শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

হাসান আজিজুল হক স্যার স্মরণে

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
হাসান আজিজুল হক স্যার স্মরণে

অধ্যাপক মুহম্মদ আবদুল হাই ও সৈয়দ আলী আহসান সংরচিত ‘বাংলা সাহিত্যের ইতিবৃত্ত’ গ্রন্থে উল্লেখ ছিল ‘শকুন’ হাসান আজিজুল হকের একটি বিখ্যাত গল্প। সে সময় (১৯৭৩) আমি দৌলতপুর সরকারি ব্রজলাল কলেজে পড়তাম। আমাদের কলেজেই তখন পড়াতেন হাসান আজিজুল হক স্যার। সবুজ ঘাসের গালিচা ছিল কলেজের বিশাল মাঠে। উত্তরের প্রশাসন ভবন থেকে সবুজ ঘাসের গালিচা মাড়িয়ে স্যার যাচ্ছিলেন দক্ষিণের কলা ভবনের দিকে। আমি সন্তর্পণে স্যারের পিছু নিলাম এবং কাছাকাছি এসে হন্তদন্ত হয়ে জিজ্ঞেস করলাম ‘স্যার, শকুন গল্পটি কি আপনার লেখা?’ আমার এ ধরনের আকস্মিক প্রশ্নে স্যার বিস্মিত অবয়বে আমার দিকে তাকালেন। উত্তর দিলেন হাসতে হাসতে ‘হ্যাঁ’। এই হলো স্যারের সঙ্গে আমার প্রথম ব্যক্তিগত যোগাযোগ। একজন লেখককে এভাবে আমাদের শিক্ষক হিসেবে পাওয়ায় সেই নবীন বয়সে আমার মধ্যে এক ধরনের অন্যরকম অনুভূতির জন্ম দেয়। ‘শকুন’ গল্পটি বারবার পড়ার সময় গরুর ভাগাড়; শকুনের গায়ে গন্ধ, পচা মাংস এসবেরই যেন ঘ্রাণ পেতে লাগলাম। খুলনা পাবলিক লাইব্রেরিতে স্যারের ‘সমুদ্রের স্বপ্ন’ ‘শীতের অরণ্য’ : (১৯৬৪) বইটিতে অন্তর্ভুক্ত ‘শকুন’ গল্পটি যে সন্ধ্যায় প্রথম পড়ছিলাম সে সন্ধ্যাটিতেও ছিল ভ্যাপসা গরম এবং লাইব্রেরির বইসারির মধ্যে তেমন ধরনের একটা গন্ধও যেন পাচ্ছিলাম। স্যার বি এল কলেজে বেশিদিন ছিলেন না। ১৯৭৩ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগে যোগ দেন এবং পত্রপত্রিকায় তাঁর গল্প (সাধারণ সাদামাটা গল্প নয়, নিরীক্ষাধর্মী, প্রাকরণিক উৎকর্ষতায় এবং জীবন ঘষে আগুনের মতো বক্তব্য তুলে ধরার অনন্যতায়) প্রকাশিত হচ্ছে। ‘আত্মজা ও একটি করবী গাছ’, ‘জীবন ঘষে আগুন’ ইতিমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে। সাপ্তাহিক বিচিত্রা ১৯৭৪ সালে খুলনার ওপর একটি বিশেষ পরিচিতি সংখ্যা প্রকাশ করে। স্যার সে সংখ্যায় লিখেছিলেন ‘যে ভিতরে আসে’- স্মৃতিচারণামূলক লেখা। স্যার বি এল কলেজের ছাত্র ছিলেন। কলেজের ছাত্রদের সঙ্গে স্থানীয়দের মাঝেমধ্যে গরম-ঠান্ডা যুদ্ধ চলত সে সময়। প্রগতিশীল ছাত্রনেতা টাইপের ছিলেন তিনি। সেসব সরস ঘটনা লিখেছেন স্যার। ১৯৭৫ সালে আগস্টের আগে সাপ্তাহিক বিচিত্রার কোনো এক সংখ্যায় ‘তিন ইঞ্চি সংবাদ চাই’ শীর্ষক স্যারের একটি অণুগল্প প্রকাশিত হয়। রাতে এক রিকশাচালকের যাত্রীর সবকিছু ছিনতাইকারীরা কেড়ে নেয়, তারা বৃদ্ধ হতভম্ব রিকশাচালককেও রেহাই দেয় না। অত্যন্ত হৃদয়বিদারক ঘটনা সেখানে ঘটে। দৈনিক পত্রিকার বার্তা সম্পাদক গভীর রাতে পেজ মেকআপ করতে গিয়ে তিন ইঞ্চি জায়গা ধরানোর মতো স্কুপ নিউজ খুঁজছিলেন। তার দরকার ততটুকুই। মানবিক বিপর্যয়ের শিকার যাত্রী ও রিকশাচালক এবং তাদের প্রতি ছিনতাইকারীদের তৎকালীন আচরণসংবলিত ঘটনাটির খবর অবশেষে ওই তিন ইঞ্চিতে ঠাঁই পায়। সমকালীন আইনশৃঙ্খলা সামাজিক নিরাপত্তা পরিস্থিতির বাস্তব আখ্যান স্যারের এ অণুগল্পটিতে উঠে আসে। এ গল্পের সূত্র ধরেই ১৯৭৬ সালের মার্চের এক ঝড়ো বর্ষণমুখর সন্ধ্যায় স্যারের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতিহার চত্বরের পশ্চিমপাড়ার বাসায় সুদীর্ঘ আলাপে মুখোমুখি হয়েছিলাম। উপলক্ষ ছিল স্যারের লেখার পটভূমি এবং চৌহদ্দি আমার অনুভবে আনা। তাঁর গল্পের মানব-মানবী, প্রকৃতি ও পরিবেশ, তাঁর কথা ও কথাসাহিত্য, তাঁর গল্পের চরিত্রদের চিন্তা-ভাবনা অবয়ব আখ্যান সবই সে আলোচনায় উঠে আসে। স্যারের কাছে জেনেছিলাম কমল কুমার মজুমদারের ‘অন্তর্জলী যাত্রা’র যে প্রতিভাষ তাঁর লেখায় দেখা যায় তা কি তাঁর জন্মভূমি রাঢ় অঞ্চলের কঠিন কর্কশ জীবন-বৈশিষ্ট্যের সাযুজ্য ধরেই? এমনকি কত নরম-গরম প্রসঙ্গ। স্যার তখন তাঁর সৃষ্টিশীল রচনার মধ্যগগনে দীপ্যমান আর আমি সবে ¯œাতক হতে চলেছি এ রকম একটা সময়ে আমার কাছে মনে হয়েছিল স্যারের মতো একজন কথাসাহিত্যকর্মী প্রকৃত অর্থে প্রাগ্রসরমান চিন্তা-চেতনার সারথি। তাঁর আর আমার মধ্যে সে সন্ধ্যায় এমন একটা মেলবন্ধন অনুভূত হলো আজও যেন তার যৌক্তিকতা জাজ্বল্যমান। ইচ্ছা ছিল স্যারের সঙ্গে আমার আলাপনটি কোনো ম্যগাজিনে বড় সাক্ষাৎকার হিসেবে প্রকাশের। কিন্তু তা আর হয়ে ওঠেনি। এখনো তা স্মৃতির খেরো খাতায় রয়ে গেছে। তবে আমি ২০১৮ সালে তাঁর সামগ্রিক সাহিত্যকর্মের ওপর ‘হাসান আজিজুল হক : অতল জলে ডুব’ শীর্ষক সন্দর্শন গ্রন্থ সম্পাদনা করি। স্যার ভীষণ খুশি হয়েছিলেন। আমাদের মুক্তিযুদ্ধ স্যারের লেখায় যতটা আবেগ অনুভব ও অবয়বে ধরা পড়েছে সচরাচর অন্যত্র তা চোখে পড়ে না। ‘নামহীন গোত্রহীন’ গ্রন্থের গল্পগুলোয় মুক্তিযুদ্ধের, মুক্তিযোদ্ধাদের, মুক্তিযুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের অভিব্যক্তি ফুটে ওঠে। ‘ফেরা’ গল্পে যুদ্ধফেরত মুক্তিযোদ্ধা আলেফ তার অস্ত্রটি পুকুরে ছুড়ে ফেলে দেয়- সময়মতো তা খুঁজে হাতে তুলে নেওয়ার পরিকল্পনায়। বিষয়গুলো ১৯৭২-৭৫ সময়ে বাংলাদেশের তৎকালীন আর্থসামাজিক পরিবেশের চিত্র তুলে ধরে। ‘কৃষ্ণপক্ষের দিন’ গল্পে পড়ন্ত বেলায় বিলের মাঝে গাছতলায় দুই পক্ষের সম্মুখযুদ্ধের যে ছবি আঁকা হয়েছে তা এতটা বাস্তবতাসংবলিত যে মনে হয়েছে এই কিছুক্ষণ আগে মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে পাক সেনাদের সম্মুখসমর ঘটে গেল। মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোয় শহর খুলনায় স্যারের নিজের অবস্থান ও নিজের চোখে দেখা অনুভবের অবয়বে তুলে আনা আত্মজৈবনিক প্রতিকৃতি তাঁর ‘একাত্তর করতলে ছিন্নমাথা’ শীর্ষক গল্পে ফুটে উঠেছে। আমি তখন দশম শ্রেণির ছাত্র। শহর খুলনায় আমিও স্যারের কাছাকাছিই অবস্থান করছিলাম। স্যার যেভাবে অবরুদ্ধ খুলনা শহরে মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোর ছবি এঁকেছেন, বর্ণনা করেছেন আমার কাছে সেগুলো একান্ত আমার দেখা বলে মনে হয়েছে। খালেদ রশীদ গুরুর কথা তিনি যেভাবে চিত্রিত করেছেন তা শুধু একান্ত বিশ্বস্তই নয়, সেখানে নির্মোহ আবেগের প্রতিফলন ঘটেছে।

স্যারের লেখার একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য গল্পের শুরু বাক্যে তাৎক্ষণিক সারৎসারতা প্রকাশের প্রয়াস। ‘আত্মজা ও একটি করবী গাছ’ গল্পের শুরু এভাবে- ‘এখন নির্দয় শীতকাল, ঠান্ডা নামছে হিম, চাঁদ ফুটে আছে নারকেল গাছের মাথায়। অল্প বাতাসে একটা বড় কলার পাতা একবার বুক দেখায় একবার পিঠ দেখায়। ওদিকে বড় গঞ্জের রাস্তার মোড়ে রাহাত খানের টিনের চাল হিম ঝকঝক করে। একসময় কানুর মায়ের কুঁড়েঘরের পৈঠায় সামনের পা তুলে দিয়ে শিয়াল ডেকে ওঠে।’ যেমন ফেরা গল্পের শুরু ‘দুবার গুলির শব্দ শোনা গেল।’ ‘শোণিত সেতু’ গল্পটিতে রক্তক্ষরণের বিষয় তো আছেই এবং তার সঙ্গে সঙ্গে আছে নির্জীব মানুষেরও ফুঁসে ওঠার কথা। শুভ এবং অশুভ শক্তির যুদ্ধের ব্যাপারটা দুটি ষাঁড়ের লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে জীবন্ত হয়ে উঠেছে এবং শেষ পর্যন্ত দেখা যাচ্ছে যে শুভ ষাড়েরই জয় হচ্ছে এবং অশুভ শক্তিটি বিদেশি।  ‘একাত্তর করতলে ছিন্নমাথা’ শুরু হয়েছে এভাবে- ‘আমার জানা ছিল না যে পানিতে ভাসিয়ে দিলে পুরুষের লাশ চিৎ হয়ে ভাসে আর নারীর লাশ ভাসে উপুড় হয়ে। মৃত্যুর পরে পানিতে এদের মধ্যে এটুকু তফাৎ। এ জ্ঞান আমি পাই ’৭১ সালের মার্চ মাসের একেবারে শেষে- ৩০ বা ২৯ তারিখে। আগের রাতে একটুও ঘুম হয়নি। ২৫ মার্চ রাতে ঢাকায় কী ঘটেছে, খুলনায় বসে তা জানার উপায় ছিল না। এমনই ল-ভ- হয়ে গিয়েছিল পথঘাট যোগাযোগের ব্যবস্থা। খবরের কাগজ আসা বন্ধ হয়েছিল। রেডিও বোধহয় চলছিল, কিন্তু তা শুনে কিছু বোঝার উপায় ছিল না। দেশ অতি চমৎকার চলছে এ কথাটা রেডিও থেকে বোঝা যেত বটে, তবে এ কথা বিশ্বাস করার লোক তখন বাংলাদেশে একজনও ছিল না।’

১৯৬৪ সালে তাঁর প্রথম লেখা ‘শকুন’ প্রকাশের পর থেকে অদ্যাবধি হাসান আজিজুল হক প্রচন্ডভাবে সৃজনশীল মননে বয়ানে বামপন্থি, মানবিক মনোভঙ্গি নিয়ে, আর্থসামাজিক ও রাজনীতি নিয়ে তাঁর তির্যক দর্শন, ভাবনা প্রক্ষেপণে ভাষা ও বাকপ্রতিমা, বড় অন্তর্ভেদী এবং উদ্দেশ্যের অয়োময়তায় প্রকট ও প্রবুদ্ধ সূক্ষ্ম কারুকার্য নিয়ে। ১৯৯৬ সালের প্রথম দিকে তাঁর কাছে দাবি করা হয়েছিল পূর্ণাঙ্গ উপন্যাসের। দাবি পূরণ করেছিলেন তিনি। যদিও ‘বৃত্তায়ন’ তাঁর প্রথম উপন্যাস। তবে ‘আগুনপাখি’ তাঁর সেরা উপন্যাস। ‘সাবিত্রি’ উপাখ্যান’ (২০১৩) এবং ‘শামুক’ (২০১৫) তাঁর পরবর্তী উপন্যাস।

সুপ্রতিষ্ঠিত কথাশিল্পী, মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী বিপর্যস্ত বাংলার সার্থক জীবনশল্পী হাসান আজিজুল হক (১৯৩৮-২০২১) ১৫ নভেম্বর সোমবার রাত সাড়ে ৯টায় পরলোকগমন করেছেন। তাঁর আত্মার মাগফিরাত কামনা করি।

লেখক : সরকারের সাবেক সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা