শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ আগস্ট, ২০২২

প্রযুক্তি পাল্টালেই ইউরিয়ায় ৪ হাজার কোটি টাকা সাশ্রয়

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
প্রযুক্তি পাল্টালেই ইউরিয়ায় ৪ হাজার কোটি টাকা সাশ্রয়

‘বছরে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকার ইউরিয়া সার সাশ্রয় করা সম্ভব।’ ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের প্রভাবে সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্বজুড়ে যেখানে সার নিয়ে টালমাটাল অবস্থা, সে সময় এ রকম একটি কথা অবাস্তব মনে হতে পারে। কিন্তু এ কথাটি গবেষণার মাধ্যমে প্রমাণ করেছেন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি)-এর উদ্যান উন্নয়ন বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত মহাব্যবস্থাপক আরিফ হোসেন খান। প্রিয় পাঠক, এ বিষয়টি পরিসংখ্যানসমেত আপনাদের কাছে তুলে ধরার আগে আমি আরও কিছু বিষয় আপনাদের কাছে বলে রাখতে চাই।

টাঙ্গাইলের এক খ্যাপাটে কৃষক চাষা আবদুল আজিজ। নিজের নামের সঙ্গে চাষা শব্দটি তিনি নিজেই যুক্ত করেছেন। আমি তাকে বলি ‘প্রকৃতিবিজ্ঞানী’। কারণ কৃষি কৌশল ও কৃষি উৎপাদনের নানা বিষয় নিয়ে নিজের মতো করে গবেষণা করেন তিনি। বছর পনেরো আগের কথা। একদিন আবদুল আজিজ আমার দফতরে এসে বললেন, ‘স্যার, আমি পরীক্ষা করে দেখেছি ইউরিয়া সার ছিটিয়ে না দিয়ে বিঘাতে ২-৩ কেজি স্প্রে করে ধান চাষ করা সম্ভব। এতে ইউরিয়া সার কম প্রয়োগ করেও বেশি ধানের ফলন ঠিকঠাক পাওয়া যায়।’ সে সময়, ২০০৭ সালে বিশ্বব্যাপী সারের ঘাটতি ছিল, কৃষকের মধ্যে সার নিয়ে অসন্তোষ। এর মধ্যে যদি কোনো প্রযুক্তির মাধ্যমে ইউরিয়া সারের ব্যবহার কমিয়ে ফেলা যায় তবে তা হবে চমৎকার একটি বিষয়। বিষয়টি ভালো করে বুঝতে এবং যাচাই-বাছাই করতে ছুটে গেলাম টাঙ্গাইলের শালিয়াবহ গ্রামে। আবদুল আজিজ বললেন, ‘স্যার, আমি দেখলাম গাছের পাতায় সূক্ষ্ম ছিদ্র আছে। যদি পানিতে মিশিয়ে গাছের পাতায় স্প্রে করে দিই তাহলে গাছ সরাসরি গ্রহণ করতে পারে। সেই ভাবনা থেকে পরীক্ষামূলক ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে গাছে স্প্রে করে উপকার পেয়েছি।’ ৫৬ শতাংশ আনারস খেতে যেখানে ছিটিয়ে ব্যবহার করতে ৬ হাজার কেজি ইউরিয়া প্রয়োজন হয়, সেখানে আবদুল আজিজ পানির সঙ্গে মিশিয়ে স্প্রে করছেন মাত্র ৬০ কেজি ইউরিয়া। ১ একর বাউকুল চাষে ২ হাজার কেজি ইউরিয়ার পরিবর্তে লাগছে মাত্র ২০ কেজি। দেখলাম শুধু আবদুল আজিজ নন, তাঁর দেখাদেখি ওই গ্রামের আবদুর রাজ্জাক ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করছেন। তিনি ১ বিঘা জমিতে আনারস চাষ করেছিলেন। আগে লাগত ৬০০ কেজি, কিন্তু স্প্রে করে ৫ কেজি ইউরিয়া প্রয়োগে একই ফলন পেয়েছেন। একই কথা বলেছিলেন কৃষক জাহিদুর রহমান জুয়েল। তিনি আড়াই একর জমিতে কুল চাষ করেছিলেন। যেখানে তার ৩ হাজার কেজি ইউরিয়া ব্যবহার করতে হতো সেখানে মাত্র ৬০ কেজি ইউরিয়া স্প্রে করে ভালো ফলন পেয়েছেন। ধান চাষিরাও একই কথা বললেন।

বিষয়টা কতটা বিজ্ঞানসম্মত তা জানতে সে সময় আমি যোগাযোগ করি বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের কৃষিতত্ত্ব বিভাগের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আবদুল মজিদের সঙ্গে। তিনি ছয়টি প্লটে পরীক্ষামূলকভাবে আবদুল আজিজের পদ্ধতিতে ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করে যাচাই-বাছাই করে দেখলেন আবদুল আজিজের কথাই ঠিক। একই সময়ে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের কৃষি প্রকৌশলী ইফতেখারুল ইসলামকে বিষয়টি জানিয়েছিলাম। তিনি গবেষণা করে বলেছিলেন, ধান গাছের খাদ্যগ্রহণ পদ্ধতি অনুসারে ইউরিয়া সার ছিটিয়ে প্রয়োগ করলে ২০%ও গাছ গ্রহণ করতে পারে না। বাতাসে বাষ্পীভূত হয়ে যায়। খেতে জমা পানিতে মিশে নষ্ট হয়। গুটি ইউরিয়া কিছুটা গ্রহণ করতে পারে বটে। তবে ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে গাছের পাতায় স্প্রে করলে সবচেয়ে বেশি কার্যকর হয়। আমি সে সময় ইউরিয়া সারের প্রয়োগ নিয়ে একাধিক প্রতিবেদন প্রচার করেছিলাম। সেসব প্রতিবেদনে বিষয়গুলো তুলে ধরেছিলাম। কোনো এক অজানা কারণে আমাদের দেশের কৃষিবিজ্ঞানীরা বিষয়টি নিয়ে চিন্তা করেননি। তবে আমার তুলে ধরা প্রতিবেদন দেখে এ নিয়ে গবেষণা শুরু করেন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি)-এর কৃষি গবেষক আরিফ হোসেন খান। দীর্ঘদিন গবেষণা করে তিনি যে ফল পেয়েছিলেন তা হলো, ধান খেতে সরাসরি না ছিটিয়ে পাতায় বিশেষ পদ্ধতিতে (পানিতে মিশিয়ে যন্ত্রের সাহায্যে) ছিটালে ইউরিয়া সার স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে ৩০-৩৫ শতাংশ কম লাগে। এতে চাষাবাদের খরচ কমে যায়। বিঘাপ্রতি ধানের ফলনও বাড়ে ৩ মণ পর্যন্ত। কৃষিবিদ আরিফ হোসেন খান এ প্রযুক্তির নাম দিয়েছেন ‘ধান চাষের ইউরিয়া স্প্রে প্রযুক্তি’। ধান চাষে মাটিতে ইউরিয়া সার প্রয়োগ করায় ৭০ শতাংশ অপচয় হয়। আর স্প্রে (ছিটানো) করে পাতার মাধ্যমে প্রয়োগ করলে মাত্র ১০ শতাংশ অপচয় হয়। ১ কেজি ইউরিয়া সার ধান গাছের পাতায় ছিটালে মাটিতে ৪ কেজি প্রয়োগের সমান কাজ করে। শুধু ধানই নয়, সব ফসলে এ পদ্ধতিতে ইউরিয়া সার প্রয়োগ করে সাফল্য পাওয়া যায়।

আরিফ খানের প্রযুক্তি অনুসারে, ১৪০ দিন জীবৎকালের ব্রি-২৮ জাতের ক্ষেত্রে ধান রোপণের বয়স ৩০ দিন হলে প্রথমবার সার স্প্রে করতে হবে, দ্বিতীয় স্প্রে হবে ৪৫ দিনের সময় এবং তৃতীয়বার ৬০ দিনের সময়। স্প্রের দ্রবণ তৈরি করার জন্য প্রতি লিটার পানিতে ৩৮ গ্রাম ইউরিয়া ও ১২.৫ গ্রাম এমওপি (পটাশ) সার মিশিয়ে সকাল বা বিকালে স্প্রে করতে হবে। জমিতে একবার স্প্রে করতে ৪৮ লিটার দ্রবণ ব্যবহার করতে হবে। ১৬ লিটারের এক স্প্রের মেশিনে দ্রবণ তৈরি করতে ৬০০ গ্রাম ইউরিয়া ও ২০০ গ্রাম পটাশ সার মেশাতে হবে। আর ১৬০ দিন জীবৎকালের ব্রি-২৯ জাতের ক্ষেত্রে প্রতি লিটার পানিতে ৫০ গ্রাম ইউরিয়া ও ১২.৫ গ্রাম পটাশ মেশাতে হবে। এ ক্ষেত্রে প্রথম স্প্রে ৪০, দ্বিতীয় স্প্রে ৫৫ ও তৃতীয় স্প্রে ৭০ দিনের সময় করতে হবে।

আরিফ খানের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, এ প্রযুক্তির ক্ষেত্রে মূল বিষয় বা সূত্র হলো মাটিতে ৫০ শতাংশ ইউরিয়া দিয়ে ধান গাছের পর্যাপ্ত পাতা তৈরি করে তারপর সর্বাধিক কুশি উৎপাদন পর্যায় থেকে গামুর পর্যায় (হেডিং স্টেজ) সময়ের মধ্যে তিনবারে পাতায় ১৫ থেকে ২০ শতাংশ ইউরিয়া (১.২৫ শতাংশ পটাশ দ্রবণসহ) স্প্রের মাধ্যমে প্রয়োগ করতে হয়। বোরো মৌসুমে রোপণের সময় ধানের চারার বয়স ৩৫-৪৫ দিনের মধ্যে থাকলে ভালো হবে। এলাকা, মৌসুম বা ধানের জাতভিত্তিক স্প্রের সময় কিছু হেরফের হতে পারে। সময়টি ধানের জাতের জীবৎকালের ওপর এবং ধান গাছের পাতার রং দেখে নির্ধারণ করতে হবে। ১ কেজি ইউরিয়া সার ধান গাছের পাতায় ছিটালে মাটিতে ৪ কেজি প্রয়োগের সমান কাজ করে। এ প্রযুক্তিতে ব্যবহার করলে ৯০ শতাংশ বেশি কার্যকর হয়।

পাঠক, এবার আসুন কীভাবে বছরে ৪ হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় করা যায় বিষয়টি ভেঙে বলি। আমাদের দেশে মোট ধান (আউশ, আমন, বোরোসহ) হয় প্রায় ১ কোটি ১৪ লাখ হেক্টর জমিতে। এ পরিমাণ জমিতে গড়ে যদি বিঘাপ্রতি ৫ কেজি (হেক্টরপ্রতি ৩৭.৫ কেজি ধরে) হিসাবে ইউরিয়া কম ব্যবহার করা যায় তবে ইউরিয়া সাশ্রয় হবে ৪ লাখ ২৭ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন। আর এ পরিমাণ সার আমদানি করতে সরকারের খরচ হয় প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা।

ইউরিয়া সার স্প্রে করার বিষয়টি নতুন কিছু নয়। আমার জানা মতে, ১৯৩০ সাল থেকে ফলিয়র স্প্রের মাধ্যমে ইউরিয়া সার ব্যবহার করা হয়। ১৯৬৩ সালে আমেরিকার মিশিগান স্টেট ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানী এস এইচ উইটার বিভিন্ন ফসলে ইউরিয়ার স্প্রে ঘনত্বের বিষয়টি নিয়ে ব্যাপকভাবে গবেষণা করেন। উন্নত বিশ্ব আজ থেকে ১০০ বছরের বেশি থেকে ফসলে নাইট্রোজেন স্প্রের কৌশল ব্যবহার করছে। গত শতাব্দীর ষাটের দশকে ইলেকট্রোস্ট্যাটিক বুম স্প্রেয়ার আবিষ্কারের পর ইউরিয়া দ্রবণ স্প্রের বিষয়ে উন্নত বিশ্বে বিপ্লব ঘটে গেছে। বর্তমানে স্প্রের কাজে তারা ড্রোন ব্যবহার করছে। মধ্যপ্রাচ্যসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশেও দেখেছি সেচের পানির সঙ্গে মিশিয়ে সার প্রয়োগ করতে। আর এমন অতি আধুনিক বা স্মার্ট ফার্মিংয়ের প্রযুক্তিতে তো ইউরোপ, আমেরিকায় দেখেছি সেচের পানির সঙ্গে শুধু সার নয়, ফসলের প্রয়োজনীয় সব নিউট্রিয়েনই মিশিয়ে দেওয়া হয়। বিষয়টি নিয়ে গত পরশুও কথা বলছিলাম কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাকে সঙ্গে। জিজ্ঞেস করেছিলাম, সারের এ ঊর্ধ্বমুখী বাজারে কেন ফলিয়র স্প্রে প্রযুক্তি ব্যবহার করছি না। উত্তরে বললেন, ডক্টরেট করতে গিয়ে সেই ৩০ -৪০ বছর আগে দেখেছি তারা ফলিয়র স্প্রে ব্যবহার করছে। বিশ্ববাজারে সারের সংকট। এর প্রভাব পড়েছে আমাদের দেশের সারের বাজারেও। সরকার বাধ্য হয়েই ইউরিয়া সারের দাম বাড়িয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি কেজি ইউরিয়া সারের বর্তমান দাম ৮১ টাকা। ৬ টাকা দাম বাড়ানোর পরও সরকারকে প্রতি কেজিতে ৫৯ টাকা ভর্তুকি দিতে হবে। সার বাবদ ২০২০-২১ অর্থবছরে সরকারের ভর্তুকি ছিল ৭ হাজার ৭১৭ কোটি টাকা। সদ্যবিদায়ী ২০২১-২২ অর্থবছরে লেগেছে ২৮ হাজার কোটি টাকা। এক বছরের ব্যবধানে সারের ভর্তুকি প্রায় ৪ গুণ বেড়েছে। এত বিশাল পরিমাণ ভর্তুকি দেওয়া সার অপচয় না করে এর সাশ্রয়ী ব্যবহার নিশ্চিত করা দরকার।

সার ছিটিয়ে ব্যবহার না করে যদি পানিতে মিশিয়ে ব্যবহারের মাধ্যমে শতকরা ২৫ ভাগ সাশ্রয় করা সম্ভব হয়, এ দুর্দিনে আমরা কেন সাশ্রয়ী হচ্ছি না। কৃষক পর্যায়ে সার প্রয়োগের প্রযুক্তি পৌঁছে দেওয়ার এখন সুবর্ণ সুযোগ। এ বিষয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও কৃষিমন্ত্রীর সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

১০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

৫৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

৫৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য
বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি