শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের বছরপূর্তি ও তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের বছরপূর্তি ও তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ

আজ থেকে ঠিক ৮০ বছর আগের কথা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে ১৯৪২ সালের ২৩ আগস্ট জার্মানি হিটলারের নেতৃত্বে তার নাজি বাহিনী নিয়ে ভলগা নদীর তীরে গড়ে ওঠা রাশিয়ার অন্যতম শহর স্টালিনগ্রাদ আক্রমণ করে। হিটলার ও তার মিত্ররা এই যুদ্ধে প্রথমে ২ লাখ ৭০ হাজার সৈন্য, ৫০০ ট্যাংক, ৩০০০ কামান ও ১৬০০ জঙ্গি বিমান মোতায়েন করে। পর্যায়ক্রমে এই সংখ্যা কয়েক গুণ বেড়ে যায়। রাশিয়া সেই তুলনায় অনেক কম সামরিক শক্তি নিয়েও জার্মানদের হারিয়ে দেয়। এই পরাজয়ের শুরু ১৯৪৩ সালের জানুয়ারি মাসে হলেও ২ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৩ তারিখে ২২ জন জেনারেলসহ ৯১ হাজার রণক্লান্ত, ক্ষুধার্ত, আহত ও অসুস্থ সৈন্যকে যুদ্ধবন্দি করার মধ্য দিয়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানদের প্রথমবারের মতো পরাজয় মেনে নিতে হয়।

এই পরাজয় দুটি বিশেষ কারণে সামরিক ইতিহাসে স্মরণীয় ও শিক্ষণীয়। প্রথমত, ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৩ তারিখে হিটলারের কুখ্যাত গুজব বা প্রপাগান্ডা মন্ত্রী জোসেফ গোয়েবেলস সর্বপ্রথম প্রকাশ্যে কোনো যুদ্ধে জার্মানি বা তার মিত্রদের পরাজয় স্বীকার করে। দ্বিতীয়ত, জার্মানদের যথেষ্ট যুদ্ধ সরঞ্জাম বিশেষত ট্যাংক থাকলেও প্রতিকূল আবহাওয়া ও যথাযথ প্রশাসনিক বা লজিস্টিক ভিত্তি না থাকায় তা অকার্যকর থাকে ও পরাজয় ডেকে আনে। কাকতালীয়ভাবে ঠিক ৮০ বছর পর আবারও রাশিয়ার বিরুদ্ধে জার্মান ট্যাংক গর্জে ওঠার রণহুঙ্কার শুরু হয়েছে।

রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণের বছরপূর্তির আগেই বিশ্বের শান্তিকামী মানুষ যখন যুদ্ধের একটি শান্তিপূর্ণ অবসান কামনা করছিল, তখনই নতুন শঙ্কা জাগাল কিছু নেতিবাচক খবর। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে জার্মানির সরকারি বার্তা সংস্থা ডয়েচে ভেলে (ডি ডব্লিউ) প্রচারিত সংবাদমতে সে দেশের সরকার ইউক্রেনকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে ২৯টি লিওপার্ড-১ সিরিজের মেইন ব্যাটেল ট্যাংক (এমবিটি) প্রদানের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। তদুপরি জার্মানি আরও ১৪টি অত্যাধুনিক লিওপার্ড-২ দুই সিরিজের ট্যাংক ইউক্রেনে পাঠাচ্ছে। এর বাইরে জার্মানির সামরিক কারখানায় কয়েক ডজন পুরনো ট্যাংক মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে যুদ্ধোপযোগী করার প্রক্রিয়াও চলমান। তবে এসব ট্যাংকের জন্য অত্যাবশ্যকীয় ১০৫ মিলিমিটার ব্যাসার্ধ্বের ধ্বংসাত্মক গোলা বা বোমার পর্যাপ্ত মজুদ নেই খোদ জার্মানিতে। যদিও ব্রাজিলে এ ধরনের গোলার ব্যাপক মজুদ রয়েছে, তথাপি ব্রাজিল তার দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত সামরিক ও বাণিজ্যিক মিত্র রাশিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবহারের প্রশ্নে এই গোলা হস্তান্তর বা বিক্রি করার সম্ভাবনা বা প্রস্তাব নাকোচ করেছে। ল্যাটিন আমেরিকা অঞ্চলে অবস্থান করে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইস লুইজ এনাসিও লুনা ডা. সিলভা খোদ মার্কিন মূলক থেকে মাত্র ৪৫০০ মাইল দূরে অবস্থান করে কত দিন এই সিদ্ধান্তে অনড় থাকতে পারবেন সেই প্রশ্ন বারবার ঘুরেফিরে আসছে।

এরই মধ্যে ৮০ বছর আগে জার্মানদের উচিত শিক্ষা দেওয়া রাশিয়ান সেনা দল, বিশেষত স্টালিনগ্রাদ যুদ্ধে আহত ও নিহত রাশিয়ার সেনাদের স্মরণে নির্মিত স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে ভøাদিমির পুতিন বলেন, অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, আবারও রাশিয়া জার্মানির ট্যাংকের হুমকির সম্মুখীন। পশ্চিমারা হিটলারের কুখ্যাত নাজি বাহিনীর মনমানসিকতা নিয়ে রাশিয়ার নিরাপত্তার প্রতি হুমকি দিচ্ছে। আগে পারমাণবিক অস্ত্র প্রয়োগের সম্ভাবনার কথা বলা রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট আবারও প্রচ্ছন্ন ইঙ্গিত দিয়ে বলেন, রাশিয়া সীমান্তে কেবল ট্যাংক বা লোহার বর্ম আচ্ছাদিত যুদ্ধযান পাঠাচ্ছে না, শত্রুকে উপযুক্ত জবাব দেওয়ার মতো রাশিয়ার আরও কিছু আছে। যারা রাশিয়াকে যুদ্ধের ময়দানে হারানোর আশা করছে, তারা সম্ভবত পুরোপুরি অনুধাবন করছেন না যে, এবার রাশিয়ার বিরুদ্ধে আধুনিক যুদ্ধ তাদের জন্য হবে নতুন অভিজ্ঞতা।

এরই প্রতিউত্তরে আমেরিকার বাইডেন প্রশাসন ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখেই নতুন করে ইউক্রেনে সমরাস্ত্র পাঠানোর জন্য ২.১৭৫ বিলিয়ন ডলার বা প্রায় ২,২৭৫ কোটি টাকা বরাদ্দের ঘোষণা দিয়েছে। এই টাকার এক বড় অংশ ব্যয় হবে ভূমি থেকে উৎক্ষেপণ যোগ্য ‘গ্রাউন্ড লাউঞ্চড স্মল ডায়ামিটার বোম’ (জিএলএসডিবি) নামক বিশেষ ধরনের রকেট ক্রয় ও ইউক্রেনে পরিবহন বাবদ। সাধারণ রকেট আকৃতির এই মারণাস্ত্র সাধারণত আকাশ থেকে নিক্ষেপ করা হলেও ইউক্রেনের সুবিধার্থে ভূমি থেকেই তা নিক্ষেপের ব্যবস্থা করে দিচ্ছে আমেরিকা। এই বোমা ৯৪ মাইল বা প্রায় ১৫০ কিলোমিটার দূরে থাকা ৩ মিটার ডায়া বিশিষ্ট লক্ষ্যবস্তু এমনকি একটি সুনির্দিষ্ট গাড়ির টায়ারকেও নিখুঁতভাবে আঘাত আনতে পারবে। আমেরিকা এ ধরনের রকেটের পাশাপাশি আরও পাঠাবে হাই মবিলিটি আর্টিলারি রকেট সিস্টেম (এইচআইএম আরএস), যা মুহূর্তের মধ্যেই ৩০০ মাইল বা ৪৮০ কিলোমিটার দূরে একাধিক রকেট নিক্ষেপে সক্ষম। রাশিয়ার অব্যাহত বিমান আক্রমণ ঠেকাতে ইউক্রেন এবার পাচ্ছে আমেরিকার বিখ্যাত ‘হোমিং অল দ্য ওয়ে কিলার’ (এইচ এ ডব্লিউ কে) বা হাউক নামে অধিক পরিচিত ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপণযোগ্য মিসাইল। এর বাইরে প্রচুর গোলাবারুদ, সামরিক যান্ত্রিক যানবাহন, ট্যাংক বিধ্বংসী রকেট, দূরপাল্লার মেশিনগান, রাডার, ড্রোন বিধ্বংসী সমরাস্ত্র, চিকিৎসা সামগ্রী ও সৈন্যদের জন্য শীতের পোশাকে নতুন রণসাজে সজ্জিত হচ্ছে ইউক্রেন সেনারা। মার্কিন স্টেট সেক্রেটারি অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এ প্রসঙ্গে বলেন, রাশিয়া তার একক সিদ্ধান্তে আজই যুদ্ধ বন্ধ করতে পারে। আর যদি তা না করে তবে যতদিনই লাগুক, আমেরিকা ও তার মিত্ররা ইউক্রেনের সঙ্গে থাকবে।

উল্লেখ্য, এ বছরের শুরুতেই আমেরিকা ও তার মিত্ররা ইউক্রেনকে ৩.৭৫ বিলিয়ন ডলার বা ৩ হাজার ৭৫০ কোটি টাকা সমমূল্যের যুদ্ধ সহায়তার ঘোষণা দেয়। জার্মানভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান কেইন ইনস্টিটিউট ফর ওয়ার্ল্ড ইকোনমি এক গবেষণায় জানিয়েছে, ২০২২ সালের ২৪ জানুয়ারি থেকে ২০ নভেম্বর, এই ১০ মাসে বিশ্বের ৪৬টি দেশ ইউক্রেনে ১০৮.৮ বিলিয়ন ইউরো সমমূল্যের যুদ্ধ ও মানবিক সহায়তা প্রদান করে। এর মধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সহায়তা ছিল ৫১.৮ বিলিয়ন ইউরো ও খোদ মার্কিন সহায়তা ছিল ৪৭.৮ বিলিয়ন ইউরো মূল্যের। যুদ্ধ শুরুর পর থেকে বিগত প্রায় এক বছরে ইউক্রেনকে নানাভাবে সামরিক যুদ্ধ সহায়তা প্রদানকারী দেশের শীর্ষ তালিকায় আরও রয়েছে বেলজিয়াম, কানাডা, ক্রোয়েশিয়া, চেক রিপাবলিক, ডেনমার্ক, জার্মানি, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, ইসরায়েল, ইতালি, নেদারল্যান্ডস, নিউজিল্যান্ড, নরওয়ে, পর্তুগাল, পোল্যান্ড, সেøাভাকিয়া, স্পেন, তুরস্ক, ইংল্যান্ড ও খোদ আমেরিকা। এর বাইরে বহু দেশ ও দাতা সংস্থা অর্থ ও মানবিক সহায়তা প্রদান করেছে ইউক্রেনকে।

২০১৪ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত টানা সাত বছর ফ্রান্স থেকে সর্বাধিক সমরাস্ত্র কিনেছে ইউক্রেন। ফলে রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধের শুরু থেকে অদ্যাবধি ফ্রান্স ইউক্রেনের পাশে রয়েছে হরেক রকম যুদ্ধ সরঞ্জামের ব্যাপক সমাহার নিয়ে। এই ধারাবাহিকতায় এই বছরের শুরুতেই উভয় দেশের প্রেসিডেন্ট দীর্ঘ প্রায় এক ঘণ্টা ফোনে কথা বলেন। এরপর গত ৪ জানুয়ারি ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ শত্রুর ট্যাংকের বিরুদ্ধে বিশেষভাবে কার্যকর ‘এএমএক্স-১০আরসি’ নামক ট্যাংক সদৃশ্য শক্তিশালী আর্মার্ড ফাইটিং ভেহিকেল ইউক্রেনে পাঠানোর এবং রাশিয়ার বিরুদ্ধে চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত ইউক্রেনের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেন। ইংল্যান্ড ইতোমধ্যে ইউক্রেনে প্রচুর যুদ্ধ সামগ্রী পাঠিয়েছে। তদুপরি গত ১৬ জানুয়ারি ইংল্যান্ডের প্রতিরক্ষামন্ত্রী বেন ওয়ালেস আরও চৌদ্দটি চ্যালেঞ্জার ২ ট্যাংক ইউক্রেনে পাঠানোর ঘোষণা দেন। এভাবেই ক্রমেই ভয়াবহ যুদ্ধের দিকে আরও এগিয়ে যাচ্ছে ইউক্রেন।

গত ২ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বর্তমান প্রতিরক্ষামন্ত্রী ওলেকসি ইউরিইডভিচ রিজনিকভ বলেছেন, রাশিয়া আসছে ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে আক্রমণের বর্ষপূর্তিতে বড় ধরনের আঘাত হানার প্রস্তুতি নিচ্ছে। এ লক্ষ্যে মস্কো হাজার হাজার সৈন্যের সমাবেশ ঘটিয়েছে এবং এই সৈন্যরা ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণের দিনটি স্মরণীয় করে রাখতে কিছু একটা ঘটাতে পারে। প্রতি বছর ২৩ ফেব্রুয়ারি রাশিয়ার সৈন্যরা ‘পিতৃভূমি রক্ষা দিবস’ বা ‘ডিফেন্ডার অব দ্য ফাদার ল্যান্ড ডে’ পালন করে। এই দিনটিকেও স্মরণীয় করে রাখতে প্রচেষ্টা চালাতে পারে রাশিয়া। এ বিষয়ের ওপর এক বক্তব্যে ইউক্রেনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রেজনিকভ বলেন, মস্কো সম্ভাব্য আক্রমণের জন্য পাঁচ লাখ সেনার বহর সাজিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান “ইনস্টিটিউট ফর দ্য স্টাডি অব ওয়ার’ (আইএসডব্লিউ) রাশিয়ার দিক থেকে বড় ধরনের আক্রমণের পূর্বাভাস দিয়েছে। পশ্চিমা সামরিক জোট ‘নর্থ আটলান্টিক ট্রিটি অর্গানাইজেশনের’ (ন্যাটো) মহাসচিব জেমস স্টলেন বার্জ সতর্কতা উচ্চারণ করে বলেন, ইউক্রেনের পূর্বভাগ দখল করার ক্ষেত্রে পুতিনের সামরিক প্রস্তুতিতে কোনো রকম কমতি বা বিরতি দৃশ্যমান হচ্ছে না। বরং ইরান ও উত্তর কোরিয়া থেকে আরও অস্ত্র এনে এবং গোলাবারুদ ও যুদ্ধ সরঞ্জাম প্রস্তুত করে বড় ধরনের যুদ্ধের আভাস দিচ্ছে রাশিয়া। আর এমনটা চলতে থাকলে দীর্ঘমেয়াদি রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ দেখার জন্য সবাইকে প্রস্তুত থাকার কথা বলেছেন ন্যাটো প্রধান।

অন্যদিকে অতি সম্প্রতি মার্কিন আকাশে উড়তে দেখা গেছে চীনের দুটি গোয়েন্দা বেলুন। চীনের দাবি আবহাওয়া বিষয়ক গবেষণার জন্য এই বেলুন দুটি উড়ানো হয়েছিল এবং বেপরোয়া বাতাসের কারণে তা অন্যত্র উড়ে গেছে। কিন্তু আমেরিকার পারমাণবিক অস্ত্রের মজুদ আছে, এমন এলাকার ওপর বেলুনের উড়ে বেড়ানোকে মানতে পারেনি ওয়াশিংটন। ফলে চীনে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পূর্ব-নির্ধারিত সফর বাতিল করেছে হোয়াইট হাউস। এতে তাইওয়ানকে কেন্দ্র করে চীন-মার্কিন উত্তেজনা কমানোর একটা সুযোগ হাতছাড়া হয়েছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। মিয়ানমারের সামরিক জান্তা ফেব্রুয়ারির ১ তারিখ থেকে রাষ্ট্রের জরুরি অবস্থা আরও ৬ মাসের জন্য বৃদ্ধি করেছে। পাকিস্তানে একের পর এক মসজিদে আত্মঘাতী বোমা বিস্ফোরণ ও অপ্রত্যাশিত মৃত্যু ঘটিয়ে উগ্রবাদ এবং জঙ্গিবাদকে উসকে দিচ্ছে। ভালো নেই আফ্রিকার দেশগুলোও। সার্বিক বিচারে তাই প্রশ্ন উঠেছে ‘তবে কি এই পৃথিবী তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দিকেই এগোচ্ছে?’ এর উত্তর হয়তো এ মাসেই মিলে যেতে পারে। আশাবাদী মানুষ মনে করে সব পক্ষই এহেন তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরিণতি যে কতটা ভয়াবহ হবে, তা অনুধাবন করে। ফলে ‘যুদ্ধ প্রস্তুতিই যুদ্ধ বন্ধের উপায়’ এমনটা ভাবতে দোষ কী?

            লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

 

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা