শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

একাত্তরের ১১ এপ্রিল প্রথম প্রধানমন্ত্রীর প্রথম ভাষণ

স্বাধীন বাংলাদেশ আজ সত্যে পরিণত

জাফর ওয়াজেদ
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাধীন বাংলাদেশ আজ সত্যে পরিণত

                ॥দ্বিতীয় কিস্তি॥

স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের আহ্বানে সে দিন পাকিস্তানভিত্তিক ও আঞ্চলিক রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ভাসানী ন্যাপ, ওয়ালী ন্যাপ (মোজাফ্ফর), কমিউনিস্ট পার্টি, বাংলা কংগ্রেস সাড়া দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে এগিয়ে এসেছিল। বাঙালির জনগণের সরকারের আহ্বানে সাড়া না দিয়ে পাকহানাদার বাহিনীর সহযোগী হয়ে বাঙালি নিধন, লুণ্ঠন, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগে মত্ত হয়েছিল গোলাম আযমের নেতৃত্বে জামায়াতে ইসলামী, খাজা খয়েরউদ্দিনের কাউন্সিল মুসলিম লীগ, সবুর খানের কনভেনশন মুসলিম লীগ, ফজলুল কাদের চৌধুরীর আইয়ুবপন্থি মুসলিম লীগ, মৌলবী ফরিদ আহমদের নেজামে ইসলামী, হাফেজ্জী হুজুরের খেলাফত-ই-মজলিস, নুরুল আমিনের (সত্তরে নির্বাচিত জাতীয় পরিষদ সদস্য) পিডিপি, আতাউর রহমান খানের বাংলা জাতীয় লীগ এবং জমিয়তে উলামা ইসলাম দল। তারা বাংলাদেশ সরকারের আহ্বানে সাড়া দিয়ে বাংলাদেশকে শত্র“মুক্ত তথা পাকহানাদারমুক্ত করে স্বাধীনসত্তা প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসেনি। বরং তারা পাকহানাদার বাহিনীর সহযোগী হিসেবে সশস্ত্র সংগঠন ‘শান্তি কমিটি, রাজাকার বাহিনী, আলবদর, আলশামস বাহিনী গঠন করে বাংলাদেশের মুক্তিকামী জনগণের বিরুদ্ধে পাকবাহিনীর সঙ্গে সশস্ত্র অভিযানে নামে। তারা পাকবাহিনীকে মুক্তিযোদ্ধাসহ মুক্তিকামী বাঙালিদের ঘরবাড়ি চিনিয়ে দেওয়ার কাজ শুধুই করেনি, হত্যাযজ্ঞ, ধর্ষণ, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ নিজেরাও চালিয়েছে। এ দলগুলো ঘাতক দলে পরিণত হয়। তাদের কর্মীরা হয়ে ওঠে জল্লাদ, কসাই। এমনকি পাকবাহিনীর লালসার সামগ্রী হিসেবে বাঙালি নারীদের অস্ত্রের মুখে অপহরণ করে পাকবাহিনীকে ‘উপঢৌকন’ দিয়েছে। চট্টগ্রামে ফজলুল কাদের চৌধুরীর পক্ষ থেকে বাঙালি মহিলাদের আটক করে পাকবাহিনীর জন্য তাদের ভাষায় ‘হেরেমখানা’ চালু করেছিল। দুই সহপাঠিনীকে ধরে নিয়ে সেই ‘হেরেমখানায়’ রাখার খবর মিলেছিল। কিন্তু তাদের কোনো খোঁজ আর কখনো মেলেনি।

বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রীর ডাকে সাড়া দেয়নি সেই ঊনসত্তর সাল থেকে শ্রেণিশত্র“ নিধনের নামে বাঙালি জনগণকে হত্যায় অভিজ্ঞ হয়ে ওঠা মাওবাদী ও নকশালপন্থি রাজনৈতিক সংগঠন ও গ্র“পগুলো। এরা মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে এবং বিজয়ের পরও দলের নামের সঙ্গে ‘পূর্ব পাকিস্তান’ ব্যবহার করে। এরা দেশের বিভিন্ন স্থানে মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা করেছে পাকবাহিনীর সহায়তায়। এরা মুক্তিযুদ্ধকে চিহ্নিত করে সেই সময়ে ‘দুই কুকুরের লড়াই’ হিসেবে। ভাষাসৈনিক নামে অভিহিত আবদুল মতিন এবং আলাউদ্দিনের পূর্ব পাকিস্তানের কমিউনিস্ট পার্টি পাবনা ও যশোরে সেই একাত্তর সালের গোড়ায় আওয়ামী লীগের নির্বাচিত দুজন প্রাদেশিক পরিষদ সদস্যকে হত্যা করে। মুক্তিযুদ্ধের সময় পাবনা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে এরা মুক্তিযোদ্ধা নিধনে মত্ত হয়। চীন যেহেতু পাকিস্তানের সমর্থন করেছে তাই মুক্তিযোদ্ধা নিধন শুধু নয়, স্বাধীনতা-পরবর্তী পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট পর্যন্ত দলের নাম পূর্ব পাকিস্তান বহাল রেখে ভাষাসৈনিক আবদুল মতিন শ্রেণিশত্র“ নিধনের নামে মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা করতে দ্বিধাগ্রস্ত হননি। পূর্ব পাকিস্তান কমিউনিস্ট পার্টি (মা-লে) আবদুল হকের নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধকালে দেশের বিভিন্ন রণাঙ্গনে মুক্তিযোদ্ধাদের ওপর হামলা চালায় এবং পাকবাহিনীকে তথ্যাদি সরবরাহ করে। স্বাধীনতার পরও দলের নামে ‘পূর্ব পাকিস্তান’ বহাল রেখে মুক্তিযোদ্ধা নিধনে আবদুল হক অস্ত্র ও অর্থ সাহায্য চেয়ে পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ও বাঙালি নিধনযজ্ঞের পরিকল্পক জুলফিকার আলী ভুট্টোকে চিঠি দিয়েছিলেন। যা পরে প্রকাশ হয়। মোহাম্মদ তোয়াহার নেতৃত্বাধীন পূর্ব পাকিস্তানের সাম্যবাদী দল পূর্ব বাংলা নাম ধারণ করে নোয়াখালী, রংপুরসহ বিভিন্ন অঞ্চলে মুক্তিযোদ্ধা নিধনসহ পাকিস্তানের জনগণকে ঐক্যবদ্ধভাবে ‘ভারতীয় চর’ নামে মুক্তিযোদ্ধা নিধনের আহ্বান জানিয়ে লিফলেট প্রচার করে। পাকিস্তানি কর্নেল আশিক হোসেন লরেন্স লিফসুজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘মুক্তিবাহিনীর গেরিলাদের বিরুদ্ধে আক্রমণ চালানোর ব্যাপারে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সঙ্গে সহযোগিতার সম্ভাবনা সম্পর্কে তোয়াহা নিজে তার সঙ্গে আলোচনা করে।’ সিরাজ সিকদারের সর্বহারা পার্টিও মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে এবং পাকহানাদারদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিল। চীনাপন্থি আরও কয়েকটি গ্র“প, উপ-গ্র“পও বাংলাদেশবিরোধী অবস্থান নেয়। একাত্তরের আগে থেকেই তারা সশস্ত্র ছিল।

মুক্তিকামী বাঙালি ও আওয়ামী লীগ ছিল এদের প্রধান শত্র“। এরা স্বাধীন বাংলাদেশ চায়নি। স্বাধীনতা-পরবর্তী এরা দেশব্যাপী চোরাগুপ্তা হামলা, মিল, কলকারখানায় অগ্নিসংযোগ, থানা ও ফাঁড়ি লুট, জনপ্রতিনিধি এবং মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা করে। বঙ্গবন্ধু সরকারকে অস্থিতিশীল করা, যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে আরও বিধ্বস্ত করার পাকিস্তানি নীলনকশা বাস্তবায়নে ‘চীনাপন্থি’ নামধারী দল সংগঠন ও গ্র“পগুলো সক্রিয় ছিল। একাত্তরে এ দেশে রাজনীতি চর্চাধারী ইসলামী ও বামপন্থি নামধারী দলগুলো মুক্তিযুদ্ধে বিরোধিতা শুধু নয়, হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে এবং বাঙালির বিরুদ্ধে অস্ত্র ধারণ করেছিল। এ দলগুলো ভেবেছিল, পাকিস্তান সেনাবাহিনী মুসলিম দেশ ও মার্কিন-চীনের সমর্থনে পাকিস্তান টিকিয়ে রাখবে। তারা ধরে নিয়েছিল আধুনিক সমরসজ্জা এবং কামানের গর্জনের নিচে স্তব্ধ করে দেবে বাঙালির ভবিষ্যৎ আশা-ভরসা। আর চোখ রাঙিয়ে ভয় দেখিয়ে বাঙালিকে তারা বুটের নিচে নিক্ষেপ করবে। কিন্তু তা সম্ভব হয়নি, কারণ ‘একটি ডাকে জেগেছিল ৭ কোটি প্রাণ রণাঙ্গনে’ তখন। কে তাদের রুখবে? যারা তাদের নেতা বঙ্গবন্ধুকে প্রতিধ্বনিত করে তখন উচ্চারণ করেছে, ‘রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরও দেব, তবু এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব ইনশাল্লাহ।’ বাঙালি জাতি তা করেছিল একাত্তরে।

শুধু রাজনৈতিক দল ও নেতাদের মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিতে আহ্বান জানিয়েছেন তা নয়, প্রধানমন্ত্রী সব বুদ্ধিজীবী, টেকনিশিয়ান, প্রকৌশলী, সংবাদপত্রসেবী, বেতারশিল্পী, গায়ক, চারুশিল্পীদের অবিলম্বে বাংলাদেশ সরকারের সাহায্যে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে ছিলেন। ভাষণে তাজউদ্দীন উল্লেখ করেন, ‘শাসনকার্যে অভিজ্ঞ ও সংশ্লিষ্ট বাঙালি অফিসারদের মধ্যে যারা এখনো আমাদের সঙ্গে যোগ দিতে পারেননি, তারা যেখানেই থাকুন না কেন, আমরা তাদেরকে মুক্ত এলাকায় চলে আসতে আহ্বান জানাচ্ছি। ... আমাদের সামনে বহুবিধ কাজ; তার জন্য বহু পারদর্শীর প্রয়োজন এবং আপনারা প্রত্যেকেই স্বাধীন বাংলাদেশের সেবায় আত্মনিয়োগ করবার সুযোগ পাবেন।’ তবে যাদের পক্ষে নেহাতই মুক্ত এলাকায় আসা সম্ভব নয় তাদেরকে আশ্বাস এবং প্রেরণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী সাড়ে ৭ কোটি মানুষের পক্ষ থেকে, শহীদ ভাইবোনদের বিদেহী আত্মার পক্ষ থেকে। হানাদার বাহিনীর বাংলাদেশ দখল করার দুই সপ্তাহের মাথায় মুক্তিযুদ্ধরত বাংলাদেশ সরকারের আহ্বানে সাড়া দিয়েছিলেন কত সংখ্যায়, সেসব আজ ইতিহাসে লিপিবদ্ধ। একাত্তরের বাস্তবতায় দেখা গেছে, আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীদের ৮০ শতাংশ এবং নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়া সাধারণ কৃষক শ্রমিকদের একটি বিরাট অংশ পাকবাহিনীর সঙ্গে লড়াইয়ে নেমেছিল। তাজউদ্দীন আহমদ ভাষণে বলেছেন, ‘এ যুদ্ধ গণযুদ্ধ এবং এর সত্যিকার অর্থে এ কথাই বলতে হয় যে, এ যুদ্ধ বাংলাদেশের দুঃখী মানুষের যুদ্ধ। খেটে খাওয়া সাধারণ কৃষক, শ্রমিক, মধ্যবিত্ত, ছাত্র জনতা তাদের সাহস, তাদের দেশপ্রেম, তাদের বিশ্বাস, স্বাধীন বাংলাদেশের চিন্তায় তাদের নিমগ্ন প্রাণ, তাদের আত্মাহুতি, তাদের ত্যাগ ও তিতিক্ষায় জন্ম নিল এই নতুন স্বাধীন বাংলাদেশ।’

১১ এপ্রিল একাত্তরের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন সেক্টরে নেতৃত্বদানকারী সামরিক নেতৃত্বের নামোল্লেখ করে তাদের অসীম সাহসিকতা ও কৃতিত্বের প্রশংসা করেন। মেজর খালেদ মোশাররফ, মেজর জিয়াউর রহমান, মেজর শফিউল্লাহর নামোল্লেখ করে বলেছেন, পূর্বাঞ্চলের এই তিনজন বীর সমর পরিচালক শত্র“নিধনে যৌথ বৈঠক করে পরিকল্পনা নিয়েছেন। তিনি অন্য সেক্টরের সমর পরিচালকদের নামোল্লেখও করেন।

প্রধানমন্ত্রী তার দেশকে হানাদার ও শত্র“মুক্ত করার জন্য বিদেশি রাষ্ট্রের কাছে যেমন, তেমনি প্রবাসী বাঙালিদের কাছে অস্ত্র সাহায্য চান। সেই সঙ্গে বাঙালি নিধনে যাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী অস্ত্র ব্যবহার করতে না পারে, সে জন্য বিদেশি রাষ্ট্রকে অস্ত্র ও অর্থ সাহায্য বন্ধের আহ্বান জানান।

প্রধানমন্ত্রী পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সংবাদপত্রের প্রতিনিধি, কূটনীতিক ও রাজনীতিক প্রতিনিধিদের তার দেশে আমন্ত্রণ জানিয়ে বলেন, ‘তারা যেন স্বচক্ষে এবং সরেজমিন দেখে যান, স্বাধীন বাংলাদেশ আজ সত্যে পরিণত হয়েছে।’ একটি মুক্তিকামী জাতির মুক্তিযুদ্ধের দিকনির্দেশনাসহ সার্বিক দিক তুলে ধরে যে বক্তব্য দেওয়া সে সময় ছিল সংগত, প্রথম প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণে সেই অবস্থানকে তুলে ধরেছিলেন। আর তা করেছিলেন বলেই তার বিশ্বাস অনুযায়ী যুদ্ধ দীর্ঘস্থায়ী হয়নি।

পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়েছিল। একাত্তরের ১১ এপ্রিলের ভাষণে বাঙালির মুক্তিযুদ্ধে সাফল্য এবং যোদ্ধাদের সক্রিয় করাসহ বিশ্ব-জনমত তৈরি ও দেশবাসীকে প্রতিরোধী হওয়ার সমস্ত দিকই প্রতিভাত হয়েছিল। বাঙালির ইতিহাসের এক স্বর্ণোজ্জ্বল দলিল এই ভাষণ।

 

‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রবাসী সরকার তথা মুজিবনগর সরকার আকারে বিশাল ছিল না। তবে অত্যন্ত সুসংগঠিত ছিল।’ বলেছেন সেই সরকারের কেবিনেট সচিব এইচ টি ইমাম, ‘প্রচ- প্রতিকূলতার মধ্যে এই সরকার গঠন করে স্বল্পতম সময়ের মধ্যে একদিকে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব, অন্যদিকে ১ কোটির ওপর শরণার্থীর জন্য ত্রাণব্যবস্থা, দেশের অভ্যন্তর থেকে লাখ লাখ মুক্তিপাগল ছাত্র-জনতা যুবাদেরকে যুবশিবিরে পাঠিয়ে প্রশিক্ষণ দিয়ে গেরিলা বাহিনী গঠন করে পাকিস্তানিদের মধ্যে ত্রাসের সৃষ্টি, স্বাধীন বাংলা বেতারের মাধ্যমে জনগণকে উদ্বুদ্ধ রাখা এবং সঙ্গে সঙ্গে বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি-এসবই ছিল প্রবাসী সরকারের অবিস্মরণীয় কীর্তি। যা সমকালীন ইতিহাসের বিচারে অতুলনীয়।’ ইতিহাস এ কথাই আজো বলে। আজো স্মরণ করায়, বাঙালি অনেক সাধ্য সাধনা, ত্যাগ-তিতিক্ষা, রক্ত, অশ্র“, কষ্ট আর দুঃখের ভিতর থেকে তুলে এনেছে তার প্রিয় দেশ, বাংলাদেশ। যে বাংলার জয় সে কামনা করে এসেছে। প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণের শেষে উচ্চারণ করেন পবিত্র সেই ধ্বনি ‘জয় বাংলা’। মুক্তিকামী বাঙালিরাও সেই ধ্বনিকে প্রতিধ্বনিত করে আজো।

লেখক : মহাপরিচালক, পিআইবি

এই বিভাগের আরও খবর
বিছনাকান্দির দুঃখ
বিছনাকান্দির দুঃখ
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের উপস্থিতিতে থাইল্যান্ড–কম্বোডিয়া শান্তি চুক্তি সই
ট্রাম্পের উপস্থিতিতে থাইল্যান্ড–কম্বোডিয়া শান্তি চুক্তি সই

৩২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কুড়ির সেরা দশের লড়াই শেষ হচ্ছে বুধবার
নতুন কুড়ির সেরা দশের লড়াই শেষ হচ্ছে বুধবার

৫৫ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে ডাইং কারখানায় বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৬ শ্রমিক
নারায়ণগঞ্জে ডাইং কারখানায় বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৬ শ্রমিক

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিসিবিকে না, টেস্টে অধিনায়কত্বে ফিরছেন না শান্ত
বিসিবিকে না, টেস্টে অধিনায়কত্বে ফিরছেন না শান্ত

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে অগ্নিনির্বাপনে সচেতনতা সভা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে অগ্নিনির্বাপনে সচেতনতা সভা

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে নওগাঁর গ্রামে গ্রামে উঠান বৈঠক
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে নওগাঁর গ্রামে গ্রামে উঠান বৈঠক

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনাইমুড়ীতে পথচারীকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২
সোনাইমুড়ীতে পথচারীকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপের মাঝেই অস্ট্রেলিয়া নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, কী বলছে ভারত?
বিশ্বকাপের মাঝেই অস্ট্রেলিয়া নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, কী বলছে ভারত?

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ মামলায় জামিন চেয়ে খায়রুল হকের আবেদনের শুনানি দুপুরে
৫ মামলায় জামিন চেয়ে খায়রুল হকের আবেদনের শুনানি দুপুরে

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কিনব্রিজে ডালিম খুন, চট্টগ্রামে রাজ গ্রেফতার
কিনব্রিজে ডালিম খুন, চট্টগ্রামে রাজ গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে বৈঠকে আইনশৃঙ্খলা উপদেষ্টা পরিষদ
নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে বৈঠকে আইনশৃঙ্খলা উপদেষ্টা পরিষদ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ডলফিন বাঁচলে নদী বাঁচবে, নদী বাঁচলে মানুষও বাঁচবে’
‘ডলফিন বাঁচলে নদী বাঁচবে, নদী বাঁচলে মানুষও বাঁচবে’

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

গুমের মামলায় ট্রাইব্যুনালে জিয়াউল আহসান
গুমের মামলায় ট্রাইব্যুনালে জিয়াউল আহসান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈলকুপায় শ্বশু‌রের দায়ের কোপে পুত্রবধূ খুন
শৈলকুপায় শ্বশু‌রের দায়ের কোপে পুত্রবধূ খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’
‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামের সবুজ উইকেটে কেমন হবে রান?
চট্টগ্রামের সবুজ উইকেটে কেমন হবে রান?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নতুন হুমকি অবিস্ফোরিত বোমা
গাজায় নতুন হুমকি অবিস্ফোরিত বোমা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় মাছ ধরতে গিয়ে নিখোঁজ স্কুল ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
উখিয়ায় মাছ ধরতে গিয়ে নিখোঁজ স্কুল ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাভারে বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
সাভারে বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন বানচালে তৎপরতা চালাচ্ছে স্বৈরাচারের প্রেতাত্মারা : ফারুক
নির্বাচন বানচালে তৎপরতা চালাচ্ছে স্বৈরাচারের প্রেতাত্মারা : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ কোনো কাজ করছে না, একদমই না’
‘জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ কোনো কাজ করছে না, একদমই না’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর শাহজাহানপুরে এক হাজার ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেফতার
রাজধানীর শাহজাহানপুরে এক হাজার ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এশিয়া সফর শুরু ট্রাম্পের
এশিয়া সফর শুরু ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশুদের বুকার পুরস্কার ঘোষণা, বিচারক শিশুরাও
শিশুদের বুকার পুরস্কার ঘোষণা, বিচারক শিশুরাও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুর এখন বিশ্বব্যাপী কূটনীতি এবং অর্থনৈতিক সংলাপের কেন্দ্রবিন্দু
কুয়ালালামপুর এখন বিশ্বব্যাপী কূটনীতি এবং অর্থনৈতিক সংলাপের কেন্দ্রবিন্দু

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে ব্রুকের বিধ্বংসী সেঞ্চুরি
ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে ব্রুকের বিধ্বংসী সেঞ্চুরি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে
পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, ৭৯১৭ জন উত্তীর্ণ
বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, ৭৯১৭ জন উত্তীর্ণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান
রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকমুক্ত সমাজ গঠন আমাদের অঙ্গীকার: এ্যানি
মাদকমুক্ত সমাজ গঠন আমাদের অঙ্গীকার: এ্যানি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাতীয় চিড়িয়াখানায় আসছে নতুন প্রাণী : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
জাতীয় চিড়িয়াখানায় আসছে নতুন প্রাণী : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম