শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

একাত্তরের ১১ এপ্রিল প্রথম প্রধানমন্ত্রীর প্রথম ভাষণ

স্বাধীন বাংলাদেশ আজ সত্যে পরিণত

জাফর ওয়াজেদ
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাধীন বাংলাদেশ আজ সত্যে পরিণত

                ॥দ্বিতীয় কিস্তি॥

স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের আহ্বানে সে দিন পাকিস্তানভিত্তিক ও আঞ্চলিক রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ভাসানী ন্যাপ, ওয়ালী ন্যাপ (মোজাফ্ফর), কমিউনিস্ট পার্টি, বাংলা কংগ্রেস সাড়া দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে এগিয়ে এসেছিল। বাঙালির জনগণের সরকারের আহ্বানে সাড়া না দিয়ে পাকহানাদার বাহিনীর সহযোগী হয়ে বাঙালি নিধন, লুণ্ঠন, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগে মত্ত হয়েছিল গোলাম আযমের নেতৃত্বে জামায়াতে ইসলামী, খাজা খয়েরউদ্দিনের কাউন্সিল মুসলিম লীগ, সবুর খানের কনভেনশন মুসলিম লীগ, ফজলুল কাদের চৌধুরীর আইয়ুবপন্থি মুসলিম লীগ, মৌলবী ফরিদ আহমদের নেজামে ইসলামী, হাফেজ্জী হুজুরের খেলাফত-ই-মজলিস, নুরুল আমিনের (সত্তরে নির্বাচিত জাতীয় পরিষদ সদস্য) পিডিপি, আতাউর রহমান খানের বাংলা জাতীয় লীগ এবং জমিয়তে উলামা ইসলাম দল। তারা বাংলাদেশ সরকারের আহ্বানে সাড়া দিয়ে বাংলাদেশকে শত্র“মুক্ত তথা পাকহানাদারমুক্ত করে স্বাধীনসত্তা প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসেনি। বরং তারা পাকহানাদার বাহিনীর সহযোগী হিসেবে সশস্ত্র সংগঠন ‘শান্তি কমিটি, রাজাকার বাহিনী, আলবদর, আলশামস বাহিনী গঠন করে বাংলাদেশের মুক্তিকামী জনগণের বিরুদ্ধে পাকবাহিনীর সঙ্গে সশস্ত্র অভিযানে নামে। তারা পাকবাহিনীকে মুক্তিযোদ্ধাসহ মুক্তিকামী বাঙালিদের ঘরবাড়ি চিনিয়ে দেওয়ার কাজ শুধুই করেনি, হত্যাযজ্ঞ, ধর্ষণ, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ নিজেরাও চালিয়েছে। এ দলগুলো ঘাতক দলে পরিণত হয়। তাদের কর্মীরা হয়ে ওঠে জল্লাদ, কসাই। এমনকি পাকবাহিনীর লালসার সামগ্রী হিসেবে বাঙালি নারীদের অস্ত্রের মুখে অপহরণ করে পাকবাহিনীকে ‘উপঢৌকন’ দিয়েছে। চট্টগ্রামে ফজলুল কাদের চৌধুরীর পক্ষ থেকে বাঙালি মহিলাদের আটক করে পাকবাহিনীর জন্য তাদের ভাষায় ‘হেরেমখানা’ চালু করেছিল। দুই সহপাঠিনীকে ধরে নিয়ে সেই ‘হেরেমখানায়’ রাখার খবর মিলেছিল। কিন্তু তাদের কোনো খোঁজ আর কখনো মেলেনি।

বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রীর ডাকে সাড়া দেয়নি সেই ঊনসত্তর সাল থেকে শ্রেণিশত্র“ নিধনের নামে বাঙালি জনগণকে হত্যায় অভিজ্ঞ হয়ে ওঠা মাওবাদী ও নকশালপন্থি রাজনৈতিক সংগঠন ও গ্র“পগুলো। এরা মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে এবং বিজয়ের পরও দলের নামের সঙ্গে ‘পূর্ব পাকিস্তান’ ব্যবহার করে। এরা দেশের বিভিন্ন স্থানে মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা করেছে পাকবাহিনীর সহায়তায়। এরা মুক্তিযুদ্ধকে চিহ্নিত করে সেই সময়ে ‘দুই কুকুরের লড়াই’ হিসেবে। ভাষাসৈনিক নামে অভিহিত আবদুল মতিন এবং আলাউদ্দিনের পূর্ব পাকিস্তানের কমিউনিস্ট পার্টি পাবনা ও যশোরে সেই একাত্তর সালের গোড়ায় আওয়ামী লীগের নির্বাচিত দুজন প্রাদেশিক পরিষদ সদস্যকে হত্যা করে। মুক্তিযুদ্ধের সময় পাবনা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে এরা মুক্তিযোদ্ধা নিধনে মত্ত হয়। চীন যেহেতু পাকিস্তানের সমর্থন করেছে তাই মুক্তিযোদ্ধা নিধন শুধু নয়, স্বাধীনতা-পরবর্তী পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট পর্যন্ত দলের নাম পূর্ব পাকিস্তান বহাল রেখে ভাষাসৈনিক আবদুল মতিন শ্রেণিশত্র“ নিধনের নামে মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা করতে দ্বিধাগ্রস্ত হননি। পূর্ব পাকিস্তান কমিউনিস্ট পার্টি (মা-লে) আবদুল হকের নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধকালে দেশের বিভিন্ন রণাঙ্গনে মুক্তিযোদ্ধাদের ওপর হামলা চালায় এবং পাকবাহিনীকে তথ্যাদি সরবরাহ করে। স্বাধীনতার পরও দলের নামে ‘পূর্ব পাকিস্তান’ বহাল রেখে মুক্তিযোদ্ধা নিধনে আবদুল হক অস্ত্র ও অর্থ সাহায্য চেয়ে পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ও বাঙালি নিধনযজ্ঞের পরিকল্পক জুলফিকার আলী ভুট্টোকে চিঠি দিয়েছিলেন। যা পরে প্রকাশ হয়। মোহাম্মদ তোয়াহার নেতৃত্বাধীন পূর্ব পাকিস্তানের সাম্যবাদী দল পূর্ব বাংলা নাম ধারণ করে নোয়াখালী, রংপুরসহ বিভিন্ন অঞ্চলে মুক্তিযোদ্ধা নিধনসহ পাকিস্তানের জনগণকে ঐক্যবদ্ধভাবে ‘ভারতীয় চর’ নামে মুক্তিযোদ্ধা নিধনের আহ্বান জানিয়ে লিফলেট প্রচার করে। পাকিস্তানি কর্নেল আশিক হোসেন লরেন্স লিফসুজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘মুক্তিবাহিনীর গেরিলাদের বিরুদ্ধে আক্রমণ চালানোর ব্যাপারে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সঙ্গে সহযোগিতার সম্ভাবনা সম্পর্কে তোয়াহা নিজে তার সঙ্গে আলোচনা করে।’ সিরাজ সিকদারের সর্বহারা পার্টিও মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে এবং পাকহানাদারদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিল। চীনাপন্থি আরও কয়েকটি গ্র“প, উপ-গ্র“পও বাংলাদেশবিরোধী অবস্থান নেয়। একাত্তরের আগে থেকেই তারা সশস্ত্র ছিল।

মুক্তিকামী বাঙালি ও আওয়ামী লীগ ছিল এদের প্রধান শত্র“। এরা স্বাধীন বাংলাদেশ চায়নি। স্বাধীনতা-পরবর্তী এরা দেশব্যাপী চোরাগুপ্তা হামলা, মিল, কলকারখানায় অগ্নিসংযোগ, থানা ও ফাঁড়ি লুট, জনপ্রতিনিধি এবং মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা করে। বঙ্গবন্ধু সরকারকে অস্থিতিশীল করা, যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে আরও বিধ্বস্ত করার পাকিস্তানি নীলনকশা বাস্তবায়নে ‘চীনাপন্থি’ নামধারী দল সংগঠন ও গ্র“পগুলো সক্রিয় ছিল। একাত্তরে এ দেশে রাজনীতি চর্চাধারী ইসলামী ও বামপন্থি নামধারী দলগুলো মুক্তিযুদ্ধে বিরোধিতা শুধু নয়, হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে এবং বাঙালির বিরুদ্ধে অস্ত্র ধারণ করেছিল। এ দলগুলো ভেবেছিল, পাকিস্তান সেনাবাহিনী মুসলিম দেশ ও মার্কিন-চীনের সমর্থনে পাকিস্তান টিকিয়ে রাখবে। তারা ধরে নিয়েছিল আধুনিক সমরসজ্জা এবং কামানের গর্জনের নিচে স্তব্ধ করে দেবে বাঙালির ভবিষ্যৎ আশা-ভরসা। আর চোখ রাঙিয়ে ভয় দেখিয়ে বাঙালিকে তারা বুটের নিচে নিক্ষেপ করবে। কিন্তু তা সম্ভব হয়নি, কারণ ‘একটি ডাকে জেগেছিল ৭ কোটি প্রাণ রণাঙ্গনে’ তখন। কে তাদের রুখবে? যারা তাদের নেতা বঙ্গবন্ধুকে প্রতিধ্বনিত করে তখন উচ্চারণ করেছে, ‘রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরও দেব, তবু এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব ইনশাল্লাহ।’ বাঙালি জাতি তা করেছিল একাত্তরে।

শুধু রাজনৈতিক দল ও নেতাদের মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিতে আহ্বান জানিয়েছেন তা নয়, প্রধানমন্ত্রী সব বুদ্ধিজীবী, টেকনিশিয়ান, প্রকৌশলী, সংবাদপত্রসেবী, বেতারশিল্পী, গায়ক, চারুশিল্পীদের অবিলম্বে বাংলাদেশ সরকারের সাহায্যে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে ছিলেন। ভাষণে তাজউদ্দীন উল্লেখ করেন, ‘শাসনকার্যে অভিজ্ঞ ও সংশ্লিষ্ট বাঙালি অফিসারদের মধ্যে যারা এখনো আমাদের সঙ্গে যোগ দিতে পারেননি, তারা যেখানেই থাকুন না কেন, আমরা তাদেরকে মুক্ত এলাকায় চলে আসতে আহ্বান জানাচ্ছি। ... আমাদের সামনে বহুবিধ কাজ; তার জন্য বহু পারদর্শীর প্রয়োজন এবং আপনারা প্রত্যেকেই স্বাধীন বাংলাদেশের সেবায় আত্মনিয়োগ করবার সুযোগ পাবেন।’ তবে যাদের পক্ষে নেহাতই মুক্ত এলাকায় আসা সম্ভব নয় তাদেরকে আশ্বাস এবং প্রেরণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী সাড়ে ৭ কোটি মানুষের পক্ষ থেকে, শহীদ ভাইবোনদের বিদেহী আত্মার পক্ষ থেকে। হানাদার বাহিনীর বাংলাদেশ দখল করার দুই সপ্তাহের মাথায় মুক্তিযুদ্ধরত বাংলাদেশ সরকারের আহ্বানে সাড়া দিয়েছিলেন কত সংখ্যায়, সেসব আজ ইতিহাসে লিপিবদ্ধ। একাত্তরের বাস্তবতায় দেখা গেছে, আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীদের ৮০ শতাংশ এবং নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়া সাধারণ কৃষক শ্রমিকদের একটি বিরাট অংশ পাকবাহিনীর সঙ্গে লড়াইয়ে নেমেছিল। তাজউদ্দীন আহমদ ভাষণে বলেছেন, ‘এ যুদ্ধ গণযুদ্ধ এবং এর সত্যিকার অর্থে এ কথাই বলতে হয় যে, এ যুদ্ধ বাংলাদেশের দুঃখী মানুষের যুদ্ধ। খেটে খাওয়া সাধারণ কৃষক, শ্রমিক, মধ্যবিত্ত, ছাত্র জনতা তাদের সাহস, তাদের দেশপ্রেম, তাদের বিশ্বাস, স্বাধীন বাংলাদেশের চিন্তায় তাদের নিমগ্ন প্রাণ, তাদের আত্মাহুতি, তাদের ত্যাগ ও তিতিক্ষায় জন্ম নিল এই নতুন স্বাধীন বাংলাদেশ।’

১১ এপ্রিল একাত্তরের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন সেক্টরে নেতৃত্বদানকারী সামরিক নেতৃত্বের নামোল্লেখ করে তাদের অসীম সাহসিকতা ও কৃতিত্বের প্রশংসা করেন। মেজর খালেদ মোশাররফ, মেজর জিয়াউর রহমান, মেজর শফিউল্লাহর নামোল্লেখ করে বলেছেন, পূর্বাঞ্চলের এই তিনজন বীর সমর পরিচালক শত্র“নিধনে যৌথ বৈঠক করে পরিকল্পনা নিয়েছেন। তিনি অন্য সেক্টরের সমর পরিচালকদের নামোল্লেখও করেন।

প্রধানমন্ত্রী তার দেশকে হানাদার ও শত্র“মুক্ত করার জন্য বিদেশি রাষ্ট্রের কাছে যেমন, তেমনি প্রবাসী বাঙালিদের কাছে অস্ত্র সাহায্য চান। সেই সঙ্গে বাঙালি নিধনে যাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী অস্ত্র ব্যবহার করতে না পারে, সে জন্য বিদেশি রাষ্ট্রকে অস্ত্র ও অর্থ সাহায্য বন্ধের আহ্বান জানান।

প্রধানমন্ত্রী পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সংবাদপত্রের প্রতিনিধি, কূটনীতিক ও রাজনীতিক প্রতিনিধিদের তার দেশে আমন্ত্রণ জানিয়ে বলেন, ‘তারা যেন স্বচক্ষে এবং সরেজমিন দেখে যান, স্বাধীন বাংলাদেশ আজ সত্যে পরিণত হয়েছে।’ একটি মুক্তিকামী জাতির মুক্তিযুদ্ধের দিকনির্দেশনাসহ সার্বিক দিক তুলে ধরে যে বক্তব্য দেওয়া সে সময় ছিল সংগত, প্রথম প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণে সেই অবস্থানকে তুলে ধরেছিলেন। আর তা করেছিলেন বলেই তার বিশ্বাস অনুযায়ী যুদ্ধ দীর্ঘস্থায়ী হয়নি।

পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়েছিল। একাত্তরের ১১ এপ্রিলের ভাষণে বাঙালির মুক্তিযুদ্ধে সাফল্য এবং যোদ্ধাদের সক্রিয় করাসহ বিশ্ব-জনমত তৈরি ও দেশবাসীকে প্রতিরোধী হওয়ার সমস্ত দিকই প্রতিভাত হয়েছিল। বাঙালির ইতিহাসের এক স্বর্ণোজ্জ্বল দলিল এই ভাষণ।

 

‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রবাসী সরকার তথা মুজিবনগর সরকার আকারে বিশাল ছিল না। তবে অত্যন্ত সুসংগঠিত ছিল।’ বলেছেন সেই সরকারের কেবিনেট সচিব এইচ টি ইমাম, ‘প্রচ- প্রতিকূলতার মধ্যে এই সরকার গঠন করে স্বল্পতম সময়ের মধ্যে একদিকে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব, অন্যদিকে ১ কোটির ওপর শরণার্থীর জন্য ত্রাণব্যবস্থা, দেশের অভ্যন্তর থেকে লাখ লাখ মুক্তিপাগল ছাত্র-জনতা যুবাদেরকে যুবশিবিরে পাঠিয়ে প্রশিক্ষণ দিয়ে গেরিলা বাহিনী গঠন করে পাকিস্তানিদের মধ্যে ত্রাসের সৃষ্টি, স্বাধীন বাংলা বেতারের মাধ্যমে জনগণকে উদ্বুদ্ধ রাখা এবং সঙ্গে সঙ্গে বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি-এসবই ছিল প্রবাসী সরকারের অবিস্মরণীয় কীর্তি। যা সমকালীন ইতিহাসের বিচারে অতুলনীয়।’ ইতিহাস এ কথাই আজো বলে। আজো স্মরণ করায়, বাঙালি অনেক সাধ্য সাধনা, ত্যাগ-তিতিক্ষা, রক্ত, অশ্র“, কষ্ট আর দুঃখের ভিতর থেকে তুলে এনেছে তার প্রিয় দেশ, বাংলাদেশ। যে বাংলার জয় সে কামনা করে এসেছে। প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণের শেষে উচ্চারণ করেন পবিত্র সেই ধ্বনি ‘জয় বাংলা’। মুক্তিকামী বাঙালিরাও সেই ধ্বনিকে প্রতিধ্বনিত করে আজো।

লেখক : মহাপরিচালক, পিআইবি

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হল রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হল রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

১৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'
১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম