শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ আগস্ট, ২০২২

প্রযুক্তি পাল্টালেই ইউরিয়ায় ৪ হাজার কোটি টাকা সাশ্রয়

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
প্রযুক্তি পাল্টালেই ইউরিয়ায় ৪ হাজার কোটি টাকা সাশ্রয়

‘বছরে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকার ইউরিয়া সার সাশ্রয় করা সম্ভব।’ ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের প্রভাবে সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্বজুড়ে যেখানে সার নিয়ে টালমাটাল অবস্থা, সে সময় এ রকম একটি কথা অবাস্তব মনে হতে পারে। কিন্তু এ কথাটি গবেষণার মাধ্যমে প্রমাণ করেছেন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি)-এর উদ্যান উন্নয়ন বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত মহাব্যবস্থাপক আরিফ হোসেন খান। প্রিয় পাঠক, এ বিষয়টি পরিসংখ্যানসমেত আপনাদের কাছে তুলে ধরার আগে আমি আরও কিছু বিষয় আপনাদের কাছে বলে রাখতে চাই।

টাঙ্গাইলের এক খ্যাপাটে কৃষক চাষা আবদুল আজিজ। নিজের নামের সঙ্গে চাষা শব্দটি তিনি নিজেই যুক্ত করেছেন। আমি তাকে বলি ‘প্রকৃতিবিজ্ঞানী’। কারণ কৃষি কৌশল ও কৃষি উৎপাদনের নানা বিষয় নিয়ে নিজের মতো করে গবেষণা করেন তিনি। বছর পনেরো আগের কথা। একদিন আবদুল আজিজ আমার দফতরে এসে বললেন, ‘স্যার, আমি পরীক্ষা করে দেখেছি ইউরিয়া সার ছিটিয়ে না দিয়ে বিঘাতে ২-৩ কেজি স্প্রে করে ধান চাষ করা সম্ভব। এতে ইউরিয়া সার কম প্রয়োগ করেও বেশি ধানের ফলন ঠিকঠাক পাওয়া যায়।’ সে সময়, ২০০৭ সালে বিশ্বব্যাপী সারের ঘাটতি ছিল, কৃষকের মধ্যে সার নিয়ে অসন্তোষ। এর মধ্যে যদি কোনো প্রযুক্তির মাধ্যমে ইউরিয়া সারের ব্যবহার কমিয়ে ফেলা যায় তবে তা হবে চমৎকার একটি বিষয়। বিষয়টি ভালো করে বুঝতে এবং যাচাই-বাছাই করতে ছুটে গেলাম টাঙ্গাইলের শালিয়াবহ গ্রামে। আবদুল আজিজ বললেন, ‘স্যার, আমি দেখলাম গাছের পাতায় সূক্ষ্ম ছিদ্র আছে। যদি পানিতে মিশিয়ে গাছের পাতায় স্প্রে করে দিই তাহলে গাছ সরাসরি গ্রহণ করতে পারে। সেই ভাবনা থেকে পরীক্ষামূলক ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে গাছে স্প্রে করে উপকার পেয়েছি।’ ৫৬ শতাংশ আনারস খেতে যেখানে ছিটিয়ে ব্যবহার করতে ৬ হাজার কেজি ইউরিয়া প্রয়োজন হয়, সেখানে আবদুল আজিজ পানির সঙ্গে মিশিয়ে স্প্রে করছেন মাত্র ৬০ কেজি ইউরিয়া। ১ একর বাউকুল চাষে ২ হাজার কেজি ইউরিয়ার পরিবর্তে লাগছে মাত্র ২০ কেজি। দেখলাম শুধু আবদুল আজিজ নন, তাঁর দেখাদেখি ওই গ্রামের আবদুর রাজ্জাক ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করছেন। তিনি ১ বিঘা জমিতে আনারস চাষ করেছিলেন। আগে লাগত ৬০০ কেজি, কিন্তু স্প্রে করে ৫ কেজি ইউরিয়া প্রয়োগে একই ফলন পেয়েছেন। একই কথা বলেছিলেন কৃষক জাহিদুর রহমান জুয়েল। তিনি আড়াই একর জমিতে কুল চাষ করেছিলেন। যেখানে তার ৩ হাজার কেজি ইউরিয়া ব্যবহার করতে হতো সেখানে মাত্র ৬০ কেজি ইউরিয়া স্প্রে করে ভালো ফলন পেয়েছেন। ধান চাষিরাও একই কথা বললেন।

বিষয়টা কতটা বিজ্ঞানসম্মত তা জানতে সে সময় আমি যোগাযোগ করি বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের কৃষিতত্ত্ব বিভাগের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আবদুল মজিদের সঙ্গে। তিনি ছয়টি প্লটে পরীক্ষামূলকভাবে আবদুল আজিজের পদ্ধতিতে ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করে যাচাই-বাছাই করে দেখলেন আবদুল আজিজের কথাই ঠিক। একই সময়ে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের কৃষি প্রকৌশলী ইফতেখারুল ইসলামকে বিষয়টি জানিয়েছিলাম। তিনি গবেষণা করে বলেছিলেন, ধান গাছের খাদ্যগ্রহণ পদ্ধতি অনুসারে ইউরিয়া সার ছিটিয়ে প্রয়োগ করলে ২০%ও গাছ গ্রহণ করতে পারে না। বাতাসে বাষ্পীভূত হয়ে যায়। খেতে জমা পানিতে মিশে নষ্ট হয়। গুটি ইউরিয়া কিছুটা গ্রহণ করতে পারে বটে। তবে ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে গাছের পাতায় স্প্রে করলে সবচেয়ে বেশি কার্যকর হয়। আমি সে সময় ইউরিয়া সারের প্রয়োগ নিয়ে একাধিক প্রতিবেদন প্রচার করেছিলাম। সেসব প্রতিবেদনে বিষয়গুলো তুলে ধরেছিলাম। কোনো এক অজানা কারণে আমাদের দেশের কৃষিবিজ্ঞানীরা বিষয়টি নিয়ে চিন্তা করেননি। তবে আমার তুলে ধরা প্রতিবেদন দেখে এ নিয়ে গবেষণা শুরু করেন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি)-এর কৃষি গবেষক আরিফ হোসেন খান। দীর্ঘদিন গবেষণা করে তিনি যে ফল পেয়েছিলেন তা হলো, ধান খেতে সরাসরি না ছিটিয়ে পাতায় বিশেষ পদ্ধতিতে (পানিতে মিশিয়ে যন্ত্রের সাহায্যে) ছিটালে ইউরিয়া সার স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে ৩০-৩৫ শতাংশ কম লাগে। এতে চাষাবাদের খরচ কমে যায়। বিঘাপ্রতি ধানের ফলনও বাড়ে ৩ মণ পর্যন্ত। কৃষিবিদ আরিফ হোসেন খান এ প্রযুক্তির নাম দিয়েছেন ‘ধান চাষের ইউরিয়া স্প্রে প্রযুক্তি’। ধান চাষে মাটিতে ইউরিয়া সার প্রয়োগ করায় ৭০ শতাংশ অপচয় হয়। আর স্প্রে (ছিটানো) করে পাতার মাধ্যমে প্রয়োগ করলে মাত্র ১০ শতাংশ অপচয় হয়। ১ কেজি ইউরিয়া সার ধান গাছের পাতায় ছিটালে মাটিতে ৪ কেজি প্রয়োগের সমান কাজ করে। শুধু ধানই নয়, সব ফসলে এ পদ্ধতিতে ইউরিয়া সার প্রয়োগ করে সাফল্য পাওয়া যায়।

আরিফ খানের প্রযুক্তি অনুসারে, ১৪০ দিন জীবৎকালের ব্রি-২৮ জাতের ক্ষেত্রে ধান রোপণের বয়স ৩০ দিন হলে প্রথমবার সার স্প্রে করতে হবে, দ্বিতীয় স্প্রে হবে ৪৫ দিনের সময় এবং তৃতীয়বার ৬০ দিনের সময়। স্প্রের দ্রবণ তৈরি করার জন্য প্রতি লিটার পানিতে ৩৮ গ্রাম ইউরিয়া ও ১২.৫ গ্রাম এমওপি (পটাশ) সার মিশিয়ে সকাল বা বিকালে স্প্রে করতে হবে। জমিতে একবার স্প্রে করতে ৪৮ লিটার দ্রবণ ব্যবহার করতে হবে। ১৬ লিটারের এক স্প্রের মেশিনে দ্রবণ তৈরি করতে ৬০০ গ্রাম ইউরিয়া ও ২০০ গ্রাম পটাশ সার মেশাতে হবে। আর ১৬০ দিন জীবৎকালের ব্রি-২৯ জাতের ক্ষেত্রে প্রতি লিটার পানিতে ৫০ গ্রাম ইউরিয়া ও ১২.৫ গ্রাম পটাশ মেশাতে হবে। এ ক্ষেত্রে প্রথম স্প্রে ৪০, দ্বিতীয় স্প্রে ৫৫ ও তৃতীয় স্প্রে ৭০ দিনের সময় করতে হবে।

আরিফ খানের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, এ প্রযুক্তির ক্ষেত্রে মূল বিষয় বা সূত্র হলো মাটিতে ৫০ শতাংশ ইউরিয়া দিয়ে ধান গাছের পর্যাপ্ত পাতা তৈরি করে তারপর সর্বাধিক কুশি উৎপাদন পর্যায় থেকে গামুর পর্যায় (হেডিং স্টেজ) সময়ের মধ্যে তিনবারে পাতায় ১৫ থেকে ২০ শতাংশ ইউরিয়া (১.২৫ শতাংশ পটাশ দ্রবণসহ) স্প্রের মাধ্যমে প্রয়োগ করতে হয়। বোরো মৌসুমে রোপণের সময় ধানের চারার বয়স ৩৫-৪৫ দিনের মধ্যে থাকলে ভালো হবে। এলাকা, মৌসুম বা ধানের জাতভিত্তিক স্প্রের সময় কিছু হেরফের হতে পারে। সময়টি ধানের জাতের জীবৎকালের ওপর এবং ধান গাছের পাতার রং দেখে নির্ধারণ করতে হবে। ১ কেজি ইউরিয়া সার ধান গাছের পাতায় ছিটালে মাটিতে ৪ কেজি প্রয়োগের সমান কাজ করে। এ প্রযুক্তিতে ব্যবহার করলে ৯০ শতাংশ বেশি কার্যকর হয়।

পাঠক, এবার আসুন কীভাবে বছরে ৪ হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় করা যায় বিষয়টি ভেঙে বলি। আমাদের দেশে মোট ধান (আউশ, আমন, বোরোসহ) হয় প্রায় ১ কোটি ১৪ লাখ হেক্টর জমিতে। এ পরিমাণ জমিতে গড়ে যদি বিঘাপ্রতি ৫ কেজি (হেক্টরপ্রতি ৩৭.৫ কেজি ধরে) হিসাবে ইউরিয়া কম ব্যবহার করা যায় তবে ইউরিয়া সাশ্রয় হবে ৪ লাখ ২৭ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন। আর এ পরিমাণ সার আমদানি করতে সরকারের খরচ হয় প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা।

ইউরিয়া সার স্প্রে করার বিষয়টি নতুন কিছু নয়। আমার জানা মতে, ১৯৩০ সাল থেকে ফলিয়র স্প্রের মাধ্যমে ইউরিয়া সার ব্যবহার করা হয়। ১৯৬৩ সালে আমেরিকার মিশিগান স্টেট ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানী এস এইচ উইটার বিভিন্ন ফসলে ইউরিয়ার স্প্রে ঘনত্বের বিষয়টি নিয়ে ব্যাপকভাবে গবেষণা করেন। উন্নত বিশ্ব আজ থেকে ১০০ বছরের বেশি থেকে ফসলে নাইট্রোজেন স্প্রের কৌশল ব্যবহার করছে। গত শতাব্দীর ষাটের দশকে ইলেকট্রোস্ট্যাটিক বুম স্প্রেয়ার আবিষ্কারের পর ইউরিয়া দ্রবণ স্প্রের বিষয়ে উন্নত বিশ্বে বিপ্লব ঘটে গেছে। বর্তমানে স্প্রের কাজে তারা ড্রোন ব্যবহার করছে। মধ্যপ্রাচ্যসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশেও দেখেছি সেচের পানির সঙ্গে মিশিয়ে সার প্রয়োগ করতে। আর এমন অতি আধুনিক বা স্মার্ট ফার্মিংয়ের প্রযুক্তিতে তো ইউরোপ, আমেরিকায় দেখেছি সেচের পানির সঙ্গে শুধু সার নয়, ফসলের প্রয়োজনীয় সব নিউট্রিয়েনই মিশিয়ে দেওয়া হয়। বিষয়টি নিয়ে গত পরশুও কথা বলছিলাম কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাকে সঙ্গে। জিজ্ঞেস করেছিলাম, সারের এ ঊর্ধ্বমুখী বাজারে কেন ফলিয়র স্প্রে প্রযুক্তি ব্যবহার করছি না। উত্তরে বললেন, ডক্টরেট করতে গিয়ে সেই ৩০ -৪০ বছর আগে দেখেছি তারা ফলিয়র স্প্রে ব্যবহার করছে। বিশ্ববাজারে সারের সংকট। এর প্রভাব পড়েছে আমাদের দেশের সারের বাজারেও। সরকার বাধ্য হয়েই ইউরিয়া সারের দাম বাড়িয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি কেজি ইউরিয়া সারের বর্তমান দাম ৮১ টাকা। ৬ টাকা দাম বাড়ানোর পরও সরকারকে প্রতি কেজিতে ৫৯ টাকা ভর্তুকি দিতে হবে। সার বাবদ ২০২০-২১ অর্থবছরে সরকারের ভর্তুকি ছিল ৭ হাজার ৭১৭ কোটি টাকা। সদ্যবিদায়ী ২০২১-২২ অর্থবছরে লেগেছে ২৮ হাজার কোটি টাকা। এক বছরের ব্যবধানে সারের ভর্তুকি প্রায় ৪ গুণ বেড়েছে। এত বিশাল পরিমাণ ভর্তুকি দেওয়া সার অপচয় না করে এর সাশ্রয়ী ব্যবহার নিশ্চিত করা দরকার।

সার ছিটিয়ে ব্যবহার না করে যদি পানিতে মিশিয়ে ব্যবহারের মাধ্যমে শতকরা ২৫ ভাগ সাশ্রয় করা সম্ভব হয়, এ দুর্দিনে আমরা কেন সাশ্রয়ী হচ্ছি না। কৃষক পর্যায়ে সার প্রয়োগের প্রযুক্তি পৌঁছে দেওয়ার এখন সুবর্ণ সুযোগ। এ বিষয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও কৃষিমন্ত্রীর সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ নিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ নিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি
উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি

১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন
নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে
বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার
সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন
১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ
জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের
দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে ব্যাটসম্যানদের শীর্ষে মিচেল
ওয়ানডে ব্যাটসম্যানদের শীর্ষে মিচেল

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের
ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ
চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা
লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা

২৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন
টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত
ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের
সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধে বিপাকে এয়ার ইন্ডিয়া, চীনের আকাশ ব্যবহারে লবিং
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধে বিপাকে এয়ার ইন্ডিয়া, চীনের আকাশ ব্যবহারে লবিং

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও সৌদি যুবরাজের সঙ্গে নৈশভোজে রোনালদো
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও সৌদি যুবরাজের সঙ্গে নৈশভোজে রোনালদো

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা
শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি
স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি

৪৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা
জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ
ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে দেড় লাখ জনসংখ্যার দেশ কুরাসাও
ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে দেড় লাখ জনসংখ্যার দেশ কুরাসাও

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত
রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্ধ কুকুরকে গুলি, ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক
অন্ধ কুকুরকে গুলি, ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা