শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২১

জয় বাংলাকে জাতীয় ধ্বনি করা হোক

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
জয় বাংলাকে জাতীয় ধ্বনি করা হোক

আর এক দিন পরেই ডিসেম্বর মাসের শুরু। বাঙালি জাতি ও বাংলাদেশের সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জনের মাস। ২৩ বছর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সংগ্রাম, একাত্তরের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ এবং পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নজিরবিহীন আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে অর্জনের নাম বাংলাদেশের স্বাধীনতা। ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনে স্বাধীনতার চেয়ে মূল্যবান আর কিছু নেই। একজন শিশু জন্মের পর থেকে জীবনের কিছু বোঝার আগেই যে অদম্য অনুভূতি সর্ব প্রথম তার মধ্যে কাজ করে সেটির নাম স্বাধীনতা। যার জন্য দেখা যায় দুধের শিশু মায়ের দুধ খাওয়ানোর বাড়াবাড়িতেও বিদ্রোহ করে বসে, হাত দিয়ে মাকে ঠেলে দেয়। একটু হাঁটতে শিখলেই ইচ্ছার বাইরে কাপড়-চোপড় পরাতে ও খুলতে চাইলে চিৎকার দিয়ে ওঠে। কিছু ধরে আছে, তা নিতে চাইলে চিৎকার দেয়। স্বাধীনতার সহজাত আকাক্সক্ষা শুধু মানুষ নয়, সব প্রাণীর মধ্যেই বিদ্যমান। বছরের পর বছর ধরে পরিচর্যা এবং যত্নআত্মি করার পরেও চিড়িয়াখানার সেবাকারীকে সুযোগ পেলে প্রথমবারেই শেষ করে দিতে দ্বিধা করে না শক্তিমান পশুকুল। সাপের কামড়ে সাপুড়ের মৃত্যুর সংখ্যা কম নয়। দুই পাখি কবিতায় খাঁচার পাখি বন্দী জীবনের দুঃসহ যাতনায় কাতর হয়ে শেষ কথোপকথনে বলেছে, হায়, মোর শকতি নাহি উড়িবার। মানুষের স্বাধীনতার মাহাত্ম্য এই, অন্যের অধিকার হরণ না করে মানুষ নিজের স্বাধীনতাকে সমুন্নত রাখতে জানে, যা অন্য পশু-প্রাণীদের মধ্যে নেই। এ জন্যই মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব। কিন্তু মানুষের মধ্যে লুকায়িত পশুবৃত্তির উন্মাদনায় শক্তিশালীরা দুর্বলকে দমন, নির্যাতন, শোষণ, পীড়ন ও লুণ্ঠন করে। এটিই মানব সভ্যতার এক নম্বর কলঙ্ক। এই কলঙ্কের পথ ধরেই ১৯৪৭ সাল থেকে পাকিস্তানি শাসকবর্গ প্রথম ধাক্কাতেই বাঙালি, অর্থাৎ তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তানের মানুষের স্বাধীনতাকে সম্পূর্ণ চুরমার করে দেয়। শুরু করে সীমাহীন শোষণ, নির্যাতন এবং চালাতে থাকে বৈষম্যের স্টিমরোলার। ব্রিটিশ আমলে খান সাহেব, খান বাহাদুর, রায় বাহাদুর খেতাব নিয়ে ইংরেজদের দালালি ও চাটুকারিতার মাধ্যমে একশ্রেণির লোভাতুর মানুষ নিজেদের ভাগ্য গড়েছে। আর শতকরা ৯৫ ভাগ মানুষ সবকিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে। স্বাধীনতার ডানা ভেঙে যাওয়ায় খাঁচার পাখির মতো যন্ত্রণাময় জীবনযাপন করেছে। মুখ বুঁজে সব সহ্য করেছে। ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত, ২৩ বছর পাকিস্তানি আমলে বাঙালিদের অবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি। কিছু কুলাঙ্গার বাঙালি পাঞ্জাবিদের দালালি ও চাটুকারিতার মাধ্যমে মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, গভর্নর হয়ে শুধুই কেবল নিজেদের ভাগ্য গড়েছে, শতকরা ৯৫ ভাগ বাঙালিকে করেছে বঞ্চিত। এই কুলাঙ্গার গোষ্ঠী যদি পাকিস্তানের দালালি না করত, পাঞ্জাবিদের সঙ্গী হয়ে বাঙালিদের বিরুদ্ধে না যেত, তাহলে ৩০ লাখ মানুষের জীবন দেওয়া লাগত না। বিনা রক্তপাতে বাঙালি স্বাধীনচিত্তে নিজেদের জীবন সমৃদ্ধ করার সুযোগ পেত। পাকিস্তানি পাঞ্জাবিরা স্বাধীনতা হরণ করবে সেটাই ছিল অতি স্বাভাবিক। কিন্তু ভেবে দেখুন, বাঙালিদের মধ্য থেকে একশ্রেণির মানুষ যদি দালালি ও বিশ্বাসঘাতকতা না করত, তাহলে পাঞ্জাবিরা কিছুতেই তাদের হীনস্বার্থে সফল হতো না। সুতরাং পাঞ্জাবিদের চেয়েও এই বাঙালি দালাল, বিশ্বাসঘাতকরা অনেক বেশি অপরাধী। ১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসে পাকিস্তানিরা পালানোর সময় বিশ্বাসঘাতক বাঙালিরা তাদের সঙ্গী হওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু পাঞ্জাবি সৈনিকরা এদের লাথি মেরে গাড়ি থেকে ফেলে দেয় এই বলে যে, যারা নিজ জাতির সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারে তারা গাদ্দার, এরা পাকিস্তানে গেলে  সেখানেও গাদ্দারি করবে। এই গাদ্দারদের উত্তরসূরিরা এখন সংখ্যায় বেড়েছে এবং ৫০ বছর পরেও একই রকম গাদ্দারি করছে। এর জন্যই দেখা যায় পাকিস্তান-বাংলাদেশ ক্রিকেট ম্যাচে পাকিস্তানিরা জিতলে প্রকাশ্যে স্টেডিয়ামে বসে এরা উল্লাস প্রকাশ করে, পাকিস্তানি পতাকা উড়ায়। নিশ্চিত করে বলা যায় বাঙালির রক্ত এদের শরীরে নেই। নিজ দেশের হেরে যাওয়াতে উল্লাস-আনন্দ করার ঘটনা পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি নেই। যেহেতু বাংলাদেশ এদের পছন্দ নয়, তাই বাংলাদেশের নাগরিক অধিকার ভোগ করার কোনো সুযোগ তাদের থাকা উচিত নয়। এদের চিহ্নিত করে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব বাতিল করা উচিত। কিন্তু সমস্যা দেশের রাজনীতিতে। পঁচাত্তরের পরে পর্যায়ক্রমে ক্ষমতায় আসা দুই সামরিক শাসক ও তাদের উত্তরসূরি রাজনৈতিক পক্ষ, যারা মুক্তিযুদ্ধের সব চেতনাকে ধ্বংস করেছে, তারা এখনো রাজনীতিতে শক্তিশালী থাকায় স্টেডিয়ামে বসে একদল কুলাঙ্গার বাঙালি পাকিস্তানের পক্ষে জয়ধ্বনি দিতে পারছে। পঁচাত্তর-পরবর্তীতে পাকিস্তানপন্থি রাজনৈতিক অপশক্তির উত্থানের কারণেই রাষ্ট্রের সব অঙ্গনে স্বাধীনতার চেতনা এখনো সুপ্রতিষ্ঠিত হতে পারেনি। শাশ্বত, অসীম অফুরন্ত শক্তির আধার জয়বাংলা ধ্বনিটি এখনো রাষ্ট্রীয় মর্যাদা পায়নি। স্বাধীনতার চেতনা শূন্য থেকে জন্ম হয়নি, শূন্য থেকে চেতনার জন্ম হয় না।

গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহাসিক ঘটনাবলির তাৎপর্যের মধ্য থেকেই চেতনার উন্মেষ ঘটে, উৎপত্তি হয়। ১৯৪৮ সাল থেকে শুরু হওয়া পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় ছয় দফা, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচন, একাত্তরের মার্চ মাসের অভূতপূর্ব অসহযোগ আন্দোলন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ, স্বাধীনতার ঘোষণা এবং একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের প্রতিটি ঘটনা থেকে উৎপত্তি হওয়া চেতনাই আমাদের স্বাধীনতার চেতনা, যার কেন্দ্রবিন্দুতে আছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সুতরাং বঙ্গবন্ধু এবং উপরোক্ত ঘটনাবলির মধ্য থেকে উৎপত্তি হওয়া চেতনাই আমাদের স্বাধীনতার চেতনা। বঙ্গবন্ধু এবং উপরোক্ত ঘটনাবলিকে বাদ দিয়ে ও মর্যাদাহানি করে যারা স্বাধীনতার চেতনার কথা বলে তারা ভ- ও প্রতারক। চেতনার শেকড় হচ্ছে তার ঘটনা। তাই ঘটনার মর্যাদা না থাকলে চেতনার অপমৃত্যু ঘটে। সংগত কারণেই জাতীয় ও রাষ্ট্রীয় চেতনা প্রত্যেকটি দেশের জন্য আলাদা হয়। বাংলাদেশের জাতীয় ও রাষ্ট্রীয় চেতনার উৎপত্তিস্থল বঙ্গবন্ধু এবং উপরোক্ত ঘটনাবলি, যে কথা একটু আগেই উল্লেখ করেছি। কিন্তু ১৯৭৫ সালের পর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়াউর রহমান উপরোক্ত ঘটনাবলি এবং বঙ্গবন্ধুকে বাংলাদেশের রাষ্ট্র ও জাতীয় জীবন থেকে বাতিল করে দেন। সেই অপকর্মের সূত্রে ও ধারাবাহিকতায় একাত্তরের যুদ্ধক্ষেত্রে পাকিস্তানি সৈন্যদের হৃদয়ে কম্পন সৃষ্টিকারী রণধ্বনি জয় বাংলাদেশকেও বাতিল করে দেওয়া হয়। তার পরিবর্তে পাকিস্তানি চেতনার সূত্রে বাংলাদেশ জিন্দাবাদ প্রবর্তন করেন। কিন্তু জয় বাংলাকে কেন বাদ দেওয়া হলো, কী দোষ, তার কোনো ব্যাখ্যা আজ পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। বাংলাদেশ ও বাঙালি জাতির জন্য ক্রেডেন্সিয়াল জয় বাংলার বেশি, নাকি অন্য কিছু বা বাংলাদেশ জিন্দাবাদের বেশি। যদি কেউ নিজেকে বাঙালি বলে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করে তাহলে নিশ্চয়ই তিনি বলবেন জয় বাংলার শেকড় বাংলার মাটির অনেক গভীরে প্রোথিত। স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরুর অনেক আগেই বঙ্গবন্ধু স্বয়ং নিজেই সর্ব প্রথম জয় বাংলা ধ্বনিটি উচ্চারণ করেন। বিদ্যুতের বেগে সেটি তখন ছড়িয়ে পড়ে বাংলাদেশের মানুষের কাছে। কথা বলতে পারে এমন শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ-বৃদ্ধা, শিক্ষিত-অশিক্ষিত, এমন কোনো মানুষ ছিল না, যার মুখে জয় বাংলা ধ্বনি উচ্চারিত হয়নি। মানুষের মুখ থেকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে জয় বাংলা ধ্বনি বের হতো। জাদুকরী শক্তির বলেই সাড়ে সাত কোটি মানুষের মনের গহিনে এত দ্রুত জায়গা পেয়ে যায় জয় বাংলা স্লোগান, যার উদাহরণ বিশ্বে দ্বিতীয়টি নেই। এবার যুদ্ধ ক্ষেত্রে জয় বাংলার ভূমিকার কথা বলি। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ, অস্ত্র, গোলাবারুদ, সরঞ্জামাদি মিলে সম্মিলিতভাবে যে শক্তি তখন ছিল, তার চেয়ে বহুগুণে শক্তিশালী ছিল জয় বাংলা স্লোগান। জয় বাংলা ছিল আমাদের ব্যাটল ক্রাই এবং জাতীয় ধ্বনি। জয় বাংলা বলেই মুক্তিযোদ্ধারা শত্রুর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে। জয় বাংলা উচ্চারণের সঙ্গে সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের মন ও শরীরে যেমন বিদ্যুতের মতো তরঙ্গের সৃষ্টি হতো, তেমনি বিপরীতে পাকিস্তানি সেনাদের হৃদয়ে কম্পন ধরে যেত। কলামের সীমাবদ্ধতার জন্য শুধু একটি মাত্র বড় যুদ্ধের উদাহরণ দেব। একাত্তরের মার্চ মাসে যশোর সেনানিবাস থেকে আসা পাকিস্তানের ২৭ বেলুচ রেজিমেন্টের ১৬৫ জনের একটি সেনাদল কুষ্টিয়া শহরে অবস্থান করছিল। চুয়াডাঙ্গায় অবস্থিত ইপিআরের বাঙালি অফিসার, মেজর আবু ওসমান চৌধুরী ও ক্যাপ্টেন এ আর আজম চৌধুরী একদল ইপিআরের সৈন্য নিয়ে ৩০ মার্চ ভোররাতে পাকিস্তানি সেনা অবস্থানের ওপর আক্রমণ চালায়। যুদ্ধ চলে ৩১ মার্চ প্রায় দুপুর পর্যন্ত। ১৬৫ জন পাকিস্তানি সেনা সদস্যের মধ্যে মাত্র সাতজন পালিয়ে যশোর যেতে সক্ষম হয়, বাকি অফিসারসহ সবাই যুদ্ধক্ষেত্রে নিহত হয়। প্রচুর অস্ত্র-গোলাবারুদ মুক্তিযোদ্ধাদের দখলে আসে। আবু ওসমান চৌধুরীর কাছে এই যুদ্ধের গল্প আমি শুনেছি। তিনি অকপটে বলেছেন, ৩০ ঘণ্টার যুদ্ধে আমাদের অস্ত্রবল ও সৈন্যবল পাকিস্তানের তুলনায় অনেক কম ছিল। কিন্তু এই ৩০ ঘণ্টায় কুষ্টিয়া শহরের চারদিক থেকে হাজার হাজার মানুষ অগণিত মাইকের মাধ্যমে জয় বাংলা স্লোগান দিতে থাকে। আবু ওসমান চৌধুরীর মতে, সেদিন জনতার এই জয় বাংলা স্লোগানই জয়ী হতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখে। প্রত্যেকটি গর্বিত রাষ্ট্রের জাতীয় ধ্বনি ও রণধ্বনি থাকে। জাতীয় ধ্বনি ও রণধ্বনি একই, আবার কোনো কোনো দেশে সেটি ভিন্ন ভিন্ন আছে। ভারতের জাতীয় ও রণধ্বনি জয় হিন্দ। পাকিস্তানের জাতীয় ও রণধ্বনি ভিন্ন ভিন্ন। বাংলাদেশের মতো গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস তো পৃথিবীর দ্বিতীয় কোনো দেশের নেই। ওই গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস রচনায় জয় বাংলা ধ্বনির সঙ্গে তো অন্য কোনো ধ্বনির তুলনা হয় না। সুতরাং খন্ডিতভাবে নয়, ইচ্ছাস্বাধীন নয়, রাষ্ট্রীয়ভাবে, সাংবিধানিকভাবে জয় বাংলার স্বীকৃতি আজ আবশ্যক। এটা করতে অসুবিধা কোথায়। মাত্র দুটি শব্দের মধ্যে সমগ্র স্বাধীনতার চেতনাকে এত শক্তিশালীভাবে ধারণ করার মতো দ্বিতীয় কোনো বিকল্প আছে কি?

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

৪৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা