শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ আগস্ট, ২০২১

বাকস্বাধীনতা : সত্যেরে লও সহজে

ওয়াহিদা আক্তার
প্রিন্ট ভার্সন
বাকস্বাধীনতা : সত্যেরে লও সহজে

বাকস্বাধীনতা হচ্ছে স্বতন্ত্র ব্যক্তি বা সম্প্রদায়ের নির্ভয়ে কর্তৃপক্ষের অনুমোদন গ্রহণের বাধ্যতা ব্যতিরেকে নিজেদের মতামত স্বাধীনভাবে প্রকাশ করার সমর্থিত মূলনীতি।

মত প্রকাশের স্বাধীনতা (Freedom of expression) শব্দ দুটিকে কখনো কখনো বাকস্বাধীনতার স্থলে ব্যবহার করা হয়। এলেনর রুজভেল্ট এবং মানবাধিকার সনদ (১৯৪৯)-এর ১৯ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রত্যেকের অধিকার আছে নিজের মতামত এবং অভিব্যক্তি প্রকাশ করার। বিশ্বের যে কোনো মাধ্যম থেকে যে কোনো তথ্য অর্জন করা বা অন্য যে কোনো মাধ্যমে সূত্র উল্লেখপূর্বক সে তথ্য বা চিন্তা জ্ঞাপন করার অধিকার।

এই ১৯ নম্বর অনুচ্ছেদ পরবর্তীতে সংশোধিত হয়। উদ্ধৃতিতে বলা হয়, এসব অধিকারের চর্চা বিশেষায়িত নিয়ম ও দায়িত্বকে ধারণ করে। তবে এ চর্চার দ্বারা যদি কারও সম্মানহানি হয় বা জাতির নিরাপত্তা বিঘিœত হয় তবে কিছু ক্ষেত্রে এর অবাধ চর্চা রহিত করা হয়।

বাকস্বাধীনতাকে চূড়ান্ত হিসেবে স্বীকার না-ও করা হতে পারে যদি মর্যাদাহানি, কুৎসা রটানো, পর্নোগ্রাফি, অশ্লীলতা, আক্রমণাত্মক শব্দ এবং মেধাসম্পদ, বাণিজ্যিক ও রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তা ও জননিরাপত্তা ইত্যাদি ক্ষেত্রে অন্য কারও স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করে বা কারও অপকার করে, তবে অপকার নীতির মাধ্যমে বাকস্বাধীনতাকে সীমাবদ্ধ করা যেতে পারে। এ অপকার নীতির ধারণাটি প্রবর্তন করেছিলেন জন স্টুয়ার্ট মিল তাঁর ‘অন লিবার্টি’ নামক গ্রন্থে। সেখানে তিনি বলেন, ‘একটি সভ্য সমাজে কোনো ব্যক্তির ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে তার ওপর তখনই ক্ষমতার সঠিক ব্যবহার করা যায় যখন তা অন্য কোনো ব্যক্তির ওপর সংঘটিত অপকারকে বাধা দেওয়ার জন্য করা হয়।’

অবমাননা নীতির (Offense Principle) ধারণাও বাকস্বাধীনতার ন্যায্যতা প্রতিপাদনে ব্যবহৃত হয়। এ ক্ষেত্রে যেসব কথায় সমাজে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অবমাননার সৃষ্টি করে সেগুলোর প্রতি নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। এ ক্ষেত্রে বক্তব্যের পরিমাণ, সময়, বক্তার উদ্দেশ্য এসব বিবেচনায় আনা হয়। বৃহৎ পরিসরে সমাজের ডিজিটাল যুগের বিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ব্যবহার আবিষ্কৃত হওয়ায় বাকস্বাধীনতার প্রয়োগ ও তার বিধিনিষেধ ব্যবহার বিতর্ক আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। যেমন পৃথিবীর সব দেশই জননিরাপত্তা ও সম্ভাব্য অসন্তোষ সৃষ্টি করতে পারে এমন তথ্যকে নিয়ন্ত্রণ করে।

সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ। কেউ বলে মান ও হুশ মিলে মানুষ। আত্মমর্যাদাবোধ ও পরিমিতিবোধকে এর সঙ্গে তুলনা করা যায়। বাকস্বাধীনতার অর্থ অসম্মানজনক শব্দ ব্যবহার নয়। বাকস্বাধীনতা ‘অবাধ’ হতে পারে না। শিল্পের স্বাধীনতার নামে মহাত্মা গান্ধীর মতো শ্রদ্ধেয় ঐতিহাসিক ব্যক্তিদের সম্পর্কে অসম্মানজনক শব্দ ব্যবহার করা যাবে না মর্মে একটি মামলার রায়ে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট এমন নির্দেশনাই জানায়। প্রায় দুই দশক আগে মহাত্মা গান্ধীর ওপর একটি কবিতা লেখেন এক ব্যাংক কর্মী। অল ইন্ডিয়া ব্যাংক অ্যাসোসিয়েশনের একটি ইন হাউস বুলেটিনে সে কবিতা ছাপা হয়। কবির বিরুদ্ধে গান্ধী সম্পর্কে অশালীন শব্দ ব্যবহারের অভিযোগ ওঠে। কবি ও প্রকাশকের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা হয়। সুপ্রিম কোর্ট এ ঘটনায় সুস্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয়, মহাত্মা গান্ধীর মতো ব্যক্তি সম্পর্কে কটূক্তি কবি বা লেখকের স্বাধীনতা হিসেবে গণ্য হবে না। তা হবে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। কোনো ঐতিহাসিক ব্যক্তি সম্পর্কে যে কোনো বিশেষণ ব্যবহার করার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে যেন তাঁর অমর্যাদা না হয়। বাকস্বাধীনতার নামে প্রকাশ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি করা এবং ব্যক্তির বিশ্বাস বিশেষ করে ধর্মীয় বিশ্বাসে আঘাত করবে এমন সব পরিহার করা উচিত।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৩৯ অনুচ্ছেদে চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা ও বাকস্বাধীনতা মৌলিক অধিকার হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। ৩৯(২)-এ বর্ণিত আছে, ‘রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, বিদেশী রাষ্ট্রসমূহের সহিত বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক, জনশৃংখলা শালীনতা ও নৈতিকতার স্বার্থে কিংবা আদালত অবমাননা, মানহানি বা অপরাধ সংঘটনের প্ররোচনা সম্পর্কে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বাধানিষেধ সাপেক্ষে প্রত্যেক নাগরিকের বাক ও ভাব প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকারের নিশ্চয়তা দান করা হইল।’

পরমতসহিষ্ণুতা সভ্য সমাজের অনুষঙ্গ হিসেবে বিবেচিত হয়। বিতর্ক মানে অন্য পক্ষকে অশ্লীল ভাষা প্রয়োগ, আক্রমণাত্মক ভঙ্গি প্রদর্শন নয়। প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে যারা বিতর্কের শৈল্পিক মানকে খাটো করে প্রকৃতপক্ষে তারা তাদের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা, দুর্বলতা ও অক্ষমতাকে প্রকাশ করে। আমাদের দেশের সব টিভি চ্যানেলে টক-শো অত্যন্ত জনপ্রিয় অনুষ্ঠান। এ টক-শোর নামে বাগ্যুদ্ধের শৈল্পিক মানের সঙ্গে সমঝোতা করা সমীচীন নয়। বিতর্ক প্রতিযোগিতা বা টক-শোর নামে ভিন্নমতের দুই পক্ষের ভিতর কোনো একটি বিষয় নিয়ে সপক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করা হয়। তথ্য ও যুক্তি উপস্থাপনের সঙ্গে তাঁর শব্দচয়ন, বাচনভঙ্গি, তথ্যের সত্যতা, প্রাসঙ্গিকতার সঙ্গে অন্য পক্ষের প্রতি শোভনীয় আচরণ, শৈল্পিক উচ্চারণ ও নান্দনিক উপস্থাপনায় আলোচনাটি দর্শকের কাছে উপভোগ্য ও আকর্ষণীয় হয়। যাঁর বক্তব্য বেশি গ্রহণযোগ্য ও উপভোগ্য হয় তিনি রীতিমতো তারকা বনে যান। বাংলা ভাষার শুদ্ধচর্চা ও প্রয়োগ শ্রোতা-দর্শকের মন কেড়ে নেয়।

বলা হয় শব্দই ব্রাহ্ম ও ব্রাহ্মই শব্দ। শব্দের সঠিক প্রয়োগে দেশে দেশে মানুষে মানুষে বন্ধুত্ব হয়। সম্পর্ক স্থায়িত্ব পায়। শান্তির সুবাতাস বয়ে যায়। আবার এ শব্দের অপপ্রয়োগে সকল পর্যায়ে কুরুক্ষেত্র তৈরি হয় তা ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ বা দেশের বেলায় প্রযোজ্য। শব্দের কারণে দেশে দেশে যুদ্ধ বেধে যায়। আবার শব্দ প্রয়োগে উপযুক্ত ডায়ালগের মাধ্যমে যুদ্ধ বন্ধ হয়। শব্দের কারণে পৃথিবী মায়া-মমতায় পরিপূর্ণ হতে পারে। আবার হিংসা-বিদ্বেষে ভরে যেতে পারে।

বিশ্বে বিভিন্ন রাষ্ট্রব্যবস্থায় ক্ষমতাসীন সরকারের বিরুদ্ধে সাধারণ যে অভিযোগটি তোলা হয় তা হচ্ছে বাকস্বাধীনতা নেই। ‘রাশিয়ার চিঠি’তে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থার অনেক প্রশংসাসূচক কথার মধ্যে এও লিখেছিলেন- ‘ছাঁচে ঢালা মনুষ্যত্ব কখনো টেকে না, সজীব মনের তত্ত্বের সাথে বিদ্যার তত্ত্ব যদি না কাজে মেলে তাহলে একদিন ছাঁচ হবে ফেটে চুরমার, নয় মানুষের মন যাবে মরে আড়ষ্ট হয়ে কিংবা কলের পুতুল হয়ে দাঁড়াবে।’

একই কথা বঙ্গবন্ধু বলেছেন আরও স্পষ্টভাবে ১৯৫৩ সালে- ‘আমার মতে, ভাত-কাপড় পাবার ও আদায় করে নেয়ার অধিকার মানুষের থাকবে, সাথে সাথে নিজের মতবাদ প্রচারের অধিকারও মানুষের থাকা চাই। তা না হলে মানুষের জীবন বোধ হয় পাথরের মত শুষ্ক হয়ে যায়।’ (আমার দেখা নয়াচীন)। বঙ্গবন্ধুর সারা জীবনের ভাষণ বিশ্লেষণে প্রতীয়মান হয় তিনি বাকস্বাধীনতার শৈল্পিক মান কখনো ক্ষুন্ন হতে দেননি। বঙ্গবন্ধু এখানে মূলত ব্যক্তিস্বাধীনতার সঙ্গে বাকস্বাধীনতার প্রয়োজনীতার কথা গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরেছেন। ব্যক্তিত্ব বিকাশের সুযোগ ও আত্মপ্রকাশের স্বাধীনতা একটি জাতিকে সঠিক পথে চালিত করে। মত প্রকাশের স্বাধীনতার ওপর আঘাত আসে আমাদের মাতৃভাষার ওপর আঘাতের মাধ্যমে। বাঙালি যেন জোরালো কণ্ঠস্বরে শোষণের বিরুদ্ধে মত প্রকাশে প্রতিবাদী হয়ে উঠতে না পারে এজন্যই ছিল মাতৃভাষার ওপর প্রথম আঘাত। বঞ্চনা অবসানের স্বপ্নভঙ্গ হয় আমাদের দেশভাগের পরপরই।

আমরা বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করি, কিন্তু আমাদের সতর্ক থাকতে হবে বাকস্বাধীনতা মানে যা ইচ্ছা তা বলা নয়, মিথ্যাচার নয়, বিরোধিতার খাতিরে বিরোধিতা নয়, ব্যক্তিগত চ্যানেল খুলে দিনরাত মিথ্যাচার ও বিষোদগার নয়। গঠনমূলক সমালোচনা ও সত্যভাষণ বাকস্বাধীনতাকে প্রতিষ্ঠিত করে। জাতিগতভাবে আমরা যদি সত্যভাষণ চর্চা না করি এবং মিথ্যা ভাষণের সম্মিলিত প্রতিবাদ না করি তাহলে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম দিকনির্দেশনাহীন এবং মূল্যবোধবিহীনভাবে বেড়ে উঠবে। তাদের গৌরবের ইতিহাসটি আর অবিকৃত থাকবে না।

ইতিহাস তার নির্মোহ চরিত্র নিয়ে তার পাতায় কাকে স্থান দেবে তা ইতিহাসই নির্ধারণ করবে। ইতিহাসে যার যেটুকু স্থান প্রাপ্য তা যদি সত্য হয় এবং যত সামান্য হোক তা হবে সম্মানজনক। যে অবদান তিনি রাখেননি তা দাবি করা বরং অসম্মানজনক। একটা জাতির জীবনে মুক্তিযুদ্ধ একবারই আসে এবং তা আসে রাজনৈতিক নেতৃত্বের অধীনে। দীর্ঘ সংগ্রামের পথ পাড়ি দিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়। স্বাধীন দেশে অনেকে অনেক কিছুই হয়তো হতে পারবে। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা হতে পারবে না। ৩০ লাখ শহীদের রক্ত ও ২ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের যে সর্বোচ্চ ত্যাগে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল সে যুদ্ধে সেখানে কার কী অবদান ছিল সে বিষয়ে মিথ্যাচার দুঃখজনক।

আমরা আমাদের ভালোবাসার মানুষকে শ্রদ্ধা করি, ভালোবাসি। শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তিটি হতে পারেন আমাদের মা-বাবা, ভাই-বোন, প্রিয় ব্যক্তিত্ব, প্রিয় নেতা-নেত্রী। তাঁদের বিষয়ে প্রায়শ অতিশয়োক্তি তাঁদের প্রকৃত সম্মানকে না বাড়িয়ে বর্ণনার বাড়াবাড়িতে আমরা তাঁদের খাটো করে ফেলি। এতে অনেক সময় তথ্য বিকৃতি ঘটে, সেটা ধর্মে হতে পারে বা হতে পারে রাজনীতিতে। হিটলারের প্রচারমন্ত্রী বিশ্বাস করতেন একটি মিথ্যাকে বারবার উচ্চারণ করলে সত্য হয়ে যায়। আমাদের অতিকথন অনেক সময় মিথ্যাচারের পর্যায়ে পড়ে। আমরা প্রশংসার নামে অবচেতনে তোষামোদ করি। তোষামোদ হলো স্বার্থপরতা ও কপটতায় মোড়া কিছু শব্দ। প্রশংসা ও তোষামোদের মধ্যে একটি হলো আন্তরিক অন্যটি কপটতা জড়ানো। একটির উৎপত্তি হৃদয়ের অন্তস্তল থেকে অন্যটি স্বার্থসিদ্ধির বানানো হাতিয়ার। জ্ঞানীজন বলেন, ‘যে শত্রু আপনাকে আক্রমণ করেছে তার থেকে যে বন্ধুরা তোষামোদ করে তাদের সম্পর্কে সাবধান থাকুন।’ মানুষ জীবন থেকে পাওয়া অভিজ্ঞতা শুনতে চায়। কোনো বক্তা যখন জীবন থেকে যা শিখেছেন তা-ই শোনাতে চান তখন সে কথা কখনই বিরক্তিকর মনে হয় না। এসব কথা শ্রোতাদের আকর্ষণ করে। তার মাধ্যমে সবাই জানতে পারে সে কীভাবে সব বাধাবিঘ্ন পেরিয়ে সাফল্য পেয়েছে। তার মধ্যে থাকে তার মনে জমে থাকা জীবনের নানা অভিজ্ঞতার নির্যাস। বক্তাকে শ্রোতাদের অনুভব করতে দিতে হবে যে তিনি যা বলতে চান তা সত্যভাষণ এবং শ্রোতাদের কাছে তা গুরুত্বপূর্ণ তখন তার বক্তব্য শ্রোতাদের স্পর্শ করবে। মনে রাখতে হবে, আজকের যুগে শ্রোতাদের ঠকানো অসম্ভব। পরিশেষে বিশ্বব্যাপী শোষিতের কণ্ঠস্বর, বিশ্বের নিপীড়িত জনগণের প্রতিনিধি হিসেবে মৃত্যুঞ্জয়ী মহান নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাংলার মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় আজীবন সংগ্রাম ও সত্যভাষণের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আজকের লেখা শেষ করছি।

কবিগুরুর ভাষায় :

‘সত্য যে কঠিন

কঠিনেরে ভালোবাসিলাম

সে কখনো করে না বঞ্চনা’

লেখক : অতিরিক্ত সচিব।

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
সর্বশেষ খবর
ইন্টারনেটে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ালে ৫ বছর কারাদণ্ড , ৯৯ কোটি টাকা জরিমানা
ইন্টারনেটে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ালে ৫ বছর কারাদণ্ড , ৯৯ কোটি টাকা জরিমানা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

কমনওয়েলথ দাবা চ্যাম্পিয়নশিপ খেলতে মালয়েশিয়া যাচ্ছেন লুবাবা
কমনওয়েলথ দাবা চ্যাম্পিয়নশিপ খেলতে মালয়েশিয়া যাচ্ছেন লুবাবা

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

মানুষের মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত করতে হবে : তারেক রহমান
মানুষের মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত করতে হবে : তারেক রহমান

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে যেসব কর্মসূচি করবে বিএনপি
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে যেসব কর্মসূচি করবে বিএনপি

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পাঁচ দফা দাবিতে পল্টনে বিক্ষোভ, যান চলাচল বন্ধ
পাঁচ দফা দাবিতে পল্টনে বিক্ষোভ, যান চলাচল বন্ধ

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিহারে চলছে প্রথম দফার বিধানসভা নির্বাচন, ভোট দিলেন একাধিক মন্ত্রী
বিহারে চলছে প্রথম দফার বিধানসভা নির্বাচন, ভোট দিলেন একাধিক মন্ত্রী

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নির্ধারণে জরাজীর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তথ্য চায় ইসি
ভোটকেন্দ্র নির্ধারণে জরাজীর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তথ্য চায় ইসি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি
স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মহেশখালীতে অস্ত্রসহ আটক ১
মহেশখালীতে অস্ত্রসহ আটক ১

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংসদ নির্বাচনে প্রতিবন্ধীদের ভাবনা জানতে চায় ইসি
সংসদ নির্বাচনে প্রতিবন্ধীদের ভাবনা জানতে চায় ইসি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

অনিয়ম ও দুর্নীতিতে ডুবছে রাঙামাটির বরকল স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
অনিয়ম ও দুর্নীতিতে ডুবছে রাঙামাটির বরকল স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেতার সম্ভাবনা আছে এমন শরিকদের জন্য আসন ছাড়বে বিএনপি : আমীর খসরু
জেতার সম্ভাবনা আছে এমন শরিকদের জন্য আসন ছাড়বে বিএনপি : আমীর খসরু

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শীত এলেই চুলকাতে থাকে মাথার ত্বক, যেভাবে নেবেন চুলের যত্ন
শীত এলেই চুলকাতে থাকে মাথার ত্বক, যেভাবে নেবেন চুলের যত্ন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বাকৃবির উদ্ভাবন: দেশের প্রথম হাঁসের ডাক প্লেগ ভ্যাকসিন
বাকৃবির উদ্ভাবন: দেশের প্রথম হাঁসের ডাক প্লেগ ভ্যাকসিন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খুলনায় নবায়নযোগ্য শক্তি বিষয়ক বিতর্ক উৎসব শুক্রবার
খুলনায় নবায়নযোগ্য শক্তি বিষয়ক বিতর্ক উৎসব শুক্রবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩ দফা দাবিতে ৮ নভেম্বর থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
৩ দফা দাবিতে ৮ নভেম্বর থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তির আমলাদের হাতেই প্রশাসনের লাগাম
চুক্তির আমলাদের হাতেই প্রশাসনের লাগাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিপক্ষ দলের ফুটবলারকে লাথি মেরে আবারও নিষিদ্ধ সুয়ারেজ
প্রতিপক্ষ দলের ফুটবলারকে লাথি মেরে আবারও নিষিদ্ধ সুয়ারেজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার কাছে আজ স্মারকলিপি দেবে জামায়াতসহ আট দল
প্রধান উপদেষ্টার কাছে আজ স্মারকলিপি দেবে জামায়াতসহ আট দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুল্ক নীতি নিয়ে উচ্চ আদালতের শুনানিতে তীব্র প্রশ্নের মুখে ট্রাম্প
শুল্ক নীতি নিয়ে উচ্চ আদালতের শুনানিতে তীব্র প্রশ্নের মুখে ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর

পেছনের পৃষ্ঠা