শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩১ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

খোয়াজ খিজিরের বাকি কাহিনি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
খোয়াজ খিজিরের বাকি কাহিনি

মানুষ এত খারাপ হয় কী করে? জঘন্য হওয়ারও একটা সীমা থাকে। সংবাদপত্রের পাতায় খবরটি দেখলাম। পুত্র আর পুত্রবধূ মিলে রাস্তায় ফেলে গেলেন এক অসুস্থ বৃদ্ধ মাকে। মৃত্যুর সঙ্গে লড়তে থাকা এই বয়স্ক নারীকে হাসপাতালে নিয়ে গেলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। হুঁশ ফেরার পর তিনি সব খুলে বললেন। জানালেন নিজের ঘরবাড়ি সন্তানের কথা। তারা তাকে বাড়ি থেকে নিয়ে এসেছেন হাসপাতালে নেওয়ার কথা বলে। তারপর হাসপাতালে না নিয়ে ফেলে রেখে গেছেন রাস্তায়। বলেছেন, তারা আসবেন একটু পরে।  সরল বিশ্বাসে বয়স্ক মানুষটি রাস্তায় বসলেন। অপেক্ষায় থাকলেন। তারপর এক সময় জ্ঞান হারালেন। হাসপাতালে নিয়ে গেলেন স্থানীয় পথচারীরা। চিকিৎসার পর বৃদ্ধার মনে পড়ল সবকিছু। ঘটনাটি বরিশালের। বড় অদ্ভুত সমাজে বাস করছি। সমাজে বসবাসকারী মানুষের চরিত্র বুঝতে খোয়াজ খিজিরের চশমার দরকার নেই। চোখ খুলে তাকালেই এখন সব দেখা যায়। উন্মোচিত হয় মানুষের অমানবিকতা। মানুষ শুধু চিড়িয়াখানার পশুদের সঙ্গে নয়, নিষ্ঠুরতায় লিপ্ত পরস্পরের সঙ্গেও। আরেকটি ঘটনা পড়লাম পত্রিকায়। এক বৃদ্ধাকে সরকারি ঘর দেওয়ার কথা বলে দলিলে স্বাক্ষর করতে বললেন স্থানীয় মেম্বার। সরল বিশ্বাসে স্বাক্ষর দিলেন বয়স্ক মানুষটি। তারপর বৃদ্ধার শেষ সম্বল বসতভিটা দাবি করলেন মেম্বার। বললেন, দলিলে স্বাক্ষরটি ছিল জমি লিখে দেওয়ার। ঘর পাওয়ার নয়। মেম্বার বৃদ্ধার বসতভিটার দখল দাবি করলেন।

খারাপেরও একটা সীমা থাকে। এখন তার কোনোটাই নেই। মানুষ হারিয়ে ফেলেছে পারিবারিক, সামাজিক শেষ বন্ধনটুকু। নিভে গেছে চক্ষুলজ্জা। করোনাকালে আরও অনেক ভয়াবহ ঘটনা ঘটেছে। ভাইরাস আক্রান্তের পাশে দাঁড়ায়নি পরিবার, সমাজ। যায়নি মৃত মানুষের জানাজায়। টাঙ্গাইলের মধুপুরের বনের পাশের সড়কে এক মাকে রেখে গিয়েছিলেন তার সন্তানরা। সন্দেহ ছিল তিনি করোনায় আক্রান্ত। তখন হাসপাতালে অনেক বিত্তশালী মানুষও মারা গেছেন নিঃসঙ্গ, একাকী। সারা জীবনের অর্জিত সব সম্পদ দিয়ে বাঁচতে চেয়েছিলেন। পারেননি বাঁচতে। কাছে পাননি পরিবারের সদস্যদের। একাকী চলে যেতে হয়েছিল। ভেবেছিলাম পরিস্থিতি বদল হবে। নতুন সূর্য উদয় হবে পৃথিবীতে। দূর হবে মানুষের মনের কালিমা, লোভ, হিংসা, বিদ্বেষ। বন্ধ হবে হানাহানি, সংঘাত। বাস্তবে পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে। শেষ হয়ে গেছে মানুষের মানবিক মূল্যবোধ। বেড়েছে লোভ, লালসা, হিংসা, বিদ্বেষ। এর মধ্যে যোগ হয়েছে ইউক্রেন যুদ্ধ। গোটা বিশ্বকে এখন কঠিন খেসারত দিতে হচ্ছে যুদ্ধের। মহামারি শেষ হয়নি। যুদ্ধ আর নিষেধাজ্ঞা মানুষের মনস্তাত্ত্বিক জগতে আরও বিরূপ প্রভাব ফেলেছে। মানুষ স্বার্থের জন্য মুহূর্তের মধ্যে মানবতাকে ভূলুণ্ঠিত করছে। জগৎ সংসারে টেনে এনেছে অশান্তির অনল। মানুষই গবেষণা করছে পৃথিবী ধ্বংসের, আবার সেই মানুষই চেষ্টা করছে পৃথিবীর শান্তি ফিরিয়ে আনার। দ্বৈরথ অবস্থানে মানুষ পৃথিবীতে আসে। বেড়ে উঠে মনের ভিতরে নিষ্ঠুরতা লালন করে। বয়সের সঙ্গে তা কমে না।

মানুষ এখন কোনো কিছু স্বাভাবিকভাবে নেয় না। অসত্য আর গুজবের পেছনে ছুটে বেড়ায়। সত্যকে পায়ে মাড়িয়ে চলে। সেই দিন একজন ফেসবুকে লিখেছেন, ছোটবেলায় মেলায় গিয়েছিলেন, বনমানুষ নাচছে শুনে। ফিরে এসেছেন মার্বেল খেলে। বনমানুষের সন্ধান পাননি। সবই গুজব। গুজব ছড়ানো হয়েছিল মেলায় উপস্থিতি বাড়াতে। এভাবে গুজব ছড়ানো হয়েছিল চাঁদে সাঈদীকে দেখা যাচ্ছে। সবাই বেরিয়ে আসুন। মধ্যরাতে অনেকে শুধু ঘর থেকে বের হননি, সাঈদীর জন্য ২০-২২ জন আত্মাহুতি দিয়েছিলেন। একবার মুসলিম বিশ্বে গুজবের শিকার হয়েছিলেন চন্দ্রবিজয়ী নিল আর্মস্ট্রং। মুসলিম দেশগুলোতে গুজব ছড়ানো হয় তিনি মুসলমান হয়েছেন। আমেরিকা ছেড়ে বসবাস করছেন মিসরে। অথচ জীবনেও তিনি মিসর যাননি। ঘটনাটি ১৯৮৩ সালের। মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়ার মতো দেশের মেইনস্ট্রিম সংবাদপত্রেও খবর বেরিয়েছিল যে, চাঁদে তিনি আজানের ধ্বনি শুনেছেন। তারপর মুসলমান হয়ে আমেরিকা ছেড়েছেন। ইবাদত-বন্দেগিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন মিসরে। ভাগ্যিস সামাজিক মাধ্যম তখন এত শক্তিশালী ছিল না। থাকলে এই খবরের ডালপালা আরও ব্যাপকভাবে ছড়াত। অনেকে হয়তো জীবন দিয়েও বসতেন। নিজের সম্পর্কে কাল্পনিক খবরে বিস্মিত হলেন নিল আর্মস্ট্রং। তিনি বিষয়টি জানালেন আমেরিকান সরকারকে। আমেরিকান সরকার এ নিয়ে পদক্ষেপ নিতে চিঠি পাঠাল মুসলিম বিশ্বের বিভিন্ন দেশে তাদের দূতাবাসকে। অনুরোধ জানাল এই অসত্য প্রচারণার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে। এ নিয়ে দিল্লির ইসলামিক সেন্টারের প্রেসিডেন্ট ওয়াহিদ উদ্দিনের সঙ্গে চিঠি চালাচালি হয়েছিল নিল আর্মস্ট্রংয়ের। গুজব ছড়ানো মুসলমানদের কান্ডে ওয়াহিদ উদ্দিন দুঃখ প্রকাশ করেন। জবাবে নিল আর্মস্ট্রং ধন্যবাদ জানিয়েছিলেন ওয়াহিদ উদ্দিনকে। সামাজিক মাধ্যমে এখনো পুরনো সংবাদপত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে গুজবটি প্রচার হয়।

মানুষ কেন গুজব ছড়িয়ে আনন্দ পায় সেই রহস্য নিয়ে একজন বিখ্যাত চিত্রকর ছবি এঁকেছিলেন। এই চিত্রে দেখানো হয়েছে সত্য ও মিথ্যার লড়াই। সত্য ও মিথ্যা দুজন একটি কুয়োতে নামলেন গোসল করতে। কোনোভাবে গোসল করে তাড়াহুড়ো করে মিথ্যা আগেভাগে কুয়ো থেকে উঠে পড়লেন। তারপর সত্যর কাপড়গুলো পরে চলে গেলেন। একটু পর সত্য ভালোভাবে নিজেকে পরিচ্ছন্ন করে কুয়ো থেকে উঠলেন। বিস্ময় নিয়ে দেখলেন গোসলের আগে তার খুলে রাখা কাপড়গুলো নেই। সব কাপড় নিয়ে চলে গেছেন মিথ্যা। কিছুই রেখে যাননি। মিথ্যার এমন কান্ডে বিস্মিত হলেন সত্য। ক্ষুব্ধও হলেন। সিদ্ধান্ত নিলেন মিথ্যাকে কাছে পেলে শোধ নেবেন। উদ্ধার করবেন নিজের কাপড়। ন্যাংটা শরীর নিয়ে সত্য বের হলেন মিথ্যাকে খুঁজতে। মিথ্যা পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। কোনোভাবে ধরা দিচ্ছেন না। সত্যও পথচলা থামালেন না। খুঁজতে খুঁজতে এলেন মানুষের দুনিয়াতে। সত্যকে ন্যাংটা অবস্থায় পথ চলতে দেখে মানুষ হাসাহাসি শুরু করল। কেউ জানাল তিরস্কার। আবার কেউ পাগল বলে ঢিল ছুড়ে মারল। মানুষের আচরণে সত্য বিস্মিত হলেন। হতাশ হলেন। কষ্ট পেলেন। তার ধারণা ছিল মানুষ তার প্রতি সহানুভূতিশীল থাকবে। কিন্তু বাস্তবে দেখলেন বিপরীত। মানুষের নির্মমতা, নিষ্ঠুরতার পরও সত্যর মাঝে ক্লান্তি ভর করল। সেই ক্লান্তি নিয়ে এখনো হাঁটছেন। খুঁজছেন মিথ্যাকে।

দুনিয়ার মানুষের ভয়াবহতা সম্পর্কে জানতেন হজরত খিজির (আ.)। তিনি মানুষের ভয়াবহ রূপ আগাম দেখতে পেতেন। আল্লাহ তাঁকে সেই শক্তির একটি চশমা দিয়েছিলেন। খিজির (আ.)-এর চশমা দিয়ে হজরত মুসা (আ.) দুনিয়ার ভয়াবহতা দেখেছিলেন। এরপর মুসা (আ.) দুনিয়াকে আরও দেখতে, বুঝতে বের হলেন খিজির (আ.)-এর সঙ্গে। খিজির (আ.) প্রথমে মুসা (আ.)-কে নিতে সম্মত ছিলেন না। তিনি বললেন, আপনি পারবেন না আমার সঙ্গে চলতে। আমার অনেক কিছু ভালো লাগবে না আপনার। আপনি আমার কাজে বিরক্ত হবেন, আর আমাকে বিরক্ত করবেন। বিরক্ত করা মানুষকে পছন্দ করি না। অনেক আলোচনার পর দুজন পথচলা শুরু করলেন। তাঁরা চলতে থাকলেন সমুদ্রের কিনারা ধরে। কিছুদূর যাওয়ার পর একটি নৌকা দেখলেন। তাঁরা নৌকায় চড়ে বসলেন। মাঝিরা গন্তব্য স্থানে নামিয়ে দিলেন দুজনকে। কোনো পয়সা নিলেন না। কারণ মাঝিরা খিজির (আ.)-কে চিনতেন। নৌকায় বসার পর খিজির (আ.) একটি তক্তার কাঠ ছিদ্র করে দিলেন। মুসা (আ.) তাঁকে বললেন, ওরা আমাদের বিনা পয়সায় নৌকায় তুলল। আর আপনি একটি তক্তা ছিদ্র করে নৌকার ক্ষতি করলেন। কাজটি ঠিক করেননি। গরিব মানুষগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হলো। জবাবে খিজির (আ.) বললেন, আমি আগেই বলেছি, আমার সঙ্গে চলার ধৈর্য আপনার নেই। আমার কাজ পছন্দ না হলে দূর হোন। মুসা (আ.) চুপ করলেন। তাঁরা আবার হাঁটতে থাকলেন। কিছুদূর যাওয়ার পর একদল বালককে তাঁরা খেলতে দেখলেন। খিজির (আ.) একটি বালককে ধরলেন। তারপর টান দিয়ে তার দেহ থেকে মাথা আলাদা করলেন। সঙ্গে সঙ্গে মুসা বললেন, আপনি একটি নিষ্পাপ বালককে হত্যা করলেন? খিজির (আ.) আবারও রাগ করলেন। জবাব দিলেন না।

তাঁরা আবারও পথ চলতে শুরু করলেন। একটি অঞ্চলে গিয়ে তাঁরা স্থানীয় লোকদের কাছে খাদ্য ও আশ্রয় চাইলেন। কিন্তু সেখানকার লোকজন তা দিলেন না। মন খারাপ করে দাঁড়িয়ে থাকার সময় তাঁরা খেয়াল করলেন একটি দেয়াল ধসে পড়ছে। তখন খিজির (আ.) নিজের হাতে দেয়ালটি ঠিক করে দিলেন। মুসা (আ.) বললেন, আপনি এটা কী করেছেন? ওরা আমাদের খাবার দিল না। আশ্রয় দিল না। ক্ষুধা-তৃষ্ণায় আমরা কাতর। আপনি দেয়ালটি খাড়া করে দেওয়ার বিনিময়ে অর্থ চাইতে পারতেন। জবাবে খিজির (আ.) বললেন, তোমার সঙ্গে আর চলব না। যাওয়ার আগে কাজগুলোর ব্যাখ্যা দিয়ে যাচ্ছি। প্রথমে বলছি নৌকার কথা। সেই নৌকার মালিকরা সবাই গরিব লোক। ওই এলাকার একজন শাসক আছেন যিনি জোর করে সব নৌকা নিজের কাছে নিয়ে নেন। কিন্তু কোনো নৌকায় ছিদ্র দেখলে তা নেন না। আমাদের নামিয়ে যাওয়ার পথে তারা অত্যাচারী শাসকের লোকজনের কবলে পড়বে। তারা আসবে নৌকা কেড়ে নিতে। আমি নৌকায় ছিদ্র করে দিলাম যাতে তারা না নেয়। বালকটিকে হত্যা করলাম এ কারণে তার বাবা-মা মোমিন নেকদার ভালো মানুষ। ছেলেটি বড় হয়ে অনেক খারাপ কাজ করবে। যাতে তার বাবা-মা ভয়াবহ কষ্ট পাবে। ছেলেটির জীবন নিয়ে নিলাম, আল্লাহ তার পরিবর্তে ভালো সন্তান উপহার দেবেন। সেই সন্তানটি অনেক ভালো হবে। বাবা-মার মুখ উজ্জ্বল করবে। আর দেয়ালটি ঠিক করার কারণ- এর মালিক ছিল দুটি এতিম বাচ্চা। তাদের বাবা ভালো মানুষ ছিলেন। তিনি সন্তানের জন্য দেয়ালের নিচে সম্পদ রেখে গেছেন। ভবিষ্যতে এই দেয়ালের নিচ থেকে এতিম বাচ্চারা বাবার রেখে যাওয়া সম্পদ লাভ করবে। আর মনে রেখ, কোনো কিছু নিজের ইচ্ছায় করিনি। সব কাজ করেছি ওপরের তোমার প্রতিপালকের নির্দেশে। তিনি আমাকে সবকিছু দেখার সুযোগ দিয়েছেন। কাজগুলো করারও নির্দেশ দিয়েছিলেন।

সমাজ সংস্কৃতিতে সবকিছুই দুভাবে দেখা যায়। অনেক সময় বাস্তবতা না বুঝেই আমরা অনেক প্রশ্ন রাখি। সব প্রশ্নের জবাব মেলে না।  আবার সবকিছু আমরা যেভাবে দেখি বাস্তব তা নাও হতে পারে।  ছোট্ট একটা জীবনে নানামুখী রহস্যের ভিতর দিয়ে যেতে হয়। যার কূলকিনারা নেই।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম