শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ জুন, ২০২২ আপডেট:

অবাধ্য ভাবনা

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
অবাধ্য ভাবনা

১. পাকিস্তানের করাচিতে সেদিন একটি হিন্দু মন্দিরের ভেতরের মূর্তি ভেঙ্গে ফেললো কিছু মুসলমান। বাংলাদেশেও ঘটে এমন। আমার মাঝে মাঝে জানতে ইচ্ছে হয়, দেশভাগ না হলে কী হতো? আমার মনে হয়, দেশভাগ না হলে হিন্দু মুসলমানে ঘন ঘন দাঙ্গা লাগত, প্রচুর মানুষের মৃত্যু হতো। দেশভাগ হয়েই বা কী হয়েছে? দেশভাগ হলেও হিন্দু মুসলমানের পরস্পরের প্রতি ঘৃণা কমেনি। যদি এমন হতো, সব হিন্দু ওদিকে, সব মুসলমান এদিকে, তাহলে কি অসন্তোষ, ঘৃণা আর রক্তপাতের অবসান হতো? হতো বলেও কিন্তু মনে হয় না। হিন্দুদের উঁচু জাত আর নীচু জাতে ঘৃণা ঠিকই টিকে থাকতো, প্রগতিশীল আর কট্টর মুসলমানে ঘৃণা টিকে থাকতো, সুন্নি, শিয়া, আহমদিয়া, বাহাই, সুফির মধ্যে ঘৃণা টিকে থাকতো। মারামারি লেগেই থাকতো। আসলে ধর্মের ঊর্ধ্বে উঠতে না পারলে, শিক্ষিত এবং সভ্য না হতে পারলে, ঘৃণা আর ভায়োলেন্স থেকে মানুষের মুক্তি নেই।

২. আমি ইসলাম পছন্দ করি না, এর মানে কিন্তু এই নয় যে আমি মুসলমানদের অপছন্দ করি। আমি ইসলামি মৌলবাদের বা ইসলামি সন্ত্রাসের বিপক্ষে বলে যদি কেউ মনে করে আমি ট্রাম্পপন্থি, সে ভুল। যদি মনে করে, যেহেতু আমি ইসলাম পছন্দ করি না, সেহেতু আমি ইসলাম ছাড়া বাকি সব ধর্ম পছন্দ করি, অথবা আমি ইসলামবিরোধী কট্টর ডানপন্থি দলের সমর্থক, তাহলেও ভুল। অনেকেই সরল অঙ্কে অভ্যস্ত। তারা মনে করে, তুমি আরএসএস হলে ইউনিফর্ম সিভিল কোড চাইবে; আরএসএস না হওয়া মানে সিভিল কোড না চাওয়া। কিন্তু আমি যে আরএসএসের প্রচ- বিরোধী হয়েও ইউনিফর্ম সিভিল কোডের প্রচ- পক্ষে, তার বেলায়? মানুষ বোঝে না যে কিছু মানুষ যেদিকে সবাই যাচ্ছে সেদিকে যায় না, কিছু মানুষ মানবতার জন্য উঁচু হয়ে দাঁড়ায়।

৩. একখানা ‘জান্নাতের পাসপোর্ট’ দেখার সুযোগ হলো। বাংলাদেশে বানানো হয়েছে এই সবুজ পাসপোর্ট। ধর্মের ব্যবসায়ীরা বানিয়েছে। তারা মানুষের মগজ ধোলাই করে, আর মানুষকে জিহাদে টেনে নিয়ে যায়। ঠিকঠাক জিহাদ করলে অর্থাৎ বিধর্মীদের এবং ইসলামের সমালোচকদের খুন করলে এই পাসপোর্ট উপহার দেওয়া হয়। বোকা লোকগুলো ভেবে নেয় তারা এই পাসপোর্ট নিয়ে শর্টকাট রাস্তা ধরে হেঁটে চলে যাবে জান্নাতে। অন্যদের মতো হাশরের মাঠে তাদের ইমানের পরীক্ষা দিতে হবে না বা পুলসিরাত পার হতে হবে না।

পশ্চিম আফ্রিকার গরিব দেশ বুরকিনা ফাসোতে বহুদিন থেকে জিহাদিরা অবলীলায় মানুষ খুন করছে। এদেরও নিশ্চয়ই জান্নাতে যাওয়ার ইচ্ছেটা প্রবল। জিহাদিরা গরিব দেশ আর ধনী দেশে কোনও পার্থক্য করে না। নৃশংসতার কোনও দৈশিক সীমানা, সত্যি বলতে, নেই।

৪. সেক্স আর কঞ্জিউমেশানে পার্থক্য কী? পার্থক্য খুব বড় কিছু নয়। তবে সবচেয়ে বড় যে পার্থক্য, সেটি হলো, সেক্স শব্দটি পলিটিক্যালি কারেক্ট নয়, কঞ্জিউমেশান শব্দটি কারেক্ট। কেউ যখন বলেন, ‘তিনি বিয়েটা কঞ্জিউমেট করেছিলেন’, তখন সেটা পলিটিক্যালি কারেক্ট, কিন্তু যদি কঞ্জিউমেট শব্দটি না বলে বলেন ‘তিনি বিয়ের পর স্ত্রীর সঙ্গে সেক্স করেছিলেন’, তখন সেটা পলিটিক্যালি ইনকারেক্ট।

কোদালকে ‘কোদাল’ না বলে ‘খনন করার নিমিত্তে লৌহ ও কাষ্ঠ নির্মিত দীর্ঘ হাতলের একটি সরঞ্জাম’ বলাটাই অনেকের পছন্দ।

৫. নোবেল প্রাইজ পাওয়া বিজ্ঞানী স্যর টিম হান্ট একটা কনফারেন্সে নারী-বিজ্ঞানীদের সম্পর্কে একবার বলেছিলেন, ‘ল্যাবের মেয়েরা খালি প্রেমে পড়ে, তাদের প্রেমে ছেলেদের পড়াতে চায়, আর কিছু বললেই কেঁদে ওঠে, ছেলেদের আর মেয়েদের জন্য আলাদা আলাদা ল্যাব হওয়াই ভালো।’ স্যার টিম হান্টকে পরে ক্ষমা চাইতে হয়েছে তাঁর মন্তব্যের জন্য, কিন্তু ক্ষমা তিনি পাননি। তাঁকে ইংল্যান্ডের ইউসিএল বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইফ সায়েন্স অধ্যাপকের পদ থেকে ইস্তফা দিতে হয়েছে, শুধু ওই মন্তব্যটুকুর জন্য। হ্যাঁ, শুধু ওই মন্তব্যটুকুর জন্য। ভাবছি দেশ কতটা সভ্য হলে টিম হান্টের সামান্য ওই সেক্সিস্ট মন্তব্যে আপত্তি করে। আমাদের উপমহাদেশে যদি সেক্সিজমের কারণে চাকরি খাওয়ার ব্যবস্থা হয়, তাহলে খুব কম পুরুষেরই চাকরি রক্ষা পাবে।

৬. বাংলাদেশে আজকাল ধর্ষক ধরা পড়ছে, মাদক ব্যবসায়ী ধরা পড়ছে, চোর ডাকাত ধরা পড়ছে, খুনি ধরা পড়ছে...সবাই দেখছি ধার্মিক। ছোটবেলায় টুপিদাড়িওয়ালা কোনও লোক দেখলে ভাবতাম লোকটি নীতিমান। বড়বেলায় প্রচুর টুপিদাড়িওয়ালার মধ্যেই দেখছি লুকিয়ে আছে নষ্ট এবং নিকৃষ্ট।

৭. বাংলাদেশে এখন ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদন্ড। আশা কী করতে পারি ধর্ষণ ঘটবে না আর? যদি পুরুষেরা এখন ধর্ষণ না করে, তাহলে কি কারণে করবে না? মৃত্যুদন্ডের ভয়ে। কিন্তু ধর্ষণের ইচ্ছেটা তো রয়েই যাবে। পুরুষের নারীবিদ্বেষী মানসিকতা ধর্ষণ ঘটায়, নারীবিদ্বেষী এই মানসিকতার কিন্তু কোনও পরিবর্তন ঘটছে না। সেইটি ঘটা সবচেয়ে জরুরি। পুরুষ যেদিন থেকে ধর্ষণ বন্ধ করবে এই বিশ্বাসে যে তার কোনও অধিকার নেই কারও সঙ্গে অশোভন এবং অশ্লীল আচরণ করার, কাউকে অনুমতি ছাড়া স্পর্শ করার, সেইদিন ধর্ষণ সত্যিকার বন্ধ হবে। কিন্তু কী করে বন্ধ হবে, ঘরে বাইরে প্রতিদিন শেখানো হচ্ছে মেয়েরা পুরুষের ভোগের বস্তু। একদিকে মেয়েরা যে ভোগের বস্তু তা মাথায় ঢুকিয়ে দেওয়া জায়েজ, আরেকদিকে ভোগের বস্তুদের ভোগ করাটা জায়েজ নয়। মুশকিলই বটে।

৮. মেয়েরা যতদিন না রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিকভাবে পুরুষের সঙ্গে সমান হচ্ছে, ততদিন তাদের নিজের পরিচয়ে নিজের বাঁচাটা নিশ্চিতই দুরূহ। যতদিন না তারা শারীরিক স্বাধীনতা অর্জন করছে, ততদিন তাদের মানসিক স্বাধীনতাও কচুপাতায় জলের মতো, এই থাকে তো এই থাকে না।

৯. ভারতবর্ষে দুই-তৃতীয়াংশ বিবাহিত মেয়ে নির্যাতিত হচ্ছে স্বামী দ্বারা। যেদিন প্রতিটি নির্যাতিত মেয়েই অর্থাৎ দুই-তৃতীয়াংশ মেয়েই বধূ নির্যাতন মামলায় অত্যাচারী স্বামীদের জেলে ভরবে, সেদিনই বুঝবো মেয়েরা এই ভারতবর্ষে সামান্য হলেও সচেতন হয়েছে, সামান্য হলেও আত্মসম্মানবোধ তাদের আছে। যেদিন তাদের ভয় ঘুচে যাবে, দ্বিধা দূর হবে, সেদিন বুঝবো মেয়েরা মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর যোগ্যতা অর্জন করেছে। আত্মসম্মানবোধ থাকলে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর উপায় কিছু না কিছু বেরোয়।

১০. পুরুষতান্ত্রিক সমাজে নারী ভিকটিম। এ কথা যেমন ঠিক, নারী আত্মঘাতী এটাও ঠিক। আজ যদি নারীরা নিজেদের অধিকারের ব্যাপারে সচেতন হতো, আত্মপরিচয়ের সংকটমোচনে নিজেরা বিচ্ছিন্ন না থেকে সংগঠিত হতো, নারীর সঙ্গে নারীর যোগাযোগ যদি আরও বেশি হতো, পরস্পরের প্রতি সহানুভূতি এবং শ্রদ্ধা যদি বাড়তো, যদি তারা আন্তরিকভাবে পরস্পরের হাতে সহযোগিতার হাত রাখতো, নারীর ক্ষমতায়নে এক নারী আরেক নারীর পাশে দাঁড়াতো, তবে চুর চুর করে ভেঙে পড়তো পুরুষতন্ত্র, বাসযোগ্য হতো জগৎ।

১১. আমি মেয়েদের সম্পূর্ণ স্বাধীনতার কথা বলি, এটা অনেক মেয়ের কাছে বাড়াবাড়ি বলে মনে হয়। অনেক সময় মেয়েদের স্বাধীনতা বিষয়ে আমি যা বলি, তা মেয়েরা যত বোঝে, তার চেয়ে বেশি পুরুষেরা বোঝে। বোঝে, কারণ, স্বাধীনতা ভোগ করে পুরুষ অভ্যস্ত, স্বাধীনতার অর্থ তারা তাই জানে। পুরুষেরা আমার লেখার বিরুদ্ধে বলে, কারণ তারা ঠিক জানে আমি কী বলতে চাইছি। নারীরা আমার লেখার বিরুদ্ধাচরণ করে, কারণ তারা ঠিক জানে না আমি কী বলতে চাইছি। দুজনের বিরোধিতার ভাষাটা এক, কারণটা ভিন্ন।

১২. মেয়েদের কাপড় চোপড়ের ওপর দোষ চাপিয়ে নিজের দোষ ঢাকতে চায় ধর্ষক পুরুষ। অচেনা কারও সঙ্গে কোনও অনুমতি ছাড়াই যৌন সঙ্গমের ইচ্ছে হতেই পারে পুরুষের, কারও ওপর পেশির জোর দেখানোর ইচ্ছে হতেই পারে তাদের, কাউকে খুন করার ইচ্ছে হতেই পারে- কিন্তু এসব বদ ইচ্ছেগুলোকে সংবরণ করতে হবে, এ ছাড়া উপায় নেই। সভ্য হতে হলে এর বিকল্প নেই। দেশের প্রতিটি মানুষ সভ্য না হলে দেশটিরও সভ্য হয়ে ওঠা হয় না।

১৩. জন্মের পর থেকে যত নারীবিদ্বেষ পুরুষেরা শিখেছে- তা সবার আগে তাদের মস্তিষ্ক থেকে বের করে দিতে হবে। ওসব আবর্জনা মস্তিষ্কে রেখে নতুন বপন করে সুস্থ কিছু ফলানো সম্ভব নয়। নারীকে শ্রদ্ধা করো- এই শিক্ষা কোনও কাজে আসবে না, কারণ নারীকে ঘৃণা করো এই শিক্ষা পেয়েই বেড়ে উঠেছে অধিকাংশ পুরুষ। আসলে ‘নারীকে শ্রদ্ধা করো, নারীও মানুষ’ ইত্যাদি যত না মাথায় প্রবেশ করানো দরকার, তার চেয়ে মাথা থেকে ‘নারী যৌন বস্তু’, ‘নারীকে যা ইচ্ছে তাই করার অধিকার পুরুষের আছে’ এ ধরনের বিশ্বাস মাথা থেকে বের করে দেওয়া বেশি দরকার।

১৪. মেয়েদের বোরখা পরার অর্থ হলো, ‘মেয়েরা লোভের জিনিস, ভোগের বস্তু’, মেয়েদের শরীরের কোনও অংশ পুরুষের চোখে পড়লে পুরুষের যৌন কামনা আগুনের মতো দাউ দাউ করে জ্বলে, লোভ লালসার বন্যা নামে, ধর্ষণ না করে ঠিক শান্তি হয় না। পুরুষদের এই যৌন সমস্যার কারণে মেয়েদের আপাদমস্তক ঢেকে রাখতে হবে। এই হলো সপ্তম শতাব্দীতে জন্ম হওয়া ধর্মীয় বিধান। এই বিধানের অলিখিত ভাষ্য হলো, পুরুষেরা সব অসভ্য, সব বদ, সব যৌন কাতর, ধর্ষক, তারা নিজেদের যৌন ইচ্ছেকে দমন করতে জানে না, জানে না বলেই শরীরের আপাদমস্তক ঢেকে রাখার দায়িত্ব মেয়েদের নিতে হয়।

১৫. মেয়েদের পোশাককে পুরুষেরা তাদের রাজনীতির বিষয় করেছে। মেয়েরা যৌন হেনস্তার শিকার হলে তারা মেয়েদের পোশাককে দোষ দেয়। সমাজ যে সভ্য হয়নি, শিক্ষিত হয়নি, সমাজ যে এখনো মেয়েদের দ্বিতীয় লিঙ্গ বলে বিচার করে, মেয়েদের যৌনবস্তু বলে মনে করে- এ কথা স্বীকার করে না, এ নিয়ে উদ্বিগ্নও হয় না। বরং মেয়েদের আদেশ বা উপদেশ দেয় ছোট পোশাক ছেড়ে বড় পোশাক পরার, এ পোশাক না পরে সে পোশাক পরার। জিন্স না পরে সালোয়ার পরার, সালোয়ার না পরে শাড়ি পরার। বিশেষজ্ঞরা এই যে এত বলছেন যে মেয়েদের পোশাকের কারণে ধর্ষণের মতো অপরাধ ঘটে না, তারপরও কেউ বিশ্বাস করতে চায় না যে মেয়েরা বা মেয়েদের পোশাক ধর্ষণের জন্য দায়ী নয়, দায়ী ধর্ষক, দায়ী ধর্ষকের নারীবিদ্বেষ, দায়ী ধর্ষকের অজ্ঞতা, মূর্খতা, পুরুষতান্ত্রিকতা।

আচ্ছা, পুরুষের ওপর ঘটা কোনও যৌন হেনস্তার দায় কি পুরুষের কোনও পোশাকের ওপর দেওয়া হয়? দেওয়া হলে পোশাক বদলানোর উপদেশ কি মুহুর্মুহু বর্ষণ করা হয় পুরুষের ওপর? মেয়েদের ওপর চলা অন্যায়ের, সত্যিই, কোনও সীমা নেই, শেষ নেই।

 

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের বাণিজ্য-শিল্প প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের বাণিজ্য-শিল্প প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক

এই মাত্র | বাণিজ্য

‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু
আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’
‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর
সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত
রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত
ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা
মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই
পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন
গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!
রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে
ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু
গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার
কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী
বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা
ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার
কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা