শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ মার্চ, ২০২২

দলীয় শৃঙ্খলা বনাম রাজনৈতিক বিবর্তন

মেজর আখতার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
দলীয় শৃঙ্খলা বনাম রাজনৈতিক বিবর্তন

দলীয় শৃঙ্খলা একটি জটিল বহুমাত্রিক অভিব্যক্তি যার কোনো সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা নেই। প্রথমেই যদি ধরা হয় দল তথা রাজনৈতিক দল কাকে বলে, দলীয় শৃঙ্খলা কথাটি যে বায়বীয় তা পরিষ্কার হয়ে যায়। ‘রাজনৈতিক দল হচ্ছে নাগরিকদের এমন একটি দল যারা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে এবং ক্ষমতায় গিয়ে সরকার গঠন করার উদ্দেশ্যে গোষ্ঠীবদ্ধ হয়। দলটি সমষ্টিগত কল্যাণ কিংবা তাদের সমর্থকদের চাহিদা অনুযায়ী কিছু প্রস্তাবিত নীতি ও কর্মসূচির ভিত্তিতে ঐকমত্য পোষণ করে।’ অনেকে আরও বিস্তৃত করে বলার চেষ্টা করেন ‘রাজনৈতিক দল এমন এক সুসংগঠিত জনগোষ্ঠী যারা একটি রাজনৈতিক একক হিসেবে কাজ করে এবং সরকারি ক্ষমতা লাভ করে নিজেদের নীতি ও কর্মসূচি বাস্তবায়নে প্রয়াস পায়। বিশিষ্ট রাষ্ট্রবিজ্ঞানী কার্টার এবং হার্জ রাজনৈতিক দলের সংজ্ঞা দিতে গিয়ে বলেছেন, রাজনৈতিক দল হলো ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর রাজনৈতিক ক্ষমতালাভের মাধ্যম, ক্ষমতালাভে সফল হলে তারা ওই ক্ষমতা প্রয়োগ করে। এডমন্ড বার্ক জাতীয় স্বার্থের রক্ষক হিসেবে রাজনৈতিক দলের সংজ্ঞা নির্ণয় করতে গিয়ে বলেছেন, ‘রাজনৈতিক দল হলো একটি সুসংগঠিত জনসমষ্টি যারা কোনো নির্দিষ্ট নীতির দ্বারা ঐক্যবদ্ধ হয় এবং যৌথ প্রচেষ্টার দ্বারা জাতীয় স্বার্থ রক্ষার চেষ্টা করে।’ তাই যেখানে একটি রাজনৈতিক দলের লক্ষ্য হলো যৌথ প্রচেষ্টায় জাতীয় স্বার্থ রক্ষার জন্য চেষ্টা করা সেখানে দলীয় শৃঙ্খলার প্রশ্ন সাংঘর্ষিক বলে অনেকেই মনে করেন। কারণ জনগণের স্বার্থ রক্ষার আন্দোলন বা প্রচেষ্টায় দলের সদস্যদের মধ্যে বিভিন্ন মত বা সুপারিশ থাকতে পারে যা দলের নেতৃত্বের কোনো অংশের কায়েমি স্বার্থবিরোধী হতে পারে। দলে এমন অনেক নেতা বা কর্মী থাকতেই পারে যারা জনগণের কল্যাণ তথা জাতীয় স্বার্থ নিয়ে অন্য অনেকের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে ভাবতে পারে। যে কোনো রাজনৈতিক দল, যদি না তা কর্তৃত্ববাদী দল হয় তাহলে যৌথ আলোচনা তথা বহুমাত্রিক বিষয়াদির ওপর গুরুত্ব দিয়ে বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর স্বার্থ বিবেচনায় রেখে সিদ্ধান্ত নেওয়ার চেষ্টা করে যাতে তাদের পক্ষে জনমত তীব্রতর হয়। রাজনৈতিক দলে পথের নয় মতের পার্থক্য থাকবেই এবং থাকতেই হবে। একসঙ্গে পথ চলতে গিয়ে এমন অনেক বহুমুখী বাঁক আসতেই পারে এবং আসবেই যেখানে সঠিক পথ নির্বাচনে সবাই সমভাবে সক্ষম হয় না যা স্বাভাবিক। সেখানে তীব্র মতবিরোধ হবে, বাগবিতন্ডা তারপর নতুন কোনো দিশারির দেখানো পথে দল সামনে এগিয়ে যাবে অথবা সেখানে ঘুরপাক খাবে। যে নেতৃত্ব সঠিক পথ নির্ধারিত করতে পারে না অথবা দিগ্ভ্রান্ত হয়ে ঘুরপাক খেতে থাকে সময় বা ইতিহাস তাদের ব্যর্থ হিসেবে মূল্যায়ন করবে। তাদের সেই ব্যর্থতার জন্য যদি জনগণের কল্যাণ তথা জনস্বার্থের ক্ষতি হয়ে যায় তখন সেই ক্ষতির মূল্য জনগণকেই গুনতে হয়। তাই অনেকে বলেন বহু মত ও পথ তথা ভিন্নমতাবলম্বী চিন্তার অস্তিত্ব মেনে নিয়েই একটি দল বা সংগঠন পূর্ণতা পায়। বৈপরীত্যই ঐক্যকে সুসংহত করে। একক চিন্তা যে কোনো দলে একনায়কতান্ত্রিক নেতৃত্বের জন্ম দেয় যা দল ও নেতৃত্বকে জনগণের কাছ থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। কোনো রাজনৈতিক দলে যখন একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয় তখন দলীয় শৃঙ্খলার প্রশ্নটি খুব গুরুত্বের সঙ্গে সামনে চলে আসে। একনায়কতান্ত্রিক নেতৃত্ব অন্য সব যোগ্য ও দক্ষ নেতাদের তার প্রতিপক্ষ ভাবে এবং সব সময় এক ধরনের হীনমন্যতায় ভোগে। একনায়কতান্ত্রিক নেতার দুর্বলতার পূর্ণ সুযোগ নেয় চারপাশ ঘিরে থাকা চাটুকাররা। দলের কোনো দুর্বল বা ভুল সিদ্ধান্ত বা পদক্ষেপ তুলে ধরলেই তা ওই একনায়ক নেতার বিরুদ্ধে বলা হচ্ছে বলে হইচই শুরু করে দেয় তারা। তখন সামনে চলে আসে দলীয় শৃঙ্খলার বায়বীয় ও মনগড়া অভিযোগ। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো, যদি দলীয় ফোরামে এ ধরনের কোনো বক্তব্য কেউ তুলতে চায় তাহলে বিভিন্ন বাহানায় তা তুলতে বাধা দেওয়া হয়। তার পরও যদি কেউ সাহস করে বলেই ফেলে তখন নেতার স্তাবক ও চাটুকারদের দিয়ে তা চাপিয়ে দেওয়া হয় অথবা শারীরিক ও মানসিকভাবে হেনস্তা করা হয়। সরকারি দলের বেলায় তো বিভিন্ন গোয়েন্দা দিয়ে জীবন অতিষ্ঠ করে তোলা হয় এমনকি জীবননাশের কারণ সৃষ্টি করে। দলীয় ফোরামে কখনই একনায়কতান্ত্রিক নেতাদের মতামতের বাইরে কিছু বলা যায় না এবং বলার সুযোগও দেওয়া হয় না। একনায়কতান্ত্রিক নেতার পাশে একটি নিরাপত্তা বলয় সৃষ্টি করা হয় এবং তাদের মাধ্যমে ভিন্নমতাবলম্বীদের সুকৌশলে সভার বাইরে রাখা এবং নেতৃত্বের সঙ্গে একটি দেয়াল তুলে দেওয়া হয়। কখনো হয়তো ভিন্নমতাবলম্বীদের কথা বলার এক ধরনের সুযোগ দেওয়া হয় যা মূলত আই ওয়াশ বা এক ধরনের ধোঁকা। তাই দলের ভিন্নমতাবলম্বীদের বক্তব্য খুবই সংগত কারণে বাইরে প্রকাশ করতে হয় যদিও এর ফলে তার বিরুদ্ধে খুব সহজেই দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের বায়বীয় অভিযোগ তোলা হয় এবং এ জন্য ভিন্নমতাবলম্বীদের শাস্তিও ভোগ করতে হয়।

রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসীন ক্ষমতাধররা যেমন রাষ্ট্রদ্রোহী শব্দটি তাদের প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ব্যবহার করে তেমনি মনে হয় ‘দলীয় শৃঙ্খলা’ শব্দ দুটিও দলের ক্ষমতাসীনরা অধীনদের বিপক্ষে সুবিধামতো প্রয়োগের চেষ্টা করে। দলের শীর্ষ নেতৃত্ব কখনই তার মতের বাইরে কেউ কোনো কথা বলুক তা পছন্দ করে না। অন্যের কথা যতই সঠিক বা যুক্তিসংগত হোক না কেন তা কখনই নেতাদের মন খুশি করে না। যেখানে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের সবচেয়ে বেশি সৌন্দর্য হলো যে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে যথাযথ ফোরামে খোলামেলা আলোচনা করা এবং ফোরামে আলোচনার আগে অধস্তন নেতা-কর্মীদের প্রকাশ্য মতামত নেওয়া।

সেনাবাহিনী ও রাজনৈতিক দলের লক্ষ্য এক কিন্তু কার্যক্রম ভিন্ন। সেনাবাহিনীর সিদ্ধান্ত ওপর থেকে আসে যা সবাই একযোগে প্রতিপালন করে। আর রাজনৈতিক দলে সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নেয় যা সবাই মিলে প্রতিপালন করে। অধস্তনদের প্রকাশ্য মতামতে বস্তুত জনমত প্রতিফলিত হয় যার ফলে দলের যে কোনো সিদ্ধান্ত জনমনে ইতিবাচক প্রভাব রাখে। প্রকাশ্য মতামত ও আলোচনার ফলে সবার অবস্থান পরিষ্কার হয় এবং সবার দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করে। এর ফলে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন দিয়ে সবাই ঝাঁপিয়ে পড়ে। কিন্তু একনায়কতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত কেউই স্বতঃস্ফূর্তভাবে মেনে নেয় না। আবার কায়েমি স্বার্থ ও লোভে প্রকাশ্য বিরোধিতা করতেও সাহস পায় না। ফলে একনায়কদের যে কোনো সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন অনেক বেশি কঠিন ও দুষ্কর হয়ে যায় এবং যার জন্য মূল্য দিতে হয় অনেক বেশি। একনায়কতান্ত্রিক নেতৃত্ব অনেক বেশি কর্তৃত্ববাদী হয় এবং সব ব্যাপারেই নিজের মতামতকেই প্রাধান্য দেয়। কর্তৃত্ববাদী নেতৃত্বের অধীনে একটি কায়েমি বশংবদ বাহিনী গড়ে ওঠে এবং তাদের নেতৃত্ব ও কর্তৃত্বে দলের ভিতর দুর্নীতির চক্র গড়ে ওঠে এবং দলের বিভিন্ন স্তরে দুর্নীতি বাসা বাঁধে। একনায়কতান্ত্রিক কর্তৃত্ববাদী নেতারা সব সময়ই দুর্নীতি চক্রের বেড়াজালে বন্দি থাকে। এ দুর্নীতি চক্রের বিপক্ষে কেউ কোনো কথা বললেই তখন মনে করে নেতার কর্তৃত্ব চলে যাচ্ছে। মোসাহেবরা আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে ভিন্নমতাবলম্বীদের বিরুদ্ধে দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের বায়বীয় অভিযোগ খাড়া করে দুর্নীতিবাজদের রক্ষার অপচেষ্টা করে। একটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতা মিথ্যা মামলায় প্রায় চার বছর ধরে জেলে আটক অথচ দলের প্রথম সারির ১০ জন নেতাও শীর্ষ নেতার বিনাদোষে সাজার বিরুদ্ধে আন্দোলন করে জেলে যেতে পারলেন না- তার পরও তাঁদের ব্যর্থ বলা যাবে না! যদি কেউ ব্যর্থ বলতে যান তাহলে তাঁকে দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে অভিযুক্ত করে দল থেকে বহিষ্কার করে দেওয়া হয়! জুতাপেটা করার কথা বলা যদি অরাজনৈতিক বক্তব্য হয় তাহলে ২০০৭ সালে জিয়ার মাজারে স্থায়ী কমিটির একজন সম্মানিত সদস্যকে জুতাপেটা করার জন্য কী শাস্তি হয়েছিল তা জানার অধিকার নিশ্চয় জনগণ রাখে! তাই একনায়কতান্ত্রিক কর্তৃত্ববাদী নেতাদের কাছে সবচেয়ে প্রিয় অধস্তন নেতা ও কর্মী হলো তাঁদের বশংবদ চাটুকাররা এবং দল ও নেতার চরম সর্বনাশ করলেও তাঁদের প্রতি নেতা সব সময় খোশ থাকেন। নেতার বিপদে চরম বিরোধিতা করে বা দলে নেতৃত্বের সংস্কারের নামে নেতা পরিবর্তনের ষড়যন্ত্র করেও শুধু চাটুকারিতা ও মিথ্যা প্রবঞ্চনার আশ্রয় নিয়ে নেতার আস্থাভাজন হয়ে যায়। নেতা যখন ‘মাই ম্যান’ খোঁজেন তখন দেখা যায় চারদিকে শুধু চাটুকার আর চাটুকার! তাই কাক্সিক্ষত সুষ্ঠু ও সৎ রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করতে হলে বর্তমান কলুষিত রাজনীতির বিবর্তন প্রয়োজন।

বিবর্তনতত্ত্বকে অনেকে সংক্ষেপে শুধু ‘বিবর্তন’ বলেন। বিবর্তন বলতে জীবজগতের প্রতিনিয়ত পরিবর্তনকে বোঝায় তবে সে পরিবর্তন সাধারণ পরিবর্তন নয়। বিখ্যাত মনীষী ডারউইনের ভাষ্যমতে ‘বিবর্তন’ হলো ‘পরিবর্তনসংবলিত উদ্ভব’। এ পরিবর্তন ইতিবাচক, নেতিবাচক কিংবা নিরপেক্ষ হতে পারে।

রাজনীতি হচ্ছে ক্রমপরিবর্তনশীল একটি বিকাশমান বিজ্ঞান যার কোনো স্থির অবস্থান নেই। ব্যক্তি ও সময়ের প্রভাবে রাজনীতি, রাজনীতির প্রেক্ষাপট, কলাকৌশল প্রতিনিয়ত পরিবর্তন, পরিবর্ধন বা পরিত্যাজ্য হচ্ছে। যাঁরা এর সঙ্গে তাল মিলাতে পারছেন না তাঁরাই রাজনীতির মাঠ থেকে ঝরে যাচ্ছেন। রাজনীতির বাণিজ্যিক মূল লক্ষ্য বা প্রতিপাদ্য হলো জনকল্যাণ তথা জনস্বার্থে কাজ করা। যদিও অন্তর্নিহিত কারণ ভিন্ন হতে পারে। তবে সরকার রাষ্ট্র পরিচালনা করতে গিয়ে যা কিছু করবে তা সব হতে হবে জনস্বার্থে। পাশাপাশি সরকারবিরোধী রাজনীতিও জনস্বার্থে হওয়াই কাম্য। রাজনৈতিক বিরোধী পক্ষের কাজ হতে হবে সরকারের সব জনবিরোধী কাজে কার্যকর বাধা সৃষ্টি করে প্রতিহত করা এবং সেই সঙ্গে জনকল্যাণকামী কাজগুলোকে সামনে নিয়ে আসা যাতে জনমত তৈরি হয়। কিন্তু সরকার ও বিরোধী দলের রাজনীতি হয়ে গেছে কায়েমি স্বার্থ রক্ষা করা। কায়েমি স্বার্থ যা মূলত ব্যক্তি তথা গোষ্ঠী, সম্প্রদায়, দল বা নিজেদের চক্রের স্বার্থকেই বোঝায় যা নিয়ে বর্তমান রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মকান্ড আবর্তিত হচ্ছে। সরকারের তাবৎ কার্যকলাপ বা কর্মকান্ড বিশ্লেষণ করলে বেরিয়ে আসবে যে সবকিছুর পেছনে জনকল্যাণ বা জনস্বার্থের চেয়ে ক্ষমতাসীনদের কায়েমি স্বার্থই বেশি প্রাধান্য পাচ্ছে। একই অবস্থা বিরাজ করছে বিরোধী পক্ষের শিবিরেও। তারাও তাদের ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা নিজেদের নেতৃত্ব ধরে রাখার কার্যক্রমের বাইরে জনস্বার্থের তেমন কোনো কাজে তত বেশি সক্রিয় নয়। রাজনীতি এখন আদর্শহীন একটি চরম দোকানদারি কার্যক্রমে পরিণত হয়েছে; যেখানে নীতি-নৈতিকতা বা আদর্শ বিলুপ্ত হয়ে শুধু ফায়দা বা মুনাফা লোটাই মূল লক্ষ্য। সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ রাজনীতিকে নেতাদের পায়ের তলায় পিষিয়ে দিচ্ছে। রাজনীতিতে দলীয় প্রধানের একচ্ছত্র আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে যেখানে বাকি সবার সঙ্গে চাকর-বাকরের মতো আচরণ করা হয়। ক্ষমতাসীনদের ওপর পুলিশসহ সামরিক ও বেসামরিক আমলাদের লাগামহীন প্রভাব ও নির্দেশিত বিচার ব্যবস্থার কারণে রাজনীতি এখন পেশা হিসেবে দাঁড়িয়ে গেছে যেখানে জনগণের স্বার্থের চেয়ে কায়েমি স্বার্থই মুখ্য।

দেশ ও জাতিকে বাঁচাতে হলে রাজনীতি শৃঙ্খলামুক্ত করতে হবে। রাজনীতি কোনো ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা কায়েমি স্বার্থবাদীদের একক কোনো চিন্তা-চেতনা বা পৈতৃক সম্পত্তি নয় যে রাজনীতি তাদের ইচ্ছা বা দয়ার ওপর নির্ভর করবে। সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ স্বাধীন ও সৎ রাজনীতির চরম অবমাননা যা পরিবর্তন এখন সময়ের দাবি। রাজনীতি কোনো শৃঙ্খলিত বিষয় নয় যে কোনো রাজনৈতিক আলোচনা-সমালোচনা শৃঙ্খলাভঙ্গের ভয়ে ভীত হয়ে থাকতে হবে। আমরা সব বিষয়ে আলোচনা করতে চাই, মুক্ত আলোচনা করতে চাই।

আমরা জনগণের কল্যাণ ও স্বার্থে ন্যায়নিষ্ঠ এবং সৎ রাজনীতি করতে চাই। মাফিয়াদের বিরুদ্ধে লড়তে চাই। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা কায়েম করতে হবে যেখানে সুষ্ঠু, অবাধ, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে শুধু সরকার নয়, দলীয় নেতৃত্ব কাঠামোও প্রতিষ্ঠিত হবে। আমরা একটি শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন চাই যে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে একটি সৎ, নিবেদিত এবং আত্মমর্যাদাশীল জাতীয় ও দলীয় নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হবে।

                লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
সর্বশেষ খবর
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ আটজন

নগর জীবন

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম