শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

আমি রাজনীতির দোকান খুলতে চাই

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমি রাজনীতির দোকান খুলতে চাই

ভদ্রলোকের বাড়ি বিক্রমপুর। তবে এখন জয়পুরহাটের স্থায়ী বাসিন্দা। স্বাধীনতার বছর পাঁচেক আগে ব্যবসার উদ্দেশ্যে সেখানে গিয়ে স্থায়ী হন। আমার সঙ্গে পরিচয় ১৯৭৯ সালে। পেশায় ব্যবসায়ী হলেও রাজনীতির প্রতি তাঁর আগ্রহ প্রচন্ড যদিও সক্রিয় রাজনীতি করেননি কখনই। বাংলাদেশ প্রতিদিনের নিয়মিত পাঠক। আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধুর ভক্ত এই জয়নাল আবেদীন ধলু সাহেবের সঙ্গে আমার গুরু-শিষ্যের সম্পর্ক। রাজনীতি বিষয়ে তাঁর প্রজ্ঞা এবং পত্রিকার সংবাদ বিশ্লেষণের ক্ষমতায় অভিভূত আমি তাঁকে ওস্তাদ ডাকি। তিনিও আমাকে শিষ্য ডাকেন। সেদিন ফোন করে বললেন- ‘শিষ্য, একটা দোকান খুলতে চাই’। বললাম, আপনি তো দোকানদারি ছেড়েছেন সেই কবে। এখন আবার অবসরজীবন বাদ দিয়ে ব্যবসায় ব্যস্ত হওয়ার কুমতলব কেন? বললেন, ‘সারা জীবন দোকানদারি করে কত কামাইছি? তাই এখন একটা রাজনীতির দোকান খুলতে চাই। এতে অনেক লাভ।’ জিজ্ঞেস করলাম, কী রকম লাভ ওস্তাদ? বললেন, ‘এ লাভের কথা তোমাকে বলে দিতে হবে? দেখ না ওইসব দোকানের মালিকরা কত প্রভাবশালী? তাদের থানা-পুলিশ সমীহ করে, সরকারি অফিসের কর্তারা সসম্মানে চেয়ার এগিয়ে দেয়, ইঞ্জিনিয়াররা টেন্ডার দেয়, আবার নেতারাও তাদের বগলদাবা করে ঘোরে। এ দোকানদারি করলে রাতারাতি কোটিপতি হওয়া যায়। পত্রিকায় নাম ওঠে, ছবি ছাপা হয়। তাই ভাবছি একটা দোকান খুললে কেমন হয়?’ সবশেষে দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বললেন, ‘দিন দিন আগাছায় ভরে যাচ্ছে চারদিক। এসব আগাছা কোনো দিন পরিষ্কার হবে কি না কে জানে!’ জয়নাল আবেদীন ধলু ভাইয়ের মতো রাজনীতিসচেতন ব্যক্তিরা বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন। তাদের উদ্বেগের কারণ নানা ধরনের আগাছা আমাদের রাজনীতি নামের শস্য ক্ষেত্রকে ক্রমেই ছেয়ে ফেলছে। এসব আগাছা-পরগাছার কারণে রাজনীতি এখন আর স্বাভাবিক পত্রপল্লবে বিকশিত হতে পারছে না।

রাজনীতির এসব দোকান বা আগাছা নিয়ে অগে-পরে কথা হয়নি তা নয়। কিন্তু এসব দোকান বন্ধ বা আগছা ওপড়ানোর জন্য কার্যকর উদ্যোগ লক্ষ্য করা যায়নি। তবে এবার হেলেনা জাহাঙ্গীর নামে বিতর্কিত এক মহিলা ‘আওয়ামী চাকরিজীবী লীগ’ গঠন করে খোদ দলের চাকরি হারানোর পর তা আলোচনার শীর্ষে যেমন স্থান করে নিয়েছে তেমনি ক্ষমতাসীন দলও একটু নড়েচড়ে বসেছে। তারা এসব ভুঁইফোড় সংগঠনের বিরুদ্ধে জোর অ্যাকশন চালানোর কথা বলেছে। আওয়ামী লীগ নেতারা বলেছেন, বঙ্গবন্ধু, আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার নাম সংযুক্ত করে গজিয়ে ওঠা সংগঠনগুলোর বিষয়ে দ্রুতই তাঁরা আইনি ব্যবস্থা নেবেন। খুবই ভালো কথা। আশার কথাও বটে। তাঁরা যদি এ বিষয়ে কঠোর অবস্থানে যান তাহলে অন্য দলগুলোও হয়তো একই ব্যবস্থা নিতে উৎসাহী হবে। এতে আমাদের রাজনীতির মাঠে গজিয়ে ওঠা আগাছা কিছুটা হলেও পরিষ্কার হবে, অবৈধ দোকানপাটের শাটার বন্ধ হবে। তবে শেষ পর্যন্ত সে উদ্যোগ কতটা কার্যকর হবে তা নিয়ে অনেকের মতো এই নালায়েক বান্দারও সংশয় রয়েছে।

জমি বা মাঠে গাছ বা শস্যের পাশাপাশি আগাছা-পরগাছার জন্ম নেওয়া নতুন কোনো ঘটনা নয়। অনুকূল পরিবেশ পেলে এগুলো জন্মায় এবং তরবড়িয়ে বেড়ে ওঠে। অনেক সময় এগুলোর এতটাই বাড়বাড়ন্ত হয়, মূল বৃক্ষ বা শস্য গাছের জীবনসংশয় দেখা দেয়। মনে পড়ে বালক বয়সে আমার ছোট খালার বাড়ি একই উপজেলার আটপাড়ায় বেড়াতে গিয়ে বরই গাছের ওপর সোনার মতো চকচকে কিছু লতা দেখে খুবই আকৃষ্ট হয়েছিলাম। জানতে পারলাম ওগুলোর নাম সোনালতা বা স্বর্ণলতা। আরও জানতে পারলাম ওগুলো চাষ করতে হয় না। শুধু গাছের ডালে ঝুলিয়ে রাখলেই হয়। আমি কয়েকটি লতা ছিঁড়ে এনে বাড়ির নামায় ছোট্ট একটি হিজল গাছের ওপর ছড়িয়ে দিলাম। কিছুদিন পরই দেখলাম ওরা বেড়ে উঠছে। কয়েক মাসের মধ্যে স্বর্ণলতাগুলো নবীন ওই গাছটিকে পুরোপুরি ঘিরে ফেলল। মা বললেন, ‘কী সর্বনাশ করছস! এ লতা তো বাড়ির সব গাছ খাইয়া ফালাইব।’ শেষ পর্যন্ত ওই হিজল গাছটির প্রাণসংহার করে আগুনে পুড়িয়ে স্বর্ণলতার আগ্রাসন থেকে বাড়ির অন্য বৃক্ষ-লতা-গুল্ম রক্ষা করা গিয়েছিল। তেমনি আমাদের রাজনীতির মাঠে-ময়দানেও আগাছা-পরগাছা জন্ম নেয়। কীভাবে নেয় তা নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। রাজনীতির বৃক্ষসমূহকে অবলম্বন করেই এসব আগাছা জন্মায় এবং বেঁচে থাকে। সেই কবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এসব আগাছা সম্পর্কে তাঁর ভাবনার কথা বলে গেছেন। তিনি তাঁর ‘কারাগারের রোজনামচা’য় ২৩ জুন, ১৯৬৬ তারিখে লিখেছেন, ‘দুপুরের দিকে সূর্য মেঘের ফাঁক দিয়ে উঁকি মারতে শুরু করেছে। রৌদ্র একটু উঠবে বলে মনে হয়। বৃষ্টি আর ভালো লাগছে না। একটা উপকার হয়েছে আমার দুর্বার বাগানটার। ছোট মাঠটা সবুজ হয়ে উঠেছে। সবুজ ঘাসগুলি বাতাসের তালে তালে নাচতে থাকে। চমৎকার লাগে, যে-ই আসে আমার বাগানের দিকে একবার না তাকিয়ে যেতে পারে না। বাজে গাছগুলো আমি নিজেই তুলে ফেলি। আগাছাগুলিকে আমার বড় ভয়, এগুলি না তুললে আসল গাছগুলি ধ্বংস হয়ে যাবে। যেমন আমাদের দেশের পরগাছা রাজনীতিবিদ- যারা সত্যিকারের দেশপ্রেমিক তাদের ধ্বংস করে এবং করতে চেষ্টা করে। তাই পরগাছাকে আমার বড় ভয়।’ (কারাগারের রোজনামচা, পৃষ্ঠা-১১৭)। লক্ষণীয়, যিনি কখনো কোনো দিন কোনো স্বৈরশাসকের রক্তচক্ষুকে ভয় পাননি, শত জেল-জুলুম যাঁর মনে এতটুকু ভয়ভীতি জন্ম দিতে পারেনি, তিনিও রাজনীতির আগাছাদের ভয় পাওয়ার কথা দ্বিধাহীন চিত্তেই বলে গেছেন। কেন তিনি ভয় পেতেন? তাঁর মতো মহিরুহের তো কাউকে ভয় পাওয়ার কথা নয়। তার পরও তিনি আগাছাদের নিয়ে ভীত ছিলেন। কারণ তিনি জানতেন যদি সময় মতো আগাছা-পরগাছা উপড়ে ফেলা না হয় তাহলে সেগুলো মূল গাছের রস শুষে নিয়ে সেটাকে দুর্বল বা ধ্বংস করে ফেলবে।

১৯৬৬ থেকে ২০২১। পার হয়েছে দীর্ঘ ৫৫ বছর। বঙ্গবন্ধুর সে ভয় যে অবান্তর বা অবাস্তব ছিল না আজ আমরা তা হাড়ে হাড়ে উপলব্ধি করতে পারছি। বঙ্গবন্ধু এবং জিয়ার আদর্শ বাস্তবায়নের নামে শত শত ভুঁইফোড় সংগঠন দখল করে নিয়েছে রাজনীতির মাঠ। সেসব সংগঠন হরেক নামের, হরেক কিসিমের। আর ওইসব সংগঠনের যারা নেতা-পাতিনেতা তাদের দাপট অনেক সময় মূল দলের নেতাদের চুপসে দেয়।

গত কয়েকদিন এসব ভুঁইফোড় সংগঠন নিয়ে পত্রপত্রিকায় নানা ধরনের খবর প্রকাশিত হচ্ছে। টিভি টকশোর আলোচনায়ও তা যথেষ্ট গুরুত্ব পাচ্ছে। ২৫ জুলাই বাংলাদেশ প্রতিদিন ‘ধান্দা লীগে বিব্রত আওয়ামী লীগ’ শীর্ষক প্রতিবেদনে লিখেছে, নামের সঙ্গে ‘লীগ’, ‘বঙ্গবন্ধু’ কিংবা ‘মুক্তিযোদ্ধা’ শব্দগুলো সংযুক্ত করে গত এক যুগে ৮ শতাধিক সংগঠন গড়ে উঠেছে। অনুমোদনহীন এসব রাজনৈতিক দোকান গড়ে তোলার মূল উদ্দেশ্য চাঁদাবাজি, তদবির, টেন্ডারবাজি ও কমিটি বাণিজ্য। এ প্রসঙ্গে দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, ‘নামের সঙ্গে লীগ যোগ করলেই আওয়ামী লীগ নয়। এদের সঙ্গে দলের কানো সম্পর্ক নেই।’ নেতারা সম্পর্ক নেই বললে কী হবে। ওরা তো দলের নাম ভাঙিয়েই নিজেদের অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। ওইসব ভুঁইফোড় সংগঠনের নামের যে বহর পত্রিকায় এসেছে তা দেখলে বিস্ময়ে হতবাক হতে হয়। কোন পেশার নামে সংগঠন নেই? ফকির লীগ, নাপিত লীগ, নৌকার মাঝি লীগ, প্রবীণ লীগ, তরুণ লীগ, শিশু লীগ, ডিজিটাল লীগ, দর্জি লীগ, তৃণমূল লীগ, হারবাল লীগ, হোমিওপ্যাথি লীগসহ রংবেরঙের নাম রয়েছে। এর সংখ্যা শতাধিক। এখন ‘নবজাতক লীগ’, ‘কাজের বুয়া লীগ’, ‘সধবা লীগ’, ‘বিধবা-বিপত্নীক লীগ’ হলে ষোলকলা পূর্ণ হয়।

মুদ্রার এক পিঠ দেখে লাভ নেই, অন্য পিঠের অবস্থাও তথৈবচ। আওয়ামী লীগের প্রধান প্রতিদ্ব›দ্বী বিএনপিকে ঘিরেও তৈরি হয়েছে এ ধরনের শখানেক সংগঠন। ‘জাতীয়তাবাদী’, ‘জিয়া, ‘খালেদা জিয়া’, ‘তারেক রহমান’-এর নাম সংযুক্ত করে ওইসব সংগঠন চলছে। বাকি আছে ‘জোবাইদা’ ও ‘জায়মা’র নাম। তবে এ মুহুর্তে যেহেতু আওয়ামী লীগ সরকারে আছে তাই তাদেরটা নিয়েই আলোচনা বেশি।

এ ধরনের সংগঠন কারা বানায়, কারা পৃষ্ঠপোষকতা করে তা জানতে এখন বাকি নেই কারও। এদের মূল উদ্দেশ্য দলের নাম ব্যবহার করে ‘টু পাইস’ কামানো। এসব ভুঁইফোড় সংগঠনের নেতারা দলের জীবিত ও মৃত নেতার ছবি, নির্বাচনী প্রতীকসহ নামের কার্ড ছেপে তা রীতিমতো বিতরণ করে। পরিচয় দেয় আমি অমুক সংগঠনের কেন্দ্রীয় ওই পদে আছি। এ পরিচয় সরকারি অফিসসমূহ এবং থানায় তাদের কদর বাড়ায়। অবশ্য ক্ষমতায় না থাকায় বিএনপির ওইসব ধান্দাবাজ সংগঠনের নেতাদের বাজার ভালো না। অফিস-আদালত, থানা-পুলিশের কাছে তাদের কার্ড পাত্তা পায় না। তবে দলের পয়সাওয়ালা নেতা-ডোনারদের থেকে নানা কর্মসূচির কথা বলে চাঁদাবাজিটা বেশ ভালোই চলে। তারা অবশ্য আশায় আছে দল ক্ষমতায় এলে তাদেরও ভাগ্যের শিকে ছিঁড়বে।

এসব সংগঠনের সুবাদে দেশে এখন ‘কেন্দ্রীয় নেতা’ পচা ডোবায় ব্যাঙাচির মতো কিলবিল করে। কয়েক বছর আগে আমার এলাকার স্নেহভাজন এক রাজনৈতিক কর্মী আক্ষেপ করে বলেছিল, ‘চাচা, আগে এলাকায় একজন কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক নেতা এলে আমরা তার দিকে তাকিয়ে থাকতাম। কতটা অভিজ্ঞ রাজনীতিক হলে দলের কেন্দ্রীয় কমিটিতে জায়গা পান ভেবে শ্রদ্ধায় নত হতাম। এখন কেন্দ্রীয় নেতা পায়ে পায়ে বাড়ি খায়। যে না সে একটি কার্ড ধরিয়ে দিয়ে বলে “আমি অমুক সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির অমুক পদে আছি”।’ ফলে এখন কেন্দ্রীয় পদের গুরুত্বটাই কমে গেছে। কয়েকদিন আগে একটি টেলিভিশনের টকশোয় এসব ভুঁইফোড় সংগঠন বন্ধ হচ্ছে না কেন তা নিয়ে আলোচনা হচ্ছিল। একজন আলোচক বললেন, এখানে পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় জড়িয়ে আছে। রাজনৈতিক দলগুলোর অনেক নেতা এ সংগঠনগুলোর বদৌলতে মিডিয়ায় চেহারা দেখানোর সুযোগ পায়। আর ওরাও ধান্দাবাজিটা ভালোভাবে করতে পারে। সুতরাং এটা বোধহয় এখন আর অস্পষ্ট নেই, রাজনৈতিক দলগুলোর কতিপয় নেতার আশ্রয়-প্রশ্রয়েই এসব সংগঠন টিকে থাকে।

আমাদের রাজনৈতিক পরিবেশ দূষিত করে তোলা এসব সংগঠনের তৎপরতা সচেতন মহলকে ভাবিয়ে তুলেছে। তারা বলছেন, এগুলোর তৎপরতা বন্ধ করতে রাজনৈতিক দলগুলোকেই উদ্যোগ নিতে হবে। আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ও প্রবীণ রাজনীতিবিদ আমির হোসেন আমু বলেছেন, ‘ভুঁইফোড় সংগঠনগুলোর কর্মকান্ডে রাজনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে আওয়ামী লীগ ঘরানার রাজনীতি। সেই সঙ্গে চাঁদাবাজি, ধান্দাবাজি, অত্যাচার-নির্যাতন ও দুর্নীতি আশ্রয়-প্রশ্রয় পাচ্ছে।’ এদের তৎপরতা বন্ধের জন্য তিনি এগুলোর নাম প্রকাশ, রাজনীতির নামে অরাজনৈতিক কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকার সতর্কীকরণ এবং সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার বলে অভিমত ব্যক্ত করেছেন। অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ আমির হোসেন আমুর অভিমতের সঙ্গে দ্বিমতের অবকাশ নেই।

রাজনীতির এ দোকানদারদের বিরুদ্ধে সরকারের কঠোর মনোভাব আঁচ করা যাচ্ছে। হেলেনা জাহাঙ্গীরের পর গ্রেফতার হয়েছেন আরেক ভুঁইফোড় সংগঠন ‘জননেত্রী শেখ হাসিনা পরিষদ’-এর সভাপতি মনির খান ওরফে দর্জি মনির। পত্রিকায় তার অপকর্মেরও দীর্ঘ ফিরিস্তি বেরিয়েছে। সরকারের এ কঠোরতা অব্যাহত থাকলে রজনীতির এসব দোকানদারের দৌরাত্ম্য নিশ্চয়ই হ্রাস পাবে। সেই সঙ্গে আমাদের ঐতিহ্যবাহী রাজনীতির মাঠ আগাছামুক্ত হবে আশা করা যায়।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে
আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী
এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা