শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২১

শান্তির অন্বেষণে শেখ হাসিনা

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
শান্তির অন্বেষণে শেখ হাসিনা

বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী তিনি, একনাগাড়ে রাষ্ট্র পরিচালনার নেতৃত্বে আছেন ২০০৯ সালের জানুয়ারি থেকে। প্রায় ১৩ বছর হয়ে গেল। এর আগে ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে পাঁচ বছর দেশ চালিয়েছেন। সক্রিয় রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব দিচ্ছেন ১৯৮১ সালের ১৭ মে থেকে। তাও প্রায় ৪০ বছর। ধ্রুপদি অর্থে রাজনীতি পেশা নয়, মানবসেবার ‘ব্রত’। বিখ্যাত অর্থনীতিবিদ এ এইচ মাসলো মানুষের চাহিদার একটা ভার্টিক্যাল চার্ট তৈরি করেছেন, যেখানে সর্বনিম্ন চাহিদা থেকে সর্বোচ্চ মানব চাহিদার ক্ষেত্রে মোট পাঁচটি স্তরের উল্লেখ আছে।  সর্বোচ্চ মানব চাহিদার স্তর হচ্ছে সেটাই যার মাধ্যমে মানুষ তার মানব জন্মকে সার্থক করার মহান ব্রতে নিয়োজিত হন। কিন্তু মানুষের বৈষয়িক চাহিদার বিষয়টি সহজাত, সহজে উপেক্ষা করা যায় না। কেবল ব্যক্তিগত সাধনার বৈদগ্ধতায় মধ্যবর্তী বস্তুগত চাহিদার স্তরকে উপেক্ষা করে সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছতে পারেন একজন মানুষ, যে কথা গৌতম বুদ্ধ বলেছেন। সবার সাধনার ক্ষেত্র ও রূপ এক হয় না। বহু ক্ষেত্র ও পন্থা রয়েছে-জ্ঞান, বিজ্ঞান, ধর্ম, রাজনীতি ইত্যাদি। নব্য প্লেটোবাদের প্রবক্তা  প্লোটিনাস (২০৫ এডি-২৭০ এডি) প্লেটোর ¯িপ্রচুয়াল চিন্তার ব্যাখ্যায় বলেছেন, মানুষের ভিতরে সৃষ্টিকর্তার যে সত্তা থাকে সেটির সর্বোচ্চ পরিস্ফুটন যখন ঘটে তখন তিনি ব্যক্তির গন্ডি পেরিয়ে বৃহত্তরে বিলীন হয়ে যান। মানব জন্মের সার্থকতা এখানেই নিহিত। মানুষ এবং মানব সমাজের শান্তিই হয় তার একমাত্র লক্ষ্য। প্লোটিনাস বলেছেন, খুব কম মানুষই এই স্তরে পৌঁছতে পারে, যারা পারে তারা অমর হন। সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টির রহস্য উন্মোচনে মানুষের অন্বেষণে অব্যাহতভাবে চলছে। এর শেষ কিছু আছে কি না তা কেউ জানে না। সৃষ্টিকর্তা সৃষ্টির সেরা হিসেবে মানুষ সৃষ্টি করলেন, আবার শয়তানও সৃষ্টি করলেন। শয়তানের সঙ্গে লড়াই করেই মানুষকে সামনে চলতে হচ্ছে। শয়তানের সঙ্গে লড়াইয়ে হেরে গিয়ে আদম ও ঈভ স্বর্গ থেকে কীভাবে পৃথিবীতে নিক্ষেপিত হলেন তা নিয়ে ইংরেজ কবি মিল্টন মহাকাব্য রচনা করেছেন, প্যারাডাইস লস্ট। সুতরাং মানুষ ও শয়তানের মধ্যে লড়াইটা চিরন্তন। শুনেছি হাদিসে নাকি আছে আধুনিককালে মানুষরূপী শয়তানে পৃথিবী ভরে যাবে। তখন স্বেচ্ছাধীন শয়তান এমন লেবাস ও চেহারায় হাজির হবে, তাতে সাধারণ মানুষের মনে হবে এরাই বোধহয় প্রকৃত সাধু সন্ন্যাসী এবং আসল ধার্মিক। এই বকধার্মিকরা মানুষকে বিভ্রান্ত করবে এবং ধর্মীয় উন্মাদনা ছড়াবে। আরেক দল থাকবে, তারা ধন-সম্পদ ও ক্ষমতার মোহে উন্মাদ হয়ে যাবে। এই দুই পক্ষের অপকর্মে মানুষের মধ্যে সংঘাত, সংঘর্ষ, রক্তপাত, যুদ্ধ-বিগ্রহ লেগেই থাকবে। এরকম কঠিন বাস্তবতায় পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে কিছু মানুষ কিছু লিডারশিপ, অর্থনীতিবিদ মাসলোর মানবিক চাহিদার সর্বোচ্চ স্তরের জায়গা থেকে মানব সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম করছেন বলেই বিশ্বে এখনো একটা ভারসাম্য বিরাজমান আছে। বৃহত্তর জায়গাটির উল্লেখ করলাম এ কারণে, তাহলে বুঝতে সুবিধা হবে দেশের ভিতরে ও বাইরের কত বড় অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই সংগ্রাম করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়ন-সমৃদ্ধির পূর্বশর্ত শান্তি প্রতিষ্ঠার অন্বেষণে বিরামহীন কাজ করে যাচ্ছেন। ওই অশুভ শক্তি ২০০৪ সালের ২১ আগস্টসহ ১৯ বার শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা করেছে, ক্ষমতাচ্যুত করার ষড়যন্ত্রের তো শেষ নেই। অভ্যন্তরীণ, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় এককভাবে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের ভূমিকা এক কথায় অনন্য। ১৯৯৬ সালের ২৩ জুন তিনি প্রথমবার প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নিলেন। প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর দেশের এক-দশমাংশ এলাকা পার্বত্য চট্টগ্রামে ১৯৭৬ থেকে প্রায় ২০ বছর ধরে ভয়ঙ্কর এক ভ্রাতৃঘাতী যুদ্ধ চলছে। ৪০ হাজার মানুষ নিজ দেশ ছেড়ে প্রতিবেশী দেশে আশ্রয় নিয়েছে। প্রতিদিন সেনাবাহিনী সদস্যদের লাশ আসছে স্বজনদের কাছে, নিরীহ পার্বত্যবাসী জীবন হারাচ্ছে। অপার সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও পার্বত্যবাসী, পাহাড়ি বাঙালি সবাই উন্নয়ন ও আধুনিকতার সব ছোঁয়া থেকে সম্পূর্ণ বঞ্চিত। রাস্তাঘাট, বিদ্যুৎ, স্কুল-কলেজ, ব্রিজ-কালভার্ট, টেলিফোন কিছুই নেই। এর শেষ কোথায়, ২০ বছরে তা কেউ বলতে পারেননি। কিন্তু ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা প্রথমবার প্রধানমন্ত্রী হয়ে মাত্র দেড় বছরের মাথায় পার্বত্য চট্টগ্রামে যেভাবে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করলেন তার উদাহরণ বিশ্বে একটিও নেই। বহু দেশে অভ্যন্তরীণ সশস্ত্র বিদ্রোহ ও যুদ্ধের ইতিহাস আছে। তার মধ্যে যেগুলোর সমাধান হয়েছে তাতে এমন উদাহরণ নেই যে, অন্য কোনো দেশের মধ্যস্থতা ও সংশ্লিষ্টতা ছাড়া শুধু দেশের সরকার এবং বিদ্রোহীদের মধ্যে আলোচনায় স্থায়ী শান্তি ফিরে এসেছে। কিন্তু পার্বত্য চট্টগ্রামে সেটা হয়েছে। অন্য কোনো দেশের সংশ্লিষ্টতা এখানে ছিল না। শুধু ভ্রাতৃঘাতী সংঘাত বন্ধ হয়েছে তাই নয়, ৪০ হাজার মানুষ বিদেশ থেকে ফেরত এসে নতুন জীবন পেয়েছে। শান্তি চুক্তির পর গত ২৩-২৪ বছরে রাস্তাঘাট, স্কুল-কলেজ, বিদ্যুৎ, মোবাইল, ইন্টারনেট এখন পার্বত্যবাসীর জীবনমানকে বদলে দিয়েছে। শান্তির বড় শত্রু দারিদ্র্য। বিশ্বব্যাংকের স্ট্যান্ডার্ড অনুসারে ২০০৯ সালে বাংলাদেশের শতকরা প্রায় ৪১ ভাগ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে ছিল। ২০২০ সালে সেটা নেমে এসেছে শতকরা প্রায় ২০ ভাগ। তাতে গত ১২ বছর প্রায় সাড়ে ৩ কোটি মানুষ দারিদ্র্যের কষাঘাত থেকে মুক্ত হয়েছে। দারিদ্র্যবিমোচনের হার  হিসাবে এটা বিশ্ব রেকর্ড। পৃথিবীর অর্ধেকেরও বেশি দেশের জনসংখ্যা সাড়ে ৩ কোটির কম হবে। বিশ্বায়নের যুগে যে কোনো দেশের এত সংখ্যক মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে থাকলে তা শুধু আঞ্চলিক নয়, বিশ্বশান্তির জন্য হুমকি সৃষ্টি করে। নিজ দেশের অভ্যন্তরীণ জঙ্গি দমনে জিরো টলারেন্সের সঙ্গে তিনি দৃঢ়ভাবে ঘোষণা করেছেন, অন্য কোনো দেশের জঙ্গি সন্ত্রাসী সশস্ত্র বিদ্রোহীদের জন্য বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করতে দেওয়া হবে না। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিএনপি-জামায়াতের শাসনামলে বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোতে সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীকে অস্ত্রশস্ত্র প্রশিক্ষণসহ সর্ব প্রকার সহযোগিতা ও সমর্থন দিচ্ছিল। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে শেখ হাসিনা সেটি সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেন। ভারতের সন্ত্রাসী বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত করেন। সে রকম পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধ বেধে যাওয়ার বিপুল আশঙ্কা ছিল এবং তা একবার বেধে গেলে দুই দেশই পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের দিকে ধাবিত হতো, যেটি পাকিস্তান একতরফাভাবেই করতে যাচ্ছিল ১৯৯৯ সালে কারগিল যুদ্ধের সময়। সুতরাং শেখ হাসিনার নেতৃত্বের গুণেই উপমহাদেশ পারমাণবিক ধ্বংসযজ্ঞ থেকে রক্ষা পেয়েছে। অনেক ঘটনার গভীর বিশ্লেষণ এবং সেটি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যথার্থভাবে তুলে ধরা হয় না বিধায় তার সঠিক মূল্যায়ন হয় না। শেখ হাসিনার ক্ষেত্রে সেটাই হয়েছে। ফলে অশুভ শক্তির প্রোপাগান্ডায় বিভ্রান্ত হচ্ছেন দেশ-বিদেশের উল্লেখযোগ্য একাংশ মানুষ। সমুদ্র সীমানার দ্বন্দ্ব এই সময়ে আন্তরাষ্ট্রীয় সম্পর্ক বিনষ্ট এবং শান্তি ভঙ্গের বড় এক ইস্যু। দক্ষিণ চীন সাগরের সীমান্ত নিয়ে প্রতিবেশী সব দেশের সঙ্গেই চীনের দ্বন্দ্ব, যার সঙ্গে পরশক্তি আমেরিকাও জড়িয়ে পড়েছে। যে কোনো সময়ে সামরিক সংঘাতের আশঙ্কা আছে। এ রকম বাস্তবতায় প্রতিবেশী দুই দেশ, ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ পন্থায় শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সমুদ্র সীমানার সমস্যা মীমাংসা করে ফেলেছে। এই সমাধান না হলে এটা বাংলাদেশের শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য বড় হুমকি হয়ে থাকত। শান্তির পথে এটি অদ্বিতীয় অর্জন। ২০১৫ সালে স্বাক্ষরিত ছিটমহল বিনিময় চুক্তির ফলে ভারত-বাংলাদেশ মিলে অর্ধলাখেরও বেশি মানুষ ৬৮ বছর পর দেশ পেল, নাগরিক অধিকার পেল। ছিটমহল বিনিময় চুক্তি এবং অচিহ্নিত স্থলসীমান্ত চূড়ান্তভাবে চিহ্নিত হওয়ায় ভারত-বাংলাদেশ, উভয়ের জননিরাপত্তা যেমন নিশ্চিত হয়েছে, তেমনি সীমান্তে শান্তি ভঙ্গের আশঙ্কা হ্রাস পেয়েছে। সীমান্তবর্তী প্রতিবেশীর সঙ্গে নির্ভরযোগ্য শান্তিপূর্ণ অবস্থান না থাকলে কোনো দেশই উন্নতি ও সমৃদ্ধি অর্জন করতে পারে না। উন্নয়নের পূর্বশর্ত শান্তি, যে কথা লেখার শুরুতে একবার বলেছি, আর প্রতিবেশীর সঙ্গে সংঘাত-সংঘর্ষে জড়িয়ে সাহায্যের জন্য বিশ্বের বড় শক্তির দ্বারস্থ হলে সে রাষ্ট্রের অবস্থা কী হয় তার চরম উদাহরণ পাকিস্তান। অন্ধ ভারত বিরোধিতাই পাকিস্তানকে ডুবিয়েছে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর দুই সামরিক শাসকের আমলে এবং পরবর্তীতে বিএনপি এবং জামায়াত-বিএনপির সময়ে বাংলাদেশও পাকিস্তানের পথ ধরে অন্ধ ভারত বিরোধিতায় মগ্ন থাকায় উন্নয়ন ও অগ্রগতি সব থমকে যায় এবং আন্তর্জাতিক মিডিয়া থেকে বলা হচ্ছিল, পরবর্তী আফগানিস্তান হবে বাংলাদেশ। সেই জয়গা থেকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ শুধু ফিরে আসেনি, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় উদাহরণ সৃষ্টিকারী ভূমিকা রেখেছে। ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট এবং তার পরবর্তী কয়েক দিন মিয়ানমার সেনাবাহিনীর চরম নিষ্ঠুর সামরিক অভিযানের মুখে বাংলাদেশ সীমান্ত বন্ধ করে দিলে হাজার হাজার রোহিঙ্গার রক্তে নাফ নদীর পানি সেদিন লাল হয়ে যেত। বিশ্ব শান্তির জন্য বড় হুমকির সৃষ্টি হতো। এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে তখন দেশের ভিতর থেকে একশ্রেণির সুশীল ও বিশ্লেষকরা চরম উসকানি সৃষ্টি এবং ধর্মীয় উত্তেজনা ছড়িয়ে মিয়ানমারের সঙ্গে একটা সামরিক সংঘর্ষ বাধিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা করেছেন। কিন্তু শেখ হাসিনার ধৈর্য ও পরিপক্ব চিন্তার কারণে একদিকে রোহিঙ্গাদের জীবন রক্ষা পেয়েছে, অন্যদিকে মিয়ানমারের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান বজায় রাখা সম্ভব হয়েছে। দেশের অভ্যন্তরীণ শান্তি প্রতিষ্ঠায় আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও আইনের চোখে সবাই সমান প্রতিপাদ্যের সর্বোকৃষ্ট উদাহরণ শেখ হাসিনা সৃষ্টি করেছেন বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার প্রচলিত আদালত ও স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন করার মধ্য দিয়ে। এই বিচারের জন্য বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করলেও কোনো প্রশ্ন কেউ উঠাতেন না। ২০১২ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে শেখ হাসিনার উত্থাপিত বিশ্ব শান্তির মডেল প্রস্তাব ১৯৩টি দেশ ভোট দিয়ে পাস করেছে, যার চর্চা ও প্রয়োগ হচ্ছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ষড়যন্ত্র ও অপশক্তির চক্রান্ত এবং চলমান বৈশ্বিক ভূরাজনীতির কঠিন বাস্তবতায় শান্তির অšন্ডে¦ষণে শেখ হাসিনার উদ্যোগ ও সংগ্রাম আজ বিশ্ব অঙ্গনে প্রশংসিত। আজকের লেখাটি এখানেই শেষ করছি।  আর কয়দিন পর ২৮ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী, বঙ্গবন্ধুর বড় মেয়ে শেখ হাসিনার জন্মদিন।  আগাম শুভেচ্ছাসহ দীর্ঘায়ু কামনা করছি। আশা করি শান্তির অন্বেষণে তিনি আরও অনেক দূর যাবেন।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা