শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ জানুয়ারি, ২০২৩

ডান্ডাবেড়ি ও বাস্তিল দুর্গ

সাইফুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
ডান্ডাবেড়ি ও বাস্তিল দুর্গ

১৭১৫ খ্রিস্টাব্দ। চতুর্দশ লুইয়ের মৃত্যুর পর রাজপুত্র নাবালক হওয়ায় ফ্রান্সের রাজদন্ড কার্যত তখন রিজেন্টের হাতে। রিজেন্ট মানে রাজ-অমাত্যগণের মধ্য থেকে মনোনীত রাজপ্রতিনিধি। রাজখরচা কিছুটা সাশ্রয় করার উদ্দেশ্যে রিজেন্টের আদেশে রাজ আস্তাবল থেকে বিক্রি করা হলো অর্ধেক ঘোড়া। তেইশ বছরের তরুণ ফ্রাঁসোয়া মারি আরুয়ে, কেননা তখনো তিনি তাঁর ভলতেয়ার ছদ্মনামটি গ্রহণ করেননি, টিপ্পনী কেটে পদ্য লিখলেন, ঘোড়াগুলো বিক্রি না করে এর বদলে রাজসভা থেকে অর্ধেক গাধাকে বিদায় করলেই বেশি বুদ্ধির পরিচয় দেওয়া হতো না কি? স্বভাবতই লেখাটি পড়ে অগ্নিমূর্তি ধারণ করল রিজেন্ট। এক দিন এক পার্কে এই তরুণ লেখকের সাক্ষাৎ পেলেন জনৈক রিজেন্ট সদস্য এবং তাঁকে উদ্দেশ করে বললেন, মসিঁয়ে আরুয়ে, আপনার তো দেখছি বেশ দারুণ হাত হয়েছে লেখার। চমৎকার সব লেখা উপহার দিচ্ছেন আমাদের দিনকে দিন। তা পুরস্কার হিসেবে আপনাকে কী দেওয়া যায় ভাবছি। আপনাকে নতুন একটি জায়গা দেখতে পাঠালে কেমন হয়? আরুয়ে বললেন, ধন্যবাদ মসিঁয়ে, কিন্তু জায়গাটা কোথায়? রিজেন্ট অগ্নিভ চেহারায় বললেন, বাস্তিল দুর্গে! পরদিন ১৭১৭ খ্রিস্টাব্দের ১৬ এপ্রিল, আরুয়েকে সত্যি সত্যি পাঠানো হলো বাস্তিল কারাগারে। আর বাস্তিল কারাগারে থাকার সময়ই ফ্রাঁসোয়া মারি আরুয়ে ভলতেয়ার ছদ্মনাম গ্রহণ করে লিখতে শুরু করলেন একটির পর একটি জ্বালাময়ী লেখা। ৭৯ ফুট উচ্চতাসম্পন্ন বাস্তিল দুর্গ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৩৮৩ খ্রিস্টাব্দে, ফরাসি রাজা পঞ্চম চার্লসের আমলে প্যারিসকে ইংরেজদের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য। কিন্তু পঞ্চম চার্লসের পর ফ্রান্সের সব রাজাই এটাকে রাজ্যের কেন্দ্রীয় কারাগার হিসেবে ব্যবহার করে আসছিলেন। ফরাসি বিপ্লবের প্রাক্কালে বহু বিপ্লবীকে পুরে রাখা হয়েছিল এই দুর্গে। তাদের মধ্যে ছিলেন ভলতেয়ার, ম্যাক্সমিলিয়েন রবস্পিয়ের দাঁতো প্রমুখ। জাঁ জ্যাক রুশো অবশ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা মাথায় নিয়ে পালিয়ে বেড়িয়েছেন এক দেশ থেকে অন্য কোনো দেশে কিংবা শহরে। কার্যত যারাই সে সময় রাজা ষোড়শ লুইয়ের বিরোধিতা করতেন তাদের সবাইকেই বাস্তিল দুর্গে বন্দি করা হতো। ১৪ জুলাই ১৭৮৯ সালে বিপ্লব ও গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে এই বাস্তিল দুর্গের পতন হয়।

১৯৯০ সালে বাংলাদেশে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে সামরিক স্বৈরশাসককে হটিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল গণতন্ত্র। আমরা বাংলাদেশের জনগণ ভেবেছিলাম দিনে দিনে এই গণতন্ত্র হয়তো আরও সুদৃঢ় ও শক্তিশালী হবে। কিন্তু সে প্রত্যাশা যেন ক্রমশ অন্ধকার অমানিশার অতল গহ্বরে তলিয়ে যাচ্ছে। যে সরকারটি দিনবদলের কথা বলে ক্ষমতায় এলো, তারা দেশে এ কী করছে! ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় পূর্বনির্ধারিত মহাসমাবেশের আগে ৮ ডিসেম্বর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনী বিএনপির পল্টন অফিসে তল্লাশির নামে যা করেছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এর মধ্যেই একটি ঘটনা সারা দেশে সমালোচনা ও নিন্দার ঝড় তুলেছে। গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার বোয়ালি ইউনিয়ন বিএনপি সভাপতি আলী আজমকে হাতকড়া ও ডান্ডাবেড়ি পরিয়ে তার মায়ের জানাজায় নেওয়ার ঘটনায় জনসাধারণের মধ্যে সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে। গত ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় সমাবেশকে কেন্দ্র করে সারা দেশেই বিএনপি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ‘গায়েবি’ মামলার অভিযোগ উঠেছে দলটির পক্ষ থেকে। এর অংশ হিসেবেই নাকি ২৯ নভেম্বর কালিয়াকৈর থানায় বিস্ফোরক আইনে একটি মামলা হয়। মামলায় চন্দ্রায় আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগ আনা হয়। এতে উপজেলা বিএনপি সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ ১১ নেতা-কর্মীর নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাতপরিচয় আরও ১০০-১৫০ জনকে আসামি করা হয়। ওই মামলায় অজ্ঞাত আসামি হিসেবে ১ ডিসেম্বর রাতে আলী আজমকে কালিয়াকৈরের পাবরিয়াচালা গ্রামের বাড়ি থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ। আলী আজম ছাড়াও পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবদুল কুদ্দুস, ৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর সারোয়ার হোসেন আকুলসহ ১৬ জনকে গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠায়। কালিয়াকৈর থানার ওসি আকবর আলী খান দাবি করেন, ওই মামলায় কয়েকজনকে গ্রেফতারের পর তারা আলী আজমের নাম বলেছে। এজাহারে নাম নেই অথচ এমন একজনকে ডান্ডাবেড়ি পরিয়ে রাখা কতটুকু যুক্তিযুক্ত? প্রশ্ন হচ্ছে, কার বুদ্ধিতে পুলিশ এসব করেছে?। তাদের যদি এতটুকু ইতিহাসবোধ কিংবা ইতিহাস সম্পর্কে জ্ঞান থাকত বিরোধী রাজনীতিবিদদের এভাবে কারাগারে অবরুদ্ধ রাখতে পারতেন না। বেশ কয়েক বছর আগে মির্জা আব্বাসের বক্তৃতার একটি কথা বেশ ভালো লেগেছিল। উনি বলেছিলেন, কাউকে জেলে ভরে যদি ক্ষমতা চিরস্থায়ী করা যেত তবে আইয়ুব খান এখন পর্যন্ত ক্ষমতায় আসীন থাকতেন। কথাটি মির্জা আব্বাস যথার্থই বলেছেন। বিরোধীদলীয় নেতাদের জেলে ভরে রাখলেই কি ক্ষমতা চিরস্থায়ী করা যায়? ইতিহাস কী বলে? পাঠকবৃন্দ, আসুন একটু ইতিহাসচর্চা করি। ১৯৫০ সালে ইরানের জনগণ প্রত্যক্ষ ভোটের মাধ্যমে গণতন্ত্রকামী নেতা মোহাম্মদ মোসাদ্দেককে ক্ষমতায় বসান। তিনি প্রধানমন্ত্রী হয়েই যে কাজটি প্রথমে করলেন সেটি হচ্ছে, ইরানের সমস্ত প্রাকৃতিক সম্পদ যেমন তেল-গ্যাস ইত্যাদি জাতীয়করণের মাধ্যমে সেগুলোকে ইরানের জনগণের কাছে ফিরিয়ে দিলেন। আর এতেই প্রচন্ড রুষ্ট হলো পশ্চিমা দেশগুলো। ফলে ভিতরে ভিতরে তারা ষড়যন্ত্রের জাল বুনতে লাগল। বিশেষ করে ব্রিটেন ও মার্কিন ষড়যন্ত্রের ফসল হিসেবে ১৯৫৩ সালে ইরানের গণতন্ত্রকামী নেতা মোহাম্মদ মোসাদ্দেককে একটি সশস্ত্র সেনা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দেওয়া হলো। ব্রিটিশ-মার্কিন শক্তি ক্ষমতায় বসাল তাদের মদদপুষ্ট ও তাঁবেদার শাহ রেজা পাহলভিকে। যিনি ছোটবেলা থেকেই অসম্ভব বিলাসী ও উচ্ছৃঙ্খল জীবনযাপনের জন্য নিন্দিত ছিলেন। তাঁকে ঘিরে ইরানে বেশ কিছু কিংবদন্তিও প্রচলিত আছে। শাহ রেজা পাহলভির স্ত্রী নাকি প্রত্যহ দুধ দিয়ে স্নান করতেন। অন্যদিকে শাহ রেজার দুপুরের পানাহার প্যারিস থেকে সুপারসনিক বিমানযোগে তেহরানে নিয়ে আসা হতো।

এবার মূল প্রসঙ্গে আসি। ইরানের নিরীহ জনগণের ওপর শুরু হলো জুলুম, নিপীড়ন ও নির্যাতন। বিশেষ করে রেজা পাহলভি বিরোধী দলের ওপর চড়াও হলেন নগ্ন খড়গহস্তে। তিনি নির্লজ্জভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য তৈরি করলেন একটি বিশেষ পুলিশ বাহিনী। সেই বাহিনীকে বলা হতো ‘সেভার’। নির্যাতন-নিপীড়নের এক অন্ধকার যুগের সূচনা হলো। রেজা ভেবেছিলেন এই বাহিনী নিয়ে তার মসনদ চিরস্থায়ী করতে পারবেন তিনি। কিন্তু ইরানের আপামর জনতা জেগে উঠল সেই অত্যাচার-নিপীড়ন-নির্যাতনের বিরুদ্ধে। অবশেষে এক গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে ইরানের জনগণ রেজা পাহলভিকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করেন এবং নির্বাসনে থাকা আয়াতুল্লাহ খোমেনিকে ক্ষমতায় আসীন করেন। প্রতিষ্ঠিত হলো জনগণের সরকার। অন্যদিকে ক্যান্সার আক্রান্ত রেজা পাহলভি আমেরিকায় রাজনৈতিক আশ্রয়ে সেই সময়ের জন্য প্রাণে বেঁচে গেলেন।

আরেকটি দৃষ্টান্ত দিচ্ছি। দক্ষিণ আফ্রিকায় ১৯৬৮ সালে তৎকালীন শ্বেতাঙ্গ সরকার সমস্ত বিরোধী রাজনৈতিক দল ও সংস্থা নিষিদ্ধ করে এবং কিংবদন্তি নেতা নেলসন ম্যান্ডেলাকে কেপটাউন থেকে প্রায় ৭ কিলোমিটার দূরে রোবেন আইল্যান্ড নামক একটি দ্বীপের কারাগারে বন্দি করে রাখে সুদীর্ঘ ২৭ বছর। কিন্তু তাঁর ওপর আরোপিত জেল-জুলুম তাঁকে অবদমিত করতে পারেনি। আজ তিনি বিশ্ব রাজনৈতিক মঞ্চে এক মুকুটহীন সম্রাট। সরকার যদি নিদেনপক্ষে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর কারাবাসের উদাহরণটুকুও আমলে নিত তাহলেও প্রতিপক্ষ দলের নেতাদের ওপর এমন অনুদার আচরণ করতে পারত না। জেল-জুলুম দিয়ে কখনো মসনদ চিরস্থায়ী করা যায় না। জেল-জুলুম যত বাড়ে আন্দোলন-সংগ্রাম ততটাই বেগবান হয়। ইতিহাস আমাদের এই শিক্ষাই দেয়। ফরাসি বিপ্লব থেকে শুরু করে রুশ বিপ্লব কিংবা আমেরিকার স্বাধীনতা যুদ্ধ- সব ক্ষেত্রেই আমরা ইতিহাসের একই চিত্র দেখি। কিন্তু পরিতাপের বিষয়, সেই সব ইতিহাস থেকে আমরা কিছুই শিক্ষা নিই না।

বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন তখন কেবল সাত কিংবা আট বছরের বালক। তাঁর শ্রেণির ৭০ জন ছাত্রছাত্রীর মধ্যে তিনিই ছিলেন ইহুদি। আইনস্টাইনের নিজের কথা থেকে জানা যায়, যদিও শিক্ষকরা ইহুদি বলে কখনো তাঁর সঙ্গে ভিন্ন আচরণ করেননি, কিন্তু ছাত্ররা তাঁকে খুবই উত্ত্যক্ত করত এবং বিদ্যালয়ে আসা-যাওয়ার পথে কখনো কখনো আইনস্টাইনকে হিংসাত্মক আক্রমণের শিকারও হতে হতো। এই উত্ত্যক্ততা ও আক্রমণে তাঁর ভীত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আইনস্টাইন নিজেই লিখে গেছেন তাঁর অবদমিত আবেগের মুক্তি ঘটত বাড়িতে কঠোরভাবে ইহুদি ধর্মাচরণ পালনের মধ্য দিয়ে। ‘ছোট আলবার্ট শিগগিরই গভীর ধর্মপরায়ণ হয়ে উঠেছিলেন, আধ্যাত্মিক ও ধর্মাচরণগত দুভাবেই। বহু বছর তিনি শূকরের মাংস খেতেন না, পরিবারে কেবল তিনি একাই এটা খেতেন না এবং তাঁর পিতা-মাতা ইহুদি ধর্মাচরণে এই শৈথিল্য দেখাতেন বলে তিনি বেশ ক্ষুব্ধ হতেন।’ অত্যাচার-নিপীড়নের প্রভাব যে শুধু মানুষের ব্যক্তিজীবনে চোখে পড়ে তা কিন্তু নয়। আমরা বিভিন্ন সাহিত্যেও এর সোচ্চার ও প্রতিবাদী রূপায়ণ দেখি। অনেক উদাহরণের মধ্যে এখানে একটি উদাহরণ তুলে ধরছি। বিংশ শতাব্দীর এক কালজয়ী আমেরিকান লেখক আর্নেস্ট হেমিংওয়ের একটি বিখ্যাত উপন্যাস ‘দ্য সান অলসো রাইজেস’। বাংলা করলে দাঁড়ায় ‘তবুও সূর্য ওঠে’। এটিতে হেমিংওয়ে একটি বিশেষ চরিত্র রূপায়ণ করেছেন। চরিত্রটির নাম রবার্ট ক্বোন। এখানেও ধর্মে তিনি একজন ইহুদি। পেশায় বক্সার। অর্থাৎ মুষ্টিযোদ্ধা এবং বাস করেন আমেরিকার প্রিন্সটনে। বাকিটুকু লেখকের লেখা থেকেই তুলে ধরছি, ‘বক্সিং বা মুষ্টিযুদ্ধ সম্বন্ধে রবার্ট ক্বোনের যে খুব আগ্রহ ছিল তা নয়, বরং বলা যায় এর প্রতি তার একটা অনীহাই ছিল; তবুও খুব কষ্ট করে নিষ্ঠার সঙ্গে তিনি বক্সিং শিখেছিলেন এই কারণে যে, ইহুদি হিসেবে প্রিন্সটনে যে ব্যবহার তিনি পেতেন, তাঁর ফলে একটা চাপা আক্রোশ তাঁর মনে না জেগে পারেনি; একমাত্র সেই বোধের মোকাবিলা করার জন্যই তিনি একান্ত মনে বক্সিংয়ে তালিম নিয়েছিলেন। ভিতরে ভিতরে তিনি এই ভেবে বেশ পুলকিতবোধ করতেন যে, এখন যে-ই তাঁর প্রতি উদ্ধত ব্যবহার করুক, তাকে তিনি এক ঘুসিতেই ধরাশায়ী করে দিতে পারবেন।’

পাদটীকা : ফরাসি বিপ্লবের পর রাজনৈতিক পট-পরিবর্তনে রাজা ষোড়শ লুই ও তাঁর সভাসদগণ নিক্ষিপ্ত হয়েছিলেন কারাগারে। বন্দিশালায় এক দিন নাকি তিনি ভলতেয়ার ও জ্যাঁক রুশোর বইগুলোর দিকে চেয়ে আক্ষেপ করে বলেছিলেন, এই দুটো লোকের লেখার জন্যই আমাদের আজ এই পরিণতি। তাঁর সহযোগী অমাত্যদের মধ্য থেকে রাজাকে উদ্দেশ করে একজন বলে উঠলেন, ভলতেয়ার ও রুশোকে আজীবন কারাগারে বন্দি করে রাখলে আজ হয়তো আমাদের এ অবস্থা হতো না। প্রত্যুত্তরে রাজা ষোড়শ লুই বলেছিলেন, একজন মানুষকে না হয় বন্দি করে রাখা যায়; কিন্তু তাঁর চিন্তা, তাঁর দর্শন ও মতবাদকে কীভাবে বন্দি করব? রাজা লুই ঠিক কথাটিই বলেছিলেন। কারণ ফ্রাঁসোয়া মারি আরুয়ে কারাগারে বসেই ভলতেয়ার ছদ্মনাম ধারণ করে তাঁর কালজয়ী চিন্তা, দর্শন ও মতবাদকে সুপ্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। একজন বিরোধী নেতাকে বন্দি করলে অন্য একজন তাঁর জায়গায় এসে দাঁড়াবেন। একজন লেখকের লেখা বন্ধ করলে অন্য আরেক লেখক তাঁর স্থান করে নেবেন।  হুমায়ূন আহমেদের একটি উক্তি দিয়ে লেখাটি শেষ করছি, ‘প্রকৃতি কখনো কোনো শূন্যস্থান পছন্দ করে না। আর সে জন্য প্রকৃতি নিজেই উপযাজক হয়ে সে শূন্যস্থান পূরণ করে দেয়।’

 

লেখক : গল্পকার ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী।

ই-মেইল :  [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা