শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২১

মেয়েরা কোথায় কেমন আছে

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মেয়েরা কোথায় কেমন আছে

১. আমি যখন নুসরাত জাহান বা পরীমণিকে নিয়ে লিখি, আমি কিন্তু নুসরাত জাহান বা পরীমণিকে নিয়ে লিখি না, তারা যে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে, সেই সমস্যা নিয়ে লিখি। সেই সমস্যায় শুধু তাদের ভুগতে হচ্ছে না, হাজারো মেয়েকে ভুগতে হচ্ছে।

নুসরাতের সন্তানের পিতা কে, এ নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের লোকদের আগ্রহের শেষ নেই। কেন পিতার পরিচয় এত গুরুত্বপূর্ণ? পিতৃতান্ত্রিক সমাজে পিতার পরিচয়, খুব স্বাভাবিকভাবেই, অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মায়ের কোনও পরিচয় নেই বলে মায়ের পরিচয়ের কোনও গুরুত্ব নেই। সত্যি কথা বলতে, মেয়েদের কোনও পরিচয় নেই। তারা পুরুষের কন্যা, পুরুষের বোন, পুরুষের স্ত্রী, পুরুষের মা ইত্যাদি। এ-ই তাদের পরিচয়। এর বেশি কিছু তারা নয়। নিজের যদি কোনও পরিচয় না থাকে, তাহলে তাদের সন্তানদের পরিচয়ও থাকবে না। সন্তান মায়েদের সন্তান হিসেবে চিহ্নিত হয় একমাত্র নিষিদ্ধ এলাকায়। মূলস্রোতের সমাজে সন্তান পিতার পরিচয়ে বড় হয়। মূলস্রোতে বাস করে নিষিদ্ধ এলাকার মতো মায়ের পরিচয়ে সন্তান পরিচিত হতে পারে না। সে কারণেই পিতার নাম জানার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে সমাজ। তারপরও যে পুরুষটি নুসরাতের সারাক্ষণের সঙ্গী, তাকে আর নবজাতকের সেবাযত্ন করছে, সে পুরুষটিই সন্তানের পিতা, এ কিন্তু সমাজের লোকেরা অনুমান করে নিয়েছে। সুতরাং নুসরাত নিজে না জানালেও মানুষ কোনও না কোনওভাবে বুঝে নিয়েছে কে পিতা। যদি যশ দাশগুপ্ত নামক পুরুষটি না থাকতো সঙ্গে, তাহলে নুসরাত যে সমর্থন পাচ্ছে, তাও হয়তো পেত না।

পিতৃতন্ত্র একসময় মেয়েদের ঘরের বাইরে বের হতে দিত না। বাল্যবিবাহে, সতীচ্ছদে, সতীত্বে, কুমারীত্বে এর গভীর বিশ্বাস। মেয়েদের পড়ালেখা করা, ঘরের বাইরে গিয়ে চাকরি বাকরি করা, টাকা পয়সা রোজগার করার ঘোর বিরোধী ছিল সমাজ। একসময় পুরুষতন্ত্রের কর্তারা যখন শিক্ষিতা শয্যাসঙ্গী কামনা করলো, তখন ইস্কুল কলেজে যাওয়াটা মেয়েদের জন্য বৈধ করা হলো। কিন্তু কতদূর পড়ালেখা করতে পারবে, তার একটি সীমা বেঁধে দিল। এর আরও অনেক পরে এলো কাজ করার অনুমতি। সব কাজ নয় অবশ্য, শিক্ষিকা বা সেবিকা হওয়ার কাজ। সাংস্কৃতিক জগতেও মেয়েদের প্রবেশের অধিকার ছিল না, সে কারণে পুরুষই মেয়েদের পোশাক পরে মেয়েদের অভিনয় করতো। মানুষ বিশ্বাস করতো মেয়েরা ঘরে বসে রান্নাবান্না করবে, ঘরদোর গুছিয়ে রাখবে, সন্তান জন্ম দেবে, সন্তানের লালনপালন করবে, স্বামীর, স্বামীর আত্মীয়দের, সন্তানদের সেবাযত্ন করবে- এই হলো মেয়েদের আসল কাজ এবং কর্তব্য। আজও ওপরে ওপরে যতই আধুনিক বলে দাবি করুক সমাজ, বিয়ের পর সব মেয়েকেই বাপের বাড়ি থেকে স্বামীর বাড়ি যেতে হয়, বাপের পদবি বাদ দিয়ে নামের শেষে স্বামীর পদবি জুড়তে হয়। মেয়েদের নিজের কোনও পরিচয় নেই, তাদের নামও তাদের নয়। মেয়েদের নিজের কোনও ঘর নেই, বাপের বা স্বামীর বা পুত্রের ঘরে তারা বাস করে মাত্র। মেয়েরা এখন অনেকে শিক্ষিত, স্বনির্ভর, কিন্তু পিতৃতন্ত্র আজও বহাল তবিয়তে বজায় আছে।

পিতৃতন্ত্র মেয়েদের শিক্ষা অর্জন করার, ঘরের বাইরে বের হওয়ার, চাকরি বাকরি করার, ব্যবসা বাণিজ্য করার স্বাধীনতা দিয়েছে, কিন্তু যেটা দেয়নি আজও, সেটা যৌন স্বাধীনতা। সেই কারণেই এখনও একটি মেয়ে কার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করছে, জরায়ুতে কার শুক্রাণু ঢুকিয়েছে, তা জানার জন্য সব রকম চেষ্টা করে সমাজ, পান থেকে চুন খসলেই তুলকালাম কান্ড ঘটিয়ে ফেলে। যদি সমাজের নিয়মের বাইরে বা পুরুষতন্ত্রের ছকের বাইরে কোনও সম্পর্ক করে কোনও মেয়ে, সমাজের সবাই মিলে তার সর্বনাশ করে ছাড়ে। নুসরাত প্রচুর গালিগালাজ আর ধিক্কারের শিকার হচ্ছে, কিন্তু শেষ অবধি সে নিরাপত্তা পাবে, কারণ সে উঁচু শ্রেণিতে, গ্ল্যামার জগতে, রাজনৈতিক পরিমন্ডলে, ক্ষমতার সুবিধেয়, সেলিব্রিটি হিসেবে বাস করে, যেখানে পিতৃতন্ত্রের নিয়ম কানুনকে অতটা গ্রাহ্য না করলে গর্দান যায় না।

কিন্তু অন্য কোনও মেয়ে কি নুসরাতের মতো যৌন স্বাধীনতা ভোগ করতে পারে? পারে না। তাদের কি কোনও নিরাপত্তা আছে? নেই। তাই তাদের বিয়ের বাইরের সন্তানদের বলা হয় অবৈধ সন্তান, জারজ সন্তান। এসব শিশুর অনেককে আমরা দেখি মায়েরাই আবর্জনার স্তুপে ফেলে দিতে, অথবা এতিমখানায় রেখে আসতে বাধ্য হচ্ছে।

যৌন স্বাধীনতা যদি মেয়েরা পেয়ে যায়, তাহলে পিতৃতন্ত্র মুখ থুবড়ে পড়বে। সে কারণেই নিজেদের যৌন স্বাধীনতা সম্পূর্ণ উপভোগ করেও মেয়েদের যৌন স্বাধীনতার বিরোধী পুরুষেরা। সে কারণেই পুরুষের বহু বিবাহ বৈধ, কিন্তু মেয়েদের বহু বিবাহ বৈধ নয়। সে কারণেই পুরুষের ভোগের জন্য পতিতালয় খোলা হয়, মেয়েদের ভোগের জন্য কিছুই খোলা হয় না। মেয়েদের শরীরের মালিক যদি স্বামী না হয়, যদি মেয়েরা হয় মালিক, তাহলেই পুরুষের নারী নির্যাতন বন্ধ হবে, নারীর শরীরকে শস্যখেত হিসেবে ব্যবহার করা বন্ধ হবে, পুরুষের বংশ রক্ষা করার জন্য নারীর জরায়ু ব্যবহারও বন্ধ হবে। মেয়েদের যৌন স্বাধীনতা মানে এই নয় যে তারা যত্রতত্র যৌন সম্পর্ক করবে। মেয়েদের যৌন স্বাধীনতা মানে তারা তাদের শরীরের ব্যাপারে, যৌনতার ব্যাপারে নিজেরা সিদ্ধান্ত নেবে। নিজেদের জরায়ুর ওপর থাকবে নিজেদের অধিকার, অন্য কারও নয়। কারও বংশ রক্ষার দায় মেয়েদের থাকবে না।

মেয়েদের শরীর এখনও পুরুষের সম্পত্তি, তাই পুরুষেরাই সিদ্ধান্ত নেয়, মেয়েরা কী পোশাক পরবে, কী পোশাক পরবে না, শরীর নিয়ে কোথায় যাবে, কতদূর যাবে, শরীরের কাছাকাছি কার যাওয়ার অধিকার আছে, কার যাওয়ার নেই। এই শরীর রাত কটার মধ্যে ঘরে ফিরবে- সব সিদ্ধান্তই সমাজের পুরুষের। পুরুষতন্ত্রের আদেশ পালনে পুরুষতান্ত্রিক নারীও সাহায্য করে যেহেতু নারীও পুরুষতন্ত্রের ধারক এবং বাহক।

২. নুসরাত যখন অবিবাহিত অবস্থায় প্রেমিক বা অজানা কারও সঙ্গে যৌন সম্পর্কের কারণে গর্ভবতী হয়েছে এবং সন্তান জন্ম দিয়ে বলেছে এ অন্য কারও নয়, এ তার সন্তান, এর অর্থ হলো সে সমাজের ছক ভেঙে, পুরুষতন্ত্রকে কশে থাপ্পড় মেরে নিজের যৌন স্বাধীনতা ভোগ করছে। ওদিকে আমাদের খুব কাছেই, আফগানিস্তানে, মেয়েরা শরিয়া আইনের অধীনে তাদের শিক্ষার, চাকরি করার, উপার্জন করার, স্বনির্ভর হওয়ার অধিকার আদৌ পাবে কিনা এ নিয়ে চিন্তিত, অনেকে দেশ ত্যাগ করছে ভয়ে।

তালেবান বলেছে তারা শরিয়া আইন জারি করবে। নব্বই দশকে তারা মেয়েদের ইস্কুল বন্ধ করে দিয়েছিল, মেয়েদের ঘরের বাইরে বের হতে দেয়নি, মেয়েদের বেত্রাঘাত করেছে জনসম্মুখে, ব্যভিচারের অভিযোগ এনে মেয়েদের পাথর ছুড়ে হত্যা করেছে। এবার, সম্ভবত, অন্যান্য দেশের স্বীকৃতি পেতেই বলছে, মেয়েদের তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে দেবে। তবে প্রাইমারি ইস্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় কোথাও ছেলে মেয়ে একসঙ্গে পড়তে পারবে না। আগের চেয়ে উদারপন্থি তালেবানেরা। তারপরও তাদের ভয়ে মানুষ পালাচ্ছে। বেহেস্তা আর্ঘান্দ নামে টেলিভিশনের সঞ্চালিকা মেয়েটি, যে বোরখা হিজাব কিছুই না পরে এক তালেবানের সাক্ষাৎকার নিয়েছিল, দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। তালেবানের কোনও প্রতিশ্রুতিতে মানুষের আর বিশ্বাস নেই।

সীমা রেজাই নামে ১৮ বছর বয়স্ক আফগান বক্সারের স্বপ্ন অলিম্পিকে সোনা জয় করার। সীমা রেজাই প্রতিদিন ট্রেনিং করছে। কিন্তু তালেবান আসার পর ট্রেনিং বন্ধ করে তাকে ঘরে বসে থাকতে হচ্ছে। তার জিমের মালিক এবং তার ট্রেইনার বলেছে, ‘তালেবান ক্ষমতায় এসেছে, শিগগিরই বাড়ি চলে যাও, তালেবান যদি মেয়েদের বক্সিং ট্রেনিংয়ের অনুমতি দেয়, তাহলেই তুমি আসবে, তার আগে নয়।’ এখন সীমার বক্তব্য, যদি সে ট্রেনিং না করতে পারে, তাহলে তার পক্ষে বক্সার হওয়া সম্ভব নয়, অলিম্পিকে যাওয়াও সম্ভব নয়। সীমা রেজাই বলেছে, ‘তালেবান মেয়েদের ট্রেনিং পছন্দ করে না। তারা যদি বলে তারা কুড়ি বছর আগের তালেবান নয়, তবে বক্সিং ট্রেনিংয়ের অনুমতি দিয়ে দিক। তারা যদি অনুমতি না দেয়, আমি আফগানিস্তান ছেড়ে চলে যাব। বক্সিং করে, অলিম্পিকের সোনা জিতে, দেশের মুখ উজ্জ্বল করতে যদি না পারি, তাহলে এ দেশে বাস করার কোনও অর্থ হয় না। আমি কুড়ি বছর আগে ফিরতে পারবো না।’

সাদিকা মদদগার একজন কণ্ঠশিল্পী, বয়স ২৪। গান তার পেশা। সাদিকার সব গানের প্রোগ্রাম এখন বাতিল হয়ে গেছে। সাদিকা বলেছে, ‘আমার গান নিয়ে আমার অনেক আশা ছিল, স্বপ্ন ছিল। আমার মনে হয় না আফগানিস্তানে আমি আর গান গাইতে পারব। তারা বলছে আফগানিস্তান এখন ইসলামী দেশ, এখানে সংগীত হারাম। কিন্তু আমি হাল ছেড়ে দেব না, আমি যদি চুপ হয়ে থাকি, গান না গাই, তাহলে সংগীত-বিরোধীদেরই জয় হবে।’

টেলিভিশনের একজন নারী-সাংবাদিক বলেছে, ‘আমি ছ’বছর ধরে টেলিভিশনে সাংবাদিকতা করছি, এখন এ কারণে আমার ধড় থেকে মুন্ডু আলাদা করবে তালেবানেরা। টেলিভিশনে যারাই কাজ করতো, তাদের সবার জীবন এখন বিপন্ন। টেলিভিশনে যে মেয়েরা খবর পড়েছে, তাদের অবস্থা ভয়াবহ। আমাকে তালেবান অথবা তালেবানের মতো দেখতে লোকেরা ফেসবুকে আর ইন্সটাগ্রামে হুমকি দিয়ে বলেছে, ‘তোর সময় ফুরিয়ে এসেছে, আমরা ক্ষমতায় এসেই দেখে নেবো তোকে’। এখন তো আমরা গাড়িতে উঠেই আগে দেখে নিই, গাড়ির ভিতর বোমা আছে কিনা। নারী-সাংবাদিকটি বেঁচে থাকতে চায়। সে জানে না সে কোথায় যাবে, কী করবে, কীভাবে বাঁচবে। তবে বলেছে, তার জীবনের ঝুঁকি নিয়েও সে বিশ্বকে আফগানিস্তান সম্পর্কে জানাবে।

খেলাধুলা করার, গান গাওয়ার, টেলিভিশনে সাংবাদিকতা করার অধিকার থেকে বঞ্চিত হবে আশঙ্কা করে এই মেয়েরা ভয়ে তটস্থ। যদি তালেবান মেয়েদের গান গাওয়া, বক্সিং করা, টেলিভিশনে অনুষ্ঠান করায় নিষেধাজ্ঞা জারি করে, তাহলে এই মেয়েরা আফগানিস্তান ত্যাগ করতে চায়। একটি দেশের জন্য এই সংবাদ নিশ্চয়ই সুখকর নয়। ইতিমধ্যে প্রতিভাবান, খ্যাতিমান, সম্ভাবনাময় শিল্পী সাহিত্যিক আফগানিস্তান থেকে বেরিয়ে গেছে। আরও যাবে।

পুরুষতন্ত্রের ভয়াবহতা যেখানে বেশি, সেখানে মেয়েদের দুর্ভোগ বেশি। ধর্মের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গী জড়িয়ে থাকে পুরুষতন্ত্র, সে কারণে নারীকে পায়ের তলায় ধর্মীয় রাষ্ট্রগুলো ভালো পিষতে পারে। আফগানিস্তানের অন্ধকার কেটে যাক, মানুষ নতুন আলোর মুখ দেখুক। দুঃসময়ে সুসময়ের স্বপ্ন দেখছি। এখনই তো সময়।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে