শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

মেসি ম্যারাডোনা ও চে’র আর্জেন্টিনা

সুমন পালিত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মেসি ম্যারাডোনা ও চে’র আর্জেন্টিনা

ফুটবলও কখনো কখনো হতে পারে কূটনীতির হাতিয়ার। ফুটবলের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সান্তিয়াগো ক্যাফিয়েরোর বাংলাদেশ সফর সে সত্যই তুলে ধরেছে। কাতার বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার মানুষ জেনে যায় বাংলাদেশের মানুষের ফুটবল প্রেমের কথা। আর্জেন্টিনার প্রতি তাদের ভালোবাসার কথকতা। বিশ্বকাপ উপলক্ষে বাংলাদেশে প্রতি বছরই ওড়ে আর্জেন্টিনার কয়েক লাখ পতাকা। শিশু থেকে বৃদ্ধ লাখ লাখ মানুষের গায়ে শোভা পায় আর্জেন্টিনার জার্সি। বাংলাদেশের মানুষের এমন ভালোবাসা আর্জেন্টিনার মানুষকে কৃতজ্ঞতাপাশে আবদ্ধ করেছে। ক্রিকেট সম্পর্কে অনুৎসাহী হলেও আর্জেন্টিনার মিডিয়ায় স্থান পায় ক্রিকেটে বাংলাদেশের সাফল্যের কথা। এমনকি বাংলাদেশের পতাকাও পরিচিত এখন আর্জেন্টেনীয়দের কাছে। ম্যারাডোনা ও লিওনেল মেসি জাদুতে বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষের কাছেই আর্জেন্টিনা একটি পরিচিত নাম। সর্বকালের সেরা ফুটবলার ব্রাজিলের কালামানিক পেলের মতে, ম্যারাডোনার চেয়ে ফুটবল প্রতিভার দিক থেকে মেসিই এগিয়ে। মানুষ হিসেবেও অনেক গোছানো। কিন্তু পাঁচ বিশ্বকাপে অংশ নিয়ে প্রথম চারটিতে মেসিকে ফিরতে হয়েছে খালি হাতে। প্রতিবারই তিনি বিশ্বকাপ ফুটবলে অংশ নিয়েছেন দেশবাসীকে শিরোপা জয়ের স্বপ্ন দেখিয়ে। কিন্তু ফুটবলের রাজপুত্রের কাছে স্বপ্নের সোনালি ট্রফি ধরা পড়েছে তার ফুটবল জীবনের পড়ন্ত বেলায়। বিশ্ববাসী কাতার বিশ্বকাপে দেখল ৩৫ বছর বয়সী মেসি খেললেন এবং পুরো দলকে খেলালেন। প্রথম খেলায় সৌদি আরবের কাছে হেরে কোটি কোটি সমর্থকের মনে যে হতাশার সৃষ্টি করেছিলেন, তা পুষিয়ে দিয়েছেন ফাইনালে বীরের মতো বুক চিতিয়ে লড়াই করে। ফুটবলের আরেক রাজপুত্র এমবাপ্পের ফ্রান্সকে হারিয়ে আর্জেন্টিনার জন্য ছিনিয়ে এনেছেন শিরোপা। আর্জেন্টিনা নামের দেশটিকে বিশ্ববাসী চেনে তিনজন স্বাপ্নিক মানুষের জন্য। এদের একজন চে গুয়েভারা। অন্য দুজন দিয়েগো ম্যারাডোনা ও লিওনেল মেসি। আজ থেকে ৬০ বছর আগে এক তরুণ ডাক্তারের কারণে দুনিয়ার দেশে দেশে ছড়িয়ে পড়ে আর্জেন্টিনার নাম। এই তরুণ ডাক্তার শুধু তার দেশ নয়, পুরো ল্যাতিন আমেরিকার মানুষকে সাম্রাজ্যবাদ ও পুঁজিবাদের শোষণ থেকে মুক্তি দিতে চেয়েছিলেন। বিশ্ববাসীকে শোষণমুক্ত করার স্বপ্ন দেখতেন তিনি। চে গুয়েভারার দেশেই জন্মগ্রহণ করেছেন ফুটবলের কিংবদন্তি ম্যারাডোনা। যিনি আর্জেন্টিনাবাসীকে ফুটবলে বিশ্বজয়ের স্বপ্ন দেখিয়েছেন। শুধু স্বপ্ন দেখানো নয়, ১৯৭৮ সালে বিশ্বকাপের ট্রফি তিনি উপহার দেন তার প্রিয় দেশবাসীকে। রাজনীতির ধারেকাছে না থাকলেও ব্যক্তিগতভাবে তিনি ছিলেন চে গুয়েভারারও ভক্ত। চে’র প্রতি ভালোবাসার কারণেই কিউবান নেতা ফিদেল কাস্ত্রোর সঙ্গে ম্যারাডোনার গভীর বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছিল।

দুই. ষাট ও সত্তর দশক ছিল স্বাধীনতা ও মুক্তির দশক। ষাটের দশকের শুরুতেই ফিদেল কাস্ত্রোর নেতৃত্বে সফল হয় কিউবান বিপ্লব। এ বিপ্লবে তার ঘনিষ্ঠ সহযোগী ছিলেন চে গুয়েভারা। তিনি ছিলেন আর্জেন্টিনার অধিবাসী। বিশ্ববিপ্লবে বিশ্বাসী ছিলেন এই তরুণ চিকিৎসক। বিপ্লবের ডাকে তিনি বেছে নেন কঠিন জীবন। বিদেশি তাঁবেদার শাসক বাতিস্তার বিরুদ্ধে ফিদেল কাস্ত্রোর নেতৃত্বে কিউবায় যে বিপ্লব হয়, তাতে ছিল চে গুয়েভারার অসামান্য ভূমিকা। ১৯৬০ সালের ১ জানুয়ারি কিউবায় গঠিত হয় বিপ্লবী সরকার। ফিদেল কাস্ত্রো চে গুয়েভারাকে অর্থমন্ত্রী নিয়োগ করেন। কিউবার সমাজতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের সহ-অধিনায়ক হিসেবেই তাঁকে এ মর্যাদা দেওয়া হয়। কিন্তু পা থেকে মাথা পর্যন্ত নিখাদ বিপ্লবী চে গুয়েভারাকে কিউবান বিপ্লব কিংবা মন্ত্রিত্ব তৃপ্ত করতে পারেনি। তিনি ফিদেল কাস্ত্রোকে ছেড়ে চলে যান লাতিন আমেরিকার অন্যান্য দেশ এবং আফ্রিকার নিপীড়ত মানুষের ডাকে। কিউবা ছেড়ে যাওয়ার আগে চে গুয়েভারা সহযোদ্ধা ফিদেল কাস্ত্রোকে যে চিঠি লেখেন তাতে এই মহান বিপ্লবীর মানসিকতা অনুধাবন করা যায়। তিনি কিউবার বিপ্লব রক্ষা ও দেশগড়ার সংগ্রামে ফিদেলের সাফল্য কামনা করেন। তাঁর সাহচর্য ও ভালোবাসার জন্য প্রকাশ করেন কৃতজ্ঞতা। লাতিন আমেরিকাসহ বিশ্বের যেখানেই সাম্রাজ্যবাদের ছোবলে মানুষ শোষিত ও নির্যাতিত, সেখানেই তাদের পাশে দাঁড়ানোর আগ্রহ প্রকাশ পায় সেই চিঠিতে। এই অসামান্য বিপ্লবী তাঁর স্ত্রী-ছেলে-মেয়েকে রেখে যান প্রেসিডেন্ট ফিদেল কাস্ত্রো তথা কিউবার জনগণের জিম্মায়।

লাতিন আমেরিকার বিভিন্ন দেশ এবং আফ্রিকার কঙ্গোয় বিপ্লবী মিশন শেষে চে গুয়েভারা বলিভিয়ার বিপ্লবীদের ডাকে সাড়া দেন। শুরু করেন গেরিলা যুদ্ধ। চে গুয়েভারার সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করে বলিভিয়ার কমিউনিস্ট পার্টি। ওয়াশিংটনের তাঁবেদারদের জন্য যা সুবর্ণ সুযোগ সৃষ্টি করে। অপপ্রচারে মেতে ওঠে তারা। বলিভিয়ায় ১৯৬৭ সালে সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে গ্রেফতার হন চে গুয়েভারা। তাঁকে বিনা বিচারে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয়। চে গুয়েভারার মৃত্যু সারা দুনিয়ার বিপ্লবীদের শোকাহত করে। তবে এ শোক অচিরেই শক্তিতে পরিণত হয়। একজন মহান আন্তর্জাতিকতাবাদী এবং খাঁটি বিপ্লবী হিসেবে চে’র অবদান ছড়িয়ে পড়ে দেশ থেকে দেশান্তরে। ১৯৭০ সালে আমি দশম শ্রেণির ছাত্র। সে সময় প্রথম শুনি চে গুয়েভারার কথা। কিউবান কমিউনিস্ট পার্টির ইংরেজি মুখপাত্র গ্রানামায় চে গুয়েভারা সম্পর্কে ফিদেল কাস্ত্রোর লেখা পড়ে আগ্রহ জন্মে এই বিপ্লবীর প্রতি। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় পশ্চিম বাংলা থেকে প্রকাশিত চে গুয়েভারা সম্পর্কে লেখা একটি বই হাতে আসে। আমাদের যুববেলায় চে গুয়েভারা ছিলেন সারা বিশ্বের যুবসমাজের কাছে স্বপ্নপুরুষ। ব্যক্তিগতভাবে আমি নিজেও ছিলাম এই বিপ্লবীর দ্বারা প্রভাবিত। ১৯৭২ সালে তাঁকে নিয়ে লেখা আমার একটি কবিতার কথা উল্লেখ করার লোভ সংবরণ করতে পারছি না। কবিতাটি হলো- শ্মশ্রুর বনে ঢাকা সেই প্রিয় মুখ/হাভানা চুরুট শোভিত সেই প্রিয় ছবি/আমরা আর কোথাও দেখব না।/খবরের কাগজ অথবা বিবিসির ইথারে/শুনব না কল্পকথার বিনুনি/তবু তিনি বেঁচে থাকবেন/আমাদের মাঝে;/হƒদয় কার্নিশে পেরেকবিদ্ধ আত্মজন/-কমরেড চে।

১৯৬৭ সালের ৯ অক্টোবর বলিভিয়ায় গ্রেফতারের পর মার্কিন তাঁবেদার সেনাবাহিনীর হাতে নৃশংসভাবে নিহত হন চে গুয়েভারা। সে দেশের প্রচারমাধ্যমে তাঁকে অন্তর্ঘাতক, বিদেশি চর ইত্যাদি নানান অভিধায় চিহ্নিত করা হয়। বিষিয়ে তোলার চেষ্টা করা হয় সে দেশের মানুষের মন। চে ছিলেন মনেপ্রাণে একজন সমাজতন্ত্রী, দেবত্ববাদের বিরোধী। কিন্তু কালের বিবর্তনে চে গুয়েভারা বলিভিয়াসহ পুরো লাতিন আমেরিকায় এখন এক ‘দেবতার’ নাম। বলিভিয়ার জঙ্গলঘেরা প্রত্যন্ত গ্রাম লা হিগুয়েরার কৃষক সেদিন চে গুয়েভারার লাশ দেখে আঁতকে ওঠেন তাকে যিশু ভেবে। যিশুর মতোই চেহারা ছিল এই বিপ্লবীর। তাঁর শ্মশ্রুমণ্ডিত মুখ লাখ লাখ বিপ্লবীর কাছে যেমন অনুপ্রেরণা জোগায়, তেমন তা আবেগ সৃষ্টি করে ধর্মপ্রাণ মানুষের মনেও।

চে গুয়েভারা ছিলেন পা থেকে মাথা পর্যন্ত একজন নিখাদ বিপ্লবী। তিনি ছোটবেলা থেকেই ছিলেন হাঁপানি রোগী। সারাক্ষণ এ রোগ তাঁকে তাড়িয়ে বেড়াত। কিন্তু মানুষের প্রতি ভালোবাসাই তাঁকে ডেকে নিয়ে গেছে বিপ্লবী জীবনে। গভীর বনজঙ্গল, পাহাড় আর স্যাঁতসেঁতে পরিবেশে অর্ধাহার-অনাহারে কাটিয়েছেন দিনের পর দিন। রাতের পর রাত। সুখী ও স্বাচ্ছন্দ্যময় জীবন ত্যাগ করে বেছে নিয়েছেন অনিশ্চিত জীবন।

সাম্রাজ্যবাদ এবং শোষক শ্রেণির প্রতি কঠোর হলেও সাধারণ মানুষ তো বটেই স্ত্রী-ছেলে-মেয়ের প্রতি ছিল নিখাদ ভালোবাসা। ২০০৩ সালের নভেম্বরে রুশ-কিউবা মৈত্রী সমিতির আমন্ত্রণে চে গুয়েভারার মেয়ে আলেইদা গুয়েভারা মস্কো সফর করেন। রুশ পত্রিকা ইজভেস্তিয়ায় আলেইদার একটি সাক্ষাৎকার ছাপা হয়। সেখানে তিনি চে গুয়েভারার কোমল হƒদয়ের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। বলেন, বাবা যখন মারা যান তখন তাঁর বয়স ছিল ছয়। তিনি বাবা হিসেবে, স্বামী হিসেবে, সন্তান হিসেবে ছিলেন কোমল হƒদয়ের মানুষ। চে গুয়েভারা যখন বলিভিয়ার গেরিলা যুদ্ধে অংশ নিতে যান তখন তাঁর অনুভূতিতে মৃত্যুর আশঙ্কাও ছিল। স্ত্রী, শিশুসন্তান ও বাবা-মার কাছে তিনি যে চিঠি লিখে যান তাতে সে আভাসই পাওয়া যায়। শিশুকন্যা আলেইদার জন্য তিনি যে চিঠি রেখে যান তাতে লেখা ছিল- ‘আমার ছোট্ট আলেইদা! তুমি অবশ্যই বড় হয়ে উঠবে এবং মাকে বাড়ির সব কাজে সাহায্য করবে। দাদিকেও বাড়ির কাজে সহায়তা করবে। স্কুলে কারওর সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করবে না’ ইত্যাদি। ছেলে এরনেস্তো গুয়েভারাকে লেখেন- ‘তুমি বেড়ে ওঠো! বেড়ে ওঠার পরও যদি যুদ্ধ চলতে থাকে তবে আমি আর তুমি একসঙ্গে যুদ্ধ করব। কিন্তু যুদ্ধ যদি থেমে যায় তবে আমি তোমাকে নিয়ে চাঁদে ছুটি কাটাতে যাব।’

চে গুয়েভারা কতটা স্বাপ্নিক ছিলেন তাঁর চিঠি সে প্রমাণ রেখেছে। মৃত্যুর ঝুঁকি নিয়ে যখন তিনি যুদ্ধে যাচ্ছেন, তখনও তিনি ছেলের কাছে লেখা চিঠিতে বলেছেন, অবসর পেলে তাকে নিয়ে চাঁদে যাবেন। এই মহান বিপ্লবী তাঁর স্ত্রী-ছেলে-মেয়ে ও বাবা-মার জন্য মৃত্যুর সময় কয়েকটি চিঠি ছাড়া কিছু রেখে যেতে পারেননি। মেয়ে আলেইদা যখন বড় হয়ে ওঠেন, তখন তাঁকে লেখা বাবার চিঠিটা বেশ পীড়া দিত। তিনি ভাবতেন বাবা তাঁকে রান্নাঘরে বন্দি রাখতে চেয়েছেন আর ভাইকে নিয়ে চাঁদে বেড়াবার কথা ভেবেছেন। তাঁর ধারণা ছিল বাবা হয়তো তাঁর চেয়ে ভাইটিকে বেশি ভালোবাসতেন। কিন্তু কিউবার মন্ত্রিসভা কক্ষে গিয়ে সেই ভুল ভাঙে। ইজভেস্তিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎকারে আলেইদা বলেন, মন্ত্রিসভার ক্যাবিনেটে যেখানে বাবা বসতেন, সেখানে টেবিলের কাচের নিচে চারটি ছবি আবিষ্কার করি। তার তিনটিতেই ছিল আমার সঙ্গে বাবার ছবি। আলেইদা তাঁর বাবার কথা মনে করেই চিকিৎসা পেশা বেছে নেন। সমাজকর্মী হিসেবেও তিনি বাদবাকি সময় ব্যয় করেন। প্রতিবন্ধী শিশুদের কল্যাণে প্রতিদিনের একটি নির্দিষ্ট সময় ব্যয় করেন তিনি। চে গুয়েভারা জন্মসূত্রে কিউবান না হলেও তাঁর ছেলে-মেয়ের জন্ম কিউবায়। বলা যায়, কিউবান বিপ্লবের সন্তান তাঁরা। কেমন আছেন দুনিয়া কাঁপানো বিপ্লবী চে গুয়েভারার সন্তানরা? এ প্রশ্নের জবাবও দিয়েছেন রুশ দৈনিককে দেওয়া ওই সাক্ষাৎকারে। নিজের সম্পর্কে বলেছেন, ‘আমি কিউবান বিপ্লবের ফসল। কিউবার জনগণের মেয়ে। এ দেশের লাখ লাখ মানুষের মতোই সহজসরল জীবন আমাদের। তবে অন্যদিক থেকে দেখলে বলা যায়, চে গুয়েভারার সন্তান হিসেবে কিউবান জনগণের উষ্ণ অনুভূতি ও ভালোবাসা পাই। এ অনুভূতি তাদের প্রতি আমার মনোভাবকেও প্রভাবিত করে। চে গুয়েভারা নেই। কিন্তু সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ক্ষেত্রে তিনি যে আদর্শ রেখে গেছেন সে আদর্শের মৃত্যু নেই। চে গুয়েভারা চেয়েছিলেন সারা বিশ্বকে সাম্রাজ্যবাদী থাবা থেকে মুক্ত করতে। তিনি সফল হননি। কিন্তু তাঁর মধ্যে ছিল হার না মানা মনোভাব। চে গুয়েভারার মৃত্যুর পর বহু বছর কেটে গেছে। বিশ্ব এখন আগের চেয়ে আরও নাজুক অবস্থায়। সত্তর দশকে সাম্রাজ্যবাদী শিবিরের পাশাপাশি ছিল সমাজতন্ত্রী শিবির। আজ সেই শিবির বিপর্যস্ত। একক পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্র। রাশিয়াও ইতোমধ্যে সাম্রাজ্যবাদী দেশে পরিণত হয়েছে। ইউক্রেনে আগ্রাসন তারই প্রমাণ। দুনিয়ার নিপীড়িত জাতিগুলোর এই দুর্দিনে একজন চে গুয়েভারার অভাব সত্যিকার অর্থেই অনুভূত হচ্ছে। দেবদূতের মতো যিনি আবির্ভূত হবেন দেশে দেশে। গ্রিক উপকথার প্রমিথিউসের মতো মানুষের মুক্তির জন্য যিনি হবেন নিবেদিতপ্রাণ। আধিপত্যবাদীর শক্তির রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে যিনি গড়ে তুলবেন গণপ্রতিরোধ। মানুষের মনে জাগাবেন স্বাধীনতা ও মুক্তির স্বপ্ন। মানুষের মতো মানুষ হয়ে বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখাবেন যিনি।

বলছিলাম আর্জেন্টিনার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বাংলাদেশ সফরের কথা। সোমবার তিন দিনের সফরে বাংলাদেশে এসেছেন আর্জেন্টিনার পররাষ্ট্রমন্ত্রী। ওই দিনই বাংলাদেশে তাঁর দেশের দূতাবাসের উদ্বোধন করেছেন। দুই দেশের সম্পর্ক উভয় দেশের স্বার্থে অনেক দূর পর্যন্ত এগিয়ে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। আর্জেন্টিনা হতে পারে লাতিন আমেরিকায় বাংলাদেশি পোশাকের অন্যতম বাজার। দুই দেশের কৃষির উন্নয়নেও রয়েছে সহযোগিতার সুযোগ।

পাদটীকা : বিশ্বকাপ জেতার পর ট্রফি নিতে যাওয়ার আগে লিওনেল মেসির গায়ে কালো রঙের বিশেষ আলখেল্লা পরিয়ে দেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। সেই আলখেল্লা পরেই ট্রফি হাতে তোলেন আর্জেন্টাইন অধিনায়ক। কাতারের এক আইনজীবী কিনে নিতে চেয়েছিলেন ওই আলখেল্লা। আহমদ আল বারওয়ানি নামের ওই আইনজীবী টুইটারে পোস্ট করে জানিয়েছেন, মেসির আলখেল্লার জন্য ১০ লাখ ডলার দিতেও প্রস্তুত তিনি। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ১১ কোটি টাকা। সেটিকে তিনি সাজিয়ে রাখতে চান ব্যক্তিগত সংগ্রহশালায়। যাতে গোটা বিশ্ব জানতে পারে মেসির সেই আলখেল্লা তিনি কিনে নিয়েছেন। মেসির তরফ থেকে অবশ্য এ ব্যাপারে সাড়া দেওয়া হয়নি। আমাদের মতো হতভাগাদের কাছে ১১ কোটি টাকা স্বপ্নের চেয়ে বেশি হলেও মেসির কাছে বড় কিছু নয়। ফলে ১১ কোটি টাকার প্রস্তাবে আলখেল্লাটি হাতছাড়ার বিষয়টি বিবেচনায়ও আনেননি তিনি।    

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভারতের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার সহজ জয়
ভারতের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার সহজ জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিচ-শিশির-আবহাওয়া আমাদের পক্ষে ছিল না : লিটন
পিচ-শিশির-আবহাওয়া আমাদের পক্ষে ছিল না : লিটন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যালিফোর্নিয়া জাদুঘরে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি
ক্যালিফোর্নিয়া জাদুঘরে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই
রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন খাবেন লেবু চা
কেন খাবেন লেবু চা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান
একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ
রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব
বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক
পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে
ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি
জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’
শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা
পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা