শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২২

বিপজ্জনক বাঁকে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বিপজ্জনক বাঁকে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ সাত পেরিয়ে আট মাসে পড়েছে। এই যুদ্ধের বিরূপ প্রভাব পড়েছে বিশ্বব্যাপী, বাংলাদেশও তার বাইরে নয়। গরিব, উন্নয়নশীল দেশের একজন নাগরিক হিসেবে সব সময়ই যুদ্ধের বিরুদ্ধে আমাদের অবস্থান। আগ বাড়িয়ে অন্য দেশের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান বা যুদ্ধ ঘোষণার সঙ্গে আত্মরক্ষার কোনো সম্পর্ক নেই। রাজনীতি ও কূটনীতিতে পেরে না ওঠে বড় রাষ্ট্রগুলো প্রতিবেশী ছোট রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে আগ্রাসন চালালে তা সব সময়ই বিবেকবান, মানবিক, যুক্তিনির্ভর মানুষের কাছে ঘৃণ্য ও নিন্দনীয় হবে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আট মাসব্যাপী চললেও এর শেষ কোথায় সে সম্পর্কে কোনো বিশ্লেষকই নিশ্চিত নন। তবে এর পরিণতির ব্যাপকতা ও ভয়াবহতা নিয়ে সবাই শঙ্কা প্রকাশ করছেন। এশিয়া-আফ্রিকার অনেক দেশে দুর্ভিক্ষ ও মহামারির আশঙ্কা করা হচ্ছে। যুদ্ধ করছে ইউক্রেন আর রাশিয়া; কিন্তু চরম ভোগান্তিতে পড়েছে বিশ্বের সাধারণ মানুষ। সব সময়ই দেখা গেছে যুদ্ধটা হয় এমনই যে, কারও সর্বনাশ আর কারও পৌষমাস, এমন অবস্থা। শাসক শ্রেণি ও ব্যবসায়ীরা লোক দেখানো হাহুতাশ করলেও মনে মনে বেজায় খুশি। জিনিসের দাম বেড়ে গেলে ওই দুই শ্রেণিই লাভবান হয়, আর স্বল্প সীমিত ও অবসরপ্রাপ্ত আয়হীন মানুষের সর্বনাশ হয়। আমজাদ হোসেনের সেই নাটকের গো অ্যান্ড স্টক ডায়ালগের নির্দয় বাস্তবায়ন সম্প্রতি বাংলাদেশের বাজারেও প্রত্যক্ষ করা গেছে। ব্যবসায়ী গোষ্ঠীর স্বার্থের কাছে অসহায়ত্ব প্রকাশ করেছেন আমাদের বাণিজ্যমন্ত্রী। গণতন্ত্রের বড় শত্রু গোষ্ঠীতন্ত্র, যাদের ইংরেজি ভাষায় অলিগার্ক বলা হয়। তারা  যখন রাষ্ট্রের চেয়ে ক্ষমতাশালী হয়ে ওঠে তখন রাষ্ট্রের অস্তিত্ব সংকটাপন্ন হয়। রাষ্ট্রের রাজনীতি যখন আদর্শগতভাবে চরম বিপরীতমুখী এবং মানি ও মাসলের প্রভাবে জনমেরুকরণে উভয় পক্ষ প্রায় সমক্ষমতাবান হয় তখন স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠীতন্ত্র শক্তিশালী হয়। দেশ, কাল, পাত্রভেদে সব জায়গায় প্রায় একই রকম দেখা যায়। বিশ্বব্যাপী সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষের সংখ্যা শতকরা ৯৫ ভাগ, যারা কার্লমার্কসের ভাষায় হ্যাভেনটস গ্রুপ। আর মাত্র শতকরা ৫ ভাগ মানুষ হচ্ছে ধনী; হ্যাভ গ্রুপ। ২০১৮ সালে আমেরিকার ব্লুমবার্গ মিডিয়া হাউস থেকে প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্বে পুঞ্জীভূত যত সম্পদ মানুষের হাতে রয়েছে তার শতকরা ৯৫ ভাগ রয়েছে এই হ্যাভ গ্রুপের শতকরা ৫ ভাগ মানুষের হাতে, আর শতকরা ৯৫ ভাগ মানুষের হাতে রয়েছে মাত্র, শতকরা ৫ ভাগ সম্পদ। রবীন্দ্রনাথ ঠিকই বলেছেন, ‘এ জগতে হায় সেই বেশি চায় আছে যার ভূরি ভূরি/রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি।’ এই বিশ্বে যত যুদ্ধ হয়েছে তার সবগুলো, বর্তমানের রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধসহ, অনুসন্ধান ও বিচার-বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, ওই হ্যাভ গ্রুপের অস্ত্র ব্যবসায়ী, করপোরেট হাউস ও শাসকগোষ্ঠীর সম্মিলিত স্বার্থ রক্ষার জন্য যুদ্ধের প্রেক্ষাপট তৈরি, সূত্রপাত ও তার বিস্তার ঘটেছে। এবার প্রবন্ধের মূল বিষয় রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের বর্তমান অবস্থা ও ভবিষ্যৎ পরিণতির আশঙ্কার কথায় আসি। সাত মাসেরও অধিক সময় ধরে যুদ্ধ চলছে। মাঠের যুদ্ধ পরিস্থিতির মূল্যায়নে এ কথা নিশ্চিত করে বলা যায়, যুদ্ধ যত দিন চলুক না কেন, কোনো পক্ষেরই একচ্ছত্রভাবে জয়ী হওয়ার সুযোগ নেই। ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ, পূর্বাঞ্চলীয় বড় শহর খারকিভ অঞ্চল এবং কৃষ্ণ সাগরের গুরুত্বপূর্ণ ওডেসা সমুদ্রবন্দর থেকে রাশিয়ার সেনাবাহিনী পিছু হটতে বাধ্য হয়েছে। এই তিন অঞ্চলে যুদ্ধের গতি-প্রকৃতি নির্ধারণের ক্ষমতা এখন চলে গেছে ইউক্রেন সেনাবাহিনীর হাতে। ন্যাটো দেশগুলো থেকে আধুনিক ও ভারী অস্ত্রশস্ত্রসহ, ইউক্রেনের জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরনের সরবরাহ লাইন, অর্থাৎ আকাশ, জল ও স্থলপথ প্রথম থেকে এ পর্যন্ত যথারীতি সচল এবং খোলা রয়েছে। ইউক্রেন সেনাবাহিনীকে বিচ্ছিন্ন করার লক্ষ্যে রাশিয়ার জন্য অপরিহার্য ছিল সব পথ বন্ধ করে দেওয়া। কিন্তু রাশিয়ার সেনাবাহিনী সে পথে যাওয়ার সাহস করেনি। এই সরবরাহ লাইন অটুট রেখে ইউক্রেন সরকারকে উৎখাত ও সেনাবাহিনীর বিলুপ্তি সাধন যে একেবারে অসম্ভব তা জেনেও যখন সেটি বন্ধ করার উদ্যোগ ও পরিকল্পনা রাশিয়ান সেনাবাহিনী নেয়নি, তার মধ্য দিয়ে বোঝা যায় ইউক্রেনের সরকার উৎখাত ও সেনাবাহিনীকে বিলুপ্তি ঘোষণার লক্ষ্য ছিল বড় এক ধাপ্পাবাজি ও ভয় দেখানোর কৌশল। যুদ্ধ চলছে ইউক্রেনের অভ্যন্তরে তাই ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের শিকার ইউক্রেনবাসী। কিন্তু রাশিয়ার সেনাবাহিনীও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। কোনো কোনো অসমর্থিত সূত্রে জানা যায়, ইতোমধ্যে রাশিয়ার প্রায় ৮৫ হাজার সেনা সদস্য যুদ্ধে নিহত হয়েছে। প্রেসিডেন্ট পুতিন সম্প্রতি আরও তিন লাখ নতুন সেনা সমাবেশের যে ঘোষণা দিয়েছেন তাতেই প্রমাণ হয় রাশিয়ান সেনাবাহিনীর হতাহতের সংখ্যা কম নয়। ২৪ ফেব্রুয়ারি যুদ্ধ ঘোষণার প্রাক্কালে প্রেসিডেন্ট পুতিন যে রাজনৈতিক ও সামরিক লক্ষ্য নির্ধারণ করেছিলেন, ইউক্রেনের সরকার উৎখাত ও সেনাবাহিনীর বিলুপ্তি, এর কোনোটাই সাত মাসে অর্জিত হয়নি, হওয়ার সম্ভাবনা আর নেই, বরং বলা যায় উল্টোটি ঘটেছে। ইউক্রেন সেনাবাহিনী অনেক ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হলেও তাদের সক্ষমতা বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। সবচেয়ে বড় কথা, রাশিয়ার মতো একটা পরাশক্তির সেনাবাহিনীকে তারা শুধু ঠেকিয়ে রাখা নয়, পিছু হটতে বাধ্য করেছে। এটা ইউক্রেনের জন্য বড় এক অর্জন। তাতে ইউক্রেন সেনাবাহিনীর আত্মবিশ্বাস বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে, যেটি যে কোনো যুদ্ধ জয়ের জন্য অপরিহার্য। প্রেসিডেন্ট পুতিন ও তার সহযোগীরা রাজনৈতিক, কূটনৈতিক ও সামরিক বিচার-বিশ্লেষণে ভুল করেছেন। বিগত সময়ে ইতিহাসের ডিক্টেটর শাসকদের বেলায় যা দেখা গেছে পুতিনও ঠিক সেটাই করেছেন। ইতিহাসে দেখা যায়, ডিক্টেটররা অহংবোধে অন্ধ হয়ে দ্বন্দ্বে জড়িত অন্য রাষ্ট্র ও পক্ষের সক্ষমতা নিয়ে ভুল বিচার-বিশ্লেষণ করেন এবং অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক চাপ লাঘবের লক্ষ্যে ও নিজ দেশের মানুষের কাছে অপরিহার্য শাসক হওয়ার তীব্র আকাক্সক্ষায় যে কোনো অজুহাতকে অবলম্বন করে অন্য দেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন বা অন্য দেশ দখল করে নেন। কিন্তু শেষ বিচারে তার ফল ওই দেশ ও শাসকের জন্য শুভকর হয়নি। ইরাকের সাদ্দাম হোসেন যদি নব্বই দশকের শুরুতে কুয়েত দখল না করতেন তাহলে তার ওই পরিণতি হতো না এবং ইরাকের মতো একটা আধুনিক শক্তিশালী দেশের আজকে যা করুণ অবস্থা সেটিও হতো না। কিন্তু ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা নেয় না, পুতিনও নেননি। আবার বিপরীতে এ কথাও বলা প্রয়োজন যে, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির অপরিপক্ব রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক কৌশল নিশ্চিতভাবে আত্মঘাতী হয়েছে। জেলেনস্কি রাজনীতির লোক নন, অন্য পেশা থেকে হঠাৎ করেই ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট হয়ে গেছেন। ফল যা হওয়ার সেটাই হয়েছে। ২০০১ সালে আফগানিস্তান ও ২০০৩ সালে ইরাক আমেরিকা দখলে নেওয়ার পর যথাক্রমে হামিদ কারজাই ও নূরি আল মালিকি হঠাৎ করে উড়ে এসে যথাক্রমে প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী হয়ে কি রকম নাকানি-চুবানি খেয়েছেন সেটা ইউক্রেনবাসী ও জেলেনস্কি যদি মনে রাখতেন তাহলে কিন্তু আজকের এই দশায় ইউক্রেনকে পড়তে হয় না। সবকিছুর জন্য একটা দেশের নেতৃত্ব সবচেয়ে বড় ফ্যাক্টর? যুদ্ধে কোনো পক্ষই একচ্ছত্র জয় পাবে না। এ কথা যেমন সত্য, তেমনি এটাও সত্য এই যুদ্ধের ফলে ইউক্রেন যে রকম ধ্বংসযজ্ঞের সম্মুখীন হয়েছে তা কাটিয়ে ওঠে পুনরায় নিজস্ব জাতিগত স্বকীয়তা বজায় রেখে স্বাধীনভাবে চলা ইউক্রেনের পক্ষে আর সম্ভব হবে না। পশ্চিম অথবা পূর্ব কোনো এক পক্ষের তাঁবেদার হয়ে থাকতে হবে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট বুঝতে পারেননি যে, পশ্চিমা বিশ্বের পাকা পাকা কৌশলবিদ ও থিঙ্কট্যাঙ্ক হয়তো চেয়েছেন ইউক্রেনকে অবলম্বন করে রাশিয়াকে যুদ্ধের মাঠে টেনে আনা এবং তার মধ্য দিয়ে পুতিনকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত ও রাশিয়ার সামরিক সক্ষমতা হ্রাস করা, আর তা করতে পারলে আগামীতে চীনকে সফলভাবে মোকাবিলা করা সহজতর হবে। পশ্চিমা বিশ্বের ভূ-রাজনীতির প্রধান লক্ষ্য চীন, এ কথা এখন সবাই জানেন। কিন্তু পুতিন প্রেসিডেন্ট ও রাশিয়ার ক্ষমতা অটুট থাকলে চীন-রাশিয়ার ঐক্যবদ্ধ অবস্থানের ফলে বৈশ্বিক ভূ-রাজনীতির যে মেরুকরণ ঘটবে তাতে চীনের দিকে পাল্লা ভারী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ইউক্রেন যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হলে এবং তার পরিণতিতে পুতিন ক্ষমতাচ্যুত ও রাশিয়া দুর্বল হলে সেটা যে চীনের জন্য বড় চিন্তার বিষয় সে কথা শি জিন পিং স্পষ্টভাবে পুতিনকে জানিয়েছেন। গত ১৫-১৬ সেপ্টেম্বরে উজবেকিস্তানের রাজধানী সমরখন্দে অনুষ্ঠিত সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের শীর্ষ সম্মেলনে নিজে সশরীরে উপস্থিত হয়ে এ ব্যাপারে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে কথা বলেছেন এবং চীনের উদ্বেগের কথা জানিয়েছেন। বৈশ্বিক বিচ্ছিন্নতা এবং যুদ্ধ ক্ষেত্রে পরিকল্পনা অনুযায়ী সুবিধা করতে না পেরে নিজের গদি রক্ষার জন্য প্রেসিডেন্ট পুতিন গত দুই সপ্তাহে যেসব পদক্ষেপ ও সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাতে রাশিয়ার অবস্থান একটা পয়েন্ট অব নো রিটার্ন পর্যায়ে চলে গেছে। এই জাতীয় সংকটের মধ্যেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচন সম্পন্ন করেছেন এবং বিপুল ভোটে তৃতীয় মেয়াদে আরও ছয় বছর ক্ষমতায় থাকা পুতিন নিশ্চিত করেছেন। একই সঙ্গে ইউক্রেনের দক্ষিণ অঞ্চলে খেরসনসহ পুরো ডনবাস অঞ্চল এবং পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র জাপোরিঝঝিয়া নিয়ে ইউক্রেনের প্রায় শতকরা ১৫ ভাগ ভূখন্ড যেটি এখন রাশিয়ান সৈন্যদের দখলে আছে, সেখানে এক ধরনের তথাকথিত গণভোট এবং তাতে শতকরা ৯৯ ভাগ মানুষের সম্মতি রয়েছে দেখিয়ে রাশিয়ার সঙ্গে সংযুক্ত করেছেন। এই সংযুক্তির প্রস্তাব বিল আকারে রাশিয়ার পার্লামেন্টে পাস করিয়ে নেওয়া হয়েছে। ফলে উল্লিখিত দনবাস অঞ্চল এবং ২০১৪ সালে সংযুক্ত করা ক্রিমিয়া এখন থেকে রাশিয়ার অবিচ্ছেদ্য ভূখন্ড। রাশিয়ার সংবিধান অনুযায়ী অবিচ্ছেদ্য ভূখন্ডের কোনো অংশই প্রেসিডেন্ট বা সরকার, কেউ অন্য রাষ্ট্রের কাছে হস্তান্তর করতে পারবে না, এখতিয়ার নেই। তাতে ফল দাঁড়াল এই, ইউক্রেন থেকে দখলকৃত ইউক্রেনের শতকরা ২০ ভাগ ভূখন্ডের মর্যাদা নিয়ে আর কোনো আলোচনার সুযোগ স্বয়ং পুতিনেরও থাকল না। এটাই এখন বড় বিপজ্জনক অবস্থা। কারণ, ন্যাটো দেশসমূহের সর্বাত্মক সহযোগিতায় ইউক্রেন উল্লিখিত ভূমি উদ্ধারের জন্য সব রকম সামরিক শক্তি প্রয়োগ করবে।

তাতে রাশিয়ার জন্য বেকায়দা পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে পুতিন রাশিয়া পারমাণবিক বোমা ব্যবহার করবেন, যে কথা পুতিন নিজে বলেছেন এবং অনেক বিশ্লেষকও তাই মনে করেন। সে রকম হলে পারমাণবিক যুদ্ধ, এমনকি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বেধে যেতে পারে। এ কারণেই বলা হচ্ছে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এখন বিপজ্জনক বাঁকে এসে পৌঁছেছে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা
পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন
পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান
ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে নটরডেম কলেজছাত্রের আত্মহত্যার অভিযোগ
কমলাপুরে নটরডেম কলেজছাত্রের আত্মহত্যার অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতো না বলেই আওয়ামী লীগের পতন: আব্দুস সালাম
শেখ হাসিনা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতো না বলেই আওয়ামী লীগের পতন: আব্দুস সালাম

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে খালের পাড়ে পড়ে ছিল বৃদ্ধের মরদেহ
বাগেরহাটে খালের পাড়ে পড়ে ছিল বৃদ্ধের মরদেহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগরতলায় বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক, সীমান্তে নজরদারি জোরদার
আগরতলায় বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক, সীমান্তে নজরদারি জোরদার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাউফলে তালগাছ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
বাউফলে তালগাছ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোটো বাংলাদেশের নতুন যাত্রা: অত্যাধুনিক কারখানার উদ্বোধন
লোটো বাংলাদেশের নতুন যাত্রা: অত্যাধুনিক কারখানার উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ
‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেডারেশন অব ফিল্মের নতুন কমিটি
ফেডারেশন অব ফিল্মের নতুন কমিটি

শোবিজ

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন

ঢাবিতে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন
ঢাবিতে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন

নগর জীবন

গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ
গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা