শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

অ্যাডভোকেট আবদুল বাসেত মজুমদার স্মরণে

হুসেইন ফজলুল বারী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অ্যাডভোকেট আবদুল বাসেত মজুমদার স্মরণে

বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ফাউন্ডেশনের বৃত্তির জন্য চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত হয়ে আমি প্রথম আবদুল বাসেত মজুমদারের নাম শুনি। তখন আমি হাইস্কুলের ছাত্র। আরও জানলাম ঘোর মেঘবরণ সুঠাম মানুষটি হাই কোর্টের  একজন দুঁদে আইনজীবী। তিনি আবার এ মহতী ফাউন্ডেশনের সভাপতি। তিনি শুধু আমাদের ডাকাতিয়া-বিধৌত জনপদের সন্তানই নন, দক্ষিণ কুমিল্লার মশহুর বিদ্যাপীঠ হরিশ্চর ইউনিয়ন হাইস্কুলের প্রথম ব্যাচের ছাত্র। অনেক আগে সেই ভাষা আন্দোলনের বছর ১৯৫২ সালে তিনি মেট্রিকুলেশন পাস করেছেন শুনে কিশোর আমি খুদে আঙুলে হিসাব কষতাম, সেই কবে তিনি স্কুলের ছাত্র ছিলেন! একদিন আলী আকবর স্যার আমাদের বললেন, বাসেত সাহেব যেমন তেমন উকিল নন, তিনি সুপ্রিম কোর্টের দুই তারকাযুক্ত সিনিয়র আইনজীবী। সুপ্রিম কোর্ট বারের এই মহিরুহ-তারকা মানুষটিই আমার দেখা প্রথম রক্তমাংসের উকিল। এর আগে গাঁয়ের দোকানে ভাজা জিলাপির গন্ধে ঢোক গিলে তন্ময় হয়ে উকিল-আদালতের সাদাকালো ছায়াচিত্র দেখেছি নাটকে-সিনেমায়। উকিল হওয়ার কোনো লক্ষ্য না থাকলেও কিছুটা বড় হয়ে আমিও আইন পড়েছি। খানিকটা কি অনিচ্ছায়? নাকি কিশোর বয়সে দেখা আইনজীবীর প্রতি গোপন কোনো ভালোলাগা কাজ করছিল তা আজ নিশ্চিত করে বলতে পারব না। পড়ে-না পড়ে আইন স্নাতক হয়ে বন্ধুদের দেখাদেখি ওকালতির সনদও নিয়েছি। পুরো কাগজের ওকালতির সনদেও দেখি কিশোর বয়সে বৃত্তির কাগজে দেখা সেই আবদুল বাসেত মজুমদার স্যারের বাঁকাচাঁদের স্বাক্ষর। আইনজীবী-সনদ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে তিনি এ সই করেছেন। এ সনদ হাতে পেয়ে কী করব স্থির করতে পারছিলাম না। কিছুদিন বিশুদ্ধ বেকার থেকে একসময় উকিলবেশে বিখ্যাত মজুমদার স্যারের চেম্বারে যাতায়াত শুরু করলাম।

একটু রাত হলে অনেক বিখ্যাত মানুষকে দেখতাম বড় বড় গাড়ি থেকে বিড়াল-পায়ে নেমে এসে নিঃশব্দে চেম্বারে হাজির হতেন। ডাকসাইটে এসব মানুষের ছবি আর কর্ম আমি পত্রিকায় দেখেছি। ইদানীং মামলার জালে আটকে পড়ে তাদের চোখে মরা মাছের মতো উ™£ন্ত দৃষ্টি। তারা করুণ স্বরে আইনি সেবা দেওয়ার জন্য স্যারকে অনুনয়-বিনয় করতেন। তিনি নিশ্চুপ হয়ে বিচারপ্রার্থীদের অনুযোগ শুনতেন আর মাঝেমধ্যে টুকটাক প্রশ্ন করতেন। তাঁর ইশারা পেয়ে তর্জনী, মধ্যমা আর অনামিকায় হরেক রকম পাথুরে আংটি আঁটা ঝানু সহকারী মুখ কাঁচুমাচু করে নীল ওকালতনামা এগিয়ে দিতেন। চকিতেই বিষণ্ণ আসামিদের মুখে হাসির রেখা ফুটে উঠত। স্যারও অন্যমনস্ক হয়ে খসখস করে স্বাক্ষর করে সব মক্কেলকে আশ্বস্ত করতেন। লক্ষ্য করলাম, মার্ডার কেস, কোয়াশমেন্ট, জামিন এসব স্যারের কাছে ডালভাত! আর শুনানির দিন আদালতে নাছোড়বান্দা হয়ে তিনি সাবমিশন দিতেন প্রদীপ্ত কণ্ঠে, আন্তরিক ভঙ্গিতে। প্রায় সময়ই রুল, স্টে, কোয়াশড, বেল এসব মঞ্জুর হতো আমাদের অনুকূলে। আদেশ মনঃপূত হোক না হোক তিনি বিচারককে সবিনয়ে ‘মাচ অবলাইজড’ বলে আরেকটা শুনানির জন্য দৌড়াতেন। কোনো আদেশে সংক্ষুুব্ধ হয়ে আমরা জুনিয়ররা সবাই হয়তো বিচারককে ‘একচক্ষু-হরিণ’ গণ্যে মনে মনে শাপশাপান্ত করতাম। অভিজ্ঞ আইনজীবী কোনো দিকে ভ্রæক্ষেপ না করে আপিলের কয়েকটি জরুরি পয়েন্ট বলার মধ্যেই হয়তো আরেক উকিল এসে হাজির হতেন। উটকো অনুরোধেও তিনি হন্তদন্ত হয়ে নতুন বেঞ্চে গিয়ে নতুন মামলার শুনানি করতেন। উদীয়মান আইনজীবীদের কাছে তিনি ছিলেন ত্রাতার মতো। ক্লান্ত অপরাহ্ণে ফিরতি পথে মুহুর্মুহু সালামের প্রত্যুত্তর দিতে দিতে ঘর্মাক্ত হয়ে দোতলার চেম্বারে হাজির হতেন। ঠান্ডা পানিতে তৃষ্ণা মিটিয়ে মুহুরিকে হাঁক দিতেন- টাই দে, নতুন কোট দে। একটা মিটিংয়ে যাব, দেরি হয়ে গেল রে। বলা বাহুল্য, বারের নেতৃত্বের বাইরে জাতীয় রাজনীতিতেও তাঁর উজ্জ্বল পদচারণ ছিল। তিনি আমৃত্যু আইনের শাসন, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা আর গণতান্ত্রিক মূল্যবোধে গভীরভাবে বিশ্বাসী ছিলেন। মজুমদার স্যারের সঙ্গে অল্প কিছুদিন কাজ করে মানবাধিকার সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্রে কিছুটা সময় পার করে মফস্বলের দেওয়ানি আদালতে জজিয়তি শুরু করলাম। চামড়ায় বাঁধানো ফৌজদারি কার্যবিধি, ডি এল আর আর সি ডবলু এন আর লর্ড মেকলের খুনখারাবির ধারাপাত-পেনাল কোড একদম ভুলে গিয়ে লাল সালুতে ঢাকা এজলাসে বসে কপট গাম্ভীর্যে ন্যায়বিচার তালাশ করি। নোয়াখালী-চাটগাঁর আদালতে হন্যে হয়ে নথি-বালাম-খতিয়ান ঘাঁটতে ঘাঁটতে মাঝেমধ্যে আত্মবিস্মৃতও হতাম। লাজুক অবসরে কোনো ছায়াচ্ছন্ন বেলকনিতে বসে গন্ধলেবু-মাখা চায়ে চুমুক দিয়ে ঢাকায় ফেলে আসা জীবনের জন্য আক্ষেপও কি হতো? স্বল্পায়ু আইনজীবী জীবনকে মনে হতো কোনো সুদূর অতীতের ছবি। এরপর স্যারের সঙ্গে কালে-ভদ্রে দেখা হয়েছে হাই কোর্টের বারান্দায়, কোনো পুনর্মিলনীতে, দাওয়াতে বা সামাজিক-রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে। তিনি আন্তরিক ভঙ্গিতে সালামের জবাব দিয়ে কুশলাদি জিজ্ঞাসা করেছেন। শেভনিং বৃত্তি নিয়ে বিলেত যাচ্ছি শুনে শুভাশিস জানিয়েছিলেন।

একদিন অপরাহ্ণে তিনি আমার ছোট্ট খাসকামরায় হাজির হলে বেশ অবাকই হলাম। বিলেত-ফেরত আমি তখন কিশোরগঞ্জের ম্যাজিস্ট্রেসির স্যাঁতসেঁতে চেম্বারে বসে মন খারাপ করে কী একটা আদেশ টাইপ করছিলাম। স্যারের সঙ্গে ছিলেন আরও বেশ কিছু আইনজীবী। তাঁর পা ছুঁয়ে সালাম করলে তিনি বললেন, তুমি তো জজ! শেষে অতিশয়োক্তি করে হাজির সবাইকে লক্ষ্য করে আমাকে দেখিয়ে আঞ্চলিক ভাষায় বললেন, ‘আমার জুনিয়র ছিল অল্প কিছুদিন, বিলাতের সব ডিগ্রি নিয়া ফেলছে!’ আমি লজ্জায় আধোমুখ হয়ে বললাম, স্যার, আমি সব সময় জুনিয়র। কী খাবেন জিজ্ঞাসা করতেই বললেন, ‘ধন্যবাদ, এখানকার বারে একটা কাজে আইলাম। তুমি এখানে আছ খবর পেয়ে শুধু তোমারে দেখতে আইলাম। বারে তোমার সুনাম শুনে ভালো লাগল। আজকে চলি। সময় নাই। সন্ধ্যার আগে বানানী পৌঁছতে হবে। বাসায় আসিও।’

বিভিন্ন সময় স্যারের বাসায় গেলে স্যার হেসে বলতেন, ‘সবাই কাজ নিয়া আসে। তুমি আসো আমারে দেখতে।’ আমি ব্যস্ত স্যারকে এড়িয়ে বরং তাঁর পুত্র অ্যাডভোকেট সাঈদ আহমেদ রাজা ভাইয়ের সঙ্গে আলাপচারিতায় মগ্ন হতাম। আরেক বার চেম্বারে গেলাম তাঁর আইনজীবী জীবনের ৫০ বছর পূর্তির কথা শুনে। সেদিন হরিশ্চর হাইস্কুলের বেশ কয়েকজন সফল সাবেক ছাত্রকে পেয়ে রাশভারি মানুষটি মনের অর্গল খুলে তাঁর সংগ্রামমুখর জীবনের অনেক কথা বললেন। তাঁর বাবা-মায়ের কথা আর স্কুল-জীবন বিশেষত তাঁর প্রিয় শিক্ষক মকবুল আহমদ-বিএসসি বিটি স্যারের কথা স্মরণ করে বেশ স্মৃতিকাতর হয়ে পড়লেন। ক্লান্ত মানুষটি শেষে বললেন, ‘এলাকায় কিছু সামাজিক কাজ করছি, একটা হাসপাতাল করব। যত দিন বাঁচি আরও কাজ করতে চাই।’

আফসোস, আর কোনো দিনই এরূপ একজন আপাদমস্তক আইনজীবীর জলদগম্ভীর কণ্ঠ শুনতে পাব না। তিনি মহাকালে মিশে গেছেন, তবে তাঁর কর্ম যুগযুগান্তরে বেঁচে থাকবে। পরম করুণাময়ের অনিঃশেষ রহমতের ছায়া প্রয়াত স্যারকে নিয়ত ঢেকে রাখুক।

লেখক : যুক্তরাজ্যের শেফিল্ড ইউনিভার্সিটির পিএইচডি গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম