শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

ছাত্রছাত্রীদের প্রতি মানবিক হোন, দোষ শুধু র‌্যাবের নয়

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
ছাত্রছাত্রীদের প্রতি মানবিক হোন, দোষ শুধু র‌্যাবের নয়

বেশ কিছুদিন ধরে সিলেট শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় অশান্ত। ছাত্রছাত্রীরা নানা দাবি-দাওয়া নিয়ে আন্দোলন করছে, অনশন করছে। অনেকের শারীরিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় তাদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীদের এখন প্রধান দাবি উপাচার্যের পদত্যাগ অথবা বরখাস্ত। সব সময়ই প্রকৃত ছাত্ররা দেশের সম্পদ, আমাদের মাথার তাজ। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সিংহভাগ ছাত্রদের অবদান। পাকিস্তান কাঠামোয় রাষ্ট্রভাষা বাংলার স্বীকৃতি, সেখানেও ছাত্ররা। এ ভূখন্ডে যত বড় বড় ভালো ভালো উল্লেখ করার মতো কাজ তার সবকিছুতেই ছাত্রদের ভূমিকা আকাশছোঁয়া। কয়েক বছর আগে ফরিদপুর অথবা গোপালগঞ্জের কোনো এক প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিকে নিয়ে অনেক দড়ি টানাটানি হয়েছিল। ছাত্রছাত্রীরা তাদের রক্ত দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের আঙিনা রাঙিয়েছিল। অনেকেই সমালোচনা করেছেন আবার কেউ কেউ ছাত্রছাত্রীদের ব্যথা-বেদনায় ব্যথিত হয়েছেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই ভিসিকে দারুণ অপমানিত হয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়তে হয়েছে। ইদানীং বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকরা অনেকটাই দলকানা। শিক্ষকদের দলকানা হওয়া সমাজের জন্য খুব একটা সুখবর নয়। শিক্ষকরা পথপ্রদর্শক। তাদের মন-মেজাজ, চোখ থাকবে খোলা। তাদের দলকানা মনোভাব থাকলে আমাদের সন্তানরা ভালো কিছু শিখতে পারবে না। স্বাধীনতাযুদ্ধের একেবারে শেষ পর্যায়ে আমাদের অনেক শিক্ষিত মানুষকে পাকিস্তান শাসকগোষ্ঠী নির্মমভাবে হত্যা করেছিল। যাদের হত্যা করেছিল তার সিংহভাগ পাকিস্তান প্রশাসনের সঙ্গে ইচ্ছায় হোক আর অনিচ্ছায় হোক সহযোগিতা করেছিলেন। তার পরও তাদের একেবারে শেষ মুহূর্তে ১২, ১৩, ১৪ ডিসেম্বর বাড়ি থেকে টেনে বের করে হত্যা করেছিল। সেসব হত্যাকান্ডের একমাত্র উদ্দেশ্য বাংলাদেশকে জ্ঞানশূন্য করা, দেশের ছাত্র-যুবকরা যাতে অশিক্ষিত থাকে, বিশ্বের দরবারে পিছিয়ে পড়ে। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে যত সমালোচনাই হোক তিনি একেবারে বোকা ছিলেন না যে, যারা যে কোনোভাবেই হোক পাকিস্তানকে সহযোগিতা করেছেন তাদের পাকিস্তানিরাই হত্যা করেছে, তাদের বুদ্ধিজীবী স্বীকৃতি দিয়ে জাতির সামনে তুলে ধরবেন। তার একমাত্র উদ্দেশ্য পাকিস্তানের ভ্রান্ত পরিকল্পনা মানুষের সামনে তুলে ধরা। দেশ যাতে মেধাশূন্য না হয় তার জন্য তিনি মেধাবীদের গুরুত্ব দিয়েছেন, সম্মান করেছেন। তিনি কাউকে দলীয় লেজুড় করতে চাননি। তাই মুক্তচিন্তার বহু মানুষ তখন আমাদের আলোকিত করেছেন। অধ্যাপক নীলিমা ইব্রাহিম, অধ্যাপক আবু জাফর শামসুদ্দিন, ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক আবদুল মতিন এ রকম আরও শত শত স্মরণযোগ্য মেধাবী লোকজনের তখন অভাব ছিল না। কিন্তু এখন জাতীয় কোনো প্রশ্নে পরামর্শ নেওয়ার মতো নিরপেক্ষ কাউকে পাওয়া যায় না। সিলেটে কত দিন ধরে ছাত্রছাত্রীরা এই তীব্র শীতে কী নিদারুণ কষ্টই না করছে; তাদের পাশে দাঁড়ানোর মতো, ভরসা করার মতো কেউ নেই। কোনো রাজনৈতিক নেতা সমর্থন দিলেই সরকার হা হা করে উঠবে, ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাবে। এসব ভালো নয়। প্রকৃত সমস্যা না থাকলে এতগুলো ছাত্র এত দিন আন্দোলন চালিয়ে যেতে পারত না। ঠিক বুঝতে পারছি না, শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের খুঁটির জোর কোথায়? তিনি কেন ছাগলের মতো খুট্টি মেরে বসে আছেন? তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ছাড়া আর কাউকে বললে কোনো কাজ হবে না। তাই তাঁকেই বলছি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ভিমরুলের চাকে আঘাত দেবেন না। ছাত্রছাত্রীরা আপনার সন্তানের মতো। তাদের কষ্ট বুকে ধারণ করে সমাধান করুন। আপনি ছাড়া কিছু হবে না। মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি একজন রুচিশীল মানুষ। তাঁকে পছন্দ করি, ভালোবাসি। কিন্তু তিনি যে কেন শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সমস্যায় সক্রিয় হচ্ছেন না বুঝতে পারছি না। তিনি যেতে পারতেন। সিলেটে সশরীরে গিয়ে বাচ্চাদের বোঝাতে পারতেন। সিলেট যেতে কতক্ষণ? সিলেটে তো অনেক ফ্লাইট চলে। তেমন হলে হেলিকপ্টার নিয়ে যেতেন। বিশেষ ট্রেনে যেতে পারতেন। ছাত্রদের এ আন্দোলন বেশিদূর এগোতে দেওয়া মোটেই ঠিক হবে না। কী দুর্ভাগ্য আমাদের! বাচ্চাগুলো কাফনের কাপড় গায়ে জড়িয়ে আন্দোলন করছে! সত্যিকার অর্থে এটা আমাদের জন্য কোনো গৌরবের নয়, বরং দুর্ভাগ্যের। কতটা বিক্ষুব্ধ হলে বাচ্চারা গায়ে কাফনের কাপড় জড়াতে পারে এ বোধশক্তি অবশ্যই আমাদের থাকা উচিত। আমার বিশ্বাস, দু-এক দিনের মধ্যে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অশান্ত পরিবেশ শান্ত করতে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রী সঠিক পদক্ষেপ নেবেন।

যেদিন আন্দোলনের শুরু শিক্ষার্থীরা ভিসিকে আটক করেছিল বা ঘেরাও করে রেখেছিল; শিক্ষার্থীদের অবরোধ থেকে উপাচার্যকে উদ্ধার করতে পুলিশ যে আক্রমণাত্মক ভূমিকা নিয়েছিল তা বড়ই নিন্দনীয়। এখন তো সাধারণ মানুষের সাপ মারার প্রবণতা অনেকটাই কমে গেছে। পাকিস্তান আমলে বড় বেশি সাপ মারা হতো। তখনকার দিনে সাপের ওপর যেভাবে লাঠি চালানো হতো সেভাবে শিক্ষার্থীদের লাঠিপেটা করা হয়েছে। পুলিশের ভালো প্রশিক্ষণ নেই।  আমাদের দেশের পুলিশ জনসংখ্যার অনুপাতে কত? একদিন দেশের সাধারণ মানুষ যদি রুখে দাঁড়ায় তখন পুলিশের কিছুই করার থাকবে না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তেমন কিছুই করার থাকবে না। ব্রিটিশ ভারতে কখনো সোয়া লাখের বেশি ইংরেজ আসেনি। তখনকার ৩৩ কোটি ভারতবাসীকে শাসন করেছে এই ১ লাখ ইংরেজ। লোহা দিয়ে যেমন লোহা কাটতে হয় তেমনি ব্রিটিশরা ভারতীয়দের দিয়ে ভারত শাসন করেছে। তাই যদি সাধারণ মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে তখন কামান-বন্দুকে কাজ হবে না। সে তো বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধই প্রমাণ, সম্মিলিত জনশক্তি কত বড় শক্তি। তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আন্তরিক অনুরোধ জানাচ্ছি- ছাত্রদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মায়ের মতো আচরণ করুন, নিজের সন্তান-সন্ততির মতো আচরণ করুন।

কোনো শৃঙ্খলাবাহিনী যতক্ষণ নিয়ন্ত্রণে থাকে নিয়মনীতি-আইনকানুন মেনে চলে ততক্ষণই তারা দেশের সম্পদ। কিন্তু যখন শৃঙ্খলাহীন হয়ে পড়ে তখন সেসব বাহিনী থেকে দেশের জন্য সমাজের ক্ষতি ছাড়া লাভের কিছু আশা করা যায় না। তাই শৃঙ্খলা থাকলে বিশৃঙ্খল হওয়ারও একটা আশঙ্কা সব সময় থাকে। কতটা দক্ষতার সঙ্গে যে কোনো বাহিনীকে পরিচালনা করা যায় সেটাই বড় কথা। পরিচালনায় ত্রুটি হলে সুশৃঙ্খল বাহিনীও বিশৃঙ্খল হয়। পুলিশের রাতদিন পরিশ্রম দেখে মাঝেমধ্যেই বিস্মিত হই। অনেক সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী আট ঘণ্টা দায়িত্ব পালন করলেও পুলিশ ও অন্য কিছু বাহিনীকে বলতে গেলে প্রায় ২৪ ঘণ্টাই দায়িত্ব পালন করতে হয়। তাদের তেমন আরাম-আয়েশের কোনো ব্যবস্থা নেই। তাই পুলিশদের খারাপ বলতে বুকে বাঁধে। সরকারি কর্মচারী সবাইকে মানবতার দিকটা ভালো করে বুঝিয়ে দেওয়া দরকার। বর্তমানে চারদিকে ন্যায়-নীতি-সততা এবং মানবতার বড়ই অভাব। তাই সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের আচরণ দেশের জন্য, সমাজের জন্য তেমন কোনো ভালো নজির হবে না। খারাপ কাজ যতই ফুলমালা দিয়ে সাজানো হোক সেটা খারাপই হবে। যত দ্রুত ছাত্রছাত্রীদের সরকার বুকে টেনে নিতে পারবে হৃদয় দিয়ে ভালোবাসা দিয়ে শান্ত করতে পারবে সরকারের জন্য ততই মঙ্গল।

বেশ কিছুদিন লবিস্ট নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক চলছে। লবিস্ট শুধু বিএনপি নিযুক্ত করে না, আওয়ামী লীগ যখন বিরোধী দলে ছিল তারাও করেছে। সরকারের লবিস্ট তো আজীবনই থাকে। কিন্তু আওয়ামী লীগ, বিএনপি ছাড়া আরও কিছু দলেরও পৃথিবীর নানা দেশে লবিস্ট আছে। কোনো দেশে লবিস্ট থাকা দোষের কথা নয়। কিন্তু তাদের কত টাকা দেওয়া হয় বা হচ্ছে, তা কীভাবে দেওয়া হচ্ছে সেটাই বড় কথা। যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগে বিএনপি ৩২ কোটি ডলার খরচ করেছে। টাকা আছে তাই করেছে। সেই লবিস্টদের কীভাবে টাকা দিয়েছে, কোথা থেকে দিয়েছে এটা হিসাবের কথা। বাংলাদেশ ব্যাংক এখানে যদি মানি লন্ডারিংয়ের কোনো আলামত পায় তাহলে তা নিয়ে এগোনো যেতে পারে, লবিস্ট নিয়োগ নিয়ে নয়। আমি যত দূর জানি পাকিস্তান আমলে আইয়ুবের সময় হুজুর মওলানা ভাসানী মাসে মাসে নানা দেশের রাষ্ট্রপ্রধান, সরকারপ্রধানদের পাকিস্তানের হালহকিকত নিয়ে, পূর্ব পাকিস্তানের ওপর পাকিস্তান সরকারের অহেতুক জোর-জুলুম-অন্যায়-অত্যাচারের কথা উল্লেখ করতেন। তাই আমরা করলে ন্যায়, অন্যরা করলে অন্যায় এমন নীতি ভালো নয়। যে কোনো আইন বা নীতি যত উথাল-পাতালই আসুক তার অর্থ একই থাকতে হবে।

কিছুদিন যাবৎ র‌্যাবের কয়েকজনের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা একটা বিরাট আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা যেমন নির্দিষ্ট ব্যক্তিদের মানমর্যাদা বিনষ্ট করেছে, চলাফেরার প্রতিবন্ধক হয়েছে তেমনি দেশের মর্যাদাও ক্ষুণ্ণ হয়েছে। আমরা যে সবাইকে ছেড়ে কোনো গহিন সমুদ্রের কোনো দ্বীপে বাস করছি না তা র‌্যাবের বর্তমান এবং সাবেক কিছু কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞায় ভালো করে বোঝা যাচ্ছে। এমন নিষেধাজ্ঞা শুধু র‌্যাব নয়, সবার ওপর আসতে পারে। তাই আগে-পিছে ভেবে চলতে হবে। আমরা সবাইকে বাদ দিয়ে একা একা চলতে পারি না। কমবেশি সবার সঙ্গে মিলেমিশে যোগাযোগ রেখেই চলতে হয়। বিজ্ঞানের অগ্রগতিতে পৃথিবীটা একেবারে হাতের মুঠোয় এসে গেছে। সেজন্য ইচ্ছেমতো বেপরোয়া কেউ চলতে পারে না। র‌্যাব গঠন হয়েছিল বিএনপি আমলে। র‌্যাবের যেমন ছোটখাটো বিকর্তিক কর্মকান্ড আছে তেমনি তাদের অসামান্য সাফল্যও আছে। অনেক বড় বড় কাজ র‌্যাবের লোকজন করেছেন। করোনার শুরুতে রিজেন্ট হাসপাতালের স্বত্বাধিকারী সাহেদ, জেকেজির চেয়ারম্যান সাবরিনা, নারী ব্যবসাসহ নানা অপরাধ কর্মকান্ডে জড়িত শামীমা নূর পাপিয়া, কক্সবাজারের মেজর সিনহা হত্যায় ওসি প্রদীপ গ্রেফতার- এসব কর্মকান্ডে র‌্যাবের উল্লেখযোগ্য ভূমিকা দেখা গেছে। মানবিক হওয়ার প্রশিক্ষণ দিলে নিশ্চয়ই তারা মানবতার স্বাক্ষর রাখবে। র‌্যাবের কেউ নিজের ইচ্ছায় কাউকে ক্রসফায়ার করেছে এটা কারও কাছে মনে হয় না। হ্যাঁ, টাকাপয়সার জন্য হয়তো কেউ কেউ নয়ছয় করতেও পারে। কিন্তু এতে পুরো বাহিনীর ঘাড়ে দোষ চাপানোর কোনো মানে হয় না। আর সব ক্ষেত্রেই কিছু কিছু মানুষের আস্ফালন অহংকার একটু বেশিই হয়। তাদের লাগাম দিয়ে রাখতে হয়। কোনো কোনো ঘোড়া, গাধা যে কথা শোনে না তা ঘোড়া-গাধা-খচ্চরের দোষ নয়, ওটা তাদের স্বভাব। যারা তাদের পরিচালনা করেন তাদের সতর্ক থাকতে হয়। কোনোভাবেই যাতে লাগাম ঢিলে না হয়। সময় থাকতে সরকার যদি সঠিক পদক্ষেপ নিতে না পারে, ভালোভাবে পরিচালনা করতে না পারে সামনে আরও অনেক কিছু দেখা যাবে। শুধু র‌্যাব কেন, প্রশ্ন আসবে সব বাহিনী সম্পর্কে, সিভিল প্রশাসন সম্পর্কেও। প্রশ্ন যখন উঠতে থাকে তখন সব দিক থেকেই ওঠে। প্রবাদেই আছে, দুর্দিন যখন আসে তখন সব দিক থেকেই আসে। কেউ যখন বিপদে পড়ে তখন সব দিক থেকে বিপদ ঘিরে ধরে। এ ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা যে তেমন হবে না তা নয়। সাদা চোখে দেখলে র‌্যাবের তৎপরতা সব ক্ষেত্রে দেখা যাওয়ার মতো। তাই কাউকে শেষ করতে   চাইলে বিপদে ফেলতে চাইলে তার কুকুরকে আগে গালি দিতে হয়। এ ক্ষেত্রেও তেমনটাই হয়েছে বা হচ্ছে।

প্রশ্ন তো আসতেই পারে, পৃথিবীর কত দেশে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী হিসেবে বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অনেক সুনামের সঙ্গে কাজ করেছে এবং করছে। যারা দূরদেশে গিয়ে সেখানকার মানুষকে কোলে তুলে নিতে পারে, বিপদে পাশে দাঁড়াতে পারে তারা সেই আমাদের সন্তানরা কেন নিজের দেশে নিজের বাপ-চাচা-ভাই-বোনদের সঙ্গে ভালো আচরণ করে না? নিশ্চয়ই কোথাও না কোথাও আমাদেরই ত্রুটি আছে। যত তাড়াতাড়ি আমরা সে ত্রুটি খুঁজে বের করতে পারব ততই মঙ্গল।

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

এই মাত্র | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা