শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

মোশাররফ : রাজনীতিতে যিনি ছিলেন অস্ত্রধারী এক সওদাগর

এম জে আকবর
প্রিন্ট ভার্সন
মোশাররফ : রাজনীতিতে যিনি ছিলেন অস্ত্রধারী এক সওদাগর

ওলট-পালট জীবনযাপন করে গেছেন জেনারেল পারভেজ মোশাররফ (জন্ম : ১১ আগস্ট ১৯৪৩-মৃত্যু : ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩)। কাহিনি নির্মাতা তিনি; কাহিনির নৈতিক মান জনচিত্তজয়ী ছিল না। তিনি জন্মেছিলেন ভারতে; দিল্লি নগরীতে। কিন্তু শাসন করেছিলেন পাকিস্তানে। জন্মভূমিকে রিক্ত-নিঃস্ব-বিপন্ন করার বাসনা ছিল তাঁর। বাসনা চরিতার্থ করতে গিয়ে পরাজয় আলিঙ্গন করেছেন।

ধূর্ত সেনাকর্তা মোশাররফ সামরিক বাহিনীতে খুব নামজাদা স্তরের কেউ ছিলেন না। কিন্তু রাজনীতিকদের পটানোর কাজে নৈপুণ্য ছিল, যা তাঁকে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ পদে বসিয়ে দেয়। ১৯৯৮ সালে ওই পদায়নটি করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ। পরের বছর ১৯৯৯-এর অক্টোবরে মোশাররফ তাঁর মনিব নওয়াজ শরিফকে ক্ষমতাচ্যুত করেন। শুধু তাই-ই নয়, নিয়োগকর্তাকে ঢুকিয়ে দেন কারাগারে। চমকপ্রদ ব্যাপার!

মোশাররফের আগে চমকপ্রদ কাজ করেছিলেন ভারতের তদানীন্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি। ১৯৯৯-এর ১৯ ফেব্রুয়ারি তিনি একটি বাসে করে লাহোর নগরীতে হাজির হন। কোলাকুলি করেন পাকিস্তানি প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের সঙ্গে। তাঁরা দুজন ওয়াদা করেন- ‘আমরা দুই দেশের মধ্যে আরেকটা যুদ্ধ ঘটতে দেব না।’ তাঁরা জামায়াতে ইসলামীর তৎপরতাকে উপেক্ষা করেছিলেন। বাজপেয়ির বাস বহর একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যাচ্ছিল লাহোর দুর্গে। জামায়েতিরা ওই বাস বহরে ইটপাটকেল ছুড়ে ছিল। অন্যদিকে, সেনাপ্রধান মোশাররফ কাশ্মীরের পার্বত্য এলাকার ‘কারগিল’ নামক জায়গাটি দখল করতে ছদ্মবেশে অনুপ্রবেশের জন্য সৈন্যদের হুকুম দিলেন। ওরা বেসামরিক পোশাকে সীমান্তের নিয়ন্ত্রণ রেখা পার হয়ে গেল।

প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফকে না জানিয়েই অনুপ্রবেশের হুকুম করেছিলেন মোশাররফ। সামরিক রীতিনীতির পরোয়া না করার জঘন্য নজির এই শৃঙ্খলা লঙ্ঘনপরায়ণতা। এরই পরিণতিতে কারগিলে বেধে যায় পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধ এবং পাকিস্তানকে করতে হয় অপমানকর আত্মসমর্পণ। বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীর জন্য গ্লানিকর। তিনি মোশাররফকে বরখাস্তের উদ্যোগ নিচ্ছিলেন। এ সময় শ্রীলঙ্কা সফরে থাকা মোশাররফ অভ্যুত্থান ঘটান। দখল করেন ক্ষমতা। প্রেসিডেন্ট পদ কবজা করার ফাঁকফোকর সংবিধানে খুঁজে না পেয়ে মোশাররফ প্রাইভেট সেক্টরের শীর্ষ পদের কায়দায় নিজেকে ‘চিফ এক্সিকিউটিভ’ ঘোষণা করলেন। তাঁর পদের নাম কী, তাতে কিছু যায় আসেনি। তিনি শাসন করেছেন বন্দুক উঁচিয়ে। পরবর্তীকালে ‘প্রেসিডেন্ট’ হয়ে রাজনৈতিক দল করলেও রাজনীতিতে আদতে তিনি অস্ত্রধারীর এক সওদাগর। সরকার থেকে প্রকাশিত তাঁর আনুষ্ঠানিক ফটোগ্রাফও এই পরিচয়ের প্রমাণ দিচ্ছিল। ফটোতে দেখা যায়, দুটি পোষা কুকুর তাঁর চারদিকে চক্কর দিচ্ছে আর তিনি উঁচিয়ে ধরে রেখেছেন একটি পিস্তল। ২০০১ সালের জুনে মোশাররফ নিজেকে প্রেসিডেন্ট পদে উন্নীত করলেন এবং তাঁর করণীয় বিষয়গুলোর শীর্ষে রাখলেন ‘আগ্রায় বাজপেয়ির সঙ্গে শীর্ষ বৈঠক।’

এ ধরনের শীর্ষ বৈঠক প্রসঙ্গে ক্রুসেড জমানার একটি ঘটনা স্মরণযোগ্য। ক্রমাগত শক্তি বৃদ্ধিতে সচেষ্ট ইউরোপ এবং শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে ক্ষয়িষ্ণু হলেও দাপুটে শক্তি আরবের মধ্যকার যুদ্ধ ‘ক্রুসেড’। জেরুজালেম দখলের জন্য বিখ্যাত দুই শাসক- বয়োবৃদ্ধ ফিলিস্তিনি শাসক সালাদীন ও ইংল্যান্ডের তরুণ রাজা রিচার্ড যে যুদ্ধ করেন তাতে শেষাবধি আরবরাই বিজয় অর্জন করে। ইংল্যান্ড ফিরে যাওয়ার আগে রিচার্ড চাইলেন সালাদীনের সঙ্গে বৈঠক করতে। বৈঠকের প্রস্তাব নাকচ করে দিলেন সালাদীন। এতে অপমান বোধ করলেন রিচার্ড। তিনি ফের যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিলেন। কিন্তু সালাদীন তাঁর সিদ্ধান্তে অটল। বললেন, ‘বিরোধের খুঁটিনাটি প্রতিটি দিক মিটিয়ে নেওয়ার পরই রাজায়-রাজায় বৈঠক হওয়া উচিত। কারণ, শান্তি বৈঠকে রাজারা ব্যর্থ হলে হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকা ছাড়া আর কোথাও যাওয়ার জায়গা থাকে না।’

আগ্রা এক সময় ছিল ভারতের রাজধানী। তাজমহলের জন্য জগদ্বিখ্যাত এই শহরে হবে পাকিস্তান-ভারত শান্তি বৈঠক। এখানে বৈঠকে বসার আগে মোশাররফ ২০০১ সালের ১৪ জুলাই পৌঁছলেন দিল্লিতে। ২১ বার তোপধ্বনি করে তাঁকে স্বাগত করা হলো। নওয়াজ শরিফ কারাবন্দি রয়েছেন, তবুও স্বপ্নবাজ অটল বিহারি রাজপেয়ি আশাবাদী। কারগিল যুদ্ধ ঘটানোয় মোশাররফের ভূমিকা তিনি নিজের কাছে চেপে গেলেন, স্বাগতিক তোপ দাগানোর কাজে সুইডেনে নির্মিত বোফর্স কামান ব্যবহার করলেন না। সম্ভবত তাঁর চিন্তায় ছিল, ‘এই কামান দেখে মোশাররফ অন্তরে চোট পেতে পারেন। কেননা কারগিল যুদ্ধে ভারতের হয়ে সক্রিয় ভূমিকা এই কামানেরই।

অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানে জেনারেল মোশাররফকে উৎফুল্ল দেখাচ্ছিল। আটপৌরে সাদা জামা গায়ে তিনি ছবি তোলার জন্য সহাস্যে পোজ দেন। নিজ জন্মভূমে আসতে পারায় হয় তো তিনি সত্যি সত্যি সুখবোধ করছিলেন।

আগ্রা বৈঠকে বসার আগে মোশাররফ ১৫ জুলাই (২০০১) সকালে তাঁর সঙ্গে নাস্তা করার জন্য বাছাই করা কয়েকজন সম্পাদককে দাওয়াত করেন। মেহমান সম্পাদকদের কাছে তিনি যা বললেন তাতে আমাদের মনে হলো স্বঘোষিত ‘নিয়তির মানুষ’দের মতোই মোশাররফ নিজের গলার আওয়াজ খুব ভালোবাসেন। ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে একই বাক্য উচ্চারণ করেন তিনি, তবে তাতে আভাস ছিল যে, তিনি কয়েকটি ম্যাজিক ফর্মুলা নিয়ে এসেছেন। এতে অধিকাংশ সম্পাদক আমোদিত অথবা আশান্বিত অথবা কৌতূহলী হন। এঁদের অনেকেই খেয়াল করেননি যে, মোশাররফের সফরসঙ্গী পাকিস্তানি আমলারা ওই সময়টায় তাদের চেহারায় অন্তর যন্ত্রণার ছাপ গোপন করার ব্যর্থ চেষ্টা করে যাচ্ছিলেন। ওঁরা ভিতরের কেচ্ছা জানতেন, আমরা জানতাম না।

আগ্রা বৈঠকে মোশাররফ চার দফা পরিকল্পনা পেশ করেন। এটা স্রেফ লিখে আনা বিষয়ের পাঠ ছিল। কোনো খসড়া ছিল না যে, দুই পক্ষ কথাবার্তা বলে আনুষ্ঠানিক স্বাক্ষরের জন্য চূড়ান্ত কিছু বানাবে। মোশাররফ নিজেকে বোঝাতে সমর্থ হন যে, চার দফা শুধু পড়ে শোনানো হবে, আর ভারত তাতে রাজি হয়ে সই করে দেবে। চার দফায় যেসব ছিল তার অন্যতম : ‘কাশ্মীর ও জম্মু থেকে পর্যায়ক্রমে দুই দেশের সেনা প্রত্যাহার, প্রদেশটির স্বায়ত্তশাসনের জন্য ভারত-পাকিস্তান-কাশ্মীরের যৌথ ব্যবস্থাপনা এবং যুদ্ধবিরতি রেখা সবসময় মান্য করা।’ প্রথমোক্ত প্রস্তাব দুটি কার্যকর হলে তো কাশ্মীরে ভারতের সার্বভৌমত্ব বলে কিছু থাকবে না। প্রস্তাবে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে কোনো কথা নেই। সন্ত্রাসীদের নিন্দা জানিয়ে কিছু বলা নেই। (ওটা করলে মোশাররফ দেশে ফিরলেই পাকিস্তানের উগ্রবাদীরা মোশাররফকে খাবলে খাবলে খাবে!)

মোশাররফের চাতুরী ধরা পড়ে গেল। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এল কে আদভানি, পররাষ্ট্রমন্ত্রী যশোবন্ত সিং ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী জর্জ ফার্নান্ডেজের পরামর্শক্রমে প্রধানমন্ত্রী বাজপেয়ি জানিয়ে দেন এ রকম ফর্মুলায় তিনি সই করতে পারেন না। সন্ধ্যায় শীর্ষ আলোচনার মুখপাত্র তথ্যমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ দেশি-বিদেশি সাংবাদিকদের জানান, শীর্ষ বৈঠক ব্যর্থ।

দুই দশক পর এখনো বিস্ময় জাগে কেন্দ্রীয় সরকারের জাঁদরেল সব আমলারা কীভাবে প্রতারিত হতে পারলেন! শীর্ষ বৈঠকের তারিখ নির্ধারণের আলোচনায় বসার আগে তাদের উচিত ছিল হোমওয়ার্ক করা। সম্ভবত তাঁরা সবাই নিজেকে নিজেই সম্মোহিত করে ফেলেছিলেন। বাজপেয়ির নেতৃত্বাধীন প্রতিনিধি দলের সিনিয়র এক রাজনীতিক তো সই করার জন্য উত্থাপিত কাগজ পড়ে হতভম্ব-বিমূঢ় হয়ে গিয়েছিলেন।

আগ্রা শীর্ষ বৈঠকের ছয় মাস পর ২০০১ সালের ১৩ ডিসেম্বর আক্রান্ত হয় ভারতীয় সংসদ ভবন। আক্রমণ চালিয়েছিল ঘাতক সংগঠক জইশ-ই-মোহাম্মদের পাঁচ সন্ত্রাসী। এসব সন্ত্রাসীর পৃষ্ঠপোষক পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই। মোশাররফ তখনো সেনাপ্রধান। কী ঘটানো হবে ভারতের রাজধানীতে আঘাত হানার সেই পরিকল্পনায় সেনাপ্রধানের সম্মতি নেয়নি আইএসআই, এমন হওয়ার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ।

লেখক : প্রখ্যাত সাংবাদিক, ভারতের সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী। (তাঁর রচিত ‘ব্যানালিটি অব অ্যান অ্যাক্সিডেন্টাল ডিক্টেটরশিপ’-এর একাংশের ভাবানুবাদ)।

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে