শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২১

স্মৃতিকাতর সেই দিনগুলো...

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
স্মৃতিকাতর সেই দিনগুলো...

স্মৃতিকাতরতায় নুইয়ে পড়েছি। বয়স যত বাড়ছে পেছনের সোনালি দিনগুলো সামনে এসে নতজানু হয়ে বলে যায় ফেলে আসা দিনের কথা। সময় আমাকে তখনই দুই হাত ধরে নিয়ে যায় পাবনা শহরের কালাচাঁদপাড়া মহল্লার মণি বসাকের রেশন দোকানের দিকে। যে দোকানটি তিনি ফেলে গিয়েছিলেন প্রায় শূন্যহাতে, ভারতের পশ্চিমবঙ্গে শরণার্থী শিবির কেন্দ্রে। হাজার হাজার হিন্দু-মুসলমান নিজের এবং পরিবারের জীবন বাঁচাতে স্বদেশ, স্বভূমি ছেড়ে রাতারাতি পালাতে বাধ্য হয়েছিলের না-পাক পাকিস্তানের মিলিটারিদের অমানবিক, অমানুষিক কর্মকান্ডের জন্য। প্রথমত বাঙালি নিধন, জ্বালাও-পোড়াও এটি হলো নিত্যনৈমিত্তিক খেলা না-পাকদের। ২৫ মার্চের বিভীষিকাময় রাতের পর থেকে আমরা যারা ঢাকায় ছিলাম তাদের সবারই ভীতি ছিল কখন এসে বাড়িতে হামলা করে। বিশেষত ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ শুনে মালিবাগের সেই বাড়িতে ফেরার পথে শুনলাম, আজকে রাতেই না-পাকরা বাঙালির ওপর হামলা চালাবে। তরুণ-তরুণী কাউকে ছাড় দেবে না। মালিবাগের যে বাড়িতে ছিলাম রামপুরা রোড থেকে মিনিট চারেকের পথ। মালিবাগের প্রথম গলিটির হাতের বাঁ দিকের একটি ছোট পুকুরের পাড়েই ভাড়া বাড়িটি। তখন আমার বয়স ২৩-এর কোটায়, দাউদ ও বোন ফরিদার বয়স কুড়ির নিচে। জিয়া ভাই ছিলেন সবার বড়। মার্চের প্রথম সপ্তাহে আমরা যারা ছাত্রলীগের সদস্য ছিলাম এবং ছাত্র ইউনিয়নের সদস্য দাউদেরা সারা দিন পথেঘাটে কাটিয়েছি মিছিল-স্লোগানে। আবুজর গিফারী কলেজের ছাত্র ইকবাল মিছিল নিয়ে যাওয়ার সময় না-পাকদের গুলিতে রামপুরা রোডে নিহত হন। তিনিই বোধ করি মুক্তিযুদ্ধের প্রথম শহীদ, আর দ্বিতীয় শহীদ ছাত্রনেতা তসলিম। তিনিও নিহত হন পাকিস্তানি দস্যুদের হাতে। ইকবাল ও তসলিমের হত্যাকান্ডে আমরা যারা ছাত্র ছিলাম তারা বিশেষত সে সময় আতঙ্কগ্রস্ত থাকতাম। দেখতে দেখতে এগিয়ে এলো ২৫ মার্চের কালরাত। উপরন্তু না-পাকদের দেওয়া কারফিউ, চারদিকে গুলি-গোলার শব্দ। অগ্নিসংযোগ, মালিবাগ রেললাইনের ওপর দিকের একটি টিনের বাড়ি পুড়িয়ে দিয়েছিল না-পাক হানাদাররা এবং রেললাইনের ওপরই পড়ে ছিল এক বস্তিবাসীর মৃতদেহ। যিনি আমার মেজো ভাই রশীদ হায়দারের খিলগাঁও আনসার অফিসের সামনের বীণুদের বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। ২৭ মার্চ কারফিউ কিছুটা শিথিল করার পর মেজো ভাই, ভাবি, একমাত্র কন্যা হেমা এবং জাহিদকে দেখতে পাঠিয়েছিলেন মা আমাকে, যাওয়ার পথেই রেললাইনের কাছে দেখলাম সেই মৃতদেহটি।

জনাকয়েক মানুষ কোথা থেকে একটি কোদাল জোগাড় করে এনে কোনোরকমে মৃতদেহটি মাটিচাপা দিয়েছিলেন। যা চোখের পাতা দুটি বন্ধ করলে স্পষ্ট দেখতে পাই। মেজো ভাই-ভাবির খবর নিয়ে বাসায় এসে জিয়া ভাই, মাকে জানালাম ওঁরা সবাই ভালোই আছেন। জিয়া ভাইয়ের ভয় ছিল আনসার হেড কোয়ার্টার্সের সামনের বাড়িটিতে যে কোনো সময় না-পাকরা আক্রমণ করতে পারে এবং দিনকয়েক পর ফাঁকা গুলি চালিয়ে পুরো খিলগাঁও, তালতলা প্রকম্পিত করেই ক্ষান্ত হয়নি; অনেক দোকান পুড়িয়ে ছারখার করেছিল। রামপুরা টেলিভিশন ভবন পর্যন্ত পারতপক্ষে কেউ যেত না। না যাওয়ার কারণ ছিল চারদিকে ফাঁকা এবং তেমন কোনো পথঘাট ছিল না। উপরন্তু রামপুরা ব্রিজ না থাকায় একান্ত প্রয়োজনে কেউ কেউ যেতেন বনানী, গুলশান। চারদিকে সুনসান। রাত হলেই শুরু হতো না-পাকদের গাড়ি মহল্লায় মহল্লায় এসে খোঁজ নেওয়া স্থানীয় দু-চার জন বিহারি এবং বাঙালি দালালদের কাছ থেকে। আমরা যে বাসাটিতে ভাড়া ছিলাম সে বাড়ি থেকে মালিবাগ বাজারের দিকে যেতে হাতের বাঁ দিকে ছিল কয়েক ঘর বিহারি এবং পশ্চিমবঙ্গ থেকে আগত উদবাস্তুরা; তাদের সহযোগিতায় শান্তিবাগ, গুলবাগ থেকে বেশ কয়েকজনকে ধরে নিয়ে গিয়েছিল পাকিস্তানি সেনারা। তারা আর ফিরে আসেননি। ১৯৭১ সালের ৪ এপ্রিল ছিল সোমবার। বেশ কয়েক ঘণ্টা কারফিউ শিথিল করার ফলে জিয়া ভাই আমাকে পাঠিয়েছিলেন কমলাপুর ইপিআরটিসির বাসস্ট্যান্ডে। মঙ্গলবার ৫ এপ্রিল পাবনা যাওয়ার জন্য বাসের ছয়-সাতটি টিকিট কেনার জন্য। তখনকার দিনে ঢাকা-পাবনা বাস ভাড়া ছিল ৬ টাকা।

মালিবাগ থেকে ৮ আনায় রিকশা ভাড়া করে কমলাপুর বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে দেখি লোকারণ্য। ইপিআরটিসির বাস যেসব জেলায় যাতায়াত করত সেসব জেলার লোকজন বিশাল লাইন দিয়ে টিকিট পাওয়ার আশায় দাঁড়িয়েছেন। উত্তরবঙ্গের পাঁচ জেলা রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, রংপুর, দিনাজপুরের টিকিট কেনার জন্য। সবাই ৫ এপ্রিলের টিকিটের জন্য ঘণ্টা দু-এক দাঁড়িয়ে থাকার পর হঠাৎ খবর এলো এখনই কারফিউ শুরু হবে। যে যার যার মতো ফিরে যান। টিকিট বিক্রি করা হবে না। আমি প্রায় দৌড়েই বাসায় এসে দেখি মা কাঁদছেন, আমাকে দেখে একটু শান্ত হলেন। জিয়া ভাই জানালেন গতকাল ইপিআরটিসির দুটি বাসে যেসব যাত্রী উত্তরবঙ্গের দিকে যাচ্ছিলেন, মিরপুরের বিহারিরা তাদের পুরুষদের বাস থেকে নামিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে এবং মা-বোনদের কাছ থেকে সোনার গয়না, টাকাপয়সা সবকিছু লুট করে নিয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের সঙ্গে থাকা না-পাক পাঞ্জাবি মিলিটারিরা অনেক মেয়েকে তুলে নিয়ে গেছে। পাকিস্তানি সেনারা বিহারিদের হাতে পুরো মিরপুরের দায়িত্ব তুলে দিয়েছে এবং একই সঙ্গে বাঙালিদের পাওয়া মাত্রই যেন গণহত্যা চালানো হয় এমন নির্দেশ দিয়েছে। নির্দেশদাতা ছিল একজন ক্যাপ্টেন। তবে ২৬ মার্চের সকাল থেকেই খন্ড খন্ড যুদ্ধ চলছিল। সমগ্র মিরপুর-মোহাম্মদপুরে বাঙালিদের বাড়িতে চলছিল অগ্নিসংযোগ, মিরপুরের গোলারটেকের অধিবাসী ছিলেন মকবুল হোসেন মুকুল। বাড়ির নম্বর ৬ এবং তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন আবদুল মান্নান খান, দু-তিনটি বাড়ির পরে আরও দু-এক ঘর বাঙালি থাকলেও অনেকেই রেহাই পাননি বিহারিদের অত্যাচার থেকে।

মকবুল হোসেন মুকুল চাকরি করতেন অবজারভার গ্রুপে। ২০-২৫ বছর চাকরির পর ১৯৭১ সালের জানুয়ারিতে যোগ দিয়েছিলেন ব্যুরো চিফ হিসেবে দৈনিক আজাদীর ঢাকা অফিসে এবং তিনি একই সঙ্গে ছিলেন ঢাকা রাইফেলস ক্লাবের সিনিয়র সদস্য। তিনি ৭ মার্চের পর রাইফেলস ক্লাব থেকে টু-টু-বোর বন্দুকের ৫০০ কার্তুজ কিনে এনেছিলেন। যদি কখনো মিরপুরের বিহারিরা দলেবলে আক্রমণ করে বসে সে আশঙ্কায়। তার আশঙ্কাটি অমূলক ছিল না, দীর্ঘদিনের সাংবাদিকতার অভিজ্ঞতায় তিনি যেন স্পষ্ট দেখতে পেয়েছিলেন বিহারিরা বাঙালিদের ওপর আক্রমণ চালাবে। পরে ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং স্থানীয় নেতা আবদুল মান্নান খানকে বিষয়টি অবহিত করায় খান বলেছিলেন, তার লাইসেন্সকৃত একটি দোনালা বন্দুক আছে। আর ঘরে আছে ১০০ থেকে ১৫০-এর মতো কার্তুজ। ২৭ মার্চ কারফিউ শিথিল হওয়ার সুযোগে বিহারিরা সুলতান বিহারির নেতৃত্বে গোলারটেক আক্রমণ করছিল। মকবুল ও মান্নানের বাড়িতে আক্রমণ চালানোর সময় টু-টু-বোর রাইফেলের গুলিতে ৮-১০ বিহারি নিহত হয় এবং মান্নানের দোনালা বন্দুকের গুলিতে পাঁচ-সাত জন। কারফিউ শুরু হলে মকবুল ও মান্নান দুজনই কিছু টাকা এবং রাইফেল ও বন্দুক নিয়ে মিরপুর ব্রিজের নিচে যে নদীটি আছে, সাঁতরে প্রথমেই গিয়ে উঠেছিলেন মিরপুর-আটি গ্রামে। ১৫ থেকে ২০ জন বিহারি নিহত হওয়ার খবরটি যখন আর্মি হেডকোয়ার্টার্সে পৌঁছে তখন রাও ফরমান আলী খান ও টিক্কা খান দুজনে মিলে মকবুল আর মান্নানের মাথার জন্য ১০,০০০+১০,০০০ টাকা ঘোষণা দিয়েছিল, তখন তাদের পরিবারের সদস্যদের সবাই পালিয়ে নদী পাড়ি দিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন অন্য একটি গ্রামে। তবে এ দুজনের একজনও মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট গ্রহণ করেননি।

আমাদের মেজো ভাই ১৯৬৯ সালে পাকিস্তান কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের উচ্চপদে চাকরি করতেন, তার সম্পাদনায় কৃষি ব্যাংকের একটি মাসিক পত্রিকা বের হতো। খিলগাঁও বাসা থেকে যে জিপটিতে তিনি অফিসে যেতেন তার ড্রাইভার ছিলেন মিরপুরের এক বিহারি, নাম আলী আহমদ। হঠাৎই মেজো ভাইকে পাকিস্তানের রাজধানী করাচির কৃষি ব্যাংকে পোস্টিং দেওয়া হয়েছিল। আমাদের বড় ভাতিজি হৈমন্তী হায়দার হেমার বয়স তখন সাত-আট মাস হবে। মেজো ভাবি কিছুতেই করাচি যেতে রাজি ছিলেন না। আমাদের মা ভাবিকে বুঝিয়েসুঝিয়ে করাচি পাঠিয়েছিলেন। বছরখানেক থাকার পর ১৯৭০ সালের অক্টোবর-নভেম্বরে ঢাকায় চলে এসে যোগ দিয়েছিলেন ঢাকার কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকে। ১৯৭০ সালটি ছিল রাজনীতির টালমাটাল সময়। ইয়াহিয়া ও মোনেমের অত্যাচারে জনগণ ছিল অতিষ্ঠ। মাস কয়েক পরই এলো ১৯৭১ সালের সেই দুর্বিষহ দিন। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের পর বাঙালিদের ভিতরে সঞ্চয় হয়েছিল সাহস এবং একই সঙ্গে আশঙ্কা। ২৫ মার্চ থেকে গণহত্যা, অগ্নিসংযোগসহ নানাবিধ অপকর্মে জড়িত হয় না-পাক পাকিস্তানিরা।

২৭ মার্চ কারফিউ ঘণ্টা তিন-চারেকের জন্য শিথিল করলেও তারই ফাঁকে ফাঁকে কিছু কিছু পরিবার বুড়িগঙ্গা পেরিয়ে চলে গিয়েছিল বিক্রমপুর বা মুন্সীগঞ্জের দিকে। আমি ছিলাম মালিবাগে। মেজো ভাই, ভাবি, জাহিদ, হেমা থাকতেন মুক্তিযোদ্ধা লুৎফুর রহমান বীণুদের বাড়ির দোতলায়। বীণু ২৫ আগস্ট ২০২১-এ মারা গেছেন। বাড়িটির সামনে, না-পাকরা সারা দিনরাত টহল দিত। ভয়ে কেউ বের না হলেও কৃষি ব্যাংকের সেই পুরনো ড্রাইভার আলী আহমদের জিপে রশীদ ভাইকে অফিস যেতে হতো। ইতিমধ্যে না-পাকরা কারফিউ তুলে নিয়ে অফিস-আদালত চালু করে বহির্বিশ্বকে দেখাতে চেয়েছিল তখন সবকিছু স্বাভাবিক। ড্রাইভার আলী ছিলেন অত্যন্ত ধার্মিক এবং মেজো ভাইয়ের যে একটি মেয়ে আছে তিনি তা জানতেন এবং তারও একটি মেয়ে ছিল, ভাতিজি হেমার বয়সী। রশীদ ভাই একদিন তার ড্রাইভারকে অনুরোধ করেছিলেন আমাদের পরিবারের মা, ভাবি, জিয়া ভাইসহ আমাদের আটজনকে আরিচা ঘাটে পৌঁছে দিতে পারবে কি না। আলী বলেছিলেন দু-এক দিন পরে জানাব। ইতিমধ্যে একাত্তরের ৪ এপ্রিল মিরপুর রোডে বিহারিদের হামলায় উত্তরাগামী ইপিআরটিসির বাসের সব যাত্রী প্রাণ হারান। যা বুঝেই বলেছিল আলী। ৫ এপ্রিল আলী মেজো ভাইকে জানালেন, তার জিপে আমাদের আরিচা ঘাটে পৌঁছে দেবেন এবং পকেট থেকে ছোট কোরআন শরিফ মাথায় ঠেকিয়ে মেজো ভাইকে আশ্বস্ত করেছিলেন। বলেছিলেন, আমি বেঁচে থাকতে মিরপুর রোডে কোনো বিহারি আমার জিপ আটকাবে না এবং আরও বলেছিলেন আপনার মেয়ের মতো আমারও একটি মেয়ে আছে। তবে প্রথম সিটে আপনি বসবেন আর সবাই পেছনে। সে যাত্রায় আমরা আটজনই আরিচা ঘাটে পৌঁছলাম শুধু রশীদ ভাই ফিরে এলেন ঢাকায়। যেহেতু তাকে আগামীকাল অফিস যেতে হবে। ড্রাইভার আলী রশীদ ভাইকে বলেছিলেন, আমি যে আরিচায় আপনার পরিবারকে পৌঁছে দিয়েছি, কাউকে বলবেন না। মেজো ভাই কথা রেখেছিলেন। আরিচায় হাজার হাজার লোক। দুশ্চিন্তা প্রত্যেকের চোখে-মুখে, উপরন্তু মাথার ওপরে না-পাক পাকিস্তানিদের বোমারু বিমান অনবরত টহল দিতে দিতে আবার যাচ্ছে পশ্চিমে, উত্তরে। আমরা যারা উত্তরবঙ্গে যাব স্বভাবতই সবাই দিশাহারা এমন সময় হঠাৎ একটি গরু পারাপার করার নৌকা এসে ভিড়ল আরিচা ঘাটে। নৌকার মাঝিরা কেউই নগরবাড়ী যাবেন না। ফিরবেন তাদের গ্রামে। তখনকার দিনে নৌকার সঙ্গে শ্যালো মেশিন না থাকায় মাঝিরা যেতে রাজি হচ্ছিলেন না।

অনেক অনুরোধের পর মাঝি রাজি হলেন। এদিকে চৈত্রের কালো মেঘ আকাশে দেখা দেওয়ায় আমরা যারা পাবনা, বগুড়া, রাজশাহী, রংপুর, দিনাজপুর যাব তারা প্রায় সবাই জোর করে উঠলাম গরু টানা সেই নৌকাটিতে। মাঝিদের নিষেধ সত্ত্বেও প্রায় নগরবাড়ী ঘাটের কাছাকাছি পৌঁছতেই কালবৈশাখী শুরু হলো।

                লেখক : কবি।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ