শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২১

কৃষি খাতেই আগামীর সম্ভাবনা

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষি খাতেই আগামীর সম্ভাবনা

স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম চ্যালেঞ্জ ছিল ক্ষুধা নিবারণ। সংগত কারণেই আমাদের অর্থনীতির মূল ভিত্তি হয়ে ওঠে কৃষি। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের চিন্তা ও চেতনায় সর্বাগ্রে ছিল কৃষি ও কৃষকের উন্নয়ন। কৃষি যে এ দেশের প্রাণ, কৃষক যে এ দেশের সবচেয়ে মর্যাদাবান এ সত্য তিনি বহুবার উচ্চারণ করেছেন তাঁর ভাষণে, বক্তব্যে। কিন্তু রাজনৈতিক পট পরিবর্তন, বৈদেশিক শক্তির অপচেষ্টায় আমরা ক্রমেই কৃষিভিত্তিক অর্থনীতি থেকে সরে এসেছি। আমরা একবারও আমাদের অমূল্য প্রাকৃতিক সম্পদ ও সম্ভাবনার কথাগুলো ভাবিনি। উর্বরা এ দেশ হতে পারত কৃষির অনন্য ক্ষেত্র। আমাদের দেশে কৃষি বিষয়ের উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান বেড়েছে। কিন্তু বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ে আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অবস্থান কোথায়? যদিও আশার কথা এ বছর টাইমস হায়ার এডুকেশনে বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ১০০০-১২০০-এর মাঝে এসেছে। আমাদের দেশ থেকে মেধাবীরা চলে যাচ্ছেন বাইরে। উচ্চতর গবেষণার জন্য গিয়ে অনেকেই আর ফিরে আসছেন না। কৃষি বিষয়ে উচ্চতর শিক্ষা নিয়ে কেউ হচ্ছেন ব্যাংকার, কেউ সরকারি আমলা কিংবা অন্য পেশাজীবী। অথচ কৃষি বিষয়ে পাঁচ-ছয় বছরের যে অধ্যবসায়, যে শিক্ষা তা কোনো কাজেই আসছে না। এই শিক্ষিত তরুণদের হাত ধরেই পাল্টে যাওয়ার কথা ছিল আমাদের কৃষি। নতুন অধ্যায় রচিত হওয়ার কথা ছিল আমাদের কৃষকের স্বপ্নের। হ্যাঁ, আজকের কৃষি উন্নয়নের অবদানের অনেকটাই কৃষিবিজ্ঞানী, গবেষক, গবেষণা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রসারক তথা কৃষকের। বর্তমানে এশিয়ার অনেক দেশ ও ইউরোপ-আমেরিকার দেশগুলো আধুনিক কৃষিতে যে গতিতে এগিয়েছে, আমরা সেখানে কোথায়?

আজ শিল্পভিত্তিক অর্থনীতি রচনা করতে গিয়ে আমরা নষ্ট করে ফেলছি মাটির উর্বরতা, নদীপ্রবাহ ও পানি, পরিবেশ ও প্রতিবেশ। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা সংস্থার এক হিসাব অনুযায়ী ১৯৭৭ সালে দেশে কৃষিজমির পরিমাণ ছিল মোট জমির প্রায় ৮৫ শতাংশ। কিন্তু ২০১০ সালে তা নেমে হয় ৭৫ শতাংশে। আর এ ১১ বছরে তা নিশ্চয়ই আরও অনেকখানি কমে এসেছে। কম জমিতে বেশি উৎপাদন করতে গিয়ে মাটির ওপর অত্যাচার করে চলেছি। ধীরে ধীরে কৃষিবিমুখ হয়েছে প্রজন্ম। অকৃষি খাতে আগ্রহী হয়ে শহর ছেড়ে কাজের সন্ধানে ভিড় জমিয়েছে। এ একই সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়েছিল চীন, ভিয়েতনাম থেকে শুরু করে উন্নয়নশীল দেশগুলোয়ও। নব্বই দশক থেকে চীনে কৃষিশ্রমিকের সংকট চরম আকার ধারণ করে। তাদের বড় একটা জনশক্তি কৃষিবহির্ভূত পেশায় আগ্রহী হয়ে ওঠে। তারা গ্রাম ছেড়ে শহর বা উপশহরে এসে বিকল্প কর্মসংস্থানে ঝুঁকে পড়ে। ফলে চীনে কৃষিশ্রমিকের চরম সংকট দেখা দেয়। চীন কৃষি যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে সে সংকট দারুণভাবে মোকাবিলা করেছে। কিন্তু আমরা সে সংকট নিয়েই পথ চলেছি। এই সময়ে এসে বুঝতে পেরেছি কৃষি যান্ত্রিকীকরণের গুরুত্ব। একটা গবেষণাপত্রে দেখলাম ভিয়েতনামে আগের তুলনায় গত ১০ বছরে অকৃষি খাতে কর্মসংস্থানে যুক্ত হওয়ার ঘটনা বেড়েছে ২০%।

আমরা যদি আমাদের পরিচিত কোনো গ্রামের বাজারের দিকে তাকাই দেখব বাজারটি আয়তনে দিন দিন বেড়েই চলেছে। একটা সময় গ্রামীণ বাজার ছিল কৃষকদের। সেখানে কৃষক তার উৎপাদিত পণ্য বিক্রি করত। আর তার প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সে বাজার থেকে কিনে নিত। এখন আয়তনে বড় হয়ে ওঠা সে বাজারে কৃষকের পণ্য বিক্রির চেয়ে কৃষকের কাছে অকৃষিজ পণ্য বেচার দোকানপাট বেড়েছে। আর এ দোকানগুলো সাজিয়েছে গ্রামের কোনো কৃষকের ছেলেই। কারণ কৃষির সম্প্রসারণ ততটা হয়নি। সেই কৃষকের আর একটি ছেলে বা মেয়েটি হয়তো শহরে কোনো গার্মেন্টে কাজ করছে। শুধু বৃদ্ধ কৃষকই হাল ধরে রেখেছেন কৃষির। এখানে কৃষকের চিন্তায় হয়তো ছিল অর্থনৈতিক নিরাপত্তার কথা। ফলে প্রতি বছরই গ্রাম থেকে একটা বড় অংশ শহরমুখী হচ্ছে কর্মের তাগিদে, আর একটা অংশ যুক্ত হচ্ছে অকৃষিজ কাজে।

আমরা যদি এ অভ্যন্তরীণ অভিবাসন কমাতে চাই স্বভাবতই কলকারখানাকে গ্রামে নিয়ে আসতে হবে। আমাদের দেশে কলকারখানাগুলো মূলত শহরে বা উপশহরে। সাধারণত কলকারখানা তৈরি হয় তিনটি বিষয় মাথায় রেখে। এক. ভালো যোগাযোগব্যবস্থা। দুই. কাঁচামালের প্রাপ্যতা। তিন. বর্জ্য নিষ্কাশন ব্যবস্থাপনা। গত ৫০ বছরে আমরা দেখেছি কলকারখানাগুলো কীভাবে আমাদের কৃষিজমি, পরিবেশ ও নদ-নদী ধ্বংস করেছে। সে কলকারখানা এখন আমরা যদি প্রতিটি ইউনিয়নে স্থাপন করতে চাই তাহলে কী হবে? কারখানা দূরে থাক, যে গ্রামে ইট ভাটা বসেছে সেই গ্রামের দিকে তাকান, সেখানকার কৃষিজমিগুলোর পরিস্থিতি দেখুন। গ্রামটাই কেমন ধূসর হয়ে গেছে, কৃষিজমি তার উর্বরতা হারিয়েছে।

কিছুদিন আগে দক্ষিণ ভারতীয় একটি চলচ্চিত্র দেখেছিলাম। খলনায়ক সরকারের অঙ্গসংগঠনের সঙ্গে যোগসাজশ করে একটা গ্রামের কৃষকের জমি কিনে নিয়ে সেখানে কারখানা স্থাপন করতে চায়। কৃষকদের সে কারখানায় চাকরি দেওয়া হবে, তাদের অভাব থাকবে না ইত্যাদি লোভের টোপে ফেলে অনেকের জমি হাতিয়ে নেয়। গোটা কয়েক কৃষকের জমি স্বেচ্ছায় দিতে না চাওয়ায় খলনায়ক নানান ষড়যন্ত্র করে। তখন কৃষকের পক্ষ নিয়ে নায়ক একা লড়াই করে। নায়ক সব কৃষককে বোঝাতে সক্ষম হয় কারখানা কীভাবে তাদের সর্বনাশ করবে, তাদের ভূমিহীন করবে। অমোঘ সর্বনাশ থেকে সে কৃষকদের শেষ পর্যন্ত রক্ষা করে।

আমাদের লড়াইটা বহুমুখী। শিল্পের প্রসারে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে প্রাকৃতিক পরিবেশ, পরিবর্তন ঘটছে জলবায়ুর। ঠিক যে মুহুর্তে আমরা বিশ্বব্যাপী খাদ্য চাহিদা পূরণের এ সংকল্প নিয়ে ভাবছি, ঠিক সে সময়টিতে বিশ্ববাসীর সামনে উপস্থিত হয়েছে এক অশনিসংকেত। সারা বিশ্বের গণমাধ্যমগুলো ফলাও করে প্রচার করছে আর ১০-১২ বছরের মধ্যে অন্তিম দশা নেমে আসবে পৃথিবীর। সম্প্রতি প্রকাশিত জাতিসংঘের জলবায়ু রিপোর্টে এ আশঙ্কা করা হয়েছে। বলা হয়েছে, পৃথিবীপৃষ্ঠের উষ্ণতা বৃদ্ধি ও জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাবে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি তীব্র খরা, জলোচ্ছ্বাস ও ভয়াবহ বন্যার দিকে। উষ্ণায়নের এ নেতিবাচক প্রভাব নিয়ে অনেক আগে থেকেই ভাবতে বসেছে উন্নত দেশগুলো। এমনকি কৃষি ও খাদ্য উৎপাদন ব্যবস্থার মধ্যেও আনছে নতুন নতুন পরিবর্তন। আমরা একটু দৃষ্টি দিতে পারি উন্নত বিশ্বের কৃষি পরিকল্পনার দিকে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার বিবেচনায় ২০৫০ সালের মধ্যে পৃথিবীর ৬৭% লোক চলে আসবে নগর এলাকায়। তাই তারা কৃষিকেই নগরে নিয়ে আসার পরিকল্পনা করছে।

চীনের সাংহাইয়ে সানকিয়াও আরবান ফার্মিং ডিস্ট্রিক্ট নামের একটা প্রজেক্টের কথা শুনেছি। যেখানে ১০০ হেক্টর জমির ওপর তৈরি হচ্ছে আধুনিক কৃষিনগরী। কৃষি তো এখন শুধু মাঠের বিষয় নয়। কৃষির সম্প্রসারণ হবে ঊর্ধ্বমুখী। ২০-২২ তলা বিল্ডিংয়ের ভিতর নিয়ন্ত্রিত আলো-বাতাসে চাষ হবে সতেজ ফসলের। যেমন নেদারল্যান্ডসে টেলিকমিউনিকেশন্স প্রতিষ্ঠান ফিলিপসের বাতিল করে দেওয়া ছয় তলাবিশিষ্ট বিশাল ভবনটি হয়ে উঠেছে ইউরোপের সবচেয়ে বড় নগর-কৃষির ক্ষেত্র। জাপানে নগরে বসবাসরত ২৫ ভাগ পরিবার কৃষির সঙ্গে যুক্ত। টোকিও শহরে প্রায় ৭ লাখ নাগরিকের সবজি আসে নগরকৃষি থেকে। নিউইয়র্কে প্রায় ১০০ একর জমি ব্যবহৃত হচ্ছে নগরকৃষিতে। কেনিয়ার নাইরোবিতে খাদ্য প্রতুলতার জন্য চলছে নগরকৃষি কার্যক্রম। আর জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার প্রতিবেদন অনুযায়ী সারা পৃথিবীতে ৮০ কোটি লোক নগরকৃষির সঙ্গে সম্পৃক্ত। যারা মোট উৎপাদিত খাদ্যের ১৫-২০ ভাগ উৎপাদন করে। নেদারল্যান্ডস নগরকৃষিতে সমৃদ্ধ বলেই ছোট্ট দেশ হয়েও নিজেদের চাহিদা পূরণ করে সারা পৃথিবীতে সম্প্রসারণ করতে পেরেছে খাদ্যপণ্যের বাণিজ্য। হংকংয়ে প্রায় ১ হাজার ৪০০ জন নগরকৃষির সঙ্গে যুক্ত। এ ছাড়া হংকংয়ে ‘রুফটপ রিপাবলিক’ নামে একটা গ্রুপ তৈরি হয়েছে যারা পরিচালনা করছে ৩৩টি খামার। এটিই আজকের পৃথিবীর বাস্তবতা। কৃষিকে নগরে আনার মাধ্যমে একদিকে নিরাপদ ও সতেজ খাদ্যের জোগানের প্রচেষ্টা যেমন চলছে, তেমন পৃথিবীকে সবুজ রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে আধুনিক বিশ্ব।

করোনা অভিঘাত আমাদের শিখিয়েছে আগামীর অর্থনীতি হবে কৃষির। করোনায় বিপর্যস্ত উন্নত দেশগুলোয় যে রকম খাদ্য সংকট তৈরি হয়েছিল, তাতে ধরে নেওয়া যায় খাদ্য নিরাপত্তা ও নিরাপদ খাদ্যই শেষ কথা।

২০১৮ সালে চীনের উহানে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কৃষি যন্ত্রপাতির মেলায় অংশ নেওয়ার সুযোগ হয়েছিল। সেখানে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে আগত সাংবাদিকদের সঙ্গে তাদের দেশের কৃষি পরিস্থিতি নিয়ে অভিজ্ঞতা বিনিময় হয়।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপান সরকারের কৃষি সংস্কার দেশটির ক্ষুদ্র কৃষকের জন্য আশীর্বাদ হয়ে আসে। এর আগে জাপানের মোট কৃষিজমির প্রায় ৮০ শতাংশই ছিল জমিদারদের হাতে। জাপান সরকার মোট কৃষিজমির দুই-তৃতীয়াংশ কিনে নিয়ে ক্ষুদ্র কৃষকের মধ্যে কম দামে বিলি ব্যবস্থা করে দেয়। জমিদারি প্রথা বন্ধে জমির মালিকানার ওপরও সীমা আরোপ করা হয়। সংস্কারের আগে জাপানে মোট কৃষিজমির ২০-২৫ শতাংশের মালিকানা ছিল কৃষকের। সংস্কারের ফলে কৃষিজমির মালিকানা চলে যায় প্রকৃত কৃষকের হাতে। দীর্ঘ ৫০ বছর জাপানের কৃষিতে বেসরকারি করপোরেশনগুলোর বিনিয়োগের কোনো সুযোগ ছিল না। তার পরও জাপানে কৃষকের সংখ্যা কমতে থাকে। ১৯৬৫ সালে দেশটিতে কৃষকের সংখ্যা ছিল ১ কোটি ১০ লাখ। ৫০ বছরের ব্যবধানে ২০১৫ সালে তা কমে দাঁড়ায় ২০ লাখের নিচে। কারণ তরুণ প্রজন্মের কৃষিতে অনীহা। দুশ্চিন্তার বড় কারণ হয়ে দাঁড়ায় কৃষকের বয়স। প্রতি ১০ জন কৃষকের ছয়জনেরই বয়স ৬০-এর ওপর। ফলে কৃষির যান্ত্রিকীকরণের কোনো বিকল্প পথ তাদের ছিল না।

১৯৯৯ সালে যৌথ মূলধনি কোম্পানিগুলোকে জাপান সরকার কৃষিতে বিনিয়োগের সুযোগ দেয়। এতে কৃষকের নেতৃত্বাধীন উৎপাদন প্রতিষ্ঠানের মালিকানায় ২৫ শতাংশ পর্যন্ত বিনিয়োগের সুযোগ পায় যৌথ কোম্পানিগুলো। ২০০৯ সালের সংশোধিত কৃষিজমি আইনের আওতায় প্রতিষ্ঠানগুলকে কৃষিজমি লিজ বা ভাড়া নিয়ে কৃষিকাজ করার অনুমতিও দেওয়া হয়। ২০১২ সালে শিনজো আবের সরকার অকৃষি প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য কৃষিতে মূলধন বিনিয়োগের সীমা ২৫ থেকে ৫০ শতাংশে বৃদ্ধি করে। এভাবে করপোরেট অংশগ্রহণ এবং ব্যাপক যান্ত্রিকীকরণ ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার কৃষিতে ভারসাম্য আনার চেষ্টার পাশাপাশি তরুণ প্রজন্মকে যুক্ত করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বৃহৎ পরিসরে ধান ও সবজি উৎপাদন এবং বিনিয়োগে নিয়োজিত রয়েছে বড় বড় সব শিল্পপ্রতিষ্ঠান। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে বর্তমানে বাংলাদেশে বেকারের সংখ্যা ২৬ লাখ ৭৭ হাজার। এর মধ্যে ১০ লাখ ৪৩ হাজার শিক্ষিত তরুণ-তরুণী, যারা উচ্চমাধ্যমিক, স্নাতক ও স্নাতকোত্তর। আর ৪০ শতাংশ হলো অর্ধশিক্ষিত। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে বেকারের সংখ্যা প্রায় ৩ কোটি। তারা বলছে, কয়েক বছরে তা দ্বিগুণ হয়ে ৬ কোটিতে দাঁড়াবে, যা মোট জনসংখ্যার ৩৯ দশমিক ৪০ শতাংশ হবে। এ বিপুলসংখ্যক বেকারের কর্মসংস্থান করতে কী পরিমাণ শিল্পকারখানা স্থাপন করতে হবে?

আগামীর পৃথিবী ও টেকসই উন্নয়নের কথা মাথায় রেখে আমরা যদি কৃষিশিল্প খাতকে পরিকল্পিতভাবে সাজাতে পারি তবে কৃষিই হবে বেকার সমস্যার সমাধান।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব। 

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

এই মাত্র | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

৫৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা