শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২১

জয় বাংলাকে জাতীয় ধ্বনি করা হোক

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
জয় বাংলাকে জাতীয় ধ্বনি করা হোক

আর এক দিন পরেই ডিসেম্বর মাসের শুরু। বাঙালি জাতি ও বাংলাদেশের সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জনের মাস। ২৩ বছর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সংগ্রাম, একাত্তরের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ এবং পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নজিরবিহীন আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে অর্জনের নাম বাংলাদেশের স্বাধীনতা। ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনে স্বাধীনতার চেয়ে মূল্যবান আর কিছু নেই। একজন শিশু জন্মের পর থেকে জীবনের কিছু বোঝার আগেই যে অদম্য অনুভূতি সর্ব প্রথম তার মধ্যে কাজ করে সেটির নাম স্বাধীনতা। যার জন্য দেখা যায় দুধের শিশু মায়ের দুধ খাওয়ানোর বাড়াবাড়িতেও বিদ্রোহ করে বসে, হাত দিয়ে মাকে ঠেলে দেয়। একটু হাঁটতে শিখলেই ইচ্ছার বাইরে কাপড়-চোপড় পরাতে ও খুলতে চাইলে চিৎকার দিয়ে ওঠে। কিছু ধরে আছে, তা নিতে চাইলে চিৎকার দেয়। স্বাধীনতার সহজাত আকাক্সক্ষা শুধু মানুষ নয়, সব প্রাণীর মধ্যেই বিদ্যমান। বছরের পর বছর ধরে পরিচর্যা এবং যত্নআত্মি করার পরেও চিড়িয়াখানার সেবাকারীকে সুযোগ পেলে প্রথমবারেই শেষ করে দিতে দ্বিধা করে না শক্তিমান পশুকুল। সাপের কামড়ে সাপুড়ের মৃত্যুর সংখ্যা কম নয়। দুই পাখি কবিতায় খাঁচার পাখি বন্দী জীবনের দুঃসহ যাতনায় কাতর হয়ে শেষ কথোপকথনে বলেছে, হায়, মোর শকতি নাহি উড়িবার। মানুষের স্বাধীনতার মাহাত্ম্য এই, অন্যের অধিকার হরণ না করে মানুষ নিজের স্বাধীনতাকে সমুন্নত রাখতে জানে, যা অন্য পশু-প্রাণীদের মধ্যে নেই। এ জন্যই মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব। কিন্তু মানুষের মধ্যে লুকায়িত পশুবৃত্তির উন্মাদনায় শক্তিশালীরা দুর্বলকে দমন, নির্যাতন, শোষণ, পীড়ন ও লুণ্ঠন করে। এটিই মানব সভ্যতার এক নম্বর কলঙ্ক। এই কলঙ্কের পথ ধরেই ১৯৪৭ সাল থেকে পাকিস্তানি শাসকবর্গ প্রথম ধাক্কাতেই বাঙালি, অর্থাৎ তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তানের মানুষের স্বাধীনতাকে সম্পূর্ণ চুরমার করে দেয়। শুরু করে সীমাহীন শোষণ, নির্যাতন এবং চালাতে থাকে বৈষম্যের স্টিমরোলার। ব্রিটিশ আমলে খান সাহেব, খান বাহাদুর, রায় বাহাদুর খেতাব নিয়ে ইংরেজদের দালালি ও চাটুকারিতার মাধ্যমে একশ্রেণির লোভাতুর মানুষ নিজেদের ভাগ্য গড়েছে। আর শতকরা ৯৫ ভাগ মানুষ সবকিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে। স্বাধীনতার ডানা ভেঙে যাওয়ায় খাঁচার পাখির মতো যন্ত্রণাময় জীবনযাপন করেছে। মুখ বুঁজে সব সহ্য করেছে। ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত, ২৩ বছর পাকিস্তানি আমলে বাঙালিদের অবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি। কিছু কুলাঙ্গার বাঙালি পাঞ্জাবিদের দালালি ও চাটুকারিতার মাধ্যমে মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, গভর্নর হয়ে শুধুই কেবল নিজেদের ভাগ্য গড়েছে, শতকরা ৯৫ ভাগ বাঙালিকে করেছে বঞ্চিত। এই কুলাঙ্গার গোষ্ঠী যদি পাকিস্তানের দালালি না করত, পাঞ্জাবিদের সঙ্গী হয়ে বাঙালিদের বিরুদ্ধে না যেত, তাহলে ৩০ লাখ মানুষের জীবন দেওয়া লাগত না। বিনা রক্তপাতে বাঙালি স্বাধীনচিত্তে নিজেদের জীবন সমৃদ্ধ করার সুযোগ পেত। পাকিস্তানি পাঞ্জাবিরা স্বাধীনতা হরণ করবে সেটাই ছিল অতি স্বাভাবিক। কিন্তু ভেবে দেখুন, বাঙালিদের মধ্য থেকে একশ্রেণির মানুষ যদি দালালি ও বিশ্বাসঘাতকতা না করত, তাহলে পাঞ্জাবিরা কিছুতেই তাদের হীনস্বার্থে সফল হতো না। সুতরাং পাঞ্জাবিদের চেয়েও এই বাঙালি দালাল, বিশ্বাসঘাতকরা অনেক বেশি অপরাধী। ১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসে পাকিস্তানিরা পালানোর সময় বিশ্বাসঘাতক বাঙালিরা তাদের সঙ্গী হওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু পাঞ্জাবি সৈনিকরা এদের লাথি মেরে গাড়ি থেকে ফেলে দেয় এই বলে যে, যারা নিজ জাতির সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারে তারা গাদ্দার, এরা পাকিস্তানে গেলে  সেখানেও গাদ্দারি করবে। এই গাদ্দারদের উত্তরসূরিরা এখন সংখ্যায় বেড়েছে এবং ৫০ বছর পরেও একই রকম গাদ্দারি করছে। এর জন্যই দেখা যায় পাকিস্তান-বাংলাদেশ ক্রিকেট ম্যাচে পাকিস্তানিরা জিতলে প্রকাশ্যে স্টেডিয়ামে বসে এরা উল্লাস প্রকাশ করে, পাকিস্তানি পতাকা উড়ায়। নিশ্চিত করে বলা যায় বাঙালির রক্ত এদের শরীরে নেই। নিজ দেশের হেরে যাওয়াতে উল্লাস-আনন্দ করার ঘটনা পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি নেই। যেহেতু বাংলাদেশ এদের পছন্দ নয়, তাই বাংলাদেশের নাগরিক অধিকার ভোগ করার কোনো সুযোগ তাদের থাকা উচিত নয়। এদের চিহ্নিত করে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব বাতিল করা উচিত। কিন্তু সমস্যা দেশের রাজনীতিতে। পঁচাত্তরের পরে পর্যায়ক্রমে ক্ষমতায় আসা দুই সামরিক শাসক ও তাদের উত্তরসূরি রাজনৈতিক পক্ষ, যারা মুক্তিযুদ্ধের সব চেতনাকে ধ্বংস করেছে, তারা এখনো রাজনীতিতে শক্তিশালী থাকায় স্টেডিয়ামে বসে একদল কুলাঙ্গার বাঙালি পাকিস্তানের পক্ষে জয়ধ্বনি দিতে পারছে। পঁচাত্তর-পরবর্তীতে পাকিস্তানপন্থি রাজনৈতিক অপশক্তির উত্থানের কারণেই রাষ্ট্রের সব অঙ্গনে স্বাধীনতার চেতনা এখনো সুপ্রতিষ্ঠিত হতে পারেনি। শাশ্বত, অসীম অফুরন্ত শক্তির আধার জয়বাংলা ধ্বনিটি এখনো রাষ্ট্রীয় মর্যাদা পায়নি। স্বাধীনতার চেতনা শূন্য থেকে জন্ম হয়নি, শূন্য থেকে চেতনার জন্ম হয় না।

গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহাসিক ঘটনাবলির তাৎপর্যের মধ্য থেকেই চেতনার উন্মেষ ঘটে, উৎপত্তি হয়। ১৯৪৮ সাল থেকে শুরু হওয়া পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় ছয় দফা, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচন, একাত্তরের মার্চ মাসের অভূতপূর্ব অসহযোগ আন্দোলন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ, স্বাধীনতার ঘোষণা এবং একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের প্রতিটি ঘটনা থেকে উৎপত্তি হওয়া চেতনাই আমাদের স্বাধীনতার চেতনা, যার কেন্দ্রবিন্দুতে আছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সুতরাং বঙ্গবন্ধু এবং উপরোক্ত ঘটনাবলির মধ্য থেকে উৎপত্তি হওয়া চেতনাই আমাদের স্বাধীনতার চেতনা। বঙ্গবন্ধু এবং উপরোক্ত ঘটনাবলিকে বাদ দিয়ে ও মর্যাদাহানি করে যারা স্বাধীনতার চেতনার কথা বলে তারা ভ- ও প্রতারক। চেতনার শেকড় হচ্ছে তার ঘটনা। তাই ঘটনার মর্যাদা না থাকলে চেতনার অপমৃত্যু ঘটে। সংগত কারণেই জাতীয় ও রাষ্ট্রীয় চেতনা প্রত্যেকটি দেশের জন্য আলাদা হয়। বাংলাদেশের জাতীয় ও রাষ্ট্রীয় চেতনার উৎপত্তিস্থল বঙ্গবন্ধু এবং উপরোক্ত ঘটনাবলি, যে কথা একটু আগেই উল্লেখ করেছি। কিন্তু ১৯৭৫ সালের পর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়াউর রহমান উপরোক্ত ঘটনাবলি এবং বঙ্গবন্ধুকে বাংলাদেশের রাষ্ট্র ও জাতীয় জীবন থেকে বাতিল করে দেন। সেই অপকর্মের সূত্রে ও ধারাবাহিকতায় একাত্তরের যুদ্ধক্ষেত্রে পাকিস্তানি সৈন্যদের হৃদয়ে কম্পন সৃষ্টিকারী রণধ্বনি জয় বাংলাদেশকেও বাতিল করে দেওয়া হয়। তার পরিবর্তে পাকিস্তানি চেতনার সূত্রে বাংলাদেশ জিন্দাবাদ প্রবর্তন করেন। কিন্তু জয় বাংলাকে কেন বাদ দেওয়া হলো, কী দোষ, তার কোনো ব্যাখ্যা আজ পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। বাংলাদেশ ও বাঙালি জাতির জন্য ক্রেডেন্সিয়াল জয় বাংলার বেশি, নাকি অন্য কিছু বা বাংলাদেশ জিন্দাবাদের বেশি। যদি কেউ নিজেকে বাঙালি বলে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করে তাহলে নিশ্চয়ই তিনি বলবেন জয় বাংলার শেকড় বাংলার মাটির অনেক গভীরে প্রোথিত। স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরুর অনেক আগেই বঙ্গবন্ধু স্বয়ং নিজেই সর্ব প্রথম জয় বাংলা ধ্বনিটি উচ্চারণ করেন। বিদ্যুতের বেগে সেটি তখন ছড়িয়ে পড়ে বাংলাদেশের মানুষের কাছে। কথা বলতে পারে এমন শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ-বৃদ্ধা, শিক্ষিত-অশিক্ষিত, এমন কোনো মানুষ ছিল না, যার মুখে জয় বাংলা ধ্বনি উচ্চারিত হয়নি। মানুষের মুখ থেকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে জয় বাংলা ধ্বনি বের হতো। জাদুকরী শক্তির বলেই সাড়ে সাত কোটি মানুষের মনের গহিনে এত দ্রুত জায়গা পেয়ে যায় জয় বাংলা স্লোগান, যার উদাহরণ বিশ্বে দ্বিতীয়টি নেই। এবার যুদ্ধ ক্ষেত্রে জয় বাংলার ভূমিকার কথা বলি। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ, অস্ত্র, গোলাবারুদ, সরঞ্জামাদি মিলে সম্মিলিতভাবে যে শক্তি তখন ছিল, তার চেয়ে বহুগুণে শক্তিশালী ছিল জয় বাংলা স্লোগান। জয় বাংলা ছিল আমাদের ব্যাটল ক্রাই এবং জাতীয় ধ্বনি। জয় বাংলা বলেই মুক্তিযোদ্ধারা শত্রুর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে। জয় বাংলা উচ্চারণের সঙ্গে সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের মন ও শরীরে যেমন বিদ্যুতের মতো তরঙ্গের সৃষ্টি হতো, তেমনি বিপরীতে পাকিস্তানি সেনাদের হৃদয়ে কম্পন ধরে যেত। কলামের সীমাবদ্ধতার জন্য শুধু একটি মাত্র বড় যুদ্ধের উদাহরণ দেব। একাত্তরের মার্চ মাসে যশোর সেনানিবাস থেকে আসা পাকিস্তানের ২৭ বেলুচ রেজিমেন্টের ১৬৫ জনের একটি সেনাদল কুষ্টিয়া শহরে অবস্থান করছিল। চুয়াডাঙ্গায় অবস্থিত ইপিআরের বাঙালি অফিসার, মেজর আবু ওসমান চৌধুরী ও ক্যাপ্টেন এ আর আজম চৌধুরী একদল ইপিআরের সৈন্য নিয়ে ৩০ মার্চ ভোররাতে পাকিস্তানি সেনা অবস্থানের ওপর আক্রমণ চালায়। যুদ্ধ চলে ৩১ মার্চ প্রায় দুপুর পর্যন্ত। ১৬৫ জন পাকিস্তানি সেনা সদস্যের মধ্যে মাত্র সাতজন পালিয়ে যশোর যেতে সক্ষম হয়, বাকি অফিসারসহ সবাই যুদ্ধক্ষেত্রে নিহত হয়। প্রচুর অস্ত্র-গোলাবারুদ মুক্তিযোদ্ধাদের দখলে আসে। আবু ওসমান চৌধুরীর কাছে এই যুদ্ধের গল্প আমি শুনেছি। তিনি অকপটে বলেছেন, ৩০ ঘণ্টার যুদ্ধে আমাদের অস্ত্রবল ও সৈন্যবল পাকিস্তানের তুলনায় অনেক কম ছিল। কিন্তু এই ৩০ ঘণ্টায় কুষ্টিয়া শহরের চারদিক থেকে হাজার হাজার মানুষ অগণিত মাইকের মাধ্যমে জয় বাংলা স্লোগান দিতে থাকে। আবু ওসমান চৌধুরীর মতে, সেদিন জনতার এই জয় বাংলা স্লোগানই জয়ী হতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখে। প্রত্যেকটি গর্বিত রাষ্ট্রের জাতীয় ধ্বনি ও রণধ্বনি থাকে। জাতীয় ধ্বনি ও রণধ্বনি একই, আবার কোনো কোনো দেশে সেটি ভিন্ন ভিন্ন আছে। ভারতের জাতীয় ও রণধ্বনি জয় হিন্দ। পাকিস্তানের জাতীয় ও রণধ্বনি ভিন্ন ভিন্ন। বাংলাদেশের মতো গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস তো পৃথিবীর দ্বিতীয় কোনো দেশের নেই। ওই গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস রচনায় জয় বাংলা ধ্বনির সঙ্গে তো অন্য কোনো ধ্বনির তুলনা হয় না। সুতরাং খন্ডিতভাবে নয়, ইচ্ছাস্বাধীন নয়, রাষ্ট্রীয়ভাবে, সাংবিধানিকভাবে জয় বাংলার স্বীকৃতি আজ আবশ্যক। এটা করতে অসুবিধা কোথায়। মাত্র দুটি শব্দের মধ্যে সমগ্র স্বাধীনতার চেতনাকে এত শক্তিশালীভাবে ধারণ করার মতো দ্বিতীয় কোনো বিকল্প আছে কি?

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

এই মাত্র | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

২৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা