শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২১

মেয়েরা কোথায় কেমন আছে

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মেয়েরা কোথায় কেমন আছে

১. আমি যখন নুসরাত জাহান বা পরীমণিকে নিয়ে লিখি, আমি কিন্তু নুসরাত জাহান বা পরীমণিকে নিয়ে লিখি না, তারা যে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে, সেই সমস্যা নিয়ে লিখি। সেই সমস্যায় শুধু তাদের ভুগতে হচ্ছে না, হাজারো মেয়েকে ভুগতে হচ্ছে।

নুসরাতের সন্তানের পিতা কে, এ নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের লোকদের আগ্রহের শেষ নেই। কেন পিতার পরিচয় এত গুরুত্বপূর্ণ? পিতৃতান্ত্রিক সমাজে পিতার পরিচয়, খুব স্বাভাবিকভাবেই, অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মায়ের কোনও পরিচয় নেই বলে মায়ের পরিচয়ের কোনও গুরুত্ব নেই। সত্যি কথা বলতে, মেয়েদের কোনও পরিচয় নেই। তারা পুরুষের কন্যা, পুরুষের বোন, পুরুষের স্ত্রী, পুরুষের মা ইত্যাদি। এ-ই তাদের পরিচয়। এর বেশি কিছু তারা নয়। নিজের যদি কোনও পরিচয় না থাকে, তাহলে তাদের সন্তানদের পরিচয়ও থাকবে না। সন্তান মায়েদের সন্তান হিসেবে চিহ্নিত হয় একমাত্র নিষিদ্ধ এলাকায়। মূলস্রোতের সমাজে সন্তান পিতার পরিচয়ে বড় হয়। মূলস্রোতে বাস করে নিষিদ্ধ এলাকার মতো মায়ের পরিচয়ে সন্তান পরিচিত হতে পারে না। সে কারণেই পিতার নাম জানার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে সমাজ। তারপরও যে পুরুষটি নুসরাতের সারাক্ষণের সঙ্গী, তাকে আর নবজাতকের সেবাযত্ন করছে, সে পুরুষটিই সন্তানের পিতা, এ কিন্তু সমাজের লোকেরা অনুমান করে নিয়েছে। সুতরাং নুসরাত নিজে না জানালেও মানুষ কোনও না কোনওভাবে বুঝে নিয়েছে কে পিতা। যদি যশ দাশগুপ্ত নামক পুরুষটি না থাকতো সঙ্গে, তাহলে নুসরাত যে সমর্থন পাচ্ছে, তাও হয়তো পেত না।

পিতৃতন্ত্র একসময় মেয়েদের ঘরের বাইরে বের হতে দিত না। বাল্যবিবাহে, সতীচ্ছদে, সতীত্বে, কুমারীত্বে এর গভীর বিশ্বাস। মেয়েদের পড়ালেখা করা, ঘরের বাইরে গিয়ে চাকরি বাকরি করা, টাকা পয়সা রোজগার করার ঘোর বিরোধী ছিল সমাজ। একসময় পুরুষতন্ত্রের কর্তারা যখন শিক্ষিতা শয্যাসঙ্গী কামনা করলো, তখন ইস্কুল কলেজে যাওয়াটা মেয়েদের জন্য বৈধ করা হলো। কিন্তু কতদূর পড়ালেখা করতে পারবে, তার একটি সীমা বেঁধে দিল। এর আরও অনেক পরে এলো কাজ করার অনুমতি। সব কাজ নয় অবশ্য, শিক্ষিকা বা সেবিকা হওয়ার কাজ। সাংস্কৃতিক জগতেও মেয়েদের প্রবেশের অধিকার ছিল না, সে কারণে পুরুষই মেয়েদের পোশাক পরে মেয়েদের অভিনয় করতো। মানুষ বিশ্বাস করতো মেয়েরা ঘরে বসে রান্নাবান্না করবে, ঘরদোর গুছিয়ে রাখবে, সন্তান জন্ম দেবে, সন্তানের লালনপালন করবে, স্বামীর, স্বামীর আত্মীয়দের, সন্তানদের সেবাযত্ন করবে- এই হলো মেয়েদের আসল কাজ এবং কর্তব্য। আজও ওপরে ওপরে যতই আধুনিক বলে দাবি করুক সমাজ, বিয়ের পর সব মেয়েকেই বাপের বাড়ি থেকে স্বামীর বাড়ি যেতে হয়, বাপের পদবি বাদ দিয়ে নামের শেষে স্বামীর পদবি জুড়তে হয়। মেয়েদের নিজের কোনও পরিচয় নেই, তাদের নামও তাদের নয়। মেয়েদের নিজের কোনও ঘর নেই, বাপের বা স্বামীর বা পুত্রের ঘরে তারা বাস করে মাত্র। মেয়েরা এখন অনেকে শিক্ষিত, স্বনির্ভর, কিন্তু পিতৃতন্ত্র আজও বহাল তবিয়তে বজায় আছে।

পিতৃতন্ত্র মেয়েদের শিক্ষা অর্জন করার, ঘরের বাইরে বের হওয়ার, চাকরি বাকরি করার, ব্যবসা বাণিজ্য করার স্বাধীনতা দিয়েছে, কিন্তু যেটা দেয়নি আজও, সেটা যৌন স্বাধীনতা। সেই কারণেই এখনও একটি মেয়ে কার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করছে, জরায়ুতে কার শুক্রাণু ঢুকিয়েছে, তা জানার জন্য সব রকম চেষ্টা করে সমাজ, পান থেকে চুন খসলেই তুলকালাম কান্ড ঘটিয়ে ফেলে। যদি সমাজের নিয়মের বাইরে বা পুরুষতন্ত্রের ছকের বাইরে কোনও সম্পর্ক করে কোনও মেয়ে, সমাজের সবাই মিলে তার সর্বনাশ করে ছাড়ে। নুসরাত প্রচুর গালিগালাজ আর ধিক্কারের শিকার হচ্ছে, কিন্তু শেষ অবধি সে নিরাপত্তা পাবে, কারণ সে উঁচু শ্রেণিতে, গ্ল্যামার জগতে, রাজনৈতিক পরিমন্ডলে, ক্ষমতার সুবিধেয়, সেলিব্রিটি হিসেবে বাস করে, যেখানে পিতৃতন্ত্রের নিয়ম কানুনকে অতটা গ্রাহ্য না করলে গর্দান যায় না।

কিন্তু অন্য কোনও মেয়ে কি নুসরাতের মতো যৌন স্বাধীনতা ভোগ করতে পারে? পারে না। তাদের কি কোনও নিরাপত্তা আছে? নেই। তাই তাদের বিয়ের বাইরের সন্তানদের বলা হয় অবৈধ সন্তান, জারজ সন্তান। এসব শিশুর অনেককে আমরা দেখি মায়েরাই আবর্জনার স্তুপে ফেলে দিতে, অথবা এতিমখানায় রেখে আসতে বাধ্য হচ্ছে।

যৌন স্বাধীনতা যদি মেয়েরা পেয়ে যায়, তাহলে পিতৃতন্ত্র মুখ থুবড়ে পড়বে। সে কারণেই নিজেদের যৌন স্বাধীনতা সম্পূর্ণ উপভোগ করেও মেয়েদের যৌন স্বাধীনতার বিরোধী পুরুষেরা। সে কারণেই পুরুষের বহু বিবাহ বৈধ, কিন্তু মেয়েদের বহু বিবাহ বৈধ নয়। সে কারণেই পুরুষের ভোগের জন্য পতিতালয় খোলা হয়, মেয়েদের ভোগের জন্য কিছুই খোলা হয় না। মেয়েদের শরীরের মালিক যদি স্বামী না হয়, যদি মেয়েরা হয় মালিক, তাহলেই পুরুষের নারী নির্যাতন বন্ধ হবে, নারীর শরীরকে শস্যখেত হিসেবে ব্যবহার করা বন্ধ হবে, পুরুষের বংশ রক্ষা করার জন্য নারীর জরায়ু ব্যবহারও বন্ধ হবে। মেয়েদের যৌন স্বাধীনতা মানে এই নয় যে তারা যত্রতত্র যৌন সম্পর্ক করবে। মেয়েদের যৌন স্বাধীনতা মানে তারা তাদের শরীরের ব্যাপারে, যৌনতার ব্যাপারে নিজেরা সিদ্ধান্ত নেবে। নিজেদের জরায়ুর ওপর থাকবে নিজেদের অধিকার, অন্য কারও নয়। কারও বংশ রক্ষার দায় মেয়েদের থাকবে না।

মেয়েদের শরীর এখনও পুরুষের সম্পত্তি, তাই পুরুষেরাই সিদ্ধান্ত নেয়, মেয়েরা কী পোশাক পরবে, কী পোশাক পরবে না, শরীর নিয়ে কোথায় যাবে, কতদূর যাবে, শরীরের কাছাকাছি কার যাওয়ার অধিকার আছে, কার যাওয়ার নেই। এই শরীর রাত কটার মধ্যে ঘরে ফিরবে- সব সিদ্ধান্তই সমাজের পুরুষের। পুরুষতন্ত্রের আদেশ পালনে পুরুষতান্ত্রিক নারীও সাহায্য করে যেহেতু নারীও পুরুষতন্ত্রের ধারক এবং বাহক।

২. নুসরাত যখন অবিবাহিত অবস্থায় প্রেমিক বা অজানা কারও সঙ্গে যৌন সম্পর্কের কারণে গর্ভবতী হয়েছে এবং সন্তান জন্ম দিয়ে বলেছে এ অন্য কারও নয়, এ তার সন্তান, এর অর্থ হলো সে সমাজের ছক ভেঙে, পুরুষতন্ত্রকে কশে থাপ্পড় মেরে নিজের যৌন স্বাধীনতা ভোগ করছে। ওদিকে আমাদের খুব কাছেই, আফগানিস্তানে, মেয়েরা শরিয়া আইনের অধীনে তাদের শিক্ষার, চাকরি করার, উপার্জন করার, স্বনির্ভর হওয়ার অধিকার আদৌ পাবে কিনা এ নিয়ে চিন্তিত, অনেকে দেশ ত্যাগ করছে ভয়ে।

তালেবান বলেছে তারা শরিয়া আইন জারি করবে। নব্বই দশকে তারা মেয়েদের ইস্কুল বন্ধ করে দিয়েছিল, মেয়েদের ঘরের বাইরে বের হতে দেয়নি, মেয়েদের বেত্রাঘাত করেছে জনসম্মুখে, ব্যভিচারের অভিযোগ এনে মেয়েদের পাথর ছুড়ে হত্যা করেছে। এবার, সম্ভবত, অন্যান্য দেশের স্বীকৃতি পেতেই বলছে, মেয়েদের তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে দেবে। তবে প্রাইমারি ইস্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় কোথাও ছেলে মেয়ে একসঙ্গে পড়তে পারবে না। আগের চেয়ে উদারপন্থি তালেবানেরা। তারপরও তাদের ভয়ে মানুষ পালাচ্ছে। বেহেস্তা আর্ঘান্দ নামে টেলিভিশনের সঞ্চালিকা মেয়েটি, যে বোরখা হিজাব কিছুই না পরে এক তালেবানের সাক্ষাৎকার নিয়েছিল, দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। তালেবানের কোনও প্রতিশ্রুতিতে মানুষের আর বিশ্বাস নেই।

সীমা রেজাই নামে ১৮ বছর বয়স্ক আফগান বক্সারের স্বপ্ন অলিম্পিকে সোনা জয় করার। সীমা রেজাই প্রতিদিন ট্রেনিং করছে। কিন্তু তালেবান আসার পর ট্রেনিং বন্ধ করে তাকে ঘরে বসে থাকতে হচ্ছে। তার জিমের মালিক এবং তার ট্রেইনার বলেছে, ‘তালেবান ক্ষমতায় এসেছে, শিগগিরই বাড়ি চলে যাও, তালেবান যদি মেয়েদের বক্সিং ট্রেনিংয়ের অনুমতি দেয়, তাহলেই তুমি আসবে, তার আগে নয়।’ এখন সীমার বক্তব্য, যদি সে ট্রেনিং না করতে পারে, তাহলে তার পক্ষে বক্সার হওয়া সম্ভব নয়, অলিম্পিকে যাওয়াও সম্ভব নয়। সীমা রেজাই বলেছে, ‘তালেবান মেয়েদের ট্রেনিং পছন্দ করে না। তারা যদি বলে তারা কুড়ি বছর আগের তালেবান নয়, তবে বক্সিং ট্রেনিংয়ের অনুমতি দিয়ে দিক। তারা যদি অনুমতি না দেয়, আমি আফগানিস্তান ছেড়ে চলে যাব। বক্সিং করে, অলিম্পিকের সোনা জিতে, দেশের মুখ উজ্জ্বল করতে যদি না পারি, তাহলে এ দেশে বাস করার কোনও অর্থ হয় না। আমি কুড়ি বছর আগে ফিরতে পারবো না।’

সাদিকা মদদগার একজন কণ্ঠশিল্পী, বয়স ২৪। গান তার পেশা। সাদিকার সব গানের প্রোগ্রাম এখন বাতিল হয়ে গেছে। সাদিকা বলেছে, ‘আমার গান নিয়ে আমার অনেক আশা ছিল, স্বপ্ন ছিল। আমার মনে হয় না আফগানিস্তানে আমি আর গান গাইতে পারব। তারা বলছে আফগানিস্তান এখন ইসলামী দেশ, এখানে সংগীত হারাম। কিন্তু আমি হাল ছেড়ে দেব না, আমি যদি চুপ হয়ে থাকি, গান না গাই, তাহলে সংগীত-বিরোধীদেরই জয় হবে।’

টেলিভিশনের একজন নারী-সাংবাদিক বলেছে, ‘আমি ছ’বছর ধরে টেলিভিশনে সাংবাদিকতা করছি, এখন এ কারণে আমার ধড় থেকে মুন্ডু আলাদা করবে তালেবানেরা। টেলিভিশনে যারাই কাজ করতো, তাদের সবার জীবন এখন বিপন্ন। টেলিভিশনে যে মেয়েরা খবর পড়েছে, তাদের অবস্থা ভয়াবহ। আমাকে তালেবান অথবা তালেবানের মতো দেখতে লোকেরা ফেসবুকে আর ইন্সটাগ্রামে হুমকি দিয়ে বলেছে, ‘তোর সময় ফুরিয়ে এসেছে, আমরা ক্ষমতায় এসেই দেখে নেবো তোকে’। এখন তো আমরা গাড়িতে উঠেই আগে দেখে নিই, গাড়ির ভিতর বোমা আছে কিনা। নারী-সাংবাদিকটি বেঁচে থাকতে চায়। সে জানে না সে কোথায় যাবে, কী করবে, কীভাবে বাঁচবে। তবে বলেছে, তার জীবনের ঝুঁকি নিয়েও সে বিশ্বকে আফগানিস্তান সম্পর্কে জানাবে।

খেলাধুলা করার, গান গাওয়ার, টেলিভিশনে সাংবাদিকতা করার অধিকার থেকে বঞ্চিত হবে আশঙ্কা করে এই মেয়েরা ভয়ে তটস্থ। যদি তালেবান মেয়েদের গান গাওয়া, বক্সিং করা, টেলিভিশনে অনুষ্ঠান করায় নিষেধাজ্ঞা জারি করে, তাহলে এই মেয়েরা আফগানিস্তান ত্যাগ করতে চায়। একটি দেশের জন্য এই সংবাদ নিশ্চয়ই সুখকর নয়। ইতিমধ্যে প্রতিভাবান, খ্যাতিমান, সম্ভাবনাময় শিল্পী সাহিত্যিক আফগানিস্তান থেকে বেরিয়ে গেছে। আরও যাবে।

পুরুষতন্ত্রের ভয়াবহতা যেখানে বেশি, সেখানে মেয়েদের দুর্ভোগ বেশি। ধর্মের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গী জড়িয়ে থাকে পুরুষতন্ত্র, সে কারণে নারীকে পায়ের তলায় ধর্মীয় রাষ্ট্রগুলো ভালো পিষতে পারে। আফগানিস্তানের অন্ধকার কেটে যাক, মানুষ নতুন আলোর মুখ দেখুক। দুঃসময়ে সুসময়ের স্বপ্ন দেখছি। এখনই তো সময়।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান
সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি
জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্মতি ছাড়াই ঢাবির দুই অধ্যাপককে ইউটিএল'র কমিটিতে রাখার অভিযোগ
সম্মতি ছাড়াই ঢাবির দুই অধ্যাপককে ইউটিএল'র কমিটিতে রাখার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ
আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক