শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

ভিন্নমত

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভিন্নমত

১. আমার লেখা একটি গল্পের বই পড়ে কলকাতার একজন শুভাকাক্সক্ষী আমাকে বললো, ‘বইটির শেষ পাতায় একটা গ্লসারি থাকলে ভালো হতো।

শুনে আমি অবাক। বললাম, বাঙালি পাঠকের জন্য বাংলায় লেখা বইয়ে গ্লসারি থাকবে কেন?

তারপর কথোপকথন এই ভাবে চললো।

কিছু শব্দ তো বাঙালি পাঠকরা বুঝবে না, সে জন্য বলছিলাম।

কোন কোন শব্দ বুঝবে না?

খোলা, দোযখ...

বলতে চাইছো বাঙালি হিন্দুরা বুঝবে না ওই শব্দগুলোর অর্থ? বাঙালি মুসলমানরা তো মাসি, নরক এই শব্দগুলোর অর্থ বোঝে। হিন্দুরা বুঝবে না কেন? ওরা তো হাজার বছর ধরে এক ভূমিতে বাস করছে মুসলমানের সঙ্গে। এই শব্দগুলো মুসলমানের মুখ থেকে এতকাল শোনেনি?

না, বাঙালিরা জানে না এইসব শব্দ।

না জানা তো গর্বের কথা নয়, বরং লজ্জার কথা। আমি নতুন কোনও শব্দ পেলে ডিকশনারিতে সঙ্গে সঙ্গে অর্থ দেখে নিই। এতে নতুন একটি শব্দ শেখা হয় আমার। বাঙালি হিন্দুরা তাহলে আমার বই পড়ে অনেক নতুন শব্দ শেখার সুযোগ পাবে। তাহলে তো ওদের জন্য ভালো হলো।

বলছিলাম...

বাংলা ভাষায় প্রচুর বিদেশি শব্দ আছে, আরবি ফার্সি ইংরেজি পর্তুগিজ। এক কালে কলকাতার কোর্টের ভাষা ফার্সি ছিল। বাইরে থেকে যত শব্দ ঢুকবে ভাষায়, ভাষা তত সমৃদ্ধ হবে। কুয়োয় সাঁতরে আনন্দ নেই, সমুদ্রে সাঁতরাতে হয়।

কী বললে, ফার্সি শব্দ বাংলা ভাষায় আছে? কোন শব্দ? আমরা বলি?

ওহ তুমি বলতে চাইছো বাঙালি হিন্দুরা বলে কি না? হ্যাঁ নিশ্চয়ই বলে। আওয়াজ, জায়গা, চাকরি, দেরি, দোকান, বাগান, রোজ, পছন্দ, চশমা, পর্দা, রাস্তা, কাগজ, কানুন, খারাপ, খালি, খুব, চালাক, চাকু, চাদর, জরুরি, তাপ, তীর, তোশক, দরজা, নরম, পিঁয়াজ, বরফ, বাচ্চা, বন্দর, শক্ত, হাজার, আবাদ, আমদানি রপ্তানি, আরাম, আসর, আস্তানা, আস্তাবল, আস্তে, কারখানা, কারচুপি, কারিগর, কিনার, কুর্নিশ, হিন্দু, রঙ, মামুলি, নারিকেল, দলিল, তারিখ, গরম, বালিশ, শিশি, হরেক, গু, হাঙ্গামা, হুঁশ এরকম হাজারো শব্দ।

বল কী?

সেটাই।

এত মুসলিম শব্দ বাংলা ভাষায়, বিশ্বাস হচ্ছে না।

শব্দের বা ভাষার কোনও ধর্ম নেই। কোনও শব্দই মুসলিম বা হিন্দু শব্দ নয়। ভাষা অঞ্চলভিত্তিক। একই অঞ্চলে বাস করা নানা ধর্মের, সংস্কৃতির লোক এক ভাষায় কথা বলে। পারস্য দেশে মুসলিম আসার আগে থেকেই ফার্সি ভাষাটি ছিল। আরবি ভাষাটিও আরবেরা মুসলমান হওয়ার আগেও ছিল। বাংলা ভাষাটি বাংলায় বাস করা হিন্দু বৌদ্ধ মুসলিম খ্রিস্টান সব বাঙালিরই।

২. বিশাখাপত্তনমের রাস্তায় বসে থাকা এক ভিখিরি মেয়েকে এক যুবক প্রকাশ্যে, দিনের আলোয়, সবার সামনেই ধর্ষণ করেছিল। মনে আছে দৃশ্যটি দেখে কেউ আসেনি মেয়েটিকে উদ্ধার করতে। আমি অবাক হইনি ঘটনা শুনে। দু’টাকার পকেটমারকে যখন এক দল লোক পিটিয়ে মেরে ফেলতে থাকে, কেউ আসে না। যখন এক লোক আরেক লোককে খুন করতে থাকে, কেউ আসে না বাঁচাতে। যখন অসহায় মেয়েকে পাথর ছুড়ে মারতে থাকে লোকেরা, কেউ আসে না। যখন তলোয়ারের এক কোপে মানুষের মুন্ডু কেটে ফেলে সৌদি জল্লাদ, পথচারীরা কেউ তো আসেই না বরং জয়ধ্বনি করে। মানুষ যখন রাস্তায় কাতরাতে থাকে, মরতে থাকে, মরে যায়- আশেপাশের মানুষ নির্বিকার যার যার কাজে চলে যায়। আমরা মানুষ। আমরা তো এমনই। পথের এক ভিখিরি মেয়েকে কেউ একজন ধর্ষণ করছে, তাতে মানুষ আঁতকে উঠবে, দৌড়ে যাবে, মেয়েটিকে রক্ষা করবে- এরকম কেন ভাবছি? রাতের অন্ধকারে ফুটপাতে শুয়ে থাকা ভিখিরি মেয়েটিকে পুরুষেরা নিয়মিতই ধর্ষণ করে- এ সত্য আমাদের না জানার কথা নয়। তবে কি দিনের আলোয় করেছে বলেই আমাদের আপত্তি? মানুষের মতো স্বার্থান্ধ, ভায়োলেন্সপ্রেমী প্রজাতির কাছে কেন যে এত বেশি মায়া মমতা আশা করি!

৩. আঁকিবুকি কাটা কাগজ পড়ে থাকে, পান্ডুলিপি হারিয়ে যায়। ভোঁতা পেন্সিলগুলো পড়ে থাকে, পার্কারগুলো হারিয়ে যায়। ছোট ছোট পয়সা পড়ে থাকে, নোটগুলো হারিয়ে যায়। শত্রুগুলো বেঁচে থাকে, বন্ধুগুলো মরে যায়।

৪. মডারেট মুসলিমদের দেশ বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় আছে- এ রকম এক সময় বলতাম। এখন আর বলি না। দেশের মুসলিমও আর আগের মতো মডারেট নেই। ধর্মটা সেই ষাট-সত্তরের দশকে এত মুখ্য ছিল না মানুষের জীবনে। এখন মুখ্য হয়ে উঠেছে। সদা সত্য কথা বলবে, দুর্নীতি করবে না, মানুষকে ঠকাবে না, প্রতারণা করবে না, আদর্শ থেকে বিচ্যুত হবে না, সকলের সঙ্গে দুঃখ সুখ ভাগাভাগি করবে, সহমর্মী হবে, সমতায় বিশ্বাস করবে- এই সব নীতিপালনের বদলে ধর্মপালনই যখন মুখ্য হয়ে ওঠে, তখন খানিকটা সমস্যা তৈরি হয়। কারণ তখন দেশের প্রতি, সমাজের প্রতি, সহনাগরিকের প্রতি যে মানুষের স্বাভাবিক দায়িত্ব থাকে, নারী-পুরুষের মধ্যে সমতা তৈরির যে দায়িত্ব থাকে, সাম্প্রদায়িক সৌহার্দ বজায় রাখার যে দায়িত্ব থাকে তা একেবারেই অনুভব করে না। কেউ যদি অনুভব করেও, তা মুখ্য নয়, নিতান্তই গৌণ।

অপরাধ না করেও বাংলাদেশের হিন্দুরা নিরপরাধ হিসেবে গণ্য হচ্ছে না। তারা যে মুসলমান নয় এটিই তাদের দোষ! পাকিস্তানে হিন্দু মেয়েদের অপহরণ করে ধরে বেঁধে ধর্মান্তরিত করা হয়, মুসলমান পুরুষদের সঙ্গে বিয়েও জোর করে দেওয়া হয়। এদিকে বাংলাদেশে নানা ছুতো আবিষ্কার করে হিন্দুদের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়া হয় বলে হিন্দুদের অনেকে ভয়ে পালাচ্ছে। মুসলমানদের এই অসহিষ্ণুতার উদাহরণ টেনে বিশ্বের মানুষ তো ইসলামের আর মুসলমানেরই দুর্নাম করছে। ইসলামী মৌলবাদীরাই কি তাহলে মুসলমানের সবচেয়ে বড় দুশমন নয়?

পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ যেভাবে হিন্দুদের অত্যাচার করে, তা দেখে ভারতেও হিন্দুদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দেয়, তারাও সুযোগ পেলে প্রতিবেশী মুসলমানদের অপকর্মের প্রতিশোধ নেয় নিজেদের মুসলমানদের বিরুদ্ধে অপকর্ম করে। মুসলমান হিন্দুকে মারবে, তারপর হিন্দু মুসলমানকে মারবে, তখন মুসলমান আবার হিন্দুকে মারবে- এটি একটি চক্রের মতো। কে এটিকে সম্পূর্ণ বন্ধ করবে, কবে সম্প্রীতি ফিরে আসবে, কবে ধর্মান্ধরা মানুষকে মানুষ বলে বিচার করবে, তা আমি জানি না। আমি শুধু কায়মনোবাক্যে কামনা করি, যেন শুভবুদ্ধির উদয় হয়। যেন মানুষ মানুষকে হিন্দু মুসলমান বৌদ্ধ খ্রিস্টান ইহুদি হিসেবে না দেখে মানুষ হিসেবে দেখে। যেন মানুষ মানুষের বেদনায় সমব্যথী হয়।

৫. আমার নির্বাচিত কলাম বইটি কলকাতা থেকে আনন্দ পুরস্কার পেয়েছিল ১৯৯২ সালে। তখন বাম ডান সকল পন্থীই আমার বেশ প্রশংসা করতো। ১৯৯৩ সালে যখন লজ্জা বেরোলো, অবাক কান্ড, তখন ভারতের বামপন্থীরা আমাকে গালাগালি করতে লাগলো, বলতে লাগলো আমি নাকি লজ্জায় মিথ্যে কথা লিখেছি, আমি নাকি বাড়াবাড়ি করেছি, এরকম ঘটনা নাকি ঘটেনি ‘অসাম্প্রদায়িক’ বাংলাদেশে। লজ্জা লিখেছি বলে বিজেপির নাকি সুবিধে হয়েছে। আমি নাকি বিজেপির হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছি। তাহলে আমার কী করা উচিত ছিল? তাদের বক্তব্য আমার চুপ করে থাকা উচিত ছিল। আমার দেশে মানুষের ওপর অত্যাচার চলছে শুধু ভিন্ন ধর্মে বিশ্বাস করে বলে- আর আমি নাকি তার প্রতিবাদ করবো না, করলে সেটা অন্যের হাতে অস্ত্র তুলে দেওয়া হয়। কত রকম কথা বলে আমাকে অপমান করা হয়েছে! অপবাদ দেওয়া হয়েছে। সাম্প্রদায়িকতার বিপক্ষে এবং মানবতার পক্ষে লেখা একটি বইকে কত রকমভাবে যে ওরা ঘেন্না করেছে। অথচ লজ্জার ঘটনাই ঘটে চলেছে নিরবধি। নিরীহ নির্যাতিত মানুষ প্রাণ বাঁচাতে মান বাঁচাতে ওদেশ থেকে এদেশে পাড়ি দিচ্ছে। কিন্তু চোখে ঠুলি পরে আমাকেই বড় বড় বুদ্ধিজীবী গোষ্ঠী ব্রাত্য করে রেখেছেন। লজ্জা লেখার অপরাধে। লজ্জা’কে মেনে নেওয়া মানে, তাঁরা মনে করেন, সেক্যুলারের তালিকা থেকে খসে পড়া।

৬. সত্য বলার জন্য কোনও নির্দিষ্ট একটি সময়ের দরকার হয় না। সত্য বলার জন্য ‘ভালো সময়’ বা ‘খারাপ সময়’ নেই। সব সময়ই সত্য বলার সময়। সব সময়ই সত্য বলার জন্য উপযুক্ত।

৭. সায়েন্স পড় সায়েন্স পড় বলে বলে মানুষকে র‌্যাশনাল হওয়ার উৎসাহ দিয়েছি জীবনভর। লাভ হয়নি। সায়েন্সে পড়া মানুষগুলো, মানে ওই ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারগুলো, ফিজিক্স কেমেস্ট্রির পন্ডিতগুলো, বেশির ভাগই দেখি ধর্মের নেশায় বুঁদ হয়ে থাকে। ধর্মের গল্প নিয়ে সন্দেহ করে, প্রশ্ন করে, বা ধর্ম থেকে সরে আসে যারা, তারা অধিকাংশই আর্টসের সাব্জেক্ট নিয়ে লেখাপড়া করেছে, সাহিত্য বা দর্শন পড়েছে, আর্ট কলেজে পড়েছে, ফিল্ম নিয়ে পড়েছে। তাহলে বিজ্ঞানমনস্ক হওয়ার জন্য বিজ্ঞান মুখস্ত করার দরকার হয় না, বিজ্ঞান পরীক্ষায় ভালো নম্বর পাওয়ারও দরকার হয় না!

৮. আজকাল মানুষ বই পড়ে না, যদি পড়ে কিছু, সে ফেসবুক অথবা টুইটার অথবা হোয়াটস আপ। নিউজপেপারগুলো ধীরে ধীরে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, এক সময় পাবলিশিং হাউজগুলোও বন্ধ হয়ে যাবে। ফেসবুক কি চিরকাল থাকবে? এও আইসিকিউ এর মতো হারিয়ে যাবে একদিন। তখন কী করবে এখনকার ফেসবুক জেনারেশন? নতুন চ্যাট চ্যানেল খুঁজবে? ও-ও তো হবে আউটডেটেড। কাউকে বুক-ওয়ার্ম বলার চল নিশ্চই তখন আর থাকবে না। নতুন ইন্টেলেকচুয়ালরা কোত্থেকে জ্ঞান আহরণ করবে ভাবছি। কিন্ডেল পড়ার অভ্যেস কি হচ্ছে খুব বেশি? মনে হয় না। ইন্টেলেকচুয়ালদের থাকবে ভাসা ভাসা জ্ঞান। ইডিয়ক্রেসি ছবিটার কথা মনে পড়ছে।

ইউরোপেও দেখলাম একই চিত্র। আগে বাসে ট্রেনে পার্কে ক্যাফেয় দেখতাম মানুষের হাতে বই, চোখ বইয়ে। এখন প্রায় সবার হাতে মোবাইল, চোখ মোবাইলে। কী করছে, না মেসেজ করছে। কিন্তু মনে হয় পড়ছে কিছু। কী পড়ছে? কী আবার, মেসেজ পড়ছে।

৯. খ্রিস্টান সমাজে ধর্মীয় বর্বরতার বিরুদ্ধে আইন তৈরি হয়েছে, হিন্দু সমাজে হয়েছে। কিন্তু মুসলিম সমাজে অন্ধকার বিরাজ করুক, সংস্কৃতির নামে বর্বরতা চলুক, নারী পুরুষের চরম বৈষম্য টিকে থাকুক, তাকে বাহবা দিয়ে যাবো, প্রগতির পথে মুসলিমদের চলতে দেব না, তাদের আলোকিত হতে দেব না, এই মানসিকতার মানুষ মুসলিম সমাজের কত বড় যে ক্ষতির কারণ, তা মুসলিমরা আজ না বুঝলেও নিশ্চয়ই একদিন বুঝবেন।

১০. ‘মুসলিমরা কেন সন্ত্রাস করে, কেন দেশে দেশে অমুসলিম বা ইসলামে-অবিশ্বাসীদের হত্যা করে?’ এই প্রশ্নের সম্মুখীন আমরা প্রায়ই হই। আমরা হয়তো লজ্জায় মাথা নিচু করি। কিন্তু কিছু মুসলিম বুদ্ধিজীবী সদর্পে মাথা উঁচু করেন। তাঁদের ভাষ্য, কোনও এক কালে অমুসলিমরা মুসলিম-দেশগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করার সময় যেহেতু ইসলামি খেলাফত ভেঙে দিয়েছিল, যেহেতু ইজরাইলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল, যেহেতু ইরাকে বা আফগানিস্তানে বোমা ফেলেছিল- তাদের সব অন্যায়ের ফল এখন ভোগ করতে হবে। আবার তাঁরা এও বলেন, জিহাদি নাকি পাশ্চাত্যের সৃষ্টি, সন্ত্রাসী বাম দলগুলোও নাকি পাশ্চাত্যের সৃষ্টি, এমনকি মুসলিম সমাজে যে মুক্তচিন্তক জন্ম নিচ্ছেন, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মৌলবাদের বিরুদ্ধে বলছেন, মানুষকে বিজ্ঞানমনস্ক করার উদ্দেশে ইসলামের সমালোচনা করছেন, তাঁরা নাকি মুক্তচিন্তক নন, তাঁরা নাকি যুক্তিবাদি নন, তাঁরা নাকি পশ্চিমা বিশ্বের ভাড়া করা লোক। এর মানে তাঁরা বিশ্বাস করেন খ্রিস্টান, ইহুদি, হিন্দু, বৌদ্ধ ধর্মীয় সমাজে মুক্তচিন্তক এবং যুক্তিবাদি জন্মাতে পারেন, কিন্তু মুসলিম সমাজে জন্মাতে পারেন না। তাঁরা, যা তাঁদের পছন্দ নয়, সব কিছুর ক্রীড়নক হিসেবে পশ্চিমা বিশ্বকেই চিহ্নিত করেন। এতে বিরাট যে সুবিধে কোনও, তা হলো আত্মসমালোচনা করার প্রয়োজন হয় না।

তাঁরা চান না মুসলিমরা ধর্মনিরপেক্ষতা, আধুনিকতা, বাকস্বাধীনতা, গণতন্ত্র আর সমানাধিকারে বিশ্বাসী করুক। তাঁরা চান এভাবেই মুসলিম সমাজ অন্ধকারে পড়ে থাকুক, আর তরুণ তরুণী ধর্মান্ধ হতে থাকুক, আর সন্ত্রাস করতে থাকুক। তাঁদের কাজ মুসলিম দেশগুলোর যা কিছু খারাপ, দারিদ্র্য, অশিক্ষা, কুশিক্ষা, রাজনৈতিক অস্থিরতা, সামাজিক দুরবস্থা, সব কিছুর জন্য তো বটেই, সন্ত্রাসীদের অপরাধের জন্যও, পশ্চিমা বিশ্বকে দায়ী করা।

ইহুদিরা যত অত্যাচারিত হয়েছে, তত আর কারা হয়েছে ইতিহাসে? ইহুদিরা কি কোনও এককালের নাৎসি ইউরোপে বোমা মেরে মেরে প্রতিশোধ নিচ্ছে? জরথুস্ট্রপন্থী বা পার্সিরা আজও কিছু অবশিষ্ট আছে, তারা কি মুসলিমরা তাদের অঞ্চল দখল করে নিয়েছিল বলে মুসলিমদের মুন্ডু কাটছে?

মুসলিম সমাজের সবচেয়ে বড় মুশকিল এই, যাঁদের কাজ মুসলিম সমাজকে ধর্মের আগ্রাসন থেকে মুক্ত করা, রাষ্ট্র থেকে ধর্মকে পৃথক করা, আইনকে ধর্মমুক্ত করা, নারী পুরুষের সমানাধিকার নিশ্চিত করা, সেই মুসলিম বুদ্ধিজীবীরা, শিক্ষিত সচেতন লোকেরাই মুসলিম সমাজের কোনও পরিবর্তন চান না, মুসলিমদের অন্ধকার থেকে বের করতে চান না, তাঁরাই ছলে কৌশলে জিহাদিদের ঘৃণ্য কার্যকলাপকে সমর্থন করেন।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

এই মাত্র | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা