শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

বহুদিন পর সপরিবারে বোনের সঙ্গে

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
বহুদিন পর সপরিবারে বোনের সঙ্গে

গত সপ্তাহের পুরোটাই ছিল ব্যাপক ঘটনাবহুল। বৃহস্পতিবার সখিপুরে ছিলাম। সিলিমপুরের খামারে কাটিয়েছি সারা দিন। হঠাৎ ফোন পাই আমার মামাতো ভাই বাবুল আর ইহজগতে নেই। দুপুরের দিকে ফোন আসে। চিন্তায় পড়ে গেলাম বাবুলের জানাজায় শরিক হতে পারব কি না। টাঙ্গাইল সদরের কান্দুলিয়ায় জানাজা। জানাজায় শরিক হতে পারিনি। টাঙ্গাইলের পথে হঠাৎ আবার ফোন আসে ’৭৫-এর প্রতিরোধ যোদ্ধা বর্তমান সংসদ সদস্য মানু মজুমদারের, ‘স্যার, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কথা বলতে চান। আপনি কি কথা বলবেন?’ একটা দেশের প্রধানমন্ত্রী কথা বলতে চাইলে তাঁর সঙ্গে কথা বলব না, এটা কি হয়? নিশ্চয়ই বলব। যখন খুশি ফোন করতে পারেন। একটু পর ডিজি এসএসএফের নম্বর পেয়ে ফোন করি, বোন নাকি কথা বলতে চান? ‘হ্যাঁ, ম্যাডাম আপনার সঙ্গে কথা বলতে চাচ্ছেন। একটা মিটিংয়ে আছেন। একটু পর আপনার সঙ্গে মিলিয়ে দিচ্ছি।’ আধা ঘণ্টা পর ডিজি এসএসএফ প্রিয় বোন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ফোনে মিলিয়ে দেন। অনেক দিন বোনের সঙ্গে টেলিফোনে কথা হয়নি। তাই কথা বলতে খুবই ভালো লাগছিল। শরীর-মন আনন্দে নেচে উঠেছিল। প্রথমেই জিজ্ঞাসা করেন, ‘বজ্র, তোমার বউ কেমন আছে? ছেলেমেয়েরা কেমন?’ আল্লাহর রহমতে ভালোই আছে। আমি জয়-পুতুলের কথা জিজ্ঞাসা করেছিলাম। বোন বললেন, ‘জয় কেবলই বাইরে থেকে এলো।’ তিনি বললেন, ‘কথা বলব চলে এসো। আসবেই যখন সবাইকে নিয়ে এসো।’ একটু পর মেজর জেনারেল মুজিবুর রহমান, ডিজি এসএসএফ বললেন, ‘স্যার কখন এলে আপনার সুবিধা। কাল শুক্রবার। বিকালের দিকে এলে কেমন হয়?’ বললাম, ঠিক আছে। স্থির হলো সন্ধ্যা ৬টায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ। আমি টাঙ্গাইলে ছিলাম। সকালেই রওনা হয়ে চলে আসি। রাস্তা ছিল ফাঁকা। দুই ঘণ্টার বেশি লাগেনি। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে তিনটি বই ও দুটি গামছা নিয়ে গিয়েছিলাম আর কিছু টাঙ্গাইলের চমচম। প্রধানমন্ত্রীর নিবাস বিধিনিষেধে ভরা। প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে কয়েক মিনিট আগেই পৌঁছে ছিলাম। গাড়ি থেকে নেমেই অবসরপ্রাপ্ত সেক্রেটারি মো. শহীদ উল্লা খন্দকারের সঙ্গে দেখা। ভদ্রলোক ’৯৬ সালে সখিপুরের ইউএনও ছিলেন। তখন তার এক ছেলে ওয়ান-টুতে পড়ত। এখন সে অস্ট্রেলিয়ায় লেখাপড়া করে। ওয়েটিং রুমে বসেছিলাম। হঠাৎ একগাদা দাড়িসহ রমাকে দেখলাম। বিশ্বাস করতে পারছিলাম না ছোট্ট রমা এমন হয়ে যেতে পারে। একমুখ দাড়িওয়ালা রমাকে দেখে বেশ ভালো লেগেছে। রমা একমাত্র ব্যক্তি, যে ’৭৫-এর ১৫ আগস্টের হত্যাযজ্ঞের সময় ১৩-১৪ বছরের বাচ্চা হিসেবে ধানমন্ডির ৩২-এর বাড়িতে ছিল। মাঝে চা দিয়ে যায়। যদিও আমরা চা খাইনি। একটু পরে ডিজি সাহেব এসে মুখ দেখিয়ে যান। বলেন, ‘একটু পরই আপনাদের নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।’ সত্যিই একটু পরই বোনের সঙ্গে দেখা। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু যে রুমে বসে দৈনন্দিন কাজ করতেন সেই রুমে। বিকালে সামনের বাগানে হাঁটাচলা করতেন। অনেকবার পিতার সঙ্গে আমিও হাঁটাচলা করেছি। বিশাল রুম। এক পাশে টেবিল-চেয়ার, অন্য পাশে ১০-১৫ জন বসার মতো চমৎকার সোফা সাজানো। নেত্রী বোন হাসিনার একেবারে পশ্চিম-উত্তর কোণে বসার জায়গা। আমরা গিয়েছিলাম চারজন। আমি, আমার স্ত্রী নাসরীন, মেয়ে কুঁড়ি, কুশি। ছেলে দীপ বাইরে থাকায় যেতে পারেনি। মনে হয়, ২২-২৩ বছর পর আনুষ্ঠানিক আলাপ-আলোচনা। এর আগে জাতীয় দিবসে রাষ্ট্রপতি ভবনে, সশস্ত্র বাহিনী দিবসে সেনাকুঞ্জে, শোক দিবসে ধানমন্ডির ৩২-এ বেশ কয়েকবার দেখা এবং কথা হয়েছে। ৩২-এর বাড়িতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির সামনে আমার ছোট মেয়ে কুশিকে ভীষণ আদর করেছিলেন এবং স্বতঃস্ফূর্তভাবে বলেছিলেন, ‘বজ্র, তুমি মস্তবড় কাজ করেছ। সবাই এমনটা করতে পারে না। এজন্য আল্লাহ তোমাকে অনেক পুরস্কার দেবেন, এ দুনিয়াতেই দেবেন।’ তাঁর কথায় বুক ভরে গিয়েছিল। আমরা বোনের সামনে হতেই কুশিকে দেখে ‘এত বড় হয়েছে’ বলে বিস্ময় প্রকাশ করলেন। বলেছিলাম, মা নবম শ্রেণিতে পড়ে। স্বতঃস্ফূর্তভাবে তিনি বললেন, ‘ওকে যতটা পারো যত্ন নিও’। মনে হয় আমরা তিনজন একসঙ্গে বলে উঠেছিলাম, আমরা ওর কি যত্ন নেব। ও-ই আমাদের যত্ন নেয়, ও-ই আমাদের চালায়। যেখানে আমাদের ছেলেমেয়ে দিনরাত খোটাখুটি করত, ঝগড়া-ফ্যাসাদ করত, ছোট মামণিকে পেয়ে আমার বাসায় কোনো ঝগড়াঝাঁটি নেই, কোনো উত্তেজনা নেই, কোনো রাগারাগি নেই। মা থাকতে যেমন অনেক কিছু না থাকতেও আমরা শান্তিতে হাবুডুবু খেতাম, ঘর আলো করে কুশিমণি আসার পর সেই একই অবস্থা। সত্যিই নানা দিকে ছোটখাটো কষ্ট থাকলেও অপার শান্তিতে আছি।

বহুদিন পর অনেক সময় ছিলাম প্রিয় বোনের কাছে। একই পরিবারের লোকজনের মতো কথাবার্তা আলাপ-আলোচনা হয়েছে। তাঁর আন্তরিকতা আমাদের মুগ্ধ করেছে। বোন হাসিনাকে আলাপের মাঝে প্রধানমন্ত্রী মনে হয়নি, আপনজন মনে হয়েছে। অনেক বিষয়েই অনেক কথা হয়েছে। বেশ কয়েকবার উঠতে চাইলে বা সময় আছে কি নেই জিজ্ঞাসা করলে বললেন, ‘আরে বোসো’। তার কথায় আমার প্রণবদার কথা মনে হচ্ছিল। প্রণবদার সঙ্গে দিল্লিতে মাঝেমধ্যেই দেখা হতো, কথা হতো। এক রাতে ১০টার দিকে প্রণবদার সঙ্গে কথা বলছিলাম। তখন তিনি দেশরক্ষা মন্ত্রী। আমি যখন প্রণবদার ঘরে যাই তখনও ১০-১২ জন দর্শনার্থী তাঁর অপেক্ষায় ছিলেন। সেখানে তিনজন মুখ্যমন্ত্রী, কয়েকজন এমপি এবং কয়েকজন বড় দরের মানুষ। আধা ঘণ্টা পর কথাবার্তার মাঝে একবার বলেছিলাম, ‘দাদা, বাইরে লোকজন আছে, আমি এখন যাই।’ প্রণবদা সঙ্গে সঙ্গে বলেছিলেন, ‘আরে বাঘা, তুমি এলে তোমার সঙ্গে কথা বলতে আমার ভালো লাগে। ওরা এসেছে ওদের কাজে। তুমি এসেছ আমার কাজে। তাই তাড়াহুড়োর কোনো দরকার নেই।’ প্রায় এক ঘণ্টা পর যখন উঠে বেরোতে যাচ্ছিলাম তখন দাদা বলছিলেন, ‘তোমার দিদিকে দেখে যেও। গীতা তোমার জন্য খাবার নিয়ে বসে আছে।’ এই ছিল ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রণবদার সঙ্গে আমার সম্পর্ক। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমি বোনের মতোই দেখি। তা-ও আবার বড় বোন। আমার সন্তানের মতো তিনজন ছোট বোন- রহিমা, শুশু এবং শাহানা। কিন্তু আমার কোনো বড় বোন ছিল না। ’৭৭-এর শেষে দিল্লিতে বোন শেখ হাসিনা বড় বোনের মতোই আমাকে আদর-যত্ন করেছেন। সেদিনও সেটা অনুভব করেছি। তাঁর গভীর আন্তরিকতা আমাকে মুগ্ধ করেছে। এক-দেড় ঘণ্টায় যত রকম কথাবার্তা বলা যায় প্রায় সবই হয়েছে। এমনকি আমার স্ত্রী এবং আমি ভুলত্রুটির জন্য ক্ষমা চেয়েছি। হায়াত-মউতের কথা বলা যায় না। কখন চলে যাই ঠিক নাই। তাই আল্লাহর ওয়াস্তে ক্ষমা করে দিয়েন। হজে যাওয়ার পথে অনেকেই ক্ষমা চায়। আমার দিক থেকেও মনে হয়েছে মানুষ কেউ ত্রুটিমুক্ত নয়। তাই একজন মুসলমান হিসেবে ক্ষমা চাওয়া উচিত। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন হাসিনাও খুব স্বাভাবিকভাবেই ক্ষমার কথা বলেছেন। আমাদের ভালো লেগেছে। কুশিকে যথেষ্ট আদর করেছেন। কুঁড়িকে বলেছেন, ‘ল পাস করে আমার কাছে এসো, তোমাকে দরকার।’ বহুদিন পর নেত্রীর সঙ্গে নানা ধরনের কথা বলে চলে আসার পথে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, সাংবাদিকরা যখন জানতে চাইবে তখন কী বলব? ‘বলবে সম্পূর্ণই পারিবারিক’। অনেককে তা-ই বলেছি। প্রধানমন্ত্রীর দিক থেকে সাক্ষাতের খবর আগেই দিয়ে দেওয়া হয়েছিল পত্রিকায়। পরদিন গিয়েছিলাম আওয়ামী লীগের ২২তম সম্মেলনে। যাওয়ার পথে অনেক ইলেকট্রনিক মিডিয়া প্রশ্ন করেছিল, সম্মেলন কেমন হবে? সম্মেলনে নেতা নির্বাচন কেমন হবে? দৃঢ়তার সঙ্গে বলেছিলাম, সামনে এক বছরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন। তাই তেমন হেরফের হবে না। সভাপতির কোনো বিকল্প নেই। সাধারণ সম্পাদক অনেকেই হতে পারেন। নতুন কাউকে বানালে অন্য যারা সাধারণ সম্পাদক হওয়ার উপযুক্ত তাদের মনে কষ্ট হবে। আর আমাদের সাক্ষাতের সময় সভানেত্রীর একটি কথার পরিপ্রেক্ষিতে আমার মনে হয়েছিল ওবায়দুল কাদেরকে পরিবর্তন করা হবে না। যোগ্যতা-দক্ষতার দিক থেকে ওবায়দুল কাদের একেবারে ফেলনা নয়। অন্যদিকে নতুন কাউকে সাধারণ সম্পাদক বানালে সাধারণ সম্পাদক হওয়ার উপযুক্ত যারা তারা যিনি সাধারণ সম্পাদক হবেন তিনি ছাড়া বাকিরা মানসিক কষ্ট পাবেন। এ সময় জাতীয় নির্বাচনের এক বছর আগে নেত্রী তেমন কাউকে সে রকম কষ্ট দিতে রাজি হবেন না। তাই ওবায়দুল কাদেরের সাধারণ সম্পাদক হওয়া অবধারিত। কথায় কথায় আরেকটি কথা উঠেছিল। বোন বলেছিলেন, ‘বজ্র, ওবায়দুল কাদের অসুস্থ হয়ে যখন হাসপাতালে তখন মরেই গিয়েছিল। এর মাঝে একবার তার চেতনা হারিয়ে গিয়েছিল। ডাক্তাররা ডেড ঘোষণা করেছিলেন। আমি গিয়ে তিন-চার বার ওবায়দুল কাদেরকে জোরে জোরে ডাকলে তার শান্ত স্থির চোখের মণি একটু নাড়াচাড়া করে। আশপাশে যে ডাক্তাররা ছিল তারা সবাই বিস্মিত হয়ে যায়। আবার চেষ্টা চালানো শুরু হয়। তার সব অঙ্গপ্রত্যঙ্গই কাজ করা শুরু করে। সেই সময় দেবী শেঠীকে বিশেষ বিমানে আনা হয়। ওবায়দুল কাদেরকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তিনি বলেছিলেন, চিকিৎসা সুন্দর হয়েছে। কোনো ত্রুটি নেই। পৃথিবীর যে-কোনো দেশে এর চাইতে ভালো বা উন্নত চিকিৎসা হতো না। পরে স্থির হয় সিঙ্গাপুর পাঠানোর। আল্লাহর মেহেরবানিতে ওবায়দুল কাদের এখনো আমাদের মাঝে আছে।’ এ ধরনের একটি মায়ের মতো অনুভূতি শুনে আমি ধরে নিয়েছিলাম ওবায়দুল কাদেরই সাধারণ সম্পাদক হবেন। তা-ই হয়েছে। সিদ্ধান্তের দিক থেকে এটা মাননীয় নেত্রীর শ্রেষ্ঠ সিদ্ধান্ত। ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে আমার সব সময়ই যোগাযোগ আছে। লোকটিকে আমি খুবই ভালোবাসি, স্নেহ করি, সম্মান করি। নতুন করে সাধারণ সম্পাদক হওয়ায় তাঁকে সঙ্গে সঙ্গে অভিনন্দনও জানিয়েছি। মাননীয় নেত্রী আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনাকে গভীর অভিনন্দন জানাই। সেই সঙ্গে আওয়ামী লীগের সম্পূর্ণ কমিটিকেও আমার, আমার পরিবার এবং কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের পক্ষ থেকে অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানাই।

২৪ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের ২২তম সম্মেলন আমার খুবই ভালো লেগেছে, সুশৃঙ্খল মনে হয়েছে। দেশে গণতন্ত্র নেই, কোনো দলেই নেই। তবু এবার আওয়ামী লীগের এ সম্মেলনে অনেকটাই গণতন্ত্রের চেষ্টা করা হয়েছে তাই অভিনন্দন জানাই। তবে ২৪ ডিসেম্বর ছিল আমাদের দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। অনেক রক্তের মধ্য দিয়ে ১৯৯৯ সালের ২৪ ডিসেম্বর কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের জন্ম হয়েছিল। জানি না কেন সেই দিনে আওয়ামী লীগের এমন চমৎকার সম্মেলনের দিন ধার্য করা হয়েছিল। আমরা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ তাই জানুয়ারি অথবা ফেব্রুয়ারির কোনো দিন আমাদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করব। তবে আওয়ামী লীগের সম্মেলন থেকে ফেরার পথে সাংঘাতিক জুলুম লক্ষ করলাম। সম্মেলনস্থল থেকে গাড়ি পর্যন্ত পৌঁছতে আমার ৩০-৪০ মিনিট লেগেছে। যেখানে নির্বিঘ্নে পৌঁছাতে পারলে ৫-৬ মিনিট লাগার কথা। জোয়ান-বুড়া সবার সেলফি তোলার শখের কাছে আমি একেবারে পরাজিত। সেলফি তোলা তবু একটা ব্যাপার। কিন্তু যে পরিমাণ ধাক্কাধাক্কি করে কল্পনা করা যায় না। বিশেষ করে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ আমাকে কাছে পেলে তাদের উৎসাহ অনেক বেড়ে যায়। সেলফি তুলতে উন্মাদ হয়ে যায়। সেলফিওয়ালাদের চাপ সামলাতে শক্তমর্দ ১০ জনের দরকার। লোকের অভাব নেই। কিন্তু এ রকম জাতীয় অনুষ্ঠানে ও রকম লোক নিয়ে যাওয়া যায় না। তাই যা অসুবিধা। যেটা ২৪ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের সম্মেলনেও বেরোবার পথে হয়েছে। টাঙ্গাইলের দুটি ছেলে ভীষণ সাহায্য করেছে। ছেলেগুলো ছাত্রলীগ করে। তাদের ব্যবহারে আমাদের ছাত্রলীগ করার সময়ের কথা মনে হয়েছে।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের বাণিজ্য-শিল্প প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের বাণিজ্য-শিল্প প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক

এই মাত্র | বাণিজ্য

‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু
আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’
‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর
সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত
রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত
ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা
মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই
পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন
গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!
রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে
ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু
গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার
কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী
বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা
ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার
কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা