শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ জুন, ২০২২

জাতীয় বাজেট বনাম গোষ্ঠীতুষ্টির বাজেট

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয় বাজেট বনাম গোষ্ঠীতুষ্টির বাজেট

বাংলাদেশের বাজেট প্রণয়ন, সংসদে পেশ, পাস; এমনকি বাস্তবায়ন পর্যায়ও ওপর থেকে নির্দেশিত এবং নিয়ন্ত্রিত, ফলে এটি প্রকৃত প্রস্তাবে ‘জাতীয়’ বা জনগণের বাজেট হয় না। রাজনৈতিক অর্থনীতির দলিল হিসেবে বাজেট শেষমেশ গোষ্ঠীর বাজেট হয়ে দাঁড়ায়। বাজেটে আয়-ব্যয়ের পরিমাণ ওপর থেকে চাপিয়ে দেওয়া হয়, নিচ থেকে সে হিসাব মিলিয়ে বাজেট তৈরি হয়, ফলে বাস্তবায়নকালে নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়, বারবার সংশোধনের আবশ্যকতা দেখা দেয়। সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় বিদ্যমান দুর্বলতা ও সংকটের অনেক কারণের মধ্যে এও একটি। বিশেষ উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য ব্যয়ের বড় বাজেট করে জোগান বা সামর্থ্যরে বিবেচনায় না নিয়েই আয়ের বোঝা চাপানো হয়। নিম্নস্তরের চাহিদার ওপর ভিত্তি করে ব্যয় এবং আয়ের বাজেট তৈরি হলে বাস্তবায়নে সুশাসন ও জবাবদিহি নিশ্চিত হতে বেগ পেতে হয় না।

লক্ষ্য করা যায়, ন্যায়-নৈতিকতা ও নীতিগত বা পদ্ধতি প্রক্রিয়াগত পরিবর্তন বাজেটে অর্থ বিলের মাধ্যমে হঠাৎ করে আনা হয়, ফলে আপতনের শিকার ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান এর জন্য প্রস্তুত থাকে না। আয়-ব্যয়ে কোনো পরিবর্তন বা নতুন পদক্ষেপ বা প্রয়োগ ভাবনার ওপর মতামত বা জনমত যাচাই বা তৈরির কাজ আগেভাগে শুরু করা উচিত। বছরব্যাপী এ বিষয়টির সুবিধা-অসুবিধা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা হতে পারে, সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর মতামত নেওয়ার সুযোগ হয়। সর্বোপরি যাদের ওপর এটি প্রয়োগ করা হবে তারা মানসিকভাবে প্রস্তুতি নেওয়ার সুযোগ পান। ফলে এটি বাস্তবায়ন করা সহজ হয়। সঠিক তথ্য-উপাত্ত পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে আয়-ব্যয়ের হিসাব কষা না হলে বাস্তবায়নে বিড়ম্বনা তো হবেই, লক্ষ্যই অর্জিত হয় না।

অনেকে মনে করতে পারেন আসন্ন ব্যয়ের বাজেট ৬ লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকা এবং তদনুযায়ী অভ্যন্তরীণ রেভিনিউ আয় লক্ষ্যমাত্রা ৪ লক্ষাধিক টাকা হবে উচ্চাভিলাষী। নমিনাল টার্মে বাজেট ইনক্রিমেন্টাল না হলে রিয়াল টার্মে তা পিছিয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকে। বাজেট হিসাব করতে মূল্যস্ফীতি ও জিডিপি প্রবৃদ্ধি মাথায় রেখে বিবেচনায় নিয়েই নমিনাল টার্মে বাজেট তৈরি হলে রিয়াল টার্মে তা টেকসই হতে পারে। আসলে নজর দিতে হবে বাজেট বাস্তবায়নের ওপর। দক্ষতা ও স্বচ্ছতার সঙ্গে বাজেট বাস্তবায়ন করাই হলো আসল কথা। সরকারের ব্যয় মানে সরকারের বিনিয়োগ এবং অর্থনীতির জন্য প্রাপ্তি। বাস্তবায়ন না করতে পারলে সে ব্যর্থতার দায়ভার এখন আর বাইরের বেনিয়ার নয়, নিজেদের। কর্মপরিকল্পনায় ভুল, আবেগতাড়িত অপচয়, অপব্যয়, দুর্নীতি, ব্যয়সাশ্রয়ী হতে পারার মতো বশংবদ সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে ওঠার প্রতি মনোযোগ দিতে হবে। দক্ষতা বাড়ানোর প্রতি জোর দিতে হবে। সম্পদ ও সেবা সৃষ্টি ছাড়া উন্নয়ন-অনুন্নয়ন বাজেটের অর্থ ব্যয় হলে তা অর্থনীতিতে বিরূপ পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটাতে পারে।

এ বছরের রাজস্ব আয় ও ব্যয় উভয় বাজেটে সামষ্টিক অর্থনীতি ব্যবস্থাপনার সতর্ক নজরদারির ব্যবস্থাসহ মোটা দাগে তিনটি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার পথনির্দেশ প্রত্যাশিত থেকে যাবে। চ্যালেঞ্জ তিনটি হলো- ১. করোনাবিধ্বস্ত অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে বিগত দুই বছর থেকে শুরু করে বর্তমান অর্থবছরের সাম্প্রতিক সময় পর্যন্ত জিডিপি গ্রোথে যে পিছিয়ে পড়া তা পুষিয়ে নিয়ে পথে ওঠা বা আগের অবস্থায় ফিরে আসা। ২. ইউক্রেন-রাশিয়া সমরোদ্ভূত বিশ্ববাজার পরিস্থিতির অভিঘাত মোকাবিলা এবং ৩. এরপর উন্নয়ন ও অগ্রগতির পথে অগ্রসরমাণ থাকা অর্থাৎ প্রবৃদ্ধির ধারা এমন পর্যায়ে থাকা উচিত যাতে আরাধ্য সময়ের মধ্যে মধ্য আয়ের দেশে পরিণত হওয়া যায়।

বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল অর্থনীতির বর্তমান প্রেক্ষাপটে তাই বাজেট প্রণয়নে এ সত্যটি মাথায় রাখা আবশ্যক হবে যে, অর্থনৈতিক স্বয়ম্ভরতা অর্জন ছাড়া স্বাধীনতা নিষ্কণ্টক নয়। ইতোমধ্যে এ কথা বহুল উচ্চারিত হয়ে আছে যে, একুশ শতকে অর্থনৈতিক উন্নয়নই হবে তাবৎ রাষ্ট্র ও জাতির শ্রেষ্ঠত্বের ও প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার অন্যতম নিয়ামক। আর সে কারণে অন্যান্য অনুষঙ্গের চেয়ে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের প্রসঙ্গকে এগিয়ে আনা আবশ্যক হবে উন্নয়ন কৌশলের সব পরিকল্পনাপত্রে। অর্থনৈতিক মুক্তিকে গণতন্ত্রায়ণের অন্যতম উপলক্ষ ও উপায় হিসেবে বিবেচনার দাবি সোচ্চার হচ্ছে উন্নয়নশীল দেশগুলোয় যেখানে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে এখনো নিরলস প্রচেষ্টা ও আন্দোলন অব্যাহত রয়েছে।

বাজেট প্রাক্কলন ও লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণকালে এ কথা অবশ্যই বিবেচনায় রাখতে হবে- অর্থনৈতিক স্বয়ম্ভরতা জীবনযাত্রার মানকে, মূল্যবোধকে এমন একটি প্রত্যয় প্রদান করে যা অন্য সব অনুষঙ্গ অনুশাসনে বা সুনীতি নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হয়। ব্যক্তি বা পরিবারের ক্ষেত্রে যে কথা সে কথা রাষ্ট্র বা দেশের ক্ষেত্রেও। সাম্প্রতিককালে বিশ্বে যত জাতীয় স্বাধীনতা বা মুক্তিসংগ্রাম সংঘটিত হয়েছে তার মূল প্রেরণায় ছিল অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার আকাক্সক্ষা, গোষ্ঠী বা ব্যক্তির স্বেচ্ছাচারিতা তথা স্বৈরতান্ত্রিক মনোভাবের বলয় থেকে রাষ্ট্রীয় সৌভাগ্য ও সুযোগকে সবার আয়ত্তে বা অধিকারে আনা। অন্ন, বস্ত্র বাসস্থানের নিশ্চয়তা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য সুবিধা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ, উন্নত অবকাঠামো, মানবাধিকারসহ সামাজিক নিরাপত্তাবিধানের বিষয়গুলোকে রাষ্ট্রের কাছ থেকে শুধু দাবিই করা হচ্ছে না বরং এসবের ক্ষেত্রে পরিস্থিতির সূচকই এখন সংশ্লিষ্ট দেশের সরকারের প্রতি জনসমর্থন ও গণতান্ত্রিক পরিবেশের পরিচায়ক। সবার অভীষ্টই হচ্ছে রাষ্ট্রীয় তথা বৈশ্বিক সম্পদ ও সুযোগে সবার অবারিত অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করা। স্বচ্ছতা ও সুশাসনের তাগিদ এসব সংস্কার ব্যবস্থাপত্রে প্রকৃতপক্ষে আমজনতার ক্ষমতায়নের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে নিবেদিত। পূর্ব এশীয় দেশগুলোয় কিছুকাল আগে থেকে পরিলক্ষিত অর্থনৈতিক বিপর্যয় এসব দেশের নেতৃত্বকে এবং গণতান্ত্রিক পরিবেশকে যেভাবে স্পর্শ করেছে তাতে এটা স্পষ্টতর হচ্ছে যে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিমূলক অর্থনৈতিক উন্নয়নই হবে গণতন্ত্রের প্রাণশক্তি।

সমাজে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের বিকাশভাবনা ব্যক্তিবন্দনা, চর্চা, স্ব^ার্থ ও শর্তের বেড়াজালে আটকে গেলে তা বুমেরাং হয়ে গণতন্ত্রের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়ায়। অর্থনীতিতে সরবরাহ চাহিদায় বণ্টন বৈষম্য যেমন সুষম সম্পদ সৃষ্টির পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে, যেভাবে সমন্বিত উৎপাদন অভীপ্সায় বিভ্রান্তি বিসংবাদ উপস্থিত করে। ওভারটেক করার প্রবণতা যেমন যাত্রাপথে বিশৃঙ্খলা উপহার দেয়, তেমনি পরমতসহিষ্ণুতার অভাব সুশীল ও সুষম আচরণকে নির্বাসনে পাঠাতে পারে। ১০টি কাজের সাতটি ভালো তিনটি মন্দ হতে পারে। ভালোকে ভালো বলে স্বীকৃতি, মন্দকে মন্দ বলে তিরস্কারের নীতিগত অবস্থানে যে কোনো আপস হবে আত্মঘাতের নামান্তর। মন্দকে লুকিয়ে শুধু ভালোর বন্দনা এবং ভালোকে ছাপিয়ে একতরফাভাবে মন্দকে সামনে আনা সুস্থতার লক্ষণ নয় কোনো পরিবেশেই। তিরস্কার পুরস্কারে পক্ষপাতিত্ব কিংবা ব্যক্তি, দল, গোষ্ঠীর প্রতি অন্ধত্ব অবলম্বন অর্থনৈতিক উন্নয়নেও যেমন, সমাজ সুসংগঠনের বেলায়ও সমান দুঃসংবাদবাহী।

জাতীয় অর্থনীতির সার্বিক বিকাশ লক্ষ্যে সঞ্চয় ও বিনিয়োগের একটি অবিসংবাদিত ভূমিকা রয়েছে উৎপাদনে। মোট অর্থে সঞ্চয় ও বিনিয়োগ শিল্পোন্নয়নে প্রয়োজন বলে ধারণা করেই শিল্পনীতিতে সঞ্চয় ও বিনিয়োগের বিষয়টি বারবার আসে। কিন্তু যে দেশের অর্থনীতির প্রাণশক্তি কৃষি, যে দেশের জনগণের মৌলিক অধিকার সামাজিক খাতগুলোর সার্বিক উন্নয়নের ওপর নির্ভরশীল সে দেশে সার্বিক সঞ্চয় এবং সব উৎপাদনশীল খাতে তার বাঞ্ছিত বিনিয়োগ ভাবনা ও পরিকল্পনা জাতীয় অর্থনীতির উন্নয়ন দর্শনের প্রধান বিবেচ্য বিষয়। কর্মসূচি কিংবা কৌশলপত্র প্রণয়ন করে দারিদ্র্য বিমোচন পর্যন্ত বলে থেমে গেলে দারিদ্র্য দূরীভূত হবে না। দারিদ্র্যকে চিরতরে ও কার্যকরভাবে তাড়াতে হলে সঞ্চয়ের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে তৃণমূল পর্যায়ে। অভ্যাস রাতারাতি কিংবা ফরমান জারি করে গড়ে ওঠে না, সঞ্চয়ের জন্য প্রেরণা, পরিবেশ ও প্রকরণ চাই। পুঁজিবাদী দৃষ্টিভঙ্গিতে মুক্তবাজার অর্থনীতির নামে ভর্তুকি ও অন্য সুবিধার সমন্বয় ঘটিয়ে শিল্প বিকাশের উদ্যোগ নেওয়া হয় কিন্তু যে জনগোষ্ঠীর কল্যাণের নামে করা হয় তাদের সঠিক উন্নয়ন প্রয়াস এ চিন্তা-চেতনা থেকে রয়ে যায় এবং ঘটে যায় অনেক দূরে। যেমন শিক্ষা একটি অন্যতম বিনিয়োগ জাতির জন্য। শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড এটা শুধু কথার কথায় সীমাবদ্ধ না রেখে একে যথার্থ উপলব্ধি ও গুণগত মানে উন্নীত করার উদ্যোগ থাকা চাই। শিক্ষা খাতের সিংহভাগ বরাদ্দ ব্যবহারে গুণগত মান নিশ্চিতকরণে জবাবদিহির অবর্তমানে ব্যর্থতা প্রকারান্তরে বুমেরাং হয়ে দেখা দিতে পারে। ঔপনিবেশিক আমলেও যখন শিক্ষা খাতে বরাদ্দ ছিল অপ্রতুল, বৈষম্যের অভিযোগ ছিল স্বদেশি-বিদেশি সম্প্রদায়গত তখনো পড়াশোনা ‘ছাত্রণং অধ্যয়নং তপঃ’ ছিল ব্রত। আর এখন শিক্ষা ব্যবসা ও সরকারি ভর্তুকিতে আকীর্ণ। গণশিক্ষা জনশিক্ষায় রূপান্তরিত হতে পারছে না। শিক্ষা ক্রমে বাণিজ্যিক পণ্য হওয়ায় সেই শিক্ষা থেকে বেরিয়ে আসা শিক্ষিতজন শিল্পের জন্য উপযুক্ত দক্ষ কর্মঠ ও অ্যাসেট কর্মী হতে পারছে না। স্বল্প ভ্যালু এডিশন সৃষ্টিকারী গার্মেন্ট শিল্পে শ্রমিক ব্যবহার বাড়ানোর মধ্যে প্রশান্তির কিছু নেই বরং শ্রমশক্তির অপচয় প্রতীয়মান হয় সেখানে। অতিপ্রয়োজনীয় শিক্ষা খাত থেকে উদ্যমী, উদ্যোগী, কর্মঠ ও দক্ষ জনশক্তি বেরিয়ে এলে উন্নয়নের সকল পর্যায়ে যথার্থ বিনিয়োগে সফলতা আসবে। নির্বাচনের আগের বছরের বাজেট প্রথাগতভাবে জনতুষ্টির নামে অতিমাত্রায় গোষ্ঠীতুষ্টির রাজনৈতিক উৎকোচধর্মী হয়ে উঠলে তা হারাবে ‘জাতীয় বাজেট’-এর পুষ্টিগুণ।

 

লেখক : সাবেক সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান।

Email :  [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা থাকার পর জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা থাকার পর জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

পরমাণু সাবমেরিন তৈরির ব্যাপারে সম্মত দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু সাবমেরিন তৈরির ব্যাপারে সম্মত দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার পক্ষে আজ থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করবে বিএনপি
খালেদা জিয়ার পক্ষে আজ থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করবে বিএনপি

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফটিকছড়িতে ইলেকট্রিক মিস্ত্রিকে ডেকে নিয়ে হত্যা
ফটিকছড়িতে ইলেকট্রিক মিস্ত্রিকে ডেকে নিয়ে হত্যা

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঠাকরগাঁওয়ে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী হাডুডু খেলা
ঠাকরগাঁওয়ে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী হাডুডু খেলা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন
মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন

৩৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হুমায়ুন আহমেদের জন্মদিনে গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য আয়োজন
হুমায়ুন আহমেদের জন্মদিনে গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য আয়োজন

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মুন্সীগঞ্জে ডিজিটাল মিডিয়া বিষয়ক প্রশিক্ষণ শুরু
মুন্সীগঞ্জে ডিজিটাল মিডিয়া বিষয়ক প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিয়েভে ক্ষেপণাস্ত্র-ড্রোনের বড় হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
কিয়েভে ক্ষেপণাস্ত্র-ড্রোনের বড় হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নির্বাচনে বকুল-বিজন পরিষদের নিরঙ্কুশ জয়
মেহেরপুর রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নির্বাচনে বকুল-বিজন পরিষদের নিরঙ্কুশ জয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি বসুন্ধরা শুভসংঘের 'জকসু ফটো কন্টেস্ট' শুরু ১৬ নভেম্বর
জবি বসুন্ধরা শুভসংঘের 'জকসু ফটো কন্টেস্ট' শুরু ১৬ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খসখসে রুক্ষ ত্বক? ঘরেই বানিয়ে নিন ৩ ধরনের প্রাকৃতিক ক্রিম
খসখসে রুক্ষ ত্বক? ঘরেই বানিয়ে নিন ৩ ধরনের প্রাকৃতিক ক্রিম

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুম নষ্ট হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুম নষ্ট হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে কুষ্টিয়ায় র‍্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে কুষ্টিয়ায় র‍্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমেনি পিঁয়াজের দাম, সরবরাহ বাড়ছে শীতের সবজির
কমেনি পিঁয়াজের দাম, সরবরাহ বাড়ছে শীতের সবজির

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেমন থাকবে আগামী ৫ দিন আবহাওয়া
কেমন থাকবে আগামী ৫ দিন আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশের তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা
সারাদেশের তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিয়েভে রুশ হামলায় হতাহত ১৬
কিয়েভে রুশ হামলায় হতাহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে জয় পেল ইংল্যান্ড-ইতালি
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে জয় পেল ইংল্যান্ড-ইতালি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোমর ও গোড়ালির তীব্র যন্ত্রণা? ওষুধ নয়, মুক্তি মিলবে একটি যোগব্যায়ামে
কোমর ও গোড়ালির তীব্র যন্ত্রণা? ওষুধ নয়, মুক্তি মিলবে একটি যোগব্যায়ামে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তাইওয়ান ইস্যুতে জাপানের রাষ্ট্রদূতকে তলব করল চীন
তাইওয়ান ইস্যুতে জাপানের রাষ্ট্রদূতকে তলব করল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ৮ দলের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ৮ দলের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের ৩৫তম বর্ষপূর্তি উদযাপন
পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের ৩৫তম বর্ষপূর্তি উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ
বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন