শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

জাল পরানোর বাসন্তীর সেই ষড়যন্ত্র কাহন

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
জাল পরানোর বাসন্তীর সেই ষড়যন্ত্র কাহন

ভেবেছিলাম বাসন্তীকে নিয়ে আর লিখব না। বঙ্গবন্ধুর সময়ে সবচেয়ে বড় গুজব ছিল চিলমারীর বাসন্তী। ১৯৯১ সালে আমরা বাসন্তীর বাড়িতে গিয়েছিলাম। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী তখন ছিলেন সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা। এরশাদের পতনের পর নানামুখী ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসতে পারেনি। অনেকে ভেবেছিলেন আওয়ামী লীগ শেষ হয়ে যাবে। শেখ হাসিনার নেতৃত্ব হবে চ্যালেঞ্জ। ড. কামাল হোসেনরা দলের ভিতরেও অপতৎপরতা শুরু করেছিলেন। তাদের নানামুুখী বক্তব্য-বিবৃতি ছিল দল ও সভানেত্রী বিরোধী। সেই পরিস্থিতি সামাল দিয়ে মাঠে নামেন শেখ হাসিনা। ভোটের পরই তিনি সারা দেশ ঘুরতে শুরু করেন। দলকে করতে থাকেন নতুনভাবে সংগঠিত। তখন এত মিডিয়া ছিল না। টেলিভিশন বলতে একমাত্র বিটিভি। রেডিও বলতে বাংলাদেশ বেতার। জাতীয় দৈনিক হাতে গোনা কয়েকটি। ইত্তেফাক, সংবাদ, বাংলার বাণী, সরকারি পত্রিকা দৈনিক বাংলার বাইরে দৈনিক আজকের কাগজ যাত্রা শুরু করেছিল। পত্রিকাটির মালিক ছিলেন কাজী শাহেদ আহমেদ। সম্পাদক নাঈমুল ইসলাম খান। রাজনৈতিক রিপোর্টার হিসেবে আমার বিট ছিল আওয়ামী লীগ। নির্বাচনকালীন থেকে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর সঙ্গে সারা দেশ সফর শুরু হয়। হাতে গোনা দু-চার জন রিপোর্টার শেখ হাসিনার সঙ্গে ঢাকার বাইরে যাওয়ার সুযোগ পেতেন। আমি তাদের একজন ছিলাম। তখন এত গাড়ির বহর ছিল না। এত নেতা-কর্মীর দাপট ছিল না। নেত্রীর সঙ্গে বেশির ভাগ সময় মাত্র দুটো গাড়ি থাকত। পেছনের গাড়িতে নেত্রীর নিরাপত্তা ও ব্যক্তিগত কর্মকর্তাদের সঙ্গে আমরা বসতাম। সবাই মিলে একসঙ্গে ঘুরতাম সারা দেশ। টিম সদস্যদের মধ্যে গভীর আন্তরিকতা ছিল।

’৯১ সালের মাঝামাঝি উত্তরাঞ্চলের মঙ্গাকবলিত এলাকা সফরে যান আওয়ামী লীগ সভানেত্রী। সফরসঙ্গী হিসেবে ছিলাম আমরা চার সাংবাদিক। মৃণালকান্তি দা মিডিয়া দেখতেন। পাশাপাশি তিনি নেত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বও পালন করতেন। মৃণালদা আর নজীব আহমেদের সঙ্গে মিডিয়ার মানুষের সখ্য একটু বেশি ছিল। আগের রাতে আমাদের জানানো হয় ভোর ৬টার ভিতরে তৈরি থাকতে। ফজরের নামাজের পর নাশতা সেরে নেত্রী বেরিয়ে যাবেন কুড়িগ্রাম। আমাদের জন্য চমকপূর্ণ সংবাদ থাকবে। রংপুর সার্কিট হাউসে আমরা ছিলাম। ভোরে সবাই তৈরি হলাম। নাশতা সেরেই কুড়িগ্রামের পথে রওনা হলেন শেখ হাসিনা। পথে কয়েকটি পথসভায়ও বক্তব্য দিলেন। তারপর গাড়ি চলতে থাকে চিলমারীর পথে। চিলমারীর তিস্তাঘেঁষা গ্রামে বাসন্তীর বাড়ি। ১৯৭৪ সালের আলোচিত সেই বাসন্তী। তার জাল পরা ছবি ও খবর প্রকাশিত হয়েছিল দৈনিক ইত্তেফাকে। সেই খবর আন্তর্জাতিকভাবে সরকারকে প্রশ্নবিদ্ধ ও বিব্রত করে। ইত্তেফাকের সেই ছবি বাংলাদেশের গন্ডি পেরিয়ে চলে যায় বিশ্বের অন্য দেশের মিডিয়ায়ও। মার্কিন মেইনস্ট্রিম অনেক মিডিয়া এ ছবি প্রকাশ করে হইচই ফেলে দেয়। সরকার পাল্টা জবাব দিতে পারেনি। তুলে ধরতে পারেনি বিশ্বের কাছে বাংলাদেশে মোটা কাপড়ের দাম জালের চেয়ে অনেক অনেক কম।

গাড়ি থেকে নেমে মাটির সড়কে আমাদের বেশ কিছু দূর হাঁটতে হয়েছিল। হাঁটাহাঁটিতে ক্লান্তি ছিল না আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা পথ দেখিয়ে দিচ্ছিলেন। আমরা পেছনে পেছনে হাঁটছি। বাসন্তীর ভাঙা বাড়িতে গিয়ে নেত্রী আমাদের ডাকলেন। বললেন, দেখো এই সেই প্রতিবন্ধী বাসন্তী যাকে ’৭৪ সালে জাল পরিয়ে গোয়েবলসীয় প্রচারণা চালানো হয়েছিল বঙ্গবন্ধু সরকারের বিরুদ্ধে। বাসন্তীর বাড়ি তখন যেমন ছিল এখনো তা আছে। বাসন্তীকে নিয়ে সব সরকারই রাজনীতি করেছে। তার ভাগ্যের পরিবর্তনে কেউ কিছু করেনি। তিনি বলেন, জাল পরানোর পুরোটাই ছিল ষড়যন্ত্র। সেই ষড়যন্ত্রের কঠিন বাস্তবতা তোমাদের দেখাতে, সত্য প্রকাশ করতে নিয়ে এসেছি। শেখ হাসিনা বাসন্তীকে তখন নগদ ৩০ হাজার টাকা দিলেন। বললেন, ক্ষমতায় এলে উত্তরাঞ্চলের মঙ্গা দূর করব। এ অঞ্চলে কোনো অভাব থাকবে না। মানুষের দুঃখ দূর হবে। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আনসার সাহেব, যিনি ওই এলাকার চেয়ারম্যান ছিলেন, তিনি বললেন, তখন আশপাশে লঙ্গরখানা খোলা হয়েছিল। নিয়মিত খাবার বিতরণ হতো লঙ্গরখানায়। কোনো সমস্যা ছিল না। হঠাৎ শুনলাম ঢাকা থেকে দুজন সাংবাদিক এসেছেন। তারা বললেন, বন্যার খবর প্রকাশ করতে এসেছি। খবর দেখে আরও সাহায্য বাড়াবে সরকার। তারাই বাসন্তীর শরীরে জাল পরালেন টাকা দিয়ে। ছবি তোলার সময় পাট খেতে শাক তুলছিল বাসন্তী। প্রতিবন্ধী গরিব ঘরের মেয়েটি কথাও বলতে পারত না। অথচ তাকে ব্যবহার করা হলো সরকারবিরোধী হাতিয়ার হিসেবে। উত্তরাঞ্চলের বিখ্যাত সাংবাদিক মোনাজাত উদ্দিন রংপুর থেকে এসেছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর খবর সংগ্রহ করতে। তিনি বললেন, বাসন্তী প্রতিবন্ধী তিনি অনেক আগেই দৈনিক সংবাদে এ খবর প্রকাশ করেছেন। বাসন্তীকে নিয়ে শেখ হাসিনা তাঁর কথা রেখেছেন। তিনি ’৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে বাসন্তীর জন্য আবার টাকাপয়সা পাঠিয়েছিলেন। তার ঘর মেরামত করে দিয়েছিলেন। ২০০৯ সালেও তিনি বাসন্তীকে ভোলেননি। তাকে বাড়ি তৈরি করে দিয়েছেন। বাসন্তী মারা গেছেন। তবে এখনো বাসন্তীকে নিয়ে আলোচনা হয়। বাসন্তীকান্ড নিয়ে মৃত মানুষকে নিয়ে কথা বলতে চাই না। আল্লাহ সবাইকে ক্ষমা করুন। সেই ঘটনার রিপোর্টার ইত্তেফাকের শফিকুল কবীরের শেষ জীবন ছিল বড় বেদনার। তার পুত্রের দ্বিতীয় বিয়ের ঘটনায় পুত্রবধূ ও দুই নাতি-নাতনি আত্মহত্যা করেন। তারা মৃত্যুর আগে সংকট নিরসনে তাদের পাশে না থাকার জন্য শফিকুল কবীরকে দায়ী করেন। আত্মহত্যার আগে দেয়ালে অনেক কথা লেখা ছিল। অন্যদিকে ফটোসাংবাদিক আফতাব আহমেদও নিঃসঙ্গ জীবনে খুনের শিকার হন। তার টাকাপয়সা লুট করতেই দারোয়ান-ড্রাইভার তাকে খুন করে। পরে পুলিশ খুনিদের আটক করে ঘটনার রহস্য উন্মোচন করে।

স্বাধীনতার পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি কুৎসা রটনাতে ছিল জাসদের মুখপত্র গণকণ্ঠ। শেখ কামালের বিরুদ্ধে কল্পিত ব্যাংক ডাকাতির মিথ্যাচার গণকণ্ঠে প্রকাশিত হয়েছিল। সেদিন শেখ কামালের সঙ্গে গাড়িতে ছিলেন আজকের বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, শমসের মবিন চৌধুরীর ভাই শাহান, উত্তরা ক্লাবের সদস্য ও ব্যক্তিগত জীবনে ব্যবসায়ী মাসুদ ভাইসহ আরও অনেকে। তারা সবাই শেখ কামালের সঙ্গে চলতেন। ঘটনার নীরব সাক্ষী ছিলেন তারাও। তাদের সঙ্গে এ নিয়ে কথা হয়েছে বিভিন্ন সময়ে। সবাই মিলে ঘুরতে বের হয়ে খবর পান বাংলাদেশ ব্যাংকে সর্বহারা পার্টির অস্ত্রধারীরা ও জাসদের গণবাহিনী হামলা করেছে। এ খবরের সত্যতা জানতে গিয়ে নটর ডেম কলেজের সামনে পুলিশের ভুল বোঝাবুঝির শিকার হন শেখ কামালসহ তাঁর বন্ধুরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে তারা যাননি। তার আগেই পুলিশ তাদের গাড়িকে গণবাহিনীর গাড়ি মনে করে গুলি করেছিল। এ খবরটিকে ভয়াবহভাবে মিথ্যা রূপ দিয়ে খবর প্রকাশ হয়েছিল জাসদের গণকণ্ঠে। জাসদের তৈরি করা সেই কুৎসার জবাব এখনো আওয়ামী লীগকে দিতে হয়। তখন গণকণ্ঠ, হক কথাসহ অনেক পত্রিকার কাজ ছিল সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর সরকারকে বিব্রত করা। এগুলো মোটেও সাংবাদিকতা ছিল না। গোয়েবলসীয় কায়দায় প্রকাশিত মিথ্যাচার সাংবাদিকতা হতে পারে না।

যুগে যুগে আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধু পরিবারের বিরুদ্ধে কুৎসা প্রকাশিত হয়েছে পরিকল্পিতভাবে। আওয়ামী লীগ কোনো কিছুর জবাব সঠিকভাবে দিতে পারেনি। এখনো পারছে না। আর পারছে না বলেই শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র এখনো চলছে। পরিকল্পিতভাবে মিথ্যাচার হচ্ছে দেশ-বিদেশে। সাইবার সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ভারতের মতো উদার গণতান্ত্রিক দেশও কঠোর অবস্থান নিয়েছে। ইউটিউব, ফেসবুকের কনটেন্ট কঠোরভাবে নজরদারিতে রেখেছে ভারত। এ প্রতিষ্ঠানগুলোকে তারা বাধ্য করেছে ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে অফিস খুলতে। ভারত পারলে আমরা কেন পারছি না জানি না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও রাষ্ট্রনায়কদের বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের একটা সীমারেখা থাকে। পশ্চিমা দেশ মুখে অনেক কথা বলে। সামাজিক মাধ্যমের দিকে তাদের রাষ্ট্রনায়কদেরও কঠোর দৃষ্টি রয়েছে। বাংলাদেশকে এ নিয়ে বসে থাকলে হবে না। একটা অবস্থান অবশ্যই নিতে হবে। রাষ্ট্র, জাতির পিতা ও প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ইউটিউবসহ সামাজিক মাধ্যমে ছড়ানো নোংরা কুৎসামূলক ভিডিও তুলে নিতে হবে। এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট মাননীয়রা কী কাজ করছেন জানি না। সরকারকে সাইবারসন্ত্রাস নিয়ে অনেক বেশি সতর্ক হতে হবে।

মিডিয়ার গুজব সবচেয়ে বেশি হয়েছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে। হিটলারের তথ্যমন্ত্রী ছিলেন গোয়েবলস। তিনি জিন্দাকে মুর্দা আর মুর্দাকে জিন্দা বানাতেন। তখন রেডিও ছিল সবচেয়ে বড় মাধ্যম। যুদ্ধ সামনে রেখে জার্মানির ঘরে ঘরে রেডিও পৌঁছে দেন হিটলার। রেডিওতে প্রতিদিন যুদ্ধ নিয়ে কেচ্ছাকাহিনি তৈরি করতেন গোয়েবলস। মানুষ রেডিওর খবর অন্ধভাবে বিশ্বাস করত। মানুষের সেই বিশ্বাসের সুযোগ নিয়েছিলেন গোয়েবলস। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কোথাও জার্মানির সেনারা পরাজিত হলে হিটলারের মিডিয়ায় প্রচারিত হতো বিশাল জয়ের খবর। তখন এত যাচাই-বাছাইয়ের সুযোগ ছিল না। গোয়েবলস তার প্রথম জীবন থেকে এমন ছিলেন। শুধু বেতার নয়, পত্রপত্রিকায়ও দীর্ঘ সময় জুড়ে মিথ্যাচারে লিপ্ত ছিলেন গোয়েবলস। আর মিথ্যাচারের পুরস্কারও পেতেন হিটলারের কাছ থেকে। গোয়েবলসের মূল থিওরি ছিল একটি মিথ্যাকে বারবার প্রকাশ করা। মানুষ একটা সময় তা সত্য বলে ধরে নেবে।  দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মধ্য দিয়ে হিটলার ও গোয়েবলস যুগের অবসান হয়েছে। কিন্তু বাস্তবিকভাবে তার অনুসারীর সংখ্যা কমেনি। এখনো এই যুগে এই সময়ে এমন মিথ্যাচারই হয়।  মানুষ মিথ্যাচার মন দিয়ে পড়ে, শোনে ও দেখে। কেউ বিশ্বাস করে, কেউ করে না। তার পরও প্রচারকারীরা থামে না।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা