শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২১

স্মৃতিকাতর সেই দিনগুলো...

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
স্মৃতিকাতর সেই দিনগুলো...

স্মৃতিকাতরতায় নুইয়ে পড়েছি। বয়স যত বাড়ছে পেছনের সোনালি দিনগুলো সামনে এসে নতজানু হয়ে বলে যায় ফেলে আসা দিনের কথা। সময় আমাকে তখনই দুই হাত ধরে নিয়ে যায় পাবনা শহরের কালাচাঁদপাড়া মহল্লার মণি বসাকের রেশন দোকানের দিকে। যে দোকানটি তিনি ফেলে গিয়েছিলেন প্রায় শূন্যহাতে, ভারতের পশ্চিমবঙ্গে শরণার্থী শিবির কেন্দ্রে। হাজার হাজার হিন্দু-মুসলমান নিজের এবং পরিবারের জীবন বাঁচাতে স্বদেশ, স্বভূমি ছেড়ে রাতারাতি পালাতে বাধ্য হয়েছিলের না-পাক পাকিস্তানের মিলিটারিদের অমানবিক, অমানুষিক কর্মকান্ডের জন্য। প্রথমত বাঙালি নিধন, জ্বালাও-পোড়াও এটি হলো নিত্যনৈমিত্তিক খেলা না-পাকদের। ২৫ মার্চের বিভীষিকাময় রাতের পর থেকে আমরা যারা ঢাকায় ছিলাম তাদের সবারই ভীতি ছিল কখন এসে বাড়িতে হামলা করে। বিশেষত ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ শুনে মালিবাগের সেই বাড়িতে ফেরার পথে শুনলাম, আজকে রাতেই না-পাকরা বাঙালির ওপর হামলা চালাবে। তরুণ-তরুণী কাউকে ছাড় দেবে না। মালিবাগের যে বাড়িতে ছিলাম রামপুরা রোড থেকে মিনিট চারেকের পথ। মালিবাগের প্রথম গলিটির হাতের বাঁ দিকের একটি ছোট পুকুরের পাড়েই ভাড়া বাড়িটি। তখন আমার বয়স ২৩-এর কোটায়, দাউদ ও বোন ফরিদার বয়স কুড়ির নিচে। জিয়া ভাই ছিলেন সবার বড়। মার্চের প্রথম সপ্তাহে আমরা যারা ছাত্রলীগের সদস্য ছিলাম এবং ছাত্র ইউনিয়নের সদস্য দাউদেরা সারা দিন পথেঘাটে কাটিয়েছি মিছিল-স্লোগানে। আবুজর গিফারী কলেজের ছাত্র ইকবাল মিছিল নিয়ে যাওয়ার সময় না-পাকদের গুলিতে রামপুরা রোডে নিহত হন। তিনিই বোধ করি মুক্তিযুদ্ধের প্রথম শহীদ, আর দ্বিতীয় শহীদ ছাত্রনেতা তসলিম। তিনিও নিহত হন পাকিস্তানি দস্যুদের হাতে। ইকবাল ও তসলিমের হত্যাকান্ডে আমরা যারা ছাত্র ছিলাম তারা বিশেষত সে সময় আতঙ্কগ্রস্ত থাকতাম। দেখতে দেখতে এগিয়ে এলো ২৫ মার্চের কালরাত। উপরন্তু না-পাকদের দেওয়া কারফিউ, চারদিকে গুলি-গোলার শব্দ। অগ্নিসংযোগ, মালিবাগ রেললাইনের ওপর দিকের একটি টিনের বাড়ি পুড়িয়ে দিয়েছিল না-পাক হানাদাররা এবং রেললাইনের ওপরই পড়ে ছিল এক বস্তিবাসীর মৃতদেহ। যিনি আমার মেজো ভাই রশীদ হায়দারের খিলগাঁও আনসার অফিসের সামনের বীণুদের বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। ২৭ মার্চ কারফিউ কিছুটা শিথিল করার পর মেজো ভাই, ভাবি, একমাত্র কন্যা হেমা এবং জাহিদকে দেখতে পাঠিয়েছিলেন মা আমাকে, যাওয়ার পথেই রেললাইনের কাছে দেখলাম সেই মৃতদেহটি।

জনাকয়েক মানুষ কোথা থেকে একটি কোদাল জোগাড় করে এনে কোনোরকমে মৃতদেহটি মাটিচাপা দিয়েছিলেন। যা চোখের পাতা দুটি বন্ধ করলে স্পষ্ট দেখতে পাই। মেজো ভাই-ভাবির খবর নিয়ে বাসায় এসে জিয়া ভাই, মাকে জানালাম ওঁরা সবাই ভালোই আছেন। জিয়া ভাইয়ের ভয় ছিল আনসার হেড কোয়ার্টার্সের সামনের বাড়িটিতে যে কোনো সময় না-পাকরা আক্রমণ করতে পারে এবং দিনকয়েক পর ফাঁকা গুলি চালিয়ে পুরো খিলগাঁও, তালতলা প্রকম্পিত করেই ক্ষান্ত হয়নি; অনেক দোকান পুড়িয়ে ছারখার করেছিল। রামপুরা টেলিভিশন ভবন পর্যন্ত পারতপক্ষে কেউ যেত না। না যাওয়ার কারণ ছিল চারদিকে ফাঁকা এবং তেমন কোনো পথঘাট ছিল না। উপরন্তু রামপুরা ব্রিজ না থাকায় একান্ত প্রয়োজনে কেউ কেউ যেতেন বনানী, গুলশান। চারদিকে সুনসান। রাত হলেই শুরু হতো না-পাকদের গাড়ি মহল্লায় মহল্লায় এসে খোঁজ নেওয়া স্থানীয় দু-চার জন বিহারি এবং বাঙালি দালালদের কাছ থেকে। আমরা যে বাসাটিতে ভাড়া ছিলাম সে বাড়ি থেকে মালিবাগ বাজারের দিকে যেতে হাতের বাঁ দিকে ছিল কয়েক ঘর বিহারি এবং পশ্চিমবঙ্গ থেকে আগত উদবাস্তুরা; তাদের সহযোগিতায় শান্তিবাগ, গুলবাগ থেকে বেশ কয়েকজনকে ধরে নিয়ে গিয়েছিল পাকিস্তানি সেনারা। তারা আর ফিরে আসেননি। ১৯৭১ সালের ৪ এপ্রিল ছিল সোমবার। বেশ কয়েক ঘণ্টা কারফিউ শিথিল করার ফলে জিয়া ভাই আমাকে পাঠিয়েছিলেন কমলাপুর ইপিআরটিসির বাসস্ট্যান্ডে। মঙ্গলবার ৫ এপ্রিল পাবনা যাওয়ার জন্য বাসের ছয়-সাতটি টিকিট কেনার জন্য। তখনকার দিনে ঢাকা-পাবনা বাস ভাড়া ছিল ৬ টাকা।

মালিবাগ থেকে ৮ আনায় রিকশা ভাড়া করে কমলাপুর বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে দেখি লোকারণ্য। ইপিআরটিসির বাস যেসব জেলায় যাতায়াত করত সেসব জেলার লোকজন বিশাল লাইন দিয়ে টিকিট পাওয়ার আশায় দাঁড়িয়েছেন। উত্তরবঙ্গের পাঁচ জেলা রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, রংপুর, দিনাজপুরের টিকিট কেনার জন্য। সবাই ৫ এপ্রিলের টিকিটের জন্য ঘণ্টা দু-এক দাঁড়িয়ে থাকার পর হঠাৎ খবর এলো এখনই কারফিউ শুরু হবে। যে যার যার মতো ফিরে যান। টিকিট বিক্রি করা হবে না। আমি প্রায় দৌড়েই বাসায় এসে দেখি মা কাঁদছেন, আমাকে দেখে একটু শান্ত হলেন। জিয়া ভাই জানালেন গতকাল ইপিআরটিসির দুটি বাসে যেসব যাত্রী উত্তরবঙ্গের দিকে যাচ্ছিলেন, মিরপুরের বিহারিরা তাদের পুরুষদের বাস থেকে নামিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে এবং মা-বোনদের কাছ থেকে সোনার গয়না, টাকাপয়সা সবকিছু লুট করে নিয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের সঙ্গে থাকা না-পাক পাঞ্জাবি মিলিটারিরা অনেক মেয়েকে তুলে নিয়ে গেছে। পাকিস্তানি সেনারা বিহারিদের হাতে পুরো মিরপুরের দায়িত্ব তুলে দিয়েছে এবং একই সঙ্গে বাঙালিদের পাওয়া মাত্রই যেন গণহত্যা চালানো হয় এমন নির্দেশ দিয়েছে। নির্দেশদাতা ছিল একজন ক্যাপ্টেন। তবে ২৬ মার্চের সকাল থেকেই খন্ড খন্ড যুদ্ধ চলছিল। সমগ্র মিরপুর-মোহাম্মদপুরে বাঙালিদের বাড়িতে চলছিল অগ্নিসংযোগ, মিরপুরের গোলারটেকের অধিবাসী ছিলেন মকবুল হোসেন মুকুল। বাড়ির নম্বর ৬ এবং তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন আবদুল মান্নান খান, দু-তিনটি বাড়ির পরে আরও দু-এক ঘর বাঙালি থাকলেও অনেকেই রেহাই পাননি বিহারিদের অত্যাচার থেকে।

মকবুল হোসেন মুকুল চাকরি করতেন অবজারভার গ্রুপে। ২০-২৫ বছর চাকরির পর ১৯৭১ সালের জানুয়ারিতে যোগ দিয়েছিলেন ব্যুরো চিফ হিসেবে দৈনিক আজাদীর ঢাকা অফিসে এবং তিনি একই সঙ্গে ছিলেন ঢাকা রাইফেলস ক্লাবের সিনিয়র সদস্য। তিনি ৭ মার্চের পর রাইফেলস ক্লাব থেকে টু-টু-বোর বন্দুকের ৫০০ কার্তুজ কিনে এনেছিলেন। যদি কখনো মিরপুরের বিহারিরা দলেবলে আক্রমণ করে বসে সে আশঙ্কায়। তার আশঙ্কাটি অমূলক ছিল না, দীর্ঘদিনের সাংবাদিকতার অভিজ্ঞতায় তিনি যেন স্পষ্ট দেখতে পেয়েছিলেন বিহারিরা বাঙালিদের ওপর আক্রমণ চালাবে। পরে ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং স্থানীয় নেতা আবদুল মান্নান খানকে বিষয়টি অবহিত করায় খান বলেছিলেন, তার লাইসেন্সকৃত একটি দোনালা বন্দুক আছে। আর ঘরে আছে ১০০ থেকে ১৫০-এর মতো কার্তুজ। ২৭ মার্চ কারফিউ শিথিল হওয়ার সুযোগে বিহারিরা সুলতান বিহারির নেতৃত্বে গোলারটেক আক্রমণ করছিল। মকবুল ও মান্নানের বাড়িতে আক্রমণ চালানোর সময় টু-টু-বোর রাইফেলের গুলিতে ৮-১০ বিহারি নিহত হয় এবং মান্নানের দোনালা বন্দুকের গুলিতে পাঁচ-সাত জন। কারফিউ শুরু হলে মকবুল ও মান্নান দুজনই কিছু টাকা এবং রাইফেল ও বন্দুক নিয়ে মিরপুর ব্রিজের নিচে যে নদীটি আছে, সাঁতরে প্রথমেই গিয়ে উঠেছিলেন মিরপুর-আটি গ্রামে। ১৫ থেকে ২০ জন বিহারি নিহত হওয়ার খবরটি যখন আর্মি হেডকোয়ার্টার্সে পৌঁছে তখন রাও ফরমান আলী খান ও টিক্কা খান দুজনে মিলে মকবুল আর মান্নানের মাথার জন্য ১০,০০০+১০,০০০ টাকা ঘোষণা দিয়েছিল, তখন তাদের পরিবারের সদস্যদের সবাই পালিয়ে নদী পাড়ি দিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন অন্য একটি গ্রামে। তবে এ দুজনের একজনও মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট গ্রহণ করেননি।

আমাদের মেজো ভাই ১৯৬৯ সালে পাকিস্তান কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের উচ্চপদে চাকরি করতেন, তার সম্পাদনায় কৃষি ব্যাংকের একটি মাসিক পত্রিকা বের হতো। খিলগাঁও বাসা থেকে যে জিপটিতে তিনি অফিসে যেতেন তার ড্রাইভার ছিলেন মিরপুরের এক বিহারি, নাম আলী আহমদ। হঠাৎই মেজো ভাইকে পাকিস্তানের রাজধানী করাচির কৃষি ব্যাংকে পোস্টিং দেওয়া হয়েছিল। আমাদের বড় ভাতিজি হৈমন্তী হায়দার হেমার বয়স তখন সাত-আট মাস হবে। মেজো ভাবি কিছুতেই করাচি যেতে রাজি ছিলেন না। আমাদের মা ভাবিকে বুঝিয়েসুঝিয়ে করাচি পাঠিয়েছিলেন। বছরখানেক থাকার পর ১৯৭০ সালের অক্টোবর-নভেম্বরে ঢাকায় চলে এসে যোগ দিয়েছিলেন ঢাকার কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকে। ১৯৭০ সালটি ছিল রাজনীতির টালমাটাল সময়। ইয়াহিয়া ও মোনেমের অত্যাচারে জনগণ ছিল অতিষ্ঠ। মাস কয়েক পরই এলো ১৯৭১ সালের সেই দুর্বিষহ দিন। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের পর বাঙালিদের ভিতরে সঞ্চয় হয়েছিল সাহস এবং একই সঙ্গে আশঙ্কা। ২৫ মার্চ থেকে গণহত্যা, অগ্নিসংযোগসহ নানাবিধ অপকর্মে জড়িত হয় না-পাক পাকিস্তানিরা।

২৭ মার্চ কারফিউ ঘণ্টা তিন-চারেকের জন্য শিথিল করলেও তারই ফাঁকে ফাঁকে কিছু কিছু পরিবার বুড়িগঙ্গা পেরিয়ে চলে গিয়েছিল বিক্রমপুর বা মুন্সীগঞ্জের দিকে। আমি ছিলাম মালিবাগে। মেজো ভাই, ভাবি, জাহিদ, হেমা থাকতেন মুক্তিযোদ্ধা লুৎফুর রহমান বীণুদের বাড়ির দোতলায়। বীণু ২৫ আগস্ট ২০২১-এ মারা গেছেন। বাড়িটির সামনে, না-পাকরা সারা দিনরাত টহল দিত। ভয়ে কেউ বের না হলেও কৃষি ব্যাংকের সেই পুরনো ড্রাইভার আলী আহমদের জিপে রশীদ ভাইকে অফিস যেতে হতো। ইতিমধ্যে না-পাকরা কারফিউ তুলে নিয়ে অফিস-আদালত চালু করে বহির্বিশ্বকে দেখাতে চেয়েছিল তখন সবকিছু স্বাভাবিক। ড্রাইভার আলী ছিলেন অত্যন্ত ধার্মিক এবং মেজো ভাইয়ের যে একটি মেয়ে আছে তিনি তা জানতেন এবং তারও একটি মেয়ে ছিল, ভাতিজি হেমার বয়সী। রশীদ ভাই একদিন তার ড্রাইভারকে অনুরোধ করেছিলেন আমাদের পরিবারের মা, ভাবি, জিয়া ভাইসহ আমাদের আটজনকে আরিচা ঘাটে পৌঁছে দিতে পারবে কি না। আলী বলেছিলেন দু-এক দিন পরে জানাব। ইতিমধ্যে একাত্তরের ৪ এপ্রিল মিরপুর রোডে বিহারিদের হামলায় উত্তরাগামী ইপিআরটিসির বাসের সব যাত্রী প্রাণ হারান। যা বুঝেই বলেছিল আলী। ৫ এপ্রিল আলী মেজো ভাইকে জানালেন, তার জিপে আমাদের আরিচা ঘাটে পৌঁছে দেবেন এবং পকেট থেকে ছোট কোরআন শরিফ মাথায় ঠেকিয়ে মেজো ভাইকে আশ্বস্ত করেছিলেন। বলেছিলেন, আমি বেঁচে থাকতে মিরপুর রোডে কোনো বিহারি আমার জিপ আটকাবে না এবং আরও বলেছিলেন আপনার মেয়ের মতো আমারও একটি মেয়ে আছে। তবে প্রথম সিটে আপনি বসবেন আর সবাই পেছনে। সে যাত্রায় আমরা আটজনই আরিচা ঘাটে পৌঁছলাম শুধু রশীদ ভাই ফিরে এলেন ঢাকায়। যেহেতু তাকে আগামীকাল অফিস যেতে হবে। ড্রাইভার আলী রশীদ ভাইকে বলেছিলেন, আমি যে আরিচায় আপনার পরিবারকে পৌঁছে দিয়েছি, কাউকে বলবেন না। মেজো ভাই কথা রেখেছিলেন। আরিচায় হাজার হাজার লোক। দুশ্চিন্তা প্রত্যেকের চোখে-মুখে, উপরন্তু মাথার ওপরে না-পাক পাকিস্তানিদের বোমারু বিমান অনবরত টহল দিতে দিতে আবার যাচ্ছে পশ্চিমে, উত্তরে। আমরা যারা উত্তরবঙ্গে যাব স্বভাবতই সবাই দিশাহারা এমন সময় হঠাৎ একটি গরু পারাপার করার নৌকা এসে ভিড়ল আরিচা ঘাটে। নৌকার মাঝিরা কেউই নগরবাড়ী যাবেন না। ফিরবেন তাদের গ্রামে। তখনকার দিনে নৌকার সঙ্গে শ্যালো মেশিন না থাকায় মাঝিরা যেতে রাজি হচ্ছিলেন না।

অনেক অনুরোধের পর মাঝি রাজি হলেন। এদিকে চৈত্রের কালো মেঘ আকাশে দেখা দেওয়ায় আমরা যারা পাবনা, বগুড়া, রাজশাহী, রংপুর, দিনাজপুর যাব তারা প্রায় সবাই জোর করে উঠলাম গরু টানা সেই নৌকাটিতে। মাঝিদের নিষেধ সত্ত্বেও প্রায় নগরবাড়ী ঘাটের কাছাকাছি পৌঁছতেই কালবৈশাখী শুরু হলো।

                লেখক : কবি।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে