শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

ভিন্নমত

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভিন্নমত

১. আমার লেখা একটি গল্পের বই পড়ে কলকাতার একজন শুভাকাক্সক্ষী আমাকে বললো, ‘বইটির শেষ পাতায় একটা গ্লসারি থাকলে ভালো হতো।

শুনে আমি অবাক। বললাম, বাঙালি পাঠকের জন্য বাংলায় লেখা বইয়ে গ্লসারি থাকবে কেন?

তারপর কথোপকথন এই ভাবে চললো।

কিছু শব্দ তো বাঙালি পাঠকরা বুঝবে না, সে জন্য বলছিলাম।

কোন কোন শব্দ বুঝবে না?

খোলা, দোযখ...

বলতে চাইছো বাঙালি হিন্দুরা বুঝবে না ওই শব্দগুলোর অর্থ? বাঙালি মুসলমানরা তো মাসি, নরক এই শব্দগুলোর অর্থ বোঝে। হিন্দুরা বুঝবে না কেন? ওরা তো হাজার বছর ধরে এক ভূমিতে বাস করছে মুসলমানের সঙ্গে। এই শব্দগুলো মুসলমানের মুখ থেকে এতকাল শোনেনি?

না, বাঙালিরা জানে না এইসব শব্দ।

না জানা তো গর্বের কথা নয়, বরং লজ্জার কথা। আমি নতুন কোনও শব্দ পেলে ডিকশনারিতে সঙ্গে সঙ্গে অর্থ দেখে নিই। এতে নতুন একটি শব্দ শেখা হয় আমার। বাঙালি হিন্দুরা তাহলে আমার বই পড়ে অনেক নতুন শব্দ শেখার সুযোগ পাবে। তাহলে তো ওদের জন্য ভালো হলো।

বলছিলাম...

বাংলা ভাষায় প্রচুর বিদেশি শব্দ আছে, আরবি ফার্সি ইংরেজি পর্তুগিজ। এক কালে কলকাতার কোর্টের ভাষা ফার্সি ছিল। বাইরে থেকে যত শব্দ ঢুকবে ভাষায়, ভাষা তত সমৃদ্ধ হবে। কুয়োয় সাঁতরে আনন্দ নেই, সমুদ্রে সাঁতরাতে হয়।

কী বললে, ফার্সি শব্দ বাংলা ভাষায় আছে? কোন শব্দ? আমরা বলি?

ওহ তুমি বলতে চাইছো বাঙালি হিন্দুরা বলে কি না? হ্যাঁ নিশ্চয়ই বলে। আওয়াজ, জায়গা, চাকরি, দেরি, দোকান, বাগান, রোজ, পছন্দ, চশমা, পর্দা, রাস্তা, কাগজ, কানুন, খারাপ, খালি, খুব, চালাক, চাকু, চাদর, জরুরি, তাপ, তীর, তোশক, দরজা, নরম, পিঁয়াজ, বরফ, বাচ্চা, বন্দর, শক্ত, হাজার, আবাদ, আমদানি রপ্তানি, আরাম, আসর, আস্তানা, আস্তাবল, আস্তে, কারখানা, কারচুপি, কারিগর, কিনার, কুর্নিশ, হিন্দু, রঙ, মামুলি, নারিকেল, দলিল, তারিখ, গরম, বালিশ, শিশি, হরেক, গু, হাঙ্গামা, হুঁশ এরকম হাজারো শব্দ।

বল কী?

সেটাই।

এত মুসলিম শব্দ বাংলা ভাষায়, বিশ্বাস হচ্ছে না।

শব্দের বা ভাষার কোনও ধর্ম নেই। কোনও শব্দই মুসলিম বা হিন্দু শব্দ নয়। ভাষা অঞ্চলভিত্তিক। একই অঞ্চলে বাস করা নানা ধর্মের, সংস্কৃতির লোক এক ভাষায় কথা বলে। পারস্য দেশে মুসলিম আসার আগে থেকেই ফার্সি ভাষাটি ছিল। আরবি ভাষাটিও আরবেরা মুসলমান হওয়ার আগেও ছিল। বাংলা ভাষাটি বাংলায় বাস করা হিন্দু বৌদ্ধ মুসলিম খ্রিস্টান সব বাঙালিরই।

২. বিশাখাপত্তনমের রাস্তায় বসে থাকা এক ভিখিরি মেয়েকে এক যুবক প্রকাশ্যে, দিনের আলোয়, সবার সামনেই ধর্ষণ করেছিল। মনে আছে দৃশ্যটি দেখে কেউ আসেনি মেয়েটিকে উদ্ধার করতে। আমি অবাক হইনি ঘটনা শুনে। দু’টাকার পকেটমারকে যখন এক দল লোক পিটিয়ে মেরে ফেলতে থাকে, কেউ আসে না। যখন এক লোক আরেক লোককে খুন করতে থাকে, কেউ আসে না বাঁচাতে। যখন অসহায় মেয়েকে পাথর ছুড়ে মারতে থাকে লোকেরা, কেউ আসে না। যখন তলোয়ারের এক কোপে মানুষের মুন্ডু কেটে ফেলে সৌদি জল্লাদ, পথচারীরা কেউ তো আসেই না বরং জয়ধ্বনি করে। মানুষ যখন রাস্তায় কাতরাতে থাকে, মরতে থাকে, মরে যায়- আশেপাশের মানুষ নির্বিকার যার যার কাজে চলে যায়। আমরা মানুষ। আমরা তো এমনই। পথের এক ভিখিরি মেয়েকে কেউ একজন ধর্ষণ করছে, তাতে মানুষ আঁতকে উঠবে, দৌড়ে যাবে, মেয়েটিকে রক্ষা করবে- এরকম কেন ভাবছি? রাতের অন্ধকারে ফুটপাতে শুয়ে থাকা ভিখিরি মেয়েটিকে পুরুষেরা নিয়মিতই ধর্ষণ করে- এ সত্য আমাদের না জানার কথা নয়। তবে কি দিনের আলোয় করেছে বলেই আমাদের আপত্তি? মানুষের মতো স্বার্থান্ধ, ভায়োলেন্সপ্রেমী প্রজাতির কাছে কেন যে এত বেশি মায়া মমতা আশা করি!

৩. আঁকিবুকি কাটা কাগজ পড়ে থাকে, পান্ডুলিপি হারিয়ে যায়। ভোঁতা পেন্সিলগুলো পড়ে থাকে, পার্কারগুলো হারিয়ে যায়। ছোট ছোট পয়সা পড়ে থাকে, নোটগুলো হারিয়ে যায়। শত্রুগুলো বেঁচে থাকে, বন্ধুগুলো মরে যায়।

৪. মডারেট মুসলিমদের দেশ বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় আছে- এ রকম এক সময় বলতাম। এখন আর বলি না। দেশের মুসলিমও আর আগের মতো মডারেট নেই। ধর্মটা সেই ষাট-সত্তরের দশকে এত মুখ্য ছিল না মানুষের জীবনে। এখন মুখ্য হয়ে উঠেছে। সদা সত্য কথা বলবে, দুর্নীতি করবে না, মানুষকে ঠকাবে না, প্রতারণা করবে না, আদর্শ থেকে বিচ্যুত হবে না, সকলের সঙ্গে দুঃখ সুখ ভাগাভাগি করবে, সহমর্মী হবে, সমতায় বিশ্বাস করবে- এই সব নীতিপালনের বদলে ধর্মপালনই যখন মুখ্য হয়ে ওঠে, তখন খানিকটা সমস্যা তৈরি হয়। কারণ তখন দেশের প্রতি, সমাজের প্রতি, সহনাগরিকের প্রতি যে মানুষের স্বাভাবিক দায়িত্ব থাকে, নারী-পুরুষের মধ্যে সমতা তৈরির যে দায়িত্ব থাকে, সাম্প্রদায়িক সৌহার্দ বজায় রাখার যে দায়িত্ব থাকে তা একেবারেই অনুভব করে না। কেউ যদি অনুভব করেও, তা মুখ্য নয়, নিতান্তই গৌণ।

অপরাধ না করেও বাংলাদেশের হিন্দুরা নিরপরাধ হিসেবে গণ্য হচ্ছে না। তারা যে মুসলমান নয় এটিই তাদের দোষ! পাকিস্তানে হিন্দু মেয়েদের অপহরণ করে ধরে বেঁধে ধর্মান্তরিত করা হয়, মুসলমান পুরুষদের সঙ্গে বিয়েও জোর করে দেওয়া হয়। এদিকে বাংলাদেশে নানা ছুতো আবিষ্কার করে হিন্দুদের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়া হয় বলে হিন্দুদের অনেকে ভয়ে পালাচ্ছে। মুসলমানদের এই অসহিষ্ণুতার উদাহরণ টেনে বিশ্বের মানুষ তো ইসলামের আর মুসলমানেরই দুর্নাম করছে। ইসলামী মৌলবাদীরাই কি তাহলে মুসলমানের সবচেয়ে বড় দুশমন নয়?

পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ যেভাবে হিন্দুদের অত্যাচার করে, তা দেখে ভারতেও হিন্দুদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দেয়, তারাও সুযোগ পেলে প্রতিবেশী মুসলমানদের অপকর্মের প্রতিশোধ নেয় নিজেদের মুসলমানদের বিরুদ্ধে অপকর্ম করে। মুসলমান হিন্দুকে মারবে, তারপর হিন্দু মুসলমানকে মারবে, তখন মুসলমান আবার হিন্দুকে মারবে- এটি একটি চক্রের মতো। কে এটিকে সম্পূর্ণ বন্ধ করবে, কবে সম্প্রীতি ফিরে আসবে, কবে ধর্মান্ধরা মানুষকে মানুষ বলে বিচার করবে, তা আমি জানি না। আমি শুধু কায়মনোবাক্যে কামনা করি, যেন শুভবুদ্ধির উদয় হয়। যেন মানুষ মানুষকে হিন্দু মুসলমান বৌদ্ধ খ্রিস্টান ইহুদি হিসেবে না দেখে মানুষ হিসেবে দেখে। যেন মানুষ মানুষের বেদনায় সমব্যথী হয়।

৫. আমার নির্বাচিত কলাম বইটি কলকাতা থেকে আনন্দ পুরস্কার পেয়েছিল ১৯৯২ সালে। তখন বাম ডান সকল পন্থীই আমার বেশ প্রশংসা করতো। ১৯৯৩ সালে যখন লজ্জা বেরোলো, অবাক কান্ড, তখন ভারতের বামপন্থীরা আমাকে গালাগালি করতে লাগলো, বলতে লাগলো আমি নাকি লজ্জায় মিথ্যে কথা লিখেছি, আমি নাকি বাড়াবাড়ি করেছি, এরকম ঘটনা নাকি ঘটেনি ‘অসাম্প্রদায়িক’ বাংলাদেশে। লজ্জা লিখেছি বলে বিজেপির নাকি সুবিধে হয়েছে। আমি নাকি বিজেপির হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছি। তাহলে আমার কী করা উচিত ছিল? তাদের বক্তব্য আমার চুপ করে থাকা উচিত ছিল। আমার দেশে মানুষের ওপর অত্যাচার চলছে শুধু ভিন্ন ধর্মে বিশ্বাস করে বলে- আর আমি নাকি তার প্রতিবাদ করবো না, করলে সেটা অন্যের হাতে অস্ত্র তুলে দেওয়া হয়। কত রকম কথা বলে আমাকে অপমান করা হয়েছে! অপবাদ দেওয়া হয়েছে। সাম্প্রদায়িকতার বিপক্ষে এবং মানবতার পক্ষে লেখা একটি বইকে কত রকমভাবে যে ওরা ঘেন্না করেছে। অথচ লজ্জার ঘটনাই ঘটে চলেছে নিরবধি। নিরীহ নির্যাতিত মানুষ প্রাণ বাঁচাতে মান বাঁচাতে ওদেশ থেকে এদেশে পাড়ি দিচ্ছে। কিন্তু চোখে ঠুলি পরে আমাকেই বড় বড় বুদ্ধিজীবী গোষ্ঠী ব্রাত্য করে রেখেছেন। লজ্জা লেখার অপরাধে। লজ্জা’কে মেনে নেওয়া মানে, তাঁরা মনে করেন, সেক্যুলারের তালিকা থেকে খসে পড়া।

৬. সত্য বলার জন্য কোনও নির্দিষ্ট একটি সময়ের দরকার হয় না। সত্য বলার জন্য ‘ভালো সময়’ বা ‘খারাপ সময়’ নেই। সব সময়ই সত্য বলার সময়। সব সময়ই সত্য বলার জন্য উপযুক্ত।

৭. সায়েন্স পড় সায়েন্স পড় বলে বলে মানুষকে র‌্যাশনাল হওয়ার উৎসাহ দিয়েছি জীবনভর। লাভ হয়নি। সায়েন্সে পড়া মানুষগুলো, মানে ওই ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারগুলো, ফিজিক্স কেমেস্ট্রির পন্ডিতগুলো, বেশির ভাগই দেখি ধর্মের নেশায় বুঁদ হয়ে থাকে। ধর্মের গল্প নিয়ে সন্দেহ করে, প্রশ্ন করে, বা ধর্ম থেকে সরে আসে যারা, তারা অধিকাংশই আর্টসের সাব্জেক্ট নিয়ে লেখাপড়া করেছে, সাহিত্য বা দর্শন পড়েছে, আর্ট কলেজে পড়েছে, ফিল্ম নিয়ে পড়েছে। তাহলে বিজ্ঞানমনস্ক হওয়ার জন্য বিজ্ঞান মুখস্ত করার দরকার হয় না, বিজ্ঞান পরীক্ষায় ভালো নম্বর পাওয়ারও দরকার হয় না!

৮. আজকাল মানুষ বই পড়ে না, যদি পড়ে কিছু, সে ফেসবুক অথবা টুইটার অথবা হোয়াটস আপ। নিউজপেপারগুলো ধীরে ধীরে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, এক সময় পাবলিশিং হাউজগুলোও বন্ধ হয়ে যাবে। ফেসবুক কি চিরকাল থাকবে? এও আইসিকিউ এর মতো হারিয়ে যাবে একদিন। তখন কী করবে এখনকার ফেসবুক জেনারেশন? নতুন চ্যাট চ্যানেল খুঁজবে? ও-ও তো হবে আউটডেটেড। কাউকে বুক-ওয়ার্ম বলার চল নিশ্চই তখন আর থাকবে না। নতুন ইন্টেলেকচুয়ালরা কোত্থেকে জ্ঞান আহরণ করবে ভাবছি। কিন্ডেল পড়ার অভ্যেস কি হচ্ছে খুব বেশি? মনে হয় না। ইন্টেলেকচুয়ালদের থাকবে ভাসা ভাসা জ্ঞান। ইডিয়ক্রেসি ছবিটার কথা মনে পড়ছে।

ইউরোপেও দেখলাম একই চিত্র। আগে বাসে ট্রেনে পার্কে ক্যাফেয় দেখতাম মানুষের হাতে বই, চোখ বইয়ে। এখন প্রায় সবার হাতে মোবাইল, চোখ মোবাইলে। কী করছে, না মেসেজ করছে। কিন্তু মনে হয় পড়ছে কিছু। কী পড়ছে? কী আবার, মেসেজ পড়ছে।

৯. খ্রিস্টান সমাজে ধর্মীয় বর্বরতার বিরুদ্ধে আইন তৈরি হয়েছে, হিন্দু সমাজে হয়েছে। কিন্তু মুসলিম সমাজে অন্ধকার বিরাজ করুক, সংস্কৃতির নামে বর্বরতা চলুক, নারী পুরুষের চরম বৈষম্য টিকে থাকুক, তাকে বাহবা দিয়ে যাবো, প্রগতির পথে মুসলিমদের চলতে দেব না, তাদের আলোকিত হতে দেব না, এই মানসিকতার মানুষ মুসলিম সমাজের কত বড় যে ক্ষতির কারণ, তা মুসলিমরা আজ না বুঝলেও নিশ্চয়ই একদিন বুঝবেন।

১০. ‘মুসলিমরা কেন সন্ত্রাস করে, কেন দেশে দেশে অমুসলিম বা ইসলামে-অবিশ্বাসীদের হত্যা করে?’ এই প্রশ্নের সম্মুখীন আমরা প্রায়ই হই। আমরা হয়তো লজ্জায় মাথা নিচু করি। কিন্তু কিছু মুসলিম বুদ্ধিজীবী সদর্পে মাথা উঁচু করেন। তাঁদের ভাষ্য, কোনও এক কালে অমুসলিমরা মুসলিম-দেশগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করার সময় যেহেতু ইসলামি খেলাফত ভেঙে দিয়েছিল, যেহেতু ইজরাইলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল, যেহেতু ইরাকে বা আফগানিস্তানে বোমা ফেলেছিল- তাদের সব অন্যায়ের ফল এখন ভোগ করতে হবে। আবার তাঁরা এও বলেন, জিহাদি নাকি পাশ্চাত্যের সৃষ্টি, সন্ত্রাসী বাম দলগুলোও নাকি পাশ্চাত্যের সৃষ্টি, এমনকি মুসলিম সমাজে যে মুক্তচিন্তক জন্ম নিচ্ছেন, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মৌলবাদের বিরুদ্ধে বলছেন, মানুষকে বিজ্ঞানমনস্ক করার উদ্দেশে ইসলামের সমালোচনা করছেন, তাঁরা নাকি মুক্তচিন্তক নন, তাঁরা নাকি যুক্তিবাদি নন, তাঁরা নাকি পশ্চিমা বিশ্বের ভাড়া করা লোক। এর মানে তাঁরা বিশ্বাস করেন খ্রিস্টান, ইহুদি, হিন্দু, বৌদ্ধ ধর্মীয় সমাজে মুক্তচিন্তক এবং যুক্তিবাদি জন্মাতে পারেন, কিন্তু মুসলিম সমাজে জন্মাতে পারেন না। তাঁরা, যা তাঁদের পছন্দ নয়, সব কিছুর ক্রীড়নক হিসেবে পশ্চিমা বিশ্বকেই চিহ্নিত করেন। এতে বিরাট যে সুবিধে কোনও, তা হলো আত্মসমালোচনা করার প্রয়োজন হয় না।

তাঁরা চান না মুসলিমরা ধর্মনিরপেক্ষতা, আধুনিকতা, বাকস্বাধীনতা, গণতন্ত্র আর সমানাধিকারে বিশ্বাসী করুক। তাঁরা চান এভাবেই মুসলিম সমাজ অন্ধকারে পড়ে থাকুক, আর তরুণ তরুণী ধর্মান্ধ হতে থাকুক, আর সন্ত্রাস করতে থাকুক। তাঁদের কাজ মুসলিম দেশগুলোর যা কিছু খারাপ, দারিদ্র্য, অশিক্ষা, কুশিক্ষা, রাজনৈতিক অস্থিরতা, সামাজিক দুরবস্থা, সব কিছুর জন্য তো বটেই, সন্ত্রাসীদের অপরাধের জন্যও, পশ্চিমা বিশ্বকে দায়ী করা।

ইহুদিরা যত অত্যাচারিত হয়েছে, তত আর কারা হয়েছে ইতিহাসে? ইহুদিরা কি কোনও এককালের নাৎসি ইউরোপে বোমা মেরে মেরে প্রতিশোধ নিচ্ছে? জরথুস্ট্রপন্থী বা পার্সিরা আজও কিছু অবশিষ্ট আছে, তারা কি মুসলিমরা তাদের অঞ্চল দখল করে নিয়েছিল বলে মুসলিমদের মুন্ডু কাটছে?

মুসলিম সমাজের সবচেয়ে বড় মুশকিল এই, যাঁদের কাজ মুসলিম সমাজকে ধর্মের আগ্রাসন থেকে মুক্ত করা, রাষ্ট্র থেকে ধর্মকে পৃথক করা, আইনকে ধর্মমুক্ত করা, নারী পুরুষের সমানাধিকার নিশ্চিত করা, সেই মুসলিম বুদ্ধিজীবীরা, শিক্ষিত সচেতন লোকেরাই মুসলিম সমাজের কোনও পরিবর্তন চান না, মুসলিমদের অন্ধকার থেকে বের করতে চান না, তাঁরাই ছলে কৌশলে জিহাদিদের ঘৃণ্য কার্যকলাপকে সমর্থন করেন।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
গাজর
গাজর
ভোটের প্রস্তুতি
ভোটের প্রস্তুতি
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
সর্বশেষ খবর
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী হুমকির মুখে পোলিও টিকা কর্মসূচি
বিশ্বব্যাপী হুমকির মুখে পোলিও টিকা কর্মসূচি

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবের চতুর্থ গ্র্যান্ড মুফতি আল ফাওজান
সৌদি আরবের চতুর্থ গ্র্যান্ড মুফতি আল ফাওজান

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় চবি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কমিটি গঠন
অস্ট্রেলিয়ায় চবি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কমিটি গঠন

১০ মিনিট আগে | পরবাস

‘হাসিনার বিচার না হলে জুলাই শহীদদের ওপর অবিচার করা হবে’
‘হাসিনার বিচার না হলে জুলাই শহীদদের ওপর অবিচার করা হবে’

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিনই গণভোটে অটল বিএনপি : ড. মঈন খান
নির্বাচনের দিনই গণভোটে অটল বিএনপি : ড. মঈন খান

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৪২২ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৪২২ মামলা

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডুবে যাওয়া বলগেট তুলতে গিয়ে হাত হারালেন শ্রমিক
ডুবে যাওয়া বলগেট তুলতে গিয়ে হাত হারালেন শ্রমিক

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘নির্বাচন ঘিরে যেকোনো অপশক্তি মোকাবেলা করতে সক্ষম আইনশৃঙ্খলা বাহিনী’
‌‘নির্বাচন ঘিরে যেকোনো অপশক্তি মোকাবেলা করতে সক্ষম আইনশৃঙ্খলা বাহিনী’

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

১ কোটি ৭০ লাখ শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে
১ কোটি ৭০ লাখ শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এএসিএসবির ভার্চুয়াল অ্যাম্বাসেডর হলেন আইইউবির অধ্যাপক ড. মো. মামুন হাবিব
এএসিএসবির ভার্চুয়াল অ্যাম্বাসেডর হলেন আইইউবির অধ্যাপক ড. মো. মামুন হাবিব

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ওমরাহ করতে গেলেন পপি
ওমরাহ করতে গেলেন পপি

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

দেশের মাটিতেই অবসর নেওয়ার আশা সাকিবের
দেশের মাটিতেই অবসর নেওয়ার আশা সাকিবের

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কোরিয়া পালিয়েও শেষ রক্ষা হলো না, মুন্সীগঞ্জে ৩ হত্যা মামলার আসামি সাগর গ্রেফতার
কোরিয়া পালিয়েও শেষ রক্ষা হলো না, মুন্সীগঞ্জে ৩ হত্যা মামলার আসামি সাগর গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিজ জয়ের মিশনে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সিরিজ জয়ের মিশনে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগর-রুনি হত্যার তদন্তে আরও ছয় মাস সময় পেল টাস্কফোর্স
সাগর-রুনি হত্যার তদন্তে আরও ছয় মাস সময় পেল টাস্কফোর্স

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও তীব্র বিষাক্ত দিল্লির বাতাস
আবারও তীব্র বিষাক্ত দিল্লির বাতাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে দাদিকে হত্যার অভিযোগে নাতি আটক
সিরাজগঞ্জে দাদিকে হত্যার অভিযোগে নাতি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আখাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বিদ্যালয়ের শোভাবর্ধন
আখাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বিদ্যালয়ের শোভাবর্ধন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইফোঁটা দিতে না পেরে মন খারাপ ঋতুপর্ণার
ভাইফোঁটা দিতে না পেরে মন খারাপ ঋতুপর্ণার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

করিমগঞ্জে বাবাকে খুনে অভিযুক্ত ছেলে গ্রেফতার
করিমগঞ্জে বাবাকে খুনে অভিযুক্ত ছেলে গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের সহায়তায় যুক্তরাষ্ট্র অন্য দেশকেও উৎসাহিত করুক: তালেবান
আফগানদের সহায়তায় যুক্তরাষ্ট্র অন্য দেশকেও উৎসাহিত করুক: তালেবান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ‌‘সফল’ ট্রাম্প, ইউক্রেনে ব্যর্থ কেন?
গাজায় ‌‘সফল’ ট্রাম্প, ইউক্রেনে ব্যর্থ কেন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাড়ির ধাক্কায় ছিঁড়ল তার, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল দুই যুবকের
গাড়ির ধাক্কায় ছিঁড়ল তার, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল দুই যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস
বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান
আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল
শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়ের বিয়ের শাড়িতে ‘৪৫ বছর আগে’ ফিরে গেলেন জয়া
মায়ের বিয়ের শাড়িতে ‘৪৫ বছর আগে’ ফিরে গেলেন জয়া

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক
সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম