শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ জুলাই, ২০২২

হাজার মাইল পথচলায় একটি একটি পদক্ষেপ

স্বদেশ রায়
প্রিন্ট ভার্সন
হাজার মাইল পথচলায় একটি একটি পদক্ষেপ

ওলেনা জেলেনস্কি মিডিয়াকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, রাশিয়ার আগ্রাসনের প্রথম দিন তাঁর স্বামী ভলোদিমির জেলেনস্কি কখন সিকিউরিটি কাউন্সিলের মিটিং এবং সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধ ক্ষেত্রে যান তা তিনি জানতেন না। সারা দিন তাঁর ফোন বন্ধ ছিল। তিনি কোনো খবরও পাননি। এখনো দেখা হয় খুব অল্প সময়ের জন্য মাঝেমধ্যে। এবং তাঁর স্বামীকে তিনি এখন বিভিন্ন মিডিয়ায় দেখেন সাধারণ পোশাকে। বাসায়ও কখনো এলে ওই পোশাকেই আসেন। আগে তিনি তাঁকে দেখেছেন স্যুট-টাই পরা অবস্থায়। এখন যুদ্ধের প্রয়োজনে তিনি সাধারণ পোশাকে ও কেডস পায়ে। নিজের পরিবারকে বাঁচানোর দায় আগে নয়, আগে দেশ। সাধারণ মানুষ যেভাবে দেশরক্ষার এ যুদ্ধের সময় বাঁচবে, নিজের পরিবারও সেভাবে বাঁচবে। অন্যদিকে রাজনৈতিক নেতৃত্ব বেসামরিক পোশাকে সামরিক বাহিনী ও দেশের মানুষকে নেতৃত্ব দিচ্ছে। এমন ছবি ও ঘটনার সঙ্গে আমরা বাংলাদেশের মানুষ অনেক বেশি পরিচিত। হয়তো নতুন জেনারেশন ঠিক ওই ভাবে জানে না। তাই তারা জেলেনস্কির বেসামরিক পোশাকের মধ্যে, তাঁর আচরণের মধ্যে বাংলাদেশের ১৯৭১-এর একটা ছায়া দেখতে পায় না।

বাংলাদেশে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদারদের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আমাদের রাজনৈতিক নেতৃত্ব সামরিক বাহিনীকে নিয়ে এমনি মাঠে ছিলেন। সেখানে তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম এমনকি তরুণ নেতা শেখ ফজলুল হক মণিকে এমনই বেসামরিক পোশাকে সামরিক নেতৃত্বের সঙ্গে যুদ্ধ ক্ষেত্রে দেখা যেত। মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাজউদ্দীন আহমদ ও ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামের কয়েকটি ছবি এখনো দেখা যায়। তাঁরা বেসামরিক পোশাকে যুদ্ধ ক্ষেত্রে। তাঁদের পরিবার অন্য ১০ জনের মতোই দেশের ভিতর প্রথমে ছিলেন, পরে মুজিবনগরে যান। তবে তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ হতো খুবই কম।

শুধু এ পোশাক নয়, দেশরক্ষার যুদ্ধে প্রকৃত রাজনৈতিক নেতাদের বক্তব্যও মিলে যায়। তাই সে যে সময়ের হোক না কেন। জেলেনস্কি তাঁর প্রতিটি ভাষণেই বলছেন তাঁর ও তাঁর দেশের মানুষের লড়াই শুধু ইউক্রেনকে রাশিয়ার আগ্রাসন থেকে বাঁচানোর লড়াই নয়। এ লড়াই মূলত সারা বিশ্বের গণতন্ত্র রক্ষার লড়াই। গণতন্ত্রকামী মানুষের যুদ্ধ। ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের নয় মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের সময়ের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের অনেক ভাষণ আছে। সব সংরক্ষিত নেই। তার পরও যেগুলো আছে সেখানে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, তিনিও বলছেন, বাংলাদেশের ওপর এ যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে, বাংলাদেশের মানুষ এ যুদ্ধ করছে, এ যুদ্ধ মূলত সারা বিশ্বের গণতন্ত্রকামী ও মুক্তিকামী মানুষের যুদ্ধ। তিনি সেদিন তাঁর প্রতিটি ভাষণেই সারা বিশ্বের মুক্তিকামী নেতা ও মানুষের সহযোগিতা চাইতেন। যুদ্ধের জন্য অস্ত্র ও রসদ সাহায্য চাইতেন। আজকের এ আগ্রাসী রাশিয়া সেদিন সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত ইউনিয়ন। সাধারণ মানুষের মুক্তির প্রতি তাদের একটা অঙ্গীকার ছিল। ওই অঙ্গীকার থেকে তারা সেদিন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিল। ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী ২৫ মার্চ রাতের পাকিস্তানি আগ্রাসনের পরই তাঁদের পার্লামেন্টে দেওয়া প্রথম ভাষণেই বলেছিলেন, বাংলাদেশের মানুষকে সাহায্য করা গণতান্ত্রিক ভারতের নৈতিক দায়িত্ব। কারণ কোথাও গণতন্ত্রকামী মানুষকে অস্ত্রের মুখে ধ্বংস করে দেওয়ার কাজ শুরু হলে গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে ভারত নিশ্চুপ থাকতে পারে না। গণতান্ত্রিক আমেরিকার সরকারের একটি অংশ সেদিন ¯œায়ুযুদ্ধের বিশ্বে আমাদের মুক্তিযুদ্ধে সাহায্যের থেকেও বড় করে দেখেছিল চায়নার সঙ্গে পাকিস্তানের মাধ্যমে তাদের বন্ধুত্ব। তার পরও আমেরিকার অধিকাংশ সিনেটর, আমেরিকার জনগণ, আমেরিকার বুদ্ধিজীবীরা সেদিন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষেই ছিলেন। গণতান্ত্রিক গোটা ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, জাপান সবাই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ছিল। আর সেদিন বাংলাদেশের হয়ে এ বৃহৎ ঐক্য গড়ে তুলতে বাংলাদেশের নেতাদের পাশাপাশি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের মূল সমর্থক ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী আধখানার বেশি পৃথিবী সফর করে জনমত ও রাষ্ট্রীয় সমর্থন গড়েছিলেন।

সেদিন ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী যে কাজটি করেছিলেন বাংলাদেশের জন্য আজ ইউক্রেনের জন্য একই কাজ করছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বাইডেন। বাইডেনের প্রচেষ্টায় এবং জেলেনস্কি ও তাঁর দেশবাসীর প্রতিরোধযুদ্ধের কারণে ইতোমধ্যে অধিকাংশ গণতান্ত্রিক দেশ পরিপূর্ণভাবে হোক আর নৈতিকভাবে হোক ইউক্রেনে রাশিয়ার এ আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ধীরে ধীরে এক হচ্ছে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশও যেমন প্রথমে ভারতের সরকারের পূর্ণ সমর্থন পায় তারপর ধীরে ধীরে গোটা গণতান্ত্রিক বিশ্বের সমর্থন পায়। ইউক্রেনের ক্ষেত্রেও তেমনি ঘটছে। তবে সেদিন শুরুতে ভারতের সব রাজনৈতিক দল প্রথমে কিন্তু বাংলাদেশকে পূর্ণ সমর্থন করেনি। আজও যেমন আমেরিকায় ট্রাম্পসহ অনেকেই এখনো ইউক্রেনকে পূর্ণ সমর্থন করছেন না। আমেরিকার সরকার ও তাদের নেতা বাইডেন প্রথমে ইউক্রেনকে পূর্ণ সমর্থন করলেও ইউরোপীয় ইউনিয়নের অধিকাংশ দেশের মধ্যে একটা ‘ধীরে চল’ নীতি লক্ষ্য করা গিয়েছিল। কিন্তু গত সপ্তাহে সেখানে ঘটেছে নাটকীয় পরিবর্তন। এর আগে ইউক্রেনের রাজধানীতে শুধু আমেরিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পোল্যান্ডে প্রেসিডেন্ট গিয়েছিলেন। কিন্তু গত সপ্তাহে সেখানে জার্মানির চ্যান্সেলর, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ও ইতালির প্রধানমন্ত্রী যান একসঙ্গে। পর দিন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনও যান। শুধু এখানেই শেষ নয়। এর ভিতর জার্মানির চ্যান্সেলর ও ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী অস্ত্রসহ সব ধরনের সাহায্য ইউক্রেনকে দেওয়ার কথা উল্লেখ করেন। অন্যরা ইউক্রেনকে সহযোগিতার কথা বলেছেন। তবে সত্যিকার অর্থে নাটকীয় পরিবর্তন যা ঘটেছে তা হলো ইউক্রেনকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্যভুক্তির প্রক্রিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে। যদিও ইউক্রেনকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পুরোপুরি সদস্য হওয়ার জন্য সব প্রক্রিয়া শেষ করতে এখনো প্রায় এক বছর লাগবে। তার পরও এ ঘটনার সঙ্গে সঙ্গেই প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ টিমোথি গার্টন অ্যাস গার্ডিয়ানে তাঁর লেখায় বিখ্যাত

চাইনিজ প্রবাদের কথাই উল্লেখ করেছেন, ‘হাজার মাইলের পথচলাকে একটি পদক্ষেপ দিয়েই শুরু করতে হয়’। বাস্তবে ইউক্রেনকে হাজার মাইল এমনি একটি পদক্ষেপ দিয়েই শেষ করতে হবে। যা করতে হয়েছিল বাংলাদেশকে। ইউক্রেনের সামনে আরও কঠিন সময় আসবে। যেমন এসেছিল বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়।

তার পরও ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের যেমন জেতার কোনো সম্ভাবনা ছিল না ইউক্রেনের বিরুদ্ধেও রাশিয়ার জেতার কোনো সম্ভাবনা নেই। কারণ এ ধরনের যুদ্ধগুলো আগ্রাসী বাহিনী বা আগ্রাসী দেশের জন্য একটি অজেয় বা আনউইনেবল যুদ্ধ। এ ধরনের যুদ্ধে আগ্রাসী বাহিনী যুদ্ধ করে সামরিক নীতি অনুযায়ী। অর্থাৎ যুদ্ধের কমান্ডার তাদের প্রচলিত সামরিক জ্ঞান অনুযায়ী যে কথা বলে দেয় তারা ওইভাবে তাদের নিম্নপদের সেনা সদস্যদের যুদ্ধের নির্দেশ দিয়ে পাঠায়। কিন্তু জনযুদ্ধের চরিত্র সম্পূর্ণ ভিন্ন। সাধারণ মানুষ যুদ্ধ ক্ষেত্রের চরিত্র বদলে দেয়। আর ওই বদলে যাওয়া পরিবেশে সেনাবাহিনীর প্রচলিত জ্ঞানের নির্দেশ অনুযায়ী কোনো যুদ্ধ করার সুযোগ পায় না আগ্রাসী বাহিনী। আমাদের মুক্তিযুদ্ধে এ ঘটনাই ঘটেছিল। ভারতীয় মিত্রবাহিনীর তৎকালীন অনেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা ও সেনা সদস্যের আত্মজীবনীতে তাঁরা বারবার স্বীকার করেছেন, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালে মিত্রবাহিনীর বিজয়ের মূল নায়ক বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ। কর্নেল পি কে গৌতম তাঁর বই ‘অপারেশন বাংলাদেশ’-এ এবং জেনারেল জ্যাকব তাঁর বই ও বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে এমনকি ব্যক্তিগত আলোচনায়ও বলেছেন, সেদিন পাকিস্তানি বাহিনীকে পাশে ফেলে রেখে মূল রাস্তার বদলে ফেনী হয়ে ও আগরতলা থেকে ঢাকায় অত দ্রুত পৌঁছানো সম্ভব হয়েছিল বাংলাদেশের মানুষের সহায়তায় ও বুদ্ধিতে। পথে পথে মিত্রবাহিনীর খাবার দেশের সাধারণ মানুষই দিয়েছিল। টাঙ্গাইল থেকে কাদের সিদ্দিকী ও মেজর জেনারেল সানসিং একইভাবে জনগণের সাহায্যে সবার আগে ঢাকায় পৌঁছে যান। ইউক্রেনেও যেদিন সারা দিন জেলেনস্কির কোনো খবর তাঁর স্ত্রী পাননি ওইদিন রাশিয়ান ট্যাংকবাহিনীকে আটকে দেয় মাত্র ৩০ জন ইউক্রেনীয় সৈন্য সে দেশের হাজার হাজার মানুষের সহায়তায়। এমনকি রাশিয়ান বাহিনী যে ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ ছাড়তে বাধ্য হয়েছে তারও মূলে সাধারণ মানুষের প্রতিরোধ।

সামরিক নেতারা সব সময়ই মনে করেন সাধারণ মানুষের এ প্রতিরোধ তারা গণহত্যা দিয়েই ধ্বংস করে দেবেন। আর এ কারণে সামরিক আগ্রাসনের আগে সব স্বৈরাচারী নেতা সব সময়ই খোঁজেন গণহত্যায় উৎসাহী বা অভিজ্ঞ জেনারেল বা সেনা সদস্যদের। বাংলাদেশের গণহত্যার জন্য ইয়াহিয়া খান তাই দায়িত্ব দেন বেলুচিস্তানে গণহত্যার নায়ক টিক্কা খানকে। রাশিয়ার স্বৈরাচার পুতিনও ভিন্ন কিছু করেননি। তিনি চেচেনের গণহত্যাকারী জেনারেলদের পরামর্শ নিয়েই তাঁর আগ্রাসন ছক এঁকেছেন। কিন্তু চেচেনের মানুষ জেলেনস্কির মতো নেতা পায়নি এবং আন্তর্জাতিক সমর্থন পায়নি বলে তারা সেদিন পরাজিত হয়েছিল। অন্যদিকে বেলুচিস্তানের গণহত্যার সেই ছক যেমন বাংলাদেশে মেলেনি পাকিস্তানি সামরিক জান্তার তেমনি রাশিয়ার আগ্রাসী বাহিনীরও ছক মিলছে না জেলেনস্কির নেতৃত্ব ও ইউক্রেনের গণতন্ত্রকামী মানুষের কাছে। বরং প্রতিদিনই যুদ্ধের ভিতর দিয়ে জেলেনস্কি যেমন তাঁর নিজের নেতৃত্ব নিজেই অতিক্রম করছেন তেমনি সেখানে প্রতিদিনই হাজার হাজার মানুষ এসে পা মেলাচ্ছে প্রতিরোধযুদ্ধে। আর ইউক্রেনের হাজার হাজার মানুষের একটি একটি করে পদক্ষেপ এক হয়ে একদিন ঠিকই হাজার মাইল পৌঁছে যাওয়ার পথচলা শেষ করবে।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও লেখক। সাংবাদিকতায় বিশেষ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় পদকপ্রাপ্ত।

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা