শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

প্রশাসন ক্যাডারের জমিদারি!

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
প্রশাসন ক্যাডারের জমিদারি!

গত কয়েক দিনে নতুন কিছু লেখা হয়নি। লেখালেখির মতো মানসিক অবস্থাও ছিল না। দৈনিক পত্রিকার একটি সংবাদ পাঠ করে লিখতে আগ্রহ পেলাম।

অতিসম্প্রতি দেশের প্রথম সারির দৈনিক ‘প্রথম আলো’য় শিরোনাম হয়েছে, ‘সুবিধা বেশি ক্ষমতা বেশি, তাঁরা যেতে চান প্রশাসনে’। সকালে পত্রিকার পাতায় চোখ রেখেই ভাবছিলাম, কী আশ্চর্য! কেন এমনটা হচ্ছে? আর কত? অত কী সুযোগ-সুবিধা রয়েছে এর মধ্যে? ৩২ বছরের অধিককাল এর ভেতরের সর্বত্র বিচরণ করে অতিরিক্ত সুযোগ-সুবিধার খুব বেশি অলিগলি তো আমার চোখে পড়েনি! ভাবতাম, সচিবালয়ে পদায়ন থাকলে ঘন ঘন বিদেশ যাওয়ার সুযোগ পেতাম। পৃথিবী দেখার আনন্দ তো সবার। মাঠে-ঘাটে, থানা, উপজেলা এমনকি ইউনিয়ন পর্যায়ে ছোটাছুটি করে যে চাকরি আমরা শুরু করেছিলাম, এতে এখন কীভাবে অভাবনীয় সুবিধার কথা বলে? কী এমন সোনার হরিণের সন্ধান পেল সবাই মিলে? বরং অন্য অনেক ক্যাডারেও রয়েছে বাহ্যিক শানশওকত। আর্থিক সুযোগ-সুবিধাও রয়েছে ঢের বেশি। বিদেশ ভ্রমণ, উচ্চশিক্ষা, লিয়েন, বিদেশে চাকরি, আন্তর্জাতিক মুদ্রায় বেতন-ভাতা প্রাপ্তি, সন্তানদের বিদেশে পড়াশোনা সবই আছে। তবু কেন মাঝপথে উপনীত হয়ে একের পর এক দেশের সিভিল সার্ভিসের ক্যাডারগুলো বিলীন হয়ে তথা নিঃশেষিত হয়ে শত শত বছরের গৌরবময় ও ঐতিহ্যের ধারক-বাহক জেলা প্রশাসনে বা প্রশাসনিক সার্ভিসের কাঠামোর অভ্যন্তরে প্রবেশ করছে? এর আসল রহস্য কী? এসব কি অনধিকার প্রবেশ নয়?

২. পত্রিকার ভাষ্যমতে বর্তমানের ২৬ ক্যাডার থেকে আরও অন্তত চারটি ক্যাডার তথ্য, সমবায়, পরিসংখ্যান ও বাণিজ্য এগুলো প্রশাসনে বিলুপ্ত হতে চায়। কয়েক বছর আগে ক্যাডারের সংখ্যা ছিল ২৯টি পরে ২৮টি হয়। স্ব স্ব সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন থেকে সব সময় যুক্তি বা কারণ দেখানো হয়েছে, একই ছাতার নিচে হলে দাফতরিক কাজে গতি আসবে এবং এতে দ্রুত পদোন্নতির সুযোগ-সুবিধা থাকবে। কাজেই সংখ্যায় ক্ষুদ্ররা দীর্ঘ বঞ্চনা থেকে মুক্তি পাবে ইত্যাদি। এ ক্ষেত্রে তারা প্রথমে তাদের অ্যাসোসিয়েশন পর্যায়ে ঐকমত্যের কাজ করে থাকে। যদিও এসব অ্যাসোসিয়েশন সব সময় সব সদস্যের ভোটে নির্বাচিত নয়। বেশির ভাগই ঢাকাকেন্দ্রিক নেতৃস্থানীয় কর্মচারীর জবরদস্তিমূলক সিদ্ধান্ত। একপর্যায়ে উভয় গ্রুপ এক হয়ে সরকারের ওপর খানিকটা চাপ সৃষ্টিপূর্বক তা সম্পন্ন করে। অথচ এগুলো চিকিৎসক বা প্রকৌশলীদের মতো বিশেষায়িত (specialised) ক্যাডার সার্ভিস, যা প্রজাতন্ত্রের কর্মের নিমিত্ত একান্ত প্রয়োজনে সৃষ্টি। আজকের বৃহৎ আকারের বাজেটের আওতায় বহুমুখী উন্নয়ন প্রকল্প প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে বিশেষজ্ঞ কর্মচারীর বিকল্প নেই। তা ছাড়া বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণকালে সদস্যরা স্বজ্ঞানে স্বইচ্ছায় নিজের ক্যাডার নির্বাচন করে থাকেন। এবং দেশের অর্থনৈতিক সামাজিক ও উন্নয়ন কার্যক্রমে এগুলোর উপস্থিতি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।

৩. প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের চাকরির ক্ষেত্রে সরকারের আর্থিক বিধিবিধানে কখনো কোনো বৈষম্য প্রদর্শন করা হয় না। বেতন স্কেল, গ্রেড বা ধাপে সবই যার যার অবস্থান থেকে সব সুবিধাদি পেয়েছেন এবং পাচ্ছেন। বর্তমান সরকার কর্মচারীদের প্রায় ১৩০% বেতন বৃদ্ধি করেছে। এমন নজির অতীতে দেখা যায়নি। যা সার্বিক বিবেচনায় বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বা করপোরেট হাউসগুলো থেকে লোভনীয়। এবং এটাই হওয়া উচিত অন্যতম প্রধান সুবিধা। ক্ষমতা বেশি এটা কখনো যুক্তি হতে পারে না। ক্ষমতা বহন করার জন্য, যত্রতত্র প্রয়োগের জন্য নয়। সমস্যাটা মনে হয় অন্যত্র, ক্যাডার নির্বিশেষে সবাই প্রশাসনিক পদ অলংকৃত করার মানসিকতা পোষণ করেন। বড় অফিসার হিসেবে পরিচয়দানে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। অন্যদিকে তৃণমূলের যে-কোনো কর্মে প্রায় নিরুৎসাহ বোধ করেন। সবাইকে সরকারের সচিব বা গ্রেড-১, সচিবের সমান পদমর্যাদার হতে হবে, এটা কি আদৌ সম্ভব? পৃথিবীর কোথাও বিদ্যমান আছে? ব্রিটিশরাজের সেই steel frame civil service না থাকলেও আজকের পৃথিবীর দেশে দেশে আমলাতন্ত্র একটা মেধা-মননের উচ্চতর উৎকর্ষতার প্ল্যাটফরম। এখানে কখনো একই সঙ্গে অগুনতি সমান পদধারী হতে পারে না। যোগ্যতররা সব সময় সমানকে পেছনে ফেলে আসেন। এর জন্য সাধনার দীর্ঘ পথ পরিক্রমা, নানান পরীক্ষা-নিরীক্ষারও ব্যবস্থা রয়েছে। এভাবে ক্যাডারকে আকস্মিকভাবে একীভূত করার মাধ্যমে সার্ভিসের গুণগত মান ধরে রাখা অসম্ভব। প্রতিটি চাকরির জন্য বুনিয়াদি নানাবিধ কলাকৌশল রয়েছে, প্রশিক্ষণ রয়েছে হাতে-কলমে। আত্মবিশ্বাসের জায়গাও মজবুত থাকে। মাঝপথে বিনা বাধায়, বিনা প্রশিক্ষণে বা অভিজ্ঞতাবিহীন পদাধিকারী হওয়ার মধ্যে সাময়িক সান্ত¡না ও আনন্দ থাকলেও জনসেবা বিঘ্নিত হতে বাধ্য। তা ছাড়া প্রতিটি ক্যাডারের বিপরীতে নিজস্ব মন্ত্রণালয়, অধিদফতর, দফতর রয়েছে, সাংবিধানিকভাবে রাষ্ট্রের কর্মবণ্টন তালিকা (allocation of business) রয়েছে। এসব কি অকার্যকর হবে না? একজন সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিবও ঠিক এমন মন্তব্যই করেছেন এবং বলেছেন, দেশের জন্য তা অশুভ অমঙ্গল হবে। তিনি বিশেষায়িত সার্ভিসের অস্তিত্ব খুবই জরুরি এবং সরকারের নীতিনির্ধারণীতে এর প্রয়োজনীয়তার কথা জোর দিয়ে বলেছেন।

নতুন প্রজন্মের সাম্প্রতিক কালের প্রবণতাও ভেবে দেখার মতো, সরকারি কর্ম-কমিশনের অধীনে অনুষ্ঠিত বিগত কয়েকটি বিসিএস পরীক্ষায় অবতীর্ণ এবং চূড়ান্ত বিচারে উত্তীর্ণদের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, দেশের সর্বোচ্চ ব্যয়বহুল প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হওয়া এবং স্ব স্ব টেকনিক্যাল বিষয়ে অগাধ জ্ঞান অর্জনকারী বিশেষ মেধাবী ছাত্রটিও তার পছন্দের শীর্ষে রাখছেন প্রশাসন ক্যাডারকে। এখানেও তারা ভবিষ্যতের সুযোগ-সুবিধা অনুসন্ধান করেছেন। দু-তিন বছর চাকরি করে তারাও ভূমি প্রশাসনের সঙ্গে মিশে দায়িত্ব পালন করতে আগ্রহী। এমন নজির আগেও কদাচিৎ ছিল, কিন্তু সম্প্রতি ব্যাপকভাবে দেখা যায়। অথচ ডিজিটাল বাংলাদেশ, স্মার্ট বাংলাদেশ বা চতুর্থ শিল্পবিপ্লবে প্রকৌশলীদের অবদানের বিকল্প কোথায়? বিজ্ঞান ও প্রকৌশল শিক্ষার ভবিষ্যৎ নিয়ে নিবিড় মনোনিবেশ প্রয়োজন।

৪. উল্লেখ করা যায়, পাকিস্তান সিভিল সার্ভিস ছিল ব্রিটিশ ভারতের সিভিল সার্ভিসের উত্তরাধিকার। তখন প্রাদেশিক সিভিল সার্ভিসও বহাল ছিল। তবু গুণগত মান ধরে রাখার লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় সুপিরিয়র সার্ভিস চালু ছিল; যা আজও ভারত ও পাকিস্তানে যথারীতি স্থিত আছে। ভৌগোলিক কারণে স্বাধীন বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা ধরে রাখা সম্ভব ছিল না। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে এটা এককেন্দ্রিক সরকারব্যবস্থা নিয়ে বিকশিত হতে থাকে। বাংলাদেশে সিভিল সার্ভিসও একই আদলে গড়ে ওঠে। জাতির পিতা স্বাধীন দেশের আদলে এবং উপযোগী সিভিল সার্ভিস গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। স্বাধীনতা-উত্তর পর্যায়ক্রমে ক্যাডারের সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয়। এবং এসব প্রয়োজনের নিরিখেই বিচার-বিবেচনায় আনা হয়েছিল। এগুলোর গুরুত্ব হ্রাস পাওয়ার যথাযথ কারণ উদ্ঘাটন বা বিশেষজ্ঞ কমিটির বাস্তবভিত্তিক সুপারিশ ছাড়া এ ধরনের একীকরণ (merging process) আপাতত বন্ধ রাখার বিকল্প কী?

৫. নিকট অতীতে ২০১৮ সালে বেশ বড় একটি ক্যাডার (ইকোনমিক ক্যাডার) প্রশাসনের গর্ভে বিলীন হয়েছে। বিশেষ ওরিয়েন্টেশন ছাড়া তরুণ সদস্যরা মাঠে ছড়িয়ে পড়েছেন।

তাদের জনবান্ধব দক্ষতা নিয়ে কোনো মন্তব্য বা পরিসংখ্যান আমার হাতের কাছে নেই। এর আগে নব্বইয়ের দশকের গোড়ায় অর্থাৎ ১৯৯২ সালে প্রশাসন ক্যাডারে একীভূত হয়েছে সচিবালয় ক্যাডার। একসময় পদের নাম ছিল সেকশন অফিসার। তাদেরও একটি অংশ সংক্ষিপ্ত প্রশিক্ষণ নিয়ে মাঠ প্রশাসনে চাকরি করে ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হয়েছেন। এখন সবাই একাকার হয়ে একই নামে আছেন। পাকিস্তান এলিট সার্ভিসের সিনিয়র সদস্যদের বদান্যতায় প্রবেশ করানো হয় বিরাটসংখ্যক উপজেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে। হঠাৎ উপজেলা পদ্ধতির বিলুপ্তির মাধ্যমে তা-ও এখানে সম্ভব হয়েছিল। স্বাধীনতার অব্যবহিত পরই মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তাদের একটা বিরাট অংশ বিদেশ (বিশেষ করে পূর্ব ইউরোপের দেশগুলো) থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে এসে IMS (Industrial Management Services) অফিসার হিসেবে প্রশাসন ক্যাডারে প্রবেশ করেন। পরে অমুক্তিযোদ্ধা আরও কিছু কর্মকর্তাও প্রবেশ করেন। একে একে প্রশাসন ক্যাডারের অবারিত ছাতার নিচে আশ্রয় নেয় থানা নির্বাচন কর্মকর্তা, কয়েকজন বিডিআর কর্মকর্তা, থানা সার্কেল অফিসার ইত্যাদি। যুগ যুগ ধরে সবার মাথার ওপরের আচ্ছাদন হয়ে এবং একই সঙ্গে অনেক কিছুর জৌলুশ হারিয়ে ব্রিটিশ শাসকদের দেওয়া জমিদারের মতো টিকে আছে সেই আদি ও ঐতিহ্যের ঝান্ডাধারী প্রশাসন ক্যাডার। আজও চট্টগ্রাম বা যশোরের কালেক্টরেট ভবনের প্রতীকী হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। একেও রক্ষা করতে হবে দেশ, জাতি এবং সরকারের প্রয়োজনে।

লেখক : গল্পকার, প্রাবন্ধিক এবং সাবেক সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সর্বশেষ খবর
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’
‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ
আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ
টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়
কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম