শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২১

সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরু একটি অলীক কল্পনা

তুষার কণা খোন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরু একটি অলীক কল্পনা

সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে ধর্মীয় সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। অক্টোবরে হিন্দু সম্প্রদায়ের শারদীয় দুর্গাপূজার সময় কয়েকটি পূজামন্ডপে বিক্ষিপ্ত সহিংস ঘটনা ঘটেছে। যেটাকে আর যাই হোক সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হিসেবে চিহ্নিত করা চলে না। তবুও এ বিষয়টিকে আমরা কেউ ছোট করে দেখছি না, কারণ আমাদের শান্তিপূর্ণ সমাজের গায়ে এটুকু কলঙ্ক ছোট নয়। সরকারের সময়োপযোগী ত্বরিত হস্তক্ষেপের ফলে কয়েকটি এলাকায় প্রতিমা ভাঙচুর কিংবা একটি জেলেপল্লীতে বাড়িঘর ভাঙচুর পর্যন্ত বিষয়টি গড়িয়েছিল। আমরা বাংলাদেশের সব ধর্মের মানুষ এমন অপ্রীতিকর ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ করেছি। ভবিষ্যতে কখনো যেন এমন ঘটনা না ঘটে তার জন্য দেশের সর্বস্তরের মানুষ সরকারকে সজাগ দৃষ্টি রাখার তাগিদ দিয়েছে। ফলে দৃশ্যমান সাম্প্রদায়িক অসহিষ্ণুতা কোনোক্রমেই আর ডালপালা ছড়ানোর সুযোগ পায়নি। সরকার যেমন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার জন্য আইনগত সঠিক উদ্যোগ নিয়েছে তেমনি এ দেশের শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার জন্য রাস্তায় নেমে এসে তাদের মনোভাব দুনিয়াকে জানিয়ে দিয়েছে। সমাজ এবং রাষ্ট্র উভয় পক্ষ থেকে সঠিক পদক্ষেপ নেওয়ার পরেও দেশের ভিতর কিছু মানুষ দাবি তুলেছেন বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন করতে হবে। সংখ্যালঘুদের জন্য পৃথক মন্ত্রণালয় করতে হবে। তাদের কেউ কেউ প্রচারমাধ্যমের সামনে এমনো বলছেন যে, সংসদে সংখ্যালঘুদের জন্য সংরক্ষিত আসন রাখতে হবে। গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে সব সম্প্রদায়ের সব ধর্মের কিংবা সব মতপথের মানুষের দাবি-দাওয়া পেশ করার স্বাধীন অধিকার আছে। যারা তাদের সাম্প্রদায়িক পরিচয়কে পুঁজি করে এসব কথা বলছেন তারা একবার কেন হাজারবার এসব কথা বলে ইচ্ছামাফিক কাঁদুনী গাইতে পারেন। দেশের ভিতর গোত্র কিংবা ধর্মাধর্ম ভেদ তৈরি করে আপনারা কে কী ফায়দা তুলতে চান সে সম্পর্কে আমাদের কোনো ধারণা নেই। তবে আপনাদের অযৌক্তিক বাহানা শুনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী আপনাদের একটি চূড়ান্ত সত্য সরল ভাষায় বলেছেন, যেটি আপনারা ভবিষ্যতে মনে রাখবেন বলে আমি আশা করি। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, বাংলাদেশে কোনো সংখ্যালঘু নেই। বাংলাদেশের সংবিধানে বাংলাদেশের সব নাগরিকের সমান অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে। বাংলাদেশে কোনো সম্প্রদায় সংখ্যালঘু কোনো সম্প্রদায় সংখ্যাগুরু নয়। আমি মনে করি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী তাঁর দায়িত্বশীল অবস্থান থেকে সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরু বিভেদ সৃষ্টিকারীদের একটি সহজ সমাধান দিয়ে দিয়েছেন। তারপরও কিছু মানুষ টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর টকশো অনুষ্ঠানে এসে বাংলাদেশের সংবিধানের ধর্মঘেঁষা বৈশিষ্ট্য নিয়ে হট্টগোল করেন। তাদের কান্ডকারখানা দেখে মনে হয় আমাদের দেশে আলোচনা করার মতো এর চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কোনো বিষয় তাদের টকশোর এজেন্ডায় রাখা সম্ভব নয়। বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে যে সব সন্ত্রাসী ঘটনা ঘটেছে সেটি প্রশমনের জন্য সরকারি এবং সামাজিক উদ্যোগ যথেষ্ট ছিল বলেই বিষয়টি এত দ্রুত প্রশমিত হয়েছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, বিষয়টির সহজ এবং ত্বরিত সমাধান কোটারি স্বার্থতাড়িত লোকজনের মনোপূত হয়নি। সেটি হয়নি বলেই কিছু মানুষ সাম্প্রদায়িক সহিংসতার বিষয়টি ক্রমাগত খোঁচাখুঁচি করছে যাতে এটি আমাদের দেশে তুষের আগুনের মতো জ্বলতে পারে। আসলে বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি পৃথিবীর বহু জাতির জন্য অনুকরণযোগ্য এই সত্য মানতে গিয়ে কেউ কেউ হীনমন্যতায় ভোগে। কোটারি স্বার্থান্বেষীরা অনেকে জানে বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি অস্বীকার করা সত্যের অপলাপ। এদেশে সব ধর্ম-বর্ণ-মতের মানুষ শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানকে বিনা ঘোষণায় তাদের সংস্কৃতির অংশ বলে গ্রহণ করে নিয়েছে। বাংলাদেশে এক সম্প্রদায়ের মানুষ অন্য সম্প্রদায়ের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যকে নিজেদের জীবনাচরণের অংশ বলে গ্রহণ করেছে বলেই অসাম্প্রদায়িক আচরণ আমাদের সংস্কৃতির অংশ। এক সম্প্রদায়ের মানুষ আরেক সম্প্রদায়ের মানুষের দৈনন্দিন জীবনাচরণ, পোশাক কিংবা তাদের খাদ্যাভ্যাস নিয়ে মাথা ঘামায় না। আমাদের দেশের সব সম্প্রদায়ের মানুষ তাদের খাদ্যাভ্যাসের ব্যাপারে সম্পূর্ণ স্বাধীন। অথচ আমাদের পাশের দেশ ভারতে রাষ্ট্র আইন করে সে দেশের মানুষের খাদ্যাভ্যাসের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। ভারতে অনেকগুলো রাজ্যে আইন তৈরি করে গোহত্যা বন্ধ করা হয়েছে। গোহত্যা নিষিদ্ধ করার কারণে রাষ্ট্রীয় আইন বলে সে দেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের নাগরিকের স্বাধীন খানা-খাদ্যের মৌলিক অধিকার হরণ করা হয়েছে। রাষ্ট্রের তরফ থেকে এমন হিংসাত্মক অসম আইন করার ফলে সমাজের দুর্বৃত্ত অংশ কত নিষ্ঠুর হতে পারে তার প্রমাণ গত কয়েক বছরে আমরা দেখেছি। গত কয়েক বছরে ভারতে শতাধিক মানুষকে গরুর মাংস খাওয়ার অভিযোগে স্রেফ কিলিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে।

কী ভয়ংকর দুঃখজনক পরিণাম দেখুন, ওখানে দুনিয়াবাসীর চোখের সামনে মধ্যযুগীয় কায়দায় একের পর এক নরহত্যা সংঘটিত হলো কিন্তু একটি হত্যাকান্ডে কোনো নরঘাতকের বিচার হয়নি। রাষ্ট্রীয় আনুকূল্য নিয়ে কিছু মানুষ ভারতে ক্রমাগত সর্বনাশা উগ্রতা দেখিয়ে যাচ্ছে অথচ এমন মানবতাবিরোধী নিষ্ঠুর আচরণ নিয়ে সে দেশের সুধী সমাজ কোনো দিন টুঁ শব্দ করেনি। সরকার কিংবা বিচার ব্যবস্থা নরহত্যাকারীদের বিরুদ্ধে কোনো আইনগত পদক্ষেপ নিয়েছে এমন তথ্য চোখে পড়ে না।

আমাদের দেশে কয়েকটা দুর্জন দুর্বৃত্ত সাম্প্রদায়িক সহিংসতার চেষ্টা করেছে যা সরকার এবং সমাজের ত্বরিত পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে প্রশমিত হয়ে গেছে। অথচ আমাদের দেশে মিটে যাওয়া সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে পাশের দেশে কত উন্মত্ত প্রতিবাদের ঘনঘটা দেখতে পাচ্ছি।

সম্প্রদায়িক সহিংসতা বাংলাদেশে ব্যাপক বিস্তার পেল না বলে কোটারি স্বার্থের বাহিনী থেমে থাকতে রাজি নয়। রাজপথে মিছিল কিংবা রাতদুপুরের টেলিভিশন টকশোতে তাদের সাম্প্রদায়িকতার বিষ জিহ্বা লকলক করে চলেছে। কোটারি স্বার্থ হাসিল করার মতলবে তারা দেশের সংবিধান কিংবা অন্যান্য কাগুজে বিষয় নিয়ে সারাক্ষণ টানাহেঁচড়া করে চলেছে। বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় আইনে সংখ্যাগুরু-সংখ্যালঘু বলে কিছু নেই এই সত্য তারা জেনেও না জানার ভান করছে। শুধু কিছু প্রতীকী বিষয় নিয়ে তাদের অশান্তি পয়দা করার চেষ্টা দেখে মনে হয় তারা অশান্তি সৃষ্টি করার জন্য মরিয়া হয়ে আছে। কিছু প্রতীকী বিষয় নিয়ে যখন কথা উঠল তাহলে এ প্রসঙ্গে আমি আমেরিকার সংবিধান এবং আমেরিকার ডলারের নোটের গায়ে লেখা নিয়ে একটি মজার চিত্র তুলে ধরার লোভ সংবরণ করতে পারছি না। ১৭৯১ সালে আমেরিকার সংবিধানে প্রথম সংশোধনী আনা হয়েছিল। আমেরিকার নাগরিকদের ব্যক্তিস্বাধীনতার সুরক্ষা দলিল হিসেবে এই সংশোধনী ইতিহাসে বারবার আলোচনায় এসেছে। আমেরিকার সংবিধানের প্রথম সংশোধনীর মধ্য দিয়ে সে দেশের নাগরিকের যার যেমন খুশি তেমন ধর্ম পালনের অধিকার স্বীকৃত হয়েছিল। ধরে নেওয়া যায় আমেরিকার সংবিধানের এই সংশোধনীর মধ্য দিয়ে রাষ্ট্র এবং ধর্ম আক্ষরিক অর্থে আলাদা হয়ে গিয়েছিল। সেই সঙ্গে সংবিধানের প্রথম সংশোধনীর মধ্য দিয়ে আমেরিকার সংবিধান সে দেশের নাগরিকের ব্যক্তিস্বাধীনতা নিশ্চিত করেছিল। আমেরিকার সংবিধানে সে দেশের নাগরিকের যে যার ধর্ম স্বাধীনভাবে পালনের স্বাধীনতা স্বীকৃতি পাওয়ার এক শ বছর পরে সেই দেশে কী ঘটল দেখুন। আমেরিকার গৃহযুদ্ধ শেষ হওয়ার পরে ১৮৬৪ সালে আমেরিকার দুই সেন্টের কয়েনের ওপর লেখা হলো ‘ইন গড উই ট্রাস্ট’। আমেরিকার ডলারের গায়ে আপনারা দেখবেন ‘ইন গড উই ট্রাস্ট’ কথাটি আজও লেখা আছে। ১৮৬১ সালে পেনসিলভেনিয়া রাজ্যের একজন খ্রিস্টান ধর্মযাজক আমেরিকার ট্রেজারি বিভাগকে চিঠি লিখে বলেছিলেন যে আমেরিকার টাকা-পয়সার গায়ে এমন একটি ঘোষণা থাকা উচিত যাতে বোঝা যায় আমরা আমেরিকানরা হিদেন অর্থাৎ মূর্তিপূজারি/সাকারবাদীদের থেকে আলাদা। সেই খ্রিস্টান পাদ্রির অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে আমেরিকার কয়েনের ওপর লেখা হলো ইন গড উই ট্রাস্ট। আজও আমেরিকার ডলারের ওপর জ্বলজ্বলে অক্ষরে এ বাক্যটি লেখা হচ্ছে। তাহলে প্রশ্ন আসে ১৭৯১ সালে আমেরিকার সংবিধানে মানুষের ধর্মীয় স্বাধীনতা নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি কি ডলার ছাপানোর মধ্য দিয়ে শেষ হয়ে গেল?

এমন ধারণা সঠিক নয়। ডলারের গায়ে ছাপা ইন গড উই ট্রাস্ট কথাটি যতবার সেদেশের আইন আদালতের বিবেচনায় আনা হয়েছে প্রতিবার আদালত বলেছে বিষয়টি প্রতীকী। প্রতীকী একটি বিষয় নিয়ে বাড়াবাড়ি করার কোনো অর্থ আমেরিকার বিচারকরা খুঁজে পাননি। আমাদের দেশে প্রতীকী শব্দ কিংবা বাক্য নিয়ে যারা হইচই করতে চায় তাদের বলব আপনারা অশান্তি পয়দা করার মতলবে এমনটি করছেন। আমি আশা করব আপনারা অনুধাবন করবেন বাংলাদেশের সংবিধান, বাংলাদেশের প্রচলিত সব আইন দেশের সব নাগরিকের সমঅধিকার নিশ্চিত করেছে। এ সত্য মেনে নিয়ে আপনারা ভালো থাকুন, অন্যদেরও ভালো থাকতে দিন।

                লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৭ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

২০ মিনিট আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

২৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে