শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

বিদায় বঙ্গবন্ধুর চার খলিফার আরেকজন সিদ্দিকী

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
বিদায় বঙ্গবন্ধুর চার খলিফার আরেকজন সিদ্দিকী

চলে গেলেন মুক্তিযুদ্ধের আরেক সংগঠক নূরে আলম সিদ্দিকী। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহচর ছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন। একজন বলিষ্ঠ, দক্ষ সংগঠক হিসেবে খ্যাতি ছিল। স্পষ্টবাদী মানুষ ছিলেন। নিজের চোখে যা ভুল মনে হতো লুকোছাপা করতেন না।  কথা বলতেন। অনেক সময় বলতে না পারলে লিখতেন। রাজনীতিটা শিখেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছ থেকে। তিনি ১৯৭০ সালে ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পান। তাঁর সঙ্গে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন শাজাহান সিরাজ। বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের উত্তাল সময় ছিল সেটি। স্বাধীনতা সংগ্রামকে আগুনের মতো ছড়িয়ে দিতে বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ বাস্তবায়নে ছাত্রলীগ বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করত। বঙ্গবন্ধুর সহচর চার ছাত্রনেতাকে বলা হতো খলিফা। বঙ্গবন্ধুর সেই চার খলিফা হচ্ছেন- আ স ম আবদুর রব, আবদুল কুদ্দুস মাখন, নূরে আলম সিদ্দিকী ও শাজাহান সিরাজ। তাঁদের ওপর ছিলেন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও ডাকসুর সাবেক নেতাদের আরেকটি গ্রুপ। সবারই নেতা ছিলেন বঙ্গবন্ধু। মুক্তিযুদ্ধকে এগিয়ে নিতে বঙ্গবন্ধু ছাত্রলীগের সিনিয়র-জুনিয়র সব নেতাকে প্রয়োজনীয় নির্দেশ ও আদেশ দিতেন। তাঁরা তা বাস্তবায়ন করতেন।

নূরে আলম সিদ্দিকীর ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পাওয়ার ঘটনায় নাটকীয়তা ছিল। ১৯৬৮ সালে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী ছিলেন নূরে আলম সিদ্দিকী। সেবার সিনিয়ররা ভোটাভুটি করে তোফায়েল আহমেদকে সভাপতি, আ স ম আবদুর রবকে সাধারণ সম্পাদক করেন। পরের বার নূরে আলম সিদ্দিকী সভাপতি প্রার্থী হলেন। ছাত্রলীগ নেতৃত্ব নির্বাচনে তখন বিভিন্ন আঞ্চলিকতা ছিল। সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসতেন। বঙ্গবন্ধু কোনো হস্তক্ষেপ করতেন না। নূরে আলম সিদ্দিকী এলেন ঝিনাইদহ থেকে। তার আগে কুষ্টিয়া থেকে এসে সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছিলেন আমিনুল হক বাদশা। ছাত্রলীগ নেতারা অভ্যন্তরীণ বিষয়টি বঙ্গবন্ধুর নজরে আনলেন। ব্যক্তিগতভাবে নূরে আলম সিদ্দিকীকে পছন্দ করতেন বঙ্গবন্ধু। সব মিলিয়ে বঙ্গবন্ধু ছাত্রলীগ নেতাদের ডাকলেন। এ নিয়ে ঊনসত্তরের গণ অভ্যুত্থানের নায়ক, তখনকার ডাকসু ভিপি তোফায়েল আহমেদ তাঁর স্মৃতি থেকে বলেছেন, ছাত্রলীগের কমিটি গঠনে বঙ্গবন্ধু কোনো হস্তক্ষেপ করতেন না। কারও নাম বলতেন না কখনো। নেতৃত্বের ধারাবাহিকতায় ছাত্রলীগ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নাম উঠে আসত। ভোটাভুটি হতো। তোফায়েল আহমেদও ভোটাভুটিতে জিতে ছাত্রলীগের সভাপতি হন। নূরে আলম সিদ্দিকীর নাম বঙ্গবন্ধুর মুখ থেকেই আসে। বঙ্গবন্ধু স্নেহ করতেন বলেই তাঁকে ছাত্রলীগের সভাপতি করেন। স্বাধীনতার পর আওয়ামী যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হন শেখ ফজলুল হক মণি। আর সাধারণ সম্পাদক হিসেবেও বঙ্গবন্ধু বেছে নেন নূরে আলম সিদ্দিকীকে। বঙ্গবন্ধুর স্নেহ নিয়েই নূরে আলম সিদ্দিকীর রাজনৈতিক উত্থান। বঙ্গবন্ধু ’৭৩ সালের সংসদে নূরে আলম সিদ্দিকীকে নিয়ে আসেন।

বঙ্গবন্ধুর স্নেহভাজন নূরে আলম সিদ্দিকীর একটি বক্তৃতা নিয়ে এখনো আলোচনা হয়। ১৯৭৫ সালে বাকশাল গঠনের বিরোধিতা করে জাতীয় সংসদে এক ঘণ্টার বেশি বক্তব্য দিয়েছিলেন নূরে আলম সিদ্দিকী। এ বক্তৃতা নিয়ে ইতিহাসে অনেক ধরনের ব্যাখ্যা আছে। কেন, কী কারণে তিনি সে সময় ওই বক্তব্য দিয়েছিলেন তা নিয়ে আছে দলের ভিতরে প্রশ্ন। অনেকে মনে করেন, বঙ্গবন্ধু হয়তো চেয়েছিলেন দলের কেউ একজন বাকশালের সমালোচনা করে বক্তব্য দিক। বঙ্গবন্ধুর অনুমতি ছাড়া বাকশালের বিরোধিতা করে সে সময় এত দীর্ঘ বক্তব্য দেওয়া নূরে আলম সিদ্দিকীর পক্ষে অসম্ভব ছিল। ইতিহাসের আড়ালে অনেক কিছু থেকে যায়। বাকশাল গঠন, এ নিয়ে দলের ভিতরে সমালোচনার সুযোগদান বঙ্গবন্ধুর মতো বিশাল প্রতিষ্ঠানের পক্ষেই সম্ভব ছিল। আর নূরে আলম সিদ্দিকী ছিলেন তাঁর আস্থাভাজনদের একজন। বঙ্গবন্ধুর ইশারা ছাড়া তিনি তখন কিছু করেছেন এটা বিশ্বাস করা কঠিন। বাংলাদেশে ইতিহাসের অংশ মুক্তিযুদ্ধের এই সংগঠক অন্যদের মতোই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদেশ-নির্দেশ বাস্তবায়ন করতেন। কারাভোগ করেছেন স্বাধীনতা সংগ্রাম করতে গিয়ে। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কারাগারে ছিলেন। তবে অন্যদের মতো তাঁরও একটা ব্যর্থতা ছিল। সেই ব্যর্থতা ১৫ আগস্টের নিষ্ঠুর হত্যাকান্ডের পর তিনিও প্রতিবাদ, প্রতিরোধ গড়ে তুলতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। পরে তিনি মিজান আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েছিলেন। তবে মিজানুর রহমান চৌধুরী এরশাদের সঙ্গে গেলেও বঙ্গবন্ধুর আদর্শ থেকে এক সেকেন্ডের জন্য বিচ্যুত হননি নূরে আলম সিদ্দিকী। রাজনীতি থেকে কিছুটা দূরে সরে ব্যবসা-বাণিজ্যে জড়িয়ে পড়েন।

হৃদয়ে বঙ্গবন্ধুকে লালন করে চলতেন। আওয়ামী লীগ থেকে দূরে সরলেও ২০০১ সালে বঙ্গবন্ধুকন্যা তাঁর হাতে নৌকা তুলে দিয়েছিলেন। নৌকার মাঝি হয়ে লড়েছিলেন ভোটে। সেই নির্বাচনে জয়লাভ করতে পারেননি। তারপর আবার রাজনীতিতে যাত্রাবিরতি। তাঁর লেখনীতে আওয়ামী লীগের ভুলভ্রান্তি নিয়ে সমালোচনা ছিল। কিন্তু বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ প্রশ্নে তিনি ছিলেন আপসহীন। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে সমালোচনাকারীদের জবাব তিনি কঠোর ভাষায় দিতেন। কোনো কিছুর তোয়াক্কা করতেন না। জাসদের সমালোচনা করতেন। বলতেন, জাসদের ভুলের খেসারতে বঙ্গবন্ধুকে জীবন দিতে হয়েছিল। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশকে সংকটে পড়তে হয়েছিল জাসদের কারণেই।

নূরে আলম সিদ্দিকী একজন ভালো বক্তা ছিলেন। তিনি দীর্ঘ সময় জুড়ে মাঠ জমিয়ে বক্তব্য দিতে পারতেন। মানুষ মন্ত্রমুগ্ধতা নিয়ে তাঁর কথা শুনত। বলার স্টাইল ছিল আলাদা। কণ্ঠস্বর, চলনে-বলনে বলিষ্ঠতা ছিল। জিয়াউর রহমানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন জেনারেল ওসমানী। সেই নির্বাচনে ওসমানীকে সমর্থন দিয়েছিল আওয়ামী লীগ, জাসদসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। নির্বাচনী প্রচারণায় ওসমানী চট্টগ্রাম গিয়েছিলেন। নূরে আলম সিদ্দিকীও গেলেন ঢাকা থেকে। পরের ঘটনা শুনেছিলাম প্রয়াত জাসদ নেতা মাঈন উদ্দিন খান বাদলের কাছে। বাদল ভাই বললেন, ওসমানীর একটি জনসভা ছিল চট্টগ্রাম শহরে। তারপর যাবেন কাপ্তাই। বিভিন্ন স্থানে পথসভা করতে গিয়ে জনসভায় যেতে বিলম্ব হচ্ছিল। নূরে আলম সিদ্দিকী আর বাদল ভাই চট্টগ্রাম থেকে আগাম টিম হিসেবে গেলেন কাপ্তাই। তাঁরা দেখলেন জনসভা শুরুর কথা বিকাল ৪টায়। তাঁরা পৌঁছেছেন সন্ধ্যা ৭টায়। স্থানীয় নেতাদের বক্তব্য শেষ। তাঁরা শুধু মাইকে বলছেন, একটু পরই আসবেন প্রধান অতিথি। মানুষ আর অপেক্ষা করতে রাজি নয়। সবাই উঠি উঠি ভাব। রাত ১০টার আগে জেনারেল ওসমানীর পৌঁছানোর সম্ভাবনা নেই। পরিস্থিতি সামলাতে প্রথমে ঘণ্টাখানেক বক্তব্য দিলেন মাঈন উদ্দিন খান বাদল। তারপর নূরে আলম সিদ্দিকীর পালা। তিনি ইংরেজি, বাংলা, আরবি মিলিয়ে বক্তব্য শুরু করলেন। হাদিস-কোরআনের ব্যাখ্যা দিয়েও ইতিহাস বলছেন। পিনপতন নীরবতা নিয়ে মানুষ শুনছে। পৌনে দুই ঘণ্টা পর কানে কানে বাদল ভাই গিয়ে বললেন, লিডার জেনারেল ওসমানী চলে এসেছেন। পাঁচ মিনিট পর মঞ্চে উঠবেন। তিনি বললেন, আমার তো শেষ হয়নি। বাদল ভাই বললেন, ইতিহাসের অজানা অধ্যায় নিয়ে নবাব সিরাজদ্দৌলার আমল থেকে বলা শুরু করেছিলেন নূরে আলম সিদ্দিকী। যখন থামাতে গেলাম তিনি তখন মাত্র ’৭৫ সালের ১৫ আগস্টের নৃশংসতার বর্ণনা দিচ্ছিলেন। জেনারেল ওসমানীর উপস্থিতিতে আরও ২০ মিনিট জিয়াউর রহমানের সমালোচনা করে বক্তৃতা শেষ করলেন। এভাবে সবাই পারেন না।

সিদ্দিকী ভাইয়ের সঙ্গে আমাদের একটা সম্পর্ক ছিল। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনে নিয়মিত কলাম লিখতেন। বন্ধু প্রয়াত পীর হাবিবুর রহমানসহ অনেকবার সিদ্দিকী ভাইয়ের সঙ্গে আড্ডা দিয়েছি তাঁর বাড়িতে। মানবজমিনের প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী ও তৃতীয় মাত্রার জিল্লুর রহমানের সঙ্গে তাঁর সুসম্পর্ক ছিল। মানবজমিনে তিনি লিখতেন। তিনি খেতে ও খাওয়াতে পছন্দ করতেন। এক দিনের খাওয়ার টেবিলে অনেকের মাঝে ছিলেন ডাকসুর সাবেক ভিপি সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ। ২০১৩ সালের দিকের ঘটনা। সুলতান ভাই মাছের বিশাল পেটি খেতে পারছিলেন না। তিনি পাত থেকে মাছের টুকরো তুলে রাখলেন কাঁটা রাখার প্লেটে। সিদ্দিকী ভাই টুকরোটা তুলে নিলেন নিজের পাতে। বললেন, খাবার কখনো অপচয় করতে হয় না। এতে আল্লাহ বেজার হন। সিদ্দিকী ভাই এমনই ছিলেন। ব্যক্তিগত জীবনে ব্যবসায়ী ছিলেন। অর্থবিত্তের অভাব ছিল না। তার পরও জীবনযাপন ছিল সাদামাটা। পুরনো বন্ধুদের দেখা হলে খুনসুটি করতেন। একবার একটি অনুষ্ঠানে তোফায়েল আহমেদ আর নূরে আলম সিদ্দিকী পাশাপাশি বসলেন। ’৬৮ সালে ছাত্রলীগের নেতৃত্ব নির্বাচনে তোফায়েল আহমেদের কাছে ভোটে হেরেছিলেন নূরে আলম সিদ্দিকী। তাঁদের পাশে বসলাম আমি। তোফায়েল ভাই সিদ্দিকী ভাইয়ের স্যুট দেখলেন। মজা করে খেপাতে গিয়ে বললেন, এত বড় বিত্তশালী আপনি, ভালো ব্র্যান্ড পরতে পারেন না? স্যুটের কলারে হাত দিয়ে বললেন, এটা কী পরেছেন? সিদ্দিকী ভাই সিরিয়াস হয়ে গেলেন। বললেন, ডানহিল পরেছি। আপনার তো চিনতে পারার কথা। তোফায়েল ভাই হাসতে হাসতে আবার বললেন, আরে ডানহিল কোনো ব্র্যান্ড হলো? বিশ্বে জিংলি, ক্যানালি আরও অনেক বড় বড় ব্র্যান্ড আছে। ডানহিল আর চলে না। সিদ্দিকী ভাই আবার বললেন, এটাই আমার ব্র্যান্ড। বঙ্গবন্ধুর দুই সহচরের খুনসুটিতে আশপাশের সবাই মজা পাচ্ছিলাম।

সিদ্দিকী ভাই গুলশান আজাদ মসজিদ কমিটির সভাপতি ছিলেন। নুরুল ফজল বুলবুল সাধারণ সম্পাদক। তিনি নিয়মিত নামাজ রোজা করতেন। এ মসজিদে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় অংশ নিতে গিয়েছিলাম। স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক শেষবিদায় নিচ্ছেন। মসজিদে প্রবেশের মুখে দেখা হলো নাহিম রাজ্জাক এমপির সঙ্গে। তাঁর সঙ্গে কথা হচ্ছিল। নাহিম প্রয়াত রাজনীতিবিদ আবদুর রাজ্জাকের সন্তান। বাবার মৃত্যুর পর এমপি হয়েছেন। তাঁকে দেখে রাজ্জাক ভাইয়ের কথা মনে পড়ল। মুক্তিযুদ্ধের আরেকজন সংগঠক আবদুর রাজ্জাক। রাজ্জাক ভাই চলে গেছেন। মুক্তিযুদ্ধের সংগঠকদের আর কয়েকজন মাত্র আছেন। তাঁদের অনেকের শরীর ভালো না। তোফায়েল আহমেদকে নিয়মিত চিকিৎসা নিতে হয়। জানাজায় দেখা হলো আ স ম আবদুর রব, আবুল হাসান চৌধুরী, সাবেক ডাকসু ভিপি আখতারুজ্জামানসহ অনেকের সঙ্গে। আখতার ভাই আগের মতোই প্রাণোচ্ছল আছেন। জানাজায় বক্তব্য দেন সিদ্দিকী ভাইয়ের দুই সন্তান শমি ও অমি। তাহজীব সিদ্দিকী শমি এখন আওয়ামী লীগের এমপি। বাবার আসন থেকে পরপর দুবার নির্বাচিত হয়েছেন।

জানাজা শেষে নূরে আলম সিদ্দিকীকে দাফন করতে নিয়ে যাওয়া হয় সাভারে। সেখানে তিনি একটি মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেছেন। মৃত্যুর আগে ছেলেদের অছিয়ত করে গেছেন সাভারে মসজিদের পাশেই যেন তাঁকে দাফন করা হয়। কবি নজরুলের জীবনের শেষ আকুতি ছিল মসজিদের পাশে দাফনের। মুক্তিযুদ্ধের জাতীয় বীরদের একসঙ্গে কবর দেওয়ার সুযোগ আমরা সৃষ্টি করতে পারিনি। মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারী সবুর খান, শাহ আজিজুর রহমান, মশিউর রহমান যাদু মিয়াদের কবর আছে জাতীয় সংসদ ভবনের চত্বরে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যার পর তাঁর স্মৃতি মুছে ফেলতে খুনিরা বঙ্গবন্ধুকে দাফন করে টুঙ্গিপাড়ার অজপাড়াগাঁয়ে। খুনিরা জানত না ইতিহাসের মহানায়কের স্মৃতি তাঁর প্রতিষ্ঠিত দেশ থেকে মুছে ফেলা যায় না।  যত দিন যায় ততই ইতিহাস জ্বলে ওঠে। বঙ্গবন্ধুর টুঙ্গিপাড়া এখন বাংলাদেশের মানুষের তীর্থস্থান। প্রতিদিন সারা দেশ থেকে মানুষ যায় বঙ্গবন্ধুর কবর জিয়ারত করতে।  বঙ্গবন্ধুর আত্মার মাগফিরাত কামনা করে মহান রব্বুল আলামিনের কাছে প্রার্থনা করতে। সত্যিকারের ইতিহাসকে কখনো শেষ করা যায় না। ইতিহাস তার আপন গতিতে চলে।

 

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে