শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

পীর হাবিবুর রহমান : কিছু স্মৃতি

অধ্যাপক মালেকা আক্তার চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পীর হাবিবুর রহমান : কিছু স্মৃতি

গত বছর ৫ ফেব্রুয়ারির এই দিনে স্বজন-পরিজন-প্রিয়জন, সহকর্মী, দেশজনতা, অগণিত ভক্ত-অনুরক্ত পাঠককুলকে শোকের সাগরে ভাসিয়ে বিদায় নেন পীর হাবিবুর রহমান। বিদ্যমান সময়ের বাস্তবতায় এক গভীর বেদনার নাম। সর্বাধিক প্রচারিত দৈনিক ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ -এর শুধু নিবেদিত নির্বাহী সম্পাদকই নন; একজন প্রখ্যাত সাহসী শক্তিশালী স্পষ্টবাদী ও নন্দিত কলমযোদ্ধা। যিনি অকপটে কালোকে কালো আর সাদাকে সাদা বলতে পারতেন নির্দ্বিধায়। কবে কখন কীভাবে এই রাজনৈতিক প্রজ্ঞাসমৃদ্ধ অকুতোভয় মানুষটির সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল, আজ আর সেই বিশেষায়িত সীমারেখাটুকু মনে করতে পারি না। তবে এও ঠিক, প্রলম্বিত কোনো সময় নয়। সম্ভবত ২০১৬-১৭ থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কল্যাণেই পরিচয়টা ঘনিষ্ঠ হয়। পরিচয় ঘটে পত্রিকায় তাঁর নাতিদীর্ঘ প্রবন্ধপাঠের মাধ্যমে। এ ছাড়া পেশাগত দায়িত্ব পালনের ফাঁকে ফাঁকে ছোটখাটো ঘটে যাওয়া বিষয়গুলো নিয়ে মনের আনন্দেই কিছু একটা লিখে ফেলতাম আবার স্ট্যাটাসও দিতাম। আমার সহকর্মী-বন্ধুরা আমাকে ‘সাংবাদিক আপা’ বলে মজা করতেন। এরই মধ্যে প্রকাশ পেল পীর হাবিব ভাইয়ার জনপ্রিয় উপন্যাস ‘জেনারেলের কালো সুন্দরী’। গ্রন্থটি প্রকাশের পর ২০১৮ সালে আমি আর আমার কন্যা শতাব্দী বিনতে চৌধুরী অনন্যা বইমেলা থেকে গ্রন্থটি পীর হাবিব ভাইয়ার হাত থেকে গ্রহণ করি। বইটিতে তিনি অটোগ্রাফ দেন, আমরা ছবি তুলি এবং গল্পে গল্পে স্টলেই কিছু সময় কাটাই।

‘জেনারেলের কালো সুন্দরী’ উপন্যাসটি ঠিক তখনো পড়ে শেষ করতে পারিনি, এরই মাঝে একদিন তিনি আমাকে ইনবক্সে গ্রন্থটির পর্যালোচনা করার কথা জানালেন। আমি বিস্মিত শুধু হইনি, রীতিমতো হতভম্ব। পাঠ পর্যালোচনা, সেই অর্থে ভেবেচিন্তে কিছু লেখায় তখনো আমি একেবারে বকলম, মোটেই অভ্যস্ত নই। আর ওনার মতো একজন বড় মাপের প্রতিষ্ঠিত গণমাধ্যমকর্মীর কাছ থেকে এমন একটা প্রস্তাবে আমি গর্বভরে আনন্দিত হলেও কাজটিকে আয়াসসাধ্য মনে করিনি। আমি ভয়ে ভয়ে খানিকটা বিনীত কণ্ঠে বলেছিলাম, আমি পারব না ভাইয়া। আমার কোনো অভিজ্ঞতা নেই। তবে বলে রাখি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমফিল কোর্সে অধ্যয়নকালীন লাইব্রেরিতে পড়ার সময় একটা বই খুঁজতে গিয়ে নাড়াচাড়া করতে করতে কিছু ক্রিটিক বইয়ের মজা পেয়েছিলাম। অনভ্যাসে বিদ্যা হ্রাসের মতোই সেগুলোও নির্বাসিত কোনোকালে। কিন্তু বিষয়টি তা-ও নয়। যা হোক, পীর হাবিব আমার এ অনুনয়ে মোটেই কর্ণপাত করলেন না বরং আস্থার সঙ্গে জোর গলায় বলেছিলেন, ‘তুমিই পারবে। তোমার গদ্যের হাত ঝরঝরে’। সেই তো আমার দুরুদুরু বক্ষে লেখালেখির জগতে প্রথম হাতেখড়ি। কতটা নিয়ম মেনে, কতটা সঠিকভাবে সেটা উপস্থাপন করতে পেরেছিলাম জানি না, তবে আনাড়ি হাতের লেখাটা পড়ে তিনি সেদিন যে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছিলেন সেই উচ্ছ্বাসঘন আবেগটা আমার মানসপট থেকে কখনো হারাতে চাই না, বিস্মৃতও হতে চাই না আমি।

পরিবারে নিজের কোনো বড় ভাই ছিল না। তাই তাঁকে বড় ভাই হিসেবেই আমার পরিসরে আসন দিয়েছিলাম। তিনিও সাদরে আমাকে ছোট বোনের মর্যাদা দিয়েছেন।

যতটা জেনেছি, আজন্ম স্বাধীনচেতা, আড্ডাবাজ, জল-জোছনার সঙ্গে, কবিতা, কবিয়াল আর মাঝিমাল্লারদের ভাটির টানের আকর্ষণ তাঁর নাড়ির সঙ্গে সম্পৃক্ত। কাদাজলে লুটোপুটি করে বন্ধুদের সঙ্গে তুমুল আড্ডাবাজি আর দুরন্তপনায় শিল্পিত মফস্বল শহরের সব মহলে পরিচিত আদরণীয় এক মুখচ্ছবি তিনি। জলকাদায় মাখামাখি করে ফুটবল খেলার দুরন্ত স্মৃতি, হাওরের বুকে আছড়েপড়া কম্পিত চন্দ্রের ধীরগতিতে দোলায়িত স্বচ্ছ বিস্তীর্ণ জলরাশিতে উথালপাথাল ঢেউয়ে প্রেমিকমনের আকুল করা বাসনা সবই যেন এক মোহময় আবেশ তৈরি করে দিয়েছিল তাঁর অপত্যলালিত মননে, মজ্জায়। সুনামগঞ্জকে তাই তিনি ভালোবেসেছেন গভীরভাবে, বিরহে কাতর হয়েছেন দূরে চলে গেলে, অসুস্থ হলে। কতবার তাঁর লেখায় উঠে এসেছে, আহা! কত দিন যাই না সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আড্ডার আসরে, সেন্স অব হিউমার নিয়ে। নিয়ন্ত্রিত জীবনে আবার তিনি আড্ডার আসরেও ফিরতে চেয়েছেন ব্যাকুলতার সঙ্গে।

জল-জোছনার, প্রেম-কবিতার শহর ছেড়ে উচ্চশিক্ষার্থে আবার নতুন করে প্রেমে পড়েছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতিহারসহ প্যারিস রোডের মোহনীয়তা, রাকসু ভবন, বাবলাতলা, আবুর ক্যান্টিনের মুখরতায়। মনে পড়ে, মেয়েকে নিয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিতে গিয়ে পীর হাবিব ভাইয়াকে জানিয়েছিলাম। তিনি আনন্দিত হয়ে উচ্ছ্বাসভরে বলেছিলেন, তুমি আমার মতিহারে গিয়েছো আর আমাকে বলনি কেন? সেদিন আমি হেসেছিলাম কিন্তু এখন বুঝি কতটা ভালোবাসা থাকলে মানুষ এভাবে পাগলের মতো বলতে পারেন। ‘মতিহার ক্যাম্পাসের ৭টি বছর আমি তন্ন তন্ন করে চষে বেড়িয়েছি। ক্লাস, ছাত্রমিছিল, বাবলাতলা, জোহার কবর, শহীদ মিনারের শাণিত চেতনা।’ দাপিয়ে কাঁপিয়ে তখনকার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মখমল সবুজ চত্বরে, আমবাগানে, আবুর ক্যান্টিনে আড্ডা দিয়ে জীবনের সোনালি সময়গুলো কাটিয়েছেন তিনি। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে সাংবাদিকতায় পাঠ নিয়েছেন প্রফুল্লচিত্তে। রাজশাহী প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য হিসেবে আজও সারণি বোর্ডে পীর হাবিবুর রহমান নামটা দীপ্তি ছড়িয়ে চলেছে। গতিময় ভাবনার সম্প্রসারিত বিকাশে দিনে দিনে তিনি সাংবাদিকতা জগতের মধ্যমণি হয়ে উঠতে পেরেছিলেন।

মেদহীন সহজ-সরল লেখার অনুপম গাঁথুনি, বুদ্ধিদীপ্ত চিন্তার বিস্তার, অসাধারণ খরস্রোতা বাক্যবাণে প্রবাহিত করেছেন তাঁর কালো কালির আঁচড়। এই ক্ষুরধার আঁচড়েই তুলে এনেছেন সমাজ-সংসারের, দেশ-বিদেশের, গণমাধ্যমের নিত্য সংগতি-অসংগতি। সোজাসাপটা দৃষ্টিভঙ্গিতে ব্যক্ত করেছেন ভালোমন্দ, ঠিক-বেঠিক, শুভ-অশুভের ভেদবুদ্ধি। কখনো রাজনীতি-অর্থনীতি, কখনো সমাজনীতির বিশ্লেষণে নৈতিকতা-মূল্যবোধসহ জীবনবোধের নানান অনুষঙ্গ। কে কী ভাবল অথবা কার বিপক্ষে গিয়ে লেখাটা কোথায় দাঁড়াল সেদিকে ভাববার সময়-সুযোগ মানসিকতা কোনোটাই যেন তাঁর ছিল না। তাই তো অকপটে বলতে পেরেছেন, ‘নানা মত তবুও অমলিন আত্মিক সম্পর্ক’। পারিবারিক সূত্রেই রাজনৈতিক সচেতন আমি বরাবরই। কিন্তু সেই কবে কখন থেকে যে পীর ভাইয়ের লেখা বুধবারের ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’-এর প্রবন্ধগুলো গোগ্রাসে গিলতে শুরু করেছিলাম মনে নেই। আর সেটা শুধু নিজে গেলাই নয়, সংরক্ষণের পাশাপাশি ধরে ধরে বাচ্চাদের বসিয়ে আমিই পড়ে শুনিয়েছি কত। এসব তিনিও জানতেন। কতটা আপন ভাবলে বাচ্চারা না দেখেই পীর ভাইকে মামা আর ভাবিকে মামি সম্বোধন করত, এখনো করে, করবেও সারা জীবন। সপ্তাহান্তে প্রকাশিত পুরো লেখাটা পড়ে নিজের মতো করে একটা সামারি তৈরি করে সেটা ইনবক্স করেছি বহুবার। খোলা চিঠিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিভিন্ন ইস্যুতে উদাত্ত আহ্বান জানানো ছিল তাঁর আপন ঔদার্য-সাহসিকতা আর গণমানুষের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসার নিদর্শন। স্বভাবসুলভ সারল্য, প্রাণবন্ত আড্ডাপ্রিয় হাসিমুখের এই মানুষটিকে স্নেহের দৃষ্টিতে রেখেছিলেন মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীসহ বিজ্ঞ-প্রাজ্ঞ সমাজের বিভিন্ন স্তরের সুধীজন, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ এবং দেশ-বিদেশের অসংখ্য ভক্ত, অনুরাগী, অনুসারী।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজামের লেখা অন্য সবার মতো আমাকেও আকর্ষণ করে। পাশাপাশি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম, সৈয়দ বোরহান কবীর, মাকিদ হায়দার, সুখরঞ্জন দাশগুপ্তের রাজনৈতিক বিশ্লেষণধর্মী লেখাগুলো গভীর মনোযোগে শুধু পড়িই না, অধ্যয়ন করি। তবে পীর হাবিব ভাইয়ের লেখার প্রকৃতি, গদ্যরীতির ধরন, অকপট বিষয় বিবৃতির চমৎকার প্রকাশ আমার মানসকাঠামোকে করেছে শানিত, করছে প্রত্যয়দীপ্ত। লেখালেখির জগতে আমার যৎসামান্য বিচরণের অভিলাষ তাঁর স্নেহার্দ্র অনুপ্রেরণাতেই গড়ে উঠেছে। আমি আক্ষরিক অর্থেই ঋণী এই মহৎ মানুষটির কাছে। সোজাসাপটা, সাদামাটা অথচ ঝড়ের বেগে লেখার ছিল ভিন্নধর্মী এক আবেদন। খুদে খুদে বাক্যের অমোঘ আকর্ষণ তো বটেই, দীর্ঘ দীর্ঘ বাক্যে- শব্দচয়নে, তথ্যসম্ভারে, বিচক্ষণতার কলাকুশলে এক অন্যরকম পরাবাস্তবতার বুনো ঘ্রাণ যেমন ছিল আকুল করা তেমনি ছিল সময়ের সৃষ্টিশীল লেখনীসত্তার অকপট বিকাশ। তাই তো তাঁর লেখার প্রতিটি শিরোনামেই খুঁজে পাওয়া যেত চটকদার সারাংশের মনোমুগ্ধকর আকর্ষণ। ‘জাহান্নামের আগুনে পুড়ে দেখি ইবলিশের হাসি’, ফেরাউনের ডানায় ওড়েন মন্ত্রীরা’, ‘আওয়ামী লীগ গতিহারা এক দুঃখিনী নদী’, ‘ষড়যন্ত্র রাষ্ট্রের সর্বনাশ করে’, ‘তালেবানি মোল্লাতন্ত্রের হাতে দেশ দেওয়া যাবে না’, ‘মুক্তিযুদ্ধ প্রশ্নে শেখ হাসিনাই একক নেতা, ভারতই বন্ধু’, ‘আমু-তোফায়েলদের কাজে লাগানোর সময় এখন’ কিংবা যখন শিরোনাম লেখেন ‘নন্দিত মতিহারের নিন্দিত উপাচার্য’ ছাড়াও ‘বুনোকে লেখা করোনাকালের চিঠি’। আরও চমৎকার চমৎকার শিরোনামে তাঁর শত শত লেখায় ঠাসা থাকত বিদ্যমান সময়ের রাজনীতি, অর্থনীতি, বাণিজ্যনীতি, সমাজনীতি, ধর্মনীতি ছাড়াও শিক্ষা-সংস্কৃতির টুকরো টুকরো বিষয় থেকে বিস্তারিত বিবরণ লিখতে গিয়ে দুই হাতে কলম চালিয়েছেন এই অদম্য সাহসী। লিখেছেন মুক্তিযুদ্ধের ওপর, বঙ্গবন্ধুর ওপর, বন্ধুরাষ্ট্র ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীর ওপর। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন বিমুগ্ধ চিত্তে বাংলাদেশ নামক দেশটিকে মহান স্বাধীনতার সোপানে পৌঁছে দেওয়ার অনন্য সুযোগ, বিরল সহযোগিতা প্রদানের জন্য। অপূর্ব লেখনীশক্তি আর মেধাশক্তির অধিকারী মানুষটি চিরকাল নিজস্ব পেশার প্রতি যেমন দায়বদ্ধ ছিলেন, তেমনি দায়বদ্ধ ছিলেন দেশের জনগণের প্রতি, সরকারের প্রতি, তাঁর বুকে লালন করা, বিশ্বাস করা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতির প্রতি। লেখায় আবেগ ঝরে পড়ত, সংক্ষুব্ধ চিত্তের বেদনার ক্ষরণ লাল শোণিতের মতো কালো অক্ষরে খুদিত হতো অনর্গল। সাধারণ মানুষ শুধু নয়, সমাজের সর্বস্তরের মানুষ এ লেখা টানটান উত্তেজনা নিয়ে গভীর আগ্রহে পড়তেন, কোটি হৃদয়ে এ লেখার প্রভাব পড়ত, মানুষ খবরের পেছনের খবর জানতে পারত, চিন্তার রাজ্যে আলোড়ন সৃষ্টি করত; সংহত হতো বোধের জগৎ, ভাবনার জগৎ, স্থির চিন্তার জগৎ। বুঁদ হয়ে থাকা রকমারি ভাবনার জগৎ থেকে সিদ্ধান্তের সমীকরণে আসত গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন, পরিবর্ধন-পরিমার্জনও। পাঠকের উর্বর মননভূমি গঠনে এক অন্যরকম ধারাবাহিকতা রক্ষা করে এগিয়ে গিয়েছেন তিনি। তৃণমূল থেকে সমাজের উঁচু স্তরে ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’-এর পাঠক তৈরিতে আরও অনেক খ্যাতিমানের মাঝে তাঁর অবদান চিরকালই স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

লেখক : দর্শন বিভাগ, সরকারি তিতুমীর কলেজ, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
সর্বশেষ খবর
ভারত-রাশিয়া তেল ক্রয় বিতর্ক, যুক্তরাষ্ট্রকে মস্কোর কড়া বার্তা
ভারত-রাশিয়া তেল ক্রয় বিতর্ক, যুক্তরাষ্ট্রকে মস্কোর কড়া বার্তা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ভূমিকায় আইপিএলে ফিরছেন উইলিয়ামসন
নতুন ভূমিকায় আইপিএলে ফিরছেন উইলিয়ামসন

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গলে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সাহিত্য আড্ডা
শ্রীমঙ্গলে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সাহিত্য আড্ডা

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যশোর বোর্ডে পাসের হার ৫০.২০ শতাংশ
যশোর বোর্ডে পাসের হার ৫০.২০ শতাংশ

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন-আবেগে উত্তাল আসাম, পুলিশের গাড়িতে আগুন
জুবিন-আবেগে উত্তাল আসাম, পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কান্তারা চ্যাপ্টার ১: অভিনেতাদের পারিশ্রমিক কতো?
কান্তারা চ্যাপ্টার ১: অভিনেতাদের পারিশ্রমিক কতো?

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

দিনাজপুরে শুভসংঘের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও সৌন্দর্যবর্ধন কর্মসূচি
দিনাজপুরে শুভসংঘের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও সৌন্দর্যবর্ধন কর্মসূচি

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হাসিনার মামলায় ৫ম দিনের মতো চলছে যুক্তিতর্কের সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার মামলায় ৫ম দিনের মতো চলছে যুক্তিতর্কের সরাসরি সম্প্রচার

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিদিন মাত্র কয়েক মিনিটের ব্যায়ামেই বাড়ে বিপাকীয় ক্রিয়া: গবেষণা
প্রতিদিন মাত্র কয়েক মিনিটের ব্যায়ামেই বাড়ে বিপাকীয় ক্রিয়া: গবেষণা

৪২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বরিশাল বোর্ডে পাসের হার ও জিপিএ কমেছে
বরিশাল বোর্ডে পাসের হার ও জিপিএ কমেছে

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নাচোলে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত দুই কর্মীর মৃত্যু
নাচোলে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত দুই কর্মীর মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকদের দাবি দাওয়া নিয়ে কাজ করছে সরকার : শিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের দাবি দাওয়া নিয়ে কাজ করছে সরকার : শিক্ষা উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

উদযাপনের খেসারত, এক ম্যাচ নিষিদ্ধ চেলসি কোচ
উদযাপনের খেসারত, এক ম্যাচ নিষিদ্ধ চেলসি কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় এভারকেয়ার হসপিটালে বিনামূল্যে ব্রেস্ট হেলথ চেকআপ কর্মসূচি শুরু
ঢাকায় এভারকেয়ার হসপিটালে বিনামূল্যে ব্রেস্ট হেলথ চেকআপ কর্মসূচি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উল্লাপাড়ায় শিশুদের তুলির ছোঁয়ায় ফুটে উঠল রঙিন বাংলাদেশ
উল্লাপাড়ায় শিশুদের তুলির ছোঁয়ায় ফুটে উঠল রঙিন বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এইচএসসিতে কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৪৮.৮৬
এইচএসসিতে কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৪৮.৮৬

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম চলবে ১১টা পর্যন্ত
রবিবার আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম চলবে ১১টা পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওবায়দুল কাদেরের সহোদরসহ গ্রেফতার ৯
ওবায়দুল কাদেরের সহোদরসহ গ্রেফতার ৯

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংগ্রামী নারীর পাশে মানবতার হাত বাড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
সংগ্রামী নারীর পাশে মানবতার হাত বাড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রোহিত-কোহলিদের অস্ট্রেলিয়া বিড়ম্বনা
রোহিত-কোহলিদের অস্ট্রেলিয়া বিড়ম্বনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গু নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে জবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
ডেঙ্গু নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে জবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৪৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সবাই পাস
৩৪৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সবাই পাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমনওয়েলথ গেমসের শতবর্ষী আসর বসবে ভারতে!
কমনওয়েলথ গেমসের শতবর্ষী আসর বসবে ভারতে!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক বিক্রেতা বলায় যুবকের পা ভেঙে দিল দুর্বৃত্তরা
মাদক বিক্রেতা বলায় যুবকের পা ভেঙে দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচন ঘিরে ৫ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
রাকসু নির্বাচন ঘিরে ৫ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার মাসে যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রফতানি কমেছে ৩৭.৫ শতাংশ
চার মাসে যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রফতানি কমেছে ৩৭.৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি
প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের
নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন