শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ জুলাই, ২০২২

হাজার মাইল পথচলায় একটি একটি পদক্ষেপ

স্বদেশ রায়
প্রিন্ট ভার্সন
হাজার মাইল পথচলায় একটি একটি পদক্ষেপ

ওলেনা জেলেনস্কি মিডিয়াকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, রাশিয়ার আগ্রাসনের প্রথম দিন তাঁর স্বামী ভলোদিমির জেলেনস্কি কখন সিকিউরিটি কাউন্সিলের মিটিং এবং সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধ ক্ষেত্রে যান তা তিনি জানতেন না। সারা দিন তাঁর ফোন বন্ধ ছিল। তিনি কোনো খবরও পাননি। এখনো দেখা হয় খুব অল্প সময়ের জন্য মাঝেমধ্যে। এবং তাঁর স্বামীকে তিনি এখন বিভিন্ন মিডিয়ায় দেখেন সাধারণ পোশাকে। বাসায়ও কখনো এলে ওই পোশাকেই আসেন। আগে তিনি তাঁকে দেখেছেন স্যুট-টাই পরা অবস্থায়। এখন যুদ্ধের প্রয়োজনে তিনি সাধারণ পোশাকে ও কেডস পায়ে। নিজের পরিবারকে বাঁচানোর দায় আগে নয়, আগে দেশ। সাধারণ মানুষ যেভাবে দেশরক্ষার এ যুদ্ধের সময় বাঁচবে, নিজের পরিবারও সেভাবে বাঁচবে। অন্যদিকে রাজনৈতিক নেতৃত্ব বেসামরিক পোশাকে সামরিক বাহিনী ও দেশের মানুষকে নেতৃত্ব দিচ্ছে। এমন ছবি ও ঘটনার সঙ্গে আমরা বাংলাদেশের মানুষ অনেক বেশি পরিচিত। হয়তো নতুন জেনারেশন ঠিক ওই ভাবে জানে না। তাই তারা জেলেনস্কির বেসামরিক পোশাকের মধ্যে, তাঁর আচরণের মধ্যে বাংলাদেশের ১৯৭১-এর একটা ছায়া দেখতে পায় না।

বাংলাদেশে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদারদের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আমাদের রাজনৈতিক নেতৃত্ব সামরিক বাহিনীকে নিয়ে এমনি মাঠে ছিলেন। সেখানে তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম এমনকি তরুণ নেতা শেখ ফজলুল হক মণিকে এমনই বেসামরিক পোশাকে সামরিক নেতৃত্বের সঙ্গে যুদ্ধ ক্ষেত্রে দেখা যেত। মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাজউদ্দীন আহমদ ও ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামের কয়েকটি ছবি এখনো দেখা যায়। তাঁরা বেসামরিক পোশাকে যুদ্ধ ক্ষেত্রে। তাঁদের পরিবার অন্য ১০ জনের মতোই দেশের ভিতর প্রথমে ছিলেন, পরে মুজিবনগরে যান। তবে তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ হতো খুবই কম।

শুধু এ পোশাক নয়, দেশরক্ষার যুদ্ধে প্রকৃত রাজনৈতিক নেতাদের বক্তব্যও মিলে যায়। তাই সে যে সময়ের হোক না কেন। জেলেনস্কি তাঁর প্রতিটি ভাষণেই বলছেন তাঁর ও তাঁর দেশের মানুষের লড়াই শুধু ইউক্রেনকে রাশিয়ার আগ্রাসন থেকে বাঁচানোর লড়াই নয়। এ লড়াই মূলত সারা বিশ্বের গণতন্ত্র রক্ষার লড়াই। গণতন্ত্রকামী মানুষের যুদ্ধ। ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের নয় মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের সময়ের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের অনেক ভাষণ আছে। সব সংরক্ষিত নেই। তার পরও যেগুলো আছে সেখানে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, তিনিও বলছেন, বাংলাদেশের ওপর এ যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে, বাংলাদেশের মানুষ এ যুদ্ধ করছে, এ যুদ্ধ মূলত সারা বিশ্বের গণতন্ত্রকামী ও মুক্তিকামী মানুষের যুদ্ধ। তিনি সেদিন তাঁর প্রতিটি ভাষণেই সারা বিশ্বের মুক্তিকামী নেতা ও মানুষের সহযোগিতা চাইতেন। যুদ্ধের জন্য অস্ত্র ও রসদ সাহায্য চাইতেন। আজকের এ আগ্রাসী রাশিয়া সেদিন সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত ইউনিয়ন। সাধারণ মানুষের মুক্তির প্রতি তাদের একটা অঙ্গীকার ছিল। ওই অঙ্গীকার থেকে তারা সেদিন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিল। ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী ২৫ মার্চ রাতের পাকিস্তানি আগ্রাসনের পরই তাঁদের পার্লামেন্টে দেওয়া প্রথম ভাষণেই বলেছিলেন, বাংলাদেশের মানুষকে সাহায্য করা গণতান্ত্রিক ভারতের নৈতিক দায়িত্ব। কারণ কোথাও গণতন্ত্রকামী মানুষকে অস্ত্রের মুখে ধ্বংস করে দেওয়ার কাজ শুরু হলে গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে ভারত নিশ্চুপ থাকতে পারে না। গণতান্ত্রিক আমেরিকার সরকারের একটি অংশ সেদিন ¯œায়ুযুদ্ধের বিশ্বে আমাদের মুক্তিযুদ্ধে সাহায্যের থেকেও বড় করে দেখেছিল চায়নার সঙ্গে পাকিস্তানের মাধ্যমে তাদের বন্ধুত্ব। তার পরও আমেরিকার অধিকাংশ সিনেটর, আমেরিকার জনগণ, আমেরিকার বুদ্ধিজীবীরা সেদিন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষেই ছিলেন। গণতান্ত্রিক গোটা ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, জাপান সবাই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ছিল। আর সেদিন বাংলাদেশের হয়ে এ বৃহৎ ঐক্য গড়ে তুলতে বাংলাদেশের নেতাদের পাশাপাশি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের মূল সমর্থক ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী আধখানার বেশি পৃথিবী সফর করে জনমত ও রাষ্ট্রীয় সমর্থন গড়েছিলেন।

সেদিন ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী যে কাজটি করেছিলেন বাংলাদেশের জন্য আজ ইউক্রেনের জন্য একই কাজ করছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বাইডেন। বাইডেনের প্রচেষ্টায় এবং জেলেনস্কি ও তাঁর দেশবাসীর প্রতিরোধযুদ্ধের কারণে ইতোমধ্যে অধিকাংশ গণতান্ত্রিক দেশ পরিপূর্ণভাবে হোক আর নৈতিকভাবে হোক ইউক্রেনে রাশিয়ার এ আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ধীরে ধীরে এক হচ্ছে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশও যেমন প্রথমে ভারতের সরকারের পূর্ণ সমর্থন পায় তারপর ধীরে ধীরে গোটা গণতান্ত্রিক বিশ্বের সমর্থন পায়। ইউক্রেনের ক্ষেত্রেও তেমনি ঘটছে। তবে সেদিন শুরুতে ভারতের সব রাজনৈতিক দল প্রথমে কিন্তু বাংলাদেশকে পূর্ণ সমর্থন করেনি। আজও যেমন আমেরিকায় ট্রাম্পসহ অনেকেই এখনো ইউক্রেনকে পূর্ণ সমর্থন করছেন না। আমেরিকার সরকার ও তাদের নেতা বাইডেন প্রথমে ইউক্রেনকে পূর্ণ সমর্থন করলেও ইউরোপীয় ইউনিয়নের অধিকাংশ দেশের মধ্যে একটা ‘ধীরে চল’ নীতি লক্ষ্য করা গিয়েছিল। কিন্তু গত সপ্তাহে সেখানে ঘটেছে নাটকীয় পরিবর্তন। এর আগে ইউক্রেনের রাজধানীতে শুধু আমেরিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পোল্যান্ডে প্রেসিডেন্ট গিয়েছিলেন। কিন্তু গত সপ্তাহে সেখানে জার্মানির চ্যান্সেলর, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ও ইতালির প্রধানমন্ত্রী যান একসঙ্গে। পর দিন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনও যান। শুধু এখানেই শেষ নয়। এর ভিতর জার্মানির চ্যান্সেলর ও ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী অস্ত্রসহ সব ধরনের সাহায্য ইউক্রেনকে দেওয়ার কথা উল্লেখ করেন। অন্যরা ইউক্রেনকে সহযোগিতার কথা বলেছেন। তবে সত্যিকার অর্থে নাটকীয় পরিবর্তন যা ঘটেছে তা হলো ইউক্রেনকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্যভুক্তির প্রক্রিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে। যদিও ইউক্রেনকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পুরোপুরি সদস্য হওয়ার জন্য সব প্রক্রিয়া শেষ করতে এখনো প্রায় এক বছর লাগবে। তার পরও এ ঘটনার সঙ্গে সঙ্গেই প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ টিমোথি গার্টন অ্যাস গার্ডিয়ানে তাঁর লেখায় বিখ্যাত

চাইনিজ প্রবাদের কথাই উল্লেখ করেছেন, ‘হাজার মাইলের পথচলাকে একটি পদক্ষেপ দিয়েই শুরু করতে হয়’। বাস্তবে ইউক্রেনকে হাজার মাইল এমনি একটি পদক্ষেপ দিয়েই শেষ করতে হবে। যা করতে হয়েছিল বাংলাদেশকে। ইউক্রেনের সামনে আরও কঠিন সময় আসবে। যেমন এসেছিল বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়।

তার পরও ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের যেমন জেতার কোনো সম্ভাবনা ছিল না ইউক্রেনের বিরুদ্ধেও রাশিয়ার জেতার কোনো সম্ভাবনা নেই। কারণ এ ধরনের যুদ্ধগুলো আগ্রাসী বাহিনী বা আগ্রাসী দেশের জন্য একটি অজেয় বা আনউইনেবল যুদ্ধ। এ ধরনের যুদ্ধে আগ্রাসী বাহিনী যুদ্ধ করে সামরিক নীতি অনুযায়ী। অর্থাৎ যুদ্ধের কমান্ডার তাদের প্রচলিত সামরিক জ্ঞান অনুযায়ী যে কথা বলে দেয় তারা ওইভাবে তাদের নিম্নপদের সেনা সদস্যদের যুদ্ধের নির্দেশ দিয়ে পাঠায়। কিন্তু জনযুদ্ধের চরিত্র সম্পূর্ণ ভিন্ন। সাধারণ মানুষ যুদ্ধ ক্ষেত্রের চরিত্র বদলে দেয়। আর ওই বদলে যাওয়া পরিবেশে সেনাবাহিনীর প্রচলিত জ্ঞানের নির্দেশ অনুযায়ী কোনো যুদ্ধ করার সুযোগ পায় না আগ্রাসী বাহিনী। আমাদের মুক্তিযুদ্ধে এ ঘটনাই ঘটেছিল। ভারতীয় মিত্রবাহিনীর তৎকালীন অনেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা ও সেনা সদস্যের আত্মজীবনীতে তাঁরা বারবার স্বীকার করেছেন, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালে মিত্রবাহিনীর বিজয়ের মূল নায়ক বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ। কর্নেল পি কে গৌতম তাঁর বই ‘অপারেশন বাংলাদেশ’-এ এবং জেনারেল জ্যাকব তাঁর বই ও বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে এমনকি ব্যক্তিগত আলোচনায়ও বলেছেন, সেদিন পাকিস্তানি বাহিনীকে পাশে ফেলে রেখে মূল রাস্তার বদলে ফেনী হয়ে ও আগরতলা থেকে ঢাকায় অত দ্রুত পৌঁছানো সম্ভব হয়েছিল বাংলাদেশের মানুষের সহায়তায় ও বুদ্ধিতে। পথে পথে মিত্রবাহিনীর খাবার দেশের সাধারণ মানুষই দিয়েছিল। টাঙ্গাইল থেকে কাদের সিদ্দিকী ও মেজর জেনারেল সানসিং একইভাবে জনগণের সাহায্যে সবার আগে ঢাকায় পৌঁছে যান। ইউক্রেনেও যেদিন সারা দিন জেলেনস্কির কোনো খবর তাঁর স্ত্রী পাননি ওইদিন রাশিয়ান ট্যাংকবাহিনীকে আটকে দেয় মাত্র ৩০ জন ইউক্রেনীয় সৈন্য সে দেশের হাজার হাজার মানুষের সহায়তায়। এমনকি রাশিয়ান বাহিনী যে ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ ছাড়তে বাধ্য হয়েছে তারও মূলে সাধারণ মানুষের প্রতিরোধ।

সামরিক নেতারা সব সময়ই মনে করেন সাধারণ মানুষের এ প্রতিরোধ তারা গণহত্যা দিয়েই ধ্বংস করে দেবেন। আর এ কারণে সামরিক আগ্রাসনের আগে সব স্বৈরাচারী নেতা সব সময়ই খোঁজেন গণহত্যায় উৎসাহী বা অভিজ্ঞ জেনারেল বা সেনা সদস্যদের। বাংলাদেশের গণহত্যার জন্য ইয়াহিয়া খান তাই দায়িত্ব দেন বেলুচিস্তানে গণহত্যার নায়ক টিক্কা খানকে। রাশিয়ার স্বৈরাচার পুতিনও ভিন্ন কিছু করেননি। তিনি চেচেনের গণহত্যাকারী জেনারেলদের পরামর্শ নিয়েই তাঁর আগ্রাসন ছক এঁকেছেন। কিন্তু চেচেনের মানুষ জেলেনস্কির মতো নেতা পায়নি এবং আন্তর্জাতিক সমর্থন পায়নি বলে তারা সেদিন পরাজিত হয়েছিল। অন্যদিকে বেলুচিস্তানের গণহত্যার সেই ছক যেমন বাংলাদেশে মেলেনি পাকিস্তানি সামরিক জান্তার তেমনি রাশিয়ার আগ্রাসী বাহিনীরও ছক মিলছে না জেলেনস্কির নেতৃত্ব ও ইউক্রেনের গণতন্ত্রকামী মানুষের কাছে। বরং প্রতিদিনই যুদ্ধের ভিতর দিয়ে জেলেনস্কি যেমন তাঁর নিজের নেতৃত্ব নিজেই অতিক্রম করছেন তেমনি সেখানে প্রতিদিনই হাজার হাজার মানুষ এসে পা মেলাচ্ছে প্রতিরোধযুদ্ধে। আর ইউক্রেনের হাজার হাজার মানুষের একটি একটি করে পদক্ষেপ এক হয়ে একদিন ঠিকই হাজার মাইল পৌঁছে যাওয়ার পথচলা শেষ করবে।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও লেখক। সাংবাদিকতায় বিশেষ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় পদকপ্রাপ্ত।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা