শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

হাসান আজিজুল হক স্যার স্মরণে

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
হাসান আজিজুল হক স্যার স্মরণে

অধ্যাপক মুহম্মদ আবদুল হাই ও সৈয়দ আলী আহসান সংরচিত ‘বাংলা সাহিত্যের ইতিবৃত্ত’ গ্রন্থে উল্লেখ ছিল ‘শকুন’ হাসান আজিজুল হকের একটি বিখ্যাত গল্প। সে সময় (১৯৭৩) আমি দৌলতপুর সরকারি ব্রজলাল কলেজে পড়তাম। আমাদের কলেজেই তখন পড়াতেন হাসান আজিজুল হক স্যার। সবুজ ঘাসের গালিচা ছিল কলেজের বিশাল মাঠে। উত্তরের প্রশাসন ভবন থেকে সবুজ ঘাসের গালিচা মাড়িয়ে স্যার যাচ্ছিলেন দক্ষিণের কলা ভবনের দিকে। আমি সন্তর্পণে স্যারের পিছু নিলাম এবং কাছাকাছি এসে হন্তদন্ত হয়ে জিজ্ঞেস করলাম ‘স্যার, শকুন গল্পটি কি আপনার লেখা?’ আমার এ ধরনের আকস্মিক প্রশ্নে স্যার বিস্মিত অবয়বে আমার দিকে তাকালেন। উত্তর দিলেন হাসতে হাসতে ‘হ্যাঁ’। এই হলো স্যারের সঙ্গে আমার প্রথম ব্যক্তিগত যোগাযোগ। একজন লেখককে এভাবে আমাদের শিক্ষক হিসেবে পাওয়ায় সেই নবীন বয়সে আমার মধ্যে এক ধরনের অন্যরকম অনুভূতির জন্ম দেয়। ‘শকুন’ গল্পটি বারবার পড়ার সময় গরুর ভাগাড়; শকুনের গায়ে গন্ধ, পচা মাংস এসবেরই যেন ঘ্রাণ পেতে লাগলাম। খুলনা পাবলিক লাইব্রেরিতে স্যারের ‘সমুদ্রের স্বপ্ন’ ‘শীতের অরণ্য’ : (১৯৬৪) বইটিতে অন্তর্ভুক্ত ‘শকুন’ গল্পটি যে সন্ধ্যায় প্রথম পড়ছিলাম সে সন্ধ্যাটিতেও ছিল ভ্যাপসা গরম এবং লাইব্রেরির বইসারির মধ্যে তেমন ধরনের একটা গন্ধও যেন পাচ্ছিলাম। স্যার বি এল কলেজে বেশিদিন ছিলেন না। ১৯৭৩ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগে যোগ দেন এবং পত্রপত্রিকায় তাঁর গল্প (সাধারণ সাদামাটা গল্প নয়, নিরীক্ষাধর্মী, প্রাকরণিক উৎকর্ষতায় এবং জীবন ঘষে আগুনের মতো বক্তব্য তুলে ধরার অনন্যতায়) প্রকাশিত হচ্ছে। ‘আত্মজা ও একটি করবী গাছ’, ‘জীবন ঘষে আগুন’ ইতিমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে। সাপ্তাহিক বিচিত্রা ১৯৭৪ সালে খুলনার ওপর একটি বিশেষ পরিচিতি সংখ্যা প্রকাশ করে। স্যার সে সংখ্যায় লিখেছিলেন ‘যে ভিতরে আসে’- স্মৃতিচারণামূলক লেখা। স্যার বি এল কলেজের ছাত্র ছিলেন। কলেজের ছাত্রদের সঙ্গে স্থানীয়দের মাঝেমধ্যে গরম-ঠান্ডা যুদ্ধ চলত সে সময়। প্রগতিশীল ছাত্রনেতা টাইপের ছিলেন তিনি। সেসব সরস ঘটনা লিখেছেন স্যার। ১৯৭৫ সালে আগস্টের আগে সাপ্তাহিক বিচিত্রার কোনো এক সংখ্যায় ‘তিন ইঞ্চি সংবাদ চাই’ শীর্ষক স্যারের একটি অণুগল্প প্রকাশিত হয়। রাতে এক রিকশাচালকের যাত্রীর সবকিছু ছিনতাইকারীরা কেড়ে নেয়, তারা বৃদ্ধ হতভম্ব রিকশাচালককেও রেহাই দেয় না। অত্যন্ত হৃদয়বিদারক ঘটনা সেখানে ঘটে। দৈনিক পত্রিকার বার্তা সম্পাদক গভীর রাতে পেজ মেকআপ করতে গিয়ে তিন ইঞ্চি জায়গা ধরানোর মতো স্কুপ নিউজ খুঁজছিলেন। তার দরকার ততটুকুই। মানবিক বিপর্যয়ের শিকার যাত্রী ও রিকশাচালক এবং তাদের প্রতি ছিনতাইকারীদের তৎকালীন আচরণসংবলিত ঘটনাটির খবর অবশেষে ওই তিন ইঞ্চিতে ঠাঁই পায়। সমকালীন আইনশৃঙ্খলা সামাজিক নিরাপত্তা পরিস্থিতির বাস্তব আখ্যান স্যারের এ অণুগল্পটিতে উঠে আসে। এ গল্পের সূত্র ধরেই ১৯৭৬ সালের মার্চের এক ঝড়ো বর্ষণমুখর সন্ধ্যায় স্যারের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতিহার চত্বরের পশ্চিমপাড়ার বাসায় সুদীর্ঘ আলাপে মুখোমুখি হয়েছিলাম। উপলক্ষ ছিল স্যারের লেখার পটভূমি এবং চৌহদ্দি আমার অনুভবে আনা। তাঁর গল্পের মানব-মানবী, প্রকৃতি ও পরিবেশ, তাঁর কথা ও কথাসাহিত্য, তাঁর গল্পের চরিত্রদের চিন্তা-ভাবনা অবয়ব আখ্যান সবই সে আলোচনায় উঠে আসে। স্যারের কাছে জেনেছিলাম কমল কুমার মজুমদারের ‘অন্তর্জলী যাত্রা’র যে প্রতিভাষ তাঁর লেখায় দেখা যায় তা কি তাঁর জন্মভূমি রাঢ় অঞ্চলের কঠিন কর্কশ জীবন-বৈশিষ্ট্যের সাযুজ্য ধরেই? এমনকি কত নরম-গরম প্রসঙ্গ। স্যার তখন তাঁর সৃষ্টিশীল রচনার মধ্যগগনে দীপ্যমান আর আমি সবে ¯œাতক হতে চলেছি এ রকম একটা সময়ে আমার কাছে মনে হয়েছিল স্যারের মতো একজন কথাসাহিত্যকর্মী প্রকৃত অর্থে প্রাগ্রসরমান চিন্তা-চেতনার সারথি। তাঁর আর আমার মধ্যে সে সন্ধ্যায় এমন একটা মেলবন্ধন অনুভূত হলো আজও যেন তার যৌক্তিকতা জাজ্বল্যমান। ইচ্ছা ছিল স্যারের সঙ্গে আমার আলাপনটি কোনো ম্যগাজিনে বড় সাক্ষাৎকার হিসেবে প্রকাশের। কিন্তু তা আর হয়ে ওঠেনি। এখনো তা স্মৃতির খেরো খাতায় রয়ে গেছে। তবে আমি ২০১৮ সালে তাঁর সামগ্রিক সাহিত্যকর্মের ওপর ‘হাসান আজিজুল হক : অতল জলে ডুব’ শীর্ষক সন্দর্শন গ্রন্থ সম্পাদনা করি। স্যার ভীষণ খুশি হয়েছিলেন। আমাদের মুক্তিযুদ্ধ স্যারের লেখায় যতটা আবেগ অনুভব ও অবয়বে ধরা পড়েছে সচরাচর অন্যত্র তা চোখে পড়ে না। ‘নামহীন গোত্রহীন’ গ্রন্থের গল্পগুলোয় মুক্তিযুদ্ধের, মুক্তিযোদ্ধাদের, মুক্তিযুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের অভিব্যক্তি ফুটে ওঠে। ‘ফেরা’ গল্পে যুদ্ধফেরত মুক্তিযোদ্ধা আলেফ তার অস্ত্রটি পুকুরে ছুড়ে ফেলে দেয়- সময়মতো তা খুঁজে হাতে তুলে নেওয়ার পরিকল্পনায়। বিষয়গুলো ১৯৭২-৭৫ সময়ে বাংলাদেশের তৎকালীন আর্থসামাজিক পরিবেশের চিত্র তুলে ধরে। ‘কৃষ্ণপক্ষের দিন’ গল্পে পড়ন্ত বেলায় বিলের মাঝে গাছতলায় দুই পক্ষের সম্মুখযুদ্ধের যে ছবি আঁকা হয়েছে তা এতটা বাস্তবতাসংবলিত যে মনে হয়েছে এই কিছুক্ষণ আগে মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে পাক সেনাদের সম্মুখসমর ঘটে গেল। মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোয় শহর খুলনায় স্যারের নিজের অবস্থান ও নিজের চোখে দেখা অনুভবের অবয়বে তুলে আনা আত্মজৈবনিক প্রতিকৃতি তাঁর ‘একাত্তর করতলে ছিন্নমাথা’ শীর্ষক গল্পে ফুটে উঠেছে। আমি তখন দশম শ্রেণির ছাত্র। শহর খুলনায় আমিও স্যারের কাছাকাছিই অবস্থান করছিলাম। স্যার যেভাবে অবরুদ্ধ খুলনা শহরে মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোর ছবি এঁকেছেন, বর্ণনা করেছেন আমার কাছে সেগুলো একান্ত আমার দেখা বলে মনে হয়েছে। খালেদ রশীদ গুরুর কথা তিনি যেভাবে চিত্রিত করেছেন তা শুধু একান্ত বিশ্বস্তই নয়, সেখানে নির্মোহ আবেগের প্রতিফলন ঘটেছে।

স্যারের লেখার একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য গল্পের শুরু বাক্যে তাৎক্ষণিক সারৎসারতা প্রকাশের প্রয়াস। ‘আত্মজা ও একটি করবী গাছ’ গল্পের শুরু এভাবে- ‘এখন নির্দয় শীতকাল, ঠান্ডা নামছে হিম, চাঁদ ফুটে আছে নারকেল গাছের মাথায়। অল্প বাতাসে একটা বড় কলার পাতা একবার বুক দেখায় একবার পিঠ দেখায়। ওদিকে বড় গঞ্জের রাস্তার মোড়ে রাহাত খানের টিনের চাল হিম ঝকঝক করে। একসময় কানুর মায়ের কুঁড়েঘরের পৈঠায় সামনের পা তুলে দিয়ে শিয়াল ডেকে ওঠে।’ যেমন ফেরা গল্পের শুরু ‘দুবার গুলির শব্দ শোনা গেল।’ ‘শোণিত সেতু’ গল্পটিতে রক্তক্ষরণের বিষয় তো আছেই এবং তার সঙ্গে সঙ্গে আছে নির্জীব মানুষেরও ফুঁসে ওঠার কথা। শুভ এবং অশুভ শক্তির যুদ্ধের ব্যাপারটা দুটি ষাঁড়ের লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে জীবন্ত হয়ে উঠেছে এবং শেষ পর্যন্ত দেখা যাচ্ছে যে শুভ ষাড়েরই জয় হচ্ছে এবং অশুভ শক্তিটি বিদেশি।  ‘একাত্তর করতলে ছিন্নমাথা’ শুরু হয়েছে এভাবে- ‘আমার জানা ছিল না যে পানিতে ভাসিয়ে দিলে পুরুষের লাশ চিৎ হয়ে ভাসে আর নারীর লাশ ভাসে উপুড় হয়ে। মৃত্যুর পরে পানিতে এদের মধ্যে এটুকু তফাৎ। এ জ্ঞান আমি পাই ’৭১ সালের মার্চ মাসের একেবারে শেষে- ৩০ বা ২৯ তারিখে। আগের রাতে একটুও ঘুম হয়নি। ২৫ মার্চ রাতে ঢাকায় কী ঘটেছে, খুলনায় বসে তা জানার উপায় ছিল না। এমনই ল-ভ- হয়ে গিয়েছিল পথঘাট যোগাযোগের ব্যবস্থা। খবরের কাগজ আসা বন্ধ হয়েছিল। রেডিও বোধহয় চলছিল, কিন্তু তা শুনে কিছু বোঝার উপায় ছিল না। দেশ অতি চমৎকার চলছে এ কথাটা রেডিও থেকে বোঝা যেত বটে, তবে এ কথা বিশ্বাস করার লোক তখন বাংলাদেশে একজনও ছিল না।’

১৯৬৪ সালে তাঁর প্রথম লেখা ‘শকুন’ প্রকাশের পর থেকে অদ্যাবধি হাসান আজিজুল হক প্রচন্ডভাবে সৃজনশীল মননে বয়ানে বামপন্থি, মানবিক মনোভঙ্গি নিয়ে, আর্থসামাজিক ও রাজনীতি নিয়ে তাঁর তির্যক দর্শন, ভাবনা প্রক্ষেপণে ভাষা ও বাকপ্রতিমা, বড় অন্তর্ভেদী এবং উদ্দেশ্যের অয়োময়তায় প্রকট ও প্রবুদ্ধ সূক্ষ্ম কারুকার্য নিয়ে। ১৯৯৬ সালের প্রথম দিকে তাঁর কাছে দাবি করা হয়েছিল পূর্ণাঙ্গ উপন্যাসের। দাবি পূরণ করেছিলেন তিনি। যদিও ‘বৃত্তায়ন’ তাঁর প্রথম উপন্যাস। তবে ‘আগুনপাখি’ তাঁর সেরা উপন্যাস। ‘সাবিত্রি’ উপাখ্যান’ (২০১৩) এবং ‘শামুক’ (২০১৫) তাঁর পরবর্তী উপন্যাস।

সুপ্রতিষ্ঠিত কথাশিল্পী, মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী বিপর্যস্ত বাংলার সার্থক জীবনশল্পী হাসান আজিজুল হক (১৯৩৮-২০২১) ১৫ নভেম্বর সোমবার রাত সাড়ে ৯টায় পরলোকগমন করেছেন। তাঁর আত্মার মাগফিরাত কামনা করি।

লেখক : সরকারের সাবেক সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান।

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু
চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান
মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত
হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪
বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার
খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১
ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন
ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'
'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ
জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি: ধর্ম উপদেষ্টা
টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ আগস্ট শহীদ মিনারে ইশতেহার ঘোষণা করবে এনসিপি
৩ আগস্ট শহীদ মিনারে ইশতেহার ঘোষণা করবে এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম