শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২১

সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরু একটি অলীক কল্পনা

তুষার কণা খোন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরু একটি অলীক কল্পনা

সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে ধর্মীয় সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। অক্টোবরে হিন্দু সম্প্রদায়ের শারদীয় দুর্গাপূজার সময় কয়েকটি পূজামন্ডপে বিক্ষিপ্ত সহিংস ঘটনা ঘটেছে। যেটাকে আর যাই হোক সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হিসেবে চিহ্নিত করা চলে না। তবুও এ বিষয়টিকে আমরা কেউ ছোট করে দেখছি না, কারণ আমাদের শান্তিপূর্ণ সমাজের গায়ে এটুকু কলঙ্ক ছোট নয়। সরকারের সময়োপযোগী ত্বরিত হস্তক্ষেপের ফলে কয়েকটি এলাকায় প্রতিমা ভাঙচুর কিংবা একটি জেলেপল্লীতে বাড়িঘর ভাঙচুর পর্যন্ত বিষয়টি গড়িয়েছিল। আমরা বাংলাদেশের সব ধর্মের মানুষ এমন অপ্রীতিকর ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ করেছি। ভবিষ্যতে কখনো যেন এমন ঘটনা না ঘটে তার জন্য দেশের সর্বস্তরের মানুষ সরকারকে সজাগ দৃষ্টি রাখার তাগিদ দিয়েছে। ফলে দৃশ্যমান সাম্প্রদায়িক অসহিষ্ণুতা কোনোক্রমেই আর ডালপালা ছড়ানোর সুযোগ পায়নি। সরকার যেমন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার জন্য আইনগত সঠিক উদ্যোগ নিয়েছে তেমনি এ দেশের শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার জন্য রাস্তায় নেমে এসে তাদের মনোভাব দুনিয়াকে জানিয়ে দিয়েছে। সমাজ এবং রাষ্ট্র উভয় পক্ষ থেকে সঠিক পদক্ষেপ নেওয়ার পরেও দেশের ভিতর কিছু মানুষ দাবি তুলেছেন বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন করতে হবে। সংখ্যালঘুদের জন্য পৃথক মন্ত্রণালয় করতে হবে। তাদের কেউ কেউ প্রচারমাধ্যমের সামনে এমনো বলছেন যে, সংসদে সংখ্যালঘুদের জন্য সংরক্ষিত আসন রাখতে হবে। গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে সব সম্প্রদায়ের সব ধর্মের কিংবা সব মতপথের মানুষের দাবি-দাওয়া পেশ করার স্বাধীন অধিকার আছে। যারা তাদের সাম্প্রদায়িক পরিচয়কে পুঁজি করে এসব কথা বলছেন তারা একবার কেন হাজারবার এসব কথা বলে ইচ্ছামাফিক কাঁদুনী গাইতে পারেন। দেশের ভিতর গোত্র কিংবা ধর্মাধর্ম ভেদ তৈরি করে আপনারা কে কী ফায়দা তুলতে চান সে সম্পর্কে আমাদের কোনো ধারণা নেই। তবে আপনাদের অযৌক্তিক বাহানা শুনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী আপনাদের একটি চূড়ান্ত সত্য সরল ভাষায় বলেছেন, যেটি আপনারা ভবিষ্যতে মনে রাখবেন বলে আমি আশা করি। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, বাংলাদেশে কোনো সংখ্যালঘু নেই। বাংলাদেশের সংবিধানে বাংলাদেশের সব নাগরিকের সমান অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে। বাংলাদেশে কোনো সম্প্রদায় সংখ্যালঘু কোনো সম্প্রদায় সংখ্যাগুরু নয়। আমি মনে করি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী তাঁর দায়িত্বশীল অবস্থান থেকে সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরু বিভেদ সৃষ্টিকারীদের একটি সহজ সমাধান দিয়ে দিয়েছেন। তারপরও কিছু মানুষ টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর টকশো অনুষ্ঠানে এসে বাংলাদেশের সংবিধানের ধর্মঘেঁষা বৈশিষ্ট্য নিয়ে হট্টগোল করেন। তাদের কান্ডকারখানা দেখে মনে হয় আমাদের দেশে আলোচনা করার মতো এর চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কোনো বিষয় তাদের টকশোর এজেন্ডায় রাখা সম্ভব নয়। বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে যে সব সন্ত্রাসী ঘটনা ঘটেছে সেটি প্রশমনের জন্য সরকারি এবং সামাজিক উদ্যোগ যথেষ্ট ছিল বলেই বিষয়টি এত দ্রুত প্রশমিত হয়েছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, বিষয়টির সহজ এবং ত্বরিত সমাধান কোটারি স্বার্থতাড়িত লোকজনের মনোপূত হয়নি। সেটি হয়নি বলেই কিছু মানুষ সাম্প্রদায়িক সহিংসতার বিষয়টি ক্রমাগত খোঁচাখুঁচি করছে যাতে এটি আমাদের দেশে তুষের আগুনের মতো জ্বলতে পারে। আসলে বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি পৃথিবীর বহু জাতির জন্য অনুকরণযোগ্য এই সত্য মানতে গিয়ে কেউ কেউ হীনমন্যতায় ভোগে। কোটারি স্বার্থান্বেষীরা অনেকে জানে বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি অস্বীকার করা সত্যের অপলাপ। এদেশে সব ধর্ম-বর্ণ-মতের মানুষ শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানকে বিনা ঘোষণায় তাদের সংস্কৃতির অংশ বলে গ্রহণ করে নিয়েছে। বাংলাদেশে এক সম্প্রদায়ের মানুষ অন্য সম্প্রদায়ের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যকে নিজেদের জীবনাচরণের অংশ বলে গ্রহণ করেছে বলেই অসাম্প্রদায়িক আচরণ আমাদের সংস্কৃতির অংশ। এক সম্প্রদায়ের মানুষ আরেক সম্প্রদায়ের মানুষের দৈনন্দিন জীবনাচরণ, পোশাক কিংবা তাদের খাদ্যাভ্যাস নিয়ে মাথা ঘামায় না। আমাদের দেশের সব সম্প্রদায়ের মানুষ তাদের খাদ্যাভ্যাসের ব্যাপারে সম্পূর্ণ স্বাধীন। অথচ আমাদের পাশের দেশ ভারতে রাষ্ট্র আইন করে সে দেশের মানুষের খাদ্যাভ্যাসের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। ভারতে অনেকগুলো রাজ্যে আইন তৈরি করে গোহত্যা বন্ধ করা হয়েছে। গোহত্যা নিষিদ্ধ করার কারণে রাষ্ট্রীয় আইন বলে সে দেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের নাগরিকের স্বাধীন খানা-খাদ্যের মৌলিক অধিকার হরণ করা হয়েছে। রাষ্ট্রের তরফ থেকে এমন হিংসাত্মক অসম আইন করার ফলে সমাজের দুর্বৃত্ত অংশ কত নিষ্ঠুর হতে পারে তার প্রমাণ গত কয়েক বছরে আমরা দেখেছি। গত কয়েক বছরে ভারতে শতাধিক মানুষকে গরুর মাংস খাওয়ার অভিযোগে স্রেফ কিলিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে।

কী ভয়ংকর দুঃখজনক পরিণাম দেখুন, ওখানে দুনিয়াবাসীর চোখের সামনে মধ্যযুগীয় কায়দায় একের পর এক নরহত্যা সংঘটিত হলো কিন্তু একটি হত্যাকান্ডে কোনো নরঘাতকের বিচার হয়নি। রাষ্ট্রীয় আনুকূল্য নিয়ে কিছু মানুষ ভারতে ক্রমাগত সর্বনাশা উগ্রতা দেখিয়ে যাচ্ছে অথচ এমন মানবতাবিরোধী নিষ্ঠুর আচরণ নিয়ে সে দেশের সুধী সমাজ কোনো দিন টুঁ শব্দ করেনি। সরকার কিংবা বিচার ব্যবস্থা নরহত্যাকারীদের বিরুদ্ধে কোনো আইনগত পদক্ষেপ নিয়েছে এমন তথ্য চোখে পড়ে না।

আমাদের দেশে কয়েকটা দুর্জন দুর্বৃত্ত সাম্প্রদায়িক সহিংসতার চেষ্টা করেছে যা সরকার এবং সমাজের ত্বরিত পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে প্রশমিত হয়ে গেছে। অথচ আমাদের দেশে মিটে যাওয়া সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে পাশের দেশে কত উন্মত্ত প্রতিবাদের ঘনঘটা দেখতে পাচ্ছি।

সম্প্রদায়িক সহিংসতা বাংলাদেশে ব্যাপক বিস্তার পেল না বলে কোটারি স্বার্থের বাহিনী থেমে থাকতে রাজি নয়। রাজপথে মিছিল কিংবা রাতদুপুরের টেলিভিশন টকশোতে তাদের সাম্প্রদায়িকতার বিষ জিহ্বা লকলক করে চলেছে। কোটারি স্বার্থ হাসিল করার মতলবে তারা দেশের সংবিধান কিংবা অন্যান্য কাগুজে বিষয় নিয়ে সারাক্ষণ টানাহেঁচড়া করে চলেছে। বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় আইনে সংখ্যাগুরু-সংখ্যালঘু বলে কিছু নেই এই সত্য তারা জেনেও না জানার ভান করছে। শুধু কিছু প্রতীকী বিষয় নিয়ে তাদের অশান্তি পয়দা করার চেষ্টা দেখে মনে হয় তারা অশান্তি সৃষ্টি করার জন্য মরিয়া হয়ে আছে। কিছু প্রতীকী বিষয় নিয়ে যখন কথা উঠল তাহলে এ প্রসঙ্গে আমি আমেরিকার সংবিধান এবং আমেরিকার ডলারের নোটের গায়ে লেখা নিয়ে একটি মজার চিত্র তুলে ধরার লোভ সংবরণ করতে পারছি না। ১৭৯১ সালে আমেরিকার সংবিধানে প্রথম সংশোধনী আনা হয়েছিল। আমেরিকার নাগরিকদের ব্যক্তিস্বাধীনতার সুরক্ষা দলিল হিসেবে এই সংশোধনী ইতিহাসে বারবার আলোচনায় এসেছে। আমেরিকার সংবিধানের প্রথম সংশোধনীর মধ্য দিয়ে সে দেশের নাগরিকের যার যেমন খুশি তেমন ধর্ম পালনের অধিকার স্বীকৃত হয়েছিল। ধরে নেওয়া যায় আমেরিকার সংবিধানের এই সংশোধনীর মধ্য দিয়ে রাষ্ট্র এবং ধর্ম আক্ষরিক অর্থে আলাদা হয়ে গিয়েছিল। সেই সঙ্গে সংবিধানের প্রথম সংশোধনীর মধ্য দিয়ে আমেরিকার সংবিধান সে দেশের নাগরিকের ব্যক্তিস্বাধীনতা নিশ্চিত করেছিল। আমেরিকার সংবিধানে সে দেশের নাগরিকের যে যার ধর্ম স্বাধীনভাবে পালনের স্বাধীনতা স্বীকৃতি পাওয়ার এক শ বছর পরে সেই দেশে কী ঘটল দেখুন। আমেরিকার গৃহযুদ্ধ শেষ হওয়ার পরে ১৮৬৪ সালে আমেরিকার দুই সেন্টের কয়েনের ওপর লেখা হলো ‘ইন গড উই ট্রাস্ট’। আমেরিকার ডলারের গায়ে আপনারা দেখবেন ‘ইন গড উই ট্রাস্ট’ কথাটি আজও লেখা আছে। ১৮৬১ সালে পেনসিলভেনিয়া রাজ্যের একজন খ্রিস্টান ধর্মযাজক আমেরিকার ট্রেজারি বিভাগকে চিঠি লিখে বলেছিলেন যে আমেরিকার টাকা-পয়সার গায়ে এমন একটি ঘোষণা থাকা উচিত যাতে বোঝা যায় আমরা আমেরিকানরা হিদেন অর্থাৎ মূর্তিপূজারি/সাকারবাদীদের থেকে আলাদা। সেই খ্রিস্টান পাদ্রির অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে আমেরিকার কয়েনের ওপর লেখা হলো ইন গড উই ট্রাস্ট। আজও আমেরিকার ডলারের ওপর জ্বলজ্বলে অক্ষরে এ বাক্যটি লেখা হচ্ছে। তাহলে প্রশ্ন আসে ১৭৯১ সালে আমেরিকার সংবিধানে মানুষের ধর্মীয় স্বাধীনতা নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি কি ডলার ছাপানোর মধ্য দিয়ে শেষ হয়ে গেল?

এমন ধারণা সঠিক নয়। ডলারের গায়ে ছাপা ইন গড উই ট্রাস্ট কথাটি যতবার সেদেশের আইন আদালতের বিবেচনায় আনা হয়েছে প্রতিবার আদালত বলেছে বিষয়টি প্রতীকী। প্রতীকী একটি বিষয় নিয়ে বাড়াবাড়ি করার কোনো অর্থ আমেরিকার বিচারকরা খুঁজে পাননি। আমাদের দেশে প্রতীকী শব্দ কিংবা বাক্য নিয়ে যারা হইচই করতে চায় তাদের বলব আপনারা অশান্তি পয়দা করার মতলবে এমনটি করছেন। আমি আশা করব আপনারা অনুধাবন করবেন বাংলাদেশের সংবিধান, বাংলাদেশের প্রচলিত সব আইন দেশের সব নাগরিকের সমঅধিকার নিশ্চিত করেছে। এ সত্য মেনে নিয়ে আপনারা ভালো থাকুন, অন্যদেরও ভালো থাকতে দিন।

                লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে
রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে

এই মাত্র | অর্থনীতি

শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের
ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের

৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মাদকাসক্তির অভিযোগ বোনের, প্রত্যাখ্যান ফিলিপাইন প্রেসিডেন্টের
মাদকাসক্তির অভিযোগ বোনের, প্রত্যাখ্যান ফিলিপাইন প্রেসিডেন্টের

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৭ মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৭ মাওবাদী নিহত

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৪১ প্রাণ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৪১ প্রাণ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে হবে: শামা ওবায়েদ
জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে হবে: শামা ওবায়েদ

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন
শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন
শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের
লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন
মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক ও প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক: মুন্সীগঞ্জ ডিসি
সাংবাদিক ও প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক: মুন্সীগঞ্জ ডিসি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুমিনুল-মুশফিকের ব্যাটে এগোচ্ছে বাংলাদেশ
মুমিনুল-মুশফিকের ব্যাটে এগোচ্ছে বাংলাদেশ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা
টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন
ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় সৌদি আরব?
কেন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় সৌদি আরব?

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত আবারও হামলা চালাতে পারে : খাজা আসিফ
ভারত আবারও হামলা চালাতে পারে : খাজা আসিফ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৫১ মিনিট আগে | টক শো

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার
আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান
ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো
ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন
কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত
মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন