শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

যেভাবে বিএনপির প্রতিষ্ঠা

খায়রুল কবীর খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে বিএনপির প্রতিষ্ঠা

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল- বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ। ১ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৮ সালের এই দিনে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের প্রবক্তা প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান নতুন এ দলটিকে সংগঠিত করে এর রূপকার হয়েছিলেন। তিনি ’৭৫-এর আগস্ট-পরবর্তী সংকটময় দশা থেকে দেশের রাজনীতি, সমাজ, অন্যতম প্রতিষ্ঠান সামরিক বাহিনীকে সুশৃঙ্খল করা এবং সরকার ও রাষ্ট্র প্রশাসনকে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাপনায় ফিরিয়ে নেওয়া এবং নিজ মাতৃভূমি বাংলাদেশকে একটা সুস্থ অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের যথার্থ উন্নয়নের ধারায় সুস্থিতি দেওয়ার লক্ষ্যে একটা অসাধারণ উদ্ভাবনমূলক ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’-এর আদর্শ সুপ্রতিষ্ঠার টেকসই ভিত্তিভূমি তৈরি করতে তাঁর জীবনের শেষ দিনটি অবধি প্রচ- লড়াই চালিয়ে গেছেন। তাঁর সেই ভূমিকাই বিএনপিকে বাংলাদেশের রাজনীতিতে অন্যতম সেরা রাজনৈতিক দলের মর্যাদা দান করেছে।

১৯৭২-১৯৭৪ সময়ের আওয়ামী লীগ সরকার ও ১৯৭৫-এর জানুয়ারি থেকে একদলীয় বাকশাল সরকারের আমলে দেশবাসীর অর্থনৈতিক দুর্দশা চরমে পৌঁছে। ’৭৫-এর আগস্টে সেনাবাহিনীর একটা ক্ষুদ্র অংশের সমর্থনে বাকশাল সরকারের কয়েকজন নেতার চক্রান্তে যে সামরিক অভ্যুত্থান ঘটে সেসব ‘ব্যর্থ-রাষ্ট্র’সুলভ পরিস্থিতি সামাল দিয়ে বাংলাদেশকে একটা গণতান্ত্রিক, অর্থনৈতিক উন্নয়ন তৎপরতার ব্যাপক সম্প্রসারণের মাধ্যমে সমৃদ্ধ রাষ্ট্রে পরিণত করার সংগ্রামে অবদান রেখেছেন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। সেই রাষ্ট্রিক ক্রিয়াকর্মের সাফল্য অর্জনের লক্ষ্যে তিনি এই বিএনপি সংগঠিত ও সুপ্রতিষ্ঠিত করেন। ’৭১-এর সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের এই বীর মুক্তিযোদ্ধা ’৭৫-এর মধ্যভাগে জাতির চরম দুর্দশার দিনে রাষ্ট্রটিকে সঠিক শৃঙ্খলার পথে পুনঃপ্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আবার হাল ধরেছিলেন দেশবাসীর সমর্থনে। সেই মুক্তিযুদ্ধ প্রারম্ভকালে ২৫ মার্চ মধ্যরাতে দখলদার বর্বর পাক বাহিনীর বাঙালি জাতি ও বাংলাদেশ ধ্বংসের লক্ষ্যে পরিচালিত বর্বর আক্রমণের বিরুদ্ধে মেজর জিয়া তাঁর অধীন প্রায় ৩০০ বাঙালি সেনার কমান্ডার-রূপে বিদ্রোহ করে দেশের মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন। সেই সামরিক অফিসার জিয়াউর রহমান কালক্রমে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী-প্রধান, প্রেসিডেন্ট এবং রাজনৈতিক দল বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা হয়েছিলেন, একজন সফল রাষ্ট্রনায়কে পরিণত করতে পেরেছিলেন নিজেকে। বাংলাদেশের আজকের যে উন্নয়ন সাফল্য দৃশ্যমান তার আসল রূপকার সত্তর দশকের মধ্যভাগ থেকে শেষ ভাগ এবং আশির প্রথম ভাগের রাষ্ট্রনেতা প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান।

এ দেশের রাজনীতির ওয়াকিবহাল মানুষমাত্রই উপলব্ধি করে থাকবেন এবং করবেন, যত মহৎ উদ্দেশ্য নিয়েই ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল) প্রতিষ্ঠা করা হয়ে থাক না কেন, দেশের সব রাজনৈতিক দলকে বিলুপ্ত করে এবং সব সংবাদপত্র অবলুপ্ত করে চারটি মাত্র শতভাগ-সরকারি মালিকানাধীন দৈনিক পত্রিকা চালু রেখে যে ব্যবস্থা চালু করা হয়েছিল তা এ দেশে ও বহির্বিশ্বে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়। সুযোগের-অপেক্ষায় থাকা বাকশাল সরকারের ক্ষমতালোভী ও চক্রান্তকারী অংশ খন্দকার মোশতাকের নেতৃত্বে এবং সামরিক বাহিনীর একটা বিভ্রান্ত-অংশ (ছয় মেজর ও ১১ জুনিয়র অফিসারের যৌথ নেতৃত্বে সংঘটিত সামরিক অভ্যুত্থানের সহায়তা-লাভের মাধ্যমে)-কে ব্যবহার করে এ অঞ্চলের একটি কুখ্যাত সামরিক গোয়েন্দা বাহিনী এ ষড়যন্ত্রের পেছনে মূল মদদদাতা হিসেবে কাজ করে। তাদের পেছনে ‘বিশ্বমোড়ল’-খ্যাত একটি সাম্রাজ্যবাদী শক্তির কুখ্যাত গোয়েন্দা সংস্থার সমর্থন ছিল বলে যৌক্তিক তথ্য-উপাত্ত-সংবলিত অভিযোগ পাওয়া যায়।

’৭৫-এর মধ্য-আগস্ট থেকে নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহ অবধি নানা ঘটনা-দুর্ঘটনার মধ্য দিয়ে অভ্যুত্থান-পাল্টা অভ্যুত্থানের একপর্যায়ে ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর ভোরে সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থানে সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান গৃহবন্দি দশা থেকে মুক্ত হন এবং নতুন রাষ্ট্রপতি ও প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েমের অধীনে উপপ্রধান সামরিক আইন প্রশাসক নিযুক্ত হন। বস্তুত সেনাপ্রধান ও এক নম্বর উপপ্রধান সামরিক আইন প্রশাসকরূপে দ্বিতীয় প্রধান ব্যক্তি হন। জেনারেল জিয়া তখন থেকেই কার্যত রাষ্ট্রের প্রধান নীতিনির্ধারকে পরিণত হয়েছিলেন। বস্তুত সামরিক বাহিনীর ভিতরে এবং জনগণের মধ্যে জিয়াউর রহমানের সবচেয়ে বড় নেতা হওয়ার আস্থা সৃষ্টি হয়েছিল Ñ’৭১ সাল থেকে সেই সময় অবধি তাঁর দেশপ্রেমমূলক কর্মকান্ডের বহিঃপ্রকাশ দেশ-জনতা প্রত্যক্ষ করেছিল। তারপর অচিরেই তখনকার বাস্তবতায় বিকল্পহীন পরিস্থিতিতে জিয়াউর রহমান প্রেসিডেন্ট হন এবং তিনি বাংলাদেশের রাজনীতিতে পুরো সামরিক শাসনের অবসান ঘটানোর লক্ষ্যে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের প্রক্রিয়া শুরু করেন। সে প্রক্রিয়ার সময় জিয়াউর রহমান প্রথম দিকে একবার রাজনীতি না করে পুরনো রাজনৈতিক দলগুলোর সংগঠিত শক্তির কাছে ক্ষমতা ছেড়ে দিয়ে পুরোপুরি সেনাছাউনিতে ফিরে যেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তিনি তখন দেখলেন, দেশের সামরিক বাহিনীর ক্যান্টনমেন্টগুলোয় তখনো ‘তথাকথিত বিপ্লবের নামে’ নৈরাজ্য সৃষ্টির আশঙ্কা ছাড়াও রাজনৈতিক পরিম-লে শক্তিশালী কোনো রাজনৈতিক দল নেই বা যারা আছে তারা দেশবাসীর আস্থা অর্জনে সক্ষম নয়।

তখন জিয়াউর রহমান বাধ্য হয়েই বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের আদর্শের রাজনীতি প্রবর্তন করেন। এর আগে ১৯৭৬ ও ১৯৭৭ সালে জিয়াউর রহমান সুদীর্ঘ সময়ে দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের কর্মকান্ডে প্রকৃত গতিশীলতা আনার লক্ষ্যে দেশব্যাপী একটা কর্মমুখী রাজনীতি চালুর তৎপরতার প্রক্রিয়ায় ব্যাপক আলোচনা বৈঠক চালান। সেসব বৈঠকে দেশের মূল সমস্যাগুলোর অনুপুঙ্খ বিশ্লেষণ করা হয়। তাঁর সঙ্গে তখনকার ন্যাপ (ভাসানী), বাংলাদেশ জাতীয় লীগ, ইউনাইটেড পিপলস পার্টি, বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল, জাতীয় দল, জাতীয় গণমুক্তি ইউনিয়ন, জাতীয় জনতা পার্টি (কোরেশী গ্রুপ), গণআজাদী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা এবং বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী ভাবাদর্শের বুদ্ধিজীবীরা অবিরাম বৈঠক করেছেন, চমৎকার মুক্ত আলোচনার সেসব সভায় দেশের নতুন রাজনীতির একটা সংগঠিত রূপদানের পক্ষে বক্তব্য প্রাধান্য পেয়েছে।

জিয়াউর রহমান ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর ১৯ দফা কর্মসূচির ভিত্তিতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। বিএনপির প্রতিষ্ঠাকালীন ঘোষণাপত্রে দেশের গণমানুষের ইস্পাতকঠিন গণঐক্যের ওপরে গুরুত্বারোপ করে বলা হয়েছিল‘সুদৃঢ় এবং অভেদ্য জাতীয় ঐক্যবোধ এবং জাতীয় অর্থনৈতিক স্বয়ংসম্পূর্ণতা না থাকলে সাম্রাজ্যবাদ, সম্প্রসারণবাদ ও নয়া-উপনিবেশবাদের গ্রাস থেকে জাতীয় সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতা রক্ষা করা দুঃসাধ্য।’ এ ঘোষণাপত্রের মধ্যে ৩১টি দফায় রয়েছে‘ঐক্যবদ্ধ অগ্রগতির অমোঘ দাবি : উৎপাদনের রাজনীতি এবং জনগণের গণতন্ত্র’, ‘জাতীয়তাবাদভিত্তিক ইস্পাতকঠিন গণঐক্য’, ‘সার্বভৌমত্ব, সামাজিক ন্যায়বিচার ও দ্রুত উন্নয়নের মাধ্যম : স্থিতিশীল গণতন্ত্র’, ‘বিলুপ্ত মানবিক মূল্যবোধের পুনরুজ্জীবন’, ‘স্থিতিশীল গণতন্ত্রের রূপরেখা, প্রেসিডেন্ট পদ্ধতির সরকার, নির্বাচিত ও সার্বভৌম আইন পরিষদের মাধ্যমে সজীব ও সক্রিয় গণঅংশীদারি কায়েম’, ‘স্থানীয় এলাকা সরকার ও বিকেন্দ্রীভূত রাজনৈতিক ক্ষমতা’, ‘সামাজিক ন্যায়বিচারের অর্থনীতি’, ‘জাতিগঠন, সমাজসেবা ও উপার্জনমুখী কার্যক্রমে যুবশক্তির সদ্ব্যবহার’, ‘জাতীয় পররাষ্ট্রনীতির উপাদান ও লক্ষ্য : স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, সমৃদ্ধ এবং আন্তর্জাতিক প্রীতি ও সখ্য’ ইত্যাদি। এ ঘোষণাপত্রের মধ্যে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সার্বিক বিষয়াবলি স্থান পেয়েছে। বিএনপিকে প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান একটি শক্তিশালী জাতীয় রাজনৈতিক দল হিসেবে প্রতিষ্ঠা দিয়ে গেছেন তার শুরুতেই। তাই তো এত আঘাতের পর আঘাতেও বিএনপি টিকে আছে দেশের নেতৃস্থানীয় রাজনৈতিক দল হিসেবে। ভবিষ্যতেও দেশ ও দেশবাসীর সার্বিক মুক্তির লড়াইয়ে, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার সংগ্রামে এই দল, রাষ্ট্রনায়ক জিয়ার দল প্রচ- শক্তিতে থাকবে রাজপথে। এবং গণতান্ত্রিক ও সমৃদ্ধ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জনযুদ্ধের ময়দানে, আবার সরকার পরিচালনার জনপ্রতিনিধিত্ব করার জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের লক্ষ্যেএকটা নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে একটা সুষ্ঠু, জনগণের প্রকৃত ভোটের নির্বাচন কায়েমের লড়াইয়ে।

 

লেখক : বিএনপির যুগ্মমহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক

 

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা
পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন
পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান
ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে নটরডেম কলেজছাত্রের আত্মহত্যার অভিযোগ
কমলাপুরে নটরডেম কলেজছাত্রের আত্মহত্যার অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতো না বলেই আওয়ামী লীগের পতন: আব্দুস সালাম
শেখ হাসিনা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতো না বলেই আওয়ামী লীগের পতন: আব্দুস সালাম

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে খালের পাড়ে পড়ে ছিল বৃদ্ধের মরদেহ
বাগেরহাটে খালের পাড়ে পড়ে ছিল বৃদ্ধের মরদেহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগরতলায় বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক, সীমান্তে নজরদারি জোরদার
আগরতলায় বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক, সীমান্তে নজরদারি জোরদার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাউফলে তালগাছ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
বাউফলে তালগাছ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোটো বাংলাদেশের নতুন যাত্রা: অত্যাধুনিক কারখানার উদ্বোধন
লোটো বাংলাদেশের নতুন যাত্রা: অত্যাধুনিক কারখানার উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ
‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেডারেশন অব ফিল্মের নতুন কমিটি
ফেডারেশন অব ফিল্মের নতুন কমিটি

শোবিজ

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন

ঢাবিতে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন
ঢাবিতে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন

নগর জীবন

গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ
গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা