শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

অন্ধকার শক্তি আবার ১/১১ আনতে চায়

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
অন্ধকার শক্তি আবার ১/১১ আনতে চায়

একটা অন্ধকার শক্তি দেশে আবারও ১/১১ আনতে চায়। পরাক্রমশালী পশ্চিমা দেশের নিষেধাজ্ঞা তাদের উল্লসিত করেছে। তাদের মুখ হয়ে অনেকে জাতীয় সরকারের জিগির তুলছেন। জনসমর্থনের দিক থেকে যেসব খুচরা রাজনৈতিক দলের অস্তিত্ব বলে কিছু নেই, তারাও এখন নানামুখী তৎপরতায় ব্যস্ত। ২০০৬ সালের জাতীয় নির্বাচনে ক্ষমতায় যেনতেনভাবে ফিরে আসার ছক নিয়ে বিএনপি-জামায়াত যে কঠিন পথ নিয়েছিল সেখানে পাল্টা প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট। রক্তাক্ত সহিংসতার মধ্য দিয়ে রাজনীতি দেশকে কার্যত অচল করে তুলেছিল। কিন্তু বিএনপি একতরফা নির্বাচনে ক্ষমতায় আসার ব্যাপারে ছিল অনড়। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে দেশে জরুরি অবস্থা জারি করে ১/১১ সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হলে জনগণ শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পেয়ে অকুণ্ঠ সমর্থন জানায়। বিএনপি-জামায়াত বিরোধী সব রাজনৈতিক দল স্বাগত জানায়। কিন্তু একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা না নিয়ে সংস্কারসহ নানামুখী স্বপ্নের ফরমুলা জনগণের সামনে এনে আগ্রহের সৃষ্টি করে পরবর্তীতে কুশীলবরা ভ্রান্তনীতির পথ গ্রহণ করেন। সংবিধান ও আইন লঙ্ঘন করে যে পথে হাঁটা দেন তাতে গোটা দেশে একটা ত্রাসের সৃষ্টি হয়। জনমনে সৃষ্টি হয় আতঙ্ক। অবৈধ র‌্যাংগস ভবনই ভাঙা হয়নি, আরিচা ঘাটের ঝুপড়ি হোটেলগুলোও গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। মোটা দাগে ব্যবসায়ীসহ সমাজের বিভিন্ন অংশকে গ্রেফতার করে জেলে পোরা হয়। অন্যদিকে প্রতিবাদী শেখ হাসিনাকে ভোররাতে বাড়ি ঘেরাও করে গ্রেফতার করে আদালতে টেনে-হিঁচড়ে নেওয়া হয়। পরবর্তীতে বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকেও গ্রেফতার করা হয়। ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে জোর করে অর্থ আদায় করা হয়। রাজনীতিবিদদের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের হয় দেশান্তরী নয় কারাগারে নিক্ষেপ করা হয়। এতে রাজনীতির ওপরই বড় ধরনের আঘাত আসেনি, দেশের অর্থনীতিতেও ভয়ংকর থাবা আসে। দেশের অর্থনৈতিক সংকট টের পেতে জনগণকে বেশি দিন অপেক্ষা করতে হয়নি। যে জনগণ শুরুতে বরমাল্য দিয়েছিল, সেই জনগণ একদিকে নিপীড়ন অন্যদিকে উদ্দেশ্যহীন পথচলায় চরম অসন্তুষ্ট হয়ে পড়ে। ১/১১ সরকারকে বিদ্রোহের মুখেও পড়তে হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তারুণ্যের দ্রোহে প্রতিরোধে। ১/১১ এসেছিল পশ্চিমা কূটনীতিকদের তৎপরতা আর নেতৃত্বে। পরবর্তীতে এর নিয়ন্ত্রণ প্রতিবেশী শক্তিশালী একটি দেশের হাতে চলে যায়। এক পর্যায়ে নির্বাচন কমিশনকে সেনাবাহিনীর মাধ্যমে দেড় কোটি জাল ভোটার বাদ দিয়ে একটি স্বচ্ছ গ্রহণযোগ্য ভোটার তালিকা প্রস্তুত করে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিয়ে সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে বিদায় নিতে হয়। ১/১১-এর ইতিহাস দেশের রাজনীতি ও সমাজের ওপর বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে গেছে। অনেক চৌকশ সেনা অফিসারের ক্যারিয়ারও কর্তাদের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে শেষ হয়। দেশবরেণ্য রাজনীতিবিদ থেকে সমাজের আলোকিত মানুষদের বিতর্কিত করে গেছে। দেশের রাজনীতির জন্য সুখকর কিছু রেখে যায়নি। অভিশাপের কালো ছায়া রেখে গেছে। যারা একসময় সরকারবিরোধী অবস্থানকে সুসংহত করে হাঁটতে হাঁটতে ক্লান্ত ও হতাশ হয়ে এমন পথ নেন, সেটি তাদের জন্য কখনো সুখের হয় না। দেশের জন্য কল্যাণ বয়ে আনে না। গণতন্ত্রের জন্য আনন্দ সংবাদ আসে না। ১/১১ ও তার পরের ইতিহাস পর্যালোচনা করলেই তা উঠে আসে। একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অভ্যুদয় এমনি এমনি ঘটেনি। আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন-যৌবন উৎসর্গ করা, তেরো বছরের কারাদহন, দুইবার ফাঁসির কাষ্ঠে যাওয়া মিলিয়ে স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতা সংগ্রাম ও সুমহান মুক্তিযুদ্ধের রক্তাক্ত ইতিহাস অমিত সাহস ও ত্যাগের। একটি জাতিকে এক মোহনায় মিলিত করে রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জন। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী কালে দাঁড়িয়ে দেখা যায় আমরা একটি স্বাধীন-শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠন করতে পারিনি। কখনো সামরিকীকরণ কখনো বা দলীয়করণের অভিশাপে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা যায়নি। ৫০ বছরে একটি জাতীয় নির্বাচন হয়নি যা বিতর্কের ঊর্ধ্বে ছিল। ৫০ বছরে দেশ কার্যত রাজনৈতিক নেতৃত্বশূন্য হয়েছে। রাজনীতি রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধে অর্জিত সংবিধানে যে জনগণকে ক্ষমতার মালিক করা হয়েছিল সেই জনগণ কার্যত মালিক হতে পারেনি। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা দিনে দিনে একচ্ছত্র ক্ষমতার প্রভু হয়েছে। গণতন্ত্র ও সংবিধানের জন্য এটি চরম লজ্জা ও গ্লানির। আমাদের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঘুষ-দুর্নীতির ব্যাপক প্রসার ঘটেছে। সমাজে সৎ নীতিমান লড়াকু মানুষরা কোণঠাসা, নষ্টরা দাপটের সঙ্গে হাঁটে। সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচন অবাধ নিরপেক্ষ সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর পরিবেশে হয়েছে। সেখানে আওয়ামী লীগের সেলিনা হায়াৎ আইভী বিপুল ভোটে জয়লাভ করে হ্যাটট্রিক মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। অন্যদিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার সম্মানজনক ভোট নিয়ে লড়াই করেছেন। আইভী তাঁর বাড়িতে মিষ্টি নিয়ে ছুটে গেছেন। চাচা তৈমূর তাঁকে আশীর্বাদ করে দিয়েছেন। এমন রাজনৈতিক সংস্কৃতি ও শিষ্টাচারের সৌজন্যবোধ আমাদের রাজনীতির পূর্বপুরুষরা দেখিয়ে গেছেন। কেউ এটা লালন করেন কেউ বা এর ধারেকাছে নেই। আইভীর নির্বাচন প্রমাণ করে আওয়ামী লীগ যদি আগামী জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থী মনোনয়নে ভুল না করে তাহলে ভোটযুদ্ধে তার ভয়ের কিছু নেই। সেই সঙ্গে এত উন্নয়নের পরও কেন মানুষের মধ্যে অসন্তোষ তা খতিয়ে দেখে সমাধান করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিশ্বে বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের রোল মডেল। সরকারের নেওয়া নানা পদক্ষেপের ফলে দেশ দ্রুতগতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। এ অগ্রযাত্রা ভবিষ্যতে আর কেউ থামাতে পারবে না। এ কথা সত্য, বিশাল বিশাল বাজেটের মেগা প্রকল্প সম্পন্ন হচ্ছে। পদ্মা সেতু এখন মানুষ দেখতে যায়। সারা দেশে অবকাঠামো উন্নয়নের মহাকর্মযজ্ঞের উৎসবে জনগণের চোখে-মুখে হাসি। একজন শেখ হাসিনা তাঁর রাজনৈতিক নেতৃত্বের ক্যারিশমায় ও দ্রুতগতিসম্পন্ন অন্য প্রধান নির্বাহীর জায়গা থেকে গোটা দেশের চিত্র বদলে দিয়েছেন। কিন্তু সরকারবিরোধী রাজনৈতিক শিবির তাদের মতো করে পরিকল্পনা ও কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে। রাজনীতি দিয়ে তাদের রাজনীতি রুখতে আড়ালে কতটা সরকারি দল সফল, সে প্রশ্ন সামনে আসে। এ সরকারের আমলে টেলিভিশন নিয়ে যারা গণমাধ্যমপাড়ায় হর্তাকর্তা হয়েছিলেন তাদের আওয়ামী লীগের প্রতি কমিটমেন্টে যেন আজকাল ভাটা পড়েছে। তাদের টেলিভিশনে এখন বিরোধী দলের চোখ জ্বলজ্বল করে। চরম সুবিধাভোগীদের যেন অস্থিরতা। ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে অনেক প্রার্থী এলাকায় যাননি। অনেক ক্ষমতাধর দেশের বাইরে চলে গিয়েছিলেন। তারা কী করছেন দেখতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকাস্থ মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেছেন, ‘এটা শাস্তি নয়, সতর্কতা মাত্র’। একজন দেশপ্রেমিক মানুষের জন্য আত্মমর্যাদাশীল রাষ্ট্রের নাগরিকের জন্য বিষমাখা তীরের মতো। একটি উদার গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের সুসম্পর্ক রয়েছে। আমাদের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. আবদুল মোমেন আমেরিকার সঙ্গে উষ্ণ সম্পর্ক রেখেছেন। সেখানে বিরোধী রাজনীতির জন্য এ দেশের জনগণকে অপমান সইতে হবে কেন? সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে দুই দেশের সম্পর্ক শীতলতা নয় উষ্ণতায় নিয়ে যাওয়ার সফলতা দেখাতে হবে। আমাদের এমনিই অভ্যাস রয়েছে দেউলিয়া রাজনীতির। কূটনীতিকদের কাছে নালিশ করার। এক দলের বিরুদ্ধে আরেক দলের নালিশ যা কখনো সম্মানজনক নয়। অথচ এটি চলে আসছে। এরশাদ শাসনামলে ১৫ দল ও সাত দলের পক্ষে দুই নেতা চিঠি পাঠাতেন এভাবে জাতিসংঘসহ মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টে। নব্বই-উত্তর জমানায় তো নালিশের বন্যা বইছে। দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে বিদেশিরা নাক গলিয়েছেন নাকি বিদেশিদের টেনে এনে তাদের নাক ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে সেটি আলোচনার বিষয়। ভারতের একজন আন্তর্জাতিক বিশ্লেষক সম্প্রতি বিবিসির এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, তাদের দেশ প্রতিবেশী রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের সঙ্গে উষ্ণ সম্পর্ক কখনো শীতল হতে দেবে না। বাংলাদেশের উন্নয়নে চীনের অর্থনীতি প্রবেশ করলেও এ সম্পর্কের অবনতি হবে না। আমাদের দেশের রাজনৈতিক সমস্যা বা সংকট যেখানে যা-ই থাকুক তা নিজেদের মধ্যে আলোচনায় বসে সমাধানের পথ দেখা উচিত। যদিও আমাদের রাজনীতিতে ’৭১-এর স্বাধীনতাবিরোধীদের নিয়ে একটি ক্ষত রয়ে গেছে। ’৭৫-এর ১৫ আগস্টের দগদগে ঘা কখনো শুকায়নি। একুশে আগস্টের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা ’৯০-উত্তর গণতন্ত্রের চলমান সমঝোতার রাজনীতিকে কবর দিয়েছে। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া দন্ডিত ও অসুস্থ। দলের হাল ধরার বা নির্বাচনী রাজনীতিতে আর সুযোগ পাবেন কি না এর গ্যারান্টি নেই। তবে তাঁর জনপ্রিয়তা ছিল। বিতর্কিত তারেক রহমান দন্ডিত ও লন্ডনে নির্বাসিত। তবু সব মহলে গ্রহণযোগ্য দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কঠিন সময়ে দলকে সামাল দিচ্ছেন। নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ রেখে নানা গণমুখী কর্মসূচিও দিচ্ছেন। রাজনৈতিক দলগুলোর শান্তিপূর্ণ জনসমাবেশ করা গণতান্ত্রিক অধিকার। সরকারও এখানে উদার ভূমিকা দেখাচ্ছে। এখন দেশের রাজনীতিকে সব ষড়যন্ত্রের নানা তৎপরতাকে বানচাল করে দিতে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের দিকে অগ্রসর হতে হবে। মানুষকে তার ভোটাধিকার প্রয়োগের অধিকার দিয়ে একটি শক্তিশালী সরকারের সঙ্গে শক্তিশালী বিরোধী দল জাতীয় সংসদে উপহার দিতে হবে। জাতীয় সংসদ হবে সব আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। সব রাজনৈতিক দলকেও মনে রাখতে হবে, এ দেশের জনগণ আর কখনো হরতাল-অবরোধ বা সহিংস রাজনৈতিক কর্মসূচি গ্রহণ করবে না। দেশের অর্থনীতির জন্য এই সর্বনাশা কর্মসূচি থেকে জনগণ বেরিয়ে এসেছে। আর দেশের বিরুদ্ধে যে কোনো ষড়যন্ত্র কখনো কল্যাণ বয়ে আনেনি। তাই ষড়যন্ত্রের পথ নয় গণতন্ত্র ও উন্নয়নের পথেই বাংলাদেশকে হাঁটতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শিক অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক শোষণমুক্ত উন্নত বাংলাদেশের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়া যাবে না। যে কোনো জাতীয় ঐক্যের বা আদর্শের মজবুত ভিত্তিই হলো মুক্তিযুদ্ধ।

এ দেশের বড় বড় শিল্পপতি বিনিয়োগকারীরা গভীর দেশপ্রেম নিয়ে একের পর এক বিনিয়োগ করে যাচ্ছেন। শিল্প কলকারখানা বাড়ছে। বাড়ছে কর্মসংস্থান। বাড়ছে উৎপাদন। এ দেশের মধ্য ও মাঝারি মানের বিনিয়োগকারীরাও বসে নেই, কঠিন পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। এ দেশের বলবান কৃষক সরকারের ব্যাপক সহযোগিতায় কৃষির চিত্র বদলে দিয়েছে। উন্নয়নের সোনা ফলছে দিগন্তজুড়ে। আমাদের প্রবাসী শ্রমিকরা শক্তিশালী রেমিট্যান্স যোদ্ধা। সব মিলিয়ে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। দেশের সঙ্গে টেকসই উৎপাদনের জন্য চাই সুশাসন। চাই কার্যকর গণতন্ত্র। যারা ব্যাংক লুটে নিয়ে যায়, ঘুষ-দুর্নীতিতে ডুবে থাকে বিদেশে অর্থ পাচার করে, শেয়ারবাজারে জুয়াড়িরা বিনিয়োগকারীদের সর্বনাশ করে, তাদের ধরতে হবে। এখানে আপস করা যায় না। একইভাবে দেশের রাজনীতি ও গণতন্ত্র এবং সংবিধানবিরোধী কোনো ষড়যন্ত্র গ্রহণযোগ্য নয়। আমাদের রাষ্ট্রের চিন্তাশীল মানুষদের গভীরভাবে এটা ভাবতে হবে। আমাদের রাজনৈতিক শক্তিকে এটা গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে। সরকার ও বিরোধী দলকে এ নিয়ে সিরিয়াস হতে হবে। দেশের নাগরিক সমাজকে এ নিয়ে কথা বলতে হবে। মুখ না খোলা অনেকের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। এই খারাপ অভ্যাস থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। ৩০ লাখ শহীদের রক্তে অর্জিত বাংলাদেশ আজ তার উন্নয়নে গোটা বিশ্বকে চমকে দিয়েছে। এখানে কোনো ষড়যন্ত্রের রূপরেখা তৈরি হতে দেওয়া যায় না। এখানে গণতন্ত্রকেই হৃষ্টপুষ্ট করে সুশাসন নিশ্চিত করতে হবে। সংবিধান ও আইনের ঊর্ধ্বে কাউকে যেতে দেওয়া যায় না। এটা মনে করিয়ে দিতে হবে।

 

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
সর্বশেষ খবর
গাজা সিটি ছেড়েছে আড়াই লক্ষাধিক বাসিন্দা: ইসরায়েলি সেনাবাহিনী
গাজা সিটি ছেড়েছে আড়াই লক্ষাধিক বাসিন্দা: ইসরায়েলি সেনাবাহিনী

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প
দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস
শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’
ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব
ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ
গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল
জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়
এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু
ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ
১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল
যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ
হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ
কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের
‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ