শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২১

স্মৃতিকাতর সেই দিনগুলো...

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
স্মৃতিকাতর সেই দিনগুলো...

স্মৃতিকাতরতায় নুইয়ে পড়েছি। বয়স যত বাড়ছে পেছনের সোনালি দিনগুলো সামনে এসে নতজানু হয়ে বলে যায় ফেলে আসা দিনের কথা। সময় আমাকে তখনই দুই হাত ধরে নিয়ে যায় পাবনা শহরের কালাচাঁদপাড়া মহল্লার মণি বসাকের রেশন দোকানের দিকে। যে দোকানটি তিনি ফেলে গিয়েছিলেন প্রায় শূন্যহাতে, ভারতের পশ্চিমবঙ্গে শরণার্থী শিবির কেন্দ্রে। হাজার হাজার হিন্দু-মুসলমান নিজের এবং পরিবারের জীবন বাঁচাতে স্বদেশ, স্বভূমি ছেড়ে রাতারাতি পালাতে বাধ্য হয়েছিলের না-পাক পাকিস্তানের মিলিটারিদের অমানবিক, অমানুষিক কর্মকান্ডের জন্য। প্রথমত বাঙালি নিধন, জ্বালাও-পোড়াও এটি হলো নিত্যনৈমিত্তিক খেলা না-পাকদের। ২৫ মার্চের বিভীষিকাময় রাতের পর থেকে আমরা যারা ঢাকায় ছিলাম তাদের সবারই ভীতি ছিল কখন এসে বাড়িতে হামলা করে। বিশেষত ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ শুনে মালিবাগের সেই বাড়িতে ফেরার পথে শুনলাম, আজকে রাতেই না-পাকরা বাঙালির ওপর হামলা চালাবে। তরুণ-তরুণী কাউকে ছাড় দেবে না। মালিবাগের যে বাড়িতে ছিলাম রামপুরা রোড থেকে মিনিট চারেকের পথ। মালিবাগের প্রথম গলিটির হাতের বাঁ দিকের একটি ছোট পুকুরের পাড়েই ভাড়া বাড়িটি। তখন আমার বয়স ২৩-এর কোটায়, দাউদ ও বোন ফরিদার বয়স কুড়ির নিচে। জিয়া ভাই ছিলেন সবার বড়। মার্চের প্রথম সপ্তাহে আমরা যারা ছাত্রলীগের সদস্য ছিলাম এবং ছাত্র ইউনিয়নের সদস্য দাউদেরা সারা দিন পথেঘাটে কাটিয়েছি মিছিল-স্লোগানে। আবুজর গিফারী কলেজের ছাত্র ইকবাল মিছিল নিয়ে যাওয়ার সময় না-পাকদের গুলিতে রামপুরা রোডে নিহত হন। তিনিই বোধ করি মুক্তিযুদ্ধের প্রথম শহীদ, আর দ্বিতীয় শহীদ ছাত্রনেতা তসলিম। তিনিও নিহত হন পাকিস্তানি দস্যুদের হাতে। ইকবাল ও তসলিমের হত্যাকান্ডে আমরা যারা ছাত্র ছিলাম তারা বিশেষত সে সময় আতঙ্কগ্রস্ত থাকতাম। দেখতে দেখতে এগিয়ে এলো ২৫ মার্চের কালরাত। উপরন্তু না-পাকদের দেওয়া কারফিউ, চারদিকে গুলি-গোলার শব্দ। অগ্নিসংযোগ, মালিবাগ রেললাইনের ওপর দিকের একটি টিনের বাড়ি পুড়িয়ে দিয়েছিল না-পাক হানাদাররা এবং রেললাইনের ওপরই পড়ে ছিল এক বস্তিবাসীর মৃতদেহ। যিনি আমার মেজো ভাই রশীদ হায়দারের খিলগাঁও আনসার অফিসের সামনের বীণুদের বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। ২৭ মার্চ কারফিউ কিছুটা শিথিল করার পর মেজো ভাই, ভাবি, একমাত্র কন্যা হেমা এবং জাহিদকে দেখতে পাঠিয়েছিলেন মা আমাকে, যাওয়ার পথেই রেললাইনের কাছে দেখলাম সেই মৃতদেহটি।

জনাকয়েক মানুষ কোথা থেকে একটি কোদাল জোগাড় করে এনে কোনোরকমে মৃতদেহটি মাটিচাপা দিয়েছিলেন। যা চোখের পাতা দুটি বন্ধ করলে স্পষ্ট দেখতে পাই। মেজো ভাই-ভাবির খবর নিয়ে বাসায় এসে জিয়া ভাই, মাকে জানালাম ওঁরা সবাই ভালোই আছেন। জিয়া ভাইয়ের ভয় ছিল আনসার হেড কোয়ার্টার্সের সামনের বাড়িটিতে যে কোনো সময় না-পাকরা আক্রমণ করতে পারে এবং দিনকয়েক পর ফাঁকা গুলি চালিয়ে পুরো খিলগাঁও, তালতলা প্রকম্পিত করেই ক্ষান্ত হয়নি; অনেক দোকান পুড়িয়ে ছারখার করেছিল। রামপুরা টেলিভিশন ভবন পর্যন্ত পারতপক্ষে কেউ যেত না। না যাওয়ার কারণ ছিল চারদিকে ফাঁকা এবং তেমন কোনো পথঘাট ছিল না। উপরন্তু রামপুরা ব্রিজ না থাকায় একান্ত প্রয়োজনে কেউ কেউ যেতেন বনানী, গুলশান। চারদিকে সুনসান। রাত হলেই শুরু হতো না-পাকদের গাড়ি মহল্লায় মহল্লায় এসে খোঁজ নেওয়া স্থানীয় দু-চার জন বিহারি এবং বাঙালি দালালদের কাছ থেকে। আমরা যে বাসাটিতে ভাড়া ছিলাম সে বাড়ি থেকে মালিবাগ বাজারের দিকে যেতে হাতের বাঁ দিকে ছিল কয়েক ঘর বিহারি এবং পশ্চিমবঙ্গ থেকে আগত উদবাস্তুরা; তাদের সহযোগিতায় শান্তিবাগ, গুলবাগ থেকে বেশ কয়েকজনকে ধরে নিয়ে গিয়েছিল পাকিস্তানি সেনারা। তারা আর ফিরে আসেননি। ১৯৭১ সালের ৪ এপ্রিল ছিল সোমবার। বেশ কয়েক ঘণ্টা কারফিউ শিথিল করার ফলে জিয়া ভাই আমাকে পাঠিয়েছিলেন কমলাপুর ইপিআরটিসির বাসস্ট্যান্ডে। মঙ্গলবার ৫ এপ্রিল পাবনা যাওয়ার জন্য বাসের ছয়-সাতটি টিকিট কেনার জন্য। তখনকার দিনে ঢাকা-পাবনা বাস ভাড়া ছিল ৬ টাকা।

মালিবাগ থেকে ৮ আনায় রিকশা ভাড়া করে কমলাপুর বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে দেখি লোকারণ্য। ইপিআরটিসির বাস যেসব জেলায় যাতায়াত করত সেসব জেলার লোকজন বিশাল লাইন দিয়ে টিকিট পাওয়ার আশায় দাঁড়িয়েছেন। উত্তরবঙ্গের পাঁচ জেলা রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, রংপুর, দিনাজপুরের টিকিট কেনার জন্য। সবাই ৫ এপ্রিলের টিকিটের জন্য ঘণ্টা দু-এক দাঁড়িয়ে থাকার পর হঠাৎ খবর এলো এখনই কারফিউ শুরু হবে। যে যার যার মতো ফিরে যান। টিকিট বিক্রি করা হবে না। আমি প্রায় দৌড়েই বাসায় এসে দেখি মা কাঁদছেন, আমাকে দেখে একটু শান্ত হলেন। জিয়া ভাই জানালেন গতকাল ইপিআরটিসির দুটি বাসে যেসব যাত্রী উত্তরবঙ্গের দিকে যাচ্ছিলেন, মিরপুরের বিহারিরা তাদের পুরুষদের বাস থেকে নামিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে এবং মা-বোনদের কাছ থেকে সোনার গয়না, টাকাপয়সা সবকিছু লুট করে নিয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের সঙ্গে থাকা না-পাক পাঞ্জাবি মিলিটারিরা অনেক মেয়েকে তুলে নিয়ে গেছে। পাকিস্তানি সেনারা বিহারিদের হাতে পুরো মিরপুরের দায়িত্ব তুলে দিয়েছে এবং একই সঙ্গে বাঙালিদের পাওয়া মাত্রই যেন গণহত্যা চালানো হয় এমন নির্দেশ দিয়েছে। নির্দেশদাতা ছিল একজন ক্যাপ্টেন। তবে ২৬ মার্চের সকাল থেকেই খন্ড খন্ড যুদ্ধ চলছিল। সমগ্র মিরপুর-মোহাম্মদপুরে বাঙালিদের বাড়িতে চলছিল অগ্নিসংযোগ, মিরপুরের গোলারটেকের অধিবাসী ছিলেন মকবুল হোসেন মুকুল। বাড়ির নম্বর ৬ এবং তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন আবদুল মান্নান খান, দু-তিনটি বাড়ির পরে আরও দু-এক ঘর বাঙালি থাকলেও অনেকেই রেহাই পাননি বিহারিদের অত্যাচার থেকে।

মকবুল হোসেন মুকুল চাকরি করতেন অবজারভার গ্রুপে। ২০-২৫ বছর চাকরির পর ১৯৭১ সালের জানুয়ারিতে যোগ দিয়েছিলেন ব্যুরো চিফ হিসেবে দৈনিক আজাদীর ঢাকা অফিসে এবং তিনি একই সঙ্গে ছিলেন ঢাকা রাইফেলস ক্লাবের সিনিয়র সদস্য। তিনি ৭ মার্চের পর রাইফেলস ক্লাব থেকে টু-টু-বোর বন্দুকের ৫০০ কার্তুজ কিনে এনেছিলেন। যদি কখনো মিরপুরের বিহারিরা দলেবলে আক্রমণ করে বসে সে আশঙ্কায়। তার আশঙ্কাটি অমূলক ছিল না, দীর্ঘদিনের সাংবাদিকতার অভিজ্ঞতায় তিনি যেন স্পষ্ট দেখতে পেয়েছিলেন বিহারিরা বাঙালিদের ওপর আক্রমণ চালাবে। পরে ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং স্থানীয় নেতা আবদুল মান্নান খানকে বিষয়টি অবহিত করায় খান বলেছিলেন, তার লাইসেন্সকৃত একটি দোনালা বন্দুক আছে। আর ঘরে আছে ১০০ থেকে ১৫০-এর মতো কার্তুজ। ২৭ মার্চ কারফিউ শিথিল হওয়ার সুযোগে বিহারিরা সুলতান বিহারির নেতৃত্বে গোলারটেক আক্রমণ করছিল। মকবুল ও মান্নানের বাড়িতে আক্রমণ চালানোর সময় টু-টু-বোর রাইফেলের গুলিতে ৮-১০ বিহারি নিহত হয় এবং মান্নানের দোনালা বন্দুকের গুলিতে পাঁচ-সাত জন। কারফিউ শুরু হলে মকবুল ও মান্নান দুজনই কিছু টাকা এবং রাইফেল ও বন্দুক নিয়ে মিরপুর ব্রিজের নিচে যে নদীটি আছে, সাঁতরে প্রথমেই গিয়ে উঠেছিলেন মিরপুর-আটি গ্রামে। ১৫ থেকে ২০ জন বিহারি নিহত হওয়ার খবরটি যখন আর্মি হেডকোয়ার্টার্সে পৌঁছে তখন রাও ফরমান আলী খান ও টিক্কা খান দুজনে মিলে মকবুল আর মান্নানের মাথার জন্য ১০,০০০+১০,০০০ টাকা ঘোষণা দিয়েছিল, তখন তাদের পরিবারের সদস্যদের সবাই পালিয়ে নদী পাড়ি দিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন অন্য একটি গ্রামে। তবে এ দুজনের একজনও মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট গ্রহণ করেননি।

আমাদের মেজো ভাই ১৯৬৯ সালে পাকিস্তান কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের উচ্চপদে চাকরি করতেন, তার সম্পাদনায় কৃষি ব্যাংকের একটি মাসিক পত্রিকা বের হতো। খিলগাঁও বাসা থেকে যে জিপটিতে তিনি অফিসে যেতেন তার ড্রাইভার ছিলেন মিরপুরের এক বিহারি, নাম আলী আহমদ। হঠাৎই মেজো ভাইকে পাকিস্তানের রাজধানী করাচির কৃষি ব্যাংকে পোস্টিং দেওয়া হয়েছিল। আমাদের বড় ভাতিজি হৈমন্তী হায়দার হেমার বয়স তখন সাত-আট মাস হবে। মেজো ভাবি কিছুতেই করাচি যেতে রাজি ছিলেন না। আমাদের মা ভাবিকে বুঝিয়েসুঝিয়ে করাচি পাঠিয়েছিলেন। বছরখানেক থাকার পর ১৯৭০ সালের অক্টোবর-নভেম্বরে ঢাকায় চলে এসে যোগ দিয়েছিলেন ঢাকার কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকে। ১৯৭০ সালটি ছিল রাজনীতির টালমাটাল সময়। ইয়াহিয়া ও মোনেমের অত্যাচারে জনগণ ছিল অতিষ্ঠ। মাস কয়েক পরই এলো ১৯৭১ সালের সেই দুর্বিষহ দিন। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের পর বাঙালিদের ভিতরে সঞ্চয় হয়েছিল সাহস এবং একই সঙ্গে আশঙ্কা। ২৫ মার্চ থেকে গণহত্যা, অগ্নিসংযোগসহ নানাবিধ অপকর্মে জড়িত হয় না-পাক পাকিস্তানিরা।

২৭ মার্চ কারফিউ ঘণ্টা তিন-চারেকের জন্য শিথিল করলেও তারই ফাঁকে ফাঁকে কিছু কিছু পরিবার বুড়িগঙ্গা পেরিয়ে চলে গিয়েছিল বিক্রমপুর বা মুন্সীগঞ্জের দিকে। আমি ছিলাম মালিবাগে। মেজো ভাই, ভাবি, জাহিদ, হেমা থাকতেন মুক্তিযোদ্ধা লুৎফুর রহমান বীণুদের বাড়ির দোতলায়। বীণু ২৫ আগস্ট ২০২১-এ মারা গেছেন। বাড়িটির সামনে, না-পাকরা সারা দিনরাত টহল দিত। ভয়ে কেউ বের না হলেও কৃষি ব্যাংকের সেই পুরনো ড্রাইভার আলী আহমদের জিপে রশীদ ভাইকে অফিস যেতে হতো। ইতিমধ্যে না-পাকরা কারফিউ তুলে নিয়ে অফিস-আদালত চালু করে বহির্বিশ্বকে দেখাতে চেয়েছিল তখন সবকিছু স্বাভাবিক। ড্রাইভার আলী ছিলেন অত্যন্ত ধার্মিক এবং মেজো ভাইয়ের যে একটি মেয়ে আছে তিনি তা জানতেন এবং তারও একটি মেয়ে ছিল, ভাতিজি হেমার বয়সী। রশীদ ভাই একদিন তার ড্রাইভারকে অনুরোধ করেছিলেন আমাদের পরিবারের মা, ভাবি, জিয়া ভাইসহ আমাদের আটজনকে আরিচা ঘাটে পৌঁছে দিতে পারবে কি না। আলী বলেছিলেন দু-এক দিন পরে জানাব। ইতিমধ্যে একাত্তরের ৪ এপ্রিল মিরপুর রোডে বিহারিদের হামলায় উত্তরাগামী ইপিআরটিসির বাসের সব যাত্রী প্রাণ হারান। যা বুঝেই বলেছিল আলী। ৫ এপ্রিল আলী মেজো ভাইকে জানালেন, তার জিপে আমাদের আরিচা ঘাটে পৌঁছে দেবেন এবং পকেট থেকে ছোট কোরআন শরিফ মাথায় ঠেকিয়ে মেজো ভাইকে আশ্বস্ত করেছিলেন। বলেছিলেন, আমি বেঁচে থাকতে মিরপুর রোডে কোনো বিহারি আমার জিপ আটকাবে না এবং আরও বলেছিলেন আপনার মেয়ের মতো আমারও একটি মেয়ে আছে। তবে প্রথম সিটে আপনি বসবেন আর সবাই পেছনে। সে যাত্রায় আমরা আটজনই আরিচা ঘাটে পৌঁছলাম শুধু রশীদ ভাই ফিরে এলেন ঢাকায়। যেহেতু তাকে আগামীকাল অফিস যেতে হবে। ড্রাইভার আলী রশীদ ভাইকে বলেছিলেন, আমি যে আরিচায় আপনার পরিবারকে পৌঁছে দিয়েছি, কাউকে বলবেন না। মেজো ভাই কথা রেখেছিলেন। আরিচায় হাজার হাজার লোক। দুশ্চিন্তা প্রত্যেকের চোখে-মুখে, উপরন্তু মাথার ওপরে না-পাক পাকিস্তানিদের বোমারু বিমান অনবরত টহল দিতে দিতে আবার যাচ্ছে পশ্চিমে, উত্তরে। আমরা যারা উত্তরবঙ্গে যাব স্বভাবতই সবাই দিশাহারা এমন সময় হঠাৎ একটি গরু পারাপার করার নৌকা এসে ভিড়ল আরিচা ঘাটে। নৌকার মাঝিরা কেউই নগরবাড়ী যাবেন না। ফিরবেন তাদের গ্রামে। তখনকার দিনে নৌকার সঙ্গে শ্যালো মেশিন না থাকায় মাঝিরা যেতে রাজি হচ্ছিলেন না।

অনেক অনুরোধের পর মাঝি রাজি হলেন। এদিকে চৈত্রের কালো মেঘ আকাশে দেখা দেওয়ায় আমরা যারা পাবনা, বগুড়া, রাজশাহী, রংপুর, দিনাজপুর যাব তারা প্রায় সবাই জোর করে উঠলাম গরু টানা সেই নৌকাটিতে। মাঝিদের নিষেধ সত্ত্বেও প্রায় নগরবাড়ী ঘাটের কাছাকাছি পৌঁছতেই কালবৈশাখী শুরু হলো।

                লেখক : কবি।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

২১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৫২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন
ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল
মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫
সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে প্রবাসী নিহত
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে প্রবাসী নিহত

নগর জীবন

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা