শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

পীর হাবিবুর রহমান : কিছু স্মৃতি

অধ্যাপক মালেকা আক্তার চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পীর হাবিবুর রহমান : কিছু স্মৃতি

গত বছর ৫ ফেব্রুয়ারির এই দিনে স্বজন-পরিজন-প্রিয়জন, সহকর্মী, দেশজনতা, অগণিত ভক্ত-অনুরক্ত পাঠককুলকে শোকের সাগরে ভাসিয়ে বিদায় নেন পীর হাবিবুর রহমান। বিদ্যমান সময়ের বাস্তবতায় এক গভীর বেদনার নাম। সর্বাধিক প্রচারিত দৈনিক ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ -এর শুধু নিবেদিত নির্বাহী সম্পাদকই নন; একজন প্রখ্যাত সাহসী শক্তিশালী স্পষ্টবাদী ও নন্দিত কলমযোদ্ধা। যিনি অকপটে কালোকে কালো আর সাদাকে সাদা বলতে পারতেন নির্দ্বিধায়। কবে কখন কীভাবে এই রাজনৈতিক প্রজ্ঞাসমৃদ্ধ অকুতোভয় মানুষটির সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল, আজ আর সেই বিশেষায়িত সীমারেখাটুকু মনে করতে পারি না। তবে এও ঠিক, প্রলম্বিত কোনো সময় নয়। সম্ভবত ২০১৬-১৭ থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কল্যাণেই পরিচয়টা ঘনিষ্ঠ হয়। পরিচয় ঘটে পত্রিকায় তাঁর নাতিদীর্ঘ প্রবন্ধপাঠের মাধ্যমে। এ ছাড়া পেশাগত দায়িত্ব পালনের ফাঁকে ফাঁকে ছোটখাটো ঘটে যাওয়া বিষয়গুলো নিয়ে মনের আনন্দেই কিছু একটা লিখে ফেলতাম আবার স্ট্যাটাসও দিতাম। আমার সহকর্মী-বন্ধুরা আমাকে ‘সাংবাদিক আপা’ বলে মজা করতেন। এরই মধ্যে প্রকাশ পেল পীর হাবিব ভাইয়ার জনপ্রিয় উপন্যাস ‘জেনারেলের কালো সুন্দরী’। গ্রন্থটি প্রকাশের পর ২০১৮ সালে আমি আর আমার কন্যা শতাব্দী বিনতে চৌধুরী অনন্যা বইমেলা থেকে গ্রন্থটি পীর হাবিব ভাইয়ার হাত থেকে গ্রহণ করি। বইটিতে তিনি অটোগ্রাফ দেন, আমরা ছবি তুলি এবং গল্পে গল্পে স্টলেই কিছু সময় কাটাই।

‘জেনারেলের কালো সুন্দরী’ উপন্যাসটি ঠিক তখনো পড়ে শেষ করতে পারিনি, এরই মাঝে একদিন তিনি আমাকে ইনবক্সে গ্রন্থটির পর্যালোচনা করার কথা জানালেন। আমি বিস্মিত শুধু হইনি, রীতিমতো হতভম্ব। পাঠ পর্যালোচনা, সেই অর্থে ভেবেচিন্তে কিছু লেখায় তখনো আমি একেবারে বকলম, মোটেই অভ্যস্ত নই। আর ওনার মতো একজন বড় মাপের প্রতিষ্ঠিত গণমাধ্যমকর্মীর কাছ থেকে এমন একটা প্রস্তাবে আমি গর্বভরে আনন্দিত হলেও কাজটিকে আয়াসসাধ্য মনে করিনি। আমি ভয়ে ভয়ে খানিকটা বিনীত কণ্ঠে বলেছিলাম, আমি পারব না ভাইয়া। আমার কোনো অভিজ্ঞতা নেই। তবে বলে রাখি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমফিল কোর্সে অধ্যয়নকালীন লাইব্রেরিতে পড়ার সময় একটা বই খুঁজতে গিয়ে নাড়াচাড়া করতে করতে কিছু ক্রিটিক বইয়ের মজা পেয়েছিলাম। অনভ্যাসে বিদ্যা হ্রাসের মতোই সেগুলোও নির্বাসিত কোনোকালে। কিন্তু বিষয়টি তা-ও নয়। যা হোক, পীর হাবিব আমার এ অনুনয়ে মোটেই কর্ণপাত করলেন না বরং আস্থার সঙ্গে জোর গলায় বলেছিলেন, ‘তুমিই পারবে। তোমার গদ্যের হাত ঝরঝরে’। সেই তো আমার দুরুদুরু বক্ষে লেখালেখির জগতে প্রথম হাতেখড়ি। কতটা নিয়ম মেনে, কতটা সঠিকভাবে সেটা উপস্থাপন করতে পেরেছিলাম জানি না, তবে আনাড়ি হাতের লেখাটা পড়ে তিনি সেদিন যে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছিলেন সেই উচ্ছ্বাসঘন আবেগটা আমার মানসপট থেকে কখনো হারাতে চাই না, বিস্মৃতও হতে চাই না আমি।

পরিবারে নিজের কোনো বড় ভাই ছিল না। তাই তাঁকে বড় ভাই হিসেবেই আমার পরিসরে আসন দিয়েছিলাম। তিনিও সাদরে আমাকে ছোট বোনের মর্যাদা দিয়েছেন।

যতটা জেনেছি, আজন্ম স্বাধীনচেতা, আড্ডাবাজ, জল-জোছনার সঙ্গে, কবিতা, কবিয়াল আর মাঝিমাল্লারদের ভাটির টানের আকর্ষণ তাঁর নাড়ির সঙ্গে সম্পৃক্ত। কাদাজলে লুটোপুটি করে বন্ধুদের সঙ্গে তুমুল আড্ডাবাজি আর দুরন্তপনায় শিল্পিত মফস্বল শহরের সব মহলে পরিচিত আদরণীয় এক মুখচ্ছবি তিনি। জলকাদায় মাখামাখি করে ফুটবল খেলার দুরন্ত স্মৃতি, হাওরের বুকে আছড়েপড়া কম্পিত চন্দ্রের ধীরগতিতে দোলায়িত স্বচ্ছ বিস্তীর্ণ জলরাশিতে উথালপাথাল ঢেউয়ে প্রেমিকমনের আকুল করা বাসনা সবই যেন এক মোহময় আবেশ তৈরি করে দিয়েছিল তাঁর অপত্যলালিত মননে, মজ্জায়। সুনামগঞ্জকে তাই তিনি ভালোবেসেছেন গভীরভাবে, বিরহে কাতর হয়েছেন দূরে চলে গেলে, অসুস্থ হলে। কতবার তাঁর লেখায় উঠে এসেছে, আহা! কত দিন যাই না সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আড্ডার আসরে, সেন্স অব হিউমার নিয়ে। নিয়ন্ত্রিত জীবনে আবার তিনি আড্ডার আসরেও ফিরতে চেয়েছেন ব্যাকুলতার সঙ্গে।

জল-জোছনার, প্রেম-কবিতার শহর ছেড়ে উচ্চশিক্ষার্থে আবার নতুন করে প্রেমে পড়েছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতিহারসহ প্যারিস রোডের মোহনীয়তা, রাকসু ভবন, বাবলাতলা, আবুর ক্যান্টিনের মুখরতায়। মনে পড়ে, মেয়েকে নিয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিতে গিয়ে পীর হাবিব ভাইয়াকে জানিয়েছিলাম। তিনি আনন্দিত হয়ে উচ্ছ্বাসভরে বলেছিলেন, তুমি আমার মতিহারে গিয়েছো আর আমাকে বলনি কেন? সেদিন আমি হেসেছিলাম কিন্তু এখন বুঝি কতটা ভালোবাসা থাকলে মানুষ এভাবে পাগলের মতো বলতে পারেন। ‘মতিহার ক্যাম্পাসের ৭টি বছর আমি তন্ন তন্ন করে চষে বেড়িয়েছি। ক্লাস, ছাত্রমিছিল, বাবলাতলা, জোহার কবর, শহীদ মিনারের শাণিত চেতনা।’ দাপিয়ে কাঁপিয়ে তখনকার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মখমল সবুজ চত্বরে, আমবাগানে, আবুর ক্যান্টিনে আড্ডা দিয়ে জীবনের সোনালি সময়গুলো কাটিয়েছেন তিনি। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে সাংবাদিকতায় পাঠ নিয়েছেন প্রফুল্লচিত্তে। রাজশাহী প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য হিসেবে আজও সারণি বোর্ডে পীর হাবিবুর রহমান নামটা দীপ্তি ছড়িয়ে চলেছে। গতিময় ভাবনার সম্প্রসারিত বিকাশে দিনে দিনে তিনি সাংবাদিকতা জগতের মধ্যমণি হয়ে উঠতে পেরেছিলেন।

মেদহীন সহজ-সরল লেখার অনুপম গাঁথুনি, বুদ্ধিদীপ্ত চিন্তার বিস্তার, অসাধারণ খরস্রোতা বাক্যবাণে প্রবাহিত করেছেন তাঁর কালো কালির আঁচড়। এই ক্ষুরধার আঁচড়েই তুলে এনেছেন সমাজ-সংসারের, দেশ-বিদেশের, গণমাধ্যমের নিত্য সংগতি-অসংগতি। সোজাসাপটা দৃষ্টিভঙ্গিতে ব্যক্ত করেছেন ভালোমন্দ, ঠিক-বেঠিক, শুভ-অশুভের ভেদবুদ্ধি। কখনো রাজনীতি-অর্থনীতি, কখনো সমাজনীতির বিশ্লেষণে নৈতিকতা-মূল্যবোধসহ জীবনবোধের নানান অনুষঙ্গ। কে কী ভাবল অথবা কার বিপক্ষে গিয়ে লেখাটা কোথায় দাঁড়াল সেদিকে ভাববার সময়-সুযোগ মানসিকতা কোনোটাই যেন তাঁর ছিল না। তাই তো অকপটে বলতে পেরেছেন, ‘নানা মত তবুও অমলিন আত্মিক সম্পর্ক’। পারিবারিক সূত্রেই রাজনৈতিক সচেতন আমি বরাবরই। কিন্তু সেই কবে কখন থেকে যে পীর ভাইয়ের লেখা বুধবারের ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’-এর প্রবন্ধগুলো গোগ্রাসে গিলতে শুরু করেছিলাম মনে নেই। আর সেটা শুধু নিজে গেলাই নয়, সংরক্ষণের পাশাপাশি ধরে ধরে বাচ্চাদের বসিয়ে আমিই পড়ে শুনিয়েছি কত। এসব তিনিও জানতেন। কতটা আপন ভাবলে বাচ্চারা না দেখেই পীর ভাইকে মামা আর ভাবিকে মামি সম্বোধন করত, এখনো করে, করবেও সারা জীবন। সপ্তাহান্তে প্রকাশিত পুরো লেখাটা পড়ে নিজের মতো করে একটা সামারি তৈরি করে সেটা ইনবক্স করেছি বহুবার। খোলা চিঠিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিভিন্ন ইস্যুতে উদাত্ত আহ্বান জানানো ছিল তাঁর আপন ঔদার্য-সাহসিকতা আর গণমানুষের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসার নিদর্শন। স্বভাবসুলভ সারল্য, প্রাণবন্ত আড্ডাপ্রিয় হাসিমুখের এই মানুষটিকে স্নেহের দৃষ্টিতে রেখেছিলেন মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীসহ বিজ্ঞ-প্রাজ্ঞ সমাজের বিভিন্ন স্তরের সুধীজন, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ এবং দেশ-বিদেশের অসংখ্য ভক্ত, অনুরাগী, অনুসারী।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজামের লেখা অন্য সবার মতো আমাকেও আকর্ষণ করে। পাশাপাশি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম, সৈয়দ বোরহান কবীর, মাকিদ হায়দার, সুখরঞ্জন দাশগুপ্তের রাজনৈতিক বিশ্লেষণধর্মী লেখাগুলো গভীর মনোযোগে শুধু পড়িই না, অধ্যয়ন করি। তবে পীর হাবিব ভাইয়ের লেখার প্রকৃতি, গদ্যরীতির ধরন, অকপট বিষয় বিবৃতির চমৎকার প্রকাশ আমার মানসকাঠামোকে করেছে শানিত, করছে প্রত্যয়দীপ্ত। লেখালেখির জগতে আমার যৎসামান্য বিচরণের অভিলাষ তাঁর স্নেহার্দ্র অনুপ্রেরণাতেই গড়ে উঠেছে। আমি আক্ষরিক অর্থেই ঋণী এই মহৎ মানুষটির কাছে। সোজাসাপটা, সাদামাটা অথচ ঝড়ের বেগে লেখার ছিল ভিন্নধর্মী এক আবেদন। খুদে খুদে বাক্যের অমোঘ আকর্ষণ তো বটেই, দীর্ঘ দীর্ঘ বাক্যে- শব্দচয়নে, তথ্যসম্ভারে, বিচক্ষণতার কলাকুশলে এক অন্যরকম পরাবাস্তবতার বুনো ঘ্রাণ যেমন ছিল আকুল করা তেমনি ছিল সময়ের সৃষ্টিশীল লেখনীসত্তার অকপট বিকাশ। তাই তো তাঁর লেখার প্রতিটি শিরোনামেই খুঁজে পাওয়া যেত চটকদার সারাংশের মনোমুগ্ধকর আকর্ষণ। ‘জাহান্নামের আগুনে পুড়ে দেখি ইবলিশের হাসি’, ফেরাউনের ডানায় ওড়েন মন্ত্রীরা’, ‘আওয়ামী লীগ গতিহারা এক দুঃখিনী নদী’, ‘ষড়যন্ত্র রাষ্ট্রের সর্বনাশ করে’, ‘তালেবানি মোল্লাতন্ত্রের হাতে দেশ দেওয়া যাবে না’, ‘মুক্তিযুদ্ধ প্রশ্নে শেখ হাসিনাই একক নেতা, ভারতই বন্ধু’, ‘আমু-তোফায়েলদের কাজে লাগানোর সময় এখন’ কিংবা যখন শিরোনাম লেখেন ‘নন্দিত মতিহারের নিন্দিত উপাচার্য’ ছাড়াও ‘বুনোকে লেখা করোনাকালের চিঠি’। আরও চমৎকার চমৎকার শিরোনামে তাঁর শত শত লেখায় ঠাসা থাকত বিদ্যমান সময়ের রাজনীতি, অর্থনীতি, বাণিজ্যনীতি, সমাজনীতি, ধর্মনীতি ছাড়াও শিক্ষা-সংস্কৃতির টুকরো টুকরো বিষয় থেকে বিস্তারিত বিবরণ লিখতে গিয়ে দুই হাতে কলম চালিয়েছেন এই অদম্য সাহসী। লিখেছেন মুক্তিযুদ্ধের ওপর, বঙ্গবন্ধুর ওপর, বন্ধুরাষ্ট্র ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীর ওপর। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন বিমুগ্ধ চিত্তে বাংলাদেশ নামক দেশটিকে মহান স্বাধীনতার সোপানে পৌঁছে দেওয়ার অনন্য সুযোগ, বিরল সহযোগিতা প্রদানের জন্য। অপূর্ব লেখনীশক্তি আর মেধাশক্তির অধিকারী মানুষটি চিরকাল নিজস্ব পেশার প্রতি যেমন দায়বদ্ধ ছিলেন, তেমনি দায়বদ্ধ ছিলেন দেশের জনগণের প্রতি, সরকারের প্রতি, তাঁর বুকে লালন করা, বিশ্বাস করা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতির প্রতি। লেখায় আবেগ ঝরে পড়ত, সংক্ষুব্ধ চিত্তের বেদনার ক্ষরণ লাল শোণিতের মতো কালো অক্ষরে খুদিত হতো অনর্গল। সাধারণ মানুষ শুধু নয়, সমাজের সর্বস্তরের মানুষ এ লেখা টানটান উত্তেজনা নিয়ে গভীর আগ্রহে পড়তেন, কোটি হৃদয়ে এ লেখার প্রভাব পড়ত, মানুষ খবরের পেছনের খবর জানতে পারত, চিন্তার রাজ্যে আলোড়ন সৃষ্টি করত; সংহত হতো বোধের জগৎ, ভাবনার জগৎ, স্থির চিন্তার জগৎ। বুঁদ হয়ে থাকা রকমারি ভাবনার জগৎ থেকে সিদ্ধান্তের সমীকরণে আসত গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন, পরিবর্ধন-পরিমার্জনও। পাঠকের উর্বর মননভূমি গঠনে এক অন্যরকম ধারাবাহিকতা রক্ষা করে এগিয়ে গিয়েছেন তিনি। তৃণমূল থেকে সমাজের উঁচু স্তরে ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’-এর পাঠক তৈরিতে আরও অনেক খ্যাতিমানের মাঝে তাঁর অবদান চিরকালই স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

লেখক : দর্শন বিভাগ, সরকারি তিতুমীর কলেজ, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৫৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ
বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন
চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

খবর

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

র‌্যাব পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই
র‌্যাব পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা