শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২২

একজন সচেতন মানুষের নৈতিকতা ও মূল্যবোধ

নাফিসা বানু
প্রিন্ট ভার্সন
একজন সচেতন মানুষের নৈতিকতা ও মূল্যবোধ

নৈতিকতা ও মূল্যবোধ দুটি শব্দের একই ধরনের বা কাছাকাছি অর্থ বোঝালেও শব্দ দুটির মধ্যে কিছুটা পার্থক্য ধারণা করা যায়। কিন্তু দুটি শব্দ একটি অন্যটির সঙ্গে ওতপ্রোত জড়িত। নৈতিকতা ও মূল্যবোধ শব্দ দুটির ব্যাখ্যা দর্শনশাস্ত্রীয় বিষয়। দর্শনশাস্ত্র নিয়ে কথা বলার যোগ্যতা বা শিক্ষা আমার নেই। সাধারণভাবে নৈতিকতা ও মূল্যবোধ নিয়েই আমার আলোচনা। নৈতিকতা ও মূল্যবোধের অভাবে আমাদের পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র আজ অবক্ষয়ের সম্মুখীন। পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র একই সুতায় গাঁথা। সুতরাং পরিবারের অবক্ষয় দেখা দিলে তার প্রভাব পড়ে সমাজ ও রাষ্ট্রের ওপর। প্রথমে আমরা জানতে চেষ্টা করি নৈতিকতা বলতে কী বোঝায়। নৈতিকতা বলতে বোঝায় নীতি সম্পর্কিত বোধ বা অনুভূতি। এটি মানবিক গুণাবলি বা অন্য আরও অনেক গুণের সমন্বয়কে বোঝায়। নৈতিকতা মানুষের আচরণ বা চরিত্রকে প্রকাশ করে। মানুষের চরিত্রের আদর্শ বা নৈতিক গুণাবলি হলো নৈতিকতা। নৈতিকতার সহজ পরিভাষা হলো নম্রতা, ভদ্রতা, সচ্চরিত্র এবং উত্তম আচরণ। নৈতিকতা মূলত সিদ্ধান্ত, উদ্দেশ্য এবং কর্মের সঙ্গে সম্পর্কিত। নৈতিকতা প্রকাশের মাধ্যমে একজনের চরিত্র বিকশিত বা প্রকাশিত হয়। মানুষ তার পরিবার সমাজ রাষ্ট্র ও ধর্মের ওপর ভিত্তি করে সুনির্দিষ্ট কিছু নিয়মনীতি খুব সচেতনভাবে মেনে চলে। পরিবার, সমাজ বা রাষ্ট্র আরোপিত এসব নিয়মনীতি ও আচরণবিধি মানুষের জীবনকে প্রভাবিত করে। এ নিয়মগুলো মেনে চলার প্রবণতা, মানসিকতা ইত্যাদি নীতির চর্চা করাকে বলা যায় নৈতিকতা। নৈতিকতাকে আরেক অর্থে আমরা বলতে পারি আত্মশুদ্ধি বা মূল্যবোধ। নৈতিকতার মধ্যে লুকিয়ে আছে সততা, মহত্ত্ব, ন্যায়পরায়ণতা ও আদর্শবাদিতা। অন্যদিকে মূল্যবোধ বলতে বোঝায় মানুষের আচরণকে পরিচালনা করে যেসব নীতি ও মানদন্ড তা। মানুষের আচরণের মানদন্ড তার নিজ নিজ বিশ্বাস ও নীতির ওপর নির্ভর করে। পৃথিবীর সব মানুষের বিশ্বাস ও নীতি এক হয় না। যেমন একেকজন মানুষ একেক ধর্মের অনুসারী বা বিশ্বাসী সে ক্ষেত্রে তারা নিজ নিজ ধর্মের নীতি, আদর্শ ও বিশ্বাস অনুসরণ করে চলে। যেমন ইসলাম ধর্মের নীতি অনুযায়ী একজন আরেকজনের সঙ্গে দেখা হলে তাকে সম্মান জানিয়ে সালাম দেয়। অন্যদিকে অন্য ধর্মের মানুষ নিজ নিজ ধর্মীয় রীতি অনুযায়ী সম্মান প্রদর্শন করে। মূল্যবোধের ভিত্তি হলো ধর্ম, দর্শন, দীর্ঘদিনের লালিত আচরণ, বিশ্বাস, সমাজের নিজস্ব আদর্শ ও নিয়ম-নীতি। সমাজে বিদ্যমান রীতিনীতি ও প্রথার মাধ্যমে ভালো-মন্দ, ভুল-সঠিক, কাক্সিক্ষত-অনাকাক্সিক্ষত বিষয় সম্পর্কে সমাজের মানুষের যে ধারণা সেগুলোকেই আমরা মূল্যবোধ বিবেচনা করি। একজন সচেতন মানুষ সামাজিক চাপে পড়ে বা ব্যক্তিগত, সমষ্টিগত স্বার্থের কারণে নয় অথবা কোনো পার্থিব ভয় বা প্রলোভনের কারণে নয় বরং নৈতিক মূল্যবোধ ও বিবেককে প্রাধান্য দিয়ে তার সব কাজ সম্পাদন করেন তবে তিনিই প্রকৃতপক্ষে নৈতিক মূল্যবোধসম্পন্ন মানুষ হিসেবে বিবেচিত বা স্বীকৃত হবেন সমাজ বা রাষ্ট্রের কাছে। মূল্যবোধ গড়ে ওঠে দীর্ঘদিন একই সমাজে একসঙ্গে বসবাস করার ফলে যেসব অভিজ্ঞতা অর্জিত হয় তা থেকে। নীতি-নৈতিকতা বা মূল্যবোধ এ সবকিছুই একটি সমাজ বা রাষ্ট্রের মূল চালিকাশক্তি। এর অভাব রাষ্ট্রের সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক মানদন্ডকে সমালোচিত করে। মানুষের আচরণের মানদন্ড বিশ্বাস ও নীতির ওপর নির্ভর করে। সে বিশ্বাস ও নীতিই হলো মূল্যবোধ বা নৈতিকতা।

নৈতিকতা সম্পর্কে সচেতনতা জাগরণের শিক্ষাকেই মূল্যবোধের শিক্ষা বলা যায়। নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধ মানুষকে তার মানবতাবোধ জাগ্রত করতে সহায়তা করে। নৈতিক আদর্শসংবলিত সমাজ বলতে বোঝায় যে সমাজে কোনো অনাচার, অবিচার, সুদ, ঘুষ, দুর্নীতি, শোষণ, নিপীড়ন, স্বার্থপরতা এসব অনৈতিক চর্চা থাকবে না। সে সমাজকেই নৈতিকতার আদর্শে আবর্তিত সমাজ বলা হয়। সব ধরনের দুর্নীতি, অন্যায়, অসততা থেকে মুক্ত জীবনই আদর্শ জীবন হিসেবে বিবেচিত হয়। এ ছাড়া প্রত্যেকের ধর্মবিশ্বাসমতে স্বীয় ধর্মীয় রীতিনীতি মেনে চলা, সত্য-ন্যায়ের পথে থাকা, অন্যের ক্ষতি না করা, পরোপকারী হওয়া ইত্যাদির চর্চাই হলো সাদামাটা অর্থে নৈতিকতার বিকাশ বা বহিঃপ্রকাশ। মানবিক গুণসমৃদ্ধ চরিত্রই হলো নৈতিক মূল্যবোধের ফল। সুতরাং দেখা যায় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ শব্দ দুটি একে অন্যের পরিপূরক হিসেবে বিবেচিত।

নৈতিকতা ও মূল্যবোধের প্রথম শিক্ষা শুরু হয় পরিবার থেকে। পরে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা থেকে। অনেক সময় শিক্ষাঙ্গনের শিক্ষা মানুষের মনে নৈতিকতা ও মূল্যবোধ জাগিয়ে তোলে। এ ছাড়া আগে উল্লেখ করা হয়েছে যে সমাজ বা ধর্ম থেকেও মানুষ নৈতিকতা ও মূল্যবোধের শিক্ষা অর্জন করতে পারে। বিবেকের সঙ্গে নৈতিকতা ও মূল্যবোধের সম্পর্ক খুব নিবিড়। একজন বিবেকবান মানুষই নৈতিক মূল্যবোধের অধিকারী হতে পারে। উদ্দেশ্যের সঙ্গে বিবেক ওতপ্রোতভাবে কাজ করে। যদি বিবেক ভালো কোনো উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করার নির্দেশ দেয় তবে তা অবশ্যই নৈতিক হবে। আবার এও বলা যায়, বিবেককে জাগ্রত করা নৈতিকতার অংশ বলে বিবেচিত। যেমন আমি যদি কোনো ভালো উদ্দেশ্য নিয়ে কোনো কাজ করি তার ফল যদি খারাপ হয় তাহলে তাকে অনৈতিক বলা যাবে না। কারণ আমার উদ্দেশ্য ছিল সঠিক ও সৎ। কিন্তু উদ্দেশ্য সঠিক বা সৎ না হলে তা হবে অনৈতিক কাজ। সাধারণত বিচারকদের বিচারের ক্ষেত্রে এটা লক্ষণীয়। যেমন একজন বিচারক যদি সৎ উদ্দেশ্য নিয়ে বিচার করে ভুল করেন তা গ্রহণীয়। কারণ সৎ ও নিরপেক্ষ উদ্দেশ্য নিয়ে যদি বিচারক সাক্ষ্য-প্রমাণ পর্যালোচনা করেন এবং এর মধ্যে কোনো সারবত্তা না পান তাহলে তিনি মামলা খারিজ করবেন। তাঁর বিচার ভুল হলেও নৈতিকতার মানদন্ডে তাঁর কোনো ভুল নেই বলেই বিবেচিত হবে।

পরিবার থেকে মানুষ ধর্মীয় শিক্ষা গ্রহণ করে। কোরআনের আলোকে ইসলাম ধর্মের অনুসারীরা পরিবার থেকে নৈতিক মূল্যবোধের শিক্ষা গ্রহণ করে। অন্য ধর্মের অনুসারীরাও নিজ নিজ ধর্মগ্রন্থের অনুসারী। প্রত্যেকে নিজ নিজ ধর্মগ্রন্থের মাধ্যমেই নৈতিক মূল্যবোধের শিক্ষা গ্রহণ করে। বর্তমানে আমাদের সমাজ অবক্ষয়ের সম্মুখীন। ধর্মের নামে মানুষ মানুষকে খুন করছে ধর্ম প্রচারের জন্য। এটা কি কোনো ভালো কাজ? এটা কি নৈতিক মূল্যবোধের পরিপন্থী নয়? কোরআনের কোথাও এভাবে মানুষ খুন করে ধর্মপ্রচারের উল্লেখ নেই। বলা আছে, ‘ধর্মের নামে বাড়াবাড়ি নয়। যার যার ধর্ম তার তার কাছে।’ শিক্ষার ক্ষেত্রে দেখা যায় শিক্ষার্থীরা নকল করছে যা অনৈতিক। নকল করে পাস করা যায় তাতে মেধা বা জ্ঞান বৃদ্ধি পায় না।

কোরআনে উল্লেখ আছে যার হক তাকে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য। কিন্তু সমাজের মানুষ আজ অর্থসম্পদের লোভের জন্য অন্য মানুষের হক নষ্ট করে তা নিজে কুক্ষিগত করছে। এও নৈতিকতা ও মূল্যবোধের অভাবের কারণেই হয়। আমরা যে মূল্যবোধের প্রচার করি তা অনেক ক্ষেত্রে ব্যক্তিজীবনে বাস্তবায়ন করতে সচেষ্ট হই না। সংকীর্ণ স্বার্থের আবর্তে নৈতিকতা, আদর্শ ও মূল্যবোধ বিসর্জিত হচ্ছে। অবশ্য ব্যতিক্রমধর্মী কিছু মানুষ আছেন যারা চরম খারাপ সময়ও নৈতিকতা আদর্শ ও মূল্যবোধ থেকে বিচ্যুত হন না। যদিও তাদের সংখ্যা খুবই কম, তবু সমাজ আজ তাদের জন্যই কিছুটা টিকে আছে। বর্তমানে সমাজ ও রাষ্ট্রে অবক্ষয় বিশৃঙ্খলা ক্রমান্বয়ে বেড়েই চলেছে। সুতরাং এ ক্ষেত্রে এ অবক্ষয় ও বিশৃঙ্খলা প্রতিহত করতে হবে।

সমাজে আজ অবক্ষয়ের কারণে খুনোখুনি, হানাহানি বেড়েই চলেছে। আজকাল কিশোর অপরাধ বেড়ে যাচ্ছে। মানুষ মানুষকে সামান্যতম স্বার্থের কারণে খুন করছে। সমাজের মানুষের মধ্যে ন্যূনতম নৈতিকতা বা মূল্যবোধ কাজ করে না। বিভিন্ন ধরনের অপরাধ সমাজে বেড়েই চলছে। মানুষ কেমন যেন হিংস্র ও স্বার্থপর হয়ে পড়ছে। সমাজকে অবক্ষয়ের হাত থেকে বাঁচাতে না পারলে তা রাষ্ট্রের ওপরও প্রভাব ফেলবে। এজন্য প্রয়োজন নৈতিকতা ও মূল্যবোধের চর্চা করা; যা একটি পরিবার, সমাজ বা রাষ্ট্রের বিভিন্ন স্তর থেকে শুরু করা যায়। আজকে পৃথিবীর যেসব দেশকে উন্নত হিসেবে গণনা করা হয়, দেখা যায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সেসব দেশের মানুষ সমাজ বা রাষ্ট্রের নীতি-নৈতিকতা অনুসরণ করে জীবনযাপন করছে।

বর্তমানে আমাদের প্রথম প্রয়োজন শিক্ষাব্যবস্থাকে সঠিক পথে চালিত করা। যে শিক্ষা আমাদের তরুণ প্রজন্মকে জ্ঞানী, দক্ষ, ভালো-মন্দ বোঝার মতো করে গড়ে তুলতে সাহায্য করে এবং তার পাশাপাশি ন্যায়বান, রুচিশীল, নান্দনিক নৈতিক ও মানবিক বোধসম্পন্ন গণতান্ত্রিক দেশপ্রেমিক ও সর্বোপরি আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে পারে সে রকম শিক্ষা প্রসারে আমাদের সদিচ্ছা জরুরি। আমাদের দেশে আমরা ধর্মনিরপেক্ষতা চর্চা করি। সুতরাং নিজ নিজ ধর্মবিশ্বাসী প্রতিটি মানুষ যেন নিজ নিজ ধর্মের আলোকে নিজের মধ্যে নৈতিকতা ও মূল্যবোধ জাগরিত করে। কারণ সব ধর্মের শিক্ষায় নৈতিকতা ও মূল্যবোধকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। নৈতিকতা ও মূল্যবোধ-বিবর্জিত মানুষ পশুর সমান। তবে নৈতিকতা ও মূল্যবোধ সবার কাছে এক রকম থাকে না। কারও মধ্যে বেশি বা কারও মধ্যে কম থাকে। আসুন আমরা সবাই মিলে পরিবার, রাষ্ট্র ও সমাজে নৈতিকতা ও মূল্যবোধের চর্চার মাধ্যমে দেশকে উন্নত, সভ্য, কলুষমুক্ত হিসেবে গড়ে তুলি। এটি আমাদের জাতীয় কর্তব্য বলে আমি মনে করি। শুধু সঠিক নৈতিকতা ও মূল্যবোধ চর্চাই পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রকে অবক্ষয়ের হাত থেকে রক্ষা করতে পারে।

 

লেখক : সদস্য (অর্থ) নির্বাহী বোর্ড, বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ।

এই বিভাগের আরও খবর
ফের ভুলে ভরা বই!
ফের ভুলে ভরা বই!
চারদিকে অস্থিরতা
চারদিকে অস্থিরতা
অনলাইন জুয়ার ভয়াবহতা
অনলাইন জুয়ার ভয়াবহতা
মানব জাতির ইমাম ইবরাহিম (আ.)
মানব জাতির ইমাম ইবরাহিম (আ.)
বাজেটের রাজনৈতিক অর্থনীতি
বাজেটের রাজনৈতিক অর্থনীতি
কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়
কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়
কালিজিরা
কালিজিরা
সেভেন সিস্টারসে রপ্তানি
সেভেন সিস্টারসে রপ্তানি
দখলের দৌরাত্ম্য
দখলের দৌরাত্ম্য
খুতবায় পরিবেশ বিপর্যয় নিয়ে আলোচনা হোক
খুতবায় পরিবেশ বিপর্যয় নিয়ে আলোচনা হোক
যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে
যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে
রাজপথ অবরোধ
রাজপথ অবরোধ
সর্বশেষ খবর
গণমাধ্যমে মব : রুখতেই হবে এ গজব
গণমাধ্যমে মব : রুখতেই হবে এ গজব

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

এনবিআর দুই ভাগ : অসহযোগে অচল রাজস্ব খাত
এনবিআর দুই ভাগ : অসহযোগে অচল রাজস্ব খাত

৪৪ সেকেন্ড আগে | বাণিজ্য

হজের সফরে আল্লাহপ্রেমের সাধনা
হজের সফরে আল্লাহপ্রেমের সাধনা

১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ছিনতাই-চাঁদাবাজির আতঙ্ক থেকে মুক্তি চান ব্যবসায়ীরা
ছিনতাই-চাঁদাবাজির আতঙ্ক থেকে মুক্তি চান ব্যবসায়ীরা

১০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নিজেরাই যখন দৌড়ের ওপর থাকে তখন কে কাকে দেখে?
নিজেরাই যখন দৌড়ের ওপর থাকে তখন কে কাকে দেখে?

১০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ যেসব এলাকায় ৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
আজ যেসব এলাকায় ৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাজিদের জন্য প্রস্তুত পবিত্র মক্কা-মদিনা
হাজিদের জন্য প্রস্তুত পবিত্র মক্কা-মদিনা

২০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মেরাদিয়া ও আফতাবনগরে এবার বসছে না পশুর হাট
মেরাদিয়া ও আফতাবনগরে এবার বসছে না পশুর হাট

২৫ মিনিট আগে | হাটের খবর

সিরিজ হারকে ‘জীবনের অংশ’ বললেন লিটন
সিরিজ হারকে ‘জীবনের অংশ’ বললেন লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত
হবিগঞ্জে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা বাবুল মাস্টার গ্রেফতার
কলাপাড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা বাবুল মাস্টার গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই যুদ্ধবিরতির পথরেখা দেবে মস্কো, আশা ওয়াশিংটনের
শিগগিরই যুদ্ধবিরতির পথরেখা দেবে মস্কো, আশা ওয়াশিংটনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ মে)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছরের ট্রফিখরা কাটিয়ে টটেনহ্যামের ইউরোপা লিগ জয়
১৭ বছরের ট্রফিখরা কাটিয়ে টটেনহ্যামের ইউরোপা লিগ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে বজ্রপাতে মা-মেয়ের মৃত্যু
দিনাজপুরে বজ্রপাতে মা-মেয়ের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালবাগে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
লালবাগে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশকে সিরিজ হারের লজ্জা দিলো আরব-আমিরাত
ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশকে সিরিজ হারের লজ্জা দিলো আরব-আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডকাপ পরে পালাল দুই মাদকসেবী
হ্যান্ডকাপ পরে পালাল দুই মাদকসেবী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোস্তাফিজের দিল্লিকে বিদায় করে প্লে-অফে মুম্বাই
মোস্তাফিজের দিল্লিকে বিদায় করে প্লে-অফে মুম্বাই

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণমাধ্যমে অপসাংবাদিকতা রোধে ১৯৭৪ সালের আইন প্রয়োগের আহ্বান
গণমাধ্যমে অপসাংবাদিকতা রোধে ১৯৭৪ সালের আইন প্রয়োগের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আসাদ আলম সিয়াম
পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আসাদ আলম সিয়াম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‌্যাঙ্কিংয়ে ২৯ ধাপ এগোলেন তানজিদ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাঙ্কিংয়ে ২৯ ধাপ এগোলেন তানজিদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি, প্লাবিত নিচু চরাঞ্চল
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি, প্লাবিত নিচু চরাঞ্চল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জ কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গোপালগঞ্জ কারাগারে হাজতির মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উজানের বৃষ্টিতে সিলেটের নদ-নদীর পানি বাড়ছে
উজানের বৃষ্টিতে সিলেটের নদ-নদীর পানি বাড়ছে

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৮ বছরেও শেষ হয়নি শরীয়তপুরে গোলাম মাওলা সেতুর নির্মাণকাজ
৮ বছরেও শেষ হয়নি শরীয়তপুরে গোলাম মাওলা সেতুর নির্মাণকাজ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে কমেছে বন্যার আশঙ্কা, নদ-নদীর পানি স্বাভাবিক
শেরপুরে কমেছে বন্যার আশঙ্কা, নদ-নদীর পানি স্বাভাবিক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান
মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাম্য হত্যা: তদন্তের অগ্রগতি জানতে উপাচার্যের সঙ্গে সাদা দলের বৈঠক
সাম্য হত্যা: তদন্তের অগ্রগতি জানতে উপাচার্যের সঙ্গে সাদা দলের বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্কুল-কলেজে সমাবেশে পাঠের জন্য নতুন শপথবাক্য, প্রজ্ঞাপন জারি
স্কুল-কলেজে সমাবেশে পাঠের জন্য নতুন শপথবাক্য, প্রজ্ঞাপন জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অনলাইন প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখলেন নিজের স্ত্রী
অনলাইন প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখলেন নিজের স্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ধানমন্ডির ঘটনায় হান্নান মাসউদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
ধানমন্ডির ঘটনায় হান্নান মাসউদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে মিললো স্বর্ণমুদ্রা ভর্তি গুপ্তধন
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে মিললো স্বর্ণমুদ্রা ভর্তি গুপ্তধন

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইলেন ইশরাক
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইলেন ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেলের দাম লিটারে ৩৫ টাকা বাড়ালো টিসিবি
তেলের দাম লিটারে ৩৫ টাকা বাড়ালো টিসিবি

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আমরা গাজার মানুষকে অনাহারে থাকতে দিতে পারি না: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
আমরা গাজার মানুষকে অনাহারে থাকতে দিতে পারি না: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিবে না : নাসীরুদ্দীন
বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিবে না : নাসীরুদ্দীন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ
জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের স্কোয়াডে বড় চমক!
বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের স্কোয়াডে বড় চমক!

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজপথ না ছাড়ার নির্দেশ ইশরাকের
রাজপথ না ছাড়ার নির্দেশ ইশরাকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথ না পড়ানো নিয়ে রিটের আদেশ আগামীকাল
মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথ না পড়ানো নিয়ে রিটের আদেশ আগামীকাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কণ্ঠ নকল করে ভুয়া বিজ্ঞাপন: আইনি পদক্ষেপের ঘোষণা হানিফ সংকেতের
কণ্ঠ নকল করে ভুয়া বিজ্ঞাপন: আইনি পদক্ষেপের ঘোষণা হানিফ সংকেতের

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী মাসে রিজার্ভ পৌঁছাবে ৩০ বিলিয়ন ডলারে: গভর্নর
আগামী মাসে রিজার্ভ পৌঁছাবে ৩০ বিলিয়ন ডলারে: গভর্নর

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন
দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ডোম, ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রুখতে ট্রাম্পের মহাপরিকল্পনা
গোল্ডেন ডোম, ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রুখতে ট্রাম্পের মহাপরিকল্পনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর নিয়ে কারো সঙ্গে কোনো কথা হয়নি: খলিলুর রহমান
করিডর নিয়ে কারো সঙ্গে কোনো কথা হয়নি: খলিলুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমিগ্রেশন কোর্টের নির্দেশ অমান্য, নিউইয়র্কে বাংলাদেশির ২২ কোটি টাকা জরিমানা
ইমিগ্রেশন কোর্টের নির্দেশ অমান্য, নিউইয়র্কে বাংলাদেশির ২২ কোটি টাকা জরিমানা

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের ওপর যুক্তরাজ্যের নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের ওপর যুক্তরাজ্যের নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শ্রমিকের পাওনা পরিশোধ না করলে মামলায় জেলে যেতে হবে মালিকদের’
‘শ্রমিকের পাওনা পরিশোধ না করলে মামলায় জেলে যেতে হবে মালিকদের’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজে সমাবেশে পাঠের জন্য নতুন শপথবাক্য, প্রজ্ঞাপন জারি
স্কুল-কলেজে সমাবেশে পাঠের জন্য নতুন শপথবাক্য, প্রজ্ঞাপন জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুরু হলো ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি
শুরু হলো ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়েই আইপিএল শেষ করলেন বৈভব সূর্যবংশী
রেকর্ড গড়েই আইপিএল শেষ করলেন বৈভব সূর্যবংশী

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার নগর ভবন ছেড়ে মৎস্য ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকরা
এবার নগর ভবন ছেড়ে মৎস্য ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকরা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুখবর পেতে যাচ্ছেন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট-ফার্মাসিস্ট চাকরিজীবীরা
সুখবর পেতে যাচ্ছেন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট-ফার্মাসিস্ট চাকরিজীবীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ের একটি প্রতিষ্ঠান রাতারাতি হাওয়া, ভারতীয়সহ বিপাকে বহু বিনিয়োগকারী
দুবাইয়ের একটি প্রতিষ্ঠান রাতারাতি হাওয়া, ভারতীয়সহ বিপাকে বহু বিনিয়োগকারী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশু আছিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যা: হিটু শেখের ডেথ রেফারেন্সের নথি হাইকোর্টে
শিশু আছিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যা: হিটু শেখের ডেথ রেফারেন্সের নথি হাইকোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক যুদ্ধের ভয়াবহতা কেবল ভারত-পাকিস্তানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না: বিলাওয়াল
পারমাণবিক যুদ্ধের ভয়াবহতা কেবল ভারত-পাকিস্তানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না: বিলাওয়াল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের শপথ আটকে রাখার অভিযোগ ফারুকের
ইশরাকের শপথ আটকে রাখার অভিযোগ ফারুকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ কলকাতার আকাশে এক ‘ঝাঁক ড্রোন’, রহস্য খুঁজতে গলদঘর্ম পুলিশ
হঠাৎ কলকাতার আকাশে এক ‘ঝাঁক ড্রোন’, রহস্য খুঁজতে গলদঘর্ম পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অভিযান বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ বৃদ্ধি ইউরোপের
গাজায় অভিযান বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ বৃদ্ধি ইউরোপের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনৈতিক সরকারের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর প্রয়োজন
রাজনৈতিক সরকারের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?
আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসার ভাঙছে তাসের ঘরের মতো
সংসার ভাঙছে তাসের ঘরের মতো

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট নগরজুড়ে আড্ডাবাজি কঠোর বিএনপি
সিলেট নগরজুড়ে আড্ডাবাজি কঠোর বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক সমর্থকরা মাঠ ছাড়বেন না
ইশরাক সমর্থকরা মাঠ ছাড়বেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়
কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়

সম্পাদকীয়

বিস্ময়কর ২২০ বছরের সূর্যপুরী
বিস্ময়কর ২২০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

আসছে সংকটকালের সংক্ষিপ্ত বাজেট
আসছে সংকটকালের সংক্ষিপ্ত বাজেট

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচার বন্ধে পদক্ষেপ চায় মালয়েশিয়া
মানব পাচার বন্ধে পদক্ষেপ চায় মালয়েশিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মিনিটের বৃষ্টিতে ডুবল চট্টগ্রাম
১০ মিনিটের বৃষ্টিতে ডুবল চট্টগ্রাম

নগর জীবন

মেয়র ইস্যুতে রাজনীতিতে ভিন্ন মোড়
মেয়র ইস্যুতে রাজনীতিতে ভিন্ন মোড়

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি
উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছে
পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছে

নগর জীবন

ডুবছে নিচু এলাকা
ডুবছে নিচু এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন হচ্ছে বিমা কোম্পানির সিইও নিয়োগ
কঠিন হচ্ছে বিমা কোম্পানির সিইও নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারে আগ্রহ বিদেশিদের
সংস্কারে আগ্রহ বিদেশিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসি পুনর্গঠন চায় এনসিপি
ইসি পুনর্গঠন চায় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটপাট, নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি
লুটপাট, নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি

পেছনের পৃষ্ঠা

করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না
করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি
সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের
এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের
কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র
ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে
দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাটায় বিপন্ন পরিবেশ
ভাটায় বিপন্ন পরিবেশ

দেশগ্রাম

রপ্তানির পর এবার রেমিট্যান্সে ধাক্কা
রপ্তানির পর এবার রেমিট্যান্সে ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

একসঙ্গে আটক ছয় চেয়ারম্যান
একসঙ্গে আটক ছয় চেয়ারম্যান

দেশগ্রাম

শিশুকে অ্যাসিড নিক্ষেপ, অমানুষিক নির্যাতন, সৎ-মা আটক
শিশুকে অ্যাসিড নিক্ষেপ, অমানুষিক নির্যাতন, সৎ-মা আটক

দেশগ্রাম