শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

আইভী না শামীম কার প্রয়োজন আওয়ামী লীগে

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
আইভী না শামীম কার প্রয়োজন আওয়ামী লীগে

ভদ্রলোক হাসিমুখে ঢুকলেন সেলুনে। জানতে চাইলেন- চুলে রং করার কী ব্যবস্থা আছে তোমাদের। জবাবে ক্ষৌরকার বললেন, চিন্তা করবেন না। সব ব্যবস্থা আছে। চোখ বন্ধ করে বসুন। ভদ্রলোক চেয়ারে বসলেন। চুলে আজব এক রং লাগিয়ে দিলেন সেলুনের কর্মীটি। ভদ্রলোক চিৎকার করে উঠলেন। আজগুবি রং মাখানো মাথা নিয়ে কোথাও যেতে পারেন না। এমনকি বাসার ভিতরেও হেলমেট পরে থাকতে হয়। স্ত্রী-সন্তানও মুখ টিপে হাসে। এমন একটি বিজ্ঞাপন টিভিতে সম্প্রচার হয়। বিজ্ঞাপনের শেষ লাইনটি ছিল- চোখ বন্ধ করে সবার ওপর ভরসা রাখা যায় না। নির্ভরশীলতার জন্য বিশ্বস্ততা লাগে আলাদা করে। চলার পথে বাস্তব জীবনে সবাই কমবেশি এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি হই। বিশ্বাস শব্দটি ডিকশনারি থেকে উঠে যাচ্ছে। সমাজের ঘাটে ঘাটে বসে থাকা মানুষ নিজেকে লুকিয়ে রাখে মুখ-মুখোশের আড়ালে।

কিছুদিন আগের কথা। হারিছ চৌধুরীর এক আত্মীয় ফোন করলেন বিদেশ থেকে। বললেন, হারিছের চাচাতো ভাই আশিক চৌধুরী মৃত্যু নিয়ে যে তথ্য প্রকাশ করলেন তা সঠিক নয়। হারিছ চৌধুরী লন্ডনে মারা যাননি। মারা গেছেন ঢাকায়। ভদ্রলোক আরও বললেন, লন্ডন-আমেরিকায় একজন মানুষ মারা গেলে তা লুকিয়ে রাখা যায় না। মৃত ব্যক্তির ডকুমেন্ট হাসপাতালে ও গোরস্থানে থাকবে। ইচ্ছা করলেও কেউ বেওয়ারিশ থাকতে পারে না। মারা গেলে আরও না। হারিছ মারা গেছেন ঢাকায়। দাফনও ঢাকায় হয়েছে। বিস্মিত হলাম কথা শুনে। আসলেই উন্নত বিশ্বে কেউ বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন হতে পারে না। আর দাফন করলেও পুলিশ ধরবে। লাশও কোথাও লুকিয়ে রাখা সম্ভব নয়। তাহলে বিএনপির এই নেতাকে নিয়ে কেন এত লুকোচুরি? মৃত্যুর চার মাস পর কেন ঘোষণা? একদা হারিছ চৌধুরী ভীষণ ক্ষমতাশালী ছিলেন। তাঁর ক্ষমতার দানবীয় রূপের কঠিন খেসারত বিএনপিকে কড়ায় গন্ডায় বুঝিয়ে দিতে হয়েছে। ওয়ান-ইলেভেন থেকে এ পর্যন্ত মোকাবিলা করতে হচ্ছে কঠিন পরিস্থিতি। অনেকেই মনে করেন বিএনপির শাসনকালের সব অপকর্মের খলনায়ক এই হারিছ চৌধুরী। আদালতে তাঁর সাজা হয়েছে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার রেড অ্যালার্টের আসামি তিনি। সময়মতো তাঁকে ধরা গেলে অনেক প্রশ্নের জবাব মিলত। জানা যেত ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা, চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, শাহ কিবরিয়াসহ সব রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের আড়ালে কারা জড়িত তাদের নাম।

ইতিহাস অনেক কিছু আড়ালেই রেখে দেয়। হারিছ ২০০৭ সালে অন্তর্ধানে চলে গেলেন। আর ফিরলেন না। তাঁর নিষ্ঠুর দাপুটে যুগ আমরা দেখেছি ২০০১ সালের পর। তখন কাজ করতাম এটিএন বাংলায়। বার্তা সম্পাদক ছিলাম। হারিছের অফিস থেকে নানা নির্দেশনা আসত। তাঁর খবর গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশের ব্যাপারে কঠোর নির্দেশনা ছিল। তিনি ছিলেন সীমাহীন ক্ষমতাশালী। সেই হারিছের শেষটা ভালো ছিল না। ক্ষমতার বাড়াবাড়ির খেসারত তাঁকে দিতে হয়েছে। তাঁর সহচর একাধিক গোয়েন্দাপ্রধান এখন কারাগারে। মৃত্যুদন্ডের আসামি। ওয়ান-ইলেভেন সরকারের সময় দেশবাসী তাঁদের অপকর্ম জেনেছে। বিচারের প্রক্রিয়াও তখন শুরু। এ সরকার বিচারের ধারাবাহিকতা রক্ষা করেছে। মৃত্যুর ঘোষণার পর প্রশ্ন তৈরি হয়েছে আসলে তিনি কোথায় ছিলেন? এত নিরাপত্তার জাল ভেদ করে ঢাকায় কীভাবে অবস্থান করলেন? তাঁর লেভেলে কারও এভাবে বছরের পর বছর লুকিয়ে থাকা কি সম্ভব? ছদ্মবেশ ধারণ করলেও তাঁর লেভেলের একজনকে কারা লুকিয়ে রেখেছিল? হারিছের মেয়ে বলেছেন, তাঁর বাবা ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেছেন। আত্মীয়রা একটি হাসপাতালের নামও বলেছেন। এ ঘটনার তদন্ত প্রয়োজন। হারিছ ঢাকায় মারা গেলে এ শহর কোনোভাবেই নিরাপদ নয়। তিনি ছিলেন ক্ষমতায় থাকার সময় জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদের পৃষ্ঠপোষক। ওয়ান-ইলেভেনের এক দিন পর থেকে সেনা সরকারের লোকজন তাঁকে খুঁজে পায়নি। তখন শুনেছিলাম আসামের করিমগঞ্জে নানাবাড়ি আছেন। দীর্ঘদিন সেখানে ছিলেন। করিমগঞ্জ থেকে লন্ডন গেছেন। আবার কেউ বলছেন, অবস্থান করতেন ইরানে। দীর্ঘদিন পর প্রকাশ করা হলো অন্য কথা। সত্যি-মিথ্যা বের হওয়া দরকার। ঘটনা সত্যি হলে বুঝতে হবে নাকে তেল দিয়ে চুলের রং করার গল্পের মতো নির্ভরশীলতা নিয়েই সরকার বসে আছে। এ নির্ভরতা নীরবে সর্বনাশ করে ছাড়ছে।

টানা ক্ষমতার কারণে অনেক কিছু সাদা চোখে ধরা পড়ে না। দেশ-বিদেশে ক্ষমতাবান মানুষের অভাব নেই এখন। কিন্তু সত্যিকার অর্থে কাজ করার মানুষের অভাব আছে। যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার খবর সরকার আগে জানল না কেন? আমাদের দূতাবাসগুলোর কাজ কী? সরকার ঘটনা আগে টের পেলে অনেক কিছু করার থাকে। আর সঠিক সময়ে দূতাবাস তথ্য জানাতে না পারলে কূটনৈতিক সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। জানি এসব কথা বলে লাভ নেই। সরকারের নীতিনির্ধারকরা সবকিছুই স্বাভাবিকভাবে নিচ্ছেন। নারায়ণগঞ্জের বিজয় অনেকের কনফিডেন্স আরও বাড়িয়েছে। কিন্তু বাস্তবে তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলার কিছু নেই। সেলিনা হায়াৎ আইভী ব্যাপক জনপ্রিয় একজন নেত্রী। তিনি নিজের সক্ষমতা ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে রাজনীতি করেন। তাঁর আলাদা একটা স্বকীয়তা আছে। দেশের সিভিল সোসাইটির কাছে আছে গ্রহণযোগ্যতা। আওয়ামী লীগবিরোধী মিডিয়া ও ব্যক্তিরাও তাঁকে সমর্থন দেন। পছন্দ করেন তাঁর ইতিবাচক ধারার চিন্তার কারণেই। শামীম ওসমান ও আইভীকে এক পাল্লায় মাপা কোনোভাবেই ঠিক নয়। শামীমের রাজনীতি আওয়ামী লীগের ট্র্যাডিশনাল ধারার। দলের বাইরে তাঁর সমর্থন নেই। একটা সময় ঢাকার বাইরে আওয়ামী লীগের আলোচিত অনেক নেতা ছিলেন। বরিশালের কথা ভাবলে আসে আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ, চট্টগ্রামের এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী, সিলেটের বদর উদ্দিন আহমদ কামরান, খুলনার তালুকদার আবদুল খালেক, ফেনীর জয়নাল হাজারীর নাম। এমন আরও অনেক নেতা আওয়ামী লীগের ছিলেন এবং আছেন। একটি জেলার নাম এলে তাঁদের নাম উঠে আসে। শামীম তাঁদের মতোই একজন। বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার কর্মী হিসেবে ক্ষমতার রাজনীতিতে অভিমানী। পারিবারিক, সামাজিক রীতিনীতি-ঐতিহ্য নিয়ে রাজনীতি করছেন ছাত্রজীবন থেকে। ভুলত্রুটির ঊর্ধ্বে নন। ড. কামাল হোসেনদের সঙ্গে মিশতে জানেন না। কথা বলতে পারেন না। যেতে পারেন না চিরচেনা জগতের বাইরে। এ কারণে বারবার বিপর্যয়ে পড়েন। কিন্তু আবার উঠে দাঁড়ান। মিডিয়া বা সিভিল সোসাইটির সমর্থন কখনো পাননি। পাবেনও না। কিন্তু আওয়ামী লীগের কর্মীদের কাছে নিজেকে ধরে রেখেছেন। কর্মীরা দুঃসময়ের সাহসী নেতাদের পছন্দ করেন। আবার কঠিন বাস্তবতাও মেনে নেন। কারণ এর বাইরে আওয়ামী লীগ কর্মীদের যাওয়ার জায়গা নেই। তাদের কাছে নেত্রীর নির্দেশই বড়। তারা মনে করেন দলে আইভীর দরকার আছে। আবার শামীমকেও। সাধারণ মানুষকে কাছে টেনে উৎসবমুখর নির্বাচনে সবাইকে জয় করে ভোটে জিততে পারেন আইভীরা। আবার বিএনপি-জামায়াতের সব চ্যালেঞ্জ ধরাশায়ী করতে রাজপথে শামীম ওসমানদেরও প্রয়োজন রয়েছে। দুঃসময়ে এ নেতারাই হয়ে ওঠেন কর্মীদের সাহসের প্রতীক। আজকের এ সুসময় কাল না-ও থাকতে পারে। আবারও দরকার হতে পারে মাঠের ত্যাগী নেতা-কর্মীদের।

কবি বলেছেন, ‘চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়।’ আসলেও তাই। রাষ্ট্র, সমাজ, ব্যক্তি সবকিছুরই ওঠানামা আছে। ক্ষমতার একই গতি সব সময় থাকে না। আওয়ামী লীগ ক্ষমতার তৃতীয় মেয়াদের শেষ ধাপে এখন অবস্থান করছে। ক্ষমতার এ মেয়াদে সমস্যার শেষ নেই। করোনা মহামারি তৈরি করেছে এক ধরনের চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে যেতে হচ্ছে সরকারকে। শেখ হাসিনার সাহসী, বলিষ্ঠ নেতৃত্ব, কর্মদক্ষতাই সরকারকে নতুন মাত্রা দিয়েছে। অর্থনীতি করেছে চাঙা। বাংলাদেশ প্রশংসিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে। বাংলাদেশের এ পথচলাই হয়তো অনেকের ভালো লাগছে না। এ কারণে সরকারবিরোধী সবচেয়ে বেশি প্রচারণা চলছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে। সরকারকে বিব্রত করতে মার্কিন প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকর্তাদের নামে। সে জটিলতা শেষ না হতেই জাতিসংঘে মানবাধিকার সংগঠনগুলোর চিঠি আরেক ধরনের শঙ্কা তৈরি করেছে। এ পরিস্থিতি কীভাবে সামাল দেবে জানি না। তবে আগামী নির্বাচন পর্যন্ত এ ধরনের তৎপরতা অব্যাহত থাকবে। যা সরকারকে সামাল দিয়ে যেতে হবে। মোকাবিলা করতে হবে অনেক জটিল পরিস্থিতি।

একটা জটিল সময় পার করছি আমরা। রাজনীতি এখন আর আগের মতো রাজনীতিবিদদের হাতে নেই। সমাজের স্তরে স্তরে নানামুখী সংকট। স্বার্থের জন্য মানুষ মুহূর্তে বদলে যায়। নীতি-আদর্শের চিন্তা করে না। ভেবেছিলাম করোনা মানুষের মধ্যে স্বাভাবিকতা ফিরিয়ে আনবে। এখন দেখছি সব বিপরীত দিকেই হাঁটছে। মানুষের মানবিক মূল্যবোধ হারিয়ে যাচ্ছে। মানবিকতা হারিয়ে যাচ্ছে। নষ্ট, ভ-, নোংরাদের যুগ চলছে। মিথ্যাচার ও কুৎসার মধ্যে এরা আনন্দ খুঁজে পায়। বিকৃতির মধ্যে করে উল্লাস। বোঝে না নোংরামি সাময়িক চলে। দীর্ঘ সময় নয়। মানুষ দীর্ঘস্থায়ী হয় তার কাজের মধ্যে। আদর্শের সঠিক ও সুস্থ ধারায় ছিলেন বলেই হাজার হাজার বছর পরও টিকে আছেন সক্রেটিস। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছিল যুবসমাজকে বিপথগামী করার। যুগে যুগে প্রমাণিত হয়েছে তিনিই ছিলেন যুবসমাজের আলোকবর্তিকা। সমালোচকরা রবীন্দ্রনাথ-নজরুলকে ছাড় দেননি। ভুলে গেলে চলবে না যিশুখ্রিস্টকে ক্রুশবিদ্ধ করেছিল একদল মানুষ। আমাদের মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর বারবার আঘাত হেনেছিল মানুষরূপী দানবরা। ইসলামের চার খলিফার তিনজনকে হত্যা করা হয়। মহানবীর প্রিয় দুই নাতিও রেহাই পাননি। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধুকে পরিবারসহ হত্যা করে দেশ স্বাধীনের সাড়ে তিন বছরের মাথায়। এ নিষ্ঠুর হত্যার পর বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে কুৎসা রটানো হয়েছিল। মহাত্মা গান্ধী খুন হন ভারতকে স্বাধীন করার অল্প কিছুদিন পরই। তাঁর বিরুদ্ধেও কুৎসা রটানো হয়েছিল।

এই যুগে এই সময়ে মানুষ দাবি করছে তারা সভ্য হয়েছে। বাস্তবতা তা বলে না। ভালো কোনো কিছু আমরা নিতে পারি না। করোনাকাল মানুষকে বদলাতে পারেনি। মানুষের মধ্যে আনতে পারেনি পরিবর্তন। বরং মানুষকে করেছে আরও হিংসাত্মক। কমপক্ষে ১০ জন নোবেলজয়ী নিজের দেশে ন্যূনতম সম্মানটুকু পাননি। যুগে যুগে সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য অবদান রাখা মানুষকে ক্ষত নিয়েই কাটাতে হয়েছিল। সেই সময় আমরা অতিক্রম করতে পারিনি বলেই বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণা থামেনি। ২৪ ঘণ্টা সরকারকে বিব্রত করতে একদল মানুষ সক্রিয়। কিন্তু কুৎসার বিপরীতে শেখ হাসিনা নিজের বলিষ্ঠতা নিয়েই এগিয়ে চলেছেন। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ দিয়েছেন। শেখ হাসিনা বদলে দিচ্ছেন এ দেশকে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই

ডাংগুলি