শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২৩

দক্ষিণ এশিয়ার পুলিশব্যবস্থা

আবুল কালাম আজাদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দক্ষিণ এশিয়ার পুলিশব্যবস্থা

মানবসভ্যতা আর পুলিশের ইতিহাস অভিন্ন বললেও বাড়িয়ে বলা হবে না। সভ্যতার অনুষঙ্গ হিসেবে পুলিশ-ব্যবস্থার শুরু। আমাদের এ ভূখণ্ডে আজ থেকে ৫ হাজার বছর আগেও যে সমাজবদ্ধ মানুষের অস্তিত্ব ছিল তা একটি প্রমাণিত সত্য। এ দেশের সঙ্গে ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের ব্যবসা-বাণিজ্য ছিল দুই-আড়াই হাজার বছর আগেও। এমনকি গ্রিক ও রোমানদের কাছে সে সময় পদ্মা মেঘনা যমুনা পাড়ের মানুষের পরিচিতি ছিল সমৃদ্ধ এক বীর জাতি হিসেবে। আমাদের এ ভূখণ্ডে সেই প্রাচীনকালেই মানবসভ্যতার বিকাশ ঘটেছিল বলেই গড়ে উঠেছিল রাষ্ট্রব্যবস্থা। গ্রিকবীর আলেকজান্ডারের সহযাত্রীদের লেখায় তৎকালীন গঙ্গারিড অর্থাৎ আজকের বাঙালি জাতির কথা রয়েছে। রোমান কবি ভার্জিলও বীর জাতি হিসেবে পদ্মা মেঘনা যমুনা পাড়ের মানুষের প্রশংসা করে কবিতা লিখেছেন। সেই প্রাচীনকালেও সভ্যতার অনুষঙ্গ হিসেবে আমাদের এ উপমহাদেশে পুলিশব্যবস্থা গড়ে উঠেছিল এটি অনুমান করা গেলেও আড়াই হাজার বছর আগের কোনো তথ্য-উপাত্ত আমাদের হাতে নেই। এ বিষয়ে আমাদের হাতে যে সুনির্দিষ্ট দলিল রয়েছে তা মৌর্য সম্রাট চন্দ্রগুপ্তের আমলের।

আমাদের এ উপমহাদেশে অন্তত আড়াই হাজার বছর আগেও যে পুলিশব্যবস্থার অস্তিত্ব ছিল তার প্রমাণ কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্র। বিষ্ণু গুপ্ত বা চাণক্য পাণ্ডিত্যের এই গ্রন্থে সম্রাট চন্দ্রগুপ্তের সময়কার পুলিশব্যবস্থার কথা রয়েছে। চাণক্য পণ্ডিত মাগধের মৌর্য সম্রাট চন্দ্রগুপ্তের (৩২২-২১৮ খ্রিস্টপূর্বাব্দ) প্রধানমন্ত্রী পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। প্রজাদের সুশাসন নিশ্চিত করা ও সম্রাট এবং সাম্রাজ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য পুলিশব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন তিনি তাঁর বিশ্বখ্যাত গ্রন্থে।

মৌর্য সাম্রাজ্যের আমলে যেহেতু পুলিশব্যবস্থার অস্তিত্ব ছিল সেহেতু অনুমান করা যায় আজকের বাংলাদেশ এলাকায়ও পুলিশব্যবস্থা চালু ছিল। কারণ বাংলাদেশে যে মৌর্য শাসন চালু ছিল তার প্রমাণ হলো মৌর্য সম্রাট অশোকের আমলের একটি স্তম্ভ রয়েছে গাজীপুরের জয়দেবপুরে। এর পরের এক-দেড় হাজার বছরের ইতিহাস খুব বেশি স্পষ্ট নয়। তবে অনুমান করা যায় মৌর্য আমলের ধারাবাহিকতায় সুলতানি আমলের আগ পর্যন্তও রাষ্ট্রব্যবস্থায় পুলিশের অস্তিত্ব ছিল। সুলতানি আমলে আমাদের এ উপমহাদেশে তথা বাংলাদেশেও পুলিশব্যবস্থা চালু ছিল তার সুস্পষ্ট প্রমাণ রয়েছে। কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্রে পুলিশব্যবস্থায় প্রাধান্য পেয়েছে গুপ্তচরেরা। যারা শাসন কর্তৃপক্ষের কাছে কোথায় কী ঘটছে সে তথ্য তুলে ধরতেন। সুলতানি আমলের পুলিশব্যবস্থায় শুধু গুপ্তচর নয়, আইন প্রয়োগেরও কর্তৃপক্ষ ছিল। মোগল শাসনামলে পুলিশব্যবস্থা নতুন কাঠামো লাভ করে। গুণগত দিক থেকে এটি ছিল অনেক বেশি উন্নত। আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে শৃঙ্খলাবদ্ধ কাঠামো থাকলেও তখন পর্যন্ত পেশাদার পুলিশ বাহিনী গড়ে ওঠেনি।

ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনামলে ভারতীয় উপমহাদেশে পুলিশ প্রশাসন ছিল মোগল শাসনামলের মতোই। কারণ ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহ পর্যন্ত খাতাকলমে ভারতীয় উপমহাদেশে মোগল শাসনই জারি ছিল। শেষ দিকের মোগল সম্রাটরা ছিলেন ইংরেজ বা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বৃত্তিভোগী। অথচ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতীয় উপমহাদেশ শাসন করত দিল্লির মোগল সম্রাটের প্রদত্ত ক্ষমতাবলে।

কোম্পানি আমলে অবশ্য পুলিশব্যবস্থার প্রশাসনিক রূপরেখা প্রণয়ন শুরু হয়। ওই সময়ে পুলিশ প্রশাসনে পরীক্ষা-নিরীক্ষার ফল ছিল ১৭৮২ সালের পুলিশ সংস্কার। মূলত ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহের সময় থানাদারি ব্যবস্থার অসারতা প্রমাণিত হওয়ায় ১৮৬১ সালে গঠিত পুলিশ কমিশন ১৮৬০ সালের পুলিশ রিপোর্টের ভিত্তিতে পুলিশব্যবস্থাকে ঢেলে সাজিয়ে সারা দেশে নিখুঁত ও অভিন্ন বাহিনী গড়ার উদ্যোগ নেয়। এর ফলে বাংলাসহ ভারতের কয়েকটি প্রদেশে আইরিশ কনস্টেবল পদ্ধতির পুলিশব্যবস্থা প্রচলিত হয়।

বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর রয়েছে সোনালি ইতিহাস। মহান মুক্তিযুদ্ধে অনন্য ভূমিকা পালন করেছেন পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তানি বাহিনী যে গণহত্যা শুরু করে তার প্রধান টার্গেটে পরিণত হয় রাজারবাগ পুলিশ লাইনস। বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণা প্রথম যাদের কাছে পৌঁছায় তাদের মধ্যে রাজারবাগের পুলিশ লাইনস অন্যতম। সঙ্গে সঙ্গে স্বাধীনতার সঙ্গে একাত্ম হন রাজারবাগের পুলিশ সদস্যরা। মুক্তিযুদ্ধে বিপুলসংখ্যক পুলিশ সদস্য অংশ নেন। দেশের মুক্তিসংগ্রামে শহীদ পুলিশ সদস্যের সংখ্যাও বিপুল।

স্বীকার করতেই হবে, পুলিশ বাহিনীর বিপুলসংখ্যক সদস্য একাত্তরে পাকিস্তানি প্রশাসনের অধীনে কাজ করেছেন। তবে তার সিংহভাগই আত্মিকভাবে ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। যে কারণে মুক্তিযুদ্ধে পুলিশ বাহিনীর গুটিকয় অবাঙালি সদস্য ছাড়া বাঙালি সদস্যরা কোথাও দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর শিখণ্ডী হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছেন এমন নজির নেই বললেই চলে।

স্বাধীনতার পর দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ বাহিনী কষ্টকর ভূমিকা রেখেছে। স্বাধীনতার পর পাকিস্তানি বাহিনী ও রাজাকাররা তাদের অস্ত্রশস্ত্র যেখানে সেখানে ফেলে যায়। সেই অস্ত্রের একাংশ যায় পেশাদার অপরাধীদের হাতে। লুটপাট, ডাকাতি, চাঁদাবাজি ইত্যাদি কর্মকাণ্ডকে রাজনৈতিকভাবে আড়াল করার জন্য সংঘবদ্ধ অপরাধীরা ওইসব নিষিদ্ধ পার্টির সদস্য হিসেবে নিজেদের পরিচয় দিত। পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা এসব সন্ত্রাসী দমনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছেন। ২০২০ সালে করোনাভাইরাস মহামারি ছড়িয়ে পড়ে সারা দেশে। সে সময় পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা মানবতার কল্যাণে যে ভূমিকা রেখেছেন তা এক কথায় অতুলনীয়। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত বাবা-মাকে সন্তানরা রাস্তায় কিংবা জঙ্গলে ফেলে রেখে গেলেও পুলিশ সদস্যরা তাদের পৌঁছে দিয়েছেন হাসপাতালে। মৃতদের সৎকারে তারা বহু ক্ষেত্রে একক ভূমিকা পালন করেছেন। শুধু দেশে নয়, বিদেশেও শান্তিশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীর সঙ্গে কর্মরত পুলিশ সদস্যরা অনন্য ভূমিকা পালন করেছেন।

লেখক : প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার
ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি
বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা