শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩১ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

খোয়াজ খিজিরের বাকি কাহিনি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
খোয়াজ খিজিরের বাকি কাহিনি

মানুষ এত খারাপ হয় কী করে? জঘন্য হওয়ারও একটা সীমা থাকে। সংবাদপত্রের পাতায় খবরটি দেখলাম। পুত্র আর পুত্রবধূ মিলে রাস্তায় ফেলে গেলেন এক অসুস্থ বৃদ্ধ মাকে। মৃত্যুর সঙ্গে লড়তে থাকা এই বয়স্ক নারীকে হাসপাতালে নিয়ে গেলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। হুঁশ ফেরার পর তিনি সব খুলে বললেন। জানালেন নিজের ঘরবাড়ি সন্তানের কথা। তারা তাকে বাড়ি থেকে নিয়ে এসেছেন হাসপাতালে নেওয়ার কথা বলে। তারপর হাসপাতালে না নিয়ে ফেলে রেখে গেছেন রাস্তায়। বলেছেন, তারা আসবেন একটু পরে।  সরল বিশ্বাসে বয়স্ক মানুষটি রাস্তায় বসলেন। অপেক্ষায় থাকলেন। তারপর এক সময় জ্ঞান হারালেন। হাসপাতালে নিয়ে গেলেন স্থানীয় পথচারীরা। চিকিৎসার পর বৃদ্ধার মনে পড়ল সবকিছু। ঘটনাটি বরিশালের। বড় অদ্ভুত সমাজে বাস করছি। সমাজে বসবাসকারী মানুষের চরিত্র বুঝতে খোয়াজ খিজিরের চশমার দরকার নেই। চোখ খুলে তাকালেই এখন সব দেখা যায়। উন্মোচিত হয় মানুষের অমানবিকতা। মানুষ শুধু চিড়িয়াখানার পশুদের সঙ্গে নয়, নিষ্ঠুরতায় লিপ্ত পরস্পরের সঙ্গেও। আরেকটি ঘটনা পড়লাম পত্রিকায়। এক বৃদ্ধাকে সরকারি ঘর দেওয়ার কথা বলে দলিলে স্বাক্ষর করতে বললেন স্থানীয় মেম্বার। সরল বিশ্বাসে স্বাক্ষর দিলেন বয়স্ক মানুষটি। তারপর বৃদ্ধার শেষ সম্বল বসতভিটা দাবি করলেন মেম্বার। বললেন, দলিলে স্বাক্ষরটি ছিল জমি লিখে দেওয়ার। ঘর পাওয়ার নয়। মেম্বার বৃদ্ধার বসতভিটার দখল দাবি করলেন।

খারাপেরও একটা সীমা থাকে। এখন তার কোনোটাই নেই। মানুষ হারিয়ে ফেলেছে পারিবারিক, সামাজিক শেষ বন্ধনটুকু। নিভে গেছে চক্ষুলজ্জা। করোনাকালে আরও অনেক ভয়াবহ ঘটনা ঘটেছে। ভাইরাস আক্রান্তের পাশে দাঁড়ায়নি পরিবার, সমাজ। যায়নি মৃত মানুষের জানাজায়। টাঙ্গাইলের মধুপুরের বনের পাশের সড়কে এক মাকে রেখে গিয়েছিলেন তার সন্তানরা। সন্দেহ ছিল তিনি করোনায় আক্রান্ত। তখন হাসপাতালে অনেক বিত্তশালী মানুষও মারা গেছেন নিঃসঙ্গ, একাকী। সারা জীবনের অর্জিত সব সম্পদ দিয়ে বাঁচতে চেয়েছিলেন। পারেননি বাঁচতে। কাছে পাননি পরিবারের সদস্যদের। একাকী চলে যেতে হয়েছিল। ভেবেছিলাম পরিস্থিতি বদল হবে। নতুন সূর্য উদয় হবে পৃথিবীতে। দূর হবে মানুষের মনের কালিমা, লোভ, হিংসা, বিদ্বেষ। বন্ধ হবে হানাহানি, সংঘাত। বাস্তবে পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে। শেষ হয়ে গেছে মানুষের মানবিক মূল্যবোধ। বেড়েছে লোভ, লালসা, হিংসা, বিদ্বেষ। এর মধ্যে যোগ হয়েছে ইউক্রেন যুদ্ধ। গোটা বিশ্বকে এখন কঠিন খেসারত দিতে হচ্ছে যুদ্ধের। মহামারি শেষ হয়নি। যুদ্ধ আর নিষেধাজ্ঞা মানুষের মনস্তাত্ত্বিক জগতে আরও বিরূপ প্রভাব ফেলেছে। মানুষ স্বার্থের জন্য মুহূর্তের মধ্যে মানবতাকে ভূলুণ্ঠিত করছে। জগৎ সংসারে টেনে এনেছে অশান্তির অনল। মানুষই গবেষণা করছে পৃথিবী ধ্বংসের, আবার সেই মানুষই চেষ্টা করছে পৃথিবীর শান্তি ফিরিয়ে আনার। দ্বৈরথ অবস্থানে মানুষ পৃথিবীতে আসে। বেড়ে উঠে মনের ভিতরে নিষ্ঠুরতা লালন করে। বয়সের সঙ্গে তা কমে না।

মানুষ এখন কোনো কিছু স্বাভাবিকভাবে নেয় না। অসত্য আর গুজবের পেছনে ছুটে বেড়ায়। সত্যকে পায়ে মাড়িয়ে চলে। সেই দিন একজন ফেসবুকে লিখেছেন, ছোটবেলায় মেলায় গিয়েছিলেন, বনমানুষ নাচছে শুনে। ফিরে এসেছেন মার্বেল খেলে। বনমানুষের সন্ধান পাননি। সবই গুজব। গুজব ছড়ানো হয়েছিল মেলায় উপস্থিতি বাড়াতে। এভাবে গুজব ছড়ানো হয়েছিল চাঁদে সাঈদীকে দেখা যাচ্ছে। সবাই বেরিয়ে আসুন। মধ্যরাতে অনেকে শুধু ঘর থেকে বের হননি, সাঈদীর জন্য ২০-২২ জন আত্মাহুতি দিয়েছিলেন। একবার মুসলিম বিশ্বে গুজবের শিকার হয়েছিলেন চন্দ্রবিজয়ী নিল আর্মস্ট্রং। মুসলিম দেশগুলোতে গুজব ছড়ানো হয় তিনি মুসলমান হয়েছেন। আমেরিকা ছেড়ে বসবাস করছেন মিসরে। অথচ জীবনেও তিনি মিসর যাননি। ঘটনাটি ১৯৮৩ সালের। মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়ার মতো দেশের মেইনস্ট্রিম সংবাদপত্রেও খবর বেরিয়েছিল যে, চাঁদে তিনি আজানের ধ্বনি শুনেছেন। তারপর মুসলমান হয়ে আমেরিকা ছেড়েছেন। ইবাদত-বন্দেগিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন মিসরে। ভাগ্যিস সামাজিক মাধ্যম তখন এত শক্তিশালী ছিল না। থাকলে এই খবরের ডালপালা আরও ব্যাপকভাবে ছড়াত। অনেকে হয়তো জীবন দিয়েও বসতেন। নিজের সম্পর্কে কাল্পনিক খবরে বিস্মিত হলেন নিল আর্মস্ট্রং। তিনি বিষয়টি জানালেন আমেরিকান সরকারকে। আমেরিকান সরকার এ নিয়ে পদক্ষেপ নিতে চিঠি পাঠাল মুসলিম বিশ্বের বিভিন্ন দেশে তাদের দূতাবাসকে। অনুরোধ জানাল এই অসত্য প্রচারণার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে। এ নিয়ে দিল্লির ইসলামিক সেন্টারের প্রেসিডেন্ট ওয়াহিদ উদ্দিনের সঙ্গে চিঠি চালাচালি হয়েছিল নিল আর্মস্ট্রংয়ের। গুজব ছড়ানো মুসলমানদের কান্ডে ওয়াহিদ উদ্দিন দুঃখ প্রকাশ করেন। জবাবে নিল আর্মস্ট্রং ধন্যবাদ জানিয়েছিলেন ওয়াহিদ উদ্দিনকে। সামাজিক মাধ্যমে এখনো পুরনো সংবাদপত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে গুজবটি প্রচার হয়।

মানুষ কেন গুজব ছড়িয়ে আনন্দ পায় সেই রহস্য নিয়ে একজন বিখ্যাত চিত্রকর ছবি এঁকেছিলেন। এই চিত্রে দেখানো হয়েছে সত্য ও মিথ্যার লড়াই। সত্য ও মিথ্যা দুজন একটি কুয়োতে নামলেন গোসল করতে। কোনোভাবে গোসল করে তাড়াহুড়ো করে মিথ্যা আগেভাগে কুয়ো থেকে উঠে পড়লেন। তারপর সত্যর কাপড়গুলো পরে চলে গেলেন। একটু পর সত্য ভালোভাবে নিজেকে পরিচ্ছন্ন করে কুয়ো থেকে উঠলেন। বিস্ময় নিয়ে দেখলেন গোসলের আগে তার খুলে রাখা কাপড়গুলো নেই। সব কাপড় নিয়ে চলে গেছেন মিথ্যা। কিছুই রেখে যাননি। মিথ্যার এমন কান্ডে বিস্মিত হলেন সত্য। ক্ষুব্ধও হলেন। সিদ্ধান্ত নিলেন মিথ্যাকে কাছে পেলে শোধ নেবেন। উদ্ধার করবেন নিজের কাপড়। ন্যাংটা শরীর নিয়ে সত্য বের হলেন মিথ্যাকে খুঁজতে। মিথ্যা পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। কোনোভাবে ধরা দিচ্ছেন না। সত্যও পথচলা থামালেন না। খুঁজতে খুঁজতে এলেন মানুষের দুনিয়াতে। সত্যকে ন্যাংটা অবস্থায় পথ চলতে দেখে মানুষ হাসাহাসি শুরু করল। কেউ জানাল তিরস্কার। আবার কেউ পাগল বলে ঢিল ছুড়ে মারল। মানুষের আচরণে সত্য বিস্মিত হলেন। হতাশ হলেন। কষ্ট পেলেন। তার ধারণা ছিল মানুষ তার প্রতি সহানুভূতিশীল থাকবে। কিন্তু বাস্তবে দেখলেন বিপরীত। মানুষের নির্মমতা, নিষ্ঠুরতার পরও সত্যর মাঝে ক্লান্তি ভর করল। সেই ক্লান্তি নিয়ে এখনো হাঁটছেন। খুঁজছেন মিথ্যাকে।

দুনিয়ার মানুষের ভয়াবহতা সম্পর্কে জানতেন হজরত খিজির (আ.)। তিনি মানুষের ভয়াবহ রূপ আগাম দেখতে পেতেন। আল্লাহ তাঁকে সেই শক্তির একটি চশমা দিয়েছিলেন। খিজির (আ.)-এর চশমা দিয়ে হজরত মুসা (আ.) দুনিয়ার ভয়াবহতা দেখেছিলেন। এরপর মুসা (আ.) দুনিয়াকে আরও দেখতে, বুঝতে বের হলেন খিজির (আ.)-এর সঙ্গে। খিজির (আ.) প্রথমে মুসা (আ.)-কে নিতে সম্মত ছিলেন না। তিনি বললেন, আপনি পারবেন না আমার সঙ্গে চলতে। আমার অনেক কিছু ভালো লাগবে না আপনার। আপনি আমার কাজে বিরক্ত হবেন, আর আমাকে বিরক্ত করবেন। বিরক্ত করা মানুষকে পছন্দ করি না। অনেক আলোচনার পর দুজন পথচলা শুরু করলেন। তাঁরা চলতে থাকলেন সমুদ্রের কিনারা ধরে। কিছুদূর যাওয়ার পর একটি নৌকা দেখলেন। তাঁরা নৌকায় চড়ে বসলেন। মাঝিরা গন্তব্য স্থানে নামিয়ে দিলেন দুজনকে। কোনো পয়সা নিলেন না। কারণ মাঝিরা খিজির (আ.)-কে চিনতেন। নৌকায় বসার পর খিজির (আ.) একটি তক্তার কাঠ ছিদ্র করে দিলেন। মুসা (আ.) তাঁকে বললেন, ওরা আমাদের বিনা পয়সায় নৌকায় তুলল। আর আপনি একটি তক্তা ছিদ্র করে নৌকার ক্ষতি করলেন। কাজটি ঠিক করেননি। গরিব মানুষগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হলো। জবাবে খিজির (আ.) বললেন, আমি আগেই বলেছি, আমার সঙ্গে চলার ধৈর্য আপনার নেই। আমার কাজ পছন্দ না হলে দূর হোন। মুসা (আ.) চুপ করলেন। তাঁরা আবার হাঁটতে থাকলেন। কিছুদূর যাওয়ার পর একদল বালককে তাঁরা খেলতে দেখলেন। খিজির (আ.) একটি বালককে ধরলেন। তারপর টান দিয়ে তার দেহ থেকে মাথা আলাদা করলেন। সঙ্গে সঙ্গে মুসা বললেন, আপনি একটি নিষ্পাপ বালককে হত্যা করলেন? খিজির (আ.) আবারও রাগ করলেন। জবাব দিলেন না।

তাঁরা আবারও পথ চলতে শুরু করলেন। একটি অঞ্চলে গিয়ে তাঁরা স্থানীয় লোকদের কাছে খাদ্য ও আশ্রয় চাইলেন। কিন্তু সেখানকার লোকজন তা দিলেন না। মন খারাপ করে দাঁড়িয়ে থাকার সময় তাঁরা খেয়াল করলেন একটি দেয়াল ধসে পড়ছে। তখন খিজির (আ.) নিজের হাতে দেয়ালটি ঠিক করে দিলেন। মুসা (আ.) বললেন, আপনি এটা কী করেছেন? ওরা আমাদের খাবার দিল না। আশ্রয় দিল না। ক্ষুধা-তৃষ্ণায় আমরা কাতর। আপনি দেয়ালটি খাড়া করে দেওয়ার বিনিময়ে অর্থ চাইতে পারতেন। জবাবে খিজির (আ.) বললেন, তোমার সঙ্গে আর চলব না। যাওয়ার আগে কাজগুলোর ব্যাখ্যা দিয়ে যাচ্ছি। প্রথমে বলছি নৌকার কথা। সেই নৌকার মালিকরা সবাই গরিব লোক। ওই এলাকার একজন শাসক আছেন যিনি জোর করে সব নৌকা নিজের কাছে নিয়ে নেন। কিন্তু কোনো নৌকায় ছিদ্র দেখলে তা নেন না। আমাদের নামিয়ে যাওয়ার পথে তারা অত্যাচারী শাসকের লোকজনের কবলে পড়বে। তারা আসবে নৌকা কেড়ে নিতে। আমি নৌকায় ছিদ্র করে দিলাম যাতে তারা না নেয়। বালকটিকে হত্যা করলাম এ কারণে তার বাবা-মা মোমিন নেকদার ভালো মানুষ। ছেলেটি বড় হয়ে অনেক খারাপ কাজ করবে। যাতে তার বাবা-মা ভয়াবহ কষ্ট পাবে। ছেলেটির জীবন নিয়ে নিলাম, আল্লাহ তার পরিবর্তে ভালো সন্তান উপহার দেবেন। সেই সন্তানটি অনেক ভালো হবে। বাবা-মার মুখ উজ্জ্বল করবে। আর দেয়ালটি ঠিক করার কারণ- এর মালিক ছিল দুটি এতিম বাচ্চা। তাদের বাবা ভালো মানুষ ছিলেন। তিনি সন্তানের জন্য দেয়ালের নিচে সম্পদ রেখে গেছেন। ভবিষ্যতে এই দেয়ালের নিচ থেকে এতিম বাচ্চারা বাবার রেখে যাওয়া সম্পদ লাভ করবে। আর মনে রেখ, কোনো কিছু নিজের ইচ্ছায় করিনি। সব কাজ করেছি ওপরের তোমার প্রতিপালকের নির্দেশে। তিনি আমাকে সবকিছু দেখার সুযোগ দিয়েছেন। কাজগুলো করারও নির্দেশ দিয়েছিলেন।

সমাজ সংস্কৃতিতে সবকিছুই দুভাবে দেখা যায়। অনেক সময় বাস্তবতা না বুঝেই আমরা অনেক প্রশ্ন রাখি। সব প্রশ্নের জবাব মেলে না।  আবার সবকিছু আমরা যেভাবে দেখি বাস্তব তা নাও হতে পারে।  ছোট্ট একটা জীবনে নানামুখী রহস্যের ভিতর দিয়ে যেতে হয়। যার কূলকিনারা নেই।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

এই মাত্র | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন
গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন
ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা
চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ
জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু
ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ
যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা