শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

আইভী না শামীম কার প্রয়োজন আওয়ামী লীগে

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
আইভী না শামীম কার প্রয়োজন আওয়ামী লীগে

ভদ্রলোক হাসিমুখে ঢুকলেন সেলুনে। জানতে চাইলেন- চুলে রং করার কী ব্যবস্থা আছে তোমাদের। জবাবে ক্ষৌরকার বললেন, চিন্তা করবেন না। সব ব্যবস্থা আছে। চোখ বন্ধ করে বসুন। ভদ্রলোক চেয়ারে বসলেন। চুলে আজব এক রং লাগিয়ে দিলেন সেলুনের কর্মীটি। ভদ্রলোক চিৎকার করে উঠলেন। আজগুবি রং মাখানো মাথা নিয়ে কোথাও যেতে পারেন না। এমনকি বাসার ভিতরেও হেলমেট পরে থাকতে হয়। স্ত্রী-সন্তানও মুখ টিপে হাসে। এমন একটি বিজ্ঞাপন টিভিতে সম্প্রচার হয়। বিজ্ঞাপনের শেষ লাইনটি ছিল- চোখ বন্ধ করে সবার ওপর ভরসা রাখা যায় না। নির্ভরশীলতার জন্য বিশ্বস্ততা লাগে আলাদা করে। চলার পথে বাস্তব জীবনে সবাই কমবেশি এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি হই। বিশ্বাস শব্দটি ডিকশনারি থেকে উঠে যাচ্ছে। সমাজের ঘাটে ঘাটে বসে থাকা মানুষ নিজেকে লুকিয়ে রাখে মুখ-মুখোশের আড়ালে।

কিছুদিন আগের কথা। হারিছ চৌধুরীর এক আত্মীয় ফোন করলেন বিদেশ থেকে। বললেন, হারিছের চাচাতো ভাই আশিক চৌধুরী মৃত্যু নিয়ে যে তথ্য প্রকাশ করলেন তা সঠিক নয়। হারিছ চৌধুরী লন্ডনে মারা যাননি। মারা গেছেন ঢাকায়। ভদ্রলোক আরও বললেন, লন্ডন-আমেরিকায় একজন মানুষ মারা গেলে তা লুকিয়ে রাখা যায় না। মৃত ব্যক্তির ডকুমেন্ট হাসপাতালে ও গোরস্থানে থাকবে। ইচ্ছা করলেও কেউ বেওয়ারিশ থাকতে পারে না। মারা গেলে আরও না। হারিছ মারা গেছেন ঢাকায়। দাফনও ঢাকায় হয়েছে। বিস্মিত হলাম কথা শুনে। আসলেই উন্নত বিশ্বে কেউ বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন হতে পারে না। আর দাফন করলেও পুলিশ ধরবে। লাশও কোথাও লুকিয়ে রাখা সম্ভব নয়। তাহলে বিএনপির এই নেতাকে নিয়ে কেন এত লুকোচুরি? মৃত্যুর চার মাস পর কেন ঘোষণা? একদা হারিছ চৌধুরী ভীষণ ক্ষমতাশালী ছিলেন। তাঁর ক্ষমতার দানবীয় রূপের কঠিন খেসারত বিএনপিকে কড়ায় গন্ডায় বুঝিয়ে দিতে হয়েছে। ওয়ান-ইলেভেন থেকে এ পর্যন্ত মোকাবিলা করতে হচ্ছে কঠিন পরিস্থিতি। অনেকেই মনে করেন বিএনপির শাসনকালের সব অপকর্মের খলনায়ক এই হারিছ চৌধুরী। আদালতে তাঁর সাজা হয়েছে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার রেড অ্যালার্টের আসামি তিনি। সময়মতো তাঁকে ধরা গেলে অনেক প্রশ্নের জবাব মিলত। জানা যেত ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা, চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, শাহ কিবরিয়াসহ সব রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের আড়ালে কারা জড়িত তাদের নাম।

ইতিহাস অনেক কিছু আড়ালেই রেখে দেয়। হারিছ ২০০৭ সালে অন্তর্ধানে চলে গেলেন। আর ফিরলেন না। তাঁর নিষ্ঠুর দাপুটে যুগ আমরা দেখেছি ২০০১ সালের পর। তখন কাজ করতাম এটিএন বাংলায়। বার্তা সম্পাদক ছিলাম। হারিছের অফিস থেকে নানা নির্দেশনা আসত। তাঁর খবর গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশের ব্যাপারে কঠোর নির্দেশনা ছিল। তিনি ছিলেন সীমাহীন ক্ষমতাশালী। সেই হারিছের শেষটা ভালো ছিল না। ক্ষমতার বাড়াবাড়ির খেসারত তাঁকে দিতে হয়েছে। তাঁর সহচর একাধিক গোয়েন্দাপ্রধান এখন কারাগারে। মৃত্যুদন্ডের আসামি। ওয়ান-ইলেভেন সরকারের সময় দেশবাসী তাঁদের অপকর্ম জেনেছে। বিচারের প্রক্রিয়াও তখন শুরু। এ সরকার বিচারের ধারাবাহিকতা রক্ষা করেছে। মৃত্যুর ঘোষণার পর প্রশ্ন তৈরি হয়েছে আসলে তিনি কোথায় ছিলেন? এত নিরাপত্তার জাল ভেদ করে ঢাকায় কীভাবে অবস্থান করলেন? তাঁর লেভেলে কারও এভাবে বছরের পর বছর লুকিয়ে থাকা কি সম্ভব? ছদ্মবেশ ধারণ করলেও তাঁর লেভেলের একজনকে কারা লুকিয়ে রেখেছিল? হারিছের মেয়ে বলেছেন, তাঁর বাবা ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেছেন। আত্মীয়রা একটি হাসপাতালের নামও বলেছেন। এ ঘটনার তদন্ত প্রয়োজন। হারিছ ঢাকায় মারা গেলে এ শহর কোনোভাবেই নিরাপদ নয়। তিনি ছিলেন ক্ষমতায় থাকার সময় জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদের পৃষ্ঠপোষক। ওয়ান-ইলেভেনের এক দিন পর থেকে সেনা সরকারের লোকজন তাঁকে খুঁজে পায়নি। তখন শুনেছিলাম আসামের করিমগঞ্জে নানাবাড়ি আছেন। দীর্ঘদিন সেখানে ছিলেন। করিমগঞ্জ থেকে লন্ডন গেছেন। আবার কেউ বলছেন, অবস্থান করতেন ইরানে। দীর্ঘদিন পর প্রকাশ করা হলো অন্য কথা। সত্যি-মিথ্যা বের হওয়া দরকার। ঘটনা সত্যি হলে বুঝতে হবে নাকে তেল দিয়ে চুলের রং করার গল্পের মতো নির্ভরশীলতা নিয়েই সরকার বসে আছে। এ নির্ভরতা নীরবে সর্বনাশ করে ছাড়ছে।

টানা ক্ষমতার কারণে অনেক কিছু সাদা চোখে ধরা পড়ে না। দেশ-বিদেশে ক্ষমতাবান মানুষের অভাব নেই এখন। কিন্তু সত্যিকার অর্থে কাজ করার মানুষের অভাব আছে। যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার খবর সরকার আগে জানল না কেন? আমাদের দূতাবাসগুলোর কাজ কী? সরকার ঘটনা আগে টের পেলে অনেক কিছু করার থাকে। আর সঠিক সময়ে দূতাবাস তথ্য জানাতে না পারলে কূটনৈতিক সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। জানি এসব কথা বলে লাভ নেই। সরকারের নীতিনির্ধারকরা সবকিছুই স্বাভাবিকভাবে নিচ্ছেন। নারায়ণগঞ্জের বিজয় অনেকের কনফিডেন্স আরও বাড়িয়েছে। কিন্তু বাস্তবে তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলার কিছু নেই। সেলিনা হায়াৎ আইভী ব্যাপক জনপ্রিয় একজন নেত্রী। তিনি নিজের সক্ষমতা ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে রাজনীতি করেন। তাঁর আলাদা একটা স্বকীয়তা আছে। দেশের সিভিল সোসাইটির কাছে আছে গ্রহণযোগ্যতা। আওয়ামী লীগবিরোধী মিডিয়া ও ব্যক্তিরাও তাঁকে সমর্থন দেন। পছন্দ করেন তাঁর ইতিবাচক ধারার চিন্তার কারণেই। শামীম ওসমান ও আইভীকে এক পাল্লায় মাপা কোনোভাবেই ঠিক নয়। শামীমের রাজনীতি আওয়ামী লীগের ট্র্যাডিশনাল ধারার। দলের বাইরে তাঁর সমর্থন নেই। একটা সময় ঢাকার বাইরে আওয়ামী লীগের আলোচিত অনেক নেতা ছিলেন। বরিশালের কথা ভাবলে আসে আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ, চট্টগ্রামের এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী, সিলেটের বদর উদ্দিন আহমদ কামরান, খুলনার তালুকদার আবদুল খালেক, ফেনীর জয়নাল হাজারীর নাম। এমন আরও অনেক নেতা আওয়ামী লীগের ছিলেন এবং আছেন। একটি জেলার নাম এলে তাঁদের নাম উঠে আসে। শামীম তাঁদের মতোই একজন। বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার কর্মী হিসেবে ক্ষমতার রাজনীতিতে অভিমানী। পারিবারিক, সামাজিক রীতিনীতি-ঐতিহ্য নিয়ে রাজনীতি করছেন ছাত্রজীবন থেকে। ভুলত্রুটির ঊর্ধ্বে নন। ড. কামাল হোসেনদের সঙ্গে মিশতে জানেন না। কথা বলতে পারেন না। যেতে পারেন না চিরচেনা জগতের বাইরে। এ কারণে বারবার বিপর্যয়ে পড়েন। কিন্তু আবার উঠে দাঁড়ান। মিডিয়া বা সিভিল সোসাইটির সমর্থন কখনো পাননি। পাবেনও না। কিন্তু আওয়ামী লীগের কর্মীদের কাছে নিজেকে ধরে রেখেছেন। কর্মীরা দুঃসময়ের সাহসী নেতাদের পছন্দ করেন। আবার কঠিন বাস্তবতাও মেনে নেন। কারণ এর বাইরে আওয়ামী লীগ কর্মীদের যাওয়ার জায়গা নেই। তাদের কাছে নেত্রীর নির্দেশই বড়। তারা মনে করেন দলে আইভীর দরকার আছে। আবার শামীমকেও। সাধারণ মানুষকে কাছে টেনে উৎসবমুখর নির্বাচনে সবাইকে জয় করে ভোটে জিততে পারেন আইভীরা। আবার বিএনপি-জামায়াতের সব চ্যালেঞ্জ ধরাশায়ী করতে রাজপথে শামীম ওসমানদেরও প্রয়োজন রয়েছে। দুঃসময়ে এ নেতারাই হয়ে ওঠেন কর্মীদের সাহসের প্রতীক। আজকের এ সুসময় কাল না-ও থাকতে পারে। আবারও দরকার হতে পারে মাঠের ত্যাগী নেতা-কর্মীদের।

কবি বলেছেন, ‘চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়।’ আসলেও তাই। রাষ্ট্র, সমাজ, ব্যক্তি সবকিছুরই ওঠানামা আছে। ক্ষমতার একই গতি সব সময় থাকে না। আওয়ামী লীগ ক্ষমতার তৃতীয় মেয়াদের শেষ ধাপে এখন অবস্থান করছে। ক্ষমতার এ মেয়াদে সমস্যার শেষ নেই। করোনা মহামারি তৈরি করেছে এক ধরনের চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে যেতে হচ্ছে সরকারকে। শেখ হাসিনার সাহসী, বলিষ্ঠ নেতৃত্ব, কর্মদক্ষতাই সরকারকে নতুন মাত্রা দিয়েছে। অর্থনীতি করেছে চাঙা। বাংলাদেশ প্রশংসিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে। বাংলাদেশের এ পথচলাই হয়তো অনেকের ভালো লাগছে না। এ কারণে সরকারবিরোধী সবচেয়ে বেশি প্রচারণা চলছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে। সরকারকে বিব্রত করতে মার্কিন প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকর্তাদের নামে। সে জটিলতা শেষ না হতেই জাতিসংঘে মানবাধিকার সংগঠনগুলোর চিঠি আরেক ধরনের শঙ্কা তৈরি করেছে। এ পরিস্থিতি কীভাবে সামাল দেবে জানি না। তবে আগামী নির্বাচন পর্যন্ত এ ধরনের তৎপরতা অব্যাহত থাকবে। যা সরকারকে সামাল দিয়ে যেতে হবে। মোকাবিলা করতে হবে অনেক জটিল পরিস্থিতি।

একটা জটিল সময় পার করছি আমরা। রাজনীতি এখন আর আগের মতো রাজনীতিবিদদের হাতে নেই। সমাজের স্তরে স্তরে নানামুখী সংকট। স্বার্থের জন্য মানুষ মুহূর্তে বদলে যায়। নীতি-আদর্শের চিন্তা করে না। ভেবেছিলাম করোনা মানুষের মধ্যে স্বাভাবিকতা ফিরিয়ে আনবে। এখন দেখছি সব বিপরীত দিকেই হাঁটছে। মানুষের মানবিক মূল্যবোধ হারিয়ে যাচ্ছে। মানবিকতা হারিয়ে যাচ্ছে। নষ্ট, ভ-, নোংরাদের যুগ চলছে। মিথ্যাচার ও কুৎসার মধ্যে এরা আনন্দ খুঁজে পায়। বিকৃতির মধ্যে করে উল্লাস। বোঝে না নোংরামি সাময়িক চলে। দীর্ঘ সময় নয়। মানুষ দীর্ঘস্থায়ী হয় তার কাজের মধ্যে। আদর্শের সঠিক ও সুস্থ ধারায় ছিলেন বলেই হাজার হাজার বছর পরও টিকে আছেন সক্রেটিস। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছিল যুবসমাজকে বিপথগামী করার। যুগে যুগে প্রমাণিত হয়েছে তিনিই ছিলেন যুবসমাজের আলোকবর্তিকা। সমালোচকরা রবীন্দ্রনাথ-নজরুলকে ছাড় দেননি। ভুলে গেলে চলবে না যিশুখ্রিস্টকে ক্রুশবিদ্ধ করেছিল একদল মানুষ। আমাদের মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর বারবার আঘাত হেনেছিল মানুষরূপী দানবরা। ইসলামের চার খলিফার তিনজনকে হত্যা করা হয়। মহানবীর প্রিয় দুই নাতিও রেহাই পাননি। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধুকে পরিবারসহ হত্যা করে দেশ স্বাধীনের সাড়ে তিন বছরের মাথায়। এ নিষ্ঠুর হত্যার পর বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে কুৎসা রটানো হয়েছিল। মহাত্মা গান্ধী খুন হন ভারতকে স্বাধীন করার অল্প কিছুদিন পরই। তাঁর বিরুদ্ধেও কুৎসা রটানো হয়েছিল।

এই যুগে এই সময়ে মানুষ দাবি করছে তারা সভ্য হয়েছে। বাস্তবতা তা বলে না। ভালো কোনো কিছু আমরা নিতে পারি না। করোনাকাল মানুষকে বদলাতে পারেনি। মানুষের মধ্যে আনতে পারেনি পরিবর্তন। বরং মানুষকে করেছে আরও হিংসাত্মক। কমপক্ষে ১০ জন নোবেলজয়ী নিজের দেশে ন্যূনতম সম্মানটুকু পাননি। যুগে যুগে সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য অবদান রাখা মানুষকে ক্ষত নিয়েই কাটাতে হয়েছিল। সেই সময় আমরা অতিক্রম করতে পারিনি বলেই বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণা থামেনি। ২৪ ঘণ্টা সরকারকে বিব্রত করতে একদল মানুষ সক্রিয়। কিন্তু কুৎসার বিপরীতে শেখ হাসিনা নিজের বলিষ্ঠতা নিয়েই এগিয়ে চলেছেন। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ দিয়েছেন। শেখ হাসিনা বদলে দিচ্ছেন এ দেশকে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ
গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাসড়কে ডাকাতের হামলায় যুবক নিহত, চারজন হাসপাতালে
মহাসড়কে ডাকাতের হামলায় যুবক নিহত, চারজন হাসপাতালে

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া দুইজনের লাশ উদ্ধার
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া দুইজনের লাশ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালির সঙ্গে উত্তেজনায় দুই কূটনীতিককে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ
মালির সঙ্গে উত্তেজনায় দুই কূটনীতিককে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের লেখা ‘শরিয়াবিরোধী’ ১৪০ বইয়ে নিষেধাজ্ঞা তালেবানের
নারীদের লেখা ‘শরিয়াবিরোধী’ ১৪০ বইয়ে নিষেধাজ্ঞা তালেবানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’
‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি
প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের
ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার
রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ