শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

ছাত্রছাত্রীদের প্রতি মানবিক হোন, দোষ শুধু র‌্যাবের নয়

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
ছাত্রছাত্রীদের প্রতি মানবিক হোন, দোষ শুধু র‌্যাবের নয়

বেশ কিছুদিন ধরে সিলেট শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় অশান্ত। ছাত্রছাত্রীরা নানা দাবি-দাওয়া নিয়ে আন্দোলন করছে, অনশন করছে। অনেকের শারীরিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় তাদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীদের এখন প্রধান দাবি উপাচার্যের পদত্যাগ অথবা বরখাস্ত। সব সময়ই প্রকৃত ছাত্ররা দেশের সম্পদ, আমাদের মাথার তাজ। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সিংহভাগ ছাত্রদের অবদান। পাকিস্তান কাঠামোয় রাষ্ট্রভাষা বাংলার স্বীকৃতি, সেখানেও ছাত্ররা। এ ভূখন্ডে যত বড় বড় ভালো ভালো উল্লেখ করার মতো কাজ তার সবকিছুতেই ছাত্রদের ভূমিকা আকাশছোঁয়া। কয়েক বছর আগে ফরিদপুর অথবা গোপালগঞ্জের কোনো এক প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিকে নিয়ে অনেক দড়ি টানাটানি হয়েছিল। ছাত্রছাত্রীরা তাদের রক্ত দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের আঙিনা রাঙিয়েছিল। অনেকেই সমালোচনা করেছেন আবার কেউ কেউ ছাত্রছাত্রীদের ব্যথা-বেদনায় ব্যথিত হয়েছেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই ভিসিকে দারুণ অপমানিত হয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়তে হয়েছে। ইদানীং বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকরা অনেকটাই দলকানা। শিক্ষকদের দলকানা হওয়া সমাজের জন্য খুব একটা সুখবর নয়। শিক্ষকরা পথপ্রদর্শক। তাদের মন-মেজাজ, চোখ থাকবে খোলা। তাদের দলকানা মনোভাব থাকলে আমাদের সন্তানরা ভালো কিছু শিখতে পারবে না। স্বাধীনতাযুদ্ধের একেবারে শেষ পর্যায়ে আমাদের অনেক শিক্ষিত মানুষকে পাকিস্তান শাসকগোষ্ঠী নির্মমভাবে হত্যা করেছিল। যাদের হত্যা করেছিল তার সিংহভাগ পাকিস্তান প্রশাসনের সঙ্গে ইচ্ছায় হোক আর অনিচ্ছায় হোক সহযোগিতা করেছিলেন। তার পরও তাদের একেবারে শেষ মুহূর্তে ১২, ১৩, ১৪ ডিসেম্বর বাড়ি থেকে টেনে বের করে হত্যা করেছিল। সেসব হত্যাকান্ডের একমাত্র উদ্দেশ্য বাংলাদেশকে জ্ঞানশূন্য করা, দেশের ছাত্র-যুবকরা যাতে অশিক্ষিত থাকে, বিশ্বের দরবারে পিছিয়ে পড়ে। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে যত সমালোচনাই হোক তিনি একেবারে বোকা ছিলেন না যে, যারা যে কোনোভাবেই হোক পাকিস্তানকে সহযোগিতা করেছেন তাদের পাকিস্তানিরাই হত্যা করেছে, তাদের বুদ্ধিজীবী স্বীকৃতি দিয়ে জাতির সামনে তুলে ধরবেন। তার একমাত্র উদ্দেশ্য পাকিস্তানের ভ্রান্ত পরিকল্পনা মানুষের সামনে তুলে ধরা। দেশ যাতে মেধাশূন্য না হয় তার জন্য তিনি মেধাবীদের গুরুত্ব দিয়েছেন, সম্মান করেছেন। তিনি কাউকে দলীয় লেজুড় করতে চাননি। তাই মুক্তচিন্তার বহু মানুষ তখন আমাদের আলোকিত করেছেন। অধ্যাপক নীলিমা ইব্রাহিম, অধ্যাপক আবু জাফর শামসুদ্দিন, ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক আবদুল মতিন এ রকম আরও শত শত স্মরণযোগ্য মেধাবী লোকজনের তখন অভাব ছিল না। কিন্তু এখন জাতীয় কোনো প্রশ্নে পরামর্শ নেওয়ার মতো নিরপেক্ষ কাউকে পাওয়া যায় না। সিলেটে কত দিন ধরে ছাত্রছাত্রীরা এই তীব্র শীতে কী নিদারুণ কষ্টই না করছে; তাদের পাশে দাঁড়ানোর মতো, ভরসা করার মতো কেউ নেই। কোনো রাজনৈতিক নেতা সমর্থন দিলেই সরকার হা হা করে উঠবে, ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাবে। এসব ভালো নয়। প্রকৃত সমস্যা না থাকলে এতগুলো ছাত্র এত দিন আন্দোলন চালিয়ে যেতে পারত না। ঠিক বুঝতে পারছি না, শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের খুঁটির জোর কোথায়? তিনি কেন ছাগলের মতো খুট্টি মেরে বসে আছেন? তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ছাড়া আর কাউকে বললে কোনো কাজ হবে না। তাই তাঁকেই বলছি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ভিমরুলের চাকে আঘাত দেবেন না। ছাত্রছাত্রীরা আপনার সন্তানের মতো। তাদের কষ্ট বুকে ধারণ করে সমাধান করুন। আপনি ছাড়া কিছু হবে না। মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি একজন রুচিশীল মানুষ। তাঁকে পছন্দ করি, ভালোবাসি। কিন্তু তিনি যে কেন শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সমস্যায় সক্রিয় হচ্ছেন না বুঝতে পারছি না। তিনি যেতে পারতেন। সিলেটে সশরীরে গিয়ে বাচ্চাদের বোঝাতে পারতেন। সিলেট যেতে কতক্ষণ? সিলেটে তো অনেক ফ্লাইট চলে। তেমন হলে হেলিকপ্টার নিয়ে যেতেন। বিশেষ ট্রেনে যেতে পারতেন। ছাত্রদের এ আন্দোলন বেশিদূর এগোতে দেওয়া মোটেই ঠিক হবে না। কী দুর্ভাগ্য আমাদের! বাচ্চাগুলো কাফনের কাপড় গায়ে জড়িয়ে আন্দোলন করছে! সত্যিকার অর্থে এটা আমাদের জন্য কোনো গৌরবের নয়, বরং দুর্ভাগ্যের। কতটা বিক্ষুব্ধ হলে বাচ্চারা গায়ে কাফনের কাপড় জড়াতে পারে এ বোধশক্তি অবশ্যই আমাদের থাকা উচিত। আমার বিশ্বাস, দু-এক দিনের মধ্যে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অশান্ত পরিবেশ শান্ত করতে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রী সঠিক পদক্ষেপ নেবেন।

যেদিন আন্দোলনের শুরু শিক্ষার্থীরা ভিসিকে আটক করেছিল বা ঘেরাও করে রেখেছিল; শিক্ষার্থীদের অবরোধ থেকে উপাচার্যকে উদ্ধার করতে পুলিশ যে আক্রমণাত্মক ভূমিকা নিয়েছিল তা বড়ই নিন্দনীয়। এখন তো সাধারণ মানুষের সাপ মারার প্রবণতা অনেকটাই কমে গেছে। পাকিস্তান আমলে বড় বেশি সাপ মারা হতো। তখনকার দিনে সাপের ওপর যেভাবে লাঠি চালানো হতো সেভাবে শিক্ষার্থীদের লাঠিপেটা করা হয়েছে। পুলিশের ভালো প্রশিক্ষণ নেই।  আমাদের দেশের পুলিশ জনসংখ্যার অনুপাতে কত? একদিন দেশের সাধারণ মানুষ যদি রুখে দাঁড়ায় তখন পুলিশের কিছুই করার থাকবে না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তেমন কিছুই করার থাকবে না। ব্রিটিশ ভারতে কখনো সোয়া লাখের বেশি ইংরেজ আসেনি। তখনকার ৩৩ কোটি ভারতবাসীকে শাসন করেছে এই ১ লাখ ইংরেজ। লোহা দিয়ে যেমন লোহা কাটতে হয় তেমনি ব্রিটিশরা ভারতীয়দের দিয়ে ভারত শাসন করেছে। তাই যদি সাধারণ মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে তখন কামান-বন্দুকে কাজ হবে না। সে তো বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধই প্রমাণ, সম্মিলিত জনশক্তি কত বড় শক্তি। তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আন্তরিক অনুরোধ জানাচ্ছি- ছাত্রদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মায়ের মতো আচরণ করুন, নিজের সন্তান-সন্ততির মতো আচরণ করুন।

কোনো শৃঙ্খলাবাহিনী যতক্ষণ নিয়ন্ত্রণে থাকে নিয়মনীতি-আইনকানুন মেনে চলে ততক্ষণই তারা দেশের সম্পদ। কিন্তু যখন শৃঙ্খলাহীন হয়ে পড়ে তখন সেসব বাহিনী থেকে দেশের জন্য সমাজের ক্ষতি ছাড়া লাভের কিছু আশা করা যায় না। তাই শৃঙ্খলা থাকলে বিশৃঙ্খল হওয়ারও একটা আশঙ্কা সব সময় থাকে। কতটা দক্ষতার সঙ্গে যে কোনো বাহিনীকে পরিচালনা করা যায় সেটাই বড় কথা। পরিচালনায় ত্রুটি হলে সুশৃঙ্খল বাহিনীও বিশৃঙ্খল হয়। পুলিশের রাতদিন পরিশ্রম দেখে মাঝেমধ্যেই বিস্মিত হই। অনেক সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী আট ঘণ্টা দায়িত্ব পালন করলেও পুলিশ ও অন্য কিছু বাহিনীকে বলতে গেলে প্রায় ২৪ ঘণ্টাই দায়িত্ব পালন করতে হয়। তাদের তেমন আরাম-আয়েশের কোনো ব্যবস্থা নেই। তাই পুলিশদের খারাপ বলতে বুকে বাঁধে। সরকারি কর্মচারী সবাইকে মানবতার দিকটা ভালো করে বুঝিয়ে দেওয়া দরকার। বর্তমানে চারদিকে ন্যায়-নীতি-সততা এবং মানবতার বড়ই অভাব। তাই সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের আচরণ দেশের জন্য, সমাজের জন্য তেমন কোনো ভালো নজির হবে না। খারাপ কাজ যতই ফুলমালা দিয়ে সাজানো হোক সেটা খারাপই হবে। যত দ্রুত ছাত্রছাত্রীদের সরকার বুকে টেনে নিতে পারবে হৃদয় দিয়ে ভালোবাসা দিয়ে শান্ত করতে পারবে সরকারের জন্য ততই মঙ্গল।

বেশ কিছুদিন লবিস্ট নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক চলছে। লবিস্ট শুধু বিএনপি নিযুক্ত করে না, আওয়ামী লীগ যখন বিরোধী দলে ছিল তারাও করেছে। সরকারের লবিস্ট তো আজীবনই থাকে। কিন্তু আওয়ামী লীগ, বিএনপি ছাড়া আরও কিছু দলেরও পৃথিবীর নানা দেশে লবিস্ট আছে। কোনো দেশে লবিস্ট থাকা দোষের কথা নয়। কিন্তু তাদের কত টাকা দেওয়া হয় বা হচ্ছে, তা কীভাবে দেওয়া হচ্ছে সেটাই বড় কথা। যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগে বিএনপি ৩২ কোটি ডলার খরচ করেছে। টাকা আছে তাই করেছে। সেই লবিস্টদের কীভাবে টাকা দিয়েছে, কোথা থেকে দিয়েছে এটা হিসাবের কথা। বাংলাদেশ ব্যাংক এখানে যদি মানি লন্ডারিংয়ের কোনো আলামত পায় তাহলে তা নিয়ে এগোনো যেতে পারে, লবিস্ট নিয়োগ নিয়ে নয়। আমি যত দূর জানি পাকিস্তান আমলে আইয়ুবের সময় হুজুর মওলানা ভাসানী মাসে মাসে নানা দেশের রাষ্ট্রপ্রধান, সরকারপ্রধানদের পাকিস্তানের হালহকিকত নিয়ে, পূর্ব পাকিস্তানের ওপর পাকিস্তান সরকারের অহেতুক জোর-জুলুম-অন্যায়-অত্যাচারের কথা উল্লেখ করতেন। তাই আমরা করলে ন্যায়, অন্যরা করলে অন্যায় এমন নীতি ভালো নয়। যে কোনো আইন বা নীতি যত উথাল-পাতালই আসুক তার অর্থ একই থাকতে হবে।

কিছুদিন যাবৎ র‌্যাবের কয়েকজনের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা একটা বিরাট আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা যেমন নির্দিষ্ট ব্যক্তিদের মানমর্যাদা বিনষ্ট করেছে, চলাফেরার প্রতিবন্ধক হয়েছে তেমনি দেশের মর্যাদাও ক্ষুণ্ণ হয়েছে। আমরা যে সবাইকে ছেড়ে কোনো গহিন সমুদ্রের কোনো দ্বীপে বাস করছি না তা র‌্যাবের বর্তমান এবং সাবেক কিছু কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞায় ভালো করে বোঝা যাচ্ছে। এমন নিষেধাজ্ঞা শুধু র‌্যাব নয়, সবার ওপর আসতে পারে। তাই আগে-পিছে ভেবে চলতে হবে। আমরা সবাইকে বাদ দিয়ে একা একা চলতে পারি না। কমবেশি সবার সঙ্গে মিলেমিশে যোগাযোগ রেখেই চলতে হয়। বিজ্ঞানের অগ্রগতিতে পৃথিবীটা একেবারে হাতের মুঠোয় এসে গেছে। সেজন্য ইচ্ছেমতো বেপরোয়া কেউ চলতে পারে না। র‌্যাব গঠন হয়েছিল বিএনপি আমলে। র‌্যাবের যেমন ছোটখাটো বিকর্তিক কর্মকান্ড আছে তেমনি তাদের অসামান্য সাফল্যও আছে। অনেক বড় বড় কাজ র‌্যাবের লোকজন করেছেন। করোনার শুরুতে রিজেন্ট হাসপাতালের স্বত্বাধিকারী সাহেদ, জেকেজির চেয়ারম্যান সাবরিনা, নারী ব্যবসাসহ নানা অপরাধ কর্মকান্ডে জড়িত শামীমা নূর পাপিয়া, কক্সবাজারের মেজর সিনহা হত্যায় ওসি প্রদীপ গ্রেফতার- এসব কর্মকান্ডে র‌্যাবের উল্লেখযোগ্য ভূমিকা দেখা গেছে। মানবিক হওয়ার প্রশিক্ষণ দিলে নিশ্চয়ই তারা মানবতার স্বাক্ষর রাখবে। র‌্যাবের কেউ নিজের ইচ্ছায় কাউকে ক্রসফায়ার করেছে এটা কারও কাছে মনে হয় না। হ্যাঁ, টাকাপয়সার জন্য হয়তো কেউ কেউ নয়ছয় করতেও পারে। কিন্তু এতে পুরো বাহিনীর ঘাড়ে দোষ চাপানোর কোনো মানে হয় না। আর সব ক্ষেত্রেই কিছু কিছু মানুষের আস্ফালন অহংকার একটু বেশিই হয়। তাদের লাগাম দিয়ে রাখতে হয়। কোনো কোনো ঘোড়া, গাধা যে কথা শোনে না তা ঘোড়া-গাধা-খচ্চরের দোষ নয়, ওটা তাদের স্বভাব। যারা তাদের পরিচালনা করেন তাদের সতর্ক থাকতে হয়। কোনোভাবেই যাতে লাগাম ঢিলে না হয়। সময় থাকতে সরকার যদি সঠিক পদক্ষেপ নিতে না পারে, ভালোভাবে পরিচালনা করতে না পারে সামনে আরও অনেক কিছু দেখা যাবে। শুধু র‌্যাব কেন, প্রশ্ন আসবে সব বাহিনী সম্পর্কে, সিভিল প্রশাসন সম্পর্কেও। প্রশ্ন যখন উঠতে থাকে তখন সব দিক থেকেই ওঠে। প্রবাদেই আছে, দুর্দিন যখন আসে তখন সব দিক থেকেই আসে। কেউ যখন বিপদে পড়ে তখন সব দিক থেকে বিপদ ঘিরে ধরে। এ ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা যে তেমন হবে না তা নয়। সাদা চোখে দেখলে র‌্যাবের তৎপরতা সব ক্ষেত্রে দেখা যাওয়ার মতো। তাই কাউকে শেষ করতে   চাইলে বিপদে ফেলতে চাইলে তার কুকুরকে আগে গালি দিতে হয়। এ ক্ষেত্রেও তেমনটাই হয়েছে বা হচ্ছে।

প্রশ্ন তো আসতেই পারে, পৃথিবীর কত দেশে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী হিসেবে বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অনেক সুনামের সঙ্গে কাজ করেছে এবং করছে। যারা দূরদেশে গিয়ে সেখানকার মানুষকে কোলে তুলে নিতে পারে, বিপদে পাশে দাঁড়াতে পারে তারা সেই আমাদের সন্তানরা কেন নিজের দেশে নিজের বাপ-চাচা-ভাই-বোনদের সঙ্গে ভালো আচরণ করে না? নিশ্চয়ই কোথাও না কোথাও আমাদেরই ত্রুটি আছে। যত তাড়াতাড়ি আমরা সে ত্রুটি খুঁজে বের করতে পারব ততই মঙ্গল।

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে