শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

জাল পরানোর বাসন্তীর সেই ষড়যন্ত্র কাহন

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
জাল পরানোর বাসন্তীর সেই ষড়যন্ত্র কাহন

ভেবেছিলাম বাসন্তীকে নিয়ে আর লিখব না। বঙ্গবন্ধুর সময়ে সবচেয়ে বড় গুজব ছিল চিলমারীর বাসন্তী। ১৯৯১ সালে আমরা বাসন্তীর বাড়িতে গিয়েছিলাম। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী তখন ছিলেন সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা। এরশাদের পতনের পর নানামুখী ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসতে পারেনি। অনেকে ভেবেছিলেন আওয়ামী লীগ শেষ হয়ে যাবে। শেখ হাসিনার নেতৃত্ব হবে চ্যালেঞ্জ। ড. কামাল হোসেনরা দলের ভিতরেও অপতৎপরতা শুরু করেছিলেন। তাদের নানামুুখী বক্তব্য-বিবৃতি ছিল দল ও সভানেত্রী বিরোধী। সেই পরিস্থিতি সামাল দিয়ে মাঠে নামেন শেখ হাসিনা। ভোটের পরই তিনি সারা দেশ ঘুরতে শুরু করেন। দলকে করতে থাকেন নতুনভাবে সংগঠিত। তখন এত মিডিয়া ছিল না। টেলিভিশন বলতে একমাত্র বিটিভি। রেডিও বলতে বাংলাদেশ বেতার। জাতীয় দৈনিক হাতে গোনা কয়েকটি। ইত্তেফাক, সংবাদ, বাংলার বাণী, সরকারি পত্রিকা দৈনিক বাংলার বাইরে দৈনিক আজকের কাগজ যাত্রা শুরু করেছিল। পত্রিকাটির মালিক ছিলেন কাজী শাহেদ আহমেদ। সম্পাদক নাঈমুল ইসলাম খান। রাজনৈতিক রিপোর্টার হিসেবে আমার বিট ছিল আওয়ামী লীগ। নির্বাচনকালীন থেকে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর সঙ্গে সারা দেশ সফর শুরু হয়। হাতে গোনা দু-চার জন রিপোর্টার শেখ হাসিনার সঙ্গে ঢাকার বাইরে যাওয়ার সুযোগ পেতেন। আমি তাদের একজন ছিলাম। তখন এত গাড়ির বহর ছিল না। এত নেতা-কর্মীর দাপট ছিল না। নেত্রীর সঙ্গে বেশির ভাগ সময় মাত্র দুটো গাড়ি থাকত। পেছনের গাড়িতে নেত্রীর নিরাপত্তা ও ব্যক্তিগত কর্মকর্তাদের সঙ্গে আমরা বসতাম। সবাই মিলে একসঙ্গে ঘুরতাম সারা দেশ। টিম সদস্যদের মধ্যে গভীর আন্তরিকতা ছিল।

’৯১ সালের মাঝামাঝি উত্তরাঞ্চলের মঙ্গাকবলিত এলাকা সফরে যান আওয়ামী লীগ সভানেত্রী। সফরসঙ্গী হিসেবে ছিলাম আমরা চার সাংবাদিক। মৃণালকান্তি দা মিডিয়া দেখতেন। পাশাপাশি তিনি নেত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বও পালন করতেন। মৃণালদা আর নজীব আহমেদের সঙ্গে মিডিয়ার মানুষের সখ্য একটু বেশি ছিল। আগের রাতে আমাদের জানানো হয় ভোর ৬টার ভিতরে তৈরি থাকতে। ফজরের নামাজের পর নাশতা সেরে নেত্রী বেরিয়ে যাবেন কুড়িগ্রাম। আমাদের জন্য চমকপূর্ণ সংবাদ থাকবে। রংপুর সার্কিট হাউসে আমরা ছিলাম। ভোরে সবাই তৈরি হলাম। নাশতা সেরেই কুড়িগ্রামের পথে রওনা হলেন শেখ হাসিনা। পথে কয়েকটি পথসভায়ও বক্তব্য দিলেন। তারপর গাড়ি চলতে থাকে চিলমারীর পথে। চিলমারীর তিস্তাঘেঁষা গ্রামে বাসন্তীর বাড়ি। ১৯৭৪ সালের আলোচিত সেই বাসন্তী। তার জাল পরা ছবি ও খবর প্রকাশিত হয়েছিল দৈনিক ইত্তেফাকে। সেই খবর আন্তর্জাতিকভাবে সরকারকে প্রশ্নবিদ্ধ ও বিব্রত করে। ইত্তেফাকের সেই ছবি বাংলাদেশের গন্ডি পেরিয়ে চলে যায় বিশ্বের অন্য দেশের মিডিয়ায়ও। মার্কিন মেইনস্ট্রিম অনেক মিডিয়া এ ছবি প্রকাশ করে হইচই ফেলে দেয়। সরকার পাল্টা জবাব দিতে পারেনি। তুলে ধরতে পারেনি বিশ্বের কাছে বাংলাদেশে মোটা কাপড়ের দাম জালের চেয়ে অনেক অনেক কম।

গাড়ি থেকে নেমে মাটির সড়কে আমাদের বেশ কিছু দূর হাঁটতে হয়েছিল। হাঁটাহাঁটিতে ক্লান্তি ছিল না আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা পথ দেখিয়ে দিচ্ছিলেন। আমরা পেছনে পেছনে হাঁটছি। বাসন্তীর ভাঙা বাড়িতে গিয়ে নেত্রী আমাদের ডাকলেন। বললেন, দেখো এই সেই প্রতিবন্ধী বাসন্তী যাকে ’৭৪ সালে জাল পরিয়ে গোয়েবলসীয় প্রচারণা চালানো হয়েছিল বঙ্গবন্ধু সরকারের বিরুদ্ধে। বাসন্তীর বাড়ি তখন যেমন ছিল এখনো তা আছে। বাসন্তীকে নিয়ে সব সরকারই রাজনীতি করেছে। তার ভাগ্যের পরিবর্তনে কেউ কিছু করেনি। তিনি বলেন, জাল পরানোর পুরোটাই ছিল ষড়যন্ত্র। সেই ষড়যন্ত্রের কঠিন বাস্তবতা তোমাদের দেখাতে, সত্য প্রকাশ করতে নিয়ে এসেছি। শেখ হাসিনা বাসন্তীকে তখন নগদ ৩০ হাজার টাকা দিলেন। বললেন, ক্ষমতায় এলে উত্তরাঞ্চলের মঙ্গা দূর করব। এ অঞ্চলে কোনো অভাব থাকবে না। মানুষের দুঃখ দূর হবে। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আনসার সাহেব, যিনি ওই এলাকার চেয়ারম্যান ছিলেন, তিনি বললেন, তখন আশপাশে লঙ্গরখানা খোলা হয়েছিল। নিয়মিত খাবার বিতরণ হতো লঙ্গরখানায়। কোনো সমস্যা ছিল না। হঠাৎ শুনলাম ঢাকা থেকে দুজন সাংবাদিক এসেছেন। তারা বললেন, বন্যার খবর প্রকাশ করতে এসেছি। খবর দেখে আরও সাহায্য বাড়াবে সরকার। তারাই বাসন্তীর শরীরে জাল পরালেন টাকা দিয়ে। ছবি তোলার সময় পাট খেতে শাক তুলছিল বাসন্তী। প্রতিবন্ধী গরিব ঘরের মেয়েটি কথাও বলতে পারত না। অথচ তাকে ব্যবহার করা হলো সরকারবিরোধী হাতিয়ার হিসেবে। উত্তরাঞ্চলের বিখ্যাত সাংবাদিক মোনাজাত উদ্দিন রংপুর থেকে এসেছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর খবর সংগ্রহ করতে। তিনি বললেন, বাসন্তী প্রতিবন্ধী তিনি অনেক আগেই দৈনিক সংবাদে এ খবর প্রকাশ করেছেন। বাসন্তীকে নিয়ে শেখ হাসিনা তাঁর কথা রেখেছেন। তিনি ’৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে বাসন্তীর জন্য আবার টাকাপয়সা পাঠিয়েছিলেন। তার ঘর মেরামত করে দিয়েছিলেন। ২০০৯ সালেও তিনি বাসন্তীকে ভোলেননি। তাকে বাড়ি তৈরি করে দিয়েছেন। বাসন্তী মারা গেছেন। তবে এখনো বাসন্তীকে নিয়ে আলোচনা হয়। বাসন্তীকান্ড নিয়ে মৃত মানুষকে নিয়ে কথা বলতে চাই না। আল্লাহ সবাইকে ক্ষমা করুন। সেই ঘটনার রিপোর্টার ইত্তেফাকের শফিকুল কবীরের শেষ জীবন ছিল বড় বেদনার। তার পুত্রের দ্বিতীয় বিয়ের ঘটনায় পুত্রবধূ ও দুই নাতি-নাতনি আত্মহত্যা করেন। তারা মৃত্যুর আগে সংকট নিরসনে তাদের পাশে না থাকার জন্য শফিকুল কবীরকে দায়ী করেন। আত্মহত্যার আগে দেয়ালে অনেক কথা লেখা ছিল। অন্যদিকে ফটোসাংবাদিক আফতাব আহমেদও নিঃসঙ্গ জীবনে খুনের শিকার হন। তার টাকাপয়সা লুট করতেই দারোয়ান-ড্রাইভার তাকে খুন করে। পরে পুলিশ খুনিদের আটক করে ঘটনার রহস্য উন্মোচন করে।

স্বাধীনতার পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি কুৎসা রটনাতে ছিল জাসদের মুখপত্র গণকণ্ঠ। শেখ কামালের বিরুদ্ধে কল্পিত ব্যাংক ডাকাতির মিথ্যাচার গণকণ্ঠে প্রকাশিত হয়েছিল। সেদিন শেখ কামালের সঙ্গে গাড়িতে ছিলেন আজকের বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, শমসের মবিন চৌধুরীর ভাই শাহান, উত্তরা ক্লাবের সদস্য ও ব্যক্তিগত জীবনে ব্যবসায়ী মাসুদ ভাইসহ আরও অনেকে। তারা সবাই শেখ কামালের সঙ্গে চলতেন। ঘটনার নীরব সাক্ষী ছিলেন তারাও। তাদের সঙ্গে এ নিয়ে কথা হয়েছে বিভিন্ন সময়ে। সবাই মিলে ঘুরতে বের হয়ে খবর পান বাংলাদেশ ব্যাংকে সর্বহারা পার্টির অস্ত্রধারীরা ও জাসদের গণবাহিনী হামলা করেছে। এ খবরের সত্যতা জানতে গিয়ে নটর ডেম কলেজের সামনে পুলিশের ভুল বোঝাবুঝির শিকার হন শেখ কামালসহ তাঁর বন্ধুরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে তারা যাননি। তার আগেই পুলিশ তাদের গাড়িকে গণবাহিনীর গাড়ি মনে করে গুলি করেছিল। এ খবরটিকে ভয়াবহভাবে মিথ্যা রূপ দিয়ে খবর প্রকাশ হয়েছিল জাসদের গণকণ্ঠে। জাসদের তৈরি করা সেই কুৎসার জবাব এখনো আওয়ামী লীগকে দিতে হয়। তখন গণকণ্ঠ, হক কথাসহ অনেক পত্রিকার কাজ ছিল সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর সরকারকে বিব্রত করা। এগুলো মোটেও সাংবাদিকতা ছিল না। গোয়েবলসীয় কায়দায় প্রকাশিত মিথ্যাচার সাংবাদিকতা হতে পারে না।

যুগে যুগে আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধু পরিবারের বিরুদ্ধে কুৎসা প্রকাশিত হয়েছে পরিকল্পিতভাবে। আওয়ামী লীগ কোনো কিছুর জবাব সঠিকভাবে দিতে পারেনি। এখনো পারছে না। আর পারছে না বলেই শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র এখনো চলছে। পরিকল্পিতভাবে মিথ্যাচার হচ্ছে দেশ-বিদেশে। সাইবার সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ভারতের মতো উদার গণতান্ত্রিক দেশও কঠোর অবস্থান নিয়েছে। ইউটিউব, ফেসবুকের কনটেন্ট কঠোরভাবে নজরদারিতে রেখেছে ভারত। এ প্রতিষ্ঠানগুলোকে তারা বাধ্য করেছে ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে অফিস খুলতে। ভারত পারলে আমরা কেন পারছি না জানি না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও রাষ্ট্রনায়কদের বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের একটা সীমারেখা থাকে। পশ্চিমা দেশ মুখে অনেক কথা বলে। সামাজিক মাধ্যমের দিকে তাদের রাষ্ট্রনায়কদেরও কঠোর দৃষ্টি রয়েছে। বাংলাদেশকে এ নিয়ে বসে থাকলে হবে না। একটা অবস্থান অবশ্যই নিতে হবে। রাষ্ট্র, জাতির পিতা ও প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ইউটিউবসহ সামাজিক মাধ্যমে ছড়ানো নোংরা কুৎসামূলক ভিডিও তুলে নিতে হবে। এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট মাননীয়রা কী কাজ করছেন জানি না। সরকারকে সাইবারসন্ত্রাস নিয়ে অনেক বেশি সতর্ক হতে হবে।

মিডিয়ার গুজব সবচেয়ে বেশি হয়েছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে। হিটলারের তথ্যমন্ত্রী ছিলেন গোয়েবলস। তিনি জিন্দাকে মুর্দা আর মুর্দাকে জিন্দা বানাতেন। তখন রেডিও ছিল সবচেয়ে বড় মাধ্যম। যুদ্ধ সামনে রেখে জার্মানির ঘরে ঘরে রেডিও পৌঁছে দেন হিটলার। রেডিওতে প্রতিদিন যুদ্ধ নিয়ে কেচ্ছাকাহিনি তৈরি করতেন গোয়েবলস। মানুষ রেডিওর খবর অন্ধভাবে বিশ্বাস করত। মানুষের সেই বিশ্বাসের সুযোগ নিয়েছিলেন গোয়েবলস। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কোথাও জার্মানির সেনারা পরাজিত হলে হিটলারের মিডিয়ায় প্রচারিত হতো বিশাল জয়ের খবর। তখন এত যাচাই-বাছাইয়ের সুযোগ ছিল না। গোয়েবলস তার প্রথম জীবন থেকে এমন ছিলেন। শুধু বেতার নয়, পত্রপত্রিকায়ও দীর্ঘ সময় জুড়ে মিথ্যাচারে লিপ্ত ছিলেন গোয়েবলস। আর মিথ্যাচারের পুরস্কারও পেতেন হিটলারের কাছ থেকে। গোয়েবলসের মূল থিওরি ছিল একটি মিথ্যাকে বারবার প্রকাশ করা। মানুষ একটা সময় তা সত্য বলে ধরে নেবে।  দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মধ্য দিয়ে হিটলার ও গোয়েবলস যুগের অবসান হয়েছে। কিন্তু বাস্তবিকভাবে তার অনুসারীর সংখ্যা কমেনি। এখনো এই যুগে এই সময়ে এমন মিথ্যাচারই হয়।  মানুষ মিথ্যাচার মন দিয়ে পড়ে, শোনে ও দেখে। কেউ বিশ্বাস করে, কেউ করে না। তার পরও প্রচারকারীরা থামে না।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
সর্বশেষ খবর
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় তৃতীয় দফা অবরোধের দ্বিতীয় দিন চলছে
ভাঙ্গায় তৃতীয় দফা অবরোধের দ্বিতীয় দিন চলছে

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মসজিদে নামাজরত অবস্থায় ব্যবসায়ীর মৃত্যু
মসজিদে নামাজরত অবস্থায় ব্যবসায়ীর মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অসুস্থতার ছুটি চেয়ে বার্তা, ১০ মিনিট পরেই হারালেন প্রাণ
অসুস্থতার ছুটি চেয়ে বার্তা, ১০ মিনিট পরেই হারালেন প্রাণ

৩০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

তিস্তার পানি বিপদসীমার ৩ সেন্টিমিটার উপরে, ভাটিতে বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বিপদসীমার ৩ সেন্টিমিটার উপরে, ভাটিতে বন্যার আশঙ্কা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স প্রধানের ঢাকা সেনানিবাসে ব্যস্ততম দিন
মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স প্রধানের ঢাকা সেনানিবাসে ব্যস্ততম দিন

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৪২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কিউবান অভিবাসীর চাপাতির কোপে প্রাণ গেল ভারতীয়ের, ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ট্রাম্পের
কিউবান অভিবাসীর চাপাতির কোপে প্রাণ গেল ভারতীয়ের, ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ট্রাম্পের

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেকেন্ডে মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি
সেকেন্ডে মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নেপালের প্রথম নারী অ্যাটর্নি জেনারেল সবিতা
নেপালের প্রথম নারী অ্যাটর্নি জেনারেল সবিতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলার বাইরে রাজনীতি: ভারত–পাকিস্তান ম্যাচে ইতিহাসে নজিরবিহীন বিতর্ক
খেলার বাইরে রাজনীতি: ভারত–পাকিস্তান ম্যাচে ইতিহাসে নজিরবিহীন বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে মহাসড়ক অবরোধের ঘটনায় ২৪০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ফরিদপুরে মহাসড়ক অবরোধের ঘটনায় ২৪০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লুকা মদ্রিচের গোলে জয় পেল এসি মিলান
লুকা মদ্রিচের গোলে জয় পেল এসি মিলান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানচেস্টার ডার্বিতে ইউনাইটেডকে উড়িয়ে দিল সিটি
ম্যানচেস্টার ডার্বিতে ইউনাইটেডকে উড়িয়ে দিল সিটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২৫ জন সনাতন ধর্মাবলম্বীর জামায়াতে যোগদান
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২৫ জন সনাতন ধর্মাবলম্বীর জামায়াতে যোগদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহ আমানত বিমানবন্দরে হারানো ব্যাগ ফেরত পেলেন ইন্দোনেশিয়ান নাগরিক
শাহ আমানত বিমানবন্দরে হারানো ব্যাগ ফেরত পেলেন ইন্দোনেশিয়ান নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অভিনেতাকে নিয়ে আনুশকা-প্রিয়াঙ্কার তর্কাতর্কি
অভিনেতাকে নিয়ে আনুশকা-প্রিয়াঙ্কার তর্কাতর্কি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অফ ক্যালগেরির বাংলা স্কুল নতুন উদ্যমে শুরু
বাংলাদেশ কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অফ ক্যালগেরির বাংলা স্কুল নতুন উদ্যমে শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা
শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যালেন্সিয়াকে উড়িয়ে দিল বার্সেলোনা
ভ্যালেন্সিয়াকে উড়িয়ে দিল বার্সেলোনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুর ১টার মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
দুপুর ১টার মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন
রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল
প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা
চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের
জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেগা সিরিয়াল খুশবুতে আইটেম গানে সামিরা খান মাহি
মেগা সিরিয়াল খুশবুতে আইটেম গানে সামিরা খান মাহি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারী বৃষ্টিতে ডুবতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল
ভারী বৃষ্টিতে ডুবতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কর্মসংস্থান সংকট মহামারী আকার ধারণ করছে : হোসেন জিল্লুর
দেশে কর্মসংস্থান সংকট মহামারী আকার ধারণ করছে : হোসেন জিল্লুর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা