শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

আমি রাজনীতির দোকান খুলতে চাই

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমি রাজনীতির দোকান খুলতে চাই

ভদ্রলোকের বাড়ি বিক্রমপুর। তবে এখন জয়পুরহাটের স্থায়ী বাসিন্দা। স্বাধীনতার বছর পাঁচেক আগে ব্যবসার উদ্দেশ্যে সেখানে গিয়ে স্থায়ী হন। আমার সঙ্গে পরিচয় ১৯৭৯ সালে। পেশায় ব্যবসায়ী হলেও রাজনীতির প্রতি তাঁর আগ্রহ প্রচন্ড যদিও সক্রিয় রাজনীতি করেননি কখনই। বাংলাদেশ প্রতিদিনের নিয়মিত পাঠক। আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধুর ভক্ত এই জয়নাল আবেদীন ধলু সাহেবের সঙ্গে আমার গুরু-শিষ্যের সম্পর্ক। রাজনীতি বিষয়ে তাঁর প্রজ্ঞা এবং পত্রিকার সংবাদ বিশ্লেষণের ক্ষমতায় অভিভূত আমি তাঁকে ওস্তাদ ডাকি। তিনিও আমাকে শিষ্য ডাকেন। সেদিন ফোন করে বললেন- ‘শিষ্য, একটা দোকান খুলতে চাই’। বললাম, আপনি তো দোকানদারি ছেড়েছেন সেই কবে। এখন আবার অবসরজীবন বাদ দিয়ে ব্যবসায় ব্যস্ত হওয়ার কুমতলব কেন? বললেন, ‘সারা জীবন দোকানদারি করে কত কামাইছি? তাই এখন একটা রাজনীতির দোকান খুলতে চাই। এতে অনেক লাভ।’ জিজ্ঞেস করলাম, কী রকম লাভ ওস্তাদ? বললেন, ‘এ লাভের কথা তোমাকে বলে দিতে হবে? দেখ না ওইসব দোকানের মালিকরা কত প্রভাবশালী? তাদের থানা-পুলিশ সমীহ করে, সরকারি অফিসের কর্তারা সসম্মানে চেয়ার এগিয়ে দেয়, ইঞ্জিনিয়াররা টেন্ডার দেয়, আবার নেতারাও তাদের বগলদাবা করে ঘোরে। এ দোকানদারি করলে রাতারাতি কোটিপতি হওয়া যায়। পত্রিকায় নাম ওঠে, ছবি ছাপা হয়। তাই ভাবছি একটা দোকান খুললে কেমন হয়?’ সবশেষে দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বললেন, ‘দিন দিন আগাছায় ভরে যাচ্ছে চারদিক। এসব আগাছা কোনো দিন পরিষ্কার হবে কি না কে জানে!’ জয়নাল আবেদীন ধলু ভাইয়ের মতো রাজনীতিসচেতন ব্যক্তিরা বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন। তাদের উদ্বেগের কারণ নানা ধরনের আগাছা আমাদের রাজনীতি নামের শস্য ক্ষেত্রকে ক্রমেই ছেয়ে ফেলছে। এসব আগাছা-পরগাছার কারণে রাজনীতি এখন আর স্বাভাবিক পত্রপল্লবে বিকশিত হতে পারছে না।

রাজনীতির এসব দোকান বা আগাছা নিয়ে অগে-পরে কথা হয়নি তা নয়। কিন্তু এসব দোকান বন্ধ বা আগছা ওপড়ানোর জন্য কার্যকর উদ্যোগ লক্ষ্য করা যায়নি। তবে এবার হেলেনা জাহাঙ্গীর নামে বিতর্কিত এক মহিলা ‘আওয়ামী চাকরিজীবী লীগ’ গঠন করে খোদ দলের চাকরি হারানোর পর তা আলোচনার শীর্ষে যেমন স্থান করে নিয়েছে তেমনি ক্ষমতাসীন দলও একটু নড়েচড়ে বসেছে। তারা এসব ভুঁইফোড় সংগঠনের বিরুদ্ধে জোর অ্যাকশন চালানোর কথা বলেছে। আওয়ামী লীগ নেতারা বলেছেন, বঙ্গবন্ধু, আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার নাম সংযুক্ত করে গজিয়ে ওঠা সংগঠনগুলোর বিষয়ে দ্রুতই তাঁরা আইনি ব্যবস্থা নেবেন। খুবই ভালো কথা। আশার কথাও বটে। তাঁরা যদি এ বিষয়ে কঠোর অবস্থানে যান তাহলে অন্য দলগুলোও হয়তো একই ব্যবস্থা নিতে উৎসাহী হবে। এতে আমাদের রাজনীতির মাঠে গজিয়ে ওঠা আগাছা কিছুটা হলেও পরিষ্কার হবে, অবৈধ দোকানপাটের শাটার বন্ধ হবে। তবে শেষ পর্যন্ত সে উদ্যোগ কতটা কার্যকর হবে তা নিয়ে অনেকের মতো এই নালায়েক বান্দারও সংশয় রয়েছে।

জমি বা মাঠে গাছ বা শস্যের পাশাপাশি আগাছা-পরগাছার জন্ম নেওয়া নতুন কোনো ঘটনা নয়। অনুকূল পরিবেশ পেলে এগুলো জন্মায় এবং তরবড়িয়ে বেড়ে ওঠে। অনেক সময় এগুলোর এতটাই বাড়বাড়ন্ত হয়, মূল বৃক্ষ বা শস্য গাছের জীবনসংশয় দেখা দেয়। মনে পড়ে বালক বয়সে আমার ছোট খালার বাড়ি একই উপজেলার আটপাড়ায় বেড়াতে গিয়ে বরই গাছের ওপর সোনার মতো চকচকে কিছু লতা দেখে খুবই আকৃষ্ট হয়েছিলাম। জানতে পারলাম ওগুলোর নাম সোনালতা বা স্বর্ণলতা। আরও জানতে পারলাম ওগুলো চাষ করতে হয় না। শুধু গাছের ডালে ঝুলিয়ে রাখলেই হয়। আমি কয়েকটি লতা ছিঁড়ে এনে বাড়ির নামায় ছোট্ট একটি হিজল গাছের ওপর ছড়িয়ে দিলাম। কিছুদিন পরই দেখলাম ওরা বেড়ে উঠছে। কয়েক মাসের মধ্যে স্বর্ণলতাগুলো নবীন ওই গাছটিকে পুরোপুরি ঘিরে ফেলল। মা বললেন, ‘কী সর্বনাশ করছস! এ লতা তো বাড়ির সব গাছ খাইয়া ফালাইব।’ শেষ পর্যন্ত ওই হিজল গাছটির প্রাণসংহার করে আগুনে পুড়িয়ে স্বর্ণলতার আগ্রাসন থেকে বাড়ির অন্য বৃক্ষ-লতা-গুল্ম রক্ষা করা গিয়েছিল। তেমনি আমাদের রাজনীতির মাঠে-ময়দানেও আগাছা-পরগাছা জন্ম নেয়। কীভাবে নেয় তা নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। রাজনীতির বৃক্ষসমূহকে অবলম্বন করেই এসব আগাছা জন্মায় এবং বেঁচে থাকে। সেই কবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এসব আগাছা সম্পর্কে তাঁর ভাবনার কথা বলে গেছেন। তিনি তাঁর ‘কারাগারের রোজনামচা’য় ২৩ জুন, ১৯৬৬ তারিখে লিখেছেন, ‘দুপুরের দিকে সূর্য মেঘের ফাঁক দিয়ে উঁকি মারতে শুরু করেছে। রৌদ্র একটু উঠবে বলে মনে হয়। বৃষ্টি আর ভালো লাগছে না। একটা উপকার হয়েছে আমার দুর্বার বাগানটার। ছোট মাঠটা সবুজ হয়ে উঠেছে। সবুজ ঘাসগুলি বাতাসের তালে তালে নাচতে থাকে। চমৎকার লাগে, যে-ই আসে আমার বাগানের দিকে একবার না তাকিয়ে যেতে পারে না। বাজে গাছগুলো আমি নিজেই তুলে ফেলি। আগাছাগুলিকে আমার বড় ভয়, এগুলি না তুললে আসল গাছগুলি ধ্বংস হয়ে যাবে। যেমন আমাদের দেশের পরগাছা রাজনীতিবিদ- যারা সত্যিকারের দেশপ্রেমিক তাদের ধ্বংস করে এবং করতে চেষ্টা করে। তাই পরগাছাকে আমার বড় ভয়।’ (কারাগারের রোজনামচা, পৃষ্ঠা-১১৭)। লক্ষণীয়, যিনি কখনো কোনো দিন কোনো স্বৈরশাসকের রক্তচক্ষুকে ভয় পাননি, শত জেল-জুলুম যাঁর মনে এতটুকু ভয়ভীতি জন্ম দিতে পারেনি, তিনিও রাজনীতির আগাছাদের ভয় পাওয়ার কথা দ্বিধাহীন চিত্তেই বলে গেছেন। কেন তিনি ভয় পেতেন? তাঁর মতো মহিরুহের তো কাউকে ভয় পাওয়ার কথা নয়। তার পরও তিনি আগাছাদের নিয়ে ভীত ছিলেন। কারণ তিনি জানতেন যদি সময় মতো আগাছা-পরগাছা উপড়ে ফেলা না হয় তাহলে সেগুলো মূল গাছের রস শুষে নিয়ে সেটাকে দুর্বল বা ধ্বংস করে ফেলবে।

১৯৬৬ থেকে ২০২১। পার হয়েছে দীর্ঘ ৫৫ বছর। বঙ্গবন্ধুর সে ভয় যে অবান্তর বা অবাস্তব ছিল না আজ আমরা তা হাড়ে হাড়ে উপলব্ধি করতে পারছি। বঙ্গবন্ধু এবং জিয়ার আদর্শ বাস্তবায়নের নামে শত শত ভুঁইফোড় সংগঠন দখল করে নিয়েছে রাজনীতির মাঠ। সেসব সংগঠন হরেক নামের, হরেক কিসিমের। আর ওইসব সংগঠনের যারা নেতা-পাতিনেতা তাদের দাপট অনেক সময় মূল দলের নেতাদের চুপসে দেয়।

গত কয়েকদিন এসব ভুঁইফোড় সংগঠন নিয়ে পত্রপত্রিকায় নানা ধরনের খবর প্রকাশিত হচ্ছে। টিভি টকশোর আলোচনায়ও তা যথেষ্ট গুরুত্ব পাচ্ছে। ২৫ জুলাই বাংলাদেশ প্রতিদিন ‘ধান্দা লীগে বিব্রত আওয়ামী লীগ’ শীর্ষক প্রতিবেদনে লিখেছে, নামের সঙ্গে ‘লীগ’, ‘বঙ্গবন্ধু’ কিংবা ‘মুক্তিযোদ্ধা’ শব্দগুলো সংযুক্ত করে গত এক যুগে ৮ শতাধিক সংগঠন গড়ে উঠেছে। অনুমোদনহীন এসব রাজনৈতিক দোকান গড়ে তোলার মূল উদ্দেশ্য চাঁদাবাজি, তদবির, টেন্ডারবাজি ও কমিটি বাণিজ্য। এ প্রসঙ্গে দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, ‘নামের সঙ্গে লীগ যোগ করলেই আওয়ামী লীগ নয়। এদের সঙ্গে দলের কানো সম্পর্ক নেই।’ নেতারা সম্পর্ক নেই বললে কী হবে। ওরা তো দলের নাম ভাঙিয়েই নিজেদের অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। ওইসব ভুঁইফোড় সংগঠনের নামের যে বহর পত্রিকায় এসেছে তা দেখলে বিস্ময়ে হতবাক হতে হয়। কোন পেশার নামে সংগঠন নেই? ফকির লীগ, নাপিত লীগ, নৌকার মাঝি লীগ, প্রবীণ লীগ, তরুণ লীগ, শিশু লীগ, ডিজিটাল লীগ, দর্জি লীগ, তৃণমূল লীগ, হারবাল লীগ, হোমিওপ্যাথি লীগসহ রংবেরঙের নাম রয়েছে। এর সংখ্যা শতাধিক। এখন ‘নবজাতক লীগ’, ‘কাজের বুয়া লীগ’, ‘সধবা লীগ’, ‘বিধবা-বিপত্নীক লীগ’ হলে ষোলকলা পূর্ণ হয়।

মুদ্রার এক পিঠ দেখে লাভ নেই, অন্য পিঠের অবস্থাও তথৈবচ। আওয়ামী লীগের প্রধান প্রতিদ্ব›দ্বী বিএনপিকে ঘিরেও তৈরি হয়েছে এ ধরনের শখানেক সংগঠন। ‘জাতীয়তাবাদী’, ‘জিয়া, ‘খালেদা জিয়া’, ‘তারেক রহমান’-এর নাম সংযুক্ত করে ওইসব সংগঠন চলছে। বাকি আছে ‘জোবাইদা’ ও ‘জায়মা’র নাম। তবে এ মুহুর্তে যেহেতু আওয়ামী লীগ সরকারে আছে তাই তাদেরটা নিয়েই আলোচনা বেশি।

এ ধরনের সংগঠন কারা বানায়, কারা পৃষ্ঠপোষকতা করে তা জানতে এখন বাকি নেই কারও। এদের মূল উদ্দেশ্য দলের নাম ব্যবহার করে ‘টু পাইস’ কামানো। এসব ভুঁইফোড় সংগঠনের নেতারা দলের জীবিত ও মৃত নেতার ছবি, নির্বাচনী প্রতীকসহ নামের কার্ড ছেপে তা রীতিমতো বিতরণ করে। পরিচয় দেয় আমি অমুক সংগঠনের কেন্দ্রীয় ওই পদে আছি। এ পরিচয় সরকারি অফিসসমূহ এবং থানায় তাদের কদর বাড়ায়। অবশ্য ক্ষমতায় না থাকায় বিএনপির ওইসব ধান্দাবাজ সংগঠনের নেতাদের বাজার ভালো না। অফিস-আদালত, থানা-পুলিশের কাছে তাদের কার্ড পাত্তা পায় না। তবে দলের পয়সাওয়ালা নেতা-ডোনারদের থেকে নানা কর্মসূচির কথা বলে চাঁদাবাজিটা বেশ ভালোই চলে। তারা অবশ্য আশায় আছে দল ক্ষমতায় এলে তাদেরও ভাগ্যের শিকে ছিঁড়বে।

এসব সংগঠনের সুবাদে দেশে এখন ‘কেন্দ্রীয় নেতা’ পচা ডোবায় ব্যাঙাচির মতো কিলবিল করে। কয়েক বছর আগে আমার এলাকার স্নেহভাজন এক রাজনৈতিক কর্মী আক্ষেপ করে বলেছিল, ‘চাচা, আগে এলাকায় একজন কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক নেতা এলে আমরা তার দিকে তাকিয়ে থাকতাম। কতটা অভিজ্ঞ রাজনীতিক হলে দলের কেন্দ্রীয় কমিটিতে জায়গা পান ভেবে শ্রদ্ধায় নত হতাম। এখন কেন্দ্রীয় নেতা পায়ে পায়ে বাড়ি খায়। যে না সে একটি কার্ড ধরিয়ে দিয়ে বলে “আমি অমুক সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির অমুক পদে আছি”।’ ফলে এখন কেন্দ্রীয় পদের গুরুত্বটাই কমে গেছে। কয়েকদিন আগে একটি টেলিভিশনের টকশোয় এসব ভুঁইফোড় সংগঠন বন্ধ হচ্ছে না কেন তা নিয়ে আলোচনা হচ্ছিল। একজন আলোচক বললেন, এখানে পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় জড়িয়ে আছে। রাজনৈতিক দলগুলোর অনেক নেতা এ সংগঠনগুলোর বদৌলতে মিডিয়ায় চেহারা দেখানোর সুযোগ পায়। আর ওরাও ধান্দাবাজিটা ভালোভাবে করতে পারে। সুতরাং এটা বোধহয় এখন আর অস্পষ্ট নেই, রাজনৈতিক দলগুলোর কতিপয় নেতার আশ্রয়-প্রশ্রয়েই এসব সংগঠন টিকে থাকে।

আমাদের রাজনৈতিক পরিবেশ দূষিত করে তোলা এসব সংগঠনের তৎপরতা সচেতন মহলকে ভাবিয়ে তুলেছে। তারা বলছেন, এগুলোর তৎপরতা বন্ধ করতে রাজনৈতিক দলগুলোকেই উদ্যোগ নিতে হবে। আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ও প্রবীণ রাজনীতিবিদ আমির হোসেন আমু বলেছেন, ‘ভুঁইফোড় সংগঠনগুলোর কর্মকান্ডে রাজনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে আওয়ামী লীগ ঘরানার রাজনীতি। সেই সঙ্গে চাঁদাবাজি, ধান্দাবাজি, অত্যাচার-নির্যাতন ও দুর্নীতি আশ্রয়-প্রশ্রয় পাচ্ছে।’ এদের তৎপরতা বন্ধের জন্য তিনি এগুলোর নাম প্রকাশ, রাজনীতির নামে অরাজনৈতিক কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকার সতর্কীকরণ এবং সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার বলে অভিমত ব্যক্ত করেছেন। অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ আমির হোসেন আমুর অভিমতের সঙ্গে দ্বিমতের অবকাশ নেই।

রাজনীতির এ দোকানদারদের বিরুদ্ধে সরকারের কঠোর মনোভাব আঁচ করা যাচ্ছে। হেলেনা জাহাঙ্গীরের পর গ্রেফতার হয়েছেন আরেক ভুঁইফোড় সংগঠন ‘জননেত্রী শেখ হাসিনা পরিষদ’-এর সভাপতি মনির খান ওরফে দর্জি মনির। পত্রিকায় তার অপকর্মেরও দীর্ঘ ফিরিস্তি বেরিয়েছে। সরকারের এ কঠোরতা অব্যাহত থাকলে রজনীতির এসব দোকানদারের দৌরাত্ম্য নিশ্চয়ই হ্রাস পাবে। সেই সঙ্গে আমাদের ঐতিহ্যবাহী রাজনীতির মাঠ আগাছামুক্ত হবে আশা করা যায়।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার
মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা
দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো
মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমান বাংলাদেশকে এয়ারবাস কেনার প্রস্তাব চার ইউরোপীয় রাষ্ট্রদূতের
বিমান বাংলাদেশকে এয়ারবাস কেনার প্রস্তাব চার ইউরোপীয় রাষ্ট্রদূতের

২ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাক আগ্রাসনের ‘মূল হোতা’ সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের মৃত্যু
ইরাক আগ্রাসনের ‘মূল হোতা’ সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরিকুল ইসলাম ছিলেন দলের দুর্দিনের কাণ্ডারি: তৃপ্তি
তরিকুল ইসলাম ছিলেন দলের দুর্দিনের কাণ্ডারি: তৃপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামপালে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত
রামপালে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবী সঙ্গী দুই চাঁদ!
২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবী সঙ্গী দুই চাঁদ!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪০
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ জেলায় অতিভারি বৃষ্টি ও ভূমিধসের শঙ্কা
৪ জেলায় অতিভারি বৃষ্টি ও ভূমিধসের শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘১৭ বছর রাজপথে নির্যাতিত ত্যাগী কর্মীদের চোখে আজ আশার আলো’
‘১৭ বছর রাজপথে নির্যাতিত ত্যাগী কর্মীদের চোখে আজ আশার আলো’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত
ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ
সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে
নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম