শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

ছাত্রছাত্রীদের প্রতি মানবিক হোন, দোষ শুধু র‌্যাবের নয়

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
ছাত্রছাত্রীদের প্রতি মানবিক হোন, দোষ শুধু র‌্যাবের নয়

বেশ কিছুদিন ধরে সিলেট শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় অশান্ত। ছাত্রছাত্রীরা নানা দাবি-দাওয়া নিয়ে আন্দোলন করছে, অনশন করছে। অনেকের শারীরিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় তাদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীদের এখন প্রধান দাবি উপাচার্যের পদত্যাগ অথবা বরখাস্ত। সব সময়ই প্রকৃত ছাত্ররা দেশের সম্পদ, আমাদের মাথার তাজ। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সিংহভাগ ছাত্রদের অবদান। পাকিস্তান কাঠামোয় রাষ্ট্রভাষা বাংলার স্বীকৃতি, সেখানেও ছাত্ররা। এ ভূখন্ডে যত বড় বড় ভালো ভালো উল্লেখ করার মতো কাজ তার সবকিছুতেই ছাত্রদের ভূমিকা আকাশছোঁয়া। কয়েক বছর আগে ফরিদপুর অথবা গোপালগঞ্জের কোনো এক প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিকে নিয়ে অনেক দড়ি টানাটানি হয়েছিল। ছাত্রছাত্রীরা তাদের রক্ত দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের আঙিনা রাঙিয়েছিল। অনেকেই সমালোচনা করেছেন আবার কেউ কেউ ছাত্রছাত্রীদের ব্যথা-বেদনায় ব্যথিত হয়েছেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই ভিসিকে দারুণ অপমানিত হয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়তে হয়েছে। ইদানীং বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকরা অনেকটাই দলকানা। শিক্ষকদের দলকানা হওয়া সমাজের জন্য খুব একটা সুখবর নয়। শিক্ষকরা পথপ্রদর্শক। তাদের মন-মেজাজ, চোখ থাকবে খোলা। তাদের দলকানা মনোভাব থাকলে আমাদের সন্তানরা ভালো কিছু শিখতে পারবে না। স্বাধীনতাযুদ্ধের একেবারে শেষ পর্যায়ে আমাদের অনেক শিক্ষিত মানুষকে পাকিস্তান শাসকগোষ্ঠী নির্মমভাবে হত্যা করেছিল। যাদের হত্যা করেছিল তার সিংহভাগ পাকিস্তান প্রশাসনের সঙ্গে ইচ্ছায় হোক আর অনিচ্ছায় হোক সহযোগিতা করেছিলেন। তার পরও তাদের একেবারে শেষ মুহূর্তে ১২, ১৩, ১৪ ডিসেম্বর বাড়ি থেকে টেনে বের করে হত্যা করেছিল। সেসব হত্যাকান্ডের একমাত্র উদ্দেশ্য বাংলাদেশকে জ্ঞানশূন্য করা, দেশের ছাত্র-যুবকরা যাতে অশিক্ষিত থাকে, বিশ্বের দরবারে পিছিয়ে পড়ে। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে যত সমালোচনাই হোক তিনি একেবারে বোকা ছিলেন না যে, যারা যে কোনোভাবেই হোক পাকিস্তানকে সহযোগিতা করেছেন তাদের পাকিস্তানিরাই হত্যা করেছে, তাদের বুদ্ধিজীবী স্বীকৃতি দিয়ে জাতির সামনে তুলে ধরবেন। তার একমাত্র উদ্দেশ্য পাকিস্তানের ভ্রান্ত পরিকল্পনা মানুষের সামনে তুলে ধরা। দেশ যাতে মেধাশূন্য না হয় তার জন্য তিনি মেধাবীদের গুরুত্ব দিয়েছেন, সম্মান করেছেন। তিনি কাউকে দলীয় লেজুড় করতে চাননি। তাই মুক্তচিন্তার বহু মানুষ তখন আমাদের আলোকিত করেছেন। অধ্যাপক নীলিমা ইব্রাহিম, অধ্যাপক আবু জাফর শামসুদ্দিন, ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক আবদুল মতিন এ রকম আরও শত শত স্মরণযোগ্য মেধাবী লোকজনের তখন অভাব ছিল না। কিন্তু এখন জাতীয় কোনো প্রশ্নে পরামর্শ নেওয়ার মতো নিরপেক্ষ কাউকে পাওয়া যায় না। সিলেটে কত দিন ধরে ছাত্রছাত্রীরা এই তীব্র শীতে কী নিদারুণ কষ্টই না করছে; তাদের পাশে দাঁড়ানোর মতো, ভরসা করার মতো কেউ নেই। কোনো রাজনৈতিক নেতা সমর্থন দিলেই সরকার হা হা করে উঠবে, ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাবে। এসব ভালো নয়। প্রকৃত সমস্যা না থাকলে এতগুলো ছাত্র এত দিন আন্দোলন চালিয়ে যেতে পারত না। ঠিক বুঝতে পারছি না, শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের খুঁটির জোর কোথায়? তিনি কেন ছাগলের মতো খুট্টি মেরে বসে আছেন? তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ছাড়া আর কাউকে বললে কোনো কাজ হবে না। তাই তাঁকেই বলছি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ভিমরুলের চাকে আঘাত দেবেন না। ছাত্রছাত্রীরা আপনার সন্তানের মতো। তাদের কষ্ট বুকে ধারণ করে সমাধান করুন। আপনি ছাড়া কিছু হবে না। মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি একজন রুচিশীল মানুষ। তাঁকে পছন্দ করি, ভালোবাসি। কিন্তু তিনি যে কেন শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সমস্যায় সক্রিয় হচ্ছেন না বুঝতে পারছি না। তিনি যেতে পারতেন। সিলেটে সশরীরে গিয়ে বাচ্চাদের বোঝাতে পারতেন। সিলেট যেতে কতক্ষণ? সিলেটে তো অনেক ফ্লাইট চলে। তেমন হলে হেলিকপ্টার নিয়ে যেতেন। বিশেষ ট্রেনে যেতে পারতেন। ছাত্রদের এ আন্দোলন বেশিদূর এগোতে দেওয়া মোটেই ঠিক হবে না। কী দুর্ভাগ্য আমাদের! বাচ্চাগুলো কাফনের কাপড় গায়ে জড়িয়ে আন্দোলন করছে! সত্যিকার অর্থে এটা আমাদের জন্য কোনো গৌরবের নয়, বরং দুর্ভাগ্যের। কতটা বিক্ষুব্ধ হলে বাচ্চারা গায়ে কাফনের কাপড় জড়াতে পারে এ বোধশক্তি অবশ্যই আমাদের থাকা উচিত। আমার বিশ্বাস, দু-এক দিনের মধ্যে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অশান্ত পরিবেশ শান্ত করতে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রী সঠিক পদক্ষেপ নেবেন।

যেদিন আন্দোলনের শুরু শিক্ষার্থীরা ভিসিকে আটক করেছিল বা ঘেরাও করে রেখেছিল; শিক্ষার্থীদের অবরোধ থেকে উপাচার্যকে উদ্ধার করতে পুলিশ যে আক্রমণাত্মক ভূমিকা নিয়েছিল তা বড়ই নিন্দনীয়। এখন তো সাধারণ মানুষের সাপ মারার প্রবণতা অনেকটাই কমে গেছে। পাকিস্তান আমলে বড় বেশি সাপ মারা হতো। তখনকার দিনে সাপের ওপর যেভাবে লাঠি চালানো হতো সেভাবে শিক্ষার্থীদের লাঠিপেটা করা হয়েছে। পুলিশের ভালো প্রশিক্ষণ নেই।  আমাদের দেশের পুলিশ জনসংখ্যার অনুপাতে কত? একদিন দেশের সাধারণ মানুষ যদি রুখে দাঁড়ায় তখন পুলিশের কিছুই করার থাকবে না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তেমন কিছুই করার থাকবে না। ব্রিটিশ ভারতে কখনো সোয়া লাখের বেশি ইংরেজ আসেনি। তখনকার ৩৩ কোটি ভারতবাসীকে শাসন করেছে এই ১ লাখ ইংরেজ। লোহা দিয়ে যেমন লোহা কাটতে হয় তেমনি ব্রিটিশরা ভারতীয়দের দিয়ে ভারত শাসন করেছে। তাই যদি সাধারণ মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে তখন কামান-বন্দুকে কাজ হবে না। সে তো বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধই প্রমাণ, সম্মিলিত জনশক্তি কত বড় শক্তি। তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আন্তরিক অনুরোধ জানাচ্ছি- ছাত্রদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মায়ের মতো আচরণ করুন, নিজের সন্তান-সন্ততির মতো আচরণ করুন।

কোনো শৃঙ্খলাবাহিনী যতক্ষণ নিয়ন্ত্রণে থাকে নিয়মনীতি-আইনকানুন মেনে চলে ততক্ষণই তারা দেশের সম্পদ। কিন্তু যখন শৃঙ্খলাহীন হয়ে পড়ে তখন সেসব বাহিনী থেকে দেশের জন্য সমাজের ক্ষতি ছাড়া লাভের কিছু আশা করা যায় না। তাই শৃঙ্খলা থাকলে বিশৃঙ্খল হওয়ারও একটা আশঙ্কা সব সময় থাকে। কতটা দক্ষতার সঙ্গে যে কোনো বাহিনীকে পরিচালনা করা যায় সেটাই বড় কথা। পরিচালনায় ত্রুটি হলে সুশৃঙ্খল বাহিনীও বিশৃঙ্খল হয়। পুলিশের রাতদিন পরিশ্রম দেখে মাঝেমধ্যেই বিস্মিত হই। অনেক সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী আট ঘণ্টা দায়িত্ব পালন করলেও পুলিশ ও অন্য কিছু বাহিনীকে বলতে গেলে প্রায় ২৪ ঘণ্টাই দায়িত্ব পালন করতে হয়। তাদের তেমন আরাম-আয়েশের কোনো ব্যবস্থা নেই। তাই পুলিশদের খারাপ বলতে বুকে বাঁধে। সরকারি কর্মচারী সবাইকে মানবতার দিকটা ভালো করে বুঝিয়ে দেওয়া দরকার। বর্তমানে চারদিকে ন্যায়-নীতি-সততা এবং মানবতার বড়ই অভাব। তাই সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের আচরণ দেশের জন্য, সমাজের জন্য তেমন কোনো ভালো নজির হবে না। খারাপ কাজ যতই ফুলমালা দিয়ে সাজানো হোক সেটা খারাপই হবে। যত দ্রুত ছাত্রছাত্রীদের সরকার বুকে টেনে নিতে পারবে হৃদয় দিয়ে ভালোবাসা দিয়ে শান্ত করতে পারবে সরকারের জন্য ততই মঙ্গল।

বেশ কিছুদিন লবিস্ট নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক চলছে। লবিস্ট শুধু বিএনপি নিযুক্ত করে না, আওয়ামী লীগ যখন বিরোধী দলে ছিল তারাও করেছে। সরকারের লবিস্ট তো আজীবনই থাকে। কিন্তু আওয়ামী লীগ, বিএনপি ছাড়া আরও কিছু দলেরও পৃথিবীর নানা দেশে লবিস্ট আছে। কোনো দেশে লবিস্ট থাকা দোষের কথা নয়। কিন্তু তাদের কত টাকা দেওয়া হয় বা হচ্ছে, তা কীভাবে দেওয়া হচ্ছে সেটাই বড় কথা। যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগে বিএনপি ৩২ কোটি ডলার খরচ করেছে। টাকা আছে তাই করেছে। সেই লবিস্টদের কীভাবে টাকা দিয়েছে, কোথা থেকে দিয়েছে এটা হিসাবের কথা। বাংলাদেশ ব্যাংক এখানে যদি মানি লন্ডারিংয়ের কোনো আলামত পায় তাহলে তা নিয়ে এগোনো যেতে পারে, লবিস্ট নিয়োগ নিয়ে নয়। আমি যত দূর জানি পাকিস্তান আমলে আইয়ুবের সময় হুজুর মওলানা ভাসানী মাসে মাসে নানা দেশের রাষ্ট্রপ্রধান, সরকারপ্রধানদের পাকিস্তানের হালহকিকত নিয়ে, পূর্ব পাকিস্তানের ওপর পাকিস্তান সরকারের অহেতুক জোর-জুলুম-অন্যায়-অত্যাচারের কথা উল্লেখ করতেন। তাই আমরা করলে ন্যায়, অন্যরা করলে অন্যায় এমন নীতি ভালো নয়। যে কোনো আইন বা নীতি যত উথাল-পাতালই আসুক তার অর্থ একই থাকতে হবে।

কিছুদিন যাবৎ র‌্যাবের কয়েকজনের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা একটা বিরাট আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা যেমন নির্দিষ্ট ব্যক্তিদের মানমর্যাদা বিনষ্ট করেছে, চলাফেরার প্রতিবন্ধক হয়েছে তেমনি দেশের মর্যাদাও ক্ষুণ্ণ হয়েছে। আমরা যে সবাইকে ছেড়ে কোনো গহিন সমুদ্রের কোনো দ্বীপে বাস করছি না তা র‌্যাবের বর্তমান এবং সাবেক কিছু কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞায় ভালো করে বোঝা যাচ্ছে। এমন নিষেধাজ্ঞা শুধু র‌্যাব নয়, সবার ওপর আসতে পারে। তাই আগে-পিছে ভেবে চলতে হবে। আমরা সবাইকে বাদ দিয়ে একা একা চলতে পারি না। কমবেশি সবার সঙ্গে মিলেমিশে যোগাযোগ রেখেই চলতে হয়। বিজ্ঞানের অগ্রগতিতে পৃথিবীটা একেবারে হাতের মুঠোয় এসে গেছে। সেজন্য ইচ্ছেমতো বেপরোয়া কেউ চলতে পারে না। র‌্যাব গঠন হয়েছিল বিএনপি আমলে। র‌্যাবের যেমন ছোটখাটো বিকর্তিক কর্মকান্ড আছে তেমনি তাদের অসামান্য সাফল্যও আছে। অনেক বড় বড় কাজ র‌্যাবের লোকজন করেছেন। করোনার শুরুতে রিজেন্ট হাসপাতালের স্বত্বাধিকারী সাহেদ, জেকেজির চেয়ারম্যান সাবরিনা, নারী ব্যবসাসহ নানা অপরাধ কর্মকান্ডে জড়িত শামীমা নূর পাপিয়া, কক্সবাজারের মেজর সিনহা হত্যায় ওসি প্রদীপ গ্রেফতার- এসব কর্মকান্ডে র‌্যাবের উল্লেখযোগ্য ভূমিকা দেখা গেছে। মানবিক হওয়ার প্রশিক্ষণ দিলে নিশ্চয়ই তারা মানবতার স্বাক্ষর রাখবে। র‌্যাবের কেউ নিজের ইচ্ছায় কাউকে ক্রসফায়ার করেছে এটা কারও কাছে মনে হয় না। হ্যাঁ, টাকাপয়সার জন্য হয়তো কেউ কেউ নয়ছয় করতেও পারে। কিন্তু এতে পুরো বাহিনীর ঘাড়ে দোষ চাপানোর কোনো মানে হয় না। আর সব ক্ষেত্রেই কিছু কিছু মানুষের আস্ফালন অহংকার একটু বেশিই হয়। তাদের লাগাম দিয়ে রাখতে হয়। কোনো কোনো ঘোড়া, গাধা যে কথা শোনে না তা ঘোড়া-গাধা-খচ্চরের দোষ নয়, ওটা তাদের স্বভাব। যারা তাদের পরিচালনা করেন তাদের সতর্ক থাকতে হয়। কোনোভাবেই যাতে লাগাম ঢিলে না হয়। সময় থাকতে সরকার যদি সঠিক পদক্ষেপ নিতে না পারে, ভালোভাবে পরিচালনা করতে না পারে সামনে আরও অনেক কিছু দেখা যাবে। শুধু র‌্যাব কেন, প্রশ্ন আসবে সব বাহিনী সম্পর্কে, সিভিল প্রশাসন সম্পর্কেও। প্রশ্ন যখন উঠতে থাকে তখন সব দিক থেকেই ওঠে। প্রবাদেই আছে, দুর্দিন যখন আসে তখন সব দিক থেকেই আসে। কেউ যখন বিপদে পড়ে তখন সব দিক থেকে বিপদ ঘিরে ধরে। এ ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা যে তেমন হবে না তা নয়। সাদা চোখে দেখলে র‌্যাবের তৎপরতা সব ক্ষেত্রে দেখা যাওয়ার মতো। তাই কাউকে শেষ করতে   চাইলে বিপদে ফেলতে চাইলে তার কুকুরকে আগে গালি দিতে হয়। এ ক্ষেত্রেও তেমনটাই হয়েছে বা হচ্ছে।

প্রশ্ন তো আসতেই পারে, পৃথিবীর কত দেশে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী হিসেবে বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অনেক সুনামের সঙ্গে কাজ করেছে এবং করছে। যারা দূরদেশে গিয়ে সেখানকার মানুষকে কোলে তুলে নিতে পারে, বিপদে পাশে দাঁড়াতে পারে তারা সেই আমাদের সন্তানরা কেন নিজের দেশে নিজের বাপ-চাচা-ভাই-বোনদের সঙ্গে ভালো আচরণ করে না? নিশ্চয়ই কোথাও না কোথাও আমাদেরই ত্রুটি আছে। যত তাড়াতাড়ি আমরা সে ত্রুটি খুঁজে বের করতে পারব ততই মঙ্গল।

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন
নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন

৫ সেকেন্ড আগে | পরবাস

ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক
ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮
ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮

৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ
বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে
নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু
আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’
‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী
রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি
শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের
রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ
চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি
মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা