শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২১

সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরু একটি অলীক কল্পনা

তুষার কণা খোন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরু একটি অলীক কল্পনা

সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে ধর্মীয় সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। অক্টোবরে হিন্দু সম্প্রদায়ের শারদীয় দুর্গাপূজার সময় কয়েকটি পূজামন্ডপে বিক্ষিপ্ত সহিংস ঘটনা ঘটেছে। যেটাকে আর যাই হোক সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হিসেবে চিহ্নিত করা চলে না। তবুও এ বিষয়টিকে আমরা কেউ ছোট করে দেখছি না, কারণ আমাদের শান্তিপূর্ণ সমাজের গায়ে এটুকু কলঙ্ক ছোট নয়। সরকারের সময়োপযোগী ত্বরিত হস্তক্ষেপের ফলে কয়েকটি এলাকায় প্রতিমা ভাঙচুর কিংবা একটি জেলেপল্লীতে বাড়িঘর ভাঙচুর পর্যন্ত বিষয়টি গড়িয়েছিল। আমরা বাংলাদেশের সব ধর্মের মানুষ এমন অপ্রীতিকর ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ করেছি। ভবিষ্যতে কখনো যেন এমন ঘটনা না ঘটে তার জন্য দেশের সর্বস্তরের মানুষ সরকারকে সজাগ দৃষ্টি রাখার তাগিদ দিয়েছে। ফলে দৃশ্যমান সাম্প্রদায়িক অসহিষ্ণুতা কোনোক্রমেই আর ডালপালা ছড়ানোর সুযোগ পায়নি। সরকার যেমন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার জন্য আইনগত সঠিক উদ্যোগ নিয়েছে তেমনি এ দেশের শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার জন্য রাস্তায় নেমে এসে তাদের মনোভাব দুনিয়াকে জানিয়ে দিয়েছে। সমাজ এবং রাষ্ট্র উভয় পক্ষ থেকে সঠিক পদক্ষেপ নেওয়ার পরেও দেশের ভিতর কিছু মানুষ দাবি তুলেছেন বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন করতে হবে। সংখ্যালঘুদের জন্য পৃথক মন্ত্রণালয় করতে হবে। তাদের কেউ কেউ প্রচারমাধ্যমের সামনে এমনো বলছেন যে, সংসদে সংখ্যালঘুদের জন্য সংরক্ষিত আসন রাখতে হবে। গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে সব সম্প্রদায়ের সব ধর্মের কিংবা সব মতপথের মানুষের দাবি-দাওয়া পেশ করার স্বাধীন অধিকার আছে। যারা তাদের সাম্প্রদায়িক পরিচয়কে পুঁজি করে এসব কথা বলছেন তারা একবার কেন হাজারবার এসব কথা বলে ইচ্ছামাফিক কাঁদুনী গাইতে পারেন। দেশের ভিতর গোত্র কিংবা ধর্মাধর্ম ভেদ তৈরি করে আপনারা কে কী ফায়দা তুলতে চান সে সম্পর্কে আমাদের কোনো ধারণা নেই। তবে আপনাদের অযৌক্তিক বাহানা শুনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী আপনাদের একটি চূড়ান্ত সত্য সরল ভাষায় বলেছেন, যেটি আপনারা ভবিষ্যতে মনে রাখবেন বলে আমি আশা করি। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, বাংলাদেশে কোনো সংখ্যালঘু নেই। বাংলাদেশের সংবিধানে বাংলাদেশের সব নাগরিকের সমান অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে। বাংলাদেশে কোনো সম্প্রদায় সংখ্যালঘু কোনো সম্প্রদায় সংখ্যাগুরু নয়। আমি মনে করি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী তাঁর দায়িত্বশীল অবস্থান থেকে সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরু বিভেদ সৃষ্টিকারীদের একটি সহজ সমাধান দিয়ে দিয়েছেন। তারপরও কিছু মানুষ টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর টকশো অনুষ্ঠানে এসে বাংলাদেশের সংবিধানের ধর্মঘেঁষা বৈশিষ্ট্য নিয়ে হট্টগোল করেন। তাদের কান্ডকারখানা দেখে মনে হয় আমাদের দেশে আলোচনা করার মতো এর চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কোনো বিষয় তাদের টকশোর এজেন্ডায় রাখা সম্ভব নয়। বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে যে সব সন্ত্রাসী ঘটনা ঘটেছে সেটি প্রশমনের জন্য সরকারি এবং সামাজিক উদ্যোগ যথেষ্ট ছিল বলেই বিষয়টি এত দ্রুত প্রশমিত হয়েছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, বিষয়টির সহজ এবং ত্বরিত সমাধান কোটারি স্বার্থতাড়িত লোকজনের মনোপূত হয়নি। সেটি হয়নি বলেই কিছু মানুষ সাম্প্রদায়িক সহিংসতার বিষয়টি ক্রমাগত খোঁচাখুঁচি করছে যাতে এটি আমাদের দেশে তুষের আগুনের মতো জ্বলতে পারে। আসলে বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি পৃথিবীর বহু জাতির জন্য অনুকরণযোগ্য এই সত্য মানতে গিয়ে কেউ কেউ হীনমন্যতায় ভোগে। কোটারি স্বার্থান্বেষীরা অনেকে জানে বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি অস্বীকার করা সত্যের অপলাপ। এদেশে সব ধর্ম-বর্ণ-মতের মানুষ শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানকে বিনা ঘোষণায় তাদের সংস্কৃতির অংশ বলে গ্রহণ করে নিয়েছে। বাংলাদেশে এক সম্প্রদায়ের মানুষ অন্য সম্প্রদায়ের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যকে নিজেদের জীবনাচরণের অংশ বলে গ্রহণ করেছে বলেই অসাম্প্রদায়িক আচরণ আমাদের সংস্কৃতির অংশ। এক সম্প্রদায়ের মানুষ আরেক সম্প্রদায়ের মানুষের দৈনন্দিন জীবনাচরণ, পোশাক কিংবা তাদের খাদ্যাভ্যাস নিয়ে মাথা ঘামায় না। আমাদের দেশের সব সম্প্রদায়ের মানুষ তাদের খাদ্যাভ্যাসের ব্যাপারে সম্পূর্ণ স্বাধীন। অথচ আমাদের পাশের দেশ ভারতে রাষ্ট্র আইন করে সে দেশের মানুষের খাদ্যাভ্যাসের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। ভারতে অনেকগুলো রাজ্যে আইন তৈরি করে গোহত্যা বন্ধ করা হয়েছে। গোহত্যা নিষিদ্ধ করার কারণে রাষ্ট্রীয় আইন বলে সে দেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের নাগরিকের স্বাধীন খানা-খাদ্যের মৌলিক অধিকার হরণ করা হয়েছে। রাষ্ট্রের তরফ থেকে এমন হিংসাত্মক অসম আইন করার ফলে সমাজের দুর্বৃত্ত অংশ কত নিষ্ঠুর হতে পারে তার প্রমাণ গত কয়েক বছরে আমরা দেখেছি। গত কয়েক বছরে ভারতে শতাধিক মানুষকে গরুর মাংস খাওয়ার অভিযোগে স্রেফ কিলিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে।

কী ভয়ংকর দুঃখজনক পরিণাম দেখুন, ওখানে দুনিয়াবাসীর চোখের সামনে মধ্যযুগীয় কায়দায় একের পর এক নরহত্যা সংঘটিত হলো কিন্তু একটি হত্যাকান্ডে কোনো নরঘাতকের বিচার হয়নি। রাষ্ট্রীয় আনুকূল্য নিয়ে কিছু মানুষ ভারতে ক্রমাগত সর্বনাশা উগ্রতা দেখিয়ে যাচ্ছে অথচ এমন মানবতাবিরোধী নিষ্ঠুর আচরণ নিয়ে সে দেশের সুধী সমাজ কোনো দিন টুঁ শব্দ করেনি। সরকার কিংবা বিচার ব্যবস্থা নরহত্যাকারীদের বিরুদ্ধে কোনো আইনগত পদক্ষেপ নিয়েছে এমন তথ্য চোখে পড়ে না।

আমাদের দেশে কয়েকটা দুর্জন দুর্বৃত্ত সাম্প্রদায়িক সহিংসতার চেষ্টা করেছে যা সরকার এবং সমাজের ত্বরিত পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে প্রশমিত হয়ে গেছে। অথচ আমাদের দেশে মিটে যাওয়া সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে পাশের দেশে কত উন্মত্ত প্রতিবাদের ঘনঘটা দেখতে পাচ্ছি।

সম্প্রদায়িক সহিংসতা বাংলাদেশে ব্যাপক বিস্তার পেল না বলে কোটারি স্বার্থের বাহিনী থেমে থাকতে রাজি নয়। রাজপথে মিছিল কিংবা রাতদুপুরের টেলিভিশন টকশোতে তাদের সাম্প্রদায়িকতার বিষ জিহ্বা লকলক করে চলেছে। কোটারি স্বার্থ হাসিল করার মতলবে তারা দেশের সংবিধান কিংবা অন্যান্য কাগুজে বিষয় নিয়ে সারাক্ষণ টানাহেঁচড়া করে চলেছে। বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় আইনে সংখ্যাগুরু-সংখ্যালঘু বলে কিছু নেই এই সত্য তারা জেনেও না জানার ভান করছে। শুধু কিছু প্রতীকী বিষয় নিয়ে তাদের অশান্তি পয়দা করার চেষ্টা দেখে মনে হয় তারা অশান্তি সৃষ্টি করার জন্য মরিয়া হয়ে আছে। কিছু প্রতীকী বিষয় নিয়ে যখন কথা উঠল তাহলে এ প্রসঙ্গে আমি আমেরিকার সংবিধান এবং আমেরিকার ডলারের নোটের গায়ে লেখা নিয়ে একটি মজার চিত্র তুলে ধরার লোভ সংবরণ করতে পারছি না। ১৭৯১ সালে আমেরিকার সংবিধানে প্রথম সংশোধনী আনা হয়েছিল। আমেরিকার নাগরিকদের ব্যক্তিস্বাধীনতার সুরক্ষা দলিল হিসেবে এই সংশোধনী ইতিহাসে বারবার আলোচনায় এসেছে। আমেরিকার সংবিধানের প্রথম সংশোধনীর মধ্য দিয়ে সে দেশের নাগরিকের যার যেমন খুশি তেমন ধর্ম পালনের অধিকার স্বীকৃত হয়েছিল। ধরে নেওয়া যায় আমেরিকার সংবিধানের এই সংশোধনীর মধ্য দিয়ে রাষ্ট্র এবং ধর্ম আক্ষরিক অর্থে আলাদা হয়ে গিয়েছিল। সেই সঙ্গে সংবিধানের প্রথম সংশোধনীর মধ্য দিয়ে আমেরিকার সংবিধান সে দেশের নাগরিকের ব্যক্তিস্বাধীনতা নিশ্চিত করেছিল। আমেরিকার সংবিধানে সে দেশের নাগরিকের যে যার ধর্ম স্বাধীনভাবে পালনের স্বাধীনতা স্বীকৃতি পাওয়ার এক শ বছর পরে সেই দেশে কী ঘটল দেখুন। আমেরিকার গৃহযুদ্ধ শেষ হওয়ার পরে ১৮৬৪ সালে আমেরিকার দুই সেন্টের কয়েনের ওপর লেখা হলো ‘ইন গড উই ট্রাস্ট’। আমেরিকার ডলারের গায়ে আপনারা দেখবেন ‘ইন গড উই ট্রাস্ট’ কথাটি আজও লেখা আছে। ১৮৬১ সালে পেনসিলভেনিয়া রাজ্যের একজন খ্রিস্টান ধর্মযাজক আমেরিকার ট্রেজারি বিভাগকে চিঠি লিখে বলেছিলেন যে আমেরিকার টাকা-পয়সার গায়ে এমন একটি ঘোষণা থাকা উচিত যাতে বোঝা যায় আমরা আমেরিকানরা হিদেন অর্থাৎ মূর্তিপূজারি/সাকারবাদীদের থেকে আলাদা। সেই খ্রিস্টান পাদ্রির অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে আমেরিকার কয়েনের ওপর লেখা হলো ইন গড উই ট্রাস্ট। আজও আমেরিকার ডলারের ওপর জ্বলজ্বলে অক্ষরে এ বাক্যটি লেখা হচ্ছে। তাহলে প্রশ্ন আসে ১৭৯১ সালে আমেরিকার সংবিধানে মানুষের ধর্মীয় স্বাধীনতা নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি কি ডলার ছাপানোর মধ্য দিয়ে শেষ হয়ে গেল?

এমন ধারণা সঠিক নয়। ডলারের গায়ে ছাপা ইন গড উই ট্রাস্ট কথাটি যতবার সেদেশের আইন আদালতের বিবেচনায় আনা হয়েছে প্রতিবার আদালত বলেছে বিষয়টি প্রতীকী। প্রতীকী একটি বিষয় নিয়ে বাড়াবাড়ি করার কোনো অর্থ আমেরিকার বিচারকরা খুঁজে পাননি। আমাদের দেশে প্রতীকী শব্দ কিংবা বাক্য নিয়ে যারা হইচই করতে চায় তাদের বলব আপনারা অশান্তি পয়দা করার মতলবে এমনটি করছেন। আমি আশা করব আপনারা অনুধাবন করবেন বাংলাদেশের সংবিধান, বাংলাদেশের প্রচলিত সব আইন দেশের সব নাগরিকের সমঅধিকার নিশ্চিত করেছে। এ সত্য মেনে নিয়ে আপনারা ভালো থাকুন, অন্যদেরও ভালো থাকতে দিন।

                লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ
নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের
‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের

১৭ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন
কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ
দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা
৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক
দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

২৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস
সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ