শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ মার্চ, ২০২৩

ঘোড়া কেমন হবে নির্ভর করে সওয়ারির ওপর

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
ঘোড়া কেমন হবে নির্ভর করে সওয়ারির ওপর

বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে যারা তিলে তিলে গড়ে উঠেছেন তাদের একজন আমির হোসেন আমু। তৃণমূল থেকে গড়ে ওঠা এই নেতা যখন বিএম কলেজ ছাত্রসংসদের ভিপি তখন একই সংসদের ক্রীড়া সম্পাদক ছিলেন আর এক কিংবদন্তি নেতা তোফায়েল আহমেদ। অনেকেই জানেন, স্বাধিকার আন্দোলনের উত্তাল দিনগুলোতে বরিশাল অঞ্চলে মানুষের মুখে মুখে উচ্চারিত হতো, আমু-বারেক। মানে আমির হোসেন আমু ও আবদুল বারেক।  তৃণমূল থেকে নানান ঘাত-প্রতিঘাতে গড়ে ওঠা রাজনীতিক আমির হোসেন আমু ১৯৬৪ সালে বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হওয়ার পর থেকে রাজনীতির নতুন অধ্যায়ে প্রবেশ করেন। রাজনীতিতে গড়ে ওঠার ধারায় কখনো রাজনীতিককে যুদ্ধও করতে হয় পেশাদার সৈনিকের মতো। আমির হোসেন আমুর বেলায়ও এমনটি ঘটেছে। ’৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে বরিশাল রক্ষায় প্রতিরোধ গড়ে তোলার প্রয়াসে যারা সম্মুখ সমরে ছিলেন তাদের মধ্যে আমির হোসেন আমু অন্যতম। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার এক মাসের মাথায় বরিশাল দখল অভিযানে স্থল, নৌ ও বিমানপথে হামলা চালায় পাকবাহিনী। সেদিন যুদ্ধবিমানে যারা গুলি ছুড়েছেন তাদের মধ্যে ছিলেন আমির হোসেন আমুও। এমনকি রিভলবারের গুলিতে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হচ্ছে ভেবে তিনি বাঙ্কার থেকে বেরিয়ে উল্লাসও করেছেন। তবে তাঁর এই বিভ্রম দূর হতে সময় লেগেছে মাত্র কয়েক সেকেন্ড। আবার ভারত যাওয়ার পথে পাকবাহিনীর গানবোটের কবলে পড়ে লঞ্চের দরজার আড়ালে লুকানো অবস্থায়ও শক্ত হাতে রিভলবার ধরে রেখেছেন। সংকল্প ছিল, ‘মরার আগে মারার!’ এভাবে নানান বাঁকে হেঁটে রাজনীতিতে গড়ে উঠেছেন আমির হোসেন আমু।

এসব কথা বলার উদ্দেশ্য আমু বন্দনা নয়! বরং সম্প্রতি তাঁর একটি উক্তি গভীরভাবে বিবেচনায় নেওয়ার গুরুত্ব অনুধাবনে এ একপ্রকার গৌরিচন্দ্রিকা। গত ২ মার্চ ঝালকাঠি শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আমির হোসেন আমু বলেছেন, ‘আন্দোলনের তীব্রতা যত বেশি বৃদ্ধি পাবে প্রশাসন তত বেশি নিরপেক্ষ হবে। এটাই হচ্ছে বাস্তবতা।’ আমির হোসেন আমু যে বাস্তবতার দিকে ইঙ্গিত করেছেন সেটিই আসলে আমলা চরিত। এই শ্রেণি প্রসঙ্গে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সাবেক মুখ্যসচিব আইএএস কর্মকর্তা আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় লিখেছেন- ‘আমলা আসলে কে বা কী? সে কি ঈশ্বরপ্রতিম বা দেবদূত, প্রায় যেন বিধাতাপুরুষ? নাকি সে নেপথ্যে মৃত সৈনিক, অসহায় দাস? পুংলিঙ্গ, না স্ত্রীলিঙ্গ, না ক্লীবলিঙ্গ? সে কি গৌরবে বাঁচে, না অগৌরবে মরে? তার স্বাধীনতার সীমানা কোথায়, অস্তিত্বের সীমাবদ্ধতা কী।’ আইএএস কর্মকর্তা আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর ‘আমলার মন’ গ্রন্থে বাংলা ও ভারতবর্ষের শত বছরের ইতিহাস সেঁচে তুলে ধরেছেন প্রশাসনিক ক্ষমতার আশ্চর্য সব গাঢ়, নির্মোহ ও গভীর বিশ্লেষণ। আমলা প্রসঙ্গে তিনি লিখেছেন, ‘আমলা শব্দের আভিধানিক অর্থে হীনতাবোধ আছে। এই হীনতাকে সঙ্গী রেখে কোনো কর্মের পরিচয় নির্দিষ্ট হওয়া উচিত নয়। কর্মাচরণে কোনো অন্তর্নিহিত দৈন্য নেই।’ এদিকে ইংরেজি ‘ব্যুরোক্র্যাসি’ শব্দটিও ধোয়া তুলসীপত্র হিসেবে বিবেচিত হয় না। বরং এই পেশাটিকে নিয়ে অনেক জ্ঞানীজন উপহাস করেছেন। পরিহাস-উপহাস আর অনিবার্যতার ভিত্তিতেই চলছে সব দেশের আমলাতন্ত্র, তথা সরকারের প্রশাসন যন্ত্র। তবে আর যাই হোক, ব্যুরোক্র্যাসির মূল্যায়ন একরেখায় দাঁড় করানো কঠিন। এ প্রসঙ্গে কোনো শেষ কথা নেই। এ জন্য হয়তো শেষ কথা হতে পারে রবীন্দ্রনাথের বাণী ‘শেষ নাহি যে শেষ কথা কে বলবে?’ এর পরও আমলা নিয়ে আলোচনা চলবে, চলছে।

আইএএস কর্মকর্তা আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর গ্রন্থে যেভাবে আমলা চরিত্র চিত্রিত করেছেন তা হচ্ছে সনাতনী বাস্তবতা। ঔপনিবেশিক শাসনযন্ত্র-শাসন-শোষণ-নিপীড়নই আমলার প্রধান চালিকাশক্তি। কিন্তু এই আমলাই যে মানুষের উন্নয়নের সঙ্গী হিসেবেও কাজ করতে পারে তার উদাহরণও কিন্তু কম নেই। এ ক্ষেত্রে ভারতে গুরুসদয় দত্ত এবং বাংলাদেশে এইচ টি ইমামকে আইকন হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তাদের মতো অনেকেই প্রমাণ করেছেন, ঔপনিবেশিক শাসনযন্ত্রের আদলে থেকেও দেশের কল্যাণে ব্রতী হওয়া সম্ভব। স্বীকার করতেই হবে, স্বাধীনতা-উত্তর উন্নয়নে দেশি প্রশাসনের অবদান রয়েছে; বিশেষ করে করোনাকাল এবং বর্তমান বিশ্ব সংকটে। গত দুই-তিন বছরে এই প্রশাসনের সদস্যরা যদি আনুগত্য আর সর্বোচ্চ দায়িত্বের সঙ্গে পরিস্থিতির মোকাবিলায় আত্মনিয়োগ না করতেন তাহলে দেশটাই এলোমেলো হয়ে যেত হয়তো। সব মিলিয়ে আমলাতন্ত্রের গৌরবের ইতিহাসও বেশ গৌরবের। কিন্তু অনেকেই অনুভব করেন, প্রশাসনের সেই গৌরব প্রতিনিয়ত নিচের দিকে বহমান। পাখির খসে যাওয়া পালকের মতো। সবাই দেখে, কিন্তু ঠেকায় না কেউ। শুধু তাই নয়, অবসরের পর প্রশাসনের অনেকের যে বৈশিষ্ট্য উন্মোচিত হয় তা যে কোনো বিচারেই অগ্রহণযোগ্য। বিশেষ করে অবসরে যাওয়ার পর অনেক সাবেক সচিব সচিবালয়ের বারান্দায় যেভাবে ছোটাছুটি করেন, তা অনেকের বিবেচনায়ই চরম লজ্জার। অথচ এই প্রবণতা আগে ছিল না। ‘কাল সচিবের চেয়ারে আর আজ সচিবালয়ের বারান্দা’-এ ঘটনা থেকে নিজেকে দূরে রাখার ব্যাপারে অনেক কর্মকর্তাই এখনো সচেতন রয়েছেন। মহীউদ্দীন খান আলমগীর ব্যতীত সাবেক কোনো সিএসপি অফিসারকে সচিবালয়ের বারান্দায় দেখা যায়নি কখনো। আর এ ক্ষেত্রে রাজনীতিকদের মধ্যে আত্মসম্মান বোধের পরাকাষ্ঠা দেখিয়েছেন তোফায়েল আহমেদ। মন্ত্রী না থাকা অবস্থায় সচিবালয়ের বারান্দায় তো দূরের কথা, সচিবালয়ের ধারেকাছেও তোফায়েল আহমেদকে কেউ দেখেছে বলে শোনা যায়নি। কিন্তু এ ধরনের আত্মসম্মান বোধের বিষয়টি অনেক রাজনীতিকের মতো আমলা শ্রেণি হারিয়ে ফেলেছেন বলে মনে করা হয়। কিন্তু সময় মতো ‘কেবলা বদলের’ বৈশিষ্ট্য আমলারা হারিয়েছেন বলে মনে হয় না। যে কথা পুনরায় বলেছেন আমির হোসেন আমু। সবাই জানেন, আমির হোসেন আমু যা বলেছেন তা নতুন কোনো কথা নয়। বরং এটি বাংলাদেশে বারবার প্রমাণিত বাস্তবতা এবং এটি প্রতিটি সরকারের আমলেই প্রমাণিত হয়েছে। অনেকের মতে, আগামী নির্বাচন বিবেচনায় এর মধ্যেই প্রশাসনের বিভিন্ন শাখার অনেকেই ‘রাডার’ বেশ সক্রিয় করেছেন। এরা পরিস্থিতির গতিবিধি অনুধাবন করার চেষ্টা করছেন। তবে প্রশাসনের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা চক্রটি অতীতের মতো স্বরূপে আত্মপ্রকাশের বিষয়ে এখনো তেমন ভরসা পাচ্ছেন না বলে পর্যবেক্ষক মহলের ধারণা। কারণ, ‘মানি না মানব না’ এই প্রবণতা এবং অন্ধের হাতি দেখার অবস্থায় দেশের মানুষ আর নেই। ফলে রাজনীতিতে খন্ডিত কোনো কিছু গেলানো কঠিন হয়ে গেছে। এ কারণে সরকারবিরোধী রাজনীতি সেই অর্থে দানা বাঁধছে না। ফলে তাসের ঘরের মতো সরকার ধসে পড়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ বলেই মনে করেন অভিজ্ঞ মহল। ফলে আত্মরক্ষার কৌশল ও পরবর্তী ‘সুবিধার ট্রেনে’ ওঠার সুযোগ আগের মতো আর অবারিত নয়। এ কারণে এখনই নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করতে ভরসা পাচ্ছেন না সুযোগসন্ধানীরা। এদিকে কারও কারও মতে, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে বিএসএফের নানান তৎপরতা একরকম সূক্ষ্ম সিগন্যাল দিচ্ছে। এর মধ্যে সাম্প্রতিক সময়ের কয়েকটি ঘটনা বিশেষ ইঙ্গিত দেয়। অনেকের ধারণা, সীমান্তে বিএসএফের সাম্প্রতিক তৎপরতার সঙ্গে কোথায় যেন ২০০১ সালের সাজুজ্য রয়েছে। অনেকের এই ধারণা এবং আমির হোসেন আমুর উচ্চারণ যদি এক সমান্তরালে চলে তাহলে আগামী নির্বাচনের প্রাক্কালে পরিস্থিতি কী দাঁড়াতে পারে তা নিয়ে নানান আশঙ্কা আছে পর্যবেক্ষক মহলে। তারা আরও বলছেন, স্বাধীনতাবিরোধীদের থিংকট্যাঙ্ক অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে অধিক সক্রিয়। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক প্রজ্ঞা এবং দেশ চালানোর দক্ষতার প্রভাবকে অতিক্রম করার ক্ষেত্রে স্বাধীনতাবিরোধী চক্র বারবার হোঁচট খেলেও আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে মরিয়া হয়েই মাঠে নেমেছে সম্প্রতি। এমনটাই মনে করেন অনেকে। আর সরকারবিরোধীদের পালে হাওয়া লাগার আলামত অনেকেই দেখছেন বাংলাদেশ নিয়ে আমেরিকার অগ্রহণযোগ্য তৎপরতায়। এর সঙ্গে সীমান্তে ২০০১ সালের নির্বাচনের আগের ঘটনাবলির পুনরাবৃত্তি হলে পরিস্থিতি জটিল হওয়ার আশঙ্কা থেকেই যায়। আর সবাই জানেন, বিরূপ কোনো আলামত দেখা দিলে, বিভিন্ন নামের প্রশাসন গোপনে-প্রকাশ্যে অন্যরকম তৎপরতায় লিপ্ত হয়। আপ্তবাক্যই তো আছে, ‘হাওয়া বুঝে পাল তোলে বুদ্ধিমানরা।’ এ আপ্তবাক্য থেকে যে কথা উচ্চারণ করেছেন আমির হোসেন আমু। মোদ্দা কথা হচ্ছে, প্রশাসন কখনো ক্ষমতায় টিকে থাকার ভরসার ভিত্তি নয়। তা সে যে ধরন অথবা যে পোশাকেরই হোক না কেন। চূড়ান্ত বিচারে ক্ষমতায় থাকা বা যাওয়ার মূল ভিত্তি হচ্ছে জনগণ এবং কান্ডারির প্রজ্ঞা ও কৌশল। প্রশাসন হচ্ছে, দেশ চালানোর এক ধরনের উপকরণ এবং এই প্রশাসনকে হতে হয় সৎ, দক্ষ ও জনমুখী। কিন্তু ‘আমাদের প্রশাসন সৎ, দক্ষ ও জনমুখী’ সামগ্রিক বিবেচনায় এ কথা কি হলফ করে একবাক্যে বলা যাবে? এ নিয়ে নানান মত আছে। আবার এমন অভিযোগ আছে কারও কারও, ‘আমলারা কথা শোনে না!’ এ প্রসঙ্গটি ড্রয়িংরুম থেকে জাতীয় সংসদ পর্যন্ত গড়িয়েছে। এ ক্ষেত্রে অবশ্য বল্লভভাই প্যাটেলের একটি উক্তি প্রণিধানযোগ্য। তিনি বলেছিলেন, ‘ডু নট কোয়েরল উইথ দ্য ইনস্ট্রুমেন্ট উইথ হুইচ ইউ ওয়ান্ট টু ওয়ার্ক। ইট ইজ এ ব্যাড ওয়ার্কম্যান হু কোয়ারলস উইথ হিজ ইনস্ট্রুমেন্টস। ‘আর সাধারণভাবেই তো বলা হয়, ঘোড়া কীভাবে আচরণ করবে তা অনেকটাই নির্ভর করে সওয়ারির ওপর। এটি কেবল ঘোড়া নয়, গাধার ক্ষেত্রেও সত্য। আসলে ঘোড়া-গাধা মিলিয়েই তো জগৎ-সংসার!  

প্রশাসনে নানান আশঙ্কার ও হতাশার মধ্যেও অনেক দৃষ্টান্ত আছে, যা গর্ব করার মতো। অনেকের দক্ষতা ও আনুগত্য প্রশ্নাতীত। বিশেষ করে সরকারের অনেক কর্মকর্তা আছেন যাদের জনসম্পৃক্ততা, দক্ষতা ও আনুগত্য খুবই উচ্চমানের। চলতি বছরে এ ধরনের কয়েকজনকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়ন করা হয়েছে। তাঁরা পিরামিডের শিখর। ফলে সংগত কারণেই সংখ্যায় খুব বেশি নয়। আর তারা খুব বেশি দৃশ্যমান নন সাধারণের দৃষ্টিতে। বরং প্রশাসনে সাধারণের দৃষ্টিতে যা দৃশ্যমান তা অনেকের বিবেচনায়ই অনেকটা কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত মানুষের হাত-পায়ের মতো। এ অবস্থায় জরুরি হচ্ছে, প্রশাসনের ওপরের শুদ্ধতার ধারা নিচের দিকে দ্রুত সম্প্রসারিত করা। স্পষ্টতই মাঠপ্রশাসনে পূর্ণ শুদ্ধতা প্রয়োজন। যার চালিকাশক্তি ডিসি-এসপি। বিশেষ করে জেলায় ডিসির এত ক্ষমতা ও এখতিয়ার যা আর কোনো পর্যায়ে আছে কি না তা নিয়ে গভীর সংশয় থাকা মোটেই অমূলক নয়। বরং এটিই বাস্তবতা। এ ক্ষেত্রে আরও বাস্তবতা হচ্ছে, মাঠপ্রশাসন আসলে ইউএনও এবং ওসিকেন্দ্রিক। এ প্রসঙ্গে প্রয়াত বিএনপি নেতা কর্নেল আকবর হোসেনের একটি উচ্চারণ প্রণিধানযোগ্য।  প্রশাসনের গুরুত্ব বোঝাতে তিনি বলেছিলেন, ‘আমার ইউএনও-ওসি হলেই চলবে। ডিসি-এসপিও লাগবে না।’ মনে রাখা প্রয়োজন, রাষ্ট্রের সেবা ও শাসন ইউএনও-ওসির মাধ্যমেই জনগণ পর্যায়ে পৌঁছায়। মানুষ এদের দেখেই সরকার ও সরকারপ্রধানকে পরিমাপ করে।  এ বাস্তবতায় বাংলাদেশের ইউএনও-ওসিদের কী অবস্থা? এ প্রশ্নের উত্তর ভাবা প্রয়োজন!  এটা সুশাসন নিশ্চিত করা এবং জনগণকে আস্থায় নেওয়ার অনিবার্য প্রয়োজন। এর কোনো বিকল্প অনুসন্ধান সাপের গর্তে হাত ঢুকানোর নামান্তর।

                লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে