শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২৩

কেন শেখ হাসিনার বিকল্প নেই

অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী
প্রিন্ট ভার্সন
কেন শেখ হাসিনার বিকল্প নেই

কমিউনিটি ক্লিনিক ট্রাস্টি বোর্ডের সভাপতি হওয়ায় আমাকে বিভিন্ন সময় দেশের বিভিন্ন জায়গায় যেতে হয়। মানুষের সঙ্গে মিশতে হয়। দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠী থেকে শুরু করে ডিসি, ইউএনও, ডিভিশনাল কমিশনারসহ বিভিন্ন সচিবের সঙ্গেও আমার ওঠা-বসা এবং কথাবার্তা হয়। তারা প্রায়ই আমাকে একটি প্রশ্ন করেন যে, শেখ হাসিনা দেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দলের প্রধান এবং একই সঙ্গে তিনি সরকারপ্রধানের দায়িত্বও পালন করে যাচ্ছেন। একজন দলীয় নেত্রীর বিকল্প হিসেবে তাঁর সমান তো দূরের কথা, তাঁর কাছাকাছি কোনো নেতা বা নেত্রীও কেন দেখা যাচ্ছে না? একই সঙ্গে তারা বলেন, তিনি আসার পর আওয়ামী লীগ ভাগ হলো।  তাদের একটি শক্তিশালী সহযোগী সংগঠন ছাত্রলীগও ভাগ হয়ে গেল। তারপরও দেখা গেল দার্শনিক শেখ হাসিনাই অপ্রতিদ্বন্দ্বী থেকে গেলেন। দল চালানোর মতো তাঁর কাছাকাছি কিংবা তাঁকে চ্যালেঞ্জ জানানোর মতো কোনো নেতা বা নেত্রী দেখা যাচ্ছে না।

কিছু বিশেষ কারণেই রাজিনীতির মাঠে দার্শনিক শেখ হাসিনার কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী এখনো তৈরি হয়নি। কারণ বেশির ভাগ দল নেতা-নেত্রী ক্ষমতায় আসার আগে, নির্বাচনের আগে অনেক প্রতিশ্রুতি দিলেও নির্বাচনের পর তারা তাদের কথা রাখেন না। কিন্তু দার্শনিক শেখ হাসিনা সবার থেকে আলাদা। তিনি শুধু বলার জন্য বলেন না। তিনি যা বলেন, যে প্রতিশ্রুতি দেন, সেটি করে দেখান।

আমরা যদি আওয়ামী লীগের কথা বলি, তাহলে আমাদের ফিরে যেতে হবে সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে। বাংলা, বাঙালি, স্বাধীনতা ও স্বাধিকার অর্জনের লক্ষ্যে ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হলের অ্যাসেম্বলি হলে শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠার সময় ছিল পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ। পরবর্তী সময়ে ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের পর পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগের পরিবর্তে হয় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। তৎকালীন তরুণ নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের প্রেরণায় ও পৃষ্ঠপোষকতায় একঝাঁক সূর্যবিজয়ী স্বাধীনতাপ্রেমী তারুণ্যের উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয় এশিয়া মহাদেশের ‘বৃহত্তম’ ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। পরবর্তীতে তখনকার মুজিব ভাই ছাত্রলীগ ছেড়ে দিয়ে মূল দল আওয়ামী লীগে যোগ দিলেন। কারণ তিনি বুঝেছিলেন রাজনৈতিক সংগঠন ছাড়া শুধু ছাত্র সংগঠন দিয়ে দেশের সরকার পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। সে সময় মওলানা ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক- তাঁরা খুবই গুরুত্বপূর্ণ নেতা হিসেবে বিবেচিত। শেখ মুজিব তাঁদের কাছ থেকে রাজনীতি শিখেছেন এবং তাঁরা সবাই শেখ মুজিবকে অনেক পছন্দ করতেন, কারণ কোনো ব্যাপারে তিনি আপস করতে রাজি ছিলেন না। তিনি ছিলেন একজন সৎ রাজনৈতিক কর্মী এবং তাঁর সাংগঠনিক ক্ষমতা ছিল অতুলনীয়। তিনি শুধু সংগঠনের মধ্যে আসেননি, সংগঠনকে ধারণ করেছেন এবং সংগঠনকে কীভাবে এগিয়ে নিতে হবে সেটির রোডম্যাপও তিনি তৈরি করেছিলেন।

যেহেতু তিনি বাংলার আনাচে-কানাচে ঘুরেছেন তাই তিনি জনগণের আশা-আকাক্সক্ষা হৃদয়ঙ্গম করতে পেরেছিলেন। যার ফলে তিনি যে কাজ করেছেন, যে বক্তব্য দিয়েছেন সবই ছিল জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন। এটিই তাঁর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা। যার ফলে জনগণের কথা বলেই তিনি ছয় দফা দিলেন। ছয় দফা অতি অল্প সময়ের মধ্যেই অনেক জনপ্রিয় হয়ে গেল। এরপর বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে। তাঁকে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দিয়ে হত্যা করার চেষ্টা করা হয়েছে। ছয় দফা দেওয়ার পর তাঁর দলের গুরুত্বপূর্ণ বিজ্ঞ রাজনীতিবিদ যারা ছিলেন তাঁরা অধিকাংশই তাঁকে ছেড়ে চলে গেলেন। যে সংগঠনটি তাঁর সঙ্গে পেলেন সেটি ছিল তরুণদের অংশ। বলা যায় বি-টিম তাদেরই তিনি গড়ে তুললেন এবং তাদের দিয়েই তিনি ছয় দফা বাস্তবায়ন করলেন। শেষ পর্যন্ত গণঅভ্যুত্থান এবং দেশটাকে স্বাধীন করলেন। এখন পর্যন্ত কিন্তু সেই বঙ্গবন্ধুর সংগঠনই আছে। বঙ্গবন্ধু এটা করতে পেরেছিলেন কারণ তাঁর একটি রাজনৈতিক দর্শন ছিল, একটি রোডম্যাপ ছিল, একটি আদর্শ ছিল।

দেশ স্বাধীন হলেও স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তিরা তখন সজাগ ছিল এবং স্বাধীনতার সাড়ে তিন বছরের মাথায় তাঁকে সপরিবারে হত্যা করা হয়। সংগঠনকে ঠিক রাখতেই তিরিশের কোটা পার হওয়ার পরপরই বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে দলীয় প্রধান করে আনা হলো। শেখ হাসিনাকে যখন দলীয় প্রধান করা হলো তখন তিনি তাঁর জীবনের ঝুঁকি নিয়েই ১৯৮১ সালের ১৭ মে দেশে ফিরে এলেন। সেদিনই বঙ্গবন্ধুবিহীন বাংলাদেশের পুনর্জন্ম হয়েছিল। সেদিন বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা লাখো জনতার সংবর্ধনার জবাবে বলেছিলেন, ‘আমি সবকিছু হারিয়ে আপনাদের মাঝে এসেছি। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশিত পথে তাঁর আদর্শ বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে জাতির পিতার হত্যার বিচার করতে আমি জীবন উৎসর্গ করতে চাই। বাংলার দুখী মানুষের সেবায় আমি আমার এ জীবন দান করতে চাই। আমার আর হারানোর কিছুই নেই। পিতা-মাতা, ভাই সবাইকে হারিয়ে আমি আপনাদের কাছে এসেছি, আমি আপনাদের মাঝেই তাদের ফিরে পেতে চাই।’

১৯৮১ সালে দলীয় প্রধান হলেও শেখ হাসিনার রাজনৈতিক জীবনের সূচনা অনেক আগে। ১৯৬২-তে স্কুলের ছাত্রী হয়েও আইয়ুববিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছিলেন। আজিমপুর গার্লস স্কুল থেকে তাঁর নেতৃত্বে মিছিল গিয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে। যখন মেয়েদের মধ্যে ছাত্রলীগ ছিল না বললেই চলে তখন শেখ হাসিনা গভর্নমেন্ট ইন্টারমিডিয়েট গার্লস কলেজে (বর্তমানে বদরুননেসা সরকারি মহিলা কলেজ) অধ্যয়নকালে ১৯৬৬-৬৭ শিক্ষাবর্ষে কলেজ ইউনিয়নের সহসভাপতি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিলেন এবং বিপুল ব্যবধানে জয়ী হয়েছিলেন। তিনি যখন আওয়ামী লীগের মতো একটি দলের প্রধান হয়ে এলেন তখন বেশ কিছু জায়গায় তিনি তাঁর পিতার মতো অবস্থারই সম্মুখীন হলেন। যারা তাঁকে খুব গরজ করে এনেছিলেন তারা ভেবেছিলেন শেখ হাসিনা রাজনীতির কী বোঝেন। কিন্তু যখন তারা দেখলেন শেখ হাসিনার রাজনৈতিক দর্শন অনেক পরিপক্ব এবং যদি সময় দেওয়া হয় তাহলে এই দল শেখ হাসিনার কথায় উঠবে-বসবে- তার আগেই বাকশাল করে তাঁকে আঘাত করা হলো। বাকশাল করার সময় ১৯টি জেলা ছিল এবং প্রায় প্রতিটি জেলাতেই প্রেসিডেন্ট বা সেক্রেটারি বাকশালে চলে গেল। ছয় দফা দেওয়ার পর বঙ্গবন্ধু যেমন ‘বি’ টিম পেয়েছিলেন, শেখ হাসিনাও ঠিক সেরকম ‘বি’ টিম পেলেন। সেই ‘বি’ টিমকে শেখ হাসিনা শুধু ‘এ’ টিম না চ্যাম্পিয়ন টিম গড়ে তুললেন। বঙ্গবন্ধুর মতো তিনিও দলের একটি রোডম্যাপ তৈরি করলেন, দলকে সুসংগঠিত রাখলেন এবং প্রতিটি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলেন। নির্বাচনের আগে তিনি জানতেন যে, সামরিক সরকার তাঁর সব ক্ষমতার বলে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় আসা থেকে প্রতিহত করবে। কিন্তু তিনি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা থেকে পিছপা হননি। কারণ তিনি জানতেন যে তাঁর দর্শন বাস্তবায়ন ও দলকে সুসংগঠিত করতে এবং ভবিষ্যতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসতে হলে নির্বাচনে অবশ্যই অংশগ্রহণ করতে হবে।

এর মাধ্যমে স্বাভাবিকভাবেই তাঁর নেতৃত্বের গুণাবলি ফুটে উঠল এবং ২১ বছর পর তিনি রাষ্ট্রক্ষমতায় এলেন। ক্ষমতায় আসার পর তিনি জনগণের সেবায় নেমে পড়লেন। কিন্তু ষড়যন্ত্রকারীরাও বসে ছিল না। শুধু দলের বাইরে নয়, দলের ভিতর থেকেও অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, যার কারণে পরবর্তী নির্বাচনে হেরে গেলেন। কিন্তু হেরে যাওয়ার পর তিনি দলকে আবার সুসংগঠিত করা শুরু করলেন। সব বাধা এবং ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে ২০০৮ সালে বিশাল ব্যবধানে জয়ী হয়ে আবারও রাষ্ট্রক্ষমতায় আসেন দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক।

২০০৮ সালের ১২ ডিসেম্বর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নির্বাচনী ইশতেহার ‘দিন বদলের সনদ’ ঘোষণা করেছিল। সেই ইশতেহারে ২০২১ সালের মধ্যে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত মধ্যম আয়ের দেশ গড়ার স্বপ্ন ‘রূপকল্প ২০২১’ ঘোষণা করা হয়েছিল। এটি এখন আর স্বপ্ন নয়, কারণ ২০২১ সালের মধ্যেই বাংলাদেশ পেয়েছে এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের মর্যাদা। স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বাংলাদেশের উত্তরণের চূড়ান্ত সুপারিশ জাতিসংঘ অনুমোদন করেছে। এ সাফল্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর নেতৃত্বের। তিনি শুধু এখানেই থেমে যাননি। ২০২১ থেকে ২০৪১ সাল পর্যন্ত প্রেক্ষিত পরিকল্পনা বাস্তবায়ন, ২০২৫ সালে অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা বাস্তবায়ন, ২০৩০ সালে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জন, ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা এবং ২১০০ সালের মধ্যে বদ্বীপ পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন অদম্য প্রত্যয়ী নেতা শেখ হাসিনা। এ রকম দর্শনভিত্তিক দূরদর্শী রাষ্ট্রনায়ক বিশ্বে বিরল। তাঁর মতো রাজনৈতিক দর্শন নিয়ে এগিয়ে যাবে এমন কোনো নেতা পাওয়া যাচ্ছে না এবং কোনো দলও পাওয়া যাচ্ছে না। এর কারণ কী?

কারণ হলো- যেসব রাজনৈতিক দল আছে তাদের সঠিক কোনো রোডম্যাপ নেই। রোডম্যাপ না থাকার কারণে তারা ক্ষমতায় এলে কী করবে সেটি জনগণের কাছে স্পষ্ট করতে পারছে না। শেখ হাসিনা যেমন ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়বেন সেটি স্পষ্ট করেছিলেন এবং করে দেখিয়েছেন। এখন বলছেন, স্মার্ট বাংলাদেশ হবে, ইনশা আল্লাহ এটাও হবে। তিনি জনগণের বিশ্বাস অর্জন করতে সক্ষম হয়েছিলেন। সাধারণ জনগণ, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য সারা দেশে কমিউনিটি ক্লিনিক ’৯৬ সালে তিনিই করেছিলেন। কিন্তু বিরোধী দল ক্ষমতায় এসে, কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দিল। শেখ হাসিনাকে শায়েস্তা করতে গিয়ে তারা জনগণকে শায়েস্তা করলেন। নেতা হওয়ার জন্য যে আদর্শ দরকার, যে পথে চলা দরকার, যে রোডম্যাপ থাকা দরকার সেটি তাদের নেই। এ কারণেই দেখা যাচ্ছে শেখ হাসিনার সমকক্ষ নেতা বা নেত্রীর সাক্ষাৎ আমরা পাচ্ছি না এবং একইভাবে দেখা যাচ্ছে কেউ দলও সেভাবে সুসংগঠিত করতে পারছে না।

তাই আমি বলব, বাংলাদেশে এখনো শেখ হাসিনার বিকল্প নেতৃত্ব তৈরি হয়নি। তিনি জাতির পিতার রক্ত ও আদর্শের উত্তরসূরি। রাজনৈতিক প্রজ্ঞায়, নেতৃত্বের সৌকর্যে, দল ও দেশ পরিচালনায় আত্মবিশ্বাস, দক্ষতা ও পরিপক্বতায় তাঁর ধারেকাছে কেউ নেই।  ন্যায়নীতি ও আদর্শের প্রশ্নে তিনি অবিচল। তিনি সততার মূর্তপ্রতীক, সংগ্রামে আপসহীন, অধিকার আদায়ে বজ্রকণ্ঠ, দেশপ্রেমে অনন্য। তিনি বিশ্বের অন্যতম সেরা সৎ ও পরিশ্রমী প্রধানমন্ত্রী। তিনি বাঙালি জাতির জন্য আশীর্বাদ। তাঁর বিকল্প তিনি নিজেই।

লেখক : সাবেক উপদেষ্টা, চেয়ারম্যান, বিএমআরসি

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
সর্বশেষ খবর
লালনের সুরের ঢেউ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে
লালনের সুরের ঢেউ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে

এই মাত্র | শোবিজ

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

৪ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে: খায়ের ভূঁইয়া
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে: খায়ের ভূঁইয়া

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‘সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমরা যত দ্রুত পারি বিমানবন্দর চালু করব : বিমান উপদেষ্টা
আমরা যত দ্রুত পারি বিমানবন্দর চালু করব : বিমান উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রিশাদের পাঁচ উইকেট, ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিং বিপর্যয়
রিশাদের পাঁচ উইকেট, ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিং বিপর্যয়

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে বিএনপি সমাবেশ: দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণের অঙ্গীকার
রাজবাড়ীতে বিএনপি সমাবেশ: দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণের অঙ্গীকার

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তারেক রহমানের উদ্বেগ
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তারেক রহমানের উদ্বেগ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কলকাতা বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ ঢাকাগামী দুই ইন্ডিগো বিমানের
কলকাতা বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ ঢাকাগামী দুই ইন্ডিগো বিমানের

২৭ মিনিট আগে | এভিয়েশন

সলঙ্গায় ডোবার কচুরিপানার নিচ থেকে কঙ্কাল উদ্ধার
সলঙ্গায় ডোবার কচুরিপানার নিচ থেকে কঙ্কাল উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর সড়কে তীব্র যানজট
বিমানবন্দর সড়কে তীব্র যানজট

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে মাছ-ট্রলারসহ ১৪ ভারতীয় জেলে আটক
বঙ্গোপসাগরে মাছ-ট্রলারসহ ১৪ ভারতীয় জেলে আটক

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জান-মালের নিরাপত্তা দিতে পারলে হিন্দুরাও ভোট দেবে’
‘জান-মালের নিরাপত্তা দিতে পারলে হিন্দুরাও ভোট দেবে’

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে প্রফেশনাল ইন্সটিটিউট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে’
‘দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে প্রফেশনাল ইন্সটিটিউট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে’

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা
গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় আসলে হাওরবাসীর উন্নয়ন হবে : আনিসুল হক
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে হাওরবাসীর উন্নয়ন হবে : আনিসুল হক

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘নারী অধিকার ও ক্ষমতায়নে বিএনপিই পথপ্রদর্শক’
‘নারী অধিকার ও ক্ষমতায়নে বিএনপিই পথপ্রদর্শক’

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদক ও দুর্নীতি সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে: অতিরিক্ত আইজি
মাদক ও দুর্নীতি সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে: অতিরিক্ত আইজি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্যারিফের সমাধান না হলে চট্টগ্রাম বন্দর বন্ধ করে দেওয়া হবে’
‘ট্যারিফের সমাধান না হলে চট্টগ্রাম বন্দর বন্ধ করে দেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাঙ্গাইলে কৃষক প্রশিক্ষণ
টাঙ্গাইলে কৃষক প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিডনিতে গালা নাইট অনুষ্ঠিত
সিডনিতে গালা নাইট অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিগত সরকারের সময় ঘুমন্ত অবস্থায় ভোট হয়েছে: জাহিদ হোসেন
বিগত সরকারের সময় ঘুমন্ত অবস্থায় ভোট হয়েছে: জাহিদ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীরাই বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার প্রধান শক্তি : সেলিমা রহমান
নারীরাই বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার প্রধান শক্তি : সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ৭০ ভরি স্বর্ণসহ ২ কোটি টাকার মালামাল লুট
অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ৭০ ভরি স্বর্ণসহ ২ কোটি টাকার মালামাল লুট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানার বাড়িতে মিলল প্রেমিকার মরদেহ
প্রেমিকের নানার বাড়িতে মিলল প্রেমিকার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহরুখের জন্মদিন ঘিরে ৩০ শহরে চলচ্চিত্র উৎসব!
শাহরুখের জন্মদিন ঘিরে ৩০ শহরে চলচ্চিত্র উৎসব!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিদ্ধিরগঞ্জের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাহেব আলীর সহযোগী অস্ত্রসহ গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাহেব আলীর সহযোগী অস্ত্রসহ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে গলা কাটা লাশ উদ্ধার
রংপুরে গলা কাটা লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা
বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা

দেশগ্রাম

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন