শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

সকলি গরল ভেল

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সকলি গরল ভেল

স্কুল জীবনে দেবদত্তা বন্দ্যোপাধ্যায় লিখিত ‘সকলি গরল ভেল’ নামক উপন্যাসটি পড়েছিলাম। এর পর বেশ কয়েক যুগ পার হয়ে যাওয়ায় সেটি ভুলেও গিয়েছিলাম। সকলি গরল ভেল শব্দ তিনটি ছিল মৈথুনি ভাষায়। চর্যাপদ বাংলায় রূপান্তরিত হওয়ার আগে এটি অস্তিত্বে ছিল। বৈষ্ণব সাহিত্যের ব্রজবলি ভাষার সঙ্গে এর নৈকট্য রয়েছে। ‘অমিয় সাগরে স্নান করে সকলি গরল ভেল’ ছিল বইটির মূল কথা, যার অর্থ দুধের সমুদ্রে গোসল করে সব বিষাক্ত হয়ে গেল। বিগত কয়েক মাসে বিএনপি-জামায়াত এবং তাদের অনুগতদের আস্ফালন এবং সেদিন মার্কিন সহকারী মন্ত্রী ডোনাল্ড লুর ঢাকা সফর শেষে দেওয়া বাণী শোনার পর হঠাৎ করেই সেই বইটির কথা মনে হলো। মনে হলো তাদের আস্ফালনের সমাপ্তি ঘটল ‘সকলি গরল ভেলে’।

সেই সঙ্গে আরও মনে পড়ল বহু বছর ভারতে কংগ্রেস দলের শাসন শেষে ২০১৪ সালের নির্বাচনে কংগ্রেসের পরাজয়ের পর বিজেপি সরকার ক্ষমতায় এলে এই মুক্তিযুদ্ধবিরোধী চক্র আনন্দে আত্মহারা হয়ে মিঠাই বিলিয়েছিল। তারা ধরে নিয়েছিল আওয়ামী লীগ এবং সমমনা দলগুলোর বন্ধু কংগ্রেসের যবনিকা পতনের পর বিজেপি সরকার ক্ষমতা গ্রহণ করায় বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বের সরকারের পতন হবে। কিন্তু পরিশেষে দেখা গেল তাদের সেই আশা ছিল মাইকেল মধুসূদন দত্ত লিখিত ‘আশার ছলনে ভুলি, কি ফল লভিনু হায়’, এর মতোই মরীচিকা সম। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী ওই লোকগুলো, যাদের রাজনীতির মূল মন্ত্র ভারত বিরোধিতা এবং সাম্প্রদায়িকতা, তাদের চিনতে বিজেপি নেতাদের কষ্ট হয়নি, তাই দল পরিবর্তন হলেও বাংলাদেশের বিষয়ে ভারতের চিন্তা চেতনায় পরিবর্তন ঘটেনি। সাম্প্রতিককালে এরা ভাবতে শুরু করল, ব্যালটের মাধ্যমে তাদের ক্ষমতায় যাওয়া সম্ভব নয় বলে বিদেশিদের হাত-পা ধরেই সে পথে এগোতে হবে। আর তাই তারা বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি দূতদের দ্বারস্থ হওয়া এবং বিদেশি রাষ্ট্রসমূহে ধরনা দেওয়া শুরু করল। এ মর্মে কিছুটা ইঙ্গিতও পেল যে, বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে। এসব ইঙ্গিতের পেছনে ছিল গত বছর যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক বাংলাদেশের সফল আইন রক্ষাকারী সংস্থা র‌্যাবের ওপর কিছু নিষেধাজ্ঞা জারি করা। এটি যে মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের বিরামহীন ধরনার ফসল তা মার্কিনিদের মুখ থেকেই জানা গিয়েছিল। জিয়ার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধু হত্যার পর এই অপশক্তির লোকেরা সম্পদের পাহাড় গড়তে সমর্থ হয়। বিদেশে লবিস্ট নিয়োগের জন্য তাদের রয়েছে অগণিত মূলধন। সবশেষে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস সাহেব সুমন নামে বহু বছর আগে হারিয়ে যাওয়া এক ব্যক্তির বাড়িতে গমন করা এবং তার পরবর্তী বক্তব্যের পর এই নির্বোধ লোকগুলোর আশা বহু গুণ বেড়ে যায়। বোকার স্বর্গে বাস করা এই গোষ্ঠী ধরে নেয় যুক্তরাষ্ট্র তাদের ক্ষমতায় বসিয়ে ছাড়বেই। মার্কিন রাষ্ট্রদূতের ঘটনার পর খবর এলো সে দেশের সহকারী মন্ত্রী ডোনাল্ড লু সাহেব, যার দায়িত্ব এ অঞ্চলের বিষয় দেখাশোনা করা, ঢাকায় আসবেন। এই চক্রান্তকারী গোষ্ঠী তখন খবর ছড়াল লু সাহেব আসবেন বাংলাদেশে বর্তমান ক্ষমতাসীনদের শাসন করতে, যাতে করে বিএনপি-জামায়াত এবং তাদের সমমনাদের ক্ষমতায় বসানো যায়। লু সাহেবের ঢাকা সফরের খবরে তাদের বুকের ছাতি প্রশস্ত হয়ে ফেটে পড়ার উপক্রম হয়েছিল এই ভেবে যে, মাহেন্দ্রক্ষণ এলো প্রায়। কিন্তু হায়, আবার সেই ‘সকলি গরল ভেল’। লু সাহেব ঢাকায় এসে যা বললেন তাতে এদের হৃদযন্ত্র বন্ধ হওয়ার উপক্রম ঘটেছিল। তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়নের প্রশংসায় যেমন পঞ্চমুখ ছিলেন, তেমনি র‌্যাব বাহিনীর প্রশংসায়ও। লু সাহেবের বক্তব্য টেলিভিশনে প্রচার করার কারণে আমার মতো অনেকেরই সুযোগ হয়েছিল তার বক্তব্য শোনার। সে কারণে তার পরিষ্কার এবং বোধগম্য ইংরেজি ভাষায় দেওয়া ভাষ্যকে বিকৃত করার সুযোগ নেই। তিনি বাংলাদেশে এক যুগ ধরে উন্নয়নের কথার পাশাপাশি র‌্যাব বাহিনীর সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডকে ‘tremandeus’ বলে আখ্যায়িত করেছেন, বাংলায় যার অর্থ ‘দুর্দান্ত’। তিনি র‌্যাবের অগ্রগতির প্রশংসায় আরও একটি বিশেষণ ব্যবহার করেছেন যা ছিল, ‘amazing’ অর্থাৎ ‘বিস্ময়করভাবে অপূর্ব’। এ কথাগুলো শোনার পর ’৭১-এ পাকিস্তানের খুনি সেনাশাসক ইয়াহিয়া খান সম্পর্কে সে সময়ে মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. হেনরি কিসিঞ্জারের উক্তিটি মনে হলো। কিসিঞ্জার সাহেব, যিনি পাকিস্তানের জয় নিশ্চিত করার জন্য মরিয়া হয়ে গিয়েছিলেন, তার বই ‘হোয়াইট হাউস ইয়ার্স’-এ লিখেছেন, ‘ইয়াহিয়া আহম্মক বৈ কিছু না।’ কিসিঞ্জারের এ মন্তব্য বাংলাদেশে বর্তমান ইয়াহিয়াপন্থিদের বেলায়ও প্রযোজ্য। কিছুদিন আগে যখন এই মর্মে খবর প্রকাশিত হয়েছিল যে, যুক্তরাষ্ট্র আরও অনেকের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে, তখনো এই কুচক্রী গোষ্ঠী আশায় বুক বেঁধে ছিল এটা মনে করে যে র‌্যাবসহ আরও অনেক বাংলাদেশির বিরুদ্ধে নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আসার পথে। কিন্তু হায়, তাদের সেই গুড়েবালি পাওয়া গেল। সাম্প্রতিক মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় বাংলাদেশের কারও নাম আসেনি। বিএনপি-জামায়াতওয়ালাদের চরম হতাশার আর একটি কারণ ছিল এই যে, লু সাহেব তাদের সঙ্গে দেখা করেননি বা দেখা করার ইচ্ছাও প্রকাশ করেননি, যেটির জন্য তারা অতি আগ্রহভরে মুখিয়ে ছিলেন। যুক্তরাষ্ট্র র‌্যাবের ওপর থেকে আগে আরোপিত নিষেধাজ্ঞা এখনো প্রত্যাহার করেনি বটে, কিন্তু লু সাহেবের বক্তব্য থেকে ধরে নেওয়া যায় যে, সেদিন বেশি দূরে নয়, যেদিন এটি তুলে নেওয়া হবে। সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন সাহেবও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাফল্যের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। এসব থেকে ধরে নেওয়া স্বাভাবিক যে, লাখ লাখ ডলার ঢেলে এরা আলজাজিরায় লোক ভাড়া করে যে অনুষ্ঠান করেছিলেন এবং মার্কিন রাজনীতিকদের প্রভাবিত করার জন্য যেসব লবিস্ট নিয়োগ করেছিলেন, তা এমনভাবেই ব্যর্থ হয়েছে যে, তারা এখন মনে করছে ডলারগুলো জলে ফেলে দেওয়া হয়েছে। যে দলটির জন্ম হয়েছে ভারতবিরোধী স্লোগান দিয়ে, ইদানীং দেখা যাচ্ছে সে দলের নেতারা ভারতের দ্বারস্থ হচ্ছে থুক্কু দিয়ে। কিন্তু তাতেও লাভ হবে না। ভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপি দলের এক প্রভাবশালী নেতা, এম জে আকবর সাহেব গত ১৬ ডিসেম্বর, অর্থাৎ বাংলাদেশের বিজয় দিবসে কলকাতায় এক সমাবেশে বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে ভারতের নিজস্ব উপলব্ধি রয়েছে, কেননা তাঁর বাবা যেমন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন, তিনিও তেমনি তাঁর ‘দ্বিতীয় বিপ্লবের’ মাধ্যমে স্বৈরশাসকদের পরাজিত করে বাংলাদেশে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেছেন। আকবর সাহেব আরও বলেছেন, বাংলাদেশের কারও কারও ওপর যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত নিষেধাজ্ঞা মোকাবিলায় ভারত তার ভূমিকা পালন করবে। ‘ইন্ডিয়া নেরেটিভ, ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ’ শীর্ষক সেই অনুষ্ঠানে এম জে আকবর সাহেব গুরুত্বসহকারে বলেছেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আধুনিক রাষ্ট্রে পরিণত হওয়ার পথে রয়েছে। আকবর সাহেবের কথা শোনার পর পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে স্বাধীনতাবিরোধী চক্র যুক্তরাষ্ট্রকে তাদের নাগালে আনতে যেমন ব্যর্থ হয়েছে, ভারতের ব্যাপারেও তাই।

ইংরেজি ভাষার স্বনামধন্য উপন্যাসিক জনাথন সুইফট সামাজিক বৈষম্য এবং অনাচারের মুখোশ উন্মোচনের জন্য ‘গেলিভারস জার্নি’ নামক এক বিদ্রƒপধর্মী উপন্যাসে লিখেছিলেন গেলিভার নামক স্বাভাবিক উচ্চতার ব্যক্তিটি পিপীলিকাসম মানুষের দেশে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়লে সে দেশের খুদে মানুষগুলো তাকে বেঁধে ফেলে এই ভেবে উল্লাস প্রকাশ করে যে, তারা দৈত্যসম সে মানুষটিকে আটকাতে সক্ষম হয়েছে। কিন্তু গেলিভারের ঘুম ভাঙার পর সে যখন এক মোচড়েই বাঁধন ছিন্ন করে ফেলেছিল তখন লিলিপুট নামক খুদে মানুষগুলো বাস্তবতাকে উপলব্ধি করতে পেরে হা-হুতাশ করতে থাকে। বিএনপি-জামায়াতের লিলিপুটদের সময় হয়েছে বাস্তবকে মেনে নেওয়ার। পঞ্চাশ দশকে বাংলা সংগীত জগতের জনপ্রিয় শ্যামা সংগীত শিল্পী পান্নালাল ভট্টাচার্যের গান, ‘আমার সাধ না মিটিল, আশা না পুরিল, সকলি ফুরায়ে যায় মা’ গানটি শোনেননি এমন বাঙালি কমই রয়েছেন। তাদের সব অপচেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর বিএনপি-জামায়াত নেতারাও সম্ভবত গাইতে শুরু করেছেন, ‘অনেক কেঁদেছি, কাঁদিতে পারি না, বুক ফেটে ভেঙে যায় মা, সকলি ফুরায় যায় মা-কোলে তুলে নিতে আয় মা।’

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু
আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’
‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর
সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত
রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত
ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা
মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই
পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন
গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!
রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে
ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু
গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার
কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী
বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা
ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার
কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রসাধনী ব্যবহারের আগে যা যা জানা জরুরি
প্রসাধনী ব্যবহারের আগে যা যা জানা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি