শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ মার্চ, ২০২২

দলীয় শৃঙ্খলা বনাম রাজনৈতিক বিবর্তন

মেজর আখতার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
দলীয় শৃঙ্খলা বনাম রাজনৈতিক বিবর্তন

দলীয় শৃঙ্খলা একটি জটিল বহুমাত্রিক অভিব্যক্তি যার কোনো সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা নেই। প্রথমেই যদি ধরা হয় দল তথা রাজনৈতিক দল কাকে বলে, দলীয় শৃঙ্খলা কথাটি যে বায়বীয় তা পরিষ্কার হয়ে যায়। ‘রাজনৈতিক দল হচ্ছে নাগরিকদের এমন একটি দল যারা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে এবং ক্ষমতায় গিয়ে সরকার গঠন করার উদ্দেশ্যে গোষ্ঠীবদ্ধ হয়। দলটি সমষ্টিগত কল্যাণ কিংবা তাদের সমর্থকদের চাহিদা অনুযায়ী কিছু প্রস্তাবিত নীতি ও কর্মসূচির ভিত্তিতে ঐকমত্য পোষণ করে।’ অনেকে আরও বিস্তৃত করে বলার চেষ্টা করেন ‘রাজনৈতিক দল এমন এক সুসংগঠিত জনগোষ্ঠী যারা একটি রাজনৈতিক একক হিসেবে কাজ করে এবং সরকারি ক্ষমতা লাভ করে নিজেদের নীতি ও কর্মসূচি বাস্তবায়নে প্রয়াস পায়। বিশিষ্ট রাষ্ট্রবিজ্ঞানী কার্টার এবং হার্জ রাজনৈতিক দলের সংজ্ঞা দিতে গিয়ে বলেছেন, রাজনৈতিক দল হলো ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর রাজনৈতিক ক্ষমতালাভের মাধ্যম, ক্ষমতালাভে সফল হলে তারা ওই ক্ষমতা প্রয়োগ করে। এডমন্ড বার্ক জাতীয় স্বার্থের রক্ষক হিসেবে রাজনৈতিক দলের সংজ্ঞা নির্ণয় করতে গিয়ে বলেছেন, ‘রাজনৈতিক দল হলো একটি সুসংগঠিত জনসমষ্টি যারা কোনো নির্দিষ্ট নীতির দ্বারা ঐক্যবদ্ধ হয় এবং যৌথ প্রচেষ্টার দ্বারা জাতীয় স্বার্থ রক্ষার চেষ্টা করে।’ তাই যেখানে একটি রাজনৈতিক দলের লক্ষ্য হলো যৌথ প্রচেষ্টায় জাতীয় স্বার্থ রক্ষার জন্য চেষ্টা করা সেখানে দলীয় শৃঙ্খলার প্রশ্ন সাংঘর্ষিক বলে অনেকেই মনে করেন। কারণ জনগণের স্বার্থ রক্ষার আন্দোলন বা প্রচেষ্টায় দলের সদস্যদের মধ্যে বিভিন্ন মত বা সুপারিশ থাকতে পারে যা দলের নেতৃত্বের কোনো অংশের কায়েমি স্বার্থবিরোধী হতে পারে। দলে এমন অনেক নেতা বা কর্মী থাকতেই পারে যারা জনগণের কল্যাণ তথা জাতীয় স্বার্থ নিয়ে অন্য অনেকের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে ভাবতে পারে। যে কোনো রাজনৈতিক দল, যদি না তা কর্তৃত্ববাদী দল হয় তাহলে যৌথ আলোচনা তথা বহুমাত্রিক বিষয়াদির ওপর গুরুত্ব দিয়ে বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর স্বার্থ বিবেচনায় রেখে সিদ্ধান্ত নেওয়ার চেষ্টা করে যাতে তাদের পক্ষে জনমত তীব্রতর হয়। রাজনৈতিক দলে পথের নয় মতের পার্থক্য থাকবেই এবং থাকতেই হবে। একসঙ্গে পথ চলতে গিয়ে এমন অনেক বহুমুখী বাঁক আসতেই পারে এবং আসবেই যেখানে সঠিক পথ নির্বাচনে সবাই সমভাবে সক্ষম হয় না যা স্বাভাবিক। সেখানে তীব্র মতবিরোধ হবে, বাগবিতন্ডা তারপর নতুন কোনো দিশারির দেখানো পথে দল সামনে এগিয়ে যাবে অথবা সেখানে ঘুরপাক খাবে। যে নেতৃত্ব সঠিক পথ নির্ধারিত করতে পারে না অথবা দিগ্ভ্রান্ত হয়ে ঘুরপাক খেতে থাকে সময় বা ইতিহাস তাদের ব্যর্থ হিসেবে মূল্যায়ন করবে। তাদের সেই ব্যর্থতার জন্য যদি জনগণের কল্যাণ তথা জনস্বার্থের ক্ষতি হয়ে যায় তখন সেই ক্ষতির মূল্য জনগণকেই গুনতে হয়। তাই অনেকে বলেন বহু মত ও পথ তথা ভিন্নমতাবলম্বী চিন্তার অস্তিত্ব মেনে নিয়েই একটি দল বা সংগঠন পূর্ণতা পায়। বৈপরীত্যই ঐক্যকে সুসংহত করে। একক চিন্তা যে কোনো দলে একনায়কতান্ত্রিক নেতৃত্বের জন্ম দেয় যা দল ও নেতৃত্বকে জনগণের কাছ থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। কোনো রাজনৈতিক দলে যখন একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয় তখন দলীয় শৃঙ্খলার প্রশ্নটি খুব গুরুত্বের সঙ্গে সামনে চলে আসে। একনায়কতান্ত্রিক নেতৃত্ব অন্য সব যোগ্য ও দক্ষ নেতাদের তার প্রতিপক্ষ ভাবে এবং সব সময় এক ধরনের হীনমন্যতায় ভোগে। একনায়কতান্ত্রিক নেতার দুর্বলতার পূর্ণ সুযোগ নেয় চারপাশ ঘিরে থাকা চাটুকাররা। দলের কোনো দুর্বল বা ভুল সিদ্ধান্ত বা পদক্ষেপ তুলে ধরলেই তা ওই একনায়ক নেতার বিরুদ্ধে বলা হচ্ছে বলে হইচই শুরু করে দেয় তারা। তখন সামনে চলে আসে দলীয় শৃঙ্খলার বায়বীয় ও মনগড়া অভিযোগ। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো, যদি দলীয় ফোরামে এ ধরনের কোনো বক্তব্য কেউ তুলতে চায় তাহলে বিভিন্ন বাহানায় তা তুলতে বাধা দেওয়া হয়। তার পরও যদি কেউ সাহস করে বলেই ফেলে তখন নেতার স্তাবক ও চাটুকারদের দিয়ে তা চাপিয়ে দেওয়া হয় অথবা শারীরিক ও মানসিকভাবে হেনস্তা করা হয়। সরকারি দলের বেলায় তো বিভিন্ন গোয়েন্দা দিয়ে জীবন অতিষ্ঠ করে তোলা হয় এমনকি জীবননাশের কারণ সৃষ্টি করে। দলীয় ফোরামে কখনই একনায়কতান্ত্রিক নেতাদের মতামতের বাইরে কিছু বলা যায় না এবং বলার সুযোগও দেওয়া হয় না। একনায়কতান্ত্রিক নেতার পাশে একটি নিরাপত্তা বলয় সৃষ্টি করা হয় এবং তাদের মাধ্যমে ভিন্নমতাবলম্বীদের সুকৌশলে সভার বাইরে রাখা এবং নেতৃত্বের সঙ্গে একটি দেয়াল তুলে দেওয়া হয়। কখনো হয়তো ভিন্নমতাবলম্বীদের কথা বলার এক ধরনের সুযোগ দেওয়া হয় যা মূলত আই ওয়াশ বা এক ধরনের ধোঁকা। তাই দলের ভিন্নমতাবলম্বীদের বক্তব্য খুবই সংগত কারণে বাইরে প্রকাশ করতে হয় যদিও এর ফলে তার বিরুদ্ধে খুব সহজেই দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের বায়বীয় অভিযোগ তোলা হয় এবং এ জন্য ভিন্নমতাবলম্বীদের শাস্তিও ভোগ করতে হয়।

রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসীন ক্ষমতাধররা যেমন রাষ্ট্রদ্রোহী শব্দটি তাদের প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ব্যবহার করে তেমনি মনে হয় ‘দলীয় শৃঙ্খলা’ শব্দ দুটিও দলের ক্ষমতাসীনরা অধীনদের বিপক্ষে সুবিধামতো প্রয়োগের চেষ্টা করে। দলের শীর্ষ নেতৃত্ব কখনই তার মতের বাইরে কেউ কোনো কথা বলুক তা পছন্দ করে না। অন্যের কথা যতই সঠিক বা যুক্তিসংগত হোক না কেন তা কখনই নেতাদের মন খুশি করে না। যেখানে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের সবচেয়ে বেশি সৌন্দর্য হলো যে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে যথাযথ ফোরামে খোলামেলা আলোচনা করা এবং ফোরামে আলোচনার আগে অধস্তন নেতা-কর্মীদের প্রকাশ্য মতামত নেওয়া।

সেনাবাহিনী ও রাজনৈতিক দলের লক্ষ্য এক কিন্তু কার্যক্রম ভিন্ন। সেনাবাহিনীর সিদ্ধান্ত ওপর থেকে আসে যা সবাই একযোগে প্রতিপালন করে। আর রাজনৈতিক দলে সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নেয় যা সবাই মিলে প্রতিপালন করে। অধস্তনদের প্রকাশ্য মতামতে বস্তুত জনমত প্রতিফলিত হয় যার ফলে দলের যে কোনো সিদ্ধান্ত জনমনে ইতিবাচক প্রভাব রাখে। প্রকাশ্য মতামত ও আলোচনার ফলে সবার অবস্থান পরিষ্কার হয় এবং সবার দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করে। এর ফলে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন দিয়ে সবাই ঝাঁপিয়ে পড়ে। কিন্তু একনায়কতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত কেউই স্বতঃস্ফূর্তভাবে মেনে নেয় না। আবার কায়েমি স্বার্থ ও লোভে প্রকাশ্য বিরোধিতা করতেও সাহস পায় না। ফলে একনায়কদের যে কোনো সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন অনেক বেশি কঠিন ও দুষ্কর হয়ে যায় এবং যার জন্য মূল্য দিতে হয় অনেক বেশি। একনায়কতান্ত্রিক নেতৃত্ব অনেক বেশি কর্তৃত্ববাদী হয় এবং সব ব্যাপারেই নিজের মতামতকেই প্রাধান্য দেয়। কর্তৃত্ববাদী নেতৃত্বের অধীনে একটি কায়েমি বশংবদ বাহিনী গড়ে ওঠে এবং তাদের নেতৃত্ব ও কর্তৃত্বে দলের ভিতর দুর্নীতির চক্র গড়ে ওঠে এবং দলের বিভিন্ন স্তরে দুর্নীতি বাসা বাঁধে। একনায়কতান্ত্রিক কর্তৃত্ববাদী নেতারা সব সময়ই দুর্নীতি চক্রের বেড়াজালে বন্দি থাকে। এ দুর্নীতি চক্রের বিপক্ষে কেউ কোনো কথা বললেই তখন মনে করে নেতার কর্তৃত্ব চলে যাচ্ছে। মোসাহেবরা আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে ভিন্নমতাবলম্বীদের বিরুদ্ধে দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের বায়বীয় অভিযোগ খাড়া করে দুর্নীতিবাজদের রক্ষার অপচেষ্টা করে। একটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতা মিথ্যা মামলায় প্রায় চার বছর ধরে জেলে আটক অথচ দলের প্রথম সারির ১০ জন নেতাও শীর্ষ নেতার বিনাদোষে সাজার বিরুদ্ধে আন্দোলন করে জেলে যেতে পারলেন না- তার পরও তাঁদের ব্যর্থ বলা যাবে না! যদি কেউ ব্যর্থ বলতে যান তাহলে তাঁকে দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে অভিযুক্ত করে দল থেকে বহিষ্কার করে দেওয়া হয়! জুতাপেটা করার কথা বলা যদি অরাজনৈতিক বক্তব্য হয় তাহলে ২০০৭ সালে জিয়ার মাজারে স্থায়ী কমিটির একজন সম্মানিত সদস্যকে জুতাপেটা করার জন্য কী শাস্তি হয়েছিল তা জানার অধিকার নিশ্চয় জনগণ রাখে! তাই একনায়কতান্ত্রিক কর্তৃত্ববাদী নেতাদের কাছে সবচেয়ে প্রিয় অধস্তন নেতা ও কর্মী হলো তাঁদের বশংবদ চাটুকাররা এবং দল ও নেতার চরম সর্বনাশ করলেও তাঁদের প্রতি নেতা সব সময় খোশ থাকেন। নেতার বিপদে চরম বিরোধিতা করে বা দলে নেতৃত্বের সংস্কারের নামে নেতা পরিবর্তনের ষড়যন্ত্র করেও শুধু চাটুকারিতা ও মিথ্যা প্রবঞ্চনার আশ্রয় নিয়ে নেতার আস্থাভাজন হয়ে যায়। নেতা যখন ‘মাই ম্যান’ খোঁজেন তখন দেখা যায় চারদিকে শুধু চাটুকার আর চাটুকার! তাই কাক্সিক্ষত সুষ্ঠু ও সৎ রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করতে হলে বর্তমান কলুষিত রাজনীতির বিবর্তন প্রয়োজন।

বিবর্তনতত্ত্বকে অনেকে সংক্ষেপে শুধু ‘বিবর্তন’ বলেন। বিবর্তন বলতে জীবজগতের প্রতিনিয়ত পরিবর্তনকে বোঝায় তবে সে পরিবর্তন সাধারণ পরিবর্তন নয়। বিখ্যাত মনীষী ডারউইনের ভাষ্যমতে ‘বিবর্তন’ হলো ‘পরিবর্তনসংবলিত উদ্ভব’। এ পরিবর্তন ইতিবাচক, নেতিবাচক কিংবা নিরপেক্ষ হতে পারে।

রাজনীতি হচ্ছে ক্রমপরিবর্তনশীল একটি বিকাশমান বিজ্ঞান যার কোনো স্থির অবস্থান নেই। ব্যক্তি ও সময়ের প্রভাবে রাজনীতি, রাজনীতির প্রেক্ষাপট, কলাকৌশল প্রতিনিয়ত পরিবর্তন, পরিবর্ধন বা পরিত্যাজ্য হচ্ছে। যাঁরা এর সঙ্গে তাল মিলাতে পারছেন না তাঁরাই রাজনীতির মাঠ থেকে ঝরে যাচ্ছেন। রাজনীতির বাণিজ্যিক মূল লক্ষ্য বা প্রতিপাদ্য হলো জনকল্যাণ তথা জনস্বার্থে কাজ করা। যদিও অন্তর্নিহিত কারণ ভিন্ন হতে পারে। তবে সরকার রাষ্ট্র পরিচালনা করতে গিয়ে যা কিছু করবে তা সব হতে হবে জনস্বার্থে। পাশাপাশি সরকারবিরোধী রাজনীতিও জনস্বার্থে হওয়াই কাম্য। রাজনৈতিক বিরোধী পক্ষের কাজ হতে হবে সরকারের সব জনবিরোধী কাজে কার্যকর বাধা সৃষ্টি করে প্রতিহত করা এবং সেই সঙ্গে জনকল্যাণকামী কাজগুলোকে সামনে নিয়ে আসা যাতে জনমত তৈরি হয়। কিন্তু সরকার ও বিরোধী দলের রাজনীতি হয়ে গেছে কায়েমি স্বার্থ রক্ষা করা। কায়েমি স্বার্থ যা মূলত ব্যক্তি তথা গোষ্ঠী, সম্প্রদায়, দল বা নিজেদের চক্রের স্বার্থকেই বোঝায় যা নিয়ে বর্তমান রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মকান্ড আবর্তিত হচ্ছে। সরকারের তাবৎ কার্যকলাপ বা কর্মকান্ড বিশ্লেষণ করলে বেরিয়ে আসবে যে সবকিছুর পেছনে জনকল্যাণ বা জনস্বার্থের চেয়ে ক্ষমতাসীনদের কায়েমি স্বার্থই বেশি প্রাধান্য পাচ্ছে। একই অবস্থা বিরাজ করছে বিরোধী পক্ষের শিবিরেও। তারাও তাদের ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা নিজেদের নেতৃত্ব ধরে রাখার কার্যক্রমের বাইরে জনস্বার্থের তেমন কোনো কাজে তত বেশি সক্রিয় নয়। রাজনীতি এখন আদর্শহীন একটি চরম দোকানদারি কার্যক্রমে পরিণত হয়েছে; যেখানে নীতি-নৈতিকতা বা আদর্শ বিলুপ্ত হয়ে শুধু ফায়দা বা মুনাফা লোটাই মূল লক্ষ্য। সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ রাজনীতিকে নেতাদের পায়ের তলায় পিষিয়ে দিচ্ছে। রাজনীতিতে দলীয় প্রধানের একচ্ছত্র আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে যেখানে বাকি সবার সঙ্গে চাকর-বাকরের মতো আচরণ করা হয়। ক্ষমতাসীনদের ওপর পুলিশসহ সামরিক ও বেসামরিক আমলাদের লাগামহীন প্রভাব ও নির্দেশিত বিচার ব্যবস্থার কারণে রাজনীতি এখন পেশা হিসেবে দাঁড়িয়ে গেছে যেখানে জনগণের স্বার্থের চেয়ে কায়েমি স্বার্থই মুখ্য।

দেশ ও জাতিকে বাঁচাতে হলে রাজনীতি শৃঙ্খলামুক্ত করতে হবে। রাজনীতি কোনো ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা কায়েমি স্বার্থবাদীদের একক কোনো চিন্তা-চেতনা বা পৈতৃক সম্পত্তি নয় যে রাজনীতি তাদের ইচ্ছা বা দয়ার ওপর নির্ভর করবে। সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ স্বাধীন ও সৎ রাজনীতির চরম অবমাননা যা পরিবর্তন এখন সময়ের দাবি। রাজনীতি কোনো শৃঙ্খলিত বিষয় নয় যে কোনো রাজনৈতিক আলোচনা-সমালোচনা শৃঙ্খলাভঙ্গের ভয়ে ভীত হয়ে থাকতে হবে। আমরা সব বিষয়ে আলোচনা করতে চাই, মুক্ত আলোচনা করতে চাই।

আমরা জনগণের কল্যাণ ও স্বার্থে ন্যায়নিষ্ঠ এবং সৎ রাজনীতি করতে চাই। মাফিয়াদের বিরুদ্ধে লড়তে চাই। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা কায়েম করতে হবে যেখানে সুষ্ঠু, অবাধ, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে শুধু সরকার নয়, দলীয় নেতৃত্ব কাঠামোও প্রতিষ্ঠিত হবে। আমরা একটি শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন চাই যে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে একটি সৎ, নিবেদিত এবং আত্মমর্যাদাশীল জাতীয় ও দলীয় নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হবে।

                লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসায়ীদের হয়রানি
ব্যবসায়ীদের হয়রানি
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখা ইমানের দাবি
পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখা ইমানের দাবি
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
শুধু কথা নয় কাজেও প্রমাণ চাই
শুধু কথা নয় কাজেও প্রমাণ চাই
অর্থনীতির ছয় ঝুঁকি
অর্থনীতির ছয় ঝুঁকি
সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক
তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
একটি রাষ্ট্রের কল্পচিত্র
একটি রাষ্ট্রের কল্পচিত্র
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা
সর্বশেষ খবর
সিঁথির সিঁদুর নিয়ে যা বললেন জুবিনপত্নী?
সিঁথির সিঁদুর নিয়ে যা বললেন জুবিনপত্নী?

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

পাঁচ দফা দাবিতে রংপুরে জামায়াতের গণমিছিল
পাঁচ দফা দাবিতে রংপুরে জামায়াতের গণমিছিল

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা
এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে হ্যাকার চক্রের ৯ সদস্য গ্রেফতার
নাটোরে হ্যাকার চক্রের ৯ সদস্য গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিএমপির ঊর্ধ্বতন ৮ কর্মকর্তাকে রদবদল
ডিএমপির ঊর্ধ্বতন ৮ কর্মকর্তাকে রদবদল

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্ব ডিম দিবস উপলক্ষে রংপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব ডিম দিবস উপলক্ষে রংপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুক্ত আকাশে ফিরলো পানকৌড়ি
মুক্ত আকাশে ফিরলো পানকৌড়ি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না হলে পরিস্থিতি ভয়ংকর হওয়ার শঙ্কা দুদুর
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না হলে পরিস্থিতি ভয়ংকর হওয়ার শঙ্কা দুদুর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭১১
দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭১১

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় কমছেই না সবজির দাম
নেত্রকোনায় কমছেই না সবজির দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেরানীগঞ্জে হত্যা মামলার ৪ আসামি গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে হত্যা মামলার ৪ আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ৬৫ ভরি স্বর্ণসহ গ্রেফতার ২
শাহজালাল বিমানবন্দরে ৬৫ ভরি স্বর্ণসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিশন সেমিফাইনাল, কিউইদের বিপক্ষে বোলিংয়ে টাইগ্রেসরা
মিশন সেমিফাইনাল, কিউইদের বিপক্ষে বোলিংয়ে টাইগ্রেসরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের দায়ের কোপে প্রাণ গেলো শিশুর
যুবকের দায়ের কোপে প্রাণ গেলো শিশুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিকআপের ধাক্কায় পথচারী নিহত
পিকআপের ধাক্কায় পথচারী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি
গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে আরও এক অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজারে আরও এক অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী শ্রমিক আন্দোলনের সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী শ্রমিক আন্দোলনের সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের স্বাক্ষরকে ইতিবাচকভাবে দেখছে বিএনপি : রিজভী
জুলাই সনদের স্বাক্ষরকে ইতিবাচকভাবে দেখছে বিএনপি : রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরেছেন আরও ৩০৯ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরেছেন আরও ৩০৯ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার একমাত্র পথ সুষ্ঠু নির্বাচন: মির্জা ফখরুল
গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার একমাত্র পথ সুষ্ঠু নির্বাচন: মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগ পর বিশ্বকাপে আলজেরিয়া
এক যুগ পর বিশ্বকাপে আলজেরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি ক্রীড়াবিদদের ভিসা দেবে না ইন্দোনেশিয়া
ইসরায়েলি ক্রীড়াবিদদের ভিসা দেবে না ইন্দোনেশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
এবার স্যাটেলাইট প্রযুক্তিতে ইতিহাস সৃষ্টি করল ইরান
এবার স্যাটেলাইট প্রযুক্তিতে ইতিহাস সৃষ্টি করল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি
দেশের সব বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব জিম্মি মুক্তির পর হামাসকে ধ্বংসের হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রীর
সব জিম্মি মুক্তির পর হামাসকে ধ্বংসের হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেউ উপজেলা-ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হতে চায় না, সবাই এমপি হতে চায়: শামা ওবায়েদ
কেউ উপজেলা-ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হতে চায় না, সবাই এমপি হতে চায়: শামা ওবায়েদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের
এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন
কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়ের লাশ আটকে সম্পত্তি ভাগবাঁটোয়ারা, দুই ছেলের হাতাহাতি
মায়ের লাশ আটকে সম্পত্তি ভাগবাঁটোয়ারা, দুই ছেলের হাতাহাতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুনের জমি-ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুনের জমি-ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি
জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?
ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন বন্ধের ঘোষণা না দিলে আমাদের হত‍্যার নির্দেশ ছিল শেখ হাসিনার : আসিফ মাহমুদ
আন্দোলন বন্ধের ঘোষণা না দিলে আমাদের হত‍্যার নির্দেশ ছিল শেখ হাসিনার : আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘুষি মেরে বিমানের মনিটর ভাঙলেন লন্ডন ফেরত যাত্রী
ঘুষি মেরে বিমানের মনিটর ভাঙলেন লন্ডন ফেরত যাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন
আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর হবে ১৫ অক্টোবর
জুলাই সনদ স্বাক্ষর হবে ১৫ অক্টোবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৯তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষার্থীদের নতুন নির্দেশনা
৪৯তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষার্থীদের নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে সত্য প্রকাশ করা সাংবাদিকদের কাছে আমরা ঋণী: পোপ লিও
গাজা নিয়ে সত্য প্রকাশ করা সাংবাদিকদের কাছে আমরা ঋণী: পোপ লিও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন
ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনা ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ: অ্যামনেস্টি
গাজায় ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনা ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ: অ্যামনেস্টি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে, অভিযোগ তাইওয়ানের
চীন হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে, অভিযোগ তাইওয়ানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একীভূত হচ্ছে বেসরকারি শরিয়াভিত্তিক পাঁচ ব্যাংক, প্রস্তাব অনুমোদন
একীভূত হচ্ছে বেসরকারি শরিয়াভিত্তিক পাঁচ ব্যাংক, প্রস্তাব অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা
আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা
গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেটে স্বপ্নের সেই সেতু বাতিল ক্বিন ব্রিজ ঘিরে পরিকল্পনা
সিলেটে স্বপ্নের সেই সেতু বাতিল ক্বিন ব্রিজ ঘিরে পরিকল্পনা

নগর জীবন

হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর সন্তানও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী
হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর সন্তানও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী

নগর জীবন

কোন গুঞ্জন সত্য তিশার?
কোন গুঞ্জন সত্য তিশার?

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধ্বংসস্তূপে অবশেষে থামছে যুদ্ধ
ধ্বংসস্তূপে অবশেষে থামছে যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

সম্পাদকীয়

আধুনিক রাজনীতিতে তরুণ নেতৃত্বের অঙ্গীকার
আধুনিক রাজনীতিতে তরুণ নেতৃত্বের অঙ্গীকার

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক অন্যান্য দলের একক প্রার্থীর সরব প্রচার
বিএনপির একাধিক অন্যান্য দলের একক প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

বিতর্কিত কোম্পানিই সর্বনিম্ন দরদাতা
বিতর্কিত কোম্পানিই সর্বনিম্ন দরদাতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ
দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসার বাইরে ৯০ শতাংশ রোগী
চিকিৎসার বাইরে ৯০ শতাংশ রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন কারণে একমত হয়নি দলগুলো
তিন কারণে একমত হয়নি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক
৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

প্রথম পৃষ্ঠা

একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও
একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন
বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
ড. তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

নগর জীবন

নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী
নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার
হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

নগর জীবন

শহরের বর্জ্যে বিষাক্ত বারনই নদী
শহরের বর্জ্যে বিষাক্ত বারনই নদী

নগর জীবন

সাইবার হামলার শঙ্কায় বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি
সাইবার হামলার শঙ্কায় বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি

নগর জীবন

মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল
মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল

নগর জীবন

শাকসু গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত যুক্ত হলো নতুন চার পদ
শাকসু গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত যুক্ত হলো নতুন চার পদ

নগর জীবন

ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার আহ্বান
ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার আহ্বান

পূর্ব-পশ্চিম

চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে
চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে ৫ কোটি শিশুকে
টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে ৫ কোটি শিশুকে

নগর জীবন

দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালেবান মন্ত্রী
দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালেবান মন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা
এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএফআইসি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপিত
আইএফআইসি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপিত

নগর জীবন