শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২১

শান্তির অন্বেষণে শেখ হাসিনা

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
শান্তির অন্বেষণে শেখ হাসিনা

বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী তিনি, একনাগাড়ে রাষ্ট্র পরিচালনার নেতৃত্বে আছেন ২০০৯ সালের জানুয়ারি থেকে। প্রায় ১৩ বছর হয়ে গেল। এর আগে ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে পাঁচ বছর দেশ চালিয়েছেন। সক্রিয় রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব দিচ্ছেন ১৯৮১ সালের ১৭ মে থেকে। তাও প্রায় ৪০ বছর। ধ্রুপদি অর্থে রাজনীতি পেশা নয়, মানবসেবার ‘ব্রত’। বিখ্যাত অর্থনীতিবিদ এ এইচ মাসলো মানুষের চাহিদার একটা ভার্টিক্যাল চার্ট তৈরি করেছেন, যেখানে সর্বনিম্ন চাহিদা থেকে সর্বোচ্চ মানব চাহিদার ক্ষেত্রে মোট পাঁচটি স্তরের উল্লেখ আছে।  সর্বোচ্চ মানব চাহিদার স্তর হচ্ছে সেটাই যার মাধ্যমে মানুষ তার মানব জন্মকে সার্থক করার মহান ব্রতে নিয়োজিত হন। কিন্তু মানুষের বৈষয়িক চাহিদার বিষয়টি সহজাত, সহজে উপেক্ষা করা যায় না। কেবল ব্যক্তিগত সাধনার বৈদগ্ধতায় মধ্যবর্তী বস্তুগত চাহিদার স্তরকে উপেক্ষা করে সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছতে পারেন একজন মানুষ, যে কথা গৌতম বুদ্ধ বলেছেন। সবার সাধনার ক্ষেত্র ও রূপ এক হয় না। বহু ক্ষেত্র ও পন্থা রয়েছে-জ্ঞান, বিজ্ঞান, ধর্ম, রাজনীতি ইত্যাদি। নব্য প্লেটোবাদের প্রবক্তা  প্লোটিনাস (২০৫ এডি-২৭০ এডি) প্লেটোর ¯িপ্রচুয়াল চিন্তার ব্যাখ্যায় বলেছেন, মানুষের ভিতরে সৃষ্টিকর্তার যে সত্তা থাকে সেটির সর্বোচ্চ পরিস্ফুটন যখন ঘটে তখন তিনি ব্যক্তির গন্ডি পেরিয়ে বৃহত্তরে বিলীন হয়ে যান। মানব জন্মের সার্থকতা এখানেই নিহিত। মানুষ এবং মানব সমাজের শান্তিই হয় তার একমাত্র লক্ষ্য। প্লোটিনাস বলেছেন, খুব কম মানুষই এই স্তরে পৌঁছতে পারে, যারা পারে তারা অমর হন। সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টির রহস্য উন্মোচনে মানুষের অন্বেষণে অব্যাহতভাবে চলছে। এর শেষ কিছু আছে কি না তা কেউ জানে না। সৃষ্টিকর্তা সৃষ্টির সেরা হিসেবে মানুষ সৃষ্টি করলেন, আবার শয়তানও সৃষ্টি করলেন। শয়তানের সঙ্গে লড়াই করেই মানুষকে সামনে চলতে হচ্ছে। শয়তানের সঙ্গে লড়াইয়ে হেরে গিয়ে আদম ও ঈভ স্বর্গ থেকে কীভাবে পৃথিবীতে নিক্ষেপিত হলেন তা নিয়ে ইংরেজ কবি মিল্টন মহাকাব্য রচনা করেছেন, প্যারাডাইস লস্ট। সুতরাং মানুষ ও শয়তানের মধ্যে লড়াইটা চিরন্তন। শুনেছি হাদিসে নাকি আছে আধুনিককালে মানুষরূপী শয়তানে পৃথিবী ভরে যাবে। তখন স্বেচ্ছাধীন শয়তান এমন লেবাস ও চেহারায় হাজির হবে, তাতে সাধারণ মানুষের মনে হবে এরাই বোধহয় প্রকৃত সাধু সন্ন্যাসী এবং আসল ধার্মিক। এই বকধার্মিকরা মানুষকে বিভ্রান্ত করবে এবং ধর্মীয় উন্মাদনা ছড়াবে। আরেক দল থাকবে, তারা ধন-সম্পদ ও ক্ষমতার মোহে উন্মাদ হয়ে যাবে। এই দুই পক্ষের অপকর্মে মানুষের মধ্যে সংঘাত, সংঘর্ষ, রক্তপাত, যুদ্ধ-বিগ্রহ লেগেই থাকবে। এরকম কঠিন বাস্তবতায় পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে কিছু মানুষ কিছু লিডারশিপ, অর্থনীতিবিদ মাসলোর মানবিক চাহিদার সর্বোচ্চ স্তরের জায়গা থেকে মানব সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম করছেন বলেই বিশ্বে এখনো একটা ভারসাম্য বিরাজমান আছে। বৃহত্তর জায়গাটির উল্লেখ করলাম এ কারণে, তাহলে বুঝতে সুবিধা হবে দেশের ভিতরে ও বাইরের কত বড় অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই সংগ্রাম করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়ন-সমৃদ্ধির পূর্বশর্ত শান্তি প্রতিষ্ঠার অন্বেষণে বিরামহীন কাজ করে যাচ্ছেন। ওই অশুভ শক্তি ২০০৪ সালের ২১ আগস্টসহ ১৯ বার শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা করেছে, ক্ষমতাচ্যুত করার ষড়যন্ত্রের তো শেষ নেই। অভ্যন্তরীণ, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় এককভাবে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের ভূমিকা এক কথায় অনন্য। ১৯৯৬ সালের ২৩ জুন তিনি প্রথমবার প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নিলেন। প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর দেশের এক-দশমাংশ এলাকা পার্বত্য চট্টগ্রামে ১৯৭৬ থেকে প্রায় ২০ বছর ধরে ভয়ঙ্কর এক ভ্রাতৃঘাতী যুদ্ধ চলছে। ৪০ হাজার মানুষ নিজ দেশ ছেড়ে প্রতিবেশী দেশে আশ্রয় নিয়েছে। প্রতিদিন সেনাবাহিনী সদস্যদের লাশ আসছে স্বজনদের কাছে, নিরীহ পার্বত্যবাসী জীবন হারাচ্ছে। অপার সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও পার্বত্যবাসী, পাহাড়ি বাঙালি সবাই উন্নয়ন ও আধুনিকতার সব ছোঁয়া থেকে সম্পূর্ণ বঞ্চিত। রাস্তাঘাট, বিদ্যুৎ, স্কুল-কলেজ, ব্রিজ-কালভার্ট, টেলিফোন কিছুই নেই। এর শেষ কোথায়, ২০ বছরে তা কেউ বলতে পারেননি। কিন্তু ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা প্রথমবার প্রধানমন্ত্রী হয়ে মাত্র দেড় বছরের মাথায় পার্বত্য চট্টগ্রামে যেভাবে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করলেন তার উদাহরণ বিশ্বে একটিও নেই। বহু দেশে অভ্যন্তরীণ সশস্ত্র বিদ্রোহ ও যুদ্ধের ইতিহাস আছে। তার মধ্যে যেগুলোর সমাধান হয়েছে তাতে এমন উদাহরণ নেই যে, অন্য কোনো দেশের মধ্যস্থতা ও সংশ্লিষ্টতা ছাড়া শুধু দেশের সরকার এবং বিদ্রোহীদের মধ্যে আলোচনায় স্থায়ী শান্তি ফিরে এসেছে। কিন্তু পার্বত্য চট্টগ্রামে সেটা হয়েছে। অন্য কোনো দেশের সংশ্লিষ্টতা এখানে ছিল না। শুধু ভ্রাতৃঘাতী সংঘাত বন্ধ হয়েছে তাই নয়, ৪০ হাজার মানুষ বিদেশ থেকে ফেরত এসে নতুন জীবন পেয়েছে। শান্তি চুক্তির পর গত ২৩-২৪ বছরে রাস্তাঘাট, স্কুল-কলেজ, বিদ্যুৎ, মোবাইল, ইন্টারনেট এখন পার্বত্যবাসীর জীবনমানকে বদলে দিয়েছে। শান্তির বড় শত্রু দারিদ্র্য। বিশ্বব্যাংকের স্ট্যান্ডার্ড অনুসারে ২০০৯ সালে বাংলাদেশের শতকরা প্রায় ৪১ ভাগ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে ছিল। ২০২০ সালে সেটা নেমে এসেছে শতকরা প্রায় ২০ ভাগ। তাতে গত ১২ বছর প্রায় সাড়ে ৩ কোটি মানুষ দারিদ্র্যের কষাঘাত থেকে মুক্ত হয়েছে। দারিদ্র্যবিমোচনের হার  হিসাবে এটা বিশ্ব রেকর্ড। পৃথিবীর অর্ধেকেরও বেশি দেশের জনসংখ্যা সাড়ে ৩ কোটির কম হবে। বিশ্বায়নের যুগে যে কোনো দেশের এত সংখ্যক মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে থাকলে তা শুধু আঞ্চলিক নয়, বিশ্বশান্তির জন্য হুমকি সৃষ্টি করে। নিজ দেশের অভ্যন্তরীণ জঙ্গি দমনে জিরো টলারেন্সের সঙ্গে তিনি দৃঢ়ভাবে ঘোষণা করেছেন, অন্য কোনো দেশের জঙ্গি সন্ত্রাসী সশস্ত্র বিদ্রোহীদের জন্য বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করতে দেওয়া হবে না। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিএনপি-জামায়াতের শাসনামলে বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোতে সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীকে অস্ত্রশস্ত্র প্রশিক্ষণসহ সর্ব প্রকার সহযোগিতা ও সমর্থন দিচ্ছিল। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে শেখ হাসিনা সেটি সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেন। ভারতের সন্ত্রাসী বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত করেন। সে রকম পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধ বেধে যাওয়ার বিপুল আশঙ্কা ছিল এবং তা একবার বেধে গেলে দুই দেশই পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের দিকে ধাবিত হতো, যেটি পাকিস্তান একতরফাভাবেই করতে যাচ্ছিল ১৯৯৯ সালে কারগিল যুদ্ধের সময়। সুতরাং শেখ হাসিনার নেতৃত্বের গুণেই উপমহাদেশ পারমাণবিক ধ্বংসযজ্ঞ থেকে রক্ষা পেয়েছে। অনেক ঘটনার গভীর বিশ্লেষণ এবং সেটি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যথার্থভাবে তুলে ধরা হয় না বিধায় তার সঠিক মূল্যায়ন হয় না। শেখ হাসিনার ক্ষেত্রে সেটাই হয়েছে। ফলে অশুভ শক্তির প্রোপাগান্ডায় বিভ্রান্ত হচ্ছেন দেশ-বিদেশের উল্লেখযোগ্য একাংশ মানুষ। সমুদ্র সীমানার দ্বন্দ্ব এই সময়ে আন্তরাষ্ট্রীয় সম্পর্ক বিনষ্ট এবং শান্তি ভঙ্গের বড় এক ইস্যু। দক্ষিণ চীন সাগরের সীমান্ত নিয়ে প্রতিবেশী সব দেশের সঙ্গেই চীনের দ্বন্দ্ব, যার সঙ্গে পরশক্তি আমেরিকাও জড়িয়ে পড়েছে। যে কোনো সময়ে সামরিক সংঘাতের আশঙ্কা আছে। এ রকম বাস্তবতায় প্রতিবেশী দুই দেশ, ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ পন্থায় শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সমুদ্র সীমানার সমস্যা মীমাংসা করে ফেলেছে। এই সমাধান না হলে এটা বাংলাদেশের শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য বড় হুমকি হয়ে থাকত। শান্তির পথে এটি অদ্বিতীয় অর্জন। ২০১৫ সালে স্বাক্ষরিত ছিটমহল বিনিময় চুক্তির ফলে ভারত-বাংলাদেশ মিলে অর্ধলাখেরও বেশি মানুষ ৬৮ বছর পর দেশ পেল, নাগরিক অধিকার পেল। ছিটমহল বিনিময় চুক্তি এবং অচিহ্নিত স্থলসীমান্ত চূড়ান্তভাবে চিহ্নিত হওয়ায় ভারত-বাংলাদেশ, উভয়ের জননিরাপত্তা যেমন নিশ্চিত হয়েছে, তেমনি সীমান্তে শান্তি ভঙ্গের আশঙ্কা হ্রাস পেয়েছে। সীমান্তবর্তী প্রতিবেশীর সঙ্গে নির্ভরযোগ্য শান্তিপূর্ণ অবস্থান না থাকলে কোনো দেশই উন্নতি ও সমৃদ্ধি অর্জন করতে পারে না। উন্নয়নের পূর্বশর্ত শান্তি, যে কথা লেখার শুরুতে একবার বলেছি, আর প্রতিবেশীর সঙ্গে সংঘাত-সংঘর্ষে জড়িয়ে সাহায্যের জন্য বিশ্বের বড় শক্তির দ্বারস্থ হলে সে রাষ্ট্রের অবস্থা কী হয় তার চরম উদাহরণ পাকিস্তান। অন্ধ ভারত বিরোধিতাই পাকিস্তানকে ডুবিয়েছে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর দুই সামরিক শাসকের আমলে এবং পরবর্তীতে বিএনপি এবং জামায়াত-বিএনপির সময়ে বাংলাদেশও পাকিস্তানের পথ ধরে অন্ধ ভারত বিরোধিতায় মগ্ন থাকায় উন্নয়ন ও অগ্রগতি সব থমকে যায় এবং আন্তর্জাতিক মিডিয়া থেকে বলা হচ্ছিল, পরবর্তী আফগানিস্তান হবে বাংলাদেশ। সেই জয়গা থেকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ শুধু ফিরে আসেনি, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় উদাহরণ সৃষ্টিকারী ভূমিকা রেখেছে। ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট এবং তার পরবর্তী কয়েক দিন মিয়ানমার সেনাবাহিনীর চরম নিষ্ঠুর সামরিক অভিযানের মুখে বাংলাদেশ সীমান্ত বন্ধ করে দিলে হাজার হাজার রোহিঙ্গার রক্তে নাফ নদীর পানি সেদিন লাল হয়ে যেত। বিশ্ব শান্তির জন্য বড় হুমকির সৃষ্টি হতো। এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে তখন দেশের ভিতর থেকে একশ্রেণির সুশীল ও বিশ্লেষকরা চরম উসকানি সৃষ্টি এবং ধর্মীয় উত্তেজনা ছড়িয়ে মিয়ানমারের সঙ্গে একটা সামরিক সংঘর্ষ বাধিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা করেছেন। কিন্তু শেখ হাসিনার ধৈর্য ও পরিপক্ব চিন্তার কারণে একদিকে রোহিঙ্গাদের জীবন রক্ষা পেয়েছে, অন্যদিকে মিয়ানমারের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান বজায় রাখা সম্ভব হয়েছে। দেশের অভ্যন্তরীণ শান্তি প্রতিষ্ঠায় আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও আইনের চোখে সবাই সমান প্রতিপাদ্যের সর্বোকৃষ্ট উদাহরণ শেখ হাসিনা সৃষ্টি করেছেন বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার প্রচলিত আদালত ও স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন করার মধ্য দিয়ে। এই বিচারের জন্য বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করলেও কোনো প্রশ্ন কেউ উঠাতেন না। ২০১২ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে শেখ হাসিনার উত্থাপিত বিশ্ব শান্তির মডেল প্রস্তাব ১৯৩টি দেশ ভোট দিয়ে পাস করেছে, যার চর্চা ও প্রয়োগ হচ্ছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ষড়যন্ত্র ও অপশক্তির চক্রান্ত এবং চলমান বৈশ্বিক ভূরাজনীতির কঠিন বাস্তবতায় শান্তির অšন্ডে¦ষণে শেখ হাসিনার উদ্যোগ ও সংগ্রাম আজ বিশ্ব অঙ্গনে প্রশংসিত। আজকের লেখাটি এখানেই শেষ করছি।  আর কয়দিন পর ২৮ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী, বঙ্গবন্ধুর বড় মেয়ে শেখ হাসিনার জন্মদিন।  আগাম শুভেচ্ছাসহ দীর্ঘায়ু কামনা করছি। আশা করি শান্তির অন্বেষণে তিনি আরও অনেক দূর যাবেন।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৫৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে