শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২৩

দক্ষিণ এশিয়ার পুলিশব্যবস্থা

আবুল কালাম আজাদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দক্ষিণ এশিয়ার পুলিশব্যবস্থা

মানবসভ্যতা আর পুলিশের ইতিহাস অভিন্ন বললেও বাড়িয়ে বলা হবে না। সভ্যতার অনুষঙ্গ হিসেবে পুলিশ-ব্যবস্থার শুরু। আমাদের এ ভূখণ্ডে আজ থেকে ৫ হাজার বছর আগেও যে সমাজবদ্ধ মানুষের অস্তিত্ব ছিল তা একটি প্রমাণিত সত্য। এ দেশের সঙ্গে ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের ব্যবসা-বাণিজ্য ছিল দুই-আড়াই হাজার বছর আগেও। এমনকি গ্রিক ও রোমানদের কাছে সে সময় পদ্মা মেঘনা যমুনা পাড়ের মানুষের পরিচিতি ছিল সমৃদ্ধ এক বীর জাতি হিসেবে। আমাদের এ ভূখণ্ডে সেই প্রাচীনকালেই মানবসভ্যতার বিকাশ ঘটেছিল বলেই গড়ে উঠেছিল রাষ্ট্রব্যবস্থা। গ্রিকবীর আলেকজান্ডারের সহযাত্রীদের লেখায় তৎকালীন গঙ্গারিড অর্থাৎ আজকের বাঙালি জাতির কথা রয়েছে। রোমান কবি ভার্জিলও বীর জাতি হিসেবে পদ্মা মেঘনা যমুনা পাড়ের মানুষের প্রশংসা করে কবিতা লিখেছেন। সেই প্রাচীনকালেও সভ্যতার অনুষঙ্গ হিসেবে আমাদের এ উপমহাদেশে পুলিশব্যবস্থা গড়ে উঠেছিল এটি অনুমান করা গেলেও আড়াই হাজার বছর আগের কোনো তথ্য-উপাত্ত আমাদের হাতে নেই। এ বিষয়ে আমাদের হাতে যে সুনির্দিষ্ট দলিল রয়েছে তা মৌর্য সম্রাট চন্দ্রগুপ্তের আমলের।

আমাদের এ উপমহাদেশে অন্তত আড়াই হাজার বছর আগেও যে পুলিশব্যবস্থার অস্তিত্ব ছিল তার প্রমাণ কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্র। বিষ্ণু গুপ্ত বা চাণক্য পাণ্ডিত্যের এই গ্রন্থে সম্রাট চন্দ্রগুপ্তের সময়কার পুলিশব্যবস্থার কথা রয়েছে। চাণক্য পণ্ডিত মাগধের মৌর্য সম্রাট চন্দ্রগুপ্তের (৩২২-২১৮ খ্রিস্টপূর্বাব্দ) প্রধানমন্ত্রী পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। প্রজাদের সুশাসন নিশ্চিত করা ও সম্রাট এবং সাম্রাজ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য পুলিশব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন তিনি তাঁর বিশ্বখ্যাত গ্রন্থে।

মৌর্য সাম্রাজ্যের আমলে যেহেতু পুলিশব্যবস্থার অস্তিত্ব ছিল সেহেতু অনুমান করা যায় আজকের বাংলাদেশ এলাকায়ও পুলিশব্যবস্থা চালু ছিল। কারণ বাংলাদেশে যে মৌর্য শাসন চালু ছিল তার প্রমাণ হলো মৌর্য সম্রাট অশোকের আমলের একটি স্তম্ভ রয়েছে গাজীপুরের জয়দেবপুরে। এর পরের এক-দেড় হাজার বছরের ইতিহাস খুব বেশি স্পষ্ট নয়। তবে অনুমান করা যায় মৌর্য আমলের ধারাবাহিকতায় সুলতানি আমলের আগ পর্যন্তও রাষ্ট্রব্যবস্থায় পুলিশের অস্তিত্ব ছিল। সুলতানি আমলে আমাদের এ উপমহাদেশে তথা বাংলাদেশেও পুলিশব্যবস্থা চালু ছিল তার সুস্পষ্ট প্রমাণ রয়েছে। কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্রে পুলিশব্যবস্থায় প্রাধান্য পেয়েছে গুপ্তচরেরা। যারা শাসন কর্তৃপক্ষের কাছে কোথায় কী ঘটছে সে তথ্য তুলে ধরতেন। সুলতানি আমলের পুলিশব্যবস্থায় শুধু গুপ্তচর নয়, আইন প্রয়োগেরও কর্তৃপক্ষ ছিল। মোগল শাসনামলে পুলিশব্যবস্থা নতুন কাঠামো লাভ করে। গুণগত দিক থেকে এটি ছিল অনেক বেশি উন্নত। আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে শৃঙ্খলাবদ্ধ কাঠামো থাকলেও তখন পর্যন্ত পেশাদার পুলিশ বাহিনী গড়ে ওঠেনি।

ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনামলে ভারতীয় উপমহাদেশে পুলিশ প্রশাসন ছিল মোগল শাসনামলের মতোই। কারণ ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহ পর্যন্ত খাতাকলমে ভারতীয় উপমহাদেশে মোগল শাসনই জারি ছিল। শেষ দিকের মোগল সম্রাটরা ছিলেন ইংরেজ বা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বৃত্তিভোগী। অথচ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতীয় উপমহাদেশ শাসন করত দিল্লির মোগল সম্রাটের প্রদত্ত ক্ষমতাবলে।

কোম্পানি আমলে অবশ্য পুলিশব্যবস্থার প্রশাসনিক রূপরেখা প্রণয়ন শুরু হয়। ওই সময়ে পুলিশ প্রশাসনে পরীক্ষা-নিরীক্ষার ফল ছিল ১৭৮২ সালের পুলিশ সংস্কার। মূলত ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহের সময় থানাদারি ব্যবস্থার অসারতা প্রমাণিত হওয়ায় ১৮৬১ সালে গঠিত পুলিশ কমিশন ১৮৬০ সালের পুলিশ রিপোর্টের ভিত্তিতে পুলিশব্যবস্থাকে ঢেলে সাজিয়ে সারা দেশে নিখুঁত ও অভিন্ন বাহিনী গড়ার উদ্যোগ নেয়। এর ফলে বাংলাসহ ভারতের কয়েকটি প্রদেশে আইরিশ কনস্টেবল পদ্ধতির পুলিশব্যবস্থা প্রচলিত হয়।

বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর রয়েছে সোনালি ইতিহাস। মহান মুক্তিযুদ্ধে অনন্য ভূমিকা পালন করেছেন পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তানি বাহিনী যে গণহত্যা শুরু করে তার প্রধান টার্গেটে পরিণত হয় রাজারবাগ পুলিশ লাইনস। বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণা প্রথম যাদের কাছে পৌঁছায় তাদের মধ্যে রাজারবাগের পুলিশ লাইনস অন্যতম। সঙ্গে সঙ্গে স্বাধীনতার সঙ্গে একাত্ম হন রাজারবাগের পুলিশ সদস্যরা। মুক্তিযুদ্ধে বিপুলসংখ্যক পুলিশ সদস্য অংশ নেন। দেশের মুক্তিসংগ্রামে শহীদ পুলিশ সদস্যের সংখ্যাও বিপুল।

স্বীকার করতেই হবে, পুলিশ বাহিনীর বিপুলসংখ্যক সদস্য একাত্তরে পাকিস্তানি প্রশাসনের অধীনে কাজ করেছেন। তবে তার সিংহভাগই আত্মিকভাবে ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। যে কারণে মুক্তিযুদ্ধে পুলিশ বাহিনীর গুটিকয় অবাঙালি সদস্য ছাড়া বাঙালি সদস্যরা কোথাও দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর শিখণ্ডী হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছেন এমন নজির নেই বললেই চলে।

স্বাধীনতার পর দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ বাহিনী কষ্টকর ভূমিকা রেখেছে। স্বাধীনতার পর পাকিস্তানি বাহিনী ও রাজাকাররা তাদের অস্ত্রশস্ত্র যেখানে সেখানে ফেলে যায়। সেই অস্ত্রের একাংশ যায় পেশাদার অপরাধীদের হাতে। লুটপাট, ডাকাতি, চাঁদাবাজি ইত্যাদি কর্মকাণ্ডকে রাজনৈতিকভাবে আড়াল করার জন্য সংঘবদ্ধ অপরাধীরা ওইসব নিষিদ্ধ পার্টির সদস্য হিসেবে নিজেদের পরিচয় দিত। পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা এসব সন্ত্রাসী দমনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছেন। ২০২০ সালে করোনাভাইরাস মহামারি ছড়িয়ে পড়ে সারা দেশে। সে সময় পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা মানবতার কল্যাণে যে ভূমিকা রেখেছেন তা এক কথায় অতুলনীয়। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত বাবা-মাকে সন্তানরা রাস্তায় কিংবা জঙ্গলে ফেলে রেখে গেলেও পুলিশ সদস্যরা তাদের পৌঁছে দিয়েছেন হাসপাতালে। মৃতদের সৎকারে তারা বহু ক্ষেত্রে একক ভূমিকা পালন করেছেন। শুধু দেশে নয়, বিদেশেও শান্তিশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীর সঙ্গে কর্মরত পুলিশ সদস্যরা অনন্য ভূমিকা পালন করেছেন।

লেখক : প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেহেলগামের রেশ কাটিয়ে কাশ্মীরে কবে ফিরছে শুটিং?
পেহেলগামের রেশ কাটিয়ে কাশ্মীরে কবে ফিরছে শুটিং?

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শীতে হাঁটুর ব্যথা কমাতে সহজ ঘরোয়া সমাধান
শীতে হাঁটুর ব্যথা কমাতে সহজ ঘরোয়া সমাধান

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?
ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি
ঘরের মাঠে লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার দলে টানল ভারত
বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার দলে টানল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান
পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২
গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মহাকাশে আড়ি পাতছে রাশিয়া?
মহাকাশে আড়ি পাতছে রাশিয়া?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা পর্যায়ে ফুটবলারদের কারণে ক্রিকেট খেলা যাচ্ছে না: অভিযোগ আসিফের
জেলা পর্যায়ে ফুটবলারদের কারণে ক্রিকেট খেলা যাচ্ছে না: অভিযোগ আসিফের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত
রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস
১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট
ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে
অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য ‘কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিপন্থী’: ঢাকা
রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য ‘কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিপন্থী’: ঢাকা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু
নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক
দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি
এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস
মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান
বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি
ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’
বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

১৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি
একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি
অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে
রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে

মাঠে ময়দানে

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস
করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস

মাঠে ময়দানে

আলো ছড়ালেন রামকৃষ্ণ, বন্যা, হিমু
আলো ছড়ালেন রামকৃষ্ণ, বন্যা, হিমু

মাঠে ময়দানে

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা