শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২১

মেয়েরা কোথায় কেমন আছে

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মেয়েরা কোথায় কেমন আছে

১. আমি যখন নুসরাত জাহান বা পরীমণিকে নিয়ে লিখি, আমি কিন্তু নুসরাত জাহান বা পরীমণিকে নিয়ে লিখি না, তারা যে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে, সেই সমস্যা নিয়ে লিখি। সেই সমস্যায় শুধু তাদের ভুগতে হচ্ছে না, হাজারো মেয়েকে ভুগতে হচ্ছে।

নুসরাতের সন্তানের পিতা কে, এ নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের লোকদের আগ্রহের শেষ নেই। কেন পিতার পরিচয় এত গুরুত্বপূর্ণ? পিতৃতান্ত্রিক সমাজে পিতার পরিচয়, খুব স্বাভাবিকভাবেই, অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মায়ের কোনও পরিচয় নেই বলে মায়ের পরিচয়ের কোনও গুরুত্ব নেই। সত্যি কথা বলতে, মেয়েদের কোনও পরিচয় নেই। তারা পুরুষের কন্যা, পুরুষের বোন, পুরুষের স্ত্রী, পুরুষের মা ইত্যাদি। এ-ই তাদের পরিচয়। এর বেশি কিছু তারা নয়। নিজের যদি কোনও পরিচয় না থাকে, তাহলে তাদের সন্তানদের পরিচয়ও থাকবে না। সন্তান মায়েদের সন্তান হিসেবে চিহ্নিত হয় একমাত্র নিষিদ্ধ এলাকায়। মূলস্রোতের সমাজে সন্তান পিতার পরিচয়ে বড় হয়। মূলস্রোতে বাস করে নিষিদ্ধ এলাকার মতো মায়ের পরিচয়ে সন্তান পরিচিত হতে পারে না। সে কারণেই পিতার নাম জানার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে সমাজ। তারপরও যে পুরুষটি নুসরাতের সারাক্ষণের সঙ্গী, তাকে আর নবজাতকের সেবাযত্ন করছে, সে পুরুষটিই সন্তানের পিতা, এ কিন্তু সমাজের লোকেরা অনুমান করে নিয়েছে। সুতরাং নুসরাত নিজে না জানালেও মানুষ কোনও না কোনওভাবে বুঝে নিয়েছে কে পিতা। যদি যশ দাশগুপ্ত নামক পুরুষটি না থাকতো সঙ্গে, তাহলে নুসরাত যে সমর্থন পাচ্ছে, তাও হয়তো পেত না।

পিতৃতন্ত্র একসময় মেয়েদের ঘরের বাইরে বের হতে দিত না। বাল্যবিবাহে, সতীচ্ছদে, সতীত্বে, কুমারীত্বে এর গভীর বিশ্বাস। মেয়েদের পড়ালেখা করা, ঘরের বাইরে গিয়ে চাকরি বাকরি করা, টাকা পয়সা রোজগার করার ঘোর বিরোধী ছিল সমাজ। একসময় পুরুষতন্ত্রের কর্তারা যখন শিক্ষিতা শয্যাসঙ্গী কামনা করলো, তখন ইস্কুল কলেজে যাওয়াটা মেয়েদের জন্য বৈধ করা হলো। কিন্তু কতদূর পড়ালেখা করতে পারবে, তার একটি সীমা বেঁধে দিল। এর আরও অনেক পরে এলো কাজ করার অনুমতি। সব কাজ নয় অবশ্য, শিক্ষিকা বা সেবিকা হওয়ার কাজ। সাংস্কৃতিক জগতেও মেয়েদের প্রবেশের অধিকার ছিল না, সে কারণে পুরুষই মেয়েদের পোশাক পরে মেয়েদের অভিনয় করতো। মানুষ বিশ্বাস করতো মেয়েরা ঘরে বসে রান্নাবান্না করবে, ঘরদোর গুছিয়ে রাখবে, সন্তান জন্ম দেবে, সন্তানের লালনপালন করবে, স্বামীর, স্বামীর আত্মীয়দের, সন্তানদের সেবাযত্ন করবে- এই হলো মেয়েদের আসল কাজ এবং কর্তব্য। আজও ওপরে ওপরে যতই আধুনিক বলে দাবি করুক সমাজ, বিয়ের পর সব মেয়েকেই বাপের বাড়ি থেকে স্বামীর বাড়ি যেতে হয়, বাপের পদবি বাদ দিয়ে নামের শেষে স্বামীর পদবি জুড়তে হয়। মেয়েদের নিজের কোনও পরিচয় নেই, তাদের নামও তাদের নয়। মেয়েদের নিজের কোনও ঘর নেই, বাপের বা স্বামীর বা পুত্রের ঘরে তারা বাস করে মাত্র। মেয়েরা এখন অনেকে শিক্ষিত, স্বনির্ভর, কিন্তু পিতৃতন্ত্র আজও বহাল তবিয়তে বজায় আছে।

পিতৃতন্ত্র মেয়েদের শিক্ষা অর্জন করার, ঘরের বাইরে বের হওয়ার, চাকরি বাকরি করার, ব্যবসা বাণিজ্য করার স্বাধীনতা দিয়েছে, কিন্তু যেটা দেয়নি আজও, সেটা যৌন স্বাধীনতা। সেই কারণেই এখনও একটি মেয়ে কার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করছে, জরায়ুতে কার শুক্রাণু ঢুকিয়েছে, তা জানার জন্য সব রকম চেষ্টা করে সমাজ, পান থেকে চুন খসলেই তুলকালাম কান্ড ঘটিয়ে ফেলে। যদি সমাজের নিয়মের বাইরে বা পুরুষতন্ত্রের ছকের বাইরে কোনও সম্পর্ক করে কোনও মেয়ে, সমাজের সবাই মিলে তার সর্বনাশ করে ছাড়ে। নুসরাত প্রচুর গালিগালাজ আর ধিক্কারের শিকার হচ্ছে, কিন্তু শেষ অবধি সে নিরাপত্তা পাবে, কারণ সে উঁচু শ্রেণিতে, গ্ল্যামার জগতে, রাজনৈতিক পরিমন্ডলে, ক্ষমতার সুবিধেয়, সেলিব্রিটি হিসেবে বাস করে, যেখানে পিতৃতন্ত্রের নিয়ম কানুনকে অতটা গ্রাহ্য না করলে গর্দান যায় না।

কিন্তু অন্য কোনও মেয়ে কি নুসরাতের মতো যৌন স্বাধীনতা ভোগ করতে পারে? পারে না। তাদের কি কোনও নিরাপত্তা আছে? নেই। তাই তাদের বিয়ের বাইরের সন্তানদের বলা হয় অবৈধ সন্তান, জারজ সন্তান। এসব শিশুর অনেককে আমরা দেখি মায়েরাই আবর্জনার স্তুপে ফেলে দিতে, অথবা এতিমখানায় রেখে আসতে বাধ্য হচ্ছে।

যৌন স্বাধীনতা যদি মেয়েরা পেয়ে যায়, তাহলে পিতৃতন্ত্র মুখ থুবড়ে পড়বে। সে কারণেই নিজেদের যৌন স্বাধীনতা সম্পূর্ণ উপভোগ করেও মেয়েদের যৌন স্বাধীনতার বিরোধী পুরুষেরা। সে কারণেই পুরুষের বহু বিবাহ বৈধ, কিন্তু মেয়েদের বহু বিবাহ বৈধ নয়। সে কারণেই পুরুষের ভোগের জন্য পতিতালয় খোলা হয়, মেয়েদের ভোগের জন্য কিছুই খোলা হয় না। মেয়েদের শরীরের মালিক যদি স্বামী না হয়, যদি মেয়েরা হয় মালিক, তাহলেই পুরুষের নারী নির্যাতন বন্ধ হবে, নারীর শরীরকে শস্যখেত হিসেবে ব্যবহার করা বন্ধ হবে, পুরুষের বংশ রক্ষা করার জন্য নারীর জরায়ু ব্যবহারও বন্ধ হবে। মেয়েদের যৌন স্বাধীনতা মানে এই নয় যে তারা যত্রতত্র যৌন সম্পর্ক করবে। মেয়েদের যৌন স্বাধীনতা মানে তারা তাদের শরীরের ব্যাপারে, যৌনতার ব্যাপারে নিজেরা সিদ্ধান্ত নেবে। নিজেদের জরায়ুর ওপর থাকবে নিজেদের অধিকার, অন্য কারও নয়। কারও বংশ রক্ষার দায় মেয়েদের থাকবে না।

মেয়েদের শরীর এখনও পুরুষের সম্পত্তি, তাই পুরুষেরাই সিদ্ধান্ত নেয়, মেয়েরা কী পোশাক পরবে, কী পোশাক পরবে না, শরীর নিয়ে কোথায় যাবে, কতদূর যাবে, শরীরের কাছাকাছি কার যাওয়ার অধিকার আছে, কার যাওয়ার নেই। এই শরীর রাত কটার মধ্যে ঘরে ফিরবে- সব সিদ্ধান্তই সমাজের পুরুষের। পুরুষতন্ত্রের আদেশ পালনে পুরুষতান্ত্রিক নারীও সাহায্য করে যেহেতু নারীও পুরুষতন্ত্রের ধারক এবং বাহক।

২. নুসরাত যখন অবিবাহিত অবস্থায় প্রেমিক বা অজানা কারও সঙ্গে যৌন সম্পর্কের কারণে গর্ভবতী হয়েছে এবং সন্তান জন্ম দিয়ে বলেছে এ অন্য কারও নয়, এ তার সন্তান, এর অর্থ হলো সে সমাজের ছক ভেঙে, পুরুষতন্ত্রকে কশে থাপ্পড় মেরে নিজের যৌন স্বাধীনতা ভোগ করছে। ওদিকে আমাদের খুব কাছেই, আফগানিস্তানে, মেয়েরা শরিয়া আইনের অধীনে তাদের শিক্ষার, চাকরি করার, উপার্জন করার, স্বনির্ভর হওয়ার অধিকার আদৌ পাবে কিনা এ নিয়ে চিন্তিত, অনেকে দেশ ত্যাগ করছে ভয়ে।

তালেবান বলেছে তারা শরিয়া আইন জারি করবে। নব্বই দশকে তারা মেয়েদের ইস্কুল বন্ধ করে দিয়েছিল, মেয়েদের ঘরের বাইরে বের হতে দেয়নি, মেয়েদের বেত্রাঘাত করেছে জনসম্মুখে, ব্যভিচারের অভিযোগ এনে মেয়েদের পাথর ছুড়ে হত্যা করেছে। এবার, সম্ভবত, অন্যান্য দেশের স্বীকৃতি পেতেই বলছে, মেয়েদের তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে দেবে। তবে প্রাইমারি ইস্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় কোথাও ছেলে মেয়ে একসঙ্গে পড়তে পারবে না। আগের চেয়ে উদারপন্থি তালেবানেরা। তারপরও তাদের ভয়ে মানুষ পালাচ্ছে। বেহেস্তা আর্ঘান্দ নামে টেলিভিশনের সঞ্চালিকা মেয়েটি, যে বোরখা হিজাব কিছুই না পরে এক তালেবানের সাক্ষাৎকার নিয়েছিল, দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। তালেবানের কোনও প্রতিশ্রুতিতে মানুষের আর বিশ্বাস নেই।

সীমা রেজাই নামে ১৮ বছর বয়স্ক আফগান বক্সারের স্বপ্ন অলিম্পিকে সোনা জয় করার। সীমা রেজাই প্রতিদিন ট্রেনিং করছে। কিন্তু তালেবান আসার পর ট্রেনিং বন্ধ করে তাকে ঘরে বসে থাকতে হচ্ছে। তার জিমের মালিক এবং তার ট্রেইনার বলেছে, ‘তালেবান ক্ষমতায় এসেছে, শিগগিরই বাড়ি চলে যাও, তালেবান যদি মেয়েদের বক্সিং ট্রেনিংয়ের অনুমতি দেয়, তাহলেই তুমি আসবে, তার আগে নয়।’ এখন সীমার বক্তব্য, যদি সে ট্রেনিং না করতে পারে, তাহলে তার পক্ষে বক্সার হওয়া সম্ভব নয়, অলিম্পিকে যাওয়াও সম্ভব নয়। সীমা রেজাই বলেছে, ‘তালেবান মেয়েদের ট্রেনিং পছন্দ করে না। তারা যদি বলে তারা কুড়ি বছর আগের তালেবান নয়, তবে বক্সিং ট্রেনিংয়ের অনুমতি দিয়ে দিক। তারা যদি অনুমতি না দেয়, আমি আফগানিস্তান ছেড়ে চলে যাব। বক্সিং করে, অলিম্পিকের সোনা জিতে, দেশের মুখ উজ্জ্বল করতে যদি না পারি, তাহলে এ দেশে বাস করার কোনও অর্থ হয় না। আমি কুড়ি বছর আগে ফিরতে পারবো না।’

সাদিকা মদদগার একজন কণ্ঠশিল্পী, বয়স ২৪। গান তার পেশা। সাদিকার সব গানের প্রোগ্রাম এখন বাতিল হয়ে গেছে। সাদিকা বলেছে, ‘আমার গান নিয়ে আমার অনেক আশা ছিল, স্বপ্ন ছিল। আমার মনে হয় না আফগানিস্তানে আমি আর গান গাইতে পারব। তারা বলছে আফগানিস্তান এখন ইসলামী দেশ, এখানে সংগীত হারাম। কিন্তু আমি হাল ছেড়ে দেব না, আমি যদি চুপ হয়ে থাকি, গান না গাই, তাহলে সংগীত-বিরোধীদেরই জয় হবে।’

টেলিভিশনের একজন নারী-সাংবাদিক বলেছে, ‘আমি ছ’বছর ধরে টেলিভিশনে সাংবাদিকতা করছি, এখন এ কারণে আমার ধড় থেকে মুন্ডু আলাদা করবে তালেবানেরা। টেলিভিশনে যারাই কাজ করতো, তাদের সবার জীবন এখন বিপন্ন। টেলিভিশনে যে মেয়েরা খবর পড়েছে, তাদের অবস্থা ভয়াবহ। আমাকে তালেবান অথবা তালেবানের মতো দেখতে লোকেরা ফেসবুকে আর ইন্সটাগ্রামে হুমকি দিয়ে বলেছে, ‘তোর সময় ফুরিয়ে এসেছে, আমরা ক্ষমতায় এসেই দেখে নেবো তোকে’। এখন তো আমরা গাড়িতে উঠেই আগে দেখে নিই, গাড়ির ভিতর বোমা আছে কিনা। নারী-সাংবাদিকটি বেঁচে থাকতে চায়। সে জানে না সে কোথায় যাবে, কী করবে, কীভাবে বাঁচবে। তবে বলেছে, তার জীবনের ঝুঁকি নিয়েও সে বিশ্বকে আফগানিস্তান সম্পর্কে জানাবে।

খেলাধুলা করার, গান গাওয়ার, টেলিভিশনে সাংবাদিকতা করার অধিকার থেকে বঞ্চিত হবে আশঙ্কা করে এই মেয়েরা ভয়ে তটস্থ। যদি তালেবান মেয়েদের গান গাওয়া, বক্সিং করা, টেলিভিশনে অনুষ্ঠান করায় নিষেধাজ্ঞা জারি করে, তাহলে এই মেয়েরা আফগানিস্তান ত্যাগ করতে চায়। একটি দেশের জন্য এই সংবাদ নিশ্চয়ই সুখকর নয়। ইতিমধ্যে প্রতিভাবান, খ্যাতিমান, সম্ভাবনাময় শিল্পী সাহিত্যিক আফগানিস্তান থেকে বেরিয়ে গেছে। আরও যাবে।

পুরুষতন্ত্রের ভয়াবহতা যেখানে বেশি, সেখানে মেয়েদের দুর্ভোগ বেশি। ধর্মের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গী জড়িয়ে থাকে পুরুষতন্ত্র, সে কারণে নারীকে পায়ের তলায় ধর্মীয় রাষ্ট্রগুলো ভালো পিষতে পারে। আফগানিস্তানের অন্ধকার কেটে যাক, মানুষ নতুন আলোর মুখ দেখুক। দুঃসময়ে সুসময়ের স্বপ্ন দেখছি। এখনই তো সময়।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট
কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক
সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন
চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮
তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার
ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ
দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত
বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের
যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের

১৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া
শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’
‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী
প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা
চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির
অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম
সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট
ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ
ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দীর্ঘ বিরতির পর আবার আলোচনায় বিদ্যা সিনহা মিম
দীর্ঘ বিরতির পর আবার আলোচনায় বিদ্যা সিনহা মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ