শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

প্রশাসন ক্যাডারের জমিদারি!

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
প্রশাসন ক্যাডারের জমিদারি!

গত কয়েক দিনে নতুন কিছু লেখা হয়নি। লেখালেখির মতো মানসিক অবস্থাও ছিল না। দৈনিক পত্রিকার একটি সংবাদ পাঠ করে লিখতে আগ্রহ পেলাম।

অতিসম্প্রতি দেশের প্রথম সারির দৈনিক ‘প্রথম আলো’য় শিরোনাম হয়েছে, ‘সুবিধা বেশি ক্ষমতা বেশি, তাঁরা যেতে চান প্রশাসনে’। সকালে পত্রিকার পাতায় চোখ রেখেই ভাবছিলাম, কী আশ্চর্য! কেন এমনটা হচ্ছে? আর কত? অত কী সুযোগ-সুবিধা রয়েছে এর মধ্যে? ৩২ বছরের অধিককাল এর ভেতরের সর্বত্র বিচরণ করে অতিরিক্ত সুযোগ-সুবিধার খুব বেশি অলিগলি তো আমার চোখে পড়েনি! ভাবতাম, সচিবালয়ে পদায়ন থাকলে ঘন ঘন বিদেশ যাওয়ার সুযোগ পেতাম। পৃথিবী দেখার আনন্দ তো সবার। মাঠে-ঘাটে, থানা, উপজেলা এমনকি ইউনিয়ন পর্যায়ে ছোটাছুটি করে যে চাকরি আমরা শুরু করেছিলাম, এতে এখন কীভাবে অভাবনীয় সুবিধার কথা বলে? কী এমন সোনার হরিণের সন্ধান পেল সবাই মিলে? বরং অন্য অনেক ক্যাডারেও রয়েছে বাহ্যিক শানশওকত। আর্থিক সুযোগ-সুবিধাও রয়েছে ঢের বেশি। বিদেশ ভ্রমণ, উচ্চশিক্ষা, লিয়েন, বিদেশে চাকরি, আন্তর্জাতিক মুদ্রায় বেতন-ভাতা প্রাপ্তি, সন্তানদের বিদেশে পড়াশোনা সবই আছে। তবু কেন মাঝপথে উপনীত হয়ে একের পর এক দেশের সিভিল সার্ভিসের ক্যাডারগুলো বিলীন হয়ে তথা নিঃশেষিত হয়ে শত শত বছরের গৌরবময় ও ঐতিহ্যের ধারক-বাহক জেলা প্রশাসনে বা প্রশাসনিক সার্ভিসের কাঠামোর অভ্যন্তরে প্রবেশ করছে? এর আসল রহস্য কী? এসব কি অনধিকার প্রবেশ নয়?

২. পত্রিকার ভাষ্যমতে বর্তমানের ২৬ ক্যাডার থেকে আরও অন্তত চারটি ক্যাডার তথ্য, সমবায়, পরিসংখ্যান ও বাণিজ্য এগুলো প্রশাসনে বিলুপ্ত হতে চায়। কয়েক বছর আগে ক্যাডারের সংখ্যা ছিল ২৯টি পরে ২৮টি হয়। স্ব স্ব সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন থেকে সব সময় যুক্তি বা কারণ দেখানো হয়েছে, একই ছাতার নিচে হলে দাফতরিক কাজে গতি আসবে এবং এতে দ্রুত পদোন্নতির সুযোগ-সুবিধা থাকবে। কাজেই সংখ্যায় ক্ষুদ্ররা দীর্ঘ বঞ্চনা থেকে মুক্তি পাবে ইত্যাদি। এ ক্ষেত্রে তারা প্রথমে তাদের অ্যাসোসিয়েশন পর্যায়ে ঐকমত্যের কাজ করে থাকে। যদিও এসব অ্যাসোসিয়েশন সব সময় সব সদস্যের ভোটে নির্বাচিত নয়। বেশির ভাগই ঢাকাকেন্দ্রিক নেতৃস্থানীয় কর্মচারীর জবরদস্তিমূলক সিদ্ধান্ত। একপর্যায়ে উভয় গ্রুপ এক হয়ে সরকারের ওপর খানিকটা চাপ সৃষ্টিপূর্বক তা সম্পন্ন করে। অথচ এগুলো চিকিৎসক বা প্রকৌশলীদের মতো বিশেষায়িত (specialised) ক্যাডার সার্ভিস, যা প্রজাতন্ত্রের কর্মের নিমিত্ত একান্ত প্রয়োজনে সৃষ্টি। আজকের বৃহৎ আকারের বাজেটের আওতায় বহুমুখী উন্নয়ন প্রকল্প প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে বিশেষজ্ঞ কর্মচারীর বিকল্প নেই। তা ছাড়া বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণকালে সদস্যরা স্বজ্ঞানে স্বইচ্ছায় নিজের ক্যাডার নির্বাচন করে থাকেন। এবং দেশের অর্থনৈতিক সামাজিক ও উন্নয়ন কার্যক্রমে এগুলোর উপস্থিতি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।

৩. প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের চাকরির ক্ষেত্রে সরকারের আর্থিক বিধিবিধানে কখনো কোনো বৈষম্য প্রদর্শন করা হয় না। বেতন স্কেল, গ্রেড বা ধাপে সবই যার যার অবস্থান থেকে সব সুবিধাদি পেয়েছেন এবং পাচ্ছেন। বর্তমান সরকার কর্মচারীদের প্রায় ১৩০% বেতন বৃদ্ধি করেছে। এমন নজির অতীতে দেখা যায়নি। যা সার্বিক বিবেচনায় বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বা করপোরেট হাউসগুলো থেকে লোভনীয়। এবং এটাই হওয়া উচিত অন্যতম প্রধান সুবিধা। ক্ষমতা বেশি এটা কখনো যুক্তি হতে পারে না। ক্ষমতা বহন করার জন্য, যত্রতত্র প্রয়োগের জন্য নয়। সমস্যাটা মনে হয় অন্যত্র, ক্যাডার নির্বিশেষে সবাই প্রশাসনিক পদ অলংকৃত করার মানসিকতা পোষণ করেন। বড় অফিসার হিসেবে পরিচয়দানে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। অন্যদিকে তৃণমূলের যে-কোনো কর্মে প্রায় নিরুৎসাহ বোধ করেন। সবাইকে সরকারের সচিব বা গ্রেড-১, সচিবের সমান পদমর্যাদার হতে হবে, এটা কি আদৌ সম্ভব? পৃথিবীর কোথাও বিদ্যমান আছে? ব্রিটিশরাজের সেই steel frame civil service না থাকলেও আজকের পৃথিবীর দেশে দেশে আমলাতন্ত্র একটা মেধা-মননের উচ্চতর উৎকর্ষতার প্ল্যাটফরম। এখানে কখনো একই সঙ্গে অগুনতি সমান পদধারী হতে পারে না। যোগ্যতররা সব সময় সমানকে পেছনে ফেলে আসেন। এর জন্য সাধনার দীর্ঘ পথ পরিক্রমা, নানান পরীক্ষা-নিরীক্ষারও ব্যবস্থা রয়েছে। এভাবে ক্যাডারকে আকস্মিকভাবে একীভূত করার মাধ্যমে সার্ভিসের গুণগত মান ধরে রাখা অসম্ভব। প্রতিটি চাকরির জন্য বুনিয়াদি নানাবিধ কলাকৌশল রয়েছে, প্রশিক্ষণ রয়েছে হাতে-কলমে। আত্মবিশ্বাসের জায়গাও মজবুত থাকে। মাঝপথে বিনা বাধায়, বিনা প্রশিক্ষণে বা অভিজ্ঞতাবিহীন পদাধিকারী হওয়ার মধ্যে সাময়িক সান্ত¡না ও আনন্দ থাকলেও জনসেবা বিঘ্নিত হতে বাধ্য। তা ছাড়া প্রতিটি ক্যাডারের বিপরীতে নিজস্ব মন্ত্রণালয়, অধিদফতর, দফতর রয়েছে, সাংবিধানিকভাবে রাষ্ট্রের কর্মবণ্টন তালিকা (allocation of business) রয়েছে। এসব কি অকার্যকর হবে না? একজন সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিবও ঠিক এমন মন্তব্যই করেছেন এবং বলেছেন, দেশের জন্য তা অশুভ অমঙ্গল হবে। তিনি বিশেষায়িত সার্ভিসের অস্তিত্ব খুবই জরুরি এবং সরকারের নীতিনির্ধারণীতে এর প্রয়োজনীয়তার কথা জোর দিয়ে বলেছেন।

নতুন প্রজন্মের সাম্প্রতিক কালের প্রবণতাও ভেবে দেখার মতো, সরকারি কর্ম-কমিশনের অধীনে অনুষ্ঠিত বিগত কয়েকটি বিসিএস পরীক্ষায় অবতীর্ণ এবং চূড়ান্ত বিচারে উত্তীর্ণদের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, দেশের সর্বোচ্চ ব্যয়বহুল প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হওয়া এবং স্ব স্ব টেকনিক্যাল বিষয়ে অগাধ জ্ঞান অর্জনকারী বিশেষ মেধাবী ছাত্রটিও তার পছন্দের শীর্ষে রাখছেন প্রশাসন ক্যাডারকে। এখানেও তারা ভবিষ্যতের সুযোগ-সুবিধা অনুসন্ধান করেছেন। দু-তিন বছর চাকরি করে তারাও ভূমি প্রশাসনের সঙ্গে মিশে দায়িত্ব পালন করতে আগ্রহী। এমন নজির আগেও কদাচিৎ ছিল, কিন্তু সম্প্রতি ব্যাপকভাবে দেখা যায়। অথচ ডিজিটাল বাংলাদেশ, স্মার্ট বাংলাদেশ বা চতুর্থ শিল্পবিপ্লবে প্রকৌশলীদের অবদানের বিকল্প কোথায়? বিজ্ঞান ও প্রকৌশল শিক্ষার ভবিষ্যৎ নিয়ে নিবিড় মনোনিবেশ প্রয়োজন।

৪. উল্লেখ করা যায়, পাকিস্তান সিভিল সার্ভিস ছিল ব্রিটিশ ভারতের সিভিল সার্ভিসের উত্তরাধিকার। তখন প্রাদেশিক সিভিল সার্ভিসও বহাল ছিল। তবু গুণগত মান ধরে রাখার লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় সুপিরিয়র সার্ভিস চালু ছিল; যা আজও ভারত ও পাকিস্তানে যথারীতি স্থিত আছে। ভৌগোলিক কারণে স্বাধীন বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা ধরে রাখা সম্ভব ছিল না। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে এটা এককেন্দ্রিক সরকারব্যবস্থা নিয়ে বিকশিত হতে থাকে। বাংলাদেশে সিভিল সার্ভিসও একই আদলে গড়ে ওঠে। জাতির পিতা স্বাধীন দেশের আদলে এবং উপযোগী সিভিল সার্ভিস গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। স্বাধীনতা-উত্তর পর্যায়ক্রমে ক্যাডারের সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয়। এবং এসব প্রয়োজনের নিরিখেই বিচার-বিবেচনায় আনা হয়েছিল। এগুলোর গুরুত্ব হ্রাস পাওয়ার যথাযথ কারণ উদ্ঘাটন বা বিশেষজ্ঞ কমিটির বাস্তবভিত্তিক সুপারিশ ছাড়া এ ধরনের একীকরণ (merging process) আপাতত বন্ধ রাখার বিকল্প কী?

৫. নিকট অতীতে ২০১৮ সালে বেশ বড় একটি ক্যাডার (ইকোনমিক ক্যাডার) প্রশাসনের গর্ভে বিলীন হয়েছে। বিশেষ ওরিয়েন্টেশন ছাড়া তরুণ সদস্যরা মাঠে ছড়িয়ে পড়েছেন।

তাদের জনবান্ধব দক্ষতা নিয়ে কোনো মন্তব্য বা পরিসংখ্যান আমার হাতের কাছে নেই। এর আগে নব্বইয়ের দশকের গোড়ায় অর্থাৎ ১৯৯২ সালে প্রশাসন ক্যাডারে একীভূত হয়েছে সচিবালয় ক্যাডার। একসময় পদের নাম ছিল সেকশন অফিসার। তাদেরও একটি অংশ সংক্ষিপ্ত প্রশিক্ষণ নিয়ে মাঠ প্রশাসনে চাকরি করে ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হয়েছেন। এখন সবাই একাকার হয়ে একই নামে আছেন। পাকিস্তান এলিট সার্ভিসের সিনিয়র সদস্যদের বদান্যতায় প্রবেশ করানো হয় বিরাটসংখ্যক উপজেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে। হঠাৎ উপজেলা পদ্ধতির বিলুপ্তির মাধ্যমে তা-ও এখানে সম্ভব হয়েছিল। স্বাধীনতার অব্যবহিত পরই মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তাদের একটা বিরাট অংশ বিদেশ (বিশেষ করে পূর্ব ইউরোপের দেশগুলো) থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে এসে IMS (Industrial Management Services) অফিসার হিসেবে প্রশাসন ক্যাডারে প্রবেশ করেন। পরে অমুক্তিযোদ্ধা আরও কিছু কর্মকর্তাও প্রবেশ করেন। একে একে প্রশাসন ক্যাডারের অবারিত ছাতার নিচে আশ্রয় নেয় থানা নির্বাচন কর্মকর্তা, কয়েকজন বিডিআর কর্মকর্তা, থানা সার্কেল অফিসার ইত্যাদি। যুগ যুগ ধরে সবার মাথার ওপরের আচ্ছাদন হয়ে এবং একই সঙ্গে অনেক কিছুর জৌলুশ হারিয়ে ব্রিটিশ শাসকদের দেওয়া জমিদারের মতো টিকে আছে সেই আদি ও ঐতিহ্যের ঝান্ডাধারী প্রশাসন ক্যাডার। আজও চট্টগ্রাম বা যশোরের কালেক্টরেট ভবনের প্রতীকী হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। একেও রক্ষা করতে হবে দেশ, জাতি এবং সরকারের প্রয়োজনে।

লেখক : গল্পকার, প্রাবন্ধিক এবং সাবেক সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
চাপাইনবাবগঞ্জে নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
চাপাইনবাবগঞ্জে নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাঁচি পেলেই নাক চেপে ধরেন? হতে পারে অনেক বড় বিপদ
হাঁচি পেলেই নাক চেপে ধরেন? হতে পারে অনেক বড় বিপদ

২১ সেকেন্ড আগে | জীবন ধারা

চাঁদে আঘাত হানবে গ্রহাণু, হতে পারে বড় গর্ত
চাঁদে আঘাত হানবে গ্রহাণু, হতে পারে বড় গর্ত

৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান না ছাড়তে খেলোয়াড়দের কড়া বার্তা লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের
পাকিস্তান না ছাড়তে খেলোয়াড়দের কড়া বার্তা লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহী মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক হলেন শরিফুল ইসলাম
রাজশাহী মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক হলেন শরিফুল ইসলাম

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের ‘নতুন কুঁড়ি’ পুরস্কার অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা
শিশুদের ‘নতুন কুঁড়ি’ পুরস্কার অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পেরুতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত অন্তত ৩৭
পেরুতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত অন্তত ৩৭

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরে জেঁকে বসছে শীত, পঞ্চগড়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা
উত্তরে জেঁকে বসছে শীত, পঞ্চগড়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে গণপূর্ত অফিসে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
গোপালগঞ্জে গণপূর্ত অফিসে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে সাবেক কাউন্সিলর জেসমিন আটক
মানিকগঞ্জে সাবেক কাউন্সিলর জেসমিন আটক

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আবারও শুরু হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আবারও শুরু হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীতে আঘাত হানছে সৌরঝড়
পৃথিবীতে আঘাত হানছে সৌরঝড়

৪৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কক্সবাজারে রেললাইনসহ দুই স্থানে অগ্নিকাণ্ড
কক্সবাজারে রেললাইনসহ দুই স্থানে অগ্নিকাণ্ড

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাসহ আশপাশের জেলায় ১৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকাসহ আশপাশের জেলায় ১৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে ইসি
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে ইসি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চদশ সংশোধনী : লিভ টু আপিলের দ্বিতীয় দিনের শুনানি চলছে
পঞ্চদশ সংশোধনী : লিভ টু আপিলের দ্বিতীয় দিনের শুনানি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’
সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
মধ্যরাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর সহায়তা চাইলেন সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর সহায়তা চাইলেন সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লকডাউনের প্রতিবাদে নাভারনে বিক্ষোভ মিছিল
লকডাউনের প্রতিবাদে নাভারনে বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউনের প্রভাব পড়েনি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে
লকডাউনের প্রভাব পড়েনি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতের আগে নিজের যত্ন নেবেন যেভাবে
শীতের আগে নিজের যত্ন নেবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে পটকা ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি
রেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে পটকা ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারিয়ে যাওয়া বৃদ্ধা মা ফিরল ছেলের কাছে
হারিয়ে যাওয়া বৃদ্ধা মা ফিরল ছেলের কাছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে পেট্রোল বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ আটক ৩
গাজীপুরে পেট্রোল বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’
‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি, যা জাতির জন্য ঐতিহাসিক মুহূর্ত হবে : প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি, যা জাতির জন্য ঐতিহাসিক মুহূর্ত হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম