শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২১

শান্তির অন্বেষণে শেখ হাসিনা

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
শান্তির অন্বেষণে শেখ হাসিনা

বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী তিনি, একনাগাড়ে রাষ্ট্র পরিচালনার নেতৃত্বে আছেন ২০০৯ সালের জানুয়ারি থেকে। প্রায় ১৩ বছর হয়ে গেল। এর আগে ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে পাঁচ বছর দেশ চালিয়েছেন। সক্রিয় রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব দিচ্ছেন ১৯৮১ সালের ১৭ মে থেকে। তাও প্রায় ৪০ বছর। ধ্রুপদি অর্থে রাজনীতি পেশা নয়, মানবসেবার ‘ব্রত’। বিখ্যাত অর্থনীতিবিদ এ এইচ মাসলো মানুষের চাহিদার একটা ভার্টিক্যাল চার্ট তৈরি করেছেন, যেখানে সর্বনিম্ন চাহিদা থেকে সর্বোচ্চ মানব চাহিদার ক্ষেত্রে মোট পাঁচটি স্তরের উল্লেখ আছে।  সর্বোচ্চ মানব চাহিদার স্তর হচ্ছে সেটাই যার মাধ্যমে মানুষ তার মানব জন্মকে সার্থক করার মহান ব্রতে নিয়োজিত হন। কিন্তু মানুষের বৈষয়িক চাহিদার বিষয়টি সহজাত, সহজে উপেক্ষা করা যায় না। কেবল ব্যক্তিগত সাধনার বৈদগ্ধতায় মধ্যবর্তী বস্তুগত চাহিদার স্তরকে উপেক্ষা করে সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছতে পারেন একজন মানুষ, যে কথা গৌতম বুদ্ধ বলেছেন। সবার সাধনার ক্ষেত্র ও রূপ এক হয় না। বহু ক্ষেত্র ও পন্থা রয়েছে-জ্ঞান, বিজ্ঞান, ধর্ম, রাজনীতি ইত্যাদি। নব্য প্লেটোবাদের প্রবক্তা  প্লোটিনাস (২০৫ এডি-২৭০ এডি) প্লেটোর ¯িপ্রচুয়াল চিন্তার ব্যাখ্যায় বলেছেন, মানুষের ভিতরে সৃষ্টিকর্তার যে সত্তা থাকে সেটির সর্বোচ্চ পরিস্ফুটন যখন ঘটে তখন তিনি ব্যক্তির গন্ডি পেরিয়ে বৃহত্তরে বিলীন হয়ে যান। মানব জন্মের সার্থকতা এখানেই নিহিত। মানুষ এবং মানব সমাজের শান্তিই হয় তার একমাত্র লক্ষ্য। প্লোটিনাস বলেছেন, খুব কম মানুষই এই স্তরে পৌঁছতে পারে, যারা পারে তারা অমর হন। সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টির রহস্য উন্মোচনে মানুষের অন্বেষণে অব্যাহতভাবে চলছে। এর শেষ কিছু আছে কি না তা কেউ জানে না। সৃষ্টিকর্তা সৃষ্টির সেরা হিসেবে মানুষ সৃষ্টি করলেন, আবার শয়তানও সৃষ্টি করলেন। শয়তানের সঙ্গে লড়াই করেই মানুষকে সামনে চলতে হচ্ছে। শয়তানের সঙ্গে লড়াইয়ে হেরে গিয়ে আদম ও ঈভ স্বর্গ থেকে কীভাবে পৃথিবীতে নিক্ষেপিত হলেন তা নিয়ে ইংরেজ কবি মিল্টন মহাকাব্য রচনা করেছেন, প্যারাডাইস লস্ট। সুতরাং মানুষ ও শয়তানের মধ্যে লড়াইটা চিরন্তন। শুনেছি হাদিসে নাকি আছে আধুনিককালে মানুষরূপী শয়তানে পৃথিবী ভরে যাবে। তখন স্বেচ্ছাধীন শয়তান এমন লেবাস ও চেহারায় হাজির হবে, তাতে সাধারণ মানুষের মনে হবে এরাই বোধহয় প্রকৃত সাধু সন্ন্যাসী এবং আসল ধার্মিক। এই বকধার্মিকরা মানুষকে বিভ্রান্ত করবে এবং ধর্মীয় উন্মাদনা ছড়াবে। আরেক দল থাকবে, তারা ধন-সম্পদ ও ক্ষমতার মোহে উন্মাদ হয়ে যাবে। এই দুই পক্ষের অপকর্মে মানুষের মধ্যে সংঘাত, সংঘর্ষ, রক্তপাত, যুদ্ধ-বিগ্রহ লেগেই থাকবে। এরকম কঠিন বাস্তবতায় পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে কিছু মানুষ কিছু লিডারশিপ, অর্থনীতিবিদ মাসলোর মানবিক চাহিদার সর্বোচ্চ স্তরের জায়গা থেকে মানব সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম করছেন বলেই বিশ্বে এখনো একটা ভারসাম্য বিরাজমান আছে। বৃহত্তর জায়গাটির উল্লেখ করলাম এ কারণে, তাহলে বুঝতে সুবিধা হবে দেশের ভিতরে ও বাইরের কত বড় অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই সংগ্রাম করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়ন-সমৃদ্ধির পূর্বশর্ত শান্তি প্রতিষ্ঠার অন্বেষণে বিরামহীন কাজ করে যাচ্ছেন। ওই অশুভ শক্তি ২০০৪ সালের ২১ আগস্টসহ ১৯ বার শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা করেছে, ক্ষমতাচ্যুত করার ষড়যন্ত্রের তো শেষ নেই। অভ্যন্তরীণ, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় এককভাবে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের ভূমিকা এক কথায় অনন্য। ১৯৯৬ সালের ২৩ জুন তিনি প্রথমবার প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নিলেন। প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর দেশের এক-দশমাংশ এলাকা পার্বত্য চট্টগ্রামে ১৯৭৬ থেকে প্রায় ২০ বছর ধরে ভয়ঙ্কর এক ভ্রাতৃঘাতী যুদ্ধ চলছে। ৪০ হাজার মানুষ নিজ দেশ ছেড়ে প্রতিবেশী দেশে আশ্রয় নিয়েছে। প্রতিদিন সেনাবাহিনী সদস্যদের লাশ আসছে স্বজনদের কাছে, নিরীহ পার্বত্যবাসী জীবন হারাচ্ছে। অপার সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও পার্বত্যবাসী, পাহাড়ি বাঙালি সবাই উন্নয়ন ও আধুনিকতার সব ছোঁয়া থেকে সম্পূর্ণ বঞ্চিত। রাস্তাঘাট, বিদ্যুৎ, স্কুল-কলেজ, ব্রিজ-কালভার্ট, টেলিফোন কিছুই নেই। এর শেষ কোথায়, ২০ বছরে তা কেউ বলতে পারেননি। কিন্তু ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা প্রথমবার প্রধানমন্ত্রী হয়ে মাত্র দেড় বছরের মাথায় পার্বত্য চট্টগ্রামে যেভাবে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করলেন তার উদাহরণ বিশ্বে একটিও নেই। বহু দেশে অভ্যন্তরীণ সশস্ত্র বিদ্রোহ ও যুদ্ধের ইতিহাস আছে। তার মধ্যে যেগুলোর সমাধান হয়েছে তাতে এমন উদাহরণ নেই যে, অন্য কোনো দেশের মধ্যস্থতা ও সংশ্লিষ্টতা ছাড়া শুধু দেশের সরকার এবং বিদ্রোহীদের মধ্যে আলোচনায় স্থায়ী শান্তি ফিরে এসেছে। কিন্তু পার্বত্য চট্টগ্রামে সেটা হয়েছে। অন্য কোনো দেশের সংশ্লিষ্টতা এখানে ছিল না। শুধু ভ্রাতৃঘাতী সংঘাত বন্ধ হয়েছে তাই নয়, ৪০ হাজার মানুষ বিদেশ থেকে ফেরত এসে নতুন জীবন পেয়েছে। শান্তি চুক্তির পর গত ২৩-২৪ বছরে রাস্তাঘাট, স্কুল-কলেজ, বিদ্যুৎ, মোবাইল, ইন্টারনেট এখন পার্বত্যবাসীর জীবনমানকে বদলে দিয়েছে। শান্তির বড় শত্রু দারিদ্র্য। বিশ্বব্যাংকের স্ট্যান্ডার্ড অনুসারে ২০০৯ সালে বাংলাদেশের শতকরা প্রায় ৪১ ভাগ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে ছিল। ২০২০ সালে সেটা নেমে এসেছে শতকরা প্রায় ২০ ভাগ। তাতে গত ১২ বছর প্রায় সাড়ে ৩ কোটি মানুষ দারিদ্র্যের কষাঘাত থেকে মুক্ত হয়েছে। দারিদ্র্যবিমোচনের হার  হিসাবে এটা বিশ্ব রেকর্ড। পৃথিবীর অর্ধেকেরও বেশি দেশের জনসংখ্যা সাড়ে ৩ কোটির কম হবে। বিশ্বায়নের যুগে যে কোনো দেশের এত সংখ্যক মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে থাকলে তা শুধু আঞ্চলিক নয়, বিশ্বশান্তির জন্য হুমকি সৃষ্টি করে। নিজ দেশের অভ্যন্তরীণ জঙ্গি দমনে জিরো টলারেন্সের সঙ্গে তিনি দৃঢ়ভাবে ঘোষণা করেছেন, অন্য কোনো দেশের জঙ্গি সন্ত্রাসী সশস্ত্র বিদ্রোহীদের জন্য বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করতে দেওয়া হবে না। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিএনপি-জামায়াতের শাসনামলে বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোতে সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীকে অস্ত্রশস্ত্র প্রশিক্ষণসহ সর্ব প্রকার সহযোগিতা ও সমর্থন দিচ্ছিল। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে শেখ হাসিনা সেটি সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেন। ভারতের সন্ত্রাসী বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত করেন। সে রকম পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধ বেধে যাওয়ার বিপুল আশঙ্কা ছিল এবং তা একবার বেধে গেলে দুই দেশই পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের দিকে ধাবিত হতো, যেটি পাকিস্তান একতরফাভাবেই করতে যাচ্ছিল ১৯৯৯ সালে কারগিল যুদ্ধের সময়। সুতরাং শেখ হাসিনার নেতৃত্বের গুণেই উপমহাদেশ পারমাণবিক ধ্বংসযজ্ঞ থেকে রক্ষা পেয়েছে। অনেক ঘটনার গভীর বিশ্লেষণ এবং সেটি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যথার্থভাবে তুলে ধরা হয় না বিধায় তার সঠিক মূল্যায়ন হয় না। শেখ হাসিনার ক্ষেত্রে সেটাই হয়েছে। ফলে অশুভ শক্তির প্রোপাগান্ডায় বিভ্রান্ত হচ্ছেন দেশ-বিদেশের উল্লেখযোগ্য একাংশ মানুষ। সমুদ্র সীমানার দ্বন্দ্ব এই সময়ে আন্তরাষ্ট্রীয় সম্পর্ক বিনষ্ট এবং শান্তি ভঙ্গের বড় এক ইস্যু। দক্ষিণ চীন সাগরের সীমান্ত নিয়ে প্রতিবেশী সব দেশের সঙ্গেই চীনের দ্বন্দ্ব, যার সঙ্গে পরশক্তি আমেরিকাও জড়িয়ে পড়েছে। যে কোনো সময়ে সামরিক সংঘাতের আশঙ্কা আছে। এ রকম বাস্তবতায় প্রতিবেশী দুই দেশ, ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ পন্থায় শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সমুদ্র সীমানার সমস্যা মীমাংসা করে ফেলেছে। এই সমাধান না হলে এটা বাংলাদেশের শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য বড় হুমকি হয়ে থাকত। শান্তির পথে এটি অদ্বিতীয় অর্জন। ২০১৫ সালে স্বাক্ষরিত ছিটমহল বিনিময় চুক্তির ফলে ভারত-বাংলাদেশ মিলে অর্ধলাখেরও বেশি মানুষ ৬৮ বছর পর দেশ পেল, নাগরিক অধিকার পেল। ছিটমহল বিনিময় চুক্তি এবং অচিহ্নিত স্থলসীমান্ত চূড়ান্তভাবে চিহ্নিত হওয়ায় ভারত-বাংলাদেশ, উভয়ের জননিরাপত্তা যেমন নিশ্চিত হয়েছে, তেমনি সীমান্তে শান্তি ভঙ্গের আশঙ্কা হ্রাস পেয়েছে। সীমান্তবর্তী প্রতিবেশীর সঙ্গে নির্ভরযোগ্য শান্তিপূর্ণ অবস্থান না থাকলে কোনো দেশই উন্নতি ও সমৃদ্ধি অর্জন করতে পারে না। উন্নয়নের পূর্বশর্ত শান্তি, যে কথা লেখার শুরুতে একবার বলেছি, আর প্রতিবেশীর সঙ্গে সংঘাত-সংঘর্ষে জড়িয়ে সাহায্যের জন্য বিশ্বের বড় শক্তির দ্বারস্থ হলে সে রাষ্ট্রের অবস্থা কী হয় তার চরম উদাহরণ পাকিস্তান। অন্ধ ভারত বিরোধিতাই পাকিস্তানকে ডুবিয়েছে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর দুই সামরিক শাসকের আমলে এবং পরবর্তীতে বিএনপি এবং জামায়াত-বিএনপির সময়ে বাংলাদেশও পাকিস্তানের পথ ধরে অন্ধ ভারত বিরোধিতায় মগ্ন থাকায় উন্নয়ন ও অগ্রগতি সব থমকে যায় এবং আন্তর্জাতিক মিডিয়া থেকে বলা হচ্ছিল, পরবর্তী আফগানিস্তান হবে বাংলাদেশ। সেই জয়গা থেকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ শুধু ফিরে আসেনি, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় উদাহরণ সৃষ্টিকারী ভূমিকা রেখেছে। ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট এবং তার পরবর্তী কয়েক দিন মিয়ানমার সেনাবাহিনীর চরম নিষ্ঠুর সামরিক অভিযানের মুখে বাংলাদেশ সীমান্ত বন্ধ করে দিলে হাজার হাজার রোহিঙ্গার রক্তে নাফ নদীর পানি সেদিন লাল হয়ে যেত। বিশ্ব শান্তির জন্য বড় হুমকির সৃষ্টি হতো। এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে তখন দেশের ভিতর থেকে একশ্রেণির সুশীল ও বিশ্লেষকরা চরম উসকানি সৃষ্টি এবং ধর্মীয় উত্তেজনা ছড়িয়ে মিয়ানমারের সঙ্গে একটা সামরিক সংঘর্ষ বাধিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা করেছেন। কিন্তু শেখ হাসিনার ধৈর্য ও পরিপক্ব চিন্তার কারণে একদিকে রোহিঙ্গাদের জীবন রক্ষা পেয়েছে, অন্যদিকে মিয়ানমারের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান বজায় রাখা সম্ভব হয়েছে। দেশের অভ্যন্তরীণ শান্তি প্রতিষ্ঠায় আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও আইনের চোখে সবাই সমান প্রতিপাদ্যের সর্বোকৃষ্ট উদাহরণ শেখ হাসিনা সৃষ্টি করেছেন বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার প্রচলিত আদালত ও স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন করার মধ্য দিয়ে। এই বিচারের জন্য বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করলেও কোনো প্রশ্ন কেউ উঠাতেন না। ২০১২ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে শেখ হাসিনার উত্থাপিত বিশ্ব শান্তির মডেল প্রস্তাব ১৯৩টি দেশ ভোট দিয়ে পাস করেছে, যার চর্চা ও প্রয়োগ হচ্ছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ষড়যন্ত্র ও অপশক্তির চক্রান্ত এবং চলমান বৈশ্বিক ভূরাজনীতির কঠিন বাস্তবতায় শান্তির অšন্ডে¦ষণে শেখ হাসিনার উদ্যোগ ও সংগ্রাম আজ বিশ্ব অঙ্গনে প্রশংসিত। আজকের লেখাটি এখানেই শেষ করছি।  আর কয়দিন পর ২৮ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী, বঙ্গবন্ধুর বড় মেয়ে শেখ হাসিনার জন্মদিন।  আগাম শুভেচ্ছাসহ দীর্ঘায়ু কামনা করছি। আশা করি শান্তির অন্বেষণে তিনি আরও অনেক দূর যাবেন।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

এই মাত্র | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে