শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২১

মেয়েরা কোথায় কেমন আছে

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মেয়েরা কোথায় কেমন আছে

১. আমি যখন নুসরাত জাহান বা পরীমণিকে নিয়ে লিখি, আমি কিন্তু নুসরাত জাহান বা পরীমণিকে নিয়ে লিখি না, তারা যে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে, সেই সমস্যা নিয়ে লিখি। সেই সমস্যায় শুধু তাদের ভুগতে হচ্ছে না, হাজারো মেয়েকে ভুগতে হচ্ছে।

নুসরাতের সন্তানের পিতা কে, এ নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের লোকদের আগ্রহের শেষ নেই। কেন পিতার পরিচয় এত গুরুত্বপূর্ণ? পিতৃতান্ত্রিক সমাজে পিতার পরিচয়, খুব স্বাভাবিকভাবেই, অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মায়ের কোনও পরিচয় নেই বলে মায়ের পরিচয়ের কোনও গুরুত্ব নেই। সত্যি কথা বলতে, মেয়েদের কোনও পরিচয় নেই। তারা পুরুষের কন্যা, পুরুষের বোন, পুরুষের স্ত্রী, পুরুষের মা ইত্যাদি। এ-ই তাদের পরিচয়। এর বেশি কিছু তারা নয়। নিজের যদি কোনও পরিচয় না থাকে, তাহলে তাদের সন্তানদের পরিচয়ও থাকবে না। সন্তান মায়েদের সন্তান হিসেবে চিহ্নিত হয় একমাত্র নিষিদ্ধ এলাকায়। মূলস্রোতের সমাজে সন্তান পিতার পরিচয়ে বড় হয়। মূলস্রোতে বাস করে নিষিদ্ধ এলাকার মতো মায়ের পরিচয়ে সন্তান পরিচিত হতে পারে না। সে কারণেই পিতার নাম জানার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে সমাজ। তারপরও যে পুরুষটি নুসরাতের সারাক্ষণের সঙ্গী, তাকে আর নবজাতকের সেবাযত্ন করছে, সে পুরুষটিই সন্তানের পিতা, এ কিন্তু সমাজের লোকেরা অনুমান করে নিয়েছে। সুতরাং নুসরাত নিজে না জানালেও মানুষ কোনও না কোনওভাবে বুঝে নিয়েছে কে পিতা। যদি যশ দাশগুপ্ত নামক পুরুষটি না থাকতো সঙ্গে, তাহলে নুসরাত যে সমর্থন পাচ্ছে, তাও হয়তো পেত না।

পিতৃতন্ত্র একসময় মেয়েদের ঘরের বাইরে বের হতে দিত না। বাল্যবিবাহে, সতীচ্ছদে, সতীত্বে, কুমারীত্বে এর গভীর বিশ্বাস। মেয়েদের পড়ালেখা করা, ঘরের বাইরে গিয়ে চাকরি বাকরি করা, টাকা পয়সা রোজগার করার ঘোর বিরোধী ছিল সমাজ। একসময় পুরুষতন্ত্রের কর্তারা যখন শিক্ষিতা শয্যাসঙ্গী কামনা করলো, তখন ইস্কুল কলেজে যাওয়াটা মেয়েদের জন্য বৈধ করা হলো। কিন্তু কতদূর পড়ালেখা করতে পারবে, তার একটি সীমা বেঁধে দিল। এর আরও অনেক পরে এলো কাজ করার অনুমতি। সব কাজ নয় অবশ্য, শিক্ষিকা বা সেবিকা হওয়ার কাজ। সাংস্কৃতিক জগতেও মেয়েদের প্রবেশের অধিকার ছিল না, সে কারণে পুরুষই মেয়েদের পোশাক পরে মেয়েদের অভিনয় করতো। মানুষ বিশ্বাস করতো মেয়েরা ঘরে বসে রান্নাবান্না করবে, ঘরদোর গুছিয়ে রাখবে, সন্তান জন্ম দেবে, সন্তানের লালনপালন করবে, স্বামীর, স্বামীর আত্মীয়দের, সন্তানদের সেবাযত্ন করবে- এই হলো মেয়েদের আসল কাজ এবং কর্তব্য। আজও ওপরে ওপরে যতই আধুনিক বলে দাবি করুক সমাজ, বিয়ের পর সব মেয়েকেই বাপের বাড়ি থেকে স্বামীর বাড়ি যেতে হয়, বাপের পদবি বাদ দিয়ে নামের শেষে স্বামীর পদবি জুড়তে হয়। মেয়েদের নিজের কোনও পরিচয় নেই, তাদের নামও তাদের নয়। মেয়েদের নিজের কোনও ঘর নেই, বাপের বা স্বামীর বা পুত্রের ঘরে তারা বাস করে মাত্র। মেয়েরা এখন অনেকে শিক্ষিত, স্বনির্ভর, কিন্তু পিতৃতন্ত্র আজও বহাল তবিয়তে বজায় আছে।

পিতৃতন্ত্র মেয়েদের শিক্ষা অর্জন করার, ঘরের বাইরে বের হওয়ার, চাকরি বাকরি করার, ব্যবসা বাণিজ্য করার স্বাধীনতা দিয়েছে, কিন্তু যেটা দেয়নি আজও, সেটা যৌন স্বাধীনতা। সেই কারণেই এখনও একটি মেয়ে কার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করছে, জরায়ুতে কার শুক্রাণু ঢুকিয়েছে, তা জানার জন্য সব রকম চেষ্টা করে সমাজ, পান থেকে চুন খসলেই তুলকালাম কান্ড ঘটিয়ে ফেলে। যদি সমাজের নিয়মের বাইরে বা পুরুষতন্ত্রের ছকের বাইরে কোনও সম্পর্ক করে কোনও মেয়ে, সমাজের সবাই মিলে তার সর্বনাশ করে ছাড়ে। নুসরাত প্রচুর গালিগালাজ আর ধিক্কারের শিকার হচ্ছে, কিন্তু শেষ অবধি সে নিরাপত্তা পাবে, কারণ সে উঁচু শ্রেণিতে, গ্ল্যামার জগতে, রাজনৈতিক পরিমন্ডলে, ক্ষমতার সুবিধেয়, সেলিব্রিটি হিসেবে বাস করে, যেখানে পিতৃতন্ত্রের নিয়ম কানুনকে অতটা গ্রাহ্য না করলে গর্দান যায় না।

কিন্তু অন্য কোনও মেয়ে কি নুসরাতের মতো যৌন স্বাধীনতা ভোগ করতে পারে? পারে না। তাদের কি কোনও নিরাপত্তা আছে? নেই। তাই তাদের বিয়ের বাইরের সন্তানদের বলা হয় অবৈধ সন্তান, জারজ সন্তান। এসব শিশুর অনেককে আমরা দেখি মায়েরাই আবর্জনার স্তুপে ফেলে দিতে, অথবা এতিমখানায় রেখে আসতে বাধ্য হচ্ছে।

যৌন স্বাধীনতা যদি মেয়েরা পেয়ে যায়, তাহলে পিতৃতন্ত্র মুখ থুবড়ে পড়বে। সে কারণেই নিজেদের যৌন স্বাধীনতা সম্পূর্ণ উপভোগ করেও মেয়েদের যৌন স্বাধীনতার বিরোধী পুরুষেরা। সে কারণেই পুরুষের বহু বিবাহ বৈধ, কিন্তু মেয়েদের বহু বিবাহ বৈধ নয়। সে কারণেই পুরুষের ভোগের জন্য পতিতালয় খোলা হয়, মেয়েদের ভোগের জন্য কিছুই খোলা হয় না। মেয়েদের শরীরের মালিক যদি স্বামী না হয়, যদি মেয়েরা হয় মালিক, তাহলেই পুরুষের নারী নির্যাতন বন্ধ হবে, নারীর শরীরকে শস্যখেত হিসেবে ব্যবহার করা বন্ধ হবে, পুরুষের বংশ রক্ষা করার জন্য নারীর জরায়ু ব্যবহারও বন্ধ হবে। মেয়েদের যৌন স্বাধীনতা মানে এই নয় যে তারা যত্রতত্র যৌন সম্পর্ক করবে। মেয়েদের যৌন স্বাধীনতা মানে তারা তাদের শরীরের ব্যাপারে, যৌনতার ব্যাপারে নিজেরা সিদ্ধান্ত নেবে। নিজেদের জরায়ুর ওপর থাকবে নিজেদের অধিকার, অন্য কারও নয়। কারও বংশ রক্ষার দায় মেয়েদের থাকবে না।

মেয়েদের শরীর এখনও পুরুষের সম্পত্তি, তাই পুরুষেরাই সিদ্ধান্ত নেয়, মেয়েরা কী পোশাক পরবে, কী পোশাক পরবে না, শরীর নিয়ে কোথায় যাবে, কতদূর যাবে, শরীরের কাছাকাছি কার যাওয়ার অধিকার আছে, কার যাওয়ার নেই। এই শরীর রাত কটার মধ্যে ঘরে ফিরবে- সব সিদ্ধান্তই সমাজের পুরুষের। পুরুষতন্ত্রের আদেশ পালনে পুরুষতান্ত্রিক নারীও সাহায্য করে যেহেতু নারীও পুরুষতন্ত্রের ধারক এবং বাহক।

২. নুসরাত যখন অবিবাহিত অবস্থায় প্রেমিক বা অজানা কারও সঙ্গে যৌন সম্পর্কের কারণে গর্ভবতী হয়েছে এবং সন্তান জন্ম দিয়ে বলেছে এ অন্য কারও নয়, এ তার সন্তান, এর অর্থ হলো সে সমাজের ছক ভেঙে, পুরুষতন্ত্রকে কশে থাপ্পড় মেরে নিজের যৌন স্বাধীনতা ভোগ করছে। ওদিকে আমাদের খুব কাছেই, আফগানিস্তানে, মেয়েরা শরিয়া আইনের অধীনে তাদের শিক্ষার, চাকরি করার, উপার্জন করার, স্বনির্ভর হওয়ার অধিকার আদৌ পাবে কিনা এ নিয়ে চিন্তিত, অনেকে দেশ ত্যাগ করছে ভয়ে।

তালেবান বলেছে তারা শরিয়া আইন জারি করবে। নব্বই দশকে তারা মেয়েদের ইস্কুল বন্ধ করে দিয়েছিল, মেয়েদের ঘরের বাইরে বের হতে দেয়নি, মেয়েদের বেত্রাঘাত করেছে জনসম্মুখে, ব্যভিচারের অভিযোগ এনে মেয়েদের পাথর ছুড়ে হত্যা করেছে। এবার, সম্ভবত, অন্যান্য দেশের স্বীকৃতি পেতেই বলছে, মেয়েদের তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে দেবে। তবে প্রাইমারি ইস্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় কোথাও ছেলে মেয়ে একসঙ্গে পড়তে পারবে না। আগের চেয়ে উদারপন্থি তালেবানেরা। তারপরও তাদের ভয়ে মানুষ পালাচ্ছে। বেহেস্তা আর্ঘান্দ নামে টেলিভিশনের সঞ্চালিকা মেয়েটি, যে বোরখা হিজাব কিছুই না পরে এক তালেবানের সাক্ষাৎকার নিয়েছিল, দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। তালেবানের কোনও প্রতিশ্রুতিতে মানুষের আর বিশ্বাস নেই।

সীমা রেজাই নামে ১৮ বছর বয়স্ক আফগান বক্সারের স্বপ্ন অলিম্পিকে সোনা জয় করার। সীমা রেজাই প্রতিদিন ট্রেনিং করছে। কিন্তু তালেবান আসার পর ট্রেনিং বন্ধ করে তাকে ঘরে বসে থাকতে হচ্ছে। তার জিমের মালিক এবং তার ট্রেইনার বলেছে, ‘তালেবান ক্ষমতায় এসেছে, শিগগিরই বাড়ি চলে যাও, তালেবান যদি মেয়েদের বক্সিং ট্রেনিংয়ের অনুমতি দেয়, তাহলেই তুমি আসবে, তার আগে নয়।’ এখন সীমার বক্তব্য, যদি সে ট্রেনিং না করতে পারে, তাহলে তার পক্ষে বক্সার হওয়া সম্ভব নয়, অলিম্পিকে যাওয়াও সম্ভব নয়। সীমা রেজাই বলেছে, ‘তালেবান মেয়েদের ট্রেনিং পছন্দ করে না। তারা যদি বলে তারা কুড়ি বছর আগের তালেবান নয়, তবে বক্সিং ট্রেনিংয়ের অনুমতি দিয়ে দিক। তারা যদি অনুমতি না দেয়, আমি আফগানিস্তান ছেড়ে চলে যাব। বক্সিং করে, অলিম্পিকের সোনা জিতে, দেশের মুখ উজ্জ্বল করতে যদি না পারি, তাহলে এ দেশে বাস করার কোনও অর্থ হয় না। আমি কুড়ি বছর আগে ফিরতে পারবো না।’

সাদিকা মদদগার একজন কণ্ঠশিল্পী, বয়স ২৪। গান তার পেশা। সাদিকার সব গানের প্রোগ্রাম এখন বাতিল হয়ে গেছে। সাদিকা বলেছে, ‘আমার গান নিয়ে আমার অনেক আশা ছিল, স্বপ্ন ছিল। আমার মনে হয় না আফগানিস্তানে আমি আর গান গাইতে পারব। তারা বলছে আফগানিস্তান এখন ইসলামী দেশ, এখানে সংগীত হারাম। কিন্তু আমি হাল ছেড়ে দেব না, আমি যদি চুপ হয়ে থাকি, গান না গাই, তাহলে সংগীত-বিরোধীদেরই জয় হবে।’

টেলিভিশনের একজন নারী-সাংবাদিক বলেছে, ‘আমি ছ’বছর ধরে টেলিভিশনে সাংবাদিকতা করছি, এখন এ কারণে আমার ধড় থেকে মুন্ডু আলাদা করবে তালেবানেরা। টেলিভিশনে যারাই কাজ করতো, তাদের সবার জীবন এখন বিপন্ন। টেলিভিশনে যে মেয়েরা খবর পড়েছে, তাদের অবস্থা ভয়াবহ। আমাকে তালেবান অথবা তালেবানের মতো দেখতে লোকেরা ফেসবুকে আর ইন্সটাগ্রামে হুমকি দিয়ে বলেছে, ‘তোর সময় ফুরিয়ে এসেছে, আমরা ক্ষমতায় এসেই দেখে নেবো তোকে’। এখন তো আমরা গাড়িতে উঠেই আগে দেখে নিই, গাড়ির ভিতর বোমা আছে কিনা। নারী-সাংবাদিকটি বেঁচে থাকতে চায়। সে জানে না সে কোথায় যাবে, কী করবে, কীভাবে বাঁচবে। তবে বলেছে, তার জীবনের ঝুঁকি নিয়েও সে বিশ্বকে আফগানিস্তান সম্পর্কে জানাবে।

খেলাধুলা করার, গান গাওয়ার, টেলিভিশনে সাংবাদিকতা করার অধিকার থেকে বঞ্চিত হবে আশঙ্কা করে এই মেয়েরা ভয়ে তটস্থ। যদি তালেবান মেয়েদের গান গাওয়া, বক্সিং করা, টেলিভিশনে অনুষ্ঠান করায় নিষেধাজ্ঞা জারি করে, তাহলে এই মেয়েরা আফগানিস্তান ত্যাগ করতে চায়। একটি দেশের জন্য এই সংবাদ নিশ্চয়ই সুখকর নয়। ইতিমধ্যে প্রতিভাবান, খ্যাতিমান, সম্ভাবনাময় শিল্পী সাহিত্যিক আফগানিস্তান থেকে বেরিয়ে গেছে। আরও যাবে।

পুরুষতন্ত্রের ভয়াবহতা যেখানে বেশি, সেখানে মেয়েদের দুর্ভোগ বেশি। ধর্মের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গী জড়িয়ে থাকে পুরুষতন্ত্র, সে কারণে নারীকে পায়ের তলায় ধর্মীয় রাষ্ট্রগুলো ভালো পিষতে পারে। আফগানিস্তানের অন্ধকার কেটে যাক, মানুষ নতুন আলোর মুখ দেখুক। দুঃসময়ে সুসময়ের স্বপ্ন দেখছি। এখনই তো সময়।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা