শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ জুন, ২০২২

জাতীয় বাজেট বনাম গোষ্ঠীতুষ্টির বাজেট

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয় বাজেট বনাম গোষ্ঠীতুষ্টির বাজেট

বাংলাদেশের বাজেট প্রণয়ন, সংসদে পেশ, পাস; এমনকি বাস্তবায়ন পর্যায়ও ওপর থেকে নির্দেশিত এবং নিয়ন্ত্রিত, ফলে এটি প্রকৃত প্রস্তাবে ‘জাতীয়’ বা জনগণের বাজেট হয় না। রাজনৈতিক অর্থনীতির দলিল হিসেবে বাজেট শেষমেশ গোষ্ঠীর বাজেট হয়ে দাঁড়ায়। বাজেটে আয়-ব্যয়ের পরিমাণ ওপর থেকে চাপিয়ে দেওয়া হয়, নিচ থেকে সে হিসাব মিলিয়ে বাজেট তৈরি হয়, ফলে বাস্তবায়নকালে নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়, বারবার সংশোধনের আবশ্যকতা দেখা দেয়। সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় বিদ্যমান দুর্বলতা ও সংকটের অনেক কারণের মধ্যে এও একটি। বিশেষ উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য ব্যয়ের বড় বাজেট করে জোগান বা সামর্থ্যরে বিবেচনায় না নিয়েই আয়ের বোঝা চাপানো হয়। নিম্নস্তরের চাহিদার ওপর ভিত্তি করে ব্যয় এবং আয়ের বাজেট তৈরি হলে বাস্তবায়নে সুশাসন ও জবাবদিহি নিশ্চিত হতে বেগ পেতে হয় না।

লক্ষ্য করা যায়, ন্যায়-নৈতিকতা ও নীতিগত বা পদ্ধতি প্রক্রিয়াগত পরিবর্তন বাজেটে অর্থ বিলের মাধ্যমে হঠাৎ করে আনা হয়, ফলে আপতনের শিকার ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান এর জন্য প্রস্তুত থাকে না। আয়-ব্যয়ে কোনো পরিবর্তন বা নতুন পদক্ষেপ বা প্রয়োগ ভাবনার ওপর মতামত বা জনমত যাচাই বা তৈরির কাজ আগেভাগে শুরু করা উচিত। বছরব্যাপী এ বিষয়টির সুবিধা-অসুবিধা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা হতে পারে, সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর মতামত নেওয়ার সুযোগ হয়। সর্বোপরি যাদের ওপর এটি প্রয়োগ করা হবে তারা মানসিকভাবে প্রস্তুতি নেওয়ার সুযোগ পান। ফলে এটি বাস্তবায়ন করা সহজ হয়। সঠিক তথ্য-উপাত্ত পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে আয়-ব্যয়ের হিসাব কষা না হলে বাস্তবায়নে বিড়ম্বনা তো হবেই, লক্ষ্যই অর্জিত হয় না।

অনেকে মনে করতে পারেন আসন্ন ব্যয়ের বাজেট ৬ লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকা এবং তদনুযায়ী অভ্যন্তরীণ রেভিনিউ আয় লক্ষ্যমাত্রা ৪ লক্ষাধিক টাকা হবে উচ্চাভিলাষী। নমিনাল টার্মে বাজেট ইনক্রিমেন্টাল না হলে রিয়াল টার্মে তা পিছিয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকে। বাজেট হিসাব করতে মূল্যস্ফীতি ও জিডিপি প্রবৃদ্ধি মাথায় রেখে বিবেচনায় নিয়েই নমিনাল টার্মে বাজেট তৈরি হলে রিয়াল টার্মে তা টেকসই হতে পারে। আসলে নজর দিতে হবে বাজেট বাস্তবায়নের ওপর। দক্ষতা ও স্বচ্ছতার সঙ্গে বাজেট বাস্তবায়ন করাই হলো আসল কথা। সরকারের ব্যয় মানে সরকারের বিনিয়োগ এবং অর্থনীতির জন্য প্রাপ্তি। বাস্তবায়ন না করতে পারলে সে ব্যর্থতার দায়ভার এখন আর বাইরের বেনিয়ার নয়, নিজেদের। কর্মপরিকল্পনায় ভুল, আবেগতাড়িত অপচয়, অপব্যয়, দুর্নীতি, ব্যয়সাশ্রয়ী হতে পারার মতো বশংবদ সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে ওঠার প্রতি মনোযোগ দিতে হবে। দক্ষতা বাড়ানোর প্রতি জোর দিতে হবে। সম্পদ ও সেবা সৃষ্টি ছাড়া উন্নয়ন-অনুন্নয়ন বাজেটের অর্থ ব্যয় হলে তা অর্থনীতিতে বিরূপ পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটাতে পারে।

এ বছরের রাজস্ব আয় ও ব্যয় উভয় বাজেটে সামষ্টিক অর্থনীতি ব্যবস্থাপনার সতর্ক নজরদারির ব্যবস্থাসহ মোটা দাগে তিনটি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার পথনির্দেশ প্রত্যাশিত থেকে যাবে। চ্যালেঞ্জ তিনটি হলো- ১. করোনাবিধ্বস্ত অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে বিগত দুই বছর থেকে শুরু করে বর্তমান অর্থবছরের সাম্প্রতিক সময় পর্যন্ত জিডিপি গ্রোথে যে পিছিয়ে পড়া তা পুষিয়ে নিয়ে পথে ওঠা বা আগের অবস্থায় ফিরে আসা। ২. ইউক্রেন-রাশিয়া সমরোদ্ভূত বিশ্ববাজার পরিস্থিতির অভিঘাত মোকাবিলা এবং ৩. এরপর উন্নয়ন ও অগ্রগতির পথে অগ্রসরমাণ থাকা অর্থাৎ প্রবৃদ্ধির ধারা এমন পর্যায়ে থাকা উচিত যাতে আরাধ্য সময়ের মধ্যে মধ্য আয়ের দেশে পরিণত হওয়া যায়।

বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল অর্থনীতির বর্তমান প্রেক্ষাপটে তাই বাজেট প্রণয়নে এ সত্যটি মাথায় রাখা আবশ্যক হবে যে, অর্থনৈতিক স্বয়ম্ভরতা অর্জন ছাড়া স্বাধীনতা নিষ্কণ্টক নয়। ইতোমধ্যে এ কথা বহুল উচ্চারিত হয়ে আছে যে, একুশ শতকে অর্থনৈতিক উন্নয়নই হবে তাবৎ রাষ্ট্র ও জাতির শ্রেষ্ঠত্বের ও প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার অন্যতম নিয়ামক। আর সে কারণে অন্যান্য অনুষঙ্গের চেয়ে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের প্রসঙ্গকে এগিয়ে আনা আবশ্যক হবে উন্নয়ন কৌশলের সব পরিকল্পনাপত্রে। অর্থনৈতিক মুক্তিকে গণতন্ত্রায়ণের অন্যতম উপলক্ষ ও উপায় হিসেবে বিবেচনার দাবি সোচ্চার হচ্ছে উন্নয়নশীল দেশগুলোয় যেখানে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে এখনো নিরলস প্রচেষ্টা ও আন্দোলন অব্যাহত রয়েছে।

বাজেট প্রাক্কলন ও লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণকালে এ কথা অবশ্যই বিবেচনায় রাখতে হবে- অর্থনৈতিক স্বয়ম্ভরতা জীবনযাত্রার মানকে, মূল্যবোধকে এমন একটি প্রত্যয় প্রদান করে যা অন্য সব অনুষঙ্গ অনুশাসনে বা সুনীতি নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হয়। ব্যক্তি বা পরিবারের ক্ষেত্রে যে কথা সে কথা রাষ্ট্র বা দেশের ক্ষেত্রেও। সাম্প্রতিককালে বিশ্বে যত জাতীয় স্বাধীনতা বা মুক্তিসংগ্রাম সংঘটিত হয়েছে তার মূল প্রেরণায় ছিল অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার আকাক্সক্ষা, গোষ্ঠী বা ব্যক্তির স্বেচ্ছাচারিতা তথা স্বৈরতান্ত্রিক মনোভাবের বলয় থেকে রাষ্ট্রীয় সৌভাগ্য ও সুযোগকে সবার আয়ত্তে বা অধিকারে আনা। অন্ন, বস্ত্র বাসস্থানের নিশ্চয়তা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য সুবিধা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ, উন্নত অবকাঠামো, মানবাধিকারসহ সামাজিক নিরাপত্তাবিধানের বিষয়গুলোকে রাষ্ট্রের কাছ থেকে শুধু দাবিই করা হচ্ছে না বরং এসবের ক্ষেত্রে পরিস্থিতির সূচকই এখন সংশ্লিষ্ট দেশের সরকারের প্রতি জনসমর্থন ও গণতান্ত্রিক পরিবেশের পরিচায়ক। সবার অভীষ্টই হচ্ছে রাষ্ট্রীয় তথা বৈশ্বিক সম্পদ ও সুযোগে সবার অবারিত অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করা। স্বচ্ছতা ও সুশাসনের তাগিদ এসব সংস্কার ব্যবস্থাপত্রে প্রকৃতপক্ষে আমজনতার ক্ষমতায়নের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে নিবেদিত। পূর্ব এশীয় দেশগুলোয় কিছুকাল আগে থেকে পরিলক্ষিত অর্থনৈতিক বিপর্যয় এসব দেশের নেতৃত্বকে এবং গণতান্ত্রিক পরিবেশকে যেভাবে স্পর্শ করেছে তাতে এটা স্পষ্টতর হচ্ছে যে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিমূলক অর্থনৈতিক উন্নয়নই হবে গণতন্ত্রের প্রাণশক্তি।

সমাজে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের বিকাশভাবনা ব্যক্তিবন্দনা, চর্চা, স্ব^ার্থ ও শর্তের বেড়াজালে আটকে গেলে তা বুমেরাং হয়ে গণতন্ত্রের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়ায়। অর্থনীতিতে সরবরাহ চাহিদায় বণ্টন বৈষম্য যেমন সুষম সম্পদ সৃষ্টির পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে, যেভাবে সমন্বিত উৎপাদন অভীপ্সায় বিভ্রান্তি বিসংবাদ উপস্থিত করে। ওভারটেক করার প্রবণতা যেমন যাত্রাপথে বিশৃঙ্খলা উপহার দেয়, তেমনি পরমতসহিষ্ণুতার অভাব সুশীল ও সুষম আচরণকে নির্বাসনে পাঠাতে পারে। ১০টি কাজের সাতটি ভালো তিনটি মন্দ হতে পারে। ভালোকে ভালো বলে স্বীকৃতি, মন্দকে মন্দ বলে তিরস্কারের নীতিগত অবস্থানে যে কোনো আপস হবে আত্মঘাতের নামান্তর। মন্দকে লুকিয়ে শুধু ভালোর বন্দনা এবং ভালোকে ছাপিয়ে একতরফাভাবে মন্দকে সামনে আনা সুস্থতার লক্ষণ নয় কোনো পরিবেশেই। তিরস্কার পুরস্কারে পক্ষপাতিত্ব কিংবা ব্যক্তি, দল, গোষ্ঠীর প্রতি অন্ধত্ব অবলম্বন অর্থনৈতিক উন্নয়নেও যেমন, সমাজ সুসংগঠনের বেলায়ও সমান দুঃসংবাদবাহী।

জাতীয় অর্থনীতির সার্বিক বিকাশ লক্ষ্যে সঞ্চয় ও বিনিয়োগের একটি অবিসংবাদিত ভূমিকা রয়েছে উৎপাদনে। মোট অর্থে সঞ্চয় ও বিনিয়োগ শিল্পোন্নয়নে প্রয়োজন বলে ধারণা করেই শিল্পনীতিতে সঞ্চয় ও বিনিয়োগের বিষয়টি বারবার আসে। কিন্তু যে দেশের অর্থনীতির প্রাণশক্তি কৃষি, যে দেশের জনগণের মৌলিক অধিকার সামাজিক খাতগুলোর সার্বিক উন্নয়নের ওপর নির্ভরশীল সে দেশে সার্বিক সঞ্চয় এবং সব উৎপাদনশীল খাতে তার বাঞ্ছিত বিনিয়োগ ভাবনা ও পরিকল্পনা জাতীয় অর্থনীতির উন্নয়ন দর্শনের প্রধান বিবেচ্য বিষয়। কর্মসূচি কিংবা কৌশলপত্র প্রণয়ন করে দারিদ্র্য বিমোচন পর্যন্ত বলে থেমে গেলে দারিদ্র্য দূরীভূত হবে না। দারিদ্র্যকে চিরতরে ও কার্যকরভাবে তাড়াতে হলে সঞ্চয়ের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে তৃণমূল পর্যায়ে। অভ্যাস রাতারাতি কিংবা ফরমান জারি করে গড়ে ওঠে না, সঞ্চয়ের জন্য প্রেরণা, পরিবেশ ও প্রকরণ চাই। পুঁজিবাদী দৃষ্টিভঙ্গিতে মুক্তবাজার অর্থনীতির নামে ভর্তুকি ও অন্য সুবিধার সমন্বয় ঘটিয়ে শিল্প বিকাশের উদ্যোগ নেওয়া হয় কিন্তু যে জনগোষ্ঠীর কল্যাণের নামে করা হয় তাদের সঠিক উন্নয়ন প্রয়াস এ চিন্তা-চেতনা থেকে রয়ে যায় এবং ঘটে যায় অনেক দূরে। যেমন শিক্ষা একটি অন্যতম বিনিয়োগ জাতির জন্য। শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড এটা শুধু কথার কথায় সীমাবদ্ধ না রেখে একে যথার্থ উপলব্ধি ও গুণগত মানে উন্নীত করার উদ্যোগ থাকা চাই। শিক্ষা খাতের সিংহভাগ বরাদ্দ ব্যবহারে গুণগত মান নিশ্চিতকরণে জবাবদিহির অবর্তমানে ব্যর্থতা প্রকারান্তরে বুমেরাং হয়ে দেখা দিতে পারে। ঔপনিবেশিক আমলেও যখন শিক্ষা খাতে বরাদ্দ ছিল অপ্রতুল, বৈষম্যের অভিযোগ ছিল স্বদেশি-বিদেশি সম্প্রদায়গত তখনো পড়াশোনা ‘ছাত্রণং অধ্যয়নং তপঃ’ ছিল ব্রত। আর এখন শিক্ষা ব্যবসা ও সরকারি ভর্তুকিতে আকীর্ণ। গণশিক্ষা জনশিক্ষায় রূপান্তরিত হতে পারছে না। শিক্ষা ক্রমে বাণিজ্যিক পণ্য হওয়ায় সেই শিক্ষা থেকে বেরিয়ে আসা শিক্ষিতজন শিল্পের জন্য উপযুক্ত দক্ষ কর্মঠ ও অ্যাসেট কর্মী হতে পারছে না। স্বল্প ভ্যালু এডিশন সৃষ্টিকারী গার্মেন্ট শিল্পে শ্রমিক ব্যবহার বাড়ানোর মধ্যে প্রশান্তির কিছু নেই বরং শ্রমশক্তির অপচয় প্রতীয়মান হয় সেখানে। অতিপ্রয়োজনীয় শিক্ষা খাত থেকে উদ্যমী, উদ্যোগী, কর্মঠ ও দক্ষ জনশক্তি বেরিয়ে এলে উন্নয়নের সকল পর্যায়ে যথার্থ বিনিয়োগে সফলতা আসবে। নির্বাচনের আগের বছরের বাজেট প্রথাগতভাবে জনতুষ্টির নামে অতিমাত্রায় গোষ্ঠীতুষ্টির রাজনৈতিক উৎকোচধর্মী হয়ে উঠলে তা হারাবে ‘জাতীয় বাজেট’-এর পুষ্টিগুণ।

 

লেখক : সাবেক সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান।

Email :  [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
দুর্গাপুরে ভারতীয় নাগরিক আটক
দুর্গাপুরে ভারতীয় নাগরিক আটক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত
প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিন বাড়তে পারে দেশের তাপমাত্রা
দুই দিন বাড়তে পারে দেশের তাপমাত্রা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কালভার্টের পাশে পড়ে থাকা নবজাতকের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে কালভার্টের পাশে পড়ে থাকা নবজাতকের লাশ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল
গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জামায়াতের নির্বাচনী দায়িত্বশীলদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি
মেহেরপুরে জামায়াতের নির্বাচনী দায়িত্বশীলদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেমিনিতে ছবি দিলেই তৈরি হবে ভিডিও
জেমিনিতে ছবি দিলেই তৈরি হবে ভিডিও

২১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় দাখিল পরীক্ষায় শীর্ষ অবস্থানে দারুননাজাত মডেল মাদ্রাসা
ভালুকায় দাখিল পরীক্ষায় শীর্ষ অবস্থানে দারুননাজাত মডেল মাদ্রাসা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত
রাবিতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের
বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার
পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫
থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা
৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ
পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’
নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন
শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু
মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ
জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে
এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা