শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

আমি রাজনীতির দোকান খুলতে চাই

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমি রাজনীতির দোকান খুলতে চাই

ভদ্রলোকের বাড়ি বিক্রমপুর। তবে এখন জয়পুরহাটের স্থায়ী বাসিন্দা। স্বাধীনতার বছর পাঁচেক আগে ব্যবসার উদ্দেশ্যে সেখানে গিয়ে স্থায়ী হন। আমার সঙ্গে পরিচয় ১৯৭৯ সালে। পেশায় ব্যবসায়ী হলেও রাজনীতির প্রতি তাঁর আগ্রহ প্রচন্ড যদিও সক্রিয় রাজনীতি করেননি কখনই। বাংলাদেশ প্রতিদিনের নিয়মিত পাঠক। আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধুর ভক্ত এই জয়নাল আবেদীন ধলু সাহেবের সঙ্গে আমার গুরু-শিষ্যের সম্পর্ক। রাজনীতি বিষয়ে তাঁর প্রজ্ঞা এবং পত্রিকার সংবাদ বিশ্লেষণের ক্ষমতায় অভিভূত আমি তাঁকে ওস্তাদ ডাকি। তিনিও আমাকে শিষ্য ডাকেন। সেদিন ফোন করে বললেন- ‘শিষ্য, একটা দোকান খুলতে চাই’। বললাম, আপনি তো দোকানদারি ছেড়েছেন সেই কবে। এখন আবার অবসরজীবন বাদ দিয়ে ব্যবসায় ব্যস্ত হওয়ার কুমতলব কেন? বললেন, ‘সারা জীবন দোকানদারি করে কত কামাইছি? তাই এখন একটা রাজনীতির দোকান খুলতে চাই। এতে অনেক লাভ।’ জিজ্ঞেস করলাম, কী রকম লাভ ওস্তাদ? বললেন, ‘এ লাভের কথা তোমাকে বলে দিতে হবে? দেখ না ওইসব দোকানের মালিকরা কত প্রভাবশালী? তাদের থানা-পুলিশ সমীহ করে, সরকারি অফিসের কর্তারা সসম্মানে চেয়ার এগিয়ে দেয়, ইঞ্জিনিয়াররা টেন্ডার দেয়, আবার নেতারাও তাদের বগলদাবা করে ঘোরে। এ দোকানদারি করলে রাতারাতি কোটিপতি হওয়া যায়। পত্রিকায় নাম ওঠে, ছবি ছাপা হয়। তাই ভাবছি একটা দোকান খুললে কেমন হয়?’ সবশেষে দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বললেন, ‘দিন দিন আগাছায় ভরে যাচ্ছে চারদিক। এসব আগাছা কোনো দিন পরিষ্কার হবে কি না কে জানে!’ জয়নাল আবেদীন ধলু ভাইয়ের মতো রাজনীতিসচেতন ব্যক্তিরা বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন। তাদের উদ্বেগের কারণ নানা ধরনের আগাছা আমাদের রাজনীতি নামের শস্য ক্ষেত্রকে ক্রমেই ছেয়ে ফেলছে। এসব আগাছা-পরগাছার কারণে রাজনীতি এখন আর স্বাভাবিক পত্রপল্লবে বিকশিত হতে পারছে না।

রাজনীতির এসব দোকান বা আগাছা নিয়ে অগে-পরে কথা হয়নি তা নয়। কিন্তু এসব দোকান বন্ধ বা আগছা ওপড়ানোর জন্য কার্যকর উদ্যোগ লক্ষ্য করা যায়নি। তবে এবার হেলেনা জাহাঙ্গীর নামে বিতর্কিত এক মহিলা ‘আওয়ামী চাকরিজীবী লীগ’ গঠন করে খোদ দলের চাকরি হারানোর পর তা আলোচনার শীর্ষে যেমন স্থান করে নিয়েছে তেমনি ক্ষমতাসীন দলও একটু নড়েচড়ে বসেছে। তারা এসব ভুঁইফোড় সংগঠনের বিরুদ্ধে জোর অ্যাকশন চালানোর কথা বলেছে। আওয়ামী লীগ নেতারা বলেছেন, বঙ্গবন্ধু, আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার নাম সংযুক্ত করে গজিয়ে ওঠা সংগঠনগুলোর বিষয়ে দ্রুতই তাঁরা আইনি ব্যবস্থা নেবেন। খুবই ভালো কথা। আশার কথাও বটে। তাঁরা যদি এ বিষয়ে কঠোর অবস্থানে যান তাহলে অন্য দলগুলোও হয়তো একই ব্যবস্থা নিতে উৎসাহী হবে। এতে আমাদের রাজনীতির মাঠে গজিয়ে ওঠা আগাছা কিছুটা হলেও পরিষ্কার হবে, অবৈধ দোকানপাটের শাটার বন্ধ হবে। তবে শেষ পর্যন্ত সে উদ্যোগ কতটা কার্যকর হবে তা নিয়ে অনেকের মতো এই নালায়েক বান্দারও সংশয় রয়েছে।

জমি বা মাঠে গাছ বা শস্যের পাশাপাশি আগাছা-পরগাছার জন্ম নেওয়া নতুন কোনো ঘটনা নয়। অনুকূল পরিবেশ পেলে এগুলো জন্মায় এবং তরবড়িয়ে বেড়ে ওঠে। অনেক সময় এগুলোর এতটাই বাড়বাড়ন্ত হয়, মূল বৃক্ষ বা শস্য গাছের জীবনসংশয় দেখা দেয়। মনে পড়ে বালক বয়সে আমার ছোট খালার বাড়ি একই উপজেলার আটপাড়ায় বেড়াতে গিয়ে বরই গাছের ওপর সোনার মতো চকচকে কিছু লতা দেখে খুবই আকৃষ্ট হয়েছিলাম। জানতে পারলাম ওগুলোর নাম সোনালতা বা স্বর্ণলতা। আরও জানতে পারলাম ওগুলো চাষ করতে হয় না। শুধু গাছের ডালে ঝুলিয়ে রাখলেই হয়। আমি কয়েকটি লতা ছিঁড়ে এনে বাড়ির নামায় ছোট্ট একটি হিজল গাছের ওপর ছড়িয়ে দিলাম। কিছুদিন পরই দেখলাম ওরা বেড়ে উঠছে। কয়েক মাসের মধ্যে স্বর্ণলতাগুলো নবীন ওই গাছটিকে পুরোপুরি ঘিরে ফেলল। মা বললেন, ‘কী সর্বনাশ করছস! এ লতা তো বাড়ির সব গাছ খাইয়া ফালাইব।’ শেষ পর্যন্ত ওই হিজল গাছটির প্রাণসংহার করে আগুনে পুড়িয়ে স্বর্ণলতার আগ্রাসন থেকে বাড়ির অন্য বৃক্ষ-লতা-গুল্ম রক্ষা করা গিয়েছিল। তেমনি আমাদের রাজনীতির মাঠে-ময়দানেও আগাছা-পরগাছা জন্ম নেয়। কীভাবে নেয় তা নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। রাজনীতির বৃক্ষসমূহকে অবলম্বন করেই এসব আগাছা জন্মায় এবং বেঁচে থাকে। সেই কবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এসব আগাছা সম্পর্কে তাঁর ভাবনার কথা বলে গেছেন। তিনি তাঁর ‘কারাগারের রোজনামচা’য় ২৩ জুন, ১৯৬৬ তারিখে লিখেছেন, ‘দুপুরের দিকে সূর্য মেঘের ফাঁক দিয়ে উঁকি মারতে শুরু করেছে। রৌদ্র একটু উঠবে বলে মনে হয়। বৃষ্টি আর ভালো লাগছে না। একটা উপকার হয়েছে আমার দুর্বার বাগানটার। ছোট মাঠটা সবুজ হয়ে উঠেছে। সবুজ ঘাসগুলি বাতাসের তালে তালে নাচতে থাকে। চমৎকার লাগে, যে-ই আসে আমার বাগানের দিকে একবার না তাকিয়ে যেতে পারে না। বাজে গাছগুলো আমি নিজেই তুলে ফেলি। আগাছাগুলিকে আমার বড় ভয়, এগুলি না তুললে আসল গাছগুলি ধ্বংস হয়ে যাবে। যেমন আমাদের দেশের পরগাছা রাজনীতিবিদ- যারা সত্যিকারের দেশপ্রেমিক তাদের ধ্বংস করে এবং করতে চেষ্টা করে। তাই পরগাছাকে আমার বড় ভয়।’ (কারাগারের রোজনামচা, পৃষ্ঠা-১১৭)। লক্ষণীয়, যিনি কখনো কোনো দিন কোনো স্বৈরশাসকের রক্তচক্ষুকে ভয় পাননি, শত জেল-জুলুম যাঁর মনে এতটুকু ভয়ভীতি জন্ম দিতে পারেনি, তিনিও রাজনীতির আগাছাদের ভয় পাওয়ার কথা দ্বিধাহীন চিত্তেই বলে গেছেন। কেন তিনি ভয় পেতেন? তাঁর মতো মহিরুহের তো কাউকে ভয় পাওয়ার কথা নয়। তার পরও তিনি আগাছাদের নিয়ে ভীত ছিলেন। কারণ তিনি জানতেন যদি সময় মতো আগাছা-পরগাছা উপড়ে ফেলা না হয় তাহলে সেগুলো মূল গাছের রস শুষে নিয়ে সেটাকে দুর্বল বা ধ্বংস করে ফেলবে।

১৯৬৬ থেকে ২০২১। পার হয়েছে দীর্ঘ ৫৫ বছর। বঙ্গবন্ধুর সে ভয় যে অবান্তর বা অবাস্তব ছিল না আজ আমরা তা হাড়ে হাড়ে উপলব্ধি করতে পারছি। বঙ্গবন্ধু এবং জিয়ার আদর্শ বাস্তবায়নের নামে শত শত ভুঁইফোড় সংগঠন দখল করে নিয়েছে রাজনীতির মাঠ। সেসব সংগঠন হরেক নামের, হরেক কিসিমের। আর ওইসব সংগঠনের যারা নেতা-পাতিনেতা তাদের দাপট অনেক সময় মূল দলের নেতাদের চুপসে দেয়।

গত কয়েকদিন এসব ভুঁইফোড় সংগঠন নিয়ে পত্রপত্রিকায় নানা ধরনের খবর প্রকাশিত হচ্ছে। টিভি টকশোর আলোচনায়ও তা যথেষ্ট গুরুত্ব পাচ্ছে। ২৫ জুলাই বাংলাদেশ প্রতিদিন ‘ধান্দা লীগে বিব্রত আওয়ামী লীগ’ শীর্ষক প্রতিবেদনে লিখেছে, নামের সঙ্গে ‘লীগ’, ‘বঙ্গবন্ধু’ কিংবা ‘মুক্তিযোদ্ধা’ শব্দগুলো সংযুক্ত করে গত এক যুগে ৮ শতাধিক সংগঠন গড়ে উঠেছে। অনুমোদনহীন এসব রাজনৈতিক দোকান গড়ে তোলার মূল উদ্দেশ্য চাঁদাবাজি, তদবির, টেন্ডারবাজি ও কমিটি বাণিজ্য। এ প্রসঙ্গে দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, ‘নামের সঙ্গে লীগ যোগ করলেই আওয়ামী লীগ নয়। এদের সঙ্গে দলের কানো সম্পর্ক নেই।’ নেতারা সম্পর্ক নেই বললে কী হবে। ওরা তো দলের নাম ভাঙিয়েই নিজেদের অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। ওইসব ভুঁইফোড় সংগঠনের নামের যে বহর পত্রিকায় এসেছে তা দেখলে বিস্ময়ে হতবাক হতে হয়। কোন পেশার নামে সংগঠন নেই? ফকির লীগ, নাপিত লীগ, নৌকার মাঝি লীগ, প্রবীণ লীগ, তরুণ লীগ, শিশু লীগ, ডিজিটাল লীগ, দর্জি লীগ, তৃণমূল লীগ, হারবাল লীগ, হোমিওপ্যাথি লীগসহ রংবেরঙের নাম রয়েছে। এর সংখ্যা শতাধিক। এখন ‘নবজাতক লীগ’, ‘কাজের বুয়া লীগ’, ‘সধবা লীগ’, ‘বিধবা-বিপত্নীক লীগ’ হলে ষোলকলা পূর্ণ হয়।

মুদ্রার এক পিঠ দেখে লাভ নেই, অন্য পিঠের অবস্থাও তথৈবচ। আওয়ামী লীগের প্রধান প্রতিদ্ব›দ্বী বিএনপিকে ঘিরেও তৈরি হয়েছে এ ধরনের শখানেক সংগঠন। ‘জাতীয়তাবাদী’, ‘জিয়া, ‘খালেদা জিয়া’, ‘তারেক রহমান’-এর নাম সংযুক্ত করে ওইসব সংগঠন চলছে। বাকি আছে ‘জোবাইদা’ ও ‘জায়মা’র নাম। তবে এ মুহুর্তে যেহেতু আওয়ামী লীগ সরকারে আছে তাই তাদেরটা নিয়েই আলোচনা বেশি।

এ ধরনের সংগঠন কারা বানায়, কারা পৃষ্ঠপোষকতা করে তা জানতে এখন বাকি নেই কারও। এদের মূল উদ্দেশ্য দলের নাম ব্যবহার করে ‘টু পাইস’ কামানো। এসব ভুঁইফোড় সংগঠনের নেতারা দলের জীবিত ও মৃত নেতার ছবি, নির্বাচনী প্রতীকসহ নামের কার্ড ছেপে তা রীতিমতো বিতরণ করে। পরিচয় দেয় আমি অমুক সংগঠনের কেন্দ্রীয় ওই পদে আছি। এ পরিচয় সরকারি অফিসসমূহ এবং থানায় তাদের কদর বাড়ায়। অবশ্য ক্ষমতায় না থাকায় বিএনপির ওইসব ধান্দাবাজ সংগঠনের নেতাদের বাজার ভালো না। অফিস-আদালত, থানা-পুলিশের কাছে তাদের কার্ড পাত্তা পায় না। তবে দলের পয়সাওয়ালা নেতা-ডোনারদের থেকে নানা কর্মসূচির কথা বলে চাঁদাবাজিটা বেশ ভালোই চলে। তারা অবশ্য আশায় আছে দল ক্ষমতায় এলে তাদেরও ভাগ্যের শিকে ছিঁড়বে।

এসব সংগঠনের সুবাদে দেশে এখন ‘কেন্দ্রীয় নেতা’ পচা ডোবায় ব্যাঙাচির মতো কিলবিল করে। কয়েক বছর আগে আমার এলাকার স্নেহভাজন এক রাজনৈতিক কর্মী আক্ষেপ করে বলেছিল, ‘চাচা, আগে এলাকায় একজন কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক নেতা এলে আমরা তার দিকে তাকিয়ে থাকতাম। কতটা অভিজ্ঞ রাজনীতিক হলে দলের কেন্দ্রীয় কমিটিতে জায়গা পান ভেবে শ্রদ্ধায় নত হতাম। এখন কেন্দ্রীয় নেতা পায়ে পায়ে বাড়ি খায়। যে না সে একটি কার্ড ধরিয়ে দিয়ে বলে “আমি অমুক সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির অমুক পদে আছি”।’ ফলে এখন কেন্দ্রীয় পদের গুরুত্বটাই কমে গেছে। কয়েকদিন আগে একটি টেলিভিশনের টকশোয় এসব ভুঁইফোড় সংগঠন বন্ধ হচ্ছে না কেন তা নিয়ে আলোচনা হচ্ছিল। একজন আলোচক বললেন, এখানে পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় জড়িয়ে আছে। রাজনৈতিক দলগুলোর অনেক নেতা এ সংগঠনগুলোর বদৌলতে মিডিয়ায় চেহারা দেখানোর সুযোগ পায়। আর ওরাও ধান্দাবাজিটা ভালোভাবে করতে পারে। সুতরাং এটা বোধহয় এখন আর অস্পষ্ট নেই, রাজনৈতিক দলগুলোর কতিপয় নেতার আশ্রয়-প্রশ্রয়েই এসব সংগঠন টিকে থাকে।

আমাদের রাজনৈতিক পরিবেশ দূষিত করে তোলা এসব সংগঠনের তৎপরতা সচেতন মহলকে ভাবিয়ে তুলেছে। তারা বলছেন, এগুলোর তৎপরতা বন্ধ করতে রাজনৈতিক দলগুলোকেই উদ্যোগ নিতে হবে। আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ও প্রবীণ রাজনীতিবিদ আমির হোসেন আমু বলেছেন, ‘ভুঁইফোড় সংগঠনগুলোর কর্মকান্ডে রাজনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে আওয়ামী লীগ ঘরানার রাজনীতি। সেই সঙ্গে চাঁদাবাজি, ধান্দাবাজি, অত্যাচার-নির্যাতন ও দুর্নীতি আশ্রয়-প্রশ্রয় পাচ্ছে।’ এদের তৎপরতা বন্ধের জন্য তিনি এগুলোর নাম প্রকাশ, রাজনীতির নামে অরাজনৈতিক কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকার সতর্কীকরণ এবং সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার বলে অভিমত ব্যক্ত করেছেন। অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ আমির হোসেন আমুর অভিমতের সঙ্গে দ্বিমতের অবকাশ নেই।

রাজনীতির এ দোকানদারদের বিরুদ্ধে সরকারের কঠোর মনোভাব আঁচ করা যাচ্ছে। হেলেনা জাহাঙ্গীরের পর গ্রেফতার হয়েছেন আরেক ভুঁইফোড় সংগঠন ‘জননেত্রী শেখ হাসিনা পরিষদ’-এর সভাপতি মনির খান ওরফে দর্জি মনির। পত্রিকায় তার অপকর্মেরও দীর্ঘ ফিরিস্তি বেরিয়েছে। সরকারের এ কঠোরতা অব্যাহত থাকলে রজনীতির এসব দোকানদারের দৌরাত্ম্য নিশ্চয়ই হ্রাস পাবে। সেই সঙ্গে আমাদের ঐতিহ্যবাহী রাজনীতির মাঠ আগাছামুক্ত হবে আশা করা যায়।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’
‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি
প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের
ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার
রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩
লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবির নির্বাচন কোন পথে
বিসিবির নির্বাচন কোন পথে

মাঠে ময়দানে