শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩১ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

খোয়াজ খিজিরের বাকি কাহিনি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
খোয়াজ খিজিরের বাকি কাহিনি

মানুষ এত খারাপ হয় কী করে? জঘন্য হওয়ারও একটা সীমা থাকে। সংবাদপত্রের পাতায় খবরটি দেখলাম। পুত্র আর পুত্রবধূ মিলে রাস্তায় ফেলে গেলেন এক অসুস্থ বৃদ্ধ মাকে। মৃত্যুর সঙ্গে লড়তে থাকা এই বয়স্ক নারীকে হাসপাতালে নিয়ে গেলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। হুঁশ ফেরার পর তিনি সব খুলে বললেন। জানালেন নিজের ঘরবাড়ি সন্তানের কথা। তারা তাকে বাড়ি থেকে নিয়ে এসেছেন হাসপাতালে নেওয়ার কথা বলে। তারপর হাসপাতালে না নিয়ে ফেলে রেখে গেছেন রাস্তায়। বলেছেন, তারা আসবেন একটু পরে।  সরল বিশ্বাসে বয়স্ক মানুষটি রাস্তায় বসলেন। অপেক্ষায় থাকলেন। তারপর এক সময় জ্ঞান হারালেন। হাসপাতালে নিয়ে গেলেন স্থানীয় পথচারীরা। চিকিৎসার পর বৃদ্ধার মনে পড়ল সবকিছু। ঘটনাটি বরিশালের। বড় অদ্ভুত সমাজে বাস করছি। সমাজে বসবাসকারী মানুষের চরিত্র বুঝতে খোয়াজ খিজিরের চশমার দরকার নেই। চোখ খুলে তাকালেই এখন সব দেখা যায়। উন্মোচিত হয় মানুষের অমানবিকতা। মানুষ শুধু চিড়িয়াখানার পশুদের সঙ্গে নয়, নিষ্ঠুরতায় লিপ্ত পরস্পরের সঙ্গেও। আরেকটি ঘটনা পড়লাম পত্রিকায়। এক বৃদ্ধাকে সরকারি ঘর দেওয়ার কথা বলে দলিলে স্বাক্ষর করতে বললেন স্থানীয় মেম্বার। সরল বিশ্বাসে স্বাক্ষর দিলেন বয়স্ক মানুষটি। তারপর বৃদ্ধার শেষ সম্বল বসতভিটা দাবি করলেন মেম্বার। বললেন, দলিলে স্বাক্ষরটি ছিল জমি লিখে দেওয়ার। ঘর পাওয়ার নয়। মেম্বার বৃদ্ধার বসতভিটার দখল দাবি করলেন।

খারাপেরও একটা সীমা থাকে। এখন তার কোনোটাই নেই। মানুষ হারিয়ে ফেলেছে পারিবারিক, সামাজিক শেষ বন্ধনটুকু। নিভে গেছে চক্ষুলজ্জা। করোনাকালে আরও অনেক ভয়াবহ ঘটনা ঘটেছে। ভাইরাস আক্রান্তের পাশে দাঁড়ায়নি পরিবার, সমাজ। যায়নি মৃত মানুষের জানাজায়। টাঙ্গাইলের মধুপুরের বনের পাশের সড়কে এক মাকে রেখে গিয়েছিলেন তার সন্তানরা। সন্দেহ ছিল তিনি করোনায় আক্রান্ত। তখন হাসপাতালে অনেক বিত্তশালী মানুষও মারা গেছেন নিঃসঙ্গ, একাকী। সারা জীবনের অর্জিত সব সম্পদ দিয়ে বাঁচতে চেয়েছিলেন। পারেননি বাঁচতে। কাছে পাননি পরিবারের সদস্যদের। একাকী চলে যেতে হয়েছিল। ভেবেছিলাম পরিস্থিতি বদল হবে। নতুন সূর্য উদয় হবে পৃথিবীতে। দূর হবে মানুষের মনের কালিমা, লোভ, হিংসা, বিদ্বেষ। বন্ধ হবে হানাহানি, সংঘাত। বাস্তবে পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে। শেষ হয়ে গেছে মানুষের মানবিক মূল্যবোধ। বেড়েছে লোভ, লালসা, হিংসা, বিদ্বেষ। এর মধ্যে যোগ হয়েছে ইউক্রেন যুদ্ধ। গোটা বিশ্বকে এখন কঠিন খেসারত দিতে হচ্ছে যুদ্ধের। মহামারি শেষ হয়নি। যুদ্ধ আর নিষেধাজ্ঞা মানুষের মনস্তাত্ত্বিক জগতে আরও বিরূপ প্রভাব ফেলেছে। মানুষ স্বার্থের জন্য মুহূর্তের মধ্যে মানবতাকে ভূলুণ্ঠিত করছে। জগৎ সংসারে টেনে এনেছে অশান্তির অনল। মানুষই গবেষণা করছে পৃথিবী ধ্বংসের, আবার সেই মানুষই চেষ্টা করছে পৃথিবীর শান্তি ফিরিয়ে আনার। দ্বৈরথ অবস্থানে মানুষ পৃথিবীতে আসে। বেড়ে উঠে মনের ভিতরে নিষ্ঠুরতা লালন করে। বয়সের সঙ্গে তা কমে না।

মানুষ এখন কোনো কিছু স্বাভাবিকভাবে নেয় না। অসত্য আর গুজবের পেছনে ছুটে বেড়ায়। সত্যকে পায়ে মাড়িয়ে চলে। সেই দিন একজন ফেসবুকে লিখেছেন, ছোটবেলায় মেলায় গিয়েছিলেন, বনমানুষ নাচছে শুনে। ফিরে এসেছেন মার্বেল খেলে। বনমানুষের সন্ধান পাননি। সবই গুজব। গুজব ছড়ানো হয়েছিল মেলায় উপস্থিতি বাড়াতে। এভাবে গুজব ছড়ানো হয়েছিল চাঁদে সাঈদীকে দেখা যাচ্ছে। সবাই বেরিয়ে আসুন। মধ্যরাতে অনেকে শুধু ঘর থেকে বের হননি, সাঈদীর জন্য ২০-২২ জন আত্মাহুতি দিয়েছিলেন। একবার মুসলিম বিশ্বে গুজবের শিকার হয়েছিলেন চন্দ্রবিজয়ী নিল আর্মস্ট্রং। মুসলিম দেশগুলোতে গুজব ছড়ানো হয় তিনি মুসলমান হয়েছেন। আমেরিকা ছেড়ে বসবাস করছেন মিসরে। অথচ জীবনেও তিনি মিসর যাননি। ঘটনাটি ১৯৮৩ সালের। মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়ার মতো দেশের মেইনস্ট্রিম সংবাদপত্রেও খবর বেরিয়েছিল যে, চাঁদে তিনি আজানের ধ্বনি শুনেছেন। তারপর মুসলমান হয়ে আমেরিকা ছেড়েছেন। ইবাদত-বন্দেগিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন মিসরে। ভাগ্যিস সামাজিক মাধ্যম তখন এত শক্তিশালী ছিল না। থাকলে এই খবরের ডালপালা আরও ব্যাপকভাবে ছড়াত। অনেকে হয়তো জীবন দিয়েও বসতেন। নিজের সম্পর্কে কাল্পনিক খবরে বিস্মিত হলেন নিল আর্মস্ট্রং। তিনি বিষয়টি জানালেন আমেরিকান সরকারকে। আমেরিকান সরকার এ নিয়ে পদক্ষেপ নিতে চিঠি পাঠাল মুসলিম বিশ্বের বিভিন্ন দেশে তাদের দূতাবাসকে। অনুরোধ জানাল এই অসত্য প্রচারণার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে। এ নিয়ে দিল্লির ইসলামিক সেন্টারের প্রেসিডেন্ট ওয়াহিদ উদ্দিনের সঙ্গে চিঠি চালাচালি হয়েছিল নিল আর্মস্ট্রংয়ের। গুজব ছড়ানো মুসলমানদের কান্ডে ওয়াহিদ উদ্দিন দুঃখ প্রকাশ করেন। জবাবে নিল আর্মস্ট্রং ধন্যবাদ জানিয়েছিলেন ওয়াহিদ উদ্দিনকে। সামাজিক মাধ্যমে এখনো পুরনো সংবাদপত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে গুজবটি প্রচার হয়।

মানুষ কেন গুজব ছড়িয়ে আনন্দ পায় সেই রহস্য নিয়ে একজন বিখ্যাত চিত্রকর ছবি এঁকেছিলেন। এই চিত্রে দেখানো হয়েছে সত্য ও মিথ্যার লড়াই। সত্য ও মিথ্যা দুজন একটি কুয়োতে নামলেন গোসল করতে। কোনোভাবে গোসল করে তাড়াহুড়ো করে মিথ্যা আগেভাগে কুয়ো থেকে উঠে পড়লেন। তারপর সত্যর কাপড়গুলো পরে চলে গেলেন। একটু পর সত্য ভালোভাবে নিজেকে পরিচ্ছন্ন করে কুয়ো থেকে উঠলেন। বিস্ময় নিয়ে দেখলেন গোসলের আগে তার খুলে রাখা কাপড়গুলো নেই। সব কাপড় নিয়ে চলে গেছেন মিথ্যা। কিছুই রেখে যাননি। মিথ্যার এমন কান্ডে বিস্মিত হলেন সত্য। ক্ষুব্ধও হলেন। সিদ্ধান্ত নিলেন মিথ্যাকে কাছে পেলে শোধ নেবেন। উদ্ধার করবেন নিজের কাপড়। ন্যাংটা শরীর নিয়ে সত্য বের হলেন মিথ্যাকে খুঁজতে। মিথ্যা পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। কোনোভাবে ধরা দিচ্ছেন না। সত্যও পথচলা থামালেন না। খুঁজতে খুঁজতে এলেন মানুষের দুনিয়াতে। সত্যকে ন্যাংটা অবস্থায় পথ চলতে দেখে মানুষ হাসাহাসি শুরু করল। কেউ জানাল তিরস্কার। আবার কেউ পাগল বলে ঢিল ছুড়ে মারল। মানুষের আচরণে সত্য বিস্মিত হলেন। হতাশ হলেন। কষ্ট পেলেন। তার ধারণা ছিল মানুষ তার প্রতি সহানুভূতিশীল থাকবে। কিন্তু বাস্তবে দেখলেন বিপরীত। মানুষের নির্মমতা, নিষ্ঠুরতার পরও সত্যর মাঝে ক্লান্তি ভর করল। সেই ক্লান্তি নিয়ে এখনো হাঁটছেন। খুঁজছেন মিথ্যাকে।

দুনিয়ার মানুষের ভয়াবহতা সম্পর্কে জানতেন হজরত খিজির (আ.)। তিনি মানুষের ভয়াবহ রূপ আগাম দেখতে পেতেন। আল্লাহ তাঁকে সেই শক্তির একটি চশমা দিয়েছিলেন। খিজির (আ.)-এর চশমা দিয়ে হজরত মুসা (আ.) দুনিয়ার ভয়াবহতা দেখেছিলেন। এরপর মুসা (আ.) দুনিয়াকে আরও দেখতে, বুঝতে বের হলেন খিজির (আ.)-এর সঙ্গে। খিজির (আ.) প্রথমে মুসা (আ.)-কে নিতে সম্মত ছিলেন না। তিনি বললেন, আপনি পারবেন না আমার সঙ্গে চলতে। আমার অনেক কিছু ভালো লাগবে না আপনার। আপনি আমার কাজে বিরক্ত হবেন, আর আমাকে বিরক্ত করবেন। বিরক্ত করা মানুষকে পছন্দ করি না। অনেক আলোচনার পর দুজন পথচলা শুরু করলেন। তাঁরা চলতে থাকলেন সমুদ্রের কিনারা ধরে। কিছুদূর যাওয়ার পর একটি নৌকা দেখলেন। তাঁরা নৌকায় চড়ে বসলেন। মাঝিরা গন্তব্য স্থানে নামিয়ে দিলেন দুজনকে। কোনো পয়সা নিলেন না। কারণ মাঝিরা খিজির (আ.)-কে চিনতেন। নৌকায় বসার পর খিজির (আ.) একটি তক্তার কাঠ ছিদ্র করে দিলেন। মুসা (আ.) তাঁকে বললেন, ওরা আমাদের বিনা পয়সায় নৌকায় তুলল। আর আপনি একটি তক্তা ছিদ্র করে নৌকার ক্ষতি করলেন। কাজটি ঠিক করেননি। গরিব মানুষগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হলো। জবাবে খিজির (আ.) বললেন, আমি আগেই বলেছি, আমার সঙ্গে চলার ধৈর্য আপনার নেই। আমার কাজ পছন্দ না হলে দূর হোন। মুসা (আ.) চুপ করলেন। তাঁরা আবার হাঁটতে থাকলেন। কিছুদূর যাওয়ার পর একদল বালককে তাঁরা খেলতে দেখলেন। খিজির (আ.) একটি বালককে ধরলেন। তারপর টান দিয়ে তার দেহ থেকে মাথা আলাদা করলেন। সঙ্গে সঙ্গে মুসা বললেন, আপনি একটি নিষ্পাপ বালককে হত্যা করলেন? খিজির (আ.) আবারও রাগ করলেন। জবাব দিলেন না।

তাঁরা আবারও পথ চলতে শুরু করলেন। একটি অঞ্চলে গিয়ে তাঁরা স্থানীয় লোকদের কাছে খাদ্য ও আশ্রয় চাইলেন। কিন্তু সেখানকার লোকজন তা দিলেন না। মন খারাপ করে দাঁড়িয়ে থাকার সময় তাঁরা খেয়াল করলেন একটি দেয়াল ধসে পড়ছে। তখন খিজির (আ.) নিজের হাতে দেয়ালটি ঠিক করে দিলেন। মুসা (আ.) বললেন, আপনি এটা কী করেছেন? ওরা আমাদের খাবার দিল না। আশ্রয় দিল না। ক্ষুধা-তৃষ্ণায় আমরা কাতর। আপনি দেয়ালটি খাড়া করে দেওয়ার বিনিময়ে অর্থ চাইতে পারতেন। জবাবে খিজির (আ.) বললেন, তোমার সঙ্গে আর চলব না। যাওয়ার আগে কাজগুলোর ব্যাখ্যা দিয়ে যাচ্ছি। প্রথমে বলছি নৌকার কথা। সেই নৌকার মালিকরা সবাই গরিব লোক। ওই এলাকার একজন শাসক আছেন যিনি জোর করে সব নৌকা নিজের কাছে নিয়ে নেন। কিন্তু কোনো নৌকায় ছিদ্র দেখলে তা নেন না। আমাদের নামিয়ে যাওয়ার পথে তারা অত্যাচারী শাসকের লোকজনের কবলে পড়বে। তারা আসবে নৌকা কেড়ে নিতে। আমি নৌকায় ছিদ্র করে দিলাম যাতে তারা না নেয়। বালকটিকে হত্যা করলাম এ কারণে তার বাবা-মা মোমিন নেকদার ভালো মানুষ। ছেলেটি বড় হয়ে অনেক খারাপ কাজ করবে। যাতে তার বাবা-মা ভয়াবহ কষ্ট পাবে। ছেলেটির জীবন নিয়ে নিলাম, আল্লাহ তার পরিবর্তে ভালো সন্তান উপহার দেবেন। সেই সন্তানটি অনেক ভালো হবে। বাবা-মার মুখ উজ্জ্বল করবে। আর দেয়ালটি ঠিক করার কারণ- এর মালিক ছিল দুটি এতিম বাচ্চা। তাদের বাবা ভালো মানুষ ছিলেন। তিনি সন্তানের জন্য দেয়ালের নিচে সম্পদ রেখে গেছেন। ভবিষ্যতে এই দেয়ালের নিচ থেকে এতিম বাচ্চারা বাবার রেখে যাওয়া সম্পদ লাভ করবে। আর মনে রেখ, কোনো কিছু নিজের ইচ্ছায় করিনি। সব কাজ করেছি ওপরের তোমার প্রতিপালকের নির্দেশে। তিনি আমাকে সবকিছু দেখার সুযোগ দিয়েছেন। কাজগুলো করারও নির্দেশ দিয়েছিলেন।

সমাজ সংস্কৃতিতে সবকিছুই দুভাবে দেখা যায়। অনেক সময় বাস্তবতা না বুঝেই আমরা অনেক প্রশ্ন রাখি। সব প্রশ্নের জবাব মেলে না।  আবার সবকিছু আমরা যেভাবে দেখি বাস্তব তা নাও হতে পারে।  ছোট্ট একটা জীবনে নানামুখী রহস্যের ভিতর দিয়ে যেতে হয়। যার কূলকিনারা নেই।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে

এই মাত্র | নগর জীবন

যুদ্ধ নিয়ে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের সুযোগ এখনও আছে: ট্রাম্প
যুদ্ধ নিয়ে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের সুযোগ এখনও আছে: ট্রাম্প

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে আহমেদ আযম খানের গণসংযোগ
টাঙ্গাইলে আহমেদ আযম খানের গণসংযোগ

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়া বিয়াম মডেল স্কুল ও কলেজে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
বগুড়া বিয়াম মডেল স্কুল ও কলেজে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সিরাজগঞ্জে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কখনো রাজনীতিতে আসার কোনো ইচ্ছে নেই : তাহসান
কখনো রাজনীতিতে আসার কোনো ইচ্ছে নেই : তাহসান

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

একদিনে হ্যাটট্রিক পরাজয়ের স্বাদ পেল ভারত
একদিনে হ্যাটট্রিক পরাজয়ের স্বাদ পেল ভারত

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে মার্কিন মাদকবিরোধী অভিযানের সমালোচনায় ম্যাঁখাে
ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে মার্কিন মাদকবিরোধী অভিযানের সমালোচনায় ম্যাঁখাে

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে ট্রেনের ধাক্কায় নারী নিহত
লালমনিরহাটে ট্রেনের ধাক্কায় নারী নিহত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জমজমাট নির্বাচনি প্রচারণা
বগুড়ায় জমজমাট নির্বাচনি প্রচারণা

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সেন্টমার্টিনে ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল চালু
সেন্টমার্টিনে ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল চালু

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরাইলে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সরাইলে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন ১৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার বিষয়ে ইসির গণবিজ্ঞপ্তি
নতুন ১৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার বিষয়ে ইসির গণবিজ্ঞপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২১
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার আটলান্টিক সিটিতে কুলাউড়ার সোহেলের জয়
আমেরিকার আটলান্টিক সিটিতে কুলাউড়ার সোহেলের জয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ ‘লজ্জাজনক’, অংশ নেবে না যুক্তরাষ্ট্র
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ ‘লজ্জাজনক’, অংশ নেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা
চাঁপাইনবাবগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে শিক্ষার্থীকে থাপ্পড়ের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন
গোপালগঞ্জে শিক্ষার্থীকে থাপ্পড়ের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ঐকমত্য হওয়া ইস্যুগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে, বাকিগুলো জনগণ ঠিক করবে’
‘ঐকমত্য হওয়া ইস্যুগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে, বাকিগুলো জনগণ ঠিক করবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্রামীণফোনকে হারিয়ে টানা তৃতীয় জয় বসুন্ধরা স্ট্রাইকসের
গ্রামীণফোনকে হারিয়ে টানা তৃতীয় জয় বসুন্ধরা স্ট্রাইকসের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল: সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল: সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে নির্বাচনের জোয়ার বইছে, ফেব্রুয়ারিতেই ভোট : প্রেস সচিব
সারা দেশে নির্বাচনের জোয়ার বইছে, ফেব্রুয়ারিতেই ভোট : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকও বললেন, যৌন হয়রানির প্রতি ‘জিরো টলারেন্স’
মুশফিকও বললেন, যৌন হয়রানির প্রতি ‘জিরো টলারেন্স’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে তুলার গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট
টঙ্গীতে তুলার গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম