শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

আমি রাজনীতির দোকান খুলতে চাই

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমি রাজনীতির দোকান খুলতে চাই

ভদ্রলোকের বাড়ি বিক্রমপুর। তবে এখন জয়পুরহাটের স্থায়ী বাসিন্দা। স্বাধীনতার বছর পাঁচেক আগে ব্যবসার উদ্দেশ্যে সেখানে গিয়ে স্থায়ী হন। আমার সঙ্গে পরিচয় ১৯৭৯ সালে। পেশায় ব্যবসায়ী হলেও রাজনীতির প্রতি তাঁর আগ্রহ প্রচন্ড যদিও সক্রিয় রাজনীতি করেননি কখনই। বাংলাদেশ প্রতিদিনের নিয়মিত পাঠক। আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধুর ভক্ত এই জয়নাল আবেদীন ধলু সাহেবের সঙ্গে আমার গুরু-শিষ্যের সম্পর্ক। রাজনীতি বিষয়ে তাঁর প্রজ্ঞা এবং পত্রিকার সংবাদ বিশ্লেষণের ক্ষমতায় অভিভূত আমি তাঁকে ওস্তাদ ডাকি। তিনিও আমাকে শিষ্য ডাকেন। সেদিন ফোন করে বললেন- ‘শিষ্য, একটা দোকান খুলতে চাই’। বললাম, আপনি তো দোকানদারি ছেড়েছেন সেই কবে। এখন আবার অবসরজীবন বাদ দিয়ে ব্যবসায় ব্যস্ত হওয়ার কুমতলব কেন? বললেন, ‘সারা জীবন দোকানদারি করে কত কামাইছি? তাই এখন একটা রাজনীতির দোকান খুলতে চাই। এতে অনেক লাভ।’ জিজ্ঞেস করলাম, কী রকম লাভ ওস্তাদ? বললেন, ‘এ লাভের কথা তোমাকে বলে দিতে হবে? দেখ না ওইসব দোকানের মালিকরা কত প্রভাবশালী? তাদের থানা-পুলিশ সমীহ করে, সরকারি অফিসের কর্তারা সসম্মানে চেয়ার এগিয়ে দেয়, ইঞ্জিনিয়াররা টেন্ডার দেয়, আবার নেতারাও তাদের বগলদাবা করে ঘোরে। এ দোকানদারি করলে রাতারাতি কোটিপতি হওয়া যায়। পত্রিকায় নাম ওঠে, ছবি ছাপা হয়। তাই ভাবছি একটা দোকান খুললে কেমন হয়?’ সবশেষে দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বললেন, ‘দিন দিন আগাছায় ভরে যাচ্ছে চারদিক। এসব আগাছা কোনো দিন পরিষ্কার হবে কি না কে জানে!’ জয়নাল আবেদীন ধলু ভাইয়ের মতো রাজনীতিসচেতন ব্যক্তিরা বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন। তাদের উদ্বেগের কারণ নানা ধরনের আগাছা আমাদের রাজনীতি নামের শস্য ক্ষেত্রকে ক্রমেই ছেয়ে ফেলছে। এসব আগাছা-পরগাছার কারণে রাজনীতি এখন আর স্বাভাবিক পত্রপল্লবে বিকশিত হতে পারছে না।

রাজনীতির এসব দোকান বা আগাছা নিয়ে অগে-পরে কথা হয়নি তা নয়। কিন্তু এসব দোকান বন্ধ বা আগছা ওপড়ানোর জন্য কার্যকর উদ্যোগ লক্ষ্য করা যায়নি। তবে এবার হেলেনা জাহাঙ্গীর নামে বিতর্কিত এক মহিলা ‘আওয়ামী চাকরিজীবী লীগ’ গঠন করে খোদ দলের চাকরি হারানোর পর তা আলোচনার শীর্ষে যেমন স্থান করে নিয়েছে তেমনি ক্ষমতাসীন দলও একটু নড়েচড়ে বসেছে। তারা এসব ভুঁইফোড় সংগঠনের বিরুদ্ধে জোর অ্যাকশন চালানোর কথা বলেছে। আওয়ামী লীগ নেতারা বলেছেন, বঙ্গবন্ধু, আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার নাম সংযুক্ত করে গজিয়ে ওঠা সংগঠনগুলোর বিষয়ে দ্রুতই তাঁরা আইনি ব্যবস্থা নেবেন। খুবই ভালো কথা। আশার কথাও বটে। তাঁরা যদি এ বিষয়ে কঠোর অবস্থানে যান তাহলে অন্য দলগুলোও হয়তো একই ব্যবস্থা নিতে উৎসাহী হবে। এতে আমাদের রাজনীতির মাঠে গজিয়ে ওঠা আগাছা কিছুটা হলেও পরিষ্কার হবে, অবৈধ দোকানপাটের শাটার বন্ধ হবে। তবে শেষ পর্যন্ত সে উদ্যোগ কতটা কার্যকর হবে তা নিয়ে অনেকের মতো এই নালায়েক বান্দারও সংশয় রয়েছে।

জমি বা মাঠে গাছ বা শস্যের পাশাপাশি আগাছা-পরগাছার জন্ম নেওয়া নতুন কোনো ঘটনা নয়। অনুকূল পরিবেশ পেলে এগুলো জন্মায় এবং তরবড়িয়ে বেড়ে ওঠে। অনেক সময় এগুলোর এতটাই বাড়বাড়ন্ত হয়, মূল বৃক্ষ বা শস্য গাছের জীবনসংশয় দেখা দেয়। মনে পড়ে বালক বয়সে আমার ছোট খালার বাড়ি একই উপজেলার আটপাড়ায় বেড়াতে গিয়ে বরই গাছের ওপর সোনার মতো চকচকে কিছু লতা দেখে খুবই আকৃষ্ট হয়েছিলাম। জানতে পারলাম ওগুলোর নাম সোনালতা বা স্বর্ণলতা। আরও জানতে পারলাম ওগুলো চাষ করতে হয় না। শুধু গাছের ডালে ঝুলিয়ে রাখলেই হয়। আমি কয়েকটি লতা ছিঁড়ে এনে বাড়ির নামায় ছোট্ট একটি হিজল গাছের ওপর ছড়িয়ে দিলাম। কিছুদিন পরই দেখলাম ওরা বেড়ে উঠছে। কয়েক মাসের মধ্যে স্বর্ণলতাগুলো নবীন ওই গাছটিকে পুরোপুরি ঘিরে ফেলল। মা বললেন, ‘কী সর্বনাশ করছস! এ লতা তো বাড়ির সব গাছ খাইয়া ফালাইব।’ শেষ পর্যন্ত ওই হিজল গাছটির প্রাণসংহার করে আগুনে পুড়িয়ে স্বর্ণলতার আগ্রাসন থেকে বাড়ির অন্য বৃক্ষ-লতা-গুল্ম রক্ষা করা গিয়েছিল। তেমনি আমাদের রাজনীতির মাঠে-ময়দানেও আগাছা-পরগাছা জন্ম নেয়। কীভাবে নেয় তা নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। রাজনীতির বৃক্ষসমূহকে অবলম্বন করেই এসব আগাছা জন্মায় এবং বেঁচে থাকে। সেই কবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এসব আগাছা সম্পর্কে তাঁর ভাবনার কথা বলে গেছেন। তিনি তাঁর ‘কারাগারের রোজনামচা’য় ২৩ জুন, ১৯৬৬ তারিখে লিখেছেন, ‘দুপুরের দিকে সূর্য মেঘের ফাঁক দিয়ে উঁকি মারতে শুরু করেছে। রৌদ্র একটু উঠবে বলে মনে হয়। বৃষ্টি আর ভালো লাগছে না। একটা উপকার হয়েছে আমার দুর্বার বাগানটার। ছোট মাঠটা সবুজ হয়ে উঠেছে। সবুজ ঘাসগুলি বাতাসের তালে তালে নাচতে থাকে। চমৎকার লাগে, যে-ই আসে আমার বাগানের দিকে একবার না তাকিয়ে যেতে পারে না। বাজে গাছগুলো আমি নিজেই তুলে ফেলি। আগাছাগুলিকে আমার বড় ভয়, এগুলি না তুললে আসল গাছগুলি ধ্বংস হয়ে যাবে। যেমন আমাদের দেশের পরগাছা রাজনীতিবিদ- যারা সত্যিকারের দেশপ্রেমিক তাদের ধ্বংস করে এবং করতে চেষ্টা করে। তাই পরগাছাকে আমার বড় ভয়।’ (কারাগারের রোজনামচা, পৃষ্ঠা-১১৭)। লক্ষণীয়, যিনি কখনো কোনো দিন কোনো স্বৈরশাসকের রক্তচক্ষুকে ভয় পাননি, শত জেল-জুলুম যাঁর মনে এতটুকু ভয়ভীতি জন্ম দিতে পারেনি, তিনিও রাজনীতির আগাছাদের ভয় পাওয়ার কথা দ্বিধাহীন চিত্তেই বলে গেছেন। কেন তিনি ভয় পেতেন? তাঁর মতো মহিরুহের তো কাউকে ভয় পাওয়ার কথা নয়। তার পরও তিনি আগাছাদের নিয়ে ভীত ছিলেন। কারণ তিনি জানতেন যদি সময় মতো আগাছা-পরগাছা উপড়ে ফেলা না হয় তাহলে সেগুলো মূল গাছের রস শুষে নিয়ে সেটাকে দুর্বল বা ধ্বংস করে ফেলবে।

১৯৬৬ থেকে ২০২১। পার হয়েছে দীর্ঘ ৫৫ বছর। বঙ্গবন্ধুর সে ভয় যে অবান্তর বা অবাস্তব ছিল না আজ আমরা তা হাড়ে হাড়ে উপলব্ধি করতে পারছি। বঙ্গবন্ধু এবং জিয়ার আদর্শ বাস্তবায়নের নামে শত শত ভুঁইফোড় সংগঠন দখল করে নিয়েছে রাজনীতির মাঠ। সেসব সংগঠন হরেক নামের, হরেক কিসিমের। আর ওইসব সংগঠনের যারা নেতা-পাতিনেতা তাদের দাপট অনেক সময় মূল দলের নেতাদের চুপসে দেয়।

গত কয়েকদিন এসব ভুঁইফোড় সংগঠন নিয়ে পত্রপত্রিকায় নানা ধরনের খবর প্রকাশিত হচ্ছে। টিভি টকশোর আলোচনায়ও তা যথেষ্ট গুরুত্ব পাচ্ছে। ২৫ জুলাই বাংলাদেশ প্রতিদিন ‘ধান্দা লীগে বিব্রত আওয়ামী লীগ’ শীর্ষক প্রতিবেদনে লিখেছে, নামের সঙ্গে ‘লীগ’, ‘বঙ্গবন্ধু’ কিংবা ‘মুক্তিযোদ্ধা’ শব্দগুলো সংযুক্ত করে গত এক যুগে ৮ শতাধিক সংগঠন গড়ে উঠেছে। অনুমোদনহীন এসব রাজনৈতিক দোকান গড়ে তোলার মূল উদ্দেশ্য চাঁদাবাজি, তদবির, টেন্ডারবাজি ও কমিটি বাণিজ্য। এ প্রসঙ্গে দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, ‘নামের সঙ্গে লীগ যোগ করলেই আওয়ামী লীগ নয়। এদের সঙ্গে দলের কানো সম্পর্ক নেই।’ নেতারা সম্পর্ক নেই বললে কী হবে। ওরা তো দলের নাম ভাঙিয়েই নিজেদের অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। ওইসব ভুঁইফোড় সংগঠনের নামের যে বহর পত্রিকায় এসেছে তা দেখলে বিস্ময়ে হতবাক হতে হয়। কোন পেশার নামে সংগঠন নেই? ফকির লীগ, নাপিত লীগ, নৌকার মাঝি লীগ, প্রবীণ লীগ, তরুণ লীগ, শিশু লীগ, ডিজিটাল লীগ, দর্জি লীগ, তৃণমূল লীগ, হারবাল লীগ, হোমিওপ্যাথি লীগসহ রংবেরঙের নাম রয়েছে। এর সংখ্যা শতাধিক। এখন ‘নবজাতক লীগ’, ‘কাজের বুয়া লীগ’, ‘সধবা লীগ’, ‘বিধবা-বিপত্নীক লীগ’ হলে ষোলকলা পূর্ণ হয়।

মুদ্রার এক পিঠ দেখে লাভ নেই, অন্য পিঠের অবস্থাও তথৈবচ। আওয়ামী লীগের প্রধান প্রতিদ্ব›দ্বী বিএনপিকে ঘিরেও তৈরি হয়েছে এ ধরনের শখানেক সংগঠন। ‘জাতীয়তাবাদী’, ‘জিয়া, ‘খালেদা জিয়া’, ‘তারেক রহমান’-এর নাম সংযুক্ত করে ওইসব সংগঠন চলছে। বাকি আছে ‘জোবাইদা’ ও ‘জায়মা’র নাম। তবে এ মুহুর্তে যেহেতু আওয়ামী লীগ সরকারে আছে তাই তাদেরটা নিয়েই আলোচনা বেশি।

এ ধরনের সংগঠন কারা বানায়, কারা পৃষ্ঠপোষকতা করে তা জানতে এখন বাকি নেই কারও। এদের মূল উদ্দেশ্য দলের নাম ব্যবহার করে ‘টু পাইস’ কামানো। এসব ভুঁইফোড় সংগঠনের নেতারা দলের জীবিত ও মৃত নেতার ছবি, নির্বাচনী প্রতীকসহ নামের কার্ড ছেপে তা রীতিমতো বিতরণ করে। পরিচয় দেয় আমি অমুক সংগঠনের কেন্দ্রীয় ওই পদে আছি। এ পরিচয় সরকারি অফিসসমূহ এবং থানায় তাদের কদর বাড়ায়। অবশ্য ক্ষমতায় না থাকায় বিএনপির ওইসব ধান্দাবাজ সংগঠনের নেতাদের বাজার ভালো না। অফিস-আদালত, থানা-পুলিশের কাছে তাদের কার্ড পাত্তা পায় না। তবে দলের পয়সাওয়ালা নেতা-ডোনারদের থেকে নানা কর্মসূচির কথা বলে চাঁদাবাজিটা বেশ ভালোই চলে। তারা অবশ্য আশায় আছে দল ক্ষমতায় এলে তাদেরও ভাগ্যের শিকে ছিঁড়বে।

এসব সংগঠনের সুবাদে দেশে এখন ‘কেন্দ্রীয় নেতা’ পচা ডোবায় ব্যাঙাচির মতো কিলবিল করে। কয়েক বছর আগে আমার এলাকার স্নেহভাজন এক রাজনৈতিক কর্মী আক্ষেপ করে বলেছিল, ‘চাচা, আগে এলাকায় একজন কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক নেতা এলে আমরা তার দিকে তাকিয়ে থাকতাম। কতটা অভিজ্ঞ রাজনীতিক হলে দলের কেন্দ্রীয় কমিটিতে জায়গা পান ভেবে শ্রদ্ধায় নত হতাম। এখন কেন্দ্রীয় নেতা পায়ে পায়ে বাড়ি খায়। যে না সে একটি কার্ড ধরিয়ে দিয়ে বলে “আমি অমুক সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির অমুক পদে আছি”।’ ফলে এখন কেন্দ্রীয় পদের গুরুত্বটাই কমে গেছে। কয়েকদিন আগে একটি টেলিভিশনের টকশোয় এসব ভুঁইফোড় সংগঠন বন্ধ হচ্ছে না কেন তা নিয়ে আলোচনা হচ্ছিল। একজন আলোচক বললেন, এখানে পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় জড়িয়ে আছে। রাজনৈতিক দলগুলোর অনেক নেতা এ সংগঠনগুলোর বদৌলতে মিডিয়ায় চেহারা দেখানোর সুযোগ পায়। আর ওরাও ধান্দাবাজিটা ভালোভাবে করতে পারে। সুতরাং এটা বোধহয় এখন আর অস্পষ্ট নেই, রাজনৈতিক দলগুলোর কতিপয় নেতার আশ্রয়-প্রশ্রয়েই এসব সংগঠন টিকে থাকে।

আমাদের রাজনৈতিক পরিবেশ দূষিত করে তোলা এসব সংগঠনের তৎপরতা সচেতন মহলকে ভাবিয়ে তুলেছে। তারা বলছেন, এগুলোর তৎপরতা বন্ধ করতে রাজনৈতিক দলগুলোকেই উদ্যোগ নিতে হবে। আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ও প্রবীণ রাজনীতিবিদ আমির হোসেন আমু বলেছেন, ‘ভুঁইফোড় সংগঠনগুলোর কর্মকান্ডে রাজনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে আওয়ামী লীগ ঘরানার রাজনীতি। সেই সঙ্গে চাঁদাবাজি, ধান্দাবাজি, অত্যাচার-নির্যাতন ও দুর্নীতি আশ্রয়-প্রশ্রয় পাচ্ছে।’ এদের তৎপরতা বন্ধের জন্য তিনি এগুলোর নাম প্রকাশ, রাজনীতির নামে অরাজনৈতিক কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকার সতর্কীকরণ এবং সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার বলে অভিমত ব্যক্ত করেছেন। অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ আমির হোসেন আমুর অভিমতের সঙ্গে দ্বিমতের অবকাশ নেই।

রাজনীতির এ দোকানদারদের বিরুদ্ধে সরকারের কঠোর মনোভাব আঁচ করা যাচ্ছে। হেলেনা জাহাঙ্গীরের পর গ্রেফতার হয়েছেন আরেক ভুঁইফোড় সংগঠন ‘জননেত্রী শেখ হাসিনা পরিষদ’-এর সভাপতি মনির খান ওরফে দর্জি মনির। পত্রিকায় তার অপকর্মেরও দীর্ঘ ফিরিস্তি বেরিয়েছে। সরকারের এ কঠোরতা অব্যাহত থাকলে রজনীতির এসব দোকানদারের দৌরাত্ম্য নিশ্চয়ই হ্রাস পাবে। সেই সঙ্গে আমাদের ঐতিহ্যবাহী রাজনীতির মাঠ আগাছামুক্ত হবে আশা করা যায়।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা