শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ আগস্ট, ২০২১

বাকস্বাধীনতা : সত্যেরে লও সহজে

ওয়াহিদা আক্তার
প্রিন্ট ভার্সন
বাকস্বাধীনতা : সত্যেরে লও সহজে

বাকস্বাধীনতা হচ্ছে স্বতন্ত্র ব্যক্তি বা সম্প্রদায়ের নির্ভয়ে কর্তৃপক্ষের অনুমোদন গ্রহণের বাধ্যতা ব্যতিরেকে নিজেদের মতামত স্বাধীনভাবে প্রকাশ করার সমর্থিত মূলনীতি।

মত প্রকাশের স্বাধীনতা (Freedom of expression) শব্দ দুটিকে কখনো কখনো বাকস্বাধীনতার স্থলে ব্যবহার করা হয়। এলেনর রুজভেল্ট এবং মানবাধিকার সনদ (১৯৪৯)-এর ১৯ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রত্যেকের অধিকার আছে নিজের মতামত এবং অভিব্যক্তি প্রকাশ করার। বিশ্বের যে কোনো মাধ্যম থেকে যে কোনো তথ্য অর্জন করা বা অন্য যে কোনো মাধ্যমে সূত্র উল্লেখপূর্বক সে তথ্য বা চিন্তা জ্ঞাপন করার অধিকার।

এই ১৯ নম্বর অনুচ্ছেদ পরবর্তীতে সংশোধিত হয়। উদ্ধৃতিতে বলা হয়, এসব অধিকারের চর্চা বিশেষায়িত নিয়ম ও দায়িত্বকে ধারণ করে। তবে এ চর্চার দ্বারা যদি কারও সম্মানহানি হয় বা জাতির নিরাপত্তা বিঘিœত হয় তবে কিছু ক্ষেত্রে এর অবাধ চর্চা রহিত করা হয়।

বাকস্বাধীনতাকে চূড়ান্ত হিসেবে স্বীকার না-ও করা হতে পারে যদি মর্যাদাহানি, কুৎসা রটানো, পর্নোগ্রাফি, অশ্লীলতা, আক্রমণাত্মক শব্দ এবং মেধাসম্পদ, বাণিজ্যিক ও রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তা ও জননিরাপত্তা ইত্যাদি ক্ষেত্রে অন্য কারও স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করে বা কারও অপকার করে, তবে অপকার নীতির মাধ্যমে বাকস্বাধীনতাকে সীমাবদ্ধ করা যেতে পারে। এ অপকার নীতির ধারণাটি প্রবর্তন করেছিলেন জন স্টুয়ার্ট মিল তাঁর ‘অন লিবার্টি’ নামক গ্রন্থে। সেখানে তিনি বলেন, ‘একটি সভ্য সমাজে কোনো ব্যক্তির ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে তার ওপর তখনই ক্ষমতার সঠিক ব্যবহার করা যায় যখন তা অন্য কোনো ব্যক্তির ওপর সংঘটিত অপকারকে বাধা দেওয়ার জন্য করা হয়।’

অবমাননা নীতির (Offense Principle) ধারণাও বাকস্বাধীনতার ন্যায্যতা প্রতিপাদনে ব্যবহৃত হয়। এ ক্ষেত্রে যেসব কথায় সমাজে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অবমাননার সৃষ্টি করে সেগুলোর প্রতি নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। এ ক্ষেত্রে বক্তব্যের পরিমাণ, সময়, বক্তার উদ্দেশ্য এসব বিবেচনায় আনা হয়। বৃহৎ পরিসরে সমাজের ডিজিটাল যুগের বিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ব্যবহার আবিষ্কৃত হওয়ায় বাকস্বাধীনতার প্রয়োগ ও তার বিধিনিষেধ ব্যবহার বিতর্ক আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। যেমন পৃথিবীর সব দেশই জননিরাপত্তা ও সম্ভাব্য অসন্তোষ সৃষ্টি করতে পারে এমন তথ্যকে নিয়ন্ত্রণ করে।

সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ। কেউ বলে মান ও হুশ মিলে মানুষ। আত্মমর্যাদাবোধ ও পরিমিতিবোধকে এর সঙ্গে তুলনা করা যায়। বাকস্বাধীনতার অর্থ অসম্মানজনক শব্দ ব্যবহার নয়। বাকস্বাধীনতা ‘অবাধ’ হতে পারে না। শিল্পের স্বাধীনতার নামে মহাত্মা গান্ধীর মতো শ্রদ্ধেয় ঐতিহাসিক ব্যক্তিদের সম্পর্কে অসম্মানজনক শব্দ ব্যবহার করা যাবে না মর্মে একটি মামলার রায়ে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট এমন নির্দেশনাই জানায়। প্রায় দুই দশক আগে মহাত্মা গান্ধীর ওপর একটি কবিতা লেখেন এক ব্যাংক কর্মী। অল ইন্ডিয়া ব্যাংক অ্যাসোসিয়েশনের একটি ইন হাউস বুলেটিনে সে কবিতা ছাপা হয়। কবির বিরুদ্ধে গান্ধী সম্পর্কে অশালীন শব্দ ব্যবহারের অভিযোগ ওঠে। কবি ও প্রকাশকের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা হয়। সুপ্রিম কোর্ট এ ঘটনায় সুস্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয়, মহাত্মা গান্ধীর মতো ব্যক্তি সম্পর্কে কটূক্তি কবি বা লেখকের স্বাধীনতা হিসেবে গণ্য হবে না। তা হবে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। কোনো ঐতিহাসিক ব্যক্তি সম্পর্কে যে কোনো বিশেষণ ব্যবহার করার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে যেন তাঁর অমর্যাদা না হয়। বাকস্বাধীনতার নামে প্রকাশ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি করা এবং ব্যক্তির বিশ্বাস বিশেষ করে ধর্মীয় বিশ্বাসে আঘাত করবে এমন সব পরিহার করা উচিত।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৩৯ অনুচ্ছেদে চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা ও বাকস্বাধীনতা মৌলিক অধিকার হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। ৩৯(২)-এ বর্ণিত আছে, ‘রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, বিদেশী রাষ্ট্রসমূহের সহিত বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক, জনশৃংখলা শালীনতা ও নৈতিকতার স্বার্থে কিংবা আদালত অবমাননা, মানহানি বা অপরাধ সংঘটনের প্ররোচনা সম্পর্কে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বাধানিষেধ সাপেক্ষে প্রত্যেক নাগরিকের বাক ও ভাব প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকারের নিশ্চয়তা দান করা হইল।’

পরমতসহিষ্ণুতা সভ্য সমাজের অনুষঙ্গ হিসেবে বিবেচিত হয়। বিতর্ক মানে অন্য পক্ষকে অশ্লীল ভাষা প্রয়োগ, আক্রমণাত্মক ভঙ্গি প্রদর্শন নয়। প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে যারা বিতর্কের শৈল্পিক মানকে খাটো করে প্রকৃতপক্ষে তারা তাদের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা, দুর্বলতা ও অক্ষমতাকে প্রকাশ করে। আমাদের দেশের সব টিভি চ্যানেলে টক-শো অত্যন্ত জনপ্রিয় অনুষ্ঠান। এ টক-শোর নামে বাগ্যুদ্ধের শৈল্পিক মানের সঙ্গে সমঝোতা করা সমীচীন নয়। বিতর্ক প্রতিযোগিতা বা টক-শোর নামে ভিন্নমতের দুই পক্ষের ভিতর কোনো একটি বিষয় নিয়ে সপক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করা হয়। তথ্য ও যুক্তি উপস্থাপনের সঙ্গে তাঁর শব্দচয়ন, বাচনভঙ্গি, তথ্যের সত্যতা, প্রাসঙ্গিকতার সঙ্গে অন্য পক্ষের প্রতি শোভনীয় আচরণ, শৈল্পিক উচ্চারণ ও নান্দনিক উপস্থাপনায় আলোচনাটি দর্শকের কাছে উপভোগ্য ও আকর্ষণীয় হয়। যাঁর বক্তব্য বেশি গ্রহণযোগ্য ও উপভোগ্য হয় তিনি রীতিমতো তারকা বনে যান। বাংলা ভাষার শুদ্ধচর্চা ও প্রয়োগ শ্রোতা-দর্শকের মন কেড়ে নেয়।

বলা হয় শব্দই ব্রাহ্ম ও ব্রাহ্মই শব্দ। শব্দের সঠিক প্রয়োগে দেশে দেশে মানুষে মানুষে বন্ধুত্ব হয়। সম্পর্ক স্থায়িত্ব পায়। শান্তির সুবাতাস বয়ে যায়। আবার এ শব্দের অপপ্রয়োগে সকল পর্যায়ে কুরুক্ষেত্র তৈরি হয় তা ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ বা দেশের বেলায় প্রযোজ্য। শব্দের কারণে দেশে দেশে যুদ্ধ বেধে যায়। আবার শব্দ প্রয়োগে উপযুক্ত ডায়ালগের মাধ্যমে যুদ্ধ বন্ধ হয়। শব্দের কারণে পৃথিবী মায়া-মমতায় পরিপূর্ণ হতে পারে। আবার হিংসা-বিদ্বেষে ভরে যেতে পারে।

বিশ্বে বিভিন্ন রাষ্ট্রব্যবস্থায় ক্ষমতাসীন সরকারের বিরুদ্ধে সাধারণ যে অভিযোগটি তোলা হয় তা হচ্ছে বাকস্বাধীনতা নেই। ‘রাশিয়ার চিঠি’তে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থার অনেক প্রশংসাসূচক কথার মধ্যে এও লিখেছিলেন- ‘ছাঁচে ঢালা মনুষ্যত্ব কখনো টেকে না, সজীব মনের তত্ত্বের সাথে বিদ্যার তত্ত্ব যদি না কাজে মেলে তাহলে একদিন ছাঁচ হবে ফেটে চুরমার, নয় মানুষের মন যাবে মরে আড়ষ্ট হয়ে কিংবা কলের পুতুল হয়ে দাঁড়াবে।’

একই কথা বঙ্গবন্ধু বলেছেন আরও স্পষ্টভাবে ১৯৫৩ সালে- ‘আমার মতে, ভাত-কাপড় পাবার ও আদায় করে নেয়ার অধিকার মানুষের থাকবে, সাথে সাথে নিজের মতবাদ প্রচারের অধিকারও মানুষের থাকা চাই। তা না হলে মানুষের জীবন বোধ হয় পাথরের মত শুষ্ক হয়ে যায়।’ (আমার দেখা নয়াচীন)। বঙ্গবন্ধুর সারা জীবনের ভাষণ বিশ্লেষণে প্রতীয়মান হয় তিনি বাকস্বাধীনতার শৈল্পিক মান কখনো ক্ষুন্ন হতে দেননি। বঙ্গবন্ধু এখানে মূলত ব্যক্তিস্বাধীনতার সঙ্গে বাকস্বাধীনতার প্রয়োজনীতার কথা গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরেছেন। ব্যক্তিত্ব বিকাশের সুযোগ ও আত্মপ্রকাশের স্বাধীনতা একটি জাতিকে সঠিক পথে চালিত করে। মত প্রকাশের স্বাধীনতার ওপর আঘাত আসে আমাদের মাতৃভাষার ওপর আঘাতের মাধ্যমে। বাঙালি যেন জোরালো কণ্ঠস্বরে শোষণের বিরুদ্ধে মত প্রকাশে প্রতিবাদী হয়ে উঠতে না পারে এজন্যই ছিল মাতৃভাষার ওপর প্রথম আঘাত। বঞ্চনা অবসানের স্বপ্নভঙ্গ হয় আমাদের দেশভাগের পরপরই।

আমরা বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করি, কিন্তু আমাদের সতর্ক থাকতে হবে বাকস্বাধীনতা মানে যা ইচ্ছা তা বলা নয়, মিথ্যাচার নয়, বিরোধিতার খাতিরে বিরোধিতা নয়, ব্যক্তিগত চ্যানেল খুলে দিনরাত মিথ্যাচার ও বিষোদগার নয়। গঠনমূলক সমালোচনা ও সত্যভাষণ বাকস্বাধীনতাকে প্রতিষ্ঠিত করে। জাতিগতভাবে আমরা যদি সত্যভাষণ চর্চা না করি এবং মিথ্যা ভাষণের সম্মিলিত প্রতিবাদ না করি তাহলে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম দিকনির্দেশনাহীন এবং মূল্যবোধবিহীনভাবে বেড়ে উঠবে। তাদের গৌরবের ইতিহাসটি আর অবিকৃত থাকবে না।

ইতিহাস তার নির্মোহ চরিত্র নিয়ে তার পাতায় কাকে স্থান দেবে তা ইতিহাসই নির্ধারণ করবে। ইতিহাসে যার যেটুকু স্থান প্রাপ্য তা যদি সত্য হয় এবং যত সামান্য হোক তা হবে সম্মানজনক। যে অবদান তিনি রাখেননি তা দাবি করা বরং অসম্মানজনক। একটা জাতির জীবনে মুক্তিযুদ্ধ একবারই আসে এবং তা আসে রাজনৈতিক নেতৃত্বের অধীনে। দীর্ঘ সংগ্রামের পথ পাড়ি দিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়। স্বাধীন দেশে অনেকে অনেক কিছুই হয়তো হতে পারবে। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা হতে পারবে না। ৩০ লাখ শহীদের রক্ত ও ২ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের যে সর্বোচ্চ ত্যাগে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল সে যুদ্ধে সেখানে কার কী অবদান ছিল সে বিষয়ে মিথ্যাচার দুঃখজনক।

আমরা আমাদের ভালোবাসার মানুষকে শ্রদ্ধা করি, ভালোবাসি। শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তিটি হতে পারেন আমাদের মা-বাবা, ভাই-বোন, প্রিয় ব্যক্তিত্ব, প্রিয় নেতা-নেত্রী। তাঁদের বিষয়ে প্রায়শ অতিশয়োক্তি তাঁদের প্রকৃত সম্মানকে না বাড়িয়ে বর্ণনার বাড়াবাড়িতে আমরা তাঁদের খাটো করে ফেলি। এতে অনেক সময় তথ্য বিকৃতি ঘটে, সেটা ধর্মে হতে পারে বা হতে পারে রাজনীতিতে। হিটলারের প্রচারমন্ত্রী বিশ্বাস করতেন একটি মিথ্যাকে বারবার উচ্চারণ করলে সত্য হয়ে যায়। আমাদের অতিকথন অনেক সময় মিথ্যাচারের পর্যায়ে পড়ে। আমরা প্রশংসার নামে অবচেতনে তোষামোদ করি। তোষামোদ হলো স্বার্থপরতা ও কপটতায় মোড়া কিছু শব্দ। প্রশংসা ও তোষামোদের মধ্যে একটি হলো আন্তরিক অন্যটি কপটতা জড়ানো। একটির উৎপত্তি হৃদয়ের অন্তস্তল থেকে অন্যটি স্বার্থসিদ্ধির বানানো হাতিয়ার। জ্ঞানীজন বলেন, ‘যে শত্রু আপনাকে আক্রমণ করেছে তার থেকে যে বন্ধুরা তোষামোদ করে তাদের সম্পর্কে সাবধান থাকুন।’ মানুষ জীবন থেকে পাওয়া অভিজ্ঞতা শুনতে চায়। কোনো বক্তা যখন জীবন থেকে যা শিখেছেন তা-ই শোনাতে চান তখন সে কথা কখনই বিরক্তিকর মনে হয় না। এসব কথা শ্রোতাদের আকর্ষণ করে। তার মাধ্যমে সবাই জানতে পারে সে কীভাবে সব বাধাবিঘ্ন পেরিয়ে সাফল্য পেয়েছে। তার মধ্যে থাকে তার মনে জমে থাকা জীবনের নানা অভিজ্ঞতার নির্যাস। বক্তাকে শ্রোতাদের অনুভব করতে দিতে হবে যে তিনি যা বলতে চান তা সত্যভাষণ এবং শ্রোতাদের কাছে তা গুরুত্বপূর্ণ তখন তার বক্তব্য শ্রোতাদের স্পর্শ করবে। মনে রাখতে হবে, আজকের যুগে শ্রোতাদের ঠকানো অসম্ভব। পরিশেষে বিশ্বব্যাপী শোষিতের কণ্ঠস্বর, বিশ্বের নিপীড়িত জনগণের প্রতিনিধি হিসেবে মৃত্যুঞ্জয়ী মহান নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাংলার মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় আজীবন সংগ্রাম ও সত্যভাষণের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আজকের লেখা শেষ করছি।

কবিগুরুর ভাষায় :

‘সত্য যে কঠিন

কঠিনেরে ভালোবাসিলাম

সে কখনো করে না বঞ্চনা’

লেখক : অতিরিক্ত সচিব।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম