শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২৩

কেন শেখ হাসিনার বিকল্প নেই

অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী
প্রিন্ট ভার্সন
কেন শেখ হাসিনার বিকল্প নেই

কমিউনিটি ক্লিনিক ট্রাস্টি বোর্ডের সভাপতি হওয়ায় আমাকে বিভিন্ন সময় দেশের বিভিন্ন জায়গায় যেতে হয়। মানুষের সঙ্গে মিশতে হয়। দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠী থেকে শুরু করে ডিসি, ইউএনও, ডিভিশনাল কমিশনারসহ বিভিন্ন সচিবের সঙ্গেও আমার ওঠা-বসা এবং কথাবার্তা হয়। তারা প্রায়ই আমাকে একটি প্রশ্ন করেন যে, শেখ হাসিনা দেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দলের প্রধান এবং একই সঙ্গে তিনি সরকারপ্রধানের দায়িত্বও পালন করে যাচ্ছেন। একজন দলীয় নেত্রীর বিকল্প হিসেবে তাঁর সমান তো দূরের কথা, তাঁর কাছাকাছি কোনো নেতা বা নেত্রীও কেন দেখা যাচ্ছে না? একই সঙ্গে তারা বলেন, তিনি আসার পর আওয়ামী লীগ ভাগ হলো।  তাদের একটি শক্তিশালী সহযোগী সংগঠন ছাত্রলীগও ভাগ হয়ে গেল। তারপরও দেখা গেল দার্শনিক শেখ হাসিনাই অপ্রতিদ্বন্দ্বী থেকে গেলেন। দল চালানোর মতো তাঁর কাছাকাছি কিংবা তাঁকে চ্যালেঞ্জ জানানোর মতো কোনো নেতা বা নেত্রী দেখা যাচ্ছে না।

কিছু বিশেষ কারণেই রাজিনীতির মাঠে দার্শনিক শেখ হাসিনার কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী এখনো তৈরি হয়নি। কারণ বেশির ভাগ দল নেতা-নেত্রী ক্ষমতায় আসার আগে, নির্বাচনের আগে অনেক প্রতিশ্রুতি দিলেও নির্বাচনের পর তারা তাদের কথা রাখেন না। কিন্তু দার্শনিক শেখ হাসিনা সবার থেকে আলাদা। তিনি শুধু বলার জন্য বলেন না। তিনি যা বলেন, যে প্রতিশ্রুতি দেন, সেটি করে দেখান।

আমরা যদি আওয়ামী লীগের কথা বলি, তাহলে আমাদের ফিরে যেতে হবে সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে। বাংলা, বাঙালি, স্বাধীনতা ও স্বাধিকার অর্জনের লক্ষ্যে ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হলের অ্যাসেম্বলি হলে শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠার সময় ছিল পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ। পরবর্তী সময়ে ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের পর পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগের পরিবর্তে হয় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। তৎকালীন তরুণ নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের প্রেরণায় ও পৃষ্ঠপোষকতায় একঝাঁক সূর্যবিজয়ী স্বাধীনতাপ্রেমী তারুণ্যের উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয় এশিয়া মহাদেশের ‘বৃহত্তম’ ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। পরবর্তীতে তখনকার মুজিব ভাই ছাত্রলীগ ছেড়ে দিয়ে মূল দল আওয়ামী লীগে যোগ দিলেন। কারণ তিনি বুঝেছিলেন রাজনৈতিক সংগঠন ছাড়া শুধু ছাত্র সংগঠন দিয়ে দেশের সরকার পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। সে সময় মওলানা ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক- তাঁরা খুবই গুরুত্বপূর্ণ নেতা হিসেবে বিবেচিত। শেখ মুজিব তাঁদের কাছ থেকে রাজনীতি শিখেছেন এবং তাঁরা সবাই শেখ মুজিবকে অনেক পছন্দ করতেন, কারণ কোনো ব্যাপারে তিনি আপস করতে রাজি ছিলেন না। তিনি ছিলেন একজন সৎ রাজনৈতিক কর্মী এবং তাঁর সাংগঠনিক ক্ষমতা ছিল অতুলনীয়। তিনি শুধু সংগঠনের মধ্যে আসেননি, সংগঠনকে ধারণ করেছেন এবং সংগঠনকে কীভাবে এগিয়ে নিতে হবে সেটির রোডম্যাপও তিনি তৈরি করেছিলেন।

যেহেতু তিনি বাংলার আনাচে-কানাচে ঘুরেছেন তাই তিনি জনগণের আশা-আকাক্সক্ষা হৃদয়ঙ্গম করতে পেরেছিলেন। যার ফলে তিনি যে কাজ করেছেন, যে বক্তব্য দিয়েছেন সবই ছিল জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন। এটিই তাঁর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা। যার ফলে জনগণের কথা বলেই তিনি ছয় দফা দিলেন। ছয় দফা অতি অল্প সময়ের মধ্যেই অনেক জনপ্রিয় হয়ে গেল। এরপর বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে। তাঁকে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দিয়ে হত্যা করার চেষ্টা করা হয়েছে। ছয় দফা দেওয়ার পর তাঁর দলের গুরুত্বপূর্ণ বিজ্ঞ রাজনীতিবিদ যারা ছিলেন তাঁরা অধিকাংশই তাঁকে ছেড়ে চলে গেলেন। যে সংগঠনটি তাঁর সঙ্গে পেলেন সেটি ছিল তরুণদের অংশ। বলা যায় বি-টিম তাদেরই তিনি গড়ে তুললেন এবং তাদের দিয়েই তিনি ছয় দফা বাস্তবায়ন করলেন। শেষ পর্যন্ত গণঅভ্যুত্থান এবং দেশটাকে স্বাধীন করলেন। এখন পর্যন্ত কিন্তু সেই বঙ্গবন্ধুর সংগঠনই আছে। বঙ্গবন্ধু এটা করতে পেরেছিলেন কারণ তাঁর একটি রাজনৈতিক দর্শন ছিল, একটি রোডম্যাপ ছিল, একটি আদর্শ ছিল।

দেশ স্বাধীন হলেও স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তিরা তখন সজাগ ছিল এবং স্বাধীনতার সাড়ে তিন বছরের মাথায় তাঁকে সপরিবারে হত্যা করা হয়। সংগঠনকে ঠিক রাখতেই তিরিশের কোটা পার হওয়ার পরপরই বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে দলীয় প্রধান করে আনা হলো। শেখ হাসিনাকে যখন দলীয় প্রধান করা হলো তখন তিনি তাঁর জীবনের ঝুঁকি নিয়েই ১৯৮১ সালের ১৭ মে দেশে ফিরে এলেন। সেদিনই বঙ্গবন্ধুবিহীন বাংলাদেশের পুনর্জন্ম হয়েছিল। সেদিন বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা লাখো জনতার সংবর্ধনার জবাবে বলেছিলেন, ‘আমি সবকিছু হারিয়ে আপনাদের মাঝে এসেছি। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশিত পথে তাঁর আদর্শ বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে জাতির পিতার হত্যার বিচার করতে আমি জীবন উৎসর্গ করতে চাই। বাংলার দুখী মানুষের সেবায় আমি আমার এ জীবন দান করতে চাই। আমার আর হারানোর কিছুই নেই। পিতা-মাতা, ভাই সবাইকে হারিয়ে আমি আপনাদের কাছে এসেছি, আমি আপনাদের মাঝেই তাদের ফিরে পেতে চাই।’

১৯৮১ সালে দলীয় প্রধান হলেও শেখ হাসিনার রাজনৈতিক জীবনের সূচনা অনেক আগে। ১৯৬২-তে স্কুলের ছাত্রী হয়েও আইয়ুববিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছিলেন। আজিমপুর গার্লস স্কুল থেকে তাঁর নেতৃত্বে মিছিল গিয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে। যখন মেয়েদের মধ্যে ছাত্রলীগ ছিল না বললেই চলে তখন শেখ হাসিনা গভর্নমেন্ট ইন্টারমিডিয়েট গার্লস কলেজে (বর্তমানে বদরুননেসা সরকারি মহিলা কলেজ) অধ্যয়নকালে ১৯৬৬-৬৭ শিক্ষাবর্ষে কলেজ ইউনিয়নের সহসভাপতি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিলেন এবং বিপুল ব্যবধানে জয়ী হয়েছিলেন। তিনি যখন আওয়ামী লীগের মতো একটি দলের প্রধান হয়ে এলেন তখন বেশ কিছু জায়গায় তিনি তাঁর পিতার মতো অবস্থারই সম্মুখীন হলেন। যারা তাঁকে খুব গরজ করে এনেছিলেন তারা ভেবেছিলেন শেখ হাসিনা রাজনীতির কী বোঝেন। কিন্তু যখন তারা দেখলেন শেখ হাসিনার রাজনৈতিক দর্শন অনেক পরিপক্ব এবং যদি সময় দেওয়া হয় তাহলে এই দল শেখ হাসিনার কথায় উঠবে-বসবে- তার আগেই বাকশাল করে তাঁকে আঘাত করা হলো। বাকশাল করার সময় ১৯টি জেলা ছিল এবং প্রায় প্রতিটি জেলাতেই প্রেসিডেন্ট বা সেক্রেটারি বাকশালে চলে গেল। ছয় দফা দেওয়ার পর বঙ্গবন্ধু যেমন ‘বি’ টিম পেয়েছিলেন, শেখ হাসিনাও ঠিক সেরকম ‘বি’ টিম পেলেন। সেই ‘বি’ টিমকে শেখ হাসিনা শুধু ‘এ’ টিম না চ্যাম্পিয়ন টিম গড়ে তুললেন। বঙ্গবন্ধুর মতো তিনিও দলের একটি রোডম্যাপ তৈরি করলেন, দলকে সুসংগঠিত রাখলেন এবং প্রতিটি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলেন। নির্বাচনের আগে তিনি জানতেন যে, সামরিক সরকার তাঁর সব ক্ষমতার বলে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় আসা থেকে প্রতিহত করবে। কিন্তু তিনি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা থেকে পিছপা হননি। কারণ তিনি জানতেন যে তাঁর দর্শন বাস্তবায়ন ও দলকে সুসংগঠিত করতে এবং ভবিষ্যতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসতে হলে নির্বাচনে অবশ্যই অংশগ্রহণ করতে হবে।

এর মাধ্যমে স্বাভাবিকভাবেই তাঁর নেতৃত্বের গুণাবলি ফুটে উঠল এবং ২১ বছর পর তিনি রাষ্ট্রক্ষমতায় এলেন। ক্ষমতায় আসার পর তিনি জনগণের সেবায় নেমে পড়লেন। কিন্তু ষড়যন্ত্রকারীরাও বসে ছিল না। শুধু দলের বাইরে নয়, দলের ভিতর থেকেও অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, যার কারণে পরবর্তী নির্বাচনে হেরে গেলেন। কিন্তু হেরে যাওয়ার পর তিনি দলকে আবার সুসংগঠিত করা শুরু করলেন। সব বাধা এবং ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে ২০০৮ সালে বিশাল ব্যবধানে জয়ী হয়ে আবারও রাষ্ট্রক্ষমতায় আসেন দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক।

২০০৮ সালের ১২ ডিসেম্বর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নির্বাচনী ইশতেহার ‘দিন বদলের সনদ’ ঘোষণা করেছিল। সেই ইশতেহারে ২০২১ সালের মধ্যে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত মধ্যম আয়ের দেশ গড়ার স্বপ্ন ‘রূপকল্প ২০২১’ ঘোষণা করা হয়েছিল। এটি এখন আর স্বপ্ন নয়, কারণ ২০২১ সালের মধ্যেই বাংলাদেশ পেয়েছে এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের মর্যাদা। স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বাংলাদেশের উত্তরণের চূড়ান্ত সুপারিশ জাতিসংঘ অনুমোদন করেছে। এ সাফল্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর নেতৃত্বের। তিনি শুধু এখানেই থেমে যাননি। ২০২১ থেকে ২০৪১ সাল পর্যন্ত প্রেক্ষিত পরিকল্পনা বাস্তবায়ন, ২০২৫ সালে অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা বাস্তবায়ন, ২০৩০ সালে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জন, ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা এবং ২১০০ সালের মধ্যে বদ্বীপ পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন অদম্য প্রত্যয়ী নেতা শেখ হাসিনা। এ রকম দর্শনভিত্তিক দূরদর্শী রাষ্ট্রনায়ক বিশ্বে বিরল। তাঁর মতো রাজনৈতিক দর্শন নিয়ে এগিয়ে যাবে এমন কোনো নেতা পাওয়া যাচ্ছে না এবং কোনো দলও পাওয়া যাচ্ছে না। এর কারণ কী?

কারণ হলো- যেসব রাজনৈতিক দল আছে তাদের সঠিক কোনো রোডম্যাপ নেই। রোডম্যাপ না থাকার কারণে তারা ক্ষমতায় এলে কী করবে সেটি জনগণের কাছে স্পষ্ট করতে পারছে না। শেখ হাসিনা যেমন ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়বেন সেটি স্পষ্ট করেছিলেন এবং করে দেখিয়েছেন। এখন বলছেন, স্মার্ট বাংলাদেশ হবে, ইনশা আল্লাহ এটাও হবে। তিনি জনগণের বিশ্বাস অর্জন করতে সক্ষম হয়েছিলেন। সাধারণ জনগণ, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য সারা দেশে কমিউনিটি ক্লিনিক ’৯৬ সালে তিনিই করেছিলেন। কিন্তু বিরোধী দল ক্ষমতায় এসে, কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দিল। শেখ হাসিনাকে শায়েস্তা করতে গিয়ে তারা জনগণকে শায়েস্তা করলেন। নেতা হওয়ার জন্য যে আদর্শ দরকার, যে পথে চলা দরকার, যে রোডম্যাপ থাকা দরকার সেটি তাদের নেই। এ কারণেই দেখা যাচ্ছে শেখ হাসিনার সমকক্ষ নেতা বা নেত্রীর সাক্ষাৎ আমরা পাচ্ছি না এবং একইভাবে দেখা যাচ্ছে কেউ দলও সেভাবে সুসংগঠিত করতে পারছে না।

তাই আমি বলব, বাংলাদেশে এখনো শেখ হাসিনার বিকল্প নেতৃত্ব তৈরি হয়নি। তিনি জাতির পিতার রক্ত ও আদর্শের উত্তরসূরি। রাজনৈতিক প্রজ্ঞায়, নেতৃত্বের সৌকর্যে, দল ও দেশ পরিচালনায় আত্মবিশ্বাস, দক্ষতা ও পরিপক্বতায় তাঁর ধারেকাছে কেউ নেই।  ন্যায়নীতি ও আদর্শের প্রশ্নে তিনি অবিচল। তিনি সততার মূর্তপ্রতীক, সংগ্রামে আপসহীন, অধিকার আদায়ে বজ্রকণ্ঠ, দেশপ্রেমে অনন্য। তিনি বিশ্বের অন্যতম সেরা সৎ ও পরিশ্রমী প্রধানমন্ত্রী। তিনি বাঙালি জাতির জন্য আশীর্বাদ। তাঁর বিকল্প তিনি নিজেই।

লেখক : সাবেক উপদেষ্টা, চেয়ারম্যান, বিএমআরসি

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কালভার্টের পাশে পড়ে থাকা নবজাতকের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে কালভার্টের পাশে পড়ে থাকা নবজাতকের লাশ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল
গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জামায়াতের নির্বাচনী দায়িত্বশীলদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি
মেহেরপুরে জামায়াতের নির্বাচনী দায়িত্বশীলদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেমিনিতে ছবি দিলেই তৈরি হবে ভিডিও
জেমিনিতে ছবি দিলেই তৈরি হবে ভিডিও

১০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় দাখিল পরীক্ষায় শীর্ষ অবস্থানে দারুননাজাত মডেল মাদ্রাসা
ভালুকায় দাখিল পরীক্ষায় শীর্ষ অবস্থানে দারুননাজাত মডেল মাদ্রাসা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত
রাবিতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের
বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার
পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫
থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা
৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ
পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’
নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন
শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু
মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ
জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে
এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা