শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

ছাত্রছাত্রীদের প্রতি মানবিক হোন, দোষ শুধু র‌্যাবের নয়

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
ছাত্রছাত্রীদের প্রতি মানবিক হোন, দোষ শুধু র‌্যাবের নয়

বেশ কিছুদিন ধরে সিলেট শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় অশান্ত। ছাত্রছাত্রীরা নানা দাবি-দাওয়া নিয়ে আন্দোলন করছে, অনশন করছে। অনেকের শারীরিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় তাদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীদের এখন প্রধান দাবি উপাচার্যের পদত্যাগ অথবা বরখাস্ত। সব সময়ই প্রকৃত ছাত্ররা দেশের সম্পদ, আমাদের মাথার তাজ। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সিংহভাগ ছাত্রদের অবদান। পাকিস্তান কাঠামোয় রাষ্ট্রভাষা বাংলার স্বীকৃতি, সেখানেও ছাত্ররা। এ ভূখন্ডে যত বড় বড় ভালো ভালো উল্লেখ করার মতো কাজ তার সবকিছুতেই ছাত্রদের ভূমিকা আকাশছোঁয়া। কয়েক বছর আগে ফরিদপুর অথবা গোপালগঞ্জের কোনো এক প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিকে নিয়ে অনেক দড়ি টানাটানি হয়েছিল। ছাত্রছাত্রীরা তাদের রক্ত দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের আঙিনা রাঙিয়েছিল। অনেকেই সমালোচনা করেছেন আবার কেউ কেউ ছাত্রছাত্রীদের ব্যথা-বেদনায় ব্যথিত হয়েছেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই ভিসিকে দারুণ অপমানিত হয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়তে হয়েছে। ইদানীং বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকরা অনেকটাই দলকানা। শিক্ষকদের দলকানা হওয়া সমাজের জন্য খুব একটা সুখবর নয়। শিক্ষকরা পথপ্রদর্শক। তাদের মন-মেজাজ, চোখ থাকবে খোলা। তাদের দলকানা মনোভাব থাকলে আমাদের সন্তানরা ভালো কিছু শিখতে পারবে না। স্বাধীনতাযুদ্ধের একেবারে শেষ পর্যায়ে আমাদের অনেক শিক্ষিত মানুষকে পাকিস্তান শাসকগোষ্ঠী নির্মমভাবে হত্যা করেছিল। যাদের হত্যা করেছিল তার সিংহভাগ পাকিস্তান প্রশাসনের সঙ্গে ইচ্ছায় হোক আর অনিচ্ছায় হোক সহযোগিতা করেছিলেন। তার পরও তাদের একেবারে শেষ মুহূর্তে ১২, ১৩, ১৪ ডিসেম্বর বাড়ি থেকে টেনে বের করে হত্যা করেছিল। সেসব হত্যাকান্ডের একমাত্র উদ্দেশ্য বাংলাদেশকে জ্ঞানশূন্য করা, দেশের ছাত্র-যুবকরা যাতে অশিক্ষিত থাকে, বিশ্বের দরবারে পিছিয়ে পড়ে। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে যত সমালোচনাই হোক তিনি একেবারে বোকা ছিলেন না যে, যারা যে কোনোভাবেই হোক পাকিস্তানকে সহযোগিতা করেছেন তাদের পাকিস্তানিরাই হত্যা করেছে, তাদের বুদ্ধিজীবী স্বীকৃতি দিয়ে জাতির সামনে তুলে ধরবেন। তার একমাত্র উদ্দেশ্য পাকিস্তানের ভ্রান্ত পরিকল্পনা মানুষের সামনে তুলে ধরা। দেশ যাতে মেধাশূন্য না হয় তার জন্য তিনি মেধাবীদের গুরুত্ব দিয়েছেন, সম্মান করেছেন। তিনি কাউকে দলীয় লেজুড় করতে চাননি। তাই মুক্তচিন্তার বহু মানুষ তখন আমাদের আলোকিত করেছেন। অধ্যাপক নীলিমা ইব্রাহিম, অধ্যাপক আবু জাফর শামসুদ্দিন, ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক আবদুল মতিন এ রকম আরও শত শত স্মরণযোগ্য মেধাবী লোকজনের তখন অভাব ছিল না। কিন্তু এখন জাতীয় কোনো প্রশ্নে পরামর্শ নেওয়ার মতো নিরপেক্ষ কাউকে পাওয়া যায় না। সিলেটে কত দিন ধরে ছাত্রছাত্রীরা এই তীব্র শীতে কী নিদারুণ কষ্টই না করছে; তাদের পাশে দাঁড়ানোর মতো, ভরসা করার মতো কেউ নেই। কোনো রাজনৈতিক নেতা সমর্থন দিলেই সরকার হা হা করে উঠবে, ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাবে। এসব ভালো নয়। প্রকৃত সমস্যা না থাকলে এতগুলো ছাত্র এত দিন আন্দোলন চালিয়ে যেতে পারত না। ঠিক বুঝতে পারছি না, শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের খুঁটির জোর কোথায়? তিনি কেন ছাগলের মতো খুট্টি মেরে বসে আছেন? তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ছাড়া আর কাউকে বললে কোনো কাজ হবে না। তাই তাঁকেই বলছি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ভিমরুলের চাকে আঘাত দেবেন না। ছাত্রছাত্রীরা আপনার সন্তানের মতো। তাদের কষ্ট বুকে ধারণ করে সমাধান করুন। আপনি ছাড়া কিছু হবে না। মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি একজন রুচিশীল মানুষ। তাঁকে পছন্দ করি, ভালোবাসি। কিন্তু তিনি যে কেন শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সমস্যায় সক্রিয় হচ্ছেন না বুঝতে পারছি না। তিনি যেতে পারতেন। সিলেটে সশরীরে গিয়ে বাচ্চাদের বোঝাতে পারতেন। সিলেট যেতে কতক্ষণ? সিলেটে তো অনেক ফ্লাইট চলে। তেমন হলে হেলিকপ্টার নিয়ে যেতেন। বিশেষ ট্রেনে যেতে পারতেন। ছাত্রদের এ আন্দোলন বেশিদূর এগোতে দেওয়া মোটেই ঠিক হবে না। কী দুর্ভাগ্য আমাদের! বাচ্চাগুলো কাফনের কাপড় গায়ে জড়িয়ে আন্দোলন করছে! সত্যিকার অর্থে এটা আমাদের জন্য কোনো গৌরবের নয়, বরং দুর্ভাগ্যের। কতটা বিক্ষুব্ধ হলে বাচ্চারা গায়ে কাফনের কাপড় জড়াতে পারে এ বোধশক্তি অবশ্যই আমাদের থাকা উচিত। আমার বিশ্বাস, দু-এক দিনের মধ্যে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অশান্ত পরিবেশ শান্ত করতে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রী সঠিক পদক্ষেপ নেবেন।

যেদিন আন্দোলনের শুরু শিক্ষার্থীরা ভিসিকে আটক করেছিল বা ঘেরাও করে রেখেছিল; শিক্ষার্থীদের অবরোধ থেকে উপাচার্যকে উদ্ধার করতে পুলিশ যে আক্রমণাত্মক ভূমিকা নিয়েছিল তা বড়ই নিন্দনীয়। এখন তো সাধারণ মানুষের সাপ মারার প্রবণতা অনেকটাই কমে গেছে। পাকিস্তান আমলে বড় বেশি সাপ মারা হতো। তখনকার দিনে সাপের ওপর যেভাবে লাঠি চালানো হতো সেভাবে শিক্ষার্থীদের লাঠিপেটা করা হয়েছে। পুলিশের ভালো প্রশিক্ষণ নেই।  আমাদের দেশের পুলিশ জনসংখ্যার অনুপাতে কত? একদিন দেশের সাধারণ মানুষ যদি রুখে দাঁড়ায় তখন পুলিশের কিছুই করার থাকবে না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তেমন কিছুই করার থাকবে না। ব্রিটিশ ভারতে কখনো সোয়া লাখের বেশি ইংরেজ আসেনি। তখনকার ৩৩ কোটি ভারতবাসীকে শাসন করেছে এই ১ লাখ ইংরেজ। লোহা দিয়ে যেমন লোহা কাটতে হয় তেমনি ব্রিটিশরা ভারতীয়দের দিয়ে ভারত শাসন করেছে। তাই যদি সাধারণ মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে তখন কামান-বন্দুকে কাজ হবে না। সে তো বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধই প্রমাণ, সম্মিলিত জনশক্তি কত বড় শক্তি। তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আন্তরিক অনুরোধ জানাচ্ছি- ছাত্রদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মায়ের মতো আচরণ করুন, নিজের সন্তান-সন্ততির মতো আচরণ করুন।

কোনো শৃঙ্খলাবাহিনী যতক্ষণ নিয়ন্ত্রণে থাকে নিয়মনীতি-আইনকানুন মেনে চলে ততক্ষণই তারা দেশের সম্পদ। কিন্তু যখন শৃঙ্খলাহীন হয়ে পড়ে তখন সেসব বাহিনী থেকে দেশের জন্য সমাজের ক্ষতি ছাড়া লাভের কিছু আশা করা যায় না। তাই শৃঙ্খলা থাকলে বিশৃঙ্খল হওয়ারও একটা আশঙ্কা সব সময় থাকে। কতটা দক্ষতার সঙ্গে যে কোনো বাহিনীকে পরিচালনা করা যায় সেটাই বড় কথা। পরিচালনায় ত্রুটি হলে সুশৃঙ্খল বাহিনীও বিশৃঙ্খল হয়। পুলিশের রাতদিন পরিশ্রম দেখে মাঝেমধ্যেই বিস্মিত হই। অনেক সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী আট ঘণ্টা দায়িত্ব পালন করলেও পুলিশ ও অন্য কিছু বাহিনীকে বলতে গেলে প্রায় ২৪ ঘণ্টাই দায়িত্ব পালন করতে হয়। তাদের তেমন আরাম-আয়েশের কোনো ব্যবস্থা নেই। তাই পুলিশদের খারাপ বলতে বুকে বাঁধে। সরকারি কর্মচারী সবাইকে মানবতার দিকটা ভালো করে বুঝিয়ে দেওয়া দরকার। বর্তমানে চারদিকে ন্যায়-নীতি-সততা এবং মানবতার বড়ই অভাব। তাই সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের আচরণ দেশের জন্য, সমাজের জন্য তেমন কোনো ভালো নজির হবে না। খারাপ কাজ যতই ফুলমালা দিয়ে সাজানো হোক সেটা খারাপই হবে। যত দ্রুত ছাত্রছাত্রীদের সরকার বুকে টেনে নিতে পারবে হৃদয় দিয়ে ভালোবাসা দিয়ে শান্ত করতে পারবে সরকারের জন্য ততই মঙ্গল।

বেশ কিছুদিন লবিস্ট নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক চলছে। লবিস্ট শুধু বিএনপি নিযুক্ত করে না, আওয়ামী লীগ যখন বিরোধী দলে ছিল তারাও করেছে। সরকারের লবিস্ট তো আজীবনই থাকে। কিন্তু আওয়ামী লীগ, বিএনপি ছাড়া আরও কিছু দলেরও পৃথিবীর নানা দেশে লবিস্ট আছে। কোনো দেশে লবিস্ট থাকা দোষের কথা নয়। কিন্তু তাদের কত টাকা দেওয়া হয় বা হচ্ছে, তা কীভাবে দেওয়া হচ্ছে সেটাই বড় কথা। যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগে বিএনপি ৩২ কোটি ডলার খরচ করেছে। টাকা আছে তাই করেছে। সেই লবিস্টদের কীভাবে টাকা দিয়েছে, কোথা থেকে দিয়েছে এটা হিসাবের কথা। বাংলাদেশ ব্যাংক এখানে যদি মানি লন্ডারিংয়ের কোনো আলামত পায় তাহলে তা নিয়ে এগোনো যেতে পারে, লবিস্ট নিয়োগ নিয়ে নয়। আমি যত দূর জানি পাকিস্তান আমলে আইয়ুবের সময় হুজুর মওলানা ভাসানী মাসে মাসে নানা দেশের রাষ্ট্রপ্রধান, সরকারপ্রধানদের পাকিস্তানের হালহকিকত নিয়ে, পূর্ব পাকিস্তানের ওপর পাকিস্তান সরকারের অহেতুক জোর-জুলুম-অন্যায়-অত্যাচারের কথা উল্লেখ করতেন। তাই আমরা করলে ন্যায়, অন্যরা করলে অন্যায় এমন নীতি ভালো নয়। যে কোনো আইন বা নীতি যত উথাল-পাতালই আসুক তার অর্থ একই থাকতে হবে।

কিছুদিন যাবৎ র‌্যাবের কয়েকজনের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা একটা বিরাট আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা যেমন নির্দিষ্ট ব্যক্তিদের মানমর্যাদা বিনষ্ট করেছে, চলাফেরার প্রতিবন্ধক হয়েছে তেমনি দেশের মর্যাদাও ক্ষুণ্ণ হয়েছে। আমরা যে সবাইকে ছেড়ে কোনো গহিন সমুদ্রের কোনো দ্বীপে বাস করছি না তা র‌্যাবের বর্তমান এবং সাবেক কিছু কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞায় ভালো করে বোঝা যাচ্ছে। এমন নিষেধাজ্ঞা শুধু র‌্যাব নয়, সবার ওপর আসতে পারে। তাই আগে-পিছে ভেবে চলতে হবে। আমরা সবাইকে বাদ দিয়ে একা একা চলতে পারি না। কমবেশি সবার সঙ্গে মিলেমিশে যোগাযোগ রেখেই চলতে হয়। বিজ্ঞানের অগ্রগতিতে পৃথিবীটা একেবারে হাতের মুঠোয় এসে গেছে। সেজন্য ইচ্ছেমতো বেপরোয়া কেউ চলতে পারে না। র‌্যাব গঠন হয়েছিল বিএনপি আমলে। র‌্যাবের যেমন ছোটখাটো বিকর্তিক কর্মকান্ড আছে তেমনি তাদের অসামান্য সাফল্যও আছে। অনেক বড় বড় কাজ র‌্যাবের লোকজন করেছেন। করোনার শুরুতে রিজেন্ট হাসপাতালের স্বত্বাধিকারী সাহেদ, জেকেজির চেয়ারম্যান সাবরিনা, নারী ব্যবসাসহ নানা অপরাধ কর্মকান্ডে জড়িত শামীমা নূর পাপিয়া, কক্সবাজারের মেজর সিনহা হত্যায় ওসি প্রদীপ গ্রেফতার- এসব কর্মকান্ডে র‌্যাবের উল্লেখযোগ্য ভূমিকা দেখা গেছে। মানবিক হওয়ার প্রশিক্ষণ দিলে নিশ্চয়ই তারা মানবতার স্বাক্ষর রাখবে। র‌্যাবের কেউ নিজের ইচ্ছায় কাউকে ক্রসফায়ার করেছে এটা কারও কাছে মনে হয় না। হ্যাঁ, টাকাপয়সার জন্য হয়তো কেউ কেউ নয়ছয় করতেও পারে। কিন্তু এতে পুরো বাহিনীর ঘাড়ে দোষ চাপানোর কোনো মানে হয় না। আর সব ক্ষেত্রেই কিছু কিছু মানুষের আস্ফালন অহংকার একটু বেশিই হয়। তাদের লাগাম দিয়ে রাখতে হয়। কোনো কোনো ঘোড়া, গাধা যে কথা শোনে না তা ঘোড়া-গাধা-খচ্চরের দোষ নয়, ওটা তাদের স্বভাব। যারা তাদের পরিচালনা করেন তাদের সতর্ক থাকতে হয়। কোনোভাবেই যাতে লাগাম ঢিলে না হয়। সময় থাকতে সরকার যদি সঠিক পদক্ষেপ নিতে না পারে, ভালোভাবে পরিচালনা করতে না পারে সামনে আরও অনেক কিছু দেখা যাবে। শুধু র‌্যাব কেন, প্রশ্ন আসবে সব বাহিনী সম্পর্কে, সিভিল প্রশাসন সম্পর্কেও। প্রশ্ন যখন উঠতে থাকে তখন সব দিক থেকেই ওঠে। প্রবাদেই আছে, দুর্দিন যখন আসে তখন সব দিক থেকেই আসে। কেউ যখন বিপদে পড়ে তখন সব দিক থেকে বিপদ ঘিরে ধরে। এ ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা যে তেমন হবে না তা নয়। সাদা চোখে দেখলে র‌্যাবের তৎপরতা সব ক্ষেত্রে দেখা যাওয়ার মতো। তাই কাউকে শেষ করতে   চাইলে বিপদে ফেলতে চাইলে তার কুকুরকে আগে গালি দিতে হয়। এ ক্ষেত্রেও তেমনটাই হয়েছে বা হচ্ছে।

প্রশ্ন তো আসতেই পারে, পৃথিবীর কত দেশে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী হিসেবে বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অনেক সুনামের সঙ্গে কাজ করেছে এবং করছে। যারা দূরদেশে গিয়ে সেখানকার মানুষকে কোলে তুলে নিতে পারে, বিপদে পাশে দাঁড়াতে পারে তারা সেই আমাদের সন্তানরা কেন নিজের দেশে নিজের বাপ-চাচা-ভাই-বোনদের সঙ্গে ভালো আচরণ করে না? নিশ্চয়ই কোথাও না কোথাও আমাদেরই ত্রুটি আছে। যত তাড়াতাড়ি আমরা সে ত্রুটি খুঁজে বের করতে পারব ততই মঙ্গল।

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি
জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত
ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩
মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা
জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের
সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র
'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের
প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের

৪৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন