শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২২

চীন-ভারত সম্পর্ক কোন পথে

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
চীন-ভারত সম্পর্ক কোন পথে

চীন-ভারত তিক্ত সম্পর্ক নিয়ে ভারতের বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো নানা প্রশ্ন তুলেছে। তারা বলছে, যে কোনো মুহূর্তে চীন ভারত আক্রমণ করতে পারে। সিকিম, তিব্বত সীমান্ত থেকে শুরু করে কাশ্মীর সীমান্তের প্রায় সাড়ে তিন হাজার মাইল জায়গা শুধু দখল করেই নেয়নি, তারা যে দখল করেছে তার তথ্য প্রমাণ ভারত ও আমেরিকার স্যাটেলাইটে প্রতিদিন ধরা পড়ছে। একমাত্র গালওয়ান সীমান্তেই ৭০ হাজার চীনা সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। রাস্তাঘাট, বাড়িঘর সবই সেখানে দীর্ঘদিন ধরে তৈরি করা হয়েছে। আনা হয়েছে প্রচুর ট্যাঙ্ক ও মারণাস্ত্র। সবকিছু মিলিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যখন বলছেন, এগুলো কিছু নয়, সবই রাহুল গান্ধীর প্রচার। কিন্তু ভারতের প্রাক্তন ও বর্তমান জেনারেলরা প্রতিদিন টিভিতে সাক্ষাৎকার দিয়ে রাহুল গান্ধী যে কথা বলছেন তার সঙ্গে সহমত পোষণ করেছেন।

যেহেতু মোদি বলেছেন যে, চীনারা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে না, সঙ্গে সঙ্গে তার বিজেপি-আরএসএস বলতে শুরু করেছে, জওহরলাল নেহরু চীনের কাছে নাকি দেশের জমি বিক্রি করে গেছেন। তাদের এ উক্তি শুনে ইতিহাসবিদরা বলছেন, ওদের এ বক্তব্যগুলোয় ঢাকার কুট্টিদের কথাই মনে আসে। কইয়েন না কর্তা, ঘুড়াও হাসব। পৃথিবীর কোনো লোক কি এ কথা বিশ্বাস করতে পারে! ইতিহাস বলে যে চীনারা বরাবরই বিশ্বাসঘাতক। আমার মনে আছে যে ১৯৬০ সালে আমরা তখন ছাত্র। চীনের প্রধানমন্ত্রী চৌ এন লাই নেহরুর আমন্ত্রণে ভারত সফরে এসেছিলেন। নেহরু তাকে নিয়ে কলকাতা সফরে আসেন। আমরাও সে সময় ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে বিরাট জনসভায় চীনের প্রধানমন্ত্রী চৌ এন লাইকে দেখতে গিয়েছিলাম।

চৌ এন লাই সেই জনসভায় নেহরুর হাত ধরে বলেছিলেন, হিন্দি-চীনি ভাই ভাই। তার দুই বছর পরেই ১৯৬২ সালের সেপ্টেম্বর মাসের তৃতীয় সপ্তাহে চীন ভারত আক্রমণ করে। বন্ধু চৌ এন লাই যে বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারে তা জওহরলাল নেহরু স্বপ্নেও ভাবতে পারেননি। তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। ভুবনেশ্বরে কংগ্রেস অধিবেশনে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হন। ’৬৪ সালে হৃদরোগে আক্রান্ত অবস্থায় তিনি মারা যান। নেহরুর উদ্যোগে তৈরি হয়েছিল পঞ্চশীল। নেহরু চৌ এন লাইকে পঞ্চশীলের সদস্য করেছিলেন। এই পঞ্চশীলের অন্য সদস্যরা ছিলেন মিসরের প্রেসিডেন্ট জামাল নাসের। ঘানার প্রেসিডেন্ট নকরুমা, যুগোস্লাভ প্রেসিডেন্ট মার্শাল টিটো এবং ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট সুকর্ণ। পঞ্চশীল ভারত আক্রমণের পর ভেঙে যায়। কারণ বাকি সদস্যরা এ আক্রমণের তীব্র নিন্দা করেছিল।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী রাহুল গান্ধীকে চিঠি লিখে তার ভারতজুড়ে যাত্রা বন্ধ করতে বলেছেন। কারণ এই যাত্রা কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী ১০৫ দিন হয়ে গেছে। প্রায় ১৫০০ মাইল হাঁটা হয়ে গেছে। তাতে কংগ্রেস বিপুল সাড়া পেয়েছে। তাতে বিজেপি আরএসএস এবং তৃণমূল ভয় পেয়ে গেছে

কলকাতার জনসভায় চৌ এন লাইয়ের নেহরু প্রশান্তি শুনে সেদিন ভারতবর্ষে হিন্দি-চীনি ভাই ভাই চালু হয়ে গেল। আর ’৬০ সালে তার যে ভাষণটি ছিল চীনা ভাষায় লেখা সেটি অনুবাদ করিয়ে ব্রিগেডে পড়েছিলেন তৎকালীন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ডাক্তার বিধানচন্দ্র রায়। তিনি বলেছিলেন, পথের কুকুর পথেই ঘেউ ঘেউ করবে। আর জওহরলালের নেতৃত্বে ভারত এগিয়ে চলবে। জনগণের হর্ষধ্বনির মধ্যে নেহরুর হাত ধরে তিনি বলেছিলেন, চীন-ভারত ভাই ভাই সম্পর্ক থাকবে চিরদিন।

কমিউনিস্টদের মজার ব্যাপার হলো এই, ১৯৪৮ সালে স্বাধীনতার এক বছর পর নেহরু ভারতের প্রেসিডেন্ট সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণকে মস্কোয় পাঠিয়েছিলেন। তখন থেকেই ভারতের সঙ্গে সোভিয়েত ইউনিয়নের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ১৯৬২ সালের যুদ্ধের সময় নেহরু ক্রেমলিনের কাছে সাহায্য চান। তখন ক্রুশ্চেভ নেহরুকে বলে দেন, চীন আমাদের ভাই। তোমরা আমাদের বন্ধু। আমরা তোমাদের কোনো সাহায্য করব না। খবর পেয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি নেহরুকে ফোন করে সাহায্য করতে চান। নেহরু তাদের সাহায্য প্রত্যাখ্যান করে বলে দেন, আমার দেশ নির্জোট আন্দোলনে বিশ্বাসী। এটাই হলো চীন-ভারত যুদ্ধের একটি ঐতিহাসিক তথ্য। ওই যুদ্ধে ভারত হেরে যায়। তখন ভারতের সংসদের উভয়পক্ষে যুদ্ধের পরিস্থিতি নিয়ে নেহরু বিবৃতি দিতেন। এমনকি কংগ্রেস দলের নেতাদের দাবি মেনে নিয়ে নেহরু বন্ধু প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ভি কে কৃষ্ণমেননকে মন্ত্রিসভা থেকে সরিয়ে দেন। পরিস্থিতি তখন এতই খারাপ, ভারত হেরে যাওয়ার পর ভারতের লোকসভায় কংগ্রেস ও বিরোধী দলের ১৬৫ জন সংসদ সদস্য বক্তৃতা করেছিলেন। তারা কেউ নেহরুর পদত্যাগ চাননি। তারা চেয়েছিলেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর পদত্যাগ, যা তিনি আগেই করে দিয়েছিলেন। পুরনো সংসদ সদস্যদের মুখে শুনেছি, তিনি লোকসভা সদস্যদের বক্তব্য মন দিয়ে শুনে নোট নিয়েছিলেন। আর চীন যে আক্রমণের প্রস্তুতি নিচ্ছে, সে ব্যাপারে বর্তমান সংসদে ১৫ দিন ধরে কংগ্রেস ও অন্য বিরোধীরা আলোচনা চায়। সংসদ সদস্যরা কক্ষ থেকে বারবার বেরিয়ে যান। আর আরএসএস বিজেপি তো উদ্ভট মস্তিষ্ক। অমিত শাহ (ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী) সংসদে বলে বসেছেন, জওহরলাল নেহরু ভারতের জমি চীনকে বিক্রি করে দিয়েছেন।

কংগ্রেসের প্রধান মুখপাত্র জয়রাম রমেশ বলেছেন, ওদের একটু পড়াশোনা করা দরকার। মাও সে তুং তার বইতে বলেছেন, ৪০/৫০ বছর পর ভারতকে আক্রমণ করতে হবে। সে জন্য চীনা সেনারা যেন সব সময় প্রস্তুত থাকে। কূটনৈতিক মহলে প্রশ্ন উঠেছে- ১০ বছর গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী থাকার সময় ২০ বার চীন সফরে গিয়েছিলেন মোদি। বর্তমানে চীনা রাষ্ট্রপ্রধান শি জিন পিংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। তাদের ওই সাক্ষাৎকারে কী আলোচনা হয়েছে তা কেউ জানে না। মোদি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর জিন পিং প্রথম ভারত সফর করেন গুজরাটে। সেখানে তিনি নরেন্দ্র মোদির কাছে একটি অর্ডার পান। প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা ব্যয় করে চীন থেকে সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেলের মূর্তি বসানো হয় গুজরাটের আহমেদাবাদে। বিরোধী দলের বিশ্বাস চীনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে মোদির একটা গোপন সমঝোতা আছে। তারা সে কথা বারবার সংসদের অধিবেশনে বলছেনও। কিন্তু মোদি মুখে কুলুপ এঁটে বসে আছেন। উদ্দেশ্যটা কী?

মোদির পররাষ্ট্রমন্ত্রী এম জয়শঙ্কর মোদির হয়ে সাফাই দিতে গিয়ে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকে একহাত দেখিয়েছেন। কূটনীতিক মহলের খবর, জয়শঙ্করের বাবা ’৬২ সালের যুদ্ধের সময় চীনে ভারতের রাষ্ট্রদূত ছিলেন। ২০১০ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত জয়শঙ্কর নিজে চীনে ভারতের রাষ্ট্রদূত ছিলেন। চীন সম্পর্কে জ্ঞানগাম্যি জয়শঙ্করের থাকারই কথা। কিন্তু সেসব ভুলে গিয়ে তিনি এখন আরএসএসকে সমর্থন করে চলেছেন। নরেন্দ্র মোদির চীন নীতির একমাত্র সমর্থক হলো তৃণমূল কংগ্রেস এবং যার নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

চীন প্রসঙ্গ বাদ দিয়ে হঠাৎ মোদির স্বাস্থ্যমন্ত্রী রাহুল গান্ধীকে চিঠি লিখে তার ভারতজুড়ে যাত্রা বন্ধ করতে বলেছেন। কারণ এই যাত্রা কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী ১০৫ দিন হয়ে গেছে। প্রায় ১৫০০ মাইল হাঁটা হয়ে গেছে। তাতে কংগ্রেস বিপুল সাড়া পেয়েছে। তাতে বিজেপি আরএসএস এবং তৃণমূল ভয় পেয়ে গেছে।

আসলে কী হচ্ছে? তাইওয়ানে এ হামলা চালিয়ে ভারতের পাশাপাশি দালাইলামাকেও বার্তা দিতে চাইছে চীন। সে সঙ্গে তাইওয়ানকে অস্থির করে চীন সামগ্রিকভাবে সীমান্ত আলোচনা শুরু করানোর জন্য ভারতের ওপর চাপ তৈরি করতে চাইছে।

দিল্লির কূটনৈতিক মহলের বক্তব্য, সীমান্তের পশ্চিম সেক্টরে চীনা সেনাদের ভারতীয় জমি দখলকে নতুন স্থিতাবস্থা বা নিউ নর্মাল হিসেবে তুলে ধরতে চাইছে বেইজিং। তাদের কিশলয়, এ অবস্থাতেই যদি ভারতের সঙ্গে আগের মতো সীমান্ত আলোচনা শুরু করে দেওয়া যায়। তাদের কব্জা করে রাখা ভারতের হাজার দুয়েক কিলোমিটার এলাকায় তারা ক্রমশ বৈধতা পেয়ে যাবে। ঘরোয়াভাবে এমন আশঙ্কাই প্রকাশ করেছে দিল্লি।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, বেইজিংয়ের ফাঁদে পা দিতে নারাজ সাউথ ব্লক। সদ্য প্রাক্তন চীনা রাষ্ট্রদূত সুং উইদং অক্টোবর মাসে তার বিদায়ী ভাষণে গোগরা হট স্প্রিং এলাকা থেকে সেনার পিছু হটাকে বড় করে দেখিয়ে বলেছিলেন, জরুরি পরিস্থিতি থেকে ভারত-চীন সীমান্ত এখন স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে ফিরেছে। দৌলতবেগসহ আরও অনেক এলাকায় যে চীনা সেনা ঘাঁটি গেড়ে রয়েছে তা সুকৌশলে এড়িয়ে গিয়েছিলেন উইদং।

এদিকে রাহুল গান্ধী এবার সরাসরি অভিযোগ তুলেছেন, করোনার অজুহাত তুলে তার ভারতজুড়ে যাত্রা বন্ধ করার চেষ্টা হচ্ছে। সম্প্রতি স্বাস্থ্যমন্ত্রী রাহুলকে যাত্রা বন্ধ করার জন্য চিঠি দিয়েছিলেন। রাহুল বলেন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেছেন, ‘কভিড আসছে, যাত্রা বন্ধ করুন।’ যাত্রা আটকাতে নতুন ফন্দিফিকির খোঁজা হচ্ছে। আসলে ওরা ভারতের শক্তি, ভারতের অস্ত্রকে ভয় পেয়েছেন। তাই কংগ্রেসের যাত্রা বন্ধ করতে উঠেপড়ে লেগেছে। উল্লেখ্য, ’৭১ সালের যুদ্ধের সময় বাঙালি নিধনের জন্য চীন পাকিস্তানের কাছে প্রচুর অস্ত্র বিক্রি করেছিল। যে অস্ত্র তারা বিক্রি করেছিল, সেই অস্ত্রই তারা বাঙালিদের ওপর ব্যবহার করেছিল। এতদিন পরেও সে কথা সবার স্মরণে আছে।

লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
পরশুরামে ব্যবসায়ী হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
পরশুরামে ব্যবসায়ী হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে দুই বিভাগ: অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে ৩ দিনের কলম বিরতি ঘোষণা
এনবিআর ভেঙে দুই বিভাগ: অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে ৩ দিনের কলম বিরতি ঘোষণা

১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

‘গুজবকে কখনো দাবানল হতে দেবেন না’
‘গুজবকে কখনো দাবানল হতে দেবেন না’

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরুর দেশী জাতের পরিবর্তে আধুনিক জাত দরকার নেই: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
গরুর দেশী জাতের পরিবর্তে আধুনিক জাত দরকার নেই: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ভারতীয় নাগরিককে এনআইডি দেওয়ার অভিযোগ, দুদকের মামলা
বাগেরহাটে ভারতীয় নাগরিককে এনআইডি দেওয়ার অভিযোগ, দুদকের মামলা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতের আঁধারে কুপিয়ে জখম, আরো একজন মারা গেছেন
রাতের আঁধারে কুপিয়ে জখম, আরো একজন মারা গেছেন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৮

২১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভারতের পেট্রাপোলে বিজিবি-বিএসএফ সমন্বয় সভা
ভারতের পেট্রাপোলে বিজিবি-বিএসএফ সমন্বয় সভা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে মাদক কারবারী স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে মাদক কারবারী স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেছাচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজ
পেছাচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার

৩৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

পটুয়াখালীতে খালে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে খালে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীর নিয়ে ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাব কি ভারতকে বিব্রত করলো?
কাশ্মীর নিয়ে ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাব কি ভারতকে বিব্রত করলো?

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জ আদালতে হাজতখানার লাইব্রেরি উদ্বোধন
মুন্সীগঞ্জ আদালতে হাজতখানার লাইব্রেরি উদ্বোধন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক
ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আইনের শাসন বিপন্ন, বিচারালয় সন্ত্রস্ত: মার্কিন প্রধান বিচারপতি
যুক্তরাষ্ট্রে আইনের শাসন বিপন্ন, বিচারালয় সন্ত্রস্ত: মার্কিন প্রধান বিচারপতি

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট অফিস ও হাসপাতালে অভিযান, দুই দালালকে অর্থদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট অফিস ও হাসপাতালে অভিযান, দুই দালালকে অর্থদণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আকাশে ধরা দেবে ঋতুবরণ ফুলচাঁদ
আকাশে ধরা দেবে ঋতুবরণ ফুলচাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারপ্রধান হিসেবে প্রথমবার চট্টগ্রামে যাচ্ছেন ড. ইউনূস
সরকারপ্রধান হিসেবে প্রথমবার চট্টগ্রামে যাচ্ছেন ড. ইউনূস

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ করার দাবিতে নিউইয়র্কে সমাবেশ
আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ করার দাবিতে নিউইয়র্কে সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কোম্পানীগঞ্জে প্রবাসীর ওপর আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের হামলার অভিযোগ
কোম্পানীগঞ্জে প্রবাসীর ওপর আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের হামলার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে বাস-মাইক্রোবাসের সংঘর্ষ, শিশুসহ আহত ১০
মাদারীপুরে বাস-মাইক্রোবাসের সংঘর্ষ, শিশুসহ আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম বৈঠকে মোহাম্মদ বিন সালমান ও ট্রাম্পের মধ্যে যে আলোচনা হলো
প্রথম বৈঠকে মোহাম্মদ বিন সালমান ও ট্রাম্পের মধ্যে যে আলোচনা হলো

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইলিশের প্রজনন রক্ষায় বিকল্প কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে জেলেদের মাঝে বাছুর বিতরণ
ইলিশের প্রজনন রক্ষায় বিকল্প কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে জেলেদের মাঝে বাছুর বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছ ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
গুচ্ছ ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে গাছ থেকে পড়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধের
চট্টগ্রামে গাছ থেকে পড়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধের

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো
ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান
দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়
অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবি থেকে দূরে অনন্ত
ছবি থেকে দূরে অনন্ত

শোবিজ

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা