শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ জুন, ২০২২

জাতীয় বাজেট বনাম গোষ্ঠীতুষ্টির বাজেট

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয় বাজেট বনাম গোষ্ঠীতুষ্টির বাজেট

বাংলাদেশের বাজেট প্রণয়ন, সংসদে পেশ, পাস; এমনকি বাস্তবায়ন পর্যায়ও ওপর থেকে নির্দেশিত এবং নিয়ন্ত্রিত, ফলে এটি প্রকৃত প্রস্তাবে ‘জাতীয়’ বা জনগণের বাজেট হয় না। রাজনৈতিক অর্থনীতির দলিল হিসেবে বাজেট শেষমেশ গোষ্ঠীর বাজেট হয়ে দাঁড়ায়। বাজেটে আয়-ব্যয়ের পরিমাণ ওপর থেকে চাপিয়ে দেওয়া হয়, নিচ থেকে সে হিসাব মিলিয়ে বাজেট তৈরি হয়, ফলে বাস্তবায়নকালে নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়, বারবার সংশোধনের আবশ্যকতা দেখা দেয়। সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় বিদ্যমান দুর্বলতা ও সংকটের অনেক কারণের মধ্যে এও একটি। বিশেষ উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য ব্যয়ের বড় বাজেট করে জোগান বা সামর্থ্যরে বিবেচনায় না নিয়েই আয়ের বোঝা চাপানো হয়। নিম্নস্তরের চাহিদার ওপর ভিত্তি করে ব্যয় এবং আয়ের বাজেট তৈরি হলে বাস্তবায়নে সুশাসন ও জবাবদিহি নিশ্চিত হতে বেগ পেতে হয় না।

লক্ষ্য করা যায়, ন্যায়-নৈতিকতা ও নীতিগত বা পদ্ধতি প্রক্রিয়াগত পরিবর্তন বাজেটে অর্থ বিলের মাধ্যমে হঠাৎ করে আনা হয়, ফলে আপতনের শিকার ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান এর জন্য প্রস্তুত থাকে না। আয়-ব্যয়ে কোনো পরিবর্তন বা নতুন পদক্ষেপ বা প্রয়োগ ভাবনার ওপর মতামত বা জনমত যাচাই বা তৈরির কাজ আগেভাগে শুরু করা উচিত। বছরব্যাপী এ বিষয়টির সুবিধা-অসুবিধা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা হতে পারে, সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর মতামত নেওয়ার সুযোগ হয়। সর্বোপরি যাদের ওপর এটি প্রয়োগ করা হবে তারা মানসিকভাবে প্রস্তুতি নেওয়ার সুযোগ পান। ফলে এটি বাস্তবায়ন করা সহজ হয়। সঠিক তথ্য-উপাত্ত পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে আয়-ব্যয়ের হিসাব কষা না হলে বাস্তবায়নে বিড়ম্বনা তো হবেই, লক্ষ্যই অর্জিত হয় না।

অনেকে মনে করতে পারেন আসন্ন ব্যয়ের বাজেট ৬ লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকা এবং তদনুযায়ী অভ্যন্তরীণ রেভিনিউ আয় লক্ষ্যমাত্রা ৪ লক্ষাধিক টাকা হবে উচ্চাভিলাষী। নমিনাল টার্মে বাজেট ইনক্রিমেন্টাল না হলে রিয়াল টার্মে তা পিছিয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকে। বাজেট হিসাব করতে মূল্যস্ফীতি ও জিডিপি প্রবৃদ্ধি মাথায় রেখে বিবেচনায় নিয়েই নমিনাল টার্মে বাজেট তৈরি হলে রিয়াল টার্মে তা টেকসই হতে পারে। আসলে নজর দিতে হবে বাজেট বাস্তবায়নের ওপর। দক্ষতা ও স্বচ্ছতার সঙ্গে বাজেট বাস্তবায়ন করাই হলো আসল কথা। সরকারের ব্যয় মানে সরকারের বিনিয়োগ এবং অর্থনীতির জন্য প্রাপ্তি। বাস্তবায়ন না করতে পারলে সে ব্যর্থতার দায়ভার এখন আর বাইরের বেনিয়ার নয়, নিজেদের। কর্মপরিকল্পনায় ভুল, আবেগতাড়িত অপচয়, অপব্যয়, দুর্নীতি, ব্যয়সাশ্রয়ী হতে পারার মতো বশংবদ সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে ওঠার প্রতি মনোযোগ দিতে হবে। দক্ষতা বাড়ানোর প্রতি জোর দিতে হবে। সম্পদ ও সেবা সৃষ্টি ছাড়া উন্নয়ন-অনুন্নয়ন বাজেটের অর্থ ব্যয় হলে তা অর্থনীতিতে বিরূপ পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটাতে পারে।

এ বছরের রাজস্ব আয় ও ব্যয় উভয় বাজেটে সামষ্টিক অর্থনীতি ব্যবস্থাপনার সতর্ক নজরদারির ব্যবস্থাসহ মোটা দাগে তিনটি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার পথনির্দেশ প্রত্যাশিত থেকে যাবে। চ্যালেঞ্জ তিনটি হলো- ১. করোনাবিধ্বস্ত অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে বিগত দুই বছর থেকে শুরু করে বর্তমান অর্থবছরের সাম্প্রতিক সময় পর্যন্ত জিডিপি গ্রোথে যে পিছিয়ে পড়া তা পুষিয়ে নিয়ে পথে ওঠা বা আগের অবস্থায় ফিরে আসা। ২. ইউক্রেন-রাশিয়া সমরোদ্ভূত বিশ্ববাজার পরিস্থিতির অভিঘাত মোকাবিলা এবং ৩. এরপর উন্নয়ন ও অগ্রগতির পথে অগ্রসরমাণ থাকা অর্থাৎ প্রবৃদ্ধির ধারা এমন পর্যায়ে থাকা উচিত যাতে আরাধ্য সময়ের মধ্যে মধ্য আয়ের দেশে পরিণত হওয়া যায়।

বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল অর্থনীতির বর্তমান প্রেক্ষাপটে তাই বাজেট প্রণয়নে এ সত্যটি মাথায় রাখা আবশ্যক হবে যে, অর্থনৈতিক স্বয়ম্ভরতা অর্জন ছাড়া স্বাধীনতা নিষ্কণ্টক নয়। ইতোমধ্যে এ কথা বহুল উচ্চারিত হয়ে আছে যে, একুশ শতকে অর্থনৈতিক উন্নয়নই হবে তাবৎ রাষ্ট্র ও জাতির শ্রেষ্ঠত্বের ও প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার অন্যতম নিয়ামক। আর সে কারণে অন্যান্য অনুষঙ্গের চেয়ে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের প্রসঙ্গকে এগিয়ে আনা আবশ্যক হবে উন্নয়ন কৌশলের সব পরিকল্পনাপত্রে। অর্থনৈতিক মুক্তিকে গণতন্ত্রায়ণের অন্যতম উপলক্ষ ও উপায় হিসেবে বিবেচনার দাবি সোচ্চার হচ্ছে উন্নয়নশীল দেশগুলোয় যেখানে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে এখনো নিরলস প্রচেষ্টা ও আন্দোলন অব্যাহত রয়েছে।

বাজেট প্রাক্কলন ও লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণকালে এ কথা অবশ্যই বিবেচনায় রাখতে হবে- অর্থনৈতিক স্বয়ম্ভরতা জীবনযাত্রার মানকে, মূল্যবোধকে এমন একটি প্রত্যয় প্রদান করে যা অন্য সব অনুষঙ্গ অনুশাসনে বা সুনীতি নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হয়। ব্যক্তি বা পরিবারের ক্ষেত্রে যে কথা সে কথা রাষ্ট্র বা দেশের ক্ষেত্রেও। সাম্প্রতিককালে বিশ্বে যত জাতীয় স্বাধীনতা বা মুক্তিসংগ্রাম সংঘটিত হয়েছে তার মূল প্রেরণায় ছিল অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার আকাক্সক্ষা, গোষ্ঠী বা ব্যক্তির স্বেচ্ছাচারিতা তথা স্বৈরতান্ত্রিক মনোভাবের বলয় থেকে রাষ্ট্রীয় সৌভাগ্য ও সুযোগকে সবার আয়ত্তে বা অধিকারে আনা। অন্ন, বস্ত্র বাসস্থানের নিশ্চয়তা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য সুবিধা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ, উন্নত অবকাঠামো, মানবাধিকারসহ সামাজিক নিরাপত্তাবিধানের বিষয়গুলোকে রাষ্ট্রের কাছ থেকে শুধু দাবিই করা হচ্ছে না বরং এসবের ক্ষেত্রে পরিস্থিতির সূচকই এখন সংশ্লিষ্ট দেশের সরকারের প্রতি জনসমর্থন ও গণতান্ত্রিক পরিবেশের পরিচায়ক। সবার অভীষ্টই হচ্ছে রাষ্ট্রীয় তথা বৈশ্বিক সম্পদ ও সুযোগে সবার অবারিত অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করা। স্বচ্ছতা ও সুশাসনের তাগিদ এসব সংস্কার ব্যবস্থাপত্রে প্রকৃতপক্ষে আমজনতার ক্ষমতায়নের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে নিবেদিত। পূর্ব এশীয় দেশগুলোয় কিছুকাল আগে থেকে পরিলক্ষিত অর্থনৈতিক বিপর্যয় এসব দেশের নেতৃত্বকে এবং গণতান্ত্রিক পরিবেশকে যেভাবে স্পর্শ করেছে তাতে এটা স্পষ্টতর হচ্ছে যে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিমূলক অর্থনৈতিক উন্নয়নই হবে গণতন্ত্রের প্রাণশক্তি।

সমাজে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের বিকাশভাবনা ব্যক্তিবন্দনা, চর্চা, স্ব^ার্থ ও শর্তের বেড়াজালে আটকে গেলে তা বুমেরাং হয়ে গণতন্ত্রের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়ায়। অর্থনীতিতে সরবরাহ চাহিদায় বণ্টন বৈষম্য যেমন সুষম সম্পদ সৃষ্টির পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে, যেভাবে সমন্বিত উৎপাদন অভীপ্সায় বিভ্রান্তি বিসংবাদ উপস্থিত করে। ওভারটেক করার প্রবণতা যেমন যাত্রাপথে বিশৃঙ্খলা উপহার দেয়, তেমনি পরমতসহিষ্ণুতার অভাব সুশীল ও সুষম আচরণকে নির্বাসনে পাঠাতে পারে। ১০টি কাজের সাতটি ভালো তিনটি মন্দ হতে পারে। ভালোকে ভালো বলে স্বীকৃতি, মন্দকে মন্দ বলে তিরস্কারের নীতিগত অবস্থানে যে কোনো আপস হবে আত্মঘাতের নামান্তর। মন্দকে লুকিয়ে শুধু ভালোর বন্দনা এবং ভালোকে ছাপিয়ে একতরফাভাবে মন্দকে সামনে আনা সুস্থতার লক্ষণ নয় কোনো পরিবেশেই। তিরস্কার পুরস্কারে পক্ষপাতিত্ব কিংবা ব্যক্তি, দল, গোষ্ঠীর প্রতি অন্ধত্ব অবলম্বন অর্থনৈতিক উন্নয়নেও যেমন, সমাজ সুসংগঠনের বেলায়ও সমান দুঃসংবাদবাহী।

জাতীয় অর্থনীতির সার্বিক বিকাশ লক্ষ্যে সঞ্চয় ও বিনিয়োগের একটি অবিসংবাদিত ভূমিকা রয়েছে উৎপাদনে। মোট অর্থে সঞ্চয় ও বিনিয়োগ শিল্পোন্নয়নে প্রয়োজন বলে ধারণা করেই শিল্পনীতিতে সঞ্চয় ও বিনিয়োগের বিষয়টি বারবার আসে। কিন্তু যে দেশের অর্থনীতির প্রাণশক্তি কৃষি, যে দেশের জনগণের মৌলিক অধিকার সামাজিক খাতগুলোর সার্বিক উন্নয়নের ওপর নির্ভরশীল সে দেশে সার্বিক সঞ্চয় এবং সব উৎপাদনশীল খাতে তার বাঞ্ছিত বিনিয়োগ ভাবনা ও পরিকল্পনা জাতীয় অর্থনীতির উন্নয়ন দর্শনের প্রধান বিবেচ্য বিষয়। কর্মসূচি কিংবা কৌশলপত্র প্রণয়ন করে দারিদ্র্য বিমোচন পর্যন্ত বলে থেমে গেলে দারিদ্র্য দূরীভূত হবে না। দারিদ্র্যকে চিরতরে ও কার্যকরভাবে তাড়াতে হলে সঞ্চয়ের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে তৃণমূল পর্যায়ে। অভ্যাস রাতারাতি কিংবা ফরমান জারি করে গড়ে ওঠে না, সঞ্চয়ের জন্য প্রেরণা, পরিবেশ ও প্রকরণ চাই। পুঁজিবাদী দৃষ্টিভঙ্গিতে মুক্তবাজার অর্থনীতির নামে ভর্তুকি ও অন্য সুবিধার সমন্বয় ঘটিয়ে শিল্প বিকাশের উদ্যোগ নেওয়া হয় কিন্তু যে জনগোষ্ঠীর কল্যাণের নামে করা হয় তাদের সঠিক উন্নয়ন প্রয়াস এ চিন্তা-চেতনা থেকে রয়ে যায় এবং ঘটে যায় অনেক দূরে। যেমন শিক্ষা একটি অন্যতম বিনিয়োগ জাতির জন্য। শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড এটা শুধু কথার কথায় সীমাবদ্ধ না রেখে একে যথার্থ উপলব্ধি ও গুণগত মানে উন্নীত করার উদ্যোগ থাকা চাই। শিক্ষা খাতের সিংহভাগ বরাদ্দ ব্যবহারে গুণগত মান নিশ্চিতকরণে জবাবদিহির অবর্তমানে ব্যর্থতা প্রকারান্তরে বুমেরাং হয়ে দেখা দিতে পারে। ঔপনিবেশিক আমলেও যখন শিক্ষা খাতে বরাদ্দ ছিল অপ্রতুল, বৈষম্যের অভিযোগ ছিল স্বদেশি-বিদেশি সম্প্রদায়গত তখনো পড়াশোনা ‘ছাত্রণং অধ্যয়নং তপঃ’ ছিল ব্রত। আর এখন শিক্ষা ব্যবসা ও সরকারি ভর্তুকিতে আকীর্ণ। গণশিক্ষা জনশিক্ষায় রূপান্তরিত হতে পারছে না। শিক্ষা ক্রমে বাণিজ্যিক পণ্য হওয়ায় সেই শিক্ষা থেকে বেরিয়ে আসা শিক্ষিতজন শিল্পের জন্য উপযুক্ত দক্ষ কর্মঠ ও অ্যাসেট কর্মী হতে পারছে না। স্বল্প ভ্যালু এডিশন সৃষ্টিকারী গার্মেন্ট শিল্পে শ্রমিক ব্যবহার বাড়ানোর মধ্যে প্রশান্তির কিছু নেই বরং শ্রমশক্তির অপচয় প্রতীয়মান হয় সেখানে। অতিপ্রয়োজনীয় শিক্ষা খাত থেকে উদ্যমী, উদ্যোগী, কর্মঠ ও দক্ষ জনশক্তি বেরিয়ে এলে উন্নয়নের সকল পর্যায়ে যথার্থ বিনিয়োগে সফলতা আসবে। নির্বাচনের আগের বছরের বাজেট প্রথাগতভাবে জনতুষ্টির নামে অতিমাত্রায় গোষ্ঠীতুষ্টির রাজনৈতিক উৎকোচধর্মী হয়ে উঠলে তা হারাবে ‘জাতীয় বাজেট’-এর পুষ্টিগুণ।

 

লেখক : সাবেক সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান।

Email :  [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লায় জামায়াত নেতার পিকআপে আগুন
কুমিল্লায় জামায়াত নেতার পিকআপে আগুন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদল-ছাত্র অধিকারের সমন্বিত 'ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান' প্যানেল ঘোষণা
জবি ছাত্রদল-ছাত্র অধিকারের সমন্বিত 'ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান' প্যানেল ঘোষণা

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুগঞ্জে দেড় কোটি টাকার প্রসাধনী জব্দ, গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে দেড় কোটি টাকার প্রসাধনী জব্দ, গ্রেফতার ১

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

১৯ নভেম্বর বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ
১৯ নভেম্বর বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মীসহ গ্রেপ্তার ২৭
রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মীসহ গ্রেপ্তার ২৭

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় নিজ ঘরে মসজিদের ইমামের স্ত্রীকে হত্যা
কলাপাড়ায় নিজ ঘরে মসজিদের ইমামের স্ত্রীকে হত্যা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পরিবেশ রক্ষায় পাট কেন্দ্রিক শিল্প-সংস্কৃতির প্রসার ও উদ্ভাবন জরুরি’
‘পরিবেশ রক্ষায় পাট কেন্দ্রিক শিল্প-সংস্কৃতির প্রসার ও উদ্ভাবন জরুরি’

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে প্রবাসী হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে প্রবাসী হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এখন থেকে অনলাইনেই পাওয়া যাবে ফায়ার সেফটি প্ল্যানের অনাপত্তি সনদপত্র
এখন থেকে অনলাইনেই পাওয়া যাবে ফায়ার সেফটি প্ল্যানের অনাপত্তি সনদপত্র

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘সৎ সাহস থাকলে হাসিনা বিচারের মুখোমুখি হতেন’
‘সৎ সাহস থাকলে হাসিনা বিচারের মুখোমুখি হতেন’

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশ রক্ষার নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এবারের নির্বাচন দেশ রক্ষার নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে ফের পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগ
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে ফের পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি
ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদারীপুরে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন, টহল জোরদার
মাদারীপুরে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন, টহল জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ান ইস্যু: চীনকে শান্ত করতে দূত পাঠাল জাপান
তাইওয়ান ইস্যু: চীনকে শান্ত করতে দূত পাঠাল জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গাছ ফেলে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের বিক্ষোভ
ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গাছ ফেলে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ শহরে জামায়াতের অবস্থান কর্মসূচি
নারায়ণগঞ্জ শহরে জামায়াতের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প-মাদুরো বৈঠকের সম্ভাবনা, ফের নৌযানে হামলায় নিহত ৩
ট্রাম্প-মাদুরো বৈঠকের সম্ভাবনা, ফের নৌযানে হামলায় নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভার ও ধামরাইয়ে নাশকতার অভিযোগে গ্রেপ্তার ১৫
সাভার ও ধামরাইয়ে নাশকতার অভিযোগে গ্রেপ্তার ১৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে