শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

পীর হাবিবুর রহমান : কিছু স্মৃতি

অধ্যাপক মালেকা আক্তার চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পীর হাবিবুর রহমান : কিছু স্মৃতি

গত বছর ৫ ফেব্রুয়ারির এই দিনে স্বজন-পরিজন-প্রিয়জন, সহকর্মী, দেশজনতা, অগণিত ভক্ত-অনুরক্ত পাঠককুলকে শোকের সাগরে ভাসিয়ে বিদায় নেন পীর হাবিবুর রহমান। বিদ্যমান সময়ের বাস্তবতায় এক গভীর বেদনার নাম। সর্বাধিক প্রচারিত দৈনিক ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ -এর শুধু নিবেদিত নির্বাহী সম্পাদকই নন; একজন প্রখ্যাত সাহসী শক্তিশালী স্পষ্টবাদী ও নন্দিত কলমযোদ্ধা। যিনি অকপটে কালোকে কালো আর সাদাকে সাদা বলতে পারতেন নির্দ্বিধায়। কবে কখন কীভাবে এই রাজনৈতিক প্রজ্ঞাসমৃদ্ধ অকুতোভয় মানুষটির সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল, আজ আর সেই বিশেষায়িত সীমারেখাটুকু মনে করতে পারি না। তবে এও ঠিক, প্রলম্বিত কোনো সময় নয়। সম্ভবত ২০১৬-১৭ থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কল্যাণেই পরিচয়টা ঘনিষ্ঠ হয়। পরিচয় ঘটে পত্রিকায় তাঁর নাতিদীর্ঘ প্রবন্ধপাঠের মাধ্যমে। এ ছাড়া পেশাগত দায়িত্ব পালনের ফাঁকে ফাঁকে ছোটখাটো ঘটে যাওয়া বিষয়গুলো নিয়ে মনের আনন্দেই কিছু একটা লিখে ফেলতাম আবার স্ট্যাটাসও দিতাম। আমার সহকর্মী-বন্ধুরা আমাকে ‘সাংবাদিক আপা’ বলে মজা করতেন। এরই মধ্যে প্রকাশ পেল পীর হাবিব ভাইয়ার জনপ্রিয় উপন্যাস ‘জেনারেলের কালো সুন্দরী’। গ্রন্থটি প্রকাশের পর ২০১৮ সালে আমি আর আমার কন্যা শতাব্দী বিনতে চৌধুরী অনন্যা বইমেলা থেকে গ্রন্থটি পীর হাবিব ভাইয়ার হাত থেকে গ্রহণ করি। বইটিতে তিনি অটোগ্রাফ দেন, আমরা ছবি তুলি এবং গল্পে গল্পে স্টলেই কিছু সময় কাটাই।

‘জেনারেলের কালো সুন্দরী’ উপন্যাসটি ঠিক তখনো পড়ে শেষ করতে পারিনি, এরই মাঝে একদিন তিনি আমাকে ইনবক্সে গ্রন্থটির পর্যালোচনা করার কথা জানালেন। আমি বিস্মিত শুধু হইনি, রীতিমতো হতভম্ব। পাঠ পর্যালোচনা, সেই অর্থে ভেবেচিন্তে কিছু লেখায় তখনো আমি একেবারে বকলম, মোটেই অভ্যস্ত নই। আর ওনার মতো একজন বড় মাপের প্রতিষ্ঠিত গণমাধ্যমকর্মীর কাছ থেকে এমন একটা প্রস্তাবে আমি গর্বভরে আনন্দিত হলেও কাজটিকে আয়াসসাধ্য মনে করিনি। আমি ভয়ে ভয়ে খানিকটা বিনীত কণ্ঠে বলেছিলাম, আমি পারব না ভাইয়া। আমার কোনো অভিজ্ঞতা নেই। তবে বলে রাখি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমফিল কোর্সে অধ্যয়নকালীন লাইব্রেরিতে পড়ার সময় একটা বই খুঁজতে গিয়ে নাড়াচাড়া করতে করতে কিছু ক্রিটিক বইয়ের মজা পেয়েছিলাম। অনভ্যাসে বিদ্যা হ্রাসের মতোই সেগুলোও নির্বাসিত কোনোকালে। কিন্তু বিষয়টি তা-ও নয়। যা হোক, পীর হাবিব আমার এ অনুনয়ে মোটেই কর্ণপাত করলেন না বরং আস্থার সঙ্গে জোর গলায় বলেছিলেন, ‘তুমিই পারবে। তোমার গদ্যের হাত ঝরঝরে’। সেই তো আমার দুরুদুরু বক্ষে লেখালেখির জগতে প্রথম হাতেখড়ি। কতটা নিয়ম মেনে, কতটা সঠিকভাবে সেটা উপস্থাপন করতে পেরেছিলাম জানি না, তবে আনাড়ি হাতের লেখাটা পড়ে তিনি সেদিন যে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছিলেন সেই উচ্ছ্বাসঘন আবেগটা আমার মানসপট থেকে কখনো হারাতে চাই না, বিস্মৃতও হতে চাই না আমি।

পরিবারে নিজের কোনো বড় ভাই ছিল না। তাই তাঁকে বড় ভাই হিসেবেই আমার পরিসরে আসন দিয়েছিলাম। তিনিও সাদরে আমাকে ছোট বোনের মর্যাদা দিয়েছেন।

যতটা জেনেছি, আজন্ম স্বাধীনচেতা, আড্ডাবাজ, জল-জোছনার সঙ্গে, কবিতা, কবিয়াল আর মাঝিমাল্লারদের ভাটির টানের আকর্ষণ তাঁর নাড়ির সঙ্গে সম্পৃক্ত। কাদাজলে লুটোপুটি করে বন্ধুদের সঙ্গে তুমুল আড্ডাবাজি আর দুরন্তপনায় শিল্পিত মফস্বল শহরের সব মহলে পরিচিত আদরণীয় এক মুখচ্ছবি তিনি। জলকাদায় মাখামাখি করে ফুটবল খেলার দুরন্ত স্মৃতি, হাওরের বুকে আছড়েপড়া কম্পিত চন্দ্রের ধীরগতিতে দোলায়িত স্বচ্ছ বিস্তীর্ণ জলরাশিতে উথালপাথাল ঢেউয়ে প্রেমিকমনের আকুল করা বাসনা সবই যেন এক মোহময় আবেশ তৈরি করে দিয়েছিল তাঁর অপত্যলালিত মননে, মজ্জায়। সুনামগঞ্জকে তাই তিনি ভালোবেসেছেন গভীরভাবে, বিরহে কাতর হয়েছেন দূরে চলে গেলে, অসুস্থ হলে। কতবার তাঁর লেখায় উঠে এসেছে, আহা! কত দিন যাই না সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আড্ডার আসরে, সেন্স অব হিউমার নিয়ে। নিয়ন্ত্রিত জীবনে আবার তিনি আড্ডার আসরেও ফিরতে চেয়েছেন ব্যাকুলতার সঙ্গে।

জল-জোছনার, প্রেম-কবিতার শহর ছেড়ে উচ্চশিক্ষার্থে আবার নতুন করে প্রেমে পড়েছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতিহারসহ প্যারিস রোডের মোহনীয়তা, রাকসু ভবন, বাবলাতলা, আবুর ক্যান্টিনের মুখরতায়। মনে পড়ে, মেয়েকে নিয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিতে গিয়ে পীর হাবিব ভাইয়াকে জানিয়েছিলাম। তিনি আনন্দিত হয়ে উচ্ছ্বাসভরে বলেছিলেন, তুমি আমার মতিহারে গিয়েছো আর আমাকে বলনি কেন? সেদিন আমি হেসেছিলাম কিন্তু এখন বুঝি কতটা ভালোবাসা থাকলে মানুষ এভাবে পাগলের মতো বলতে পারেন। ‘মতিহার ক্যাম্পাসের ৭টি বছর আমি তন্ন তন্ন করে চষে বেড়িয়েছি। ক্লাস, ছাত্রমিছিল, বাবলাতলা, জোহার কবর, শহীদ মিনারের শাণিত চেতনা।’ দাপিয়ে কাঁপিয়ে তখনকার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মখমল সবুজ চত্বরে, আমবাগানে, আবুর ক্যান্টিনে আড্ডা দিয়ে জীবনের সোনালি সময়গুলো কাটিয়েছেন তিনি। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে সাংবাদিকতায় পাঠ নিয়েছেন প্রফুল্লচিত্তে। রাজশাহী প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য হিসেবে আজও সারণি বোর্ডে পীর হাবিবুর রহমান নামটা দীপ্তি ছড়িয়ে চলেছে। গতিময় ভাবনার সম্প্রসারিত বিকাশে দিনে দিনে তিনি সাংবাদিকতা জগতের মধ্যমণি হয়ে উঠতে পেরেছিলেন।

মেদহীন সহজ-সরল লেখার অনুপম গাঁথুনি, বুদ্ধিদীপ্ত চিন্তার বিস্তার, অসাধারণ খরস্রোতা বাক্যবাণে প্রবাহিত করেছেন তাঁর কালো কালির আঁচড়। এই ক্ষুরধার আঁচড়েই তুলে এনেছেন সমাজ-সংসারের, দেশ-বিদেশের, গণমাধ্যমের নিত্য সংগতি-অসংগতি। সোজাসাপটা দৃষ্টিভঙ্গিতে ব্যক্ত করেছেন ভালোমন্দ, ঠিক-বেঠিক, শুভ-অশুভের ভেদবুদ্ধি। কখনো রাজনীতি-অর্থনীতি, কখনো সমাজনীতির বিশ্লেষণে নৈতিকতা-মূল্যবোধসহ জীবনবোধের নানান অনুষঙ্গ। কে কী ভাবল অথবা কার বিপক্ষে গিয়ে লেখাটা কোথায় দাঁড়াল সেদিকে ভাববার সময়-সুযোগ মানসিকতা কোনোটাই যেন তাঁর ছিল না। তাই তো অকপটে বলতে পেরেছেন, ‘নানা মত তবুও অমলিন আত্মিক সম্পর্ক’। পারিবারিক সূত্রেই রাজনৈতিক সচেতন আমি বরাবরই। কিন্তু সেই কবে কখন থেকে যে পীর ভাইয়ের লেখা বুধবারের ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’-এর প্রবন্ধগুলো গোগ্রাসে গিলতে শুরু করেছিলাম মনে নেই। আর সেটা শুধু নিজে গেলাই নয়, সংরক্ষণের পাশাপাশি ধরে ধরে বাচ্চাদের বসিয়ে আমিই পড়ে শুনিয়েছি কত। এসব তিনিও জানতেন। কতটা আপন ভাবলে বাচ্চারা না দেখেই পীর ভাইকে মামা আর ভাবিকে মামি সম্বোধন করত, এখনো করে, করবেও সারা জীবন। সপ্তাহান্তে প্রকাশিত পুরো লেখাটা পড়ে নিজের মতো করে একটা সামারি তৈরি করে সেটা ইনবক্স করেছি বহুবার। খোলা চিঠিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিভিন্ন ইস্যুতে উদাত্ত আহ্বান জানানো ছিল তাঁর আপন ঔদার্য-সাহসিকতা আর গণমানুষের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসার নিদর্শন। স্বভাবসুলভ সারল্য, প্রাণবন্ত আড্ডাপ্রিয় হাসিমুখের এই মানুষটিকে স্নেহের দৃষ্টিতে রেখেছিলেন মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীসহ বিজ্ঞ-প্রাজ্ঞ সমাজের বিভিন্ন স্তরের সুধীজন, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ এবং দেশ-বিদেশের অসংখ্য ভক্ত, অনুরাগী, অনুসারী।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজামের লেখা অন্য সবার মতো আমাকেও আকর্ষণ করে। পাশাপাশি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম, সৈয়দ বোরহান কবীর, মাকিদ হায়দার, সুখরঞ্জন দাশগুপ্তের রাজনৈতিক বিশ্লেষণধর্মী লেখাগুলো গভীর মনোযোগে শুধু পড়িই না, অধ্যয়ন করি। তবে পীর হাবিব ভাইয়ের লেখার প্রকৃতি, গদ্যরীতির ধরন, অকপট বিষয় বিবৃতির চমৎকার প্রকাশ আমার মানসকাঠামোকে করেছে শানিত, করছে প্রত্যয়দীপ্ত। লেখালেখির জগতে আমার যৎসামান্য বিচরণের অভিলাষ তাঁর স্নেহার্দ্র অনুপ্রেরণাতেই গড়ে উঠেছে। আমি আক্ষরিক অর্থেই ঋণী এই মহৎ মানুষটির কাছে। সোজাসাপটা, সাদামাটা অথচ ঝড়ের বেগে লেখার ছিল ভিন্নধর্মী এক আবেদন। খুদে খুদে বাক্যের অমোঘ আকর্ষণ তো বটেই, দীর্ঘ দীর্ঘ বাক্যে- শব্দচয়নে, তথ্যসম্ভারে, বিচক্ষণতার কলাকুশলে এক অন্যরকম পরাবাস্তবতার বুনো ঘ্রাণ যেমন ছিল আকুল করা তেমনি ছিল সময়ের সৃষ্টিশীল লেখনীসত্তার অকপট বিকাশ। তাই তো তাঁর লেখার প্রতিটি শিরোনামেই খুঁজে পাওয়া যেত চটকদার সারাংশের মনোমুগ্ধকর আকর্ষণ। ‘জাহান্নামের আগুনে পুড়ে দেখি ইবলিশের হাসি’, ফেরাউনের ডানায় ওড়েন মন্ত্রীরা’, ‘আওয়ামী লীগ গতিহারা এক দুঃখিনী নদী’, ‘ষড়যন্ত্র রাষ্ট্রের সর্বনাশ করে’, ‘তালেবানি মোল্লাতন্ত্রের হাতে দেশ দেওয়া যাবে না’, ‘মুক্তিযুদ্ধ প্রশ্নে শেখ হাসিনাই একক নেতা, ভারতই বন্ধু’, ‘আমু-তোফায়েলদের কাজে লাগানোর সময় এখন’ কিংবা যখন শিরোনাম লেখেন ‘নন্দিত মতিহারের নিন্দিত উপাচার্য’ ছাড়াও ‘বুনোকে লেখা করোনাকালের চিঠি’। আরও চমৎকার চমৎকার শিরোনামে তাঁর শত শত লেখায় ঠাসা থাকত বিদ্যমান সময়ের রাজনীতি, অর্থনীতি, বাণিজ্যনীতি, সমাজনীতি, ধর্মনীতি ছাড়াও শিক্ষা-সংস্কৃতির টুকরো টুকরো বিষয় থেকে বিস্তারিত বিবরণ লিখতে গিয়ে দুই হাতে কলম চালিয়েছেন এই অদম্য সাহসী। লিখেছেন মুক্তিযুদ্ধের ওপর, বঙ্গবন্ধুর ওপর, বন্ধুরাষ্ট্র ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীর ওপর। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন বিমুগ্ধ চিত্তে বাংলাদেশ নামক দেশটিকে মহান স্বাধীনতার সোপানে পৌঁছে দেওয়ার অনন্য সুযোগ, বিরল সহযোগিতা প্রদানের জন্য। অপূর্ব লেখনীশক্তি আর মেধাশক্তির অধিকারী মানুষটি চিরকাল নিজস্ব পেশার প্রতি যেমন দায়বদ্ধ ছিলেন, তেমনি দায়বদ্ধ ছিলেন দেশের জনগণের প্রতি, সরকারের প্রতি, তাঁর বুকে লালন করা, বিশ্বাস করা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতির প্রতি। লেখায় আবেগ ঝরে পড়ত, সংক্ষুব্ধ চিত্তের বেদনার ক্ষরণ লাল শোণিতের মতো কালো অক্ষরে খুদিত হতো অনর্গল। সাধারণ মানুষ শুধু নয়, সমাজের সর্বস্তরের মানুষ এ লেখা টানটান উত্তেজনা নিয়ে গভীর আগ্রহে পড়তেন, কোটি হৃদয়ে এ লেখার প্রভাব পড়ত, মানুষ খবরের পেছনের খবর জানতে পারত, চিন্তার রাজ্যে আলোড়ন সৃষ্টি করত; সংহত হতো বোধের জগৎ, ভাবনার জগৎ, স্থির চিন্তার জগৎ। বুঁদ হয়ে থাকা রকমারি ভাবনার জগৎ থেকে সিদ্ধান্তের সমীকরণে আসত গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন, পরিবর্ধন-পরিমার্জনও। পাঠকের উর্বর মননভূমি গঠনে এক অন্যরকম ধারাবাহিকতা রক্ষা করে এগিয়ে গিয়েছেন তিনি। তৃণমূল থেকে সমাজের উঁচু স্তরে ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’-এর পাঠক তৈরিতে আরও অনেক খ্যাতিমানের মাঝে তাঁর অবদান চিরকালই স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

লেখক : দর্শন বিভাগ, সরকারি তিতুমীর কলেজ, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
সর্বশেষ খবর
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম