শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ জুলাই, ২০২২

হাজার মাইল পথচলায় একটি একটি পদক্ষেপ

স্বদেশ রায়
প্রিন্ট ভার্সন
হাজার মাইল পথচলায় একটি একটি পদক্ষেপ

ওলেনা জেলেনস্কি মিডিয়াকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, রাশিয়ার আগ্রাসনের প্রথম দিন তাঁর স্বামী ভলোদিমির জেলেনস্কি কখন সিকিউরিটি কাউন্সিলের মিটিং এবং সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধ ক্ষেত্রে যান তা তিনি জানতেন না। সারা দিন তাঁর ফোন বন্ধ ছিল। তিনি কোনো খবরও পাননি। এখনো দেখা হয় খুব অল্প সময়ের জন্য মাঝেমধ্যে। এবং তাঁর স্বামীকে তিনি এখন বিভিন্ন মিডিয়ায় দেখেন সাধারণ পোশাকে। বাসায়ও কখনো এলে ওই পোশাকেই আসেন। আগে তিনি তাঁকে দেখেছেন স্যুট-টাই পরা অবস্থায়। এখন যুদ্ধের প্রয়োজনে তিনি সাধারণ পোশাকে ও কেডস পায়ে। নিজের পরিবারকে বাঁচানোর দায় আগে নয়, আগে দেশ। সাধারণ মানুষ যেভাবে দেশরক্ষার এ যুদ্ধের সময় বাঁচবে, নিজের পরিবারও সেভাবে বাঁচবে। অন্যদিকে রাজনৈতিক নেতৃত্ব বেসামরিক পোশাকে সামরিক বাহিনী ও দেশের মানুষকে নেতৃত্ব দিচ্ছে। এমন ছবি ও ঘটনার সঙ্গে আমরা বাংলাদেশের মানুষ অনেক বেশি পরিচিত। হয়তো নতুন জেনারেশন ঠিক ওই ভাবে জানে না। তাই তারা জেলেনস্কির বেসামরিক পোশাকের মধ্যে, তাঁর আচরণের মধ্যে বাংলাদেশের ১৯৭১-এর একটা ছায়া দেখতে পায় না।

বাংলাদেশে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদারদের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আমাদের রাজনৈতিক নেতৃত্ব সামরিক বাহিনীকে নিয়ে এমনি মাঠে ছিলেন। সেখানে তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম এমনকি তরুণ নেতা শেখ ফজলুল হক মণিকে এমনই বেসামরিক পোশাকে সামরিক নেতৃত্বের সঙ্গে যুদ্ধ ক্ষেত্রে দেখা যেত। মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাজউদ্দীন আহমদ ও ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামের কয়েকটি ছবি এখনো দেখা যায়। তাঁরা বেসামরিক পোশাকে যুদ্ধ ক্ষেত্রে। তাঁদের পরিবার অন্য ১০ জনের মতোই দেশের ভিতর প্রথমে ছিলেন, পরে মুজিবনগরে যান। তবে তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ হতো খুবই কম।

শুধু এ পোশাক নয়, দেশরক্ষার যুদ্ধে প্রকৃত রাজনৈতিক নেতাদের বক্তব্যও মিলে যায়। তাই সে যে সময়ের হোক না কেন। জেলেনস্কি তাঁর প্রতিটি ভাষণেই বলছেন তাঁর ও তাঁর দেশের মানুষের লড়াই শুধু ইউক্রেনকে রাশিয়ার আগ্রাসন থেকে বাঁচানোর লড়াই নয়। এ লড়াই মূলত সারা বিশ্বের গণতন্ত্র রক্ষার লড়াই। গণতন্ত্রকামী মানুষের যুদ্ধ। ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের নয় মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের সময়ের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের অনেক ভাষণ আছে। সব সংরক্ষিত নেই। তার পরও যেগুলো আছে সেখানে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, তিনিও বলছেন, বাংলাদেশের ওপর এ যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে, বাংলাদেশের মানুষ এ যুদ্ধ করছে, এ যুদ্ধ মূলত সারা বিশ্বের গণতন্ত্রকামী ও মুক্তিকামী মানুষের যুদ্ধ। তিনি সেদিন তাঁর প্রতিটি ভাষণেই সারা বিশ্বের মুক্তিকামী নেতা ও মানুষের সহযোগিতা চাইতেন। যুদ্ধের জন্য অস্ত্র ও রসদ সাহায্য চাইতেন। আজকের এ আগ্রাসী রাশিয়া সেদিন সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত ইউনিয়ন। সাধারণ মানুষের মুক্তির প্রতি তাদের একটা অঙ্গীকার ছিল। ওই অঙ্গীকার থেকে তারা সেদিন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিল। ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী ২৫ মার্চ রাতের পাকিস্তানি আগ্রাসনের পরই তাঁদের পার্লামেন্টে দেওয়া প্রথম ভাষণেই বলেছিলেন, বাংলাদেশের মানুষকে সাহায্য করা গণতান্ত্রিক ভারতের নৈতিক দায়িত্ব। কারণ কোথাও গণতন্ত্রকামী মানুষকে অস্ত্রের মুখে ধ্বংস করে দেওয়ার কাজ শুরু হলে গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে ভারত নিশ্চুপ থাকতে পারে না। গণতান্ত্রিক আমেরিকার সরকারের একটি অংশ সেদিন ¯œায়ুযুদ্ধের বিশ্বে আমাদের মুক্তিযুদ্ধে সাহায্যের থেকেও বড় করে দেখেছিল চায়নার সঙ্গে পাকিস্তানের মাধ্যমে তাদের বন্ধুত্ব। তার পরও আমেরিকার অধিকাংশ সিনেটর, আমেরিকার জনগণ, আমেরিকার বুদ্ধিজীবীরা সেদিন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষেই ছিলেন। গণতান্ত্রিক গোটা ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, জাপান সবাই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ছিল। আর সেদিন বাংলাদেশের হয়ে এ বৃহৎ ঐক্য গড়ে তুলতে বাংলাদেশের নেতাদের পাশাপাশি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের মূল সমর্থক ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী আধখানার বেশি পৃথিবী সফর করে জনমত ও রাষ্ট্রীয় সমর্থন গড়েছিলেন।

সেদিন ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী যে কাজটি করেছিলেন বাংলাদেশের জন্য আজ ইউক্রেনের জন্য একই কাজ করছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বাইডেন। বাইডেনের প্রচেষ্টায় এবং জেলেনস্কি ও তাঁর দেশবাসীর প্রতিরোধযুদ্ধের কারণে ইতোমধ্যে অধিকাংশ গণতান্ত্রিক দেশ পরিপূর্ণভাবে হোক আর নৈতিকভাবে হোক ইউক্রেনে রাশিয়ার এ আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ধীরে ধীরে এক হচ্ছে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশও যেমন প্রথমে ভারতের সরকারের পূর্ণ সমর্থন পায় তারপর ধীরে ধীরে গোটা গণতান্ত্রিক বিশ্বের সমর্থন পায়। ইউক্রেনের ক্ষেত্রেও তেমনি ঘটছে। তবে সেদিন শুরুতে ভারতের সব রাজনৈতিক দল প্রথমে কিন্তু বাংলাদেশকে পূর্ণ সমর্থন করেনি। আজও যেমন আমেরিকায় ট্রাম্পসহ অনেকেই এখনো ইউক্রেনকে পূর্ণ সমর্থন করছেন না। আমেরিকার সরকার ও তাদের নেতা বাইডেন প্রথমে ইউক্রেনকে পূর্ণ সমর্থন করলেও ইউরোপীয় ইউনিয়নের অধিকাংশ দেশের মধ্যে একটা ‘ধীরে চল’ নীতি লক্ষ্য করা গিয়েছিল। কিন্তু গত সপ্তাহে সেখানে ঘটেছে নাটকীয় পরিবর্তন। এর আগে ইউক্রেনের রাজধানীতে শুধু আমেরিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পোল্যান্ডে প্রেসিডেন্ট গিয়েছিলেন। কিন্তু গত সপ্তাহে সেখানে জার্মানির চ্যান্সেলর, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ও ইতালির প্রধানমন্ত্রী যান একসঙ্গে। পর দিন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনও যান। শুধু এখানেই শেষ নয়। এর ভিতর জার্মানির চ্যান্সেলর ও ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী অস্ত্রসহ সব ধরনের সাহায্য ইউক্রেনকে দেওয়ার কথা উল্লেখ করেন। অন্যরা ইউক্রেনকে সহযোগিতার কথা বলেছেন। তবে সত্যিকার অর্থে নাটকীয় পরিবর্তন যা ঘটেছে তা হলো ইউক্রেনকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্যভুক্তির প্রক্রিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে। যদিও ইউক্রেনকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পুরোপুরি সদস্য হওয়ার জন্য সব প্রক্রিয়া শেষ করতে এখনো প্রায় এক বছর লাগবে। তার পরও এ ঘটনার সঙ্গে সঙ্গেই প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ টিমোথি গার্টন অ্যাস গার্ডিয়ানে তাঁর লেখায় বিখ্যাত

চাইনিজ প্রবাদের কথাই উল্লেখ করেছেন, ‘হাজার মাইলের পথচলাকে একটি পদক্ষেপ দিয়েই শুরু করতে হয়’। বাস্তবে ইউক্রেনকে হাজার মাইল এমনি একটি পদক্ষেপ দিয়েই শেষ করতে হবে। যা করতে হয়েছিল বাংলাদেশকে। ইউক্রেনের সামনে আরও কঠিন সময় আসবে। যেমন এসেছিল বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়।

তার পরও ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের যেমন জেতার কোনো সম্ভাবনা ছিল না ইউক্রেনের বিরুদ্ধেও রাশিয়ার জেতার কোনো সম্ভাবনা নেই। কারণ এ ধরনের যুদ্ধগুলো আগ্রাসী বাহিনী বা আগ্রাসী দেশের জন্য একটি অজেয় বা আনউইনেবল যুদ্ধ। এ ধরনের যুদ্ধে আগ্রাসী বাহিনী যুদ্ধ করে সামরিক নীতি অনুযায়ী। অর্থাৎ যুদ্ধের কমান্ডার তাদের প্রচলিত সামরিক জ্ঞান অনুযায়ী যে কথা বলে দেয় তারা ওইভাবে তাদের নিম্নপদের সেনা সদস্যদের যুদ্ধের নির্দেশ দিয়ে পাঠায়। কিন্তু জনযুদ্ধের চরিত্র সম্পূর্ণ ভিন্ন। সাধারণ মানুষ যুদ্ধ ক্ষেত্রের চরিত্র বদলে দেয়। আর ওই বদলে যাওয়া পরিবেশে সেনাবাহিনীর প্রচলিত জ্ঞানের নির্দেশ অনুযায়ী কোনো যুদ্ধ করার সুযোগ পায় না আগ্রাসী বাহিনী। আমাদের মুক্তিযুদ্ধে এ ঘটনাই ঘটেছিল। ভারতীয় মিত্রবাহিনীর তৎকালীন অনেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা ও সেনা সদস্যের আত্মজীবনীতে তাঁরা বারবার স্বীকার করেছেন, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালে মিত্রবাহিনীর বিজয়ের মূল নায়ক বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ। কর্নেল পি কে গৌতম তাঁর বই ‘অপারেশন বাংলাদেশ’-এ এবং জেনারেল জ্যাকব তাঁর বই ও বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে এমনকি ব্যক্তিগত আলোচনায়ও বলেছেন, সেদিন পাকিস্তানি বাহিনীকে পাশে ফেলে রেখে মূল রাস্তার বদলে ফেনী হয়ে ও আগরতলা থেকে ঢাকায় অত দ্রুত পৌঁছানো সম্ভব হয়েছিল বাংলাদেশের মানুষের সহায়তায় ও বুদ্ধিতে। পথে পথে মিত্রবাহিনীর খাবার দেশের সাধারণ মানুষই দিয়েছিল। টাঙ্গাইল থেকে কাদের সিদ্দিকী ও মেজর জেনারেল সানসিং একইভাবে জনগণের সাহায্যে সবার আগে ঢাকায় পৌঁছে যান। ইউক্রেনেও যেদিন সারা দিন জেলেনস্কির কোনো খবর তাঁর স্ত্রী পাননি ওইদিন রাশিয়ান ট্যাংকবাহিনীকে আটকে দেয় মাত্র ৩০ জন ইউক্রেনীয় সৈন্য সে দেশের হাজার হাজার মানুষের সহায়তায়। এমনকি রাশিয়ান বাহিনী যে ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ ছাড়তে বাধ্য হয়েছে তারও মূলে সাধারণ মানুষের প্রতিরোধ।

সামরিক নেতারা সব সময়ই মনে করেন সাধারণ মানুষের এ প্রতিরোধ তারা গণহত্যা দিয়েই ধ্বংস করে দেবেন। আর এ কারণে সামরিক আগ্রাসনের আগে সব স্বৈরাচারী নেতা সব সময়ই খোঁজেন গণহত্যায় উৎসাহী বা অভিজ্ঞ জেনারেল বা সেনা সদস্যদের। বাংলাদেশের গণহত্যার জন্য ইয়াহিয়া খান তাই দায়িত্ব দেন বেলুচিস্তানে গণহত্যার নায়ক টিক্কা খানকে। রাশিয়ার স্বৈরাচার পুতিনও ভিন্ন কিছু করেননি। তিনি চেচেনের গণহত্যাকারী জেনারেলদের পরামর্শ নিয়েই তাঁর আগ্রাসন ছক এঁকেছেন। কিন্তু চেচেনের মানুষ জেলেনস্কির মতো নেতা পায়নি এবং আন্তর্জাতিক সমর্থন পায়নি বলে তারা সেদিন পরাজিত হয়েছিল। অন্যদিকে বেলুচিস্তানের গণহত্যার সেই ছক যেমন বাংলাদেশে মেলেনি পাকিস্তানি সামরিক জান্তার তেমনি রাশিয়ার আগ্রাসী বাহিনীরও ছক মিলছে না জেলেনস্কির নেতৃত্ব ও ইউক্রেনের গণতন্ত্রকামী মানুষের কাছে। বরং প্রতিদিনই যুদ্ধের ভিতর দিয়ে জেলেনস্কি যেমন তাঁর নিজের নেতৃত্ব নিজেই অতিক্রম করছেন তেমনি সেখানে প্রতিদিনই হাজার হাজার মানুষ এসে পা মেলাচ্ছে প্রতিরোধযুদ্ধে। আর ইউক্রেনের হাজার হাজার মানুষের একটি একটি করে পদক্ষেপ এক হয়ে একদিন ঠিকই হাজার মাইল পৌঁছে যাওয়ার পথচলা শেষ করবে।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও লেখক। সাংবাদিকতায় বিশেষ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় পদকপ্রাপ্ত।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা