শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২১

স্মৃতিকাতর সেই দিনগুলো...

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
স্মৃতিকাতর সেই দিনগুলো...

স্মৃতিকাতরতায় নুইয়ে পড়েছি। বয়স যত বাড়ছে পেছনের সোনালি দিনগুলো সামনে এসে নতজানু হয়ে বলে যায় ফেলে আসা দিনের কথা। সময় আমাকে তখনই দুই হাত ধরে নিয়ে যায় পাবনা শহরের কালাচাঁদপাড়া মহল্লার মণি বসাকের রেশন দোকানের দিকে। যে দোকানটি তিনি ফেলে গিয়েছিলেন প্রায় শূন্যহাতে, ভারতের পশ্চিমবঙ্গে শরণার্থী শিবির কেন্দ্রে। হাজার হাজার হিন্দু-মুসলমান নিজের এবং পরিবারের জীবন বাঁচাতে স্বদেশ, স্বভূমি ছেড়ে রাতারাতি পালাতে বাধ্য হয়েছিলের না-পাক পাকিস্তানের মিলিটারিদের অমানবিক, অমানুষিক কর্মকান্ডের জন্য। প্রথমত বাঙালি নিধন, জ্বালাও-পোড়াও এটি হলো নিত্যনৈমিত্তিক খেলা না-পাকদের। ২৫ মার্চের বিভীষিকাময় রাতের পর থেকে আমরা যারা ঢাকায় ছিলাম তাদের সবারই ভীতি ছিল কখন এসে বাড়িতে হামলা করে। বিশেষত ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ শুনে মালিবাগের সেই বাড়িতে ফেরার পথে শুনলাম, আজকে রাতেই না-পাকরা বাঙালির ওপর হামলা চালাবে। তরুণ-তরুণী কাউকে ছাড় দেবে না। মালিবাগের যে বাড়িতে ছিলাম রামপুরা রোড থেকে মিনিট চারেকের পথ। মালিবাগের প্রথম গলিটির হাতের বাঁ দিকের একটি ছোট পুকুরের পাড়েই ভাড়া বাড়িটি। তখন আমার বয়স ২৩-এর কোটায়, দাউদ ও বোন ফরিদার বয়স কুড়ির নিচে। জিয়া ভাই ছিলেন সবার বড়। মার্চের প্রথম সপ্তাহে আমরা যারা ছাত্রলীগের সদস্য ছিলাম এবং ছাত্র ইউনিয়নের সদস্য দাউদেরা সারা দিন পথেঘাটে কাটিয়েছি মিছিল-স্লোগানে। আবুজর গিফারী কলেজের ছাত্র ইকবাল মিছিল নিয়ে যাওয়ার সময় না-পাকদের গুলিতে রামপুরা রোডে নিহত হন। তিনিই বোধ করি মুক্তিযুদ্ধের প্রথম শহীদ, আর দ্বিতীয় শহীদ ছাত্রনেতা তসলিম। তিনিও নিহত হন পাকিস্তানি দস্যুদের হাতে। ইকবাল ও তসলিমের হত্যাকান্ডে আমরা যারা ছাত্র ছিলাম তারা বিশেষত সে সময় আতঙ্কগ্রস্ত থাকতাম। দেখতে দেখতে এগিয়ে এলো ২৫ মার্চের কালরাত। উপরন্তু না-পাকদের দেওয়া কারফিউ, চারদিকে গুলি-গোলার শব্দ। অগ্নিসংযোগ, মালিবাগ রেললাইনের ওপর দিকের একটি টিনের বাড়ি পুড়িয়ে দিয়েছিল না-পাক হানাদাররা এবং রেললাইনের ওপরই পড়ে ছিল এক বস্তিবাসীর মৃতদেহ। যিনি আমার মেজো ভাই রশীদ হায়দারের খিলগাঁও আনসার অফিসের সামনের বীণুদের বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। ২৭ মার্চ কারফিউ কিছুটা শিথিল করার পর মেজো ভাই, ভাবি, একমাত্র কন্যা হেমা এবং জাহিদকে দেখতে পাঠিয়েছিলেন মা আমাকে, যাওয়ার পথেই রেললাইনের কাছে দেখলাম সেই মৃতদেহটি।

জনাকয়েক মানুষ কোথা থেকে একটি কোদাল জোগাড় করে এনে কোনোরকমে মৃতদেহটি মাটিচাপা দিয়েছিলেন। যা চোখের পাতা দুটি বন্ধ করলে স্পষ্ট দেখতে পাই। মেজো ভাই-ভাবির খবর নিয়ে বাসায় এসে জিয়া ভাই, মাকে জানালাম ওঁরা সবাই ভালোই আছেন। জিয়া ভাইয়ের ভয় ছিল আনসার হেড কোয়ার্টার্সের সামনের বাড়িটিতে যে কোনো সময় না-পাকরা আক্রমণ করতে পারে এবং দিনকয়েক পর ফাঁকা গুলি চালিয়ে পুরো খিলগাঁও, তালতলা প্রকম্পিত করেই ক্ষান্ত হয়নি; অনেক দোকান পুড়িয়ে ছারখার করেছিল। রামপুরা টেলিভিশন ভবন পর্যন্ত পারতপক্ষে কেউ যেত না। না যাওয়ার কারণ ছিল চারদিকে ফাঁকা এবং তেমন কোনো পথঘাট ছিল না। উপরন্তু রামপুরা ব্রিজ না থাকায় একান্ত প্রয়োজনে কেউ কেউ যেতেন বনানী, গুলশান। চারদিকে সুনসান। রাত হলেই শুরু হতো না-পাকদের গাড়ি মহল্লায় মহল্লায় এসে খোঁজ নেওয়া স্থানীয় দু-চার জন বিহারি এবং বাঙালি দালালদের কাছ থেকে। আমরা যে বাসাটিতে ভাড়া ছিলাম সে বাড়ি থেকে মালিবাগ বাজারের দিকে যেতে হাতের বাঁ দিকে ছিল কয়েক ঘর বিহারি এবং পশ্চিমবঙ্গ থেকে আগত উদবাস্তুরা; তাদের সহযোগিতায় শান্তিবাগ, গুলবাগ থেকে বেশ কয়েকজনকে ধরে নিয়ে গিয়েছিল পাকিস্তানি সেনারা। তারা আর ফিরে আসেননি। ১৯৭১ সালের ৪ এপ্রিল ছিল সোমবার। বেশ কয়েক ঘণ্টা কারফিউ শিথিল করার ফলে জিয়া ভাই আমাকে পাঠিয়েছিলেন কমলাপুর ইপিআরটিসির বাসস্ট্যান্ডে। মঙ্গলবার ৫ এপ্রিল পাবনা যাওয়ার জন্য বাসের ছয়-সাতটি টিকিট কেনার জন্য। তখনকার দিনে ঢাকা-পাবনা বাস ভাড়া ছিল ৬ টাকা।

মালিবাগ থেকে ৮ আনায় রিকশা ভাড়া করে কমলাপুর বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে দেখি লোকারণ্য। ইপিআরটিসির বাস যেসব জেলায় যাতায়াত করত সেসব জেলার লোকজন বিশাল লাইন দিয়ে টিকিট পাওয়ার আশায় দাঁড়িয়েছেন। উত্তরবঙ্গের পাঁচ জেলা রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, রংপুর, দিনাজপুরের টিকিট কেনার জন্য। সবাই ৫ এপ্রিলের টিকিটের জন্য ঘণ্টা দু-এক দাঁড়িয়ে থাকার পর হঠাৎ খবর এলো এখনই কারফিউ শুরু হবে। যে যার যার মতো ফিরে যান। টিকিট বিক্রি করা হবে না। আমি প্রায় দৌড়েই বাসায় এসে দেখি মা কাঁদছেন, আমাকে দেখে একটু শান্ত হলেন। জিয়া ভাই জানালেন গতকাল ইপিআরটিসির দুটি বাসে যেসব যাত্রী উত্তরবঙ্গের দিকে যাচ্ছিলেন, মিরপুরের বিহারিরা তাদের পুরুষদের বাস থেকে নামিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে এবং মা-বোনদের কাছ থেকে সোনার গয়না, টাকাপয়সা সবকিছু লুট করে নিয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের সঙ্গে থাকা না-পাক পাঞ্জাবি মিলিটারিরা অনেক মেয়েকে তুলে নিয়ে গেছে। পাকিস্তানি সেনারা বিহারিদের হাতে পুরো মিরপুরের দায়িত্ব তুলে দিয়েছে এবং একই সঙ্গে বাঙালিদের পাওয়া মাত্রই যেন গণহত্যা চালানো হয় এমন নির্দেশ দিয়েছে। নির্দেশদাতা ছিল একজন ক্যাপ্টেন। তবে ২৬ মার্চের সকাল থেকেই খন্ড খন্ড যুদ্ধ চলছিল। সমগ্র মিরপুর-মোহাম্মদপুরে বাঙালিদের বাড়িতে চলছিল অগ্নিসংযোগ, মিরপুরের গোলারটেকের অধিবাসী ছিলেন মকবুল হোসেন মুকুল। বাড়ির নম্বর ৬ এবং তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন আবদুল মান্নান খান, দু-তিনটি বাড়ির পরে আরও দু-এক ঘর বাঙালি থাকলেও অনেকেই রেহাই পাননি বিহারিদের অত্যাচার থেকে।

মকবুল হোসেন মুকুল চাকরি করতেন অবজারভার গ্রুপে। ২০-২৫ বছর চাকরির পর ১৯৭১ সালের জানুয়ারিতে যোগ দিয়েছিলেন ব্যুরো চিফ হিসেবে দৈনিক আজাদীর ঢাকা অফিসে এবং তিনি একই সঙ্গে ছিলেন ঢাকা রাইফেলস ক্লাবের সিনিয়র সদস্য। তিনি ৭ মার্চের পর রাইফেলস ক্লাব থেকে টু-টু-বোর বন্দুকের ৫০০ কার্তুজ কিনে এনেছিলেন। যদি কখনো মিরপুরের বিহারিরা দলেবলে আক্রমণ করে বসে সে আশঙ্কায়। তার আশঙ্কাটি অমূলক ছিল না, দীর্ঘদিনের সাংবাদিকতার অভিজ্ঞতায় তিনি যেন স্পষ্ট দেখতে পেয়েছিলেন বিহারিরা বাঙালিদের ওপর আক্রমণ চালাবে। পরে ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং স্থানীয় নেতা আবদুল মান্নান খানকে বিষয়টি অবহিত করায় খান বলেছিলেন, তার লাইসেন্সকৃত একটি দোনালা বন্দুক আছে। আর ঘরে আছে ১০০ থেকে ১৫০-এর মতো কার্তুজ। ২৭ মার্চ কারফিউ শিথিল হওয়ার সুযোগে বিহারিরা সুলতান বিহারির নেতৃত্বে গোলারটেক আক্রমণ করছিল। মকবুল ও মান্নানের বাড়িতে আক্রমণ চালানোর সময় টু-টু-বোর রাইফেলের গুলিতে ৮-১০ বিহারি নিহত হয় এবং মান্নানের দোনালা বন্দুকের গুলিতে পাঁচ-সাত জন। কারফিউ শুরু হলে মকবুল ও মান্নান দুজনই কিছু টাকা এবং রাইফেল ও বন্দুক নিয়ে মিরপুর ব্রিজের নিচে যে নদীটি আছে, সাঁতরে প্রথমেই গিয়ে উঠেছিলেন মিরপুর-আটি গ্রামে। ১৫ থেকে ২০ জন বিহারি নিহত হওয়ার খবরটি যখন আর্মি হেডকোয়ার্টার্সে পৌঁছে তখন রাও ফরমান আলী খান ও টিক্কা খান দুজনে মিলে মকবুল আর মান্নানের মাথার জন্য ১০,০০০+১০,০০০ টাকা ঘোষণা দিয়েছিল, তখন তাদের পরিবারের সদস্যদের সবাই পালিয়ে নদী পাড়ি দিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন অন্য একটি গ্রামে। তবে এ দুজনের একজনও মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট গ্রহণ করেননি।

আমাদের মেজো ভাই ১৯৬৯ সালে পাকিস্তান কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের উচ্চপদে চাকরি করতেন, তার সম্পাদনায় কৃষি ব্যাংকের একটি মাসিক পত্রিকা বের হতো। খিলগাঁও বাসা থেকে যে জিপটিতে তিনি অফিসে যেতেন তার ড্রাইভার ছিলেন মিরপুরের এক বিহারি, নাম আলী আহমদ। হঠাৎই মেজো ভাইকে পাকিস্তানের রাজধানী করাচির কৃষি ব্যাংকে পোস্টিং দেওয়া হয়েছিল। আমাদের বড় ভাতিজি হৈমন্তী হায়দার হেমার বয়স তখন সাত-আট মাস হবে। মেজো ভাবি কিছুতেই করাচি যেতে রাজি ছিলেন না। আমাদের মা ভাবিকে বুঝিয়েসুঝিয়ে করাচি পাঠিয়েছিলেন। বছরখানেক থাকার পর ১৯৭০ সালের অক্টোবর-নভেম্বরে ঢাকায় চলে এসে যোগ দিয়েছিলেন ঢাকার কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকে। ১৯৭০ সালটি ছিল রাজনীতির টালমাটাল সময়। ইয়াহিয়া ও মোনেমের অত্যাচারে জনগণ ছিল অতিষ্ঠ। মাস কয়েক পরই এলো ১৯৭১ সালের সেই দুর্বিষহ দিন। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের পর বাঙালিদের ভিতরে সঞ্চয় হয়েছিল সাহস এবং একই সঙ্গে আশঙ্কা। ২৫ মার্চ থেকে গণহত্যা, অগ্নিসংযোগসহ নানাবিধ অপকর্মে জড়িত হয় না-পাক পাকিস্তানিরা।

২৭ মার্চ কারফিউ ঘণ্টা তিন-চারেকের জন্য শিথিল করলেও তারই ফাঁকে ফাঁকে কিছু কিছু পরিবার বুড়িগঙ্গা পেরিয়ে চলে গিয়েছিল বিক্রমপুর বা মুন্সীগঞ্জের দিকে। আমি ছিলাম মালিবাগে। মেজো ভাই, ভাবি, জাহিদ, হেমা থাকতেন মুক্তিযোদ্ধা লুৎফুর রহমান বীণুদের বাড়ির দোতলায়। বীণু ২৫ আগস্ট ২০২১-এ মারা গেছেন। বাড়িটির সামনে, না-পাকরা সারা দিনরাত টহল দিত। ভয়ে কেউ বের না হলেও কৃষি ব্যাংকের সেই পুরনো ড্রাইভার আলী আহমদের জিপে রশীদ ভাইকে অফিস যেতে হতো। ইতিমধ্যে না-পাকরা কারফিউ তুলে নিয়ে অফিস-আদালত চালু করে বহির্বিশ্বকে দেখাতে চেয়েছিল তখন সবকিছু স্বাভাবিক। ড্রাইভার আলী ছিলেন অত্যন্ত ধার্মিক এবং মেজো ভাইয়ের যে একটি মেয়ে আছে তিনি তা জানতেন এবং তারও একটি মেয়ে ছিল, ভাতিজি হেমার বয়সী। রশীদ ভাই একদিন তার ড্রাইভারকে অনুরোধ করেছিলেন আমাদের পরিবারের মা, ভাবি, জিয়া ভাইসহ আমাদের আটজনকে আরিচা ঘাটে পৌঁছে দিতে পারবে কি না। আলী বলেছিলেন দু-এক দিন পরে জানাব। ইতিমধ্যে একাত্তরের ৪ এপ্রিল মিরপুর রোডে বিহারিদের হামলায় উত্তরাগামী ইপিআরটিসির বাসের সব যাত্রী প্রাণ হারান। যা বুঝেই বলেছিল আলী। ৫ এপ্রিল আলী মেজো ভাইকে জানালেন, তার জিপে আমাদের আরিচা ঘাটে পৌঁছে দেবেন এবং পকেট থেকে ছোট কোরআন শরিফ মাথায় ঠেকিয়ে মেজো ভাইকে আশ্বস্ত করেছিলেন। বলেছিলেন, আমি বেঁচে থাকতে মিরপুর রোডে কোনো বিহারি আমার জিপ আটকাবে না এবং আরও বলেছিলেন আপনার মেয়ের মতো আমারও একটি মেয়ে আছে। তবে প্রথম সিটে আপনি বসবেন আর সবাই পেছনে। সে যাত্রায় আমরা আটজনই আরিচা ঘাটে পৌঁছলাম শুধু রশীদ ভাই ফিরে এলেন ঢাকায়। যেহেতু তাকে আগামীকাল অফিস যেতে হবে। ড্রাইভার আলী রশীদ ভাইকে বলেছিলেন, আমি যে আরিচায় আপনার পরিবারকে পৌঁছে দিয়েছি, কাউকে বলবেন না। মেজো ভাই কথা রেখেছিলেন। আরিচায় হাজার হাজার লোক। দুশ্চিন্তা প্রত্যেকের চোখে-মুখে, উপরন্তু মাথার ওপরে না-পাক পাকিস্তানিদের বোমারু বিমান অনবরত টহল দিতে দিতে আবার যাচ্ছে পশ্চিমে, উত্তরে। আমরা যারা উত্তরবঙ্গে যাব স্বভাবতই সবাই দিশাহারা এমন সময় হঠাৎ একটি গরু পারাপার করার নৌকা এসে ভিড়ল আরিচা ঘাটে। নৌকার মাঝিরা কেউই নগরবাড়ী যাবেন না। ফিরবেন তাদের গ্রামে। তখনকার দিনে নৌকার সঙ্গে শ্যালো মেশিন না থাকায় মাঝিরা যেতে রাজি হচ্ছিলেন না।

অনেক অনুরোধের পর মাঝি রাজি হলেন। এদিকে চৈত্রের কালো মেঘ আকাশে দেখা দেওয়ায় আমরা যারা পাবনা, বগুড়া, রাজশাহী, রংপুর, দিনাজপুর যাব তারা প্রায় সবাই জোর করে উঠলাম গরু টানা সেই নৌকাটিতে। মাঝিদের নিষেধ সত্ত্বেও প্রায় নগরবাড়ী ঘাটের কাছাকাছি পৌঁছতেই কালবৈশাখী শুরু হলো।

                লেখক : কবি।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন
হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন

৪৬ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের
ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র
শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর
শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ
গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২
মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি
প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ
সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের
কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান
রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ
বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স
ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু
যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০
ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা
নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’
‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩
ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান
সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে অস্ত্রসহ ‌‘ডাকাত’ আটক
মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে অস্ত্রসহ ‌‘ডাকাত’ আটক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র মাঝে ছাগল ও গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র মাঝে ছাগল ও গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কারমাইকেল কলেজে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য হিমঝুরি ফুল
কারমাইকেল কলেজে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য হিমঝুরি ফুল

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ