শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

তিনি সীমানার বাইরে ভাবতে পারেন

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
তিনি সীমানার বাইরে ভাবতে পারেন

বলছি বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কথা। তিনি ৪২ বছর ধরে আওয়ামী লীগের সভানেত্রী এবং আগের এক মেয়াদসহ এবার টানা তিন মেয়াদ নিয়ে চারবারের প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু এত বড় সব পরিচয়ের ঊর্ধ্বে বাংলাদেশের মানুষের কাছে অতি আপন পরিচয়টি হলো তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মেয়ে। রক্ত কথা বলে, এ সত্যটি  গত ৪২ বছরের রাজনীতিতে তিনি বারবার প্রমাণ করেছেন। রাষ্ট্র-রাজনীতিতে গতানুগতিকতা, গড্ডলিকা প্রবাহ দেশ ও জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন করতে পারে না। কঠিন জাতীয় সংকট ও প্রবল দ্বন্দ্বমূলক ইস্যুতে গতানুগতিকতার বাইরে বেরিয়ে যিনি সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারেন তিনিই ইতিহাসে অমর হন।  বঙ্গবন্ধু সেটা পেরেছিলেন বলেই আমরা বাংলাদেশ পেয়েছি। তাই বঙ্গবন্ধু শুধু ইতিহাসে অমর নন, তিনি বাঙালি, বাংলা, বাংলাদেশের সর্বত্র বিরাজমান থেকে আজও বাংলাদেশের নেতৃত্ব দিচ্ছেন, যার বাস্তব বহির্প্রকাশ আমরা শেখ হাসিনার মধ্য দিয়ে প্রতিনিয়ত দেখতে পাচ্ছি। রাষ্ট্র ও জাতির কল্যাণে আবশ্যকীয়, কিন্তু আমির-আমত্য, সভাসদ, পন্ডিত ব্যক্তিবর্গসহ পার্শ্ব খেলোয়াড়রা যা ভাবতে পারেন না এমন চিন্তা যখন কোনো ব্যক্তি বা নেতৃত্ব করতে পারেন তখন সেটিকে বলা হয়- আউট অব দ্য বক্স বা সীমানার বাইরে চিন্তা করার ক্ষমতা। এ ক্ষেত্রে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শুধু   বাঙালি জাতি নয়, বিশ্ব অঙ্গনে অনন্য এক উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন। রাজনৈতিক জীবনে বঙ্গবন্ধুর সীমানার বাইরে চিন্তা করার যে দূরদর্শিতা তার সবচেয়ে বড় ও প্রথম প্রতিফলন ৬ দফা প্রণয়নের মধ্য দিয়ে ঘটে ১৯৬৬ সালে। তখন বাঙালির মধ্যে বঙ্গবন্ধুর চেয়ে অনেক সিনিয়র রাজনৈতিক নেতা ছিলেন, বুদ্ধিজীবী ছিলেন। কিন্তু কেউ ৬ দফার সম্ভাবনা সম্পর্কে ভাবতে পারা তো দূরের কথা এটি প্রণয়নের সঙ্গে সঙ্গে সবাই সে সময়ের শেখ মুজিবুর রহমানের কাছ থেকে দূরে সরে গেছেন। নিজ দল আওয়ামী লীগের সিনিয়র  নেতারা, এমনকি তখন দলের সভাপতি ৬ দফা দিয়ে কিছু হবে না, বরং এটা সবকিছু নষ্ট করে দেবে বলে দল ত্যাগ করেছেন। কিন্তু বঙ্গবন্ধু অটল থেকেছেন, নতুন করে দলকে পুনর্গঠন করেছেন এবং ৬ দফা নিয়ে এগিয়ে গেছেন। ৬ দফার পথ ধরেই লৌহমানব আইয়ুব খানের পতন, ইয়াহিয়া খান বঙ্গবন্ধুর বিছানো জালে ধরা পড়েছেন এবং স্বাধীনতা অর্জনের চূড়ান্ত পর্ব মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছে। এখন এটি ঐতিহাসিক প্রতিষ্ঠিত সত্য, ৬ দফাই ছিল আমাদের    স্বাধীনতা অর্জনের প্রথম ও মৌলিক ম্যাগনাকার্টা। তারপর সত্তরের নির্বাচনের প্রাক্কালে ইয়াহিয়া খান কর্তৃক লিগ্যাল ফ্রেমওয়ার্ক অর্ডারের (এলএফও) মাধ্যমে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের হাত-পা বেঁধে রাখার ব্যবস্থা করায় মওলানা ভাসানীসহ অনেক বাঙালি নেতা ও রাজনৈতিক দল নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেন। কিন্তু বঙ্গবন্ধু নির্বাচনে অটল থাকায় স্বাধীনতা অর্জনের আরেকটি ধাপ আমরা পেরিয়ে যেতে  সক্ষম হই।

সত্তরের নির্বাচন না হলে এবং সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদে এককভাবে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলে একাত্তরের স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব হতো না। সত্তরের নির্বাচনের পথ ধরেই এলো একাত্তরের ৭ মার্চ। সেদিন বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রে ও তীব্র আকাক্সক্ষায় উদ্বুদ্ধ লাখ লাখ মানুষ সামনে লাঠি হাতে, সবাই স্বাধীনতার ঘোষণা শুনতে চায়। কিন্তু পেছনে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কামান ও যুদ্ধবিমান প্রস্তুত, রাজনৈতিক সমাধানের পথে আলোচনা তখনো চলছে। কী করবেন লিডার। আবারও সেই কঠিন প্রশ্ন; ‘টু বি অর নট টু বি’। কিন্তু বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চের ভাষণ এমনভাবে শেষ করলেন, যার মধ্য দিয়ে সাপ মরবে লাঠি ভাঙবে না দর্শনের পূর্ণ বাস্তবায়ন ঘটে গেল। অভাবনীয়। পৃথিবীর ইতিহাসে এমন উদাহরণ দ্বিতীয়টি নেই। বঙ্গবন্ধুর অনন্য চিন্তার অমর কীর্তি বাহাত্তরের সংবিধান, বাহাত্তরের সংবিধানের প্রস্তাবনা, রাষ্ট্রের মৌলিক আদর্শের বিন্যাস এবং তার রক্ষাকবচ হিসেবে আলাদাভাবে দুটি অনুচ্ছেদ- ১২ ও ৩৮ যেভাবে সন্নিবেশিত হয় তার উদাহরণও বিরল। বলছিলাম রক্ত কথা বলে। সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে পদার্পণের ১৫ বছর ও পঁচাত্তরের জাতীয় ট্র্যাজেডির ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে নির্বাচনে জিতে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের সুযোগ পায় এবং বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হন। দুই সামরিক শাসকের ১৫ বছর, সামরিক শাসক জিয়ার উত্তরসূরি বিএনপি জামায়াতের সমর্থন নিয়ে ১৯৯১ সালে সরকার গঠন ও পাঁচ বছর দেশ পরিচালনার মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ বলতে যা বুঝায় তার ওপর দিয়ে যে সুনামি বয়ে যায় এবং রাষ্ট্র, রাজনীতিসহ কয়েকটি নতুন প্রজন্মের মনোজগতে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধবিরোধী যে কুমন্ত্রণা বাসা বাঁধে, একাত্তরে প্রতিবেশী ভারতের উদাহরণহীন সমর্থনের কথা মানুষের মন থেকে মুছে ফেলে যেভাবে ভারত-বিদ্বেষের পরিবেশ তৈরি হয় সেই প্রেক্ষাপটের ওপর দাঁড়িয়ে ১৯৯৬ সালের ২৩ জুন সরকার গঠনের মাত্র দেড় বছরের মাথায় ২১ বছরের ভয়াবহ ভ্রাতৃঘাতী যুদ্ধের অবসান ঘটিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে প্রমাণ হয়েছে তিনিও বাবার মতো আউট অব দ্য বক্স বা সীমানার বাইরে চিন্তা করতে পারেন। পৃথিবীর বহু দেশের সশস্ত্র বিদ্রোহ এবং তার মীমাংসার ইতিহাস আমরা অনেকেই পড়েছি। তাতে দেখা যায়, তৃতীয় পক্ষ অর্থাৎ অন্য কোনো রাষ্ট্রের মধ্যস্থতা ছাড়া শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব হয়নি। কিন্তু পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তির ক্ষেত্রে অন্য কোনো দেশ বা পক্ষের মধ্যস্থতার প্রয়োজন হয়নি। অথচ শান্তি বাহিনীর রাজনৈতিক পক্ষ জনসংহতি সমিতির (জেএসএস) সঙ্গে এর আগে এরশাদ সরকারের সময় ৬ দফা এবং ১৯৯১-১৯৯৬ মেয়াদে বিএনপি সরকার কর্তৃক গঠিত সংসদীয় কমিটি ১৩ বার বৈঠক ও আলোচনা করেও কোনো ফল আনতে পারেনি। এখানে স্মরণযোগ্য, বিএনপির ওই সংসদীয় কমিটিতে আওয়ামী লীগের সংসদীয় প্রতিনিধি ছিলেন এবং তারা কমিটির কার্যক্রমে সর্বোতভাবে সহযোগিতা করেছেন। কিন্তু ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে আওয়ামী লীগ একই বিষয়ে যখন সংসদীয় কমিটি করল তখন প্রথমদিকে বিএনপির প্রতিনিধিরা দু-একটিতে উপস্থিত থাকার পর সব সভার কার্যক্রম বর্জন এবং ঘোষণা দেয় শান্তিচুক্তি হলে ফেনী থেকে পুরো বৃহত্তর চট্টগ্রাম ভারতের অংশ হয়ে যাবে। চুক্তি স্বাক্ষরের পর বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বললেন, ফেনীর পর সব ভারত হয়ে গেছে। ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর শেখ হাসিনার দূরদর্শিতা ও বিচক্ষণতার জন্য স্বাক্ষরিত শান্তিচুক্তির ফলে শুধু বাংলাদেশের ভ্রাতৃঘাতী রক্তক্ষরণ বন্ধ হয়েছে তা নয়, পাহাড়ি মানুষ মূল ভূখন্ডের মানুষের সঙ্গে একাত্ম হয়ে সমান অধিকার পেয়েছেন এবং নিজেদের ভাগ্য উন্নয়নের সুযোগ পেয়েছেন। তাও শুধু নয়, এ চুক্তির ফলে সমগ্র উপমহাদেশের ১৮০ কোটি মানুষ পারমাণবিক যুদ্ধের বড় এক ঝুঁকি থেকে মুক্ত হয়েছে। ১৯৭৬ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত প্রায় ২০ বছর বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর সশস্ত্র বিদ্রোহীদের প্রশিক্ষণ ও অস্ত্রসহ সব ধরনের সমর্থন দিয়েছে।

বিএনপির সদস্যরা পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে পাকিস্তানের সুরে সুর মিলিয়ে বলেছেন, ভারতের সশস্ত্র বিদ্রোহীরা স্বাধীনতাকামী এবং বাংলাদেশের উচিত তাদের সমর্থন দেওয়া। সংগত কারণে ভারতও এক সময়ে টিট ফর ট্যাট নীতিতে গেছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি না হলে সবদিকের সশস্ত্র বিদ্রোহীদের বাড়াবাড়িতে ভারত-পাকিস্তান হয়তো এতদিনে বড় ধরনের যুদ্ধে জড়িয়ে উপমহাদেশকে পারমাণবিক যুদ্ধের ঝুঁকিতে ফেলত। শান্তিচুক্তির অব্যবহিত পর ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিএনপি-জামায়াত একসঙ্গে ক্ষমতায় বসে সেবার বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তাকে কত বড় ঝুঁকির মধ্যে ফেলেছিল তার নিদর্শন ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালান, যেটি ধরা পড়ে ২০০৪ সালে। ২০০৯ সালে নতুন সরকার নিয়ে দ্বিতীয়বার যাত্রা শুরুর মাত্র ৫১ দিনের মাথায় পিলখানা বিদ্রোহের ঘটনায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ব বিশাল কঠিন সংকটের সম্মুখীন হয়। আবার পরীক্ষা। কিন্তু ওই বাবার রক্ত; দল, দলের বাইরের এবং দেশ-বিদেশের অনেকের অনেক পরামর্শ হয়তো শুনেছেন। কিন্তু একান্ত ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় শক্তিবলে সিদ্ধান্ত নিতে পেরেছেন বলেই সেদিন আওয়ামী লীগ সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র এবং দেশ এক মহাবিপদ থেকে রক্ষা পেয়ে যায়। এবার আসুন যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কথায়। দেশের বৃহত্তর মানুষ বিচার চায়।

কিন্তু দেশের অভ্যন্তরে বিএনপি-জামায়াত ঐক্যবদ্ধ হয়ে সেটা প্রতিরোধ করার চেষ্টায় দেশব্যাপী শুধু জ্বালাও-পোড়াও নয়, নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের ওপর আক্রমণ চালায়। কয়েকজনকে হত্যা করে। একই সঙ্গে সশস্ত্র জঙ্গিদের মাঠে নামিয়ে দেয়। উদার মতাদর্শের মানুষ এবং খ্রিস্টান ও হিন্দু সম্প্রদায়ের ধর্ম যাজকদের ওপর জঙ্গিরা পরিকল্পিত আক্রমণ চালায় এবং হত্যাকান্ড ঘটাতে থাকে, যাতে ভারতসহ ইউরোপীয় ইউনিয়নের চাপে সরকার যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বন্ধ করতে বাধ্য হয়। সরকার কঠিন দ্বন্দ্বের মুখোমুখি। ইয়েস অর নো, শেখ হাসিনাকেই বলতে হবে। এত বড় কঠিন বাস্তবতাকে মোকাবিলা করে তিনি বাংলাদেশকে কলঙ্কমুক্ত করেছেন। ২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে আবার এক কঠিন রাজনৈতিক পরিস্থিতির সম্মুখীন হন তিনি। তখন জামায়াত, বিএনপি ও কথিত নিরপেক্ষ গোষ্ঠী শুধু নয়, ছদ্মবেশী, সুযোগসন্ধানী, যারা পাঁচ বছর আওয়ামী লীগ সরকারের সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন তাদের বড় এক অংশের অতি উল্লাসী বিএনপিপ্রীতির ভাব দেখে অনেকের তখন মনে হয়েছে আবার তাহলে বোধ হয় জামায়াত-বিএনপি ক্ষমতায় আসছে। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে বিশ্বাসী মিডিয়ার লোকজনও যেভাবে বিএনপি-জামায়াত ঘরানার একাডেমিক ও বুদ্ধিজীবীদের সমাদর বাড়িয়ে দিলেন, তা দেখে তখন হতভম্ব হয়ে গেছি। পত্রিকায় মন্তব্য প্রতিবেদন, উপ-সম্পাদকীয় লেখা এবং টেলিভিশনের টকশোর জন্য বিএনপির লোকজনকে দৃষ্টিকটু আদর-সমাদর করতে থাকে কিছু মিডিয়া, যারা এখন আবার আওয়ামী লীগের অনেক বড় স্নেহধন্য হয়ে আছেন। কিন্তু সেদিন সেই দুঃসময়ে কেউ যেটা ভাবতে পারেনি, শেখ হাসিনা সেটা করলেন। সরাসরি টেলিফোন করলেন বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে। সব রকমের ছাড় দেওয়ার অঙ্গীকারসহ গণভবনে চায়ের দাওয়াত দিলেন। কিন্তু টেলিফোনেই সেদিন বেগম খালেদা জিয়া ঔদ্ধত্য আচরণ করলেন।

শেখ হাসিনা আবার জিতে গেলেন। পদ্মা সেতু নির্মাণ প্রকল্প প্রসঙ্গে একটু না বললে লেখা অসম্পূর্ণ থেকে যাবে। বাংলাদেশের মতো দেশের জন্য এত বড় প্রকল্পে আন্তর্জাতিক সংস্থার সাহায্য প্রায় অপরিহার্য। উন্নত রাষ্ট্র হওয়ার পথে এবং আঞ্চলিক কানেকটিভিটি নেটওয়ার্কে বাংলাদেশের গুরুত্ব বৃদ্ধিতে পদ্মা সেতু নির্মাণ হয়ে ওঠে অপরিহার্য এক প্রকল্প। পদ্মা সেতু যাতে না হয়, তার জন্য দেশের একশ্রেণির সুশীল বিশেষজ্ঞ কী করছেন তার পুনরোল্লেখ এখন আর প্রয়োজন নেই, সবাই তা জানেন। শুধু এতটুকু বলি পদ্মা সেতু প্রকল্পে কোনো দুর্নীতি হয়নি সেটা কানাডার ফেডারেল আদালতে প্রমাণ হয়েছে। বিশ্বব্যাংকের ঋণ বাতিলের পর ওই একই সুশীল বিশেষজ্ঞরা চিৎকার করেছেন নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ করলে দেশে দুর্ভিক্ষ হবে, লাখ লাখ মানুষ মারা যাবে। কিন্তু মানুষের প্রতি ভালোবাসা ও ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় শক্তির সক্রিয়তায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সব বিপদ বার্তাকে উপেক্ষা করে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ সুসম্পন্ন করেছেন। পদ্মা সেতু নির্মাণ নিয়ে যা ঘটেছে তার একটা ভালো দিকও আছে। ওই সুশীল বিশেষজ্ঞরা দেশের স্বার্থে নয়, হীন কোনো উদ্দেশ্যে নিজের শিক্ষা ও অবস্থানকে কাজে লাগাতে চায় তা দেশের মানুষের কাছে একদম পরিষ্কার হয়ে গেছে। সুতরাং আগামীতে সবাই নিশ্চয় সতর্ক থাকবেন। কেউ যেটা ভাবতে পারেন না, লিডার সেটা ভাবতে পারেন। শুধু পদে বসলে হয় না, লিডারশিপ কাজের মধ্য দিয়ে প্রমাণ করতে হয়। যারা পারেন তারা লিডার থেকে রাষ্ট্রনায়ক হন।  শরৎচন্দ্রের শ্রীকান্ত উপন্যাসের প্রথম পর্বের নায়ক ইন্দ্র চরিত্র বর্ণনায় শ্রীকান্তের জবানীতে শরৎচন্দ্র বলেছেন, ‘পর দুঃখে ব্যথা পাইয়া চোখের জল ফেলা সহজ নহে, তাহা অস্বীকার করি না; কিন্তু তাই বলিয়া সেই দুঃখের মধ্যে নিজের দুই হাত বাড়াইয়া আপনাকে জড়িত করিতে যাওয়া- সে ঢের বেশি কঠিন কাজ।’   এই ঢের বেশি কঠিন কাজ বঙ্গবন্ধু যেমন করেছেন, তেমনি করে চলেছেন তাঁর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি যে সবাইকে পেরিয়ে সীমানার বাইরে ভাবতে পারেন তার সর্বশেষ উদাহরণ নতুন রাষ্ট্রপতি নির্বাচন।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম