শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২১

সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরু একটি অলীক কল্পনা

তুষার কণা খোন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরু একটি অলীক কল্পনা

সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে ধর্মীয় সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। অক্টোবরে হিন্দু সম্প্রদায়ের শারদীয় দুর্গাপূজার সময় কয়েকটি পূজামন্ডপে বিক্ষিপ্ত সহিংস ঘটনা ঘটেছে। যেটাকে আর যাই হোক সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হিসেবে চিহ্নিত করা চলে না। তবুও এ বিষয়টিকে আমরা কেউ ছোট করে দেখছি না, কারণ আমাদের শান্তিপূর্ণ সমাজের গায়ে এটুকু কলঙ্ক ছোট নয়। সরকারের সময়োপযোগী ত্বরিত হস্তক্ষেপের ফলে কয়েকটি এলাকায় প্রতিমা ভাঙচুর কিংবা একটি জেলেপল্লীতে বাড়িঘর ভাঙচুর পর্যন্ত বিষয়টি গড়িয়েছিল। আমরা বাংলাদেশের সব ধর্মের মানুষ এমন অপ্রীতিকর ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ করেছি। ভবিষ্যতে কখনো যেন এমন ঘটনা না ঘটে তার জন্য দেশের সর্বস্তরের মানুষ সরকারকে সজাগ দৃষ্টি রাখার তাগিদ দিয়েছে। ফলে দৃশ্যমান সাম্প্রদায়িক অসহিষ্ণুতা কোনোক্রমেই আর ডালপালা ছড়ানোর সুযোগ পায়নি। সরকার যেমন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার জন্য আইনগত সঠিক উদ্যোগ নিয়েছে তেমনি এ দেশের শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার জন্য রাস্তায় নেমে এসে তাদের মনোভাব দুনিয়াকে জানিয়ে দিয়েছে। সমাজ এবং রাষ্ট্র উভয় পক্ষ থেকে সঠিক পদক্ষেপ নেওয়ার পরেও দেশের ভিতর কিছু মানুষ দাবি তুলেছেন বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন করতে হবে। সংখ্যালঘুদের জন্য পৃথক মন্ত্রণালয় করতে হবে। তাদের কেউ কেউ প্রচারমাধ্যমের সামনে এমনো বলছেন যে, সংসদে সংখ্যালঘুদের জন্য সংরক্ষিত আসন রাখতে হবে। গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে সব সম্প্রদায়ের সব ধর্মের কিংবা সব মতপথের মানুষের দাবি-দাওয়া পেশ করার স্বাধীন অধিকার আছে। যারা তাদের সাম্প্রদায়িক পরিচয়কে পুঁজি করে এসব কথা বলছেন তারা একবার কেন হাজারবার এসব কথা বলে ইচ্ছামাফিক কাঁদুনী গাইতে পারেন। দেশের ভিতর গোত্র কিংবা ধর্মাধর্ম ভেদ তৈরি করে আপনারা কে কী ফায়দা তুলতে চান সে সম্পর্কে আমাদের কোনো ধারণা নেই। তবে আপনাদের অযৌক্তিক বাহানা শুনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী আপনাদের একটি চূড়ান্ত সত্য সরল ভাষায় বলেছেন, যেটি আপনারা ভবিষ্যতে মনে রাখবেন বলে আমি আশা করি। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, বাংলাদেশে কোনো সংখ্যালঘু নেই। বাংলাদেশের সংবিধানে বাংলাদেশের সব নাগরিকের সমান অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে। বাংলাদেশে কোনো সম্প্রদায় সংখ্যালঘু কোনো সম্প্রদায় সংখ্যাগুরু নয়। আমি মনে করি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী তাঁর দায়িত্বশীল অবস্থান থেকে সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরু বিভেদ সৃষ্টিকারীদের একটি সহজ সমাধান দিয়ে দিয়েছেন। তারপরও কিছু মানুষ টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর টকশো অনুষ্ঠানে এসে বাংলাদেশের সংবিধানের ধর্মঘেঁষা বৈশিষ্ট্য নিয়ে হট্টগোল করেন। তাদের কান্ডকারখানা দেখে মনে হয় আমাদের দেশে আলোচনা করার মতো এর চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কোনো বিষয় তাদের টকশোর এজেন্ডায় রাখা সম্ভব নয়। বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে যে সব সন্ত্রাসী ঘটনা ঘটেছে সেটি প্রশমনের জন্য সরকারি এবং সামাজিক উদ্যোগ যথেষ্ট ছিল বলেই বিষয়টি এত দ্রুত প্রশমিত হয়েছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, বিষয়টির সহজ এবং ত্বরিত সমাধান কোটারি স্বার্থতাড়িত লোকজনের মনোপূত হয়নি। সেটি হয়নি বলেই কিছু মানুষ সাম্প্রদায়িক সহিংসতার বিষয়টি ক্রমাগত খোঁচাখুঁচি করছে যাতে এটি আমাদের দেশে তুষের আগুনের মতো জ্বলতে পারে। আসলে বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি পৃথিবীর বহু জাতির জন্য অনুকরণযোগ্য এই সত্য মানতে গিয়ে কেউ কেউ হীনমন্যতায় ভোগে। কোটারি স্বার্থান্বেষীরা অনেকে জানে বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি অস্বীকার করা সত্যের অপলাপ। এদেশে সব ধর্ম-বর্ণ-মতের মানুষ শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানকে বিনা ঘোষণায় তাদের সংস্কৃতির অংশ বলে গ্রহণ করে নিয়েছে। বাংলাদেশে এক সম্প্রদায়ের মানুষ অন্য সম্প্রদায়ের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যকে নিজেদের জীবনাচরণের অংশ বলে গ্রহণ করেছে বলেই অসাম্প্রদায়িক আচরণ আমাদের সংস্কৃতির অংশ। এক সম্প্রদায়ের মানুষ আরেক সম্প্রদায়ের মানুষের দৈনন্দিন জীবনাচরণ, পোশাক কিংবা তাদের খাদ্যাভ্যাস নিয়ে মাথা ঘামায় না। আমাদের দেশের সব সম্প্রদায়ের মানুষ তাদের খাদ্যাভ্যাসের ব্যাপারে সম্পূর্ণ স্বাধীন। অথচ আমাদের পাশের দেশ ভারতে রাষ্ট্র আইন করে সে দেশের মানুষের খাদ্যাভ্যাসের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। ভারতে অনেকগুলো রাজ্যে আইন তৈরি করে গোহত্যা বন্ধ করা হয়েছে। গোহত্যা নিষিদ্ধ করার কারণে রাষ্ট্রীয় আইন বলে সে দেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের নাগরিকের স্বাধীন খানা-খাদ্যের মৌলিক অধিকার হরণ করা হয়েছে। রাষ্ট্রের তরফ থেকে এমন হিংসাত্মক অসম আইন করার ফলে সমাজের দুর্বৃত্ত অংশ কত নিষ্ঠুর হতে পারে তার প্রমাণ গত কয়েক বছরে আমরা দেখেছি। গত কয়েক বছরে ভারতে শতাধিক মানুষকে গরুর মাংস খাওয়ার অভিযোগে স্রেফ কিলিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে।

কী ভয়ংকর দুঃখজনক পরিণাম দেখুন, ওখানে দুনিয়াবাসীর চোখের সামনে মধ্যযুগীয় কায়দায় একের পর এক নরহত্যা সংঘটিত হলো কিন্তু একটি হত্যাকান্ডে কোনো নরঘাতকের বিচার হয়নি। রাষ্ট্রীয় আনুকূল্য নিয়ে কিছু মানুষ ভারতে ক্রমাগত সর্বনাশা উগ্রতা দেখিয়ে যাচ্ছে অথচ এমন মানবতাবিরোধী নিষ্ঠুর আচরণ নিয়ে সে দেশের সুধী সমাজ কোনো দিন টুঁ শব্দ করেনি। সরকার কিংবা বিচার ব্যবস্থা নরহত্যাকারীদের বিরুদ্ধে কোনো আইনগত পদক্ষেপ নিয়েছে এমন তথ্য চোখে পড়ে না।

আমাদের দেশে কয়েকটা দুর্জন দুর্বৃত্ত সাম্প্রদায়িক সহিংসতার চেষ্টা করেছে যা সরকার এবং সমাজের ত্বরিত পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে প্রশমিত হয়ে গেছে। অথচ আমাদের দেশে মিটে যাওয়া সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে পাশের দেশে কত উন্মত্ত প্রতিবাদের ঘনঘটা দেখতে পাচ্ছি।

সম্প্রদায়িক সহিংসতা বাংলাদেশে ব্যাপক বিস্তার পেল না বলে কোটারি স্বার্থের বাহিনী থেমে থাকতে রাজি নয়। রাজপথে মিছিল কিংবা রাতদুপুরের টেলিভিশন টকশোতে তাদের সাম্প্রদায়িকতার বিষ জিহ্বা লকলক করে চলেছে। কোটারি স্বার্থ হাসিল করার মতলবে তারা দেশের সংবিধান কিংবা অন্যান্য কাগুজে বিষয় নিয়ে সারাক্ষণ টানাহেঁচড়া করে চলেছে। বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় আইনে সংখ্যাগুরু-সংখ্যালঘু বলে কিছু নেই এই সত্য তারা জেনেও না জানার ভান করছে। শুধু কিছু প্রতীকী বিষয় নিয়ে তাদের অশান্তি পয়দা করার চেষ্টা দেখে মনে হয় তারা অশান্তি সৃষ্টি করার জন্য মরিয়া হয়ে আছে। কিছু প্রতীকী বিষয় নিয়ে যখন কথা উঠল তাহলে এ প্রসঙ্গে আমি আমেরিকার সংবিধান এবং আমেরিকার ডলারের নোটের গায়ে লেখা নিয়ে একটি মজার চিত্র তুলে ধরার লোভ সংবরণ করতে পারছি না। ১৭৯১ সালে আমেরিকার সংবিধানে প্রথম সংশোধনী আনা হয়েছিল। আমেরিকার নাগরিকদের ব্যক্তিস্বাধীনতার সুরক্ষা দলিল হিসেবে এই সংশোধনী ইতিহাসে বারবার আলোচনায় এসেছে। আমেরিকার সংবিধানের প্রথম সংশোধনীর মধ্য দিয়ে সে দেশের নাগরিকের যার যেমন খুশি তেমন ধর্ম পালনের অধিকার স্বীকৃত হয়েছিল। ধরে নেওয়া যায় আমেরিকার সংবিধানের এই সংশোধনীর মধ্য দিয়ে রাষ্ট্র এবং ধর্ম আক্ষরিক অর্থে আলাদা হয়ে গিয়েছিল। সেই সঙ্গে সংবিধানের প্রথম সংশোধনীর মধ্য দিয়ে আমেরিকার সংবিধান সে দেশের নাগরিকের ব্যক্তিস্বাধীনতা নিশ্চিত করেছিল। আমেরিকার সংবিধানে সে দেশের নাগরিকের যে যার ধর্ম স্বাধীনভাবে পালনের স্বাধীনতা স্বীকৃতি পাওয়ার এক শ বছর পরে সেই দেশে কী ঘটল দেখুন। আমেরিকার গৃহযুদ্ধ শেষ হওয়ার পরে ১৮৬৪ সালে আমেরিকার দুই সেন্টের কয়েনের ওপর লেখা হলো ‘ইন গড উই ট্রাস্ট’। আমেরিকার ডলারের গায়ে আপনারা দেখবেন ‘ইন গড উই ট্রাস্ট’ কথাটি আজও লেখা আছে। ১৮৬১ সালে পেনসিলভেনিয়া রাজ্যের একজন খ্রিস্টান ধর্মযাজক আমেরিকার ট্রেজারি বিভাগকে চিঠি লিখে বলেছিলেন যে আমেরিকার টাকা-পয়সার গায়ে এমন একটি ঘোষণা থাকা উচিত যাতে বোঝা যায় আমরা আমেরিকানরা হিদেন অর্থাৎ মূর্তিপূজারি/সাকারবাদীদের থেকে আলাদা। সেই খ্রিস্টান পাদ্রির অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে আমেরিকার কয়েনের ওপর লেখা হলো ইন গড উই ট্রাস্ট। আজও আমেরিকার ডলারের ওপর জ্বলজ্বলে অক্ষরে এ বাক্যটি লেখা হচ্ছে। তাহলে প্রশ্ন আসে ১৭৯১ সালে আমেরিকার সংবিধানে মানুষের ধর্মীয় স্বাধীনতা নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি কি ডলার ছাপানোর মধ্য দিয়ে শেষ হয়ে গেল?

এমন ধারণা সঠিক নয়। ডলারের গায়ে ছাপা ইন গড উই ট্রাস্ট কথাটি যতবার সেদেশের আইন আদালতের বিবেচনায় আনা হয়েছে প্রতিবার আদালত বলেছে বিষয়টি প্রতীকী। প্রতীকী একটি বিষয় নিয়ে বাড়াবাড়ি করার কোনো অর্থ আমেরিকার বিচারকরা খুঁজে পাননি। আমাদের দেশে প্রতীকী শব্দ কিংবা বাক্য নিয়ে যারা হইচই করতে চায় তাদের বলব আপনারা অশান্তি পয়দা করার মতলবে এমনটি করছেন। আমি আশা করব আপনারা অনুধাবন করবেন বাংলাদেশের সংবিধান, বাংলাদেশের প্রচলিত সব আইন দেশের সব নাগরিকের সমঅধিকার নিশ্চিত করেছে। এ সত্য মেনে নিয়ে আপনারা ভালো থাকুন, অন্যদেরও ভালো থাকতে দিন।

                লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
সর্বশেষ খবর
হাজারী গলির ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ
হাজারী গলির ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খুনের ১৪ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
খুনের ১৪ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সুন্দরবনে অস্ত্রসহ ‘দুলাভাই বাহিনী’র সদস্য আটক
সুন্দরবনে অস্ত্রসহ ‘দুলাভাই বাহিনী’র সদস্য আটক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়াকে বিধ্বস্ত করে সিরিজে এগিয়ে ভারত
অস্ট্রেলিয়াকে বিধ্বস্ত করে সিরিজে এগিয়ে ভারত

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে অপসোনিনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে অপসোনিনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিয়াদ সিজন ২০২৫: দর্শনার্থীর সংখ্যা ২০ লাখ ছাড়াল!
রিয়াদ সিজন ২০২৫: দর্শনার্থীর সংখ্যা ২০ লাখ ছাড়াল!

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে পরিত্যক্ত কাঠের স্তূপে আগুন
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে পরিত্যক্ত কাঠের স্তূপে আগুন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মহাসড়কের পাশে অচেতন ৫ জন উদ্ধার
গাইবান্ধায় মহাসড়কের পাশে অচেতন ৫ জন উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় দুস্থ রোগী ও শিক্ষার্থীদের মাঝে চেক বিতরণ
মাগুরায় দুস্থ রোগী ও শিক্ষার্থীদের মাঝে চেক বিতরণ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঝালকাঠিতে ইলেন ভুট্টোর নির্বাচনী গণসংযোগ
ঝালকাঠিতে ইলেন ভুট্টোর নির্বাচনী গণসংযোগ

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভোট যেন না হয় সে ষড়যন্ত্র চলছে : সরোয়ার
ভোট যেন না হয় সে ষড়যন্ত্র চলছে : সরোয়ার

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বুড়িমারীতে সিসা ও উচ্চমূল্যের ওষুধসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
বুড়িমারীতে সিসা ও উচ্চমূল্যের ওষুধসহ ভারতীয় নাগরিক আটক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে ‘পুষ্টি ক্যাম্পেইন মেলা’ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে ‘পুষ্টি ক্যাম্পেইন মেলা’ অনুষ্ঠিত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বালু মহাল নিয়ে দ্বদ্বের জেরে খুন হন হাকিম: পুলিশ
বালু মহাল নিয়ে দ্বদ্বের জেরে খুন হন হাকিম: পুলিশ

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাল নোট প্রতিরোধে বিজিবির নজরদারি জোরদার
জাল নোট প্রতিরোধে বিজিবির নজরদারি জোরদার

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে সঙ্গীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক পদ পুনর্বহালের দাবিতে রাবিতে কর্মসূচি
প্রাথমিকে সঙ্গীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক পদ পুনর্বহালের দাবিতে রাবিতে কর্মসূচি

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষক পুনর্বহালের দাবিতে জবিতে বিক্ষোভ
প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষক পুনর্বহালের দাবিতে জবিতে বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘কেজিএফ’ খ্যাত অভিনেতা হরিশ আর নেই
‘কেজিএফ’ খ্যাত অভিনেতা হরিশ আর নেই

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মোদির দলের সামনে অগ্নিপরীক্ষা
মোদির দলের সামনে অগ্নিপরীক্ষা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগতিতে অভিযানে দু’টি অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
রামগতিতে অভিযানে দু’টি অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে জকসু নির্বাচনের দাবি সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে জকসু নির্বাচনের দাবি সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৩৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৩৪

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছিল ইরান: আরাঘচি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছিল ইরান: আরাঘচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকবাজারে র‌্যাবের অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা ও জরিমানা
চকবাজারে র‌্যাবের অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা ও জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম