শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২১

জয় বাংলাকে জাতীয় ধ্বনি করা হোক

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
জয় বাংলাকে জাতীয় ধ্বনি করা হোক

আর এক দিন পরেই ডিসেম্বর মাসের শুরু। বাঙালি জাতি ও বাংলাদেশের সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জনের মাস। ২৩ বছর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সংগ্রাম, একাত্তরের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ এবং পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নজিরবিহীন আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে অর্জনের নাম বাংলাদেশের স্বাধীনতা। ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনে স্বাধীনতার চেয়ে মূল্যবান আর কিছু নেই। একজন শিশু জন্মের পর থেকে জীবনের কিছু বোঝার আগেই যে অদম্য অনুভূতি সর্ব প্রথম তার মধ্যে কাজ করে সেটির নাম স্বাধীনতা। যার জন্য দেখা যায় দুধের শিশু মায়ের দুধ খাওয়ানোর বাড়াবাড়িতেও বিদ্রোহ করে বসে, হাত দিয়ে মাকে ঠেলে দেয়। একটু হাঁটতে শিখলেই ইচ্ছার বাইরে কাপড়-চোপড় পরাতে ও খুলতে চাইলে চিৎকার দিয়ে ওঠে। কিছু ধরে আছে, তা নিতে চাইলে চিৎকার দেয়। স্বাধীনতার সহজাত আকাক্সক্ষা শুধু মানুষ নয়, সব প্রাণীর মধ্যেই বিদ্যমান। বছরের পর বছর ধরে পরিচর্যা এবং যত্নআত্মি করার পরেও চিড়িয়াখানার সেবাকারীকে সুযোগ পেলে প্রথমবারেই শেষ করে দিতে দ্বিধা করে না শক্তিমান পশুকুল। সাপের কামড়ে সাপুড়ের মৃত্যুর সংখ্যা কম নয়। দুই পাখি কবিতায় খাঁচার পাখি বন্দী জীবনের দুঃসহ যাতনায় কাতর হয়ে শেষ কথোপকথনে বলেছে, হায়, মোর শকতি নাহি উড়িবার। মানুষের স্বাধীনতার মাহাত্ম্য এই, অন্যের অধিকার হরণ না করে মানুষ নিজের স্বাধীনতাকে সমুন্নত রাখতে জানে, যা অন্য পশু-প্রাণীদের মধ্যে নেই। এ জন্যই মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব। কিন্তু মানুষের মধ্যে লুকায়িত পশুবৃত্তির উন্মাদনায় শক্তিশালীরা দুর্বলকে দমন, নির্যাতন, শোষণ, পীড়ন ও লুণ্ঠন করে। এটিই মানব সভ্যতার এক নম্বর কলঙ্ক। এই কলঙ্কের পথ ধরেই ১৯৪৭ সাল থেকে পাকিস্তানি শাসকবর্গ প্রথম ধাক্কাতেই বাঙালি, অর্থাৎ তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তানের মানুষের স্বাধীনতাকে সম্পূর্ণ চুরমার করে দেয়। শুরু করে সীমাহীন শোষণ, নির্যাতন এবং চালাতে থাকে বৈষম্যের স্টিমরোলার। ব্রিটিশ আমলে খান সাহেব, খান বাহাদুর, রায় বাহাদুর খেতাব নিয়ে ইংরেজদের দালালি ও চাটুকারিতার মাধ্যমে একশ্রেণির লোভাতুর মানুষ নিজেদের ভাগ্য গড়েছে। আর শতকরা ৯৫ ভাগ মানুষ সবকিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে। স্বাধীনতার ডানা ভেঙে যাওয়ায় খাঁচার পাখির মতো যন্ত্রণাময় জীবনযাপন করেছে। মুখ বুঁজে সব সহ্য করেছে। ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত, ২৩ বছর পাকিস্তানি আমলে বাঙালিদের অবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি। কিছু কুলাঙ্গার বাঙালি পাঞ্জাবিদের দালালি ও চাটুকারিতার মাধ্যমে মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, গভর্নর হয়ে শুধুই কেবল নিজেদের ভাগ্য গড়েছে, শতকরা ৯৫ ভাগ বাঙালিকে করেছে বঞ্চিত। এই কুলাঙ্গার গোষ্ঠী যদি পাকিস্তানের দালালি না করত, পাঞ্জাবিদের সঙ্গী হয়ে বাঙালিদের বিরুদ্ধে না যেত, তাহলে ৩০ লাখ মানুষের জীবন দেওয়া লাগত না। বিনা রক্তপাতে বাঙালি স্বাধীনচিত্তে নিজেদের জীবন সমৃদ্ধ করার সুযোগ পেত। পাকিস্তানি পাঞ্জাবিরা স্বাধীনতা হরণ করবে সেটাই ছিল অতি স্বাভাবিক। কিন্তু ভেবে দেখুন, বাঙালিদের মধ্য থেকে একশ্রেণির মানুষ যদি দালালি ও বিশ্বাসঘাতকতা না করত, তাহলে পাঞ্জাবিরা কিছুতেই তাদের হীনস্বার্থে সফল হতো না। সুতরাং পাঞ্জাবিদের চেয়েও এই বাঙালি দালাল, বিশ্বাসঘাতকরা অনেক বেশি অপরাধী। ১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসে পাকিস্তানিরা পালানোর সময় বিশ্বাসঘাতক বাঙালিরা তাদের সঙ্গী হওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু পাঞ্জাবি সৈনিকরা এদের লাথি মেরে গাড়ি থেকে ফেলে দেয় এই বলে যে, যারা নিজ জাতির সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারে তারা গাদ্দার, এরা পাকিস্তানে গেলে  সেখানেও গাদ্দারি করবে। এই গাদ্দারদের উত্তরসূরিরা এখন সংখ্যায় বেড়েছে এবং ৫০ বছর পরেও একই রকম গাদ্দারি করছে। এর জন্যই দেখা যায় পাকিস্তান-বাংলাদেশ ক্রিকেট ম্যাচে পাকিস্তানিরা জিতলে প্রকাশ্যে স্টেডিয়ামে বসে এরা উল্লাস প্রকাশ করে, পাকিস্তানি পতাকা উড়ায়। নিশ্চিত করে বলা যায় বাঙালির রক্ত এদের শরীরে নেই। নিজ দেশের হেরে যাওয়াতে উল্লাস-আনন্দ করার ঘটনা পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি নেই। যেহেতু বাংলাদেশ এদের পছন্দ নয়, তাই বাংলাদেশের নাগরিক অধিকার ভোগ করার কোনো সুযোগ তাদের থাকা উচিত নয়। এদের চিহ্নিত করে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব বাতিল করা উচিত। কিন্তু সমস্যা দেশের রাজনীতিতে। পঁচাত্তরের পরে পর্যায়ক্রমে ক্ষমতায় আসা দুই সামরিক শাসক ও তাদের উত্তরসূরি রাজনৈতিক পক্ষ, যারা মুক্তিযুদ্ধের সব চেতনাকে ধ্বংস করেছে, তারা এখনো রাজনীতিতে শক্তিশালী থাকায় স্টেডিয়ামে বসে একদল কুলাঙ্গার বাঙালি পাকিস্তানের পক্ষে জয়ধ্বনি দিতে পারছে। পঁচাত্তর-পরবর্তীতে পাকিস্তানপন্থি রাজনৈতিক অপশক্তির উত্থানের কারণেই রাষ্ট্রের সব অঙ্গনে স্বাধীনতার চেতনা এখনো সুপ্রতিষ্ঠিত হতে পারেনি। শাশ্বত, অসীম অফুরন্ত শক্তির আধার জয়বাংলা ধ্বনিটি এখনো রাষ্ট্রীয় মর্যাদা পায়নি। স্বাধীনতার চেতনা শূন্য থেকে জন্ম হয়নি, শূন্য থেকে চেতনার জন্ম হয় না।

গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহাসিক ঘটনাবলির তাৎপর্যের মধ্য থেকেই চেতনার উন্মেষ ঘটে, উৎপত্তি হয়। ১৯৪৮ সাল থেকে শুরু হওয়া পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় ছয় দফা, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচন, একাত্তরের মার্চ মাসের অভূতপূর্ব অসহযোগ আন্দোলন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ, স্বাধীনতার ঘোষণা এবং একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের প্রতিটি ঘটনা থেকে উৎপত্তি হওয়া চেতনাই আমাদের স্বাধীনতার চেতনা, যার কেন্দ্রবিন্দুতে আছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সুতরাং বঙ্গবন্ধু এবং উপরোক্ত ঘটনাবলির মধ্য থেকে উৎপত্তি হওয়া চেতনাই আমাদের স্বাধীনতার চেতনা। বঙ্গবন্ধু এবং উপরোক্ত ঘটনাবলিকে বাদ দিয়ে ও মর্যাদাহানি করে যারা স্বাধীনতার চেতনার কথা বলে তারা ভ- ও প্রতারক। চেতনার শেকড় হচ্ছে তার ঘটনা। তাই ঘটনার মর্যাদা না থাকলে চেতনার অপমৃত্যু ঘটে। সংগত কারণেই জাতীয় ও রাষ্ট্রীয় চেতনা প্রত্যেকটি দেশের জন্য আলাদা হয়। বাংলাদেশের জাতীয় ও রাষ্ট্রীয় চেতনার উৎপত্তিস্থল বঙ্গবন্ধু এবং উপরোক্ত ঘটনাবলি, যে কথা একটু আগেই উল্লেখ করেছি। কিন্তু ১৯৭৫ সালের পর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়াউর রহমান উপরোক্ত ঘটনাবলি এবং বঙ্গবন্ধুকে বাংলাদেশের রাষ্ট্র ও জাতীয় জীবন থেকে বাতিল করে দেন। সেই অপকর্মের সূত্রে ও ধারাবাহিকতায় একাত্তরের যুদ্ধক্ষেত্রে পাকিস্তানি সৈন্যদের হৃদয়ে কম্পন সৃষ্টিকারী রণধ্বনি জয় বাংলাদেশকেও বাতিল করে দেওয়া হয়। তার পরিবর্তে পাকিস্তানি চেতনার সূত্রে বাংলাদেশ জিন্দাবাদ প্রবর্তন করেন। কিন্তু জয় বাংলাকে কেন বাদ দেওয়া হলো, কী দোষ, তার কোনো ব্যাখ্যা আজ পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। বাংলাদেশ ও বাঙালি জাতির জন্য ক্রেডেন্সিয়াল জয় বাংলার বেশি, নাকি অন্য কিছু বা বাংলাদেশ জিন্দাবাদের বেশি। যদি কেউ নিজেকে বাঙালি বলে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করে তাহলে নিশ্চয়ই তিনি বলবেন জয় বাংলার শেকড় বাংলার মাটির অনেক গভীরে প্রোথিত। স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরুর অনেক আগেই বঙ্গবন্ধু স্বয়ং নিজেই সর্ব প্রথম জয় বাংলা ধ্বনিটি উচ্চারণ করেন। বিদ্যুতের বেগে সেটি তখন ছড়িয়ে পড়ে বাংলাদেশের মানুষের কাছে। কথা বলতে পারে এমন শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ-বৃদ্ধা, শিক্ষিত-অশিক্ষিত, এমন কোনো মানুষ ছিল না, যার মুখে জয় বাংলা ধ্বনি উচ্চারিত হয়নি। মানুষের মুখ থেকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে জয় বাংলা ধ্বনি বের হতো। জাদুকরী শক্তির বলেই সাড়ে সাত কোটি মানুষের মনের গহিনে এত দ্রুত জায়গা পেয়ে যায় জয় বাংলা স্লোগান, যার উদাহরণ বিশ্বে দ্বিতীয়টি নেই। এবার যুদ্ধ ক্ষেত্রে জয় বাংলার ভূমিকার কথা বলি। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ, অস্ত্র, গোলাবারুদ, সরঞ্জামাদি মিলে সম্মিলিতভাবে যে শক্তি তখন ছিল, তার চেয়ে বহুগুণে শক্তিশালী ছিল জয় বাংলা স্লোগান। জয় বাংলা ছিল আমাদের ব্যাটল ক্রাই এবং জাতীয় ধ্বনি। জয় বাংলা বলেই মুক্তিযোদ্ধারা শত্রুর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে। জয় বাংলা উচ্চারণের সঙ্গে সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের মন ও শরীরে যেমন বিদ্যুতের মতো তরঙ্গের সৃষ্টি হতো, তেমনি বিপরীতে পাকিস্তানি সেনাদের হৃদয়ে কম্পন ধরে যেত। কলামের সীমাবদ্ধতার জন্য শুধু একটি মাত্র বড় যুদ্ধের উদাহরণ দেব। একাত্তরের মার্চ মাসে যশোর সেনানিবাস থেকে আসা পাকিস্তানের ২৭ বেলুচ রেজিমেন্টের ১৬৫ জনের একটি সেনাদল কুষ্টিয়া শহরে অবস্থান করছিল। চুয়াডাঙ্গায় অবস্থিত ইপিআরের বাঙালি অফিসার, মেজর আবু ওসমান চৌধুরী ও ক্যাপ্টেন এ আর আজম চৌধুরী একদল ইপিআরের সৈন্য নিয়ে ৩০ মার্চ ভোররাতে পাকিস্তানি সেনা অবস্থানের ওপর আক্রমণ চালায়। যুদ্ধ চলে ৩১ মার্চ প্রায় দুপুর পর্যন্ত। ১৬৫ জন পাকিস্তানি সেনা সদস্যের মধ্যে মাত্র সাতজন পালিয়ে যশোর যেতে সক্ষম হয়, বাকি অফিসারসহ সবাই যুদ্ধক্ষেত্রে নিহত হয়। প্রচুর অস্ত্র-গোলাবারুদ মুক্তিযোদ্ধাদের দখলে আসে। আবু ওসমান চৌধুরীর কাছে এই যুদ্ধের গল্প আমি শুনেছি। তিনি অকপটে বলেছেন, ৩০ ঘণ্টার যুদ্ধে আমাদের অস্ত্রবল ও সৈন্যবল পাকিস্তানের তুলনায় অনেক কম ছিল। কিন্তু এই ৩০ ঘণ্টায় কুষ্টিয়া শহরের চারদিক থেকে হাজার হাজার মানুষ অগণিত মাইকের মাধ্যমে জয় বাংলা স্লোগান দিতে থাকে। আবু ওসমান চৌধুরীর মতে, সেদিন জনতার এই জয় বাংলা স্লোগানই জয়ী হতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখে। প্রত্যেকটি গর্বিত রাষ্ট্রের জাতীয় ধ্বনি ও রণধ্বনি থাকে। জাতীয় ধ্বনি ও রণধ্বনি একই, আবার কোনো কোনো দেশে সেটি ভিন্ন ভিন্ন আছে। ভারতের জাতীয় ও রণধ্বনি জয় হিন্দ। পাকিস্তানের জাতীয় ও রণধ্বনি ভিন্ন ভিন্ন। বাংলাদেশের মতো গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস তো পৃথিবীর দ্বিতীয় কোনো দেশের নেই। ওই গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস রচনায় জয় বাংলা ধ্বনির সঙ্গে তো অন্য কোনো ধ্বনির তুলনা হয় না। সুতরাং খন্ডিতভাবে নয়, ইচ্ছাস্বাধীন নয়, রাষ্ট্রীয়ভাবে, সাংবিধানিকভাবে জয় বাংলার স্বীকৃতি আজ আবশ্যক। এটা করতে অসুবিধা কোথায়। মাত্র দুটি শব্দের মধ্যে সমগ্র স্বাধীনতার চেতনাকে এত শক্তিশালীভাবে ধারণ করার মতো দ্বিতীয় কোনো বিকল্প আছে কি?

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

২৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

৩৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে
বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন
দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা