শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১

পাহাড়ি নারীর সবজি বাজার

ড. মো. জামাল উদ্দিন
প্রিন্ট ভার্সন
পাহাড়ি নারীর সবজি বাজার

পার্বত্য চট্টগ্রাম কৃষির দিক দিয়ে অতি সম্ভাবনাময় একটি এলাকা। প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর জৈব বৈচিত্র্যময় এ অঞ্চলটি জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্র্ণ ভূমিকা রাখছে। এখানে রয়েছে ১৩টি উপজাতি সম্প্রদায়। প্রত্যেকের জীবনযাত্রা, কৃষ্টি-কালচার, খাদ্যাভ্যাসে রয়েছে ভিন্নতা। পাহাড়ি সবজি ও ফলের রয়েছে আলাদা কদর। বিশেষ করে ইনডিজেনাস সবজি ও ফলমূল পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর অতি প্রিয়। এসব সবজির রয়েছে বহুরকম ওষুধিগুণ। অনেক পাহাড়ি সবজি বা ফল তারা ওষুধের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করেন।

ফসল উৎপাদন ও বিপণনের সঙ্গে পাহাড়ি নারীরাই বেশি সম্পৃক্ত। ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক উপজাতি নারীরাই প্রত্যন্ত এলাকা ঘুরে এসব ফসল সংগ্রহ করে বাজারে নিয়ে আসেন। নিয়ম করে সাপ্তাহে দুই দিন বাজার বসে। প্রধান সড়ক বা গলির দুই পাশে লাইন ধরে বসে মাটির ওপর পলিথিন বিছিয়ে অথবা ঝুড়িতে এসব পণ্য বিক্রি করা হয়। পর্যটকরা মাঝেমধ্যে এখান থেকে অনেক ফলমূল কিনে নেন। মাটির ওপর পলিথিন বা কাগজ বিছিয়ে এসব সতেজ পণ্য রাখা মোটেই স্বাস্থ্যসম্মত নয়। বৃষ্টির দিনে খোলা আকাশের নিচে কোনোরকম মাথায় ছাতা নিয়ে বা গায়ে পলিথিন জড়িয়ে নিজেকে রক্ষা করেন বিক্রেতারা। অনেকের অল্প পরিমাণ সবজি বিক্রি করতে আধাবেলা বা পুরো দিন লেগে যায়। তাদের জন্য নেই ছাউনিযুক্ত কোনো বিক্রয়স্থানের ব্যবস্থা। থাকলেও তা অপ্রতুল। এলাকাভিত্তিক উপযুক্ত জায়গায় ছাউনিযুক্ত বিক্রয়স্থানের ব্যবস্থা করে দিতে পারলে তাদের কষ্ট লাঘব হতো। সহজে পাহাড়ি নারীরা বিপণন কাজ চালিয়ে যেতে পারতেন। স্থানীয় সরকার ও প্রশাসন যুগপৎভাবে এ ব্যবস্থা করে দিতে পারে। তার জন্য দরকার সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ও উদ্যোগ। যদিও এলাকার কৃষি উন্নয়নে তাদের অনেক ভূমিকা।

ক্ষুদ্্র ও প্রান্তিক নারী সবজি বিক্রেতাদের সংগঠিত করে তাদের মধ্য থেকে উদ্যোক্তা শ্রেণি তৈরি করে স্বল্প সময়ে সবজি বিক্রির ব্যবস্থা করা যেতে পারে। অর্থাৎ যিনি উদ্যোক্তা হবেন তিনি অন্যদের এসব সবজি কিনে নিয়ে কোনো পাইকারের কাছে বিক্রি অথবা বড় বাজারে সরবরাহ করে দিতে পারেন। তাতে নিজেরও লাভ হবে। এ কাজটি করা অনেক কঠিন হলেও সরকারি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থাকে (এনজিও) এগিয়ে এসে তাদের উদ্বুদ্ধ করা যেতে পারে। ফলে খুচরা পর্যায়ে উদ্যোক্তা তৈরি হওয়ার সুযোগ বাড়বে। দেশে বিগত দশকে খুচরা পর্যায়ে উদ্যোক্তা বেড়েছে ১২৬%। এটা সুখবরই বটে। তবে উদ্যোক্তা যেন অনেক মধ্যস্বত্বভোগীর মতো খারাপ ভূমিকায় অবতীর্ণ না হয় সে দিকটিও দেখতে হবে। সেজন্য কৃষি ও কৃষি বিপণন অধিদফতর কর্মকর্তাদের সহায়তায় সবজির ন্যায্যমূল্য ঠিক করে দেওয়া যায় কি না ভাবা দরকার। সমবায়ভিত্তিক কার্যকর কৃষক সংগঠন গড়ে তুলতে পারলে এ কাজটি করা সহজ হবে। বান্দরবান সদরের মধ্যমপাড়া, বালাঘাটা, রেইচা; খাগড়াছড়ি সদরের মধুপুর, স্বনির্ভর ও ঘোগরাছড়ি এবং রাঙামাটি সদরের বনরূপা, আসামবস্তি ও কলেজগেট এলাকায় এ ধরনের সবজিবাজার বেশি দেখা যায়।

এসব এলাকার ১৩৫ জন নারী সবজি বিক্রেতার ওপর কেজিএফ ভ্যালু চেন প্রকল্পের একটি আর্থসামাজিক গবেষণা জরিপ কাজ পরিচলিত হয়। জরিপের ফলাফলে প্রায় ৩২ রকমের ইনডিজেনাস সবজি চিহ্নিত করা হয়। সেসব সবজির মধ্যে চাকমা ভাষায় তদেক জিল শাক, ঢিঙি শাক, হোয়েং আলু, বেগোল বিজি, সাম্মো উল (মাশরুম), বরুণা শাক, আগাজা গুলো, মোগোমা (তরবারি শিম), আমিলে (চুকাই), তেত্তোল গুলো, সাবরাং, বাঁশক্রুল (ব্যাম্বুসুট), টকপাতাসহ আরও অনেক। ওই জরিপের তথ্যমতে তাদের মধ্যে ৫৩.৪% নারী উদ্যোক্তার কাছে সবজি বিক্রি করতে আগ্রহী এবং ৭১.৫% নারী উদ্যোক্তা হতে ইচ্ছুক। তবে কীভাবে এ পথে এগোনো যাবে বা অর্থসংস্থান হবে সে বিষয়ে অনভিজ্ঞ। তারা কিছুদিন পর্যন্ত সবজি সংরক্ষণ করে রাখার মতো সংরক্ষণাগার সুবিধা, উদ্যোক্তা হতে করণীয় কী, বড় বাজারের সঙ্গে কীভাবে যোগাযোগ স্থাপন এবং ব্যবসার ঝুঁকি মোকাবিলা করবেন এসব বিষয়ে প্রশিক্ষণ দরকার বলে দাবি করেন।

পাহাড়ি নারীদের এসব সবজি বিক্রির একটি সুন্দর ব্যবস্থা করে দিতে পারলে তারা অধিক উৎপাদনে আগ্রহী হবেন। তবে এসব সবজির উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর মেকানিজম তাদের হাতে নেই। এ ক্ষেত্রে পাহাড়ি কৃষি গবেষণা কেন্দ্রসমূহ এসব জনপ্রিয় সবজির জার্মপ্লাজম  সংগ্রহ করে গবেষণার মূলধারায় নিয়ে এসে উৎপাদনশীলতা বা ফলন বাড়িয়ে প্রযুক্তি হিসেবে প্যাকেজ আকারে আবার হস্তান্তর করতে পারে। এলাকাভিত্তিক মানুষের খাদ্যাভ্যাসের ওপর ভিত্তি করে চাহিদা অনুসারে গবেষণার প্রযুক্তি বের করলে লাগসই হয় বেশি। গবেষণা কেন্দ্রের কোনো এক কোণে ‘পাহাড়ি সবজি কর্নার’ বা ‘ইনডিজেনাস ভেজিটেবল কর্নার’ নামে একটি প্রদর্শনী প্লট রাখা যেতে পারে। তাতে জার্মপ্লাজম সংরক্ষিত থাকবে এবং ভিজিটর এলে পাহাড়ি সবজি সম্পর্কে সম্যক ধারণা লাভ করতে পারেন। তার চেয়ে বেশি দরকার কৃষিপণ্য বিপণনের একটি সুন্দর বাজার ব্যবস্থাপনা। পাহাড়ি নারীর কৃষিপণ্য বিপণনে বিদ্যমান বাজারব্যবস্থায় যুগোপযোগী পরিবর্তন আসুক সে প্রত্যাশা করছি।

লেখক : সাবেক ন্যাশনাল কনসালট্যান্ট, এফএও। ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্র, হাটহাজারী, চট্টগ্রাম।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক