শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ আগস্ট, ২০২১

আফগানিস্তানে শান্তির আকুল আকুতি

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. বায়েজিদ সরোয়ার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আফগানিস্তানে শান্তির আকুল আকুতি

আফগানিস্তান থেকে কোনোরকম জান নিয়ে রাশিয়ায় ফেরত (১৯৮৯) আসা রুশ পাইলট ক্যাপ্টেন নিকোলাস পরিচালিত হেলিকপ্টারে আমরা কজন শান্তিরক্ষী এখন কম্বোডিয়ার অ্যাংকর ওয়াট মন্দিরের ওপর দিয়ে উড়ছি। বিখ্যাত কবি অ্যালেন গিন্সবার্গ ৭০০ বছরের প্রাচীন এ মহামন্দিরের ওপর দিয়ে একদা উড়তে চেয়েছিলেন- ‘আই উইশ আই কুড ফ্লাই ওভার দি জঙ্গল’...। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তিন শান্তিসেনা বিশ্বের বৃহত্তম মন্দিরের ওপর দিয়ে দিব্যি উড়ছি পাখির মতো। তবে নিকোলাসের ফ্লাইং নিয়ে আজ আমরা বেশ চিন্তিত। কারণটা অবশ্য তাঁর প্রবল ভদকা-আসক্তি নয়। আসলে কয়েকদিন আগে (৩০ এপ্রিল, ১৯৯২) মুজাহিদিনদের হাতে আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল পতনের পর থেকে নিকোলাসের মেজাজটা ভীষণ বিগড়ে আছে।

কম্বোডিয়ার এ শান্তিরক্ষা মিশনে (আনটাক) হেলিকপ্টার সহায়তার দায়িত্বে রয়েছে রাশিয়া। রুশ পাইলটদের অনেকেই ১৯৮০-এর দশকে আফগানিস্তানে যুদ্ধ (জঙ্গে রুশস্কি) করেছে। দুর্র্ধর্ষ মুজাহিদ গেরিলারা স্টিনজার ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ার শত শত হেলিকপ্টার গানশিপের বারোটা বাজিয়েছিল। তাই আফগানিস্তান নিয়ে তাদের মধ্যে প্রচন্ড ট্রমা কাজ করে। সিয়ামরিপের গ্র্যান্ড হোটেল কর্তৃপক্ষ থেকে শুনেছিলাম, সিএনএন টেলিভিশনে কাবুল পতনের দুঃসংবাদ শুনে পানাসক্ত রাশান পাইলটরা হোটেলের বারে নাকি উত্তেজিত হয়ে ছোটখাটো ভাঙচুরও চালিয়েছিল। চিলের মতো উড়ে এ রুশ ঘাসফড়িংটি হঠাৎ বেশ নিচে নেমে আসে। এবার ভয় হলো মন্দিরের সবচেয়ে উঁচু টাওয়ারে ধাক্কাটাক্কা দিয়ে না জানি আজ প্রত্নতাত্ত্বিক ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ কেলেঙ্কারি ঘটে যায়। অবশেষে সিয়ামরিপের আসমান থেকে হেলিকপ্টারটি পশ্চিমে থাইল্যান্ড সীমান্তের দিকে দ্রুত উড়ে যায়। মুজাহিদ-আতঙ্কগ্রস্ত নিকোলাসের বেপরোয়া ফ্লাইং দেখে ভাবতে থাকি, আজ সহিসালামতে সিয়ামরিপে ফিরে আসতে পারব তো?

অনেক বছর পর আবার কাবুল পতনের আলোচনা শুনছি। তাই ১৯৯২ সালের ডায়েরির পাতায় লেখাগুলো মনে পড়ল। ১৯৭৮ সালের পর থেকে (সাওর বিপ্লব) হতভাগ্য আফগানরা আর শান্তির মুখ দেখেনি। বিশেষত ১৯৭৯ সালে আফগানিস্তানে সোভিয়েত বাহিনীর আগ্রাসনের পর থেকেই এখন পর্যন্ত যুদ্ধ-গৃহযুদ্ধ চলছে। ভয়ংকর রুশ দখলদারির অবসান শেষে মুজাহিদিন গোষ্ঠী ক্ষমতা গ্রহণের পর (১৯৯২) শুরু হয়েছিল গৃহযুদ্ধ, নৈরাজ্য, বিভিন্ন দলের ক্ষমতার দ্ধন্ধ। এ সুযোগে ১৯৯৬ সালে উগ্রপন্থি তালেবান গোষ্ঠী ক্ষমতা দখল করে। রণক্লান্ত আফগান জনগণ প্রথম দিকে তাদের স্বাগত জানালেও একপর্যায়ে তালেবান শাসন হয়ে পড়েছিল শ্বাসরুদ্ধকর। জনগণ তালেবানদের ধর্মীয় ও পশ্চাদ্গামী রাষ্ট্রীয় শাসনের চরম কাঠিন্যের শিকার হয়েছিল। এর সঙ্গে ওসামা বিন লাদেনের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের জটিল পরিস্থিতিতে ২০০১ সালে শুরু হলো ভয়াবহ মার্কিন আক্রমণ (ওয়ার অন টেরর)। তালেবানদের হটিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা দেশগুলোর সহায়তায় নর্দান অ্যালায়েন্স ক্ষমতা দখল করলেও আফগানিস্তানে শান্তি ফিরে এলো না।

উল্লেখযোগ্য অবকাঠামো উন্নয়ন, সংস্কারমূলক ও উদারনৈতিক পদক্ষেপ গ্রহণ করলেও মার্কিন-ন্যাটো বাহিনীর ভয়ংকর ও নির্বিচার বোমাবর্ষণ, বিদেশি বাহিনীর অমানবিক আচরণ, হত্যাকান্ড, আফগান শাসক গোষ্ঠীর চরম দুর্নীতি ও ঐতিহ্যবিরোধী কর্মকান্ড শান্তি আনয়নে ব্যর্থ হয়েছে। ২০ বছর পর দেশটি আবার তালেবান দখলের দ্বারপ্রান্তে। প্রায় দুই দশকব্যাপী তালেবানবিরোধী প্রচন্ড দমন অভিযানের পরও তালেবানদের পুনরুত্থান কেন হলো? এর উত্তর খোঁজাও গুরুত্বপূর্ণ।

২০০৪ সালে আফগানিস্তানে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন পরিচালনায় জাতিসংঘের ভলান্টিয়ার (ইউএনভি) হিসেবে কাজ করেছিলেন কবি জাহিদ হায়দার। উল্লেখ্য, কম্বোডিয়ার শান্তিমিশনে জাহিদ হায়দার বাংলাদেশ ব্যাটালিয়নের দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় ইউএনভি হিসেবে কাজ করেন। দেশে ফেরার পর দেখা হলে কবি জাহিদ হায়দার আফগানিস্তানের পরিস্থিতির ব্যাপারে বলেছিলেন ‘সৈয়দ মুজতবা আলীর “দেশে বিদেশে” বর্ণিত আফগানিস্তান ও বর্তমান আফগানিস্তানের তেমন কোনো পার্থক্য নেই।’

লেখক ও অসাধারণ পন্ডিত সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ ও ‘শবনম’ আফগানিস্তানে (১৯২৭-১৯২৯) তাঁর অভিজ্ঞতার ওপর লেখা অসাধারণ দুটি গ্রন্থ। সৈয়দ মুজতবা আলীর ছেলে সৈয়দ মোশাররফ আলী (ফিরোজ) রাজশাহী ক্যাডেট কলেজে পড়তেন। আমি এ কলেজে ভর্তির অনেক আগেই ফিরোজ ভাই উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। প্রাক্তন ক্যাডেটদের (অরকা) বিভিন্ন অনুষ্ঠানে, আড্ডায় ও অনুপম সান্ধ্য সামাজিকতায় তাঁর সঙ্গে অনেক গল্প হয়। কাবুলের এক চোখধাঁধানো সুন্দরীকে কেন্দ্র করে লেখা বিখ্যাত প্রেমের উপন্যাস ‘শবনম’-এর একটি বিষয় জানার উৎসাহ ছিল। একদিন ‘শবনম’ বিষয়ে গল্প করার সময় আমার কিছুটা রহস্যময় ইঙ্গিত লক্ষ্য করে একসময়ের মেধাবী ও সুদক্ষ ব্যাংকার ফিরোজ ভাই হেসে বলেন, ‘আরে এটা স্রেফ ফিকশন, বাস্তব ঘটনা নয়।’

‘দেশে বিদেশে’ বাংলা ভাষার এক অমূল্য গ্রন্থ। আফগানিস্তানের অনেক বিষয়ে বইটি এখনো প্রাসঙ্গিক। সে দেশের ধর্ম ও ঐতিহ্যের গুরুত্ব বিষয়ে এক স্থানে মুজতবা আলী লিখেছেন- ‘পাগড়ি নিয়ে হেলাফেলা করতে নেই। গরিব আফগানের মামুলী পাগড়ি নিয়ে টানাহ্যাঁচড়া করতে গিয়ে (বাদশাহ) আমানুল্লার রাজমুকুট খসে পড়ল।’ প্রয়াত প্রখ্যাত কূটনীতিক ও কলামিস্ট ফারুক চৌধুরী ব্র্যাকের উপদেষ্টা হিসেবে ২০০২ সালে আফগানিস্তান সফর করেন। ‘দেশে বিদেশে’র প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে তিনি লেখেন- ‘সৈয়দ মুজতবা আলীতেই ফিরে যেতে হয়। আফগানিস্তানের হালহকিকত সম্ব^ন্ধে তার চিন্তার ব্যাপ্তি ছিল বিস্ময়কর, যা তিনি তার অসাধারণ অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে প্রকাশ করেছিলেন। সেই কথাগুলো আফগানিস্তানের বেলায় আজও হুবহু প্রযোজ্য। প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই যদি বাংলা জানতেন, তাঁর হাতে এক কপি “দেশে বিদেশে” তুলে দেওয়ার প্রয়াস নিতাম।’ উল্লেখ্য, ব্র্যাক (ইন্টারন্যাশনাল) এ দেশটির আর্থসামাজিক উন্নয়নে (শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও ক্ষুদ্র ঋণ) চমৎকার অবদান রাখছে।

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর সত্তরের দশকে (১৯৭২-১৯৭৩) উদার আফগানদের আতিথেয়তা লাভ করে আফগানিস্তান হয়ে পাকিস্তান থেকে ফিরেছিল শত শত বাংলাদেশি। এর চমৎকার বয়ান আমরা পাই লে. কর্নেল এম এ হামিদের ‘পাকিস্তান থেকে পলায়ন’ গ্রন্থে। আফগানিস্তানের মানুষের সঙ্গে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার মানুষের রয়েছে ঐতিহাসিক, সামাজিক, কৃষ্টিগত ও ধর্মীয় অনুভূতিকেন্দ্রিক গভীর এক সহমর্মিতা। তবু বিভিন্ন কারণে (মূলত যুদ্ধ) বাংলাদেশের সঙ্গে আফগানিস্তানের উল্লেখযোগ্য কোনো সম্পর্ক গড়ে ওঠেনি। ১৯৭৫ সালের মার্চে আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট সরদার মোহাম্মদ দাউদ খান বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন। বাংলাদেশের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আফগানদের আতিথেয়তা, সহযোগিতা ও সমর্থনের জন্য আফগান নেতাকে ধন্যবাদ জানান। বঙ্গবন্ধু আফগানিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নের ব্যাপারে গুরুত্ব দিয়েছিলেন। আজও পর্যন্ত এটিই দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের প্রথম ও শেষ সাক্ষাৎ।

১৯৮৯-৯০ সালে আফগানিস্তানে ‘অ্যানগোম্যাপ’ নামে একটি শান্তিমিশন পরিচালিত হয়েছিল। এ মিশনের কাজ ছিল জেনেভা চুক্তি মোতাবেক সব রাষ্ট্রের একে অন্যের বিষয়ে হস্তক্ষেপ না-করণ বিষয়ে পর্যবেক্ষণকরণ, আফগানিস্তান থেকে সোভিয়েত বাহিনীর প্রত্যাবর্তন মনিটর এবং শরণার্থীদের প্রত্যাবর্তন তদারকি করা। এ মিশনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দুজন অফিসার সদর দফতরে স্টাফ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে অনেক আফগান নাগরিকের সঙ্গে আমার ইন্টারঅ্যাকশন হয়েছে। তাদের মধ্যে দেখেছি আফগানিস্তানের শান্তির জন্য আকুল আকুতি। জন্মভূমি নিয়ে তাঁদের স্বপ্নের কথা আমাকেও কখনো কখনো আবেগায়িত করেছে। সরকারি কার্যব্যপদেশে কুয়েত থাকাকালে (অপারেশন কুয়েত পুনর্গঠন) এক আফগান পরিবারের সঙ্গে আমাদের অন্তরঙ্গতা হয়। কাবুলপ্রবাসী আফগান যুবক হাসান মাসুদ কুয়েতের একটি ব্যাংকে চাকরি করতেন। বৈকালিক ভ্রমণকালে মাঝেমধ্যে কখনো খাইতান পার্কে, কখনো মেরিনা সমুদ্রতীরে তাদের সঙ্গে দেখা হতো। আমার ছয় বছরের মেয়ের সঙ্গে হাসান মাসুদের মিষ্টি মেয়ে ফারহার প্রবল বন্ধুত্ব হয়ে যায়। যদিও ওরা একে অন্যের ভাষা তেমন বুঝত না। আমি ও কাবুলওয়ালা মাসুদ যখন আফগানিস্তানের গল্পে মশগুল থাকতাম তখন দুই নবীন সখী লাজুক ভঙ্গিতে হাত ধরে ঘুরে বেড়াত। দুই খুদে ফুলপরীর কলহাস্যে মুখরিত হতো উদ্যানের ফুল, বৃক্ষ, লতা, জলের ফোয়ারা।

আফগানিস্তানের বর্তমান ভয়ংকর গৃহযুদ্ধের বাস্তবতায় আবার মনে পড়ছে শান্তির জন্য আফগানদের আকুল আকুতি। এত দিনে ফারহা হয়তো কলেজ পড়ুয়া স্মার্ট এক তরুণী। ভাবছি কুয়েতের ফারহা কবে তাঁর পিতৃভূমি আফগানিস্তানে ফিরে যেতে পারবে। বিদেশি দখলদারি, ছায়াযুদ্ধ, সর্বনাশা গৃহযুদ্ধ, দারিদ্র্য, সন্ত্রাস, ধর্মান্ধতা ও ধর্মবিরোধিতামুক্ত হয়ে কবে আফগানিস্তান শান্তিময় ও বাসযোগ্য হবে। জাতীয় ঐক্য, আফগান ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মিশেলে নিজেদের নেতৃত্বে গড়ে উঠবে প্রাণবন্ত মানবিক সমাজ ও সমৃদ্ধ অর্থনীতি। শ্বেত মর্মরে গাঁথা বাদশাহ বাবরের সমাধি উদ্ভাসিত হবে বাসন্তী চন্দ্রিমায়, মাহফিলে কবিরা গাইবেন হাফিজের কবিতা। সহস্র মসজিদের মিনার থেকে ভোরের আজান ছড়িয়ে পড়বে দিগ্বিদিক। থাকবে না বিদেশি বিমান আক্রমণের ভয়, আফগান গ্রামে গ্রামে জমবে বিয়ের তুমুল উৎসব। পপি চাষের পরিবর্তে নিপুণ আফগান বুননশিল্পীরা কার্পেটে ফুটিয়ে তুলবেন অপরূপ লাল গোলাপ। উগ্রপন্থার বদলে আফগানিস্তান থেকে রপ্তানি হবে হাজার হাজার টাটকা টিউলিপ ফুলের গুচ্ছ। কবে সেদিন আসবে? কবে? সেই দিনের অপেক্ষায় রইলাম। ভালো থেক ফারহা।

লেখক :  নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা