শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

আইভী না শামীম কার প্রয়োজন আওয়ামী লীগে

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
আইভী না শামীম কার প্রয়োজন আওয়ামী লীগে

ভদ্রলোক হাসিমুখে ঢুকলেন সেলুনে। জানতে চাইলেন- চুলে রং করার কী ব্যবস্থা আছে তোমাদের। জবাবে ক্ষৌরকার বললেন, চিন্তা করবেন না। সব ব্যবস্থা আছে। চোখ বন্ধ করে বসুন। ভদ্রলোক চেয়ারে বসলেন। চুলে আজব এক রং লাগিয়ে দিলেন সেলুনের কর্মীটি। ভদ্রলোক চিৎকার করে উঠলেন। আজগুবি রং মাখানো মাথা নিয়ে কোথাও যেতে পারেন না। এমনকি বাসার ভিতরেও হেলমেট পরে থাকতে হয়। স্ত্রী-সন্তানও মুখ টিপে হাসে। এমন একটি বিজ্ঞাপন টিভিতে সম্প্রচার হয়। বিজ্ঞাপনের শেষ লাইনটি ছিল- চোখ বন্ধ করে সবার ওপর ভরসা রাখা যায় না। নির্ভরশীলতার জন্য বিশ্বস্ততা লাগে আলাদা করে। চলার পথে বাস্তব জীবনে সবাই কমবেশি এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি হই। বিশ্বাস শব্দটি ডিকশনারি থেকে উঠে যাচ্ছে। সমাজের ঘাটে ঘাটে বসে থাকা মানুষ নিজেকে লুকিয়ে রাখে মুখ-মুখোশের আড়ালে।

কিছুদিন আগের কথা। হারিছ চৌধুরীর এক আত্মীয় ফোন করলেন বিদেশ থেকে। বললেন, হারিছের চাচাতো ভাই আশিক চৌধুরী মৃত্যু নিয়ে যে তথ্য প্রকাশ করলেন তা সঠিক নয়। হারিছ চৌধুরী লন্ডনে মারা যাননি। মারা গেছেন ঢাকায়। ভদ্রলোক আরও বললেন, লন্ডন-আমেরিকায় একজন মানুষ মারা গেলে তা লুকিয়ে রাখা যায় না। মৃত ব্যক্তির ডকুমেন্ট হাসপাতালে ও গোরস্থানে থাকবে। ইচ্ছা করলেও কেউ বেওয়ারিশ থাকতে পারে না। মারা গেলে আরও না। হারিছ মারা গেছেন ঢাকায়। দাফনও ঢাকায় হয়েছে। বিস্মিত হলাম কথা শুনে। আসলেই উন্নত বিশ্বে কেউ বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন হতে পারে না। আর দাফন করলেও পুলিশ ধরবে। লাশও কোথাও লুকিয়ে রাখা সম্ভব নয়। তাহলে বিএনপির এই নেতাকে নিয়ে কেন এত লুকোচুরি? মৃত্যুর চার মাস পর কেন ঘোষণা? একদা হারিছ চৌধুরী ভীষণ ক্ষমতাশালী ছিলেন। তাঁর ক্ষমতার দানবীয় রূপের কঠিন খেসারত বিএনপিকে কড়ায় গন্ডায় বুঝিয়ে দিতে হয়েছে। ওয়ান-ইলেভেন থেকে এ পর্যন্ত মোকাবিলা করতে হচ্ছে কঠিন পরিস্থিতি। অনেকেই মনে করেন বিএনপির শাসনকালের সব অপকর্মের খলনায়ক এই হারিছ চৌধুরী। আদালতে তাঁর সাজা হয়েছে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার রেড অ্যালার্টের আসামি তিনি। সময়মতো তাঁকে ধরা গেলে অনেক প্রশ্নের জবাব মিলত। জানা যেত ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা, চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, শাহ কিবরিয়াসহ সব রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের আড়ালে কারা জড়িত তাদের নাম।

ইতিহাস অনেক কিছু আড়ালেই রেখে দেয়। হারিছ ২০০৭ সালে অন্তর্ধানে চলে গেলেন। আর ফিরলেন না। তাঁর নিষ্ঠুর দাপুটে যুগ আমরা দেখেছি ২০০১ সালের পর। তখন কাজ করতাম এটিএন বাংলায়। বার্তা সম্পাদক ছিলাম। হারিছের অফিস থেকে নানা নির্দেশনা আসত। তাঁর খবর গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশের ব্যাপারে কঠোর নির্দেশনা ছিল। তিনি ছিলেন সীমাহীন ক্ষমতাশালী। সেই হারিছের শেষটা ভালো ছিল না। ক্ষমতার বাড়াবাড়ির খেসারত তাঁকে দিতে হয়েছে। তাঁর সহচর একাধিক গোয়েন্দাপ্রধান এখন কারাগারে। মৃত্যুদন্ডের আসামি। ওয়ান-ইলেভেন সরকারের সময় দেশবাসী তাঁদের অপকর্ম জেনেছে। বিচারের প্রক্রিয়াও তখন শুরু। এ সরকার বিচারের ধারাবাহিকতা রক্ষা করেছে। মৃত্যুর ঘোষণার পর প্রশ্ন তৈরি হয়েছে আসলে তিনি কোথায় ছিলেন? এত নিরাপত্তার জাল ভেদ করে ঢাকায় কীভাবে অবস্থান করলেন? তাঁর লেভেলে কারও এভাবে বছরের পর বছর লুকিয়ে থাকা কি সম্ভব? ছদ্মবেশ ধারণ করলেও তাঁর লেভেলের একজনকে কারা লুকিয়ে রেখেছিল? হারিছের মেয়ে বলেছেন, তাঁর বাবা ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেছেন। আত্মীয়রা একটি হাসপাতালের নামও বলেছেন। এ ঘটনার তদন্ত প্রয়োজন। হারিছ ঢাকায় মারা গেলে এ শহর কোনোভাবেই নিরাপদ নয়। তিনি ছিলেন ক্ষমতায় থাকার সময় জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদের পৃষ্ঠপোষক। ওয়ান-ইলেভেনের এক দিন পর থেকে সেনা সরকারের লোকজন তাঁকে খুঁজে পায়নি। তখন শুনেছিলাম আসামের করিমগঞ্জে নানাবাড়ি আছেন। দীর্ঘদিন সেখানে ছিলেন। করিমগঞ্জ থেকে লন্ডন গেছেন। আবার কেউ বলছেন, অবস্থান করতেন ইরানে। দীর্ঘদিন পর প্রকাশ করা হলো অন্য কথা। সত্যি-মিথ্যা বের হওয়া দরকার। ঘটনা সত্যি হলে বুঝতে হবে নাকে তেল দিয়ে চুলের রং করার গল্পের মতো নির্ভরশীলতা নিয়েই সরকার বসে আছে। এ নির্ভরতা নীরবে সর্বনাশ করে ছাড়ছে।

টানা ক্ষমতার কারণে অনেক কিছু সাদা চোখে ধরা পড়ে না। দেশ-বিদেশে ক্ষমতাবান মানুষের অভাব নেই এখন। কিন্তু সত্যিকার অর্থে কাজ করার মানুষের অভাব আছে। যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার খবর সরকার আগে জানল না কেন? আমাদের দূতাবাসগুলোর কাজ কী? সরকার ঘটনা আগে টের পেলে অনেক কিছু করার থাকে। আর সঠিক সময়ে দূতাবাস তথ্য জানাতে না পারলে কূটনৈতিক সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। জানি এসব কথা বলে লাভ নেই। সরকারের নীতিনির্ধারকরা সবকিছুই স্বাভাবিকভাবে নিচ্ছেন। নারায়ণগঞ্জের বিজয় অনেকের কনফিডেন্স আরও বাড়িয়েছে। কিন্তু বাস্তবে তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলার কিছু নেই। সেলিনা হায়াৎ আইভী ব্যাপক জনপ্রিয় একজন নেত্রী। তিনি নিজের সক্ষমতা ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে রাজনীতি করেন। তাঁর আলাদা একটা স্বকীয়তা আছে। দেশের সিভিল সোসাইটির কাছে আছে গ্রহণযোগ্যতা। আওয়ামী লীগবিরোধী মিডিয়া ও ব্যক্তিরাও তাঁকে সমর্থন দেন। পছন্দ করেন তাঁর ইতিবাচক ধারার চিন্তার কারণেই। শামীম ওসমান ও আইভীকে এক পাল্লায় মাপা কোনোভাবেই ঠিক নয়। শামীমের রাজনীতি আওয়ামী লীগের ট্র্যাডিশনাল ধারার। দলের বাইরে তাঁর সমর্থন নেই। একটা সময় ঢাকার বাইরে আওয়ামী লীগের আলোচিত অনেক নেতা ছিলেন। বরিশালের কথা ভাবলে আসে আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ, চট্টগ্রামের এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী, সিলেটের বদর উদ্দিন আহমদ কামরান, খুলনার তালুকদার আবদুল খালেক, ফেনীর জয়নাল হাজারীর নাম। এমন আরও অনেক নেতা আওয়ামী লীগের ছিলেন এবং আছেন। একটি জেলার নাম এলে তাঁদের নাম উঠে আসে। শামীম তাঁদের মতোই একজন। বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার কর্মী হিসেবে ক্ষমতার রাজনীতিতে অভিমানী। পারিবারিক, সামাজিক রীতিনীতি-ঐতিহ্য নিয়ে রাজনীতি করছেন ছাত্রজীবন থেকে। ভুলত্রুটির ঊর্ধ্বে নন। ড. কামাল হোসেনদের সঙ্গে মিশতে জানেন না। কথা বলতে পারেন না। যেতে পারেন না চিরচেনা জগতের বাইরে। এ কারণে বারবার বিপর্যয়ে পড়েন। কিন্তু আবার উঠে দাঁড়ান। মিডিয়া বা সিভিল সোসাইটির সমর্থন কখনো পাননি। পাবেনও না। কিন্তু আওয়ামী লীগের কর্মীদের কাছে নিজেকে ধরে রেখেছেন। কর্মীরা দুঃসময়ের সাহসী নেতাদের পছন্দ করেন। আবার কঠিন বাস্তবতাও মেনে নেন। কারণ এর বাইরে আওয়ামী লীগ কর্মীদের যাওয়ার জায়গা নেই। তাদের কাছে নেত্রীর নির্দেশই বড়। তারা মনে করেন দলে আইভীর দরকার আছে। আবার শামীমকেও। সাধারণ মানুষকে কাছে টেনে উৎসবমুখর নির্বাচনে সবাইকে জয় করে ভোটে জিততে পারেন আইভীরা। আবার বিএনপি-জামায়াতের সব চ্যালেঞ্জ ধরাশায়ী করতে রাজপথে শামীম ওসমানদেরও প্রয়োজন রয়েছে। দুঃসময়ে এ নেতারাই হয়ে ওঠেন কর্মীদের সাহসের প্রতীক। আজকের এ সুসময় কাল না-ও থাকতে পারে। আবারও দরকার হতে পারে মাঠের ত্যাগী নেতা-কর্মীদের।

কবি বলেছেন, ‘চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়।’ আসলেও তাই। রাষ্ট্র, সমাজ, ব্যক্তি সবকিছুরই ওঠানামা আছে। ক্ষমতার একই গতি সব সময় থাকে না। আওয়ামী লীগ ক্ষমতার তৃতীয় মেয়াদের শেষ ধাপে এখন অবস্থান করছে। ক্ষমতার এ মেয়াদে সমস্যার শেষ নেই। করোনা মহামারি তৈরি করেছে এক ধরনের চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে যেতে হচ্ছে সরকারকে। শেখ হাসিনার সাহসী, বলিষ্ঠ নেতৃত্ব, কর্মদক্ষতাই সরকারকে নতুন মাত্রা দিয়েছে। অর্থনীতি করেছে চাঙা। বাংলাদেশ প্রশংসিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে। বাংলাদেশের এ পথচলাই হয়তো অনেকের ভালো লাগছে না। এ কারণে সরকারবিরোধী সবচেয়ে বেশি প্রচারণা চলছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে। সরকারকে বিব্রত করতে মার্কিন প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকর্তাদের নামে। সে জটিলতা শেষ না হতেই জাতিসংঘে মানবাধিকার সংগঠনগুলোর চিঠি আরেক ধরনের শঙ্কা তৈরি করেছে। এ পরিস্থিতি কীভাবে সামাল দেবে জানি না। তবে আগামী নির্বাচন পর্যন্ত এ ধরনের তৎপরতা অব্যাহত থাকবে। যা সরকারকে সামাল দিয়ে যেতে হবে। মোকাবিলা করতে হবে অনেক জটিল পরিস্থিতি।

একটা জটিল সময় পার করছি আমরা। রাজনীতি এখন আর আগের মতো রাজনীতিবিদদের হাতে নেই। সমাজের স্তরে স্তরে নানামুখী সংকট। স্বার্থের জন্য মানুষ মুহূর্তে বদলে যায়। নীতি-আদর্শের চিন্তা করে না। ভেবেছিলাম করোনা মানুষের মধ্যে স্বাভাবিকতা ফিরিয়ে আনবে। এখন দেখছি সব বিপরীত দিকেই হাঁটছে। মানুষের মানবিক মূল্যবোধ হারিয়ে যাচ্ছে। মানবিকতা হারিয়ে যাচ্ছে। নষ্ট, ভ-, নোংরাদের যুগ চলছে। মিথ্যাচার ও কুৎসার মধ্যে এরা আনন্দ খুঁজে পায়। বিকৃতির মধ্যে করে উল্লাস। বোঝে না নোংরামি সাময়িক চলে। দীর্ঘ সময় নয়। মানুষ দীর্ঘস্থায়ী হয় তার কাজের মধ্যে। আদর্শের সঠিক ও সুস্থ ধারায় ছিলেন বলেই হাজার হাজার বছর পরও টিকে আছেন সক্রেটিস। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছিল যুবসমাজকে বিপথগামী করার। যুগে যুগে প্রমাণিত হয়েছে তিনিই ছিলেন যুবসমাজের আলোকবর্তিকা। সমালোচকরা রবীন্দ্রনাথ-নজরুলকে ছাড় দেননি। ভুলে গেলে চলবে না যিশুখ্রিস্টকে ক্রুশবিদ্ধ করেছিল একদল মানুষ। আমাদের মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর বারবার আঘাত হেনেছিল মানুষরূপী দানবরা। ইসলামের চার খলিফার তিনজনকে হত্যা করা হয়। মহানবীর প্রিয় দুই নাতিও রেহাই পাননি। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধুকে পরিবারসহ হত্যা করে দেশ স্বাধীনের সাড়ে তিন বছরের মাথায়। এ নিষ্ঠুর হত্যার পর বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে কুৎসা রটানো হয়েছিল। মহাত্মা গান্ধী খুন হন ভারতকে স্বাধীন করার অল্প কিছুদিন পরই। তাঁর বিরুদ্ধেও কুৎসা রটানো হয়েছিল।

এই যুগে এই সময়ে মানুষ দাবি করছে তারা সভ্য হয়েছে। বাস্তবতা তা বলে না। ভালো কোনো কিছু আমরা নিতে পারি না। করোনাকাল মানুষকে বদলাতে পারেনি। মানুষের মধ্যে আনতে পারেনি পরিবর্তন। বরং মানুষকে করেছে আরও হিংসাত্মক। কমপক্ষে ১০ জন নোবেলজয়ী নিজের দেশে ন্যূনতম সম্মানটুকু পাননি। যুগে যুগে সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য অবদান রাখা মানুষকে ক্ষত নিয়েই কাটাতে হয়েছিল। সেই সময় আমরা অতিক্রম করতে পারিনি বলেই বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণা থামেনি। ২৪ ঘণ্টা সরকারকে বিব্রত করতে একদল মানুষ সক্রিয়। কিন্তু কুৎসার বিপরীতে শেখ হাসিনা নিজের বলিষ্ঠতা নিয়েই এগিয়ে চলেছেন। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ দিয়েছেন। শেখ হাসিনা বদলে দিচ্ছেন এ দেশকে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
সিরিয়ার থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়ার থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন