শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

ছাত্রছাত্রীদের প্রতি মানবিক হোন, দোষ শুধু র‌্যাবের নয়

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
ছাত্রছাত্রীদের প্রতি মানবিক হোন, দোষ শুধু র‌্যাবের নয়

বেশ কিছুদিন ধরে সিলেট শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় অশান্ত। ছাত্রছাত্রীরা নানা দাবি-দাওয়া নিয়ে আন্দোলন করছে, অনশন করছে। অনেকের শারীরিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় তাদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীদের এখন প্রধান দাবি উপাচার্যের পদত্যাগ অথবা বরখাস্ত। সব সময়ই প্রকৃত ছাত্ররা দেশের সম্পদ, আমাদের মাথার তাজ। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সিংহভাগ ছাত্রদের অবদান। পাকিস্তান কাঠামোয় রাষ্ট্রভাষা বাংলার স্বীকৃতি, সেখানেও ছাত্ররা। এ ভূখন্ডে যত বড় বড় ভালো ভালো উল্লেখ করার মতো কাজ তার সবকিছুতেই ছাত্রদের ভূমিকা আকাশছোঁয়া। কয়েক বছর আগে ফরিদপুর অথবা গোপালগঞ্জের কোনো এক প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিকে নিয়ে অনেক দড়ি টানাটানি হয়েছিল। ছাত্রছাত্রীরা তাদের রক্ত দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের আঙিনা রাঙিয়েছিল। অনেকেই সমালোচনা করেছেন আবার কেউ কেউ ছাত্রছাত্রীদের ব্যথা-বেদনায় ব্যথিত হয়েছেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই ভিসিকে দারুণ অপমানিত হয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়তে হয়েছে। ইদানীং বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকরা অনেকটাই দলকানা। শিক্ষকদের দলকানা হওয়া সমাজের জন্য খুব একটা সুখবর নয়। শিক্ষকরা পথপ্রদর্শক। তাদের মন-মেজাজ, চোখ থাকবে খোলা। তাদের দলকানা মনোভাব থাকলে আমাদের সন্তানরা ভালো কিছু শিখতে পারবে না। স্বাধীনতাযুদ্ধের একেবারে শেষ পর্যায়ে আমাদের অনেক শিক্ষিত মানুষকে পাকিস্তান শাসকগোষ্ঠী নির্মমভাবে হত্যা করেছিল। যাদের হত্যা করেছিল তার সিংহভাগ পাকিস্তান প্রশাসনের সঙ্গে ইচ্ছায় হোক আর অনিচ্ছায় হোক সহযোগিতা করেছিলেন। তার পরও তাদের একেবারে শেষ মুহূর্তে ১২, ১৩, ১৪ ডিসেম্বর বাড়ি থেকে টেনে বের করে হত্যা করেছিল। সেসব হত্যাকান্ডের একমাত্র উদ্দেশ্য বাংলাদেশকে জ্ঞানশূন্য করা, দেশের ছাত্র-যুবকরা যাতে অশিক্ষিত থাকে, বিশ্বের দরবারে পিছিয়ে পড়ে। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে যত সমালোচনাই হোক তিনি একেবারে বোকা ছিলেন না যে, যারা যে কোনোভাবেই হোক পাকিস্তানকে সহযোগিতা করেছেন তাদের পাকিস্তানিরাই হত্যা করেছে, তাদের বুদ্ধিজীবী স্বীকৃতি দিয়ে জাতির সামনে তুলে ধরবেন। তার একমাত্র উদ্দেশ্য পাকিস্তানের ভ্রান্ত পরিকল্পনা মানুষের সামনে তুলে ধরা। দেশ যাতে মেধাশূন্য না হয় তার জন্য তিনি মেধাবীদের গুরুত্ব দিয়েছেন, সম্মান করেছেন। তিনি কাউকে দলীয় লেজুড় করতে চাননি। তাই মুক্তচিন্তার বহু মানুষ তখন আমাদের আলোকিত করেছেন। অধ্যাপক নীলিমা ইব্রাহিম, অধ্যাপক আবু জাফর শামসুদ্দিন, ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক আবদুল মতিন এ রকম আরও শত শত স্মরণযোগ্য মেধাবী লোকজনের তখন অভাব ছিল না। কিন্তু এখন জাতীয় কোনো প্রশ্নে পরামর্শ নেওয়ার মতো নিরপেক্ষ কাউকে পাওয়া যায় না। সিলেটে কত দিন ধরে ছাত্রছাত্রীরা এই তীব্র শীতে কী নিদারুণ কষ্টই না করছে; তাদের পাশে দাঁড়ানোর মতো, ভরসা করার মতো কেউ নেই। কোনো রাজনৈতিক নেতা সমর্থন দিলেই সরকার হা হা করে উঠবে, ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাবে। এসব ভালো নয়। প্রকৃত সমস্যা না থাকলে এতগুলো ছাত্র এত দিন আন্দোলন চালিয়ে যেতে পারত না। ঠিক বুঝতে পারছি না, শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের খুঁটির জোর কোথায়? তিনি কেন ছাগলের মতো খুট্টি মেরে বসে আছেন? তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ছাড়া আর কাউকে বললে কোনো কাজ হবে না। তাই তাঁকেই বলছি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ভিমরুলের চাকে আঘাত দেবেন না। ছাত্রছাত্রীরা আপনার সন্তানের মতো। তাদের কষ্ট বুকে ধারণ করে সমাধান করুন। আপনি ছাড়া কিছু হবে না। মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি একজন রুচিশীল মানুষ। তাঁকে পছন্দ করি, ভালোবাসি। কিন্তু তিনি যে কেন শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সমস্যায় সক্রিয় হচ্ছেন না বুঝতে পারছি না। তিনি যেতে পারতেন। সিলেটে সশরীরে গিয়ে বাচ্চাদের বোঝাতে পারতেন। সিলেট যেতে কতক্ষণ? সিলেটে তো অনেক ফ্লাইট চলে। তেমন হলে হেলিকপ্টার নিয়ে যেতেন। বিশেষ ট্রেনে যেতে পারতেন। ছাত্রদের এ আন্দোলন বেশিদূর এগোতে দেওয়া মোটেই ঠিক হবে না। কী দুর্ভাগ্য আমাদের! বাচ্চাগুলো কাফনের কাপড় গায়ে জড়িয়ে আন্দোলন করছে! সত্যিকার অর্থে এটা আমাদের জন্য কোনো গৌরবের নয়, বরং দুর্ভাগ্যের। কতটা বিক্ষুব্ধ হলে বাচ্চারা গায়ে কাফনের কাপড় জড়াতে পারে এ বোধশক্তি অবশ্যই আমাদের থাকা উচিত। আমার বিশ্বাস, দু-এক দিনের মধ্যে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অশান্ত পরিবেশ শান্ত করতে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রী সঠিক পদক্ষেপ নেবেন।

যেদিন আন্দোলনের শুরু শিক্ষার্থীরা ভিসিকে আটক করেছিল বা ঘেরাও করে রেখেছিল; শিক্ষার্থীদের অবরোধ থেকে উপাচার্যকে উদ্ধার করতে পুলিশ যে আক্রমণাত্মক ভূমিকা নিয়েছিল তা বড়ই নিন্দনীয়। এখন তো সাধারণ মানুষের সাপ মারার প্রবণতা অনেকটাই কমে গেছে। পাকিস্তান আমলে বড় বেশি সাপ মারা হতো। তখনকার দিনে সাপের ওপর যেভাবে লাঠি চালানো হতো সেভাবে শিক্ষার্থীদের লাঠিপেটা করা হয়েছে। পুলিশের ভালো প্রশিক্ষণ নেই।  আমাদের দেশের পুলিশ জনসংখ্যার অনুপাতে কত? একদিন দেশের সাধারণ মানুষ যদি রুখে দাঁড়ায় তখন পুলিশের কিছুই করার থাকবে না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তেমন কিছুই করার থাকবে না। ব্রিটিশ ভারতে কখনো সোয়া লাখের বেশি ইংরেজ আসেনি। তখনকার ৩৩ কোটি ভারতবাসীকে শাসন করেছে এই ১ লাখ ইংরেজ। লোহা দিয়ে যেমন লোহা কাটতে হয় তেমনি ব্রিটিশরা ভারতীয়দের দিয়ে ভারত শাসন করেছে। তাই যদি সাধারণ মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে তখন কামান-বন্দুকে কাজ হবে না। সে তো বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধই প্রমাণ, সম্মিলিত জনশক্তি কত বড় শক্তি। তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আন্তরিক অনুরোধ জানাচ্ছি- ছাত্রদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মায়ের মতো আচরণ করুন, নিজের সন্তান-সন্ততির মতো আচরণ করুন।

কোনো শৃঙ্খলাবাহিনী যতক্ষণ নিয়ন্ত্রণে থাকে নিয়মনীতি-আইনকানুন মেনে চলে ততক্ষণই তারা দেশের সম্পদ। কিন্তু যখন শৃঙ্খলাহীন হয়ে পড়ে তখন সেসব বাহিনী থেকে দেশের জন্য সমাজের ক্ষতি ছাড়া লাভের কিছু আশা করা যায় না। তাই শৃঙ্খলা থাকলে বিশৃঙ্খল হওয়ারও একটা আশঙ্কা সব সময় থাকে। কতটা দক্ষতার সঙ্গে যে কোনো বাহিনীকে পরিচালনা করা যায় সেটাই বড় কথা। পরিচালনায় ত্রুটি হলে সুশৃঙ্খল বাহিনীও বিশৃঙ্খল হয়। পুলিশের রাতদিন পরিশ্রম দেখে মাঝেমধ্যেই বিস্মিত হই। অনেক সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী আট ঘণ্টা দায়িত্ব পালন করলেও পুলিশ ও অন্য কিছু বাহিনীকে বলতে গেলে প্রায় ২৪ ঘণ্টাই দায়িত্ব পালন করতে হয়। তাদের তেমন আরাম-আয়েশের কোনো ব্যবস্থা নেই। তাই পুলিশদের খারাপ বলতে বুকে বাঁধে। সরকারি কর্মচারী সবাইকে মানবতার দিকটা ভালো করে বুঝিয়ে দেওয়া দরকার। বর্তমানে চারদিকে ন্যায়-নীতি-সততা এবং মানবতার বড়ই অভাব। তাই সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের আচরণ দেশের জন্য, সমাজের জন্য তেমন কোনো ভালো নজির হবে না। খারাপ কাজ যতই ফুলমালা দিয়ে সাজানো হোক সেটা খারাপই হবে। যত দ্রুত ছাত্রছাত্রীদের সরকার বুকে টেনে নিতে পারবে হৃদয় দিয়ে ভালোবাসা দিয়ে শান্ত করতে পারবে সরকারের জন্য ততই মঙ্গল।

বেশ কিছুদিন লবিস্ট নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক চলছে। লবিস্ট শুধু বিএনপি নিযুক্ত করে না, আওয়ামী লীগ যখন বিরোধী দলে ছিল তারাও করেছে। সরকারের লবিস্ট তো আজীবনই থাকে। কিন্তু আওয়ামী লীগ, বিএনপি ছাড়া আরও কিছু দলেরও পৃথিবীর নানা দেশে লবিস্ট আছে। কোনো দেশে লবিস্ট থাকা দোষের কথা নয়। কিন্তু তাদের কত টাকা দেওয়া হয় বা হচ্ছে, তা কীভাবে দেওয়া হচ্ছে সেটাই বড় কথা। যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগে বিএনপি ৩২ কোটি ডলার খরচ করেছে। টাকা আছে তাই করেছে। সেই লবিস্টদের কীভাবে টাকা দিয়েছে, কোথা থেকে দিয়েছে এটা হিসাবের কথা। বাংলাদেশ ব্যাংক এখানে যদি মানি লন্ডারিংয়ের কোনো আলামত পায় তাহলে তা নিয়ে এগোনো যেতে পারে, লবিস্ট নিয়োগ নিয়ে নয়। আমি যত দূর জানি পাকিস্তান আমলে আইয়ুবের সময় হুজুর মওলানা ভাসানী মাসে মাসে নানা দেশের রাষ্ট্রপ্রধান, সরকারপ্রধানদের পাকিস্তানের হালহকিকত নিয়ে, পূর্ব পাকিস্তানের ওপর পাকিস্তান সরকারের অহেতুক জোর-জুলুম-অন্যায়-অত্যাচারের কথা উল্লেখ করতেন। তাই আমরা করলে ন্যায়, অন্যরা করলে অন্যায় এমন নীতি ভালো নয়। যে কোনো আইন বা নীতি যত উথাল-পাতালই আসুক তার অর্থ একই থাকতে হবে।

কিছুদিন যাবৎ র‌্যাবের কয়েকজনের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা একটা বিরাট আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা যেমন নির্দিষ্ট ব্যক্তিদের মানমর্যাদা বিনষ্ট করেছে, চলাফেরার প্রতিবন্ধক হয়েছে তেমনি দেশের মর্যাদাও ক্ষুণ্ণ হয়েছে। আমরা যে সবাইকে ছেড়ে কোনো গহিন সমুদ্রের কোনো দ্বীপে বাস করছি না তা র‌্যাবের বর্তমান এবং সাবেক কিছু কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞায় ভালো করে বোঝা যাচ্ছে। এমন নিষেধাজ্ঞা শুধু র‌্যাব নয়, সবার ওপর আসতে পারে। তাই আগে-পিছে ভেবে চলতে হবে। আমরা সবাইকে বাদ দিয়ে একা একা চলতে পারি না। কমবেশি সবার সঙ্গে মিলেমিশে যোগাযোগ রেখেই চলতে হয়। বিজ্ঞানের অগ্রগতিতে পৃথিবীটা একেবারে হাতের মুঠোয় এসে গেছে। সেজন্য ইচ্ছেমতো বেপরোয়া কেউ চলতে পারে না। র‌্যাব গঠন হয়েছিল বিএনপি আমলে। র‌্যাবের যেমন ছোটখাটো বিকর্তিক কর্মকান্ড আছে তেমনি তাদের অসামান্য সাফল্যও আছে। অনেক বড় বড় কাজ র‌্যাবের লোকজন করেছেন। করোনার শুরুতে রিজেন্ট হাসপাতালের স্বত্বাধিকারী সাহেদ, জেকেজির চেয়ারম্যান সাবরিনা, নারী ব্যবসাসহ নানা অপরাধ কর্মকান্ডে জড়িত শামীমা নূর পাপিয়া, কক্সবাজারের মেজর সিনহা হত্যায় ওসি প্রদীপ গ্রেফতার- এসব কর্মকান্ডে র‌্যাবের উল্লেখযোগ্য ভূমিকা দেখা গেছে। মানবিক হওয়ার প্রশিক্ষণ দিলে নিশ্চয়ই তারা মানবতার স্বাক্ষর রাখবে। র‌্যাবের কেউ নিজের ইচ্ছায় কাউকে ক্রসফায়ার করেছে এটা কারও কাছে মনে হয় না। হ্যাঁ, টাকাপয়সার জন্য হয়তো কেউ কেউ নয়ছয় করতেও পারে। কিন্তু এতে পুরো বাহিনীর ঘাড়ে দোষ চাপানোর কোনো মানে হয় না। আর সব ক্ষেত্রেই কিছু কিছু মানুষের আস্ফালন অহংকার একটু বেশিই হয়। তাদের লাগাম দিয়ে রাখতে হয়। কোনো কোনো ঘোড়া, গাধা যে কথা শোনে না তা ঘোড়া-গাধা-খচ্চরের দোষ নয়, ওটা তাদের স্বভাব। যারা তাদের পরিচালনা করেন তাদের সতর্ক থাকতে হয়। কোনোভাবেই যাতে লাগাম ঢিলে না হয়। সময় থাকতে সরকার যদি সঠিক পদক্ষেপ নিতে না পারে, ভালোভাবে পরিচালনা করতে না পারে সামনে আরও অনেক কিছু দেখা যাবে। শুধু র‌্যাব কেন, প্রশ্ন আসবে সব বাহিনী সম্পর্কে, সিভিল প্রশাসন সম্পর্কেও। প্রশ্ন যখন উঠতে থাকে তখন সব দিক থেকেই ওঠে। প্রবাদেই আছে, দুর্দিন যখন আসে তখন সব দিক থেকেই আসে। কেউ যখন বিপদে পড়ে তখন সব দিক থেকে বিপদ ঘিরে ধরে। এ ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা যে তেমন হবে না তা নয়। সাদা চোখে দেখলে র‌্যাবের তৎপরতা সব ক্ষেত্রে দেখা যাওয়ার মতো। তাই কাউকে শেষ করতে   চাইলে বিপদে ফেলতে চাইলে তার কুকুরকে আগে গালি দিতে হয়। এ ক্ষেত্রেও তেমনটাই হয়েছে বা হচ্ছে।

প্রশ্ন তো আসতেই পারে, পৃথিবীর কত দেশে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী হিসেবে বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অনেক সুনামের সঙ্গে কাজ করেছে এবং করছে। যারা দূরদেশে গিয়ে সেখানকার মানুষকে কোলে তুলে নিতে পারে, বিপদে পাশে দাঁড়াতে পারে তারা সেই আমাদের সন্তানরা কেন নিজের দেশে নিজের বাপ-চাচা-ভাই-বোনদের সঙ্গে ভালো আচরণ করে না? নিশ্চয়ই কোথাও না কোথাও আমাদেরই ত্রুটি আছে। যত তাড়াতাড়ি আমরা সে ত্রুটি খুঁজে বের করতে পারব ততই মঙ্গল।

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
বাড়ির পথে ধর্মেন্দ্র
বাড়ির পথে ধর্মেন্দ্র

১ মিনিট আগে | শোবিজ

শিবচরে মহাসড়কে তল্লাশি, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
শিবচরে মহাসড়কে তল্লাশি, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়-সাদমানের ব্যাটে দারুণ সূচনা বাংলাদেশের
জয়-সাদমানের ব্যাটে দারুণ সূচনা বাংলাদেশের

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে গ্রেপ্তার আ.লীগ নেতা কারাগারে
সিলেটে গ্রেপ্তার আ.লীগ নেতা কারাগারে

১৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে আবারও হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে আবারও হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ময়মনসিংহে বাবা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা
ময়মনসিংহে বাবা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ায় সড়কে পার্কিং করা বাসে আগুন
আশুলিয়ায় সড়কে পার্কিং করা বাসে আগুন

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

'আফগানিস্তানে হাসপাতালে প্রবেশে বোরকা বাধ্যতামূলক'
'আফগানিস্তানে হাসপাতালে প্রবেশে বোরকা বাধ্যতামূলক'

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে দুই বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে দুই বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়
মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়

৫৮ মিনিট আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে আল-শারা, বিশ্বমঞ্চে ফিরছে সিরিয়া?
যুক্তরাষ্ট্র সফরে আল-শারা, বিশ্বমঞ্চে ফিরছে সিরিয়া?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি অভিনেতা গোবিন্দ
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি অভিনেতা গোবিন্দ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা, পাকিস্তানি তালেবানের দায় স্বীকার
ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা, পাকিস্তানি তালেবানের দায় স্বীকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুলসী পাতার যত গুণ
তুলসী পাতার যত গুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এক মাসে ২৮২ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে ইসরায়েল
এক মাসে ২৮২ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিতে টিকটকারকে প্রকাশ্যে হত্যা
মালিতে টিকটকারকে প্রকাশ্যে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় দিনের ১৪ বলেই গুটিয়ে গেল আয়ারল্যান্ড
দ্বিতীয় দিনের ১৪ বলেই গুটিয়ে গেল আয়ারল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত বাড়ছে আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি
দ্রুত বাড়ছে আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাঙ্গাইলে ৭ দিনব্যাপী ভাসানী মেলা শুরু
টাঙ্গাইলে ৭ দিনব্যাপী ভাসানী মেলা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন