শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২১

কৃষি খাতেই আগামীর সম্ভাবনা

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষি খাতেই আগামীর সম্ভাবনা

স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম চ্যালেঞ্জ ছিল ক্ষুধা নিবারণ। সংগত কারণেই আমাদের অর্থনীতির মূল ভিত্তি হয়ে ওঠে কৃষি। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের চিন্তা ও চেতনায় সর্বাগ্রে ছিল কৃষি ও কৃষকের উন্নয়ন। কৃষি যে এ দেশের প্রাণ, কৃষক যে এ দেশের সবচেয়ে মর্যাদাবান এ সত্য তিনি বহুবার উচ্চারণ করেছেন তাঁর ভাষণে, বক্তব্যে। কিন্তু রাজনৈতিক পট পরিবর্তন, বৈদেশিক শক্তির অপচেষ্টায় আমরা ক্রমেই কৃষিভিত্তিক অর্থনীতি থেকে সরে এসেছি। আমরা একবারও আমাদের অমূল্য প্রাকৃতিক সম্পদ ও সম্ভাবনার কথাগুলো ভাবিনি। উর্বরা এ দেশ হতে পারত কৃষির অনন্য ক্ষেত্র। আমাদের দেশে কৃষি বিষয়ের উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান বেড়েছে। কিন্তু বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ে আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অবস্থান কোথায়? যদিও আশার কথা এ বছর টাইমস হায়ার এডুকেশনে বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ১০০০-১২০০-এর মাঝে এসেছে। আমাদের দেশ থেকে মেধাবীরা চলে যাচ্ছেন বাইরে। উচ্চতর গবেষণার জন্য গিয়ে অনেকেই আর ফিরে আসছেন না। কৃষি বিষয়ে উচ্চতর শিক্ষা নিয়ে কেউ হচ্ছেন ব্যাংকার, কেউ সরকারি আমলা কিংবা অন্য পেশাজীবী। অথচ কৃষি বিষয়ে পাঁচ-ছয় বছরের যে অধ্যবসায়, যে শিক্ষা তা কোনো কাজেই আসছে না। এই শিক্ষিত তরুণদের হাত ধরেই পাল্টে যাওয়ার কথা ছিল আমাদের কৃষি। নতুন অধ্যায় রচিত হওয়ার কথা ছিল আমাদের কৃষকের স্বপ্নের। হ্যাঁ, আজকের কৃষি উন্নয়নের অবদানের অনেকটাই কৃষিবিজ্ঞানী, গবেষক, গবেষণা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রসারক তথা কৃষকের। বর্তমানে এশিয়ার অনেক দেশ ও ইউরোপ-আমেরিকার দেশগুলো আধুনিক কৃষিতে যে গতিতে এগিয়েছে, আমরা সেখানে কোথায়?

আজ শিল্পভিত্তিক অর্থনীতি রচনা করতে গিয়ে আমরা নষ্ট করে ফেলছি মাটির উর্বরতা, নদীপ্রবাহ ও পানি, পরিবেশ ও প্রতিবেশ। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা সংস্থার এক হিসাব অনুযায়ী ১৯৭৭ সালে দেশে কৃষিজমির পরিমাণ ছিল মোট জমির প্রায় ৮৫ শতাংশ। কিন্তু ২০১০ সালে তা নেমে হয় ৭৫ শতাংশে। আর এ ১১ বছরে তা নিশ্চয়ই আরও অনেকখানি কমে এসেছে। কম জমিতে বেশি উৎপাদন করতে গিয়ে মাটির ওপর অত্যাচার করে চলেছি। ধীরে ধীরে কৃষিবিমুখ হয়েছে প্রজন্ম। অকৃষি খাতে আগ্রহী হয়ে শহর ছেড়ে কাজের সন্ধানে ভিড় জমিয়েছে। এ একই সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়েছিল চীন, ভিয়েতনাম থেকে শুরু করে উন্নয়নশীল দেশগুলোয়ও। নব্বই দশক থেকে চীনে কৃষিশ্রমিকের সংকট চরম আকার ধারণ করে। তাদের বড় একটা জনশক্তি কৃষিবহির্ভূত পেশায় আগ্রহী হয়ে ওঠে। তারা গ্রাম ছেড়ে শহর বা উপশহরে এসে বিকল্প কর্মসংস্থানে ঝুঁকে পড়ে। ফলে চীনে কৃষিশ্রমিকের চরম সংকট দেখা দেয়। চীন কৃষি যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে সে সংকট দারুণভাবে মোকাবিলা করেছে। কিন্তু আমরা সে সংকট নিয়েই পথ চলেছি। এই সময়ে এসে বুঝতে পেরেছি কৃষি যান্ত্রিকীকরণের গুরুত্ব। একটা গবেষণাপত্রে দেখলাম ভিয়েতনামে আগের তুলনায় গত ১০ বছরে অকৃষি খাতে কর্মসংস্থানে যুক্ত হওয়ার ঘটনা বেড়েছে ২০%।

আমরা যদি আমাদের পরিচিত কোনো গ্রামের বাজারের দিকে তাকাই দেখব বাজারটি আয়তনে দিন দিন বেড়েই চলেছে। একটা সময় গ্রামীণ বাজার ছিল কৃষকদের। সেখানে কৃষক তার উৎপাদিত পণ্য বিক্রি করত। আর তার প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সে বাজার থেকে কিনে নিত। এখন আয়তনে বড় হয়ে ওঠা সে বাজারে কৃষকের পণ্য বিক্রির চেয়ে কৃষকের কাছে অকৃষিজ পণ্য বেচার দোকানপাট বেড়েছে। আর এ দোকানগুলো সাজিয়েছে গ্রামের কোনো কৃষকের ছেলেই। কারণ কৃষির সম্প্রসারণ ততটা হয়নি। সেই কৃষকের আর একটি ছেলে বা মেয়েটি হয়তো শহরে কোনো গার্মেন্টে কাজ করছে। শুধু বৃদ্ধ কৃষকই হাল ধরে রেখেছেন কৃষির। এখানে কৃষকের চিন্তায় হয়তো ছিল অর্থনৈতিক নিরাপত্তার কথা। ফলে প্রতি বছরই গ্রাম থেকে একটা বড় অংশ শহরমুখী হচ্ছে কর্মের তাগিদে, আর একটা অংশ যুক্ত হচ্ছে অকৃষিজ কাজে।

আমরা যদি এ অভ্যন্তরীণ অভিবাসন কমাতে চাই স্বভাবতই কলকারখানাকে গ্রামে নিয়ে আসতে হবে। আমাদের দেশে কলকারখানাগুলো মূলত শহরে বা উপশহরে। সাধারণত কলকারখানা তৈরি হয় তিনটি বিষয় মাথায় রেখে। এক. ভালো যোগাযোগব্যবস্থা। দুই. কাঁচামালের প্রাপ্যতা। তিন. বর্জ্য নিষ্কাশন ব্যবস্থাপনা। গত ৫০ বছরে আমরা দেখেছি কলকারখানাগুলো কীভাবে আমাদের কৃষিজমি, পরিবেশ ও নদ-নদী ধ্বংস করেছে। সে কলকারখানা এখন আমরা যদি প্রতিটি ইউনিয়নে স্থাপন করতে চাই তাহলে কী হবে? কারখানা দূরে থাক, যে গ্রামে ইট ভাটা বসেছে সেই গ্রামের দিকে তাকান, সেখানকার কৃষিজমিগুলোর পরিস্থিতি দেখুন। গ্রামটাই কেমন ধূসর হয়ে গেছে, কৃষিজমি তার উর্বরতা হারিয়েছে।

কিছুদিন আগে দক্ষিণ ভারতীয় একটি চলচ্চিত্র দেখেছিলাম। খলনায়ক সরকারের অঙ্গসংগঠনের সঙ্গে যোগসাজশ করে একটা গ্রামের কৃষকের জমি কিনে নিয়ে সেখানে কারখানা স্থাপন করতে চায়। কৃষকদের সে কারখানায় চাকরি দেওয়া হবে, তাদের অভাব থাকবে না ইত্যাদি লোভের টোপে ফেলে অনেকের জমি হাতিয়ে নেয়। গোটা কয়েক কৃষকের জমি স্বেচ্ছায় দিতে না চাওয়ায় খলনায়ক নানান ষড়যন্ত্র করে। তখন কৃষকের পক্ষ নিয়ে নায়ক একা লড়াই করে। নায়ক সব কৃষককে বোঝাতে সক্ষম হয় কারখানা কীভাবে তাদের সর্বনাশ করবে, তাদের ভূমিহীন করবে। অমোঘ সর্বনাশ থেকে সে কৃষকদের শেষ পর্যন্ত রক্ষা করে।

আমাদের লড়াইটা বহুমুখী। শিল্পের প্রসারে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে প্রাকৃতিক পরিবেশ, পরিবর্তন ঘটছে জলবায়ুর। ঠিক যে মুহুর্তে আমরা বিশ্বব্যাপী খাদ্য চাহিদা পূরণের এ সংকল্প নিয়ে ভাবছি, ঠিক সে সময়টিতে বিশ্ববাসীর সামনে উপস্থিত হয়েছে এক অশনিসংকেত। সারা বিশ্বের গণমাধ্যমগুলো ফলাও করে প্রচার করছে আর ১০-১২ বছরের মধ্যে অন্তিম দশা নেমে আসবে পৃথিবীর। সম্প্রতি প্রকাশিত জাতিসংঘের জলবায়ু রিপোর্টে এ আশঙ্কা করা হয়েছে। বলা হয়েছে, পৃথিবীপৃষ্ঠের উষ্ণতা বৃদ্ধি ও জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাবে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি তীব্র খরা, জলোচ্ছ্বাস ও ভয়াবহ বন্যার দিকে। উষ্ণায়নের এ নেতিবাচক প্রভাব নিয়ে অনেক আগে থেকেই ভাবতে বসেছে উন্নত দেশগুলো। এমনকি কৃষি ও খাদ্য উৎপাদন ব্যবস্থার মধ্যেও আনছে নতুন নতুন পরিবর্তন। আমরা একটু দৃষ্টি দিতে পারি উন্নত বিশ্বের কৃষি পরিকল্পনার দিকে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার বিবেচনায় ২০৫০ সালের মধ্যে পৃথিবীর ৬৭% লোক চলে আসবে নগর এলাকায়। তাই তারা কৃষিকেই নগরে নিয়ে আসার পরিকল্পনা করছে।

চীনের সাংহাইয়ে সানকিয়াও আরবান ফার্মিং ডিস্ট্রিক্ট নামের একটা প্রজেক্টের কথা শুনেছি। যেখানে ১০০ হেক্টর জমির ওপর তৈরি হচ্ছে আধুনিক কৃষিনগরী। কৃষি তো এখন শুধু মাঠের বিষয় নয়। কৃষির সম্প্রসারণ হবে ঊর্ধ্বমুখী। ২০-২২ তলা বিল্ডিংয়ের ভিতর নিয়ন্ত্রিত আলো-বাতাসে চাষ হবে সতেজ ফসলের। যেমন নেদারল্যান্ডসে টেলিকমিউনিকেশন্স প্রতিষ্ঠান ফিলিপসের বাতিল করে দেওয়া ছয় তলাবিশিষ্ট বিশাল ভবনটি হয়ে উঠেছে ইউরোপের সবচেয়ে বড় নগর-কৃষির ক্ষেত্র। জাপানে নগরে বসবাসরত ২৫ ভাগ পরিবার কৃষির সঙ্গে যুক্ত। টোকিও শহরে প্রায় ৭ লাখ নাগরিকের সবজি আসে নগরকৃষি থেকে। নিউইয়র্কে প্রায় ১০০ একর জমি ব্যবহৃত হচ্ছে নগরকৃষিতে। কেনিয়ার নাইরোবিতে খাদ্য প্রতুলতার জন্য চলছে নগরকৃষি কার্যক্রম। আর জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার প্রতিবেদন অনুযায়ী সারা পৃথিবীতে ৮০ কোটি লোক নগরকৃষির সঙ্গে সম্পৃক্ত। যারা মোট উৎপাদিত খাদ্যের ১৫-২০ ভাগ উৎপাদন করে। নেদারল্যান্ডস নগরকৃষিতে সমৃদ্ধ বলেই ছোট্ট দেশ হয়েও নিজেদের চাহিদা পূরণ করে সারা পৃথিবীতে সম্প্রসারণ করতে পেরেছে খাদ্যপণ্যের বাণিজ্য। হংকংয়ে প্রায় ১ হাজার ৪০০ জন নগরকৃষির সঙ্গে যুক্ত। এ ছাড়া হংকংয়ে ‘রুফটপ রিপাবলিক’ নামে একটা গ্রুপ তৈরি হয়েছে যারা পরিচালনা করছে ৩৩টি খামার। এটিই আজকের পৃথিবীর বাস্তবতা। কৃষিকে নগরে আনার মাধ্যমে একদিকে নিরাপদ ও সতেজ খাদ্যের জোগানের প্রচেষ্টা যেমন চলছে, তেমন পৃথিবীকে সবুজ রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে আধুনিক বিশ্ব।

করোনা অভিঘাত আমাদের শিখিয়েছে আগামীর অর্থনীতি হবে কৃষির। করোনায় বিপর্যস্ত উন্নত দেশগুলোয় যে রকম খাদ্য সংকট তৈরি হয়েছিল, তাতে ধরে নেওয়া যায় খাদ্য নিরাপত্তা ও নিরাপদ খাদ্যই শেষ কথা।

২০১৮ সালে চীনের উহানে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কৃষি যন্ত্রপাতির মেলায় অংশ নেওয়ার সুযোগ হয়েছিল। সেখানে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে আগত সাংবাদিকদের সঙ্গে তাদের দেশের কৃষি পরিস্থিতি নিয়ে অভিজ্ঞতা বিনিময় হয়।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপান সরকারের কৃষি সংস্কার দেশটির ক্ষুদ্র কৃষকের জন্য আশীর্বাদ হয়ে আসে। এর আগে জাপানের মোট কৃষিজমির প্রায় ৮০ শতাংশই ছিল জমিদারদের হাতে। জাপান সরকার মোট কৃষিজমির দুই-তৃতীয়াংশ কিনে নিয়ে ক্ষুদ্র কৃষকের মধ্যে কম দামে বিলি ব্যবস্থা করে দেয়। জমিদারি প্রথা বন্ধে জমির মালিকানার ওপরও সীমা আরোপ করা হয়। সংস্কারের আগে জাপানে মোট কৃষিজমির ২০-২৫ শতাংশের মালিকানা ছিল কৃষকের। সংস্কারের ফলে কৃষিজমির মালিকানা চলে যায় প্রকৃত কৃষকের হাতে। দীর্ঘ ৫০ বছর জাপানের কৃষিতে বেসরকারি করপোরেশনগুলোর বিনিয়োগের কোনো সুযোগ ছিল না। তার পরও জাপানে কৃষকের সংখ্যা কমতে থাকে। ১৯৬৫ সালে দেশটিতে কৃষকের সংখ্যা ছিল ১ কোটি ১০ লাখ। ৫০ বছরের ব্যবধানে ২০১৫ সালে তা কমে দাঁড়ায় ২০ লাখের নিচে। কারণ তরুণ প্রজন্মের কৃষিতে অনীহা। দুশ্চিন্তার বড় কারণ হয়ে দাঁড়ায় কৃষকের বয়স। প্রতি ১০ জন কৃষকের ছয়জনেরই বয়স ৬০-এর ওপর। ফলে কৃষির যান্ত্রিকীকরণের কোনো বিকল্প পথ তাদের ছিল না।

১৯৯৯ সালে যৌথ মূলধনি কোম্পানিগুলোকে জাপান সরকার কৃষিতে বিনিয়োগের সুযোগ দেয়। এতে কৃষকের নেতৃত্বাধীন উৎপাদন প্রতিষ্ঠানের মালিকানায় ২৫ শতাংশ পর্যন্ত বিনিয়োগের সুযোগ পায় যৌথ কোম্পানিগুলো। ২০০৯ সালের সংশোধিত কৃষিজমি আইনের আওতায় প্রতিষ্ঠানগুলকে কৃষিজমি লিজ বা ভাড়া নিয়ে কৃষিকাজ করার অনুমতিও দেওয়া হয়। ২০১২ সালে শিনজো আবের সরকার অকৃষি প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য কৃষিতে মূলধন বিনিয়োগের সীমা ২৫ থেকে ৫০ শতাংশে বৃদ্ধি করে। এভাবে করপোরেট অংশগ্রহণ এবং ব্যাপক যান্ত্রিকীকরণ ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার কৃষিতে ভারসাম্য আনার চেষ্টার পাশাপাশি তরুণ প্রজন্মকে যুক্ত করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বৃহৎ পরিসরে ধান ও সবজি উৎপাদন এবং বিনিয়োগে নিয়োজিত রয়েছে বড় বড় সব শিল্পপ্রতিষ্ঠান। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে বর্তমানে বাংলাদেশে বেকারের সংখ্যা ২৬ লাখ ৭৭ হাজার। এর মধ্যে ১০ লাখ ৪৩ হাজার শিক্ষিত তরুণ-তরুণী, যারা উচ্চমাধ্যমিক, স্নাতক ও স্নাতকোত্তর। আর ৪০ শতাংশ হলো অর্ধশিক্ষিত। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে বেকারের সংখ্যা প্রায় ৩ কোটি। তারা বলছে, কয়েক বছরে তা দ্বিগুণ হয়ে ৬ কোটিতে দাঁড়াবে, যা মোট জনসংখ্যার ৩৯ দশমিক ৪০ শতাংশ হবে। এ বিপুলসংখ্যক বেকারের কর্মসংস্থান করতে কী পরিমাণ শিল্পকারখানা স্থাপন করতে হবে?

আগামীর পৃথিবী ও টেকসই উন্নয়নের কথা মাথায় রেখে আমরা যদি কৃষিশিল্প খাতকে পরিকল্পিতভাবে সাজাতে পারি তবে কৃষিই হবে বেকার সমস্যার সমাধান।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব। 

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৪১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম