শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

প্রশাসন ক্যাডারের জমিদারি!

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
প্রশাসন ক্যাডারের জমিদারি!

গত কয়েক দিনে নতুন কিছু লেখা হয়নি। লেখালেখির মতো মানসিক অবস্থাও ছিল না। দৈনিক পত্রিকার একটি সংবাদ পাঠ করে লিখতে আগ্রহ পেলাম।

অতিসম্প্রতি দেশের প্রথম সারির দৈনিক ‘প্রথম আলো’য় শিরোনাম হয়েছে, ‘সুবিধা বেশি ক্ষমতা বেশি, তাঁরা যেতে চান প্রশাসনে’। সকালে পত্রিকার পাতায় চোখ রেখেই ভাবছিলাম, কী আশ্চর্য! কেন এমনটা হচ্ছে? আর কত? অত কী সুযোগ-সুবিধা রয়েছে এর মধ্যে? ৩২ বছরের অধিককাল এর ভেতরের সর্বত্র বিচরণ করে অতিরিক্ত সুযোগ-সুবিধার খুব বেশি অলিগলি তো আমার চোখে পড়েনি! ভাবতাম, সচিবালয়ে পদায়ন থাকলে ঘন ঘন বিদেশ যাওয়ার সুযোগ পেতাম। পৃথিবী দেখার আনন্দ তো সবার। মাঠে-ঘাটে, থানা, উপজেলা এমনকি ইউনিয়ন পর্যায়ে ছোটাছুটি করে যে চাকরি আমরা শুরু করেছিলাম, এতে এখন কীভাবে অভাবনীয় সুবিধার কথা বলে? কী এমন সোনার হরিণের সন্ধান পেল সবাই মিলে? বরং অন্য অনেক ক্যাডারেও রয়েছে বাহ্যিক শানশওকত। আর্থিক সুযোগ-সুবিধাও রয়েছে ঢের বেশি। বিদেশ ভ্রমণ, উচ্চশিক্ষা, লিয়েন, বিদেশে চাকরি, আন্তর্জাতিক মুদ্রায় বেতন-ভাতা প্রাপ্তি, সন্তানদের বিদেশে পড়াশোনা সবই আছে। তবু কেন মাঝপথে উপনীত হয়ে একের পর এক দেশের সিভিল সার্ভিসের ক্যাডারগুলো বিলীন হয়ে তথা নিঃশেষিত হয়ে শত শত বছরের গৌরবময় ও ঐতিহ্যের ধারক-বাহক জেলা প্রশাসনে বা প্রশাসনিক সার্ভিসের কাঠামোর অভ্যন্তরে প্রবেশ করছে? এর আসল রহস্য কী? এসব কি অনধিকার প্রবেশ নয়?

২. পত্রিকার ভাষ্যমতে বর্তমানের ২৬ ক্যাডার থেকে আরও অন্তত চারটি ক্যাডার তথ্য, সমবায়, পরিসংখ্যান ও বাণিজ্য এগুলো প্রশাসনে বিলুপ্ত হতে চায়। কয়েক বছর আগে ক্যাডারের সংখ্যা ছিল ২৯টি পরে ২৮টি হয়। স্ব স্ব সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন থেকে সব সময় যুক্তি বা কারণ দেখানো হয়েছে, একই ছাতার নিচে হলে দাফতরিক কাজে গতি আসবে এবং এতে দ্রুত পদোন্নতির সুযোগ-সুবিধা থাকবে। কাজেই সংখ্যায় ক্ষুদ্ররা দীর্ঘ বঞ্চনা থেকে মুক্তি পাবে ইত্যাদি। এ ক্ষেত্রে তারা প্রথমে তাদের অ্যাসোসিয়েশন পর্যায়ে ঐকমত্যের কাজ করে থাকে। যদিও এসব অ্যাসোসিয়েশন সব সময় সব সদস্যের ভোটে নির্বাচিত নয়। বেশির ভাগই ঢাকাকেন্দ্রিক নেতৃস্থানীয় কর্মচারীর জবরদস্তিমূলক সিদ্ধান্ত। একপর্যায়ে উভয় গ্রুপ এক হয়ে সরকারের ওপর খানিকটা চাপ সৃষ্টিপূর্বক তা সম্পন্ন করে। অথচ এগুলো চিকিৎসক বা প্রকৌশলীদের মতো বিশেষায়িত (specialised) ক্যাডার সার্ভিস, যা প্রজাতন্ত্রের কর্মের নিমিত্ত একান্ত প্রয়োজনে সৃষ্টি। আজকের বৃহৎ আকারের বাজেটের আওতায় বহুমুখী উন্নয়ন প্রকল্প প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে বিশেষজ্ঞ কর্মচারীর বিকল্প নেই। তা ছাড়া বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণকালে সদস্যরা স্বজ্ঞানে স্বইচ্ছায় নিজের ক্যাডার নির্বাচন করে থাকেন। এবং দেশের অর্থনৈতিক সামাজিক ও উন্নয়ন কার্যক্রমে এগুলোর উপস্থিতি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।

৩. প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের চাকরির ক্ষেত্রে সরকারের আর্থিক বিধিবিধানে কখনো কোনো বৈষম্য প্রদর্শন করা হয় না। বেতন স্কেল, গ্রেড বা ধাপে সবই যার যার অবস্থান থেকে সব সুবিধাদি পেয়েছেন এবং পাচ্ছেন। বর্তমান সরকার কর্মচারীদের প্রায় ১৩০% বেতন বৃদ্ধি করেছে। এমন নজির অতীতে দেখা যায়নি। যা সার্বিক বিবেচনায় বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বা করপোরেট হাউসগুলো থেকে লোভনীয়। এবং এটাই হওয়া উচিত অন্যতম প্রধান সুবিধা। ক্ষমতা বেশি এটা কখনো যুক্তি হতে পারে না। ক্ষমতা বহন করার জন্য, যত্রতত্র প্রয়োগের জন্য নয়। সমস্যাটা মনে হয় অন্যত্র, ক্যাডার নির্বিশেষে সবাই প্রশাসনিক পদ অলংকৃত করার মানসিকতা পোষণ করেন। বড় অফিসার হিসেবে পরিচয়দানে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। অন্যদিকে তৃণমূলের যে-কোনো কর্মে প্রায় নিরুৎসাহ বোধ করেন। সবাইকে সরকারের সচিব বা গ্রেড-১, সচিবের সমান পদমর্যাদার হতে হবে, এটা কি আদৌ সম্ভব? পৃথিবীর কোথাও বিদ্যমান আছে? ব্রিটিশরাজের সেই steel frame civil service না থাকলেও আজকের পৃথিবীর দেশে দেশে আমলাতন্ত্র একটা মেধা-মননের উচ্চতর উৎকর্ষতার প্ল্যাটফরম। এখানে কখনো একই সঙ্গে অগুনতি সমান পদধারী হতে পারে না। যোগ্যতররা সব সময় সমানকে পেছনে ফেলে আসেন। এর জন্য সাধনার দীর্ঘ পথ পরিক্রমা, নানান পরীক্ষা-নিরীক্ষারও ব্যবস্থা রয়েছে। এভাবে ক্যাডারকে আকস্মিকভাবে একীভূত করার মাধ্যমে সার্ভিসের গুণগত মান ধরে রাখা অসম্ভব। প্রতিটি চাকরির জন্য বুনিয়াদি নানাবিধ কলাকৌশল রয়েছে, প্রশিক্ষণ রয়েছে হাতে-কলমে। আত্মবিশ্বাসের জায়গাও মজবুত থাকে। মাঝপথে বিনা বাধায়, বিনা প্রশিক্ষণে বা অভিজ্ঞতাবিহীন পদাধিকারী হওয়ার মধ্যে সাময়িক সান্ত¡না ও আনন্দ থাকলেও জনসেবা বিঘ্নিত হতে বাধ্য। তা ছাড়া প্রতিটি ক্যাডারের বিপরীতে নিজস্ব মন্ত্রণালয়, অধিদফতর, দফতর রয়েছে, সাংবিধানিকভাবে রাষ্ট্রের কর্মবণ্টন তালিকা (allocation of business) রয়েছে। এসব কি অকার্যকর হবে না? একজন সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিবও ঠিক এমন মন্তব্যই করেছেন এবং বলেছেন, দেশের জন্য তা অশুভ অমঙ্গল হবে। তিনি বিশেষায়িত সার্ভিসের অস্তিত্ব খুবই জরুরি এবং সরকারের নীতিনির্ধারণীতে এর প্রয়োজনীয়তার কথা জোর দিয়ে বলেছেন।

নতুন প্রজন্মের সাম্প্রতিক কালের প্রবণতাও ভেবে দেখার মতো, সরকারি কর্ম-কমিশনের অধীনে অনুষ্ঠিত বিগত কয়েকটি বিসিএস পরীক্ষায় অবতীর্ণ এবং চূড়ান্ত বিচারে উত্তীর্ণদের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, দেশের সর্বোচ্চ ব্যয়বহুল প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হওয়া এবং স্ব স্ব টেকনিক্যাল বিষয়ে অগাধ জ্ঞান অর্জনকারী বিশেষ মেধাবী ছাত্রটিও তার পছন্দের শীর্ষে রাখছেন প্রশাসন ক্যাডারকে। এখানেও তারা ভবিষ্যতের সুযোগ-সুবিধা অনুসন্ধান করেছেন। দু-তিন বছর চাকরি করে তারাও ভূমি প্রশাসনের সঙ্গে মিশে দায়িত্ব পালন করতে আগ্রহী। এমন নজির আগেও কদাচিৎ ছিল, কিন্তু সম্প্রতি ব্যাপকভাবে দেখা যায়। অথচ ডিজিটাল বাংলাদেশ, স্মার্ট বাংলাদেশ বা চতুর্থ শিল্পবিপ্লবে প্রকৌশলীদের অবদানের বিকল্প কোথায়? বিজ্ঞান ও প্রকৌশল শিক্ষার ভবিষ্যৎ নিয়ে নিবিড় মনোনিবেশ প্রয়োজন।

৪. উল্লেখ করা যায়, পাকিস্তান সিভিল সার্ভিস ছিল ব্রিটিশ ভারতের সিভিল সার্ভিসের উত্তরাধিকার। তখন প্রাদেশিক সিভিল সার্ভিসও বহাল ছিল। তবু গুণগত মান ধরে রাখার লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় সুপিরিয়র সার্ভিস চালু ছিল; যা আজও ভারত ও পাকিস্তানে যথারীতি স্থিত আছে। ভৌগোলিক কারণে স্বাধীন বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা ধরে রাখা সম্ভব ছিল না। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে এটা এককেন্দ্রিক সরকারব্যবস্থা নিয়ে বিকশিত হতে থাকে। বাংলাদেশে সিভিল সার্ভিসও একই আদলে গড়ে ওঠে। জাতির পিতা স্বাধীন দেশের আদলে এবং উপযোগী সিভিল সার্ভিস গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। স্বাধীনতা-উত্তর পর্যায়ক্রমে ক্যাডারের সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয়। এবং এসব প্রয়োজনের নিরিখেই বিচার-বিবেচনায় আনা হয়েছিল। এগুলোর গুরুত্ব হ্রাস পাওয়ার যথাযথ কারণ উদ্ঘাটন বা বিশেষজ্ঞ কমিটির বাস্তবভিত্তিক সুপারিশ ছাড়া এ ধরনের একীকরণ (merging process) আপাতত বন্ধ রাখার বিকল্প কী?

৫. নিকট অতীতে ২০১৮ সালে বেশ বড় একটি ক্যাডার (ইকোনমিক ক্যাডার) প্রশাসনের গর্ভে বিলীন হয়েছে। বিশেষ ওরিয়েন্টেশন ছাড়া তরুণ সদস্যরা মাঠে ছড়িয়ে পড়েছেন।

তাদের জনবান্ধব দক্ষতা নিয়ে কোনো মন্তব্য বা পরিসংখ্যান আমার হাতের কাছে নেই। এর আগে নব্বইয়ের দশকের গোড়ায় অর্থাৎ ১৯৯২ সালে প্রশাসন ক্যাডারে একীভূত হয়েছে সচিবালয় ক্যাডার। একসময় পদের নাম ছিল সেকশন অফিসার। তাদেরও একটি অংশ সংক্ষিপ্ত প্রশিক্ষণ নিয়ে মাঠ প্রশাসনে চাকরি করে ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হয়েছেন। এখন সবাই একাকার হয়ে একই নামে আছেন। পাকিস্তান এলিট সার্ভিসের সিনিয়র সদস্যদের বদান্যতায় প্রবেশ করানো হয় বিরাটসংখ্যক উপজেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে। হঠাৎ উপজেলা পদ্ধতির বিলুপ্তির মাধ্যমে তা-ও এখানে সম্ভব হয়েছিল। স্বাধীনতার অব্যবহিত পরই মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তাদের একটা বিরাট অংশ বিদেশ (বিশেষ করে পূর্ব ইউরোপের দেশগুলো) থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে এসে IMS (Industrial Management Services) অফিসার হিসেবে প্রশাসন ক্যাডারে প্রবেশ করেন। পরে অমুক্তিযোদ্ধা আরও কিছু কর্মকর্তাও প্রবেশ করেন। একে একে প্রশাসন ক্যাডারের অবারিত ছাতার নিচে আশ্রয় নেয় থানা নির্বাচন কর্মকর্তা, কয়েকজন বিডিআর কর্মকর্তা, থানা সার্কেল অফিসার ইত্যাদি। যুগ যুগ ধরে সবার মাথার ওপরের আচ্ছাদন হয়ে এবং একই সঙ্গে অনেক কিছুর জৌলুশ হারিয়ে ব্রিটিশ শাসকদের দেওয়া জমিদারের মতো টিকে আছে সেই আদি ও ঐতিহ্যের ঝান্ডাধারী প্রশাসন ক্যাডার। আজও চট্টগ্রাম বা যশোরের কালেক্টরেট ভবনের প্রতীকী হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। একেও রক্ষা করতে হবে দেশ, জাতি এবং সরকারের প্রয়োজনে।

লেখক : গল্পকার, প্রাবন্ধিক এবং সাবেক সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

২১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা