শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

জাল পরানোর বাসন্তীর সেই ষড়যন্ত্র কাহন

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
জাল পরানোর বাসন্তীর সেই ষড়যন্ত্র কাহন

ভেবেছিলাম বাসন্তীকে নিয়ে আর লিখব না। বঙ্গবন্ধুর সময়ে সবচেয়ে বড় গুজব ছিল চিলমারীর বাসন্তী। ১৯৯১ সালে আমরা বাসন্তীর বাড়িতে গিয়েছিলাম। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী তখন ছিলেন সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা। এরশাদের পতনের পর নানামুখী ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসতে পারেনি। অনেকে ভেবেছিলেন আওয়ামী লীগ শেষ হয়ে যাবে। শেখ হাসিনার নেতৃত্ব হবে চ্যালেঞ্জ। ড. কামাল হোসেনরা দলের ভিতরেও অপতৎপরতা শুরু করেছিলেন। তাদের নানামুুখী বক্তব্য-বিবৃতি ছিল দল ও সভানেত্রী বিরোধী। সেই পরিস্থিতি সামাল দিয়ে মাঠে নামেন শেখ হাসিনা। ভোটের পরই তিনি সারা দেশ ঘুরতে শুরু করেন। দলকে করতে থাকেন নতুনভাবে সংগঠিত। তখন এত মিডিয়া ছিল না। টেলিভিশন বলতে একমাত্র বিটিভি। রেডিও বলতে বাংলাদেশ বেতার। জাতীয় দৈনিক হাতে গোনা কয়েকটি। ইত্তেফাক, সংবাদ, বাংলার বাণী, সরকারি পত্রিকা দৈনিক বাংলার বাইরে দৈনিক আজকের কাগজ যাত্রা শুরু করেছিল। পত্রিকাটির মালিক ছিলেন কাজী শাহেদ আহমেদ। সম্পাদক নাঈমুল ইসলাম খান। রাজনৈতিক রিপোর্টার হিসেবে আমার বিট ছিল আওয়ামী লীগ। নির্বাচনকালীন থেকে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর সঙ্গে সারা দেশ সফর শুরু হয়। হাতে গোনা দু-চার জন রিপোর্টার শেখ হাসিনার সঙ্গে ঢাকার বাইরে যাওয়ার সুযোগ পেতেন। আমি তাদের একজন ছিলাম। তখন এত গাড়ির বহর ছিল না। এত নেতা-কর্মীর দাপট ছিল না। নেত্রীর সঙ্গে বেশির ভাগ সময় মাত্র দুটো গাড়ি থাকত। পেছনের গাড়িতে নেত্রীর নিরাপত্তা ও ব্যক্তিগত কর্মকর্তাদের সঙ্গে আমরা বসতাম। সবাই মিলে একসঙ্গে ঘুরতাম সারা দেশ। টিম সদস্যদের মধ্যে গভীর আন্তরিকতা ছিল।

’৯১ সালের মাঝামাঝি উত্তরাঞ্চলের মঙ্গাকবলিত এলাকা সফরে যান আওয়ামী লীগ সভানেত্রী। সফরসঙ্গী হিসেবে ছিলাম আমরা চার সাংবাদিক। মৃণালকান্তি দা মিডিয়া দেখতেন। পাশাপাশি তিনি নেত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বও পালন করতেন। মৃণালদা আর নজীব আহমেদের সঙ্গে মিডিয়ার মানুষের সখ্য একটু বেশি ছিল। আগের রাতে আমাদের জানানো হয় ভোর ৬টার ভিতরে তৈরি থাকতে। ফজরের নামাজের পর নাশতা সেরে নেত্রী বেরিয়ে যাবেন কুড়িগ্রাম। আমাদের জন্য চমকপূর্ণ সংবাদ থাকবে। রংপুর সার্কিট হাউসে আমরা ছিলাম। ভোরে সবাই তৈরি হলাম। নাশতা সেরেই কুড়িগ্রামের পথে রওনা হলেন শেখ হাসিনা। পথে কয়েকটি পথসভায়ও বক্তব্য দিলেন। তারপর গাড়ি চলতে থাকে চিলমারীর পথে। চিলমারীর তিস্তাঘেঁষা গ্রামে বাসন্তীর বাড়ি। ১৯৭৪ সালের আলোচিত সেই বাসন্তী। তার জাল পরা ছবি ও খবর প্রকাশিত হয়েছিল দৈনিক ইত্তেফাকে। সেই খবর আন্তর্জাতিকভাবে সরকারকে প্রশ্নবিদ্ধ ও বিব্রত করে। ইত্তেফাকের সেই ছবি বাংলাদেশের গন্ডি পেরিয়ে চলে যায় বিশ্বের অন্য দেশের মিডিয়ায়ও। মার্কিন মেইনস্ট্রিম অনেক মিডিয়া এ ছবি প্রকাশ করে হইচই ফেলে দেয়। সরকার পাল্টা জবাব দিতে পারেনি। তুলে ধরতে পারেনি বিশ্বের কাছে বাংলাদেশে মোটা কাপড়ের দাম জালের চেয়ে অনেক অনেক কম।

গাড়ি থেকে নেমে মাটির সড়কে আমাদের বেশ কিছু দূর হাঁটতে হয়েছিল। হাঁটাহাঁটিতে ক্লান্তি ছিল না আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা পথ দেখিয়ে দিচ্ছিলেন। আমরা পেছনে পেছনে হাঁটছি। বাসন্তীর ভাঙা বাড়িতে গিয়ে নেত্রী আমাদের ডাকলেন। বললেন, দেখো এই সেই প্রতিবন্ধী বাসন্তী যাকে ’৭৪ সালে জাল পরিয়ে গোয়েবলসীয় প্রচারণা চালানো হয়েছিল বঙ্গবন্ধু সরকারের বিরুদ্ধে। বাসন্তীর বাড়ি তখন যেমন ছিল এখনো তা আছে। বাসন্তীকে নিয়ে সব সরকারই রাজনীতি করেছে। তার ভাগ্যের পরিবর্তনে কেউ কিছু করেনি। তিনি বলেন, জাল পরানোর পুরোটাই ছিল ষড়যন্ত্র। সেই ষড়যন্ত্রের কঠিন বাস্তবতা তোমাদের দেখাতে, সত্য প্রকাশ করতে নিয়ে এসেছি। শেখ হাসিনা বাসন্তীকে তখন নগদ ৩০ হাজার টাকা দিলেন। বললেন, ক্ষমতায় এলে উত্তরাঞ্চলের মঙ্গা দূর করব। এ অঞ্চলে কোনো অভাব থাকবে না। মানুষের দুঃখ দূর হবে। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আনসার সাহেব, যিনি ওই এলাকার চেয়ারম্যান ছিলেন, তিনি বললেন, তখন আশপাশে লঙ্গরখানা খোলা হয়েছিল। নিয়মিত খাবার বিতরণ হতো লঙ্গরখানায়। কোনো সমস্যা ছিল না। হঠাৎ শুনলাম ঢাকা থেকে দুজন সাংবাদিক এসেছেন। তারা বললেন, বন্যার খবর প্রকাশ করতে এসেছি। খবর দেখে আরও সাহায্য বাড়াবে সরকার। তারাই বাসন্তীর শরীরে জাল পরালেন টাকা দিয়ে। ছবি তোলার সময় পাট খেতে শাক তুলছিল বাসন্তী। প্রতিবন্ধী গরিব ঘরের মেয়েটি কথাও বলতে পারত না। অথচ তাকে ব্যবহার করা হলো সরকারবিরোধী হাতিয়ার হিসেবে। উত্তরাঞ্চলের বিখ্যাত সাংবাদিক মোনাজাত উদ্দিন রংপুর থেকে এসেছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর খবর সংগ্রহ করতে। তিনি বললেন, বাসন্তী প্রতিবন্ধী তিনি অনেক আগেই দৈনিক সংবাদে এ খবর প্রকাশ করেছেন। বাসন্তীকে নিয়ে শেখ হাসিনা তাঁর কথা রেখেছেন। তিনি ’৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে বাসন্তীর জন্য আবার টাকাপয়সা পাঠিয়েছিলেন। তার ঘর মেরামত করে দিয়েছিলেন। ২০০৯ সালেও তিনি বাসন্তীকে ভোলেননি। তাকে বাড়ি তৈরি করে দিয়েছেন। বাসন্তী মারা গেছেন। তবে এখনো বাসন্তীকে নিয়ে আলোচনা হয়। বাসন্তীকান্ড নিয়ে মৃত মানুষকে নিয়ে কথা বলতে চাই না। আল্লাহ সবাইকে ক্ষমা করুন। সেই ঘটনার রিপোর্টার ইত্তেফাকের শফিকুল কবীরের শেষ জীবন ছিল বড় বেদনার। তার পুত্রের দ্বিতীয় বিয়ের ঘটনায় পুত্রবধূ ও দুই নাতি-নাতনি আত্মহত্যা করেন। তারা মৃত্যুর আগে সংকট নিরসনে তাদের পাশে না থাকার জন্য শফিকুল কবীরকে দায়ী করেন। আত্মহত্যার আগে দেয়ালে অনেক কথা লেখা ছিল। অন্যদিকে ফটোসাংবাদিক আফতাব আহমেদও নিঃসঙ্গ জীবনে খুনের শিকার হন। তার টাকাপয়সা লুট করতেই দারোয়ান-ড্রাইভার তাকে খুন করে। পরে পুলিশ খুনিদের আটক করে ঘটনার রহস্য উন্মোচন করে।

স্বাধীনতার পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি কুৎসা রটনাতে ছিল জাসদের মুখপত্র গণকণ্ঠ। শেখ কামালের বিরুদ্ধে কল্পিত ব্যাংক ডাকাতির মিথ্যাচার গণকণ্ঠে প্রকাশিত হয়েছিল। সেদিন শেখ কামালের সঙ্গে গাড়িতে ছিলেন আজকের বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, শমসের মবিন চৌধুরীর ভাই শাহান, উত্তরা ক্লাবের সদস্য ও ব্যক্তিগত জীবনে ব্যবসায়ী মাসুদ ভাইসহ আরও অনেকে। তারা সবাই শেখ কামালের সঙ্গে চলতেন। ঘটনার নীরব সাক্ষী ছিলেন তারাও। তাদের সঙ্গে এ নিয়ে কথা হয়েছে বিভিন্ন সময়ে। সবাই মিলে ঘুরতে বের হয়ে খবর পান বাংলাদেশ ব্যাংকে সর্বহারা পার্টির অস্ত্রধারীরা ও জাসদের গণবাহিনী হামলা করেছে। এ খবরের সত্যতা জানতে গিয়ে নটর ডেম কলেজের সামনে পুলিশের ভুল বোঝাবুঝির শিকার হন শেখ কামালসহ তাঁর বন্ধুরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে তারা যাননি। তার আগেই পুলিশ তাদের গাড়িকে গণবাহিনীর গাড়ি মনে করে গুলি করেছিল। এ খবরটিকে ভয়াবহভাবে মিথ্যা রূপ দিয়ে খবর প্রকাশ হয়েছিল জাসদের গণকণ্ঠে। জাসদের তৈরি করা সেই কুৎসার জবাব এখনো আওয়ামী লীগকে দিতে হয়। তখন গণকণ্ঠ, হক কথাসহ অনেক পত্রিকার কাজ ছিল সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর সরকারকে বিব্রত করা। এগুলো মোটেও সাংবাদিকতা ছিল না। গোয়েবলসীয় কায়দায় প্রকাশিত মিথ্যাচার সাংবাদিকতা হতে পারে না।

যুগে যুগে আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধু পরিবারের বিরুদ্ধে কুৎসা প্রকাশিত হয়েছে পরিকল্পিতভাবে। আওয়ামী লীগ কোনো কিছুর জবাব সঠিকভাবে দিতে পারেনি। এখনো পারছে না। আর পারছে না বলেই শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র এখনো চলছে। পরিকল্পিতভাবে মিথ্যাচার হচ্ছে দেশ-বিদেশে। সাইবার সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ভারতের মতো উদার গণতান্ত্রিক দেশও কঠোর অবস্থান নিয়েছে। ইউটিউব, ফেসবুকের কনটেন্ট কঠোরভাবে নজরদারিতে রেখেছে ভারত। এ প্রতিষ্ঠানগুলোকে তারা বাধ্য করেছে ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে অফিস খুলতে। ভারত পারলে আমরা কেন পারছি না জানি না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও রাষ্ট্রনায়কদের বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের একটা সীমারেখা থাকে। পশ্চিমা দেশ মুখে অনেক কথা বলে। সামাজিক মাধ্যমের দিকে তাদের রাষ্ট্রনায়কদেরও কঠোর দৃষ্টি রয়েছে। বাংলাদেশকে এ নিয়ে বসে থাকলে হবে না। একটা অবস্থান অবশ্যই নিতে হবে। রাষ্ট্র, জাতির পিতা ও প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ইউটিউবসহ সামাজিক মাধ্যমে ছড়ানো নোংরা কুৎসামূলক ভিডিও তুলে নিতে হবে। এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট মাননীয়রা কী কাজ করছেন জানি না। সরকারকে সাইবারসন্ত্রাস নিয়ে অনেক বেশি সতর্ক হতে হবে।

মিডিয়ার গুজব সবচেয়ে বেশি হয়েছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে। হিটলারের তথ্যমন্ত্রী ছিলেন গোয়েবলস। তিনি জিন্দাকে মুর্দা আর মুর্দাকে জিন্দা বানাতেন। তখন রেডিও ছিল সবচেয়ে বড় মাধ্যম। যুদ্ধ সামনে রেখে জার্মানির ঘরে ঘরে রেডিও পৌঁছে দেন হিটলার। রেডিওতে প্রতিদিন যুদ্ধ নিয়ে কেচ্ছাকাহিনি তৈরি করতেন গোয়েবলস। মানুষ রেডিওর খবর অন্ধভাবে বিশ্বাস করত। মানুষের সেই বিশ্বাসের সুযোগ নিয়েছিলেন গোয়েবলস। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কোথাও জার্মানির সেনারা পরাজিত হলে হিটলারের মিডিয়ায় প্রচারিত হতো বিশাল জয়ের খবর। তখন এত যাচাই-বাছাইয়ের সুযোগ ছিল না। গোয়েবলস তার প্রথম জীবন থেকে এমন ছিলেন। শুধু বেতার নয়, পত্রপত্রিকায়ও দীর্ঘ সময় জুড়ে মিথ্যাচারে লিপ্ত ছিলেন গোয়েবলস। আর মিথ্যাচারের পুরস্কারও পেতেন হিটলারের কাছ থেকে। গোয়েবলসের মূল থিওরি ছিল একটি মিথ্যাকে বারবার প্রকাশ করা। মানুষ একটা সময় তা সত্য বলে ধরে নেবে।  দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মধ্য দিয়ে হিটলার ও গোয়েবলস যুগের অবসান হয়েছে। কিন্তু বাস্তবিকভাবে তার অনুসারীর সংখ্যা কমেনি। এখনো এই যুগে এই সময়ে এমন মিথ্যাচারই হয়।  মানুষ মিথ্যাচার মন দিয়ে পড়ে, শোনে ও দেখে। কেউ বিশ্বাস করে, কেউ করে না। তার পরও প্রচারকারীরা থামে না।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা
সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আয়ারল্যান্ডকে ৫০৯ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ৫০৯ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা
মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আশুলিয়ার কম্পন নরসিংদীর মাধবদীর আফটারশক'
'আশুলিয়ার কম্পন নরসিংদীর মাধবদীর আফটারশক'

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন
গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন
ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা
চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ
জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু
ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ
যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে