শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ আগস্ট, ২০২১

আফগানিস্তানে শান্তির আকুল আকুতি

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. বায়েজিদ সরোয়ার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আফগানিস্তানে শান্তির আকুল আকুতি

আফগানিস্তান থেকে কোনোরকম জান নিয়ে রাশিয়ায় ফেরত (১৯৮৯) আসা রুশ পাইলট ক্যাপ্টেন নিকোলাস পরিচালিত হেলিকপ্টারে আমরা কজন শান্তিরক্ষী এখন কম্বোডিয়ার অ্যাংকর ওয়াট মন্দিরের ওপর দিয়ে উড়ছি। বিখ্যাত কবি অ্যালেন গিন্সবার্গ ৭০০ বছরের প্রাচীন এ মহামন্দিরের ওপর দিয়ে একদা উড়তে চেয়েছিলেন- ‘আই উইশ আই কুড ফ্লাই ওভার দি জঙ্গল’...। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তিন শান্তিসেনা বিশ্বের বৃহত্তম মন্দিরের ওপর দিয়ে দিব্যি উড়ছি পাখির মতো। তবে নিকোলাসের ফ্লাইং নিয়ে আজ আমরা বেশ চিন্তিত। কারণটা অবশ্য তাঁর প্রবল ভদকা-আসক্তি নয়। আসলে কয়েকদিন আগে (৩০ এপ্রিল, ১৯৯২) মুজাহিদিনদের হাতে আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল পতনের পর থেকে নিকোলাসের মেজাজটা ভীষণ বিগড়ে আছে।

কম্বোডিয়ার এ শান্তিরক্ষা মিশনে (আনটাক) হেলিকপ্টার সহায়তার দায়িত্বে রয়েছে রাশিয়া। রুশ পাইলটদের অনেকেই ১৯৮০-এর দশকে আফগানিস্তানে যুদ্ধ (জঙ্গে রুশস্কি) করেছে। দুর্র্ধর্ষ মুজাহিদ গেরিলারা স্টিনজার ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ার শত শত হেলিকপ্টার গানশিপের বারোটা বাজিয়েছিল। তাই আফগানিস্তান নিয়ে তাদের মধ্যে প্রচন্ড ট্রমা কাজ করে। সিয়ামরিপের গ্র্যান্ড হোটেল কর্তৃপক্ষ থেকে শুনেছিলাম, সিএনএন টেলিভিশনে কাবুল পতনের দুঃসংবাদ শুনে পানাসক্ত রাশান পাইলটরা হোটেলের বারে নাকি উত্তেজিত হয়ে ছোটখাটো ভাঙচুরও চালিয়েছিল। চিলের মতো উড়ে এ রুশ ঘাসফড়িংটি হঠাৎ বেশ নিচে নেমে আসে। এবার ভয় হলো মন্দিরের সবচেয়ে উঁচু টাওয়ারে ধাক্কাটাক্কা দিয়ে না জানি আজ প্রত্নতাত্ত্বিক ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ কেলেঙ্কারি ঘটে যায়। অবশেষে সিয়ামরিপের আসমান থেকে হেলিকপ্টারটি পশ্চিমে থাইল্যান্ড সীমান্তের দিকে দ্রুত উড়ে যায়। মুজাহিদ-আতঙ্কগ্রস্ত নিকোলাসের বেপরোয়া ফ্লাইং দেখে ভাবতে থাকি, আজ সহিসালামতে সিয়ামরিপে ফিরে আসতে পারব তো?

অনেক বছর পর আবার কাবুল পতনের আলোচনা শুনছি। তাই ১৯৯২ সালের ডায়েরির পাতায় লেখাগুলো মনে পড়ল। ১৯৭৮ সালের পর থেকে (সাওর বিপ্লব) হতভাগ্য আফগানরা আর শান্তির মুখ দেখেনি। বিশেষত ১৯৭৯ সালে আফগানিস্তানে সোভিয়েত বাহিনীর আগ্রাসনের পর থেকেই এখন পর্যন্ত যুদ্ধ-গৃহযুদ্ধ চলছে। ভয়ংকর রুশ দখলদারির অবসান শেষে মুজাহিদিন গোষ্ঠী ক্ষমতা গ্রহণের পর (১৯৯২) শুরু হয়েছিল গৃহযুদ্ধ, নৈরাজ্য, বিভিন্ন দলের ক্ষমতার দ্ধন্ধ। এ সুযোগে ১৯৯৬ সালে উগ্রপন্থি তালেবান গোষ্ঠী ক্ষমতা দখল করে। রণক্লান্ত আফগান জনগণ প্রথম দিকে তাদের স্বাগত জানালেও একপর্যায়ে তালেবান শাসন হয়ে পড়েছিল শ্বাসরুদ্ধকর। জনগণ তালেবানদের ধর্মীয় ও পশ্চাদ্গামী রাষ্ট্রীয় শাসনের চরম কাঠিন্যের শিকার হয়েছিল। এর সঙ্গে ওসামা বিন লাদেনের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের জটিল পরিস্থিতিতে ২০০১ সালে শুরু হলো ভয়াবহ মার্কিন আক্রমণ (ওয়ার অন টেরর)। তালেবানদের হটিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা দেশগুলোর সহায়তায় নর্দান অ্যালায়েন্স ক্ষমতা দখল করলেও আফগানিস্তানে শান্তি ফিরে এলো না।

উল্লেখযোগ্য অবকাঠামো উন্নয়ন, সংস্কারমূলক ও উদারনৈতিক পদক্ষেপ গ্রহণ করলেও মার্কিন-ন্যাটো বাহিনীর ভয়ংকর ও নির্বিচার বোমাবর্ষণ, বিদেশি বাহিনীর অমানবিক আচরণ, হত্যাকান্ড, আফগান শাসক গোষ্ঠীর চরম দুর্নীতি ও ঐতিহ্যবিরোধী কর্মকান্ড শান্তি আনয়নে ব্যর্থ হয়েছে। ২০ বছর পর দেশটি আবার তালেবান দখলের দ্বারপ্রান্তে। প্রায় দুই দশকব্যাপী তালেবানবিরোধী প্রচন্ড দমন অভিযানের পরও তালেবানদের পুনরুত্থান কেন হলো? এর উত্তর খোঁজাও গুরুত্বপূর্ণ।

২০০৪ সালে আফগানিস্তানে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন পরিচালনায় জাতিসংঘের ভলান্টিয়ার (ইউএনভি) হিসেবে কাজ করেছিলেন কবি জাহিদ হায়দার। উল্লেখ্য, কম্বোডিয়ার শান্তিমিশনে জাহিদ হায়দার বাংলাদেশ ব্যাটালিয়নের দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় ইউএনভি হিসেবে কাজ করেন। দেশে ফেরার পর দেখা হলে কবি জাহিদ হায়দার আফগানিস্তানের পরিস্থিতির ব্যাপারে বলেছিলেন ‘সৈয়দ মুজতবা আলীর “দেশে বিদেশে” বর্ণিত আফগানিস্তান ও বর্তমান আফগানিস্তানের তেমন কোনো পার্থক্য নেই।’

লেখক ও অসাধারণ পন্ডিত সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ ও ‘শবনম’ আফগানিস্তানে (১৯২৭-১৯২৯) তাঁর অভিজ্ঞতার ওপর লেখা অসাধারণ দুটি গ্রন্থ। সৈয়দ মুজতবা আলীর ছেলে সৈয়দ মোশাররফ আলী (ফিরোজ) রাজশাহী ক্যাডেট কলেজে পড়তেন। আমি এ কলেজে ভর্তির অনেক আগেই ফিরোজ ভাই উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। প্রাক্তন ক্যাডেটদের (অরকা) বিভিন্ন অনুষ্ঠানে, আড্ডায় ও অনুপম সান্ধ্য সামাজিকতায় তাঁর সঙ্গে অনেক গল্প হয়। কাবুলের এক চোখধাঁধানো সুন্দরীকে কেন্দ্র করে লেখা বিখ্যাত প্রেমের উপন্যাস ‘শবনম’-এর একটি বিষয় জানার উৎসাহ ছিল। একদিন ‘শবনম’ বিষয়ে গল্প করার সময় আমার কিছুটা রহস্যময় ইঙ্গিত লক্ষ্য করে একসময়ের মেধাবী ও সুদক্ষ ব্যাংকার ফিরোজ ভাই হেসে বলেন, ‘আরে এটা স্রেফ ফিকশন, বাস্তব ঘটনা নয়।’

‘দেশে বিদেশে’ বাংলা ভাষার এক অমূল্য গ্রন্থ। আফগানিস্তানের অনেক বিষয়ে বইটি এখনো প্রাসঙ্গিক। সে দেশের ধর্ম ও ঐতিহ্যের গুরুত্ব বিষয়ে এক স্থানে মুজতবা আলী লিখেছেন- ‘পাগড়ি নিয়ে হেলাফেলা করতে নেই। গরিব আফগানের মামুলী পাগড়ি নিয়ে টানাহ্যাঁচড়া করতে গিয়ে (বাদশাহ) আমানুল্লার রাজমুকুট খসে পড়ল।’ প্রয়াত প্রখ্যাত কূটনীতিক ও কলামিস্ট ফারুক চৌধুরী ব্র্যাকের উপদেষ্টা হিসেবে ২০০২ সালে আফগানিস্তান সফর করেন। ‘দেশে বিদেশে’র প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে তিনি লেখেন- ‘সৈয়দ মুজতবা আলীতেই ফিরে যেতে হয়। আফগানিস্তানের হালহকিকত সম্ব^ন্ধে তার চিন্তার ব্যাপ্তি ছিল বিস্ময়কর, যা তিনি তার অসাধারণ অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে প্রকাশ করেছিলেন। সেই কথাগুলো আফগানিস্তানের বেলায় আজও হুবহু প্রযোজ্য। প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই যদি বাংলা জানতেন, তাঁর হাতে এক কপি “দেশে বিদেশে” তুলে দেওয়ার প্রয়াস নিতাম।’ উল্লেখ্য, ব্র্যাক (ইন্টারন্যাশনাল) এ দেশটির আর্থসামাজিক উন্নয়নে (শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও ক্ষুদ্র ঋণ) চমৎকার অবদান রাখছে।

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর সত্তরের দশকে (১৯৭২-১৯৭৩) উদার আফগানদের আতিথেয়তা লাভ করে আফগানিস্তান হয়ে পাকিস্তান থেকে ফিরেছিল শত শত বাংলাদেশি। এর চমৎকার বয়ান আমরা পাই লে. কর্নেল এম এ হামিদের ‘পাকিস্তান থেকে পলায়ন’ গ্রন্থে। আফগানিস্তানের মানুষের সঙ্গে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার মানুষের রয়েছে ঐতিহাসিক, সামাজিক, কৃষ্টিগত ও ধর্মীয় অনুভূতিকেন্দ্রিক গভীর এক সহমর্মিতা। তবু বিভিন্ন কারণে (মূলত যুদ্ধ) বাংলাদেশের সঙ্গে আফগানিস্তানের উল্লেখযোগ্য কোনো সম্পর্ক গড়ে ওঠেনি। ১৯৭৫ সালের মার্চে আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট সরদার মোহাম্মদ দাউদ খান বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন। বাংলাদেশের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আফগানদের আতিথেয়তা, সহযোগিতা ও সমর্থনের জন্য আফগান নেতাকে ধন্যবাদ জানান। বঙ্গবন্ধু আফগানিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নের ব্যাপারে গুরুত্ব দিয়েছিলেন। আজও পর্যন্ত এটিই দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের প্রথম ও শেষ সাক্ষাৎ।

১৯৮৯-৯০ সালে আফগানিস্তানে ‘অ্যানগোম্যাপ’ নামে একটি শান্তিমিশন পরিচালিত হয়েছিল। এ মিশনের কাজ ছিল জেনেভা চুক্তি মোতাবেক সব রাষ্ট্রের একে অন্যের বিষয়ে হস্তক্ষেপ না-করণ বিষয়ে পর্যবেক্ষণকরণ, আফগানিস্তান থেকে সোভিয়েত বাহিনীর প্রত্যাবর্তন মনিটর এবং শরণার্থীদের প্রত্যাবর্তন তদারকি করা। এ মিশনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দুজন অফিসার সদর দফতরে স্টাফ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে অনেক আফগান নাগরিকের সঙ্গে আমার ইন্টারঅ্যাকশন হয়েছে। তাদের মধ্যে দেখেছি আফগানিস্তানের শান্তির জন্য আকুল আকুতি। জন্মভূমি নিয়ে তাঁদের স্বপ্নের কথা আমাকেও কখনো কখনো আবেগায়িত করেছে। সরকারি কার্যব্যপদেশে কুয়েত থাকাকালে (অপারেশন কুয়েত পুনর্গঠন) এক আফগান পরিবারের সঙ্গে আমাদের অন্তরঙ্গতা হয়। কাবুলপ্রবাসী আফগান যুবক হাসান মাসুদ কুয়েতের একটি ব্যাংকে চাকরি করতেন। বৈকালিক ভ্রমণকালে মাঝেমধ্যে কখনো খাইতান পার্কে, কখনো মেরিনা সমুদ্রতীরে তাদের সঙ্গে দেখা হতো। আমার ছয় বছরের মেয়ের সঙ্গে হাসান মাসুদের মিষ্টি মেয়ে ফারহার প্রবল বন্ধুত্ব হয়ে যায়। যদিও ওরা একে অন্যের ভাষা তেমন বুঝত না। আমি ও কাবুলওয়ালা মাসুদ যখন আফগানিস্তানের গল্পে মশগুল থাকতাম তখন দুই নবীন সখী লাজুক ভঙ্গিতে হাত ধরে ঘুরে বেড়াত। দুই খুদে ফুলপরীর কলহাস্যে মুখরিত হতো উদ্যানের ফুল, বৃক্ষ, লতা, জলের ফোয়ারা।

আফগানিস্তানের বর্তমান ভয়ংকর গৃহযুদ্ধের বাস্তবতায় আবার মনে পড়ছে শান্তির জন্য আফগানদের আকুল আকুতি। এত দিনে ফারহা হয়তো কলেজ পড়ুয়া স্মার্ট এক তরুণী। ভাবছি কুয়েতের ফারহা কবে তাঁর পিতৃভূমি আফগানিস্তানে ফিরে যেতে পারবে। বিদেশি দখলদারি, ছায়াযুদ্ধ, সর্বনাশা গৃহযুদ্ধ, দারিদ্র্য, সন্ত্রাস, ধর্মান্ধতা ও ধর্মবিরোধিতামুক্ত হয়ে কবে আফগানিস্তান শান্তিময় ও বাসযোগ্য হবে। জাতীয় ঐক্য, আফগান ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মিশেলে নিজেদের নেতৃত্বে গড়ে উঠবে প্রাণবন্ত মানবিক সমাজ ও সমৃদ্ধ অর্থনীতি। শ্বেত মর্মরে গাঁথা বাদশাহ বাবরের সমাধি উদ্ভাসিত হবে বাসন্তী চন্দ্রিমায়, মাহফিলে কবিরা গাইবেন হাফিজের কবিতা। সহস্র মসজিদের মিনার থেকে ভোরের আজান ছড়িয়ে পড়বে দিগ্বিদিক। থাকবে না বিদেশি বিমান আক্রমণের ভয়, আফগান গ্রামে গ্রামে জমবে বিয়ের তুমুল উৎসব। পপি চাষের পরিবর্তে নিপুণ আফগান বুননশিল্পীরা কার্পেটে ফুটিয়ে তুলবেন অপরূপ লাল গোলাপ। উগ্রপন্থার বদলে আফগানিস্তান থেকে রপ্তানি হবে হাজার হাজার টাটকা টিউলিপ ফুলের গুচ্ছ। কবে সেদিন আসবে? কবে? সেই দিনের অপেক্ষায় রইলাম। ভালো থেক ফারহা।

লেখক :  নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন