শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২৩

দক্ষিণ এশিয়ার পুলিশব্যবস্থা

আবুল কালাম আজাদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দক্ষিণ এশিয়ার পুলিশব্যবস্থা

মানবসভ্যতা আর পুলিশের ইতিহাস অভিন্ন বললেও বাড়িয়ে বলা হবে না। সভ্যতার অনুষঙ্গ হিসেবে পুলিশ-ব্যবস্থার শুরু। আমাদের এ ভূখণ্ডে আজ থেকে ৫ হাজার বছর আগেও যে সমাজবদ্ধ মানুষের অস্তিত্ব ছিল তা একটি প্রমাণিত সত্য। এ দেশের সঙ্গে ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের ব্যবসা-বাণিজ্য ছিল দুই-আড়াই হাজার বছর আগেও। এমনকি গ্রিক ও রোমানদের কাছে সে সময় পদ্মা মেঘনা যমুনা পাড়ের মানুষের পরিচিতি ছিল সমৃদ্ধ এক বীর জাতি হিসেবে। আমাদের এ ভূখণ্ডে সেই প্রাচীনকালেই মানবসভ্যতার বিকাশ ঘটেছিল বলেই গড়ে উঠেছিল রাষ্ট্রব্যবস্থা। গ্রিকবীর আলেকজান্ডারের সহযাত্রীদের লেখায় তৎকালীন গঙ্গারিড অর্থাৎ আজকের বাঙালি জাতির কথা রয়েছে। রোমান কবি ভার্জিলও বীর জাতি হিসেবে পদ্মা মেঘনা যমুনা পাড়ের মানুষের প্রশংসা করে কবিতা লিখেছেন। সেই প্রাচীনকালেও সভ্যতার অনুষঙ্গ হিসেবে আমাদের এ উপমহাদেশে পুলিশব্যবস্থা গড়ে উঠেছিল এটি অনুমান করা গেলেও আড়াই হাজার বছর আগের কোনো তথ্য-উপাত্ত আমাদের হাতে নেই। এ বিষয়ে আমাদের হাতে যে সুনির্দিষ্ট দলিল রয়েছে তা মৌর্য সম্রাট চন্দ্রগুপ্তের আমলের।

আমাদের এ উপমহাদেশে অন্তত আড়াই হাজার বছর আগেও যে পুলিশব্যবস্থার অস্তিত্ব ছিল তার প্রমাণ কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্র। বিষ্ণু গুপ্ত বা চাণক্য পাণ্ডিত্যের এই গ্রন্থে সম্রাট চন্দ্রগুপ্তের সময়কার পুলিশব্যবস্থার কথা রয়েছে। চাণক্য পণ্ডিত মাগধের মৌর্য সম্রাট চন্দ্রগুপ্তের (৩২২-২১৮ খ্রিস্টপূর্বাব্দ) প্রধানমন্ত্রী পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। প্রজাদের সুশাসন নিশ্চিত করা ও সম্রাট এবং সাম্রাজ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য পুলিশব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন তিনি তাঁর বিশ্বখ্যাত গ্রন্থে।

মৌর্য সাম্রাজ্যের আমলে যেহেতু পুলিশব্যবস্থার অস্তিত্ব ছিল সেহেতু অনুমান করা যায় আজকের বাংলাদেশ এলাকায়ও পুলিশব্যবস্থা চালু ছিল। কারণ বাংলাদেশে যে মৌর্য শাসন চালু ছিল তার প্রমাণ হলো মৌর্য সম্রাট অশোকের আমলের একটি স্তম্ভ রয়েছে গাজীপুরের জয়দেবপুরে। এর পরের এক-দেড় হাজার বছরের ইতিহাস খুব বেশি স্পষ্ট নয়। তবে অনুমান করা যায় মৌর্য আমলের ধারাবাহিকতায় সুলতানি আমলের আগ পর্যন্তও রাষ্ট্রব্যবস্থায় পুলিশের অস্তিত্ব ছিল। সুলতানি আমলে আমাদের এ উপমহাদেশে তথা বাংলাদেশেও পুলিশব্যবস্থা চালু ছিল তার সুস্পষ্ট প্রমাণ রয়েছে। কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্রে পুলিশব্যবস্থায় প্রাধান্য পেয়েছে গুপ্তচরেরা। যারা শাসন কর্তৃপক্ষের কাছে কোথায় কী ঘটছে সে তথ্য তুলে ধরতেন। সুলতানি আমলের পুলিশব্যবস্থায় শুধু গুপ্তচর নয়, আইন প্রয়োগেরও কর্তৃপক্ষ ছিল। মোগল শাসনামলে পুলিশব্যবস্থা নতুন কাঠামো লাভ করে। গুণগত দিক থেকে এটি ছিল অনেক বেশি উন্নত। আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে শৃঙ্খলাবদ্ধ কাঠামো থাকলেও তখন পর্যন্ত পেশাদার পুলিশ বাহিনী গড়ে ওঠেনি।

ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনামলে ভারতীয় উপমহাদেশে পুলিশ প্রশাসন ছিল মোগল শাসনামলের মতোই। কারণ ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহ পর্যন্ত খাতাকলমে ভারতীয় উপমহাদেশে মোগল শাসনই জারি ছিল। শেষ দিকের মোগল সম্রাটরা ছিলেন ইংরেজ বা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বৃত্তিভোগী। অথচ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতীয় উপমহাদেশ শাসন করত দিল্লির মোগল সম্রাটের প্রদত্ত ক্ষমতাবলে।

কোম্পানি আমলে অবশ্য পুলিশব্যবস্থার প্রশাসনিক রূপরেখা প্রণয়ন শুরু হয়। ওই সময়ে পুলিশ প্রশাসনে পরীক্ষা-নিরীক্ষার ফল ছিল ১৭৮২ সালের পুলিশ সংস্কার। মূলত ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহের সময় থানাদারি ব্যবস্থার অসারতা প্রমাণিত হওয়ায় ১৮৬১ সালে গঠিত পুলিশ কমিশন ১৮৬০ সালের পুলিশ রিপোর্টের ভিত্তিতে পুলিশব্যবস্থাকে ঢেলে সাজিয়ে সারা দেশে নিখুঁত ও অভিন্ন বাহিনী গড়ার উদ্যোগ নেয়। এর ফলে বাংলাসহ ভারতের কয়েকটি প্রদেশে আইরিশ কনস্টেবল পদ্ধতির পুলিশব্যবস্থা প্রচলিত হয়।

বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর রয়েছে সোনালি ইতিহাস। মহান মুক্তিযুদ্ধে অনন্য ভূমিকা পালন করেছেন পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তানি বাহিনী যে গণহত্যা শুরু করে তার প্রধান টার্গেটে পরিণত হয় রাজারবাগ পুলিশ লাইনস। বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণা প্রথম যাদের কাছে পৌঁছায় তাদের মধ্যে রাজারবাগের পুলিশ লাইনস অন্যতম। সঙ্গে সঙ্গে স্বাধীনতার সঙ্গে একাত্ম হন রাজারবাগের পুলিশ সদস্যরা। মুক্তিযুদ্ধে বিপুলসংখ্যক পুলিশ সদস্য অংশ নেন। দেশের মুক্তিসংগ্রামে শহীদ পুলিশ সদস্যের সংখ্যাও বিপুল।

স্বীকার করতেই হবে, পুলিশ বাহিনীর বিপুলসংখ্যক সদস্য একাত্তরে পাকিস্তানি প্রশাসনের অধীনে কাজ করেছেন। তবে তার সিংহভাগই আত্মিকভাবে ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। যে কারণে মুক্তিযুদ্ধে পুলিশ বাহিনীর গুটিকয় অবাঙালি সদস্য ছাড়া বাঙালি সদস্যরা কোথাও দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর শিখণ্ডী হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছেন এমন নজির নেই বললেই চলে।

স্বাধীনতার পর দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ বাহিনী কষ্টকর ভূমিকা রেখেছে। স্বাধীনতার পর পাকিস্তানি বাহিনী ও রাজাকাররা তাদের অস্ত্রশস্ত্র যেখানে সেখানে ফেলে যায়। সেই অস্ত্রের একাংশ যায় পেশাদার অপরাধীদের হাতে। লুটপাট, ডাকাতি, চাঁদাবাজি ইত্যাদি কর্মকাণ্ডকে রাজনৈতিকভাবে আড়াল করার জন্য সংঘবদ্ধ অপরাধীরা ওইসব নিষিদ্ধ পার্টির সদস্য হিসেবে নিজেদের পরিচয় দিত। পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা এসব সন্ত্রাসী দমনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছেন। ২০২০ সালে করোনাভাইরাস মহামারি ছড়িয়ে পড়ে সারা দেশে। সে সময় পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা মানবতার কল্যাণে যে ভূমিকা রেখেছেন তা এক কথায় অতুলনীয়। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত বাবা-মাকে সন্তানরা রাস্তায় কিংবা জঙ্গলে ফেলে রেখে গেলেও পুলিশ সদস্যরা তাদের পৌঁছে দিয়েছেন হাসপাতালে। মৃতদের সৎকারে তারা বহু ক্ষেত্রে একক ভূমিকা পালন করেছেন। শুধু দেশে নয়, বিদেশেও শান্তিশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীর সঙ্গে কর্মরত পুলিশ সদস্যরা অনন্য ভূমিকা পালন করেছেন।

লেখক : প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক