শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

তিনি সীমানার বাইরে ভাবতে পারেন

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
তিনি সীমানার বাইরে ভাবতে পারেন

বলছি বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কথা। তিনি ৪২ বছর ধরে আওয়ামী লীগের সভানেত্রী এবং আগের এক মেয়াদসহ এবার টানা তিন মেয়াদ নিয়ে চারবারের প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু এত বড় সব পরিচয়ের ঊর্ধ্বে বাংলাদেশের মানুষের কাছে অতি আপন পরিচয়টি হলো তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মেয়ে। রক্ত কথা বলে, এ সত্যটি  গত ৪২ বছরের রাজনীতিতে তিনি বারবার প্রমাণ করেছেন। রাষ্ট্র-রাজনীতিতে গতানুগতিকতা, গড্ডলিকা প্রবাহ দেশ ও জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন করতে পারে না। কঠিন জাতীয় সংকট ও প্রবল দ্বন্দ্বমূলক ইস্যুতে গতানুগতিকতার বাইরে বেরিয়ে যিনি সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারেন তিনিই ইতিহাসে অমর হন।  বঙ্গবন্ধু সেটা পেরেছিলেন বলেই আমরা বাংলাদেশ পেয়েছি। তাই বঙ্গবন্ধু শুধু ইতিহাসে অমর নন, তিনি বাঙালি, বাংলা, বাংলাদেশের সর্বত্র বিরাজমান থেকে আজও বাংলাদেশের নেতৃত্ব দিচ্ছেন, যার বাস্তব বহির্প্রকাশ আমরা শেখ হাসিনার মধ্য দিয়ে প্রতিনিয়ত দেখতে পাচ্ছি। রাষ্ট্র ও জাতির কল্যাণে আবশ্যকীয়, কিন্তু আমির-আমত্য, সভাসদ, পন্ডিত ব্যক্তিবর্গসহ পার্শ্ব খেলোয়াড়রা যা ভাবতে পারেন না এমন চিন্তা যখন কোনো ব্যক্তি বা নেতৃত্ব করতে পারেন তখন সেটিকে বলা হয়- আউট অব দ্য বক্স বা সীমানার বাইরে চিন্তা করার ক্ষমতা। এ ক্ষেত্রে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শুধু   বাঙালি জাতি নয়, বিশ্ব অঙ্গনে অনন্য এক উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন। রাজনৈতিক জীবনে বঙ্গবন্ধুর সীমানার বাইরে চিন্তা করার যে দূরদর্শিতা তার সবচেয়ে বড় ও প্রথম প্রতিফলন ৬ দফা প্রণয়নের মধ্য দিয়ে ঘটে ১৯৬৬ সালে। তখন বাঙালির মধ্যে বঙ্গবন্ধুর চেয়ে অনেক সিনিয়র রাজনৈতিক নেতা ছিলেন, বুদ্ধিজীবী ছিলেন। কিন্তু কেউ ৬ দফার সম্ভাবনা সম্পর্কে ভাবতে পারা তো দূরের কথা এটি প্রণয়নের সঙ্গে সঙ্গে সবাই সে সময়ের শেখ মুজিবুর রহমানের কাছ থেকে দূরে সরে গেছেন। নিজ দল আওয়ামী লীগের সিনিয়র  নেতারা, এমনকি তখন দলের সভাপতি ৬ দফা দিয়ে কিছু হবে না, বরং এটা সবকিছু নষ্ট করে দেবে বলে দল ত্যাগ করেছেন। কিন্তু বঙ্গবন্ধু অটল থেকেছেন, নতুন করে দলকে পুনর্গঠন করেছেন এবং ৬ দফা নিয়ে এগিয়ে গেছেন। ৬ দফার পথ ধরেই লৌহমানব আইয়ুব খানের পতন, ইয়াহিয়া খান বঙ্গবন্ধুর বিছানো জালে ধরা পড়েছেন এবং স্বাধীনতা অর্জনের চূড়ান্ত পর্ব মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছে। এখন এটি ঐতিহাসিক প্রতিষ্ঠিত সত্য, ৬ দফাই ছিল আমাদের    স্বাধীনতা অর্জনের প্রথম ও মৌলিক ম্যাগনাকার্টা। তারপর সত্তরের নির্বাচনের প্রাক্কালে ইয়াহিয়া খান কর্তৃক লিগ্যাল ফ্রেমওয়ার্ক অর্ডারের (এলএফও) মাধ্যমে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের হাত-পা বেঁধে রাখার ব্যবস্থা করায় মওলানা ভাসানীসহ অনেক বাঙালি নেতা ও রাজনৈতিক দল নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেন। কিন্তু বঙ্গবন্ধু নির্বাচনে অটল থাকায় স্বাধীনতা অর্জনের আরেকটি ধাপ আমরা পেরিয়ে যেতে  সক্ষম হই।

সত্তরের নির্বাচন না হলে এবং সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদে এককভাবে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলে একাত্তরের স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব হতো না। সত্তরের নির্বাচনের পথ ধরেই এলো একাত্তরের ৭ মার্চ। সেদিন বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রে ও তীব্র আকাক্সক্ষায় উদ্বুদ্ধ লাখ লাখ মানুষ সামনে লাঠি হাতে, সবাই স্বাধীনতার ঘোষণা শুনতে চায়। কিন্তু পেছনে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কামান ও যুদ্ধবিমান প্রস্তুত, রাজনৈতিক সমাধানের পথে আলোচনা তখনো চলছে। কী করবেন লিডার। আবারও সেই কঠিন প্রশ্ন; ‘টু বি অর নট টু বি’। কিন্তু বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চের ভাষণ এমনভাবে শেষ করলেন, যার মধ্য দিয়ে সাপ মরবে লাঠি ভাঙবে না দর্শনের পূর্ণ বাস্তবায়ন ঘটে গেল। অভাবনীয়। পৃথিবীর ইতিহাসে এমন উদাহরণ দ্বিতীয়টি নেই। বঙ্গবন্ধুর অনন্য চিন্তার অমর কীর্তি বাহাত্তরের সংবিধান, বাহাত্তরের সংবিধানের প্রস্তাবনা, রাষ্ট্রের মৌলিক আদর্শের বিন্যাস এবং তার রক্ষাকবচ হিসেবে আলাদাভাবে দুটি অনুচ্ছেদ- ১২ ও ৩৮ যেভাবে সন্নিবেশিত হয় তার উদাহরণও বিরল। বলছিলাম রক্ত কথা বলে। সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে পদার্পণের ১৫ বছর ও পঁচাত্তরের জাতীয় ট্র্যাজেডির ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে নির্বাচনে জিতে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের সুযোগ পায় এবং বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হন। দুই সামরিক শাসকের ১৫ বছর, সামরিক শাসক জিয়ার উত্তরসূরি বিএনপি জামায়াতের সমর্থন নিয়ে ১৯৯১ সালে সরকার গঠন ও পাঁচ বছর দেশ পরিচালনার মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ বলতে যা বুঝায় তার ওপর দিয়ে যে সুনামি বয়ে যায় এবং রাষ্ট্র, রাজনীতিসহ কয়েকটি নতুন প্রজন্মের মনোজগতে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধবিরোধী যে কুমন্ত্রণা বাসা বাঁধে, একাত্তরে প্রতিবেশী ভারতের উদাহরণহীন সমর্থনের কথা মানুষের মন থেকে মুছে ফেলে যেভাবে ভারত-বিদ্বেষের পরিবেশ তৈরি হয় সেই প্রেক্ষাপটের ওপর দাঁড়িয়ে ১৯৯৬ সালের ২৩ জুন সরকার গঠনের মাত্র দেড় বছরের মাথায় ২১ বছরের ভয়াবহ ভ্রাতৃঘাতী যুদ্ধের অবসান ঘটিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে প্রমাণ হয়েছে তিনিও বাবার মতো আউট অব দ্য বক্স বা সীমানার বাইরে চিন্তা করতে পারেন। পৃথিবীর বহু দেশের সশস্ত্র বিদ্রোহ এবং তার মীমাংসার ইতিহাস আমরা অনেকেই পড়েছি। তাতে দেখা যায়, তৃতীয় পক্ষ অর্থাৎ অন্য কোনো রাষ্ট্রের মধ্যস্থতা ছাড়া শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব হয়নি। কিন্তু পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তির ক্ষেত্রে অন্য কোনো দেশ বা পক্ষের মধ্যস্থতার প্রয়োজন হয়নি। অথচ শান্তি বাহিনীর রাজনৈতিক পক্ষ জনসংহতি সমিতির (জেএসএস) সঙ্গে এর আগে এরশাদ সরকারের সময় ৬ দফা এবং ১৯৯১-১৯৯৬ মেয়াদে বিএনপি সরকার কর্তৃক গঠিত সংসদীয় কমিটি ১৩ বার বৈঠক ও আলোচনা করেও কোনো ফল আনতে পারেনি। এখানে স্মরণযোগ্য, বিএনপির ওই সংসদীয় কমিটিতে আওয়ামী লীগের সংসদীয় প্রতিনিধি ছিলেন এবং তারা কমিটির কার্যক্রমে সর্বোতভাবে সহযোগিতা করেছেন। কিন্তু ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে আওয়ামী লীগ একই বিষয়ে যখন সংসদীয় কমিটি করল তখন প্রথমদিকে বিএনপির প্রতিনিধিরা দু-একটিতে উপস্থিত থাকার পর সব সভার কার্যক্রম বর্জন এবং ঘোষণা দেয় শান্তিচুক্তি হলে ফেনী থেকে পুরো বৃহত্তর চট্টগ্রাম ভারতের অংশ হয়ে যাবে। চুক্তি স্বাক্ষরের পর বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বললেন, ফেনীর পর সব ভারত হয়ে গেছে। ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর শেখ হাসিনার দূরদর্শিতা ও বিচক্ষণতার জন্য স্বাক্ষরিত শান্তিচুক্তির ফলে শুধু বাংলাদেশের ভ্রাতৃঘাতী রক্তক্ষরণ বন্ধ হয়েছে তা নয়, পাহাড়ি মানুষ মূল ভূখন্ডের মানুষের সঙ্গে একাত্ম হয়ে সমান অধিকার পেয়েছেন এবং নিজেদের ভাগ্য উন্নয়নের সুযোগ পেয়েছেন। তাও শুধু নয়, এ চুক্তির ফলে সমগ্র উপমহাদেশের ১৮০ কোটি মানুষ পারমাণবিক যুদ্ধের বড় এক ঝুঁকি থেকে মুক্ত হয়েছে। ১৯৭৬ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত প্রায় ২০ বছর বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর সশস্ত্র বিদ্রোহীদের প্রশিক্ষণ ও অস্ত্রসহ সব ধরনের সমর্থন দিয়েছে।

বিএনপির সদস্যরা পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে পাকিস্তানের সুরে সুর মিলিয়ে বলেছেন, ভারতের সশস্ত্র বিদ্রোহীরা স্বাধীনতাকামী এবং বাংলাদেশের উচিত তাদের সমর্থন দেওয়া। সংগত কারণে ভারতও এক সময়ে টিট ফর ট্যাট নীতিতে গেছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি না হলে সবদিকের সশস্ত্র বিদ্রোহীদের বাড়াবাড়িতে ভারত-পাকিস্তান হয়তো এতদিনে বড় ধরনের যুদ্ধে জড়িয়ে উপমহাদেশকে পারমাণবিক যুদ্ধের ঝুঁকিতে ফেলত। শান্তিচুক্তির অব্যবহিত পর ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিএনপি-জামায়াত একসঙ্গে ক্ষমতায় বসে সেবার বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তাকে কত বড় ঝুঁকির মধ্যে ফেলেছিল তার নিদর্শন ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালান, যেটি ধরা পড়ে ২০০৪ সালে। ২০০৯ সালে নতুন সরকার নিয়ে দ্বিতীয়বার যাত্রা শুরুর মাত্র ৫১ দিনের মাথায় পিলখানা বিদ্রোহের ঘটনায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ব বিশাল কঠিন সংকটের সম্মুখীন হয়। আবার পরীক্ষা। কিন্তু ওই বাবার রক্ত; দল, দলের বাইরের এবং দেশ-বিদেশের অনেকের অনেক পরামর্শ হয়তো শুনেছেন। কিন্তু একান্ত ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় শক্তিবলে সিদ্ধান্ত নিতে পেরেছেন বলেই সেদিন আওয়ামী লীগ সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র এবং দেশ এক মহাবিপদ থেকে রক্ষা পেয়ে যায়। এবার আসুন যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কথায়। দেশের বৃহত্তর মানুষ বিচার চায়।

কিন্তু দেশের অভ্যন্তরে বিএনপি-জামায়াত ঐক্যবদ্ধ হয়ে সেটা প্রতিরোধ করার চেষ্টায় দেশব্যাপী শুধু জ্বালাও-পোড়াও নয়, নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের ওপর আক্রমণ চালায়। কয়েকজনকে হত্যা করে। একই সঙ্গে সশস্ত্র জঙ্গিদের মাঠে নামিয়ে দেয়। উদার মতাদর্শের মানুষ এবং খ্রিস্টান ও হিন্দু সম্প্রদায়ের ধর্ম যাজকদের ওপর জঙ্গিরা পরিকল্পিত আক্রমণ চালায় এবং হত্যাকান্ড ঘটাতে থাকে, যাতে ভারতসহ ইউরোপীয় ইউনিয়নের চাপে সরকার যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বন্ধ করতে বাধ্য হয়। সরকার কঠিন দ্বন্দ্বের মুখোমুখি। ইয়েস অর নো, শেখ হাসিনাকেই বলতে হবে। এত বড় কঠিন বাস্তবতাকে মোকাবিলা করে তিনি বাংলাদেশকে কলঙ্কমুক্ত করেছেন। ২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে আবার এক কঠিন রাজনৈতিক পরিস্থিতির সম্মুখীন হন তিনি। তখন জামায়াত, বিএনপি ও কথিত নিরপেক্ষ গোষ্ঠী শুধু নয়, ছদ্মবেশী, সুযোগসন্ধানী, যারা পাঁচ বছর আওয়ামী লীগ সরকারের সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন তাদের বড় এক অংশের অতি উল্লাসী বিএনপিপ্রীতির ভাব দেখে অনেকের তখন মনে হয়েছে আবার তাহলে বোধ হয় জামায়াত-বিএনপি ক্ষমতায় আসছে। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে বিশ্বাসী মিডিয়ার লোকজনও যেভাবে বিএনপি-জামায়াত ঘরানার একাডেমিক ও বুদ্ধিজীবীদের সমাদর বাড়িয়ে দিলেন, তা দেখে তখন হতভম্ব হয়ে গেছি। পত্রিকায় মন্তব্য প্রতিবেদন, উপ-সম্পাদকীয় লেখা এবং টেলিভিশনের টকশোর জন্য বিএনপির লোকজনকে দৃষ্টিকটু আদর-সমাদর করতে থাকে কিছু মিডিয়া, যারা এখন আবার আওয়ামী লীগের অনেক বড় স্নেহধন্য হয়ে আছেন। কিন্তু সেদিন সেই দুঃসময়ে কেউ যেটা ভাবতে পারেনি, শেখ হাসিনা সেটা করলেন। সরাসরি টেলিফোন করলেন বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে। সব রকমের ছাড় দেওয়ার অঙ্গীকারসহ গণভবনে চায়ের দাওয়াত দিলেন। কিন্তু টেলিফোনেই সেদিন বেগম খালেদা জিয়া ঔদ্ধত্য আচরণ করলেন।

শেখ হাসিনা আবার জিতে গেলেন। পদ্মা সেতু নির্মাণ প্রকল্প প্রসঙ্গে একটু না বললে লেখা অসম্পূর্ণ থেকে যাবে। বাংলাদেশের মতো দেশের জন্য এত বড় প্রকল্পে আন্তর্জাতিক সংস্থার সাহায্য প্রায় অপরিহার্য। উন্নত রাষ্ট্র হওয়ার পথে এবং আঞ্চলিক কানেকটিভিটি নেটওয়ার্কে বাংলাদেশের গুরুত্ব বৃদ্ধিতে পদ্মা সেতু নির্মাণ হয়ে ওঠে অপরিহার্য এক প্রকল্প। পদ্মা সেতু যাতে না হয়, তার জন্য দেশের একশ্রেণির সুশীল বিশেষজ্ঞ কী করছেন তার পুনরোল্লেখ এখন আর প্রয়োজন নেই, সবাই তা জানেন। শুধু এতটুকু বলি পদ্মা সেতু প্রকল্পে কোনো দুর্নীতি হয়নি সেটা কানাডার ফেডারেল আদালতে প্রমাণ হয়েছে। বিশ্বব্যাংকের ঋণ বাতিলের পর ওই একই সুশীল বিশেষজ্ঞরা চিৎকার করেছেন নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ করলে দেশে দুর্ভিক্ষ হবে, লাখ লাখ মানুষ মারা যাবে। কিন্তু মানুষের প্রতি ভালোবাসা ও ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় শক্তির সক্রিয়তায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সব বিপদ বার্তাকে উপেক্ষা করে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ সুসম্পন্ন করেছেন। পদ্মা সেতু নির্মাণ নিয়ে যা ঘটেছে তার একটা ভালো দিকও আছে। ওই সুশীল বিশেষজ্ঞরা দেশের স্বার্থে নয়, হীন কোনো উদ্দেশ্যে নিজের শিক্ষা ও অবস্থানকে কাজে লাগাতে চায় তা দেশের মানুষের কাছে একদম পরিষ্কার হয়ে গেছে। সুতরাং আগামীতে সবাই নিশ্চয় সতর্ক থাকবেন। কেউ যেটা ভাবতে পারেন না, লিডার সেটা ভাবতে পারেন। শুধু পদে বসলে হয় না, লিডারশিপ কাজের মধ্য দিয়ে প্রমাণ করতে হয়। যারা পারেন তারা লিডার থেকে রাষ্ট্রনায়ক হন।  শরৎচন্দ্রের শ্রীকান্ত উপন্যাসের প্রথম পর্বের নায়ক ইন্দ্র চরিত্র বর্ণনায় শ্রীকান্তের জবানীতে শরৎচন্দ্র বলেছেন, ‘পর দুঃখে ব্যথা পাইয়া চোখের জল ফেলা সহজ নহে, তাহা অস্বীকার করি না; কিন্তু তাই বলিয়া সেই দুঃখের মধ্যে নিজের দুই হাত বাড়াইয়া আপনাকে জড়িত করিতে যাওয়া- সে ঢের বেশি কঠিন কাজ।’   এই ঢের বেশি কঠিন কাজ বঙ্গবন্ধু যেমন করেছেন, তেমনি করে চলেছেন তাঁর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি যে সবাইকে পেরিয়ে সীমানার বাইরে ভাবতে পারেন তার সর্বশেষ উদাহরণ নতুন রাষ্ট্রপতি নির্বাচন।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার
ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার
শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার

৪০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস
গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩
নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে
পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩
ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা