শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

প্রশাসন ক্যাডারের জমিদারি!

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
প্রশাসন ক্যাডারের জমিদারি!

গত কয়েক দিনে নতুন কিছু লেখা হয়নি। লেখালেখির মতো মানসিক অবস্থাও ছিল না। দৈনিক পত্রিকার একটি সংবাদ পাঠ করে লিখতে আগ্রহ পেলাম।

অতিসম্প্রতি দেশের প্রথম সারির দৈনিক ‘প্রথম আলো’য় শিরোনাম হয়েছে, ‘সুবিধা বেশি ক্ষমতা বেশি, তাঁরা যেতে চান প্রশাসনে’। সকালে পত্রিকার পাতায় চোখ রেখেই ভাবছিলাম, কী আশ্চর্য! কেন এমনটা হচ্ছে? আর কত? অত কী সুযোগ-সুবিধা রয়েছে এর মধ্যে? ৩২ বছরের অধিককাল এর ভেতরের সর্বত্র বিচরণ করে অতিরিক্ত সুযোগ-সুবিধার খুব বেশি অলিগলি তো আমার চোখে পড়েনি! ভাবতাম, সচিবালয়ে পদায়ন থাকলে ঘন ঘন বিদেশ যাওয়ার সুযোগ পেতাম। পৃথিবী দেখার আনন্দ তো সবার। মাঠে-ঘাটে, থানা, উপজেলা এমনকি ইউনিয়ন পর্যায়ে ছোটাছুটি করে যে চাকরি আমরা শুরু করেছিলাম, এতে এখন কীভাবে অভাবনীয় সুবিধার কথা বলে? কী এমন সোনার হরিণের সন্ধান পেল সবাই মিলে? বরং অন্য অনেক ক্যাডারেও রয়েছে বাহ্যিক শানশওকত। আর্থিক সুযোগ-সুবিধাও রয়েছে ঢের বেশি। বিদেশ ভ্রমণ, উচ্চশিক্ষা, লিয়েন, বিদেশে চাকরি, আন্তর্জাতিক মুদ্রায় বেতন-ভাতা প্রাপ্তি, সন্তানদের বিদেশে পড়াশোনা সবই আছে। তবু কেন মাঝপথে উপনীত হয়ে একের পর এক দেশের সিভিল সার্ভিসের ক্যাডারগুলো বিলীন হয়ে তথা নিঃশেষিত হয়ে শত শত বছরের গৌরবময় ও ঐতিহ্যের ধারক-বাহক জেলা প্রশাসনে বা প্রশাসনিক সার্ভিসের কাঠামোর অভ্যন্তরে প্রবেশ করছে? এর আসল রহস্য কী? এসব কি অনধিকার প্রবেশ নয়?

২. পত্রিকার ভাষ্যমতে বর্তমানের ২৬ ক্যাডার থেকে আরও অন্তত চারটি ক্যাডার তথ্য, সমবায়, পরিসংখ্যান ও বাণিজ্য এগুলো প্রশাসনে বিলুপ্ত হতে চায়। কয়েক বছর আগে ক্যাডারের সংখ্যা ছিল ২৯টি পরে ২৮টি হয়। স্ব স্ব সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন থেকে সব সময় যুক্তি বা কারণ দেখানো হয়েছে, একই ছাতার নিচে হলে দাফতরিক কাজে গতি আসবে এবং এতে দ্রুত পদোন্নতির সুযোগ-সুবিধা থাকবে। কাজেই সংখ্যায় ক্ষুদ্ররা দীর্ঘ বঞ্চনা থেকে মুক্তি পাবে ইত্যাদি। এ ক্ষেত্রে তারা প্রথমে তাদের অ্যাসোসিয়েশন পর্যায়ে ঐকমত্যের কাজ করে থাকে। যদিও এসব অ্যাসোসিয়েশন সব সময় সব সদস্যের ভোটে নির্বাচিত নয়। বেশির ভাগই ঢাকাকেন্দ্রিক নেতৃস্থানীয় কর্মচারীর জবরদস্তিমূলক সিদ্ধান্ত। একপর্যায়ে উভয় গ্রুপ এক হয়ে সরকারের ওপর খানিকটা চাপ সৃষ্টিপূর্বক তা সম্পন্ন করে। অথচ এগুলো চিকিৎসক বা প্রকৌশলীদের মতো বিশেষায়িত (specialised) ক্যাডার সার্ভিস, যা প্রজাতন্ত্রের কর্মের নিমিত্ত একান্ত প্রয়োজনে সৃষ্টি। আজকের বৃহৎ আকারের বাজেটের আওতায় বহুমুখী উন্নয়ন প্রকল্প প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে বিশেষজ্ঞ কর্মচারীর বিকল্প নেই। তা ছাড়া বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণকালে সদস্যরা স্বজ্ঞানে স্বইচ্ছায় নিজের ক্যাডার নির্বাচন করে থাকেন। এবং দেশের অর্থনৈতিক সামাজিক ও উন্নয়ন কার্যক্রমে এগুলোর উপস্থিতি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।

৩. প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের চাকরির ক্ষেত্রে সরকারের আর্থিক বিধিবিধানে কখনো কোনো বৈষম্য প্রদর্শন করা হয় না। বেতন স্কেল, গ্রেড বা ধাপে সবই যার যার অবস্থান থেকে সব সুবিধাদি পেয়েছেন এবং পাচ্ছেন। বর্তমান সরকার কর্মচারীদের প্রায় ১৩০% বেতন বৃদ্ধি করেছে। এমন নজির অতীতে দেখা যায়নি। যা সার্বিক বিবেচনায় বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বা করপোরেট হাউসগুলো থেকে লোভনীয়। এবং এটাই হওয়া উচিত অন্যতম প্রধান সুবিধা। ক্ষমতা বেশি এটা কখনো যুক্তি হতে পারে না। ক্ষমতা বহন করার জন্য, যত্রতত্র প্রয়োগের জন্য নয়। সমস্যাটা মনে হয় অন্যত্র, ক্যাডার নির্বিশেষে সবাই প্রশাসনিক পদ অলংকৃত করার মানসিকতা পোষণ করেন। বড় অফিসার হিসেবে পরিচয়দানে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। অন্যদিকে তৃণমূলের যে-কোনো কর্মে প্রায় নিরুৎসাহ বোধ করেন। সবাইকে সরকারের সচিব বা গ্রেড-১, সচিবের সমান পদমর্যাদার হতে হবে, এটা কি আদৌ সম্ভব? পৃথিবীর কোথাও বিদ্যমান আছে? ব্রিটিশরাজের সেই steel frame civil service না থাকলেও আজকের পৃথিবীর দেশে দেশে আমলাতন্ত্র একটা মেধা-মননের উচ্চতর উৎকর্ষতার প্ল্যাটফরম। এখানে কখনো একই সঙ্গে অগুনতি সমান পদধারী হতে পারে না। যোগ্যতররা সব সময় সমানকে পেছনে ফেলে আসেন। এর জন্য সাধনার দীর্ঘ পথ পরিক্রমা, নানান পরীক্ষা-নিরীক্ষারও ব্যবস্থা রয়েছে। এভাবে ক্যাডারকে আকস্মিকভাবে একীভূত করার মাধ্যমে সার্ভিসের গুণগত মান ধরে রাখা অসম্ভব। প্রতিটি চাকরির জন্য বুনিয়াদি নানাবিধ কলাকৌশল রয়েছে, প্রশিক্ষণ রয়েছে হাতে-কলমে। আত্মবিশ্বাসের জায়গাও মজবুত থাকে। মাঝপথে বিনা বাধায়, বিনা প্রশিক্ষণে বা অভিজ্ঞতাবিহীন পদাধিকারী হওয়ার মধ্যে সাময়িক সান্ত¡না ও আনন্দ থাকলেও জনসেবা বিঘ্নিত হতে বাধ্য। তা ছাড়া প্রতিটি ক্যাডারের বিপরীতে নিজস্ব মন্ত্রণালয়, অধিদফতর, দফতর রয়েছে, সাংবিধানিকভাবে রাষ্ট্রের কর্মবণ্টন তালিকা (allocation of business) রয়েছে। এসব কি অকার্যকর হবে না? একজন সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিবও ঠিক এমন মন্তব্যই করেছেন এবং বলেছেন, দেশের জন্য তা অশুভ অমঙ্গল হবে। তিনি বিশেষায়িত সার্ভিসের অস্তিত্ব খুবই জরুরি এবং সরকারের নীতিনির্ধারণীতে এর প্রয়োজনীয়তার কথা জোর দিয়ে বলেছেন।

নতুন প্রজন্মের সাম্প্রতিক কালের প্রবণতাও ভেবে দেখার মতো, সরকারি কর্ম-কমিশনের অধীনে অনুষ্ঠিত বিগত কয়েকটি বিসিএস পরীক্ষায় অবতীর্ণ এবং চূড়ান্ত বিচারে উত্তীর্ণদের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, দেশের সর্বোচ্চ ব্যয়বহুল প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হওয়া এবং স্ব স্ব টেকনিক্যাল বিষয়ে অগাধ জ্ঞান অর্জনকারী বিশেষ মেধাবী ছাত্রটিও তার পছন্দের শীর্ষে রাখছেন প্রশাসন ক্যাডারকে। এখানেও তারা ভবিষ্যতের সুযোগ-সুবিধা অনুসন্ধান করেছেন। দু-তিন বছর চাকরি করে তারাও ভূমি প্রশাসনের সঙ্গে মিশে দায়িত্ব পালন করতে আগ্রহী। এমন নজির আগেও কদাচিৎ ছিল, কিন্তু সম্প্রতি ব্যাপকভাবে দেখা যায়। অথচ ডিজিটাল বাংলাদেশ, স্মার্ট বাংলাদেশ বা চতুর্থ শিল্পবিপ্লবে প্রকৌশলীদের অবদানের বিকল্প কোথায়? বিজ্ঞান ও প্রকৌশল শিক্ষার ভবিষ্যৎ নিয়ে নিবিড় মনোনিবেশ প্রয়োজন।

৪. উল্লেখ করা যায়, পাকিস্তান সিভিল সার্ভিস ছিল ব্রিটিশ ভারতের সিভিল সার্ভিসের উত্তরাধিকার। তখন প্রাদেশিক সিভিল সার্ভিসও বহাল ছিল। তবু গুণগত মান ধরে রাখার লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় সুপিরিয়র সার্ভিস চালু ছিল; যা আজও ভারত ও পাকিস্তানে যথারীতি স্থিত আছে। ভৌগোলিক কারণে স্বাধীন বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা ধরে রাখা সম্ভব ছিল না। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে এটা এককেন্দ্রিক সরকারব্যবস্থা নিয়ে বিকশিত হতে থাকে। বাংলাদেশে সিভিল সার্ভিসও একই আদলে গড়ে ওঠে। জাতির পিতা স্বাধীন দেশের আদলে এবং উপযোগী সিভিল সার্ভিস গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। স্বাধীনতা-উত্তর পর্যায়ক্রমে ক্যাডারের সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয়। এবং এসব প্রয়োজনের নিরিখেই বিচার-বিবেচনায় আনা হয়েছিল। এগুলোর গুরুত্ব হ্রাস পাওয়ার যথাযথ কারণ উদ্ঘাটন বা বিশেষজ্ঞ কমিটির বাস্তবভিত্তিক সুপারিশ ছাড়া এ ধরনের একীকরণ (merging process) আপাতত বন্ধ রাখার বিকল্প কী?

৫. নিকট অতীতে ২০১৮ সালে বেশ বড় একটি ক্যাডার (ইকোনমিক ক্যাডার) প্রশাসনের গর্ভে বিলীন হয়েছে। বিশেষ ওরিয়েন্টেশন ছাড়া তরুণ সদস্যরা মাঠে ছড়িয়ে পড়েছেন।

তাদের জনবান্ধব দক্ষতা নিয়ে কোনো মন্তব্য বা পরিসংখ্যান আমার হাতের কাছে নেই। এর আগে নব্বইয়ের দশকের গোড়ায় অর্থাৎ ১৯৯২ সালে প্রশাসন ক্যাডারে একীভূত হয়েছে সচিবালয় ক্যাডার। একসময় পদের নাম ছিল সেকশন অফিসার। তাদেরও একটি অংশ সংক্ষিপ্ত প্রশিক্ষণ নিয়ে মাঠ প্রশাসনে চাকরি করে ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হয়েছেন। এখন সবাই একাকার হয়ে একই নামে আছেন। পাকিস্তান এলিট সার্ভিসের সিনিয়র সদস্যদের বদান্যতায় প্রবেশ করানো হয় বিরাটসংখ্যক উপজেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে। হঠাৎ উপজেলা পদ্ধতির বিলুপ্তির মাধ্যমে তা-ও এখানে সম্ভব হয়েছিল। স্বাধীনতার অব্যবহিত পরই মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তাদের একটা বিরাট অংশ বিদেশ (বিশেষ করে পূর্ব ইউরোপের দেশগুলো) থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে এসে IMS (Industrial Management Services) অফিসার হিসেবে প্রশাসন ক্যাডারে প্রবেশ করেন। পরে অমুক্তিযোদ্ধা আরও কিছু কর্মকর্তাও প্রবেশ করেন। একে একে প্রশাসন ক্যাডারের অবারিত ছাতার নিচে আশ্রয় নেয় থানা নির্বাচন কর্মকর্তা, কয়েকজন বিডিআর কর্মকর্তা, থানা সার্কেল অফিসার ইত্যাদি। যুগ যুগ ধরে সবার মাথার ওপরের আচ্ছাদন হয়ে এবং একই সঙ্গে অনেক কিছুর জৌলুশ হারিয়ে ব্রিটিশ শাসকদের দেওয়া জমিদারের মতো টিকে আছে সেই আদি ও ঐতিহ্যের ঝান্ডাধারী প্রশাসন ক্যাডার। আজও চট্টগ্রাম বা যশোরের কালেক্টরেট ভবনের প্রতীকী হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। একেও রক্ষা করতে হবে দেশ, জাতি এবং সরকারের প্রয়োজনে।

লেখক : গল্পকার, প্রাবন্ধিক এবং সাবেক সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর
জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা
ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’
‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ
গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ
আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি
বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি
সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স
এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট
গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত
নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ
মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি
৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০
মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী
ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব
বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস
চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ
গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ
বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা