শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

পীর হাবিবুর রহমান : কিছু স্মৃতি

অধ্যাপক মালেকা আক্তার চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পীর হাবিবুর রহমান : কিছু স্মৃতি

গত বছর ৫ ফেব্রুয়ারির এই দিনে স্বজন-পরিজন-প্রিয়জন, সহকর্মী, দেশজনতা, অগণিত ভক্ত-অনুরক্ত পাঠককুলকে শোকের সাগরে ভাসিয়ে বিদায় নেন পীর হাবিবুর রহমান। বিদ্যমান সময়ের বাস্তবতায় এক গভীর বেদনার নাম। সর্বাধিক প্রচারিত দৈনিক ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ -এর শুধু নিবেদিত নির্বাহী সম্পাদকই নন; একজন প্রখ্যাত সাহসী শক্তিশালী স্পষ্টবাদী ও নন্দিত কলমযোদ্ধা। যিনি অকপটে কালোকে কালো আর সাদাকে সাদা বলতে পারতেন নির্দ্বিধায়। কবে কখন কীভাবে এই রাজনৈতিক প্রজ্ঞাসমৃদ্ধ অকুতোভয় মানুষটির সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল, আজ আর সেই বিশেষায়িত সীমারেখাটুকু মনে করতে পারি না। তবে এও ঠিক, প্রলম্বিত কোনো সময় নয়। সম্ভবত ২০১৬-১৭ থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কল্যাণেই পরিচয়টা ঘনিষ্ঠ হয়। পরিচয় ঘটে পত্রিকায় তাঁর নাতিদীর্ঘ প্রবন্ধপাঠের মাধ্যমে। এ ছাড়া পেশাগত দায়িত্ব পালনের ফাঁকে ফাঁকে ছোটখাটো ঘটে যাওয়া বিষয়গুলো নিয়ে মনের আনন্দেই কিছু একটা লিখে ফেলতাম আবার স্ট্যাটাসও দিতাম। আমার সহকর্মী-বন্ধুরা আমাকে ‘সাংবাদিক আপা’ বলে মজা করতেন। এরই মধ্যে প্রকাশ পেল পীর হাবিব ভাইয়ার জনপ্রিয় উপন্যাস ‘জেনারেলের কালো সুন্দরী’। গ্রন্থটি প্রকাশের পর ২০১৮ সালে আমি আর আমার কন্যা শতাব্দী বিনতে চৌধুরী অনন্যা বইমেলা থেকে গ্রন্থটি পীর হাবিব ভাইয়ার হাত থেকে গ্রহণ করি। বইটিতে তিনি অটোগ্রাফ দেন, আমরা ছবি তুলি এবং গল্পে গল্পে স্টলেই কিছু সময় কাটাই।

‘জেনারেলের কালো সুন্দরী’ উপন্যাসটি ঠিক তখনো পড়ে শেষ করতে পারিনি, এরই মাঝে একদিন তিনি আমাকে ইনবক্সে গ্রন্থটির পর্যালোচনা করার কথা জানালেন। আমি বিস্মিত শুধু হইনি, রীতিমতো হতভম্ব। পাঠ পর্যালোচনা, সেই অর্থে ভেবেচিন্তে কিছু লেখায় তখনো আমি একেবারে বকলম, মোটেই অভ্যস্ত নই। আর ওনার মতো একজন বড় মাপের প্রতিষ্ঠিত গণমাধ্যমকর্মীর কাছ থেকে এমন একটা প্রস্তাবে আমি গর্বভরে আনন্দিত হলেও কাজটিকে আয়াসসাধ্য মনে করিনি। আমি ভয়ে ভয়ে খানিকটা বিনীত কণ্ঠে বলেছিলাম, আমি পারব না ভাইয়া। আমার কোনো অভিজ্ঞতা নেই। তবে বলে রাখি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমফিল কোর্সে অধ্যয়নকালীন লাইব্রেরিতে পড়ার সময় একটা বই খুঁজতে গিয়ে নাড়াচাড়া করতে করতে কিছু ক্রিটিক বইয়ের মজা পেয়েছিলাম। অনভ্যাসে বিদ্যা হ্রাসের মতোই সেগুলোও নির্বাসিত কোনোকালে। কিন্তু বিষয়টি তা-ও নয়। যা হোক, পীর হাবিব আমার এ অনুনয়ে মোটেই কর্ণপাত করলেন না বরং আস্থার সঙ্গে জোর গলায় বলেছিলেন, ‘তুমিই পারবে। তোমার গদ্যের হাত ঝরঝরে’। সেই তো আমার দুরুদুরু বক্ষে লেখালেখির জগতে প্রথম হাতেখড়ি। কতটা নিয়ম মেনে, কতটা সঠিকভাবে সেটা উপস্থাপন করতে পেরেছিলাম জানি না, তবে আনাড়ি হাতের লেখাটা পড়ে তিনি সেদিন যে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছিলেন সেই উচ্ছ্বাসঘন আবেগটা আমার মানসপট থেকে কখনো হারাতে চাই না, বিস্মৃতও হতে চাই না আমি।

পরিবারে নিজের কোনো বড় ভাই ছিল না। তাই তাঁকে বড় ভাই হিসেবেই আমার পরিসরে আসন দিয়েছিলাম। তিনিও সাদরে আমাকে ছোট বোনের মর্যাদা দিয়েছেন।

যতটা জেনেছি, আজন্ম স্বাধীনচেতা, আড্ডাবাজ, জল-জোছনার সঙ্গে, কবিতা, কবিয়াল আর মাঝিমাল্লারদের ভাটির টানের আকর্ষণ তাঁর নাড়ির সঙ্গে সম্পৃক্ত। কাদাজলে লুটোপুটি করে বন্ধুদের সঙ্গে তুমুল আড্ডাবাজি আর দুরন্তপনায় শিল্পিত মফস্বল শহরের সব মহলে পরিচিত আদরণীয় এক মুখচ্ছবি তিনি। জলকাদায় মাখামাখি করে ফুটবল খেলার দুরন্ত স্মৃতি, হাওরের বুকে আছড়েপড়া কম্পিত চন্দ্রের ধীরগতিতে দোলায়িত স্বচ্ছ বিস্তীর্ণ জলরাশিতে উথালপাথাল ঢেউয়ে প্রেমিকমনের আকুল করা বাসনা সবই যেন এক মোহময় আবেশ তৈরি করে দিয়েছিল তাঁর অপত্যলালিত মননে, মজ্জায়। সুনামগঞ্জকে তাই তিনি ভালোবেসেছেন গভীরভাবে, বিরহে কাতর হয়েছেন দূরে চলে গেলে, অসুস্থ হলে। কতবার তাঁর লেখায় উঠে এসেছে, আহা! কত দিন যাই না সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আড্ডার আসরে, সেন্স অব হিউমার নিয়ে। নিয়ন্ত্রিত জীবনে আবার তিনি আড্ডার আসরেও ফিরতে চেয়েছেন ব্যাকুলতার সঙ্গে।

জল-জোছনার, প্রেম-কবিতার শহর ছেড়ে উচ্চশিক্ষার্থে আবার নতুন করে প্রেমে পড়েছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতিহারসহ প্যারিস রোডের মোহনীয়তা, রাকসু ভবন, বাবলাতলা, আবুর ক্যান্টিনের মুখরতায়। মনে পড়ে, মেয়েকে নিয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিতে গিয়ে পীর হাবিব ভাইয়াকে জানিয়েছিলাম। তিনি আনন্দিত হয়ে উচ্ছ্বাসভরে বলেছিলেন, তুমি আমার মতিহারে গিয়েছো আর আমাকে বলনি কেন? সেদিন আমি হেসেছিলাম কিন্তু এখন বুঝি কতটা ভালোবাসা থাকলে মানুষ এভাবে পাগলের মতো বলতে পারেন। ‘মতিহার ক্যাম্পাসের ৭টি বছর আমি তন্ন তন্ন করে চষে বেড়িয়েছি। ক্লাস, ছাত্রমিছিল, বাবলাতলা, জোহার কবর, শহীদ মিনারের শাণিত চেতনা।’ দাপিয়ে কাঁপিয়ে তখনকার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মখমল সবুজ চত্বরে, আমবাগানে, আবুর ক্যান্টিনে আড্ডা দিয়ে জীবনের সোনালি সময়গুলো কাটিয়েছেন তিনি। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে সাংবাদিকতায় পাঠ নিয়েছেন প্রফুল্লচিত্তে। রাজশাহী প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য হিসেবে আজও সারণি বোর্ডে পীর হাবিবুর রহমান নামটা দীপ্তি ছড়িয়ে চলেছে। গতিময় ভাবনার সম্প্রসারিত বিকাশে দিনে দিনে তিনি সাংবাদিকতা জগতের মধ্যমণি হয়ে উঠতে পেরেছিলেন।

মেদহীন সহজ-সরল লেখার অনুপম গাঁথুনি, বুদ্ধিদীপ্ত চিন্তার বিস্তার, অসাধারণ খরস্রোতা বাক্যবাণে প্রবাহিত করেছেন তাঁর কালো কালির আঁচড়। এই ক্ষুরধার আঁচড়েই তুলে এনেছেন সমাজ-সংসারের, দেশ-বিদেশের, গণমাধ্যমের নিত্য সংগতি-অসংগতি। সোজাসাপটা দৃষ্টিভঙ্গিতে ব্যক্ত করেছেন ভালোমন্দ, ঠিক-বেঠিক, শুভ-অশুভের ভেদবুদ্ধি। কখনো রাজনীতি-অর্থনীতি, কখনো সমাজনীতির বিশ্লেষণে নৈতিকতা-মূল্যবোধসহ জীবনবোধের নানান অনুষঙ্গ। কে কী ভাবল অথবা কার বিপক্ষে গিয়ে লেখাটা কোথায় দাঁড়াল সেদিকে ভাববার সময়-সুযোগ মানসিকতা কোনোটাই যেন তাঁর ছিল না। তাই তো অকপটে বলতে পেরেছেন, ‘নানা মত তবুও অমলিন আত্মিক সম্পর্ক’। পারিবারিক সূত্রেই রাজনৈতিক সচেতন আমি বরাবরই। কিন্তু সেই কবে কখন থেকে যে পীর ভাইয়ের লেখা বুধবারের ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’-এর প্রবন্ধগুলো গোগ্রাসে গিলতে শুরু করেছিলাম মনে নেই। আর সেটা শুধু নিজে গেলাই নয়, সংরক্ষণের পাশাপাশি ধরে ধরে বাচ্চাদের বসিয়ে আমিই পড়ে শুনিয়েছি কত। এসব তিনিও জানতেন। কতটা আপন ভাবলে বাচ্চারা না দেখেই পীর ভাইকে মামা আর ভাবিকে মামি সম্বোধন করত, এখনো করে, করবেও সারা জীবন। সপ্তাহান্তে প্রকাশিত পুরো লেখাটা পড়ে নিজের মতো করে একটা সামারি তৈরি করে সেটা ইনবক্স করেছি বহুবার। খোলা চিঠিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিভিন্ন ইস্যুতে উদাত্ত আহ্বান জানানো ছিল তাঁর আপন ঔদার্য-সাহসিকতা আর গণমানুষের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসার নিদর্শন। স্বভাবসুলভ সারল্য, প্রাণবন্ত আড্ডাপ্রিয় হাসিমুখের এই মানুষটিকে স্নেহের দৃষ্টিতে রেখেছিলেন মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীসহ বিজ্ঞ-প্রাজ্ঞ সমাজের বিভিন্ন স্তরের সুধীজন, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ এবং দেশ-বিদেশের অসংখ্য ভক্ত, অনুরাগী, অনুসারী।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজামের লেখা অন্য সবার মতো আমাকেও আকর্ষণ করে। পাশাপাশি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম, সৈয়দ বোরহান কবীর, মাকিদ হায়দার, সুখরঞ্জন দাশগুপ্তের রাজনৈতিক বিশ্লেষণধর্মী লেখাগুলো গভীর মনোযোগে শুধু পড়িই না, অধ্যয়ন করি। তবে পীর হাবিব ভাইয়ের লেখার প্রকৃতি, গদ্যরীতির ধরন, অকপট বিষয় বিবৃতির চমৎকার প্রকাশ আমার মানসকাঠামোকে করেছে শানিত, করছে প্রত্যয়দীপ্ত। লেখালেখির জগতে আমার যৎসামান্য বিচরণের অভিলাষ তাঁর স্নেহার্দ্র অনুপ্রেরণাতেই গড়ে উঠেছে। আমি আক্ষরিক অর্থেই ঋণী এই মহৎ মানুষটির কাছে। সোজাসাপটা, সাদামাটা অথচ ঝড়ের বেগে লেখার ছিল ভিন্নধর্মী এক আবেদন। খুদে খুদে বাক্যের অমোঘ আকর্ষণ তো বটেই, দীর্ঘ দীর্ঘ বাক্যে- শব্দচয়নে, তথ্যসম্ভারে, বিচক্ষণতার কলাকুশলে এক অন্যরকম পরাবাস্তবতার বুনো ঘ্রাণ যেমন ছিল আকুল করা তেমনি ছিল সময়ের সৃষ্টিশীল লেখনীসত্তার অকপট বিকাশ। তাই তো তাঁর লেখার প্রতিটি শিরোনামেই খুঁজে পাওয়া যেত চটকদার সারাংশের মনোমুগ্ধকর আকর্ষণ। ‘জাহান্নামের আগুনে পুড়ে দেখি ইবলিশের হাসি’, ফেরাউনের ডানায় ওড়েন মন্ত্রীরা’, ‘আওয়ামী লীগ গতিহারা এক দুঃখিনী নদী’, ‘ষড়যন্ত্র রাষ্ট্রের সর্বনাশ করে’, ‘তালেবানি মোল্লাতন্ত্রের হাতে দেশ দেওয়া যাবে না’, ‘মুক্তিযুদ্ধ প্রশ্নে শেখ হাসিনাই একক নেতা, ভারতই বন্ধু’, ‘আমু-তোফায়েলদের কাজে লাগানোর সময় এখন’ কিংবা যখন শিরোনাম লেখেন ‘নন্দিত মতিহারের নিন্দিত উপাচার্য’ ছাড়াও ‘বুনোকে লেখা করোনাকালের চিঠি’। আরও চমৎকার চমৎকার শিরোনামে তাঁর শত শত লেখায় ঠাসা থাকত বিদ্যমান সময়ের রাজনীতি, অর্থনীতি, বাণিজ্যনীতি, সমাজনীতি, ধর্মনীতি ছাড়াও শিক্ষা-সংস্কৃতির টুকরো টুকরো বিষয় থেকে বিস্তারিত বিবরণ লিখতে গিয়ে দুই হাতে কলম চালিয়েছেন এই অদম্য সাহসী। লিখেছেন মুক্তিযুদ্ধের ওপর, বঙ্গবন্ধুর ওপর, বন্ধুরাষ্ট্র ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীর ওপর। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন বিমুগ্ধ চিত্তে বাংলাদেশ নামক দেশটিকে মহান স্বাধীনতার সোপানে পৌঁছে দেওয়ার অনন্য সুযোগ, বিরল সহযোগিতা প্রদানের জন্য। অপূর্ব লেখনীশক্তি আর মেধাশক্তির অধিকারী মানুষটি চিরকাল নিজস্ব পেশার প্রতি যেমন দায়বদ্ধ ছিলেন, তেমনি দায়বদ্ধ ছিলেন দেশের জনগণের প্রতি, সরকারের প্রতি, তাঁর বুকে লালন করা, বিশ্বাস করা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতির প্রতি। লেখায় আবেগ ঝরে পড়ত, সংক্ষুব্ধ চিত্তের বেদনার ক্ষরণ লাল শোণিতের মতো কালো অক্ষরে খুদিত হতো অনর্গল। সাধারণ মানুষ শুধু নয়, সমাজের সর্বস্তরের মানুষ এ লেখা টানটান উত্তেজনা নিয়ে গভীর আগ্রহে পড়তেন, কোটি হৃদয়ে এ লেখার প্রভাব পড়ত, মানুষ খবরের পেছনের খবর জানতে পারত, চিন্তার রাজ্যে আলোড়ন সৃষ্টি করত; সংহত হতো বোধের জগৎ, ভাবনার জগৎ, স্থির চিন্তার জগৎ। বুঁদ হয়ে থাকা রকমারি ভাবনার জগৎ থেকে সিদ্ধান্তের সমীকরণে আসত গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন, পরিবর্ধন-পরিমার্জনও। পাঠকের উর্বর মননভূমি গঠনে এক অন্যরকম ধারাবাহিকতা রক্ষা করে এগিয়ে গিয়েছেন তিনি। তৃণমূল থেকে সমাজের উঁচু স্তরে ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’-এর পাঠক তৈরিতে আরও অনেক খ্যাতিমানের মাঝে তাঁর অবদান চিরকালই স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

লেখক : দর্শন বিভাগ, সরকারি তিতুমীর কলেজ, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ
ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল
ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে