শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

আমি রাজনীতির দোকান খুলতে চাই

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমি রাজনীতির দোকান খুলতে চাই

ভদ্রলোকের বাড়ি বিক্রমপুর। তবে এখন জয়পুরহাটের স্থায়ী বাসিন্দা। স্বাধীনতার বছর পাঁচেক আগে ব্যবসার উদ্দেশ্যে সেখানে গিয়ে স্থায়ী হন। আমার সঙ্গে পরিচয় ১৯৭৯ সালে। পেশায় ব্যবসায়ী হলেও রাজনীতির প্রতি তাঁর আগ্রহ প্রচন্ড যদিও সক্রিয় রাজনীতি করেননি কখনই। বাংলাদেশ প্রতিদিনের নিয়মিত পাঠক। আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধুর ভক্ত এই জয়নাল আবেদীন ধলু সাহেবের সঙ্গে আমার গুরু-শিষ্যের সম্পর্ক। রাজনীতি বিষয়ে তাঁর প্রজ্ঞা এবং পত্রিকার সংবাদ বিশ্লেষণের ক্ষমতায় অভিভূত আমি তাঁকে ওস্তাদ ডাকি। তিনিও আমাকে শিষ্য ডাকেন। সেদিন ফোন করে বললেন- ‘শিষ্য, একটা দোকান খুলতে চাই’। বললাম, আপনি তো দোকানদারি ছেড়েছেন সেই কবে। এখন আবার অবসরজীবন বাদ দিয়ে ব্যবসায় ব্যস্ত হওয়ার কুমতলব কেন? বললেন, ‘সারা জীবন দোকানদারি করে কত কামাইছি? তাই এখন একটা রাজনীতির দোকান খুলতে চাই। এতে অনেক লাভ।’ জিজ্ঞেস করলাম, কী রকম লাভ ওস্তাদ? বললেন, ‘এ লাভের কথা তোমাকে বলে দিতে হবে? দেখ না ওইসব দোকানের মালিকরা কত প্রভাবশালী? তাদের থানা-পুলিশ সমীহ করে, সরকারি অফিসের কর্তারা সসম্মানে চেয়ার এগিয়ে দেয়, ইঞ্জিনিয়াররা টেন্ডার দেয়, আবার নেতারাও তাদের বগলদাবা করে ঘোরে। এ দোকানদারি করলে রাতারাতি কোটিপতি হওয়া যায়। পত্রিকায় নাম ওঠে, ছবি ছাপা হয়। তাই ভাবছি একটা দোকান খুললে কেমন হয়?’ সবশেষে দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বললেন, ‘দিন দিন আগাছায় ভরে যাচ্ছে চারদিক। এসব আগাছা কোনো দিন পরিষ্কার হবে কি না কে জানে!’ জয়নাল আবেদীন ধলু ভাইয়ের মতো রাজনীতিসচেতন ব্যক্তিরা বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন। তাদের উদ্বেগের কারণ নানা ধরনের আগাছা আমাদের রাজনীতি নামের শস্য ক্ষেত্রকে ক্রমেই ছেয়ে ফেলছে। এসব আগাছা-পরগাছার কারণে রাজনীতি এখন আর স্বাভাবিক পত্রপল্লবে বিকশিত হতে পারছে না।

রাজনীতির এসব দোকান বা আগাছা নিয়ে অগে-পরে কথা হয়নি তা নয়। কিন্তু এসব দোকান বন্ধ বা আগছা ওপড়ানোর জন্য কার্যকর উদ্যোগ লক্ষ্য করা যায়নি। তবে এবার হেলেনা জাহাঙ্গীর নামে বিতর্কিত এক মহিলা ‘আওয়ামী চাকরিজীবী লীগ’ গঠন করে খোদ দলের চাকরি হারানোর পর তা আলোচনার শীর্ষে যেমন স্থান করে নিয়েছে তেমনি ক্ষমতাসীন দলও একটু নড়েচড়ে বসেছে। তারা এসব ভুঁইফোড় সংগঠনের বিরুদ্ধে জোর অ্যাকশন চালানোর কথা বলেছে। আওয়ামী লীগ নেতারা বলেছেন, বঙ্গবন্ধু, আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার নাম সংযুক্ত করে গজিয়ে ওঠা সংগঠনগুলোর বিষয়ে দ্রুতই তাঁরা আইনি ব্যবস্থা নেবেন। খুবই ভালো কথা। আশার কথাও বটে। তাঁরা যদি এ বিষয়ে কঠোর অবস্থানে যান তাহলে অন্য দলগুলোও হয়তো একই ব্যবস্থা নিতে উৎসাহী হবে। এতে আমাদের রাজনীতির মাঠে গজিয়ে ওঠা আগাছা কিছুটা হলেও পরিষ্কার হবে, অবৈধ দোকানপাটের শাটার বন্ধ হবে। তবে শেষ পর্যন্ত সে উদ্যোগ কতটা কার্যকর হবে তা নিয়ে অনেকের মতো এই নালায়েক বান্দারও সংশয় রয়েছে।

জমি বা মাঠে গাছ বা শস্যের পাশাপাশি আগাছা-পরগাছার জন্ম নেওয়া নতুন কোনো ঘটনা নয়। অনুকূল পরিবেশ পেলে এগুলো জন্মায় এবং তরবড়িয়ে বেড়ে ওঠে। অনেক সময় এগুলোর এতটাই বাড়বাড়ন্ত হয়, মূল বৃক্ষ বা শস্য গাছের জীবনসংশয় দেখা দেয়। মনে পড়ে বালক বয়সে আমার ছোট খালার বাড়ি একই উপজেলার আটপাড়ায় বেড়াতে গিয়ে বরই গাছের ওপর সোনার মতো চকচকে কিছু লতা দেখে খুবই আকৃষ্ট হয়েছিলাম। জানতে পারলাম ওগুলোর নাম সোনালতা বা স্বর্ণলতা। আরও জানতে পারলাম ওগুলো চাষ করতে হয় না। শুধু গাছের ডালে ঝুলিয়ে রাখলেই হয়। আমি কয়েকটি লতা ছিঁড়ে এনে বাড়ির নামায় ছোট্ট একটি হিজল গাছের ওপর ছড়িয়ে দিলাম। কিছুদিন পরই দেখলাম ওরা বেড়ে উঠছে। কয়েক মাসের মধ্যে স্বর্ণলতাগুলো নবীন ওই গাছটিকে পুরোপুরি ঘিরে ফেলল। মা বললেন, ‘কী সর্বনাশ করছস! এ লতা তো বাড়ির সব গাছ খাইয়া ফালাইব।’ শেষ পর্যন্ত ওই হিজল গাছটির প্রাণসংহার করে আগুনে পুড়িয়ে স্বর্ণলতার আগ্রাসন থেকে বাড়ির অন্য বৃক্ষ-লতা-গুল্ম রক্ষা করা গিয়েছিল। তেমনি আমাদের রাজনীতির মাঠে-ময়দানেও আগাছা-পরগাছা জন্ম নেয়। কীভাবে নেয় তা নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। রাজনীতির বৃক্ষসমূহকে অবলম্বন করেই এসব আগাছা জন্মায় এবং বেঁচে থাকে। সেই কবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এসব আগাছা সম্পর্কে তাঁর ভাবনার কথা বলে গেছেন। তিনি তাঁর ‘কারাগারের রোজনামচা’য় ২৩ জুন, ১৯৬৬ তারিখে লিখেছেন, ‘দুপুরের দিকে সূর্য মেঘের ফাঁক দিয়ে উঁকি মারতে শুরু করেছে। রৌদ্র একটু উঠবে বলে মনে হয়। বৃষ্টি আর ভালো লাগছে না। একটা উপকার হয়েছে আমার দুর্বার বাগানটার। ছোট মাঠটা সবুজ হয়ে উঠেছে। সবুজ ঘাসগুলি বাতাসের তালে তালে নাচতে থাকে। চমৎকার লাগে, যে-ই আসে আমার বাগানের দিকে একবার না তাকিয়ে যেতে পারে না। বাজে গাছগুলো আমি নিজেই তুলে ফেলি। আগাছাগুলিকে আমার বড় ভয়, এগুলি না তুললে আসল গাছগুলি ধ্বংস হয়ে যাবে। যেমন আমাদের দেশের পরগাছা রাজনীতিবিদ- যারা সত্যিকারের দেশপ্রেমিক তাদের ধ্বংস করে এবং করতে চেষ্টা করে। তাই পরগাছাকে আমার বড় ভয়।’ (কারাগারের রোজনামচা, পৃষ্ঠা-১১৭)। লক্ষণীয়, যিনি কখনো কোনো দিন কোনো স্বৈরশাসকের রক্তচক্ষুকে ভয় পাননি, শত জেল-জুলুম যাঁর মনে এতটুকু ভয়ভীতি জন্ম দিতে পারেনি, তিনিও রাজনীতির আগাছাদের ভয় পাওয়ার কথা দ্বিধাহীন চিত্তেই বলে গেছেন। কেন তিনি ভয় পেতেন? তাঁর মতো মহিরুহের তো কাউকে ভয় পাওয়ার কথা নয়। তার পরও তিনি আগাছাদের নিয়ে ভীত ছিলেন। কারণ তিনি জানতেন যদি সময় মতো আগাছা-পরগাছা উপড়ে ফেলা না হয় তাহলে সেগুলো মূল গাছের রস শুষে নিয়ে সেটাকে দুর্বল বা ধ্বংস করে ফেলবে।

১৯৬৬ থেকে ২০২১। পার হয়েছে দীর্ঘ ৫৫ বছর। বঙ্গবন্ধুর সে ভয় যে অবান্তর বা অবাস্তব ছিল না আজ আমরা তা হাড়ে হাড়ে উপলব্ধি করতে পারছি। বঙ্গবন্ধু এবং জিয়ার আদর্শ বাস্তবায়নের নামে শত শত ভুঁইফোড় সংগঠন দখল করে নিয়েছে রাজনীতির মাঠ। সেসব সংগঠন হরেক নামের, হরেক কিসিমের। আর ওইসব সংগঠনের যারা নেতা-পাতিনেতা তাদের দাপট অনেক সময় মূল দলের নেতাদের চুপসে দেয়।

গত কয়েকদিন এসব ভুঁইফোড় সংগঠন নিয়ে পত্রপত্রিকায় নানা ধরনের খবর প্রকাশিত হচ্ছে। টিভি টকশোর আলোচনায়ও তা যথেষ্ট গুরুত্ব পাচ্ছে। ২৫ জুলাই বাংলাদেশ প্রতিদিন ‘ধান্দা লীগে বিব্রত আওয়ামী লীগ’ শীর্ষক প্রতিবেদনে লিখেছে, নামের সঙ্গে ‘লীগ’, ‘বঙ্গবন্ধু’ কিংবা ‘মুক্তিযোদ্ধা’ শব্দগুলো সংযুক্ত করে গত এক যুগে ৮ শতাধিক সংগঠন গড়ে উঠেছে। অনুমোদনহীন এসব রাজনৈতিক দোকান গড়ে তোলার মূল উদ্দেশ্য চাঁদাবাজি, তদবির, টেন্ডারবাজি ও কমিটি বাণিজ্য। এ প্রসঙ্গে দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, ‘নামের সঙ্গে লীগ যোগ করলেই আওয়ামী লীগ নয়। এদের সঙ্গে দলের কানো সম্পর্ক নেই।’ নেতারা সম্পর্ক নেই বললে কী হবে। ওরা তো দলের নাম ভাঙিয়েই নিজেদের অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। ওইসব ভুঁইফোড় সংগঠনের নামের যে বহর পত্রিকায় এসেছে তা দেখলে বিস্ময়ে হতবাক হতে হয়। কোন পেশার নামে সংগঠন নেই? ফকির লীগ, নাপিত লীগ, নৌকার মাঝি লীগ, প্রবীণ লীগ, তরুণ লীগ, শিশু লীগ, ডিজিটাল লীগ, দর্জি লীগ, তৃণমূল লীগ, হারবাল লীগ, হোমিওপ্যাথি লীগসহ রংবেরঙের নাম রয়েছে। এর সংখ্যা শতাধিক। এখন ‘নবজাতক লীগ’, ‘কাজের বুয়া লীগ’, ‘সধবা লীগ’, ‘বিধবা-বিপত্নীক লীগ’ হলে ষোলকলা পূর্ণ হয়।

মুদ্রার এক পিঠ দেখে লাভ নেই, অন্য পিঠের অবস্থাও তথৈবচ। আওয়ামী লীগের প্রধান প্রতিদ্ব›দ্বী বিএনপিকে ঘিরেও তৈরি হয়েছে এ ধরনের শখানেক সংগঠন। ‘জাতীয়তাবাদী’, ‘জিয়া, ‘খালেদা জিয়া’, ‘তারেক রহমান’-এর নাম সংযুক্ত করে ওইসব সংগঠন চলছে। বাকি আছে ‘জোবাইদা’ ও ‘জায়মা’র নাম। তবে এ মুহুর্তে যেহেতু আওয়ামী লীগ সরকারে আছে তাই তাদেরটা নিয়েই আলোচনা বেশি।

এ ধরনের সংগঠন কারা বানায়, কারা পৃষ্ঠপোষকতা করে তা জানতে এখন বাকি নেই কারও। এদের মূল উদ্দেশ্য দলের নাম ব্যবহার করে ‘টু পাইস’ কামানো। এসব ভুঁইফোড় সংগঠনের নেতারা দলের জীবিত ও মৃত নেতার ছবি, নির্বাচনী প্রতীকসহ নামের কার্ড ছেপে তা রীতিমতো বিতরণ করে। পরিচয় দেয় আমি অমুক সংগঠনের কেন্দ্রীয় ওই পদে আছি। এ পরিচয় সরকারি অফিসসমূহ এবং থানায় তাদের কদর বাড়ায়। অবশ্য ক্ষমতায় না থাকায় বিএনপির ওইসব ধান্দাবাজ সংগঠনের নেতাদের বাজার ভালো না। অফিস-আদালত, থানা-পুলিশের কাছে তাদের কার্ড পাত্তা পায় না। তবে দলের পয়সাওয়ালা নেতা-ডোনারদের থেকে নানা কর্মসূচির কথা বলে চাঁদাবাজিটা বেশ ভালোই চলে। তারা অবশ্য আশায় আছে দল ক্ষমতায় এলে তাদেরও ভাগ্যের শিকে ছিঁড়বে।

এসব সংগঠনের সুবাদে দেশে এখন ‘কেন্দ্রীয় নেতা’ পচা ডোবায় ব্যাঙাচির মতো কিলবিল করে। কয়েক বছর আগে আমার এলাকার স্নেহভাজন এক রাজনৈতিক কর্মী আক্ষেপ করে বলেছিল, ‘চাচা, আগে এলাকায় একজন কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক নেতা এলে আমরা তার দিকে তাকিয়ে থাকতাম। কতটা অভিজ্ঞ রাজনীতিক হলে দলের কেন্দ্রীয় কমিটিতে জায়গা পান ভেবে শ্রদ্ধায় নত হতাম। এখন কেন্দ্রীয় নেতা পায়ে পায়ে বাড়ি খায়। যে না সে একটি কার্ড ধরিয়ে দিয়ে বলে “আমি অমুক সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির অমুক পদে আছি”।’ ফলে এখন কেন্দ্রীয় পদের গুরুত্বটাই কমে গেছে। কয়েকদিন আগে একটি টেলিভিশনের টকশোয় এসব ভুঁইফোড় সংগঠন বন্ধ হচ্ছে না কেন তা নিয়ে আলোচনা হচ্ছিল। একজন আলোচক বললেন, এখানে পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় জড়িয়ে আছে। রাজনৈতিক দলগুলোর অনেক নেতা এ সংগঠনগুলোর বদৌলতে মিডিয়ায় চেহারা দেখানোর সুযোগ পায়। আর ওরাও ধান্দাবাজিটা ভালোভাবে করতে পারে। সুতরাং এটা বোধহয় এখন আর অস্পষ্ট নেই, রাজনৈতিক দলগুলোর কতিপয় নেতার আশ্রয়-প্রশ্রয়েই এসব সংগঠন টিকে থাকে।

আমাদের রাজনৈতিক পরিবেশ দূষিত করে তোলা এসব সংগঠনের তৎপরতা সচেতন মহলকে ভাবিয়ে তুলেছে। তারা বলছেন, এগুলোর তৎপরতা বন্ধ করতে রাজনৈতিক দলগুলোকেই উদ্যোগ নিতে হবে। আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ও প্রবীণ রাজনীতিবিদ আমির হোসেন আমু বলেছেন, ‘ভুঁইফোড় সংগঠনগুলোর কর্মকান্ডে রাজনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে আওয়ামী লীগ ঘরানার রাজনীতি। সেই সঙ্গে চাঁদাবাজি, ধান্দাবাজি, অত্যাচার-নির্যাতন ও দুর্নীতি আশ্রয়-প্রশ্রয় পাচ্ছে।’ এদের তৎপরতা বন্ধের জন্য তিনি এগুলোর নাম প্রকাশ, রাজনীতির নামে অরাজনৈতিক কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকার সতর্কীকরণ এবং সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার বলে অভিমত ব্যক্ত করেছেন। অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ আমির হোসেন আমুর অভিমতের সঙ্গে দ্বিমতের অবকাশ নেই।

রাজনীতির এ দোকানদারদের বিরুদ্ধে সরকারের কঠোর মনোভাব আঁচ করা যাচ্ছে। হেলেনা জাহাঙ্গীরের পর গ্রেফতার হয়েছেন আরেক ভুঁইফোড় সংগঠন ‘জননেত্রী শেখ হাসিনা পরিষদ’-এর সভাপতি মনির খান ওরফে দর্জি মনির। পত্রিকায় তার অপকর্মেরও দীর্ঘ ফিরিস্তি বেরিয়েছে। সরকারের এ কঠোরতা অব্যাহত থাকলে রজনীতির এসব দোকানদারের দৌরাত্ম্য নিশ্চয়ই হ্রাস পাবে। সেই সঙ্গে আমাদের ঐতিহ্যবাহী রাজনীতির মাঠ আগাছামুক্ত হবে আশা করা যায়।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে