শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২১

জয় বাংলাকে জাতীয় ধ্বনি করা হোক

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
জয় বাংলাকে জাতীয় ধ্বনি করা হোক

আর এক দিন পরেই ডিসেম্বর মাসের শুরু। বাঙালি জাতি ও বাংলাদেশের সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জনের মাস। ২৩ বছর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সংগ্রাম, একাত্তরের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ এবং পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নজিরবিহীন আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে অর্জনের নাম বাংলাদেশের স্বাধীনতা। ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনে স্বাধীনতার চেয়ে মূল্যবান আর কিছু নেই। একজন শিশু জন্মের পর থেকে জীবনের কিছু বোঝার আগেই যে অদম্য অনুভূতি সর্ব প্রথম তার মধ্যে কাজ করে সেটির নাম স্বাধীনতা। যার জন্য দেখা যায় দুধের শিশু মায়ের দুধ খাওয়ানোর বাড়াবাড়িতেও বিদ্রোহ করে বসে, হাত দিয়ে মাকে ঠেলে দেয়। একটু হাঁটতে শিখলেই ইচ্ছার বাইরে কাপড়-চোপড় পরাতে ও খুলতে চাইলে চিৎকার দিয়ে ওঠে। কিছু ধরে আছে, তা নিতে চাইলে চিৎকার দেয়। স্বাধীনতার সহজাত আকাক্সক্ষা শুধু মানুষ নয়, সব প্রাণীর মধ্যেই বিদ্যমান। বছরের পর বছর ধরে পরিচর্যা এবং যত্নআত্মি করার পরেও চিড়িয়াখানার সেবাকারীকে সুযোগ পেলে প্রথমবারেই শেষ করে দিতে দ্বিধা করে না শক্তিমান পশুকুল। সাপের কামড়ে সাপুড়ের মৃত্যুর সংখ্যা কম নয়। দুই পাখি কবিতায় খাঁচার পাখি বন্দী জীবনের দুঃসহ যাতনায় কাতর হয়ে শেষ কথোপকথনে বলেছে, হায়, মোর শকতি নাহি উড়িবার। মানুষের স্বাধীনতার মাহাত্ম্য এই, অন্যের অধিকার হরণ না করে মানুষ নিজের স্বাধীনতাকে সমুন্নত রাখতে জানে, যা অন্য পশু-প্রাণীদের মধ্যে নেই। এ জন্যই মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব। কিন্তু মানুষের মধ্যে লুকায়িত পশুবৃত্তির উন্মাদনায় শক্তিশালীরা দুর্বলকে দমন, নির্যাতন, শোষণ, পীড়ন ও লুণ্ঠন করে। এটিই মানব সভ্যতার এক নম্বর কলঙ্ক। এই কলঙ্কের পথ ধরেই ১৯৪৭ সাল থেকে পাকিস্তানি শাসকবর্গ প্রথম ধাক্কাতেই বাঙালি, অর্থাৎ তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তানের মানুষের স্বাধীনতাকে সম্পূর্ণ চুরমার করে দেয়। শুরু করে সীমাহীন শোষণ, নির্যাতন এবং চালাতে থাকে বৈষম্যের স্টিমরোলার। ব্রিটিশ আমলে খান সাহেব, খান বাহাদুর, রায় বাহাদুর খেতাব নিয়ে ইংরেজদের দালালি ও চাটুকারিতার মাধ্যমে একশ্রেণির লোভাতুর মানুষ নিজেদের ভাগ্য গড়েছে। আর শতকরা ৯৫ ভাগ মানুষ সবকিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে। স্বাধীনতার ডানা ভেঙে যাওয়ায় খাঁচার পাখির মতো যন্ত্রণাময় জীবনযাপন করেছে। মুখ বুঁজে সব সহ্য করেছে। ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত, ২৩ বছর পাকিস্তানি আমলে বাঙালিদের অবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি। কিছু কুলাঙ্গার বাঙালি পাঞ্জাবিদের দালালি ও চাটুকারিতার মাধ্যমে মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, গভর্নর হয়ে শুধুই কেবল নিজেদের ভাগ্য গড়েছে, শতকরা ৯৫ ভাগ বাঙালিকে করেছে বঞ্চিত। এই কুলাঙ্গার গোষ্ঠী যদি পাকিস্তানের দালালি না করত, পাঞ্জাবিদের সঙ্গী হয়ে বাঙালিদের বিরুদ্ধে না যেত, তাহলে ৩০ লাখ মানুষের জীবন দেওয়া লাগত না। বিনা রক্তপাতে বাঙালি স্বাধীনচিত্তে নিজেদের জীবন সমৃদ্ধ করার সুযোগ পেত। পাকিস্তানি পাঞ্জাবিরা স্বাধীনতা হরণ করবে সেটাই ছিল অতি স্বাভাবিক। কিন্তু ভেবে দেখুন, বাঙালিদের মধ্য থেকে একশ্রেণির মানুষ যদি দালালি ও বিশ্বাসঘাতকতা না করত, তাহলে পাঞ্জাবিরা কিছুতেই তাদের হীনস্বার্থে সফল হতো না। সুতরাং পাঞ্জাবিদের চেয়েও এই বাঙালি দালাল, বিশ্বাসঘাতকরা অনেক বেশি অপরাধী। ১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসে পাকিস্তানিরা পালানোর সময় বিশ্বাসঘাতক বাঙালিরা তাদের সঙ্গী হওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু পাঞ্জাবি সৈনিকরা এদের লাথি মেরে গাড়ি থেকে ফেলে দেয় এই বলে যে, যারা নিজ জাতির সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারে তারা গাদ্দার, এরা পাকিস্তানে গেলে  সেখানেও গাদ্দারি করবে। এই গাদ্দারদের উত্তরসূরিরা এখন সংখ্যায় বেড়েছে এবং ৫০ বছর পরেও একই রকম গাদ্দারি করছে। এর জন্যই দেখা যায় পাকিস্তান-বাংলাদেশ ক্রিকেট ম্যাচে পাকিস্তানিরা জিতলে প্রকাশ্যে স্টেডিয়ামে বসে এরা উল্লাস প্রকাশ করে, পাকিস্তানি পতাকা উড়ায়। নিশ্চিত করে বলা যায় বাঙালির রক্ত এদের শরীরে নেই। নিজ দেশের হেরে যাওয়াতে উল্লাস-আনন্দ করার ঘটনা পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি নেই। যেহেতু বাংলাদেশ এদের পছন্দ নয়, তাই বাংলাদেশের নাগরিক অধিকার ভোগ করার কোনো সুযোগ তাদের থাকা উচিত নয়। এদের চিহ্নিত করে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব বাতিল করা উচিত। কিন্তু সমস্যা দেশের রাজনীতিতে। পঁচাত্তরের পরে পর্যায়ক্রমে ক্ষমতায় আসা দুই সামরিক শাসক ও তাদের উত্তরসূরি রাজনৈতিক পক্ষ, যারা মুক্তিযুদ্ধের সব চেতনাকে ধ্বংস করেছে, তারা এখনো রাজনীতিতে শক্তিশালী থাকায় স্টেডিয়ামে বসে একদল কুলাঙ্গার বাঙালি পাকিস্তানের পক্ষে জয়ধ্বনি দিতে পারছে। পঁচাত্তর-পরবর্তীতে পাকিস্তানপন্থি রাজনৈতিক অপশক্তির উত্থানের কারণেই রাষ্ট্রের সব অঙ্গনে স্বাধীনতার চেতনা এখনো সুপ্রতিষ্ঠিত হতে পারেনি। শাশ্বত, অসীম অফুরন্ত শক্তির আধার জয়বাংলা ধ্বনিটি এখনো রাষ্ট্রীয় মর্যাদা পায়নি। স্বাধীনতার চেতনা শূন্য থেকে জন্ম হয়নি, শূন্য থেকে চেতনার জন্ম হয় না।

গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহাসিক ঘটনাবলির তাৎপর্যের মধ্য থেকেই চেতনার উন্মেষ ঘটে, উৎপত্তি হয়। ১৯৪৮ সাল থেকে শুরু হওয়া পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় ছয় দফা, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচন, একাত্তরের মার্চ মাসের অভূতপূর্ব অসহযোগ আন্দোলন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ, স্বাধীনতার ঘোষণা এবং একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের প্রতিটি ঘটনা থেকে উৎপত্তি হওয়া চেতনাই আমাদের স্বাধীনতার চেতনা, যার কেন্দ্রবিন্দুতে আছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সুতরাং বঙ্গবন্ধু এবং উপরোক্ত ঘটনাবলির মধ্য থেকে উৎপত্তি হওয়া চেতনাই আমাদের স্বাধীনতার চেতনা। বঙ্গবন্ধু এবং উপরোক্ত ঘটনাবলিকে বাদ দিয়ে ও মর্যাদাহানি করে যারা স্বাধীনতার চেতনার কথা বলে তারা ভ- ও প্রতারক। চেতনার শেকড় হচ্ছে তার ঘটনা। তাই ঘটনার মর্যাদা না থাকলে চেতনার অপমৃত্যু ঘটে। সংগত কারণেই জাতীয় ও রাষ্ট্রীয় চেতনা প্রত্যেকটি দেশের জন্য আলাদা হয়। বাংলাদেশের জাতীয় ও রাষ্ট্রীয় চেতনার উৎপত্তিস্থল বঙ্গবন্ধু এবং উপরোক্ত ঘটনাবলি, যে কথা একটু আগেই উল্লেখ করেছি। কিন্তু ১৯৭৫ সালের পর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়াউর রহমান উপরোক্ত ঘটনাবলি এবং বঙ্গবন্ধুকে বাংলাদেশের রাষ্ট্র ও জাতীয় জীবন থেকে বাতিল করে দেন। সেই অপকর্মের সূত্রে ও ধারাবাহিকতায় একাত্তরের যুদ্ধক্ষেত্রে পাকিস্তানি সৈন্যদের হৃদয়ে কম্পন সৃষ্টিকারী রণধ্বনি জয় বাংলাদেশকেও বাতিল করে দেওয়া হয়। তার পরিবর্তে পাকিস্তানি চেতনার সূত্রে বাংলাদেশ জিন্দাবাদ প্রবর্তন করেন। কিন্তু জয় বাংলাকে কেন বাদ দেওয়া হলো, কী দোষ, তার কোনো ব্যাখ্যা আজ পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। বাংলাদেশ ও বাঙালি জাতির জন্য ক্রেডেন্সিয়াল জয় বাংলার বেশি, নাকি অন্য কিছু বা বাংলাদেশ জিন্দাবাদের বেশি। যদি কেউ নিজেকে বাঙালি বলে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করে তাহলে নিশ্চয়ই তিনি বলবেন জয় বাংলার শেকড় বাংলার মাটির অনেক গভীরে প্রোথিত। স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরুর অনেক আগেই বঙ্গবন্ধু স্বয়ং নিজেই সর্ব প্রথম জয় বাংলা ধ্বনিটি উচ্চারণ করেন। বিদ্যুতের বেগে সেটি তখন ছড়িয়ে পড়ে বাংলাদেশের মানুষের কাছে। কথা বলতে পারে এমন শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ-বৃদ্ধা, শিক্ষিত-অশিক্ষিত, এমন কোনো মানুষ ছিল না, যার মুখে জয় বাংলা ধ্বনি উচ্চারিত হয়নি। মানুষের মুখ থেকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে জয় বাংলা ধ্বনি বের হতো। জাদুকরী শক্তির বলেই সাড়ে সাত কোটি মানুষের মনের গহিনে এত দ্রুত জায়গা পেয়ে যায় জয় বাংলা স্লোগান, যার উদাহরণ বিশ্বে দ্বিতীয়টি নেই। এবার যুদ্ধ ক্ষেত্রে জয় বাংলার ভূমিকার কথা বলি। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ, অস্ত্র, গোলাবারুদ, সরঞ্জামাদি মিলে সম্মিলিতভাবে যে শক্তি তখন ছিল, তার চেয়ে বহুগুণে শক্তিশালী ছিল জয় বাংলা স্লোগান। জয় বাংলা ছিল আমাদের ব্যাটল ক্রাই এবং জাতীয় ধ্বনি। জয় বাংলা বলেই মুক্তিযোদ্ধারা শত্রুর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে। জয় বাংলা উচ্চারণের সঙ্গে সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের মন ও শরীরে যেমন বিদ্যুতের মতো তরঙ্গের সৃষ্টি হতো, তেমনি বিপরীতে পাকিস্তানি সেনাদের হৃদয়ে কম্পন ধরে যেত। কলামের সীমাবদ্ধতার জন্য শুধু একটি মাত্র বড় যুদ্ধের উদাহরণ দেব। একাত্তরের মার্চ মাসে যশোর সেনানিবাস থেকে আসা পাকিস্তানের ২৭ বেলুচ রেজিমেন্টের ১৬৫ জনের একটি সেনাদল কুষ্টিয়া শহরে অবস্থান করছিল। চুয়াডাঙ্গায় অবস্থিত ইপিআরের বাঙালি অফিসার, মেজর আবু ওসমান চৌধুরী ও ক্যাপ্টেন এ আর আজম চৌধুরী একদল ইপিআরের সৈন্য নিয়ে ৩০ মার্চ ভোররাতে পাকিস্তানি সেনা অবস্থানের ওপর আক্রমণ চালায়। যুদ্ধ চলে ৩১ মার্চ প্রায় দুপুর পর্যন্ত। ১৬৫ জন পাকিস্তানি সেনা সদস্যের মধ্যে মাত্র সাতজন পালিয়ে যশোর যেতে সক্ষম হয়, বাকি অফিসারসহ সবাই যুদ্ধক্ষেত্রে নিহত হয়। প্রচুর অস্ত্র-গোলাবারুদ মুক্তিযোদ্ধাদের দখলে আসে। আবু ওসমান চৌধুরীর কাছে এই যুদ্ধের গল্প আমি শুনেছি। তিনি অকপটে বলেছেন, ৩০ ঘণ্টার যুদ্ধে আমাদের অস্ত্রবল ও সৈন্যবল পাকিস্তানের তুলনায় অনেক কম ছিল। কিন্তু এই ৩০ ঘণ্টায় কুষ্টিয়া শহরের চারদিক থেকে হাজার হাজার মানুষ অগণিত মাইকের মাধ্যমে জয় বাংলা স্লোগান দিতে থাকে। আবু ওসমান চৌধুরীর মতে, সেদিন জনতার এই জয় বাংলা স্লোগানই জয়ী হতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখে। প্রত্যেকটি গর্বিত রাষ্ট্রের জাতীয় ধ্বনি ও রণধ্বনি থাকে। জাতীয় ধ্বনি ও রণধ্বনি একই, আবার কোনো কোনো দেশে সেটি ভিন্ন ভিন্ন আছে। ভারতের জাতীয় ও রণধ্বনি জয় হিন্দ। পাকিস্তানের জাতীয় ও রণধ্বনি ভিন্ন ভিন্ন। বাংলাদেশের মতো গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস তো পৃথিবীর দ্বিতীয় কোনো দেশের নেই। ওই গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস রচনায় জয় বাংলা ধ্বনির সঙ্গে তো অন্য কোনো ধ্বনির তুলনা হয় না। সুতরাং খন্ডিতভাবে নয়, ইচ্ছাস্বাধীন নয়, রাষ্ট্রীয়ভাবে, সাংবিধানিকভাবে জয় বাংলার স্বীকৃতি আজ আবশ্যক। এটা করতে অসুবিধা কোথায়। মাত্র দুটি শব্দের মধ্যে সমগ্র স্বাধীনতার চেতনাকে এত শক্তিশালীভাবে ধারণ করার মতো দ্বিতীয় কোনো বিকল্প আছে কি?

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
ইজিবাইকের মোটরের সাথে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকের মোটরের সাথে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মেয়র আইভির হাইকোর্টে জামিন
সাবেক মেয়র আইভির হাইকোর্টে জামিন

৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘সুনামগঞ্জের ধান-চালে আর্সেনিকের উপস্থিতি সহনীয় মাত্রার চেয়ে অনেক কম’
‘সুনামগঞ্জের ধান-চালে আর্সেনিকের উপস্থিতি সহনীয় মাত্রার চেয়ে অনেক কম’

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে বেপরোয়া গাড়ির ধাক্কায় নিহত ৪, আহত ১৩
যুক্তরাষ্ট্রে বেপরোয়া গাড়ির ধাক্কায় নিহত ৪, আহত ১৩

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তায় নেমে চাপ সৃষ্টি করে ঐকমত্য হয় না : আমীর খসরু
রাস্তায় নেমে চাপ সৃষ্টি করে ঐকমত্য হয় না : আমীর খসরু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে সব এমডি-১১ কার্গো বিমান উড্ডয়ন বন্ধ
যুক্তরাষ্ট্রে সব এমডি-১১ কার্গো বিমান উড্ডয়ন বন্ধ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় থামছে না পেঁয়াজের ঝাঁজ, বিপাকে ক্রেতা
বগুড়ায় থামছে না পেঁয়াজের ঝাঁজ, বিপাকে ক্রেতা

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পিএসসি ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশের লাঠিচার্জ-জলকামান নিক্ষেপ
পিএসসি ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশের লাঠিচার্জ-জলকামান নিক্ষেপ

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘রাজনীতি করতে হলে শরীরের চেয়ে কলিজা বড় হতে হয়’
‘রাজনীতি করতে হলে শরীরের চেয়ে কলিজা বড় হতে হয়’

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় ‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের নারী সদস্য গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের নারী সদস্য গ্রেপ্তার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ধর্ষণে অভিযুক্ত গ্রেপ্তার
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ধর্ষণে অভিযুক্ত গ্রেপ্তার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেপ্তার ৩
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেপ্তার ৩

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উচ্চ মাধ্যমিকে টেস্ট পরীক্ষা ‘আপাতত’ নয়
উচ্চ মাধ্যমিকে টেস্ট পরীক্ষা ‘আপাতত’ নয়

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে মতবিনিময় সভায় হঠাৎ অসুস্থ মির্জা ফখরুল
ঠাকুরগাঁওয়ে মতবিনিময় সভায় হঠাৎ অসুস্থ মির্জা ফখরুল

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে ২০৬ কোটি টাকার চোরাচালান পণ্য উদ্ধার: বিজিবি
অক্টোবরে ২০৬ কোটি টাকার চোরাচালান পণ্য উদ্ধার: বিজিবি

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে জাল নোটসহ যুবক গ্রেফতার
শেরপুরে জাল নোটসহ যুবক গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে দুটি বিদেশি পিস্তল উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে দুটি বিদেশি পিস্তল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বায়ুদূষণ রোধে মানববন্ধন
সাভারে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বায়ুদূষণ রোধে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে গণভোট নয়, ভোটের দিনেই গণভোট হবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আগে গণভোট নয়, ভোটের দিনেই গণভোট হবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রায়পুরে সংবাদ প্রকাশের জেরে সাংবাদিককে হুমকি
রায়পুরে সংবাদ প্রকাশের জেরে সাংবাদিককে হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ সালে ঈদুল ফিতরে ৫, আজহায় ৬ দিন ছুটি
২০২৬ সালে ঈদুল ফিতরে ৫, আজহায় ৬ দিন ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণফোরামের গোপালগঞ্জ সদর আসনে প্রার্থী ঘোষণা
গণফোরামের গোপালগঞ্জ সদর আসনে প্রার্থী ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১৩ নভেম্বর থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ইসির সংলাপ
১৩ নভেম্বর থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ইসির সংলাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ. লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ. লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ বছর আমন মৌসুমে ৩৪ টাকায় ধান, ৪৯ টাকায় আতপ চাল কিনবে সরকার
এ বছর আমন মৌসুমে ৩৪ টাকায় ধান, ৪৯ টাকায় আতপ চাল কিনবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা
কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স
‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা