শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

কয়েক হাজার সর্বস্বান্ত, দায় কার, কী করণীয়

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
কয়েক হাজার সর্বস্বান্ত, দায় কার, কী করণীয়

বঙ্গবাজারের সর্বগ্রাসী অগ্নিকান্ড জাপানের হিরোশিমায় আণবিক বোমা বিস্ফোরণের মতোই দেখাচ্ছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীসহ সবাই বাকরুদ্ধ। হওয়ারই কথা। এই আগুন পথে বসিয়েছে বহু খুদে থেকে মাঝারি ব্যবসায়ীকে, যাদের অনেকের সারা জীবনের সঞ্চয় নিঃশেষিত হয়েছে, যারা স্থানীয়ভাবে কেনা এবং বাইরে থেকে আমদানি করা বস্ত্র বিক্রি করে কিছুটা সুখের স্বপ্ন দেখছিলেন, যাদের বেশির ভাগ ব্যাংক থেকে উচ্চসুদে ঋণ নিয়ে পরিশোধের কথা মনে করে পাগলপ্রায়।  এটি যে শুধু বঙ্গবাজারের ব্যবসায়ীদেরই ক্ষতি করেছে, তা নয়। এটি গোটা দেশের সব মানুষ, বিশেষ করে তৈরি পোশাকের ব্যবসার সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের জন্যও বয়ে এনেছে চরম দুর্যোগ। উল্লেখ্য, বঙ্গবাজারের দোকানগুলো সারা দেশের কাপড় ব্যবসায়ীদের কাছে মালামাল পাঠাত।

দমকল বাহিনী প্রধান জানিয়েছেন, বেশ কয়েক বছর আগেই তার সংস্থা বঙ্গবাজার দোকান মালিক সমিতিকে সেখানে আগুনের ঝুঁকির ব্যাপারে সতর্ক করেই ক্ষান্ত হয়নি, এলাকায় বড় করে সতর্কতামূলক নোটিসও টানিয়েছিল। কিন্তু মালিক সমিতির নেতারা তাতে কান দেননি। বঙ্গবাজারের মালিকানা ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের, যা একটি বিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠান। সেই সংস্থার নির্বাচিত প্রধান ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস আগুন লাগার ভীতি সম্পর্কে বলেছেন, সেই আশঙ্কার কথা বিবেচনায় নিয়ে তার করপোরেশন পুরনো স্থাপনা ভেঙে সেখানে আধুনিক, অগ্নি এবং অন্যান্য দুর্যোগ প্রতিরোধক স্থাপনা তৈরির সিদ্ধান্ত নিলে মালিক সমিতির তথাকথিত নেতারা তাতে শুধু বাধাই দেননি, বরং হাই কোর্টে রিট মামলা করে স্থিতাদেশ আদায় করতে সক্ষম হওয়ায় করপোরেশন সেই পরিকল্পনা নিয়ে যথাসময়ে এগোতে পারেনি। মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস ঐতিহ্যগতভাবেই একজন আদর্শিক, সৎ চিন্তার, দেশপ্রেমী, মানবপ্রেমী ব্যক্তি। আইন পেশায় থাকাকালেও অন্যায় বা গণবিরোধী রায় হাসিলের জন্য আইনের ফাঁকফোকর খোঁজার কোনো প্রবণতা তার মধ্যে দেখা যেত না, যিনি একনিষ্ঠ সততা এবং নৈতিকতা সব সময় অনুসরণ করতেন। মামলা জেতার জন্য তিনি কখনো এথিকস বিরোধী কোনো পন্থা বা আরগুমেন্ট করতেন না, একজন বিচারপতি হিসেবে আমি যা সব সময়ই দেখেছি। তাই তার কথা অবিশ্বাস করার এবং তিনি যে এ বিষয়ে সচেতন ছিলেন, সেটি বিশ্বাস না করার কারণ নেই।

ব্যারিস্টার তাপস এবং দমকল বাহিনী প্রধানের ভাষ্য থেকে পরিষ্কার বোঝা যায়, মালিক সমিতির স্বার্থান্বেষীদের কারণেই পুরনো ভয়ার্ত স্থাপনা চূর্ণ করে ঝুঁকিমুক্ত স্থাপনা নির্মাণ সম্ভব হয়নি। জানা গেছে, এসব তথাকথিত নেতা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত। মূলত এদের কোনো রাজনৈতিক আনুগত্য নেই। ক্ষমতা পরিবর্তন প্রক্রিয়ায় যে দল ক্ষমতায় যায়, তারাও রাতারাতি সে দলে নাম লিখিয়ে তাদের অপকর্ম চালিয়ে যেতে থাকেন। এসব অমানুষের দল নিরীহ খুদে বা মাঝারি ব্যবসায়ীদের, যাদের অনেকেই দিন এনে দিন খাওয়া মানুষ, অনেক ক্ষেত্রে ভয়ভীতি দেখিয়ে, অথবা কোনো কোনো সময় মিষ্টি কথা বলে, প্রতারণামূলকভাবে খুদে, মাঝারি ব্যবসায়ীদের নাম ভাঙিয়ে নিজেদের ভাগ্য প্রসন্ন করে থাকেন, যার একটি অনন্য নজির আমরা সম্প্রতি দেখেছি যখন গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক নেতারা অধ্যাপক ইউনূসের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের উৎকোচ গ্রহণ করে মেহনতী শ্রমিকদের স্বার্থ ধ্বংস করেছিলেন। (এমনকি শ্রম আদালতের সে সময়ের চেয়ারম্যানকে পর্যন্ত উৎকোচ দিয়ে অধ্যাপক ইউনূসের পক্ষে রায় নেওয়ারও অভিযোগ উঠেছে)। এসব তথাকথিত নেতার একমাত্র কাজ অসৎ পন্থায় মুনাফা, যার জন্য তারা সবই করতে প্রস্তুত। তাতে অন্যদের কী ক্ষতি হলো, তা তাদের বিবেচনায় আসে না। প্রশ্ন উঠেছে, হাই কোর্ট স্থিতাবস্থার আদেশের বিরুদ্ধে সিটি করপোরেশন বা অন্য বিবাদীরা কোনো পদক্ষেপ নিয়েছিলেন কি না? হাই কোর্ট এ ধরনের অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশ প্রদান করলে তা খন্ডনের জন্য পদক্ষেপ নেওয়া বেশ সময়সাপেক্ষ প্রক্রিয়া, বিশেষ করে মামলাজটের কারণে। এ ধরনের অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ অপসারণের চেষ্টা হাই কোর্টেরই আদেশ প্রদানকারী বেঞ্চ অথবা আপিল বিভাগে করা যায়। কিন্তু কোনোটাই দ্রুতগতিতে সম্ভব হয় না। এ বিষয়ে করপোরেশনের আইনজীবীগণ এবং অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসের সংশ্লিষ্ট উপ অথবা সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলদেরও অগ্রণী ভূমিকা না থাকলে ফল হয় না। এ বিষয়ে সিটি করপোরেশন দফতরে বেতনভুক্ত আইন কর্মকর্তাদের দায়ই অধিক, কেননা মেয়র সাহেব এসব বিষয়ে দৈনন্দিন নজরদারি করবেন, তা আশা করা যায় না, সেটি সম্ভবও না। আরও দেখতে হবে করপোরেশনের আইনবিষয়ক কর্মকর্তা, প্যানেলভুক্ত অ্যাডভোকেটগণ এবং সংশ্লিষ্ট ডেপুটি বা সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলগণ তাদের দায়িত্ব যথারীতি পালন করেছেন কি না? এ মুহূর্তে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের, দমকল বাহিনীর এবং রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব হবে হাই কোর্ট প্রদত্ত স্থিতাবস্থা ভেকেট করার জন্য অগ্রাধিকার ভিত্তিতে হাই কোর্ট বা আপিল বিভাগের দ্বারস্থ হওয়া। দমকল বাহিনী, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ এবং ঢাকা মহানগর পুলিশকে রিটকারীরা পক্ষভুক্ত না করে থাকলে এ সংস্থাগুলোর, বিশেষ করে দমকল বাহিনী এবং রাজউকের উচিত হবে পক্ষভুক্ত হওয়ার জন্য আবেদন করা, কেননা স্থিতাবস্থা ভেকেট করার বিষয়ে এবং রিটটি চূড়ান্তভাবে খারিজ করার চেষ্টায় দমকল বাহিনী এবং রাজউকের যুক্তিতর্ক অবশ্যম্ভাবী হবে। হাই কোর্ট অবসরকালীন সময়ে অবসরকালীন বেঞ্চে যেতে হবে। তারপর স্থানটিতে পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী নতুন ভবন নির্মাণ করে সে ভবনের নতুন দোকান তাদের কাছেই ভাড়া দিতে হবে অগ্নিকান্ডের আগে যারা ভাড়াটিয়া ছিলেন। বলাবাহুল্য, বর্তমানে কালবিলম্ব না করে তাদের যতটা সম্ভব ক্ষতিপূরণ দিতে হবে যাতে তাদের ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে না নামতে হয়, যে প্রতিজ্ঞা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী করেছেন।

শুধু বঙ্গবাজারই নয়, ঢাকা শহরের বহু দোকানপাট, হাসপাতাল, বিদ্যায়তন, ভবন ইত্যাদিও ভয়াবহ অবস্থায় রয়েছে বলেও দমকল বাহিনী প্রতিনিয়ত জানাচ্ছে। বিপদ ঘটে যাওয়ার আগেই সেসব স্থাপনার ব্যাপারে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে, যার প্রাথমিক দায়িত্ব রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের। তাদের বিরুদ্ধে সীমাহীন দুর্নীতির অভিযোগ নতুন নয়; আর দুর্নীতিতে গা ভাসিয়ে সংস্থার কর্মকর্তারা অনুমোদনবিহীন বা অপরিকল্পিত স্থাপনার বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয় থাকছেন, যে বিষয়টিতে কঠোর অবস্থানে গিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে। প্রতিটি দোকান, অফিস, শিক্ষায়তন, ভবন এবং এমনকি বসবাস করার ফ্ল্যাটেও অগ্নিনিরোধক যন্ত্রপাতি বসানো বাধ্যতামূলক করতে হবে এবং সে বিধান পালন করা হচ্ছে কি না প্রতিনিয়ত তা তদারকি করতে হবে। প্রতি দুই বছর অন্তর সমস্ত স্থাপনায় বিদ্যুৎ এবং গ্যাস লাইন পরীক্ষা করা বাধ্যতামূলক করতে হবে। দোকানের ভিতর বা আশপাশে ধূমপান করতে হবে নিষিদ্ধ। দোকান এবং অন্যান্য স্থাপনায় সংশ্লিষ্ট সবাইকে অগ্নিকান্ডসহ অন্যান্য দুর্যোগে কী করণীয়, সে বিষয়ে প্রতিনিয়ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। মাঝারি বা বড় ধরনের শপিং মলে অগ্নিনির্বাপক বিশেষজ্ঞদের সার্বক্ষণিক অবস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে। বঙ্গবাজারে এ ধরনের ব্যবস্থা থাকলে সেখানে আগুন লাগলেও তা ছড়াতে পারত না। বঙ্গবাজারের আগুন আয়ত্তে আনার জন্য দমকল বাহিনী ছাড়াও পুলিশ, র‌্যাব, বিজেবি, সেনা, নৌ এবং বিমান বাহিনীর কর্মকর্তা ও সদস্যরা যে ভূমিকা পালন করেছেন, তা সত্যিই অভূতপূর্ব। সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টার পানি ছিটিয়ে যা করেছে, পুলিশের পানি ছিটানো গাড়ি আগুন নেভানোর জন্য যেভাবে ব্যবহৃত হয়েছে, তা আগে কখনো দেখা যায়নি। এ দৃশ্য দেখে আমার মনে হচ্ছিল ১৯৮৬ সালের এপ্রিল মাসে সে সময়ের সোভিয়েত ইউনিয়নের চেরনোবিলে পারমাণবিক কেন্দ্রের অগ্নিকান্ডের কথা, যে সময় সংশ্লিষ্ট সবাই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছিলেন গোটা বিশ্বকে তাক লাগিয়ে। তখন বিলেতে বসবাসরত প্রবাসী হিসেবে তা টেলিভিশনের পর্দায় দেখার সুযোগ আমার হয়েছিল। আমাদের উল্লিখিত বাহিনীগুলোও বঙ্গবাজার অগ্নি নিয়ন্ত্রণে আনতে দেশপ্রেমের যে নজির স্থাপন করেছে তার জন্য তারা দেশের সব মানুষের প্রশংসা প্রাপ্তির দাবিদার।

অগ্নিকান্ডটি অন্তর্ঘাতী ষড়যন্ত্রের ফসল কি না, সে প্রশ্নও সরব হয়েছে।  অনেকে মনে করছেন, মালিক সমিতির স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী পুরনো দোকানদারদের জায়গা খালি করে বহু পয়সার বিনিময়ে নতুন দোকানদার বসানোর জন্য এটি করে থাকতে পারেন।

এ ধরনের প্রশ্ন উড়িয়ে ফেলার মতো নয়। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যাকে সাধুবাদ জানাতে হয়। আশা করা যায়, তদন্তে সত্য উদঘাটিত হবে। শেষ কথা হলো বঙ্গবাজারে যা ঘটেছে, তার যেন পুনরাবৃত্তি আর কোথাও না হয়।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

৫২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য
বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম