শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

সুশীলদের তৈরি সূচকে বাংলাদেশ থেকে পাকিস্তান কেন এগিয়ে?

সৈয়দ বোরহান কবীর
প্রিন্ট ভার্সন
সুশীলদের তৈরি সূচকে বাংলাদেশ থেকে পাকিস্তান কেন এগিয়ে?

দেউলিয়া হওয়ার পথে পাকিস্তান। দেশটির বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন ৩ বিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি; যা দিয়ে দেশটি মাত্র তিন সপ্তাহের আমদানি ব্যয় মেটাতে পারবে। পাকিস্তানের বৈদেশিক ঋণ ২৭৪ বিলিয়ন ডলার। মুদ্রাস্ফীতি ২৪ শতাংশের বেশি। এ রকম চরম পরিস্থিতিতে দেশটি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের কাছে ৭৫০ কোটি ডলারের জরুরি ঋণ সহায়তা চেয়েছিল। আইএমএফ ১১০ কোটি ডলার পর্যন্ত ঋণ দিতে সম্মত হয়েছে। এজন্য বেশ কিছু শর্ত দিয়েছে। এ শর্ত পূরণ করতে গিয়ে এখন আরও মুখ থুবড়ে পড়েছে পাকিস্তানের অর্থনীতি। এ কষ্টের মধ্যেই পাকিস্তানে একটা কৌতুক বেশ জনপ্রিয় হয়েছে। পাকিস্তানের সাংবাদিকরা বলেছেন, আইএমএফের কাছে ঋণ নেওয়ার দরকার কী? বরং পারভেজ মোশাররফ, নওয়াজ শরিফ ও আসিফ আলী জারদারির কাছ থেকে ঋণ নিলেই পারে। রয়টার্সের খবর অনুযায়ী, পাকিস্তানের এই তিন সাবেক সরকার ও রাষ্ট্র প্রধানের কাছে লুণ্ঠিত সম্পদের পরিমাণ ২ হাজার কোটি ডলার। যুক্তরাজ্য, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও সৌদি আরবে এদের লুণ্ঠিত অর্থ অলস পড়ে আছে। এ কৌতুক নিয়ে যখন পাকিস্তানে নানামুখী আলোচনা তখন ৩১ জানুয়ারি পাকিস্তানের জন্য এক সুখবর দিল ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল। ওই দিন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল দুর্নীতির ধারণা সূচক প্রতিবেদন ২০২২ প্রকাশ করে। ১৮০টি দেশের এ তালিকায় পাকিস্তান বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানের চেয়ে কম দুর্নীতিগ্রস্ত হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। ২৫ পয়েন্ট পেয়ে বাংলাদেশের অবস্থান যখন তালিকায় ১৪৭তম। সেখানে বাংলাদেশের চেয়ে ২ পয়েন্ট (২৭) বেশি পেয়ে পাকিস্তান সাত ধাপ এগিয়ে (১৪০তম)। এতে পাকিস্তানিদের নিশ্চয়ই খুশি হওয়ার কথা। কিন্তু তা নয় বরং পাকিস্তানিরা এতে বিস্মিত এবং হতবাক। ‘দুনিয়া নিউজ’-এর জনপ্রিয় ‘দুনিয়া কামরান খানকে সাথ’ অনুষ্ঠানে টিআইয়ের প্রতিবেদনকে বছরের সেরা কৌতুক বললেন একজন অর্থনীতিবিদ। রসিকতা করে বললেন, ‘ট্রান্সপারেন্সি’কে নিশ্চয়ই পাকিস্তান সরকার নজরানা দিয়েছে, যেন পাকিস্তানের অবস্থান বাংলাদেশের ওপর রাখা হয়। ওই অর্থনীতিবিদ বললেন, ‘পাকিস্তানে যেভাবে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় লুণ্ঠন হয়েছে, তা বিশ্বে কোথাও হয়নি। দুর্নীতিতে পাকিস্তানের সঙ্গে কারও তুলনা হয় না। বাংলাদেশের চেয়ে যদি পাকিস্তানে কম দুর্নীতি হয়, তাহলে তো দেখতে হবে এত দুর্নীতি করেও বাংলাদেশ কেন পাকিস্তানের চেয়ে এত এগিয়ে। সে ক্ষেত্রে অর্থনীতির অনেক সূত্রই বদলে ফেলতে হবে।’ কয়েক বছর ধরেই পাকিস্তানে বাংলাদেশচর্চা বেশ জোরেশোরে চলছে। বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়া, বিস্ময়কর উন্নতি ইত্যাদি নিয়ে এখন খোলামেলা আত্মসমালোচনা হয়। পাকিস্তানের গণমাধ্যমকর্মী, বুদ্ধিজীবী, অর্থনীতিবিদদের মধ্যে যখন বাংলাদেশ বন্দনা, ঠিক সেই সময় বাংলাদেশে কিছু পাকিস্তানপ্রেমীর পাকিস্তানপ্রীতি লক্ষ করার মতো। তারা পাকিস্তানের মতো তত্ত্বাবধায়ক সরকার চায়। পাকিস্তানের মতো সুপ্রিম কোর্ট চায়। পাকিস্তানের মতো ভারতবিরোধিতা চায়। প্রধান বিরোধী রাজনৈতিক দলের করিৎকর্মা মহাসচিব বলেন, পাকিস্তান আমলই ভালো ছিল। টিআইয়ের দুর্নীতি সূচক প্রতিবেদনে তারা নিশ্চয়ই উল্লসিত হবেন। যে দেশটিতে রাজনীতিবিদ এবং সেনাবাহিনী মিলেমিশে লুণ্ঠনের উৎসব করে। যে দেশে ১২৬ হাজার কোটি রুপির উন্নয়ন কাগজে আছে বাস্তবে নেই। সিন্ধুতে ৪২টি সেতু নির্মাণের জন্য টেন্ডার হয়েছে। টাকা বরাদ্দ হয়েছে। কাগজে-কলমে দেখানো হয়েছে সেতু নির্মাণ সমাপ্ত! ঠিকাদার টাকা তুলে হজম করে ফেলেছে। পাঁচ বছর পর আবিষ্কৃত হয়েছে, আদতে কোনো সেতুই নির্মিত হয়নি। টাকা স্রেফ সরকারি কোষাগার থেকে ঠিকাদারের কাছে গেছে। ঠিকাদার টাকা ভাগ করে দিয়েছে রাজনীতিবিদ, জেনারেলদের মধ্যে। আইএমএফ পাকিস্তান সম্পর্কে বলেছে, দেশটির ন্যূনতম জবাবদিহিতা নেই। মার্কিন কংগ্রেসে অভিযোগ করা হয়েছে, বন্যার্তদের ত্রাণ সহায়তা পাকিস্তানের সরকারি ব্যক্তিরা মেরে দিয়েছেন। সেই দেশকে বাংলাদেশের চেয়ে কম দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ দেখিয়ে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল কী প্রমাণ করল? শুধু পাকিস্তান কেন, টিআইয়ের প্রতিবেদনে শ্রীলঙ্কার দুর্নীতির অবস্থা বাংলাদেশের চেয়ে অনেক ভালো। রাজাপক্ষে পরিবারের নজিরবিহীন দুর্নীতির কারণে দেশটি এখন দেউলিয়া। মুদ্রাস্ফীতি ৯৫ শতাংশ। নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, ‘একটি পরিবারের সীমাহীন দুর্নীতির কারণেই শ্রীলঙ্কার এই পরিণতি।’ ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদনের শিরোনাম ছিল ‘একটি পরিবারের লোভে ধ্বংসপ্রাপ্ত এক দেশ’। সেই শ্রীলঙ্কা টিআইয়ের দুর্নীতি সূচকে বাংলাদেশের চেয়ে ৪৬ ধাপ এগিয়ে (১০১তম)। শ্রীলঙ্কার পয়েন্ট ৩৬। দুর্নীতির পরীক্ষায় পাস করেও শ্রীলঙ্কা দেউলিয়া। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের প্রতিবেদনের বিশ্বাসযোগ্যতা এবং স্বচ্ছতায় ‘শ্রীলঙ্কা’ এক বড় প্রশ্ন। এর আগেও বার্লিনভিত্তিক এই দুর্নীতিবিরোধী সংগঠনটি বাংলাদেশকে শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানের চেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ হিসেবে চিহ্নিত করে। দুর্নীতির ধারণা সূচক বাংলাদেশকে আকণ্ঠ দুর্নীতিতে নিমজ্জিত দেশ হিসেবেই চিত্রায়ণ করে সংস্থাটি। তখন পাকিস্তান এবং শ্রীলঙ্কার এ অবস্থা ছিল না। দেশ দুটির ভিতরের দুর্নীতির চিত্র উঠে আসেনি ট্রান্সপারেন্সির আগের প্রতিবেদনগুলোয়। চরম সংকটে থাকা দেশ দুটির অর্থনৈতিক সংকটের আসল কারণ এখন নানাভাবে প্রকাশিত হচ্ছে। তাতে দেশ দুটির সীমাহীন দুর্নীতি, প্রকাশ্য লুণ্ঠনের যে চিত্র পাওয়া যাচ্ছে, তা ভয়ংকর। কোনো দেশের দুর্নীতির সঙ্গেই এ দুই দেশের তুলনা করা চলে না। টিআইয়ের প্রতিবেদন যে অর্ধসত্য, মনগড়া এবং রাজনৈতিকভাবে দুরভিসন্ধিমূলক, তা এ দুটি দেশের মান নির্ণয় থেকেই পরিষ্কার হয়। সম্প্রতি ভারতীয় শিল্পগোষ্ঠী আদানিকে নিয়ে বিশ্বজুড়ে হুলুস্থুল চলছে। যুক্তরাষ্ট্রের গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিনডেনবার্গের এক গবেষণা প্রতিবেদনে তছনছ হচ্ছে আদানি সাম্রাজ্য। হিনডেনবার্গ দাবি করেছে, ‘ভারতের পতাকায় শরীর ঢেকে তারা দেশকে লুণ্ঠন করে চলেছে।’ এক আদানি শিল্প গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে জালিয়াতি এবং দুর্নীতির যে অভিযোগ উঠেছে তার পরিমাণ বাংলাদেশের এক বছরের জাতীয় বাজেটের সমপরিমাণ। অথচ টিআইয়ের ধারণা সূচকে ভারতের অবস্থান ৮৭তম। বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশটির স্কোর ৪০। ভারত ও বাংলাদেশের দুর্নীতির কি এত পার্থক্য?

শুধু দুর্নীতির ধারণা সূচক কেন, যে কোনো সূচকে বাংলাদেশকে হতশ্রী, ব্যর্থ, খারাপ দেখানোর একটা প্রবণতা লক্ষ করা যায়। এই যে গত বছর ‘রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার’ গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সূচক প্রকাশ করল। এতে বাংলাদেশের অবস্থান ১৬২। ওই প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, বাংলাদেশের চেয়েও পাকিস্তান (১৫৭), আফগানিস্তান (১৫৬) ও রাশিয়ার (১৫৫) গণমাধ্যম স্বাধীন। কী অদ্ভুত ব্যাপার! কোনো তথ্য-উপাত্ত ছাড়াই এ সূচককে হাস্যকর, কাল্পনিক বলা যায়। পাকিস্তানের গণমাধ্যম সম্পর্কে এএফপির একটি প্রতিবেদন উল্লেখ করতে চাই। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘পাকিস্তানের গণমাধ্যম বুটের তলায় পিষ্ট। সেখানকার গণমাধ্যম ততটুকু স্বাধীন যতটুকু সেনাবাহিনী চায়।’ ইন্টারন্যাশনাল প্রেস ইনস্টিটিউট (আইপিআই) এ বছরের ১২ জানুয়ারি পাকিস্তানে গণমাধ্যমের স্বাধীনতার ওপর একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। ২০২২-এর এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর সময়ের ওপর এই প্রতিবেদনে পাকিস্তানের ৩৮টি গুরুতর অধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা শনাক্ত করে আইপিআই। এর মধ্যে এপ্রিলে তিন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলা ছিল গুরুত্বপূর্ণ। রাশিয়ার গণমাধ্যমের অবস্থা নিয়ে নতুন করে কিছু বলতে চাই না। ফ্রিডম হাউসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ‘কমিউনিস্ট শাসনের সময়ও রাশিয়ার গণমাধ্যম বর্তমান পরিস্থিতির চেয়ে ভালো ছিল।’ রাশিয়ার গণমাধ্যম পুরোপুরি নিয়ন্ত্রিত এবং শতভাগ সেন্সরশিপের আওতায়। আফগানিস্তানে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সম্পর্কে রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘বিশ্বে গণমাধ্যমের জন্য সবচেয়ে দুরূহ এবং দুর্গম জায়গা হলো আফগানিস্তান।’ গণমাধ্যমের জন্য এসব ভীতিকর দেশের পেছনে বাংলাদেশকে রাখা হয় কীভাবে? ভারত বিশ্বের সবচেয়ে বড় গণতান্ত্রিক দেশ। সম্প্রতি বিবিসিতে ‘ইন্ডিয়া : দ্য মোদি কোশ্চেন’ শিরোনামে প্রায় এক ঘণ্টার একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রকাশিত হয়। প্রকাশের পরপরই ভারত এ প্রামাণ্যচিত্রটির ব্যাপারে কঠোর মনোভাব গ্রহণ করে। ইউটিউবসহ সব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে ওই প্রামাণ্যচিত্রটি নামিয়ে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হয়। ভারতে প্রামাণ্যচিত্রটির সব ধরনের প্রদর্শনী নিষিদ্ধ করে। বলে নেওয়া দরকার, ‘দ্য মোদি কোশ্চেন’ একপেশে একটি তথ্যচিত্র। সাংবাদিকতার ন্যূনতম রীতিনীতি এতে অনুসরণ করা হয়নি। যে-কেউ প্রতিবেদনটি দেখলেই বুঝবেন এর পেছনে একটি রাজনৈতিক মতলব আছে। প্রতিবেদনের শেষ ভাগে এসে ভারতে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়েও সংশয় এবং শঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। বিরোধীমত দমন করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করা হয়েছে। তার পরও ভারতের মতো মুক্তচিন্তার দেশে একটি তথ্যচিত্র নিষিদ্ধ হওয়াটা অবশ্যই গণমাধ্যমের জন্য অস্বস্তিকর ঘটনা। সে তুলনায় বাংলাদেশ কি তাহলে গণমাধ্যমের স্বাধীনতার দিক থেকে অনেক উদার নয়? বাংলাদেশের বিরুদ্ধেও আলজাজিরায় ‘অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন’ শিরোনামে একটি অসত্য ভিত্তিহীন রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছিল। বাংলাদেশ সরকার কিন্তু ওই প্রতিবেদনটি নিষিদ্ধ ঘোষণা করেনি। একপেশে, মনগড়া ভিত্তিহীন এ প্রতিবেদনটি এখনো ইউটিউবসহ সব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবাধে ঘুরে বেড়াচ্ছে। শুধু ওই প্রতিবেদন কেন, ইউটিউব, ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এখন চলছে ঘৃণা উৎসব। চরিত্রহননের খেলা। কিছু ব্যক্তি রাষ্ট্র, দেশ, সরকার এবং বিভিন্ন ব্যক্তির বিরুদ্ধে কুৎসিত আক্রমণ করছে। এসব লাগামহীন কনটেন্ট বন্ধে সরকার কোনো ব্যবস্থা নেয় না। অবাধে এসব কুরুচিপূর্ণ নোংরা প্রচারণা জনগণ দেখছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিয়ন্ত্রণহীন স্বেচ্ছাচারিতা এখন এক বড় ব্যাধির নাম। শুধু সোশ্যাল মিডিয়া কেন, টেলিভিশন টকশোগুলোয় সরকারকে কেটে ছিঁড়ে লবণ লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে। দু-একটি মূলধারার গণমাধ্যম তো পরিকল্পিতভাবে গুজব ছড়াচ্ছে। ইসলামী ব্যাংক নিয়ে দুটি গণমাধ্যম যেভাবে অপতৎপরতা চালাল তা রীতিমতো রাষ্ট্রদ্রোহিতা। কিন্তু সরকার এ ক্ষেত্রে কোনো সেন্সরশিপ আরোপ করেনি। কোনো বিধিনিষেধও দেয়নি। এজন্য কেউ নিপীড়িত হয়েছেন কিংবা কাউকে ভয়ভীতি দেখানো হয়েছে, এমন তথ্যও পাওয়া যায়নি। জনগণ মত প্রকাশের স্বাধীনতা উপভোগ করছে অবাধে। গণমাধ্যমকর্মীরা নিশ্চয়ই যে কোনো উৎস থেকে সংবাদ সংগ্রহ করবেন। অনুসন্ধিৎসু সাংবাদিকতা বিকশিত করবেন। কিন্তু সরকারি নথি চুরি তথ্য সংগ্রহের উপায় হতে পারে না। এটি শুধু সাংবাদিকতার নীতিবিরোধী নয়, নৈতিকতা পরিপন্থীও। চুরি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। অথচ বাংলাদেশে সরকারি নথি চুরি করা গণমাধ্যমকর্মীকেও কেউ কেউ হিরো বানিয়ে ফেলেছেন। নানান পুরস্কারে ভূষিত করে, তার আসল অপরাধ ঢেকে দেওয়া হচ্ছে। কারও কারও মনোভাব এমন যে, নথি চুরি করাটাই আসল স্বাধীনতা। দেশে তথ্য অধিকার আইন রয়েছে। যে কোনো গণমাধ্যমকর্মী সরকারের যে কোনো বিভাগের তথ্য চাইতে পারেন। তথ্য না দিলে কমিশনে অভিযোগ করার ব্যবস্থাও আছে আইনে।  তার পরও কেন তথ্য চুরি করতে হবে? অনৈতিক কাজকে প্রশ্রয় দেওয়ার উদ্দেশ্য কী? ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে অনেক কথাবার্তা হয়। এ কথা সত্য, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কিছু কিছু ধারা আপত্তিকর। এ ধারাগুলো বাতিলের দাবি সাংবাদিক সমাজের দীর্ঘদিনের। আইনমন্ত্রী একাধিকবার আশ্বাস দিয়েছিলেন এ আইনের অসংগতিগুলো দূর করার। এখন পর্যন্ত তা করা হয়নি। তবে সম্প্রতি এ আইনের অপপ্রয়োগ অনেক কমেছে। কিন্তু এ আইন স্বাধীন সাংবাদিকতার একমাত্র বাধা, তা আমি মানতে রাজি নই। এ আইনের আগে মানিক চন্দ্র সাহা (১৫ জানুয়ারি, ২০০৪), হুমায়ুন কবীর বালু (২৭ জুন, ২০০৪)সহ বহু সংবাদকর্মী পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নিহত হন। তাঁদের নির্মম হত্যাকান্ড গণমাধ্যমকে স্তব্ধ করে দিয়েছিল। ২০০১ থেকে ২০০৬ সালে কী ছিল গণমাধ্যমকর্মীদের অবস্থা? সেই ভয়ংকর সময় আমরা পেরিয়ে এসেছি। এ ধরনের ঘটনা এখন প্রায় নেই বললেই চলে। সংবাদপত্র, ইলেকট্রনিক মিডিয়া, অনলাইন মিডিয়ায় অবাধে সরকারের সমালোচনা হচ্ছে। সঙ্গে চলছে ব্যক্তিস্বার্থ উদ্ধারে চরিত্রহনন। তার পরও সূচকে বাংলাদেশে মত প্রকাশের স্বাধীনতার করুণ অবস্থা কেন? টিআইয়ের সূচকে যে কারণে বাংলাদেশ পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কার চেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ। ঠিক একই কারণে গণমাধ্যমের স্বাধীনতার সূচকেও বাংলাদেশ পাকিস্তান, আফগানিস্তানের চেয়ে পিছিয়ে। এর কারণ বুঝতে হলে আগে আমাদের জানতে হবে, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল, রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ কিংবা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মতো আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলো সূচক তৈরি করে কীভাবে। এ সংস্থাগুলো রিপোর্টের জন্য তথ্য সংগ্রহ করে বাংলাদেশ থেকেই। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের কথাই ধরা যাক। বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ, এডিবি বা বিভিন্ন সংস্থা বাংলাদেশের আর্থিক বিষয় নিয়ে বছরজুড়ে নানা জরিপ এবং গবেষণা করে। এ জরিপ ও গবেষণাগুলোর তথ্যই টিআইয়ের দুর্নীতির ধারণা সূচকের প্রধান উৎস। এ জরিপ ও গবেষণার কাজ করেন আমাদের সুশীল বুদ্ধিজীবীরা। তারা ব্যবসায়ী, বিভিন্ন সেবা গ্রহণকারীর সঙ্গে কথা বলেই জরিপ এবং গবেষণার কাজ করেন। দুর্ভাগ্য হলো, আমাদের এই সুশীলরা দুই দোষে দুষ্ট। প্রথমত, তারা মনে করেন তাদের আয়-উপার্জন টিকিয়ে রাখতে হলে বাংলাদেশকে নেতিবাচকভাবে দেখাতে হবে। বাংলাদেশ ভালো, সবকিছু ঠিক আছে দেখালে আন্তর্জাতিক বুদ্ধিবাজারে তাদের কদর কমে যাবে। বাংলাদেশের রোহিঙ্গা সমস্যার কথাই ধরা যাক। রোহিঙ্গারা যদি তাদের দেশে ফিরে যায় তাহলে এ মুহূর্তে ছোটবড় প্রায় ১ হাজার দেশি-আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা বন্ধ হয়ে যাবে অথবা অর্থসংকটে পড়বে। কাজেই যে কোনো মূল্যে রোহিঙ্গা সংকট জিইয়ে রাখা তাদের মহান দায়িত্ব। এজন্য এ ইস্যুতে তারা নানান মনগড়া তথ্য দেন। রোহিঙ্গাদের উসকে দেন। তাদের অধিকারের লম্বা ফিরিস্তি তৈরি করেন। ঠিক তেমনি দুর্নীতির বিষয়টিও। বাংলাদেশে দুর্নীতি কমছে। কিংবা দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকার চেষ্টা করছে, এমন বার্তা অনেকের পাজেরো গাড়ি, শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত অফিসকে ঝুঁকিতে ফেলবে। ফলে দুর্নীতিকে ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে তোলাটাই তাদের রুটিরুজির জন্য জরুরি। কেউ বলবে না বাংলাদেশে দুর্নীতি নেই। একটি শ্রেণির লাগামহীন দুর্নীতি দেশের উন্নয়ন গ্রাস করছে। অর্থ পাচার বাংলাদেশের জন্য এক মরণঘাতী ব্যাধি। আগামী প্রজন্মের জন্য, বাংলাদেশের উন্নয়ন-অগ্রগতি অব্যাহত রাখার জন্য দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধে আমাদের জিততেই হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। কিন্তু বাংলাদেশ পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কার চেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত- এ কথা কোনো বিবেকবান, সুস্থ মানুষ বিশ্বাস করবে না। বাংলাদেশ তো নয়, বিশ্বে কোনো দেশেই নাগরিক সচেতনতা ছাড়া দুর্নীতি প্রতিরোধ করা সম্ভব না। কিন্তু ছিদ্রান্বেষণ এবং দোষারোপের সংস্কৃতি দুর্নীতিবাজদের আড়াল করবে।

বাংলাদেশে যেসব সুশীল বুদ্ধিজীবী দুর্নীতি, মানবাধিকার এবং গণমাধ্যমসংক্রান্ত জরিপ ও গবেষণা করেন তাদের আরেকটি সমস্যা রয়েছে। আরও সুনির্দিষ্টভাবে বললে বলা যায়, এদের একটি ‘মতলব’ রয়েছে। এ মতলবটা হলো, বিরাজনীতিকরণ। বাংলাদেশের সুশীলসমাজের একটি অংশ গণতন্ত্রবিরোধী। ’৭৫ থেকে আজ পর্যন্ত যতবার অগণতান্ত্রিক শক্তি ক্ষমতা দখল করেছে, ততবার সুশীলদের এ অংশটি ছিল উচ্ছিষ্টভোগী। অগণতান্ত্রিক সরকারের পদলেহন করে এরা নিজেদের আখের গুছিয়েছে। জনগণের সমর্থন ছাড়া ক্ষমতার স্বাদ গ্রহণের নেশা এদের। এই উচ্ছিষ্টভোগী সুশীলদের লক্ষ্য হলো যে কোনো ধরনের রাজনীতি এবং গণতান্ত্রিক ধারা বিপন্ন করা। সর্বশেষ এরা ক্ষমতার স্বাদ পেয়েছিল ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি। দীর্ঘদিন এরা অভুক্ত, ক্ষুধার্ত। তাই দুর্নীতি, মানবাধিকার, সুশাসন ইত্যাদি শব্দমালায় এরা গণতন্ত্রকে ক্ষতবিক্ষত করতে চায়। সেজন্যই এরা এমন সব জরিপ করে যাতে বাংলাদেশের একটি বিবর্ণ চেহারা ফুটে ওঠে। যাতে জনগণ রাজনীতির প্রতি অনাস্থা জ্ঞাপন করে। অগণতান্ত্রিক শাসনকে স্বাগত জানায়। সে কারণেই এসব প্রতিবেদনে বাড়তি রঙের প্রলেপ দেওয়া হয়। প্রকৃত অবস্থার চেয়ে অনেক বেশি খারাপ দেখানো হয় বাংলাদেশকে।

এ ছাড়া আরও একটি কারণ আছে। আমাদের এই উঁচুতলার সফেদ সুশীলরা বংশগতভাবে বাংলাদেশবিরোধী। পাকিস্তানপন্থি। পৈতৃকসূত্রে পাকিস্তানপ্রীতি এদের রক্তে প্রবাহিত। প্রকাশ্যে বলতে পারে না, কিন্তু পাকিস্তানের জন্য এদের মন কাঁদে। তাই এরা এমনভাবে তথ্য-উপাত্ত তৈরি করে যেন বাংলাদেশ পাকিস্তানের চেয়ে পিছিয়ে আছে এটি প্রমাণ করা যায়। কিন্তু এবার পাকিস্তানপ্রেম দেখাতে গিয়ে এদের আসল চেহারাটাই ফুটে উঠেছে। বাংলাদেশকে দুর্নীতিগ্রস্ত দেখাতে গিয়ে পাকিস্তানের চেয়ে খারাপ বানিয়ে ফেলেছে। এখন তো সুশীলদের মাথা হেঁট হওয়ার কথা। তাতে কী? এভাবেই তো সুশীলরা চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের সব ভবিষ্যদ্বাণী, অনুমান, প্রক্ষেপণ ভুল হওয়ার পরও তারা গর্বিত ভঙ্গিতে বলতেই থাকে, ‘বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ অন্ধকারাচ্ছন্ন।’ বাংলাদেশ যতই এগিয়ে যায়, ততই এদের হতাশার দীর্ঘশ্বাস দীর্ঘ হয়।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৪২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ
বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন
চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন
এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

র‌্যাব পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই
র‌্যাব পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

খবর

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন ১৬টি নিয়ে দাবি আপত্তি চেয়েছে ইসি
নতুন ১৬টি নিয়ে দাবি আপত্তি চেয়েছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা