শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

একাত্তরের ১১ এপ্রিল প্রথম প্রধানমন্ত্রীর প্রথম ভাষণ

স্বাধীন বাংলাদেশ আজ সত্যে পরিণত

জাফর ওয়াজেদ
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাধীন বাংলাদেশ আজ সত্যে পরিণত

                ॥দ্বিতীয় কিস্তি॥

স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের আহ্বানে সে দিন পাকিস্তানভিত্তিক ও আঞ্চলিক রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ভাসানী ন্যাপ, ওয়ালী ন্যাপ (মোজাফ্ফর), কমিউনিস্ট পার্টি, বাংলা কংগ্রেস সাড়া দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে এগিয়ে এসেছিল। বাঙালির জনগণের সরকারের আহ্বানে সাড়া না দিয়ে পাকহানাদার বাহিনীর সহযোগী হয়ে বাঙালি নিধন, লুণ্ঠন, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগে মত্ত হয়েছিল গোলাম আযমের নেতৃত্বে জামায়াতে ইসলামী, খাজা খয়েরউদ্দিনের কাউন্সিল মুসলিম লীগ, সবুর খানের কনভেনশন মুসলিম লীগ, ফজলুল কাদের চৌধুরীর আইয়ুবপন্থি মুসলিম লীগ, মৌলবী ফরিদ আহমদের নেজামে ইসলামী, হাফেজ্জী হুজুরের খেলাফত-ই-মজলিস, নুরুল আমিনের (সত্তরে নির্বাচিত জাতীয় পরিষদ সদস্য) পিডিপি, আতাউর রহমান খানের বাংলা জাতীয় লীগ এবং জমিয়তে উলামা ইসলাম দল। তারা বাংলাদেশ সরকারের আহ্বানে সাড়া দিয়ে বাংলাদেশকে শত্র“মুক্ত তথা পাকহানাদারমুক্ত করে স্বাধীনসত্তা প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসেনি। বরং তারা পাকহানাদার বাহিনীর সহযোগী হিসেবে সশস্ত্র সংগঠন ‘শান্তি কমিটি, রাজাকার বাহিনী, আলবদর, আলশামস বাহিনী গঠন করে বাংলাদেশের মুক্তিকামী জনগণের বিরুদ্ধে পাকবাহিনীর সঙ্গে সশস্ত্র অভিযানে নামে। তারা পাকবাহিনীকে মুক্তিযোদ্ধাসহ মুক্তিকামী বাঙালিদের ঘরবাড়ি চিনিয়ে দেওয়ার কাজ শুধুই করেনি, হত্যাযজ্ঞ, ধর্ষণ, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ নিজেরাও চালিয়েছে। এ দলগুলো ঘাতক দলে পরিণত হয়। তাদের কর্মীরা হয়ে ওঠে জল্লাদ, কসাই। এমনকি পাকবাহিনীর লালসার সামগ্রী হিসেবে বাঙালি নারীদের অস্ত্রের মুখে অপহরণ করে পাকবাহিনীকে ‘উপঢৌকন’ দিয়েছে। চট্টগ্রামে ফজলুল কাদের চৌধুরীর পক্ষ থেকে বাঙালি মহিলাদের আটক করে পাকবাহিনীর জন্য তাদের ভাষায় ‘হেরেমখানা’ চালু করেছিল। দুই সহপাঠিনীকে ধরে নিয়ে সেই ‘হেরেমখানায়’ রাখার খবর মিলেছিল। কিন্তু তাদের কোনো খোঁজ আর কখনো মেলেনি।

বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রীর ডাকে সাড়া দেয়নি সেই ঊনসত্তর সাল থেকে শ্রেণিশত্র“ নিধনের নামে বাঙালি জনগণকে হত্যায় অভিজ্ঞ হয়ে ওঠা মাওবাদী ও নকশালপন্থি রাজনৈতিক সংগঠন ও গ্র“পগুলো। এরা মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে এবং বিজয়ের পরও দলের নামের সঙ্গে ‘পূর্ব পাকিস্তান’ ব্যবহার করে। এরা দেশের বিভিন্ন স্থানে মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা করেছে পাকবাহিনীর সহায়তায়। এরা মুক্তিযুদ্ধকে চিহ্নিত করে সেই সময়ে ‘দুই কুকুরের লড়াই’ হিসেবে। ভাষাসৈনিক নামে অভিহিত আবদুল মতিন এবং আলাউদ্দিনের পূর্ব পাকিস্তানের কমিউনিস্ট পার্টি পাবনা ও যশোরে সেই একাত্তর সালের গোড়ায় আওয়ামী লীগের নির্বাচিত দুজন প্রাদেশিক পরিষদ সদস্যকে হত্যা করে। মুক্তিযুদ্ধের সময় পাবনা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে এরা মুক্তিযোদ্ধা নিধনে মত্ত হয়। চীন যেহেতু পাকিস্তানের সমর্থন করেছে তাই মুক্তিযোদ্ধা নিধন শুধু নয়, স্বাধীনতা-পরবর্তী পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট পর্যন্ত দলের নাম পূর্ব পাকিস্তান বহাল রেখে ভাষাসৈনিক আবদুল মতিন শ্রেণিশত্র“ নিধনের নামে মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা করতে দ্বিধাগ্রস্ত হননি। পূর্ব পাকিস্তান কমিউনিস্ট পার্টি (মা-লে) আবদুল হকের নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধকালে দেশের বিভিন্ন রণাঙ্গনে মুক্তিযোদ্ধাদের ওপর হামলা চালায় এবং পাকবাহিনীকে তথ্যাদি সরবরাহ করে। স্বাধীনতার পরও দলের নামে ‘পূর্ব পাকিস্তান’ বহাল রেখে মুক্তিযোদ্ধা নিধনে আবদুল হক অস্ত্র ও অর্থ সাহায্য চেয়ে পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ও বাঙালি নিধনযজ্ঞের পরিকল্পক জুলফিকার আলী ভুট্টোকে চিঠি দিয়েছিলেন। যা পরে প্রকাশ হয়। মোহাম্মদ তোয়াহার নেতৃত্বাধীন পূর্ব পাকিস্তানের সাম্যবাদী দল পূর্ব বাংলা নাম ধারণ করে নোয়াখালী, রংপুরসহ বিভিন্ন অঞ্চলে মুক্তিযোদ্ধা নিধনসহ পাকিস্তানের জনগণকে ঐক্যবদ্ধভাবে ‘ভারতীয় চর’ নামে মুক্তিযোদ্ধা নিধনের আহ্বান জানিয়ে লিফলেট প্রচার করে। পাকিস্তানি কর্নেল আশিক হোসেন লরেন্স লিফসুজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘মুক্তিবাহিনীর গেরিলাদের বিরুদ্ধে আক্রমণ চালানোর ব্যাপারে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সঙ্গে সহযোগিতার সম্ভাবনা সম্পর্কে তোয়াহা নিজে তার সঙ্গে আলোচনা করে।’ সিরাজ সিকদারের সর্বহারা পার্টিও মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে এবং পাকহানাদারদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিল। চীনাপন্থি আরও কয়েকটি গ্র“প, উপ-গ্র“পও বাংলাদেশবিরোধী অবস্থান নেয়। একাত্তরের আগে থেকেই তারা সশস্ত্র ছিল।

মুক্তিকামী বাঙালি ও আওয়ামী লীগ ছিল এদের প্রধান শত্র“। এরা স্বাধীন বাংলাদেশ চায়নি। স্বাধীনতা-পরবর্তী এরা দেশব্যাপী চোরাগুপ্তা হামলা, মিল, কলকারখানায় অগ্নিসংযোগ, থানা ও ফাঁড়ি লুট, জনপ্রতিনিধি এবং মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা করে। বঙ্গবন্ধু সরকারকে অস্থিতিশীল করা, যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে আরও বিধ্বস্ত করার পাকিস্তানি নীলনকশা বাস্তবায়নে ‘চীনাপন্থি’ নামধারী দল সংগঠন ও গ্র“পগুলো সক্রিয় ছিল। একাত্তরে এ দেশে রাজনীতি চর্চাধারী ইসলামী ও বামপন্থি নামধারী দলগুলো মুক্তিযুদ্ধে বিরোধিতা শুধু নয়, হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে এবং বাঙালির বিরুদ্ধে অস্ত্র ধারণ করেছিল। এ দলগুলো ভেবেছিল, পাকিস্তান সেনাবাহিনী মুসলিম দেশ ও মার্কিন-চীনের সমর্থনে পাকিস্তান টিকিয়ে রাখবে। তারা ধরে নিয়েছিল আধুনিক সমরসজ্জা এবং কামানের গর্জনের নিচে স্তব্ধ করে দেবে বাঙালির ভবিষ্যৎ আশা-ভরসা। আর চোখ রাঙিয়ে ভয় দেখিয়ে বাঙালিকে তারা বুটের নিচে নিক্ষেপ করবে। কিন্তু তা সম্ভব হয়নি, কারণ ‘একটি ডাকে জেগেছিল ৭ কোটি প্রাণ রণাঙ্গনে’ তখন। কে তাদের রুখবে? যারা তাদের নেতা বঙ্গবন্ধুকে প্রতিধ্বনিত করে তখন উচ্চারণ করেছে, ‘রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরও দেব, তবু এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব ইনশাল্লাহ।’ বাঙালি জাতি তা করেছিল একাত্তরে।

শুধু রাজনৈতিক দল ও নেতাদের মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিতে আহ্বান জানিয়েছেন তা নয়, প্রধানমন্ত্রী সব বুদ্ধিজীবী, টেকনিশিয়ান, প্রকৌশলী, সংবাদপত্রসেবী, বেতারশিল্পী, গায়ক, চারুশিল্পীদের অবিলম্বে বাংলাদেশ সরকারের সাহায্যে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে ছিলেন। ভাষণে তাজউদ্দীন উল্লেখ করেন, ‘শাসনকার্যে অভিজ্ঞ ও সংশ্লিষ্ট বাঙালি অফিসারদের মধ্যে যারা এখনো আমাদের সঙ্গে যোগ দিতে পারেননি, তারা যেখানেই থাকুন না কেন, আমরা তাদেরকে মুক্ত এলাকায় চলে আসতে আহ্বান জানাচ্ছি। ... আমাদের সামনে বহুবিধ কাজ; তার জন্য বহু পারদর্শীর প্রয়োজন এবং আপনারা প্রত্যেকেই স্বাধীন বাংলাদেশের সেবায় আত্মনিয়োগ করবার সুযোগ পাবেন।’ তবে যাদের পক্ষে নেহাতই মুক্ত এলাকায় আসা সম্ভব নয় তাদেরকে আশ্বাস এবং প্রেরণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী সাড়ে ৭ কোটি মানুষের পক্ষ থেকে, শহীদ ভাইবোনদের বিদেহী আত্মার পক্ষ থেকে। হানাদার বাহিনীর বাংলাদেশ দখল করার দুই সপ্তাহের মাথায় মুক্তিযুদ্ধরত বাংলাদেশ সরকারের আহ্বানে সাড়া দিয়েছিলেন কত সংখ্যায়, সেসব আজ ইতিহাসে লিপিবদ্ধ। একাত্তরের বাস্তবতায় দেখা গেছে, আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীদের ৮০ শতাংশ এবং নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়া সাধারণ কৃষক শ্রমিকদের একটি বিরাট অংশ পাকবাহিনীর সঙ্গে লড়াইয়ে নেমেছিল। তাজউদ্দীন আহমদ ভাষণে বলেছেন, ‘এ যুদ্ধ গণযুদ্ধ এবং এর সত্যিকার অর্থে এ কথাই বলতে হয় যে, এ যুদ্ধ বাংলাদেশের দুঃখী মানুষের যুদ্ধ। খেটে খাওয়া সাধারণ কৃষক, শ্রমিক, মধ্যবিত্ত, ছাত্র জনতা তাদের সাহস, তাদের দেশপ্রেম, তাদের বিশ্বাস, স্বাধীন বাংলাদেশের চিন্তায় তাদের নিমগ্ন প্রাণ, তাদের আত্মাহুতি, তাদের ত্যাগ ও তিতিক্ষায় জন্ম নিল এই নতুন স্বাধীন বাংলাদেশ।’

১১ এপ্রিল একাত্তরের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন সেক্টরে নেতৃত্বদানকারী সামরিক নেতৃত্বের নামোল্লেখ করে তাদের অসীম সাহসিকতা ও কৃতিত্বের প্রশংসা করেন। মেজর খালেদ মোশাররফ, মেজর জিয়াউর রহমান, মেজর শফিউল্লাহর নামোল্লেখ করে বলেছেন, পূর্বাঞ্চলের এই তিনজন বীর সমর পরিচালক শত্র“নিধনে যৌথ বৈঠক করে পরিকল্পনা নিয়েছেন। তিনি অন্য সেক্টরের সমর পরিচালকদের নামোল্লেখও করেন।

প্রধানমন্ত্রী তার দেশকে হানাদার ও শত্র“মুক্ত করার জন্য বিদেশি রাষ্ট্রের কাছে যেমন, তেমনি প্রবাসী বাঙালিদের কাছে অস্ত্র সাহায্য চান। সেই সঙ্গে বাঙালি নিধনে যাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী অস্ত্র ব্যবহার করতে না পারে, সে জন্য বিদেশি রাষ্ট্রকে অস্ত্র ও অর্থ সাহায্য বন্ধের আহ্বান জানান।

প্রধানমন্ত্রী পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সংবাদপত্রের প্রতিনিধি, কূটনীতিক ও রাজনীতিক প্রতিনিধিদের তার দেশে আমন্ত্রণ জানিয়ে বলেন, ‘তারা যেন স্বচক্ষে এবং সরেজমিন দেখে যান, স্বাধীন বাংলাদেশ আজ সত্যে পরিণত হয়েছে।’ একটি মুক্তিকামী জাতির মুক্তিযুদ্ধের দিকনির্দেশনাসহ সার্বিক দিক তুলে ধরে যে বক্তব্য দেওয়া সে সময় ছিল সংগত, প্রথম প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণে সেই অবস্থানকে তুলে ধরেছিলেন। আর তা করেছিলেন বলেই তার বিশ্বাস অনুযায়ী যুদ্ধ দীর্ঘস্থায়ী হয়নি।

পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়েছিল। একাত্তরের ১১ এপ্রিলের ভাষণে বাঙালির মুক্তিযুদ্ধে সাফল্য এবং যোদ্ধাদের সক্রিয় করাসহ বিশ্ব-জনমত তৈরি ও দেশবাসীকে প্রতিরোধী হওয়ার সমস্ত দিকই প্রতিভাত হয়েছিল। বাঙালির ইতিহাসের এক স্বর্ণোজ্জ্বল দলিল এই ভাষণ।

 

‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রবাসী সরকার তথা মুজিবনগর সরকার আকারে বিশাল ছিল না। তবে অত্যন্ত সুসংগঠিত ছিল।’ বলেছেন সেই সরকারের কেবিনেট সচিব এইচ টি ইমাম, ‘প্রচ- প্রতিকূলতার মধ্যে এই সরকার গঠন করে স্বল্পতম সময়ের মধ্যে একদিকে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব, অন্যদিকে ১ কোটির ওপর শরণার্থীর জন্য ত্রাণব্যবস্থা, দেশের অভ্যন্তর থেকে লাখ লাখ মুক্তিপাগল ছাত্র-জনতা যুবাদেরকে যুবশিবিরে পাঠিয়ে প্রশিক্ষণ দিয়ে গেরিলা বাহিনী গঠন করে পাকিস্তানিদের মধ্যে ত্রাসের সৃষ্টি, স্বাধীন বাংলা বেতারের মাধ্যমে জনগণকে উদ্বুদ্ধ রাখা এবং সঙ্গে সঙ্গে বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি-এসবই ছিল প্রবাসী সরকারের অবিস্মরণীয় কীর্তি। যা সমকালীন ইতিহাসের বিচারে অতুলনীয়।’ ইতিহাস এ কথাই আজো বলে। আজো স্মরণ করায়, বাঙালি অনেক সাধ্য সাধনা, ত্যাগ-তিতিক্ষা, রক্ত, অশ্র“, কষ্ট আর দুঃখের ভিতর থেকে তুলে এনেছে তার প্রিয় দেশ, বাংলাদেশ। যে বাংলার জয় সে কামনা করে এসেছে। প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণের শেষে উচ্চারণ করেন পবিত্র সেই ধ্বনি ‘জয় বাংলা’। মুক্তিকামী বাঙালিরাও সেই ধ্বনিকে প্রতিধ্বনিত করে আজো।

লেখক : মহাপরিচালক, পিআইবি

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

১ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন