শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ আগস্ট, ২০২১

আফগানিস্তানে শান্তির আকুল আকুতি

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. বায়েজিদ সরোয়ার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আফগানিস্তানে শান্তির আকুল আকুতি

আফগানিস্তান থেকে কোনোরকম জান নিয়ে রাশিয়ায় ফেরত (১৯৮৯) আসা রুশ পাইলট ক্যাপ্টেন নিকোলাস পরিচালিত হেলিকপ্টারে আমরা কজন শান্তিরক্ষী এখন কম্বোডিয়ার অ্যাংকর ওয়াট মন্দিরের ওপর দিয়ে উড়ছি। বিখ্যাত কবি অ্যালেন গিন্সবার্গ ৭০০ বছরের প্রাচীন এ মহামন্দিরের ওপর দিয়ে একদা উড়তে চেয়েছিলেন- ‘আই উইশ আই কুড ফ্লাই ওভার দি জঙ্গল’...। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তিন শান্তিসেনা বিশ্বের বৃহত্তম মন্দিরের ওপর দিয়ে দিব্যি উড়ছি পাখির মতো। তবে নিকোলাসের ফ্লাইং নিয়ে আজ আমরা বেশ চিন্তিত। কারণটা অবশ্য তাঁর প্রবল ভদকা-আসক্তি নয়। আসলে কয়েকদিন আগে (৩০ এপ্রিল, ১৯৯২) মুজাহিদিনদের হাতে আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল পতনের পর থেকে নিকোলাসের মেজাজটা ভীষণ বিগড়ে আছে।

কম্বোডিয়ার এ শান্তিরক্ষা মিশনে (আনটাক) হেলিকপ্টার সহায়তার দায়িত্বে রয়েছে রাশিয়া। রুশ পাইলটদের অনেকেই ১৯৮০-এর দশকে আফগানিস্তানে যুদ্ধ (জঙ্গে রুশস্কি) করেছে। দুর্র্ধর্ষ মুজাহিদ গেরিলারা স্টিনজার ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ার শত শত হেলিকপ্টার গানশিপের বারোটা বাজিয়েছিল। তাই আফগানিস্তান নিয়ে তাদের মধ্যে প্রচন্ড ট্রমা কাজ করে। সিয়ামরিপের গ্র্যান্ড হোটেল কর্তৃপক্ষ থেকে শুনেছিলাম, সিএনএন টেলিভিশনে কাবুল পতনের দুঃসংবাদ শুনে পানাসক্ত রাশান পাইলটরা হোটেলের বারে নাকি উত্তেজিত হয়ে ছোটখাটো ভাঙচুরও চালিয়েছিল। চিলের মতো উড়ে এ রুশ ঘাসফড়িংটি হঠাৎ বেশ নিচে নেমে আসে। এবার ভয় হলো মন্দিরের সবচেয়ে উঁচু টাওয়ারে ধাক্কাটাক্কা দিয়ে না জানি আজ প্রত্নতাত্ত্বিক ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ কেলেঙ্কারি ঘটে যায়। অবশেষে সিয়ামরিপের আসমান থেকে হেলিকপ্টারটি পশ্চিমে থাইল্যান্ড সীমান্তের দিকে দ্রুত উড়ে যায়। মুজাহিদ-আতঙ্কগ্রস্ত নিকোলাসের বেপরোয়া ফ্লাইং দেখে ভাবতে থাকি, আজ সহিসালামতে সিয়ামরিপে ফিরে আসতে পারব তো?

অনেক বছর পর আবার কাবুল পতনের আলোচনা শুনছি। তাই ১৯৯২ সালের ডায়েরির পাতায় লেখাগুলো মনে পড়ল। ১৯৭৮ সালের পর থেকে (সাওর বিপ্লব) হতভাগ্য আফগানরা আর শান্তির মুখ দেখেনি। বিশেষত ১৯৭৯ সালে আফগানিস্তানে সোভিয়েত বাহিনীর আগ্রাসনের পর থেকেই এখন পর্যন্ত যুদ্ধ-গৃহযুদ্ধ চলছে। ভয়ংকর রুশ দখলদারির অবসান শেষে মুজাহিদিন গোষ্ঠী ক্ষমতা গ্রহণের পর (১৯৯২) শুরু হয়েছিল গৃহযুদ্ধ, নৈরাজ্য, বিভিন্ন দলের ক্ষমতার দ্ধন্ধ। এ সুযোগে ১৯৯৬ সালে উগ্রপন্থি তালেবান গোষ্ঠী ক্ষমতা দখল করে। রণক্লান্ত আফগান জনগণ প্রথম দিকে তাদের স্বাগত জানালেও একপর্যায়ে তালেবান শাসন হয়ে পড়েছিল শ্বাসরুদ্ধকর। জনগণ তালেবানদের ধর্মীয় ও পশ্চাদ্গামী রাষ্ট্রীয় শাসনের চরম কাঠিন্যের শিকার হয়েছিল। এর সঙ্গে ওসামা বিন লাদেনের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের জটিল পরিস্থিতিতে ২০০১ সালে শুরু হলো ভয়াবহ মার্কিন আক্রমণ (ওয়ার অন টেরর)। তালেবানদের হটিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা দেশগুলোর সহায়তায় নর্দান অ্যালায়েন্স ক্ষমতা দখল করলেও আফগানিস্তানে শান্তি ফিরে এলো না।

উল্লেখযোগ্য অবকাঠামো উন্নয়ন, সংস্কারমূলক ও উদারনৈতিক পদক্ষেপ গ্রহণ করলেও মার্কিন-ন্যাটো বাহিনীর ভয়ংকর ও নির্বিচার বোমাবর্ষণ, বিদেশি বাহিনীর অমানবিক আচরণ, হত্যাকান্ড, আফগান শাসক গোষ্ঠীর চরম দুর্নীতি ও ঐতিহ্যবিরোধী কর্মকান্ড শান্তি আনয়নে ব্যর্থ হয়েছে। ২০ বছর পর দেশটি আবার তালেবান দখলের দ্বারপ্রান্তে। প্রায় দুই দশকব্যাপী তালেবানবিরোধী প্রচন্ড দমন অভিযানের পরও তালেবানদের পুনরুত্থান কেন হলো? এর উত্তর খোঁজাও গুরুত্বপূর্ণ।

২০০৪ সালে আফগানিস্তানে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন পরিচালনায় জাতিসংঘের ভলান্টিয়ার (ইউএনভি) হিসেবে কাজ করেছিলেন কবি জাহিদ হায়দার। উল্লেখ্য, কম্বোডিয়ার শান্তিমিশনে জাহিদ হায়দার বাংলাদেশ ব্যাটালিয়নের দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় ইউএনভি হিসেবে কাজ করেন। দেশে ফেরার পর দেখা হলে কবি জাহিদ হায়দার আফগানিস্তানের পরিস্থিতির ব্যাপারে বলেছিলেন ‘সৈয়দ মুজতবা আলীর “দেশে বিদেশে” বর্ণিত আফগানিস্তান ও বর্তমান আফগানিস্তানের তেমন কোনো পার্থক্য নেই।’

লেখক ও অসাধারণ পন্ডিত সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ ও ‘শবনম’ আফগানিস্তানে (১৯২৭-১৯২৯) তাঁর অভিজ্ঞতার ওপর লেখা অসাধারণ দুটি গ্রন্থ। সৈয়দ মুজতবা আলীর ছেলে সৈয়দ মোশাররফ আলী (ফিরোজ) রাজশাহী ক্যাডেট কলেজে পড়তেন। আমি এ কলেজে ভর্তির অনেক আগেই ফিরোজ ভাই উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। প্রাক্তন ক্যাডেটদের (অরকা) বিভিন্ন অনুষ্ঠানে, আড্ডায় ও অনুপম সান্ধ্য সামাজিকতায় তাঁর সঙ্গে অনেক গল্প হয়। কাবুলের এক চোখধাঁধানো সুন্দরীকে কেন্দ্র করে লেখা বিখ্যাত প্রেমের উপন্যাস ‘শবনম’-এর একটি বিষয় জানার উৎসাহ ছিল। একদিন ‘শবনম’ বিষয়ে গল্প করার সময় আমার কিছুটা রহস্যময় ইঙ্গিত লক্ষ্য করে একসময়ের মেধাবী ও সুদক্ষ ব্যাংকার ফিরোজ ভাই হেসে বলেন, ‘আরে এটা স্রেফ ফিকশন, বাস্তব ঘটনা নয়।’

‘দেশে বিদেশে’ বাংলা ভাষার এক অমূল্য গ্রন্থ। আফগানিস্তানের অনেক বিষয়ে বইটি এখনো প্রাসঙ্গিক। সে দেশের ধর্ম ও ঐতিহ্যের গুরুত্ব বিষয়ে এক স্থানে মুজতবা আলী লিখেছেন- ‘পাগড়ি নিয়ে হেলাফেলা করতে নেই। গরিব আফগানের মামুলী পাগড়ি নিয়ে টানাহ্যাঁচড়া করতে গিয়ে (বাদশাহ) আমানুল্লার রাজমুকুট খসে পড়ল।’ প্রয়াত প্রখ্যাত কূটনীতিক ও কলামিস্ট ফারুক চৌধুরী ব্র্যাকের উপদেষ্টা হিসেবে ২০০২ সালে আফগানিস্তান সফর করেন। ‘দেশে বিদেশে’র প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে তিনি লেখেন- ‘সৈয়দ মুজতবা আলীতেই ফিরে যেতে হয়। আফগানিস্তানের হালহকিকত সম্ব^ন্ধে তার চিন্তার ব্যাপ্তি ছিল বিস্ময়কর, যা তিনি তার অসাধারণ অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে প্রকাশ করেছিলেন। সেই কথাগুলো আফগানিস্তানের বেলায় আজও হুবহু প্রযোজ্য। প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই যদি বাংলা জানতেন, তাঁর হাতে এক কপি “দেশে বিদেশে” তুলে দেওয়ার প্রয়াস নিতাম।’ উল্লেখ্য, ব্র্যাক (ইন্টারন্যাশনাল) এ দেশটির আর্থসামাজিক উন্নয়নে (শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও ক্ষুদ্র ঋণ) চমৎকার অবদান রাখছে।

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর সত্তরের দশকে (১৯৭২-১৯৭৩) উদার আফগানদের আতিথেয়তা লাভ করে আফগানিস্তান হয়ে পাকিস্তান থেকে ফিরেছিল শত শত বাংলাদেশি। এর চমৎকার বয়ান আমরা পাই লে. কর্নেল এম এ হামিদের ‘পাকিস্তান থেকে পলায়ন’ গ্রন্থে। আফগানিস্তানের মানুষের সঙ্গে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার মানুষের রয়েছে ঐতিহাসিক, সামাজিক, কৃষ্টিগত ও ধর্মীয় অনুভূতিকেন্দ্রিক গভীর এক সহমর্মিতা। তবু বিভিন্ন কারণে (মূলত যুদ্ধ) বাংলাদেশের সঙ্গে আফগানিস্তানের উল্লেখযোগ্য কোনো সম্পর্ক গড়ে ওঠেনি। ১৯৭৫ সালের মার্চে আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট সরদার মোহাম্মদ দাউদ খান বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন। বাংলাদেশের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আফগানদের আতিথেয়তা, সহযোগিতা ও সমর্থনের জন্য আফগান নেতাকে ধন্যবাদ জানান। বঙ্গবন্ধু আফগানিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নের ব্যাপারে গুরুত্ব দিয়েছিলেন। আজও পর্যন্ত এটিই দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের প্রথম ও শেষ সাক্ষাৎ।

১৯৮৯-৯০ সালে আফগানিস্তানে ‘অ্যানগোম্যাপ’ নামে একটি শান্তিমিশন পরিচালিত হয়েছিল। এ মিশনের কাজ ছিল জেনেভা চুক্তি মোতাবেক সব রাষ্ট্রের একে অন্যের বিষয়ে হস্তক্ষেপ না-করণ বিষয়ে পর্যবেক্ষণকরণ, আফগানিস্তান থেকে সোভিয়েত বাহিনীর প্রত্যাবর্তন মনিটর এবং শরণার্থীদের প্রত্যাবর্তন তদারকি করা। এ মিশনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দুজন অফিসার সদর দফতরে স্টাফ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে অনেক আফগান নাগরিকের সঙ্গে আমার ইন্টারঅ্যাকশন হয়েছে। তাদের মধ্যে দেখেছি আফগানিস্তানের শান্তির জন্য আকুল আকুতি। জন্মভূমি নিয়ে তাঁদের স্বপ্নের কথা আমাকেও কখনো কখনো আবেগায়িত করেছে। সরকারি কার্যব্যপদেশে কুয়েত থাকাকালে (অপারেশন কুয়েত পুনর্গঠন) এক আফগান পরিবারের সঙ্গে আমাদের অন্তরঙ্গতা হয়। কাবুলপ্রবাসী আফগান যুবক হাসান মাসুদ কুয়েতের একটি ব্যাংকে চাকরি করতেন। বৈকালিক ভ্রমণকালে মাঝেমধ্যে কখনো খাইতান পার্কে, কখনো মেরিনা সমুদ্রতীরে তাদের সঙ্গে দেখা হতো। আমার ছয় বছরের মেয়ের সঙ্গে হাসান মাসুদের মিষ্টি মেয়ে ফারহার প্রবল বন্ধুত্ব হয়ে যায়। যদিও ওরা একে অন্যের ভাষা তেমন বুঝত না। আমি ও কাবুলওয়ালা মাসুদ যখন আফগানিস্তানের গল্পে মশগুল থাকতাম তখন দুই নবীন সখী লাজুক ভঙ্গিতে হাত ধরে ঘুরে বেড়াত। দুই খুদে ফুলপরীর কলহাস্যে মুখরিত হতো উদ্যানের ফুল, বৃক্ষ, লতা, জলের ফোয়ারা।

আফগানিস্তানের বর্তমান ভয়ংকর গৃহযুদ্ধের বাস্তবতায় আবার মনে পড়ছে শান্তির জন্য আফগানদের আকুল আকুতি। এত দিনে ফারহা হয়তো কলেজ পড়ুয়া স্মার্ট এক তরুণী। ভাবছি কুয়েতের ফারহা কবে তাঁর পিতৃভূমি আফগানিস্তানে ফিরে যেতে পারবে। বিদেশি দখলদারি, ছায়াযুদ্ধ, সর্বনাশা গৃহযুদ্ধ, দারিদ্র্য, সন্ত্রাস, ধর্মান্ধতা ও ধর্মবিরোধিতামুক্ত হয়ে কবে আফগানিস্তান শান্তিময় ও বাসযোগ্য হবে। জাতীয় ঐক্য, আফগান ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মিশেলে নিজেদের নেতৃত্বে গড়ে উঠবে প্রাণবন্ত মানবিক সমাজ ও সমৃদ্ধ অর্থনীতি। শ্বেত মর্মরে গাঁথা বাদশাহ বাবরের সমাধি উদ্ভাসিত হবে বাসন্তী চন্দ্রিমায়, মাহফিলে কবিরা গাইবেন হাফিজের কবিতা। সহস্র মসজিদের মিনার থেকে ভোরের আজান ছড়িয়ে পড়বে দিগ্বিদিক। থাকবে না বিদেশি বিমান আক্রমণের ভয়, আফগান গ্রামে গ্রামে জমবে বিয়ের তুমুল উৎসব। পপি চাষের পরিবর্তে নিপুণ আফগান বুননশিল্পীরা কার্পেটে ফুটিয়ে তুলবেন অপরূপ লাল গোলাপ। উগ্রপন্থার বদলে আফগানিস্তান থেকে রপ্তানি হবে হাজার হাজার টাটকা টিউলিপ ফুলের গুচ্ছ। কবে সেদিন আসবে? কবে? সেই দিনের অপেক্ষায় রইলাম। ভালো থেক ফারহা।

লেখক :  নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

৫৪ মিনিট আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা