শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

পীর হাবিবুর রহমান : কিছু স্মৃতি

অধ্যাপক মালেকা আক্তার চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পীর হাবিবুর রহমান : কিছু স্মৃতি

গত বছর ৫ ফেব্রুয়ারির এই দিনে স্বজন-পরিজন-প্রিয়জন, সহকর্মী, দেশজনতা, অগণিত ভক্ত-অনুরক্ত পাঠককুলকে শোকের সাগরে ভাসিয়ে বিদায় নেন পীর হাবিবুর রহমান। বিদ্যমান সময়ের বাস্তবতায় এক গভীর বেদনার নাম। সর্বাধিক প্রচারিত দৈনিক ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ -এর শুধু নিবেদিত নির্বাহী সম্পাদকই নন; একজন প্রখ্যাত সাহসী শক্তিশালী স্পষ্টবাদী ও নন্দিত কলমযোদ্ধা। যিনি অকপটে কালোকে কালো আর সাদাকে সাদা বলতে পারতেন নির্দ্বিধায়। কবে কখন কীভাবে এই রাজনৈতিক প্রজ্ঞাসমৃদ্ধ অকুতোভয় মানুষটির সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল, আজ আর সেই বিশেষায়িত সীমারেখাটুকু মনে করতে পারি না। তবে এও ঠিক, প্রলম্বিত কোনো সময় নয়। সম্ভবত ২০১৬-১৭ থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কল্যাণেই পরিচয়টা ঘনিষ্ঠ হয়। পরিচয় ঘটে পত্রিকায় তাঁর নাতিদীর্ঘ প্রবন্ধপাঠের মাধ্যমে। এ ছাড়া পেশাগত দায়িত্ব পালনের ফাঁকে ফাঁকে ছোটখাটো ঘটে যাওয়া বিষয়গুলো নিয়ে মনের আনন্দেই কিছু একটা লিখে ফেলতাম আবার স্ট্যাটাসও দিতাম। আমার সহকর্মী-বন্ধুরা আমাকে ‘সাংবাদিক আপা’ বলে মজা করতেন। এরই মধ্যে প্রকাশ পেল পীর হাবিব ভাইয়ার জনপ্রিয় উপন্যাস ‘জেনারেলের কালো সুন্দরী’। গ্রন্থটি প্রকাশের পর ২০১৮ সালে আমি আর আমার কন্যা শতাব্দী বিনতে চৌধুরী অনন্যা বইমেলা থেকে গ্রন্থটি পীর হাবিব ভাইয়ার হাত থেকে গ্রহণ করি। বইটিতে তিনি অটোগ্রাফ দেন, আমরা ছবি তুলি এবং গল্পে গল্পে স্টলেই কিছু সময় কাটাই।

‘জেনারেলের কালো সুন্দরী’ উপন্যাসটি ঠিক তখনো পড়ে শেষ করতে পারিনি, এরই মাঝে একদিন তিনি আমাকে ইনবক্সে গ্রন্থটির পর্যালোচনা করার কথা জানালেন। আমি বিস্মিত শুধু হইনি, রীতিমতো হতভম্ব। পাঠ পর্যালোচনা, সেই অর্থে ভেবেচিন্তে কিছু লেখায় তখনো আমি একেবারে বকলম, মোটেই অভ্যস্ত নই। আর ওনার মতো একজন বড় মাপের প্রতিষ্ঠিত গণমাধ্যমকর্মীর কাছ থেকে এমন একটা প্রস্তাবে আমি গর্বভরে আনন্দিত হলেও কাজটিকে আয়াসসাধ্য মনে করিনি। আমি ভয়ে ভয়ে খানিকটা বিনীত কণ্ঠে বলেছিলাম, আমি পারব না ভাইয়া। আমার কোনো অভিজ্ঞতা নেই। তবে বলে রাখি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমফিল কোর্সে অধ্যয়নকালীন লাইব্রেরিতে পড়ার সময় একটা বই খুঁজতে গিয়ে নাড়াচাড়া করতে করতে কিছু ক্রিটিক বইয়ের মজা পেয়েছিলাম। অনভ্যাসে বিদ্যা হ্রাসের মতোই সেগুলোও নির্বাসিত কোনোকালে। কিন্তু বিষয়টি তা-ও নয়। যা হোক, পীর হাবিব আমার এ অনুনয়ে মোটেই কর্ণপাত করলেন না বরং আস্থার সঙ্গে জোর গলায় বলেছিলেন, ‘তুমিই পারবে। তোমার গদ্যের হাত ঝরঝরে’। সেই তো আমার দুরুদুরু বক্ষে লেখালেখির জগতে প্রথম হাতেখড়ি। কতটা নিয়ম মেনে, কতটা সঠিকভাবে সেটা উপস্থাপন করতে পেরেছিলাম জানি না, তবে আনাড়ি হাতের লেখাটা পড়ে তিনি সেদিন যে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছিলেন সেই উচ্ছ্বাসঘন আবেগটা আমার মানসপট থেকে কখনো হারাতে চাই না, বিস্মৃতও হতে চাই না আমি।

পরিবারে নিজের কোনো বড় ভাই ছিল না। তাই তাঁকে বড় ভাই হিসেবেই আমার পরিসরে আসন দিয়েছিলাম। তিনিও সাদরে আমাকে ছোট বোনের মর্যাদা দিয়েছেন।

যতটা জেনেছি, আজন্ম স্বাধীনচেতা, আড্ডাবাজ, জল-জোছনার সঙ্গে, কবিতা, কবিয়াল আর মাঝিমাল্লারদের ভাটির টানের আকর্ষণ তাঁর নাড়ির সঙ্গে সম্পৃক্ত। কাদাজলে লুটোপুটি করে বন্ধুদের সঙ্গে তুমুল আড্ডাবাজি আর দুরন্তপনায় শিল্পিত মফস্বল শহরের সব মহলে পরিচিত আদরণীয় এক মুখচ্ছবি তিনি। জলকাদায় মাখামাখি করে ফুটবল খেলার দুরন্ত স্মৃতি, হাওরের বুকে আছড়েপড়া কম্পিত চন্দ্রের ধীরগতিতে দোলায়িত স্বচ্ছ বিস্তীর্ণ জলরাশিতে উথালপাথাল ঢেউয়ে প্রেমিকমনের আকুল করা বাসনা সবই যেন এক মোহময় আবেশ তৈরি করে দিয়েছিল তাঁর অপত্যলালিত মননে, মজ্জায়। সুনামগঞ্জকে তাই তিনি ভালোবেসেছেন গভীরভাবে, বিরহে কাতর হয়েছেন দূরে চলে গেলে, অসুস্থ হলে। কতবার তাঁর লেখায় উঠে এসেছে, আহা! কত দিন যাই না সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আড্ডার আসরে, সেন্স অব হিউমার নিয়ে। নিয়ন্ত্রিত জীবনে আবার তিনি আড্ডার আসরেও ফিরতে চেয়েছেন ব্যাকুলতার সঙ্গে।

জল-জোছনার, প্রেম-কবিতার শহর ছেড়ে উচ্চশিক্ষার্থে আবার নতুন করে প্রেমে পড়েছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতিহারসহ প্যারিস রোডের মোহনীয়তা, রাকসু ভবন, বাবলাতলা, আবুর ক্যান্টিনের মুখরতায়। মনে পড়ে, মেয়েকে নিয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিতে গিয়ে পীর হাবিব ভাইয়াকে জানিয়েছিলাম। তিনি আনন্দিত হয়ে উচ্ছ্বাসভরে বলেছিলেন, তুমি আমার মতিহারে গিয়েছো আর আমাকে বলনি কেন? সেদিন আমি হেসেছিলাম কিন্তু এখন বুঝি কতটা ভালোবাসা থাকলে মানুষ এভাবে পাগলের মতো বলতে পারেন। ‘মতিহার ক্যাম্পাসের ৭টি বছর আমি তন্ন তন্ন করে চষে বেড়িয়েছি। ক্লাস, ছাত্রমিছিল, বাবলাতলা, জোহার কবর, শহীদ মিনারের শাণিত চেতনা।’ দাপিয়ে কাঁপিয়ে তখনকার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মখমল সবুজ চত্বরে, আমবাগানে, আবুর ক্যান্টিনে আড্ডা দিয়ে জীবনের সোনালি সময়গুলো কাটিয়েছেন তিনি। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে সাংবাদিকতায় পাঠ নিয়েছেন প্রফুল্লচিত্তে। রাজশাহী প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য হিসেবে আজও সারণি বোর্ডে পীর হাবিবুর রহমান নামটা দীপ্তি ছড়িয়ে চলেছে। গতিময় ভাবনার সম্প্রসারিত বিকাশে দিনে দিনে তিনি সাংবাদিকতা জগতের মধ্যমণি হয়ে উঠতে পেরেছিলেন।

মেদহীন সহজ-সরল লেখার অনুপম গাঁথুনি, বুদ্ধিদীপ্ত চিন্তার বিস্তার, অসাধারণ খরস্রোতা বাক্যবাণে প্রবাহিত করেছেন তাঁর কালো কালির আঁচড়। এই ক্ষুরধার আঁচড়েই তুলে এনেছেন সমাজ-সংসারের, দেশ-বিদেশের, গণমাধ্যমের নিত্য সংগতি-অসংগতি। সোজাসাপটা দৃষ্টিভঙ্গিতে ব্যক্ত করেছেন ভালোমন্দ, ঠিক-বেঠিক, শুভ-অশুভের ভেদবুদ্ধি। কখনো রাজনীতি-অর্থনীতি, কখনো সমাজনীতির বিশ্লেষণে নৈতিকতা-মূল্যবোধসহ জীবনবোধের নানান অনুষঙ্গ। কে কী ভাবল অথবা কার বিপক্ষে গিয়ে লেখাটা কোথায় দাঁড়াল সেদিকে ভাববার সময়-সুযোগ মানসিকতা কোনোটাই যেন তাঁর ছিল না। তাই তো অকপটে বলতে পেরেছেন, ‘নানা মত তবুও অমলিন আত্মিক সম্পর্ক’। পারিবারিক সূত্রেই রাজনৈতিক সচেতন আমি বরাবরই। কিন্তু সেই কবে কখন থেকে যে পীর ভাইয়ের লেখা বুধবারের ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’-এর প্রবন্ধগুলো গোগ্রাসে গিলতে শুরু করেছিলাম মনে নেই। আর সেটা শুধু নিজে গেলাই নয়, সংরক্ষণের পাশাপাশি ধরে ধরে বাচ্চাদের বসিয়ে আমিই পড়ে শুনিয়েছি কত। এসব তিনিও জানতেন। কতটা আপন ভাবলে বাচ্চারা না দেখেই পীর ভাইকে মামা আর ভাবিকে মামি সম্বোধন করত, এখনো করে, করবেও সারা জীবন। সপ্তাহান্তে প্রকাশিত পুরো লেখাটা পড়ে নিজের মতো করে একটা সামারি তৈরি করে সেটা ইনবক্স করেছি বহুবার। খোলা চিঠিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিভিন্ন ইস্যুতে উদাত্ত আহ্বান জানানো ছিল তাঁর আপন ঔদার্য-সাহসিকতা আর গণমানুষের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসার নিদর্শন। স্বভাবসুলভ সারল্য, প্রাণবন্ত আড্ডাপ্রিয় হাসিমুখের এই মানুষটিকে স্নেহের দৃষ্টিতে রেখেছিলেন মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীসহ বিজ্ঞ-প্রাজ্ঞ সমাজের বিভিন্ন স্তরের সুধীজন, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ এবং দেশ-বিদেশের অসংখ্য ভক্ত, অনুরাগী, অনুসারী।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজামের লেখা অন্য সবার মতো আমাকেও আকর্ষণ করে। পাশাপাশি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম, সৈয়দ বোরহান কবীর, মাকিদ হায়দার, সুখরঞ্জন দাশগুপ্তের রাজনৈতিক বিশ্লেষণধর্মী লেখাগুলো গভীর মনোযোগে শুধু পড়িই না, অধ্যয়ন করি। তবে পীর হাবিব ভাইয়ের লেখার প্রকৃতি, গদ্যরীতির ধরন, অকপট বিষয় বিবৃতির চমৎকার প্রকাশ আমার মানসকাঠামোকে করেছে শানিত, করছে প্রত্যয়দীপ্ত। লেখালেখির জগতে আমার যৎসামান্য বিচরণের অভিলাষ তাঁর স্নেহার্দ্র অনুপ্রেরণাতেই গড়ে উঠেছে। আমি আক্ষরিক অর্থেই ঋণী এই মহৎ মানুষটির কাছে। সোজাসাপটা, সাদামাটা অথচ ঝড়ের বেগে লেখার ছিল ভিন্নধর্মী এক আবেদন। খুদে খুদে বাক্যের অমোঘ আকর্ষণ তো বটেই, দীর্ঘ দীর্ঘ বাক্যে- শব্দচয়নে, তথ্যসম্ভারে, বিচক্ষণতার কলাকুশলে এক অন্যরকম পরাবাস্তবতার বুনো ঘ্রাণ যেমন ছিল আকুল করা তেমনি ছিল সময়ের সৃষ্টিশীল লেখনীসত্তার অকপট বিকাশ। তাই তো তাঁর লেখার প্রতিটি শিরোনামেই খুঁজে পাওয়া যেত চটকদার সারাংশের মনোমুগ্ধকর আকর্ষণ। ‘জাহান্নামের আগুনে পুড়ে দেখি ইবলিশের হাসি’, ফেরাউনের ডানায় ওড়েন মন্ত্রীরা’, ‘আওয়ামী লীগ গতিহারা এক দুঃখিনী নদী’, ‘ষড়যন্ত্র রাষ্ট্রের সর্বনাশ করে’, ‘তালেবানি মোল্লাতন্ত্রের হাতে দেশ দেওয়া যাবে না’, ‘মুক্তিযুদ্ধ প্রশ্নে শেখ হাসিনাই একক নেতা, ভারতই বন্ধু’, ‘আমু-তোফায়েলদের কাজে লাগানোর সময় এখন’ কিংবা যখন শিরোনাম লেখেন ‘নন্দিত মতিহারের নিন্দিত উপাচার্য’ ছাড়াও ‘বুনোকে লেখা করোনাকালের চিঠি’। আরও চমৎকার চমৎকার শিরোনামে তাঁর শত শত লেখায় ঠাসা থাকত বিদ্যমান সময়ের রাজনীতি, অর্থনীতি, বাণিজ্যনীতি, সমাজনীতি, ধর্মনীতি ছাড়াও শিক্ষা-সংস্কৃতির টুকরো টুকরো বিষয় থেকে বিস্তারিত বিবরণ লিখতে গিয়ে দুই হাতে কলম চালিয়েছেন এই অদম্য সাহসী। লিখেছেন মুক্তিযুদ্ধের ওপর, বঙ্গবন্ধুর ওপর, বন্ধুরাষ্ট্র ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীর ওপর। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন বিমুগ্ধ চিত্তে বাংলাদেশ নামক দেশটিকে মহান স্বাধীনতার সোপানে পৌঁছে দেওয়ার অনন্য সুযোগ, বিরল সহযোগিতা প্রদানের জন্য। অপূর্ব লেখনীশক্তি আর মেধাশক্তির অধিকারী মানুষটি চিরকাল নিজস্ব পেশার প্রতি যেমন দায়বদ্ধ ছিলেন, তেমনি দায়বদ্ধ ছিলেন দেশের জনগণের প্রতি, সরকারের প্রতি, তাঁর বুকে লালন করা, বিশ্বাস করা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতির প্রতি। লেখায় আবেগ ঝরে পড়ত, সংক্ষুব্ধ চিত্তের বেদনার ক্ষরণ লাল শোণিতের মতো কালো অক্ষরে খুদিত হতো অনর্গল। সাধারণ মানুষ শুধু নয়, সমাজের সর্বস্তরের মানুষ এ লেখা টানটান উত্তেজনা নিয়ে গভীর আগ্রহে পড়তেন, কোটি হৃদয়ে এ লেখার প্রভাব পড়ত, মানুষ খবরের পেছনের খবর জানতে পারত, চিন্তার রাজ্যে আলোড়ন সৃষ্টি করত; সংহত হতো বোধের জগৎ, ভাবনার জগৎ, স্থির চিন্তার জগৎ। বুঁদ হয়ে থাকা রকমারি ভাবনার জগৎ থেকে সিদ্ধান্তের সমীকরণে আসত গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন, পরিবর্ধন-পরিমার্জনও। পাঠকের উর্বর মননভূমি গঠনে এক অন্যরকম ধারাবাহিকতা রক্ষা করে এগিয়ে গিয়েছেন তিনি। তৃণমূল থেকে সমাজের উঁচু স্তরে ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’-এর পাঠক তৈরিতে আরও অনেক খ্যাতিমানের মাঝে তাঁর অবদান চিরকালই স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

লেখক : দর্শন বিভাগ, সরকারি তিতুমীর কলেজ, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা