শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

ভিন্নমত

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভিন্নমত

১. আমার লেখা একটি গল্পের বই পড়ে কলকাতার একজন শুভাকাক্সক্ষী আমাকে বললো, ‘বইটির শেষ পাতায় একটা গ্লসারি থাকলে ভালো হতো।

শুনে আমি অবাক। বললাম, বাঙালি পাঠকের জন্য বাংলায় লেখা বইয়ে গ্লসারি থাকবে কেন?

তারপর কথোপকথন এই ভাবে চললো।

কিছু শব্দ তো বাঙালি পাঠকরা বুঝবে না, সে জন্য বলছিলাম।

কোন কোন শব্দ বুঝবে না?

খোলা, দোযখ...

বলতে চাইছো বাঙালি হিন্দুরা বুঝবে না ওই শব্দগুলোর অর্থ? বাঙালি মুসলমানরা তো মাসি, নরক এই শব্দগুলোর অর্থ বোঝে। হিন্দুরা বুঝবে না কেন? ওরা তো হাজার বছর ধরে এক ভূমিতে বাস করছে মুসলমানের সঙ্গে। এই শব্দগুলো মুসলমানের মুখ থেকে এতকাল শোনেনি?

না, বাঙালিরা জানে না এইসব শব্দ।

না জানা তো গর্বের কথা নয়, বরং লজ্জার কথা। আমি নতুন কোনও শব্দ পেলে ডিকশনারিতে সঙ্গে সঙ্গে অর্থ দেখে নিই। এতে নতুন একটি শব্দ শেখা হয় আমার। বাঙালি হিন্দুরা তাহলে আমার বই পড়ে অনেক নতুন শব্দ শেখার সুযোগ পাবে। তাহলে তো ওদের জন্য ভালো হলো।

বলছিলাম...

বাংলা ভাষায় প্রচুর বিদেশি শব্দ আছে, আরবি ফার্সি ইংরেজি পর্তুগিজ। এক কালে কলকাতার কোর্টের ভাষা ফার্সি ছিল। বাইরে থেকে যত শব্দ ঢুকবে ভাষায়, ভাষা তত সমৃদ্ধ হবে। কুয়োয় সাঁতরে আনন্দ নেই, সমুদ্রে সাঁতরাতে হয়।

কী বললে, ফার্সি শব্দ বাংলা ভাষায় আছে? কোন শব্দ? আমরা বলি?

ওহ তুমি বলতে চাইছো বাঙালি হিন্দুরা বলে কি না? হ্যাঁ নিশ্চয়ই বলে। আওয়াজ, জায়গা, চাকরি, দেরি, দোকান, বাগান, রোজ, পছন্দ, চশমা, পর্দা, রাস্তা, কাগজ, কানুন, খারাপ, খালি, খুব, চালাক, চাকু, চাদর, জরুরি, তাপ, তীর, তোশক, দরজা, নরম, পিঁয়াজ, বরফ, বাচ্চা, বন্দর, শক্ত, হাজার, আবাদ, আমদানি রপ্তানি, আরাম, আসর, আস্তানা, আস্তাবল, আস্তে, কারখানা, কারচুপি, কারিগর, কিনার, কুর্নিশ, হিন্দু, রঙ, মামুলি, নারিকেল, দলিল, তারিখ, গরম, বালিশ, শিশি, হরেক, গু, হাঙ্গামা, হুঁশ এরকম হাজারো শব্দ।

বল কী?

সেটাই।

এত মুসলিম শব্দ বাংলা ভাষায়, বিশ্বাস হচ্ছে না।

শব্দের বা ভাষার কোনও ধর্ম নেই। কোনও শব্দই মুসলিম বা হিন্দু শব্দ নয়। ভাষা অঞ্চলভিত্তিক। একই অঞ্চলে বাস করা নানা ধর্মের, সংস্কৃতির লোক এক ভাষায় কথা বলে। পারস্য দেশে মুসলিম আসার আগে থেকেই ফার্সি ভাষাটি ছিল। আরবি ভাষাটিও আরবেরা মুসলমান হওয়ার আগেও ছিল। বাংলা ভাষাটি বাংলায় বাস করা হিন্দু বৌদ্ধ মুসলিম খ্রিস্টান সব বাঙালিরই।

২. বিশাখাপত্তনমের রাস্তায় বসে থাকা এক ভিখিরি মেয়েকে এক যুবক প্রকাশ্যে, দিনের আলোয়, সবার সামনেই ধর্ষণ করেছিল। মনে আছে দৃশ্যটি দেখে কেউ আসেনি মেয়েটিকে উদ্ধার করতে। আমি অবাক হইনি ঘটনা শুনে। দু’টাকার পকেটমারকে যখন এক দল লোক পিটিয়ে মেরে ফেলতে থাকে, কেউ আসে না। যখন এক লোক আরেক লোককে খুন করতে থাকে, কেউ আসে না বাঁচাতে। যখন অসহায় মেয়েকে পাথর ছুড়ে মারতে থাকে লোকেরা, কেউ আসে না। যখন তলোয়ারের এক কোপে মানুষের মুন্ডু কেটে ফেলে সৌদি জল্লাদ, পথচারীরা কেউ তো আসেই না বরং জয়ধ্বনি করে। মানুষ যখন রাস্তায় কাতরাতে থাকে, মরতে থাকে, মরে যায়- আশেপাশের মানুষ নির্বিকার যার যার কাজে চলে যায়। আমরা মানুষ। আমরা তো এমনই। পথের এক ভিখিরি মেয়েকে কেউ একজন ধর্ষণ করছে, তাতে মানুষ আঁতকে উঠবে, দৌড়ে যাবে, মেয়েটিকে রক্ষা করবে- এরকম কেন ভাবছি? রাতের অন্ধকারে ফুটপাতে শুয়ে থাকা ভিখিরি মেয়েটিকে পুরুষেরা নিয়মিতই ধর্ষণ করে- এ সত্য আমাদের না জানার কথা নয়। তবে কি দিনের আলোয় করেছে বলেই আমাদের আপত্তি? মানুষের মতো স্বার্থান্ধ, ভায়োলেন্সপ্রেমী প্রজাতির কাছে কেন যে এত বেশি মায়া মমতা আশা করি!

৩. আঁকিবুকি কাটা কাগজ পড়ে থাকে, পান্ডুলিপি হারিয়ে যায়। ভোঁতা পেন্সিলগুলো পড়ে থাকে, পার্কারগুলো হারিয়ে যায়। ছোট ছোট পয়সা পড়ে থাকে, নোটগুলো হারিয়ে যায়। শত্রুগুলো বেঁচে থাকে, বন্ধুগুলো মরে যায়।

৪. মডারেট মুসলিমদের দেশ বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় আছে- এ রকম এক সময় বলতাম। এখন আর বলি না। দেশের মুসলিমও আর আগের মতো মডারেট নেই। ধর্মটা সেই ষাট-সত্তরের দশকে এত মুখ্য ছিল না মানুষের জীবনে। এখন মুখ্য হয়ে উঠেছে। সদা সত্য কথা বলবে, দুর্নীতি করবে না, মানুষকে ঠকাবে না, প্রতারণা করবে না, আদর্শ থেকে বিচ্যুত হবে না, সকলের সঙ্গে দুঃখ সুখ ভাগাভাগি করবে, সহমর্মী হবে, সমতায় বিশ্বাস করবে- এই সব নীতিপালনের বদলে ধর্মপালনই যখন মুখ্য হয়ে ওঠে, তখন খানিকটা সমস্যা তৈরি হয়। কারণ তখন দেশের প্রতি, সমাজের প্রতি, সহনাগরিকের প্রতি যে মানুষের স্বাভাবিক দায়িত্ব থাকে, নারী-পুরুষের মধ্যে সমতা তৈরির যে দায়িত্ব থাকে, সাম্প্রদায়িক সৌহার্দ বজায় রাখার যে দায়িত্ব থাকে তা একেবারেই অনুভব করে না। কেউ যদি অনুভব করেও, তা মুখ্য নয়, নিতান্তই গৌণ।

অপরাধ না করেও বাংলাদেশের হিন্দুরা নিরপরাধ হিসেবে গণ্য হচ্ছে না। তারা যে মুসলমান নয় এটিই তাদের দোষ! পাকিস্তানে হিন্দু মেয়েদের অপহরণ করে ধরে বেঁধে ধর্মান্তরিত করা হয়, মুসলমান পুরুষদের সঙ্গে বিয়েও জোর করে দেওয়া হয়। এদিকে বাংলাদেশে নানা ছুতো আবিষ্কার করে হিন্দুদের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়া হয় বলে হিন্দুদের অনেকে ভয়ে পালাচ্ছে। মুসলমানদের এই অসহিষ্ণুতার উদাহরণ টেনে বিশ্বের মানুষ তো ইসলামের আর মুসলমানেরই দুর্নাম করছে। ইসলামী মৌলবাদীরাই কি তাহলে মুসলমানের সবচেয়ে বড় দুশমন নয়?

পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ যেভাবে হিন্দুদের অত্যাচার করে, তা দেখে ভারতেও হিন্দুদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দেয়, তারাও সুযোগ পেলে প্রতিবেশী মুসলমানদের অপকর্মের প্রতিশোধ নেয় নিজেদের মুসলমানদের বিরুদ্ধে অপকর্ম করে। মুসলমান হিন্দুকে মারবে, তারপর হিন্দু মুসলমানকে মারবে, তখন মুসলমান আবার হিন্দুকে মারবে- এটি একটি চক্রের মতো। কে এটিকে সম্পূর্ণ বন্ধ করবে, কবে সম্প্রীতি ফিরে আসবে, কবে ধর্মান্ধরা মানুষকে মানুষ বলে বিচার করবে, তা আমি জানি না। আমি শুধু কায়মনোবাক্যে কামনা করি, যেন শুভবুদ্ধির উদয় হয়। যেন মানুষ মানুষকে হিন্দু মুসলমান বৌদ্ধ খ্রিস্টান ইহুদি হিসেবে না দেখে মানুষ হিসেবে দেখে। যেন মানুষ মানুষের বেদনায় সমব্যথী হয়।

৫. আমার নির্বাচিত কলাম বইটি কলকাতা থেকে আনন্দ পুরস্কার পেয়েছিল ১৯৯২ সালে। তখন বাম ডান সকল পন্থীই আমার বেশ প্রশংসা করতো। ১৯৯৩ সালে যখন লজ্জা বেরোলো, অবাক কান্ড, তখন ভারতের বামপন্থীরা আমাকে গালাগালি করতে লাগলো, বলতে লাগলো আমি নাকি লজ্জায় মিথ্যে কথা লিখেছি, আমি নাকি বাড়াবাড়ি করেছি, এরকম ঘটনা নাকি ঘটেনি ‘অসাম্প্রদায়িক’ বাংলাদেশে। লজ্জা লিখেছি বলে বিজেপির নাকি সুবিধে হয়েছে। আমি নাকি বিজেপির হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছি। তাহলে আমার কী করা উচিত ছিল? তাদের বক্তব্য আমার চুপ করে থাকা উচিত ছিল। আমার দেশে মানুষের ওপর অত্যাচার চলছে শুধু ভিন্ন ধর্মে বিশ্বাস করে বলে- আর আমি নাকি তার প্রতিবাদ করবো না, করলে সেটা অন্যের হাতে অস্ত্র তুলে দেওয়া হয়। কত রকম কথা বলে আমাকে অপমান করা হয়েছে! অপবাদ দেওয়া হয়েছে। সাম্প্রদায়িকতার বিপক্ষে এবং মানবতার পক্ষে লেখা একটি বইকে কত রকমভাবে যে ওরা ঘেন্না করেছে। অথচ লজ্জার ঘটনাই ঘটে চলেছে নিরবধি। নিরীহ নির্যাতিত মানুষ প্রাণ বাঁচাতে মান বাঁচাতে ওদেশ থেকে এদেশে পাড়ি দিচ্ছে। কিন্তু চোখে ঠুলি পরে আমাকেই বড় বড় বুদ্ধিজীবী গোষ্ঠী ব্রাত্য করে রেখেছেন। লজ্জা লেখার অপরাধে। লজ্জা’কে মেনে নেওয়া মানে, তাঁরা মনে করেন, সেক্যুলারের তালিকা থেকে খসে পড়া।

৬. সত্য বলার জন্য কোনও নির্দিষ্ট একটি সময়ের দরকার হয় না। সত্য বলার জন্য ‘ভালো সময়’ বা ‘খারাপ সময়’ নেই। সব সময়ই সত্য বলার সময়। সব সময়ই সত্য বলার জন্য উপযুক্ত।

৭. সায়েন্স পড় সায়েন্স পড় বলে বলে মানুষকে র‌্যাশনাল হওয়ার উৎসাহ দিয়েছি জীবনভর। লাভ হয়নি। সায়েন্সে পড়া মানুষগুলো, মানে ওই ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারগুলো, ফিজিক্স কেমেস্ট্রির পন্ডিতগুলো, বেশির ভাগই দেখি ধর্মের নেশায় বুঁদ হয়ে থাকে। ধর্মের গল্প নিয়ে সন্দেহ করে, প্রশ্ন করে, বা ধর্ম থেকে সরে আসে যারা, তারা অধিকাংশই আর্টসের সাব্জেক্ট নিয়ে লেখাপড়া করেছে, সাহিত্য বা দর্শন পড়েছে, আর্ট কলেজে পড়েছে, ফিল্ম নিয়ে পড়েছে। তাহলে বিজ্ঞানমনস্ক হওয়ার জন্য বিজ্ঞান মুখস্ত করার দরকার হয় না, বিজ্ঞান পরীক্ষায় ভালো নম্বর পাওয়ারও দরকার হয় না!

৮. আজকাল মানুষ বই পড়ে না, যদি পড়ে কিছু, সে ফেসবুক অথবা টুইটার অথবা হোয়াটস আপ। নিউজপেপারগুলো ধীরে ধীরে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, এক সময় পাবলিশিং হাউজগুলোও বন্ধ হয়ে যাবে। ফেসবুক কি চিরকাল থাকবে? এও আইসিকিউ এর মতো হারিয়ে যাবে একদিন। তখন কী করবে এখনকার ফেসবুক জেনারেশন? নতুন চ্যাট চ্যানেল খুঁজবে? ও-ও তো হবে আউটডেটেড। কাউকে বুক-ওয়ার্ম বলার চল নিশ্চই তখন আর থাকবে না। নতুন ইন্টেলেকচুয়ালরা কোত্থেকে জ্ঞান আহরণ করবে ভাবছি। কিন্ডেল পড়ার অভ্যেস কি হচ্ছে খুব বেশি? মনে হয় না। ইন্টেলেকচুয়ালদের থাকবে ভাসা ভাসা জ্ঞান। ইডিয়ক্রেসি ছবিটার কথা মনে পড়ছে।

ইউরোপেও দেখলাম একই চিত্র। আগে বাসে ট্রেনে পার্কে ক্যাফেয় দেখতাম মানুষের হাতে বই, চোখ বইয়ে। এখন প্রায় সবার হাতে মোবাইল, চোখ মোবাইলে। কী করছে, না মেসেজ করছে। কিন্তু মনে হয় পড়ছে কিছু। কী পড়ছে? কী আবার, মেসেজ পড়ছে।

৯. খ্রিস্টান সমাজে ধর্মীয় বর্বরতার বিরুদ্ধে আইন তৈরি হয়েছে, হিন্দু সমাজে হয়েছে। কিন্তু মুসলিম সমাজে অন্ধকার বিরাজ করুক, সংস্কৃতির নামে বর্বরতা চলুক, নারী পুরুষের চরম বৈষম্য টিকে থাকুক, তাকে বাহবা দিয়ে যাবো, প্রগতির পথে মুসলিমদের চলতে দেব না, তাদের আলোকিত হতে দেব না, এই মানসিকতার মানুষ মুসলিম সমাজের কত বড় যে ক্ষতির কারণ, তা মুসলিমরা আজ না বুঝলেও নিশ্চয়ই একদিন বুঝবেন।

১০. ‘মুসলিমরা কেন সন্ত্রাস করে, কেন দেশে দেশে অমুসলিম বা ইসলামে-অবিশ্বাসীদের হত্যা করে?’ এই প্রশ্নের সম্মুখীন আমরা প্রায়ই হই। আমরা হয়তো লজ্জায় মাথা নিচু করি। কিন্তু কিছু মুসলিম বুদ্ধিজীবী সদর্পে মাথা উঁচু করেন। তাঁদের ভাষ্য, কোনও এক কালে অমুসলিমরা মুসলিম-দেশগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করার সময় যেহেতু ইসলামি খেলাফত ভেঙে দিয়েছিল, যেহেতু ইজরাইলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল, যেহেতু ইরাকে বা আফগানিস্তানে বোমা ফেলেছিল- তাদের সব অন্যায়ের ফল এখন ভোগ করতে হবে। আবার তাঁরা এও বলেন, জিহাদি নাকি পাশ্চাত্যের সৃষ্টি, সন্ত্রাসী বাম দলগুলোও নাকি পাশ্চাত্যের সৃষ্টি, এমনকি মুসলিম সমাজে যে মুক্তচিন্তক জন্ম নিচ্ছেন, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মৌলবাদের বিরুদ্ধে বলছেন, মানুষকে বিজ্ঞানমনস্ক করার উদ্দেশে ইসলামের সমালোচনা করছেন, তাঁরা নাকি মুক্তচিন্তক নন, তাঁরা নাকি যুক্তিবাদি নন, তাঁরা নাকি পশ্চিমা বিশ্বের ভাড়া করা লোক। এর মানে তাঁরা বিশ্বাস করেন খ্রিস্টান, ইহুদি, হিন্দু, বৌদ্ধ ধর্মীয় সমাজে মুক্তচিন্তক এবং যুক্তিবাদি জন্মাতে পারেন, কিন্তু মুসলিম সমাজে জন্মাতে পারেন না। তাঁরা, যা তাঁদের পছন্দ নয়, সব কিছুর ক্রীড়নক হিসেবে পশ্চিমা বিশ্বকেই চিহ্নিত করেন। এতে বিরাট যে সুবিধে কোনও, তা হলো আত্মসমালোচনা করার প্রয়োজন হয় না।

তাঁরা চান না মুসলিমরা ধর্মনিরপেক্ষতা, আধুনিকতা, বাকস্বাধীনতা, গণতন্ত্র আর সমানাধিকারে বিশ্বাসী করুক। তাঁরা চান এভাবেই মুসলিম সমাজ অন্ধকারে পড়ে থাকুক, আর তরুণ তরুণী ধর্মান্ধ হতে থাকুক, আর সন্ত্রাস করতে থাকুক। তাঁদের কাজ মুসলিম দেশগুলোর যা কিছু খারাপ, দারিদ্র্য, অশিক্ষা, কুশিক্ষা, রাজনৈতিক অস্থিরতা, সামাজিক দুরবস্থা, সব কিছুর জন্য তো বটেই, সন্ত্রাসীদের অপরাধের জন্যও, পশ্চিমা বিশ্বকে দায়ী করা।

ইহুদিরা যত অত্যাচারিত হয়েছে, তত আর কারা হয়েছে ইতিহাসে? ইহুদিরা কি কোনও এককালের নাৎসি ইউরোপে বোমা মেরে মেরে প্রতিশোধ নিচ্ছে? জরথুস্ট্রপন্থী বা পার্সিরা আজও কিছু অবশিষ্ট আছে, তারা কি মুসলিমরা তাদের অঞ্চল দখল করে নিয়েছিল বলে মুসলিমদের মুন্ডু কাটছে?

মুসলিম সমাজের সবচেয়ে বড় মুশকিল এই, যাঁদের কাজ মুসলিম সমাজকে ধর্মের আগ্রাসন থেকে মুক্ত করা, রাষ্ট্র থেকে ধর্মকে পৃথক করা, আইনকে ধর্মমুক্ত করা, নারী পুরুষের সমানাধিকার নিশ্চিত করা, সেই মুসলিম বুদ্ধিজীবীরা, শিক্ষিত সচেতন লোকেরাই মুসলিম সমাজের কোনও পরিবর্তন চান না, মুসলিমদের অন্ধকার থেকে বের করতে চান না, তাঁরাই ছলে কৌশলে জিহাদিদের ঘৃণ্য কার্যকলাপকে সমর্থন করেন।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন