শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

মেসি ম্যারাডোনা ও চে’র আর্জেন্টিনা

সুমন পালিত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মেসি ম্যারাডোনা ও চে’র আর্জেন্টিনা

ফুটবলও কখনো কখনো হতে পারে কূটনীতির হাতিয়ার। ফুটবলের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সান্তিয়াগো ক্যাফিয়েরোর বাংলাদেশ সফর সে সত্যই তুলে ধরেছে। কাতার বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার মানুষ জেনে যায় বাংলাদেশের মানুষের ফুটবল প্রেমের কথা। আর্জেন্টিনার প্রতি তাদের ভালোবাসার কথকতা। বিশ্বকাপ উপলক্ষে বাংলাদেশে প্রতি বছরই ওড়ে আর্জেন্টিনার কয়েক লাখ পতাকা। শিশু থেকে বৃদ্ধ লাখ লাখ মানুষের গায়ে শোভা পায় আর্জেন্টিনার জার্সি। বাংলাদেশের মানুষের এমন ভালোবাসা আর্জেন্টিনার মানুষকে কৃতজ্ঞতাপাশে আবদ্ধ করেছে। ক্রিকেট সম্পর্কে অনুৎসাহী হলেও আর্জেন্টিনার মিডিয়ায় স্থান পায় ক্রিকেটে বাংলাদেশের সাফল্যের কথা। এমনকি বাংলাদেশের পতাকাও পরিচিত এখন আর্জেন্টেনীয়দের কাছে। ম্যারাডোনা ও লিওনেল মেসি জাদুতে বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষের কাছেই আর্জেন্টিনা একটি পরিচিত নাম। সর্বকালের সেরা ফুটবলার ব্রাজিলের কালামানিক পেলের মতে, ম্যারাডোনার চেয়ে ফুটবল প্রতিভার দিক থেকে মেসিই এগিয়ে। মানুষ হিসেবেও অনেক গোছানো। কিন্তু পাঁচ বিশ্বকাপে অংশ নিয়ে প্রথম চারটিতে মেসিকে ফিরতে হয়েছে খালি হাতে। প্রতিবারই তিনি বিশ্বকাপ ফুটবলে অংশ নিয়েছেন দেশবাসীকে শিরোপা জয়ের স্বপ্ন দেখিয়ে। কিন্তু ফুটবলের রাজপুত্রের কাছে স্বপ্নের সোনালি ট্রফি ধরা পড়েছে তার ফুটবল জীবনের পড়ন্ত বেলায়। বিশ্ববাসী কাতার বিশ্বকাপে দেখল ৩৫ বছর বয়সী মেসি খেললেন এবং পুরো দলকে খেলালেন। প্রথম খেলায় সৌদি আরবের কাছে হেরে কোটি কোটি সমর্থকের মনে যে হতাশার সৃষ্টি করেছিলেন, তা পুষিয়ে দিয়েছেন ফাইনালে বীরের মতো বুক চিতিয়ে লড়াই করে। ফুটবলের আরেক রাজপুত্র এমবাপ্পের ফ্রান্সকে হারিয়ে আর্জেন্টিনার জন্য ছিনিয়ে এনেছেন শিরোপা। আর্জেন্টিনা নামের দেশটিকে বিশ্ববাসী চেনে তিনজন স্বাপ্নিক মানুষের জন্য। এদের একজন চে গুয়েভারা। অন্য দুজন দিয়েগো ম্যারাডোনা ও লিওনেল মেসি। আজ থেকে ৬০ বছর আগে এক তরুণ ডাক্তারের কারণে দুনিয়ার দেশে দেশে ছড়িয়ে পড়ে আর্জেন্টিনার নাম। এই তরুণ ডাক্তার শুধু তার দেশ নয়, পুরো ল্যাতিন আমেরিকার মানুষকে সাম্রাজ্যবাদ ও পুঁজিবাদের শোষণ থেকে মুক্তি দিতে চেয়েছিলেন। বিশ্ববাসীকে শোষণমুক্ত করার স্বপ্ন দেখতেন তিনি। চে গুয়েভারার দেশেই জন্মগ্রহণ করেছেন ফুটবলের কিংবদন্তি ম্যারাডোনা। যিনি আর্জেন্টিনাবাসীকে ফুটবলে বিশ্বজয়ের স্বপ্ন দেখিয়েছেন। শুধু স্বপ্ন দেখানো নয়, ১৯৭৮ সালে বিশ্বকাপের ট্রফি তিনি উপহার দেন তার প্রিয় দেশবাসীকে। রাজনীতির ধারেকাছে না থাকলেও ব্যক্তিগতভাবে তিনি ছিলেন চে গুয়েভারারও ভক্ত। চে’র প্রতি ভালোবাসার কারণেই কিউবান নেতা ফিদেল কাস্ত্রোর সঙ্গে ম্যারাডোনার গভীর বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছিল।

দুই. ষাট ও সত্তর দশক ছিল স্বাধীনতা ও মুক্তির দশক। ষাটের দশকের শুরুতেই ফিদেল কাস্ত্রোর নেতৃত্বে সফল হয় কিউবান বিপ্লব। এ বিপ্লবে তার ঘনিষ্ঠ সহযোগী ছিলেন চে গুয়েভারা। তিনি ছিলেন আর্জেন্টিনার অধিবাসী। বিশ্ববিপ্লবে বিশ্বাসী ছিলেন এই তরুণ চিকিৎসক। বিপ্লবের ডাকে তিনি বেছে নেন কঠিন জীবন। বিদেশি তাঁবেদার শাসক বাতিস্তার বিরুদ্ধে ফিদেল কাস্ত্রোর নেতৃত্বে কিউবায় যে বিপ্লব হয়, তাতে ছিল চে গুয়েভারার অসামান্য ভূমিকা। ১৯৬০ সালের ১ জানুয়ারি কিউবায় গঠিত হয় বিপ্লবী সরকার। ফিদেল কাস্ত্রো চে গুয়েভারাকে অর্থমন্ত্রী নিয়োগ করেন। কিউবার সমাজতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের সহ-অধিনায়ক হিসেবেই তাঁকে এ মর্যাদা দেওয়া হয়। কিন্তু পা থেকে মাথা পর্যন্ত নিখাদ বিপ্লবী চে গুয়েভারাকে কিউবান বিপ্লব কিংবা মন্ত্রিত্ব তৃপ্ত করতে পারেনি। তিনি ফিদেল কাস্ত্রোকে ছেড়ে চলে যান লাতিন আমেরিকার অন্যান্য দেশ এবং আফ্রিকার নিপীড়ত মানুষের ডাকে। কিউবা ছেড়ে যাওয়ার আগে চে গুয়েভারা সহযোদ্ধা ফিদেল কাস্ত্রোকে যে চিঠি লেখেন তাতে এই মহান বিপ্লবীর মানসিকতা অনুধাবন করা যায়। তিনি কিউবার বিপ্লব রক্ষা ও দেশগড়ার সংগ্রামে ফিদেলের সাফল্য কামনা করেন। তাঁর সাহচর্য ও ভালোবাসার জন্য প্রকাশ করেন কৃতজ্ঞতা। লাতিন আমেরিকাসহ বিশ্বের যেখানেই সাম্রাজ্যবাদের ছোবলে মানুষ শোষিত ও নির্যাতিত, সেখানেই তাদের পাশে দাঁড়ানোর আগ্রহ প্রকাশ পায় সেই চিঠিতে। এই অসামান্য বিপ্লবী তাঁর স্ত্রী-ছেলে-মেয়েকে রেখে যান প্রেসিডেন্ট ফিদেল কাস্ত্রো তথা কিউবার জনগণের জিম্মায়।

লাতিন আমেরিকার বিভিন্ন দেশ এবং আফ্রিকার কঙ্গোয় বিপ্লবী মিশন শেষে চে গুয়েভারা বলিভিয়ার বিপ্লবীদের ডাকে সাড়া দেন। শুরু করেন গেরিলা যুদ্ধ। চে গুয়েভারার সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করে বলিভিয়ার কমিউনিস্ট পার্টি। ওয়াশিংটনের তাঁবেদারদের জন্য যা সুবর্ণ সুযোগ সৃষ্টি করে। অপপ্রচারে মেতে ওঠে তারা। বলিভিয়ায় ১৯৬৭ সালে সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে গ্রেফতার হন চে গুয়েভারা। তাঁকে বিনা বিচারে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয়। চে গুয়েভারার মৃত্যু সারা দুনিয়ার বিপ্লবীদের শোকাহত করে। তবে এ শোক অচিরেই শক্তিতে পরিণত হয়। একজন মহান আন্তর্জাতিকতাবাদী এবং খাঁটি বিপ্লবী হিসেবে চে’র অবদান ছড়িয়ে পড়ে দেশ থেকে দেশান্তরে। ১৯৭০ সালে আমি দশম শ্রেণির ছাত্র। সে সময় প্রথম শুনি চে গুয়েভারার কথা। কিউবান কমিউনিস্ট পার্টির ইংরেজি মুখপাত্র গ্রানামায় চে গুয়েভারা সম্পর্কে ফিদেল কাস্ত্রোর লেখা পড়ে আগ্রহ জন্মে এই বিপ্লবীর প্রতি। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় পশ্চিম বাংলা থেকে প্রকাশিত চে গুয়েভারা সম্পর্কে লেখা একটি বই হাতে আসে। আমাদের যুববেলায় চে গুয়েভারা ছিলেন সারা বিশ্বের যুবসমাজের কাছে স্বপ্নপুরুষ। ব্যক্তিগতভাবে আমি নিজেও ছিলাম এই বিপ্লবীর দ্বারা প্রভাবিত। ১৯৭২ সালে তাঁকে নিয়ে লেখা আমার একটি কবিতার কথা উল্লেখ করার লোভ সংবরণ করতে পারছি না। কবিতাটি হলো- শ্মশ্রুর বনে ঢাকা সেই প্রিয় মুখ/হাভানা চুরুট শোভিত সেই প্রিয় ছবি/আমরা আর কোথাও দেখব না।/খবরের কাগজ অথবা বিবিসির ইথারে/শুনব না কল্পকথার বিনুনি/তবু তিনি বেঁচে থাকবেন/আমাদের মাঝে;/হƒদয় কার্নিশে পেরেকবিদ্ধ আত্মজন/-কমরেড চে।

১৯৬৭ সালের ৯ অক্টোবর বলিভিয়ায় গ্রেফতারের পর মার্কিন তাঁবেদার সেনাবাহিনীর হাতে নৃশংসভাবে নিহত হন চে গুয়েভারা। সে দেশের প্রচারমাধ্যমে তাঁকে অন্তর্ঘাতক, বিদেশি চর ইত্যাদি নানান অভিধায় চিহ্নিত করা হয়। বিষিয়ে তোলার চেষ্টা করা হয় সে দেশের মানুষের মন। চে ছিলেন মনেপ্রাণে একজন সমাজতন্ত্রী, দেবত্ববাদের বিরোধী। কিন্তু কালের বিবর্তনে চে গুয়েভারা বলিভিয়াসহ পুরো লাতিন আমেরিকায় এখন এক ‘দেবতার’ নাম। বলিভিয়ার জঙ্গলঘেরা প্রত্যন্ত গ্রাম লা হিগুয়েরার কৃষক সেদিন চে গুয়েভারার লাশ দেখে আঁতকে ওঠেন তাকে যিশু ভেবে। যিশুর মতোই চেহারা ছিল এই বিপ্লবীর। তাঁর শ্মশ্রুমণ্ডিত মুখ লাখ লাখ বিপ্লবীর কাছে যেমন অনুপ্রেরণা জোগায়, তেমন তা আবেগ সৃষ্টি করে ধর্মপ্রাণ মানুষের মনেও।

চে গুয়েভারা ছিলেন পা থেকে মাথা পর্যন্ত একজন নিখাদ বিপ্লবী। তিনি ছোটবেলা থেকেই ছিলেন হাঁপানি রোগী। সারাক্ষণ এ রোগ তাঁকে তাড়িয়ে বেড়াত। কিন্তু মানুষের প্রতি ভালোবাসাই তাঁকে ডেকে নিয়ে গেছে বিপ্লবী জীবনে। গভীর বনজঙ্গল, পাহাড় আর স্যাঁতসেঁতে পরিবেশে অর্ধাহার-অনাহারে কাটিয়েছেন দিনের পর দিন। রাতের পর রাত। সুখী ও স্বাচ্ছন্দ্যময় জীবন ত্যাগ করে বেছে নিয়েছেন অনিশ্চিত জীবন।

সাম্রাজ্যবাদ এবং শোষক শ্রেণির প্রতি কঠোর হলেও সাধারণ মানুষ তো বটেই স্ত্রী-ছেলে-মেয়ের প্রতি ছিল নিখাদ ভালোবাসা। ২০০৩ সালের নভেম্বরে রুশ-কিউবা মৈত্রী সমিতির আমন্ত্রণে চে গুয়েভারার মেয়ে আলেইদা গুয়েভারা মস্কো সফর করেন। রুশ পত্রিকা ইজভেস্তিয়ায় আলেইদার একটি সাক্ষাৎকার ছাপা হয়। সেখানে তিনি চে গুয়েভারার কোমল হƒদয়ের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। বলেন, বাবা যখন মারা যান তখন তাঁর বয়স ছিল ছয়। তিনি বাবা হিসেবে, স্বামী হিসেবে, সন্তান হিসেবে ছিলেন কোমল হƒদয়ের মানুষ। চে গুয়েভারা যখন বলিভিয়ার গেরিলা যুদ্ধে অংশ নিতে যান তখন তাঁর অনুভূতিতে মৃত্যুর আশঙ্কাও ছিল। স্ত্রী, শিশুসন্তান ও বাবা-মার কাছে তিনি যে চিঠি লিখে যান তাতে সে আভাসই পাওয়া যায়। শিশুকন্যা আলেইদার জন্য তিনি যে চিঠি রেখে যান তাতে লেখা ছিল- ‘আমার ছোট্ট আলেইদা! তুমি অবশ্যই বড় হয়ে উঠবে এবং মাকে বাড়ির সব কাজে সাহায্য করবে। দাদিকেও বাড়ির কাজে সহায়তা করবে। স্কুলে কারওর সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করবে না’ ইত্যাদি। ছেলে এরনেস্তো গুয়েভারাকে লেখেন- ‘তুমি বেড়ে ওঠো! বেড়ে ওঠার পরও যদি যুদ্ধ চলতে থাকে তবে আমি আর তুমি একসঙ্গে যুদ্ধ করব। কিন্তু যুদ্ধ যদি থেমে যায় তবে আমি তোমাকে নিয়ে চাঁদে ছুটি কাটাতে যাব।’

চে গুয়েভারা কতটা স্বাপ্নিক ছিলেন তাঁর চিঠি সে প্রমাণ রেখেছে। মৃত্যুর ঝুঁকি নিয়ে যখন তিনি যুদ্ধে যাচ্ছেন, তখনও তিনি ছেলের কাছে লেখা চিঠিতে বলেছেন, অবসর পেলে তাকে নিয়ে চাঁদে যাবেন। এই মহান বিপ্লবী তাঁর স্ত্রী-ছেলে-মেয়ে ও বাবা-মার জন্য মৃত্যুর সময় কয়েকটি চিঠি ছাড়া কিছু রেখে যেতে পারেননি। মেয়ে আলেইদা যখন বড় হয়ে ওঠেন, তখন তাঁকে লেখা বাবার চিঠিটা বেশ পীড়া দিত। তিনি ভাবতেন বাবা তাঁকে রান্নাঘরে বন্দি রাখতে চেয়েছেন আর ভাইকে নিয়ে চাঁদে বেড়াবার কথা ভেবেছেন। তাঁর ধারণা ছিল বাবা হয়তো তাঁর চেয়ে ভাইটিকে বেশি ভালোবাসতেন। কিন্তু কিউবার মন্ত্রিসভা কক্ষে গিয়ে সেই ভুল ভাঙে। ইজভেস্তিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎকারে আলেইদা বলেন, মন্ত্রিসভার ক্যাবিনেটে যেখানে বাবা বসতেন, সেখানে টেবিলের কাচের নিচে চারটি ছবি আবিষ্কার করি। তার তিনটিতেই ছিল আমার সঙ্গে বাবার ছবি। আলেইদা তাঁর বাবার কথা মনে করেই চিকিৎসা পেশা বেছে নেন। সমাজকর্মী হিসেবেও তিনি বাদবাকি সময় ব্যয় করেন। প্রতিবন্ধী শিশুদের কল্যাণে প্রতিদিনের একটি নির্দিষ্ট সময় ব্যয় করেন তিনি। চে গুয়েভারা জন্মসূত্রে কিউবান না হলেও তাঁর ছেলে-মেয়ের জন্ম কিউবায়। বলা যায়, কিউবান বিপ্লবের সন্তান তাঁরা। কেমন আছেন দুনিয়া কাঁপানো বিপ্লবী চে গুয়েভারার সন্তানরা? এ প্রশ্নের জবাবও দিয়েছেন রুশ দৈনিককে দেওয়া ওই সাক্ষাৎকারে। নিজের সম্পর্কে বলেছেন, ‘আমি কিউবান বিপ্লবের ফসল। কিউবার জনগণের মেয়ে। এ দেশের লাখ লাখ মানুষের মতোই সহজসরল জীবন আমাদের। তবে অন্যদিক থেকে দেখলে বলা যায়, চে গুয়েভারার সন্তান হিসেবে কিউবান জনগণের উষ্ণ অনুভূতি ও ভালোবাসা পাই। এ অনুভূতি তাদের প্রতি আমার মনোভাবকেও প্রভাবিত করে। চে গুয়েভারা নেই। কিন্তু সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ক্ষেত্রে তিনি যে আদর্শ রেখে গেছেন সে আদর্শের মৃত্যু নেই। চে গুয়েভারা চেয়েছিলেন সারা বিশ্বকে সাম্রাজ্যবাদী থাবা থেকে মুক্ত করতে। তিনি সফল হননি। কিন্তু তাঁর মধ্যে ছিল হার না মানা মনোভাব। চে গুয়েভারার মৃত্যুর পর বহু বছর কেটে গেছে। বিশ্ব এখন আগের চেয়ে আরও নাজুক অবস্থায়। সত্তর দশকে সাম্রাজ্যবাদী শিবিরের পাশাপাশি ছিল সমাজতন্ত্রী শিবির। আজ সেই শিবির বিপর্যস্ত। একক পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্র। রাশিয়াও ইতোমধ্যে সাম্রাজ্যবাদী দেশে পরিণত হয়েছে। ইউক্রেনে আগ্রাসন তারই প্রমাণ। দুনিয়ার নিপীড়িত জাতিগুলোর এই দুর্দিনে একজন চে গুয়েভারার অভাব সত্যিকার অর্থেই অনুভূত হচ্ছে। দেবদূতের মতো যিনি আবির্ভূত হবেন দেশে দেশে। গ্রিক উপকথার প্রমিথিউসের মতো মানুষের মুক্তির জন্য যিনি হবেন নিবেদিতপ্রাণ। আধিপত্যবাদীর শক্তির রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে যিনি গড়ে তুলবেন গণপ্রতিরোধ। মানুষের মনে জাগাবেন স্বাধীনতা ও মুক্তির স্বপ্ন। মানুষের মতো মানুষ হয়ে বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখাবেন যিনি।

বলছিলাম আর্জেন্টিনার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বাংলাদেশ সফরের কথা। সোমবার তিন দিনের সফরে বাংলাদেশে এসেছেন আর্জেন্টিনার পররাষ্ট্রমন্ত্রী। ওই দিনই বাংলাদেশে তাঁর দেশের দূতাবাসের উদ্বোধন করেছেন। দুই দেশের সম্পর্ক উভয় দেশের স্বার্থে অনেক দূর পর্যন্ত এগিয়ে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। আর্জেন্টিনা হতে পারে লাতিন আমেরিকায় বাংলাদেশি পোশাকের অন্যতম বাজার। দুই দেশের কৃষির উন্নয়নেও রয়েছে সহযোগিতার সুযোগ।

পাদটীকা : বিশ্বকাপ জেতার পর ট্রফি নিতে যাওয়ার আগে লিওনেল মেসির গায়ে কালো রঙের বিশেষ আলখেল্লা পরিয়ে দেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। সেই আলখেল্লা পরেই ট্রফি হাতে তোলেন আর্জেন্টাইন অধিনায়ক। কাতারের এক আইনজীবী কিনে নিতে চেয়েছিলেন ওই আলখেল্লা। আহমদ আল বারওয়ানি নামের ওই আইনজীবী টুইটারে পোস্ট করে জানিয়েছেন, মেসির আলখেল্লার জন্য ১০ লাখ ডলার দিতেও প্রস্তুত তিনি। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ১১ কোটি টাকা। সেটিকে তিনি সাজিয়ে রাখতে চান ব্যক্তিগত সংগ্রহশালায়। যাতে গোটা বিশ্ব জানতে পারে মেসির সেই আলখেল্লা তিনি কিনে নিয়েছেন। মেসির তরফ থেকে অবশ্য এ ব্যাপারে সাড়া দেওয়া হয়নি। আমাদের মতো হতভাগাদের কাছে ১১ কোটি টাকা স্বপ্নের চেয়ে বেশি হলেও মেসির কাছে বড় কিছু নয়। ফলে ১১ কোটি টাকার প্রস্তাবে আলখেল্লাটি হাতছাড়ার বিষয়টি বিবেচনায়ও আনেননি তিনি।    

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

২৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা