শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২২

সৈনিকবৎসল বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবার

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সৈনিকবৎসল বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবার

‘ছেলেরা আমার’ কিংবা ‘আমার  ছেলেরা’ বলে সৈনিকদের সম্বোধন করার কিংবা বক্তৃতার মাঝে মাঝে এ শব্দগুলো উচ্চারণ করে স্নেহের সৈনিকদের উজ্জীবিত ও আপন করে নেওয়ার মতো বাংলাদেশের একমাত্র নেতা ও রাষ্ট্রনায়ক হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধু ছিলেন গণমানুষের নেতা। আপামর জনতার সঙ্গে তাঁর যে হৃদয়ের বন্ধন ছিল, দেশপ্রেমিক সেনারাও ছিল সেই কাতারে। তবে স্বাধীনতার আগ পর্যন্ত প্রতিরক্ষা বাহিনীর রক্ষণশীল রীতিনীতি বিশেষত নিরাপত্তা বলয় ও গোয়েন্দা নজরদারির কারণে সেই বন্ধনের বহিঃপ্রকাশ ছিল সীমিত। তার পরও আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আসামি করা হয় সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর একদল সদস্যকে। এর ফলে প্রকাশ্যে এই যোগাযোগ বন্ধ রাখা হয়। তবে বঙ্গবন্ধু নানাভাবে ঠিকই যোগাযোগ রাখতেন বিশ্বস্ত সেনা সদস্যদের সঙ্গে এবং সেনানিবাসের সব খবরই পৌঁছে যেত তাঁর কাছে। বঙ্গবন্ধু তাঁর এক বক্তৃতায় ঊর্ধ্বতন পাকিস্তানি সেনা কর্মকর্তাদের ঢাকা সেনানিবাসে গোপন মিটিংয়ের কথা তাঁর বিশ্বস্ত বাঙালি সেনা সদস্যদের কাছ থেকে জানার বিষয়টি উল্লেখ করেছেন। ৭ মার্চের ভাষণের পর তিনি সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ শুরুর প্রস্তুতিমূলক নানাবিধ দিকনির্দেশনা দিতে থাকেন। এমনই এক প্রেক্ষাপটে ২২ মার্চ, ১৯৭১-এ সশস্ত্র বাহিনীর একদল অবসরপ্রাপ্ত সদস্য সরাসরি দেখা করে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে। বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ পাশে ওইদিন কর্নেল এম এ জি ওসমানীর পরিচালনায় বাঙালি সামরিক অফিসার ও অন্যদের এক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমবেত সেনারা তখন নিজেদের প্রস্তুত রাখার এবং বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ পাওয়ামাত্র স্বাধীনতার জন্য লড়াই শুরুর ওয়াদা দেয়। সমাবেশ শেষে কর্নেল ওসমানী ও মেজর জেনারেল মজিদ, লে. কমান্ডার জেড আবদিন (নৌবাহিনী) অবসরপ্রাপ্ত সৈনিকদের বিরাট মিছিল নিয়ে বঙ্গবন্ধুর ধানমন্ডির বাসভবনে যান এবং একটি তরবারি উপহার দেন। আর এভাবেই সাবেক সৈনিকরা ক্রমেই বঙ্গবন্ধুর সৈনিক তথা মুক্তিবাহিনীর নিউক্লিয়াস বা অঙ্কুরে পরিণত হয়, যা বিশাল মুক্তিবাহিনীরূপে পরবর্তীতে প্রাণের বিনিময়ে স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনে। ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১-এ দেশের স্বাধীনতা অর্জনের ২৪ দিন পর অর্থাৎ ১০ জানুয়ারি, ১৯৭২-এ তিনি পাকিস্তানের কারাগার থেকে বের হয়ে লন্ডন ও দিল্লিতে যাত্রাবিরতির পর তাঁর স্বপ্নের বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখেন। দিল্লি থেকে বঙ্গবন্ধুকে বহনকারী ব্রিটিশ রয়্যাল এয়ারফোর্সের সাদা রঙের বিশেষ বিমানটি (কমেট-৪) বেলা ১টা ৪১ মিনিটে ঢাকার তেজগাঁও বিমানবন্দরে অবতরণ করলে সমবেত লাখ লাখ মানুষ উল্লাসে স্লোগান দিতে থাকে। হাজার হাজার মানুষ নিরাপত্তা বেষ্টনী ভেঙে রানওয়ে অবধি পৌঁছে যায়। ঠিক এ সময় সেনাবাহিনীর মুজিব ব্যাটারি (পরে ১ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারি) বঙ্গবন্ধুকে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে প্রাণঢালা সংবর্ধনা ও সম্মান জ্ঞাপন করে। ভিড়ের মধ্যেই কোনোরকমে বঙ্গবন্ধুকে উড়োজাহাজ মেরামতের বিশাল শেড বা বিমানের হ্যাঙ্গারের সামনে স্থাপিত গার্ড অব অনারের মঞ্চে নিয়ে যাওয়া হয়। মুক্তিযুদ্ধের অধিনায়ক কর্নেল ওসমানীও বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে মঞ্চে ওঠেন। প্রচলিত সামরিক কায়দায় বঙ্গবন্ধুকে গার্ড অব অনার প্রদান করে সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশের সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত একটি চৌকশ কন্টিনজেন্ট, যার সার্বিক নেতৃত্বে ছিলেন দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গলের অধিনায়ক মেজর মইনুল হোসেন চৌধুরী। হাজার হাজার উৎসুক মানুষের ভিড়ের মধ্যে গার্ড অব অনার দেওয়া একরকম দুঃসাধ্য হয়ে দাঁড়ায়। তার পরও কোনোরকমে গার্ড অব অনার সম্পন্ন করা হয়। গার্ড অব অনার শেষে বঙ্গবন্ধু তাঁর প্রাণপ্রিয় সৈনিকদের কাছে যেতে চাইলেও প্রচণ্ড ভিড়ের কারণে তা অসম্ভব হয়ে ওঠে। তারপর তিনি দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গলের অধিনায়ক মেজর মইনুল হোসেন চৌধুরীকে কাছে ডেকে নেন এবং গার্ড অব অনারে অংশ নেওয়া সৈনিকদের দিকে ইঙ্গিত করে জিজ্ঞাসা করেন ‘তোমরা কেমন আছো?’ বইয়ের পাতায় এ কথাগুলো লিখতে গিয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েছিলেন মেজর মইনুল। ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১-এ বাংলাদেশ স্বাধীন হলেও ১৪০০ মাইল দূরে সুদূর পাকিস্তানে চরম বিপর্যস্ত অবস্থায় কার্যত বন্দি ছিল পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত প্রায় ৩০ হাজার বাঙালি সেনা ও তাদের অনেকের পরিবার। এ সময় সেনাসদস্যসহ আটকে পড়া বাঙালিরা অমানবিক পরিবেশ ও অবর্ণনীয় মানসিক অবস্থার মধ্যে কার্যত বন্দি ও দুর্বিষহ জীবনযাপন করছিল। বঙ্গবন্ধু পাকিস্তান কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে তাদের ফিরিয়ে আনতে সর্বশক্তি নিয়োগ করেন। বঙ্গবন্ধুর নিরলস প্রচেষ্টায় ২৮ আগস্ট, ১৯৭৩-এ বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তান সরকার নয়াদিল্লিতে একটি ত্রিপক্ষীয় চুক্তিতে উপনীত হয়। এর ফলে আন্তর্জাতিক রেডক্রসের সহায়তায় সেনা সদস্যসহ ১ লাখ ২০ হাজার বাঙালিকে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশে নিরাপদে প্রত্যাবর্তন সম্ভব হয়। স্বভাবজাত উদারতায় ফিরে আসা সেনাদের পদমর্যাদা অনুযায়ী সদ্য জন্ম নেওয়া বাংলাদেশ সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীতে স্থান দেন।

১০ জানুয়ারি, ১৯৭২-এর পর শাহাদাতবরণের আগ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু সময় পেয়েছিলেন মাত্র তিন বছর ছয় মাস পাঁচ দিন। অথচ এ অল্প সময়ের মধ্যে যখনই তিনি সময়-সুযোগ পেয়েছেন তখনই তাঁর স্নেহের সৈনিকদের কাছে ছুটে যেতে কার্পণ্য করেননি। বিশেষ করে মহান মুক্তিযুদ্ধে জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করা ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈনিকদের প্রতি তাঁর স্নেহের মাত্রা একটু বেশি ছিল বলেই আজও মনে করেন সেদিনের সাধারণ সৈন্যরাও। তাদেরই দুজন তকমায়ে জৌরত (টিজে) এবং বীরপ্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত সম্মানিত ক্যাপ্টেন আবুল হাসেম ও বীরপ্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত সম্মানিত ক্যাপ্টেন তাজুল ইসলাম। তাঁদের বর্ণনামতে, ১৯৭২ সালে মুক্তিযুদ্ধ শেষে প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ঢাকা সেনানিবাসের চেয়ারম্যানবাড়ি এলাকায় একটি সুশৃঙ্খল শান্তিকালীন সেনা দলে রূপান্তরের প্রক্রিয়াধীন ছিল। উল্লেখ্য, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বাস্তব অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে এবং যুদ্ধের প্রয়োজনে সাময়িকভাবে কিছু সামরিক নিয়ম-কানুন, খাদ্যাভ্যাস, পোশাকরীতি (ড্রেসকোড) প্রচলন করা হয়, যা শান্তিকালে শৃঙ্খলা স্বার্থে গ্রহণযোগ্য নয়। প্রথম ইস্ট বেঙ্গল ঢাকা সেনানিবাসে এ পরিবর্তনের ধারায় দিনযাপন করছিল। এ সময় একদিন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৎকালীন কমান্ডার ইন চিফ ও তিন বাহিনীর প্রধান জেনারেল এম এ জি ওসমানী ও সেনাবাহিনী প্রধান মেজর জেনারেল শফিউল্লাহকে সঙ্গে নিয়ে প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে আসেন। অস্ত্রাগারের সামনে তাঁকে সেনাবাহিনীর প্রচলিত নিয়মে অভিবাদন জানানো হয়। তিনি মুক্তিযুদ্ধ ও যুদ্ধপরবর্তী বিভিন্ন বিষয়ে খোঁজখবর নেন এবং প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেন। প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রতিষ্ঠা হয় ১৯৪৮ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি। সে হিসেবে ১৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৩ ছিল প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট তথা সমগ্র ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ২৫ বছর পূর্তি বা রজতজয়ন্তী। এ মাহেন্দ্রক্ষণে আবারও প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈনিকদের মাঝে উপস্থিত হন জাতির জনক শেখ মুজিব। তাঁর সঙ্গে ছিলেন সেনাবাহিনী প্রধান মেজর জেনারেল শফিউল্লাহ আর তৎকালীন ঢাকাস্থ ৪৬ ব্রিগেডের ব্রিগেড কমান্ডার কর্নেল মাইনুল ইসলাম চৌধুরী (পরবর্তীতে মেজর জেনারেল)। এদিনও বঙ্গবন্ধু অস্ত্রাগারের সামনে সামরিক অভিবাদন গ্রহণ করেন এবং রেজিমেন্টের সদস্যদের সঙ্গে এক চা-চক্রে মিলিত হন। পরে পরিদর্শন বইয়ে লিখিত আকারে সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বিদায় নেন। তিনি এ উপলক্ষে ১৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৩-এ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সেনা সদস্যদের উদ্দেশ করে একটি অভিনন্দনপত্র (ডি ও) লিখে পাঠান, যা এখনো সংরক্ষিত আছে। এ অভিনন্দনপত্রে তিনি ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রশংসা করেন এবং তাদের গৌরবময় অতীতের কথা শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন।

১৯৭৪ সালে প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈন্যরা ঢাকা সেনানিবাসের চেয়ারম্যানবাড়ি (বর্তমানে সৈনিক ক্লাব-কাকলি) এলাকার প্রশিক্ষণ মাঠে নিয়মিত প্রশিক্ষণ নিচ্ছিল। বঙ্গবন্ধু এ প্রশিক্ষণ দেখতে চেয়ারম্যানবাড়ি আসেন এবং আগ্রহভরে ভিন্ন ভিন্ন উপদলে বিভক্ত সেনাদের ক্ষুদ্র অস্ত্র, মেশিনগান ও ট্যাংকবিধ্বংসী অস্ত্র (রিকোয়েললেস রাইফেল-আরআর) পরিচালনার প্রশিক্ষণ দেখে মুগ্ধ হন।

ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রতি বঙ্গবন্ধুর এ স্নেহ-মমতা ও ভালোবাসা উত্তরাধিকারসূত্রে তাঁর সন্তানদের মাঝেও যেন প্রবাহিত হয়েছিল। প্রথম ওয়ার কোর্সের ৬১ জন অফিসারের একজন হিসেবে শেখ কামাল ভারতীয় সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে মূর্তি সেনা প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে প্রশিক্ষণ নেন এবং ৯ অক্টোবর, ১৯৭১-এ প্রশিক্ষণ শেষে যুদ্ধরত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট হিসেবে যোগ দেন। এ সময় শেখ কামাল দালিলিকভাবে প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের অফিসারে পরিণত হন এবং সম্মুখ রণাঙ্গনে যুদ্ধরত প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সেনাদের সঙ্গে যোগ দিতে উদগ্রীব ছিলেন। কিন্তু রণকৌশলগত কারণে তৎকালীন অস্থায়ী সরকার সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট শেখ কামালকে মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক কর্নেল ওসমানীর এইড ডি ক্যাম্প (এডিসি) বা বিশেষ সহকারীর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দেওয়া হয়। ফলে মুক্তিযুদ্ধ ও পরবর্তী কিছু সময় শেখ কামালকে সার্বক্ষণিকভাবে কর্নেল ওসমানীর সঙ্গে থাকতে হয় যদিও নথিপত্রে শেখ কামাল ছিলেন প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের অফিসার, যাকে এক্সট্রা রেজিমেন্টাল এপয়েন্টমেন্টে (ইআরই) মুক্তিযুদ্ধ সদর দফতরে সংযুক্ত দেখানো হয়।

১৯৭১ সালে প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ভারত সীমান্ত থেকে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের বর্তমান বাংলাদেশের জামালপুর জেলার বকশীগঞ্জ উপজেলার কামালপুর সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানি বাহিনীর একটি শক্ত ঘাঁটির ওপর প্রথাগত নিয়মে বা কনভেনশনাল মেথডে আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নেয়। একটি শক্তিশালী ঘাঁটির ওপর প্রথাগতভাবে মাইন্ড ফিল্ড ও কাঁটাতারের বেড়া পেরিয়ে এ আক্রমণ ছিল অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। ফলে নানা ধরনের গুজবে সাধারণ সেনাদের মাঝে একটা অস্বস্তি লক্ষ করা যায়। এ অবস্থায় সৈন্যদের মনোবল বাড়াতে ভারতের ভূখণ্ডে যুদ্ধ প্রস্তুতিতে ব্যস্ত প্রথম ইস্ট বেঙ্গল সেনাদের দেখতে আসেন ওসমানী ও শেখ কামাল। সেনা সদস্যদের সঙ্গে ক্যাম্পে অবস্থান করেন শেখ কামাল এবং দুপুরের খাবার খেয়ে সেনাদের মানসিক চাপ কমাতে নিজেই ভলিবল খেলতে নেমে যান। দুই দলে বিভক্ত অফিসার ও সাধারণ সৈনিকদের ভলিবল দলের একটিতে ছিলেন শেখ কামাল। সেই ভলিবল খেলা দেখে নিমিষেই সব দুশ্চিন্তা দূর হয় সেনাদের মাঝে। এখানেই শেষ নয়, সন্ধ্যার খাবার খেয়ে আবার সৈনিকদের মাঝে ছুটে যান শেখ কামাল। তাদের বিনোদিত করে যুদ্ধের ভয় কাটাতে শুরু হয় তথাকথিত সাংস্কৃতিক আয়োজন। বাদ্যযন্ত্র বা সুসজ্জিত মঞ্চ না থাকলেও আনন্দ আস্বাদন আর মানসিক চাপ কমাতে বিশেষ ভূমিকা রাখে সেই রাতের আনন্দ আয়োজন। রাতটা সেনা ক্যাম্পেই ছিলেন শেখ কামাল। পরদিন কর্তব্যের প্রয়োজনে তাঁকে ফিরে যেতে হয়। সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বিদায় নেন শেখ কামাল। সে রাতেই পাকিস্তানিদের কামালপুর ঘাঁটিতে আক্রমণ চালায় প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট। অপ্রচলিত বা গেরিলা কৌশলের বিপরীতে নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতিতে পরিচালিত এ আক্রমণ মহান মুক্তিযুদ্ধে নতুন মাত্রা যোগ করে।

১৯ নভেম্বর, ১৯৭১, শনিবার। রমজানের রোজা শেষে এদিন ঈদুল ফিতর উদ্‌যাপনের কথা থাকলেও মুক্তিযোদ্ধারা তা উদ্‌যাপন করতে পারেননি। তাঁরা স্বাধীন বাংলাদেশে একটি ‘বিজয়ের ঈদ’ উদ্‌যাপন এবং আনন্দ উৎসবের আশায় দিন কাটিয়েছিলেন। ঈদের দিনেও দায়িত্ব পালনে অস্ত্রহাতে দাঁড়াতে হয়েছিল তাদের। সম্ভবত এটিই ছিল ইতিহাসে একমাত্র নিরানন্দ ঈদ। এ ঈদ ছিল আবেগের সংমিশ্রণে আবৃত। আতঙ্ক, জাতিকে মুক্ত করার সংকল্প এবং শরণার্থী শিবিরে অনিশ্চয়তার মেঘে ঢাকা জীবন ম্লান করেছিল আনন্দ অনুভূতি। এই দিনেও পশ্চিম পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রামে লিপ্ত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধারা। ১৯৭১ সালের এই দিনে শেখ কামালের প্রশিক্ষণকালীন সতীর্থ বীরউত্তম আশফাকুস সামাদ ভূরুঙ্গামারীতে শহীদ হন। আবেগ সামলে শেখ কামাল মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক কর্নেল ওসমানীকে নিয়ে রণাঙ্গনে যাত্রা করেন। ঈদের দুই দিন পর (২২ নভেম্বর, ১৯৭১) কালীগঞ্জ (সাতক্ষীরা) রণাঙ্গন পরিদর্শনকালে শেখ কামাল খুঁজে পান আরেক সতীর্থ সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট শচীন কর্মকারকে। রাতটা শচীন ও তাঁর সেনাদের সঙ্গে কাটান শেখ কামাল। শুধু তাই নয়, গভীর রাতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিরক্ষা অবস্থানের একেবারে সামনের অংশে বা ফরোয়ার্ড ডিফেন্স লাইনে (এফডিএল) অবস্থান করে শত্রুর কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণ করেন ও সম্মুখ সারির সেনাদের সাহস জোগান।

বিজয়ের এক সপ্তাহ পর (২৪ ডিসেম্বর, ১৯৭১) মুক্তিযুদ্ধে জন্ম নেওয়া ১১ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ঢাকায় জড়ো হয় এবং ভিকারুননিসা স্কুলে ক্যাম্প স্থাপন করে। খবর পেয়ে শেখ কামাল সেখানে ছুটে যান এবং সবার খোঁজখবর নেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন তাঁর প্রথম ওয়ার কোর্সের আরেক প্রশিক্ষণকালীন সতীর্থ সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট মোহাম্মদ আবুল হোসাইন। দুই কোর্সমেট মিলে এরপর যান আরেক বন্ধু ও কোর্সমেট শহীদ সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট খন্দকার আজিজুল ইসলাম বীরবিক্রমের বাসায়। ঈদের দুই দিন পর (২২ নভেম্বর, ১৯৭১) ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা রেলস্টেশনের ৫ কিলোমিটার উত্তরে চন্দ্রপুরে পাকিস্তানি অবস্থানের ওপর মিত্র ও মুক্তিবাহিনীর মধ্যে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে একটি দলের নেতৃত্ব দেন আজিজ। ভয়াবহ এ যুদ্ধে মিত্রবাহিনীর একজন মেজর (কোম্পানি কমান্ডার), তিনজন জুনিয়র কমিশন্ড অফিসারসহ ৪৫ জন এবং মুক্তিবাহিনীর লেফটেন্যান্ট খন্দকার আজিজুল ইসলামসহ ২২-২৩ জন শহীদ হন। আজিজের বিধবা মা ও এতিম ভাইবোনদের দেখে অঝোরে কেঁদেছিলেন শেখ কামাল।

১২ মে, ১৯৭১-এ বঙ্গবন্ধুর মেজো ছেলে শেখ জামাল পরিবারের অন্য সদস্যদের (তাঁর মা, দুই বোন, শেখ রাসেল, এম এ ওয়াজেদ মিয়া এবং অন্যান্য) সঙ্গে পাকিস্তান সেনাবাহিনী কর্তৃক গ্রেফতার হয়েছিলেনে। গ্রেফতারের পর তাঁরা ধানমন্ডির বাড়ি ২৬, সড়ক ৯এ (পুরনো ১৮)-তে বন্দি অবস্থায় ছিলেন। কিন্তু দেশের টানে এই যুবক বাড়ি থেকে পালিয়ে বাংলাদেশ মুজিব বাহিনীতে যোগ দেন। এরপর প্রথমে গেরিলা প্রশিক্ষণ নেন এবং পরে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। ১৯ ডিসেম্বর, ১৯৭১ শেখ জামাল বাড়িতে ফিরে আসেন। এর প্রায় তিন বছর পর ১৯৭৪ সালের ২৯ জানুয়ারি রাষ্ট্রীয় সফরে যুগোস্লাভিয়ার প্রেসিডেন্ট মার্শাল টিটো বাংলাদেশে আসেন। আলাপকালে টিটো জানতে পারেন যে শেখ জামালের মধ্যে সেনাবাহিনীতে যোগদানের প্রবল আগ্রহ রয়েছে। তা দেখে টিটো শেখ জামালকে যুগোস্লাভ মিলিটারি একাডেমিতে প্রশিক্ষণের প্রস্তাব দেন। ওই বছরই শেখ জামাল যুগোস্লাভিয়ার মিলিটারি একাডেমিতে ক্যাডেট হিসেবে যোগদান করেন। কিন্তু বিরূপ আবহাওয়া আর ভাষাগত জটিলতায় সেখানকার প্রশিক্ষণের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া শেখ জামালের পক্ষে কঠিন হয়ে পড়ে। মার্শাল টিটো বাস্তবতার আলোকে শেখ জামালকে ব্রিটেনের স্যান্ডহার্স্ট প্রশিক্ষণ গ্রহণের পরামর্শ দেন। পরামর্শক্রমে শেখ জামাল রয়েল মিলিটারি একাডেমি, স্যান্ডহার্স্টে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন এবং সাফল্যের সঙ্গে প্রশিক্ষণ শেষ করেন। ১৯৭৫ সালের ২৭ জুন অনুষ্ঠিত পার্সিং আউট প্যারেড শেষে তিনি দেশে ফেরেন।

দেশে ফেরার পর শেখ জামালের পোস্টিং হয় ঢাকা সেনানিবাসের দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গলে। মাত্র দেড় মাস চাকরি করলেও তিনি সব অফিসার ও সৈনিকের মাঝে তাদেরই একজন হয়ে ওঠেন। সেই সঙ্গে সব ক্ষেত্রে পেশাগত দক্ষতা ও আন্তরিকতার প্রমাণ রেখে দৃষ্টান্তমূলক নেতৃত্বের গুণাবলি প্রমাণ করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ ছেলে শেখ রাসেলের জন্ম ১৯৬৪ সালের ১৮ অক্টোবর। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ অর্থাৎ স্বাধীনতা-পরবর্তী মুজিব শাসনামলে শেখ রাসেলের বয়স ছিল ৮ থেকে ১১ বছর। তাঁর পূর্বসূরি বা মেজো ভাই শেখ জামাল ছিলেন পদাতিক বাহিনীর দ্বিতীয় রেজিমেন্টের একজন প্রশিক্ষিত সেনা অফিসার। শেখ রাসেলের শিশুমনেও অগ্রজ দুই ভাই শেখ কামাল ও শেখ জামালের মতো সেনাবাহিনীতে যোগ দেওয়ার তীব্র আকাক্সক্ষা তৈরি হয়। ১৯৭৪ সালের ৫ ডিসেম্বর পিলখানার তৎকালীন সীমান্তরক্ষী বাংলাদেশ রাইফেলস বা বিডিআর; বর্তমানে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ-বিজিবির তৃতীয় ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সেনা, নৌ, বিমান বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর যেকোনো অনুষ্ঠান, সামরিক মহড়া বা প্রশিক্ষণ দেখার প্রবল আগ্রহ ছিল শেখ রাসেলের। বঙ্গবন্ধুও তাতে বাধা দিতেন না। তৎকালীন বিডিআরের সেই আকর্ষণীয় কুচকাওয়াজ দেখতে তাই বঙ্গবন্ধুর সাথী হন শেখ রাসেল। মনোমুগ্ধকর সেই কুচকাওয়াজ শেষে বঙ্গবন্ধু শেখ রাসেলকে নিয়ে শীর্ষ সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক চা-চক্রে মিলিত হন। চা পানের এক ফাঁকে বঙ্গবন্ধু তৎকালীন বিডিআরপ্রধান মেজর জেনারেল খলিলুর রহমানকে উদ্দেশ করে বলেন, শেখ রাসেল সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে চায়। প্রতি উত্তরে জেনারেল খলিল বলেন, হ্যাঁ, হ্যাঁ, তাই ঠিক হবে। তবে কমিশন নেবে কিন্তু পদাতিক বাহিনীতে (ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে)। ঝটপট শেখ রাসেলের উত্তর ছিল- হ্যাঁ চাচা, ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টেই যাব। এ কথা শুনে হেসে দিলেন জেনারেল খলিল। আর বললেন, নিশ্চয়ই প্রথম বেঙ্গলে তাই না? শেখ রাসেল তখন হেসে দিল এবং একসময় দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গলে চাকরি করা এবং নেতৃত্ব দেওয়া তৎকালীন সেনাবাহিনী প্রধানের দিকে তাকিয়ে জেনারেল খলিলকে উদ্দেশ করে বলল, না চাচা, আমি দ্বিতীয় বেঙ্গলে যাব।

শেষ করব আবারও বঙ্গবন্ধুর কথা লিখে। বাহাত্তরে দেশে ফিরে শাহাদাতবরণের আগ পর্যন্ত তিনি ধ্বংস-প্রায় দেশ গোছানোর সময় পেয়েছিলেন মাত্র তিন বছর ছয় মাস পাঁচ দিন। অথচ এ অল্প সময়ের মধ্যে যখনই তিনি সময়-সুযোগ পেয়েছেন তখনই তাঁর স্নেহের সৈনিকদের কাছে ছুটে যেতে কার্পণ্য করেননি, বিশেষ করে মহান মুক্তিযুদ্ধে জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করা ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈনিকদের প্রতি তাঁর স্নেহের মাত্রা একটু বেশি ছিল বলেই আজও মনে করেন সেদিনের সাধারণ সৈন্যরাও। বাবার ধারাবাহিকতায় তাঁরই কীর্তিমান কন্যা ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটি আধুনিক ও স্মার্ট প্রতিরক্ষা বাহিনী গড়ার প্রত্যয়ে এগিয়ে চলেছেন। বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া প্রতিরক্ষা বাহিনী বিশ্বের বুকে দেশ ও দশের জন্য গৌরব বয়ে আনবে, বিজয়ের মাসে এটাই প্রার্থনা।

তথ্যসূত্র : প্রথম অংশ সম্মানিত ক্যাপ্টেন আবুল হাসান, টি জে বি পি এবং সম্মানিত ক্যাপ্টেন তাজুল ইসলাম ভূঁইয়া, বি পি প্রদত্ত ১১ নভেম্বর, ২০২০-এর সাক্ষাৎকার, মাঝের অংশ সংকলিত গ্রন্থ ‘দি মূর্তি বয়েজ’ এবং শেষ অংশ মেজর জেনারেল এম খলিলুর রহমানের রচিত ‘কাছে থেকে দেখা ১৯৭৩-১৯৭৫’ থেকে নেওয়া।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল
ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল

২ মিনিট আগে | শোবিজ

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা
ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল
শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২
সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে
কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ কাজে হজের প্রস্তুতি
১০ কাজে হজের প্রস্তুতি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা
পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন