শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

শেষ পর্যন্ত খালেদা জিয়াকে নিয়ে কী হবে?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
শেষ পর্যন্ত খালেদা জিয়াকে নিয়ে কী হবে?

সেদিন সৈয়দ বোরহান কবীরের ‘রাজনীতির জোয়ার-ভাটা’ শিরোনামে এক অসাধারণ লেখা পড়লাম। লেখাটি আমাকে খুবই উৎসাহিত করেছে। ১৯৬৯-এর পয়লা ফেব্রুয়ারি আইয়ুব খান ছাত্রদের মাথার মুকুট, প্রাণের ধন, দেশের ভবিষ্যৎ- এ-জাতীয় নানা বিশেষণে বিশেষিত করে জাতির উদ্দেশে তার মাসিক বেতার ভাষণ দিয়েছিলেন। আমি সেদিন ময়মনসিংহ জেলে গিয়েছিলাম বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকীকে মুড়ি, পিঠা ও অন্যান্য বাড়ির খাবার পৌঁছে দিতে। ফিরেছিলাম বেশ রাত করে। একেবারে কাক-ভোরে দরজায় টোকা পড়েছিল। আমি থাকতাম বাইরের ঘরে, মানে বৈঠকখানায়। দরজা খুলেই দেখি পুলিশ। কী ব্যাপার? ‘না তেমন কিছু না, থানায় যেতে হবে।’ তখন টাঙ্গাইল থানার ওসি ছিলেন খোরশেজ্জা, বিহারের মানুষ। তার স্কুল-কলেজে পড়া ছেলেমেয়েরা আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে থাকত, আইয়ুববিরোধী সেøাগান দিত। দরজা খুলতেই খোরশেজ্জা বলেছিলেন, ‘চাচা মিয়া থানায় যেতে হবে।’ আমার জানা ছিল না ওই রাতে তারা ছাত্রনেতাদের গ্রেফতার অভিযানে বেরিয়েছেন। থানায় গিয়ে দেখি জনাব আল মুজাহিদীর ছোট ভাই শামীম আল মামুন, একটু পরেই এলেন আনোয়ার বক্স। মনে হয় ১৫-২০ জনকে গ্রেফতারের কথা, কিন্তু আমাদের তিনজনের বাইরে আর কাউকে ধরতে পারেনি। আগের রাতে আইয়ুব খান বলেছিলেন প্রাণের ধন, পরের রাতেই গ্রেফতার! এই হলো সরকার। মনে হয় তার দু-তিন দিন পর টাঙ্গাইলে বিশ্বনাথ নামে এক ছাত্র গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হয়। সারা দেশে আন্দোলনের গতি আরও বেড়ে যায়। আসাদের মৃত্যু সারা দেশকে নাড়িয়ে দিয়েছিল। মাস শেষ হতে পারেনি, ফেব্রুয়ারির ২২ অত দাপুটে প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান যিনি উন্নয়নের দশক পালন করছিলেন তিনি সব রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহার করে নেন। ২২ ফেব্রুয়ারি আগরতলা মামলা প্রত্যাহার করে ১০ বছরে যত রাজনৈতিক বন্দী ছিলেন তাঁদের সবাইকে মুক্তি দেওয়া হয়। আইয়ুব খান গোলটেবিল ডাকেন। বঙ্গবন্ধু মুক্ত স্বাধীন মানুষের মতো সেই গোলটেবিলে যোগদান করেন। কিন্তু গোলটেবিল ব্যর্থ হয়। ২৪ মার্চ ’৬৯ আইয়ুব খান পদত্যাগ করে প্রধান সেনাপতি ইয়াহিয়া খানের হাতে ক্ষমতা ছেড়ে দেন।

ইয়াহিয়া খান তার প্রথম বেতার ভাষণে ঘোষণা করেন, তার ক্ষমতার লোভ নেই। দুই বছরের মধ্যে নির্বাচন দিয়ে তিনি ব্যারাকে ফিরে যাবেন। ইয়াহিয়া কথা রাখেননি। ’৭০-এর ভোটের ফলাফলকে তিনি স্বীকার করেননি। বরং পূর্ব পাকিস্তানের বুকে দানবের মতো ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। এমন ধ্বংসযজ্ঞ পৃথিবীর কোথাও হয়নি। বাঙালি রুখে দাঁড়িয়েছিল। কোটি মানুষ ভিটেমাটি ছেড়ে প্রতিবেশী ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল। মহীয়সী নারী ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। শুধু ইন্দিরা গান্ধী নন, সমগ্র ভারতই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পাশে দাঁড়িয়েছিল। আমরা রক্ত দিয়ে মুক্ত ও স্বাধীন হয়েছি। বঙ্গবন্ধু বীরের বেশে দেশে ফিরে বিধ্বস্ত দেশের দায়িত্ব হাতে নিয়েছিলেন। এখন আরামে বসে তখনকার কথা ভাবা যাবে না। মাত্র ৫০০ কোটি টাকার বার্ষিক বাজেট হাতে নিয়ে বঙ্গবন্ধু যাত্রা করেছিলেন। ৫০০ কোটির সে বাজেট শেষ পর্যন্ত ১১০০-১৪০০ কোটিতে পৌঁছে। আর এখন ৪-৫ লাখ কোটি টাকার বাজেট। তাই সে সময়ের কথা ভাবা অসম্ভব। ইয়াহিয়া খানের দস্যি ঘাতক হানাদার বাহিনীর ওভাবে পতন হবে তিনি ভুলেও ভাবেননি। অথচ আমরা তাকে ১৬ ডিসেম্বর ’৭১-এ পদানত করেছিলাম।

১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধুর নির্মমভাবে নিহত হওয়া সে-ও ছিল আমাদের জন্য এক অকল্পনীয় ঘটনা। তারপর অনেকে এসেছেন অনেকে গেছেন। ক্ষমতাধররা অনেকে আগের রাতেও বুঝতে পারেননি পরের দিন কী হবে। মোশতাকের ক্ষমতা ছিল ৮৩ দিন। তারপর আসেন সেনাবাহিনীর লোকজন। ধীরে ধীরে প্রধান হয়ে দাঁড়ান মুক্তিযুদ্ধের বীর সেনানী জিয়াউর রহমান। জিয়াউর রহমান চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে ওভাবে নিহত হবেন তা অনেকে ভাবতেও পারেননি। জিয়াউর রহমান খুব উত্তপ্ত সময় ক্ষমতায় এসেছিলেন। তার সময় সেনাবাহিনীতে নানা গোলমাল হয়। অনেকেই বলেন ১৯টি ক্যু হয়েছিল। ন্যায়-অন্যায় কোনো বিচার না করে কয়েক হাজার সেনা সদস্যকে ফাঁসি দেওয়া হয়। সেখানে আমার বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ভূঞাপুরের বামনহাটার হাবিবও ছিল। কত ভুল করে অন্য মানুষকে ফাঁসিতে চড়ানো হয়েছে তার কোনো ইয়ত্তা ছিল না। বামনহাটার হাবিবেরও বাবার নাম, গ্রাম ঠিক ছিল না। আল্লাহ বাঁচনেওয়ালা তাই শেষ মুহূর্তে বেঁচে গিয়েছিল। এখন অসুস্থ বিছানায় পড়া। আল্লাহকে হাজার শুকর তবু সে জিয়াউর রহমানের ফাঁসির হাত থেকে বেঁচে গিয়েছিল। জিয়াউর রহমান চট্টগ্রামে নিহত হলে ভাইস প্রেসিডেন্ট আবদুস সাত্তার ক্ষমতা গ্রহণ করেন। যিনি বিছানা থেকে উঠতে পারতেন না, প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা পেয়ে নিজ পায়ে দাঁড়িয়ে গিয়েছিলেন। তারপর আস্তে আস্তে পাদপ্রদীপের নিচে আসেন বেগম খালেদা জিয়া। অন্যরা কে কী বলবেন জানি না, জিয়াউর রহমান বিএনপি তৈরি করেছিলেন, কিন্তু বিএনপিকে সারা দেশব্যাপী একটা ভিত্তি দিয়েছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। জিয়াউর রহমানের পরে ধীরে ধীরে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ক্ষমতায় আসেন। তিনি নির্বিবাদে নয় বছর ক্ষমতা ভোগ করেন। ৪ ডিসেম্বর ’৯০ তার ক্ষমতা ছাড়ার আগে ফরিদপুরের টেকেরহাটে এক বিরাট বেইলি ব্রিজের উদ্বোধন করতে গিয়েছিলেন। সেখানে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে না হলেও দেড়-দুই লাখ মানুষ হয়েছিল। ও রকম অজপাড়াগাঁয়ে ১০ হাজার মানুষ একত্র করা মারাত্মক ব্যাপার। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অত লোক দেখে মনে হয় এরশাদ আরও ১০ বছর ক্ষমতায় থাকবেন এমনটা ভেবেছিলেন। কিন্তু ঢাকা এসেই ৬ তারিখ পদত্যাগ করেন। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের পদত্যাগে ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেছিলেন তাদের কারও সঙ্গে আলাপ না করে তিনি পদত্যাগ করেছিলেন। এর জবাবে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ তার জীবনের শ্রেষ্ঠ বক্তব্য দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘একটি মাত্র কাজ করতে কারও সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করতে হয় না। সেটা হচ্ছে পদত্যাগ।’

এরপর অনেকেই ধারণা করেছিলেন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জিতবে, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় যাবে। ’৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি নির্বাচনে বিএনপি আওয়ামী লীগের চাইতে বেশি আসন পায়। ২০ লাখ ভোট কম পেয়েও বিএনপি আসন পায় ১৪০, আওয়ামী লীগ বিএনপির চাইতে ২০ লাখ ভোট বেশি পেয়েও ৮৮ আসন পায়। বিএনপি সরকার গঠন করে। আওয়ামী লীগ তীব্র বিরোধিতা করতে থাকে ভোটে সূক্ষ্ম কারচুপির কথা বলে। এরপর ’৯৬-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ১৪৬ আসন পায়। যেখানে বিএনপি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়ার কথা, সেখানে তারাও ১১৬ আসন পেয়ে এক শক্তিশালী বিরোধী দলে পরিণত হয়। তারা কখনো সংসদে যায় আবার কখনো যায় না। এভাবেই চলতে থাকে। তবে নেত্রীকে কে যেন বুদ্ধি দিয়েছিলেন যে বিরোধী দলের সবাই মিলে সরকার গঠন করে ফেলতে পারে। এরশাদের জাতীয় পার্টি বিএনপির সঙ্গে যোগ দিলে মাত্র এক সিটের ব্যবধান থাকবে। তাই বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলক জেএসডি নেতা আ স ম আবদুর রবকে হারানো গরু খোঁজার মতো খুঁজে মন্ত্রিত্বের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাঁর সমর্থন আদায় করা হয়। যদিও শেষ পর্যন্ত সব মন্ত্রিত্বের আশ্বাস পেয়েও বিএনপির সঙ্গে জাতীয় পার্টি হাত মেলায়নি। বরং ঐকমত্যের সরকারের নামে আওয়ামী লীগকে সমর্থন করে আনোয়ার হোসেন মঞ্জু যোগাযোগমন্ত্রীর পদ নিয়েছিলেন। ২১ বছর পর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে মোটামুটি ভালোই করেছিল। ’৯৬ সালের নির্বাচনে সখীপুর-বাসাইল থেকে লাখো ভোটে আমি নির্বাচিত হই। ’৯৬ থেকে ’৯৯ খুব বেশি দিন নয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন এক কোটি বেকারের চাকরি হবে, সারের দাম কমবে, পাটের দাম বাড়ানো হবে, আটিয়া বন অধ্যাদেশ বাতিল করা হবে। তিন বছরেও যখন এর কোনো কিছু হলো না তখন আমি পদত্যাগ করেছিলাম।

এরপর আবার বিএনপি বিপুল ভোটে ক্ষমতায় আসে। আওয়ামী লীগের আসন নেমে আসে ৫৮-তে। বিএনপি মনে করে ক্ষমতা তাদের জন্য চিরস্থায়ী। কিন্তু পরবর্র্তী নির্বাচনে তারা শোচনীয়ভাবে ক্ষমতা হারায়। এমনকি বিরোধী দলের নেতা হওয়ার মতো ভোট পেতেও তাদের কষ্ট হয়। জাতীয় পার্টির সঙ্গে আওয়ামী লীগ জোট করে নির্বাচন করেছিল। নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগ যদি মনে করত হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে বিরোধী দলের নেতা বানাবে খুব সহজেই পারত। তিন-চার জন যে স্বতন্ত্র সদস্য পাস করেছিলেন তাদের সমর্থন জাতীয় পার্টিকে দিলেই আর কোনো অসুবিধা হতো না। কিন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সে যাত্রায় ওই ধরনের কোনো কৌশল না করায় বেগম খালেদা জিয়া সে যাত্রায় বিরোধী দলের নেতা হতে পেরেছিলেন। তার পরের ইতিহাস সবার জানা। একটানা ১৩ বছর যেভাবেই হোক আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়।

ক্ষমতায় থাকলে অনেকেই রাস্তাঘাটের কথা ভাবেন না, মানুষের মনের কথা শুনতে চান না। বর্তমানে সবচাইতে বড় খবর বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার অনুমতি। যে যতই বলুন সরকারের সদিচ্ছা ছাড়া বিকল্প কোনো পথ নেই। হ্যাঁ, মানবিক কারণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশে যাওয়ার ব্যবস্থা করেন সে এক কথা নতুবা আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে যদি বাধ্য করতে পারেন বা বাধ্য করেন সেটা ভিন্ন কথা। এ ছাড়া বিকল্প কিছু নেই। বেগম খালেদা জিয়া এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তার চিকিৎসা নিয়ে নানান লুকোচুরি হচ্ছে, নানান জন নানা কথা বলছেন। রাজনীতিক, সাহিত্যিক, সাংবাদিকরা তার চিকিৎসা নিয়ে কথা বললে প্রশ্ন তো কিছু উঠবেই, তেমন বিশ্বাসযোগ্যতাও পাবে না। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের উচিত ঘণ্টায় ঘণ্টায় বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য বুলেটিন বোর্ডে টাঙিয়ে দেওয়া, গণমাধ্যমের অফিসগুলোয় পৌঁছে দেওয়া। সেদিন বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক শারফুদ্দিন আহমেদের কথা যথাযথ যুক্তিযুক্ত মনে হয়েছে। তিনি বলেছেন, ‘বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট ডাক্তাররা কিছু না বলে বাইরের লোক কথা বললে সেটা নিয়ে প্রশ্ন তো জাগবেই। তাই এভারকেয়ার হাসপাতালের উচিত সুনির্দিষ্ট মুখপাত্র ঠিক করা, যিনি খালেদা জিয়ার শরীরের অবস্থা ক্ষণে ক্ষণে বলতে পারতেন। তা করা হয়নি। সেজন্যই এত উল্টাপাল্টা।’ খালেদা জিয়ার পরিপাকতন্ত্রে রক্তক্ষরণ হচ্ছে এটা থামাতে পারছে না। তাহলে আমাদের দেশে কোটি কোটি মানুষ তারা কোন ভরসায় দেশে চিকিৎসা নেয়? যে সিদ্ধান্তই হোক দ্রুত নেওয়া দরকার। না হলে পরিস্থিতির অবনতি ঘটতে পারে। সরকারের যেমন কাজ সরকারে টিকে থাকার জন্য চোখ-কান খোলা রাখা, ঠিক তেমনি বিরোধী দলের প্রধান কাজই হচ্ছে যে কোনোভাবে সরকারকে অপ্রিয় করা। বিএনপি তেমন কিছু করতে পারছে না কারণ তারা মানুষের আস্থা হারিয়েছে। সে আস্থা এখনো ফিরে আসেনি। তাই শুধু দলীয় কর্মী দিয়ে তারা            আন্দোলনের চেষ্টা করছে। শুধু কর্মীনির্ভর আন্দোলন তেমন দানা বাঁধতে না পারলেও সরকারের কোনো ছোটখাটো ভুলে সবকিছু আগ্নেয়গিরির মতো জ্বলে উঠতে পারে।

একবারে ডিজেল-কেরোসিনের দাম ১৫ টাকা বৃদ্ধি করা কোনোমতেই কাজের কাজ হয়নি। একে তো ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধি তা নিয়ে গাড়ি-ঘোড়া বন্ধ। তার ওপর আবার ছাত্রদের হাফ ভাড়া। শুধু বিআরটিসির বাস ছাত্রদের হাফ ভাড়া নিলে সমস্যার সমাধান হবে না। কারণ সরকার-চালিত বিআরটিসির বাসই-বা কটা। সাধারণ মালিকের বাসই বেশি। কোনো কোনো দরিদ্র মালিকও আছেন যাদের বাসের রোজগারে সংসার চলে। তাই তারাও নানা যুক্তি দেখিয়েছেন। সরকারকে নিশ্চয়ই এখানে একটা কিছু করতে হবে। সেটা সরকার প্রতি বাসকে বছর বছর অনুদান দিতে পারে, রেজিস্ট্রেশন ফি কমাতে পারে, কিছু না কিছু করতেই হবে। ছাত্রছাত্রীদের হাফ ভাড়া শুধু ঢাকা শহরে নয়, সারা দেশেই চালু করতে বা রাখতে হবে। মফস্বলের সব জায়গাই ছাত্রছাত্রী ভাড়া অনেক ক্ষেত্রে অর্ধেকের কম। এটা ঠিকভাবে পালন করা না হলে দেশে আরও অশান্তি সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা দেখা দেবে।

আরেকটা বিষয় যা না বললেই নয়, মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে অর্থহীন কথা বলে অনেকেই বরখাস্ত হচ্ছেন, আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার হচ্ছেন। এসবের অন্যতম প্রধান গাজীপুর সিটি কপোরেশনের মেয়র জাহাঙ্গীর আলম। জাহাঙ্গীর আলম বছর কয়েক আগেও গার্মেন্টের ঝুট ব্যবসায়ী ছিলেন। ছেঁড়াফাড়া ন্যাকড়া, গার্মেন্টের কাটাছেঁড়া কাপড় বিক্রি করে গাজীপুরের সবচাইতে বেশি ট্যাক্সধারী হতে পারেন না। এতটা আঙুল ফুলে কী করে কলাগাছ হলেন? এ রকম হাইব্রিড নেতাদের সময় থাকতে উচিত শিক্ষা না দিলে সরকারের জন্য ভয়াবহ অশুভ দিন অপেক্ষা করছে। তাই সময় থাকতে এদের নিয়ন্ত্রণ করুন, জনগণের আস্থা অর্জন করুন। এটাই দেশবাসীর প্রত্যাশা।

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে নতুন বিতর্ক
মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে নতুন বিতর্ক

১ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীর পল্লবীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১
রাজধানীর পল্লবীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে মুসল্লিকে হত্যা, যুবক গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে মুসল্লিকে হত্যা, যুবক গ্রেপ্তার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ
মাগুরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নবীনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি
নবীনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের সুযোগ আছে আরও দুইদিন, আবেদন যেভাবে
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের সুযোগ আছে আরও দুইদিন, আবেদন যেভাবে

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী
গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মেটার ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ
যুক্তরাষ্ট্রে মেটার ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ

২৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ দেখল বাংলাদেশি স্বজনরা
ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ দেখল বাংলাদেশি স্বজনরা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবিতে চলছে ইলেকট্রিক গাড়ি-বাইক ও মেডিকেল প্রযুক্তির প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে চলছে ইলেকট্রিক গাড়ি-বাইক ও মেডিকেল প্রযুক্তির প্রদর্শনী

৩৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৮৩৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৮৩৪

৩৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নরসিংদীতে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের 'টেঁটাযুদ্ধ'
নরসিংদীতে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের 'টেঁটাযুদ্ধ'

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লিনিক্যাল বর্জ্যে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রংপুর নগরবাসী
ক্লিনিক্যাল বর্জ্যে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রংপুর নগরবাসী

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বাসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সমাবেশ
গাইবান্ধায় বাসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সমাবেশ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে পর্যটকবাহী বোট উল্টে নারী নিখোঁজ
সুন্দরবনে পর্যটকবাহী বোট উল্টে নারী নিখোঁজ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী আইন প্রবর্তনে দলগুলোকে অঙ্গীকারের আহ্বান দেবপ্রিয়র
বৈষম্যবিরোধী আইন প্রবর্তনে দলগুলোকে অঙ্গীকারের আহ্বান দেবপ্রিয়র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আসছেন ব্রাজিলের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক কাফু
ঢাকায় আসছেন ব্রাজিলের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক কাফু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েও সুদানের রাজধানীতে আরএসএফের ড্রোন হামলা
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েও সুদানের রাজধানীতে আরএসএফের ড্রোন হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ার কাছে বড় হারে সেমির স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
অস্ট্রেলিয়ার কাছে বড় হারে সেমির স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০
ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে প্রণোদনার বীজ-সার পেল ২৮২০ কৃষক
গোপালগঞ্জে প্রণোদনার বীজ-সার পেল ২৮২০ কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অলিম্পিকে যোগ্যতা অর্জন নাও করতে পারে পাকিস্তান
অলিম্পিকে যোগ্যতা অর্জন নাও করতে পারে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম