শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২১

শান্তির অন্বেষণে শেখ হাসিনা

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
শান্তির অন্বেষণে শেখ হাসিনা

বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী তিনি, একনাগাড়ে রাষ্ট্র পরিচালনার নেতৃত্বে আছেন ২০০৯ সালের জানুয়ারি থেকে। প্রায় ১৩ বছর হয়ে গেল। এর আগে ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে পাঁচ বছর দেশ চালিয়েছেন। সক্রিয় রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব দিচ্ছেন ১৯৮১ সালের ১৭ মে থেকে। তাও প্রায় ৪০ বছর। ধ্রুপদি অর্থে রাজনীতি পেশা নয়, মানবসেবার ‘ব্রত’। বিখ্যাত অর্থনীতিবিদ এ এইচ মাসলো মানুষের চাহিদার একটা ভার্টিক্যাল চার্ট তৈরি করেছেন, যেখানে সর্বনিম্ন চাহিদা থেকে সর্বোচ্চ মানব চাহিদার ক্ষেত্রে মোট পাঁচটি স্তরের উল্লেখ আছে।  সর্বোচ্চ মানব চাহিদার স্তর হচ্ছে সেটাই যার মাধ্যমে মানুষ তার মানব জন্মকে সার্থক করার মহান ব্রতে নিয়োজিত হন। কিন্তু মানুষের বৈষয়িক চাহিদার বিষয়টি সহজাত, সহজে উপেক্ষা করা যায় না। কেবল ব্যক্তিগত সাধনার বৈদগ্ধতায় মধ্যবর্তী বস্তুগত চাহিদার স্তরকে উপেক্ষা করে সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছতে পারেন একজন মানুষ, যে কথা গৌতম বুদ্ধ বলেছেন। সবার সাধনার ক্ষেত্র ও রূপ এক হয় না। বহু ক্ষেত্র ও পন্থা রয়েছে-জ্ঞান, বিজ্ঞান, ধর্ম, রাজনীতি ইত্যাদি। নব্য প্লেটোবাদের প্রবক্তা  প্লোটিনাস (২০৫ এডি-২৭০ এডি) প্লেটোর ¯িপ্রচুয়াল চিন্তার ব্যাখ্যায় বলেছেন, মানুষের ভিতরে সৃষ্টিকর্তার যে সত্তা থাকে সেটির সর্বোচ্চ পরিস্ফুটন যখন ঘটে তখন তিনি ব্যক্তির গন্ডি পেরিয়ে বৃহত্তরে বিলীন হয়ে যান। মানব জন্মের সার্থকতা এখানেই নিহিত। মানুষ এবং মানব সমাজের শান্তিই হয় তার একমাত্র লক্ষ্য। প্লোটিনাস বলেছেন, খুব কম মানুষই এই স্তরে পৌঁছতে পারে, যারা পারে তারা অমর হন। সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টির রহস্য উন্মোচনে মানুষের অন্বেষণে অব্যাহতভাবে চলছে। এর শেষ কিছু আছে কি না তা কেউ জানে না। সৃষ্টিকর্তা সৃষ্টির সেরা হিসেবে মানুষ সৃষ্টি করলেন, আবার শয়তানও সৃষ্টি করলেন। শয়তানের সঙ্গে লড়াই করেই মানুষকে সামনে চলতে হচ্ছে। শয়তানের সঙ্গে লড়াইয়ে হেরে গিয়ে আদম ও ঈভ স্বর্গ থেকে কীভাবে পৃথিবীতে নিক্ষেপিত হলেন তা নিয়ে ইংরেজ কবি মিল্টন মহাকাব্য রচনা করেছেন, প্যারাডাইস লস্ট। সুতরাং মানুষ ও শয়তানের মধ্যে লড়াইটা চিরন্তন। শুনেছি হাদিসে নাকি আছে আধুনিককালে মানুষরূপী শয়তানে পৃথিবী ভরে যাবে। তখন স্বেচ্ছাধীন শয়তান এমন লেবাস ও চেহারায় হাজির হবে, তাতে সাধারণ মানুষের মনে হবে এরাই বোধহয় প্রকৃত সাধু সন্ন্যাসী এবং আসল ধার্মিক। এই বকধার্মিকরা মানুষকে বিভ্রান্ত করবে এবং ধর্মীয় উন্মাদনা ছড়াবে। আরেক দল থাকবে, তারা ধন-সম্পদ ও ক্ষমতার মোহে উন্মাদ হয়ে যাবে। এই দুই পক্ষের অপকর্মে মানুষের মধ্যে সংঘাত, সংঘর্ষ, রক্তপাত, যুদ্ধ-বিগ্রহ লেগেই থাকবে। এরকম কঠিন বাস্তবতায় পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে কিছু মানুষ কিছু লিডারশিপ, অর্থনীতিবিদ মাসলোর মানবিক চাহিদার সর্বোচ্চ স্তরের জায়গা থেকে মানব সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম করছেন বলেই বিশ্বে এখনো একটা ভারসাম্য বিরাজমান আছে। বৃহত্তর জায়গাটির উল্লেখ করলাম এ কারণে, তাহলে বুঝতে সুবিধা হবে দেশের ভিতরে ও বাইরের কত বড় অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই সংগ্রাম করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়ন-সমৃদ্ধির পূর্বশর্ত শান্তি প্রতিষ্ঠার অন্বেষণে বিরামহীন কাজ করে যাচ্ছেন। ওই অশুভ শক্তি ২০০৪ সালের ২১ আগস্টসহ ১৯ বার শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা করেছে, ক্ষমতাচ্যুত করার ষড়যন্ত্রের তো শেষ নেই। অভ্যন্তরীণ, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় এককভাবে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের ভূমিকা এক কথায় অনন্য। ১৯৯৬ সালের ২৩ জুন তিনি প্রথমবার প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নিলেন। প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর দেশের এক-দশমাংশ এলাকা পার্বত্য চট্টগ্রামে ১৯৭৬ থেকে প্রায় ২০ বছর ধরে ভয়ঙ্কর এক ভ্রাতৃঘাতী যুদ্ধ চলছে। ৪০ হাজার মানুষ নিজ দেশ ছেড়ে প্রতিবেশী দেশে আশ্রয় নিয়েছে। প্রতিদিন সেনাবাহিনী সদস্যদের লাশ আসছে স্বজনদের কাছে, নিরীহ পার্বত্যবাসী জীবন হারাচ্ছে। অপার সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও পার্বত্যবাসী, পাহাড়ি বাঙালি সবাই উন্নয়ন ও আধুনিকতার সব ছোঁয়া থেকে সম্পূর্ণ বঞ্চিত। রাস্তাঘাট, বিদ্যুৎ, স্কুল-কলেজ, ব্রিজ-কালভার্ট, টেলিফোন কিছুই নেই। এর শেষ কোথায়, ২০ বছরে তা কেউ বলতে পারেননি। কিন্তু ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা প্রথমবার প্রধানমন্ত্রী হয়ে মাত্র দেড় বছরের মাথায় পার্বত্য চট্টগ্রামে যেভাবে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করলেন তার উদাহরণ বিশ্বে একটিও নেই। বহু দেশে অভ্যন্তরীণ সশস্ত্র বিদ্রোহ ও যুদ্ধের ইতিহাস আছে। তার মধ্যে যেগুলোর সমাধান হয়েছে তাতে এমন উদাহরণ নেই যে, অন্য কোনো দেশের মধ্যস্থতা ও সংশ্লিষ্টতা ছাড়া শুধু দেশের সরকার এবং বিদ্রোহীদের মধ্যে আলোচনায় স্থায়ী শান্তি ফিরে এসেছে। কিন্তু পার্বত্য চট্টগ্রামে সেটা হয়েছে। অন্য কোনো দেশের সংশ্লিষ্টতা এখানে ছিল না। শুধু ভ্রাতৃঘাতী সংঘাত বন্ধ হয়েছে তাই নয়, ৪০ হাজার মানুষ বিদেশ থেকে ফেরত এসে নতুন জীবন পেয়েছে। শান্তি চুক্তির পর গত ২৩-২৪ বছরে রাস্তাঘাট, স্কুল-কলেজ, বিদ্যুৎ, মোবাইল, ইন্টারনেট এখন পার্বত্যবাসীর জীবনমানকে বদলে দিয়েছে। শান্তির বড় শত্রু দারিদ্র্য। বিশ্বব্যাংকের স্ট্যান্ডার্ড অনুসারে ২০০৯ সালে বাংলাদেশের শতকরা প্রায় ৪১ ভাগ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে ছিল। ২০২০ সালে সেটা নেমে এসেছে শতকরা প্রায় ২০ ভাগ। তাতে গত ১২ বছর প্রায় সাড়ে ৩ কোটি মানুষ দারিদ্র্যের কষাঘাত থেকে মুক্ত হয়েছে। দারিদ্র্যবিমোচনের হার  হিসাবে এটা বিশ্ব রেকর্ড। পৃথিবীর অর্ধেকেরও বেশি দেশের জনসংখ্যা সাড়ে ৩ কোটির কম হবে। বিশ্বায়নের যুগে যে কোনো দেশের এত সংখ্যক মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে থাকলে তা শুধু আঞ্চলিক নয়, বিশ্বশান্তির জন্য হুমকি সৃষ্টি করে। নিজ দেশের অভ্যন্তরীণ জঙ্গি দমনে জিরো টলারেন্সের সঙ্গে তিনি দৃঢ়ভাবে ঘোষণা করেছেন, অন্য কোনো দেশের জঙ্গি সন্ত্রাসী সশস্ত্র বিদ্রোহীদের জন্য বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করতে দেওয়া হবে না। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিএনপি-জামায়াতের শাসনামলে বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোতে সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীকে অস্ত্রশস্ত্র প্রশিক্ষণসহ সর্ব প্রকার সহযোগিতা ও সমর্থন দিচ্ছিল। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে শেখ হাসিনা সেটি সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেন। ভারতের সন্ত্রাসী বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত করেন। সে রকম পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধ বেধে যাওয়ার বিপুল আশঙ্কা ছিল এবং তা একবার বেধে গেলে দুই দেশই পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের দিকে ধাবিত হতো, যেটি পাকিস্তান একতরফাভাবেই করতে যাচ্ছিল ১৯৯৯ সালে কারগিল যুদ্ধের সময়। সুতরাং শেখ হাসিনার নেতৃত্বের গুণেই উপমহাদেশ পারমাণবিক ধ্বংসযজ্ঞ থেকে রক্ষা পেয়েছে। অনেক ঘটনার গভীর বিশ্লেষণ এবং সেটি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যথার্থভাবে তুলে ধরা হয় না বিধায় তার সঠিক মূল্যায়ন হয় না। শেখ হাসিনার ক্ষেত্রে সেটাই হয়েছে। ফলে অশুভ শক্তির প্রোপাগান্ডায় বিভ্রান্ত হচ্ছেন দেশ-বিদেশের উল্লেখযোগ্য একাংশ মানুষ। সমুদ্র সীমানার দ্বন্দ্ব এই সময়ে আন্তরাষ্ট্রীয় সম্পর্ক বিনষ্ট এবং শান্তি ভঙ্গের বড় এক ইস্যু। দক্ষিণ চীন সাগরের সীমান্ত নিয়ে প্রতিবেশী সব দেশের সঙ্গেই চীনের দ্বন্দ্ব, যার সঙ্গে পরশক্তি আমেরিকাও জড়িয়ে পড়েছে। যে কোনো সময়ে সামরিক সংঘাতের আশঙ্কা আছে। এ রকম বাস্তবতায় প্রতিবেশী দুই দেশ, ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ পন্থায় শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সমুদ্র সীমানার সমস্যা মীমাংসা করে ফেলেছে। এই সমাধান না হলে এটা বাংলাদেশের শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য বড় হুমকি হয়ে থাকত। শান্তির পথে এটি অদ্বিতীয় অর্জন। ২০১৫ সালে স্বাক্ষরিত ছিটমহল বিনিময় চুক্তির ফলে ভারত-বাংলাদেশ মিলে অর্ধলাখেরও বেশি মানুষ ৬৮ বছর পর দেশ পেল, নাগরিক অধিকার পেল। ছিটমহল বিনিময় চুক্তি এবং অচিহ্নিত স্থলসীমান্ত চূড়ান্তভাবে চিহ্নিত হওয়ায় ভারত-বাংলাদেশ, উভয়ের জননিরাপত্তা যেমন নিশ্চিত হয়েছে, তেমনি সীমান্তে শান্তি ভঙ্গের আশঙ্কা হ্রাস পেয়েছে। সীমান্তবর্তী প্রতিবেশীর সঙ্গে নির্ভরযোগ্য শান্তিপূর্ণ অবস্থান না থাকলে কোনো দেশই উন্নতি ও সমৃদ্ধি অর্জন করতে পারে না। উন্নয়নের পূর্বশর্ত শান্তি, যে কথা লেখার শুরুতে একবার বলেছি, আর প্রতিবেশীর সঙ্গে সংঘাত-সংঘর্ষে জড়িয়ে সাহায্যের জন্য বিশ্বের বড় শক্তির দ্বারস্থ হলে সে রাষ্ট্রের অবস্থা কী হয় তার চরম উদাহরণ পাকিস্তান। অন্ধ ভারত বিরোধিতাই পাকিস্তানকে ডুবিয়েছে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর দুই সামরিক শাসকের আমলে এবং পরবর্তীতে বিএনপি এবং জামায়াত-বিএনপির সময়ে বাংলাদেশও পাকিস্তানের পথ ধরে অন্ধ ভারত বিরোধিতায় মগ্ন থাকায় উন্নয়ন ও অগ্রগতি সব থমকে যায় এবং আন্তর্জাতিক মিডিয়া থেকে বলা হচ্ছিল, পরবর্তী আফগানিস্তান হবে বাংলাদেশ। সেই জয়গা থেকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ শুধু ফিরে আসেনি, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় উদাহরণ সৃষ্টিকারী ভূমিকা রেখেছে। ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট এবং তার পরবর্তী কয়েক দিন মিয়ানমার সেনাবাহিনীর চরম নিষ্ঠুর সামরিক অভিযানের মুখে বাংলাদেশ সীমান্ত বন্ধ করে দিলে হাজার হাজার রোহিঙ্গার রক্তে নাফ নদীর পানি সেদিন লাল হয়ে যেত। বিশ্ব শান্তির জন্য বড় হুমকির সৃষ্টি হতো। এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে তখন দেশের ভিতর থেকে একশ্রেণির সুশীল ও বিশ্লেষকরা চরম উসকানি সৃষ্টি এবং ধর্মীয় উত্তেজনা ছড়িয়ে মিয়ানমারের সঙ্গে একটা সামরিক সংঘর্ষ বাধিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা করেছেন। কিন্তু শেখ হাসিনার ধৈর্য ও পরিপক্ব চিন্তার কারণে একদিকে রোহিঙ্গাদের জীবন রক্ষা পেয়েছে, অন্যদিকে মিয়ানমারের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান বজায় রাখা সম্ভব হয়েছে। দেশের অভ্যন্তরীণ শান্তি প্রতিষ্ঠায় আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও আইনের চোখে সবাই সমান প্রতিপাদ্যের সর্বোকৃষ্ট উদাহরণ শেখ হাসিনা সৃষ্টি করেছেন বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার প্রচলিত আদালত ও স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন করার মধ্য দিয়ে। এই বিচারের জন্য বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করলেও কোনো প্রশ্ন কেউ উঠাতেন না। ২০১২ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে শেখ হাসিনার উত্থাপিত বিশ্ব শান্তির মডেল প্রস্তাব ১৯৩টি দেশ ভোট দিয়ে পাস করেছে, যার চর্চা ও প্রয়োগ হচ্ছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ষড়যন্ত্র ও অপশক্তির চক্রান্ত এবং চলমান বৈশ্বিক ভূরাজনীতির কঠিন বাস্তবতায় শান্তির অšন্ডে¦ষণে শেখ হাসিনার উদ্যোগ ও সংগ্রাম আজ বিশ্ব অঙ্গনে প্রশংসিত। আজকের লেখাটি এখানেই শেষ করছি।  আর কয়দিন পর ২৮ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী, বঙ্গবন্ধুর বড় মেয়ে শেখ হাসিনার জন্মদিন।  আগাম শুভেচ্ছাসহ দীর্ঘায়ু কামনা করছি। আশা করি শান্তির অন্বেষণে তিনি আরও অনেক দূর যাবেন।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর