শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

জাল পরানোর বাসন্তীর সেই ষড়যন্ত্র কাহন

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
জাল পরানোর বাসন্তীর সেই ষড়যন্ত্র কাহন

ভেবেছিলাম বাসন্তীকে নিয়ে আর লিখব না। বঙ্গবন্ধুর সময়ে সবচেয়ে বড় গুজব ছিল চিলমারীর বাসন্তী। ১৯৯১ সালে আমরা বাসন্তীর বাড়িতে গিয়েছিলাম। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী তখন ছিলেন সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা। এরশাদের পতনের পর নানামুখী ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসতে পারেনি। অনেকে ভেবেছিলেন আওয়ামী লীগ শেষ হয়ে যাবে। শেখ হাসিনার নেতৃত্ব হবে চ্যালেঞ্জ। ড. কামাল হোসেনরা দলের ভিতরেও অপতৎপরতা শুরু করেছিলেন। তাদের নানামুুখী বক্তব্য-বিবৃতি ছিল দল ও সভানেত্রী বিরোধী। সেই পরিস্থিতি সামাল দিয়ে মাঠে নামেন শেখ হাসিনা। ভোটের পরই তিনি সারা দেশ ঘুরতে শুরু করেন। দলকে করতে থাকেন নতুনভাবে সংগঠিত। তখন এত মিডিয়া ছিল না। টেলিভিশন বলতে একমাত্র বিটিভি। রেডিও বলতে বাংলাদেশ বেতার। জাতীয় দৈনিক হাতে গোনা কয়েকটি। ইত্তেফাক, সংবাদ, বাংলার বাণী, সরকারি পত্রিকা দৈনিক বাংলার বাইরে দৈনিক আজকের কাগজ যাত্রা শুরু করেছিল। পত্রিকাটির মালিক ছিলেন কাজী শাহেদ আহমেদ। সম্পাদক নাঈমুল ইসলাম খান। রাজনৈতিক রিপোর্টার হিসেবে আমার বিট ছিল আওয়ামী লীগ। নির্বাচনকালীন থেকে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর সঙ্গে সারা দেশ সফর শুরু হয়। হাতে গোনা দু-চার জন রিপোর্টার শেখ হাসিনার সঙ্গে ঢাকার বাইরে যাওয়ার সুযোগ পেতেন। আমি তাদের একজন ছিলাম। তখন এত গাড়ির বহর ছিল না। এত নেতা-কর্মীর দাপট ছিল না। নেত্রীর সঙ্গে বেশির ভাগ সময় মাত্র দুটো গাড়ি থাকত। পেছনের গাড়িতে নেত্রীর নিরাপত্তা ও ব্যক্তিগত কর্মকর্তাদের সঙ্গে আমরা বসতাম। সবাই মিলে একসঙ্গে ঘুরতাম সারা দেশ। টিম সদস্যদের মধ্যে গভীর আন্তরিকতা ছিল।

’৯১ সালের মাঝামাঝি উত্তরাঞ্চলের মঙ্গাকবলিত এলাকা সফরে যান আওয়ামী লীগ সভানেত্রী। সফরসঙ্গী হিসেবে ছিলাম আমরা চার সাংবাদিক। মৃণালকান্তি দা মিডিয়া দেখতেন। পাশাপাশি তিনি নেত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বও পালন করতেন। মৃণালদা আর নজীব আহমেদের সঙ্গে মিডিয়ার মানুষের সখ্য একটু বেশি ছিল। আগের রাতে আমাদের জানানো হয় ভোর ৬টার ভিতরে তৈরি থাকতে। ফজরের নামাজের পর নাশতা সেরে নেত্রী বেরিয়ে যাবেন কুড়িগ্রাম। আমাদের জন্য চমকপূর্ণ সংবাদ থাকবে। রংপুর সার্কিট হাউসে আমরা ছিলাম। ভোরে সবাই তৈরি হলাম। নাশতা সেরেই কুড়িগ্রামের পথে রওনা হলেন শেখ হাসিনা। পথে কয়েকটি পথসভায়ও বক্তব্য দিলেন। তারপর গাড়ি চলতে থাকে চিলমারীর পথে। চিলমারীর তিস্তাঘেঁষা গ্রামে বাসন্তীর বাড়ি। ১৯৭৪ সালের আলোচিত সেই বাসন্তী। তার জাল পরা ছবি ও খবর প্রকাশিত হয়েছিল দৈনিক ইত্তেফাকে। সেই খবর আন্তর্জাতিকভাবে সরকারকে প্রশ্নবিদ্ধ ও বিব্রত করে। ইত্তেফাকের সেই ছবি বাংলাদেশের গন্ডি পেরিয়ে চলে যায় বিশ্বের অন্য দেশের মিডিয়ায়ও। মার্কিন মেইনস্ট্রিম অনেক মিডিয়া এ ছবি প্রকাশ করে হইচই ফেলে দেয়। সরকার পাল্টা জবাব দিতে পারেনি। তুলে ধরতে পারেনি বিশ্বের কাছে বাংলাদেশে মোটা কাপড়ের দাম জালের চেয়ে অনেক অনেক কম।

গাড়ি থেকে নেমে মাটির সড়কে আমাদের বেশ কিছু দূর হাঁটতে হয়েছিল। হাঁটাহাঁটিতে ক্লান্তি ছিল না আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা পথ দেখিয়ে দিচ্ছিলেন। আমরা পেছনে পেছনে হাঁটছি। বাসন্তীর ভাঙা বাড়িতে গিয়ে নেত্রী আমাদের ডাকলেন। বললেন, দেখো এই সেই প্রতিবন্ধী বাসন্তী যাকে ’৭৪ সালে জাল পরিয়ে গোয়েবলসীয় প্রচারণা চালানো হয়েছিল বঙ্গবন্ধু সরকারের বিরুদ্ধে। বাসন্তীর বাড়ি তখন যেমন ছিল এখনো তা আছে। বাসন্তীকে নিয়ে সব সরকারই রাজনীতি করেছে। তার ভাগ্যের পরিবর্তনে কেউ কিছু করেনি। তিনি বলেন, জাল পরানোর পুরোটাই ছিল ষড়যন্ত্র। সেই ষড়যন্ত্রের কঠিন বাস্তবতা তোমাদের দেখাতে, সত্য প্রকাশ করতে নিয়ে এসেছি। শেখ হাসিনা বাসন্তীকে তখন নগদ ৩০ হাজার টাকা দিলেন। বললেন, ক্ষমতায় এলে উত্তরাঞ্চলের মঙ্গা দূর করব। এ অঞ্চলে কোনো অভাব থাকবে না। মানুষের দুঃখ দূর হবে। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আনসার সাহেব, যিনি ওই এলাকার চেয়ারম্যান ছিলেন, তিনি বললেন, তখন আশপাশে লঙ্গরখানা খোলা হয়েছিল। নিয়মিত খাবার বিতরণ হতো লঙ্গরখানায়। কোনো সমস্যা ছিল না। হঠাৎ শুনলাম ঢাকা থেকে দুজন সাংবাদিক এসেছেন। তারা বললেন, বন্যার খবর প্রকাশ করতে এসেছি। খবর দেখে আরও সাহায্য বাড়াবে সরকার। তারাই বাসন্তীর শরীরে জাল পরালেন টাকা দিয়ে। ছবি তোলার সময় পাট খেতে শাক তুলছিল বাসন্তী। প্রতিবন্ধী গরিব ঘরের মেয়েটি কথাও বলতে পারত না। অথচ তাকে ব্যবহার করা হলো সরকারবিরোধী হাতিয়ার হিসেবে। উত্তরাঞ্চলের বিখ্যাত সাংবাদিক মোনাজাত উদ্দিন রংপুর থেকে এসেছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর খবর সংগ্রহ করতে। তিনি বললেন, বাসন্তী প্রতিবন্ধী তিনি অনেক আগেই দৈনিক সংবাদে এ খবর প্রকাশ করেছেন। বাসন্তীকে নিয়ে শেখ হাসিনা তাঁর কথা রেখেছেন। তিনি ’৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে বাসন্তীর জন্য আবার টাকাপয়সা পাঠিয়েছিলেন। তার ঘর মেরামত করে দিয়েছিলেন। ২০০৯ সালেও তিনি বাসন্তীকে ভোলেননি। তাকে বাড়ি তৈরি করে দিয়েছেন। বাসন্তী মারা গেছেন। তবে এখনো বাসন্তীকে নিয়ে আলোচনা হয়। বাসন্তীকান্ড নিয়ে মৃত মানুষকে নিয়ে কথা বলতে চাই না। আল্লাহ সবাইকে ক্ষমা করুন। সেই ঘটনার রিপোর্টার ইত্তেফাকের শফিকুল কবীরের শেষ জীবন ছিল বড় বেদনার। তার পুত্রের দ্বিতীয় বিয়ের ঘটনায় পুত্রবধূ ও দুই নাতি-নাতনি আত্মহত্যা করেন। তারা মৃত্যুর আগে সংকট নিরসনে তাদের পাশে না থাকার জন্য শফিকুল কবীরকে দায়ী করেন। আত্মহত্যার আগে দেয়ালে অনেক কথা লেখা ছিল। অন্যদিকে ফটোসাংবাদিক আফতাব আহমেদও নিঃসঙ্গ জীবনে খুনের শিকার হন। তার টাকাপয়সা লুট করতেই দারোয়ান-ড্রাইভার তাকে খুন করে। পরে পুলিশ খুনিদের আটক করে ঘটনার রহস্য উন্মোচন করে।

স্বাধীনতার পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি কুৎসা রটনাতে ছিল জাসদের মুখপত্র গণকণ্ঠ। শেখ কামালের বিরুদ্ধে কল্পিত ব্যাংক ডাকাতির মিথ্যাচার গণকণ্ঠে প্রকাশিত হয়েছিল। সেদিন শেখ কামালের সঙ্গে গাড়িতে ছিলেন আজকের বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, শমসের মবিন চৌধুরীর ভাই শাহান, উত্তরা ক্লাবের সদস্য ও ব্যক্তিগত জীবনে ব্যবসায়ী মাসুদ ভাইসহ আরও অনেকে। তারা সবাই শেখ কামালের সঙ্গে চলতেন। ঘটনার নীরব সাক্ষী ছিলেন তারাও। তাদের সঙ্গে এ নিয়ে কথা হয়েছে বিভিন্ন সময়ে। সবাই মিলে ঘুরতে বের হয়ে খবর পান বাংলাদেশ ব্যাংকে সর্বহারা পার্টির অস্ত্রধারীরা ও জাসদের গণবাহিনী হামলা করেছে। এ খবরের সত্যতা জানতে গিয়ে নটর ডেম কলেজের সামনে পুলিশের ভুল বোঝাবুঝির শিকার হন শেখ কামালসহ তাঁর বন্ধুরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে তারা যাননি। তার আগেই পুলিশ তাদের গাড়িকে গণবাহিনীর গাড়ি মনে করে গুলি করেছিল। এ খবরটিকে ভয়াবহভাবে মিথ্যা রূপ দিয়ে খবর প্রকাশ হয়েছিল জাসদের গণকণ্ঠে। জাসদের তৈরি করা সেই কুৎসার জবাব এখনো আওয়ামী লীগকে দিতে হয়। তখন গণকণ্ঠ, হক কথাসহ অনেক পত্রিকার কাজ ছিল সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর সরকারকে বিব্রত করা। এগুলো মোটেও সাংবাদিকতা ছিল না। গোয়েবলসীয় কায়দায় প্রকাশিত মিথ্যাচার সাংবাদিকতা হতে পারে না।

যুগে যুগে আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধু পরিবারের বিরুদ্ধে কুৎসা প্রকাশিত হয়েছে পরিকল্পিতভাবে। আওয়ামী লীগ কোনো কিছুর জবাব সঠিকভাবে দিতে পারেনি। এখনো পারছে না। আর পারছে না বলেই শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র এখনো চলছে। পরিকল্পিতভাবে মিথ্যাচার হচ্ছে দেশ-বিদেশে। সাইবার সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ভারতের মতো উদার গণতান্ত্রিক দেশও কঠোর অবস্থান নিয়েছে। ইউটিউব, ফেসবুকের কনটেন্ট কঠোরভাবে নজরদারিতে রেখেছে ভারত। এ প্রতিষ্ঠানগুলোকে তারা বাধ্য করেছে ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে অফিস খুলতে। ভারত পারলে আমরা কেন পারছি না জানি না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও রাষ্ট্রনায়কদের বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের একটা সীমারেখা থাকে। পশ্চিমা দেশ মুখে অনেক কথা বলে। সামাজিক মাধ্যমের দিকে তাদের রাষ্ট্রনায়কদেরও কঠোর দৃষ্টি রয়েছে। বাংলাদেশকে এ নিয়ে বসে থাকলে হবে না। একটা অবস্থান অবশ্যই নিতে হবে। রাষ্ট্র, জাতির পিতা ও প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ইউটিউবসহ সামাজিক মাধ্যমে ছড়ানো নোংরা কুৎসামূলক ভিডিও তুলে নিতে হবে। এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট মাননীয়রা কী কাজ করছেন জানি না। সরকারকে সাইবারসন্ত্রাস নিয়ে অনেক বেশি সতর্ক হতে হবে।

মিডিয়ার গুজব সবচেয়ে বেশি হয়েছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে। হিটলারের তথ্যমন্ত্রী ছিলেন গোয়েবলস। তিনি জিন্দাকে মুর্দা আর মুর্দাকে জিন্দা বানাতেন। তখন রেডিও ছিল সবচেয়ে বড় মাধ্যম। যুদ্ধ সামনে রেখে জার্মানির ঘরে ঘরে রেডিও পৌঁছে দেন হিটলার। রেডিওতে প্রতিদিন যুদ্ধ নিয়ে কেচ্ছাকাহিনি তৈরি করতেন গোয়েবলস। মানুষ রেডিওর খবর অন্ধভাবে বিশ্বাস করত। মানুষের সেই বিশ্বাসের সুযোগ নিয়েছিলেন গোয়েবলস। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কোথাও জার্মানির সেনারা পরাজিত হলে হিটলারের মিডিয়ায় প্রচারিত হতো বিশাল জয়ের খবর। তখন এত যাচাই-বাছাইয়ের সুযোগ ছিল না। গোয়েবলস তার প্রথম জীবন থেকে এমন ছিলেন। শুধু বেতার নয়, পত্রপত্রিকায়ও দীর্ঘ সময় জুড়ে মিথ্যাচারে লিপ্ত ছিলেন গোয়েবলস। আর মিথ্যাচারের পুরস্কারও পেতেন হিটলারের কাছ থেকে। গোয়েবলসের মূল থিওরি ছিল একটি মিথ্যাকে বারবার প্রকাশ করা। মানুষ একটা সময় তা সত্য বলে ধরে নেবে।  দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মধ্য দিয়ে হিটলার ও গোয়েবলস যুগের অবসান হয়েছে। কিন্তু বাস্তবিকভাবে তার অনুসারীর সংখ্যা কমেনি। এখনো এই যুগে এই সময়ে এমন মিথ্যাচারই হয়।  মানুষ মিথ্যাচার মন দিয়ে পড়ে, শোনে ও দেখে। কেউ বিশ্বাস করে, কেউ করে না। তার পরও প্রচারকারীরা থামে না।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে