শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ জুলাই, ২০২২

হাজার মাইল পথচলায় একটি একটি পদক্ষেপ

স্বদেশ রায়
প্রিন্ট ভার্সন
হাজার মাইল পথচলায় একটি একটি পদক্ষেপ

ওলেনা জেলেনস্কি মিডিয়াকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, রাশিয়ার আগ্রাসনের প্রথম দিন তাঁর স্বামী ভলোদিমির জেলেনস্কি কখন সিকিউরিটি কাউন্সিলের মিটিং এবং সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধ ক্ষেত্রে যান তা তিনি জানতেন না। সারা দিন তাঁর ফোন বন্ধ ছিল। তিনি কোনো খবরও পাননি। এখনো দেখা হয় খুব অল্প সময়ের জন্য মাঝেমধ্যে। এবং তাঁর স্বামীকে তিনি এখন বিভিন্ন মিডিয়ায় দেখেন সাধারণ পোশাকে। বাসায়ও কখনো এলে ওই পোশাকেই আসেন। আগে তিনি তাঁকে দেখেছেন স্যুট-টাই পরা অবস্থায়। এখন যুদ্ধের প্রয়োজনে তিনি সাধারণ পোশাকে ও কেডস পায়ে। নিজের পরিবারকে বাঁচানোর দায় আগে নয়, আগে দেশ। সাধারণ মানুষ যেভাবে দেশরক্ষার এ যুদ্ধের সময় বাঁচবে, নিজের পরিবারও সেভাবে বাঁচবে। অন্যদিকে রাজনৈতিক নেতৃত্ব বেসামরিক পোশাকে সামরিক বাহিনী ও দেশের মানুষকে নেতৃত্ব দিচ্ছে। এমন ছবি ও ঘটনার সঙ্গে আমরা বাংলাদেশের মানুষ অনেক বেশি পরিচিত। হয়তো নতুন জেনারেশন ঠিক ওই ভাবে জানে না। তাই তারা জেলেনস্কির বেসামরিক পোশাকের মধ্যে, তাঁর আচরণের মধ্যে বাংলাদেশের ১৯৭১-এর একটা ছায়া দেখতে পায় না।

বাংলাদেশে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদারদের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আমাদের রাজনৈতিক নেতৃত্ব সামরিক বাহিনীকে নিয়ে এমনি মাঠে ছিলেন। সেখানে তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম এমনকি তরুণ নেতা শেখ ফজলুল হক মণিকে এমনই বেসামরিক পোশাকে সামরিক নেতৃত্বের সঙ্গে যুদ্ধ ক্ষেত্রে দেখা যেত। মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাজউদ্দীন আহমদ ও ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামের কয়েকটি ছবি এখনো দেখা যায়। তাঁরা বেসামরিক পোশাকে যুদ্ধ ক্ষেত্রে। তাঁদের পরিবার অন্য ১০ জনের মতোই দেশের ভিতর প্রথমে ছিলেন, পরে মুজিবনগরে যান। তবে তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ হতো খুবই কম।

শুধু এ পোশাক নয়, দেশরক্ষার যুদ্ধে প্রকৃত রাজনৈতিক নেতাদের বক্তব্যও মিলে যায়। তাই সে যে সময়ের হোক না কেন। জেলেনস্কি তাঁর প্রতিটি ভাষণেই বলছেন তাঁর ও তাঁর দেশের মানুষের লড়াই শুধু ইউক্রেনকে রাশিয়ার আগ্রাসন থেকে বাঁচানোর লড়াই নয়। এ লড়াই মূলত সারা বিশ্বের গণতন্ত্র রক্ষার লড়াই। গণতন্ত্রকামী মানুষের যুদ্ধ। ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের নয় মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের সময়ের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের অনেক ভাষণ আছে। সব সংরক্ষিত নেই। তার পরও যেগুলো আছে সেখানে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, তিনিও বলছেন, বাংলাদেশের ওপর এ যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে, বাংলাদেশের মানুষ এ যুদ্ধ করছে, এ যুদ্ধ মূলত সারা বিশ্বের গণতন্ত্রকামী ও মুক্তিকামী মানুষের যুদ্ধ। তিনি সেদিন তাঁর প্রতিটি ভাষণেই সারা বিশ্বের মুক্তিকামী নেতা ও মানুষের সহযোগিতা চাইতেন। যুদ্ধের জন্য অস্ত্র ও রসদ সাহায্য চাইতেন। আজকের এ আগ্রাসী রাশিয়া সেদিন সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত ইউনিয়ন। সাধারণ মানুষের মুক্তির প্রতি তাদের একটা অঙ্গীকার ছিল। ওই অঙ্গীকার থেকে তারা সেদিন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিল। ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী ২৫ মার্চ রাতের পাকিস্তানি আগ্রাসনের পরই তাঁদের পার্লামেন্টে দেওয়া প্রথম ভাষণেই বলেছিলেন, বাংলাদেশের মানুষকে সাহায্য করা গণতান্ত্রিক ভারতের নৈতিক দায়িত্ব। কারণ কোথাও গণতন্ত্রকামী মানুষকে অস্ত্রের মুখে ধ্বংস করে দেওয়ার কাজ শুরু হলে গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে ভারত নিশ্চুপ থাকতে পারে না। গণতান্ত্রিক আমেরিকার সরকারের একটি অংশ সেদিন ¯œায়ুযুদ্ধের বিশ্বে আমাদের মুক্তিযুদ্ধে সাহায্যের থেকেও বড় করে দেখেছিল চায়নার সঙ্গে পাকিস্তানের মাধ্যমে তাদের বন্ধুত্ব। তার পরও আমেরিকার অধিকাংশ সিনেটর, আমেরিকার জনগণ, আমেরিকার বুদ্ধিজীবীরা সেদিন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষেই ছিলেন। গণতান্ত্রিক গোটা ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, জাপান সবাই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ছিল। আর সেদিন বাংলাদেশের হয়ে এ বৃহৎ ঐক্য গড়ে তুলতে বাংলাদেশের নেতাদের পাশাপাশি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের মূল সমর্থক ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী আধখানার বেশি পৃথিবী সফর করে জনমত ও রাষ্ট্রীয় সমর্থন গড়েছিলেন।

সেদিন ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী যে কাজটি করেছিলেন বাংলাদেশের জন্য আজ ইউক্রেনের জন্য একই কাজ করছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বাইডেন। বাইডেনের প্রচেষ্টায় এবং জেলেনস্কি ও তাঁর দেশবাসীর প্রতিরোধযুদ্ধের কারণে ইতোমধ্যে অধিকাংশ গণতান্ত্রিক দেশ পরিপূর্ণভাবে হোক আর নৈতিকভাবে হোক ইউক্রেনে রাশিয়ার এ আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ধীরে ধীরে এক হচ্ছে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশও যেমন প্রথমে ভারতের সরকারের পূর্ণ সমর্থন পায় তারপর ধীরে ধীরে গোটা গণতান্ত্রিক বিশ্বের সমর্থন পায়। ইউক্রেনের ক্ষেত্রেও তেমনি ঘটছে। তবে সেদিন শুরুতে ভারতের সব রাজনৈতিক দল প্রথমে কিন্তু বাংলাদেশকে পূর্ণ সমর্থন করেনি। আজও যেমন আমেরিকায় ট্রাম্পসহ অনেকেই এখনো ইউক্রেনকে পূর্ণ সমর্থন করছেন না। আমেরিকার সরকার ও তাদের নেতা বাইডেন প্রথমে ইউক্রেনকে পূর্ণ সমর্থন করলেও ইউরোপীয় ইউনিয়নের অধিকাংশ দেশের মধ্যে একটা ‘ধীরে চল’ নীতি লক্ষ্য করা গিয়েছিল। কিন্তু গত সপ্তাহে সেখানে ঘটেছে নাটকীয় পরিবর্তন। এর আগে ইউক্রেনের রাজধানীতে শুধু আমেরিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পোল্যান্ডে প্রেসিডেন্ট গিয়েছিলেন। কিন্তু গত সপ্তাহে সেখানে জার্মানির চ্যান্সেলর, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ও ইতালির প্রধানমন্ত্রী যান একসঙ্গে। পর দিন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনও যান। শুধু এখানেই শেষ নয়। এর ভিতর জার্মানির চ্যান্সেলর ও ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী অস্ত্রসহ সব ধরনের সাহায্য ইউক্রেনকে দেওয়ার কথা উল্লেখ করেন। অন্যরা ইউক্রেনকে সহযোগিতার কথা বলেছেন। তবে সত্যিকার অর্থে নাটকীয় পরিবর্তন যা ঘটেছে তা হলো ইউক্রেনকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্যভুক্তির প্রক্রিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে। যদিও ইউক্রেনকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পুরোপুরি সদস্য হওয়ার জন্য সব প্রক্রিয়া শেষ করতে এখনো প্রায় এক বছর লাগবে। তার পরও এ ঘটনার সঙ্গে সঙ্গেই প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ টিমোথি গার্টন অ্যাস গার্ডিয়ানে তাঁর লেখায় বিখ্যাত

চাইনিজ প্রবাদের কথাই উল্লেখ করেছেন, ‘হাজার মাইলের পথচলাকে একটি পদক্ষেপ দিয়েই শুরু করতে হয়’। বাস্তবে ইউক্রেনকে হাজার মাইল এমনি একটি পদক্ষেপ দিয়েই শেষ করতে হবে। যা করতে হয়েছিল বাংলাদেশকে। ইউক্রেনের সামনে আরও কঠিন সময় আসবে। যেমন এসেছিল বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়।

তার পরও ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের যেমন জেতার কোনো সম্ভাবনা ছিল না ইউক্রেনের বিরুদ্ধেও রাশিয়ার জেতার কোনো সম্ভাবনা নেই। কারণ এ ধরনের যুদ্ধগুলো আগ্রাসী বাহিনী বা আগ্রাসী দেশের জন্য একটি অজেয় বা আনউইনেবল যুদ্ধ। এ ধরনের যুদ্ধে আগ্রাসী বাহিনী যুদ্ধ করে সামরিক নীতি অনুযায়ী। অর্থাৎ যুদ্ধের কমান্ডার তাদের প্রচলিত সামরিক জ্ঞান অনুযায়ী যে কথা বলে দেয় তারা ওইভাবে তাদের নিম্নপদের সেনা সদস্যদের যুদ্ধের নির্দেশ দিয়ে পাঠায়। কিন্তু জনযুদ্ধের চরিত্র সম্পূর্ণ ভিন্ন। সাধারণ মানুষ যুদ্ধ ক্ষেত্রের চরিত্র বদলে দেয়। আর ওই বদলে যাওয়া পরিবেশে সেনাবাহিনীর প্রচলিত জ্ঞানের নির্দেশ অনুযায়ী কোনো যুদ্ধ করার সুযোগ পায় না আগ্রাসী বাহিনী। আমাদের মুক্তিযুদ্ধে এ ঘটনাই ঘটেছিল। ভারতীয় মিত্রবাহিনীর তৎকালীন অনেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা ও সেনা সদস্যের আত্মজীবনীতে তাঁরা বারবার স্বীকার করেছেন, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালে মিত্রবাহিনীর বিজয়ের মূল নায়ক বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ। কর্নেল পি কে গৌতম তাঁর বই ‘অপারেশন বাংলাদেশ’-এ এবং জেনারেল জ্যাকব তাঁর বই ও বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে এমনকি ব্যক্তিগত আলোচনায়ও বলেছেন, সেদিন পাকিস্তানি বাহিনীকে পাশে ফেলে রেখে মূল রাস্তার বদলে ফেনী হয়ে ও আগরতলা থেকে ঢাকায় অত দ্রুত পৌঁছানো সম্ভব হয়েছিল বাংলাদেশের মানুষের সহায়তায় ও বুদ্ধিতে। পথে পথে মিত্রবাহিনীর খাবার দেশের সাধারণ মানুষই দিয়েছিল। টাঙ্গাইল থেকে কাদের সিদ্দিকী ও মেজর জেনারেল সানসিং একইভাবে জনগণের সাহায্যে সবার আগে ঢাকায় পৌঁছে যান। ইউক্রেনেও যেদিন সারা দিন জেলেনস্কির কোনো খবর তাঁর স্ত্রী পাননি ওইদিন রাশিয়ান ট্যাংকবাহিনীকে আটকে দেয় মাত্র ৩০ জন ইউক্রেনীয় সৈন্য সে দেশের হাজার হাজার মানুষের সহায়তায়। এমনকি রাশিয়ান বাহিনী যে ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ ছাড়তে বাধ্য হয়েছে তারও মূলে সাধারণ মানুষের প্রতিরোধ।

সামরিক নেতারা সব সময়ই মনে করেন সাধারণ মানুষের এ প্রতিরোধ তারা গণহত্যা দিয়েই ধ্বংস করে দেবেন। আর এ কারণে সামরিক আগ্রাসনের আগে সব স্বৈরাচারী নেতা সব সময়ই খোঁজেন গণহত্যায় উৎসাহী বা অভিজ্ঞ জেনারেল বা সেনা সদস্যদের। বাংলাদেশের গণহত্যার জন্য ইয়াহিয়া খান তাই দায়িত্ব দেন বেলুচিস্তানে গণহত্যার নায়ক টিক্কা খানকে। রাশিয়ার স্বৈরাচার পুতিনও ভিন্ন কিছু করেননি। তিনি চেচেনের গণহত্যাকারী জেনারেলদের পরামর্শ নিয়েই তাঁর আগ্রাসন ছক এঁকেছেন। কিন্তু চেচেনের মানুষ জেলেনস্কির মতো নেতা পায়নি এবং আন্তর্জাতিক সমর্থন পায়নি বলে তারা সেদিন পরাজিত হয়েছিল। অন্যদিকে বেলুচিস্তানের গণহত্যার সেই ছক যেমন বাংলাদেশে মেলেনি পাকিস্তানি সামরিক জান্তার তেমনি রাশিয়ার আগ্রাসী বাহিনীরও ছক মিলছে না জেলেনস্কির নেতৃত্ব ও ইউক্রেনের গণতন্ত্রকামী মানুষের কাছে। বরং প্রতিদিনই যুদ্ধের ভিতর দিয়ে জেলেনস্কি যেমন তাঁর নিজের নেতৃত্ব নিজেই অতিক্রম করছেন তেমনি সেখানে প্রতিদিনই হাজার হাজার মানুষ এসে পা মেলাচ্ছে প্রতিরোধযুদ্ধে। আর ইউক্রেনের হাজার হাজার মানুষের একটি একটি করে পদক্ষেপ এক হয়ে একদিন ঠিকই হাজার মাইল পৌঁছে যাওয়ার পথচলা শেষ করবে।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও লেখক। সাংবাদিকতায় বিশেষ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় পদকপ্রাপ্ত।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কালভার্টের পাশে পড়ে থাকা নবজাতকের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে কালভার্টের পাশে পড়ে থাকা নবজাতকের লাশ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল
গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জামায়াতের নির্বাচনী দায়িত্বশীলদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি
মেহেরপুরে জামায়াতের নির্বাচনী দায়িত্বশীলদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেমিনিতে ছবি দিলেই তৈরি হবে ভিডিও
জেমিনিতে ছবি দিলেই তৈরি হবে ভিডিও

১০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় দাখিল পরীক্ষায় শীর্ষ অবস্থানে দারুননাজাত মডেল মাদ্রাসা
ভালুকায় দাখিল পরীক্ষায় শীর্ষ অবস্থানে দারুননাজাত মডেল মাদ্রাসা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত
রাবিতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের
বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার
পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫
থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা
৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ
পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’
নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন
শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু
মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ
জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে
এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা