শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

সিরিয়ার রণাঙ্গনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. বায়েজিদ সরোয়ার, এনডিসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
সিরিয়ার রণাঙ্গনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী

১৯ অক্টোবর ১৯৭৩। সকাল ৯টা। আজকের শারদ স্নিগ্ধ সকালটিতে ঢাকার তেজগাঁও বিমানবন্দরে অন্য ধরনের আমেজ। সকাল থেকেই ঢাকা সেনানিবাস থেকে মিলিটারি জিপগুলো ছুটছে বিমানবন্দরের দিকে। কমবেট কালারের একটি জিপ থেকে বিমানবন্দরের টার্মিনালে নামলেন খাকি ইউনিফর্ম পরা দীর্ঘাঙ্গি কর্নেল খুরশীদ উদ্দিন আহমেদ। মধ্য তিরিশের এই মুক্তিযোদ্ধা কর্নেলের নেতৃত্বেই দুই ঘণ্টা পর আরব-ইসরায়েল যুদ্ধে (১৯৭৩) আরবদের সহায়তার জন্য একটি মেডিকেল টিম সিরিয়ার উদ্দেশে রওনা হচ্ছে। উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিশেষ উদ্যোগে মেডিকেল টিমকে সিরিয়া পাঠানো হচ্ছে। বিমানবন্দরে সিরিয়াগামী সেনাদলকে বিদায়ী শুভেচ্ছা জানাতে সমবেত হয়েছে হাজারো মানুষ। এয়ারপোর্টে ইতোমধ্যে উপস্থিত হয়েছেন সেনাবাহিনী প্রধান, উপ-সেনাপ্রধান, চিফ অব স্টাফ ও ডাইরেক্টর জেনারেল অব মেডিকেল সার্ভিসেসসহ সিনিয়র সেনা কর্মকর্তারা। ১৯৭১-এর রণাঙ্গন কাঁপানো এই বাঙালি সেনানায়করা আরেকটি ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে রইলেন, শরতের এই রোদভরা সকালে। ৭ অক্টোবর ১৯৭৩। মিসরে স্থানীয় সময় এখন দুপুর ১২টা। রেডিও কায়রোয় অনেকক্ষণ ধরে উদ্দীপনামূলক দেশাত্মবোধক গান বেজে চলেছে। আরবি গান শেষে একজন বেতার ঘোষক বললেন, ‘এতক্ষণ দেশাত্মবোধক গান পরিবেশন করলেন শিল্পী উম্মে কুলসুম। এখন শুনবেন রণাঙ্গনের সর্বশেষ সংবাদ।’ ‘সুয়েজ খাল অতিক্রম করে মিসরীয় বাহিনী, ইসরায়েলি বাহিনীর প্রতিরোধ ব্যবস্থা বারলেভ লাইন ধ্বংস করে সিনাই ফ্রন্টে দ্রুত এগিয়ে চলেছে। সিরিয়ার গোলান ফ্রন্টেও অবৈধ দখলদারি ইসরায়েলি বাহিনীর প্রতিরোধ ভেঙে পড়েছে। এদিকে যুদ্ধরত আরবদের প্রতি সমর্থন ও সংহতি জানিয়ে প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সাদাতকে বিশেষ বার্তা পাঠিয়েছেন সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান। এখন শুনবেন পবিত্র কোরআনের বাণী।’

ইসরায়েল অধিকৃত ভূমি উদ্ধারের জন্য ১৯৭৩ সালে মিসর ও সিরিয়া যৌথভাবে ৬ অক্টোবর ১৯৭৩ তারিখে ইসরায়েল আক্রমণ করে, যা ইতিহাসে ‘আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ অক্টোবর ১৯৭৩’ নামে খ্যাত। আরবদের ন্যায়সংগত এই যুদ্ধে বঙ্গবন্ধু-সরকার সিরিয়ার রণাঙ্গনে একটি সেনা মেডিকেল টিম ও মিসর সেনাবাহিনীর জন্য চা পাঠিয়েছিল। এটিই ছিল বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রথম বৈদেশিক দায়িত্ব। বাংলাদেশ সরকারের সেই সিদ্ধান্তটি ছিল ঐতিহাসিক, সাহসী, সুদূরপ্রসারী ও কৌশলগতভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার অধিকাংশ আরব দেশ তখনো বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়নি। পাকিস্তানের পক্ষ থেকে কমবেশি সব আরব দেশগুলোতে প্রচারণা চলছিল বাংলাদেশের বিরুদ্ধে। এ সময় এক বিস্ময়কর কূটনৈতিক অভিযানে অবতীর্ণ হলেন বঙ্গবন্ধু। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধে আরবদের প্রতি অকুণ্ঠ সমর্থন জানিয়ে ঘোষণা করলেন ‘আরবরা আমাদের স্বীকৃতি দিক না দিক, তারা আমাদের ভাই। তাদের ন্যায্য সংগ্রামে আমরা তাদের পাশে আছি।’ এই পটভূমিতেই সিরিয়ার রণাঙ্গনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি মেডিকেল টিম পাঠানো হয়েছিল।

কর্নেল খুরশীদ উদ্দিন আহমেদের (পরবর্তীতে ব্রিগেডিয়ার, প্রয়াত) নেতৃত্বে ২৮ সদস্যের একটি মেডিকেল টিম ১৯৭৩-এর ১৯ অক্টোবর সিরিয়ার উদ্দেশে রওনা হয়। আর্মি মেডিকেল কোরের সাতজন ডাক্তার ও ২১ জন প্যারামেডিক, মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট নিয়ে এই দল গঠিত হয়েছিল। মেজর আমির আলি ছিলেন এই দলের ডেপুটি টিম লিডার ও সার্জিক্যাল টিমের প্রধান। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তরুণ ও চৌকশ কূটনীতিক মোহাম্মদ জমির (পরবর্তীতে রাষ্ট্রদূত) কূটনৈতিক যোগাযোগ ও সমন্বয়ের জন্য লিবিয়া পর্যন্ত গিয়েছিলেন। মেডিকেল টিমের সঙ্গে আরও গিয়েছিলেন সাংবাদিক হাবিবুল্লাহ ও ক্যামেরাম্যান রফিক উদ্দিন আহমেদ। উল্লেখ্য, ১৭ অক্টোবর বিকালে, বঙ্গবন্ধু বেইলি রোডের (পুরাতন) গণভবনে মেডিকেল টিমের সদস্যদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। বঙ্গবন্ধু তাদের উদ্দেশে পাঁচ-ছয় মিনিটের উদ্দীপনামূলক বক্তব্য রাখেন। জাতির পিতার কথায় সেনাসদস্যরা অনুপ্রাণিত ও অভিভূত হন।

সৈন্যবাহী বিমানটির যাত্রা বিরতি হলো বাহরাইনে। এরপর বিমানটি তুরস্ক-গ্রিস মাল্টার আকাশ হয়ে অবশেষে সন্ধ্যায় ল্যান্ড করল লিবিয়ার বেনগাজি বিমানবন্দরে। বেনগাজিতে মিসরের প্রতিনিধির কাছে মিসরীয় বাহিনীর জন্য বাংলাদেশের চায়ের প্যাকেটগুলো হস্তান্তর করা হলো। ২১ অক্টোবর, লিবিয়া সরকারের বন্দোবস্তে বাংলাদেশের সেনাদল মিডল ইস্ট এয়ারলাইনসের একটি বিমানে লেবাননের রাজধানী বৈরুতে পৌঁছে। বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন লেবাননে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত (প্রখ্যাত সাংবাদিক) কেজি মোস্তফা ও সিরিয়া সরকারের প্রতিনিধিরা।

বৈরুত থেকে রাতের বেলায় সড়কপথে সিরিয়ার রাজধানীর দিকে সেনাদলটি এগিয়ে চলে। অবশেষে ২২ অক্টোবর ভোররাতে দামেস্ক নগরীতে পৌঁছাল মেডিকেল টিম। এর কিছুক্ষণ পরই দামেস্ক নগরী ভয়াবহ ইসরায়েলি বিমান আক্রমণে কেঁপে ওঠে। এদিকে, যুদ্ধের প্রথম দিকে সিরিয়া ও মিসর অসামান্য সাফল্য অর্জন করলেও পরবর্তীতে যুদ্ধের মোড় ইসরায়েলের পক্ষে চলে যায়। ইসরায়েলি বাহিনী দামেস্ক নগরীর ২৫ মাইলের মধ্যে চলে আসে।

বাংলাদেশের মেডিকেল টিমটি দামেস্ক নগরীর পশ্চিমদিকে দারেস সালাম নামক স্থানে মোতায়েন করা হয়। সেখানে মেয়েদের একটি স্কুলে ইতোপূর্বে সিরিয়ার চিকিৎসকরা একটি প্রাথমিক চিকিৎসা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ওই চিকিৎসা কেন্দ্রটিকে বাংলার মেডিকেল দল একটি ক্ষুদ্র তবে কার্যকর ফিল্ড হাসপাতালে পরিণত করে। ওই হাসপাতালে মূলত সিরিয়ার আধাসরকারি বাহিনী ও প্যালেস্টাইনি যোদ্ধাদের চিকিৎসা করা হতো।

২৪ অক্টোবর, মিসর ও সিরিয়া ফ্রন্টে আন্তর্জাতিক মধ্যস্থতায় যুদ্ধ বিরতি কার্যকর হয়। বাংলাদেশের সেনাদল ২২ নভেম্বর পর্যন্ত (৩০ দিন) দামেস্কে দায়িত্ব পালন করে। যুদ্ধ বিরতি হলেও ওই ফ্রন্টে তখনো মাঝে মধ্যে গোলাগুলি হতো। মেডিকেল টিমটি এক মাসে ওয়ার সার্জারিসহ শতাধিক ব্যক্তির চিকিৎসা প্রদান করে। বীর মুক্তিযোদ্ধা কর্নেল খুরশীদের নেতৃত্বে মেডিকেল টিমের সদস্যরা তাদের পেশাগত দক্ষতা, দেশপ্রেম, আন্তরিকতা ও মমত্ব সহকারে অসুস্থ ও আহত আরবদের সেবা প্রদান করেছিল। সিরিয়ার রণাঙ্গনে বাংলাদেশের এই মেডিকেল টিম ছিল মধ্যপ্রাচ্যের বাইরে অনারব দেশ থেকে আসা প্রথম সৈন্যদল। গণমাধ্যম বিশেষত কায়রো ও দামেস্ক রেডিও ফলাও করে বাংলাদেশের সমর্থনের কথা প্রচার করেছিল। দামেস্কের ঐতিহাসিক উমাইয়া মসজিদে জুমার দিনে খুতবায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কথা বলা হয়েছিল। যুদ্ধের ময়দান থেকে ২২ নভেম্বর বৈরুতে চলে আসে বাংলাদেশ কনটিনজেন্ট। ২৪ নভেম্বর বৈরুত বিমানবন্দরে সিরিয়া সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ সেনাদলকে আন্তরিকভাবে বিদায় জানায়। বিমানবন্দরে সিরিয়ার কর্তৃপক্ষ জানান, ‘যুদ্ধকালীন সংকটে মেডিকেল দলের উপস্থিতি ছিল বাংলাদেশি সৈনিকদের সর্বাত্মক যুদ্ধে অংশগ্রহণের মতো। ১৯৭৩-এর ২৪ নভেম্বর বিমানযোগে ঢাকা পৌঁছে যায় এই সেনাদল। বিমানবন্দরে তাদের বিশেষ অভ্যর্থনা দেওয়া হয়।

৩০ দিনের এই মেডিকেল মিশনটি ছিল ঘটনাবহুল ও নাটকীয়তায় ভরা। এর তাৎপর্যও ছিল ব্যাপক ও সুদূরপ্রসারী। তখন সমগ্র আরব জাহানে বাংলাদেশের নাম ছড়িয়ে পড়ে। তারা বাংলাদেশকে বন্ধু ও মুসলিম দেশ হিসেবে আন্তরিকভাবে গ্রহণ করে ও স্বীকৃতি দেয়। এই সমর্থনের স্বীকৃতি স্বরূপ মিসরের প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সাদাত বাংলাদেশকে ৩০টি ট্যাংক উপহার দেন। বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ইসরায়েলি বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধরত সিরীয় বাহিনীকে সহায়তা করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এক দুর্লভ অভিজ্ঞতাও অর্জন করে। এই মিশনটি ছিল বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও পররাষ্ট্রনীতির গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। এতে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তিতে অনেক পরিবর্তন আসে। এর মাধ্যমেই বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা কূটনীতিরও সূচনা। বর্তমানে জাতিসংঘ বাহিনীর শান্তিরক্ষী হিসেবে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী সমগ্র বিশ্বের শ্রদ্ধা ও আস্থা অর্জন করেছে। ১৯৭৩-এ সিরিয়া রণাঙ্গনে প্রেরিত এই সেনাদলই এ অর্জন ও স্বীকৃতির পথিকৃৎ।

১৯৭৪ সালের নভেম্বরে বঙ্গবন্ধু মিসর সফর করেছিলেন। তখন বাংলাদেশ ডেলিগেশনকে ঐতিহাসিক স্থানসহ আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের রণাঙ্গনও (সিনাই) দেখানো হয়েছিল। এখানে উল্লেখ্য, ১৯৭৮ সালে ইসরায়েলের সঙ্গে ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি স্বাক্ষরের পর আনোয়ার সাদাত আরব বিশ্বে প্রায় এক ঘরে ও বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিলেন। তখনো বাংলাদেশ ছিল মিসরকে ব্যাপকভাবে সমর্থনদানকারী ওআইসিভুক্ত প্রথম দেশ।

২০১২ সালে বসন্তের এক বিকালে, ধানমন্ডির বাসায় ব্রিগেডিয়ার খুরশীদ উদ্দিন আহমেদ লিবিয়ায় কর্মরত থাকাকালীন প্রেসিডেন্ট মুয়াম্মার গাদ্দাফির দেওয়া সম্মানসূচক পদক আমাকে দেখাচ্ছিলেন। কথা প্রসঙ্গে তখন তাকে সিরিয়ার মেডিকেল মিশনের জন্য কোনো পদক বা সম্মাননা পেয়েছিলেন কিনা জিজ্ঞাসা করেছিলাম। ব্রিগেডিয়ার আমাকে বললেন, ‘শোন আমরা তো (মেডিকেল টিম) একটা ফরগোটেন আর্মি (ভুলে যাওয়া সেনাদল) আমাদের আবার পদক, আমাদের আবার সম্মান?’ মেডিকেল টিমের ভ্যাটরানদের (যুদ্ধ প্রবীণ) কাছে সিরিয়ার স্মৃতি এখনো জীবন্ত। যদিও সিরিয়া এখন নিজেই একটি পরিত্যক্ত যুদ্ধক্ষেত্রের মতো ধ্বংসস্তূপ। মেজর জেনারেল এম শাহজাহান (অবসরপ্রাপ্ত) ছিলেন সেই মিশনের সবচেয়ে তরুণ অফিসার (ক্যাপ্টেন)। অস্তরাগে জেনারেলের স্মৃতিতে এখনো সমুজ্জ্বল এক প্রাচীনতম নগরীর (দামেস্ক) রোমান্স, হাস্যোজ্জ্বল বন্ধুসুলভ সিরীয় ডাক্তার, নার্স, জেসমিন ফুলের শোভা, উমাইয়া মসজিদ, দামেস্কে প্রবেশ মাত্রই ভয়াবহ ইসরায়েলি বিমান আক্রমণ, ইসরায়েলি দূরপাল্লার কামানের পাল্লায় থাকা (২৫ মাইল) আতঙ্কিত সময়, যুদ্ধের ভয়াবহতা...।

২০১১ সাল থেকে চলমান ভয়ংকর গৃহযুদ্ধে সিরিয়া বর্তমানে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। গৃহযুদ্ধে নিহত হয়েছে প্রায় পাঁচ লাখ নিরীহ সিরীয়, শরণার্থী হয়েছে ৭০ লাখ মানুষ (দেশের অর্ধেক মানুষ স্থানচ্যুত)।

১৯৭৩ থেকে ২০২২-এর পর কেটে গেল ৪৯টি বছর। কালের স্রোতে দামেস্কের বারাদা নদী ও ঢাকার বুড়িগঙ্গা দিয়ে অনেক জল প্রবাহিত হয়েছে। মেডিকেল টিমের অধিকাংশ সদস্যই আজ জীবনের ওপারে। ২৮ সদস্যের মধ্যে আমাদের মাঝে রয়েছেন মাত্র সাতজন ভ্যাটারান। জীবনের প্রায় বিকালবেলায়, জাতির পিতার বিশেষ উদ্যোগে সিরিয়ায় পাঠানো এই সাহসী সৈনিকদের কি আমরা বিশেষভাবে মূল্যায়ন ও সম্মানিত করতে পারি না? তাদের সম্মান জানানোর বিষয়টি ভবিষ্যতে সৈনিকদের সাহসিকতাপূর্ণ কাজে প্রবল অনুপ্রেরণা জোগাবে। ভালো কাজের স্বীকৃতি যে কোনো সময়ই প্রদান করা যেতে পারে। আরব-ইসরায়েল যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ মেডিকেল টিমের সম্মানিত সদস্যদের, সেনাবাহিনীর বৈদেশিক দায়িত্বের পথিকৃৎদের অভিবাদন। স্যালুট টু আওয়ার গ্রেট হিরোজ।

লেখক : অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল, গবেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা