শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২১

কৃষি খাতেই আগামীর সম্ভাবনা

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষি খাতেই আগামীর সম্ভাবনা

স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম চ্যালেঞ্জ ছিল ক্ষুধা নিবারণ। সংগত কারণেই আমাদের অর্থনীতির মূল ভিত্তি হয়ে ওঠে কৃষি। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের চিন্তা ও চেতনায় সর্বাগ্রে ছিল কৃষি ও কৃষকের উন্নয়ন। কৃষি যে এ দেশের প্রাণ, কৃষক যে এ দেশের সবচেয়ে মর্যাদাবান এ সত্য তিনি বহুবার উচ্চারণ করেছেন তাঁর ভাষণে, বক্তব্যে। কিন্তু রাজনৈতিক পট পরিবর্তন, বৈদেশিক শক্তির অপচেষ্টায় আমরা ক্রমেই কৃষিভিত্তিক অর্থনীতি থেকে সরে এসেছি। আমরা একবারও আমাদের অমূল্য প্রাকৃতিক সম্পদ ও সম্ভাবনার কথাগুলো ভাবিনি। উর্বরা এ দেশ হতে পারত কৃষির অনন্য ক্ষেত্র। আমাদের দেশে কৃষি বিষয়ের উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান বেড়েছে। কিন্তু বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ে আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অবস্থান কোথায়? যদিও আশার কথা এ বছর টাইমস হায়ার এডুকেশনে বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ১০০০-১২০০-এর মাঝে এসেছে। আমাদের দেশ থেকে মেধাবীরা চলে যাচ্ছেন বাইরে। উচ্চতর গবেষণার জন্য গিয়ে অনেকেই আর ফিরে আসছেন না। কৃষি বিষয়ে উচ্চতর শিক্ষা নিয়ে কেউ হচ্ছেন ব্যাংকার, কেউ সরকারি আমলা কিংবা অন্য পেশাজীবী। অথচ কৃষি বিষয়ে পাঁচ-ছয় বছরের যে অধ্যবসায়, যে শিক্ষা তা কোনো কাজেই আসছে না। এই শিক্ষিত তরুণদের হাত ধরেই পাল্টে যাওয়ার কথা ছিল আমাদের কৃষি। নতুন অধ্যায় রচিত হওয়ার কথা ছিল আমাদের কৃষকের স্বপ্নের। হ্যাঁ, আজকের কৃষি উন্নয়নের অবদানের অনেকটাই কৃষিবিজ্ঞানী, গবেষক, গবেষণা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রসারক তথা কৃষকের। বর্তমানে এশিয়ার অনেক দেশ ও ইউরোপ-আমেরিকার দেশগুলো আধুনিক কৃষিতে যে গতিতে এগিয়েছে, আমরা সেখানে কোথায়?

আজ শিল্পভিত্তিক অর্থনীতি রচনা করতে গিয়ে আমরা নষ্ট করে ফেলছি মাটির উর্বরতা, নদীপ্রবাহ ও পানি, পরিবেশ ও প্রতিবেশ। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা সংস্থার এক হিসাব অনুযায়ী ১৯৭৭ সালে দেশে কৃষিজমির পরিমাণ ছিল মোট জমির প্রায় ৮৫ শতাংশ। কিন্তু ২০১০ সালে তা নেমে হয় ৭৫ শতাংশে। আর এ ১১ বছরে তা নিশ্চয়ই আরও অনেকখানি কমে এসেছে। কম জমিতে বেশি উৎপাদন করতে গিয়ে মাটির ওপর অত্যাচার করে চলেছি। ধীরে ধীরে কৃষিবিমুখ হয়েছে প্রজন্ম। অকৃষি খাতে আগ্রহী হয়ে শহর ছেড়ে কাজের সন্ধানে ভিড় জমিয়েছে। এ একই সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়েছিল চীন, ভিয়েতনাম থেকে শুরু করে উন্নয়নশীল দেশগুলোয়ও। নব্বই দশক থেকে চীনে কৃষিশ্রমিকের সংকট চরম আকার ধারণ করে। তাদের বড় একটা জনশক্তি কৃষিবহির্ভূত পেশায় আগ্রহী হয়ে ওঠে। তারা গ্রাম ছেড়ে শহর বা উপশহরে এসে বিকল্প কর্মসংস্থানে ঝুঁকে পড়ে। ফলে চীনে কৃষিশ্রমিকের চরম সংকট দেখা দেয়। চীন কৃষি যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে সে সংকট দারুণভাবে মোকাবিলা করেছে। কিন্তু আমরা সে সংকট নিয়েই পথ চলেছি। এই সময়ে এসে বুঝতে পেরেছি কৃষি যান্ত্রিকীকরণের গুরুত্ব। একটা গবেষণাপত্রে দেখলাম ভিয়েতনামে আগের তুলনায় গত ১০ বছরে অকৃষি খাতে কর্মসংস্থানে যুক্ত হওয়ার ঘটনা বেড়েছে ২০%।

আমরা যদি আমাদের পরিচিত কোনো গ্রামের বাজারের দিকে তাকাই দেখব বাজারটি আয়তনে দিন দিন বেড়েই চলেছে। একটা সময় গ্রামীণ বাজার ছিল কৃষকদের। সেখানে কৃষক তার উৎপাদিত পণ্য বিক্রি করত। আর তার প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সে বাজার থেকে কিনে নিত। এখন আয়তনে বড় হয়ে ওঠা সে বাজারে কৃষকের পণ্য বিক্রির চেয়ে কৃষকের কাছে অকৃষিজ পণ্য বেচার দোকানপাট বেড়েছে। আর এ দোকানগুলো সাজিয়েছে গ্রামের কোনো কৃষকের ছেলেই। কারণ কৃষির সম্প্রসারণ ততটা হয়নি। সেই কৃষকের আর একটি ছেলে বা মেয়েটি হয়তো শহরে কোনো গার্মেন্টে কাজ করছে। শুধু বৃদ্ধ কৃষকই হাল ধরে রেখেছেন কৃষির। এখানে কৃষকের চিন্তায় হয়তো ছিল অর্থনৈতিক নিরাপত্তার কথা। ফলে প্রতি বছরই গ্রাম থেকে একটা বড় অংশ শহরমুখী হচ্ছে কর্মের তাগিদে, আর একটা অংশ যুক্ত হচ্ছে অকৃষিজ কাজে।

আমরা যদি এ অভ্যন্তরীণ অভিবাসন কমাতে চাই স্বভাবতই কলকারখানাকে গ্রামে নিয়ে আসতে হবে। আমাদের দেশে কলকারখানাগুলো মূলত শহরে বা উপশহরে। সাধারণত কলকারখানা তৈরি হয় তিনটি বিষয় মাথায় রেখে। এক. ভালো যোগাযোগব্যবস্থা। দুই. কাঁচামালের প্রাপ্যতা। তিন. বর্জ্য নিষ্কাশন ব্যবস্থাপনা। গত ৫০ বছরে আমরা দেখেছি কলকারখানাগুলো কীভাবে আমাদের কৃষিজমি, পরিবেশ ও নদ-নদী ধ্বংস করেছে। সে কলকারখানা এখন আমরা যদি প্রতিটি ইউনিয়নে স্থাপন করতে চাই তাহলে কী হবে? কারখানা দূরে থাক, যে গ্রামে ইট ভাটা বসেছে সেই গ্রামের দিকে তাকান, সেখানকার কৃষিজমিগুলোর পরিস্থিতি দেখুন। গ্রামটাই কেমন ধূসর হয়ে গেছে, কৃষিজমি তার উর্বরতা হারিয়েছে।

কিছুদিন আগে দক্ষিণ ভারতীয় একটি চলচ্চিত্র দেখেছিলাম। খলনায়ক সরকারের অঙ্গসংগঠনের সঙ্গে যোগসাজশ করে একটা গ্রামের কৃষকের জমি কিনে নিয়ে সেখানে কারখানা স্থাপন করতে চায়। কৃষকদের সে কারখানায় চাকরি দেওয়া হবে, তাদের অভাব থাকবে না ইত্যাদি লোভের টোপে ফেলে অনেকের জমি হাতিয়ে নেয়। গোটা কয়েক কৃষকের জমি স্বেচ্ছায় দিতে না চাওয়ায় খলনায়ক নানান ষড়যন্ত্র করে। তখন কৃষকের পক্ষ নিয়ে নায়ক একা লড়াই করে। নায়ক সব কৃষককে বোঝাতে সক্ষম হয় কারখানা কীভাবে তাদের সর্বনাশ করবে, তাদের ভূমিহীন করবে। অমোঘ সর্বনাশ থেকে সে কৃষকদের শেষ পর্যন্ত রক্ষা করে।

আমাদের লড়াইটা বহুমুখী। শিল্পের প্রসারে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে প্রাকৃতিক পরিবেশ, পরিবর্তন ঘটছে জলবায়ুর। ঠিক যে মুহুর্তে আমরা বিশ্বব্যাপী খাদ্য চাহিদা পূরণের এ সংকল্প নিয়ে ভাবছি, ঠিক সে সময়টিতে বিশ্ববাসীর সামনে উপস্থিত হয়েছে এক অশনিসংকেত। সারা বিশ্বের গণমাধ্যমগুলো ফলাও করে প্রচার করছে আর ১০-১২ বছরের মধ্যে অন্তিম দশা নেমে আসবে পৃথিবীর। সম্প্রতি প্রকাশিত জাতিসংঘের জলবায়ু রিপোর্টে এ আশঙ্কা করা হয়েছে। বলা হয়েছে, পৃথিবীপৃষ্ঠের উষ্ণতা বৃদ্ধি ও জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাবে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি তীব্র খরা, জলোচ্ছ্বাস ও ভয়াবহ বন্যার দিকে। উষ্ণায়নের এ নেতিবাচক প্রভাব নিয়ে অনেক আগে থেকেই ভাবতে বসেছে উন্নত দেশগুলো। এমনকি কৃষি ও খাদ্য উৎপাদন ব্যবস্থার মধ্যেও আনছে নতুন নতুন পরিবর্তন। আমরা একটু দৃষ্টি দিতে পারি উন্নত বিশ্বের কৃষি পরিকল্পনার দিকে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার বিবেচনায় ২০৫০ সালের মধ্যে পৃথিবীর ৬৭% লোক চলে আসবে নগর এলাকায়। তাই তারা কৃষিকেই নগরে নিয়ে আসার পরিকল্পনা করছে।

চীনের সাংহাইয়ে সানকিয়াও আরবান ফার্মিং ডিস্ট্রিক্ট নামের একটা প্রজেক্টের কথা শুনেছি। যেখানে ১০০ হেক্টর জমির ওপর তৈরি হচ্ছে আধুনিক কৃষিনগরী। কৃষি তো এখন শুধু মাঠের বিষয় নয়। কৃষির সম্প্রসারণ হবে ঊর্ধ্বমুখী। ২০-২২ তলা বিল্ডিংয়ের ভিতর নিয়ন্ত্রিত আলো-বাতাসে চাষ হবে সতেজ ফসলের। যেমন নেদারল্যান্ডসে টেলিকমিউনিকেশন্স প্রতিষ্ঠান ফিলিপসের বাতিল করে দেওয়া ছয় তলাবিশিষ্ট বিশাল ভবনটি হয়ে উঠেছে ইউরোপের সবচেয়ে বড় নগর-কৃষির ক্ষেত্র। জাপানে নগরে বসবাসরত ২৫ ভাগ পরিবার কৃষির সঙ্গে যুক্ত। টোকিও শহরে প্রায় ৭ লাখ নাগরিকের সবজি আসে নগরকৃষি থেকে। নিউইয়র্কে প্রায় ১০০ একর জমি ব্যবহৃত হচ্ছে নগরকৃষিতে। কেনিয়ার নাইরোবিতে খাদ্য প্রতুলতার জন্য চলছে নগরকৃষি কার্যক্রম। আর জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার প্রতিবেদন অনুযায়ী সারা পৃথিবীতে ৮০ কোটি লোক নগরকৃষির সঙ্গে সম্পৃক্ত। যারা মোট উৎপাদিত খাদ্যের ১৫-২০ ভাগ উৎপাদন করে। নেদারল্যান্ডস নগরকৃষিতে সমৃদ্ধ বলেই ছোট্ট দেশ হয়েও নিজেদের চাহিদা পূরণ করে সারা পৃথিবীতে সম্প্রসারণ করতে পেরেছে খাদ্যপণ্যের বাণিজ্য। হংকংয়ে প্রায় ১ হাজার ৪০০ জন নগরকৃষির সঙ্গে যুক্ত। এ ছাড়া হংকংয়ে ‘রুফটপ রিপাবলিক’ নামে একটা গ্রুপ তৈরি হয়েছে যারা পরিচালনা করছে ৩৩টি খামার। এটিই আজকের পৃথিবীর বাস্তবতা। কৃষিকে নগরে আনার মাধ্যমে একদিকে নিরাপদ ও সতেজ খাদ্যের জোগানের প্রচেষ্টা যেমন চলছে, তেমন পৃথিবীকে সবুজ রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে আধুনিক বিশ্ব।

করোনা অভিঘাত আমাদের শিখিয়েছে আগামীর অর্থনীতি হবে কৃষির। করোনায় বিপর্যস্ত উন্নত দেশগুলোয় যে রকম খাদ্য সংকট তৈরি হয়েছিল, তাতে ধরে নেওয়া যায় খাদ্য নিরাপত্তা ও নিরাপদ খাদ্যই শেষ কথা।

২০১৮ সালে চীনের উহানে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কৃষি যন্ত্রপাতির মেলায় অংশ নেওয়ার সুযোগ হয়েছিল। সেখানে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে আগত সাংবাদিকদের সঙ্গে তাদের দেশের কৃষি পরিস্থিতি নিয়ে অভিজ্ঞতা বিনিময় হয়।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপান সরকারের কৃষি সংস্কার দেশটির ক্ষুদ্র কৃষকের জন্য আশীর্বাদ হয়ে আসে। এর আগে জাপানের মোট কৃষিজমির প্রায় ৮০ শতাংশই ছিল জমিদারদের হাতে। জাপান সরকার মোট কৃষিজমির দুই-তৃতীয়াংশ কিনে নিয়ে ক্ষুদ্র কৃষকের মধ্যে কম দামে বিলি ব্যবস্থা করে দেয়। জমিদারি প্রথা বন্ধে জমির মালিকানার ওপরও সীমা আরোপ করা হয়। সংস্কারের আগে জাপানে মোট কৃষিজমির ২০-২৫ শতাংশের মালিকানা ছিল কৃষকের। সংস্কারের ফলে কৃষিজমির মালিকানা চলে যায় প্রকৃত কৃষকের হাতে। দীর্ঘ ৫০ বছর জাপানের কৃষিতে বেসরকারি করপোরেশনগুলোর বিনিয়োগের কোনো সুযোগ ছিল না। তার পরও জাপানে কৃষকের সংখ্যা কমতে থাকে। ১৯৬৫ সালে দেশটিতে কৃষকের সংখ্যা ছিল ১ কোটি ১০ লাখ। ৫০ বছরের ব্যবধানে ২০১৫ সালে তা কমে দাঁড়ায় ২০ লাখের নিচে। কারণ তরুণ প্রজন্মের কৃষিতে অনীহা। দুশ্চিন্তার বড় কারণ হয়ে দাঁড়ায় কৃষকের বয়স। প্রতি ১০ জন কৃষকের ছয়জনেরই বয়স ৬০-এর ওপর। ফলে কৃষির যান্ত্রিকীকরণের কোনো বিকল্প পথ তাদের ছিল না।

১৯৯৯ সালে যৌথ মূলধনি কোম্পানিগুলোকে জাপান সরকার কৃষিতে বিনিয়োগের সুযোগ দেয়। এতে কৃষকের নেতৃত্বাধীন উৎপাদন প্রতিষ্ঠানের মালিকানায় ২৫ শতাংশ পর্যন্ত বিনিয়োগের সুযোগ পায় যৌথ কোম্পানিগুলো। ২০০৯ সালের সংশোধিত কৃষিজমি আইনের আওতায় প্রতিষ্ঠানগুলকে কৃষিজমি লিজ বা ভাড়া নিয়ে কৃষিকাজ করার অনুমতিও দেওয়া হয়। ২০১২ সালে শিনজো আবের সরকার অকৃষি প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য কৃষিতে মূলধন বিনিয়োগের সীমা ২৫ থেকে ৫০ শতাংশে বৃদ্ধি করে। এভাবে করপোরেট অংশগ্রহণ এবং ব্যাপক যান্ত্রিকীকরণ ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার কৃষিতে ভারসাম্য আনার চেষ্টার পাশাপাশি তরুণ প্রজন্মকে যুক্ত করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বৃহৎ পরিসরে ধান ও সবজি উৎপাদন এবং বিনিয়োগে নিয়োজিত রয়েছে বড় বড় সব শিল্পপ্রতিষ্ঠান। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে বর্তমানে বাংলাদেশে বেকারের সংখ্যা ২৬ লাখ ৭৭ হাজার। এর মধ্যে ১০ লাখ ৪৩ হাজার শিক্ষিত তরুণ-তরুণী, যারা উচ্চমাধ্যমিক, স্নাতক ও স্নাতকোত্তর। আর ৪০ শতাংশ হলো অর্ধশিক্ষিত। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে বেকারের সংখ্যা প্রায় ৩ কোটি। তারা বলছে, কয়েক বছরে তা দ্বিগুণ হয়ে ৬ কোটিতে দাঁড়াবে, যা মোট জনসংখ্যার ৩৯ দশমিক ৪০ শতাংশ হবে। এ বিপুলসংখ্যক বেকারের কর্মসংস্থান করতে কী পরিমাণ শিল্পকারখানা স্থাপন করতে হবে?

আগামীর পৃথিবী ও টেকসই উন্নয়নের কথা মাথায় রেখে আমরা যদি কৃষিশিল্প খাতকে পরিকল্পিতভাবে সাজাতে পারি তবে কৃষিই হবে বেকার সমস্যার সমাধান।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব। 

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা