শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ মার্চ, ২০২২

দলীয় শৃঙ্খলা বনাম রাজনৈতিক বিবর্তন

মেজর আখতার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
দলীয় শৃঙ্খলা বনাম রাজনৈতিক বিবর্তন

দলীয় শৃঙ্খলা একটি জটিল বহুমাত্রিক অভিব্যক্তি যার কোনো সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা নেই। প্রথমেই যদি ধরা হয় দল তথা রাজনৈতিক দল কাকে বলে, দলীয় শৃঙ্খলা কথাটি যে বায়বীয় তা পরিষ্কার হয়ে যায়। ‘রাজনৈতিক দল হচ্ছে নাগরিকদের এমন একটি দল যারা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে এবং ক্ষমতায় গিয়ে সরকার গঠন করার উদ্দেশ্যে গোষ্ঠীবদ্ধ হয়। দলটি সমষ্টিগত কল্যাণ কিংবা তাদের সমর্থকদের চাহিদা অনুযায়ী কিছু প্রস্তাবিত নীতি ও কর্মসূচির ভিত্তিতে ঐকমত্য পোষণ করে।’ অনেকে আরও বিস্তৃত করে বলার চেষ্টা করেন ‘রাজনৈতিক দল এমন এক সুসংগঠিত জনগোষ্ঠী যারা একটি রাজনৈতিক একক হিসেবে কাজ করে এবং সরকারি ক্ষমতা লাভ করে নিজেদের নীতি ও কর্মসূচি বাস্তবায়নে প্রয়াস পায়। বিশিষ্ট রাষ্ট্রবিজ্ঞানী কার্টার এবং হার্জ রাজনৈতিক দলের সংজ্ঞা দিতে গিয়ে বলেছেন, রাজনৈতিক দল হলো ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর রাজনৈতিক ক্ষমতালাভের মাধ্যম, ক্ষমতালাভে সফল হলে তারা ওই ক্ষমতা প্রয়োগ করে। এডমন্ড বার্ক জাতীয় স্বার্থের রক্ষক হিসেবে রাজনৈতিক দলের সংজ্ঞা নির্ণয় করতে গিয়ে বলেছেন, ‘রাজনৈতিক দল হলো একটি সুসংগঠিত জনসমষ্টি যারা কোনো নির্দিষ্ট নীতির দ্বারা ঐক্যবদ্ধ হয় এবং যৌথ প্রচেষ্টার দ্বারা জাতীয় স্বার্থ রক্ষার চেষ্টা করে।’ তাই যেখানে একটি রাজনৈতিক দলের লক্ষ্য হলো যৌথ প্রচেষ্টায় জাতীয় স্বার্থ রক্ষার জন্য চেষ্টা করা সেখানে দলীয় শৃঙ্খলার প্রশ্ন সাংঘর্ষিক বলে অনেকেই মনে করেন। কারণ জনগণের স্বার্থ রক্ষার আন্দোলন বা প্রচেষ্টায় দলের সদস্যদের মধ্যে বিভিন্ন মত বা সুপারিশ থাকতে পারে যা দলের নেতৃত্বের কোনো অংশের কায়েমি স্বার্থবিরোধী হতে পারে। দলে এমন অনেক নেতা বা কর্মী থাকতেই পারে যারা জনগণের কল্যাণ তথা জাতীয় স্বার্থ নিয়ে অন্য অনেকের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে ভাবতে পারে। যে কোনো রাজনৈতিক দল, যদি না তা কর্তৃত্ববাদী দল হয় তাহলে যৌথ আলোচনা তথা বহুমাত্রিক বিষয়াদির ওপর গুরুত্ব দিয়ে বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর স্বার্থ বিবেচনায় রেখে সিদ্ধান্ত নেওয়ার চেষ্টা করে যাতে তাদের পক্ষে জনমত তীব্রতর হয়। রাজনৈতিক দলে পথের নয় মতের পার্থক্য থাকবেই এবং থাকতেই হবে। একসঙ্গে পথ চলতে গিয়ে এমন অনেক বহুমুখী বাঁক আসতেই পারে এবং আসবেই যেখানে সঠিক পথ নির্বাচনে সবাই সমভাবে সক্ষম হয় না যা স্বাভাবিক। সেখানে তীব্র মতবিরোধ হবে, বাগবিতন্ডা তারপর নতুন কোনো দিশারির দেখানো পথে দল সামনে এগিয়ে যাবে অথবা সেখানে ঘুরপাক খাবে। যে নেতৃত্ব সঠিক পথ নির্ধারিত করতে পারে না অথবা দিগ্ভ্রান্ত হয়ে ঘুরপাক খেতে থাকে সময় বা ইতিহাস তাদের ব্যর্থ হিসেবে মূল্যায়ন করবে। তাদের সেই ব্যর্থতার জন্য যদি জনগণের কল্যাণ তথা জনস্বার্থের ক্ষতি হয়ে যায় তখন সেই ক্ষতির মূল্য জনগণকেই গুনতে হয়। তাই অনেকে বলেন বহু মত ও পথ তথা ভিন্নমতাবলম্বী চিন্তার অস্তিত্ব মেনে নিয়েই একটি দল বা সংগঠন পূর্ণতা পায়। বৈপরীত্যই ঐক্যকে সুসংহত করে। একক চিন্তা যে কোনো দলে একনায়কতান্ত্রিক নেতৃত্বের জন্ম দেয় যা দল ও নেতৃত্বকে জনগণের কাছ থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। কোনো রাজনৈতিক দলে যখন একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয় তখন দলীয় শৃঙ্খলার প্রশ্নটি খুব গুরুত্বের সঙ্গে সামনে চলে আসে। একনায়কতান্ত্রিক নেতৃত্ব অন্য সব যোগ্য ও দক্ষ নেতাদের তার প্রতিপক্ষ ভাবে এবং সব সময় এক ধরনের হীনমন্যতায় ভোগে। একনায়কতান্ত্রিক নেতার দুর্বলতার পূর্ণ সুযোগ নেয় চারপাশ ঘিরে থাকা চাটুকাররা। দলের কোনো দুর্বল বা ভুল সিদ্ধান্ত বা পদক্ষেপ তুলে ধরলেই তা ওই একনায়ক নেতার বিরুদ্ধে বলা হচ্ছে বলে হইচই শুরু করে দেয় তারা। তখন সামনে চলে আসে দলীয় শৃঙ্খলার বায়বীয় ও মনগড়া অভিযোগ। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো, যদি দলীয় ফোরামে এ ধরনের কোনো বক্তব্য কেউ তুলতে চায় তাহলে বিভিন্ন বাহানায় তা তুলতে বাধা দেওয়া হয়। তার পরও যদি কেউ সাহস করে বলেই ফেলে তখন নেতার স্তাবক ও চাটুকারদের দিয়ে তা চাপিয়ে দেওয়া হয় অথবা শারীরিক ও মানসিকভাবে হেনস্তা করা হয়। সরকারি দলের বেলায় তো বিভিন্ন গোয়েন্দা দিয়ে জীবন অতিষ্ঠ করে তোলা হয় এমনকি জীবননাশের কারণ সৃষ্টি করে। দলীয় ফোরামে কখনই একনায়কতান্ত্রিক নেতাদের মতামতের বাইরে কিছু বলা যায় না এবং বলার সুযোগও দেওয়া হয় না। একনায়কতান্ত্রিক নেতার পাশে একটি নিরাপত্তা বলয় সৃষ্টি করা হয় এবং তাদের মাধ্যমে ভিন্নমতাবলম্বীদের সুকৌশলে সভার বাইরে রাখা এবং নেতৃত্বের সঙ্গে একটি দেয়াল তুলে দেওয়া হয়। কখনো হয়তো ভিন্নমতাবলম্বীদের কথা বলার এক ধরনের সুযোগ দেওয়া হয় যা মূলত আই ওয়াশ বা এক ধরনের ধোঁকা। তাই দলের ভিন্নমতাবলম্বীদের বক্তব্য খুবই সংগত কারণে বাইরে প্রকাশ করতে হয় যদিও এর ফলে তার বিরুদ্ধে খুব সহজেই দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের বায়বীয় অভিযোগ তোলা হয় এবং এ জন্য ভিন্নমতাবলম্বীদের শাস্তিও ভোগ করতে হয়।

রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসীন ক্ষমতাধররা যেমন রাষ্ট্রদ্রোহী শব্দটি তাদের প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ব্যবহার করে তেমনি মনে হয় ‘দলীয় শৃঙ্খলা’ শব্দ দুটিও দলের ক্ষমতাসীনরা অধীনদের বিপক্ষে সুবিধামতো প্রয়োগের চেষ্টা করে। দলের শীর্ষ নেতৃত্ব কখনই তার মতের বাইরে কেউ কোনো কথা বলুক তা পছন্দ করে না। অন্যের কথা যতই সঠিক বা যুক্তিসংগত হোক না কেন তা কখনই নেতাদের মন খুশি করে না। যেখানে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের সবচেয়ে বেশি সৌন্দর্য হলো যে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে যথাযথ ফোরামে খোলামেলা আলোচনা করা এবং ফোরামে আলোচনার আগে অধস্তন নেতা-কর্মীদের প্রকাশ্য মতামত নেওয়া।

সেনাবাহিনী ও রাজনৈতিক দলের লক্ষ্য এক কিন্তু কার্যক্রম ভিন্ন। সেনাবাহিনীর সিদ্ধান্ত ওপর থেকে আসে যা সবাই একযোগে প্রতিপালন করে। আর রাজনৈতিক দলে সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নেয় যা সবাই মিলে প্রতিপালন করে। অধস্তনদের প্রকাশ্য মতামতে বস্তুত জনমত প্রতিফলিত হয় যার ফলে দলের যে কোনো সিদ্ধান্ত জনমনে ইতিবাচক প্রভাব রাখে। প্রকাশ্য মতামত ও আলোচনার ফলে সবার অবস্থান পরিষ্কার হয় এবং সবার দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করে। এর ফলে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন দিয়ে সবাই ঝাঁপিয়ে পড়ে। কিন্তু একনায়কতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত কেউই স্বতঃস্ফূর্তভাবে মেনে নেয় না। আবার কায়েমি স্বার্থ ও লোভে প্রকাশ্য বিরোধিতা করতেও সাহস পায় না। ফলে একনায়কদের যে কোনো সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন অনেক বেশি কঠিন ও দুষ্কর হয়ে যায় এবং যার জন্য মূল্য দিতে হয় অনেক বেশি। একনায়কতান্ত্রিক নেতৃত্ব অনেক বেশি কর্তৃত্ববাদী হয় এবং সব ব্যাপারেই নিজের মতামতকেই প্রাধান্য দেয়। কর্তৃত্ববাদী নেতৃত্বের অধীনে একটি কায়েমি বশংবদ বাহিনী গড়ে ওঠে এবং তাদের নেতৃত্ব ও কর্তৃত্বে দলের ভিতর দুর্নীতির চক্র গড়ে ওঠে এবং দলের বিভিন্ন স্তরে দুর্নীতি বাসা বাঁধে। একনায়কতান্ত্রিক কর্তৃত্ববাদী নেতারা সব সময়ই দুর্নীতি চক্রের বেড়াজালে বন্দি থাকে। এ দুর্নীতি চক্রের বিপক্ষে কেউ কোনো কথা বললেই তখন মনে করে নেতার কর্তৃত্ব চলে যাচ্ছে। মোসাহেবরা আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে ভিন্নমতাবলম্বীদের বিরুদ্ধে দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের বায়বীয় অভিযোগ খাড়া করে দুর্নীতিবাজদের রক্ষার অপচেষ্টা করে। একটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতা মিথ্যা মামলায় প্রায় চার বছর ধরে জেলে আটক অথচ দলের প্রথম সারির ১০ জন নেতাও শীর্ষ নেতার বিনাদোষে সাজার বিরুদ্ধে আন্দোলন করে জেলে যেতে পারলেন না- তার পরও তাঁদের ব্যর্থ বলা যাবে না! যদি কেউ ব্যর্থ বলতে যান তাহলে তাঁকে দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে অভিযুক্ত করে দল থেকে বহিষ্কার করে দেওয়া হয়! জুতাপেটা করার কথা বলা যদি অরাজনৈতিক বক্তব্য হয় তাহলে ২০০৭ সালে জিয়ার মাজারে স্থায়ী কমিটির একজন সম্মানিত সদস্যকে জুতাপেটা করার জন্য কী শাস্তি হয়েছিল তা জানার অধিকার নিশ্চয় জনগণ রাখে! তাই একনায়কতান্ত্রিক কর্তৃত্ববাদী নেতাদের কাছে সবচেয়ে প্রিয় অধস্তন নেতা ও কর্মী হলো তাঁদের বশংবদ চাটুকাররা এবং দল ও নেতার চরম সর্বনাশ করলেও তাঁদের প্রতি নেতা সব সময় খোশ থাকেন। নেতার বিপদে চরম বিরোধিতা করে বা দলে নেতৃত্বের সংস্কারের নামে নেতা পরিবর্তনের ষড়যন্ত্র করেও শুধু চাটুকারিতা ও মিথ্যা প্রবঞ্চনার আশ্রয় নিয়ে নেতার আস্থাভাজন হয়ে যায়। নেতা যখন ‘মাই ম্যান’ খোঁজেন তখন দেখা যায় চারদিকে শুধু চাটুকার আর চাটুকার! তাই কাক্সিক্ষত সুষ্ঠু ও সৎ রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করতে হলে বর্তমান কলুষিত রাজনীতির বিবর্তন প্রয়োজন।

বিবর্তনতত্ত্বকে অনেকে সংক্ষেপে শুধু ‘বিবর্তন’ বলেন। বিবর্তন বলতে জীবজগতের প্রতিনিয়ত পরিবর্তনকে বোঝায় তবে সে পরিবর্তন সাধারণ পরিবর্তন নয়। বিখ্যাত মনীষী ডারউইনের ভাষ্যমতে ‘বিবর্তন’ হলো ‘পরিবর্তনসংবলিত উদ্ভব’। এ পরিবর্তন ইতিবাচক, নেতিবাচক কিংবা নিরপেক্ষ হতে পারে।

রাজনীতি হচ্ছে ক্রমপরিবর্তনশীল একটি বিকাশমান বিজ্ঞান যার কোনো স্থির অবস্থান নেই। ব্যক্তি ও সময়ের প্রভাবে রাজনীতি, রাজনীতির প্রেক্ষাপট, কলাকৌশল প্রতিনিয়ত পরিবর্তন, পরিবর্ধন বা পরিত্যাজ্য হচ্ছে। যাঁরা এর সঙ্গে তাল মিলাতে পারছেন না তাঁরাই রাজনীতির মাঠ থেকে ঝরে যাচ্ছেন। রাজনীতির বাণিজ্যিক মূল লক্ষ্য বা প্রতিপাদ্য হলো জনকল্যাণ তথা জনস্বার্থে কাজ করা। যদিও অন্তর্নিহিত কারণ ভিন্ন হতে পারে। তবে সরকার রাষ্ট্র পরিচালনা করতে গিয়ে যা কিছু করবে তা সব হতে হবে জনস্বার্থে। পাশাপাশি সরকারবিরোধী রাজনীতিও জনস্বার্থে হওয়াই কাম্য। রাজনৈতিক বিরোধী পক্ষের কাজ হতে হবে সরকারের সব জনবিরোধী কাজে কার্যকর বাধা সৃষ্টি করে প্রতিহত করা এবং সেই সঙ্গে জনকল্যাণকামী কাজগুলোকে সামনে নিয়ে আসা যাতে জনমত তৈরি হয়। কিন্তু সরকার ও বিরোধী দলের রাজনীতি হয়ে গেছে কায়েমি স্বার্থ রক্ষা করা। কায়েমি স্বার্থ যা মূলত ব্যক্তি তথা গোষ্ঠী, সম্প্রদায়, দল বা নিজেদের চক্রের স্বার্থকেই বোঝায় যা নিয়ে বর্তমান রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মকান্ড আবর্তিত হচ্ছে। সরকারের তাবৎ কার্যকলাপ বা কর্মকান্ড বিশ্লেষণ করলে বেরিয়ে আসবে যে সবকিছুর পেছনে জনকল্যাণ বা জনস্বার্থের চেয়ে ক্ষমতাসীনদের কায়েমি স্বার্থই বেশি প্রাধান্য পাচ্ছে। একই অবস্থা বিরাজ করছে বিরোধী পক্ষের শিবিরেও। তারাও তাদের ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা নিজেদের নেতৃত্ব ধরে রাখার কার্যক্রমের বাইরে জনস্বার্থের তেমন কোনো কাজে তত বেশি সক্রিয় নয়। রাজনীতি এখন আদর্শহীন একটি চরম দোকানদারি কার্যক্রমে পরিণত হয়েছে; যেখানে নীতি-নৈতিকতা বা আদর্শ বিলুপ্ত হয়ে শুধু ফায়দা বা মুনাফা লোটাই মূল লক্ষ্য। সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ রাজনীতিকে নেতাদের পায়ের তলায় পিষিয়ে দিচ্ছে। রাজনীতিতে দলীয় প্রধানের একচ্ছত্র আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে যেখানে বাকি সবার সঙ্গে চাকর-বাকরের মতো আচরণ করা হয়। ক্ষমতাসীনদের ওপর পুলিশসহ সামরিক ও বেসামরিক আমলাদের লাগামহীন প্রভাব ও নির্দেশিত বিচার ব্যবস্থার কারণে রাজনীতি এখন পেশা হিসেবে দাঁড়িয়ে গেছে যেখানে জনগণের স্বার্থের চেয়ে কায়েমি স্বার্থই মুখ্য।

দেশ ও জাতিকে বাঁচাতে হলে রাজনীতি শৃঙ্খলামুক্ত করতে হবে। রাজনীতি কোনো ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা কায়েমি স্বার্থবাদীদের একক কোনো চিন্তা-চেতনা বা পৈতৃক সম্পত্তি নয় যে রাজনীতি তাদের ইচ্ছা বা দয়ার ওপর নির্ভর করবে। সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ স্বাধীন ও সৎ রাজনীতির চরম অবমাননা যা পরিবর্তন এখন সময়ের দাবি। রাজনীতি কোনো শৃঙ্খলিত বিষয় নয় যে কোনো রাজনৈতিক আলোচনা-সমালোচনা শৃঙ্খলাভঙ্গের ভয়ে ভীত হয়ে থাকতে হবে। আমরা সব বিষয়ে আলোচনা করতে চাই, মুক্ত আলোচনা করতে চাই।

আমরা জনগণের কল্যাণ ও স্বার্থে ন্যায়নিষ্ঠ এবং সৎ রাজনীতি করতে চাই। মাফিয়াদের বিরুদ্ধে লড়তে চাই। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা কায়েম করতে হবে যেখানে সুষ্ঠু, অবাধ, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে শুধু সরকার নয়, দলীয় নেতৃত্ব কাঠামোও প্রতিষ্ঠিত হবে। আমরা একটি শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন চাই যে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে একটি সৎ, নিবেদিত এবং আত্মমর্যাদাশীল জাতীয় ও দলীয় নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হবে।

                লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
আশুগঞ্জে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
আশুগঞ্জে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিহার জয়ের পর পশ্চিমবঙ্গ দখলের ঘোষণা বিজেপির, তৃণমূলের কটাক্ষ
বিহার জয়ের পর পশ্চিমবঙ্গ দখলের ঘোষণা বিজেপির, তৃণমূলের কটাক্ষ

৮ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় হচ্ছে গ্যাসভিত্তিক সার কারখানা, তিন উপদেষ্টার পরিদর্শন
ভোলায় হচ্ছে গ্যাসভিত্তিক সার কারখানা, তিন উপদেষ্টার পরিদর্শন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৩
ফেনীতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৩

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট
১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক
কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার
আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার সেলিমুজ্জামানের
৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার সেলিমুজ্জামানের

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৩০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত
ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিচারকের ছেলেকে হত্যার ঘটনায় মামলা
বিচারকের ছেলেকে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি
দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন, পুড়ল কোরআন; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন, পুড়ল কোরআন; নিন্দার ঝড়

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোয়ালঘর থেকে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গোয়ালঘর থেকে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীপুরে বিএনপিতে যোগ দিলেন পাঁচ শতাধিক আদিবাসী
শ্রীপুরে বিএনপিতে যোগ দিলেন পাঁচ শতাধিক আদিবাসী

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ
জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টার্মিনাল নেই, রাস্তায় যাত্রী উঠা-নামায় বাড়ছে ভোগান্তি
টার্মিনাল নেই, রাস্তায় যাত্রী উঠা-নামায় বাড়ছে ভোগান্তি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো
এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো ধোঁয়াশা নেই: নুর
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো ধোঁয়াশা নেই: নুর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেরপুরে সীমান্তে জমজমাট হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
শেরপুরে সীমান্তে জমজমাট হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন