শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ মার্চ, ২০২৩

ব্যবসার সুযোগ বাড়াতে হবে

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যবসার সুযোগ বাড়াতে হবে

তিন দিনব্যাপী বাংলাদেশ বিজনেস সামিট-২০২৩ হয়ে গেল ঢাকায়। এ সম্মেলনে বাংলাদেশে বহুদিনের ব্যবসা-বাণিজ্য বিনিয়োগ ইতিহাস ও অর্থনৈতিক সমঝোতায়, সহমর্মী, সহযোগী দেশ অঞ্চল ও অর্থনীতির দিকপালরা যোগ দিয়েছিলেন। তারা এবং দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতারা বাংলাদেশে বিনিয়োগ ব্যবসা ও সহযোগিতা বাড়ানোর অপার সম্ভাবনার প্রশংসায় পঞ্চমুখ ছিলেন।  তবে তাদের মধ্যে কেউ কেউ ‘ধরি মাছ না ছুঁই পানি’ প্রকৃতির সমস্যা দূরীকরণের দাবি যে তোলেননি, পরামর্শ ও সুপারিশ যে রাখেননি তা নয়। দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য বিনিয়োগের মাথা যারা ছিলেন বা আছেন তারা সেই প্রশংসায় ধন্য যেমন হয়েছেন তেমনি উচ্চকণ্ঠ ছিলেন নিজেদের এবং দেশের ইমেজ প্রচারের কাজে ব্যবসা-বাণিজ্য বিনিয়োগের পরিবেশ নিয়ে সাফল্য তুলে ধরতে। দেশের পোশাকশিল্পের প্রতিনিধিরা নিয়ন্ত্রক সংস্থার প্রধানরা যেন জেগে উঠেছিলেন ‘সেবা’ ও ‘নিয়ন্ত্রণে’র নানান সওগাত নিয়ে বাস্তবে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ পরিবেশে সেবা ও পরিপোষণা প্রাপ্তি কতখানি এবং তাতে দেশি-বিদেশি আমন্ত্রিত অতিথিরা তুষ্ট হয়েছেন, বাস্তবতায় পুষ্ট হয়েছেন বা হবেন কি না সে দ্বিধা তারা প্রকাশ করেছেন আভাসে-ইঙ্গিতে। বোঝা যাচ্ছিল আয়োজকরা এমন একটি প্রচারযজ্ঞের এন্তেজাম করেছিলেন মুখ্যত বিদেশিদের কাছে বাংলাদেশের ব্র্যান্ডিংকে, রোল মডেল হওয়ার ইমেজকে তুলে ধরতে। প্রচার-প্রচারণা বাহুল্য বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয়ে আয়োজিত ইতিবাচক এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন অনেকে। তবে জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে এফবিসিসিআইর এ আয়োজনে বাংলাদেশের সম্মোহিত সমকালীন সমাজ, আমজনতা, পুঁজিহারা ব্যাংকের আমানতকারী, পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারী, পা পিছলানো মধ্যবিত্ত জনগোষ্ঠীর মধ্যে দিনে দিনে জমে ওঠা নানান সংশয়-সন্দেহ নিঃসৃত নেতিবাচকতা কেটে যাওয়ার প্রত্যাশা করা হয়েছে।

একই সঙ্গে বাংলাদেশ বিজনেস সামিটকে দেশি ব্যবসা বিনিয়োগকারীদের মধ্যে জমে থাকা অভিযোগ, ক্ষোভ, কষ্ট অব ডুয়িং অব বিজনেস বৃদ্ধির, মূল্যস্ফীতির দোষ করোনা ও ইউরোপের যুদ্ধের ওপর চাপানোর সুযোগসহ দেশ ও রাজনৈতিক অর্থনীতি অভ্যন্তরে নিজেদের নানান ব্যর্থতা ও ‘অপ’প্রয়াস থেকে দৃষ্টি সরানোর সুযোগ বলা যায়। বলা যেতে পারে, অপারগতার বেদনাকে চাপা দেওয়া যায় যাতে দ্বিধা কেটে যায়, উন্নয়নশীল দেশের ক্লাবে প্রবেশের পথে সংশয়-সন্দেহগুলো অবগুণ্ঠিত অপনোদিত থাকে। সে নিরিখেও নিঃসন্দেহে এ উদ্যোগ ইতিবাচক।

এ ইতিবাচকতা যেন নেতিবাচকতাকে ঠেকাতে সক্ষম হয়। যেন উচিত পরিবর্তন আসে দেশের অর্থনীতিতে, ব্যাংকিং খাতের সবলতা বৃদ্ধি পায়, স্বচ্ছতা জবাবদিহিতার চর্চা চলে। এটি বেশি প্রয়োজন সমাজ যখন পরস্পর বিরোধিতায় আকীর্ণ, ন্যায়নীতিনির্ভরতার মূল্যবোধ যখন আইসিইউতে, ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে যথাযথভাবে মেরুদন্ড  খাড়া করে দাঁড়ানোর বা মানবসম্পদে পরিণত হওয়ার প্রেসক্রিপশন ও পথ্য (শিক্ষাব্যবস্থা) নির্মাণ ও রচনায় দারুণ দুর্গতি বিদ্যমান।

বলাবাহুল্য, বিদ্যমান অপঅবস্থা-ব্যবস্থাকে ‘এনকোর’ ‘এনকোর’ (অনমোর অনমোর) করানোর প্রয়াস চলছে। উপলব্ধিতে আসছেই না সমাজ রাজনীতি অর্থনীতিকে নেতিবাচক হওয়ার উপাদান উৎপাটন হওয়া দরকার। তা না হলে এ তথাকথিত ইতিবাচক হওয়া বা করার চেষ্টা নেতিবাচকতাকে উসকে দিতে পারে। বাইরের প্রশংসাপত্র আর কত দরকার? অতীতে এমন প্রশংসা বহুবার শোনা বা শোনানো হয়েছে। বিদেশি বিনিয়োগ সে অর্থে তেমন আসেনি। এবারের বিজনেস সামিটে কোটরা (কোরীয় ট্রেড ইনভেস্টমেন্ট প্রমোশন এজেন্সি) গ্রিন গ্রোথ ডিপার্টমেন্টের ডিরেক্টর জেনারেল জানিয়েছেন, যারা ভিয়েতনামে চাইনিজ রিলোকেশনের বাস (বা নৌকা) মিস করেছেন তারা এখন বাংলাদেশে আসতে পারেন। এ কথা আজকের নয়, বছর আটেক আগে থেকেই জানান দেওয়া হচ্ছিল, জাপানিদের চীনা বিনিয়োগ বাংলাদেশে বিলোকেট করার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। বিগত ১০ বছরে ভিয়েতনাম ও ভারত কী করতে পেরেছে তার বিপরীতে বাংলাদেশ কী পদক্ষেপ (রিলোকেশন আকর্ষণে) নিতে পেরেছে বা নিয়েছে সেটার শুমার করলে বেরিয়ে আসবে চতুর, সচেতন, হিসেবি ও সক্রিয় বিনিয়োগকারীরা কেন উৎসাহী হননি বা আমরা তাদের আনতে পারিনি। বিগত এক দশকে আগের সময়গুলোর তুলনায় নিজ দেশে বিনিয়োগ না করে দেশের পুঁজি ও মেধা বা উদ্যোক্তা পাচার হয়েছে বিদেশে। বেড়েছে বহুগুণে এ প্রবণতা। কঠিন শর্তেও স্বল্পমেয়াদি সাপ্লায়ার্স ক্রেডিট নেওয়া হয়েছে আগের চার দশকের প্রায় সমপরিমাণ। দেশে যখন স্থানীয় বিনিয়োগের পরিবেশ পরিস্থিতির তথৈবচ অবস্থা, স্থানীয় বিনিয়োগ বস্তুত স্থবির, যখন দেশের পুঁজি ও মেধা পাচার হয়ে সেসব দেশে ঘরবাড়ি ব্যবসাপাতি করে কেউ সেসব দেশের ধনীদের ক্লাবে ঢোকায় সফলও হয়েছেন, তখন বাইরের বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশের পেটানো ঢোলে কেন উদ্বুদ্ধ হবেন? দেশের পুঁজিবাজার যখন তলানিতে, বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বরং পুঁজি প্রত্যাহার করেই চলেছেন, ফরেন কারেন্সি রিজার্ভ যে কমছে যেসব খবর বিদেশি বিনিয়োগকারীদের অজানা নয়, সে সময় পুঁজিবাজারকে চাঙা করার নামে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার পক্ষ থেকে বিদেশে রোড শো করায় ইতিবাচকতা ও নেতিবাচকতা একাকার হয়ে যায়। ১০০টি ইকোনমিক জোনকে সত্যিকার অর্থে শিল্প ও বিনিয়োগ হাব হয়ে ওঠার সুযোগ, উপযোগিতা, কমপেটিটিভনেস ও মনোযোগিতা মিরসরাইতে সরকারি টাকায় ও খাসজমিতে বৃহৎ শিল্পাঞ্চল গড়ে তোলার মধ্যে হারিয়ে যাচ্ছে। ১০০ ইকোনমিক জোন গড়ে ওঠার ব্যাপারে পরিষেবা, প্রণোদনা, ঘটা করে ঘোষিত ওয়ান স্টপ সার্ভিস সবকিছুকে যথাযথভাবে সংস্থান না করলে ইতিবাচক আবহ তৈরি হবে না। বেসরকারি খাতের বিনিয়োগকারীরা মাঝপথে এসে বশংবদ সমস্যার কাদায় আটকে গেলে তারা হতোদ্যম ও নিরুৎসাহিত হয়ে পড়বেন। ১৯৯৭ সালে এশিয়ান ক্রাইসিসের শানে নজুল পুনর্পাঠের প্রয়োজন হবে।

বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের বিদ্যমান ডেভেলপাররা কেমন আছেন বা কেমন থাকবেন সে ব্যাপারে অগৌনে মনোযোগ না দিলে বিশাল ইতিবাচকতা নেতিবাচকতায় নুয়ে পড়বে। শুধু জমি জোগাড়েই মাঠ পর্যায়ের (ভূমি) প্রশাসনের সেবা সহযোগিতার নমুনা যাচাই করলে বোঝা যাবে ডেভেলপাররা কেমন আছেন, কেন তারা নির্মাণ প্রকল্প শেষ করতে পারছেন না। গ্যাস বিদ্যুৎ প্রাপ্তির পরিস্থিতি পরিসংখ্যান বড় করুণ। প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ ও সমন্বয়হীনতা প্রকল্পের ব্যয় আয়ত্তের বাইরে নিয়ে যাচ্ছে। সুতরাং এ প্রচারসর্বস্ব বিদেশি বিনিয়োগকারীদের মাহফিল আয়োজনে প্রশংসাবাক্য শোনা হবে শুধু সার, বাস্তবতার বাসর তো দিল্লি দুরস্ত। একজন ডেভেলপার সম্মেলনে কি নোট স্পিসে এ বিষয়গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন, বলতে গেলে অনেকটা রিস্ক নিয়ে। আসলে আমাদের এখন লুক টু দ্য ইস্ট ওয়েস্ট নর্থ সাউথ না করে লুক টু আওয়ার সেলফ (নিজের দিকে তাকাও) এ মনোনিবেশই হবে বরং ইতিবাচক অগ্রগতির, আবেগের অনুভূতির প্রত্যাশা প্রাপ্তির সোপান। ইতিবাচক এবং নেতিবাচককে এক বিছানায় নেওয়া সমীচীন ছিল না, কখনো হবেও না। অন্যের বিনিয়োগ ও রোলমডেল হওয়ার প্রশংসাপত্র পাওয়া কঠিন হবে না দেশের অর্থনীতির অন্তর্নিহিত দুর্বলতা শুধরে বিনিয়োগ পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারলে, এমনিতেই বিদেশি বিনিয়োগ আসার পথ সহজ হবে। তখন দেশের শিল্প উদ্যোক্তাকে দেশে রাখা যাবে, অর্থ ও মেধা পাচার বন্ধ হবে। বিদ্যমান সমস্যাকে এড়িয়ে, চেপে রেখে, ইতিবাচকতার ভান বা প্রত্যাশা করা হবে নেতিবাচকতার শামিল।

ইতিবাচক সম্মেলন চলার সময় দ্বিতীয় দিনেই একনেকে পাস হয়েছে ১ হাজার ৬৮৬ কোটি টাকা ব্যয়ে কাস্টমস আধুনিকায়ন ও অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প। অবশ্যই ইতিবাচক উদ্যোগ। স্বীকার করতেই হয়েছে, পাঁচ দশকে কাস্টমস ব্যবস্থাপনা ও অবকাঠামোর দক্ষতা উন্নয়নে কিছুই করা হয়নি। স্বীকার করা হয়েছে বহিঃসম্পদ (বিশ্বব্যাংকের লোন নিয়ে তাদের প্রেসক্রিপশনে) নিয়ে অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগকে শক্তিশালী করতে হয়েছে বা হচ্ছে। বানানো হবে ভবন বলা হচ্ছে, বাড়বে দক্ষতা ও সক্ষমতা সেই ভবনের অধিকর্তাদের। নতুন করে তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধি, দায়িত্বশীলতা, ব্যবসা-বাণিজ্যের পোষক নিয়ন্ত্রক হিসেবে তাদের মনোভাবের পরিবর্তন বা উন্নয়ন প্রত্যাশা করা হয়েছে প্রকল্প দলিলে। বিদ্যমান নেতিবাচক মনোভঙ্গি সীমাবদ্ধতা (যা বিজনেস সামিটে বার বার উচ্চারিত হয়েছে) কাটিয়ে শুল্ক বিভাগকে ইতিবাচক ধারায় আনতে রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি, মন্ত্রতন্ত্র আইনকানুন কই? পর্যাপ্ত বরাদ্দ কই, ব্যয় পরিকল্পনা বাস্তবায়নে কঠোর নজরদারি দরকার হবে। এত দিনে গালভরা শব্দমাধুর্যে মাখা বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে একাধিক প্রকল্পের বাস্তবায়ন ফলাফল ন্যায্য জবাবদিহির আওতায় না আনলে, অগ্রগতি মূল্যায়ন না করলে, হিসাব বুঝে না নিলে বর্তমান ও প্রস্তাবিত মোটা অঙ্কের অবকাঠামো উন্নয়নের দ্বারা নেতিবাচতাকে ইতিবাচক করা যাবে না। ইতিবাচকতার সুঘ্রাণ ও সমৃদ্ধির স্বার্থে নেতিবাচকতার অবসান কামনা সবার।  এ জন্য ব্যবসা বাণিজ্যের সুযোগ বাড়াতে হবে সবার আগে।

লেখক : সরকারের সাবেক সচিব, এনবিআর-এর প্রাক্তন চেয়ারম্যান

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে