শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২১

জয় বাংলাকে জাতীয় ধ্বনি করা হোক

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
জয় বাংলাকে জাতীয় ধ্বনি করা হোক

আর এক দিন পরেই ডিসেম্বর মাসের শুরু। বাঙালি জাতি ও বাংলাদেশের সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জনের মাস। ২৩ বছর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সংগ্রাম, একাত্তরের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ এবং পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নজিরবিহীন আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে অর্জনের নাম বাংলাদেশের স্বাধীনতা। ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনে স্বাধীনতার চেয়ে মূল্যবান আর কিছু নেই। একজন শিশু জন্মের পর থেকে জীবনের কিছু বোঝার আগেই যে অদম্য অনুভূতি সর্ব প্রথম তার মধ্যে কাজ করে সেটির নাম স্বাধীনতা। যার জন্য দেখা যায় দুধের শিশু মায়ের দুধ খাওয়ানোর বাড়াবাড়িতেও বিদ্রোহ করে বসে, হাত দিয়ে মাকে ঠেলে দেয়। একটু হাঁটতে শিখলেই ইচ্ছার বাইরে কাপড়-চোপড় পরাতে ও খুলতে চাইলে চিৎকার দিয়ে ওঠে। কিছু ধরে আছে, তা নিতে চাইলে চিৎকার দেয়। স্বাধীনতার সহজাত আকাক্সক্ষা শুধু মানুষ নয়, সব প্রাণীর মধ্যেই বিদ্যমান। বছরের পর বছর ধরে পরিচর্যা এবং যত্নআত্মি করার পরেও চিড়িয়াখানার সেবাকারীকে সুযোগ পেলে প্রথমবারেই শেষ করে দিতে দ্বিধা করে না শক্তিমান পশুকুল। সাপের কামড়ে সাপুড়ের মৃত্যুর সংখ্যা কম নয়। দুই পাখি কবিতায় খাঁচার পাখি বন্দী জীবনের দুঃসহ যাতনায় কাতর হয়ে শেষ কথোপকথনে বলেছে, হায়, মোর শকতি নাহি উড়িবার। মানুষের স্বাধীনতার মাহাত্ম্য এই, অন্যের অধিকার হরণ না করে মানুষ নিজের স্বাধীনতাকে সমুন্নত রাখতে জানে, যা অন্য পশু-প্রাণীদের মধ্যে নেই। এ জন্যই মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব। কিন্তু মানুষের মধ্যে লুকায়িত পশুবৃত্তির উন্মাদনায় শক্তিশালীরা দুর্বলকে দমন, নির্যাতন, শোষণ, পীড়ন ও লুণ্ঠন করে। এটিই মানব সভ্যতার এক নম্বর কলঙ্ক। এই কলঙ্কের পথ ধরেই ১৯৪৭ সাল থেকে পাকিস্তানি শাসকবর্গ প্রথম ধাক্কাতেই বাঙালি, অর্থাৎ তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তানের মানুষের স্বাধীনতাকে সম্পূর্ণ চুরমার করে দেয়। শুরু করে সীমাহীন শোষণ, নির্যাতন এবং চালাতে থাকে বৈষম্যের স্টিমরোলার। ব্রিটিশ আমলে খান সাহেব, খান বাহাদুর, রায় বাহাদুর খেতাব নিয়ে ইংরেজদের দালালি ও চাটুকারিতার মাধ্যমে একশ্রেণির লোভাতুর মানুষ নিজেদের ভাগ্য গড়েছে। আর শতকরা ৯৫ ভাগ মানুষ সবকিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে। স্বাধীনতার ডানা ভেঙে যাওয়ায় খাঁচার পাখির মতো যন্ত্রণাময় জীবনযাপন করেছে। মুখ বুঁজে সব সহ্য করেছে। ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত, ২৩ বছর পাকিস্তানি আমলে বাঙালিদের অবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি। কিছু কুলাঙ্গার বাঙালি পাঞ্জাবিদের দালালি ও চাটুকারিতার মাধ্যমে মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, গভর্নর হয়ে শুধুই কেবল নিজেদের ভাগ্য গড়েছে, শতকরা ৯৫ ভাগ বাঙালিকে করেছে বঞ্চিত। এই কুলাঙ্গার গোষ্ঠী যদি পাকিস্তানের দালালি না করত, পাঞ্জাবিদের সঙ্গী হয়ে বাঙালিদের বিরুদ্ধে না যেত, তাহলে ৩০ লাখ মানুষের জীবন দেওয়া লাগত না। বিনা রক্তপাতে বাঙালি স্বাধীনচিত্তে নিজেদের জীবন সমৃদ্ধ করার সুযোগ পেত। পাকিস্তানি পাঞ্জাবিরা স্বাধীনতা হরণ করবে সেটাই ছিল অতি স্বাভাবিক। কিন্তু ভেবে দেখুন, বাঙালিদের মধ্য থেকে একশ্রেণির মানুষ যদি দালালি ও বিশ্বাসঘাতকতা না করত, তাহলে পাঞ্জাবিরা কিছুতেই তাদের হীনস্বার্থে সফল হতো না। সুতরাং পাঞ্জাবিদের চেয়েও এই বাঙালি দালাল, বিশ্বাসঘাতকরা অনেক বেশি অপরাধী। ১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসে পাকিস্তানিরা পালানোর সময় বিশ্বাসঘাতক বাঙালিরা তাদের সঙ্গী হওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু পাঞ্জাবি সৈনিকরা এদের লাথি মেরে গাড়ি থেকে ফেলে দেয় এই বলে যে, যারা নিজ জাতির সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারে তারা গাদ্দার, এরা পাকিস্তানে গেলে  সেখানেও গাদ্দারি করবে। এই গাদ্দারদের উত্তরসূরিরা এখন সংখ্যায় বেড়েছে এবং ৫০ বছর পরেও একই রকম গাদ্দারি করছে। এর জন্যই দেখা যায় পাকিস্তান-বাংলাদেশ ক্রিকেট ম্যাচে পাকিস্তানিরা জিতলে প্রকাশ্যে স্টেডিয়ামে বসে এরা উল্লাস প্রকাশ করে, পাকিস্তানি পতাকা উড়ায়। নিশ্চিত করে বলা যায় বাঙালির রক্ত এদের শরীরে নেই। নিজ দেশের হেরে যাওয়াতে উল্লাস-আনন্দ করার ঘটনা পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি নেই। যেহেতু বাংলাদেশ এদের পছন্দ নয়, তাই বাংলাদেশের নাগরিক অধিকার ভোগ করার কোনো সুযোগ তাদের থাকা উচিত নয়। এদের চিহ্নিত করে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব বাতিল করা উচিত। কিন্তু সমস্যা দেশের রাজনীতিতে। পঁচাত্তরের পরে পর্যায়ক্রমে ক্ষমতায় আসা দুই সামরিক শাসক ও তাদের উত্তরসূরি রাজনৈতিক পক্ষ, যারা মুক্তিযুদ্ধের সব চেতনাকে ধ্বংস করেছে, তারা এখনো রাজনীতিতে শক্তিশালী থাকায় স্টেডিয়ামে বসে একদল কুলাঙ্গার বাঙালি পাকিস্তানের পক্ষে জয়ধ্বনি দিতে পারছে। পঁচাত্তর-পরবর্তীতে পাকিস্তানপন্থি রাজনৈতিক অপশক্তির উত্থানের কারণেই রাষ্ট্রের সব অঙ্গনে স্বাধীনতার চেতনা এখনো সুপ্রতিষ্ঠিত হতে পারেনি। শাশ্বত, অসীম অফুরন্ত শক্তির আধার জয়বাংলা ধ্বনিটি এখনো রাষ্ট্রীয় মর্যাদা পায়নি। স্বাধীনতার চেতনা শূন্য থেকে জন্ম হয়নি, শূন্য থেকে চেতনার জন্ম হয় না।

গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহাসিক ঘটনাবলির তাৎপর্যের মধ্য থেকেই চেতনার উন্মেষ ঘটে, উৎপত্তি হয়। ১৯৪৮ সাল থেকে শুরু হওয়া পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় ছয় দফা, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচন, একাত্তরের মার্চ মাসের অভূতপূর্ব অসহযোগ আন্দোলন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ, স্বাধীনতার ঘোষণা এবং একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের প্রতিটি ঘটনা থেকে উৎপত্তি হওয়া চেতনাই আমাদের স্বাধীনতার চেতনা, যার কেন্দ্রবিন্দুতে আছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সুতরাং বঙ্গবন্ধু এবং উপরোক্ত ঘটনাবলির মধ্য থেকে উৎপত্তি হওয়া চেতনাই আমাদের স্বাধীনতার চেতনা। বঙ্গবন্ধু এবং উপরোক্ত ঘটনাবলিকে বাদ দিয়ে ও মর্যাদাহানি করে যারা স্বাধীনতার চেতনার কথা বলে তারা ভ- ও প্রতারক। চেতনার শেকড় হচ্ছে তার ঘটনা। তাই ঘটনার মর্যাদা না থাকলে চেতনার অপমৃত্যু ঘটে। সংগত কারণেই জাতীয় ও রাষ্ট্রীয় চেতনা প্রত্যেকটি দেশের জন্য আলাদা হয়। বাংলাদেশের জাতীয় ও রাষ্ট্রীয় চেতনার উৎপত্তিস্থল বঙ্গবন্ধু এবং উপরোক্ত ঘটনাবলি, যে কথা একটু আগেই উল্লেখ করেছি। কিন্তু ১৯৭৫ সালের পর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়াউর রহমান উপরোক্ত ঘটনাবলি এবং বঙ্গবন্ধুকে বাংলাদেশের রাষ্ট্র ও জাতীয় জীবন থেকে বাতিল করে দেন। সেই অপকর্মের সূত্রে ও ধারাবাহিকতায় একাত্তরের যুদ্ধক্ষেত্রে পাকিস্তানি সৈন্যদের হৃদয়ে কম্পন সৃষ্টিকারী রণধ্বনি জয় বাংলাদেশকেও বাতিল করে দেওয়া হয়। তার পরিবর্তে পাকিস্তানি চেতনার সূত্রে বাংলাদেশ জিন্দাবাদ প্রবর্তন করেন। কিন্তু জয় বাংলাকে কেন বাদ দেওয়া হলো, কী দোষ, তার কোনো ব্যাখ্যা আজ পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। বাংলাদেশ ও বাঙালি জাতির জন্য ক্রেডেন্সিয়াল জয় বাংলার বেশি, নাকি অন্য কিছু বা বাংলাদেশ জিন্দাবাদের বেশি। যদি কেউ নিজেকে বাঙালি বলে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করে তাহলে নিশ্চয়ই তিনি বলবেন জয় বাংলার শেকড় বাংলার মাটির অনেক গভীরে প্রোথিত। স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরুর অনেক আগেই বঙ্গবন্ধু স্বয়ং নিজেই সর্ব প্রথম জয় বাংলা ধ্বনিটি উচ্চারণ করেন। বিদ্যুতের বেগে সেটি তখন ছড়িয়ে পড়ে বাংলাদেশের মানুষের কাছে। কথা বলতে পারে এমন শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ-বৃদ্ধা, শিক্ষিত-অশিক্ষিত, এমন কোনো মানুষ ছিল না, যার মুখে জয় বাংলা ধ্বনি উচ্চারিত হয়নি। মানুষের মুখ থেকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে জয় বাংলা ধ্বনি বের হতো। জাদুকরী শক্তির বলেই সাড়ে সাত কোটি মানুষের মনের গহিনে এত দ্রুত জায়গা পেয়ে যায় জয় বাংলা স্লোগান, যার উদাহরণ বিশ্বে দ্বিতীয়টি নেই। এবার যুদ্ধ ক্ষেত্রে জয় বাংলার ভূমিকার কথা বলি। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ, অস্ত্র, গোলাবারুদ, সরঞ্জামাদি মিলে সম্মিলিতভাবে যে শক্তি তখন ছিল, তার চেয়ে বহুগুণে শক্তিশালী ছিল জয় বাংলা স্লোগান। জয় বাংলা ছিল আমাদের ব্যাটল ক্রাই এবং জাতীয় ধ্বনি। জয় বাংলা বলেই মুক্তিযোদ্ধারা শত্রুর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে। জয় বাংলা উচ্চারণের সঙ্গে সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের মন ও শরীরে যেমন বিদ্যুতের মতো তরঙ্গের সৃষ্টি হতো, তেমনি বিপরীতে পাকিস্তানি সেনাদের হৃদয়ে কম্পন ধরে যেত। কলামের সীমাবদ্ধতার জন্য শুধু একটি মাত্র বড় যুদ্ধের উদাহরণ দেব। একাত্তরের মার্চ মাসে যশোর সেনানিবাস থেকে আসা পাকিস্তানের ২৭ বেলুচ রেজিমেন্টের ১৬৫ জনের একটি সেনাদল কুষ্টিয়া শহরে অবস্থান করছিল। চুয়াডাঙ্গায় অবস্থিত ইপিআরের বাঙালি অফিসার, মেজর আবু ওসমান চৌধুরী ও ক্যাপ্টেন এ আর আজম চৌধুরী একদল ইপিআরের সৈন্য নিয়ে ৩০ মার্চ ভোররাতে পাকিস্তানি সেনা অবস্থানের ওপর আক্রমণ চালায়। যুদ্ধ চলে ৩১ মার্চ প্রায় দুপুর পর্যন্ত। ১৬৫ জন পাকিস্তানি সেনা সদস্যের মধ্যে মাত্র সাতজন পালিয়ে যশোর যেতে সক্ষম হয়, বাকি অফিসারসহ সবাই যুদ্ধক্ষেত্রে নিহত হয়। প্রচুর অস্ত্র-গোলাবারুদ মুক্তিযোদ্ধাদের দখলে আসে। আবু ওসমান চৌধুরীর কাছে এই যুদ্ধের গল্প আমি শুনেছি। তিনি অকপটে বলেছেন, ৩০ ঘণ্টার যুদ্ধে আমাদের অস্ত্রবল ও সৈন্যবল পাকিস্তানের তুলনায় অনেক কম ছিল। কিন্তু এই ৩০ ঘণ্টায় কুষ্টিয়া শহরের চারদিক থেকে হাজার হাজার মানুষ অগণিত মাইকের মাধ্যমে জয় বাংলা স্লোগান দিতে থাকে। আবু ওসমান চৌধুরীর মতে, সেদিন জনতার এই জয় বাংলা স্লোগানই জয়ী হতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখে। প্রত্যেকটি গর্বিত রাষ্ট্রের জাতীয় ধ্বনি ও রণধ্বনি থাকে। জাতীয় ধ্বনি ও রণধ্বনি একই, আবার কোনো কোনো দেশে সেটি ভিন্ন ভিন্ন আছে। ভারতের জাতীয় ও রণধ্বনি জয় হিন্দ। পাকিস্তানের জাতীয় ও রণধ্বনি ভিন্ন ভিন্ন। বাংলাদেশের মতো গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস তো পৃথিবীর দ্বিতীয় কোনো দেশের নেই। ওই গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস রচনায় জয় বাংলা ধ্বনির সঙ্গে তো অন্য কোনো ধ্বনির তুলনা হয় না। সুতরাং খন্ডিতভাবে নয়, ইচ্ছাস্বাধীন নয়, রাষ্ট্রীয়ভাবে, সাংবিধানিকভাবে জয় বাংলার স্বীকৃতি আজ আবশ্যক। এটা করতে অসুবিধা কোথায়। মাত্র দুটি শব্দের মধ্যে সমগ্র স্বাধীনতার চেতনাকে এত শক্তিশালীভাবে ধারণ করার মতো দ্বিতীয় কোনো বিকল্প আছে কি?

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত
প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিন বাড়তে পারে দেশের তাপমাত্রা
দুই দিন বাড়তে পারে দেশের তাপমাত্রা

৪৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কালভার্টের পাশে পড়ে থাকা নবজাতকের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে কালভার্টের পাশে পড়ে থাকা নবজাতকের লাশ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল
গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জামায়াতের নির্বাচনী দায়িত্বশীলদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি
মেহেরপুরে জামায়াতের নির্বাচনী দায়িত্বশীলদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেমিনিতে ছবি দিলেই তৈরি হবে ভিডিও
জেমিনিতে ছবি দিলেই তৈরি হবে ভিডিও

১৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় দাখিল পরীক্ষায় শীর্ষ অবস্থানে দারুননাজাত মডেল মাদ্রাসা
ভালুকায় দাখিল পরীক্ষায় শীর্ষ অবস্থানে দারুননাজাত মডেল মাদ্রাসা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত
রাবিতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের
বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার
পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫
থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা
৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ
পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’
নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন
শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু
মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ
জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে
এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা