শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

হাসান আজিজুল হক স্যার স্মরণে

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
হাসান আজিজুল হক স্যার স্মরণে

অধ্যাপক মুহম্মদ আবদুল হাই ও সৈয়দ আলী আহসান সংরচিত ‘বাংলা সাহিত্যের ইতিবৃত্ত’ গ্রন্থে উল্লেখ ছিল ‘শকুন’ হাসান আজিজুল হকের একটি বিখ্যাত গল্প। সে সময় (১৯৭৩) আমি দৌলতপুর সরকারি ব্রজলাল কলেজে পড়তাম। আমাদের কলেজেই তখন পড়াতেন হাসান আজিজুল হক স্যার। সবুজ ঘাসের গালিচা ছিল কলেজের বিশাল মাঠে। উত্তরের প্রশাসন ভবন থেকে সবুজ ঘাসের গালিচা মাড়িয়ে স্যার যাচ্ছিলেন দক্ষিণের কলা ভবনের দিকে। আমি সন্তর্পণে স্যারের পিছু নিলাম এবং কাছাকাছি এসে হন্তদন্ত হয়ে জিজ্ঞেস করলাম ‘স্যার, শকুন গল্পটি কি আপনার লেখা?’ আমার এ ধরনের আকস্মিক প্রশ্নে স্যার বিস্মিত অবয়বে আমার দিকে তাকালেন। উত্তর দিলেন হাসতে হাসতে ‘হ্যাঁ’। এই হলো স্যারের সঙ্গে আমার প্রথম ব্যক্তিগত যোগাযোগ। একজন লেখককে এভাবে আমাদের শিক্ষক হিসেবে পাওয়ায় সেই নবীন বয়সে আমার মধ্যে এক ধরনের অন্যরকম অনুভূতির জন্ম দেয়। ‘শকুন’ গল্পটি বারবার পড়ার সময় গরুর ভাগাড়; শকুনের গায়ে গন্ধ, পচা মাংস এসবেরই যেন ঘ্রাণ পেতে লাগলাম। খুলনা পাবলিক লাইব্রেরিতে স্যারের ‘সমুদ্রের স্বপ্ন’ ‘শীতের অরণ্য’ : (১৯৬৪) বইটিতে অন্তর্ভুক্ত ‘শকুন’ গল্পটি যে সন্ধ্যায় প্রথম পড়ছিলাম সে সন্ধ্যাটিতেও ছিল ভ্যাপসা গরম এবং লাইব্রেরির বইসারির মধ্যে তেমন ধরনের একটা গন্ধও যেন পাচ্ছিলাম। স্যার বি এল কলেজে বেশিদিন ছিলেন না। ১৯৭৩ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগে যোগ দেন এবং পত্রপত্রিকায় তাঁর গল্প (সাধারণ সাদামাটা গল্প নয়, নিরীক্ষাধর্মী, প্রাকরণিক উৎকর্ষতায় এবং জীবন ঘষে আগুনের মতো বক্তব্য তুলে ধরার অনন্যতায়) প্রকাশিত হচ্ছে। ‘আত্মজা ও একটি করবী গাছ’, ‘জীবন ঘষে আগুন’ ইতিমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে। সাপ্তাহিক বিচিত্রা ১৯৭৪ সালে খুলনার ওপর একটি বিশেষ পরিচিতি সংখ্যা প্রকাশ করে। স্যার সে সংখ্যায় লিখেছিলেন ‘যে ভিতরে আসে’- স্মৃতিচারণামূলক লেখা। স্যার বি এল কলেজের ছাত্র ছিলেন। কলেজের ছাত্রদের সঙ্গে স্থানীয়দের মাঝেমধ্যে গরম-ঠান্ডা যুদ্ধ চলত সে সময়। প্রগতিশীল ছাত্রনেতা টাইপের ছিলেন তিনি। সেসব সরস ঘটনা লিখেছেন স্যার। ১৯৭৫ সালে আগস্টের আগে সাপ্তাহিক বিচিত্রার কোনো এক সংখ্যায় ‘তিন ইঞ্চি সংবাদ চাই’ শীর্ষক স্যারের একটি অণুগল্প প্রকাশিত হয়। রাতে এক রিকশাচালকের যাত্রীর সবকিছু ছিনতাইকারীরা কেড়ে নেয়, তারা বৃদ্ধ হতভম্ব রিকশাচালককেও রেহাই দেয় না। অত্যন্ত হৃদয়বিদারক ঘটনা সেখানে ঘটে। দৈনিক পত্রিকার বার্তা সম্পাদক গভীর রাতে পেজ মেকআপ করতে গিয়ে তিন ইঞ্চি জায়গা ধরানোর মতো স্কুপ নিউজ খুঁজছিলেন। তার দরকার ততটুকুই। মানবিক বিপর্যয়ের শিকার যাত্রী ও রিকশাচালক এবং তাদের প্রতি ছিনতাইকারীদের তৎকালীন আচরণসংবলিত ঘটনাটির খবর অবশেষে ওই তিন ইঞ্চিতে ঠাঁই পায়। সমকালীন আইনশৃঙ্খলা সামাজিক নিরাপত্তা পরিস্থিতির বাস্তব আখ্যান স্যারের এ অণুগল্পটিতে উঠে আসে। এ গল্পের সূত্র ধরেই ১৯৭৬ সালের মার্চের এক ঝড়ো বর্ষণমুখর সন্ধ্যায় স্যারের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতিহার চত্বরের পশ্চিমপাড়ার বাসায় সুদীর্ঘ আলাপে মুখোমুখি হয়েছিলাম। উপলক্ষ ছিল স্যারের লেখার পটভূমি এবং চৌহদ্দি আমার অনুভবে আনা। তাঁর গল্পের মানব-মানবী, প্রকৃতি ও পরিবেশ, তাঁর কথা ও কথাসাহিত্য, তাঁর গল্পের চরিত্রদের চিন্তা-ভাবনা অবয়ব আখ্যান সবই সে আলোচনায় উঠে আসে। স্যারের কাছে জেনেছিলাম কমল কুমার মজুমদারের ‘অন্তর্জলী যাত্রা’র যে প্রতিভাষ তাঁর লেখায় দেখা যায় তা কি তাঁর জন্মভূমি রাঢ় অঞ্চলের কঠিন কর্কশ জীবন-বৈশিষ্ট্যের সাযুজ্য ধরেই? এমনকি কত নরম-গরম প্রসঙ্গ। স্যার তখন তাঁর সৃষ্টিশীল রচনার মধ্যগগনে দীপ্যমান আর আমি সবে ¯œাতক হতে চলেছি এ রকম একটা সময়ে আমার কাছে মনে হয়েছিল স্যারের মতো একজন কথাসাহিত্যকর্মী প্রকৃত অর্থে প্রাগ্রসরমান চিন্তা-চেতনার সারথি। তাঁর আর আমার মধ্যে সে সন্ধ্যায় এমন একটা মেলবন্ধন অনুভূত হলো আজও যেন তার যৌক্তিকতা জাজ্বল্যমান। ইচ্ছা ছিল স্যারের সঙ্গে আমার আলাপনটি কোনো ম্যগাজিনে বড় সাক্ষাৎকার হিসেবে প্রকাশের। কিন্তু তা আর হয়ে ওঠেনি। এখনো তা স্মৃতির খেরো খাতায় রয়ে গেছে। তবে আমি ২০১৮ সালে তাঁর সামগ্রিক সাহিত্যকর্মের ওপর ‘হাসান আজিজুল হক : অতল জলে ডুব’ শীর্ষক সন্দর্শন গ্রন্থ সম্পাদনা করি। স্যার ভীষণ খুশি হয়েছিলেন। আমাদের মুক্তিযুদ্ধ স্যারের লেখায় যতটা আবেগ অনুভব ও অবয়বে ধরা পড়েছে সচরাচর অন্যত্র তা চোখে পড়ে না। ‘নামহীন গোত্রহীন’ গ্রন্থের গল্পগুলোয় মুক্তিযুদ্ধের, মুক্তিযোদ্ধাদের, মুক্তিযুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের অভিব্যক্তি ফুটে ওঠে। ‘ফেরা’ গল্পে যুদ্ধফেরত মুক্তিযোদ্ধা আলেফ তার অস্ত্রটি পুকুরে ছুড়ে ফেলে দেয়- সময়মতো তা খুঁজে হাতে তুলে নেওয়ার পরিকল্পনায়। বিষয়গুলো ১৯৭২-৭৫ সময়ে বাংলাদেশের তৎকালীন আর্থসামাজিক পরিবেশের চিত্র তুলে ধরে। ‘কৃষ্ণপক্ষের দিন’ গল্পে পড়ন্ত বেলায় বিলের মাঝে গাছতলায় দুই পক্ষের সম্মুখযুদ্ধের যে ছবি আঁকা হয়েছে তা এতটা বাস্তবতাসংবলিত যে মনে হয়েছে এই কিছুক্ষণ আগে মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে পাক সেনাদের সম্মুখসমর ঘটে গেল। মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোয় শহর খুলনায় স্যারের নিজের অবস্থান ও নিজের চোখে দেখা অনুভবের অবয়বে তুলে আনা আত্মজৈবনিক প্রতিকৃতি তাঁর ‘একাত্তর করতলে ছিন্নমাথা’ শীর্ষক গল্পে ফুটে উঠেছে। আমি তখন দশম শ্রেণির ছাত্র। শহর খুলনায় আমিও স্যারের কাছাকাছিই অবস্থান করছিলাম। স্যার যেভাবে অবরুদ্ধ খুলনা শহরে মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোর ছবি এঁকেছেন, বর্ণনা করেছেন আমার কাছে সেগুলো একান্ত আমার দেখা বলে মনে হয়েছে। খালেদ রশীদ গুরুর কথা তিনি যেভাবে চিত্রিত করেছেন তা শুধু একান্ত বিশ্বস্তই নয়, সেখানে নির্মোহ আবেগের প্রতিফলন ঘটেছে।

স্যারের লেখার একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য গল্পের শুরু বাক্যে তাৎক্ষণিক সারৎসারতা প্রকাশের প্রয়াস। ‘আত্মজা ও একটি করবী গাছ’ গল্পের শুরু এভাবে- ‘এখন নির্দয় শীতকাল, ঠান্ডা নামছে হিম, চাঁদ ফুটে আছে নারকেল গাছের মাথায়। অল্প বাতাসে একটা বড় কলার পাতা একবার বুক দেখায় একবার পিঠ দেখায়। ওদিকে বড় গঞ্জের রাস্তার মোড়ে রাহাত খানের টিনের চাল হিম ঝকঝক করে। একসময় কানুর মায়ের কুঁড়েঘরের পৈঠায় সামনের পা তুলে দিয়ে শিয়াল ডেকে ওঠে।’ যেমন ফেরা গল্পের শুরু ‘দুবার গুলির শব্দ শোনা গেল।’ ‘শোণিত সেতু’ গল্পটিতে রক্তক্ষরণের বিষয় তো আছেই এবং তার সঙ্গে সঙ্গে আছে নির্জীব মানুষেরও ফুঁসে ওঠার কথা। শুভ এবং অশুভ শক্তির যুদ্ধের ব্যাপারটা দুটি ষাঁড়ের লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে জীবন্ত হয়ে উঠেছে এবং শেষ পর্যন্ত দেখা যাচ্ছে যে শুভ ষাড়েরই জয় হচ্ছে এবং অশুভ শক্তিটি বিদেশি।  ‘একাত্তর করতলে ছিন্নমাথা’ শুরু হয়েছে এভাবে- ‘আমার জানা ছিল না যে পানিতে ভাসিয়ে দিলে পুরুষের লাশ চিৎ হয়ে ভাসে আর নারীর লাশ ভাসে উপুড় হয়ে। মৃত্যুর পরে পানিতে এদের মধ্যে এটুকু তফাৎ। এ জ্ঞান আমি পাই ’৭১ সালের মার্চ মাসের একেবারে শেষে- ৩০ বা ২৯ তারিখে। আগের রাতে একটুও ঘুম হয়নি। ২৫ মার্চ রাতে ঢাকায় কী ঘটেছে, খুলনায় বসে তা জানার উপায় ছিল না। এমনই ল-ভ- হয়ে গিয়েছিল পথঘাট যোগাযোগের ব্যবস্থা। খবরের কাগজ আসা বন্ধ হয়েছিল। রেডিও বোধহয় চলছিল, কিন্তু তা শুনে কিছু বোঝার উপায় ছিল না। দেশ অতি চমৎকার চলছে এ কথাটা রেডিও থেকে বোঝা যেত বটে, তবে এ কথা বিশ্বাস করার লোক তখন বাংলাদেশে একজনও ছিল না।’

১৯৬৪ সালে তাঁর প্রথম লেখা ‘শকুন’ প্রকাশের পর থেকে অদ্যাবধি হাসান আজিজুল হক প্রচন্ডভাবে সৃজনশীল মননে বয়ানে বামপন্থি, মানবিক মনোভঙ্গি নিয়ে, আর্থসামাজিক ও রাজনীতি নিয়ে তাঁর তির্যক দর্শন, ভাবনা প্রক্ষেপণে ভাষা ও বাকপ্রতিমা, বড় অন্তর্ভেদী এবং উদ্দেশ্যের অয়োময়তায় প্রকট ও প্রবুদ্ধ সূক্ষ্ম কারুকার্য নিয়ে। ১৯৯৬ সালের প্রথম দিকে তাঁর কাছে দাবি করা হয়েছিল পূর্ণাঙ্গ উপন্যাসের। দাবি পূরণ করেছিলেন তিনি। যদিও ‘বৃত্তায়ন’ তাঁর প্রথম উপন্যাস। তবে ‘আগুনপাখি’ তাঁর সেরা উপন্যাস। ‘সাবিত্রি’ উপাখ্যান’ (২০১৩) এবং ‘শামুক’ (২০১৫) তাঁর পরবর্তী উপন্যাস।

সুপ্রতিষ্ঠিত কথাশিল্পী, মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী বিপর্যস্ত বাংলার সার্থক জীবনশল্পী হাসান আজিজুল হক (১৯৩৮-২০২১) ১৫ নভেম্বর সোমবার রাত সাড়ে ৯টায় পরলোকগমন করেছেন। তাঁর আত্মার মাগফিরাত কামনা করি।

লেখক : সরকারের সাবেক সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান।

এই বিভাগের আরও খবর
চিকিৎসা ব্যয়
চিকিৎসা ব্যয়
বিক্ষোভ অবরোধ
বিক্ষোভ অবরোধ
শত্রুতা-মিত্রতার মাপকাঠি হোক আল্লাহর সন্তুষ্টি
শত্রুতা-মিত্রতার মাপকাঠি হোক আল্লাহর সন্তুষ্টি
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
আইএমএফ ঋণ
আইএমএফ ঋণ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
দরকার আদর্শ পরিবার
দরকার আদর্শ পরিবার
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
সর্বশেষ খবর
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলেই কতটা?
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলেই কতটা?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন
১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ
চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন
সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ
কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা
টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন
ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি
চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম
সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কমলো স্বর্ণের দাম
কমলো স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি
৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্বশুর বাড়ি থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
শ্বশুর বাড়ি থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”
আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক
হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পটুয়াখালীতে মাদক মামলায় চান মিয়ার ৫ বছরের কারাদণ্ড
পটুয়াখালীতে মাদক মামলায় চান মিয়ার ৫ বছরের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত‍্য কমিশনের কাজের অগ্রগতি এখনও অস্পষ্ট: এবি পার্টি
জাতীয় ঐকমত‍্য কমিশনের কাজের অগ্রগতি এখনও অস্পষ্ট: এবি পার্টি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুরে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ২৩টি ফাঁদ উদ্ধার
সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ২৩টি ফাঁদ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আচরণবিধি নিয়ে বিজিএমইএ নির্বাচনী বোর্ডের সভা
আচরণবিধি নিয়ে বিজিএমইএ নির্বাচনী বোর্ডের সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চাচা-ভাতিজাসহ ৩ জনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চাচা-ভাতিজাসহ ৩ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত
বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এলাচের দাম আকাশছোঁয়া
এলাচের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা
বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে
ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোকের ঝরনাধারায় ধুইয়ে দাও
আলোকের ঝরনাধারায় ধুইয়ে দাও

সাহিত্য

মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ
মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ

দেশগ্রাম

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

নগর জীবন

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন

নগর জীবন

আপনাদেরও জনগণ ধরে ফেলবে
আপনাদেরও জনগণ ধরে ফেলবে

নগর জীবন

বাংলাদেশ আর আইসিইউতে নেই
বাংলাদেশ আর আইসিইউতে নেই

নগর জীবন

বিদেশিদের লিজ দেওয়া হবে আত্মঘাতী
বিদেশিদের লিজ দেওয়া হবে আত্মঘাতী

নগর জীবন

গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া
গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

এখনো বাঁশের সাঁকোই একমাত্র ভরসা
এখনো বাঁশের সাঁকোই একমাত্র ভরসা

দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৯৪ জন নিহত
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৯৪ জন নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা