শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

প্রশাসন ক্যাডারের জমিদারি!

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
প্রশাসন ক্যাডারের জমিদারি!

গত কয়েক দিনে নতুন কিছু লেখা হয়নি। লেখালেখির মতো মানসিক অবস্থাও ছিল না। দৈনিক পত্রিকার একটি সংবাদ পাঠ করে লিখতে আগ্রহ পেলাম।

অতিসম্প্রতি দেশের প্রথম সারির দৈনিক ‘প্রথম আলো’য় শিরোনাম হয়েছে, ‘সুবিধা বেশি ক্ষমতা বেশি, তাঁরা যেতে চান প্রশাসনে’। সকালে পত্রিকার পাতায় চোখ রেখেই ভাবছিলাম, কী আশ্চর্য! কেন এমনটা হচ্ছে? আর কত? অত কী সুযোগ-সুবিধা রয়েছে এর মধ্যে? ৩২ বছরের অধিককাল এর ভেতরের সর্বত্র বিচরণ করে অতিরিক্ত সুযোগ-সুবিধার খুব বেশি অলিগলি তো আমার চোখে পড়েনি! ভাবতাম, সচিবালয়ে পদায়ন থাকলে ঘন ঘন বিদেশ যাওয়ার সুযোগ পেতাম। পৃথিবী দেখার আনন্দ তো সবার। মাঠে-ঘাটে, থানা, উপজেলা এমনকি ইউনিয়ন পর্যায়ে ছোটাছুটি করে যে চাকরি আমরা শুরু করেছিলাম, এতে এখন কীভাবে অভাবনীয় সুবিধার কথা বলে? কী এমন সোনার হরিণের সন্ধান পেল সবাই মিলে? বরং অন্য অনেক ক্যাডারেও রয়েছে বাহ্যিক শানশওকত। আর্থিক সুযোগ-সুবিধাও রয়েছে ঢের বেশি। বিদেশ ভ্রমণ, উচ্চশিক্ষা, লিয়েন, বিদেশে চাকরি, আন্তর্জাতিক মুদ্রায় বেতন-ভাতা প্রাপ্তি, সন্তানদের বিদেশে পড়াশোনা সবই আছে। তবু কেন মাঝপথে উপনীত হয়ে একের পর এক দেশের সিভিল সার্ভিসের ক্যাডারগুলো বিলীন হয়ে তথা নিঃশেষিত হয়ে শত শত বছরের গৌরবময় ও ঐতিহ্যের ধারক-বাহক জেলা প্রশাসনে বা প্রশাসনিক সার্ভিসের কাঠামোর অভ্যন্তরে প্রবেশ করছে? এর আসল রহস্য কী? এসব কি অনধিকার প্রবেশ নয়?

২. পত্রিকার ভাষ্যমতে বর্তমানের ২৬ ক্যাডার থেকে আরও অন্তত চারটি ক্যাডার তথ্য, সমবায়, পরিসংখ্যান ও বাণিজ্য এগুলো প্রশাসনে বিলুপ্ত হতে চায়। কয়েক বছর আগে ক্যাডারের সংখ্যা ছিল ২৯টি পরে ২৮টি হয়। স্ব স্ব সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন থেকে সব সময় যুক্তি বা কারণ দেখানো হয়েছে, একই ছাতার নিচে হলে দাফতরিক কাজে গতি আসবে এবং এতে দ্রুত পদোন্নতির সুযোগ-সুবিধা থাকবে। কাজেই সংখ্যায় ক্ষুদ্ররা দীর্ঘ বঞ্চনা থেকে মুক্তি পাবে ইত্যাদি। এ ক্ষেত্রে তারা প্রথমে তাদের অ্যাসোসিয়েশন পর্যায়ে ঐকমত্যের কাজ করে থাকে। যদিও এসব অ্যাসোসিয়েশন সব সময় সব সদস্যের ভোটে নির্বাচিত নয়। বেশির ভাগই ঢাকাকেন্দ্রিক নেতৃস্থানীয় কর্মচারীর জবরদস্তিমূলক সিদ্ধান্ত। একপর্যায়ে উভয় গ্রুপ এক হয়ে সরকারের ওপর খানিকটা চাপ সৃষ্টিপূর্বক তা সম্পন্ন করে। অথচ এগুলো চিকিৎসক বা প্রকৌশলীদের মতো বিশেষায়িত (specialised) ক্যাডার সার্ভিস, যা প্রজাতন্ত্রের কর্মের নিমিত্ত একান্ত প্রয়োজনে সৃষ্টি। আজকের বৃহৎ আকারের বাজেটের আওতায় বহুমুখী উন্নয়ন প্রকল্প প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে বিশেষজ্ঞ কর্মচারীর বিকল্প নেই। তা ছাড়া বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণকালে সদস্যরা স্বজ্ঞানে স্বইচ্ছায় নিজের ক্যাডার নির্বাচন করে থাকেন। এবং দেশের অর্থনৈতিক সামাজিক ও উন্নয়ন কার্যক্রমে এগুলোর উপস্থিতি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।

৩. প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের চাকরির ক্ষেত্রে সরকারের আর্থিক বিধিবিধানে কখনো কোনো বৈষম্য প্রদর্শন করা হয় না। বেতন স্কেল, গ্রেড বা ধাপে সবই যার যার অবস্থান থেকে সব সুবিধাদি পেয়েছেন এবং পাচ্ছেন। বর্তমান সরকার কর্মচারীদের প্রায় ১৩০% বেতন বৃদ্ধি করেছে। এমন নজির অতীতে দেখা যায়নি। যা সার্বিক বিবেচনায় বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বা করপোরেট হাউসগুলো থেকে লোভনীয়। এবং এটাই হওয়া উচিত অন্যতম প্রধান সুবিধা। ক্ষমতা বেশি এটা কখনো যুক্তি হতে পারে না। ক্ষমতা বহন করার জন্য, যত্রতত্র প্রয়োগের জন্য নয়। সমস্যাটা মনে হয় অন্যত্র, ক্যাডার নির্বিশেষে সবাই প্রশাসনিক পদ অলংকৃত করার মানসিকতা পোষণ করেন। বড় অফিসার হিসেবে পরিচয়দানে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। অন্যদিকে তৃণমূলের যে-কোনো কর্মে প্রায় নিরুৎসাহ বোধ করেন। সবাইকে সরকারের সচিব বা গ্রেড-১, সচিবের সমান পদমর্যাদার হতে হবে, এটা কি আদৌ সম্ভব? পৃথিবীর কোথাও বিদ্যমান আছে? ব্রিটিশরাজের সেই steel frame civil service না থাকলেও আজকের পৃথিবীর দেশে দেশে আমলাতন্ত্র একটা মেধা-মননের উচ্চতর উৎকর্ষতার প্ল্যাটফরম। এখানে কখনো একই সঙ্গে অগুনতি সমান পদধারী হতে পারে না। যোগ্যতররা সব সময় সমানকে পেছনে ফেলে আসেন। এর জন্য সাধনার দীর্ঘ পথ পরিক্রমা, নানান পরীক্ষা-নিরীক্ষারও ব্যবস্থা রয়েছে। এভাবে ক্যাডারকে আকস্মিকভাবে একীভূত করার মাধ্যমে সার্ভিসের গুণগত মান ধরে রাখা অসম্ভব। প্রতিটি চাকরির জন্য বুনিয়াদি নানাবিধ কলাকৌশল রয়েছে, প্রশিক্ষণ রয়েছে হাতে-কলমে। আত্মবিশ্বাসের জায়গাও মজবুত থাকে। মাঝপথে বিনা বাধায়, বিনা প্রশিক্ষণে বা অভিজ্ঞতাবিহীন পদাধিকারী হওয়ার মধ্যে সাময়িক সান্ত¡না ও আনন্দ থাকলেও জনসেবা বিঘ্নিত হতে বাধ্য। তা ছাড়া প্রতিটি ক্যাডারের বিপরীতে নিজস্ব মন্ত্রণালয়, অধিদফতর, দফতর রয়েছে, সাংবিধানিকভাবে রাষ্ট্রের কর্মবণ্টন তালিকা (allocation of business) রয়েছে। এসব কি অকার্যকর হবে না? একজন সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিবও ঠিক এমন মন্তব্যই করেছেন এবং বলেছেন, দেশের জন্য তা অশুভ অমঙ্গল হবে। তিনি বিশেষায়িত সার্ভিসের অস্তিত্ব খুবই জরুরি এবং সরকারের নীতিনির্ধারণীতে এর প্রয়োজনীয়তার কথা জোর দিয়ে বলেছেন।

নতুন প্রজন্মের সাম্প্রতিক কালের প্রবণতাও ভেবে দেখার মতো, সরকারি কর্ম-কমিশনের অধীনে অনুষ্ঠিত বিগত কয়েকটি বিসিএস পরীক্ষায় অবতীর্ণ এবং চূড়ান্ত বিচারে উত্তীর্ণদের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, দেশের সর্বোচ্চ ব্যয়বহুল প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হওয়া এবং স্ব স্ব টেকনিক্যাল বিষয়ে অগাধ জ্ঞান অর্জনকারী বিশেষ মেধাবী ছাত্রটিও তার পছন্দের শীর্ষে রাখছেন প্রশাসন ক্যাডারকে। এখানেও তারা ভবিষ্যতের সুযোগ-সুবিধা অনুসন্ধান করেছেন। দু-তিন বছর চাকরি করে তারাও ভূমি প্রশাসনের সঙ্গে মিশে দায়িত্ব পালন করতে আগ্রহী। এমন নজির আগেও কদাচিৎ ছিল, কিন্তু সম্প্রতি ব্যাপকভাবে দেখা যায়। অথচ ডিজিটাল বাংলাদেশ, স্মার্ট বাংলাদেশ বা চতুর্থ শিল্পবিপ্লবে প্রকৌশলীদের অবদানের বিকল্প কোথায়? বিজ্ঞান ও প্রকৌশল শিক্ষার ভবিষ্যৎ নিয়ে নিবিড় মনোনিবেশ প্রয়োজন।

৪. উল্লেখ করা যায়, পাকিস্তান সিভিল সার্ভিস ছিল ব্রিটিশ ভারতের সিভিল সার্ভিসের উত্তরাধিকার। তখন প্রাদেশিক সিভিল সার্ভিসও বহাল ছিল। তবু গুণগত মান ধরে রাখার লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় সুপিরিয়র সার্ভিস চালু ছিল; যা আজও ভারত ও পাকিস্তানে যথারীতি স্থিত আছে। ভৌগোলিক কারণে স্বাধীন বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা ধরে রাখা সম্ভব ছিল না। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে এটা এককেন্দ্রিক সরকারব্যবস্থা নিয়ে বিকশিত হতে থাকে। বাংলাদেশে সিভিল সার্ভিসও একই আদলে গড়ে ওঠে। জাতির পিতা স্বাধীন দেশের আদলে এবং উপযোগী সিভিল সার্ভিস গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। স্বাধীনতা-উত্তর পর্যায়ক্রমে ক্যাডারের সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয়। এবং এসব প্রয়োজনের নিরিখেই বিচার-বিবেচনায় আনা হয়েছিল। এগুলোর গুরুত্ব হ্রাস পাওয়ার যথাযথ কারণ উদ্ঘাটন বা বিশেষজ্ঞ কমিটির বাস্তবভিত্তিক সুপারিশ ছাড়া এ ধরনের একীকরণ (merging process) আপাতত বন্ধ রাখার বিকল্প কী?

৫. নিকট অতীতে ২০১৮ সালে বেশ বড় একটি ক্যাডার (ইকোনমিক ক্যাডার) প্রশাসনের গর্ভে বিলীন হয়েছে। বিশেষ ওরিয়েন্টেশন ছাড়া তরুণ সদস্যরা মাঠে ছড়িয়ে পড়েছেন।

তাদের জনবান্ধব দক্ষতা নিয়ে কোনো মন্তব্য বা পরিসংখ্যান আমার হাতের কাছে নেই। এর আগে নব্বইয়ের দশকের গোড়ায় অর্থাৎ ১৯৯২ সালে প্রশাসন ক্যাডারে একীভূত হয়েছে সচিবালয় ক্যাডার। একসময় পদের নাম ছিল সেকশন অফিসার। তাদেরও একটি অংশ সংক্ষিপ্ত প্রশিক্ষণ নিয়ে মাঠ প্রশাসনে চাকরি করে ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হয়েছেন। এখন সবাই একাকার হয়ে একই নামে আছেন। পাকিস্তান এলিট সার্ভিসের সিনিয়র সদস্যদের বদান্যতায় প্রবেশ করানো হয় বিরাটসংখ্যক উপজেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে। হঠাৎ উপজেলা পদ্ধতির বিলুপ্তির মাধ্যমে তা-ও এখানে সম্ভব হয়েছিল। স্বাধীনতার অব্যবহিত পরই মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তাদের একটা বিরাট অংশ বিদেশ (বিশেষ করে পূর্ব ইউরোপের দেশগুলো) থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে এসে IMS (Industrial Management Services) অফিসার হিসেবে প্রশাসন ক্যাডারে প্রবেশ করেন। পরে অমুক্তিযোদ্ধা আরও কিছু কর্মকর্তাও প্রবেশ করেন। একে একে প্রশাসন ক্যাডারের অবারিত ছাতার নিচে আশ্রয় নেয় থানা নির্বাচন কর্মকর্তা, কয়েকজন বিডিআর কর্মকর্তা, থানা সার্কেল অফিসার ইত্যাদি। যুগ যুগ ধরে সবার মাথার ওপরের আচ্ছাদন হয়ে এবং একই সঙ্গে অনেক কিছুর জৌলুশ হারিয়ে ব্রিটিশ শাসকদের দেওয়া জমিদারের মতো টিকে আছে সেই আদি ও ঐতিহ্যের ঝান্ডাধারী প্রশাসন ক্যাডার। আজও চট্টগ্রাম বা যশোরের কালেক্টরেট ভবনের প্রতীকী হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। একেও রক্ষা করতে হবে দেশ, জাতি এবং সরকারের প্রয়োজনে।

লেখক : গল্পকার, প্রাবন্ধিক এবং সাবেক সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা