শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২১

সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরু একটি অলীক কল্পনা

তুষার কণা খোন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরু একটি অলীক কল্পনা

সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে ধর্মীয় সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। অক্টোবরে হিন্দু সম্প্রদায়ের শারদীয় দুর্গাপূজার সময় কয়েকটি পূজামন্ডপে বিক্ষিপ্ত সহিংস ঘটনা ঘটেছে। যেটাকে আর যাই হোক সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হিসেবে চিহ্নিত করা চলে না। তবুও এ বিষয়টিকে আমরা কেউ ছোট করে দেখছি না, কারণ আমাদের শান্তিপূর্ণ সমাজের গায়ে এটুকু কলঙ্ক ছোট নয়। সরকারের সময়োপযোগী ত্বরিত হস্তক্ষেপের ফলে কয়েকটি এলাকায় প্রতিমা ভাঙচুর কিংবা একটি জেলেপল্লীতে বাড়িঘর ভাঙচুর পর্যন্ত বিষয়টি গড়িয়েছিল। আমরা বাংলাদেশের সব ধর্মের মানুষ এমন অপ্রীতিকর ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ করেছি। ভবিষ্যতে কখনো যেন এমন ঘটনা না ঘটে তার জন্য দেশের সর্বস্তরের মানুষ সরকারকে সজাগ দৃষ্টি রাখার তাগিদ দিয়েছে। ফলে দৃশ্যমান সাম্প্রদায়িক অসহিষ্ণুতা কোনোক্রমেই আর ডালপালা ছড়ানোর সুযোগ পায়নি। সরকার যেমন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার জন্য আইনগত সঠিক উদ্যোগ নিয়েছে তেমনি এ দেশের শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার জন্য রাস্তায় নেমে এসে তাদের মনোভাব দুনিয়াকে জানিয়ে দিয়েছে। সমাজ এবং রাষ্ট্র উভয় পক্ষ থেকে সঠিক পদক্ষেপ নেওয়ার পরেও দেশের ভিতর কিছু মানুষ দাবি তুলেছেন বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন করতে হবে। সংখ্যালঘুদের জন্য পৃথক মন্ত্রণালয় করতে হবে। তাদের কেউ কেউ প্রচারমাধ্যমের সামনে এমনো বলছেন যে, সংসদে সংখ্যালঘুদের জন্য সংরক্ষিত আসন রাখতে হবে। গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে সব সম্প্রদায়ের সব ধর্মের কিংবা সব মতপথের মানুষের দাবি-দাওয়া পেশ করার স্বাধীন অধিকার আছে। যারা তাদের সাম্প্রদায়িক পরিচয়কে পুঁজি করে এসব কথা বলছেন তারা একবার কেন হাজারবার এসব কথা বলে ইচ্ছামাফিক কাঁদুনী গাইতে পারেন। দেশের ভিতর গোত্র কিংবা ধর্মাধর্ম ভেদ তৈরি করে আপনারা কে কী ফায়দা তুলতে চান সে সম্পর্কে আমাদের কোনো ধারণা নেই। তবে আপনাদের অযৌক্তিক বাহানা শুনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী আপনাদের একটি চূড়ান্ত সত্য সরল ভাষায় বলেছেন, যেটি আপনারা ভবিষ্যতে মনে রাখবেন বলে আমি আশা করি। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, বাংলাদেশে কোনো সংখ্যালঘু নেই। বাংলাদেশের সংবিধানে বাংলাদেশের সব নাগরিকের সমান অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে। বাংলাদেশে কোনো সম্প্রদায় সংখ্যালঘু কোনো সম্প্রদায় সংখ্যাগুরু নয়। আমি মনে করি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী তাঁর দায়িত্বশীল অবস্থান থেকে সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরু বিভেদ সৃষ্টিকারীদের একটি সহজ সমাধান দিয়ে দিয়েছেন। তারপরও কিছু মানুষ টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর টকশো অনুষ্ঠানে এসে বাংলাদেশের সংবিধানের ধর্মঘেঁষা বৈশিষ্ট্য নিয়ে হট্টগোল করেন। তাদের কান্ডকারখানা দেখে মনে হয় আমাদের দেশে আলোচনা করার মতো এর চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কোনো বিষয় তাদের টকশোর এজেন্ডায় রাখা সম্ভব নয়। বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে যে সব সন্ত্রাসী ঘটনা ঘটেছে সেটি প্রশমনের জন্য সরকারি এবং সামাজিক উদ্যোগ যথেষ্ট ছিল বলেই বিষয়টি এত দ্রুত প্রশমিত হয়েছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, বিষয়টির সহজ এবং ত্বরিত সমাধান কোটারি স্বার্থতাড়িত লোকজনের মনোপূত হয়নি। সেটি হয়নি বলেই কিছু মানুষ সাম্প্রদায়িক সহিংসতার বিষয়টি ক্রমাগত খোঁচাখুঁচি করছে যাতে এটি আমাদের দেশে তুষের আগুনের মতো জ্বলতে পারে। আসলে বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি পৃথিবীর বহু জাতির জন্য অনুকরণযোগ্য এই সত্য মানতে গিয়ে কেউ কেউ হীনমন্যতায় ভোগে। কোটারি স্বার্থান্বেষীরা অনেকে জানে বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি অস্বীকার করা সত্যের অপলাপ। এদেশে সব ধর্ম-বর্ণ-মতের মানুষ শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানকে বিনা ঘোষণায় তাদের সংস্কৃতির অংশ বলে গ্রহণ করে নিয়েছে। বাংলাদেশে এক সম্প্রদায়ের মানুষ অন্য সম্প্রদায়ের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যকে নিজেদের জীবনাচরণের অংশ বলে গ্রহণ করেছে বলেই অসাম্প্রদায়িক আচরণ আমাদের সংস্কৃতির অংশ। এক সম্প্রদায়ের মানুষ আরেক সম্প্রদায়ের মানুষের দৈনন্দিন জীবনাচরণ, পোশাক কিংবা তাদের খাদ্যাভ্যাস নিয়ে মাথা ঘামায় না। আমাদের দেশের সব সম্প্রদায়ের মানুষ তাদের খাদ্যাভ্যাসের ব্যাপারে সম্পূর্ণ স্বাধীন। অথচ আমাদের পাশের দেশ ভারতে রাষ্ট্র আইন করে সে দেশের মানুষের খাদ্যাভ্যাসের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। ভারতে অনেকগুলো রাজ্যে আইন তৈরি করে গোহত্যা বন্ধ করা হয়েছে। গোহত্যা নিষিদ্ধ করার কারণে রাষ্ট্রীয় আইন বলে সে দেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের নাগরিকের স্বাধীন খানা-খাদ্যের মৌলিক অধিকার হরণ করা হয়েছে। রাষ্ট্রের তরফ থেকে এমন হিংসাত্মক অসম আইন করার ফলে সমাজের দুর্বৃত্ত অংশ কত নিষ্ঠুর হতে পারে তার প্রমাণ গত কয়েক বছরে আমরা দেখেছি। গত কয়েক বছরে ভারতে শতাধিক মানুষকে গরুর মাংস খাওয়ার অভিযোগে স্রেফ কিলিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে।

কী ভয়ংকর দুঃখজনক পরিণাম দেখুন, ওখানে দুনিয়াবাসীর চোখের সামনে মধ্যযুগীয় কায়দায় একের পর এক নরহত্যা সংঘটিত হলো কিন্তু একটি হত্যাকান্ডে কোনো নরঘাতকের বিচার হয়নি। রাষ্ট্রীয় আনুকূল্য নিয়ে কিছু মানুষ ভারতে ক্রমাগত সর্বনাশা উগ্রতা দেখিয়ে যাচ্ছে অথচ এমন মানবতাবিরোধী নিষ্ঠুর আচরণ নিয়ে সে দেশের সুধী সমাজ কোনো দিন টুঁ শব্দ করেনি। সরকার কিংবা বিচার ব্যবস্থা নরহত্যাকারীদের বিরুদ্ধে কোনো আইনগত পদক্ষেপ নিয়েছে এমন তথ্য চোখে পড়ে না।

আমাদের দেশে কয়েকটা দুর্জন দুর্বৃত্ত সাম্প্রদায়িক সহিংসতার চেষ্টা করেছে যা সরকার এবং সমাজের ত্বরিত পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে প্রশমিত হয়ে গেছে। অথচ আমাদের দেশে মিটে যাওয়া সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে পাশের দেশে কত উন্মত্ত প্রতিবাদের ঘনঘটা দেখতে পাচ্ছি।

সম্প্রদায়িক সহিংসতা বাংলাদেশে ব্যাপক বিস্তার পেল না বলে কোটারি স্বার্থের বাহিনী থেমে থাকতে রাজি নয়। রাজপথে মিছিল কিংবা রাতদুপুরের টেলিভিশন টকশোতে তাদের সাম্প্রদায়িকতার বিষ জিহ্বা লকলক করে চলেছে। কোটারি স্বার্থ হাসিল করার মতলবে তারা দেশের সংবিধান কিংবা অন্যান্য কাগুজে বিষয় নিয়ে সারাক্ষণ টানাহেঁচড়া করে চলেছে। বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় আইনে সংখ্যাগুরু-সংখ্যালঘু বলে কিছু নেই এই সত্য তারা জেনেও না জানার ভান করছে। শুধু কিছু প্রতীকী বিষয় নিয়ে তাদের অশান্তি পয়দা করার চেষ্টা দেখে মনে হয় তারা অশান্তি সৃষ্টি করার জন্য মরিয়া হয়ে আছে। কিছু প্রতীকী বিষয় নিয়ে যখন কথা উঠল তাহলে এ প্রসঙ্গে আমি আমেরিকার সংবিধান এবং আমেরিকার ডলারের নোটের গায়ে লেখা নিয়ে একটি মজার চিত্র তুলে ধরার লোভ সংবরণ করতে পারছি না। ১৭৯১ সালে আমেরিকার সংবিধানে প্রথম সংশোধনী আনা হয়েছিল। আমেরিকার নাগরিকদের ব্যক্তিস্বাধীনতার সুরক্ষা দলিল হিসেবে এই সংশোধনী ইতিহাসে বারবার আলোচনায় এসেছে। আমেরিকার সংবিধানের প্রথম সংশোধনীর মধ্য দিয়ে সে দেশের নাগরিকের যার যেমন খুশি তেমন ধর্ম পালনের অধিকার স্বীকৃত হয়েছিল। ধরে নেওয়া যায় আমেরিকার সংবিধানের এই সংশোধনীর মধ্য দিয়ে রাষ্ট্র এবং ধর্ম আক্ষরিক অর্থে আলাদা হয়ে গিয়েছিল। সেই সঙ্গে সংবিধানের প্রথম সংশোধনীর মধ্য দিয়ে আমেরিকার সংবিধান সে দেশের নাগরিকের ব্যক্তিস্বাধীনতা নিশ্চিত করেছিল। আমেরিকার সংবিধানে সে দেশের নাগরিকের যে যার ধর্ম স্বাধীনভাবে পালনের স্বাধীনতা স্বীকৃতি পাওয়ার এক শ বছর পরে সেই দেশে কী ঘটল দেখুন। আমেরিকার গৃহযুদ্ধ শেষ হওয়ার পরে ১৮৬৪ সালে আমেরিকার দুই সেন্টের কয়েনের ওপর লেখা হলো ‘ইন গড উই ট্রাস্ট’। আমেরিকার ডলারের গায়ে আপনারা দেখবেন ‘ইন গড উই ট্রাস্ট’ কথাটি আজও লেখা আছে। ১৮৬১ সালে পেনসিলভেনিয়া রাজ্যের একজন খ্রিস্টান ধর্মযাজক আমেরিকার ট্রেজারি বিভাগকে চিঠি লিখে বলেছিলেন যে আমেরিকার টাকা-পয়সার গায়ে এমন একটি ঘোষণা থাকা উচিত যাতে বোঝা যায় আমরা আমেরিকানরা হিদেন অর্থাৎ মূর্তিপূজারি/সাকারবাদীদের থেকে আলাদা। সেই খ্রিস্টান পাদ্রির অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে আমেরিকার কয়েনের ওপর লেখা হলো ইন গড উই ট্রাস্ট। আজও আমেরিকার ডলারের ওপর জ্বলজ্বলে অক্ষরে এ বাক্যটি লেখা হচ্ছে। তাহলে প্রশ্ন আসে ১৭৯১ সালে আমেরিকার সংবিধানে মানুষের ধর্মীয় স্বাধীনতা নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি কি ডলার ছাপানোর মধ্য দিয়ে শেষ হয়ে গেল?

এমন ধারণা সঠিক নয়। ডলারের গায়ে ছাপা ইন গড উই ট্রাস্ট কথাটি যতবার সেদেশের আইন আদালতের বিবেচনায় আনা হয়েছে প্রতিবার আদালত বলেছে বিষয়টি প্রতীকী। প্রতীকী একটি বিষয় নিয়ে বাড়াবাড়ি করার কোনো অর্থ আমেরিকার বিচারকরা খুঁজে পাননি। আমাদের দেশে প্রতীকী শব্দ কিংবা বাক্য নিয়ে যারা হইচই করতে চায় তাদের বলব আপনারা অশান্তি পয়দা করার মতলবে এমনটি করছেন। আমি আশা করব আপনারা অনুধাবন করবেন বাংলাদেশের সংবিধান, বাংলাদেশের প্রচলিত সব আইন দেশের সব নাগরিকের সমঅধিকার নিশ্চিত করেছে। এ সত্য মেনে নিয়ে আপনারা ভালো থাকুন, অন্যদেরও ভালো থাকতে দিন।

                লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা