শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ জুন, ২০২২

জাতীয় বাজেট বনাম গোষ্ঠীতুষ্টির বাজেট

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয় বাজেট বনাম গোষ্ঠীতুষ্টির বাজেট

বাংলাদেশের বাজেট প্রণয়ন, সংসদে পেশ, পাস; এমনকি বাস্তবায়ন পর্যায়ও ওপর থেকে নির্দেশিত এবং নিয়ন্ত্রিত, ফলে এটি প্রকৃত প্রস্তাবে ‘জাতীয়’ বা জনগণের বাজেট হয় না। রাজনৈতিক অর্থনীতির দলিল হিসেবে বাজেট শেষমেশ গোষ্ঠীর বাজেট হয়ে দাঁড়ায়। বাজেটে আয়-ব্যয়ের পরিমাণ ওপর থেকে চাপিয়ে দেওয়া হয়, নিচ থেকে সে হিসাব মিলিয়ে বাজেট তৈরি হয়, ফলে বাস্তবায়নকালে নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়, বারবার সংশোধনের আবশ্যকতা দেখা দেয়। সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় বিদ্যমান দুর্বলতা ও সংকটের অনেক কারণের মধ্যে এও একটি। বিশেষ উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য ব্যয়ের বড় বাজেট করে জোগান বা সামর্থ্যরে বিবেচনায় না নিয়েই আয়ের বোঝা চাপানো হয়। নিম্নস্তরের চাহিদার ওপর ভিত্তি করে ব্যয় এবং আয়ের বাজেট তৈরি হলে বাস্তবায়নে সুশাসন ও জবাবদিহি নিশ্চিত হতে বেগ পেতে হয় না।

লক্ষ্য করা যায়, ন্যায়-নৈতিকতা ও নীতিগত বা পদ্ধতি প্রক্রিয়াগত পরিবর্তন বাজেটে অর্থ বিলের মাধ্যমে হঠাৎ করে আনা হয়, ফলে আপতনের শিকার ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান এর জন্য প্রস্তুত থাকে না। আয়-ব্যয়ে কোনো পরিবর্তন বা নতুন পদক্ষেপ বা প্রয়োগ ভাবনার ওপর মতামত বা জনমত যাচাই বা তৈরির কাজ আগেভাগে শুরু করা উচিত। বছরব্যাপী এ বিষয়টির সুবিধা-অসুবিধা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা হতে পারে, সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর মতামত নেওয়ার সুযোগ হয়। সর্বোপরি যাদের ওপর এটি প্রয়োগ করা হবে তারা মানসিকভাবে প্রস্তুতি নেওয়ার সুযোগ পান। ফলে এটি বাস্তবায়ন করা সহজ হয়। সঠিক তথ্য-উপাত্ত পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে আয়-ব্যয়ের হিসাব কষা না হলে বাস্তবায়নে বিড়ম্বনা তো হবেই, লক্ষ্যই অর্জিত হয় না।

অনেকে মনে করতে পারেন আসন্ন ব্যয়ের বাজেট ৬ লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকা এবং তদনুযায়ী অভ্যন্তরীণ রেভিনিউ আয় লক্ষ্যমাত্রা ৪ লক্ষাধিক টাকা হবে উচ্চাভিলাষী। নমিনাল টার্মে বাজেট ইনক্রিমেন্টাল না হলে রিয়াল টার্মে তা পিছিয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকে। বাজেট হিসাব করতে মূল্যস্ফীতি ও জিডিপি প্রবৃদ্ধি মাথায় রেখে বিবেচনায় নিয়েই নমিনাল টার্মে বাজেট তৈরি হলে রিয়াল টার্মে তা টেকসই হতে পারে। আসলে নজর দিতে হবে বাজেট বাস্তবায়নের ওপর। দক্ষতা ও স্বচ্ছতার সঙ্গে বাজেট বাস্তবায়ন করাই হলো আসল কথা। সরকারের ব্যয় মানে সরকারের বিনিয়োগ এবং অর্থনীতির জন্য প্রাপ্তি। বাস্তবায়ন না করতে পারলে সে ব্যর্থতার দায়ভার এখন আর বাইরের বেনিয়ার নয়, নিজেদের। কর্মপরিকল্পনায় ভুল, আবেগতাড়িত অপচয়, অপব্যয়, দুর্নীতি, ব্যয়সাশ্রয়ী হতে পারার মতো বশংবদ সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে ওঠার প্রতি মনোযোগ দিতে হবে। দক্ষতা বাড়ানোর প্রতি জোর দিতে হবে। সম্পদ ও সেবা সৃষ্টি ছাড়া উন্নয়ন-অনুন্নয়ন বাজেটের অর্থ ব্যয় হলে তা অর্থনীতিতে বিরূপ পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটাতে পারে।

এ বছরের রাজস্ব আয় ও ব্যয় উভয় বাজেটে সামষ্টিক অর্থনীতি ব্যবস্থাপনার সতর্ক নজরদারির ব্যবস্থাসহ মোটা দাগে তিনটি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার পথনির্দেশ প্রত্যাশিত থেকে যাবে। চ্যালেঞ্জ তিনটি হলো- ১. করোনাবিধ্বস্ত অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে বিগত দুই বছর থেকে শুরু করে বর্তমান অর্থবছরের সাম্প্রতিক সময় পর্যন্ত জিডিপি গ্রোথে যে পিছিয়ে পড়া তা পুষিয়ে নিয়ে পথে ওঠা বা আগের অবস্থায় ফিরে আসা। ২. ইউক্রেন-রাশিয়া সমরোদ্ভূত বিশ্ববাজার পরিস্থিতির অভিঘাত মোকাবিলা এবং ৩. এরপর উন্নয়ন ও অগ্রগতির পথে অগ্রসরমাণ থাকা অর্থাৎ প্রবৃদ্ধির ধারা এমন পর্যায়ে থাকা উচিত যাতে আরাধ্য সময়ের মধ্যে মধ্য আয়ের দেশে পরিণত হওয়া যায়।

বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল অর্থনীতির বর্তমান প্রেক্ষাপটে তাই বাজেট প্রণয়নে এ সত্যটি মাথায় রাখা আবশ্যক হবে যে, অর্থনৈতিক স্বয়ম্ভরতা অর্জন ছাড়া স্বাধীনতা নিষ্কণ্টক নয়। ইতোমধ্যে এ কথা বহুল উচ্চারিত হয়ে আছে যে, একুশ শতকে অর্থনৈতিক উন্নয়নই হবে তাবৎ রাষ্ট্র ও জাতির শ্রেষ্ঠত্বের ও প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার অন্যতম নিয়ামক। আর সে কারণে অন্যান্য অনুষঙ্গের চেয়ে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের প্রসঙ্গকে এগিয়ে আনা আবশ্যক হবে উন্নয়ন কৌশলের সব পরিকল্পনাপত্রে। অর্থনৈতিক মুক্তিকে গণতন্ত্রায়ণের অন্যতম উপলক্ষ ও উপায় হিসেবে বিবেচনার দাবি সোচ্চার হচ্ছে উন্নয়নশীল দেশগুলোয় যেখানে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে এখনো নিরলস প্রচেষ্টা ও আন্দোলন অব্যাহত রয়েছে।

বাজেট প্রাক্কলন ও লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণকালে এ কথা অবশ্যই বিবেচনায় রাখতে হবে- অর্থনৈতিক স্বয়ম্ভরতা জীবনযাত্রার মানকে, মূল্যবোধকে এমন একটি প্রত্যয় প্রদান করে যা অন্য সব অনুষঙ্গ অনুশাসনে বা সুনীতি নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হয়। ব্যক্তি বা পরিবারের ক্ষেত্রে যে কথা সে কথা রাষ্ট্র বা দেশের ক্ষেত্রেও। সাম্প্রতিককালে বিশ্বে যত জাতীয় স্বাধীনতা বা মুক্তিসংগ্রাম সংঘটিত হয়েছে তার মূল প্রেরণায় ছিল অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার আকাক্সক্ষা, গোষ্ঠী বা ব্যক্তির স্বেচ্ছাচারিতা তথা স্বৈরতান্ত্রিক মনোভাবের বলয় থেকে রাষ্ট্রীয় সৌভাগ্য ও সুযোগকে সবার আয়ত্তে বা অধিকারে আনা। অন্ন, বস্ত্র বাসস্থানের নিশ্চয়তা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য সুবিধা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ, উন্নত অবকাঠামো, মানবাধিকারসহ সামাজিক নিরাপত্তাবিধানের বিষয়গুলোকে রাষ্ট্রের কাছ থেকে শুধু দাবিই করা হচ্ছে না বরং এসবের ক্ষেত্রে পরিস্থিতির সূচকই এখন সংশ্লিষ্ট দেশের সরকারের প্রতি জনসমর্থন ও গণতান্ত্রিক পরিবেশের পরিচায়ক। সবার অভীষ্টই হচ্ছে রাষ্ট্রীয় তথা বৈশ্বিক সম্পদ ও সুযোগে সবার অবারিত অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করা। স্বচ্ছতা ও সুশাসনের তাগিদ এসব সংস্কার ব্যবস্থাপত্রে প্রকৃতপক্ষে আমজনতার ক্ষমতায়নের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে নিবেদিত। পূর্ব এশীয় দেশগুলোয় কিছুকাল আগে থেকে পরিলক্ষিত অর্থনৈতিক বিপর্যয় এসব দেশের নেতৃত্বকে এবং গণতান্ত্রিক পরিবেশকে যেভাবে স্পর্শ করেছে তাতে এটা স্পষ্টতর হচ্ছে যে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিমূলক অর্থনৈতিক উন্নয়নই হবে গণতন্ত্রের প্রাণশক্তি।

সমাজে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের বিকাশভাবনা ব্যক্তিবন্দনা, চর্চা, স্ব^ার্থ ও শর্তের বেড়াজালে আটকে গেলে তা বুমেরাং হয়ে গণতন্ত্রের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়ায়। অর্থনীতিতে সরবরাহ চাহিদায় বণ্টন বৈষম্য যেমন সুষম সম্পদ সৃষ্টির পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে, যেভাবে সমন্বিত উৎপাদন অভীপ্সায় বিভ্রান্তি বিসংবাদ উপস্থিত করে। ওভারটেক করার প্রবণতা যেমন যাত্রাপথে বিশৃঙ্খলা উপহার দেয়, তেমনি পরমতসহিষ্ণুতার অভাব সুশীল ও সুষম আচরণকে নির্বাসনে পাঠাতে পারে। ১০টি কাজের সাতটি ভালো তিনটি মন্দ হতে পারে। ভালোকে ভালো বলে স্বীকৃতি, মন্দকে মন্দ বলে তিরস্কারের নীতিগত অবস্থানে যে কোনো আপস হবে আত্মঘাতের নামান্তর। মন্দকে লুকিয়ে শুধু ভালোর বন্দনা এবং ভালোকে ছাপিয়ে একতরফাভাবে মন্দকে সামনে আনা সুস্থতার লক্ষণ নয় কোনো পরিবেশেই। তিরস্কার পুরস্কারে পক্ষপাতিত্ব কিংবা ব্যক্তি, দল, গোষ্ঠীর প্রতি অন্ধত্ব অবলম্বন অর্থনৈতিক উন্নয়নেও যেমন, সমাজ সুসংগঠনের বেলায়ও সমান দুঃসংবাদবাহী।

জাতীয় অর্থনীতির সার্বিক বিকাশ লক্ষ্যে সঞ্চয় ও বিনিয়োগের একটি অবিসংবাদিত ভূমিকা রয়েছে উৎপাদনে। মোট অর্থে সঞ্চয় ও বিনিয়োগ শিল্পোন্নয়নে প্রয়োজন বলে ধারণা করেই শিল্পনীতিতে সঞ্চয় ও বিনিয়োগের বিষয়টি বারবার আসে। কিন্তু যে দেশের অর্থনীতির প্রাণশক্তি কৃষি, যে দেশের জনগণের মৌলিক অধিকার সামাজিক খাতগুলোর সার্বিক উন্নয়নের ওপর নির্ভরশীল সে দেশে সার্বিক সঞ্চয় এবং সব উৎপাদনশীল খাতে তার বাঞ্ছিত বিনিয়োগ ভাবনা ও পরিকল্পনা জাতীয় অর্থনীতির উন্নয়ন দর্শনের প্রধান বিবেচ্য বিষয়। কর্মসূচি কিংবা কৌশলপত্র প্রণয়ন করে দারিদ্র্য বিমোচন পর্যন্ত বলে থেমে গেলে দারিদ্র্য দূরীভূত হবে না। দারিদ্র্যকে চিরতরে ও কার্যকরভাবে তাড়াতে হলে সঞ্চয়ের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে তৃণমূল পর্যায়ে। অভ্যাস রাতারাতি কিংবা ফরমান জারি করে গড়ে ওঠে না, সঞ্চয়ের জন্য প্রেরণা, পরিবেশ ও প্রকরণ চাই। পুঁজিবাদী দৃষ্টিভঙ্গিতে মুক্তবাজার অর্থনীতির নামে ভর্তুকি ও অন্য সুবিধার সমন্বয় ঘটিয়ে শিল্প বিকাশের উদ্যোগ নেওয়া হয় কিন্তু যে জনগোষ্ঠীর কল্যাণের নামে করা হয় তাদের সঠিক উন্নয়ন প্রয়াস এ চিন্তা-চেতনা থেকে রয়ে যায় এবং ঘটে যায় অনেক দূরে। যেমন শিক্ষা একটি অন্যতম বিনিয়োগ জাতির জন্য। শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড এটা শুধু কথার কথায় সীমাবদ্ধ না রেখে একে যথার্থ উপলব্ধি ও গুণগত মানে উন্নীত করার উদ্যোগ থাকা চাই। শিক্ষা খাতের সিংহভাগ বরাদ্দ ব্যবহারে গুণগত মান নিশ্চিতকরণে জবাবদিহির অবর্তমানে ব্যর্থতা প্রকারান্তরে বুমেরাং হয়ে দেখা দিতে পারে। ঔপনিবেশিক আমলেও যখন শিক্ষা খাতে বরাদ্দ ছিল অপ্রতুল, বৈষম্যের অভিযোগ ছিল স্বদেশি-বিদেশি সম্প্রদায়গত তখনো পড়াশোনা ‘ছাত্রণং অধ্যয়নং তপঃ’ ছিল ব্রত। আর এখন শিক্ষা ব্যবসা ও সরকারি ভর্তুকিতে আকীর্ণ। গণশিক্ষা জনশিক্ষায় রূপান্তরিত হতে পারছে না। শিক্ষা ক্রমে বাণিজ্যিক পণ্য হওয়ায় সেই শিক্ষা থেকে বেরিয়ে আসা শিক্ষিতজন শিল্পের জন্য উপযুক্ত দক্ষ কর্মঠ ও অ্যাসেট কর্মী হতে পারছে না। স্বল্প ভ্যালু এডিশন সৃষ্টিকারী গার্মেন্ট শিল্পে শ্রমিক ব্যবহার বাড়ানোর মধ্যে প্রশান্তির কিছু নেই বরং শ্রমশক্তির অপচয় প্রতীয়মান হয় সেখানে। অতিপ্রয়োজনীয় শিক্ষা খাত থেকে উদ্যমী, উদ্যোগী, কর্মঠ ও দক্ষ জনশক্তি বেরিয়ে এলে উন্নয়নের সকল পর্যায়ে যথার্থ বিনিয়োগে সফলতা আসবে। নির্বাচনের আগের বছরের বাজেট প্রথাগতভাবে জনতুষ্টির নামে অতিমাত্রায় গোষ্ঠীতুষ্টির রাজনৈতিক উৎকোচধর্মী হয়ে উঠলে তা হারাবে ‘জাতীয় বাজেট’-এর পুষ্টিগুণ।

 

লেখক : সাবেক সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান।

Email :  [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

৩১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিটকয়েন নিয়ে ইলন মাস্কের মত পাল্টে গেল
বিটকয়েন নিয়ে ইলন মাস্কের মত পাল্টে গেল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নোয়াখালীতে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় প্রাণ গেল নারীর
নোয়াখালীতে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় প্রাণ গেল নারীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে স্ত্রী হত্যার দায় স্বীকার করলেন সাবেক স্বামী
গাজীপুরে স্ত্রী হত্যার দায় স্বীকার করলেন সাবেক স্বামী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৬ বছরের প্রতীক্ষার অবসান, চাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু
৩৬ বছরের প্রতীক্ষার অবসান, চাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ঝিনাইদহের তরুণ
প্রবাসে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ঝিনাইদহের তরুণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশিয়ানীতে বাস উল্টে নিহত ১, আহত ২৫
কাশিয়ানীতে বাস উল্টে নিহত ১, আহত ২৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ২০ কোটি টাকা মূল্যের বিদেশি মুদ্রার জাল নোট জব্দ
চট্টগ্রামে ২০ কোটি টাকা মূল্যের বিদেশি মুদ্রার জাল নোট জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি পুনর্গঠন
বরিশাল সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি পুনর্গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ১৯ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ১৯ যাত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক
সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন