শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৭ মার্চ, ২০২২

আসুন সালাতের মাধ্যমে দুনিয়া ও আখিরাতের জীবন সুন্দর করি

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
প্রিন্ট ভার্সন
আসুন সালাতের মাধ্যমে দুনিয়া ও আখিরাতের জীবন সুন্দর করি

পবিত্র কোরআনে সুরা বাকারায় আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘ইয়া আইয়্যুহাল্লাজিনা আমানুস তায়িনু বিসসাবরি ওয়াসসালাহ। হে ইমানদারগণ! তোমরা সালাত ও সবরের মাধ্যমে আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা কর। ওয়াইন্নাহা লাকাবিরাতুন ইল্লা আলাল খাশিয়িন। নিশ্চয়ই এ কাজটি খুবই কঠিন। শুধুমাত্র বিনয়ী ব্যক্তিদের পক্ষেই এমনটি করা সহজ।’ মানবজীবনের সব সমস্যা, হতাশা, অপ্রাপ্তির সমাধান একবাক্যে-এক কথায় বলে দিয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহর সাহায্য ছাড়া এক মুহূর্তও বেঁচে থাকা, সামনে আগানো মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়। মানুষ যখন হতাশ হয়ে পড়ে, আশার আলো যখন নিভু নিভু করে, ঘোর অন্ধকার থেকে বেরোনোর পথ খুঁজে বেড়ায় তখন কী করবে, কীভাবে আলোর দেখা পাবে সে জটিল প্রশ্নের সহজ উত্তর দেওয়া হয়েছে এ আয়াতে। আল্লাহ বলেছেন, যত বড় বিপদেই পড় না কেন সালাত এবং সবরের মাধ্যমে সাহায্য চাও। সহি হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, রসুল (সা.) যখন দুশ্চিন্তায় ভুগতেন কিংবা কোনো বিপদে পড়ে যেতেন সঙ্গে সঙ্গে সালাতে দাঁড়িয়ে আল্লাহর সাহায্য চাইতেন। আল্লাহর সাহায্য চাওয়ার মাধ্যমে বান্দার শুধু যে দুনিয়াবি উপকারই হয় তা নয়, এতে করে বান্দার সঙ্গে আল্লাহর গভীর সম্পর্ক তৈরি হয়। বুখারি হাদিসে রসুল (সা.) বলেছেন, ‘মানলাম ইয়াসআলিল্লাহি ইয়াগদাব আলাইহি। যে আল্লাহর কাছে চায় না, আল্লাহ তার ওপর রাগ করেন।’ তাই রসুল (সা.) বলেছেন, তোমরা বেশি বেশি আল্লাহর কাছে চাও। এমনকি তোমার জুতার ফিতা ছিঁড়ে গেলে অথবা খাবারের লবণ ফুড়িয়ে গেলেও। দার্শনিক ইমাম গাজ্জালি (রহ.) বলেন, আল্লাহর কাছে চাওয়ার মাধ্যমে বান্দার ভিতর তায়াক্কুল তৈরি হয়। বান্দার বিশ্বাস গাঢ় হয়- দেওয়ার একমাত্র মালিক আল্লাহ তায়ালাই। বান্দা যখন আল্লাহ তায়ালাকে দেওয়ার একমাত্র মালিক বলে বিশ্বাস করে নেয় তখনই সে আধ্যাত্মিক জগতের একটি উঁচু স্তরের সিঁড়ি অতিক্রম করে। যে সিঁড়ি বান্দার সঙ্গে প্রভুর সম্পর্ক আরও গভীর করে দেয়। ফলে বান্দা দুনিয়াতেই জান্নাতের সুখ-সমৃদ্ধি অনুভব করে। আল্লাহর কাছে চাওয়ার দুটি মাধ্যম রয়েছে। একটি হলো সালাত। আরেকটি সবর। সালাতের মাধ্যমে বান্দা নিবিড়ভাবে আল্লাহর কাছে যাবতীয় দুঃখ-কষ্ট, অভাব-অনটন ও প্রয়োজনের কথা তুলে ধরে। আর সবরের মাধ্যমে বান্দা অপেক্ষা করে কখন আল্লাহ তার বিপদাপদ-অভাব-অনটন দূর করবেন। সবর বান্দাকে ধৈর্যহারাতে দেয় না। মানুষ যখন ধৈর্য হারিয়ে ফেলে তখন সে ইমানের মালা গলা থেকে খুলে কুফুরির মালা গলায় পড়ে নেয়। সে আল্লাহর শক্তি-সামর্থ্য নিয়ে প্রশ্ন তুলে। কিন্তু সবরকারী এ ধরনের বিচ্যুতি থেকে বেঁচে যায়। তাই আল্লাহর সাহায্য পাওয়ার জন্য সালাত এবং সবর দুটোই খুব তাৎপর্যপূর্ণ। দুঃখজনক হলেও সত্য, আমরা যতনা সালাতের চর্চা করছি, সবরের চর্চা তার সিকি ভাগও করি না। ফলে আমাদের ব্যক্তিজীবন থেকে রাষ্ট্রীয় জীবন কোথাও ধৈর্যের চিহ্ন দেখা যায় না। এর মারাত্মক ফল দাঁড়িয়েছে জাতিগতভাবে আমরা আল্লাহর ওপর তায়াক্কুল করা ছেড়ে দিয়ে মানুষের ওপর, ক্ষমতার ওপর, নেতার ওপর নির্ভর করা শুরু করেছি। মানুষ যখন আল্লাহ বিমুখ হয়ে যায়, তখন তাদের জন্য ধ্বংস ছাড়া আর কিছুই অপেক্ষা করে না। এখনো সময় আছে, আসুন আমরা সালাত ও সবরের মাধ্যমে আল্লাহর দিকে ফিরে আসি।

রসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন যে আল্লাহ বলেছেন, হে আদম সন্তান! আমার ইবাদতের জন্য অবসর হয়ে নাও। আমি তোমার অন্তরকে ধনী করে দেব, আর তোমার অভাব দূর করে দেব। আর যদি তা না কর, তাহলে আমি তোমার অন্তর ব্যস্ততা দিয়ে পেরেশন করে দেব, অভাবও দূর করব না (ইবনু মাজাহ, ৪১০৭ তিরমিজি ২৪৬৬)। নবীজি (সা.) অন্যত্র বলেছেন, “কোনো ব্যক্তি আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে একাধারে চল্লিশ দিন তাকবিরে উলার (প্রথম তাকবির) সঙ্গে জামায়াতে সালাত আদায় করতে পারলে তাকে দুটি নাজাতের ছাড়পত্র দেওয়া হয়, জাহান্নাম হতে নাজাত এবং মুনাফিকি হতে মুক্তি (তিরমিজি, ২৪১; সহিহ, ১৯৭৯)। নবীজি (সা.) অন্যত্র বলেছে “বান্দা যখন সালাতে দাঁড়ায় তখন তার সব গুনাহকে এনে তার মাথায় এবং দুই কাঁধে রাখা হয়। অতঃপর সে যখন রুকু ও সিজদাহ করে তার গুনাহ ঝরে যেতে থাকে (ইবনু হিব্বান, ১৭৩৪, আবদুল্লাহ বিন উমর (রা.) হতে, সালাত অধ্যায়, সহিহ)। সিজদারত বান্দাকে দেখে শয়তান কীভাবে কাঁদে তার বর্ণনা দিয়ে নবীজি (সা.) বলেছেন, “আদম সন্তান যখন সিজদার আয়াত তিলাওয়াত করে সিজদাবনত হয়, তখন শয়তান কাঁদতে কাঁদতে দূরে সরে পড়ে এবং বলতে থাকে হায় দুর্ভাগ্য! আদম সন্তানকে সিজদার আদেশ করা হয়েছে আর সে সিজদা করেছে। এর বিনিময়ে তার জন্য জান্নাত নির্ধারিত হলো। আর আমাকে সিজদার জন্য আদেশ করা হলো কিন্তু আমি তা অস্বীকার করলাম, ফলে আমার জন্য জাহান্নাম নির্ধারিত হলো (মুসলিম, ৮১, ) কীভাবে নামাজে গুনা ধুয়ে যায় তার বর্ণনা দিয়ে নবীজি (সা.) বলেছেন, “ধ্বংসাত্মক কাজ (গুনাহ) করতে করতে তোমরা ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যাও। অতঃপর যখন তোমরা ফজরের সালাত আদায় কর, তা সবকিছু (গুনাহ) ধুয়ে মুছে সাফ করে দেয়। আবার ধ্বংসের কাজ (গুনাহ) করতে করতে তোমরা চূরান্ত ধ্বংসের দশায় পৌঁছে যাও। তারপর যখন তোমরা জহুরের সালাত আদায় কর, তা সবকিছু (গুনাহ) ধুয়ে মুছে সাফ করে দেয়। আবার ধ্বংসাত্মক কাজ (গুনাহ) করতে করতে তোমরা ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যাও। যখন তোমরা আসরের সালাত আদায় কর তা সব কিছু (গুনাহ) ধুয়ে মুছে সাফ করে দেয়। আবার ধ্বংসাত্মক কাজ (গুনাহ) করতে করতে তোমাদের ধ্বংসের উপক্রম হয়ে যাও যখন তোমরা মাগরিরের সালাত আদায় কর, তা সবকিছু (গুনাহ) ধুয়ে মুছে সাফ করে দেয়।

লেখক : চেয়ারম্যান : বাংলাদেশ মুফাস্সির সোসাইটি আউলিয়া নগর।

www.selimazadi.com

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক