শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ আগস্ট, ২০২১

বাকস্বাধীনতা : সত্যেরে লও সহজে

ওয়াহিদা আক্তার
প্রিন্ট ভার্সন
বাকস্বাধীনতা : সত্যেরে লও সহজে

বাকস্বাধীনতা হচ্ছে স্বতন্ত্র ব্যক্তি বা সম্প্রদায়ের নির্ভয়ে কর্তৃপক্ষের অনুমোদন গ্রহণের বাধ্যতা ব্যতিরেকে নিজেদের মতামত স্বাধীনভাবে প্রকাশ করার সমর্থিত মূলনীতি।

মত প্রকাশের স্বাধীনতা (Freedom of expression) শব্দ দুটিকে কখনো কখনো বাকস্বাধীনতার স্থলে ব্যবহার করা হয়। এলেনর রুজভেল্ট এবং মানবাধিকার সনদ (১৯৪৯)-এর ১৯ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রত্যেকের অধিকার আছে নিজের মতামত এবং অভিব্যক্তি প্রকাশ করার। বিশ্বের যে কোনো মাধ্যম থেকে যে কোনো তথ্য অর্জন করা বা অন্য যে কোনো মাধ্যমে সূত্র উল্লেখপূর্বক সে তথ্য বা চিন্তা জ্ঞাপন করার অধিকার।

এই ১৯ নম্বর অনুচ্ছেদ পরবর্তীতে সংশোধিত হয়। উদ্ধৃতিতে বলা হয়, এসব অধিকারের চর্চা বিশেষায়িত নিয়ম ও দায়িত্বকে ধারণ করে। তবে এ চর্চার দ্বারা যদি কারও সম্মানহানি হয় বা জাতির নিরাপত্তা বিঘিœত হয় তবে কিছু ক্ষেত্রে এর অবাধ চর্চা রহিত করা হয়।

বাকস্বাধীনতাকে চূড়ান্ত হিসেবে স্বীকার না-ও করা হতে পারে যদি মর্যাদাহানি, কুৎসা রটানো, পর্নোগ্রাফি, অশ্লীলতা, আক্রমণাত্মক শব্দ এবং মেধাসম্পদ, বাণিজ্যিক ও রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তা ও জননিরাপত্তা ইত্যাদি ক্ষেত্রে অন্য কারও স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করে বা কারও অপকার করে, তবে অপকার নীতির মাধ্যমে বাকস্বাধীনতাকে সীমাবদ্ধ করা যেতে পারে। এ অপকার নীতির ধারণাটি প্রবর্তন করেছিলেন জন স্টুয়ার্ট মিল তাঁর ‘অন লিবার্টি’ নামক গ্রন্থে। সেখানে তিনি বলেন, ‘একটি সভ্য সমাজে কোনো ব্যক্তির ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে তার ওপর তখনই ক্ষমতার সঠিক ব্যবহার করা যায় যখন তা অন্য কোনো ব্যক্তির ওপর সংঘটিত অপকারকে বাধা দেওয়ার জন্য করা হয়।’

অবমাননা নীতির (Offense Principle) ধারণাও বাকস্বাধীনতার ন্যায্যতা প্রতিপাদনে ব্যবহৃত হয়। এ ক্ষেত্রে যেসব কথায় সমাজে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অবমাননার সৃষ্টি করে সেগুলোর প্রতি নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। এ ক্ষেত্রে বক্তব্যের পরিমাণ, সময়, বক্তার উদ্দেশ্য এসব বিবেচনায় আনা হয়। বৃহৎ পরিসরে সমাজের ডিজিটাল যুগের বিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ব্যবহার আবিষ্কৃত হওয়ায় বাকস্বাধীনতার প্রয়োগ ও তার বিধিনিষেধ ব্যবহার বিতর্ক আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। যেমন পৃথিবীর সব দেশই জননিরাপত্তা ও সম্ভাব্য অসন্তোষ সৃষ্টি করতে পারে এমন তথ্যকে নিয়ন্ত্রণ করে।

সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ। কেউ বলে মান ও হুশ মিলে মানুষ। আত্মমর্যাদাবোধ ও পরিমিতিবোধকে এর সঙ্গে তুলনা করা যায়। বাকস্বাধীনতার অর্থ অসম্মানজনক শব্দ ব্যবহার নয়। বাকস্বাধীনতা ‘অবাধ’ হতে পারে না। শিল্পের স্বাধীনতার নামে মহাত্মা গান্ধীর মতো শ্রদ্ধেয় ঐতিহাসিক ব্যক্তিদের সম্পর্কে অসম্মানজনক শব্দ ব্যবহার করা যাবে না মর্মে একটি মামলার রায়ে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট এমন নির্দেশনাই জানায়। প্রায় দুই দশক আগে মহাত্মা গান্ধীর ওপর একটি কবিতা লেখেন এক ব্যাংক কর্মী। অল ইন্ডিয়া ব্যাংক অ্যাসোসিয়েশনের একটি ইন হাউস বুলেটিনে সে কবিতা ছাপা হয়। কবির বিরুদ্ধে গান্ধী সম্পর্কে অশালীন শব্দ ব্যবহারের অভিযোগ ওঠে। কবি ও প্রকাশকের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা হয়। সুপ্রিম কোর্ট এ ঘটনায় সুস্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয়, মহাত্মা গান্ধীর মতো ব্যক্তি সম্পর্কে কটূক্তি কবি বা লেখকের স্বাধীনতা হিসেবে গণ্য হবে না। তা হবে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। কোনো ঐতিহাসিক ব্যক্তি সম্পর্কে যে কোনো বিশেষণ ব্যবহার করার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে যেন তাঁর অমর্যাদা না হয়। বাকস্বাধীনতার নামে প্রকাশ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি করা এবং ব্যক্তির বিশ্বাস বিশেষ করে ধর্মীয় বিশ্বাসে আঘাত করবে এমন সব পরিহার করা উচিত।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৩৯ অনুচ্ছেদে চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা ও বাকস্বাধীনতা মৌলিক অধিকার হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। ৩৯(২)-এ বর্ণিত আছে, ‘রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, বিদেশী রাষ্ট্রসমূহের সহিত বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক, জনশৃংখলা শালীনতা ও নৈতিকতার স্বার্থে কিংবা আদালত অবমাননা, মানহানি বা অপরাধ সংঘটনের প্ররোচনা সম্পর্কে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বাধানিষেধ সাপেক্ষে প্রত্যেক নাগরিকের বাক ও ভাব প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকারের নিশ্চয়তা দান করা হইল।’

পরমতসহিষ্ণুতা সভ্য সমাজের অনুষঙ্গ হিসেবে বিবেচিত হয়। বিতর্ক মানে অন্য পক্ষকে অশ্লীল ভাষা প্রয়োগ, আক্রমণাত্মক ভঙ্গি প্রদর্শন নয়। প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে যারা বিতর্কের শৈল্পিক মানকে খাটো করে প্রকৃতপক্ষে তারা তাদের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা, দুর্বলতা ও অক্ষমতাকে প্রকাশ করে। আমাদের দেশের সব টিভি চ্যানেলে টক-শো অত্যন্ত জনপ্রিয় অনুষ্ঠান। এ টক-শোর নামে বাগ্যুদ্ধের শৈল্পিক মানের সঙ্গে সমঝোতা করা সমীচীন নয়। বিতর্ক প্রতিযোগিতা বা টক-শোর নামে ভিন্নমতের দুই পক্ষের ভিতর কোনো একটি বিষয় নিয়ে সপক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করা হয়। তথ্য ও যুক্তি উপস্থাপনের সঙ্গে তাঁর শব্দচয়ন, বাচনভঙ্গি, তথ্যের সত্যতা, প্রাসঙ্গিকতার সঙ্গে অন্য পক্ষের প্রতি শোভনীয় আচরণ, শৈল্পিক উচ্চারণ ও নান্দনিক উপস্থাপনায় আলোচনাটি দর্শকের কাছে উপভোগ্য ও আকর্ষণীয় হয়। যাঁর বক্তব্য বেশি গ্রহণযোগ্য ও উপভোগ্য হয় তিনি রীতিমতো তারকা বনে যান। বাংলা ভাষার শুদ্ধচর্চা ও প্রয়োগ শ্রোতা-দর্শকের মন কেড়ে নেয়।

বলা হয় শব্দই ব্রাহ্ম ও ব্রাহ্মই শব্দ। শব্দের সঠিক প্রয়োগে দেশে দেশে মানুষে মানুষে বন্ধুত্ব হয়। সম্পর্ক স্থায়িত্ব পায়। শান্তির সুবাতাস বয়ে যায়। আবার এ শব্দের অপপ্রয়োগে সকল পর্যায়ে কুরুক্ষেত্র তৈরি হয় তা ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ বা দেশের বেলায় প্রযোজ্য। শব্দের কারণে দেশে দেশে যুদ্ধ বেধে যায়। আবার শব্দ প্রয়োগে উপযুক্ত ডায়ালগের মাধ্যমে যুদ্ধ বন্ধ হয়। শব্দের কারণে পৃথিবী মায়া-মমতায় পরিপূর্ণ হতে পারে। আবার হিংসা-বিদ্বেষে ভরে যেতে পারে।

বিশ্বে বিভিন্ন রাষ্ট্রব্যবস্থায় ক্ষমতাসীন সরকারের বিরুদ্ধে সাধারণ যে অভিযোগটি তোলা হয় তা হচ্ছে বাকস্বাধীনতা নেই। ‘রাশিয়ার চিঠি’তে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থার অনেক প্রশংসাসূচক কথার মধ্যে এও লিখেছিলেন- ‘ছাঁচে ঢালা মনুষ্যত্ব কখনো টেকে না, সজীব মনের তত্ত্বের সাথে বিদ্যার তত্ত্ব যদি না কাজে মেলে তাহলে একদিন ছাঁচ হবে ফেটে চুরমার, নয় মানুষের মন যাবে মরে আড়ষ্ট হয়ে কিংবা কলের পুতুল হয়ে দাঁড়াবে।’

একই কথা বঙ্গবন্ধু বলেছেন আরও স্পষ্টভাবে ১৯৫৩ সালে- ‘আমার মতে, ভাত-কাপড় পাবার ও আদায় করে নেয়ার অধিকার মানুষের থাকবে, সাথে সাথে নিজের মতবাদ প্রচারের অধিকারও মানুষের থাকা চাই। তা না হলে মানুষের জীবন বোধ হয় পাথরের মত শুষ্ক হয়ে যায়।’ (আমার দেখা নয়াচীন)। বঙ্গবন্ধুর সারা জীবনের ভাষণ বিশ্লেষণে প্রতীয়মান হয় তিনি বাকস্বাধীনতার শৈল্পিক মান কখনো ক্ষুন্ন হতে দেননি। বঙ্গবন্ধু এখানে মূলত ব্যক্তিস্বাধীনতার সঙ্গে বাকস্বাধীনতার প্রয়োজনীতার কথা গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরেছেন। ব্যক্তিত্ব বিকাশের সুযোগ ও আত্মপ্রকাশের স্বাধীনতা একটি জাতিকে সঠিক পথে চালিত করে। মত প্রকাশের স্বাধীনতার ওপর আঘাত আসে আমাদের মাতৃভাষার ওপর আঘাতের মাধ্যমে। বাঙালি যেন জোরালো কণ্ঠস্বরে শোষণের বিরুদ্ধে মত প্রকাশে প্রতিবাদী হয়ে উঠতে না পারে এজন্যই ছিল মাতৃভাষার ওপর প্রথম আঘাত। বঞ্চনা অবসানের স্বপ্নভঙ্গ হয় আমাদের দেশভাগের পরপরই।

আমরা বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করি, কিন্তু আমাদের সতর্ক থাকতে হবে বাকস্বাধীনতা মানে যা ইচ্ছা তা বলা নয়, মিথ্যাচার নয়, বিরোধিতার খাতিরে বিরোধিতা নয়, ব্যক্তিগত চ্যানেল খুলে দিনরাত মিথ্যাচার ও বিষোদগার নয়। গঠনমূলক সমালোচনা ও সত্যভাষণ বাকস্বাধীনতাকে প্রতিষ্ঠিত করে। জাতিগতভাবে আমরা যদি সত্যভাষণ চর্চা না করি এবং মিথ্যা ভাষণের সম্মিলিত প্রতিবাদ না করি তাহলে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম দিকনির্দেশনাহীন এবং মূল্যবোধবিহীনভাবে বেড়ে উঠবে। তাদের গৌরবের ইতিহাসটি আর অবিকৃত থাকবে না।

ইতিহাস তার নির্মোহ চরিত্র নিয়ে তার পাতায় কাকে স্থান দেবে তা ইতিহাসই নির্ধারণ করবে। ইতিহাসে যার যেটুকু স্থান প্রাপ্য তা যদি সত্য হয় এবং যত সামান্য হোক তা হবে সম্মানজনক। যে অবদান তিনি রাখেননি তা দাবি করা বরং অসম্মানজনক। একটা জাতির জীবনে মুক্তিযুদ্ধ একবারই আসে এবং তা আসে রাজনৈতিক নেতৃত্বের অধীনে। দীর্ঘ সংগ্রামের পথ পাড়ি দিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়। স্বাধীন দেশে অনেকে অনেক কিছুই হয়তো হতে পারবে। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা হতে পারবে না। ৩০ লাখ শহীদের রক্ত ও ২ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের যে সর্বোচ্চ ত্যাগে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল সে যুদ্ধে সেখানে কার কী অবদান ছিল সে বিষয়ে মিথ্যাচার দুঃখজনক।

আমরা আমাদের ভালোবাসার মানুষকে শ্রদ্ধা করি, ভালোবাসি। শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তিটি হতে পারেন আমাদের মা-বাবা, ভাই-বোন, প্রিয় ব্যক্তিত্ব, প্রিয় নেতা-নেত্রী। তাঁদের বিষয়ে প্রায়শ অতিশয়োক্তি তাঁদের প্রকৃত সম্মানকে না বাড়িয়ে বর্ণনার বাড়াবাড়িতে আমরা তাঁদের খাটো করে ফেলি। এতে অনেক সময় তথ্য বিকৃতি ঘটে, সেটা ধর্মে হতে পারে বা হতে পারে রাজনীতিতে। হিটলারের প্রচারমন্ত্রী বিশ্বাস করতেন একটি মিথ্যাকে বারবার উচ্চারণ করলে সত্য হয়ে যায়। আমাদের অতিকথন অনেক সময় মিথ্যাচারের পর্যায়ে পড়ে। আমরা প্রশংসার নামে অবচেতনে তোষামোদ করি। তোষামোদ হলো স্বার্থপরতা ও কপটতায় মোড়া কিছু শব্দ। প্রশংসা ও তোষামোদের মধ্যে একটি হলো আন্তরিক অন্যটি কপটতা জড়ানো। একটির উৎপত্তি হৃদয়ের অন্তস্তল থেকে অন্যটি স্বার্থসিদ্ধির বানানো হাতিয়ার। জ্ঞানীজন বলেন, ‘যে শত্রু আপনাকে আক্রমণ করেছে তার থেকে যে বন্ধুরা তোষামোদ করে তাদের সম্পর্কে সাবধান থাকুন।’ মানুষ জীবন থেকে পাওয়া অভিজ্ঞতা শুনতে চায়। কোনো বক্তা যখন জীবন থেকে যা শিখেছেন তা-ই শোনাতে চান তখন সে কথা কখনই বিরক্তিকর মনে হয় না। এসব কথা শ্রোতাদের আকর্ষণ করে। তার মাধ্যমে সবাই জানতে পারে সে কীভাবে সব বাধাবিঘ্ন পেরিয়ে সাফল্য পেয়েছে। তার মধ্যে থাকে তার মনে জমে থাকা জীবনের নানা অভিজ্ঞতার নির্যাস। বক্তাকে শ্রোতাদের অনুভব করতে দিতে হবে যে তিনি যা বলতে চান তা সত্যভাষণ এবং শ্রোতাদের কাছে তা গুরুত্বপূর্ণ তখন তার বক্তব্য শ্রোতাদের স্পর্শ করবে। মনে রাখতে হবে, আজকের যুগে শ্রোতাদের ঠকানো অসম্ভব। পরিশেষে বিশ্বব্যাপী শোষিতের কণ্ঠস্বর, বিশ্বের নিপীড়িত জনগণের প্রতিনিধি হিসেবে মৃত্যুঞ্জয়ী মহান নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাংলার মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় আজীবন সংগ্রাম ও সত্যভাষণের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আজকের লেখা শেষ করছি।

কবিগুরুর ভাষায় :

‘সত্য যে কঠিন

কঠিনেরে ভালোবাসিলাম

সে কখনো করে না বঞ্চনা’

লেখক : অতিরিক্ত সচিব।

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা