শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ আগস্ট, ২০২১

বাকস্বাধীনতা : সত্যেরে লও সহজে

ওয়াহিদা আক্তার
প্রিন্ট ভার্সন
বাকস্বাধীনতা : সত্যেরে লও সহজে

বাকস্বাধীনতা হচ্ছে স্বতন্ত্র ব্যক্তি বা সম্প্রদায়ের নির্ভয়ে কর্তৃপক্ষের অনুমোদন গ্রহণের বাধ্যতা ব্যতিরেকে নিজেদের মতামত স্বাধীনভাবে প্রকাশ করার সমর্থিত মূলনীতি।

মত প্রকাশের স্বাধীনতা (Freedom of expression) শব্দ দুটিকে কখনো কখনো বাকস্বাধীনতার স্থলে ব্যবহার করা হয়। এলেনর রুজভেল্ট এবং মানবাধিকার সনদ (১৯৪৯)-এর ১৯ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রত্যেকের অধিকার আছে নিজের মতামত এবং অভিব্যক্তি প্রকাশ করার। বিশ্বের যে কোনো মাধ্যম থেকে যে কোনো তথ্য অর্জন করা বা অন্য যে কোনো মাধ্যমে সূত্র উল্লেখপূর্বক সে তথ্য বা চিন্তা জ্ঞাপন করার অধিকার।

এই ১৯ নম্বর অনুচ্ছেদ পরবর্তীতে সংশোধিত হয়। উদ্ধৃতিতে বলা হয়, এসব অধিকারের চর্চা বিশেষায়িত নিয়ম ও দায়িত্বকে ধারণ করে। তবে এ চর্চার দ্বারা যদি কারও সম্মানহানি হয় বা জাতির নিরাপত্তা বিঘিœত হয় তবে কিছু ক্ষেত্রে এর অবাধ চর্চা রহিত করা হয়।

বাকস্বাধীনতাকে চূড়ান্ত হিসেবে স্বীকার না-ও করা হতে পারে যদি মর্যাদাহানি, কুৎসা রটানো, পর্নোগ্রাফি, অশ্লীলতা, আক্রমণাত্মক শব্দ এবং মেধাসম্পদ, বাণিজ্যিক ও রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তা ও জননিরাপত্তা ইত্যাদি ক্ষেত্রে অন্য কারও স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করে বা কারও অপকার করে, তবে অপকার নীতির মাধ্যমে বাকস্বাধীনতাকে সীমাবদ্ধ করা যেতে পারে। এ অপকার নীতির ধারণাটি প্রবর্তন করেছিলেন জন স্টুয়ার্ট মিল তাঁর ‘অন লিবার্টি’ নামক গ্রন্থে। সেখানে তিনি বলেন, ‘একটি সভ্য সমাজে কোনো ব্যক্তির ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে তার ওপর তখনই ক্ষমতার সঠিক ব্যবহার করা যায় যখন তা অন্য কোনো ব্যক্তির ওপর সংঘটিত অপকারকে বাধা দেওয়ার জন্য করা হয়।’

অবমাননা নীতির (Offense Principle) ধারণাও বাকস্বাধীনতার ন্যায্যতা প্রতিপাদনে ব্যবহৃত হয়। এ ক্ষেত্রে যেসব কথায় সমাজে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অবমাননার সৃষ্টি করে সেগুলোর প্রতি নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। এ ক্ষেত্রে বক্তব্যের পরিমাণ, সময়, বক্তার উদ্দেশ্য এসব বিবেচনায় আনা হয়। বৃহৎ পরিসরে সমাজের ডিজিটাল যুগের বিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ব্যবহার আবিষ্কৃত হওয়ায় বাকস্বাধীনতার প্রয়োগ ও তার বিধিনিষেধ ব্যবহার বিতর্ক আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। যেমন পৃথিবীর সব দেশই জননিরাপত্তা ও সম্ভাব্য অসন্তোষ সৃষ্টি করতে পারে এমন তথ্যকে নিয়ন্ত্রণ করে।

সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ। কেউ বলে মান ও হুশ মিলে মানুষ। আত্মমর্যাদাবোধ ও পরিমিতিবোধকে এর সঙ্গে তুলনা করা যায়। বাকস্বাধীনতার অর্থ অসম্মানজনক শব্দ ব্যবহার নয়। বাকস্বাধীনতা ‘অবাধ’ হতে পারে না। শিল্পের স্বাধীনতার নামে মহাত্মা গান্ধীর মতো শ্রদ্ধেয় ঐতিহাসিক ব্যক্তিদের সম্পর্কে অসম্মানজনক শব্দ ব্যবহার করা যাবে না মর্মে একটি মামলার রায়ে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট এমন নির্দেশনাই জানায়। প্রায় দুই দশক আগে মহাত্মা গান্ধীর ওপর একটি কবিতা লেখেন এক ব্যাংক কর্মী। অল ইন্ডিয়া ব্যাংক অ্যাসোসিয়েশনের একটি ইন হাউস বুলেটিনে সে কবিতা ছাপা হয়। কবির বিরুদ্ধে গান্ধী সম্পর্কে অশালীন শব্দ ব্যবহারের অভিযোগ ওঠে। কবি ও প্রকাশকের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা হয়। সুপ্রিম কোর্ট এ ঘটনায় সুস্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয়, মহাত্মা গান্ধীর মতো ব্যক্তি সম্পর্কে কটূক্তি কবি বা লেখকের স্বাধীনতা হিসেবে গণ্য হবে না। তা হবে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। কোনো ঐতিহাসিক ব্যক্তি সম্পর্কে যে কোনো বিশেষণ ব্যবহার করার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে যেন তাঁর অমর্যাদা না হয়। বাকস্বাধীনতার নামে প্রকাশ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি করা এবং ব্যক্তির বিশ্বাস বিশেষ করে ধর্মীয় বিশ্বাসে আঘাত করবে এমন সব পরিহার করা উচিত।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৩৯ অনুচ্ছেদে চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা ও বাকস্বাধীনতা মৌলিক অধিকার হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। ৩৯(২)-এ বর্ণিত আছে, ‘রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, বিদেশী রাষ্ট্রসমূহের সহিত বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক, জনশৃংখলা শালীনতা ও নৈতিকতার স্বার্থে কিংবা আদালত অবমাননা, মানহানি বা অপরাধ সংঘটনের প্ররোচনা সম্পর্কে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বাধানিষেধ সাপেক্ষে প্রত্যেক নাগরিকের বাক ও ভাব প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকারের নিশ্চয়তা দান করা হইল।’

পরমতসহিষ্ণুতা সভ্য সমাজের অনুষঙ্গ হিসেবে বিবেচিত হয়। বিতর্ক মানে অন্য পক্ষকে অশ্লীল ভাষা প্রয়োগ, আক্রমণাত্মক ভঙ্গি প্রদর্শন নয়। প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে যারা বিতর্কের শৈল্পিক মানকে খাটো করে প্রকৃতপক্ষে তারা তাদের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা, দুর্বলতা ও অক্ষমতাকে প্রকাশ করে। আমাদের দেশের সব টিভি চ্যানেলে টক-শো অত্যন্ত জনপ্রিয় অনুষ্ঠান। এ টক-শোর নামে বাগ্যুদ্ধের শৈল্পিক মানের সঙ্গে সমঝোতা করা সমীচীন নয়। বিতর্ক প্রতিযোগিতা বা টক-শোর নামে ভিন্নমতের দুই পক্ষের ভিতর কোনো একটি বিষয় নিয়ে সপক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করা হয়। তথ্য ও যুক্তি উপস্থাপনের সঙ্গে তাঁর শব্দচয়ন, বাচনভঙ্গি, তথ্যের সত্যতা, প্রাসঙ্গিকতার সঙ্গে অন্য পক্ষের প্রতি শোভনীয় আচরণ, শৈল্পিক উচ্চারণ ও নান্দনিক উপস্থাপনায় আলোচনাটি দর্শকের কাছে উপভোগ্য ও আকর্ষণীয় হয়। যাঁর বক্তব্য বেশি গ্রহণযোগ্য ও উপভোগ্য হয় তিনি রীতিমতো তারকা বনে যান। বাংলা ভাষার শুদ্ধচর্চা ও প্রয়োগ শ্রোতা-দর্শকের মন কেড়ে নেয়।

বলা হয় শব্দই ব্রাহ্ম ও ব্রাহ্মই শব্দ। শব্দের সঠিক প্রয়োগে দেশে দেশে মানুষে মানুষে বন্ধুত্ব হয়। সম্পর্ক স্থায়িত্ব পায়। শান্তির সুবাতাস বয়ে যায়। আবার এ শব্দের অপপ্রয়োগে সকল পর্যায়ে কুরুক্ষেত্র তৈরি হয় তা ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ বা দেশের বেলায় প্রযোজ্য। শব্দের কারণে দেশে দেশে যুদ্ধ বেধে যায়। আবার শব্দ প্রয়োগে উপযুক্ত ডায়ালগের মাধ্যমে যুদ্ধ বন্ধ হয়। শব্দের কারণে পৃথিবী মায়া-মমতায় পরিপূর্ণ হতে পারে। আবার হিংসা-বিদ্বেষে ভরে যেতে পারে।

বিশ্বে বিভিন্ন রাষ্ট্রব্যবস্থায় ক্ষমতাসীন সরকারের বিরুদ্ধে সাধারণ যে অভিযোগটি তোলা হয় তা হচ্ছে বাকস্বাধীনতা নেই। ‘রাশিয়ার চিঠি’তে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থার অনেক প্রশংসাসূচক কথার মধ্যে এও লিখেছিলেন- ‘ছাঁচে ঢালা মনুষ্যত্ব কখনো টেকে না, সজীব মনের তত্ত্বের সাথে বিদ্যার তত্ত্ব যদি না কাজে মেলে তাহলে একদিন ছাঁচ হবে ফেটে চুরমার, নয় মানুষের মন যাবে মরে আড়ষ্ট হয়ে কিংবা কলের পুতুল হয়ে দাঁড়াবে।’

একই কথা বঙ্গবন্ধু বলেছেন আরও স্পষ্টভাবে ১৯৫৩ সালে- ‘আমার মতে, ভাত-কাপড় পাবার ও আদায় করে নেয়ার অধিকার মানুষের থাকবে, সাথে সাথে নিজের মতবাদ প্রচারের অধিকারও মানুষের থাকা চাই। তা না হলে মানুষের জীবন বোধ হয় পাথরের মত শুষ্ক হয়ে যায়।’ (আমার দেখা নয়াচীন)। বঙ্গবন্ধুর সারা জীবনের ভাষণ বিশ্লেষণে প্রতীয়মান হয় তিনি বাকস্বাধীনতার শৈল্পিক মান কখনো ক্ষুন্ন হতে দেননি। বঙ্গবন্ধু এখানে মূলত ব্যক্তিস্বাধীনতার সঙ্গে বাকস্বাধীনতার প্রয়োজনীতার কথা গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরেছেন। ব্যক্তিত্ব বিকাশের সুযোগ ও আত্মপ্রকাশের স্বাধীনতা একটি জাতিকে সঠিক পথে চালিত করে। মত প্রকাশের স্বাধীনতার ওপর আঘাত আসে আমাদের মাতৃভাষার ওপর আঘাতের মাধ্যমে। বাঙালি যেন জোরালো কণ্ঠস্বরে শোষণের বিরুদ্ধে মত প্রকাশে প্রতিবাদী হয়ে উঠতে না পারে এজন্যই ছিল মাতৃভাষার ওপর প্রথম আঘাত। বঞ্চনা অবসানের স্বপ্নভঙ্গ হয় আমাদের দেশভাগের পরপরই।

আমরা বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাস করি, কিন্তু আমাদের সতর্ক থাকতে হবে বাকস্বাধীনতা মানে যা ইচ্ছা তা বলা নয়, মিথ্যাচার নয়, বিরোধিতার খাতিরে বিরোধিতা নয়, ব্যক্তিগত চ্যানেল খুলে দিনরাত মিথ্যাচার ও বিষোদগার নয়। গঠনমূলক সমালোচনা ও সত্যভাষণ বাকস্বাধীনতাকে প্রতিষ্ঠিত করে। জাতিগতভাবে আমরা যদি সত্যভাষণ চর্চা না করি এবং মিথ্যা ভাষণের সম্মিলিত প্রতিবাদ না করি তাহলে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম দিকনির্দেশনাহীন এবং মূল্যবোধবিহীনভাবে বেড়ে উঠবে। তাদের গৌরবের ইতিহাসটি আর অবিকৃত থাকবে না।

ইতিহাস তার নির্মোহ চরিত্র নিয়ে তার পাতায় কাকে স্থান দেবে তা ইতিহাসই নির্ধারণ করবে। ইতিহাসে যার যেটুকু স্থান প্রাপ্য তা যদি সত্য হয় এবং যত সামান্য হোক তা হবে সম্মানজনক। যে অবদান তিনি রাখেননি তা দাবি করা বরং অসম্মানজনক। একটা জাতির জীবনে মুক্তিযুদ্ধ একবারই আসে এবং তা আসে রাজনৈতিক নেতৃত্বের অধীনে। দীর্ঘ সংগ্রামের পথ পাড়ি দিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়। স্বাধীন দেশে অনেকে অনেক কিছুই হয়তো হতে পারবে। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা হতে পারবে না। ৩০ লাখ শহীদের রক্ত ও ২ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের যে সর্বোচ্চ ত্যাগে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল সে যুদ্ধে সেখানে কার কী অবদান ছিল সে বিষয়ে মিথ্যাচার দুঃখজনক।

আমরা আমাদের ভালোবাসার মানুষকে শ্রদ্ধা করি, ভালোবাসি। শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তিটি হতে পারেন আমাদের মা-বাবা, ভাই-বোন, প্রিয় ব্যক্তিত্ব, প্রিয় নেতা-নেত্রী। তাঁদের বিষয়ে প্রায়শ অতিশয়োক্তি তাঁদের প্রকৃত সম্মানকে না বাড়িয়ে বর্ণনার বাড়াবাড়িতে আমরা তাঁদের খাটো করে ফেলি। এতে অনেক সময় তথ্য বিকৃতি ঘটে, সেটা ধর্মে হতে পারে বা হতে পারে রাজনীতিতে। হিটলারের প্রচারমন্ত্রী বিশ্বাস করতেন একটি মিথ্যাকে বারবার উচ্চারণ করলে সত্য হয়ে যায়। আমাদের অতিকথন অনেক সময় মিথ্যাচারের পর্যায়ে পড়ে। আমরা প্রশংসার নামে অবচেতনে তোষামোদ করি। তোষামোদ হলো স্বার্থপরতা ও কপটতায় মোড়া কিছু শব্দ। প্রশংসা ও তোষামোদের মধ্যে একটি হলো আন্তরিক অন্যটি কপটতা জড়ানো। একটির উৎপত্তি হৃদয়ের অন্তস্তল থেকে অন্যটি স্বার্থসিদ্ধির বানানো হাতিয়ার। জ্ঞানীজন বলেন, ‘যে শত্রু আপনাকে আক্রমণ করেছে তার থেকে যে বন্ধুরা তোষামোদ করে তাদের সম্পর্কে সাবধান থাকুন।’ মানুষ জীবন থেকে পাওয়া অভিজ্ঞতা শুনতে চায়। কোনো বক্তা যখন জীবন থেকে যা শিখেছেন তা-ই শোনাতে চান তখন সে কথা কখনই বিরক্তিকর মনে হয় না। এসব কথা শ্রোতাদের আকর্ষণ করে। তার মাধ্যমে সবাই জানতে পারে সে কীভাবে সব বাধাবিঘ্ন পেরিয়ে সাফল্য পেয়েছে। তার মধ্যে থাকে তার মনে জমে থাকা জীবনের নানা অভিজ্ঞতার নির্যাস। বক্তাকে শ্রোতাদের অনুভব করতে দিতে হবে যে তিনি যা বলতে চান তা সত্যভাষণ এবং শ্রোতাদের কাছে তা গুরুত্বপূর্ণ তখন তার বক্তব্য শ্রোতাদের স্পর্শ করবে। মনে রাখতে হবে, আজকের যুগে শ্রোতাদের ঠকানো অসম্ভব। পরিশেষে বিশ্বব্যাপী শোষিতের কণ্ঠস্বর, বিশ্বের নিপীড়িত জনগণের প্রতিনিধি হিসেবে মৃত্যুঞ্জয়ী মহান নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাংলার মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় আজীবন সংগ্রাম ও সত্যভাষণের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আজকের লেখা শেষ করছি।

কবিগুরুর ভাষায় :

‘সত্য যে কঠিন

কঠিনেরে ভালোবাসিলাম

সে কখনো করে না বঞ্চনা’

লেখক : অতিরিক্ত সচিব।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

এই মাত্র | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা