শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

শেষ পর্যন্ত খালেদা জিয়াকে নিয়ে কী হবে?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
শেষ পর্যন্ত খালেদা জিয়াকে নিয়ে কী হবে?

সেদিন সৈয়দ বোরহান কবীরের ‘রাজনীতির জোয়ার-ভাটা’ শিরোনামে এক অসাধারণ লেখা পড়লাম। লেখাটি আমাকে খুবই উৎসাহিত করেছে। ১৯৬৯-এর পয়লা ফেব্রুয়ারি আইয়ুব খান ছাত্রদের মাথার মুকুট, প্রাণের ধন, দেশের ভবিষ্যৎ- এ-জাতীয় নানা বিশেষণে বিশেষিত করে জাতির উদ্দেশে তার মাসিক বেতার ভাষণ দিয়েছিলেন। আমি সেদিন ময়মনসিংহ জেলে গিয়েছিলাম বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকীকে মুড়ি, পিঠা ও অন্যান্য বাড়ির খাবার পৌঁছে দিতে। ফিরেছিলাম বেশ রাত করে। একেবারে কাক-ভোরে দরজায় টোকা পড়েছিল। আমি থাকতাম বাইরের ঘরে, মানে বৈঠকখানায়। দরজা খুলেই দেখি পুলিশ। কী ব্যাপার? ‘না তেমন কিছু না, থানায় যেতে হবে।’ তখন টাঙ্গাইল থানার ওসি ছিলেন খোরশেজ্জা, বিহারের মানুষ। তার স্কুল-কলেজে পড়া ছেলেমেয়েরা আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে থাকত, আইয়ুববিরোধী সেøাগান দিত। দরজা খুলতেই খোরশেজ্জা বলেছিলেন, ‘চাচা মিয়া থানায় যেতে হবে।’ আমার জানা ছিল না ওই রাতে তারা ছাত্রনেতাদের গ্রেফতার অভিযানে বেরিয়েছেন। থানায় গিয়ে দেখি জনাব আল মুজাহিদীর ছোট ভাই শামীম আল মামুন, একটু পরেই এলেন আনোয়ার বক্স। মনে হয় ১৫-২০ জনকে গ্রেফতারের কথা, কিন্তু আমাদের তিনজনের বাইরে আর কাউকে ধরতে পারেনি। আগের রাতে আইয়ুব খান বলেছিলেন প্রাণের ধন, পরের রাতেই গ্রেফতার! এই হলো সরকার। মনে হয় তার দু-তিন দিন পর টাঙ্গাইলে বিশ্বনাথ নামে এক ছাত্র গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হয়। সারা দেশে আন্দোলনের গতি আরও বেড়ে যায়। আসাদের মৃত্যু সারা দেশকে নাড়িয়ে দিয়েছিল। মাস শেষ হতে পারেনি, ফেব্রুয়ারির ২২ অত দাপুটে প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান যিনি উন্নয়নের দশক পালন করছিলেন তিনি সব রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহার করে নেন। ২২ ফেব্রুয়ারি আগরতলা মামলা প্রত্যাহার করে ১০ বছরে যত রাজনৈতিক বন্দী ছিলেন তাঁদের সবাইকে মুক্তি দেওয়া হয়। আইয়ুব খান গোলটেবিল ডাকেন। বঙ্গবন্ধু মুক্ত স্বাধীন মানুষের মতো সেই গোলটেবিলে যোগদান করেন। কিন্তু গোলটেবিল ব্যর্থ হয়। ২৪ মার্চ ’৬৯ আইয়ুব খান পদত্যাগ করে প্রধান সেনাপতি ইয়াহিয়া খানের হাতে ক্ষমতা ছেড়ে দেন।

ইয়াহিয়া খান তার প্রথম বেতার ভাষণে ঘোষণা করেন, তার ক্ষমতার লোভ নেই। দুই বছরের মধ্যে নির্বাচন দিয়ে তিনি ব্যারাকে ফিরে যাবেন। ইয়াহিয়া কথা রাখেননি। ’৭০-এর ভোটের ফলাফলকে তিনি স্বীকার করেননি। বরং পূর্ব পাকিস্তানের বুকে দানবের মতো ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। এমন ধ্বংসযজ্ঞ পৃথিবীর কোথাও হয়নি। বাঙালি রুখে দাঁড়িয়েছিল। কোটি মানুষ ভিটেমাটি ছেড়ে প্রতিবেশী ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল। মহীয়সী নারী ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। শুধু ইন্দিরা গান্ধী নন, সমগ্র ভারতই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পাশে দাঁড়িয়েছিল। আমরা রক্ত দিয়ে মুক্ত ও স্বাধীন হয়েছি। বঙ্গবন্ধু বীরের বেশে দেশে ফিরে বিধ্বস্ত দেশের দায়িত্ব হাতে নিয়েছিলেন। এখন আরামে বসে তখনকার কথা ভাবা যাবে না। মাত্র ৫০০ কোটি টাকার বার্ষিক বাজেট হাতে নিয়ে বঙ্গবন্ধু যাত্রা করেছিলেন। ৫০০ কোটির সে বাজেট শেষ পর্যন্ত ১১০০-১৪০০ কোটিতে পৌঁছে। আর এখন ৪-৫ লাখ কোটি টাকার বাজেট। তাই সে সময়ের কথা ভাবা অসম্ভব। ইয়াহিয়া খানের দস্যি ঘাতক হানাদার বাহিনীর ওভাবে পতন হবে তিনি ভুলেও ভাবেননি। অথচ আমরা তাকে ১৬ ডিসেম্বর ’৭১-এ পদানত করেছিলাম।

১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধুর নির্মমভাবে নিহত হওয়া সে-ও ছিল আমাদের জন্য এক অকল্পনীয় ঘটনা। তারপর অনেকে এসেছেন অনেকে গেছেন। ক্ষমতাধররা অনেকে আগের রাতেও বুঝতে পারেননি পরের দিন কী হবে। মোশতাকের ক্ষমতা ছিল ৮৩ দিন। তারপর আসেন সেনাবাহিনীর লোকজন। ধীরে ধীরে প্রধান হয়ে দাঁড়ান মুক্তিযুদ্ধের বীর সেনানী জিয়াউর রহমান। জিয়াউর রহমান চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে ওভাবে নিহত হবেন তা অনেকে ভাবতেও পারেননি। জিয়াউর রহমান খুব উত্তপ্ত সময় ক্ষমতায় এসেছিলেন। তার সময় সেনাবাহিনীতে নানা গোলমাল হয়। অনেকেই বলেন ১৯টি ক্যু হয়েছিল। ন্যায়-অন্যায় কোনো বিচার না করে কয়েক হাজার সেনা সদস্যকে ফাঁসি দেওয়া হয়। সেখানে আমার বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ভূঞাপুরের বামনহাটার হাবিবও ছিল। কত ভুল করে অন্য মানুষকে ফাঁসিতে চড়ানো হয়েছে তার কোনো ইয়ত্তা ছিল না। বামনহাটার হাবিবেরও বাবার নাম, গ্রাম ঠিক ছিল না। আল্লাহ বাঁচনেওয়ালা তাই শেষ মুহূর্তে বেঁচে গিয়েছিল। এখন অসুস্থ বিছানায় পড়া। আল্লাহকে হাজার শুকর তবু সে জিয়াউর রহমানের ফাঁসির হাত থেকে বেঁচে গিয়েছিল। জিয়াউর রহমান চট্টগ্রামে নিহত হলে ভাইস প্রেসিডেন্ট আবদুস সাত্তার ক্ষমতা গ্রহণ করেন। যিনি বিছানা থেকে উঠতে পারতেন না, প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা পেয়ে নিজ পায়ে দাঁড়িয়ে গিয়েছিলেন। তারপর আস্তে আস্তে পাদপ্রদীপের নিচে আসেন বেগম খালেদা জিয়া। অন্যরা কে কী বলবেন জানি না, জিয়াউর রহমান বিএনপি তৈরি করেছিলেন, কিন্তু বিএনপিকে সারা দেশব্যাপী একটা ভিত্তি দিয়েছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। জিয়াউর রহমানের পরে ধীরে ধীরে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ক্ষমতায় আসেন। তিনি নির্বিবাদে নয় বছর ক্ষমতা ভোগ করেন। ৪ ডিসেম্বর ’৯০ তার ক্ষমতা ছাড়ার আগে ফরিদপুরের টেকেরহাটে এক বিরাট বেইলি ব্রিজের উদ্বোধন করতে গিয়েছিলেন। সেখানে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে না হলেও দেড়-দুই লাখ মানুষ হয়েছিল। ও রকম অজপাড়াগাঁয়ে ১০ হাজার মানুষ একত্র করা মারাত্মক ব্যাপার। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অত লোক দেখে মনে হয় এরশাদ আরও ১০ বছর ক্ষমতায় থাকবেন এমনটা ভেবেছিলেন। কিন্তু ঢাকা এসেই ৬ তারিখ পদত্যাগ করেন। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের পদত্যাগে ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেছিলেন তাদের কারও সঙ্গে আলাপ না করে তিনি পদত্যাগ করেছিলেন। এর জবাবে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ তার জীবনের শ্রেষ্ঠ বক্তব্য দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘একটি মাত্র কাজ করতে কারও সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করতে হয় না। সেটা হচ্ছে পদত্যাগ।’

এরপর অনেকেই ধারণা করেছিলেন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জিতবে, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় যাবে। ’৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি নির্বাচনে বিএনপি আওয়ামী লীগের চাইতে বেশি আসন পায়। ২০ লাখ ভোট কম পেয়েও বিএনপি আসন পায় ১৪০, আওয়ামী লীগ বিএনপির চাইতে ২০ লাখ ভোট বেশি পেয়েও ৮৮ আসন পায়। বিএনপি সরকার গঠন করে। আওয়ামী লীগ তীব্র বিরোধিতা করতে থাকে ভোটে সূক্ষ্ম কারচুপির কথা বলে। এরপর ’৯৬-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ১৪৬ আসন পায়। যেখানে বিএনপি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়ার কথা, সেখানে তারাও ১১৬ আসন পেয়ে এক শক্তিশালী বিরোধী দলে পরিণত হয়। তারা কখনো সংসদে যায় আবার কখনো যায় না। এভাবেই চলতে থাকে। তবে নেত্রীকে কে যেন বুদ্ধি দিয়েছিলেন যে বিরোধী দলের সবাই মিলে সরকার গঠন করে ফেলতে পারে। এরশাদের জাতীয় পার্টি বিএনপির সঙ্গে যোগ দিলে মাত্র এক সিটের ব্যবধান থাকবে। তাই বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলক জেএসডি নেতা আ স ম আবদুর রবকে হারানো গরু খোঁজার মতো খুঁজে মন্ত্রিত্বের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাঁর সমর্থন আদায় করা হয়। যদিও শেষ পর্যন্ত সব মন্ত্রিত্বের আশ্বাস পেয়েও বিএনপির সঙ্গে জাতীয় পার্টি হাত মেলায়নি। বরং ঐকমত্যের সরকারের নামে আওয়ামী লীগকে সমর্থন করে আনোয়ার হোসেন মঞ্জু যোগাযোগমন্ত্রীর পদ নিয়েছিলেন। ২১ বছর পর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে মোটামুটি ভালোই করেছিল। ’৯৬ সালের নির্বাচনে সখীপুর-বাসাইল থেকে লাখো ভোটে আমি নির্বাচিত হই। ’৯৬ থেকে ’৯৯ খুব বেশি দিন নয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন এক কোটি বেকারের চাকরি হবে, সারের দাম কমবে, পাটের দাম বাড়ানো হবে, আটিয়া বন অধ্যাদেশ বাতিল করা হবে। তিন বছরেও যখন এর কোনো কিছু হলো না তখন আমি পদত্যাগ করেছিলাম।

এরপর আবার বিএনপি বিপুল ভোটে ক্ষমতায় আসে। আওয়ামী লীগের আসন নেমে আসে ৫৮-তে। বিএনপি মনে করে ক্ষমতা তাদের জন্য চিরস্থায়ী। কিন্তু পরবর্র্তী নির্বাচনে তারা শোচনীয়ভাবে ক্ষমতা হারায়। এমনকি বিরোধী দলের নেতা হওয়ার মতো ভোট পেতেও তাদের কষ্ট হয়। জাতীয় পার্টির সঙ্গে আওয়ামী লীগ জোট করে নির্বাচন করেছিল। নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগ যদি মনে করত হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে বিরোধী দলের নেতা বানাবে খুব সহজেই পারত। তিন-চার জন যে স্বতন্ত্র সদস্য পাস করেছিলেন তাদের সমর্থন জাতীয় পার্টিকে দিলেই আর কোনো অসুবিধা হতো না। কিন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সে যাত্রায় ওই ধরনের কোনো কৌশল না করায় বেগম খালেদা জিয়া সে যাত্রায় বিরোধী দলের নেতা হতে পেরেছিলেন। তার পরের ইতিহাস সবার জানা। একটানা ১৩ বছর যেভাবেই হোক আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়।

ক্ষমতায় থাকলে অনেকেই রাস্তাঘাটের কথা ভাবেন না, মানুষের মনের কথা শুনতে চান না। বর্তমানে সবচাইতে বড় খবর বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার অনুমতি। যে যতই বলুন সরকারের সদিচ্ছা ছাড়া বিকল্প কোনো পথ নেই। হ্যাঁ, মানবিক কারণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশে যাওয়ার ব্যবস্থা করেন সে এক কথা নতুবা আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে যদি বাধ্য করতে পারেন বা বাধ্য করেন সেটা ভিন্ন কথা। এ ছাড়া বিকল্প কিছু নেই। বেগম খালেদা জিয়া এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তার চিকিৎসা নিয়ে নানান লুকোচুরি হচ্ছে, নানান জন নানা কথা বলছেন। রাজনীতিক, সাহিত্যিক, সাংবাদিকরা তার চিকিৎসা নিয়ে কথা বললে প্রশ্ন তো কিছু উঠবেই, তেমন বিশ্বাসযোগ্যতাও পাবে না। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের উচিত ঘণ্টায় ঘণ্টায় বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য বুলেটিন বোর্ডে টাঙিয়ে দেওয়া, গণমাধ্যমের অফিসগুলোয় পৌঁছে দেওয়া। সেদিন বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক শারফুদ্দিন আহমেদের কথা যথাযথ যুক্তিযুক্ত মনে হয়েছে। তিনি বলেছেন, ‘বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট ডাক্তাররা কিছু না বলে বাইরের লোক কথা বললে সেটা নিয়ে প্রশ্ন তো জাগবেই। তাই এভারকেয়ার হাসপাতালের উচিত সুনির্দিষ্ট মুখপাত্র ঠিক করা, যিনি খালেদা জিয়ার শরীরের অবস্থা ক্ষণে ক্ষণে বলতে পারতেন। তা করা হয়নি। সেজন্যই এত উল্টাপাল্টা।’ খালেদা জিয়ার পরিপাকতন্ত্রে রক্তক্ষরণ হচ্ছে এটা থামাতে পারছে না। তাহলে আমাদের দেশে কোটি কোটি মানুষ তারা কোন ভরসায় দেশে চিকিৎসা নেয়? যে সিদ্ধান্তই হোক দ্রুত নেওয়া দরকার। না হলে পরিস্থিতির অবনতি ঘটতে পারে। সরকারের যেমন কাজ সরকারে টিকে থাকার জন্য চোখ-কান খোলা রাখা, ঠিক তেমনি বিরোধী দলের প্রধান কাজই হচ্ছে যে কোনোভাবে সরকারকে অপ্রিয় করা। বিএনপি তেমন কিছু করতে পারছে না কারণ তারা মানুষের আস্থা হারিয়েছে। সে আস্থা এখনো ফিরে আসেনি। তাই শুধু দলীয় কর্মী দিয়ে তারা            আন্দোলনের চেষ্টা করছে। শুধু কর্মীনির্ভর আন্দোলন তেমন দানা বাঁধতে না পারলেও সরকারের কোনো ছোটখাটো ভুলে সবকিছু আগ্নেয়গিরির মতো জ্বলে উঠতে পারে।

একবারে ডিজেল-কেরোসিনের দাম ১৫ টাকা বৃদ্ধি করা কোনোমতেই কাজের কাজ হয়নি। একে তো ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধি তা নিয়ে গাড়ি-ঘোড়া বন্ধ। তার ওপর আবার ছাত্রদের হাফ ভাড়া। শুধু বিআরটিসির বাস ছাত্রদের হাফ ভাড়া নিলে সমস্যার সমাধান হবে না। কারণ সরকার-চালিত বিআরটিসির বাসই-বা কটা। সাধারণ মালিকের বাসই বেশি। কোনো কোনো দরিদ্র মালিকও আছেন যাদের বাসের রোজগারে সংসার চলে। তাই তারাও নানা যুক্তি দেখিয়েছেন। সরকারকে নিশ্চয়ই এখানে একটা কিছু করতে হবে। সেটা সরকার প্রতি বাসকে বছর বছর অনুদান দিতে পারে, রেজিস্ট্রেশন ফি কমাতে পারে, কিছু না কিছু করতেই হবে। ছাত্রছাত্রীদের হাফ ভাড়া শুধু ঢাকা শহরে নয়, সারা দেশেই চালু করতে বা রাখতে হবে। মফস্বলের সব জায়গাই ছাত্রছাত্রী ভাড়া অনেক ক্ষেত্রে অর্ধেকের কম। এটা ঠিকভাবে পালন করা না হলে দেশে আরও অশান্তি সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা দেখা দেবে।

আরেকটা বিষয় যা না বললেই নয়, মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে অর্থহীন কথা বলে অনেকেই বরখাস্ত হচ্ছেন, আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার হচ্ছেন। এসবের অন্যতম প্রধান গাজীপুর সিটি কপোরেশনের মেয়র জাহাঙ্গীর আলম। জাহাঙ্গীর আলম বছর কয়েক আগেও গার্মেন্টের ঝুট ব্যবসায়ী ছিলেন। ছেঁড়াফাড়া ন্যাকড়া, গার্মেন্টের কাটাছেঁড়া কাপড় বিক্রি করে গাজীপুরের সবচাইতে বেশি ট্যাক্সধারী হতে পারেন না। এতটা আঙুল ফুলে কী করে কলাগাছ হলেন? এ রকম হাইব্রিড নেতাদের সময় থাকতে উচিত শিক্ষা না দিলে সরকারের জন্য ভয়াবহ অশুভ দিন অপেক্ষা করছে। তাই সময় থাকতে এদের নিয়ন্ত্রণ করুন, জনগণের আস্থা অর্জন করুন। এটাই দেশবাসীর প্রত্যাশা।

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
সর্বশেষ খবর
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিটকয়েন নিয়ে ইলন মাস্কের মত পাল্টে গেল
বিটকয়েন নিয়ে ইলন মাস্কের মত পাল্টে গেল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নোয়াখালীতে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় প্রাণ গেল নারীর
নোয়াখালীতে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় প্রাণ গেল নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে স্ত্রী হত্যার দায় স্বীকার করলেন সাবেক স্বামী
গাজীপুরে স্ত্রী হত্যার দায় স্বীকার করলেন সাবেক স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৬ বছরের প্রতীক্ষার অবসান, চাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু
৩৬ বছরের প্রতীক্ষার অবসান, চাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ঝিনাইদহের তরুণ
প্রবাসে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ঝিনাইদহের তরুণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশিয়ানীতে বাস উল্টে নিহত ১, আহত ২৫
কাশিয়ানীতে বাস উল্টে নিহত ১, আহত ২৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ২০ কোটি টাকা মূল্যের বিদেশি মুদ্রার জাল নোট জব্দ
চট্টগ্রামে ২০ কোটি টাকা মূল্যের বিদেশি মুদ্রার জাল নোট জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি পুনর্গঠন
বরিশাল সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি পুনর্গঠন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ১৯ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ১৯ যাত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, শীর্ষে লাহোর
আজ বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, শীর্ষে লাহোর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামে মানুষের হক আদায়ের গুরুত্ব
ইসলামে মানুষের হক আদায়ের গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঋণখেলাপির ভুল তালিকা : নিরপরাধদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা, প্রকৃতরা ধরাছোঁয়ার বাইরে
ঋণখেলাপির ভুল তালিকা : নিরপরাধদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা, প্রকৃতরা ধরাছোঁয়ার বাইরে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন