শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ মার্চ, ২০২২

দলীয় শৃঙ্খলা বনাম রাজনৈতিক বিবর্তন

মেজর আখতার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
দলীয় শৃঙ্খলা বনাম রাজনৈতিক বিবর্তন

দলীয় শৃঙ্খলা একটি জটিল বহুমাত্রিক অভিব্যক্তি যার কোনো সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা নেই। প্রথমেই যদি ধরা হয় দল তথা রাজনৈতিক দল কাকে বলে, দলীয় শৃঙ্খলা কথাটি যে বায়বীয় তা পরিষ্কার হয়ে যায়। ‘রাজনৈতিক দল হচ্ছে নাগরিকদের এমন একটি দল যারা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে এবং ক্ষমতায় গিয়ে সরকার গঠন করার উদ্দেশ্যে গোষ্ঠীবদ্ধ হয়। দলটি সমষ্টিগত কল্যাণ কিংবা তাদের সমর্থকদের চাহিদা অনুযায়ী কিছু প্রস্তাবিত নীতি ও কর্মসূচির ভিত্তিতে ঐকমত্য পোষণ করে।’ অনেকে আরও বিস্তৃত করে বলার চেষ্টা করেন ‘রাজনৈতিক দল এমন এক সুসংগঠিত জনগোষ্ঠী যারা একটি রাজনৈতিক একক হিসেবে কাজ করে এবং সরকারি ক্ষমতা লাভ করে নিজেদের নীতি ও কর্মসূচি বাস্তবায়নে প্রয়াস পায়। বিশিষ্ট রাষ্ট্রবিজ্ঞানী কার্টার এবং হার্জ রাজনৈতিক দলের সংজ্ঞা দিতে গিয়ে বলেছেন, রাজনৈতিক দল হলো ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর রাজনৈতিক ক্ষমতালাভের মাধ্যম, ক্ষমতালাভে সফল হলে তারা ওই ক্ষমতা প্রয়োগ করে। এডমন্ড বার্ক জাতীয় স্বার্থের রক্ষক হিসেবে রাজনৈতিক দলের সংজ্ঞা নির্ণয় করতে গিয়ে বলেছেন, ‘রাজনৈতিক দল হলো একটি সুসংগঠিত জনসমষ্টি যারা কোনো নির্দিষ্ট নীতির দ্বারা ঐক্যবদ্ধ হয় এবং যৌথ প্রচেষ্টার দ্বারা জাতীয় স্বার্থ রক্ষার চেষ্টা করে।’ তাই যেখানে একটি রাজনৈতিক দলের লক্ষ্য হলো যৌথ প্রচেষ্টায় জাতীয় স্বার্থ রক্ষার জন্য চেষ্টা করা সেখানে দলীয় শৃঙ্খলার প্রশ্ন সাংঘর্ষিক বলে অনেকেই মনে করেন। কারণ জনগণের স্বার্থ রক্ষার আন্দোলন বা প্রচেষ্টায় দলের সদস্যদের মধ্যে বিভিন্ন মত বা সুপারিশ থাকতে পারে যা দলের নেতৃত্বের কোনো অংশের কায়েমি স্বার্থবিরোধী হতে পারে। দলে এমন অনেক নেতা বা কর্মী থাকতেই পারে যারা জনগণের কল্যাণ তথা জাতীয় স্বার্থ নিয়ে অন্য অনেকের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে ভাবতে পারে। যে কোনো রাজনৈতিক দল, যদি না তা কর্তৃত্ববাদী দল হয় তাহলে যৌথ আলোচনা তথা বহুমাত্রিক বিষয়াদির ওপর গুরুত্ব দিয়ে বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর স্বার্থ বিবেচনায় রেখে সিদ্ধান্ত নেওয়ার চেষ্টা করে যাতে তাদের পক্ষে জনমত তীব্রতর হয়। রাজনৈতিক দলে পথের নয় মতের পার্থক্য থাকবেই এবং থাকতেই হবে। একসঙ্গে পথ চলতে গিয়ে এমন অনেক বহুমুখী বাঁক আসতেই পারে এবং আসবেই যেখানে সঠিক পথ নির্বাচনে সবাই সমভাবে সক্ষম হয় না যা স্বাভাবিক। সেখানে তীব্র মতবিরোধ হবে, বাগবিতন্ডা তারপর নতুন কোনো দিশারির দেখানো পথে দল সামনে এগিয়ে যাবে অথবা সেখানে ঘুরপাক খাবে। যে নেতৃত্ব সঠিক পথ নির্ধারিত করতে পারে না অথবা দিগ্ভ্রান্ত হয়ে ঘুরপাক খেতে থাকে সময় বা ইতিহাস তাদের ব্যর্থ হিসেবে মূল্যায়ন করবে। তাদের সেই ব্যর্থতার জন্য যদি জনগণের কল্যাণ তথা জনস্বার্থের ক্ষতি হয়ে যায় তখন সেই ক্ষতির মূল্য জনগণকেই গুনতে হয়। তাই অনেকে বলেন বহু মত ও পথ তথা ভিন্নমতাবলম্বী চিন্তার অস্তিত্ব মেনে নিয়েই একটি দল বা সংগঠন পূর্ণতা পায়। বৈপরীত্যই ঐক্যকে সুসংহত করে। একক চিন্তা যে কোনো দলে একনায়কতান্ত্রিক নেতৃত্বের জন্ম দেয় যা দল ও নেতৃত্বকে জনগণের কাছ থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। কোনো রাজনৈতিক দলে যখন একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয় তখন দলীয় শৃঙ্খলার প্রশ্নটি খুব গুরুত্বের সঙ্গে সামনে চলে আসে। একনায়কতান্ত্রিক নেতৃত্ব অন্য সব যোগ্য ও দক্ষ নেতাদের তার প্রতিপক্ষ ভাবে এবং সব সময় এক ধরনের হীনমন্যতায় ভোগে। একনায়কতান্ত্রিক নেতার দুর্বলতার পূর্ণ সুযোগ নেয় চারপাশ ঘিরে থাকা চাটুকাররা। দলের কোনো দুর্বল বা ভুল সিদ্ধান্ত বা পদক্ষেপ তুলে ধরলেই তা ওই একনায়ক নেতার বিরুদ্ধে বলা হচ্ছে বলে হইচই শুরু করে দেয় তারা। তখন সামনে চলে আসে দলীয় শৃঙ্খলার বায়বীয় ও মনগড়া অভিযোগ। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো, যদি দলীয় ফোরামে এ ধরনের কোনো বক্তব্য কেউ তুলতে চায় তাহলে বিভিন্ন বাহানায় তা তুলতে বাধা দেওয়া হয়। তার পরও যদি কেউ সাহস করে বলেই ফেলে তখন নেতার স্তাবক ও চাটুকারদের দিয়ে তা চাপিয়ে দেওয়া হয় অথবা শারীরিক ও মানসিকভাবে হেনস্তা করা হয়। সরকারি দলের বেলায় তো বিভিন্ন গোয়েন্দা দিয়ে জীবন অতিষ্ঠ করে তোলা হয় এমনকি জীবননাশের কারণ সৃষ্টি করে। দলীয় ফোরামে কখনই একনায়কতান্ত্রিক নেতাদের মতামতের বাইরে কিছু বলা যায় না এবং বলার সুযোগও দেওয়া হয় না। একনায়কতান্ত্রিক নেতার পাশে একটি নিরাপত্তা বলয় সৃষ্টি করা হয় এবং তাদের মাধ্যমে ভিন্নমতাবলম্বীদের সুকৌশলে সভার বাইরে রাখা এবং নেতৃত্বের সঙ্গে একটি দেয়াল তুলে দেওয়া হয়। কখনো হয়তো ভিন্নমতাবলম্বীদের কথা বলার এক ধরনের সুযোগ দেওয়া হয় যা মূলত আই ওয়াশ বা এক ধরনের ধোঁকা। তাই দলের ভিন্নমতাবলম্বীদের বক্তব্য খুবই সংগত কারণে বাইরে প্রকাশ করতে হয় যদিও এর ফলে তার বিরুদ্ধে খুব সহজেই দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের বায়বীয় অভিযোগ তোলা হয় এবং এ জন্য ভিন্নমতাবলম্বীদের শাস্তিও ভোগ করতে হয়।

রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসীন ক্ষমতাধররা যেমন রাষ্ট্রদ্রোহী শব্দটি তাদের প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ব্যবহার করে তেমনি মনে হয় ‘দলীয় শৃঙ্খলা’ শব্দ দুটিও দলের ক্ষমতাসীনরা অধীনদের বিপক্ষে সুবিধামতো প্রয়োগের চেষ্টা করে। দলের শীর্ষ নেতৃত্ব কখনই তার মতের বাইরে কেউ কোনো কথা বলুক তা পছন্দ করে না। অন্যের কথা যতই সঠিক বা যুক্তিসংগত হোক না কেন তা কখনই নেতাদের মন খুশি করে না। যেখানে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের সবচেয়ে বেশি সৌন্দর্য হলো যে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে যথাযথ ফোরামে খোলামেলা আলোচনা করা এবং ফোরামে আলোচনার আগে অধস্তন নেতা-কর্মীদের প্রকাশ্য মতামত নেওয়া।

সেনাবাহিনী ও রাজনৈতিক দলের লক্ষ্য এক কিন্তু কার্যক্রম ভিন্ন। সেনাবাহিনীর সিদ্ধান্ত ওপর থেকে আসে যা সবাই একযোগে প্রতিপালন করে। আর রাজনৈতিক দলে সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নেয় যা সবাই মিলে প্রতিপালন করে। অধস্তনদের প্রকাশ্য মতামতে বস্তুত জনমত প্রতিফলিত হয় যার ফলে দলের যে কোনো সিদ্ধান্ত জনমনে ইতিবাচক প্রভাব রাখে। প্রকাশ্য মতামত ও আলোচনার ফলে সবার অবস্থান পরিষ্কার হয় এবং সবার দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করে। এর ফলে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন দিয়ে সবাই ঝাঁপিয়ে পড়ে। কিন্তু একনায়কতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত কেউই স্বতঃস্ফূর্তভাবে মেনে নেয় না। আবার কায়েমি স্বার্থ ও লোভে প্রকাশ্য বিরোধিতা করতেও সাহস পায় না। ফলে একনায়কদের যে কোনো সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন অনেক বেশি কঠিন ও দুষ্কর হয়ে যায় এবং যার জন্য মূল্য দিতে হয় অনেক বেশি। একনায়কতান্ত্রিক নেতৃত্ব অনেক বেশি কর্তৃত্ববাদী হয় এবং সব ব্যাপারেই নিজের মতামতকেই প্রাধান্য দেয়। কর্তৃত্ববাদী নেতৃত্বের অধীনে একটি কায়েমি বশংবদ বাহিনী গড়ে ওঠে এবং তাদের নেতৃত্ব ও কর্তৃত্বে দলের ভিতর দুর্নীতির চক্র গড়ে ওঠে এবং দলের বিভিন্ন স্তরে দুর্নীতি বাসা বাঁধে। একনায়কতান্ত্রিক কর্তৃত্ববাদী নেতারা সব সময়ই দুর্নীতি চক্রের বেড়াজালে বন্দি থাকে। এ দুর্নীতি চক্রের বিপক্ষে কেউ কোনো কথা বললেই তখন মনে করে নেতার কর্তৃত্ব চলে যাচ্ছে। মোসাহেবরা আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে ভিন্নমতাবলম্বীদের বিরুদ্ধে দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের বায়বীয় অভিযোগ খাড়া করে দুর্নীতিবাজদের রক্ষার অপচেষ্টা করে। একটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতা মিথ্যা মামলায় প্রায় চার বছর ধরে জেলে আটক অথচ দলের প্রথম সারির ১০ জন নেতাও শীর্ষ নেতার বিনাদোষে সাজার বিরুদ্ধে আন্দোলন করে জেলে যেতে পারলেন না- তার পরও তাঁদের ব্যর্থ বলা যাবে না! যদি কেউ ব্যর্থ বলতে যান তাহলে তাঁকে দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে অভিযুক্ত করে দল থেকে বহিষ্কার করে দেওয়া হয়! জুতাপেটা করার কথা বলা যদি অরাজনৈতিক বক্তব্য হয় তাহলে ২০০৭ সালে জিয়ার মাজারে স্থায়ী কমিটির একজন সম্মানিত সদস্যকে জুতাপেটা করার জন্য কী শাস্তি হয়েছিল তা জানার অধিকার নিশ্চয় জনগণ রাখে! তাই একনায়কতান্ত্রিক কর্তৃত্ববাদী নেতাদের কাছে সবচেয়ে প্রিয় অধস্তন নেতা ও কর্মী হলো তাঁদের বশংবদ চাটুকাররা এবং দল ও নেতার চরম সর্বনাশ করলেও তাঁদের প্রতি নেতা সব সময় খোশ থাকেন। নেতার বিপদে চরম বিরোধিতা করে বা দলে নেতৃত্বের সংস্কারের নামে নেতা পরিবর্তনের ষড়যন্ত্র করেও শুধু চাটুকারিতা ও মিথ্যা প্রবঞ্চনার আশ্রয় নিয়ে নেতার আস্থাভাজন হয়ে যায়। নেতা যখন ‘মাই ম্যান’ খোঁজেন তখন দেখা যায় চারদিকে শুধু চাটুকার আর চাটুকার! তাই কাক্সিক্ষত সুষ্ঠু ও সৎ রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করতে হলে বর্তমান কলুষিত রাজনীতির বিবর্তন প্রয়োজন।

বিবর্তনতত্ত্বকে অনেকে সংক্ষেপে শুধু ‘বিবর্তন’ বলেন। বিবর্তন বলতে জীবজগতের প্রতিনিয়ত পরিবর্তনকে বোঝায় তবে সে পরিবর্তন সাধারণ পরিবর্তন নয়। বিখ্যাত মনীষী ডারউইনের ভাষ্যমতে ‘বিবর্তন’ হলো ‘পরিবর্তনসংবলিত উদ্ভব’। এ পরিবর্তন ইতিবাচক, নেতিবাচক কিংবা নিরপেক্ষ হতে পারে।

রাজনীতি হচ্ছে ক্রমপরিবর্তনশীল একটি বিকাশমান বিজ্ঞান যার কোনো স্থির অবস্থান নেই। ব্যক্তি ও সময়ের প্রভাবে রাজনীতি, রাজনীতির প্রেক্ষাপট, কলাকৌশল প্রতিনিয়ত পরিবর্তন, পরিবর্ধন বা পরিত্যাজ্য হচ্ছে। যাঁরা এর সঙ্গে তাল মিলাতে পারছেন না তাঁরাই রাজনীতির মাঠ থেকে ঝরে যাচ্ছেন। রাজনীতির বাণিজ্যিক মূল লক্ষ্য বা প্রতিপাদ্য হলো জনকল্যাণ তথা জনস্বার্থে কাজ করা। যদিও অন্তর্নিহিত কারণ ভিন্ন হতে পারে। তবে সরকার রাষ্ট্র পরিচালনা করতে গিয়ে যা কিছু করবে তা সব হতে হবে জনস্বার্থে। পাশাপাশি সরকারবিরোধী রাজনীতিও জনস্বার্থে হওয়াই কাম্য। রাজনৈতিক বিরোধী পক্ষের কাজ হতে হবে সরকারের সব জনবিরোধী কাজে কার্যকর বাধা সৃষ্টি করে প্রতিহত করা এবং সেই সঙ্গে জনকল্যাণকামী কাজগুলোকে সামনে নিয়ে আসা যাতে জনমত তৈরি হয়। কিন্তু সরকার ও বিরোধী দলের রাজনীতি হয়ে গেছে কায়েমি স্বার্থ রক্ষা করা। কায়েমি স্বার্থ যা মূলত ব্যক্তি তথা গোষ্ঠী, সম্প্রদায়, দল বা নিজেদের চক্রের স্বার্থকেই বোঝায় যা নিয়ে বর্তমান রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মকান্ড আবর্তিত হচ্ছে। সরকারের তাবৎ কার্যকলাপ বা কর্মকান্ড বিশ্লেষণ করলে বেরিয়ে আসবে যে সবকিছুর পেছনে জনকল্যাণ বা জনস্বার্থের চেয়ে ক্ষমতাসীনদের কায়েমি স্বার্থই বেশি প্রাধান্য পাচ্ছে। একই অবস্থা বিরাজ করছে বিরোধী পক্ষের শিবিরেও। তারাও তাদের ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা নিজেদের নেতৃত্ব ধরে রাখার কার্যক্রমের বাইরে জনস্বার্থের তেমন কোনো কাজে তত বেশি সক্রিয় নয়। রাজনীতি এখন আদর্শহীন একটি চরম দোকানদারি কার্যক্রমে পরিণত হয়েছে; যেখানে নীতি-নৈতিকতা বা আদর্শ বিলুপ্ত হয়ে শুধু ফায়দা বা মুনাফা লোটাই মূল লক্ষ্য। সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ রাজনীতিকে নেতাদের পায়ের তলায় পিষিয়ে দিচ্ছে। রাজনীতিতে দলীয় প্রধানের একচ্ছত্র আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে যেখানে বাকি সবার সঙ্গে চাকর-বাকরের মতো আচরণ করা হয়। ক্ষমতাসীনদের ওপর পুলিশসহ সামরিক ও বেসামরিক আমলাদের লাগামহীন প্রভাব ও নির্দেশিত বিচার ব্যবস্থার কারণে রাজনীতি এখন পেশা হিসেবে দাঁড়িয়ে গেছে যেখানে জনগণের স্বার্থের চেয়ে কায়েমি স্বার্থই মুখ্য।

দেশ ও জাতিকে বাঁচাতে হলে রাজনীতি শৃঙ্খলামুক্ত করতে হবে। রাজনীতি কোনো ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা কায়েমি স্বার্থবাদীদের একক কোনো চিন্তা-চেতনা বা পৈতৃক সম্পত্তি নয় যে রাজনীতি তাদের ইচ্ছা বা দয়ার ওপর নির্ভর করবে। সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ স্বাধীন ও সৎ রাজনীতির চরম অবমাননা যা পরিবর্তন এখন সময়ের দাবি। রাজনীতি কোনো শৃঙ্খলিত বিষয় নয় যে কোনো রাজনৈতিক আলোচনা-সমালোচনা শৃঙ্খলাভঙ্গের ভয়ে ভীত হয়ে থাকতে হবে। আমরা সব বিষয়ে আলোচনা করতে চাই, মুক্ত আলোচনা করতে চাই।

আমরা জনগণের কল্যাণ ও স্বার্থে ন্যায়নিষ্ঠ এবং সৎ রাজনীতি করতে চাই। মাফিয়াদের বিরুদ্ধে লড়তে চাই। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা কায়েম করতে হবে যেখানে সুষ্ঠু, অবাধ, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে শুধু সরকার নয়, দলীয় নেতৃত্ব কাঠামোও প্রতিষ্ঠিত হবে। আমরা একটি শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন চাই যে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে একটি সৎ, নিবেদিত এবং আত্মমর্যাদাশীল জাতীয় ও দলীয় নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হবে।

                লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প

৪৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল
শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল

৫৭ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক
ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা