শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ মার্চ, ২০২২

দলীয় শৃঙ্খলা বনাম রাজনৈতিক বিবর্তন

মেজর আখতার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
দলীয় শৃঙ্খলা বনাম রাজনৈতিক বিবর্তন

দলীয় শৃঙ্খলা একটি জটিল বহুমাত্রিক অভিব্যক্তি যার কোনো সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা নেই। প্রথমেই যদি ধরা হয় দল তথা রাজনৈতিক দল কাকে বলে, দলীয় শৃঙ্খলা কথাটি যে বায়বীয় তা পরিষ্কার হয়ে যায়। ‘রাজনৈতিক দল হচ্ছে নাগরিকদের এমন একটি দল যারা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে এবং ক্ষমতায় গিয়ে সরকার গঠন করার উদ্দেশ্যে গোষ্ঠীবদ্ধ হয়। দলটি সমষ্টিগত কল্যাণ কিংবা তাদের সমর্থকদের চাহিদা অনুযায়ী কিছু প্রস্তাবিত নীতি ও কর্মসূচির ভিত্তিতে ঐকমত্য পোষণ করে।’ অনেকে আরও বিস্তৃত করে বলার চেষ্টা করেন ‘রাজনৈতিক দল এমন এক সুসংগঠিত জনগোষ্ঠী যারা একটি রাজনৈতিক একক হিসেবে কাজ করে এবং সরকারি ক্ষমতা লাভ করে নিজেদের নীতি ও কর্মসূচি বাস্তবায়নে প্রয়াস পায়। বিশিষ্ট রাষ্ট্রবিজ্ঞানী কার্টার এবং হার্জ রাজনৈতিক দলের সংজ্ঞা দিতে গিয়ে বলেছেন, রাজনৈতিক দল হলো ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর রাজনৈতিক ক্ষমতালাভের মাধ্যম, ক্ষমতালাভে সফল হলে তারা ওই ক্ষমতা প্রয়োগ করে। এডমন্ড বার্ক জাতীয় স্বার্থের রক্ষক হিসেবে রাজনৈতিক দলের সংজ্ঞা নির্ণয় করতে গিয়ে বলেছেন, ‘রাজনৈতিক দল হলো একটি সুসংগঠিত জনসমষ্টি যারা কোনো নির্দিষ্ট নীতির দ্বারা ঐক্যবদ্ধ হয় এবং যৌথ প্রচেষ্টার দ্বারা জাতীয় স্বার্থ রক্ষার চেষ্টা করে।’ তাই যেখানে একটি রাজনৈতিক দলের লক্ষ্য হলো যৌথ প্রচেষ্টায় জাতীয় স্বার্থ রক্ষার জন্য চেষ্টা করা সেখানে দলীয় শৃঙ্খলার প্রশ্ন সাংঘর্ষিক বলে অনেকেই মনে করেন। কারণ জনগণের স্বার্থ রক্ষার আন্দোলন বা প্রচেষ্টায় দলের সদস্যদের মধ্যে বিভিন্ন মত বা সুপারিশ থাকতে পারে যা দলের নেতৃত্বের কোনো অংশের কায়েমি স্বার্থবিরোধী হতে পারে। দলে এমন অনেক নেতা বা কর্মী থাকতেই পারে যারা জনগণের কল্যাণ তথা জাতীয় স্বার্থ নিয়ে অন্য অনেকের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে ভাবতে পারে। যে কোনো রাজনৈতিক দল, যদি না তা কর্তৃত্ববাদী দল হয় তাহলে যৌথ আলোচনা তথা বহুমাত্রিক বিষয়াদির ওপর গুরুত্ব দিয়ে বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর স্বার্থ বিবেচনায় রেখে সিদ্ধান্ত নেওয়ার চেষ্টা করে যাতে তাদের পক্ষে জনমত তীব্রতর হয়। রাজনৈতিক দলে পথের নয় মতের পার্থক্য থাকবেই এবং থাকতেই হবে। একসঙ্গে পথ চলতে গিয়ে এমন অনেক বহুমুখী বাঁক আসতেই পারে এবং আসবেই যেখানে সঠিক পথ নির্বাচনে সবাই সমভাবে সক্ষম হয় না যা স্বাভাবিক। সেখানে তীব্র মতবিরোধ হবে, বাগবিতন্ডা তারপর নতুন কোনো দিশারির দেখানো পথে দল সামনে এগিয়ে যাবে অথবা সেখানে ঘুরপাক খাবে। যে নেতৃত্ব সঠিক পথ নির্ধারিত করতে পারে না অথবা দিগ্ভ্রান্ত হয়ে ঘুরপাক খেতে থাকে সময় বা ইতিহাস তাদের ব্যর্থ হিসেবে মূল্যায়ন করবে। তাদের সেই ব্যর্থতার জন্য যদি জনগণের কল্যাণ তথা জনস্বার্থের ক্ষতি হয়ে যায় তখন সেই ক্ষতির মূল্য জনগণকেই গুনতে হয়। তাই অনেকে বলেন বহু মত ও পথ তথা ভিন্নমতাবলম্বী চিন্তার অস্তিত্ব মেনে নিয়েই একটি দল বা সংগঠন পূর্ণতা পায়। বৈপরীত্যই ঐক্যকে সুসংহত করে। একক চিন্তা যে কোনো দলে একনায়কতান্ত্রিক নেতৃত্বের জন্ম দেয় যা দল ও নেতৃত্বকে জনগণের কাছ থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। কোনো রাজনৈতিক দলে যখন একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয় তখন দলীয় শৃঙ্খলার প্রশ্নটি খুব গুরুত্বের সঙ্গে সামনে চলে আসে। একনায়কতান্ত্রিক নেতৃত্ব অন্য সব যোগ্য ও দক্ষ নেতাদের তার প্রতিপক্ষ ভাবে এবং সব সময় এক ধরনের হীনমন্যতায় ভোগে। একনায়কতান্ত্রিক নেতার দুর্বলতার পূর্ণ সুযোগ নেয় চারপাশ ঘিরে থাকা চাটুকাররা। দলের কোনো দুর্বল বা ভুল সিদ্ধান্ত বা পদক্ষেপ তুলে ধরলেই তা ওই একনায়ক নেতার বিরুদ্ধে বলা হচ্ছে বলে হইচই শুরু করে দেয় তারা। তখন সামনে চলে আসে দলীয় শৃঙ্খলার বায়বীয় ও মনগড়া অভিযোগ। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো, যদি দলীয় ফোরামে এ ধরনের কোনো বক্তব্য কেউ তুলতে চায় তাহলে বিভিন্ন বাহানায় তা তুলতে বাধা দেওয়া হয়। তার পরও যদি কেউ সাহস করে বলেই ফেলে তখন নেতার স্তাবক ও চাটুকারদের দিয়ে তা চাপিয়ে দেওয়া হয় অথবা শারীরিক ও মানসিকভাবে হেনস্তা করা হয়। সরকারি দলের বেলায় তো বিভিন্ন গোয়েন্দা দিয়ে জীবন অতিষ্ঠ করে তোলা হয় এমনকি জীবননাশের কারণ সৃষ্টি করে। দলীয় ফোরামে কখনই একনায়কতান্ত্রিক নেতাদের মতামতের বাইরে কিছু বলা যায় না এবং বলার সুযোগও দেওয়া হয় না। একনায়কতান্ত্রিক নেতার পাশে একটি নিরাপত্তা বলয় সৃষ্টি করা হয় এবং তাদের মাধ্যমে ভিন্নমতাবলম্বীদের সুকৌশলে সভার বাইরে রাখা এবং নেতৃত্বের সঙ্গে একটি দেয়াল তুলে দেওয়া হয়। কখনো হয়তো ভিন্নমতাবলম্বীদের কথা বলার এক ধরনের সুযোগ দেওয়া হয় যা মূলত আই ওয়াশ বা এক ধরনের ধোঁকা। তাই দলের ভিন্নমতাবলম্বীদের বক্তব্য খুবই সংগত কারণে বাইরে প্রকাশ করতে হয় যদিও এর ফলে তার বিরুদ্ধে খুব সহজেই দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের বায়বীয় অভিযোগ তোলা হয় এবং এ জন্য ভিন্নমতাবলম্বীদের শাস্তিও ভোগ করতে হয়।

রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসীন ক্ষমতাধররা যেমন রাষ্ট্রদ্রোহী শব্দটি তাদের প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ব্যবহার করে তেমনি মনে হয় ‘দলীয় শৃঙ্খলা’ শব্দ দুটিও দলের ক্ষমতাসীনরা অধীনদের বিপক্ষে সুবিধামতো প্রয়োগের চেষ্টা করে। দলের শীর্ষ নেতৃত্ব কখনই তার মতের বাইরে কেউ কোনো কথা বলুক তা পছন্দ করে না। অন্যের কথা যতই সঠিক বা যুক্তিসংগত হোক না কেন তা কখনই নেতাদের মন খুশি করে না। যেখানে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের সবচেয়ে বেশি সৌন্দর্য হলো যে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে যথাযথ ফোরামে খোলামেলা আলোচনা করা এবং ফোরামে আলোচনার আগে অধস্তন নেতা-কর্মীদের প্রকাশ্য মতামত নেওয়া।

সেনাবাহিনী ও রাজনৈতিক দলের লক্ষ্য এক কিন্তু কার্যক্রম ভিন্ন। সেনাবাহিনীর সিদ্ধান্ত ওপর থেকে আসে যা সবাই একযোগে প্রতিপালন করে। আর রাজনৈতিক দলে সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নেয় যা সবাই মিলে প্রতিপালন করে। অধস্তনদের প্রকাশ্য মতামতে বস্তুত জনমত প্রতিফলিত হয় যার ফলে দলের যে কোনো সিদ্ধান্ত জনমনে ইতিবাচক প্রভাব রাখে। প্রকাশ্য মতামত ও আলোচনার ফলে সবার অবস্থান পরিষ্কার হয় এবং সবার দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করে। এর ফলে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন দিয়ে সবাই ঝাঁপিয়ে পড়ে। কিন্তু একনায়কতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত কেউই স্বতঃস্ফূর্তভাবে মেনে নেয় না। আবার কায়েমি স্বার্থ ও লোভে প্রকাশ্য বিরোধিতা করতেও সাহস পায় না। ফলে একনায়কদের যে কোনো সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন অনেক বেশি কঠিন ও দুষ্কর হয়ে যায় এবং যার জন্য মূল্য দিতে হয় অনেক বেশি। একনায়কতান্ত্রিক নেতৃত্ব অনেক বেশি কর্তৃত্ববাদী হয় এবং সব ব্যাপারেই নিজের মতামতকেই প্রাধান্য দেয়। কর্তৃত্ববাদী নেতৃত্বের অধীনে একটি কায়েমি বশংবদ বাহিনী গড়ে ওঠে এবং তাদের নেতৃত্ব ও কর্তৃত্বে দলের ভিতর দুর্নীতির চক্র গড়ে ওঠে এবং দলের বিভিন্ন স্তরে দুর্নীতি বাসা বাঁধে। একনায়কতান্ত্রিক কর্তৃত্ববাদী নেতারা সব সময়ই দুর্নীতি চক্রের বেড়াজালে বন্দি থাকে। এ দুর্নীতি চক্রের বিপক্ষে কেউ কোনো কথা বললেই তখন মনে করে নেতার কর্তৃত্ব চলে যাচ্ছে। মোসাহেবরা আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে ভিন্নমতাবলম্বীদের বিরুদ্ধে দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের বায়বীয় অভিযোগ খাড়া করে দুর্নীতিবাজদের রক্ষার অপচেষ্টা করে। একটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতা মিথ্যা মামলায় প্রায় চার বছর ধরে জেলে আটক অথচ দলের প্রথম সারির ১০ জন নেতাও শীর্ষ নেতার বিনাদোষে সাজার বিরুদ্ধে আন্দোলন করে জেলে যেতে পারলেন না- তার পরও তাঁদের ব্যর্থ বলা যাবে না! যদি কেউ ব্যর্থ বলতে যান তাহলে তাঁকে দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে অভিযুক্ত করে দল থেকে বহিষ্কার করে দেওয়া হয়! জুতাপেটা করার কথা বলা যদি অরাজনৈতিক বক্তব্য হয় তাহলে ২০০৭ সালে জিয়ার মাজারে স্থায়ী কমিটির একজন সম্মানিত সদস্যকে জুতাপেটা করার জন্য কী শাস্তি হয়েছিল তা জানার অধিকার নিশ্চয় জনগণ রাখে! তাই একনায়কতান্ত্রিক কর্তৃত্ববাদী নেতাদের কাছে সবচেয়ে প্রিয় অধস্তন নেতা ও কর্মী হলো তাঁদের বশংবদ চাটুকাররা এবং দল ও নেতার চরম সর্বনাশ করলেও তাঁদের প্রতি নেতা সব সময় খোশ থাকেন। নেতার বিপদে চরম বিরোধিতা করে বা দলে নেতৃত্বের সংস্কারের নামে নেতা পরিবর্তনের ষড়যন্ত্র করেও শুধু চাটুকারিতা ও মিথ্যা প্রবঞ্চনার আশ্রয় নিয়ে নেতার আস্থাভাজন হয়ে যায়। নেতা যখন ‘মাই ম্যান’ খোঁজেন তখন দেখা যায় চারদিকে শুধু চাটুকার আর চাটুকার! তাই কাক্সিক্ষত সুষ্ঠু ও সৎ রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করতে হলে বর্তমান কলুষিত রাজনীতির বিবর্তন প্রয়োজন।

বিবর্তনতত্ত্বকে অনেকে সংক্ষেপে শুধু ‘বিবর্তন’ বলেন। বিবর্তন বলতে জীবজগতের প্রতিনিয়ত পরিবর্তনকে বোঝায় তবে সে পরিবর্তন সাধারণ পরিবর্তন নয়। বিখ্যাত মনীষী ডারউইনের ভাষ্যমতে ‘বিবর্তন’ হলো ‘পরিবর্তনসংবলিত উদ্ভব’। এ পরিবর্তন ইতিবাচক, নেতিবাচক কিংবা নিরপেক্ষ হতে পারে।

রাজনীতি হচ্ছে ক্রমপরিবর্তনশীল একটি বিকাশমান বিজ্ঞান যার কোনো স্থির অবস্থান নেই। ব্যক্তি ও সময়ের প্রভাবে রাজনীতি, রাজনীতির প্রেক্ষাপট, কলাকৌশল প্রতিনিয়ত পরিবর্তন, পরিবর্ধন বা পরিত্যাজ্য হচ্ছে। যাঁরা এর সঙ্গে তাল মিলাতে পারছেন না তাঁরাই রাজনীতির মাঠ থেকে ঝরে যাচ্ছেন। রাজনীতির বাণিজ্যিক মূল লক্ষ্য বা প্রতিপাদ্য হলো জনকল্যাণ তথা জনস্বার্থে কাজ করা। যদিও অন্তর্নিহিত কারণ ভিন্ন হতে পারে। তবে সরকার রাষ্ট্র পরিচালনা করতে গিয়ে যা কিছু করবে তা সব হতে হবে জনস্বার্থে। পাশাপাশি সরকারবিরোধী রাজনীতিও জনস্বার্থে হওয়াই কাম্য। রাজনৈতিক বিরোধী পক্ষের কাজ হতে হবে সরকারের সব জনবিরোধী কাজে কার্যকর বাধা সৃষ্টি করে প্রতিহত করা এবং সেই সঙ্গে জনকল্যাণকামী কাজগুলোকে সামনে নিয়ে আসা যাতে জনমত তৈরি হয়। কিন্তু সরকার ও বিরোধী দলের রাজনীতি হয়ে গেছে কায়েমি স্বার্থ রক্ষা করা। কায়েমি স্বার্থ যা মূলত ব্যক্তি তথা গোষ্ঠী, সম্প্রদায়, দল বা নিজেদের চক্রের স্বার্থকেই বোঝায় যা নিয়ে বর্তমান রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মকান্ড আবর্তিত হচ্ছে। সরকারের তাবৎ কার্যকলাপ বা কর্মকান্ড বিশ্লেষণ করলে বেরিয়ে আসবে যে সবকিছুর পেছনে জনকল্যাণ বা জনস্বার্থের চেয়ে ক্ষমতাসীনদের কায়েমি স্বার্থই বেশি প্রাধান্য পাচ্ছে। একই অবস্থা বিরাজ করছে বিরোধী পক্ষের শিবিরেও। তারাও তাদের ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা নিজেদের নেতৃত্ব ধরে রাখার কার্যক্রমের বাইরে জনস্বার্থের তেমন কোনো কাজে তত বেশি সক্রিয় নয়। রাজনীতি এখন আদর্শহীন একটি চরম দোকানদারি কার্যক্রমে পরিণত হয়েছে; যেখানে নীতি-নৈতিকতা বা আদর্শ বিলুপ্ত হয়ে শুধু ফায়দা বা মুনাফা লোটাই মূল লক্ষ্য। সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ রাজনীতিকে নেতাদের পায়ের তলায় পিষিয়ে দিচ্ছে। রাজনীতিতে দলীয় প্রধানের একচ্ছত্র আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে যেখানে বাকি সবার সঙ্গে চাকর-বাকরের মতো আচরণ করা হয়। ক্ষমতাসীনদের ওপর পুলিশসহ সামরিক ও বেসামরিক আমলাদের লাগামহীন প্রভাব ও নির্দেশিত বিচার ব্যবস্থার কারণে রাজনীতি এখন পেশা হিসেবে দাঁড়িয়ে গেছে যেখানে জনগণের স্বার্থের চেয়ে কায়েমি স্বার্থই মুখ্য।

দেশ ও জাতিকে বাঁচাতে হলে রাজনীতি শৃঙ্খলামুক্ত করতে হবে। রাজনীতি কোনো ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা কায়েমি স্বার্থবাদীদের একক কোনো চিন্তা-চেতনা বা পৈতৃক সম্পত্তি নয় যে রাজনীতি তাদের ইচ্ছা বা দয়ার ওপর নির্ভর করবে। সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ স্বাধীন ও সৎ রাজনীতির চরম অবমাননা যা পরিবর্তন এখন সময়ের দাবি। রাজনীতি কোনো শৃঙ্খলিত বিষয় নয় যে কোনো রাজনৈতিক আলোচনা-সমালোচনা শৃঙ্খলাভঙ্গের ভয়ে ভীত হয়ে থাকতে হবে। আমরা সব বিষয়ে আলোচনা করতে চাই, মুক্ত আলোচনা করতে চাই।

আমরা জনগণের কল্যাণ ও স্বার্থে ন্যায়নিষ্ঠ এবং সৎ রাজনীতি করতে চাই। মাফিয়াদের বিরুদ্ধে লড়তে চাই। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা কায়েম করতে হবে যেখানে সুষ্ঠু, অবাধ, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে শুধু সরকার নয়, দলীয় নেতৃত্ব কাঠামোও প্রতিষ্ঠিত হবে। আমরা একটি শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন চাই যে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে একটি সৎ, নিবেদিত এবং আত্মমর্যাদাশীল জাতীয় ও দলীয় নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হবে।

                লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে সড়কে প্রাণ গেল কলেজ ছাত্রের
ঝিনাইদহে সড়কে প্রাণ গেল কলেজ ছাত্রের

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার: মান্না
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার: মান্না

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্লে গ্রাউন্ড স্থাপন, আনন্দমুখর শিক্ষার নতুন দিগন্ত
টাঙ্গাইলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্লে গ্রাউন্ড স্থাপন, আনন্দমুখর শিক্ষার নতুন দিগন্ত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিটিভি কোনো দলের বা রাজনৈতিক শক্তির হাতিয়ার হবে না : মাহফুজ
বিটিভি কোনো দলের বা রাজনৈতিক শক্তির হাতিয়ার হবে না : মাহফুজ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

লকডাউন প্রতিরোধে ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি
লকডাউন প্রতিরোধে ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলকাতার সহকারী কোচ শেন ওয়াটসন
কলকাতার সহকারী কোচ শেন ওয়াটসন

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে শিক্ষকদের ছাতা উপহার দিলেন টুকু
টাঙ্গাইলে শিক্ষকদের ছাতা উপহার দিলেন টুকু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরান ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা সীমিত করবে না: আইআরজিসি
ইরান ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা সীমিত করবে না: আইআরজিসি

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তর সেঞ্চুরি, ৩০১ রানের লিড নিয়ে টাইগারদের ইনিংস ঘোষণা
শান্তর সেঞ্চুরি, ৩০১ রানের লিড নিয়ে টাইগারদের ইনিংস ঘোষণা

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

গারো পাহাড়ে হচ্ছে হাফ ম্যারাথন
গারো পাহাড়ে হচ্ছে হাফ ম্যারাথন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া সরকারি শাহ সুলতান কলেজ ছাত্রদলের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
বগুড়া সরকারি শাহ সুলতান কলেজ ছাত্রদলের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ জানলো শিক্ষার্থীরা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ জানলো শিক্ষার্থীরা

৪১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ছয়টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ অনুষ্ঠিত
ছয়টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ অনুষ্ঠিত

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে চুরির মিথ্যা অপবাদে কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে চুরির মিথ্যা অপবাদে কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির জনক কে?
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির জনক কে?

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোরে পার্কিং করে রাখা বাসে আগুন
যশোরে পার্কিং করে রাখা বাসে আগুন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে যান চলাচল স্বাভাবিক
কক্সবাজারে যান চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যৌথ অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩
বগুড়ায় যৌথ অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেঁয়াজের বাজারে আগুন! চাঁপাইনবাবগঞ্জে এক সপ্তাহে দাম বাড়ল ৩০ টাকা
পেঁয়াজের বাজারে আগুন! চাঁপাইনবাবগঞ্জে এক সপ্তাহে দাম বাড়ল ৩০ টাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাশকতা প্রতিরোধে মাঠে সোনারগাঁ বিএনপি
নাশকতা প্রতিরোধে মাঠে সোনারগাঁ বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিলারা জামানকে নিয়ে সাত পর্বের ধারাবাহিক
দিলারা জামানকে নিয়ে সাত পর্বের ধারাবাহিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে