শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ জুলাই, ২০২২

হাজার মাইল পথচলায় একটি একটি পদক্ষেপ

স্বদেশ রায়
প্রিন্ট ভার্সন
হাজার মাইল পথচলায় একটি একটি পদক্ষেপ

ওলেনা জেলেনস্কি মিডিয়াকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, রাশিয়ার আগ্রাসনের প্রথম দিন তাঁর স্বামী ভলোদিমির জেলেনস্কি কখন সিকিউরিটি কাউন্সিলের মিটিং এবং সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধ ক্ষেত্রে যান তা তিনি জানতেন না। সারা দিন তাঁর ফোন বন্ধ ছিল। তিনি কোনো খবরও পাননি। এখনো দেখা হয় খুব অল্প সময়ের জন্য মাঝেমধ্যে। এবং তাঁর স্বামীকে তিনি এখন বিভিন্ন মিডিয়ায় দেখেন সাধারণ পোশাকে। বাসায়ও কখনো এলে ওই পোশাকেই আসেন। আগে তিনি তাঁকে দেখেছেন স্যুট-টাই পরা অবস্থায়। এখন যুদ্ধের প্রয়োজনে তিনি সাধারণ পোশাকে ও কেডস পায়ে। নিজের পরিবারকে বাঁচানোর দায় আগে নয়, আগে দেশ। সাধারণ মানুষ যেভাবে দেশরক্ষার এ যুদ্ধের সময় বাঁচবে, নিজের পরিবারও সেভাবে বাঁচবে। অন্যদিকে রাজনৈতিক নেতৃত্ব বেসামরিক পোশাকে সামরিক বাহিনী ও দেশের মানুষকে নেতৃত্ব দিচ্ছে। এমন ছবি ও ঘটনার সঙ্গে আমরা বাংলাদেশের মানুষ অনেক বেশি পরিচিত। হয়তো নতুন জেনারেশন ঠিক ওই ভাবে জানে না। তাই তারা জেলেনস্কির বেসামরিক পোশাকের মধ্যে, তাঁর আচরণের মধ্যে বাংলাদেশের ১৯৭১-এর একটা ছায়া দেখতে পায় না।

বাংলাদেশে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদারদের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আমাদের রাজনৈতিক নেতৃত্ব সামরিক বাহিনীকে নিয়ে এমনি মাঠে ছিলেন। সেখানে তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম এমনকি তরুণ নেতা শেখ ফজলুল হক মণিকে এমনই বেসামরিক পোশাকে সামরিক নেতৃত্বের সঙ্গে যুদ্ধ ক্ষেত্রে দেখা যেত। মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাজউদ্দীন আহমদ ও ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামের কয়েকটি ছবি এখনো দেখা যায়। তাঁরা বেসামরিক পোশাকে যুদ্ধ ক্ষেত্রে। তাঁদের পরিবার অন্য ১০ জনের মতোই দেশের ভিতর প্রথমে ছিলেন, পরে মুজিবনগরে যান। তবে তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ হতো খুবই কম।

শুধু এ পোশাক নয়, দেশরক্ষার যুদ্ধে প্রকৃত রাজনৈতিক নেতাদের বক্তব্যও মিলে যায়। তাই সে যে সময়ের হোক না কেন। জেলেনস্কি তাঁর প্রতিটি ভাষণেই বলছেন তাঁর ও তাঁর দেশের মানুষের লড়াই শুধু ইউক্রেনকে রাশিয়ার আগ্রাসন থেকে বাঁচানোর লড়াই নয়। এ লড়াই মূলত সারা বিশ্বের গণতন্ত্র রক্ষার লড়াই। গণতন্ত্রকামী মানুষের যুদ্ধ। ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের নয় মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের সময়ের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের অনেক ভাষণ আছে। সব সংরক্ষিত নেই। তার পরও যেগুলো আছে সেখানে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, তিনিও বলছেন, বাংলাদেশের ওপর এ যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে, বাংলাদেশের মানুষ এ যুদ্ধ করছে, এ যুদ্ধ মূলত সারা বিশ্বের গণতন্ত্রকামী ও মুক্তিকামী মানুষের যুদ্ধ। তিনি সেদিন তাঁর প্রতিটি ভাষণেই সারা বিশ্বের মুক্তিকামী নেতা ও মানুষের সহযোগিতা চাইতেন। যুদ্ধের জন্য অস্ত্র ও রসদ সাহায্য চাইতেন। আজকের এ আগ্রাসী রাশিয়া সেদিন সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত ইউনিয়ন। সাধারণ মানুষের মুক্তির প্রতি তাদের একটা অঙ্গীকার ছিল। ওই অঙ্গীকার থেকে তারা সেদিন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিল। ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী ২৫ মার্চ রাতের পাকিস্তানি আগ্রাসনের পরই তাঁদের পার্লামেন্টে দেওয়া প্রথম ভাষণেই বলেছিলেন, বাংলাদেশের মানুষকে সাহায্য করা গণতান্ত্রিক ভারতের নৈতিক দায়িত্ব। কারণ কোথাও গণতন্ত্রকামী মানুষকে অস্ত্রের মুখে ধ্বংস করে দেওয়ার কাজ শুরু হলে গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে ভারত নিশ্চুপ থাকতে পারে না। গণতান্ত্রিক আমেরিকার সরকারের একটি অংশ সেদিন ¯œায়ুযুদ্ধের বিশ্বে আমাদের মুক্তিযুদ্ধে সাহায্যের থেকেও বড় করে দেখেছিল চায়নার সঙ্গে পাকিস্তানের মাধ্যমে তাদের বন্ধুত্ব। তার পরও আমেরিকার অধিকাংশ সিনেটর, আমেরিকার জনগণ, আমেরিকার বুদ্ধিজীবীরা সেদিন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষেই ছিলেন। গণতান্ত্রিক গোটা ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, জাপান সবাই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ছিল। আর সেদিন বাংলাদেশের হয়ে এ বৃহৎ ঐক্য গড়ে তুলতে বাংলাদেশের নেতাদের পাশাপাশি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের মূল সমর্থক ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী আধখানার বেশি পৃথিবী সফর করে জনমত ও রাষ্ট্রীয় সমর্থন গড়েছিলেন।

সেদিন ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী যে কাজটি করেছিলেন বাংলাদেশের জন্য আজ ইউক্রেনের জন্য একই কাজ করছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বাইডেন। বাইডেনের প্রচেষ্টায় এবং জেলেনস্কি ও তাঁর দেশবাসীর প্রতিরোধযুদ্ধের কারণে ইতোমধ্যে অধিকাংশ গণতান্ত্রিক দেশ পরিপূর্ণভাবে হোক আর নৈতিকভাবে হোক ইউক্রেনে রাশিয়ার এ আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ধীরে ধীরে এক হচ্ছে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশও যেমন প্রথমে ভারতের সরকারের পূর্ণ সমর্থন পায় তারপর ধীরে ধীরে গোটা গণতান্ত্রিক বিশ্বের সমর্থন পায়। ইউক্রেনের ক্ষেত্রেও তেমনি ঘটছে। তবে সেদিন শুরুতে ভারতের সব রাজনৈতিক দল প্রথমে কিন্তু বাংলাদেশকে পূর্ণ সমর্থন করেনি। আজও যেমন আমেরিকায় ট্রাম্পসহ অনেকেই এখনো ইউক্রেনকে পূর্ণ সমর্থন করছেন না। আমেরিকার সরকার ও তাদের নেতা বাইডেন প্রথমে ইউক্রেনকে পূর্ণ সমর্থন করলেও ইউরোপীয় ইউনিয়নের অধিকাংশ দেশের মধ্যে একটা ‘ধীরে চল’ নীতি লক্ষ্য করা গিয়েছিল। কিন্তু গত সপ্তাহে সেখানে ঘটেছে নাটকীয় পরিবর্তন। এর আগে ইউক্রেনের রাজধানীতে শুধু আমেরিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পোল্যান্ডে প্রেসিডেন্ট গিয়েছিলেন। কিন্তু গত সপ্তাহে সেখানে জার্মানির চ্যান্সেলর, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ও ইতালির প্রধানমন্ত্রী যান একসঙ্গে। পর দিন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনও যান। শুধু এখানেই শেষ নয়। এর ভিতর জার্মানির চ্যান্সেলর ও ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী অস্ত্রসহ সব ধরনের সাহায্য ইউক্রেনকে দেওয়ার কথা উল্লেখ করেন। অন্যরা ইউক্রেনকে সহযোগিতার কথা বলেছেন। তবে সত্যিকার অর্থে নাটকীয় পরিবর্তন যা ঘটেছে তা হলো ইউক্রেনকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্যভুক্তির প্রক্রিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে। যদিও ইউক্রেনকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পুরোপুরি সদস্য হওয়ার জন্য সব প্রক্রিয়া শেষ করতে এখনো প্রায় এক বছর লাগবে। তার পরও এ ঘটনার সঙ্গে সঙ্গেই প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ টিমোথি গার্টন অ্যাস গার্ডিয়ানে তাঁর লেখায় বিখ্যাত

চাইনিজ প্রবাদের কথাই উল্লেখ করেছেন, ‘হাজার মাইলের পথচলাকে একটি পদক্ষেপ দিয়েই শুরু করতে হয়’। বাস্তবে ইউক্রেনকে হাজার মাইল এমনি একটি পদক্ষেপ দিয়েই শেষ করতে হবে। যা করতে হয়েছিল বাংলাদেশকে। ইউক্রেনের সামনে আরও কঠিন সময় আসবে। যেমন এসেছিল বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়।

তার পরও ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের যেমন জেতার কোনো সম্ভাবনা ছিল না ইউক্রেনের বিরুদ্ধেও রাশিয়ার জেতার কোনো সম্ভাবনা নেই। কারণ এ ধরনের যুদ্ধগুলো আগ্রাসী বাহিনী বা আগ্রাসী দেশের জন্য একটি অজেয় বা আনউইনেবল যুদ্ধ। এ ধরনের যুদ্ধে আগ্রাসী বাহিনী যুদ্ধ করে সামরিক নীতি অনুযায়ী। অর্থাৎ যুদ্ধের কমান্ডার তাদের প্রচলিত সামরিক জ্ঞান অনুযায়ী যে কথা বলে দেয় তারা ওইভাবে তাদের নিম্নপদের সেনা সদস্যদের যুদ্ধের নির্দেশ দিয়ে পাঠায়। কিন্তু জনযুদ্ধের চরিত্র সম্পূর্ণ ভিন্ন। সাধারণ মানুষ যুদ্ধ ক্ষেত্রের চরিত্র বদলে দেয়। আর ওই বদলে যাওয়া পরিবেশে সেনাবাহিনীর প্রচলিত জ্ঞানের নির্দেশ অনুযায়ী কোনো যুদ্ধ করার সুযোগ পায় না আগ্রাসী বাহিনী। আমাদের মুক্তিযুদ্ধে এ ঘটনাই ঘটেছিল। ভারতীয় মিত্রবাহিনীর তৎকালীন অনেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা ও সেনা সদস্যের আত্মজীবনীতে তাঁরা বারবার স্বীকার করেছেন, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালে মিত্রবাহিনীর বিজয়ের মূল নায়ক বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ। কর্নেল পি কে গৌতম তাঁর বই ‘অপারেশন বাংলাদেশ’-এ এবং জেনারেল জ্যাকব তাঁর বই ও বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে এমনকি ব্যক্তিগত আলোচনায়ও বলেছেন, সেদিন পাকিস্তানি বাহিনীকে পাশে ফেলে রেখে মূল রাস্তার বদলে ফেনী হয়ে ও আগরতলা থেকে ঢাকায় অত দ্রুত পৌঁছানো সম্ভব হয়েছিল বাংলাদেশের মানুষের সহায়তায় ও বুদ্ধিতে। পথে পথে মিত্রবাহিনীর খাবার দেশের সাধারণ মানুষই দিয়েছিল। টাঙ্গাইল থেকে কাদের সিদ্দিকী ও মেজর জেনারেল সানসিং একইভাবে জনগণের সাহায্যে সবার আগে ঢাকায় পৌঁছে যান। ইউক্রেনেও যেদিন সারা দিন জেলেনস্কির কোনো খবর তাঁর স্ত্রী পাননি ওইদিন রাশিয়ান ট্যাংকবাহিনীকে আটকে দেয় মাত্র ৩০ জন ইউক্রেনীয় সৈন্য সে দেশের হাজার হাজার মানুষের সহায়তায়। এমনকি রাশিয়ান বাহিনী যে ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ ছাড়তে বাধ্য হয়েছে তারও মূলে সাধারণ মানুষের প্রতিরোধ।

সামরিক নেতারা সব সময়ই মনে করেন সাধারণ মানুষের এ প্রতিরোধ তারা গণহত্যা দিয়েই ধ্বংস করে দেবেন। আর এ কারণে সামরিক আগ্রাসনের আগে সব স্বৈরাচারী নেতা সব সময়ই খোঁজেন গণহত্যায় উৎসাহী বা অভিজ্ঞ জেনারেল বা সেনা সদস্যদের। বাংলাদেশের গণহত্যার জন্য ইয়াহিয়া খান তাই দায়িত্ব দেন বেলুচিস্তানে গণহত্যার নায়ক টিক্কা খানকে। রাশিয়ার স্বৈরাচার পুতিনও ভিন্ন কিছু করেননি। তিনি চেচেনের গণহত্যাকারী জেনারেলদের পরামর্শ নিয়েই তাঁর আগ্রাসন ছক এঁকেছেন। কিন্তু চেচেনের মানুষ জেলেনস্কির মতো নেতা পায়নি এবং আন্তর্জাতিক সমর্থন পায়নি বলে তারা সেদিন পরাজিত হয়েছিল। অন্যদিকে বেলুচিস্তানের গণহত্যার সেই ছক যেমন বাংলাদেশে মেলেনি পাকিস্তানি সামরিক জান্তার তেমনি রাশিয়ার আগ্রাসী বাহিনীরও ছক মিলছে না জেলেনস্কির নেতৃত্ব ও ইউক্রেনের গণতন্ত্রকামী মানুষের কাছে। বরং প্রতিদিনই যুদ্ধের ভিতর দিয়ে জেলেনস্কি যেমন তাঁর নিজের নেতৃত্ব নিজেই অতিক্রম করছেন তেমনি সেখানে প্রতিদিনই হাজার হাজার মানুষ এসে পা মেলাচ্ছে প্রতিরোধযুদ্ধে। আর ইউক্রেনের হাজার হাজার মানুষের একটি একটি করে পদক্ষেপ এক হয়ে একদিন ঠিকই হাজার মাইল পৌঁছে যাওয়ার পথচলা শেষ করবে।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও লেখক। সাংবাদিকতায় বিশেষ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় পদকপ্রাপ্ত।

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
‘পাকিস্তান এমন এক বন্ধু, যে সব সময় পাশে থাকে’
‘পাকিস্তান এমন এক বন্ধু, যে সব সময় পাশে থাকে’

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকরিয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধ নিহত
চকরিয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধ নিহত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি
অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

১০ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম