শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ আগস্ট, ২০২১

আফগানিস্তানে শান্তির আকুল আকুতি

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. বায়েজিদ সরোয়ার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আফগানিস্তানে শান্তির আকুল আকুতি

আফগানিস্তান থেকে কোনোরকম জান নিয়ে রাশিয়ায় ফেরত (১৯৮৯) আসা রুশ পাইলট ক্যাপ্টেন নিকোলাস পরিচালিত হেলিকপ্টারে আমরা কজন শান্তিরক্ষী এখন কম্বোডিয়ার অ্যাংকর ওয়াট মন্দিরের ওপর দিয়ে উড়ছি। বিখ্যাত কবি অ্যালেন গিন্সবার্গ ৭০০ বছরের প্রাচীন এ মহামন্দিরের ওপর দিয়ে একদা উড়তে চেয়েছিলেন- ‘আই উইশ আই কুড ফ্লাই ওভার দি জঙ্গল’...। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তিন শান্তিসেনা বিশ্বের বৃহত্তম মন্দিরের ওপর দিয়ে দিব্যি উড়ছি পাখির মতো। তবে নিকোলাসের ফ্লাইং নিয়ে আজ আমরা বেশ চিন্তিত। কারণটা অবশ্য তাঁর প্রবল ভদকা-আসক্তি নয়। আসলে কয়েকদিন আগে (৩০ এপ্রিল, ১৯৯২) মুজাহিদিনদের হাতে আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল পতনের পর থেকে নিকোলাসের মেজাজটা ভীষণ বিগড়ে আছে।

কম্বোডিয়ার এ শান্তিরক্ষা মিশনে (আনটাক) হেলিকপ্টার সহায়তার দায়িত্বে রয়েছে রাশিয়া। রুশ পাইলটদের অনেকেই ১৯৮০-এর দশকে আফগানিস্তানে যুদ্ধ (জঙ্গে রুশস্কি) করেছে। দুর্র্ধর্ষ মুজাহিদ গেরিলারা স্টিনজার ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ার শত শত হেলিকপ্টার গানশিপের বারোটা বাজিয়েছিল। তাই আফগানিস্তান নিয়ে তাদের মধ্যে প্রচন্ড ট্রমা কাজ করে। সিয়ামরিপের গ্র্যান্ড হোটেল কর্তৃপক্ষ থেকে শুনেছিলাম, সিএনএন টেলিভিশনে কাবুল পতনের দুঃসংবাদ শুনে পানাসক্ত রাশান পাইলটরা হোটেলের বারে নাকি উত্তেজিত হয়ে ছোটখাটো ভাঙচুরও চালিয়েছিল। চিলের মতো উড়ে এ রুশ ঘাসফড়িংটি হঠাৎ বেশ নিচে নেমে আসে। এবার ভয় হলো মন্দিরের সবচেয়ে উঁচু টাওয়ারে ধাক্কাটাক্কা দিয়ে না জানি আজ প্রত্নতাত্ত্বিক ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ কেলেঙ্কারি ঘটে যায়। অবশেষে সিয়ামরিপের আসমান থেকে হেলিকপ্টারটি পশ্চিমে থাইল্যান্ড সীমান্তের দিকে দ্রুত উড়ে যায়। মুজাহিদ-আতঙ্কগ্রস্ত নিকোলাসের বেপরোয়া ফ্লাইং দেখে ভাবতে থাকি, আজ সহিসালামতে সিয়ামরিপে ফিরে আসতে পারব তো?

অনেক বছর পর আবার কাবুল পতনের আলোচনা শুনছি। তাই ১৯৯২ সালের ডায়েরির পাতায় লেখাগুলো মনে পড়ল। ১৯৭৮ সালের পর থেকে (সাওর বিপ্লব) হতভাগ্য আফগানরা আর শান্তির মুখ দেখেনি। বিশেষত ১৯৭৯ সালে আফগানিস্তানে সোভিয়েত বাহিনীর আগ্রাসনের পর থেকেই এখন পর্যন্ত যুদ্ধ-গৃহযুদ্ধ চলছে। ভয়ংকর রুশ দখলদারির অবসান শেষে মুজাহিদিন গোষ্ঠী ক্ষমতা গ্রহণের পর (১৯৯২) শুরু হয়েছিল গৃহযুদ্ধ, নৈরাজ্য, বিভিন্ন দলের ক্ষমতার দ্ধন্ধ। এ সুযোগে ১৯৯৬ সালে উগ্রপন্থি তালেবান গোষ্ঠী ক্ষমতা দখল করে। রণক্লান্ত আফগান জনগণ প্রথম দিকে তাদের স্বাগত জানালেও একপর্যায়ে তালেবান শাসন হয়ে পড়েছিল শ্বাসরুদ্ধকর। জনগণ তালেবানদের ধর্মীয় ও পশ্চাদ্গামী রাষ্ট্রীয় শাসনের চরম কাঠিন্যের শিকার হয়েছিল। এর সঙ্গে ওসামা বিন লাদেনের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের জটিল পরিস্থিতিতে ২০০১ সালে শুরু হলো ভয়াবহ মার্কিন আক্রমণ (ওয়ার অন টেরর)। তালেবানদের হটিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা দেশগুলোর সহায়তায় নর্দান অ্যালায়েন্স ক্ষমতা দখল করলেও আফগানিস্তানে শান্তি ফিরে এলো না।

উল্লেখযোগ্য অবকাঠামো উন্নয়ন, সংস্কারমূলক ও উদারনৈতিক পদক্ষেপ গ্রহণ করলেও মার্কিন-ন্যাটো বাহিনীর ভয়ংকর ও নির্বিচার বোমাবর্ষণ, বিদেশি বাহিনীর অমানবিক আচরণ, হত্যাকান্ড, আফগান শাসক গোষ্ঠীর চরম দুর্নীতি ও ঐতিহ্যবিরোধী কর্মকান্ড শান্তি আনয়নে ব্যর্থ হয়েছে। ২০ বছর পর দেশটি আবার তালেবান দখলের দ্বারপ্রান্তে। প্রায় দুই দশকব্যাপী তালেবানবিরোধী প্রচন্ড দমন অভিযানের পরও তালেবানদের পুনরুত্থান কেন হলো? এর উত্তর খোঁজাও গুরুত্বপূর্ণ।

২০০৪ সালে আফগানিস্তানে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন পরিচালনায় জাতিসংঘের ভলান্টিয়ার (ইউএনভি) হিসেবে কাজ করেছিলেন কবি জাহিদ হায়দার। উল্লেখ্য, কম্বোডিয়ার শান্তিমিশনে জাহিদ হায়দার বাংলাদেশ ব্যাটালিয়নের দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় ইউএনভি হিসেবে কাজ করেন। দেশে ফেরার পর দেখা হলে কবি জাহিদ হায়দার আফগানিস্তানের পরিস্থিতির ব্যাপারে বলেছিলেন ‘সৈয়দ মুজতবা আলীর “দেশে বিদেশে” বর্ণিত আফগানিস্তান ও বর্তমান আফগানিস্তানের তেমন কোনো পার্থক্য নেই।’

লেখক ও অসাধারণ পন্ডিত সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ ও ‘শবনম’ আফগানিস্তানে (১৯২৭-১৯২৯) তাঁর অভিজ্ঞতার ওপর লেখা অসাধারণ দুটি গ্রন্থ। সৈয়দ মুজতবা আলীর ছেলে সৈয়দ মোশাররফ আলী (ফিরোজ) রাজশাহী ক্যাডেট কলেজে পড়তেন। আমি এ কলেজে ভর্তির অনেক আগেই ফিরোজ ভাই উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। প্রাক্তন ক্যাডেটদের (অরকা) বিভিন্ন অনুষ্ঠানে, আড্ডায় ও অনুপম সান্ধ্য সামাজিকতায় তাঁর সঙ্গে অনেক গল্প হয়। কাবুলের এক চোখধাঁধানো সুন্দরীকে কেন্দ্র করে লেখা বিখ্যাত প্রেমের উপন্যাস ‘শবনম’-এর একটি বিষয় জানার উৎসাহ ছিল। একদিন ‘শবনম’ বিষয়ে গল্প করার সময় আমার কিছুটা রহস্যময় ইঙ্গিত লক্ষ্য করে একসময়ের মেধাবী ও সুদক্ষ ব্যাংকার ফিরোজ ভাই হেসে বলেন, ‘আরে এটা স্রেফ ফিকশন, বাস্তব ঘটনা নয়।’

‘দেশে বিদেশে’ বাংলা ভাষার এক অমূল্য গ্রন্থ। আফগানিস্তানের অনেক বিষয়ে বইটি এখনো প্রাসঙ্গিক। সে দেশের ধর্ম ও ঐতিহ্যের গুরুত্ব বিষয়ে এক স্থানে মুজতবা আলী লিখেছেন- ‘পাগড়ি নিয়ে হেলাফেলা করতে নেই। গরিব আফগানের মামুলী পাগড়ি নিয়ে টানাহ্যাঁচড়া করতে গিয়ে (বাদশাহ) আমানুল্লার রাজমুকুট খসে পড়ল।’ প্রয়াত প্রখ্যাত কূটনীতিক ও কলামিস্ট ফারুক চৌধুরী ব্র্যাকের উপদেষ্টা হিসেবে ২০০২ সালে আফগানিস্তান সফর করেন। ‘দেশে বিদেশে’র প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে তিনি লেখেন- ‘সৈয়দ মুজতবা আলীতেই ফিরে যেতে হয়। আফগানিস্তানের হালহকিকত সম্ব^ন্ধে তার চিন্তার ব্যাপ্তি ছিল বিস্ময়কর, যা তিনি তার অসাধারণ অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে প্রকাশ করেছিলেন। সেই কথাগুলো আফগানিস্তানের বেলায় আজও হুবহু প্রযোজ্য। প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই যদি বাংলা জানতেন, তাঁর হাতে এক কপি “দেশে বিদেশে” তুলে দেওয়ার প্রয়াস নিতাম।’ উল্লেখ্য, ব্র্যাক (ইন্টারন্যাশনাল) এ দেশটির আর্থসামাজিক উন্নয়নে (শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও ক্ষুদ্র ঋণ) চমৎকার অবদান রাখছে।

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর সত্তরের দশকে (১৯৭২-১৯৭৩) উদার আফগানদের আতিথেয়তা লাভ করে আফগানিস্তান হয়ে পাকিস্তান থেকে ফিরেছিল শত শত বাংলাদেশি। এর চমৎকার বয়ান আমরা পাই লে. কর্নেল এম এ হামিদের ‘পাকিস্তান থেকে পলায়ন’ গ্রন্থে। আফগানিস্তানের মানুষের সঙ্গে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার মানুষের রয়েছে ঐতিহাসিক, সামাজিক, কৃষ্টিগত ও ধর্মীয় অনুভূতিকেন্দ্রিক গভীর এক সহমর্মিতা। তবু বিভিন্ন কারণে (মূলত যুদ্ধ) বাংলাদেশের সঙ্গে আফগানিস্তানের উল্লেখযোগ্য কোনো সম্পর্ক গড়ে ওঠেনি। ১৯৭৫ সালের মার্চে আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট সরদার মোহাম্মদ দাউদ খান বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন। বাংলাদেশের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আফগানদের আতিথেয়তা, সহযোগিতা ও সমর্থনের জন্য আফগান নেতাকে ধন্যবাদ জানান। বঙ্গবন্ধু আফগানিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নের ব্যাপারে গুরুত্ব দিয়েছিলেন। আজও পর্যন্ত এটিই দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের প্রথম ও শেষ সাক্ষাৎ।

১৯৮৯-৯০ সালে আফগানিস্তানে ‘অ্যানগোম্যাপ’ নামে একটি শান্তিমিশন পরিচালিত হয়েছিল। এ মিশনের কাজ ছিল জেনেভা চুক্তি মোতাবেক সব রাষ্ট্রের একে অন্যের বিষয়ে হস্তক্ষেপ না-করণ বিষয়ে পর্যবেক্ষণকরণ, আফগানিস্তান থেকে সোভিয়েত বাহিনীর প্রত্যাবর্তন মনিটর এবং শরণার্থীদের প্রত্যাবর্তন তদারকি করা। এ মিশনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দুজন অফিসার সদর দফতরে স্টাফ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে অনেক আফগান নাগরিকের সঙ্গে আমার ইন্টারঅ্যাকশন হয়েছে। তাদের মধ্যে দেখেছি আফগানিস্তানের শান্তির জন্য আকুল আকুতি। জন্মভূমি নিয়ে তাঁদের স্বপ্নের কথা আমাকেও কখনো কখনো আবেগায়িত করেছে। সরকারি কার্যব্যপদেশে কুয়েত থাকাকালে (অপারেশন কুয়েত পুনর্গঠন) এক আফগান পরিবারের সঙ্গে আমাদের অন্তরঙ্গতা হয়। কাবুলপ্রবাসী আফগান যুবক হাসান মাসুদ কুয়েতের একটি ব্যাংকে চাকরি করতেন। বৈকালিক ভ্রমণকালে মাঝেমধ্যে কখনো খাইতান পার্কে, কখনো মেরিনা সমুদ্রতীরে তাদের সঙ্গে দেখা হতো। আমার ছয় বছরের মেয়ের সঙ্গে হাসান মাসুদের মিষ্টি মেয়ে ফারহার প্রবল বন্ধুত্ব হয়ে যায়। যদিও ওরা একে অন্যের ভাষা তেমন বুঝত না। আমি ও কাবুলওয়ালা মাসুদ যখন আফগানিস্তানের গল্পে মশগুল থাকতাম তখন দুই নবীন সখী লাজুক ভঙ্গিতে হাত ধরে ঘুরে বেড়াত। দুই খুদে ফুলপরীর কলহাস্যে মুখরিত হতো উদ্যানের ফুল, বৃক্ষ, লতা, জলের ফোয়ারা।

আফগানিস্তানের বর্তমান ভয়ংকর গৃহযুদ্ধের বাস্তবতায় আবার মনে পড়ছে শান্তির জন্য আফগানদের আকুল আকুতি। এত দিনে ফারহা হয়তো কলেজ পড়ুয়া স্মার্ট এক তরুণী। ভাবছি কুয়েতের ফারহা কবে তাঁর পিতৃভূমি আফগানিস্তানে ফিরে যেতে পারবে। বিদেশি দখলদারি, ছায়াযুদ্ধ, সর্বনাশা গৃহযুদ্ধ, দারিদ্র্য, সন্ত্রাস, ধর্মান্ধতা ও ধর্মবিরোধিতামুক্ত হয়ে কবে আফগানিস্তান শান্তিময় ও বাসযোগ্য হবে। জাতীয় ঐক্য, আফগান ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মিশেলে নিজেদের নেতৃত্বে গড়ে উঠবে প্রাণবন্ত মানবিক সমাজ ও সমৃদ্ধ অর্থনীতি। শ্বেত মর্মরে গাঁথা বাদশাহ বাবরের সমাধি উদ্ভাসিত হবে বাসন্তী চন্দ্রিমায়, মাহফিলে কবিরা গাইবেন হাফিজের কবিতা। সহস্র মসজিদের মিনার থেকে ভোরের আজান ছড়িয়ে পড়বে দিগ্বিদিক। থাকবে না বিদেশি বিমান আক্রমণের ভয়, আফগান গ্রামে গ্রামে জমবে বিয়ের তুমুল উৎসব। পপি চাষের পরিবর্তে নিপুণ আফগান বুননশিল্পীরা কার্পেটে ফুটিয়ে তুলবেন অপরূপ লাল গোলাপ। উগ্রপন্থার বদলে আফগানিস্তান থেকে রপ্তানি হবে হাজার হাজার টাটকা টিউলিপ ফুলের গুচ্ছ। কবে সেদিন আসবে? কবে? সেই দিনের অপেক্ষায় রইলাম। ভালো থেক ফারহা।

লেখক :  নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট
কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট

২ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম
সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম

৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা
লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক
সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন
বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার
আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা
নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন
বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা
ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার
সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ
আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা
নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য
সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা
সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম