শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১

পাহাড়ি নারীর সবজি বাজার

ড. মো. জামাল উদ্দিন
প্রিন্ট ভার্সন
পাহাড়ি নারীর সবজি বাজার

পার্বত্য চট্টগ্রাম কৃষির দিক দিয়ে অতি সম্ভাবনাময় একটি এলাকা। প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর জৈব বৈচিত্র্যময় এ অঞ্চলটি জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্র্ণ ভূমিকা রাখছে। এখানে রয়েছে ১৩টি উপজাতি সম্প্রদায়। প্রত্যেকের জীবনযাত্রা, কৃষ্টি-কালচার, খাদ্যাভ্যাসে রয়েছে ভিন্নতা। পাহাড়ি সবজি ও ফলের রয়েছে আলাদা কদর। বিশেষ করে ইনডিজেনাস সবজি ও ফলমূল পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর অতি প্রিয়। এসব সবজির রয়েছে বহুরকম ওষুধিগুণ। অনেক পাহাড়ি সবজি বা ফল তারা ওষুধের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করেন।

ফসল উৎপাদন ও বিপণনের সঙ্গে পাহাড়ি নারীরাই বেশি সম্পৃক্ত। ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক উপজাতি নারীরাই প্রত্যন্ত এলাকা ঘুরে এসব ফসল সংগ্রহ করে বাজারে নিয়ে আসেন। নিয়ম করে সাপ্তাহে দুই দিন বাজার বসে। প্রধান সড়ক বা গলির দুই পাশে লাইন ধরে বসে মাটির ওপর পলিথিন বিছিয়ে অথবা ঝুড়িতে এসব পণ্য বিক্রি করা হয়। পর্যটকরা মাঝেমধ্যে এখান থেকে অনেক ফলমূল কিনে নেন। মাটির ওপর পলিথিন বা কাগজ বিছিয়ে এসব সতেজ পণ্য রাখা মোটেই স্বাস্থ্যসম্মত নয়। বৃষ্টির দিনে খোলা আকাশের নিচে কোনোরকম মাথায় ছাতা নিয়ে বা গায়ে পলিথিন জড়িয়ে নিজেকে রক্ষা করেন বিক্রেতারা। অনেকের অল্প পরিমাণ সবজি বিক্রি করতে আধাবেলা বা পুরো দিন লেগে যায়। তাদের জন্য নেই ছাউনিযুক্ত কোনো বিক্রয়স্থানের ব্যবস্থা। থাকলেও তা অপ্রতুল। এলাকাভিত্তিক উপযুক্ত জায়গায় ছাউনিযুক্ত বিক্রয়স্থানের ব্যবস্থা করে দিতে পারলে তাদের কষ্ট লাঘব হতো। সহজে পাহাড়ি নারীরা বিপণন কাজ চালিয়ে যেতে পারতেন। স্থানীয় সরকার ও প্রশাসন যুগপৎভাবে এ ব্যবস্থা করে দিতে পারে। তার জন্য দরকার সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ও উদ্যোগ। যদিও এলাকার কৃষি উন্নয়নে তাদের অনেক ভূমিকা।

ক্ষুদ্্র ও প্রান্তিক নারী সবজি বিক্রেতাদের সংগঠিত করে তাদের মধ্য থেকে উদ্যোক্তা শ্রেণি তৈরি করে স্বল্প সময়ে সবজি বিক্রির ব্যবস্থা করা যেতে পারে। অর্থাৎ যিনি উদ্যোক্তা হবেন তিনি অন্যদের এসব সবজি কিনে নিয়ে কোনো পাইকারের কাছে বিক্রি অথবা বড় বাজারে সরবরাহ করে দিতে পারেন। তাতে নিজেরও লাভ হবে। এ কাজটি করা অনেক কঠিন হলেও সরকারি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থাকে (এনজিও) এগিয়ে এসে তাদের উদ্বুদ্ধ করা যেতে পারে। ফলে খুচরা পর্যায়ে উদ্যোক্তা তৈরি হওয়ার সুযোগ বাড়বে। দেশে বিগত দশকে খুচরা পর্যায়ে উদ্যোক্তা বেড়েছে ১২৬%। এটা সুখবরই বটে। তবে উদ্যোক্তা যেন অনেক মধ্যস্বত্বভোগীর মতো খারাপ ভূমিকায় অবতীর্ণ না হয় সে দিকটিও দেখতে হবে। সেজন্য কৃষি ও কৃষি বিপণন অধিদফতর কর্মকর্তাদের সহায়তায় সবজির ন্যায্যমূল্য ঠিক করে দেওয়া যায় কি না ভাবা দরকার। সমবায়ভিত্তিক কার্যকর কৃষক সংগঠন গড়ে তুলতে পারলে এ কাজটি করা সহজ হবে। বান্দরবান সদরের মধ্যমপাড়া, বালাঘাটা, রেইচা; খাগড়াছড়ি সদরের মধুপুর, স্বনির্ভর ও ঘোগরাছড়ি এবং রাঙামাটি সদরের বনরূপা, আসামবস্তি ও কলেজগেট এলাকায় এ ধরনের সবজিবাজার বেশি দেখা যায়।

এসব এলাকার ১৩৫ জন নারী সবজি বিক্রেতার ওপর কেজিএফ ভ্যালু চেন প্রকল্পের একটি আর্থসামাজিক গবেষণা জরিপ কাজ পরিচলিত হয়। জরিপের ফলাফলে প্রায় ৩২ রকমের ইনডিজেনাস সবজি চিহ্নিত করা হয়। সেসব সবজির মধ্যে চাকমা ভাষায় তদেক জিল শাক, ঢিঙি শাক, হোয়েং আলু, বেগোল বিজি, সাম্মো উল (মাশরুম), বরুণা শাক, আগাজা গুলো, মোগোমা (তরবারি শিম), আমিলে (চুকাই), তেত্তোল গুলো, সাবরাং, বাঁশক্রুল (ব্যাম্বুসুট), টকপাতাসহ আরও অনেক। ওই জরিপের তথ্যমতে তাদের মধ্যে ৫৩.৪% নারী উদ্যোক্তার কাছে সবজি বিক্রি করতে আগ্রহী এবং ৭১.৫% নারী উদ্যোক্তা হতে ইচ্ছুক। তবে কীভাবে এ পথে এগোনো যাবে বা অর্থসংস্থান হবে সে বিষয়ে অনভিজ্ঞ। তারা কিছুদিন পর্যন্ত সবজি সংরক্ষণ করে রাখার মতো সংরক্ষণাগার সুবিধা, উদ্যোক্তা হতে করণীয় কী, বড় বাজারের সঙ্গে কীভাবে যোগাযোগ স্থাপন এবং ব্যবসার ঝুঁকি মোকাবিলা করবেন এসব বিষয়ে প্রশিক্ষণ দরকার বলে দাবি করেন।

পাহাড়ি নারীদের এসব সবজি বিক্রির একটি সুন্দর ব্যবস্থা করে দিতে পারলে তারা অধিক উৎপাদনে আগ্রহী হবেন। তবে এসব সবজির উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর মেকানিজম তাদের হাতে নেই। এ ক্ষেত্রে পাহাড়ি কৃষি গবেষণা কেন্দ্রসমূহ এসব জনপ্রিয় সবজির জার্মপ্লাজম  সংগ্রহ করে গবেষণার মূলধারায় নিয়ে এসে উৎপাদনশীলতা বা ফলন বাড়িয়ে প্রযুক্তি হিসেবে প্যাকেজ আকারে আবার হস্তান্তর করতে পারে। এলাকাভিত্তিক মানুষের খাদ্যাভ্যাসের ওপর ভিত্তি করে চাহিদা অনুসারে গবেষণার প্রযুক্তি বের করলে লাগসই হয় বেশি। গবেষণা কেন্দ্রের কোনো এক কোণে ‘পাহাড়ি সবজি কর্নার’ বা ‘ইনডিজেনাস ভেজিটেবল কর্নার’ নামে একটি প্রদর্শনী প্লট রাখা যেতে পারে। তাতে জার্মপ্লাজম সংরক্ষিত থাকবে এবং ভিজিটর এলে পাহাড়ি সবজি সম্পর্কে সম্যক ধারণা লাভ করতে পারেন। তার চেয়ে বেশি দরকার কৃষিপণ্য বিপণনের একটি সুন্দর বাজার ব্যবস্থাপনা। পাহাড়ি নারীর কৃষিপণ্য বিপণনে বিদ্যমান বাজারব্যবস্থায় যুগোপযোগী পরিবর্তন আসুক সে প্রত্যাশা করছি।

লেখক : সাবেক ন্যাশনাল কনসালট্যান্ট, এফএও। ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্র, হাটহাজারী, চট্টগ্রাম।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক