শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২১

স্মৃতিকাতর সেই দিনগুলো...

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
স্মৃতিকাতর সেই দিনগুলো...

স্মৃতিকাতরতায় নুইয়ে পড়েছি। বয়স যত বাড়ছে পেছনের সোনালি দিনগুলো সামনে এসে নতজানু হয়ে বলে যায় ফেলে আসা দিনের কথা। সময় আমাকে তখনই দুই হাত ধরে নিয়ে যায় পাবনা শহরের কালাচাঁদপাড়া মহল্লার মণি বসাকের রেশন দোকানের দিকে। যে দোকানটি তিনি ফেলে গিয়েছিলেন প্রায় শূন্যহাতে, ভারতের পশ্চিমবঙ্গে শরণার্থী শিবির কেন্দ্রে। হাজার হাজার হিন্দু-মুসলমান নিজের এবং পরিবারের জীবন বাঁচাতে স্বদেশ, স্বভূমি ছেড়ে রাতারাতি পালাতে বাধ্য হয়েছিলের না-পাক পাকিস্তানের মিলিটারিদের অমানবিক, অমানুষিক কর্মকান্ডের জন্য। প্রথমত বাঙালি নিধন, জ্বালাও-পোড়াও এটি হলো নিত্যনৈমিত্তিক খেলা না-পাকদের। ২৫ মার্চের বিভীষিকাময় রাতের পর থেকে আমরা যারা ঢাকায় ছিলাম তাদের সবারই ভীতি ছিল কখন এসে বাড়িতে হামলা করে। বিশেষত ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ শুনে মালিবাগের সেই বাড়িতে ফেরার পথে শুনলাম, আজকে রাতেই না-পাকরা বাঙালির ওপর হামলা চালাবে। তরুণ-তরুণী কাউকে ছাড় দেবে না। মালিবাগের যে বাড়িতে ছিলাম রামপুরা রোড থেকে মিনিট চারেকের পথ। মালিবাগের প্রথম গলিটির হাতের বাঁ দিকের একটি ছোট পুকুরের পাড়েই ভাড়া বাড়িটি। তখন আমার বয়স ২৩-এর কোটায়, দাউদ ও বোন ফরিদার বয়স কুড়ির নিচে। জিয়া ভাই ছিলেন সবার বড়। মার্চের প্রথম সপ্তাহে আমরা যারা ছাত্রলীগের সদস্য ছিলাম এবং ছাত্র ইউনিয়নের সদস্য দাউদেরা সারা দিন পথেঘাটে কাটিয়েছি মিছিল-স্লোগানে। আবুজর গিফারী কলেজের ছাত্র ইকবাল মিছিল নিয়ে যাওয়ার সময় না-পাকদের গুলিতে রামপুরা রোডে নিহত হন। তিনিই বোধ করি মুক্তিযুদ্ধের প্রথম শহীদ, আর দ্বিতীয় শহীদ ছাত্রনেতা তসলিম। তিনিও নিহত হন পাকিস্তানি দস্যুদের হাতে। ইকবাল ও তসলিমের হত্যাকান্ডে আমরা যারা ছাত্র ছিলাম তারা বিশেষত সে সময় আতঙ্কগ্রস্ত থাকতাম। দেখতে দেখতে এগিয়ে এলো ২৫ মার্চের কালরাত। উপরন্তু না-পাকদের দেওয়া কারফিউ, চারদিকে গুলি-গোলার শব্দ। অগ্নিসংযোগ, মালিবাগ রেললাইনের ওপর দিকের একটি টিনের বাড়ি পুড়িয়ে দিয়েছিল না-পাক হানাদাররা এবং রেললাইনের ওপরই পড়ে ছিল এক বস্তিবাসীর মৃতদেহ। যিনি আমার মেজো ভাই রশীদ হায়দারের খিলগাঁও আনসার অফিসের সামনের বীণুদের বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। ২৭ মার্চ কারফিউ কিছুটা শিথিল করার পর মেজো ভাই, ভাবি, একমাত্র কন্যা হেমা এবং জাহিদকে দেখতে পাঠিয়েছিলেন মা আমাকে, যাওয়ার পথেই রেললাইনের কাছে দেখলাম সেই মৃতদেহটি।

জনাকয়েক মানুষ কোথা থেকে একটি কোদাল জোগাড় করে এনে কোনোরকমে মৃতদেহটি মাটিচাপা দিয়েছিলেন। যা চোখের পাতা দুটি বন্ধ করলে স্পষ্ট দেখতে পাই। মেজো ভাই-ভাবির খবর নিয়ে বাসায় এসে জিয়া ভাই, মাকে জানালাম ওঁরা সবাই ভালোই আছেন। জিয়া ভাইয়ের ভয় ছিল আনসার হেড কোয়ার্টার্সের সামনের বাড়িটিতে যে কোনো সময় না-পাকরা আক্রমণ করতে পারে এবং দিনকয়েক পর ফাঁকা গুলি চালিয়ে পুরো খিলগাঁও, তালতলা প্রকম্পিত করেই ক্ষান্ত হয়নি; অনেক দোকান পুড়িয়ে ছারখার করেছিল। রামপুরা টেলিভিশন ভবন পর্যন্ত পারতপক্ষে কেউ যেত না। না যাওয়ার কারণ ছিল চারদিকে ফাঁকা এবং তেমন কোনো পথঘাট ছিল না। উপরন্তু রামপুরা ব্রিজ না থাকায় একান্ত প্রয়োজনে কেউ কেউ যেতেন বনানী, গুলশান। চারদিকে সুনসান। রাত হলেই শুরু হতো না-পাকদের গাড়ি মহল্লায় মহল্লায় এসে খোঁজ নেওয়া স্থানীয় দু-চার জন বিহারি এবং বাঙালি দালালদের কাছ থেকে। আমরা যে বাসাটিতে ভাড়া ছিলাম সে বাড়ি থেকে মালিবাগ বাজারের দিকে যেতে হাতের বাঁ দিকে ছিল কয়েক ঘর বিহারি এবং পশ্চিমবঙ্গ থেকে আগত উদবাস্তুরা; তাদের সহযোগিতায় শান্তিবাগ, গুলবাগ থেকে বেশ কয়েকজনকে ধরে নিয়ে গিয়েছিল পাকিস্তানি সেনারা। তারা আর ফিরে আসেননি। ১৯৭১ সালের ৪ এপ্রিল ছিল সোমবার। বেশ কয়েক ঘণ্টা কারফিউ শিথিল করার ফলে জিয়া ভাই আমাকে পাঠিয়েছিলেন কমলাপুর ইপিআরটিসির বাসস্ট্যান্ডে। মঙ্গলবার ৫ এপ্রিল পাবনা যাওয়ার জন্য বাসের ছয়-সাতটি টিকিট কেনার জন্য। তখনকার দিনে ঢাকা-পাবনা বাস ভাড়া ছিল ৬ টাকা।

মালিবাগ থেকে ৮ আনায় রিকশা ভাড়া করে কমলাপুর বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে দেখি লোকারণ্য। ইপিআরটিসির বাস যেসব জেলায় যাতায়াত করত সেসব জেলার লোকজন বিশাল লাইন দিয়ে টিকিট পাওয়ার আশায় দাঁড়িয়েছেন। উত্তরবঙ্গের পাঁচ জেলা রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, রংপুর, দিনাজপুরের টিকিট কেনার জন্য। সবাই ৫ এপ্রিলের টিকিটের জন্য ঘণ্টা দু-এক দাঁড়িয়ে থাকার পর হঠাৎ খবর এলো এখনই কারফিউ শুরু হবে। যে যার যার মতো ফিরে যান। টিকিট বিক্রি করা হবে না। আমি প্রায় দৌড়েই বাসায় এসে দেখি মা কাঁদছেন, আমাকে দেখে একটু শান্ত হলেন। জিয়া ভাই জানালেন গতকাল ইপিআরটিসির দুটি বাসে যেসব যাত্রী উত্তরবঙ্গের দিকে যাচ্ছিলেন, মিরপুরের বিহারিরা তাদের পুরুষদের বাস থেকে নামিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে এবং মা-বোনদের কাছ থেকে সোনার গয়না, টাকাপয়সা সবকিছু লুট করে নিয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের সঙ্গে থাকা না-পাক পাঞ্জাবি মিলিটারিরা অনেক মেয়েকে তুলে নিয়ে গেছে। পাকিস্তানি সেনারা বিহারিদের হাতে পুরো মিরপুরের দায়িত্ব তুলে দিয়েছে এবং একই সঙ্গে বাঙালিদের পাওয়া মাত্রই যেন গণহত্যা চালানো হয় এমন নির্দেশ দিয়েছে। নির্দেশদাতা ছিল একজন ক্যাপ্টেন। তবে ২৬ মার্চের সকাল থেকেই খন্ড খন্ড যুদ্ধ চলছিল। সমগ্র মিরপুর-মোহাম্মদপুরে বাঙালিদের বাড়িতে চলছিল অগ্নিসংযোগ, মিরপুরের গোলারটেকের অধিবাসী ছিলেন মকবুল হোসেন মুকুল। বাড়ির নম্বর ৬ এবং তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন আবদুল মান্নান খান, দু-তিনটি বাড়ির পরে আরও দু-এক ঘর বাঙালি থাকলেও অনেকেই রেহাই পাননি বিহারিদের অত্যাচার থেকে।

মকবুল হোসেন মুকুল চাকরি করতেন অবজারভার গ্রুপে। ২০-২৫ বছর চাকরির পর ১৯৭১ সালের জানুয়ারিতে যোগ দিয়েছিলেন ব্যুরো চিফ হিসেবে দৈনিক আজাদীর ঢাকা অফিসে এবং তিনি একই সঙ্গে ছিলেন ঢাকা রাইফেলস ক্লাবের সিনিয়র সদস্য। তিনি ৭ মার্চের পর রাইফেলস ক্লাব থেকে টু-টু-বোর বন্দুকের ৫০০ কার্তুজ কিনে এনেছিলেন। যদি কখনো মিরপুরের বিহারিরা দলেবলে আক্রমণ করে বসে সে আশঙ্কায়। তার আশঙ্কাটি অমূলক ছিল না, দীর্ঘদিনের সাংবাদিকতার অভিজ্ঞতায় তিনি যেন স্পষ্ট দেখতে পেয়েছিলেন বিহারিরা বাঙালিদের ওপর আক্রমণ চালাবে। পরে ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং স্থানীয় নেতা আবদুল মান্নান খানকে বিষয়টি অবহিত করায় খান বলেছিলেন, তার লাইসেন্সকৃত একটি দোনালা বন্দুক আছে। আর ঘরে আছে ১০০ থেকে ১৫০-এর মতো কার্তুজ। ২৭ মার্চ কারফিউ শিথিল হওয়ার সুযোগে বিহারিরা সুলতান বিহারির নেতৃত্বে গোলারটেক আক্রমণ করছিল। মকবুল ও মান্নানের বাড়িতে আক্রমণ চালানোর সময় টু-টু-বোর রাইফেলের গুলিতে ৮-১০ বিহারি নিহত হয় এবং মান্নানের দোনালা বন্দুকের গুলিতে পাঁচ-সাত জন। কারফিউ শুরু হলে মকবুল ও মান্নান দুজনই কিছু টাকা এবং রাইফেল ও বন্দুক নিয়ে মিরপুর ব্রিজের নিচে যে নদীটি আছে, সাঁতরে প্রথমেই গিয়ে উঠেছিলেন মিরপুর-আটি গ্রামে। ১৫ থেকে ২০ জন বিহারি নিহত হওয়ার খবরটি যখন আর্মি হেডকোয়ার্টার্সে পৌঁছে তখন রাও ফরমান আলী খান ও টিক্কা খান দুজনে মিলে মকবুল আর মান্নানের মাথার জন্য ১০,০০০+১০,০০০ টাকা ঘোষণা দিয়েছিল, তখন তাদের পরিবারের সদস্যদের সবাই পালিয়ে নদী পাড়ি দিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন অন্য একটি গ্রামে। তবে এ দুজনের একজনও মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট গ্রহণ করেননি।

আমাদের মেজো ভাই ১৯৬৯ সালে পাকিস্তান কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের উচ্চপদে চাকরি করতেন, তার সম্পাদনায় কৃষি ব্যাংকের একটি মাসিক পত্রিকা বের হতো। খিলগাঁও বাসা থেকে যে জিপটিতে তিনি অফিসে যেতেন তার ড্রাইভার ছিলেন মিরপুরের এক বিহারি, নাম আলী আহমদ। হঠাৎই মেজো ভাইকে পাকিস্তানের রাজধানী করাচির কৃষি ব্যাংকে পোস্টিং দেওয়া হয়েছিল। আমাদের বড় ভাতিজি হৈমন্তী হায়দার হেমার বয়স তখন সাত-আট মাস হবে। মেজো ভাবি কিছুতেই করাচি যেতে রাজি ছিলেন না। আমাদের মা ভাবিকে বুঝিয়েসুঝিয়ে করাচি পাঠিয়েছিলেন। বছরখানেক থাকার পর ১৯৭০ সালের অক্টোবর-নভেম্বরে ঢাকায় চলে এসে যোগ দিয়েছিলেন ঢাকার কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকে। ১৯৭০ সালটি ছিল রাজনীতির টালমাটাল সময়। ইয়াহিয়া ও মোনেমের অত্যাচারে জনগণ ছিল অতিষ্ঠ। মাস কয়েক পরই এলো ১৯৭১ সালের সেই দুর্বিষহ দিন। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের পর বাঙালিদের ভিতরে সঞ্চয় হয়েছিল সাহস এবং একই সঙ্গে আশঙ্কা। ২৫ মার্চ থেকে গণহত্যা, অগ্নিসংযোগসহ নানাবিধ অপকর্মে জড়িত হয় না-পাক পাকিস্তানিরা।

২৭ মার্চ কারফিউ ঘণ্টা তিন-চারেকের জন্য শিথিল করলেও তারই ফাঁকে ফাঁকে কিছু কিছু পরিবার বুড়িগঙ্গা পেরিয়ে চলে গিয়েছিল বিক্রমপুর বা মুন্সীগঞ্জের দিকে। আমি ছিলাম মালিবাগে। মেজো ভাই, ভাবি, জাহিদ, হেমা থাকতেন মুক্তিযোদ্ধা লুৎফুর রহমান বীণুদের বাড়ির দোতলায়। বীণু ২৫ আগস্ট ২০২১-এ মারা গেছেন। বাড়িটির সামনে, না-পাকরা সারা দিনরাত টহল দিত। ভয়ে কেউ বের না হলেও কৃষি ব্যাংকের সেই পুরনো ড্রাইভার আলী আহমদের জিপে রশীদ ভাইকে অফিস যেতে হতো। ইতিমধ্যে না-পাকরা কারফিউ তুলে নিয়ে অফিস-আদালত চালু করে বহির্বিশ্বকে দেখাতে চেয়েছিল তখন সবকিছু স্বাভাবিক। ড্রাইভার আলী ছিলেন অত্যন্ত ধার্মিক এবং মেজো ভাইয়ের যে একটি মেয়ে আছে তিনি তা জানতেন এবং তারও একটি মেয়ে ছিল, ভাতিজি হেমার বয়সী। রশীদ ভাই একদিন তার ড্রাইভারকে অনুরোধ করেছিলেন আমাদের পরিবারের মা, ভাবি, জিয়া ভাইসহ আমাদের আটজনকে আরিচা ঘাটে পৌঁছে দিতে পারবে কি না। আলী বলেছিলেন দু-এক দিন পরে জানাব। ইতিমধ্যে একাত্তরের ৪ এপ্রিল মিরপুর রোডে বিহারিদের হামলায় উত্তরাগামী ইপিআরটিসির বাসের সব যাত্রী প্রাণ হারান। যা বুঝেই বলেছিল আলী। ৫ এপ্রিল আলী মেজো ভাইকে জানালেন, তার জিপে আমাদের আরিচা ঘাটে পৌঁছে দেবেন এবং পকেট থেকে ছোট কোরআন শরিফ মাথায় ঠেকিয়ে মেজো ভাইকে আশ্বস্ত করেছিলেন। বলেছিলেন, আমি বেঁচে থাকতে মিরপুর রোডে কোনো বিহারি আমার জিপ আটকাবে না এবং আরও বলেছিলেন আপনার মেয়ের মতো আমারও একটি মেয়ে আছে। তবে প্রথম সিটে আপনি বসবেন আর সবাই পেছনে। সে যাত্রায় আমরা আটজনই আরিচা ঘাটে পৌঁছলাম শুধু রশীদ ভাই ফিরে এলেন ঢাকায়। যেহেতু তাকে আগামীকাল অফিস যেতে হবে। ড্রাইভার আলী রশীদ ভাইকে বলেছিলেন, আমি যে আরিচায় আপনার পরিবারকে পৌঁছে দিয়েছি, কাউকে বলবেন না। মেজো ভাই কথা রেখেছিলেন। আরিচায় হাজার হাজার লোক। দুশ্চিন্তা প্রত্যেকের চোখে-মুখে, উপরন্তু মাথার ওপরে না-পাক পাকিস্তানিদের বোমারু বিমান অনবরত টহল দিতে দিতে আবার যাচ্ছে পশ্চিমে, উত্তরে। আমরা যারা উত্তরবঙ্গে যাব স্বভাবতই সবাই দিশাহারা এমন সময় হঠাৎ একটি গরু পারাপার করার নৌকা এসে ভিড়ল আরিচা ঘাটে। নৌকার মাঝিরা কেউই নগরবাড়ী যাবেন না। ফিরবেন তাদের গ্রামে। তখনকার দিনে নৌকার সঙ্গে শ্যালো মেশিন না থাকায় মাঝিরা যেতে রাজি হচ্ছিলেন না।

অনেক অনুরোধের পর মাঝি রাজি হলেন। এদিকে চৈত্রের কালো মেঘ আকাশে দেখা দেওয়ায় আমরা যারা পাবনা, বগুড়া, রাজশাহী, রংপুর, দিনাজপুর যাব তারা প্রায় সবাই জোর করে উঠলাম গরু টানা সেই নৌকাটিতে। মাঝিদের নিষেধ সত্ত্বেও প্রায় নগরবাড়ী ঘাটের কাছাকাছি পৌঁছতেই কালবৈশাখী শুরু হলো।

                লেখক : কবি।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে
আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী
এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা