শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ জানুয়ারি, ২০২৩

ডান্ডাবেড়ি ও বাস্তিল দুর্গ

সাইফুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
ডান্ডাবেড়ি ও বাস্তিল দুর্গ

১৭১৫ খ্রিস্টাব্দ। চতুর্দশ লুইয়ের মৃত্যুর পর রাজপুত্র নাবালক হওয়ায় ফ্রান্সের রাজদন্ড কার্যত তখন রিজেন্টের হাতে। রিজেন্ট মানে রাজ-অমাত্যগণের মধ্য থেকে মনোনীত রাজপ্রতিনিধি। রাজখরচা কিছুটা সাশ্রয় করার উদ্দেশ্যে রিজেন্টের আদেশে রাজ আস্তাবল থেকে বিক্রি করা হলো অর্ধেক ঘোড়া। তেইশ বছরের তরুণ ফ্রাঁসোয়া মারি আরুয়ে, কেননা তখনো তিনি তাঁর ভলতেয়ার ছদ্মনামটি গ্রহণ করেননি, টিপ্পনী কেটে পদ্য লিখলেন, ঘোড়াগুলো বিক্রি না করে এর বদলে রাজসভা থেকে অর্ধেক গাধাকে বিদায় করলেই বেশি বুদ্ধির পরিচয় দেওয়া হতো না কি? স্বভাবতই লেখাটি পড়ে অগ্নিমূর্তি ধারণ করল রিজেন্ট। এক দিন এক পার্কে এই তরুণ লেখকের সাক্ষাৎ পেলেন জনৈক রিজেন্ট সদস্য এবং তাঁকে উদ্দেশ করে বললেন, মসিঁয়ে আরুয়ে, আপনার তো দেখছি বেশ দারুণ হাত হয়েছে লেখার। চমৎকার সব লেখা উপহার দিচ্ছেন আমাদের দিনকে দিন। তা পুরস্কার হিসেবে আপনাকে কী দেওয়া যায় ভাবছি। আপনাকে নতুন একটি জায়গা দেখতে পাঠালে কেমন হয়? আরুয়ে বললেন, ধন্যবাদ মসিঁয়ে, কিন্তু জায়গাটা কোথায়? রিজেন্ট অগ্নিভ চেহারায় বললেন, বাস্তিল দুর্গে! পরদিন ১৭১৭ খ্রিস্টাব্দের ১৬ এপ্রিল, আরুয়েকে সত্যি সত্যি পাঠানো হলো বাস্তিল কারাগারে। আর বাস্তিল কারাগারে থাকার সময়ই ফ্রাঁসোয়া মারি আরুয়ে ভলতেয়ার ছদ্মনাম গ্রহণ করে লিখতে শুরু করলেন একটির পর একটি জ্বালাময়ী লেখা। ৭৯ ফুট উচ্চতাসম্পন্ন বাস্তিল দুর্গ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৩৮৩ খ্রিস্টাব্দে, ফরাসি রাজা পঞ্চম চার্লসের আমলে প্যারিসকে ইংরেজদের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য। কিন্তু পঞ্চম চার্লসের পর ফ্রান্সের সব রাজাই এটাকে রাজ্যের কেন্দ্রীয় কারাগার হিসেবে ব্যবহার করে আসছিলেন। ফরাসি বিপ্লবের প্রাক্কালে বহু বিপ্লবীকে পুরে রাখা হয়েছিল এই দুর্গে। তাদের মধ্যে ছিলেন ভলতেয়ার, ম্যাক্সমিলিয়েন রবস্পিয়ের দাঁতো প্রমুখ। জাঁ জ্যাক রুশো অবশ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা মাথায় নিয়ে পালিয়ে বেড়িয়েছেন এক দেশ থেকে অন্য কোনো দেশে কিংবা শহরে। কার্যত যারাই সে সময় রাজা ষোড়শ লুইয়ের বিরোধিতা করতেন তাদের সবাইকেই বাস্তিল দুর্গে বন্দি করা হতো। ১৪ জুলাই ১৭৮৯ সালে বিপ্লব ও গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে এই বাস্তিল দুর্গের পতন হয়।

১৯৯০ সালে বাংলাদেশে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে সামরিক স্বৈরশাসককে হটিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল গণতন্ত্র। আমরা বাংলাদেশের জনগণ ভেবেছিলাম দিনে দিনে এই গণতন্ত্র হয়তো আরও সুদৃঢ় ও শক্তিশালী হবে। কিন্তু সে প্রত্যাশা যেন ক্রমশ অন্ধকার অমানিশার অতল গহ্বরে তলিয়ে যাচ্ছে। যে সরকারটি দিনবদলের কথা বলে ক্ষমতায় এলো, তারা দেশে এ কী করছে! ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় পূর্বনির্ধারিত মহাসমাবেশের আগে ৮ ডিসেম্বর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনী বিএনপির পল্টন অফিসে তল্লাশির নামে যা করেছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এর মধ্যেই একটি ঘটনা সারা দেশে সমালোচনা ও নিন্দার ঝড় তুলেছে। গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার বোয়ালি ইউনিয়ন বিএনপি সভাপতি আলী আজমকে হাতকড়া ও ডান্ডাবেড়ি পরিয়ে তার মায়ের জানাজায় নেওয়ার ঘটনায় জনসাধারণের মধ্যে সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে। গত ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় সমাবেশকে কেন্দ্র করে সারা দেশেই বিএনপি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ‘গায়েবি’ মামলার অভিযোগ উঠেছে দলটির পক্ষ থেকে। এর অংশ হিসেবেই নাকি ২৯ নভেম্বর কালিয়াকৈর থানায় বিস্ফোরক আইনে একটি মামলা হয়। মামলায় চন্দ্রায় আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগ আনা হয়। এতে উপজেলা বিএনপি সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ ১১ নেতা-কর্মীর নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাতপরিচয় আরও ১০০-১৫০ জনকে আসামি করা হয়। ওই মামলায় অজ্ঞাত আসামি হিসেবে ১ ডিসেম্বর রাতে আলী আজমকে কালিয়াকৈরের পাবরিয়াচালা গ্রামের বাড়ি থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ। আলী আজম ছাড়াও পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবদুল কুদ্দুস, ৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর সারোয়ার হোসেন আকুলসহ ১৬ জনকে গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠায়। কালিয়াকৈর থানার ওসি আকবর আলী খান দাবি করেন, ওই মামলায় কয়েকজনকে গ্রেফতারের পর তারা আলী আজমের নাম বলেছে। এজাহারে নাম নেই অথচ এমন একজনকে ডান্ডাবেড়ি পরিয়ে রাখা কতটুকু যুক্তিযুক্ত? প্রশ্ন হচ্ছে, কার বুদ্ধিতে পুলিশ এসব করেছে?। তাদের যদি এতটুকু ইতিহাসবোধ কিংবা ইতিহাস সম্পর্কে জ্ঞান থাকত বিরোধী রাজনীতিবিদদের এভাবে কারাগারে অবরুদ্ধ রাখতে পারতেন না। বেশ কয়েক বছর আগে মির্জা আব্বাসের বক্তৃতার একটি কথা বেশ ভালো লেগেছিল। উনি বলেছিলেন, কাউকে জেলে ভরে যদি ক্ষমতা চিরস্থায়ী করা যেত তবে আইয়ুব খান এখন পর্যন্ত ক্ষমতায় আসীন থাকতেন। কথাটি মির্জা আব্বাস যথার্থই বলেছেন। বিরোধীদলীয় নেতাদের জেলে ভরে রাখলেই কি ক্ষমতা চিরস্থায়ী করা যায়? ইতিহাস কী বলে? পাঠকবৃন্দ, আসুন একটু ইতিহাসচর্চা করি। ১৯৫০ সালে ইরানের জনগণ প্রত্যক্ষ ভোটের মাধ্যমে গণতন্ত্রকামী নেতা মোহাম্মদ মোসাদ্দেককে ক্ষমতায় বসান। তিনি প্রধানমন্ত্রী হয়েই যে কাজটি প্রথমে করলেন সেটি হচ্ছে, ইরানের সমস্ত প্রাকৃতিক সম্পদ যেমন তেল-গ্যাস ইত্যাদি জাতীয়করণের মাধ্যমে সেগুলোকে ইরানের জনগণের কাছে ফিরিয়ে দিলেন। আর এতেই প্রচন্ড রুষ্ট হলো পশ্চিমা দেশগুলো। ফলে ভিতরে ভিতরে তারা ষড়যন্ত্রের জাল বুনতে লাগল। বিশেষ করে ব্রিটেন ও মার্কিন ষড়যন্ত্রের ফসল হিসেবে ১৯৫৩ সালে ইরানের গণতন্ত্রকামী নেতা মোহাম্মদ মোসাদ্দেককে একটি সশস্ত্র সেনা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দেওয়া হলো। ব্রিটিশ-মার্কিন শক্তি ক্ষমতায় বসাল তাদের মদদপুষ্ট ও তাঁবেদার শাহ রেজা পাহলভিকে। যিনি ছোটবেলা থেকেই অসম্ভব বিলাসী ও উচ্ছৃঙ্খল জীবনযাপনের জন্য নিন্দিত ছিলেন। তাঁকে ঘিরে ইরানে বেশ কিছু কিংবদন্তিও প্রচলিত আছে। শাহ রেজা পাহলভির স্ত্রী নাকি প্রত্যহ দুধ দিয়ে স্নান করতেন। অন্যদিকে শাহ রেজার দুপুরের পানাহার প্যারিস থেকে সুপারসনিক বিমানযোগে তেহরানে নিয়ে আসা হতো।

এবার মূল প্রসঙ্গে আসি। ইরানের নিরীহ জনগণের ওপর শুরু হলো জুলুম, নিপীড়ন ও নির্যাতন। বিশেষ করে রেজা পাহলভি বিরোধী দলের ওপর চড়াও হলেন নগ্ন খড়গহস্তে। তিনি নির্লজ্জভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য তৈরি করলেন একটি বিশেষ পুলিশ বাহিনী। সেই বাহিনীকে বলা হতো ‘সেভার’। নির্যাতন-নিপীড়নের এক অন্ধকার যুগের সূচনা হলো। রেজা ভেবেছিলেন এই বাহিনী নিয়ে তার মসনদ চিরস্থায়ী করতে পারবেন তিনি। কিন্তু ইরানের আপামর জনতা জেগে উঠল সেই অত্যাচার-নিপীড়ন-নির্যাতনের বিরুদ্ধে। অবশেষে এক গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে ইরানের জনগণ রেজা পাহলভিকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করেন এবং নির্বাসনে থাকা আয়াতুল্লাহ খোমেনিকে ক্ষমতায় আসীন করেন। প্রতিষ্ঠিত হলো জনগণের সরকার। অন্যদিকে ক্যান্সার আক্রান্ত রেজা পাহলভি আমেরিকায় রাজনৈতিক আশ্রয়ে সেই সময়ের জন্য প্রাণে বেঁচে গেলেন।

আরেকটি দৃষ্টান্ত দিচ্ছি। দক্ষিণ আফ্রিকায় ১৯৬৮ সালে তৎকালীন শ্বেতাঙ্গ সরকার সমস্ত বিরোধী রাজনৈতিক দল ও সংস্থা নিষিদ্ধ করে এবং কিংবদন্তি নেতা নেলসন ম্যান্ডেলাকে কেপটাউন থেকে প্রায় ৭ কিলোমিটার দূরে রোবেন আইল্যান্ড নামক একটি দ্বীপের কারাগারে বন্দি করে রাখে সুদীর্ঘ ২৭ বছর। কিন্তু তাঁর ওপর আরোপিত জেল-জুলুম তাঁকে অবদমিত করতে পারেনি। আজ তিনি বিশ্ব রাজনৈতিক মঞ্চে এক মুকুটহীন সম্রাট। সরকার যদি নিদেনপক্ষে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর কারাবাসের উদাহরণটুকুও আমলে নিত তাহলেও প্রতিপক্ষ দলের নেতাদের ওপর এমন অনুদার আচরণ করতে পারত না। জেল-জুলুম দিয়ে কখনো মসনদ চিরস্থায়ী করা যায় না। জেল-জুলুম যত বাড়ে আন্দোলন-সংগ্রাম ততটাই বেগবান হয়। ইতিহাস আমাদের এই শিক্ষাই দেয়। ফরাসি বিপ্লব থেকে শুরু করে রুশ বিপ্লব কিংবা আমেরিকার স্বাধীনতা যুদ্ধ- সব ক্ষেত্রেই আমরা ইতিহাসের একই চিত্র দেখি। কিন্তু পরিতাপের বিষয়, সেই সব ইতিহাস থেকে আমরা কিছুই শিক্ষা নিই না।

বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন তখন কেবল সাত কিংবা আট বছরের বালক। তাঁর শ্রেণির ৭০ জন ছাত্রছাত্রীর মধ্যে তিনিই ছিলেন ইহুদি। আইনস্টাইনের নিজের কথা থেকে জানা যায়, যদিও শিক্ষকরা ইহুদি বলে কখনো তাঁর সঙ্গে ভিন্ন আচরণ করেননি, কিন্তু ছাত্ররা তাঁকে খুবই উত্ত্যক্ত করত এবং বিদ্যালয়ে আসা-যাওয়ার পথে কখনো কখনো আইনস্টাইনকে হিংসাত্মক আক্রমণের শিকারও হতে হতো। এই উত্ত্যক্ততা ও আক্রমণে তাঁর ভীত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আইনস্টাইন নিজেই লিখে গেছেন তাঁর অবদমিত আবেগের মুক্তি ঘটত বাড়িতে কঠোরভাবে ইহুদি ধর্মাচরণ পালনের মধ্য দিয়ে। ‘ছোট আলবার্ট শিগগিরই গভীর ধর্মপরায়ণ হয়ে উঠেছিলেন, আধ্যাত্মিক ও ধর্মাচরণগত দুভাবেই। বহু বছর তিনি শূকরের মাংস খেতেন না, পরিবারে কেবল তিনি একাই এটা খেতেন না এবং তাঁর পিতা-মাতা ইহুদি ধর্মাচরণে এই শৈথিল্য দেখাতেন বলে তিনি বেশ ক্ষুব্ধ হতেন।’ অত্যাচার-নিপীড়নের প্রভাব যে শুধু মানুষের ব্যক্তিজীবনে চোখে পড়ে তা কিন্তু নয়। আমরা বিভিন্ন সাহিত্যেও এর সোচ্চার ও প্রতিবাদী রূপায়ণ দেখি। অনেক উদাহরণের মধ্যে এখানে একটি উদাহরণ তুলে ধরছি। বিংশ শতাব্দীর এক কালজয়ী আমেরিকান লেখক আর্নেস্ট হেমিংওয়ের একটি বিখ্যাত উপন্যাস ‘দ্য সান অলসো রাইজেস’। বাংলা করলে দাঁড়ায় ‘তবুও সূর্য ওঠে’। এটিতে হেমিংওয়ে একটি বিশেষ চরিত্র রূপায়ণ করেছেন। চরিত্রটির নাম রবার্ট ক্বোন। এখানেও ধর্মে তিনি একজন ইহুদি। পেশায় বক্সার। অর্থাৎ মুষ্টিযোদ্ধা এবং বাস করেন আমেরিকার প্রিন্সটনে। বাকিটুকু লেখকের লেখা থেকেই তুলে ধরছি, ‘বক্সিং বা মুষ্টিযুদ্ধ সম্বন্ধে রবার্ট ক্বোনের যে খুব আগ্রহ ছিল তা নয়, বরং বলা যায় এর প্রতি তার একটা অনীহাই ছিল; তবুও খুব কষ্ট করে নিষ্ঠার সঙ্গে তিনি বক্সিং শিখেছিলেন এই কারণে যে, ইহুদি হিসেবে প্রিন্সটনে যে ব্যবহার তিনি পেতেন, তাঁর ফলে একটা চাপা আক্রোশ তাঁর মনে না জেগে পারেনি; একমাত্র সেই বোধের মোকাবিলা করার জন্যই তিনি একান্ত মনে বক্সিংয়ে তালিম নিয়েছিলেন। ভিতরে ভিতরে তিনি এই ভেবে বেশ পুলকিতবোধ করতেন যে, এখন যে-ই তাঁর প্রতি উদ্ধত ব্যবহার করুক, তাকে তিনি এক ঘুসিতেই ধরাশায়ী করে দিতে পারবেন।’

পাদটীকা : ফরাসি বিপ্লবের পর রাজনৈতিক পট-পরিবর্তনে রাজা ষোড়শ লুই ও তাঁর সভাসদগণ নিক্ষিপ্ত হয়েছিলেন কারাগারে। বন্দিশালায় এক দিন নাকি তিনি ভলতেয়ার ও জ্যাঁক রুশোর বইগুলোর দিকে চেয়ে আক্ষেপ করে বলেছিলেন, এই দুটো লোকের লেখার জন্যই আমাদের আজ এই পরিণতি। তাঁর সহযোগী অমাত্যদের মধ্য থেকে রাজাকে উদ্দেশ করে একজন বলে উঠলেন, ভলতেয়ার ও রুশোকে আজীবন কারাগারে বন্দি করে রাখলে আজ হয়তো আমাদের এ অবস্থা হতো না। প্রত্যুত্তরে রাজা ষোড়শ লুই বলেছিলেন, একজন মানুষকে না হয় বন্দি করে রাখা যায়; কিন্তু তাঁর চিন্তা, তাঁর দর্শন ও মতবাদকে কীভাবে বন্দি করব? রাজা লুই ঠিক কথাটিই বলেছিলেন। কারণ ফ্রাঁসোয়া মারি আরুয়ে কারাগারে বসেই ভলতেয়ার ছদ্মনাম ধারণ করে তাঁর কালজয়ী চিন্তা, দর্শন ও মতবাদকে সুপ্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। একজন বিরোধী নেতাকে বন্দি করলে অন্য একজন তাঁর জায়গায় এসে দাঁড়াবেন। একজন লেখকের লেখা বন্ধ করলে অন্য আরেক লেখক তাঁর স্থান করে নেবেন।  হুমায়ূন আহমেদের একটি উক্তি দিয়ে লেখাটি শেষ করছি, ‘প্রকৃতি কখনো কোনো শূন্যস্থান পছন্দ করে না। আর সে জন্য প্রকৃতি নিজেই উপযাজক হয়ে সে শূন্যস্থান পূরণ করে দেয়।’

 

লেখক : গল্পকার ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী।

ই-মেইল :  [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

এই মাত্র | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম