শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২২

চিকিৎসা-মানবিকতা বনাম রাজনীতি

মিঠুন দে
চিকিৎসা-মানবিকতা বনাম রাজনীতি

প্রকৃতির অমোঘ নিয়মে বিশ্বব্রহ্মান্ডের সবকিছুই গতিশীল ও পরিবর্তনশীল। পার্থিব জগতের প্রতিটি প্রাণীই জন্মগ্রহণের পর থেকে জীবনকালের কয়েকটি ধাপ অতিবাহিত করে পরম ও চরম প্রাপ্তির দিকে অগ্রসর হয়। মানবজীবনও এর ব্যতিক্রম নয়। প্রতিটি মানুষ জন্মগ্রহণের পর শৈশব, কৈশোর ও যৌবনকাল অতিবাহিত করে বার্ধ্যকে উপনীত হয়। আর বার্ধক্যেই প্রকৃতির অমোঘ নিয়মে নানা রোগব্যাধিতে আক্রান্ত হয়। ফলে রোগাক্রান্ত ব্যক্তির আত্মীয়স্বজন ও কাছের মানুষ উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় ভোগে। বিএনপি চেয়ারপারসন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াও বর্তমানে বার্ধক্যজনিত গুরুতর অসুস্থতা নিয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাঁর শারীরিক পরিস্থিতি বেশ জটিল ও কঠিন। স্বাভাবিক কারণেই তাঁর আত্মীয়স্বজন এবং দলীয় নেতা-কর্মীরা উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার মধ্যে আছেন। খালেদা জিয়া বাংলাদেশের প্রথম শ্রেণির একটি উন্নতমানের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাঁর জন্য গঠন করা হয়েছে দক্ষ চিকিৎসকের সমন্বয়ে মেডিকেল বোর্ড। এ বোর্ডের অধীনেই চিকিৎসা চলমান। কিন্তু কিছুদিন আগে থেকেই খালেদা জিয়ার লিভার সিরোসিসের কারণে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। এ অবস্থায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের অভিমত, অচিরেই তাঁকে বিদেশে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া অত্যাবশ্যক। বিশেষত আমেরিকা, ইংল্যান্ড ও জার্মানি এ তিন দেশেই শুধু তাঁর সঠিক চিকিৎসা চলতে পারে।

কিন্তু এ তিনটি দেশে তথা বিদেশে পাঠানোর মাধ্যমে খালেদা জিয়ার চিকিৎসা করাটাই সরকারের কাছে জটিল ও কঠিন হয়ে দেখা দিয়েছে। কারণ আইনের দৃষ্টিতে দোষী সাব্যস্ত হয়ে দন্ডপ্রাপ্ত আসামি হওয়া সত্ত্বেও খালেদা জিয়া শুধু চিকিৎসা প্রাপ্তির জন্যই সরকারের অনুকম্পায় ও উদারতায় জামিনে মুক্ত হয়ে বাংলাদেশের একটি প্রধানতম হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা নিতে পারছেন। থাকতে পারছেন ঘরোয়া আবেশে পারিবারিক পরিবেশে। খালেদা জিয়ার জন্য এ বিশেষ ব্যবস্থা করেছেন বর্তমান সরকারপ্রধান শেখ হাসিনা তাঁর নির্বাহী ক্ষমতার আদেশ অনুবলে। কিন্তু আইনের বাইরে গিয়ে এর থেকে বেশি কিছু করতে পারাটা তাঁর পক্ষে বেশ কঠিন। কারণ খালেদা জিয়াকে জামিনে মুক্ত করার সময় একটি শর্ত যুক্ত ছিল। তা হলো তিনি কোনো দিনও চিকিৎসার জন্য বা অন্য কোনো কারণে দেশের বাইরে যেতে পারবেন না।

বিএনপি দেশের প্রধান একটি রাজনৈতিক দল। এ দলের রয়েছে দেশব্যাপী প্রচুর নেতা-কর্মী-সমর্থক। তাই তাদের সবারই দাবি তাদের দলীয় প্রধানকে বিদেশে পাঠিয়ে উন্নত ও যথাযথ চিকিৎসা প্রদানের।

লক্ষণীয় বিষয় হলো, চিকিৎসার জন্য বিদেশ গমনের অনুমতি প্রদানকারী ব্যক্তি হলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি আবার ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ দলেরও প্রধান। আর চিকিৎসা গ্রহণকারী খালেদা জিয়া প্রধানতম বিরোধী দল বিএনপির প্রধান। খালেদা জিয়া চিকিৎসা গ্রহণের জন্য বিদেশে যাওয়া মাত্রই অন্যসব দেশে অবস্থানরত বিএনপির পলাতক সমর্থকরা এক জায়গায় একত্রিত হবেন। কেউ তখন এদের আটকে রাখতে পারবে না। আর এ ধরনের লোকজন এক জায়গায় একত্রিত হওয়ার সুযোগ পেলে তা বর্তমান ক্ষমতাসীন দলের জন্য খুব একটা সুখকর হবে না। আর খালেদা জিয়ার চিকিৎসা যেহেতু শুধু আমেরিকা, ইংল্যান্ড ও জার্মানির মতো তিনটি শক্তিশালী দেশেই সম্ভব, তাই চিকিৎসা চলাকালে ওইসব দেশের প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতাদের প্রভাবিত করার যথেষ্ট সম্ভাবনা থাকবে। রাজনীতির প্রধানতম অনুষঙ্গ কূটনীতি। কূটনীতির কূটচালের মাধ্যমেই সব দেশের সব সরকারপ্রধান ক্ষমতায় টিকে থাকেন। কূটনীতির মাধ্যমে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের কারণেই কালে কালে দেশে দেশে বড় বড় রাজনৈতিক নেতার জীবন বিপন্ন হয়েছে। হয়েছেন ক্ষমতা থেকে উৎখাত এমনকি দেশান্তরী। রাজনৈতিক নেতাদের চলার পথ খুবই কঠিন, বন্ধুর। এতটুকু ভুলের কারণে ঘটে যেতে পারে মহাবিপর্যয়।

খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা গ্রহণ প্রক্রিয়া দীর্ঘায়িত হলেও সরকারের জন্য এক ধরনের জটিলতা। সৃষ্টিকর্তা না করুন বিদেশে তাঁর কিছু হয়ে গেলে তা-ও সরকারের জন্য জটিলতা হিসেবে দেখা দেবে। দেশে দেখা দিতে পারে চরম অস্থিরতা, অরাজকতা। যা সরকারের জন্য সুখকর হবে না। আবার বিপরীতক্রমে তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং বিএনপির মতো শক্তিশালী দলের প্রধান খালেদা জিয়া তাঁর জীবনের সংকটময় মুহূর্তে সরকারের অনুমতি নিয়ে বিদেশে যথাযথ চিকিৎসাসেবা পাবেন না তা-ও দেশবাসীর কাছে গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। তাই তো অনেকে সরকারকে অনুরোধ করেছেন, শেষ জীবনে যেন বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠিয়ে সরকার তার যথাযথ দায়িত্ব পালন করে। বিএনপি নেতা-কর্মীদের শেষ আকুতি প্রাণের দাবি পূরণ করে সরকারের উচিত অচিরেই খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশ পাঠানো। তা না হলে সরকারকে এ অপবাদ জীবনভর বহন করতে হবে। আম-জনতার কথা হলো, খালেদা জিয়া একজন নারী। আবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও একজন নারী। তাই শেখ হাসিনা এ ক্ষেত্রে মানবিকতার পরিচয় দিয়ে যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করে হতে পারেন স্মরণীয়-বরণীয়।

পরিশেষে সবাইকে মনে রাখতে হবে, বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা প্রাপ্তির বিষয়টি রাজনৈতিক এবং উচ্চমার্গের কূটনৈতিকও বটে। এ ক্ষেত্রে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। কাজেই এখানে সাধারণ মানুষের এমনকি উভয় দলের নেতা-কর্মীদের আবেগপ্রবণ হওয়ার এতটুকুও সুযোগ নেই। সবারই মত প্রকাশ করার স্বাধীনতা ও সুযোগ আছে। কিন্তু আমাদের সবার অবশ্যই মনে রাখতে হবে, সিদ্ধান্ত আসবে সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে। কাজেই সবাইকে ধৈর্য ধারণ করতে হবে। হতে হবে সহনশীল। আমাদের সবাই পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার কাছে খালেদা জিয়ার দ্রুত রোগমুক্তি ও দীর্ঘ জীবন কামনা করতে হবে। তা হলেই দেশমাতৃকার জন্য সবকিছু সার্বিকভাবে সুন্দর হয়ে উঠবে।

                লেখক : প্রাবন্ধিক।

এই বিভাগের আরও খবর
কারাগার : এক অচেনা জীবনের গল্প
কারাগার : এক অচেনা জীবনের গল্প
সমাজ সংস্কারে তাবলিগ ও তাবলিগের জোড়ের প্রভাব
সমাজ সংস্কারে তাবলিগ ও তাবলিগের জোড়ের প্রভাব
এইডস আগ্রাসন
এইডস আগ্রাসন
২১ আগস্ট ট্র্যাজেডি
২১ আগস্ট ট্র্যাজেডি
সাদ্দামের দখলদারত্ব ও কুয়েত পুনর্গঠনে বাংলাদেশ
সাদ্দামের দখলদারত্ব ও কুয়েত পুনর্গঠনে বাংলাদেশ
ব্যবসায় সংকট
ব্যবসায় সংকট
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ডেঙ্গু প্রতিরোধের কার্যকরী মাধ্যম
পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ডেঙ্গু প্রতিরোধের কার্যকরী মাধ্যম
শতাব্দীর জটিল রাজনীতির কবলে দেশ!
শতাব্দীর জটিল রাজনীতির কবলে দেশ!
পলিথিন আগ্রাসন
পলিথিন আগ্রাসন
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি
দাওয়াত ও তাবলিগ ধর্মের প্রাণ
দাওয়াত ও তাবলিগ ধর্মের প্রাণ
সর্বশেষ খবর
আধিপত্য বিস্তারের জন্য ভারত শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছিল
আধিপত্য বিস্তারের জন্য ভারত শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছিল

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি নেতা পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেফতার ১
বিএনপি নেতা পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেফতার ১

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় আইএমএফের প্রতিনিধি দল
ঢাকায় আইএমএফের প্রতিনিধি দল

২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে শেকৃবিতে বিক্ষোভ
হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে শেকৃবিতে বিক্ষোভ

২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদে সময়ের মাপকাঠি নির্ধারণে বিশেষ উদ্যোগ
চাঁদে সময়ের মাপকাঠি নির্ধারণে বিশেষ উদ্যোগ

৩ ঘন্টা আগে | বিজ্ঞান

হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৪ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

খুলনায় ভারতের সহকারী হাই কমিশনার অফিসের সামনে পুলিশ-সেনাবাহিনীর সতর্ক প্রহরা
খুলনায় ভারতের সহকারী হাই কমিশনার অফিসের সামনে পুলিশ-সেনাবাহিনীর সতর্ক প্রহরা

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল দুই যুবকের
মৌলভীবাজারে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল দুই যুবকের

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ভারতীয় টিভি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ চেয়ে রিট
দেশে ভারতীয় টিভি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ চেয়ে রিট

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সেন্টমার্টিনে ভেসে এলো অজ্ঞাত যুবকের লাশ
সেন্টমার্টিনে ভেসে এলো অজ্ঞাত যুবকের লাশ

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

খোশরোজ কিতাব মহলের মহীউদ্দীন আহমদ আর নেই
খোশরোজ কিতাব মহলের মহীউদ্দীন আহমদ আর নেই

৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের আগরতলাস্থ বাংলাদেশ উপ-হাই কমিশনে হামলার প্রতিবাদে উত্তাল ঢাবি
ভারতের আগরতলাস্থ বাংলাদেশ উপ-হাই কমিশনে হামলার প্রতিবাদে উত্তাল ঢাবি

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে এডিবি
বাংলাদেশকে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে এডিবি

৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

নীলফামারীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ভাই-বোন নিহত
নীলফামারীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ভাই-বোন নিহত

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘লং মার্চ ১২’ রকেট উৎক্ষেপণ করল চীন
‘লং মার্চ ১২’ রকেট উৎক্ষেপণ করল চীন

৬ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, গ্রেফতার ১৬
মেঘনায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, গ্রেফতার ১৬

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা চাইতে হবে : ছাত্র অধিকার পরিষদ
ভারতকে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা চাইতে হবে : ছাত্র অধিকার পরিষদ

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেড়ামারায় শিক্ষা অফিসারকে রুমে তালাবদ্ধ করে শিক্ষার্থী‌দের বি‌ক্ষোভ
ভেড়ামারায় শিক্ষা অফিসারকে রুমে তালাবদ্ধ করে শিক্ষার্থী‌দের বি‌ক্ষোভ

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

খরা-ভূমিক্ষয় মোকাবিলায় বৈশ্বিক পদক্ষেপ প্রয়োজন : পরিবেশ উপদেষ্টা
খরা-ভূমিক্ষয় মোকাবিলায় বৈশ্বিক পদক্ষেপ প্রয়োজন : পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৪ মাসে এক লাখ কোটি টাকার বেশি রাজস্ব আদায়
৪ মাসে এক লাখ কোটি টাকার বেশি রাজস্ব আদায়

৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

২ মার্চ থেকে এইচএসসির ফরম পূরণ শুরু
২ মার্চ থেকে এইচএসসির ফরম পূরণ শুরু

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

স্বৈরাচারমুক্ত বাংলাদেশে জনগণ স্বাধীনভাবে চলতে পারছে : আমিনুল হক
স্বৈরাচারমুক্ত বাংলাদেশে জনগণ স্বাধীনভাবে চলতে পারছে : আমিনুল হক

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

এবার মালয়েশিয়ায় শাকিবের ‘দরদ’
এবার মালয়েশিয়ায় শাকিবের ‘দরদ’

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ভারতে বাংলাদেশ দূতাবাসে হামলার প্রতিবাদে মুন্সীগঞ্জে বিক্ষোভ
ভারতে বাংলাদেশ দূতাবাসে হামলার প্রতিবাদে মুন্সীগঞ্জে বিক্ষোভ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচবিবিতে নকল সিরাপ বিক্রির অভিযোগ, বিক্রেতা আটক
পাঁচবিবিতে নকল সিরাপ বিক্রির অভিযোগ, বিক্রেতা আটক

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছেন জনপ্রিয় গায়ক এলটন জন
দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছেন জনপ্রিয় গায়ক এলটন জন

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বাগেরহাটে বাস টার্মিনাল দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের সশস্ত্র মহড়া
বাগেরহাটে বাস টার্মিনাল দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের সশস্ত্র মহড়া

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মদনে ভারপ্রাপ্ত ইউএনওর বিরুদ্ধে বিএনপির ঝাড়ু মিছিল
মদনে ভারপ্রাপ্ত ইউএনওর বিরুদ্ধে বিএনপির ঝাড়ু মিছিল

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আগরতলায় বাংলাদেশের হাইকমিশনে হামলার ঘটনায় সিলেটে বিক্ষোভ
আগরতলায় বাংলাদেশের হাইকমিশনে হামলার ঘটনায় সিলেটে বিক্ষোভ

৭ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

আগরতলার ঘটনায় দিল্লিকে তদন্তের আহ্বান জানিয়ে ঢাকার কড়া বার্তা
আগরতলার ঘটনায় দিল্লিকে তদন্তের আহ্বান জানিয়ে ঢাকার কড়া বার্তা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পরকীয়ার জেরে স্বামীকে খুন, আদালতে দাঁড়িয়ে মাকে ধরিয়ে দিল ৬ বছরের সন্তান!
পরকীয়ার জেরে স্বামীকে খুন, আদালতে দাঁড়িয়ে মাকে ধরিয়ে দিল ৬ বছরের সন্তান!

১৯ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন ভোটার সংগ্রহে বাড়ি বাড়ি যাবে ইসি
নতুন ভোটার সংগ্রহে বাড়ি বাড়ি যাবে ইসি

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পতনের পর দলে দলে সংখ্যালঘু ভারতে পালানোর তথ্য সঠিক নয়: দ্য হিন্দু
হাসিনার পতনের পর দলে দলে সংখ্যালঘু ভারতে পালানোর তথ্য সঠিক নয়: দ্য হিন্দু

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোষা কুকুরের জন্য নিজের বিয়ে ভাঙলেন তরুণী!
পোষা কুকুরের জন্য নিজের বিয়ে ভাঙলেন তরুণী!

১৮ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্বর্ণজয়ী শুটার সাদিয়া মারা গেছেন
স্বর্ণজয়ী শুটার সাদিয়া মারা গেছেন

১১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচন কঠিন হবে : তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন কঠিন হবে : তারেক রহমান

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৫ আগস্ট 'জাতীয় শোক' দিবসের ছুটি স্থগিত
১৫ আগস্ট 'জাতীয় শোক' দিবসের ছুটি স্থগিত

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিচ্ছেদের জল্পনার মাঝেই নতুন অধ্যায় শুরু করছেন ঐশ্বরিয়া
বিচ্ছেদের জল্পনার মাঝেই নতুন অধ্যায় শুরু করছেন ঐশ্বরিয়া

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আগরতলায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলার ঘটনায় ভারতের দুঃখ প্রকাশ
আগরতলায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলার ঘটনায় ভারতের দুঃখ প্রকাশ

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এস আলম ও তার ভাইয়ের দুই ব্যাংকে থাকা শেয়ার জব্দের নির্দেশ
এস আলম ও তার ভাইয়ের দুই ব্যাংকে থাকা শেয়ার জব্দের নির্দেশ

১৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সিরিয়ার বিভিন্ন শহর দখলে এগিয়ে চলা কারা এই হায়াত আল–শাম?
সিরিয়ার বিভিন্ন শহর দখলে এগিয়ে চলা কারা এই হায়াত আল–শাম?

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলার ঘটনায় দিল্লিকে তদন্তের আহ্বান জানিয়ে ঢাকার কড়া বার্তা
আগরতলার ঘটনায় দিল্লিকে তদন্তের আহ্বান জানিয়ে ঢাকার কড়া বার্তা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে

১৬ ঘন্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ইসরায়েলে লাউড স্পিকারে আজান দেয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলে লাউড স্পিকারে আজান দেয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসার জন্য হুন্ডিতে ১৩ লাখ কোটি টাকা লেনদেন
ভিসার জন্য হুন্ডিতে ১৩ লাখ কোটি টাকা লেনদেন

১৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ব্যাংক খাতে সৃষ্ট মন্দ ঋণ দিয়ে করা যেত ২৪টি পদ্মা সেতু
ব্যাংক খাতে সৃষ্ট মন্দ ঋণ দিয়ে করা যেত ২৪টি পদ্মা সেতু

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মমতার বক্তব্য বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি : ফখরুল
মমতার বক্তব্য বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি : ফখরুল

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘যুদ্ধের ময়দান ছেড়ে পালানো ইউক্রেনীয় সেনাদের সংখ্যা বাড়ছে’
‘যুদ্ধের ময়দান ছেড়ে পালানো ইউক্রেনীয় সেনাদের সংখ্যা বাড়ছে’

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে মমতার বক্তব্য সঠিক পদক্ষেপ নয়’
‌‘রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে মমতার বক্তব্য সঠিক পদক্ষেপ নয়’

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিতে পৌনে ৫ লাখ পদ খালি : নিয়োগের ব্যবস্থা করতে মন্ত্রণালয়ের চিঠি
সরকারি চাকরিতে পৌনে ৫ লাখ পদ খালি : নিয়োগের ব্যবস্থা করতে মন্ত্রণালয়ের চিঠি

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আগরতলায় উপহাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে বৈষম্যবিরোধীদের কর্মসূচি
আগরতলায় উপহাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে বৈষম্যবিরোধীদের কর্মসূচি

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদায়ের আগে ‘ক্ষমতার চূড়ান্ত’ ব্যবহার, প্রতিশ্রুতি ভেঙে ছেলেকে ক্ষমা বাইডেনের
বিদায়ের আগে ‘ক্ষমতার চূড়ান্ত’ ব্যবহার, প্রতিশ্রুতি ভেঙে ছেলেকে ক্ষমা বাইডেনের

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প এবার মেয়ে টিফানির শ্বশুরকেও প্রশাসনে নিয়োগ দিচ্ছেন
ট্রাম্প এবার মেয়ে টিফানির শ্বশুরকেও প্রশাসনে নিয়োগ দিচ্ছেন

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেফারির বিতর্কিত সিদ্ধান্তে ফুটবল ম্যাচে সংঘর্ষ, নিহত প্রায় ১০০
রেফারির বিতর্কিত সিদ্ধান্তে ফুটবল ম্যাচে সংঘর্ষ, নিহত প্রায় ১০০

১৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্র: রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর পাচারের টাকায় করা যেত ৪ মেট্রোরেল
শ্বেতপত্র: রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর পাচারের টাকায় করা যেত ৪ মেট্রোরেল

১৫ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

অক্সফোর্ডের বর্ষসেরা শব্দ ‘ব্রেন রট’, এর অর্থ কি?
অক্সফোর্ডের বর্ষসেরা শব্দ ‘ব্রেন রট’, এর অর্থ কি?

১১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের আগরতলাস্থ বাংলাদেশ উপ-হাই কমিশনে হামলার প্রতিবাদে উত্তাল ঢাবি
ভারতের আগরতলাস্থ বাংলাদেশ উপ-হাই কমিশনে হামলার প্রতিবাদে উত্তাল ঢাবি

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে লাউড স্পিকারে আজান দেয়াতে নিষেধাজ্ঞা, যা বলল হামাস
ইসরায়েলে লাউড স্পিকারে আজান দেয়াতে নিষেধাজ্ঞা, যা বলল হামাস

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল থেকে চার্জার খুলতে গিয়ে তরুণীর মৃত্যু!
মোবাইল থেকে চার্জার খুলতে গিয়ে তরুণীর মৃত্যু!

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন থেকে ঘুরতে এসে প্রেম-বিয়ে
চীন থেকে ঘুরতে এসে প্রেম-বিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে কারণে ঐক্যে জোর বিএনপির
যে কারণে ঐক্যে জোর বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

চামচাতন্ত্র থেকে হয় চোরতন্ত্র
চামচাতন্ত্র থেকে হয় চোরতন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথে সময় কমবে ৯০ মিনিট
ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথে সময় কমবে ৯০ মিনিট

নগর জীবন

শুধু নির্বাচন নয়, রাজনীতিটাই আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ
শুধু নির্বাচন নয়, রাজনীতিটাই আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আওয়ামী দোসরদের মোকাবিলায় সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের মোকাবিলায় সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

কমছে না উত্তাপ
কমছে না উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা চান ব্যবসায়ীরা
নিরাপত্তা চান ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন সামনে রেখে রংপুরে বিএনপি-জামায়াত চাঙা
নির্বাচন সামনে রেখে রংপুরে বিএনপি-জামায়াত চাঙা

নগর জীবন

তিন রোগ নিয়ে নতুন তথ্য
তিন রোগ নিয়ে নতুন তথ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টার ছেলের বিরুদ্ধে মামলা
উপদেষ্টার ছেলের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষুব্ধ বাংলাদেশ, দুঃখ প্রকাশ করেছে ভারত
ক্ষুব্ধ বাংলাদেশ, দুঃখ প্রকাশ করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির চুক্তি নিয়ে নতুন আলোচনা করবে বাংলাদেশ
আদানির চুক্তি নিয়ে নতুন আলোচনা করবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার
হাজার কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন দল গঠনের হিড়িক
নতুন দল গঠনের হিড়িক

প্রথম পৃষ্ঠা

পদোন্নতি বঞ্চিতদের আবেদনের হিড়িক
পদোন্নতি বঞ্চিতদের আবেদনের হিড়িক

পেছনের পৃষ্ঠা

কোমরের বেল্টে ৫০ ভরি স্বর্ণের বকলেস
কোমরের বেল্টে ৫০ ভরি স্বর্ণের বকলেস

পেছনের পৃষ্ঠা

মমতার বক্তব্য সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি
মমতার বক্তব্য সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করেই নির্বাচন
সংস্কার করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

দলে দলে সংখ্যালঘু ভারতে পালানোর তথ্য সঠিক নয়
দলে দলে সংখ্যালঘু ভারতে পালানোর তথ্য সঠিক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

পেছনের পৃষ্ঠা

চোর ধরা আমাদের কাজ নয়, চোরের বর্ণনা দিয়েছি
চোর ধরা আমাদের কাজ নয়, চোরের বর্ণনা দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বেয়াইকে উপদেষ্টা বানালেন ট্রাম্প
বেয়াইকে উপদেষ্টা বানালেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

২১ আগস্ট ট্র্যাজেডি
২১ আগস্ট ট্র্যাজেডি

সম্পাদকীয়

দেশে মুসলিম হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান বাস করবে শান্তিতে
দেশে মুসলিম হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান বাস করবে শান্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্য ব্যবস্থাপনায়ও ছিল রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ
তথ্য ব্যবস্থাপনায়ও ছিল রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর পাচারের টাকায় করা যেত ৪ মেট্রোরেল
রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর পাচারের টাকায় করা যেত ৪ মেট্রোরেল

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু ব্যাংক খাতের মন্দ ঋণ দিয়ে করা যেত ২৪টি পদ্মা সেতু
শুধু ব্যাংক খাতের মন্দ ঋণ দিয়ে করা যেত ২৪টি পদ্মা সেতু

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির উদ্যোগের প্রশংসা স্পেন রাষ্ট্রদূতের
প্রধান বিচারপতির উদ্যোগের প্রশংসা স্পেন রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা