শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

কৃষিপণ্যের মূল্য নির্ধারক এখন কৃষকই

বিশেষ সাক্ষাৎকারে গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষিপণ্যের মূল্য নির্ধারক এখন কৃষকই

একুশে পদক ও স্বাধীনতা পুরস্কার জয়ী কৃষি উন্নয়ন এবং গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব শাইখ সিরাজ বলেছেন, ধান, পাট, ভুট্টার মতো ফুলও এখন অর্থকরী ফসল। দেশে বর্তমানে দেড় থেকে ২ হাজার কোটি টাকার ফুলের বাজার গড়ে উঠেছে। স্বাধীনতার পর শুরু হওয়া কৃষি আন্দোলন এবং আধুনিক কৃষিব্যবস্থা গড়ে তোলার আন্দোলনের ফসল হিসেবে কৃষি খাতের বাণিজ্যিকীকরণ সম্ভব হয়েছে। আমার একটা টার্গেট ছিল কৃষিপণ্যের মূল্য নির্ধারণ করবে কৃষক। কৃষক পাইকারের কাছে যাবে না। বরং পাইকাররা যাবে কৃষকের মাঠে। এখন কিন্তু সেটাই হয়েছে। গত সোমবার চ্যানেল আইয়ের কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব শাইখ সিরাজ এসব কথা বলেন। সাক্ষাৎকারটির চুম্বক অংশ তুলে ধরেছেন মানিক মুনতাসিরসাইফ ইমন

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের কৃষি ও কৃষকের উন্নয়নে আপনার ভূমিকা অনেক। সবার জন্য কৃষি- এ ধারণা কীভাবে জনমানুষের মধ্যে প্রতিষ্ঠিত করেছেন?

একসময় গ্রামের খেটে খাওয়া মানুষই ছিল কৃষক। আমার দেশ, কাজের কথা, হৃদয়ে মাটি ও মানুষ, ফিরে চলো মাটির টানে, কৃষকের ঈদ আনন্দ- সব অনুষ্ঠানই হয়েছে কৃষি ও কৃষক ঘিরে। এর মাধ্যমে মানুষকে বার্তা দেওয়া হয়েছে। কৃষিকাজ সবার জন্য। অশিক্ষিত, শিক্ষিত, সাধারণ, অসাধারণ, ধনী-গরিব সবাই হতে পারেন সফল কৃষক। কৃষির বাণিজ্যিকীকরণ, আধুনিকীকরণসহ বহুমুখীকরণের আন্দোলন সফল হয়েছে বলেই আজ আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। আমরা আজ একটা খাদ্য নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যে রয়েছি। মেট্রোরেলের মতো মেগা প্রকল্পগুলোর বিষয়েও এটি সত্যি। একজন কৃষকেরও সাধ থাকতে পারে মেট্রোরেলে চড়ার এবং সরকারকেও এ নিয়ে ভাবতে হবে। আমার ভিশন ছিল শিক্ষিত মানুষের হাতে পড়তে হবে কৃষি খাতটা। তাহলে এটা সফল হবে। এখন সেটাই হয়েছে এবং হচ্ছে। এরপর ধীরে ধীরে মানুষকে ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে মোটিভেট করানো হতো। মাছ চাষ, মুরগি পালন, মুরগির খামার। পরে ছাদকৃষি, মাছ চাষ, বায়োফ্লকসহ নানা রকমের দেশি-বিদেশি ফল ও সবজির বাণিজ্যিক চাষ শুরু করা হয়; যার ফলস্বরূপ আজকে আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। এখন তো শিক্ষিত তরুণরাও কৃষিকাজ করছে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : কৃষিব্যবস্থার আধুনিকায়ন, বহুমুখীকরণ ও বাণিজ্যিকীকরণ প্রসঙ্গে জানতে চাচ্ছি।

সত্যি সত্যি বাংলাদেশের কৃষিটা স্বাধীনতার আগে ছিল সনাতনী। তখন সেটা ছিল গ্রাম বাংলার মানুষের দিন অতিবাহিত করা। সে সময় বাণিজ্যিকায়ন ছিল না। সেখানে প্রযুক্তির কোনো প্রভাব পড়েনি। কৃষির বিকল্প কোনো পেশা কৃষক ভাবেনি তখন। গ্রামের পরিধিও তখন ছিল বেশি। সারা পৃথিবীই তখন ছিল গ্রামনির্ভর। বাংলাদেশ এখনো গ্রামনির্ভর দেশ। তবে শহরায়নের আওতা বাড়ছে। সে সময়ের কৃষিটা জীবনযাপন করা বা জীবনটাকে কোনোভাবে পার করে দেওয়া। এ রকমই ছিল। ষাটের দশকের শেষ দিকে এসে আধুনিক ধানের চাষাবাদ শুরু হয়। সে সময় ধান আর পাটই ছিল প্রধান ফসল। বছরের বাকি সময় জমিগুলো খালি পড়ে থাকত। ওই সময় আবাদি জমি ছিল ৮০ লাখ হেক্টর। মানুষ ছিল সাড়ে ৬ বা ৭ কোটি। সে সময় আমরা খাদ্য আমদানি করতাম। এখন আমাদের জনসংখ্যা ১৭ কোটি। আমরা এখন খাদ্য রপ্তানি না করলেও সুগন্ধি চাল রপ্তানি করি। শাকসবজিও রপ্তানি হয়। এখানে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ব্যাপকভাবে যে পরিবর্তন এলো। কীভাবে এলো। স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে বঙ্গবন্ধুর একটা ভিশন ছিল, সেটা ছিল আধুনিক চাষবাস শুরু হবে এবং দেশের মানুষ খেয়ে-পরে বেঁচে থাকবে। তিনি চেয়েছিলেন আধুনিক চাষব্যবস্থার প্রবর্তন করতে। বলেছিলেন, মানুষ খেয়ে-পরে বেঁচে থাকবে দুই বেলা। এটা সবাই জানে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আধুনিক ধান আবাদের পাশাপাশি বাংলাদেশকে বাম্পার কৃষির পথে নিয়ে যাওয়া প্রসঙ্গে বলুন।

একটা সময় ছিল ধান এবং পাটনির্ভর কৃষি। আর আউশ এবং আমনের জন্য বর্ষার অপেক্ষায় থাকতে হতো। বৃষ্টির ওপর নির্ভর করতে হতো। ষাটের দশকের শেষ দিকে যখন উচ্চফলনশীল ধানের চাষ শুরু হয় তার নাম ছিল জাপানিকা ধান। তখন বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমির (বার্ড) কুমিল্লা প্রতিষ্ঠাতা মহাপরিচালক ছিলেন আখতর হামিদ খান। সেখানকার ভবন তৈরির জন্য ইট আনা হয়, তখন মানুষ দল বেঁধে ইট দেখতে আসে। গ্রামের মানুষের কৌতূহল ছিল যে ইট দেখতে কেমন। কুমিল্লার নোয়া বা আশপাশে কোনো এক গ্রামে প্রথম গভীর নলকূপ স্থাপন করা হয়। আমি সেই বাংলাদেশের কথা বলছি। শুকনো মৌসুমেও উচ্চফলনশীল ধানের চাষ শুরু হলো। মাটির নিচে গর্ত করে টিউবয়েল বসিয়ে সেই কৃত্রিম সেচব্যবস্থায় ধান চাষ হবে- এ ধারণাই গ্রামের মানুষের জন্য নতুন ছিল। এভাবেই মূলত ধীরে ধীরে বাংলাদেশকে বাম্পার কৃষির পথে নিয়ে গেছে। সারা বাংলাদেশে আমাদের ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট নানা মৌসুমের উপযোগী ধান উদ্ভাবন করল। ১ বিঘা জমিতে যে ধান উৎপাদন হতো ৫ মণ, সেটা এক লাফে উন্নীত হলো ১৫ থেকে ২০ মণে। যার ফল আমরা এখন ভোগ করছি। এটাই বাংলাদেশকে খাদ্য নিরাপত্তার একটা বলয়ের মধ্যে আনল। এটা শুধু বাংলাদেশে নয়, সারা বিশ্বেই এভাবেই বেড়েছে। গোটা পৃথিবীতেই জনসংখ্যা এবং খাদ্য উৎপাদনের বৃদ্ধির হার সমান ছিল না। যে হারে জনসংখ্যা বাড়ে সে হারে খাদ্য উৎপাদন বাড়ে না। এমন চলতে থাকলে দুর্ভিক্ষে কোটি কোটি মানুষ মারা যেত পৃথিবীতে। এ সময় শুরু হয় উচ্চফলনশীল জাতের উদ্ভাবন। একই সঙ্গে কৃষির আধুনিকীকরণ ও বহুমুখীকরণ শুরু হয়। এর ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশেও শুরু হয়। এখানেও কৃষককে পরামর্শ দেওয়া হলো খেয়ে-পরে বাঁচতে হলে শুধু ধান আর পাট করলে হবে না। ফলমূল, শাকসবজি, ভুট্টা, অন্যান্য বীজসহ বিভিন্ন রকম ফসল করতে হবে। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর এ কাজগুলো যখন শুরু হলো তখন কৃষকও সরকারের কাছ থেকে ভর্তুকি পেতে শুরু করল। এখন প্রতিজন কৃষক ভর্তুকি পাচ্ছে। এজন্যই কিন্তু কৃষক ধান আবাদে লেগে আছে। একইভাবে নিজের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রযুক্তির ছোঁয়ায় কৃষক ধান আবাদে লেগে আছে। যে বীজ থেকে উৎপাদন বেশি হয় সেটা একটা প্রযুক্তি। এর সঙ্গে সেচব্যবস্থা একটা প্রযুক্তি, লাঙল প্রযুক্তি, হারভেস্টরও প্রযুক্তি। এসব প্রযুক্তির ব্যবহারের পাশাপাশি কৃষিব্যবস্থায় বহুমুখী দিক উন্মোচন হলো। শুধু ধান-পাট নয়, শাকসবজি, ফলমূল, পোলট্রি, ফিশারি, ডেইরি সব দিকেই কৃষির প্রসার ঘটে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গণমাধ্যমে যুক্ত হওয়া এবং ‘মাটি ও মানুষ’-এর পথচলা সফলতা সম্পর্কে জানতে চাই।

আমি প্রথম ১৯৮২ সালে বিটিভির সঙ্গে জড়িত হই। ‘মাটি ও মানুষ’ নামের অনুষ্ঠানটি একসময় ছিল ‘আমার দেশ’ নামে। তখন সেখানে ‘কাজের কথা’ নামে একটি অনুষ্ঠান হতো। পরে যেটাকে আমি পরিবর্তন করি ‘আমার দেশ’ নামে। সে সময় এটা বিনোদন বা কালারফুল কোনো অনুষ্ঠান ছিল না। মানুষ খুব একটা দেখতও না। তার আগে ১৯৭৫ থেকে ’৮২ সাল পর্যন্ত বিটিভিতে আমি নানা ধরনের অনুষ্ঠান করি। ১৯৮৬ সালে এসে আমি অনুষ্ঠানটির নাম দিলাম ‘মাটি ও মানুষ’। অনুষ্ঠানের শুরু থেকেই আমার ইচ্ছা ছিল স্মার্টরূপে মানুষের কাছে কৃষিকে তুলে ধরব। আমি চেয়েছিলাম কৃষির সংজ্ঞাটা পাল্টাতে। ততদিনে টেলিভিশনের প্রতি মানুষের আগ্রহটা কোন দিকে তা বুঝতে শুরু করেছি। এ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমার ভিশন ছিল দুটি। একটি ছিল কৃষকের ও কৃষির সংজ্ঞা পাল্টাতে হবে এবং সেটাই হয়েছে। একসময় শুধু ধান আর পাটের ওপর নির্ভর করার ফলেই কৃষকের অভাব কাটছিল না। আর্থিক সংগতি ছিল না। পুষ্টি নেই, কারণ সে শাকসবজি উৎপাদন করে না। শহরে তরুণও কৃষক হতে পারে। একজন গৃহিণীও কৃষক হতে পারে। এমনকি একজন চাকরিজীবীও কৃষক হতে পারে। এ রকম দুটি ভিশন থেকে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানটি শুরু করেছিলাম। আমি বুঝতে পেরেছিলাম শিক্ষিত মানুষের হাতে কৃষি খাত পড়লে এর গতিপ্রকৃতি পাল্টে যাবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : কৃষির বাজারকাঠামো নিয়ে আপনি অনেক কাজ করেছেন।

এ বিষয়ে যখন কাজ করতে গেলাম তখন দেখলাম একজন কৃষক ভ্যানে করে পণ্য নিয়ে এলো। তাকেও দিতে হচ্ছে ৩০ টাকা আবার যে ট্রাক নিয়ে এলো সে-ও ৩০ টাকাই দিচ্ছে। কোনো মার্কেটে ঢোকার আগেই দালালের লোকেরা রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকে। দেখা যায় কৃষককে বাজার পর্যন্ত আসতেও দেওয়া হয় না। প্রতিবারই দেখা যায় পণ্যে মূল্য নির্ধারণ করছে দালালচক্র। সেখান থেকেই আমার চেতনায় এলো মূল্য নির্ধারণ করবে কৃষক। সেই সঙ্গে কৃষক কোনো সময় বাজারে পণ্য নিয়ে আসবে না। পাইকাররা যাবে কৃষকের কাছে তার মাঠে পণ্য কিনতে। তাহলে কৃষক সঠিক মূল্য পাবে। এভাবেই কৃষকের চিন্তার প্রতিফলনস্বরূপ ফুলও এখন অর্থকরী ফসল হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিপুলসংখ্যক কৃষক ফুল চাষে আগ্রহী হচ্ছে। আমার অনুষ্ঠানের প্রথম দিকের বার্তা ছিল বাজার ব্যবস্থাপনা বিষয়ে। কৃষককে সচেতন করতাম বাজার ব্যবস্থাপনা নিয়ে। আমিই শুরু করি ‘কৃষকের বাজেট কৃষি বাজেট’ অনুষ্ঠান। কৃষক জানতই না যে বাজেটে তার জন্য বরাদ্দ আছে। আমি তাদের সচেতন করেছি এসব বিষয়ে। আমার কাছে মনে হয় প্রতিটি সকালই নতুন। আর প্রতিটি দিনেই নতুন কিছু করতে হবে। আমার জীবনে না পাওয়ার কোনো আফসোস, খেদ বা ক্লেদ নেই। আমি পরিপূর্ণ।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

৫২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য
বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম